শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৮ জুলাই, ২০১৭

ষষ্ঠ শ্রেণির পড়াশোনা : বাংলা প্রথমপত্র

সুকুমার মণ্ডল
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
ষষ্ঠ শ্রেণির পড়াশোনা : বাংলা প্রথমপত্র

সততার পুরস্কার

                 —মুহম্মদ শহীদুল্লাহ

সৃজনশীল প্রশ্ন

কালাম, আবুল ও হাফিজ একই গ্রামে বাস করে। তাদের অবস্থা তেমন ভালো নয়। কোনো মতে দিন অতিবাহিত করে। হাজি মকবুল সাহেব তার জাকাতের টাকা দিয়ে আবুলকে একটা রিকশা, কালামকে একটা ভ্যান গাড়ি আর হাফিজকে একটা সেলাই মেশিন কিনে দেন আর বলেন, তোমরা পরিশ্রম করে খাও আর তোমাদের সাধ্যমতো গরিব মানুষের উপকার কর। কিছুদিন পর হাজি সাহেব তাদের পরীক্ষা করার জন্য এক ভিক্ষুককে পাঠালেন তাদের কাছে সাহায্য চাইতে। আবুল আর কালাম কোনো সাহায্যই করল না। কিন্তু হাফিজ বিনে পয়সায় ভিক্ষুকের জামাটা সেলাই করে দিল।

ক.  স্বর্গীয় দূত কতজন ইহুদিকে পরীক্ষা করেছিলেন?

উত্তর : স্বর্গীয় দূত তিনজন ইহুদিকে পরীক্ষা করেছিলেন।

খ.  স্বর্গীয় দূত মানুষের ছদ্মবেশ ধারণ করেছিলেন কেন?

উত্তর : স্বর্গীয় দূত মানুষের ছদ্মবেশ ধারণ করেছিলেন যাতে কেউ তাকে চিনতে না পারে।

মুহম্মদ শহীদুল্লাহ রচিত ‘সততার পুরস্কার’ গল্পের ইহুদি বংশের তিনজন লোকের কাছে আল্লাহ তার ফেরেশতাকে পাঠান তাদের পরীক্ষার জন্য। তিনজনেরই শারীরিক ত্রুটি ছিল। প্রথমজন ছিল ধবল অর্থাৎ কুষ্ঠরোগে আক্রান্ত। দ্বিতীয়জনের মাথায় ছিল মস্ত টাক আর তৃতীয়জন ছিল অন্ধ। এই তিনজনকে পরীক্ষার জন্য আল্লাহর নির্দেশ পেয়ে ফেরেশতা মানুষের ছদ্মবেশ ধারণ করলেন, যাতে কেউ তাকে স্বর্গীয় দূত হিসেবে চিনতে না পারে।

গ. কালাম ও আবুলের কাজের মধ্যে ‘সততার পুরস্কার’ গল্পের যে দিকটি প্রতিফলিত হয়েছে, তা ব্যাখ্যা কর।

উত্তর : কালাম ও আবুলের কাজের মধ্যে ‘সততার পুরস্কার’ গল্পের যে দিকটি প্রতিফলিত হয়েছে, তা হলো অকৃতজ্ঞতা।

‘সততার পুরস্কার’ গল্পের ইহুদি বংশের তিনজন লোককে পরীক্ষা করার জন্য আল্লাহ একজন ফেরেশতা পাঠান। তাদের প্রথমজন ছিল কুষ্ঠরোগী, দ্বিতীয়জন টাকওয়ালা এবং তৃতীয়জন অন্ধ। ফেরেশতা মানুষের রূপে তাদের কাছে গিয়ে তাদের দুঃখ-কষ্টের কথা জানতে চাইলে তারা তাদের শারীরিক ত্রুটির কথা বলে এবং তার থেকে সুস্থতা প্রার্থনা করে। ফেরেশতার অনুগ্রহে সেই তিনজনেরই শারীরিক ত্রুটি দূর হয় এবং তারা সুস্থ ও স্বাভাবিক জীবন ফিরে পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে  ফেরেশতার কৃপায় প্রথমজন একটি গাভিন উট থেকে বহু উটের, দ্বিতীয়জন একটি গাভিন গাই থেকে বহু গাইয়ের এবং তৃতীয়জন একটি গাভিন ছাগল থেকে বহু ছাগলের মালিক হয়ে যায়। কিছুদিন পর ফেরেশতা আবার তাদের পরীক্ষার উদ্দেশ্যে যান গরিব বিদেশির ছদ্মবেশে। তিনি প্রথম দুজনের কাছে গিয়ে তাদের আগের অবস্থার কথা স্মরণ করিয়ে দিয়ে তাকে কিছু সাহায্য করতে বলেন। কিন্তু প্রথম দুজন ব্যক্তিই তাদের আগের অবস্থার কথা অস্বীকার করে ফেরেশতাকে খালি হাতে বিদায় দেয়।

উদ্দীপকের কালাম ও আবুলের হাজি সাহেবের সহায়তায় আর্থিক অবস্থার পরিবর্তন হলেও তারা হাজি সাহেবের প্রেরিত ভিক্ষুককে কোনো প্রকার সাহায্য-সহযোগিতা না করে ফিরিয়ে দেয়। তাদের এ কাজের মধ্যে ‘সততার পুরস্কার’ গল্পের প্রথম দুজন ব্যক্তির অকৃতজ্ঞতার দিকটিই প্রতিফলিত হয়েছে।

ঘ. হাফিজের কাজের মধ্যে ‘সততার পুরস্কার’ গল্পের মূল শিক্ষা নিহিত কথাটি বিশ্লেষণ কর।

উত্তর : হাফিজের কাজের মধ্যে ‘সততার পুরস্কার’ গল্পের মূল শিক্ষা—আল্লাহ মানুষকে পরীক্ষা করেন এবং সে লক্ষ্যে যথাযথ পুরস্কার দেন—গল্পের এই মূল শিক্ষা নিহিত।

‘সততার পুরস্কার’ গল্পের ইহুদি বংশের শারীরিক ত্রুটিপূর্ণ তিনজন ব্যক্তির কাছেই আল্লাহ তার ফেরেশতাকে পাঠিয়েছিলেন পরীক্ষা করার জন্য। ফেরেশতা মানুষের ছদ্মবেশে গিয়ে তাদের দুঃখ-কষ্টের কথা শুনে তাদের শরীরে হাত বুলিয়ে তাদের সুস্থ ও সুন্দর করে তোলেন। শুধু তা-ই নয়, তাদের গাভিন উট, গাই ও ছাগল দিয়ে অভাব দূর করে সম্পদশালী করেন। কিন্তু পরবর্তী সময়ে ফেরেশতা গরিব বিদেশির ছদ্মবেশে তাদের কাছে গেলে প্রথম দুজন সব অস্বীকার করে। কিন্তু তৃতীয় অন্ধ ব্যক্তিটি সব স্বীকার করে আল্লাহর প্রতি তার কৃতজ্ঞতা প্রকাশের সঙ্গে সঙ্গে ফেরেশতাকে তার ইচ্ছে মতো সব কিছু দিতে রাজি হয়। লোকটির কৃতজ্ঞতায় আল্লাহ ও ফেরেশতা খুশি হলেন এবং তার সম্পদ তারই রয়ে যায়।

অন্যদিকে উদ্দীপকের হাফিজও ভিক্ষুকের জামাটা সেলাই করে দিয়ে তাকে সাহায্য করে।

উপর্যুক্ত আলোচনার পরিপ্রেক্ষিতে এই সিদ্ধান্তে উপনীত হওয়া যায় যে হাফিজের কাজের মধ্যেই ‘সততার পুরস্কার’ গল্পের সততা ও নৈতিক মূল্যবোধের পরিচয় ফুটে উঠেছে।

বহুনির্বাচনী প্রশ্ন

১.   মুহম্মদ শহীদুল্লাহ কত সালে জন্মগ্রহণ করেন?

     ক. ১৮৬৫    খ. ১৮৭৫   গ. ১৮৮৫    ঘ. ১৮৯৫

২.   মুহম্মদ শহীদুল্লাহ কী হিসেবে খ্যাত ছিলেন?

     ক. প্রাবন্ধিক ও পণ্ডিত

     খ. প্রাবন্ধিক ও ভাষাবিদ

     গ. সাহিত্য গবেষক                     

ঘ. বহু ভাষাবিদ ও পণ্ডিত

৩. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ কোন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ডক্টর অব লিটারেচার ডিগ্রি লাভ করেছিলেন?

     ক. কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়    

     খ. সরবন বিশ্ববিদ্যালয়

     গ. কলকাতা সিটি কলেজ    

ঘ. ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

৪. মুহম্মদ শহীদুল্লাহর অসাধারণ পাণ্ডিত্যের পরিচয় পাওয়া যায়—

 ক. সাহিত্য রচনায়   খ. ব্যাকরণ

 গ. বাংলা ভাষা ও সাহিত্যের ইতিহাস রচনায়

 ঘ. গল্প-উপন্যাস রচনায়

৫. কর্মজীবনে মুহম্মদ শহীদুল্লাহ অধ্যাপনা করেছেন—

     i. ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে      ii. রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে

     iii. চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে

     নিচের কোনটি সঠিক?

     ক. i ও ii   খ. i ও iii   গ. ii ও iii   ঘ. i, ii ও iii

৬.   মুহম্মদ শহীদুল্লাহর অসামান্য কীর্তি কী?

     ক. গল্প মঞ্জুরী

     খ. বাংলা ভাষার আঞ্চলিক অভিধান

     গ. শেষ নবীর সন্ধানে                   ঘ. শিশু পত্রিকা ‘আঙুর’

৭.   মুহম্মদ শহীদুল্লাহ কত খ্রিস্টাব্দে ইন্তেকাল করেন?

     ক. ১৯৪৯    খ. ১৯৫৯    গ. ১৯৬৯    ঘ. ১৯৭৯

৮.   মুহম্মদ শহীদুল্লাহকে কোথায় সমাহিত করা হয়?

     i. ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রাঙ্গণে    ii. শহীদুল্লাহ হল প্রাঙ্গণে

     iii. রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় প্রাঙ্গণে

     নিচের কোনটি সঠিক?

     ক. i   খ. ii    গ. i ও iii   ঘ. i ও ii

৯.   ‘সততার পুরস্কার’ গল্পের কহিনিটি কোথা থেকে লিপিবদ্ধ করা হয়েছে?

     ক. কোরআন থেকে         খ. হাদিস থেকে

     গ. গল্পের বই থেকে 

     ঘ. নীতি শিক্ষামূলক বই থেকে

১০.  ‘সততার পুরস্কার’ গল্পের মূল বাণী কী?

     i. সততা ও নৈতিক মূল্যবোধের পরিচয়

     ii. আল্লাহ মানুষকে পরীক্ষা করেন

     iii. আল্লাহ সেই লোককে যথাযথ পুরস্কার দেন

     নিচের কোনটি সঠিক?

     ক. i ও ii    খ. i ও iii   গ. ii ও iii   ঘ. i, ii ও iii

১১. স্বর্গীয় দূত মানুষের ছদ্মবেশে কাদের কাছে এসেছিল?

     ক. ১ জন লোকের কাছে     খ. ২ জন লোকের কাছে

     গ. ৩ জন লোকের কাছে     ঘ. ৪ জন লোকের কাছে

১২. ফেরেশতাকে আল্লাহ কেন পাঠিয়েছিলেন?

     ক. সাহায্য নেওয়ার জন্য     খ. পরীক্ষা নেওয়ার জন্য

     গ. শিক্ষা দেওয়ার জন্য      ঘ. মূল্যায়নের জন্য

১৩.  তৃতীয় ব্যক্তি ফেরেশতাকে সব কিছু দিতে রাজি হয়েছিল কেন?

     ক. আল্লাহর প্রতি কৃতজ্ঞ থাকায়    

     খ. তার ছাগল বেশি হয়েছিল

     গ. তার আর ধন-সম্পদের দরকার ছিল না

     ঘ. সে অকৃপণ ছিল

১৪. প্রথম দুই ব্যক্তির আচরণে প্রকাশ পেয়েছে—

     i. সৃষ্টিকর্তার প্রতি আনুগত্য    ii. চরম অকৃতজ্ঞতা

     iii. উপকারীর উপকার স্বীকার করা

     নিচের কোনটি সঠিক?

     ক. i     খ. ii   গ. i ও ii   ঘ. ii ও iii

১৫.  প্রথম ব্যক্তির কাছে ফেরেশতা গেলে সে তাকে তার কোন কষ্টের কথা বলে?

     ক. সকলে যে আমাকে বড় ঘৃণা করে          

     খ. আহা! আমার এই রোগ যদি সারিয়া যায়

     গ. আহা! আমার জীবন কত কষ্টের

     ঘ. আহা! আমার শরীর যদি সুস্থ হতো

১৬. তৃতীয় ব্যক্তির প্রার্থনায় কী ফল হলো?

     ক. তার গায়ের চামড়া ভালো হলো  

     খ. তার মাথায় চুল গজাল

     গ. তার টাক সেরে গেল              

     ঘ. তার চোখ ভালো হয়ে গেল

১৭. দ্বিতীয় ব্যক্তিকে আল্লাহর দূত কী দিলেন?

     ক. ছাগল    খ. গাভিন ছাগল

     গ. গাভিন উট ঘ. গাভিন গাই

 

উত্তরমালা : ১.গ ২.ঘ ৩.খ ৪.গ ৫.ক ৬.খ ৭.গ ৮.ঘ ৯.খ ১০.গ ১১.গ ১২.খ ১৩.ক ১৪.খ ১৫.ক ১৬.ঘ ১৭.ঘ।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
কেরানীগঞ্জে ভূমিকম্পে হেলে পড়ল ৭ তলা ভবন
কেরানীগঞ্জে ভূমিকম্পে হেলে পড়ল ৭ তলা ভবন

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যাচ্ছি কোথায়, আদর্শের রাজনীতিতে, ত‍্যাগে না উচ্ছিষ্ট ভোগে!
যাচ্ছি কোথায়, আদর্শের রাজনীতিতে, ত‍্যাগে না উচ্ছিষ্ট ভোগে!

১০ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

৩১ দফার ভিত্তিতে সম্প্রীতির দেশ গড়ে তোলা হবে: দুলু
৩১ দফার ভিত্তিতে সম্প্রীতির দেশ গড়ে তোলা হবে: দুলু

১১ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

২০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পর্যটকের মোমবাতির আগুনে পুড়ল চীনের জনপ্রিয় পাহাড়ি মন্দির
পর্যটকের মোমবাতির আগুনে পুড়ল চীনের জনপ্রিয় পাহাড়ি মন্দির

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ধানের শীষে দেশের মানুষের আস্থা রয়েছে: দুলু
ধানের শীষে দেশের মানুষের আস্থা রয়েছে: দুলু

৩০ মিনিট আগে | রাজনীতি

দেখা যায়নি জমাদিউস সানি মাসের চাঁদ
দেখা যায়নি জমাদিউস সানি মাসের চাঁদ

৩০ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

নাটোরে উদ্ধারের পর শতাধিক পাখি অবমুক্ত
নাটোরে উদ্ধারের পর শতাধিক পাখি অবমুক্ত

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাবির শেরে বাংলা হলে ফাটল, শিক্ষার্থীদের নবনির্মিত হলে স্থানান্তর
রাবির শেরে বাংলা হলে ফাটল, শিক্ষার্থীদের নবনির্মিত হলে স্থানান্তর

৩৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ডেঙ্গুতে মৃত্যুহীন দিনে হাসপাতালে আরও ৪৩৬ জন
ডেঙ্গুতে মৃত্যুহীন দিনে হাসপাতালে আরও ৪৩৬ জন

৩৬ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

বগুড়ায় বিএনপির নির্বাচনী কর্মী সমাবেশ অনুষ্ঠিত
বগুড়ায় বিএনপির নির্বাচনী কর্মী সমাবেশ অনুষ্ঠিত

৩৮ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

তৃণমূল নেতাকর্মীদের ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করতে হবে: বিএনপি নেতা সেলিম
তৃণমূল নেতাকর্মীদের ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করতে হবে: বিএনপি নেতা সেলিম

৩৯ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

টঙ্গীতে ভূমিকম্পে পোশাকশ্রমিকসহ আহত দুই শতাধিক
টঙ্গীতে ভূমিকম্পে পোশাকশ্রমিকসহ আহত দুই শতাধিক

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা
যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা

৪৯ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

কেরানীগঞ্জে গরু চোর চক্রের ছয় সদস্য গ্রেফতার
কেরানীগঞ্জে গরু চোর চক্রের ছয় সদস্য গ্রেফতার

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এমন ভূমিকম্প আগে কখনও অনুভব করিনি : ফারুকী
এমন ভূমিকম্প আগে কখনও অনুভব করিনি : ফারুকী

৫৩ মিনিট আগে | জাতীয়

কুমিল্লায় আন্তর্জাতিক শিশু দিবসে উপহার বিতরণ
কুমিল্লায় আন্তর্জাতিক শিশু দিবসে উপহার বিতরণ

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে হঠাৎ ভাঙনে বসতঘরসহ গাছপালা নদীগর্ভে
বরিশালে হঠাৎ ভাঙনে বসতঘরসহ গাছপালা নদীগর্ভে

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আমেরিকার চাপে রুশ তেল আমদানি বন্ধ করলেন মুকেশ আম্বানি
আমেরিকার চাপে রুশ তেল আমদানি বন্ধ করলেন মুকেশ আম্বানি

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে ধানের শীষের গণসংযোগ
নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে ধানের শীষের গণসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ফের ইনজুরিতে মাঠের বাইরে পালমার
ফের ইনজুরিতে মাঠের বাইরে পালমার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণের নির্দেশনা
ভূমিকম্পে ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণের নির্দেশনা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখরিত চর বিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখরিত চর বিজয়

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেড় যুগ পর বাগেরহাটে রেড ক্রিসেন্ট সোসাটির নির্বাচন
দেড় যুগ পর বাগেরহাটে রেড ক্রিসেন্ট সোসাটির নির্বাচন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

চ্যাটজিপিটির গ্রুপ চ্যাট এখন সারা বিশ্বের ব্যবহারকারীদের জন্য উন্মুক্ত
চ্যাটজিপিটির গ্রুপ চ্যাট এখন সারা বিশ্বের ব্যবহারকারীদের জন্য উন্মুক্ত

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‌‘শান্তিপূর্ণ নির্বাচন আয়োজনে সশস্ত্র বাহিনীকে সর্বোচ্চ দক্ষতা-পেশাদারিত্ব দেখাতে হবে’
‌‘শান্তিপূর্ণ নির্বাচন আয়োজনে সশস্ত্র বাহিনীকে সর্বোচ্চ দক্ষতা-পেশাদারিত্ব দেখাতে হবে’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুরস্কার নিতে ভেনেজুয়েলা ছাড়লে পলাতক হবেন মাচাদো
পুরস্কার নিতে ভেনেজুয়েলা ছাড়লে পলাতক হবেন মাচাদো

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল বৃদ্ধ ও কিশোরের
ঝিনাইদহে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল বৃদ্ধ ও কিশোরের

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক
সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সেনাকুঞ্জে বেগম খালেদা জিয়া
সেনাকুঞ্জে বেগম খালেদা জিয়া

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড
নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ
তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প
ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প

পূর্ব-পশ্চিম

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট
রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক
হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক

মাঠে ময়দানে

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার

সম্পাদকীয়

কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা
কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা

শোবিজ

মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি
মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা