শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৮ জুলাই, ২০১৭

ষষ্ঠ শ্রেণির পড়াশোনা : বাংলা প্রথমপত্র

সুকুমার মণ্ডল
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
ষষ্ঠ শ্রেণির পড়াশোনা : বাংলা প্রথমপত্র

সততার পুরস্কার

                 —মুহম্মদ শহীদুল্লাহ

সৃজনশীল প্রশ্ন

কালাম, আবুল ও হাফিজ একই গ্রামে বাস করে। তাদের অবস্থা তেমন ভালো নয়। কোনো মতে দিন অতিবাহিত করে। হাজি মকবুল সাহেব তার জাকাতের টাকা দিয়ে আবুলকে একটা রিকশা, কালামকে একটা ভ্যান গাড়ি আর হাফিজকে একটা সেলাই মেশিন কিনে দেন আর বলেন, তোমরা পরিশ্রম করে খাও আর তোমাদের সাধ্যমতো গরিব মানুষের উপকার কর। কিছুদিন পর হাজি সাহেব তাদের পরীক্ষা করার জন্য এক ভিক্ষুককে পাঠালেন তাদের কাছে সাহায্য চাইতে। আবুল আর কালাম কোনো সাহায্যই করল না। কিন্তু হাফিজ বিনে পয়সায় ভিক্ষুকের জামাটা সেলাই করে দিল।

ক.  স্বর্গীয় দূত কতজন ইহুদিকে পরীক্ষা করেছিলেন?

উত্তর : স্বর্গীয় দূত তিনজন ইহুদিকে পরীক্ষা করেছিলেন।

খ.  স্বর্গীয় দূত মানুষের ছদ্মবেশ ধারণ করেছিলেন কেন?

উত্তর : স্বর্গীয় দূত মানুষের ছদ্মবেশ ধারণ করেছিলেন যাতে কেউ তাকে চিনতে না পারে।

মুহম্মদ শহীদুল্লাহ রচিত ‘সততার পুরস্কার’ গল্পের ইহুদি বংশের তিনজন লোকের কাছে আল্লাহ তার ফেরেশতাকে পাঠান তাদের পরীক্ষার জন্য। তিনজনেরই শারীরিক ত্রুটি ছিল। প্রথমজন ছিল ধবল অর্থাৎ কুষ্ঠরোগে আক্রান্ত। দ্বিতীয়জনের মাথায় ছিল মস্ত টাক আর তৃতীয়জন ছিল অন্ধ। এই তিনজনকে পরীক্ষার জন্য আল্লাহর নির্দেশ পেয়ে ফেরেশতা মানুষের ছদ্মবেশ ধারণ করলেন, যাতে কেউ তাকে স্বর্গীয় দূত হিসেবে চিনতে না পারে।

গ. কালাম ও আবুলের কাজের মধ্যে ‘সততার পুরস্কার’ গল্পের যে দিকটি প্রতিফলিত হয়েছে, তা ব্যাখ্যা কর।

উত্তর : কালাম ও আবুলের কাজের মধ্যে ‘সততার পুরস্কার’ গল্পের যে দিকটি প্রতিফলিত হয়েছে, তা হলো অকৃতজ্ঞতা।

‘সততার পুরস্কার’ গল্পের ইহুদি বংশের তিনজন লোককে পরীক্ষা করার জন্য আল্লাহ একজন ফেরেশতা পাঠান। তাদের প্রথমজন ছিল কুষ্ঠরোগী, দ্বিতীয়জন টাকওয়ালা এবং তৃতীয়জন অন্ধ। ফেরেশতা মানুষের রূপে তাদের কাছে গিয়ে তাদের দুঃখ-কষ্টের কথা জানতে চাইলে তারা তাদের শারীরিক ত্রুটির কথা বলে এবং তার থেকে সুস্থতা প্রার্থনা করে। ফেরেশতার অনুগ্রহে সেই তিনজনেরই শারীরিক ত্রুটি দূর হয় এবং তারা সুস্থ ও স্বাভাবিক জীবন ফিরে পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে  ফেরেশতার কৃপায় প্রথমজন একটি গাভিন উট থেকে বহু উটের, দ্বিতীয়জন একটি গাভিন গাই থেকে বহু গাইয়ের এবং তৃতীয়জন একটি গাভিন ছাগল থেকে বহু ছাগলের মালিক হয়ে যায়। কিছুদিন পর ফেরেশতা আবার তাদের পরীক্ষার উদ্দেশ্যে যান গরিব বিদেশির ছদ্মবেশে। তিনি প্রথম দুজনের কাছে গিয়ে তাদের আগের অবস্থার কথা স্মরণ করিয়ে দিয়ে তাকে কিছু সাহায্য করতে বলেন। কিন্তু প্রথম দুজন ব্যক্তিই তাদের আগের অবস্থার কথা অস্বীকার করে ফেরেশতাকে খালি হাতে বিদায় দেয়।

উদ্দীপকের কালাম ও আবুলের হাজি সাহেবের সহায়তায় আর্থিক অবস্থার পরিবর্তন হলেও তারা হাজি সাহেবের প্রেরিত ভিক্ষুককে কোনো প্রকার সাহায্য-সহযোগিতা না করে ফিরিয়ে দেয়। তাদের এ কাজের মধ্যে ‘সততার পুরস্কার’ গল্পের প্রথম দুজন ব্যক্তির অকৃতজ্ঞতার দিকটিই প্রতিফলিত হয়েছে।

ঘ. হাফিজের কাজের মধ্যে ‘সততার পুরস্কার’ গল্পের মূল শিক্ষা নিহিত কথাটি বিশ্লেষণ কর।

উত্তর : হাফিজের কাজের মধ্যে ‘সততার পুরস্কার’ গল্পের মূল শিক্ষা—আল্লাহ মানুষকে পরীক্ষা করেন এবং সে লক্ষ্যে যথাযথ পুরস্কার দেন—গল্পের এই মূল শিক্ষা নিহিত।

‘সততার পুরস্কার’ গল্পের ইহুদি বংশের শারীরিক ত্রুটিপূর্ণ তিনজন ব্যক্তির কাছেই আল্লাহ তার ফেরেশতাকে পাঠিয়েছিলেন পরীক্ষা করার জন্য। ফেরেশতা মানুষের ছদ্মবেশে গিয়ে তাদের দুঃখ-কষ্টের কথা শুনে তাদের শরীরে হাত বুলিয়ে তাদের সুস্থ ও সুন্দর করে তোলেন। শুধু তা-ই নয়, তাদের গাভিন উট, গাই ও ছাগল দিয়ে অভাব দূর করে সম্পদশালী করেন। কিন্তু পরবর্তী সময়ে ফেরেশতা গরিব বিদেশির ছদ্মবেশে তাদের কাছে গেলে প্রথম দুজন সব অস্বীকার করে। কিন্তু তৃতীয় অন্ধ ব্যক্তিটি সব স্বীকার করে আল্লাহর প্রতি তার কৃতজ্ঞতা প্রকাশের সঙ্গে সঙ্গে ফেরেশতাকে তার ইচ্ছে মতো সব কিছু দিতে রাজি হয়। লোকটির কৃতজ্ঞতায় আল্লাহ ও ফেরেশতা খুশি হলেন এবং তার সম্পদ তারই রয়ে যায়।

অন্যদিকে উদ্দীপকের হাফিজও ভিক্ষুকের জামাটা সেলাই করে দিয়ে তাকে সাহায্য করে।

উপর্যুক্ত আলোচনার পরিপ্রেক্ষিতে এই সিদ্ধান্তে উপনীত হওয়া যায় যে হাফিজের কাজের মধ্যেই ‘সততার পুরস্কার’ গল্পের সততা ও নৈতিক মূল্যবোধের পরিচয় ফুটে উঠেছে।

বহুনির্বাচনী প্রশ্ন

১.   মুহম্মদ শহীদুল্লাহ কত সালে জন্মগ্রহণ করেন?

     ক. ১৮৬৫    খ. ১৮৭৫   গ. ১৮৮৫    ঘ. ১৮৯৫

২.   মুহম্মদ শহীদুল্লাহ কী হিসেবে খ্যাত ছিলেন?

     ক. প্রাবন্ধিক ও পণ্ডিত

     খ. প্রাবন্ধিক ও ভাষাবিদ

     গ. সাহিত্য গবেষক                     

ঘ. বহু ভাষাবিদ ও পণ্ডিত

৩. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ কোন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ডক্টর অব লিটারেচার ডিগ্রি লাভ করেছিলেন?

     ক. কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়    

     খ. সরবন বিশ্ববিদ্যালয়

     গ. কলকাতা সিটি কলেজ    

ঘ. ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

৪. মুহম্মদ শহীদুল্লাহর অসাধারণ পাণ্ডিত্যের পরিচয় পাওয়া যায়—

 ক. সাহিত্য রচনায়   খ. ব্যাকরণ

 গ. বাংলা ভাষা ও সাহিত্যের ইতিহাস রচনায়

 ঘ. গল্প-উপন্যাস রচনায়

৫. কর্মজীবনে মুহম্মদ শহীদুল্লাহ অধ্যাপনা করেছেন—

     i. ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে      ii. রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে

     iii. চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে

     নিচের কোনটি সঠিক?

     ক. i ও ii   খ. i ও iii   গ. ii ও iii   ঘ. i, ii ও iii

৬.   মুহম্মদ শহীদুল্লাহর অসামান্য কীর্তি কী?

     ক. গল্প মঞ্জুরী

     খ. বাংলা ভাষার আঞ্চলিক অভিধান

     গ. শেষ নবীর সন্ধানে                   ঘ. শিশু পত্রিকা ‘আঙুর’

৭.   মুহম্মদ শহীদুল্লাহ কত খ্রিস্টাব্দে ইন্তেকাল করেন?

     ক. ১৯৪৯    খ. ১৯৫৯    গ. ১৯৬৯    ঘ. ১৯৭৯

৮.   মুহম্মদ শহীদুল্লাহকে কোথায় সমাহিত করা হয়?

     i. ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রাঙ্গণে    ii. শহীদুল্লাহ হল প্রাঙ্গণে

     iii. রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় প্রাঙ্গণে

     নিচের কোনটি সঠিক?

     ক. i   খ. ii    গ. i ও iii   ঘ. i ও ii

৯.   ‘সততার পুরস্কার’ গল্পের কহিনিটি কোথা থেকে লিপিবদ্ধ করা হয়েছে?

     ক. কোরআন থেকে         খ. হাদিস থেকে

     গ. গল্পের বই থেকে 

     ঘ. নীতি শিক্ষামূলক বই থেকে

১০.  ‘সততার পুরস্কার’ গল্পের মূল বাণী কী?

     i. সততা ও নৈতিক মূল্যবোধের পরিচয়

     ii. আল্লাহ মানুষকে পরীক্ষা করেন

     iii. আল্লাহ সেই লোককে যথাযথ পুরস্কার দেন

     নিচের কোনটি সঠিক?

     ক. i ও ii    খ. i ও iii   গ. ii ও iii   ঘ. i, ii ও iii

১১. স্বর্গীয় দূত মানুষের ছদ্মবেশে কাদের কাছে এসেছিল?

     ক. ১ জন লোকের কাছে     খ. ২ জন লোকের কাছে

     গ. ৩ জন লোকের কাছে     ঘ. ৪ জন লোকের কাছে

১২. ফেরেশতাকে আল্লাহ কেন পাঠিয়েছিলেন?

     ক. সাহায্য নেওয়ার জন্য     খ. পরীক্ষা নেওয়ার জন্য

     গ. শিক্ষা দেওয়ার জন্য      ঘ. মূল্যায়নের জন্য

১৩.  তৃতীয় ব্যক্তি ফেরেশতাকে সব কিছু দিতে রাজি হয়েছিল কেন?

     ক. আল্লাহর প্রতি কৃতজ্ঞ থাকায়    

     খ. তার ছাগল বেশি হয়েছিল

     গ. তার আর ধন-সম্পদের দরকার ছিল না

     ঘ. সে অকৃপণ ছিল

১৪. প্রথম দুই ব্যক্তির আচরণে প্রকাশ পেয়েছে—

     i. সৃষ্টিকর্তার প্রতি আনুগত্য    ii. চরম অকৃতজ্ঞতা

     iii. উপকারীর উপকার স্বীকার করা

     নিচের কোনটি সঠিক?

     ক. i     খ. ii   গ. i ও ii   ঘ. ii ও iii

১৫.  প্রথম ব্যক্তির কাছে ফেরেশতা গেলে সে তাকে তার কোন কষ্টের কথা বলে?

     ক. সকলে যে আমাকে বড় ঘৃণা করে          

     খ. আহা! আমার এই রোগ যদি সারিয়া যায়

     গ. আহা! আমার জীবন কত কষ্টের

     ঘ. আহা! আমার শরীর যদি সুস্থ হতো

১৬. তৃতীয় ব্যক্তির প্রার্থনায় কী ফল হলো?

     ক. তার গায়ের চামড়া ভালো হলো  

     খ. তার মাথায় চুল গজাল

     গ. তার টাক সেরে গেল              

     ঘ. তার চোখ ভালো হয়ে গেল

১৭. দ্বিতীয় ব্যক্তিকে আল্লাহর দূত কী দিলেন?

     ক. ছাগল    খ. গাভিন ছাগল

     গ. গাভিন উট ঘ. গাভিন গাই

 

উত্তরমালা : ১.গ ২.ঘ ৩.খ ৪.গ ৫.ক ৬.খ ৭.গ ৮.ঘ ৯.খ ১০.গ ১১.গ ১২.খ ১৩.ক ১৪.খ ১৫.ক ১৬.ঘ ১৭.ঘ।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
বাংলাদেশের ম্যাচসহ টিভিতে আজকের খেলা
বাংলাদেশের ম্যাচসহ টিভিতে আজকের খেলা

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

আজ রাজধানীর যেসব এলাকার মার্কেট বন্ধ
আজ রাজধানীর যেসব এলাকার মার্কেট বন্ধ

৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ফেরানোর বিষয়ে আপিলের চূড়ান্ত রায় আজ
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ফেরানোর বিষয়ে আপিলের চূড়ান্ত রায় আজ

১৭ মিনিট আগে | জাতীয়

ভারতের অন্ধ্রপ্রদেশে ‘বন্দুকযুদ্ধে’ সাত মাওবাদী নিহত
ভারতের অন্ধ্রপ্রদেশে ‘বন্দুকযুদ্ধে’ সাত মাওবাদী নিহত

৪২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হেরেও সেমিফাইনালে বাংলাদেশ
হেরেও সেমিফাইনালে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘সবাইকে সাথে নিয়ে আগামীর শ্রীপুর গড়ে তুলবো’
‘সবাইকে সাথে নিয়ে আগামীর শ্রীপুর গড়ে তুলবো’

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ল্যুভরে বসছে আরও ১০০ ক্যামেরা
ল্যুভরে বসছে আরও ১০০ ক্যামেরা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ
রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত

৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত
রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা
বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান
তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২
নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা
দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত
গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার
কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা
প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে
বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব
কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস
বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল
৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ
ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু
রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু

৯ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

২১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি
নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

১৮ ঘণ্টা আগে | টক শো

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড
জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বলিভিয়ার ছোট পুকুরে বিরল মাছের সন্ধান
বলিভিয়ার ছোট পুকুরে বিরল মাছের সন্ধান

২২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন
গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে
দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে

মাঠে ময়দানে

গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল
গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল

পেছনের পৃষ্ঠা

অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ
অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ

শোবিজ

ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সতর্ক পাকিস্তান -খাজা আসিফ
ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সতর্ক পাকিস্তান -খাজা আসিফ

পূর্ব-পশ্চিম