শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৮ জুলাই, ২০১৭

ষষ্ঠ শ্রেণির পড়াশোনা : বাংলা প্রথমপত্র

সুকুমার মণ্ডল
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
ষষ্ঠ শ্রেণির পড়াশোনা : বাংলা প্রথমপত্র

সততার পুরস্কার

                 —মুহম্মদ শহীদুল্লাহ

সৃজনশীল প্রশ্ন

কালাম, আবুল ও হাফিজ একই গ্রামে বাস করে। তাদের অবস্থা তেমন ভালো নয়। কোনো মতে দিন অতিবাহিত করে। হাজি মকবুল সাহেব তার জাকাতের টাকা দিয়ে আবুলকে একটা রিকশা, কালামকে একটা ভ্যান গাড়ি আর হাফিজকে একটা সেলাই মেশিন কিনে দেন আর বলেন, তোমরা পরিশ্রম করে খাও আর তোমাদের সাধ্যমতো গরিব মানুষের উপকার কর। কিছুদিন পর হাজি সাহেব তাদের পরীক্ষা করার জন্য এক ভিক্ষুককে পাঠালেন তাদের কাছে সাহায্য চাইতে। আবুল আর কালাম কোনো সাহায্যই করল না। কিন্তু হাফিজ বিনে পয়সায় ভিক্ষুকের জামাটা সেলাই করে দিল।

ক.  স্বর্গীয় দূত কতজন ইহুদিকে পরীক্ষা করেছিলেন?

উত্তর : স্বর্গীয় দূত তিনজন ইহুদিকে পরীক্ষা করেছিলেন।

খ.  স্বর্গীয় দূত মানুষের ছদ্মবেশ ধারণ করেছিলেন কেন?

উত্তর : স্বর্গীয় দূত মানুষের ছদ্মবেশ ধারণ করেছিলেন যাতে কেউ তাকে চিনতে না পারে।

মুহম্মদ শহীদুল্লাহ রচিত ‘সততার পুরস্কার’ গল্পের ইহুদি বংশের তিনজন লোকের কাছে আল্লাহ তার ফেরেশতাকে পাঠান তাদের পরীক্ষার জন্য। তিনজনেরই শারীরিক ত্রুটি ছিল। প্রথমজন ছিল ধবল অর্থাৎ কুষ্ঠরোগে আক্রান্ত। দ্বিতীয়জনের মাথায় ছিল মস্ত টাক আর তৃতীয়জন ছিল অন্ধ। এই তিনজনকে পরীক্ষার জন্য আল্লাহর নির্দেশ পেয়ে ফেরেশতা মানুষের ছদ্মবেশ ধারণ করলেন, যাতে কেউ তাকে স্বর্গীয় দূত হিসেবে চিনতে না পারে।

গ. কালাম ও আবুলের কাজের মধ্যে ‘সততার পুরস্কার’ গল্পের যে দিকটি প্রতিফলিত হয়েছে, তা ব্যাখ্যা কর।

উত্তর : কালাম ও আবুলের কাজের মধ্যে ‘সততার পুরস্কার’ গল্পের যে দিকটি প্রতিফলিত হয়েছে, তা হলো অকৃতজ্ঞতা।

‘সততার পুরস্কার’ গল্পের ইহুদি বংশের তিনজন লোককে পরীক্ষা করার জন্য আল্লাহ একজন ফেরেশতা পাঠান। তাদের প্রথমজন ছিল কুষ্ঠরোগী, দ্বিতীয়জন টাকওয়ালা এবং তৃতীয়জন অন্ধ। ফেরেশতা মানুষের রূপে তাদের কাছে গিয়ে তাদের দুঃখ-কষ্টের কথা জানতে চাইলে তারা তাদের শারীরিক ত্রুটির কথা বলে এবং তার থেকে সুস্থতা প্রার্থনা করে। ফেরেশতার অনুগ্রহে সেই তিনজনেরই শারীরিক ত্রুটি দূর হয় এবং তারা সুস্থ ও স্বাভাবিক জীবন ফিরে পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে  ফেরেশতার কৃপায় প্রথমজন একটি গাভিন উট থেকে বহু উটের, দ্বিতীয়জন একটি গাভিন গাই থেকে বহু গাইয়ের এবং তৃতীয়জন একটি গাভিন ছাগল থেকে বহু ছাগলের মালিক হয়ে যায়। কিছুদিন পর ফেরেশতা আবার তাদের পরীক্ষার উদ্দেশ্যে যান গরিব বিদেশির ছদ্মবেশে। তিনি প্রথম দুজনের কাছে গিয়ে তাদের আগের অবস্থার কথা স্মরণ করিয়ে দিয়ে তাকে কিছু সাহায্য করতে বলেন। কিন্তু প্রথম দুজন ব্যক্তিই তাদের আগের অবস্থার কথা অস্বীকার করে ফেরেশতাকে খালি হাতে বিদায় দেয়।

উদ্দীপকের কালাম ও আবুলের হাজি সাহেবের সহায়তায় আর্থিক অবস্থার পরিবর্তন হলেও তারা হাজি সাহেবের প্রেরিত ভিক্ষুককে কোনো প্রকার সাহায্য-সহযোগিতা না করে ফিরিয়ে দেয়। তাদের এ কাজের মধ্যে ‘সততার পুরস্কার’ গল্পের প্রথম দুজন ব্যক্তির অকৃতজ্ঞতার দিকটিই প্রতিফলিত হয়েছে।

ঘ. হাফিজের কাজের মধ্যে ‘সততার পুরস্কার’ গল্পের মূল শিক্ষা নিহিত কথাটি বিশ্লেষণ কর।

উত্তর : হাফিজের কাজের মধ্যে ‘সততার পুরস্কার’ গল্পের মূল শিক্ষা—আল্লাহ মানুষকে পরীক্ষা করেন এবং সে লক্ষ্যে যথাযথ পুরস্কার দেন—গল্পের এই মূল শিক্ষা নিহিত।

‘সততার পুরস্কার’ গল্পের ইহুদি বংশের শারীরিক ত্রুটিপূর্ণ তিনজন ব্যক্তির কাছেই আল্লাহ তার ফেরেশতাকে পাঠিয়েছিলেন পরীক্ষা করার জন্য। ফেরেশতা মানুষের ছদ্মবেশে গিয়ে তাদের দুঃখ-কষ্টের কথা শুনে তাদের শরীরে হাত বুলিয়ে তাদের সুস্থ ও সুন্দর করে তোলেন। শুধু তা-ই নয়, তাদের গাভিন উট, গাই ও ছাগল দিয়ে অভাব দূর করে সম্পদশালী করেন। কিন্তু পরবর্তী সময়ে ফেরেশতা গরিব বিদেশির ছদ্মবেশে তাদের কাছে গেলে প্রথম দুজন সব অস্বীকার করে। কিন্তু তৃতীয় অন্ধ ব্যক্তিটি সব স্বীকার করে আল্লাহর প্রতি তার কৃতজ্ঞতা প্রকাশের সঙ্গে সঙ্গে ফেরেশতাকে তার ইচ্ছে মতো সব কিছু দিতে রাজি হয়। লোকটির কৃতজ্ঞতায় আল্লাহ ও ফেরেশতা খুশি হলেন এবং তার সম্পদ তারই রয়ে যায়।

অন্যদিকে উদ্দীপকের হাফিজও ভিক্ষুকের জামাটা সেলাই করে দিয়ে তাকে সাহায্য করে।

উপর্যুক্ত আলোচনার পরিপ্রেক্ষিতে এই সিদ্ধান্তে উপনীত হওয়া যায় যে হাফিজের কাজের মধ্যেই ‘সততার পুরস্কার’ গল্পের সততা ও নৈতিক মূল্যবোধের পরিচয় ফুটে উঠেছে।

বহুনির্বাচনী প্রশ্ন

১.   মুহম্মদ শহীদুল্লাহ কত সালে জন্মগ্রহণ করেন?

     ক. ১৮৬৫    খ. ১৮৭৫   গ. ১৮৮৫    ঘ. ১৮৯৫

২.   মুহম্মদ শহীদুল্লাহ কী হিসেবে খ্যাত ছিলেন?

     ক. প্রাবন্ধিক ও পণ্ডিত

     খ. প্রাবন্ধিক ও ভাষাবিদ

     গ. সাহিত্য গবেষক                     

ঘ. বহু ভাষাবিদ ও পণ্ডিত

৩. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ কোন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ডক্টর অব লিটারেচার ডিগ্রি লাভ করেছিলেন?

     ক. কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়    

     খ. সরবন বিশ্ববিদ্যালয়

     গ. কলকাতা সিটি কলেজ    

ঘ. ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

৪. মুহম্মদ শহীদুল্লাহর অসাধারণ পাণ্ডিত্যের পরিচয় পাওয়া যায়—

 ক. সাহিত্য রচনায়   খ. ব্যাকরণ

 গ. বাংলা ভাষা ও সাহিত্যের ইতিহাস রচনায়

 ঘ. গল্প-উপন্যাস রচনায়

৫. কর্মজীবনে মুহম্মদ শহীদুল্লাহ অধ্যাপনা করেছেন—

     i. ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে      ii. রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে

     iii. চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে

     নিচের কোনটি সঠিক?

     ক. i ও ii   খ. i ও iii   গ. ii ও iii   ঘ. i, ii ও iii

৬.   মুহম্মদ শহীদুল্লাহর অসামান্য কীর্তি কী?

     ক. গল্প মঞ্জুরী

     খ. বাংলা ভাষার আঞ্চলিক অভিধান

     গ. শেষ নবীর সন্ধানে                   ঘ. শিশু পত্রিকা ‘আঙুর’

৭.   মুহম্মদ শহীদুল্লাহ কত খ্রিস্টাব্দে ইন্তেকাল করেন?

     ক. ১৯৪৯    খ. ১৯৫৯    গ. ১৯৬৯    ঘ. ১৯৭৯

৮.   মুহম্মদ শহীদুল্লাহকে কোথায় সমাহিত করা হয়?

     i. ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রাঙ্গণে    ii. শহীদুল্লাহ হল প্রাঙ্গণে

     iii. রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় প্রাঙ্গণে

     নিচের কোনটি সঠিক?

     ক. i   খ. ii    গ. i ও iii   ঘ. i ও ii

৯.   ‘সততার পুরস্কার’ গল্পের কহিনিটি কোথা থেকে লিপিবদ্ধ করা হয়েছে?

     ক. কোরআন থেকে         খ. হাদিস থেকে

     গ. গল্পের বই থেকে 

     ঘ. নীতি শিক্ষামূলক বই থেকে

১০.  ‘সততার পুরস্কার’ গল্পের মূল বাণী কী?

     i. সততা ও নৈতিক মূল্যবোধের পরিচয়

     ii. আল্লাহ মানুষকে পরীক্ষা করেন

     iii. আল্লাহ সেই লোককে যথাযথ পুরস্কার দেন

     নিচের কোনটি সঠিক?

     ক. i ও ii    খ. i ও iii   গ. ii ও iii   ঘ. i, ii ও iii

১১. স্বর্গীয় দূত মানুষের ছদ্মবেশে কাদের কাছে এসেছিল?

     ক. ১ জন লোকের কাছে     খ. ২ জন লোকের কাছে

     গ. ৩ জন লোকের কাছে     ঘ. ৪ জন লোকের কাছে

১২. ফেরেশতাকে আল্লাহ কেন পাঠিয়েছিলেন?

     ক. সাহায্য নেওয়ার জন্য     খ. পরীক্ষা নেওয়ার জন্য

     গ. শিক্ষা দেওয়ার জন্য      ঘ. মূল্যায়নের জন্য

১৩.  তৃতীয় ব্যক্তি ফেরেশতাকে সব কিছু দিতে রাজি হয়েছিল কেন?

     ক. আল্লাহর প্রতি কৃতজ্ঞ থাকায়    

     খ. তার ছাগল বেশি হয়েছিল

     গ. তার আর ধন-সম্পদের দরকার ছিল না

     ঘ. সে অকৃপণ ছিল

১৪. প্রথম দুই ব্যক্তির আচরণে প্রকাশ পেয়েছে—

     i. সৃষ্টিকর্তার প্রতি আনুগত্য    ii. চরম অকৃতজ্ঞতা

     iii. উপকারীর উপকার স্বীকার করা

     নিচের কোনটি সঠিক?

     ক. i     খ. ii   গ. i ও ii   ঘ. ii ও iii

১৫.  প্রথম ব্যক্তির কাছে ফেরেশতা গেলে সে তাকে তার কোন কষ্টের কথা বলে?

     ক. সকলে যে আমাকে বড় ঘৃণা করে          

     খ. আহা! আমার এই রোগ যদি সারিয়া যায়

     গ. আহা! আমার জীবন কত কষ্টের

     ঘ. আহা! আমার শরীর যদি সুস্থ হতো

১৬. তৃতীয় ব্যক্তির প্রার্থনায় কী ফল হলো?

     ক. তার গায়ের চামড়া ভালো হলো  

     খ. তার মাথায় চুল গজাল

     গ. তার টাক সেরে গেল              

     ঘ. তার চোখ ভালো হয়ে গেল

১৭. দ্বিতীয় ব্যক্তিকে আল্লাহর দূত কী দিলেন?

     ক. ছাগল    খ. গাভিন ছাগল

     গ. গাভিন উট ঘ. গাভিন গাই

 

উত্তরমালা : ১.গ ২.ঘ ৩.খ ৪.গ ৫.ক ৬.খ ৭.গ ৮.ঘ ৯.খ ১০.গ ১১.গ ১২.খ ১৩.ক ১৪.খ ১৫.ক ১৬.ঘ ১৭.ঘ।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
১৭তম ডাক মেরে হরভজনকে ছুঁলেন কোহলি
১৭তম ডাক মেরে হরভজনকে ছুঁলেন কোহলি

১ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে কলেজ শিক্ষার্থী মীম হত্যায় শিক্ষার্থীদের সড়ক অবরোধ
সোনারগাঁয়ে কলেজ শিক্ষার্থী মীম হত্যায় শিক্ষার্থীদের সড়ক অবরোধ

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মির্জা ফখরুলের সঙ্গে এমপিওভুক্ত শিক্ষক প্রতিনিধির সাক্ষাৎ
মির্জা ফখরুলের সঙ্গে এমপিওভুক্ত শিক্ষক প্রতিনিধির সাক্ষাৎ

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

আগুনে ক্ষতিগ্রস্তদের তিন দিন অতিরিক্ত ফ্লাইটের চার্জ মওকুফ
আগুনে ক্ষতিগ্রস্তদের তিন দিন অতিরিক্ত ফ্লাইটের চার্জ মওকুফ

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

মির্জা ফখরুলের সঙ্গে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের সাক্ষাৎ
মির্জা ফখরুলের সঙ্গে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের সাক্ষাৎ

১৩ মিনিট আগে | জাতীয়

আর্থিকভাবে স্বাবলম্বী স্ত্রী ভরণপোষণ চাইতে পারবেন না
আর্থিকভাবে স্বাবলম্বী স্ত্রী ভরণপোষণ চাইতে পারবেন না

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁপাইনবাবগঞ্জে পদ্মার ভাঙনে দিশেহারা ৫০ হাজার মানুষ
চাঁপাইনবাবগঞ্জে পদ্মার ভাঙনে দিশেহারা ৫০ হাজার মানুষ

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রামগড়ে বিজিবির মানবিক সহায়তা প্রদান
রামগড়ে বিজিবির মানবিক সহায়তা প্রদান

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সন্ধ্যার মধ্যে যেসব জেলায় বজ্রবৃষ্টির শঙ্কা
সন্ধ্যার মধ্যে যেসব জেলায় বজ্রবৃষ্টির শঙ্কা

১৯ মিনিট আগে | জাতীয়

জুলাই জাতীয় সনদে স্বাক্ষর করেছে গণফোরাম
জুলাই জাতীয় সনদে স্বাক্ষর করেছে গণফোরাম

২৩ মিনিট আগে | জাতীয়

বাল্কহেডের স্টাফদের সহায়তায় লুট হওয়া কোটি টাকার সার যেভাবে উদ্ধার
বাল্কহেডের স্টাফদের সহায়তায় লুট হওয়া কোটি টাকার সার যেভাবে উদ্ধার

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জোট গঠনের সিদ্ধান্ত, জাপানের প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রী হচ্ছেন তাকাইচি
জোট গঠনের সিদ্ধান্ত, জাপানের প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রী হচ্ছেন তাকাইচি

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লেস্টারে ফিরে হামজার ঝলক
লেস্টারে ফিরে হামজার ঝলক

৩০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

লালমাইয়ে বাগমারা বাজারে বিএনপির লিফলেট বিতরণ
লালমাইয়ে বাগমারা বাজারে বিএনপির লিফলেট বিতরণ

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অস্ট্রেলিয়ায় বিলাসবহুল হোটেলের পুলে কুমির
অস্ট্রেলিয়ায় বিলাসবহুল হোটেলের পুলে কুমির

৩৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৯তম বিশেষ বিসিএসের ফলপ্রকাশ হতে পারে আজ
৪৯তম বিশেষ বিসিএসের ফলপ্রকাশ হতে পারে আজ

৪২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ট্রাম্পের কর্তৃত্ববাদী মনোভাবের বিরুদ্ধে লাখ লাখ মানুষের বিক্ষোভ
ট্রাম্পের কর্তৃত্ববাদী মনোভাবের বিরুদ্ধে লাখ লাখ মানুষের বিক্ষোভ

৪২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

"দাবি আদায়ে আবারও আন্দোলনের হুশিয়ারি"
"দাবি আদায়ে আবারও আন্দোলনের হুশিয়ারি"

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

গাঁজাসহ ‘কালা হারুন’ গ্রেফতার
গাঁজাসহ ‘কালা হারুন’ গ্রেফতার

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুষ্টিয়ায় নিজ বাড়িতে ভ্যানচালক খুন
কুষ্টিয়ায় নিজ বাড়িতে ভ্যানচালক খুন

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কোনো বিশেষ দলের জন্য নির্বাচন থেমে থাকবে না: দুদু
কোনো বিশেষ দলের জন্য নির্বাচন থেমে থাকবে না: দুদু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানের ত্রিদেশীয় সিরিজে আফগানিস্তানের বদলে জিম্বাবুয়ে
পাকিস্তানের ত্রিদেশীয় সিরিজে আফগানিস্তানের বদলে জিম্বাবুয়ে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই যোদ্ধাদের নিয়ে বক্তব্য এনসিপি আংশিক কাট করেছে : সালাহউদ্দিন
জুলাই যোদ্ধাদের নিয়ে বক্তব্য এনসিপি আংশিক কাট করেছে : সালাহউদ্দিন

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কানাডা কি সত্যিই হারিয়ে যাচ্ছে?
কানাডা কি সত্যিই হারিয়ে যাচ্ছে?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘হত্যাযজ্ঞ ও ধ্বংসের স্থপতি’ ইসরায়েলের ১৭ বিজ্ঞানীর তথ্য ফাঁস
‘হত্যাযজ্ঞ ও ধ্বংসের স্থপতি’ ইসরায়েলের ১৭ বিজ্ঞানীর তথ্য ফাঁস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘কারাগার শুধু শাস্তির নয়, সংশোধন ও পুনর্বাসনের স্থান’
‘কারাগার শুধু শাস্তির নয়, সংশোধন ও পুনর্বাসনের স্থান’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রেন্টের বিদায়ের ধাক্কা সামলাতে পারছে না লিভারপুল
ট্রেন্টের বিদায়ের ধাক্কা সামলাতে পারছে না লিভারপুল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কানাডার টরেন্টোতে বাচনিকের যুগপূর্তি উৎসব ‌‘বাচনিক বৈভব’
কানাডার টরেন্টোতে বাচনিকের যুগপূর্তি উৎসব ‌‘বাচনিক বৈভব’

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ক্যামেরুনের তেলবাহী ট্যাংকারে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, দুজন নিখোঁজ
ক্যামেরুনের তেলবাহী ট্যাংকারে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, দুজন নিখোঁজ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে আবারও পরমাণু বোমার হুঁশিয়ারি দিলেন পাকিস্তান সেনাপ্রধান
ভারতকে আবারও পরমাণু বোমার হুঁশিয়ারি দিলেন পাকিস্তান সেনাপ্রধান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
শাহজালাল বিমানবন্দরে আগুনের সূত্রপাত যেখান থেকে
শাহজালাল বিমানবন্দরে আগুনের সূত্রপাত যেখান থেকে

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাহজালাল বিমানবন্দরে কার্গো ভিলেজে ভয়াবহ আগুন
শাহজালাল বিমানবন্দরে কার্গো ভিলেজে ভয়াবহ আগুন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়িভাড়া সর্বনিম্ন ২০০০ টাকা নির্ধারণ
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়িভাড়া সর্বনিম্ন ২০০০ টাকা নির্ধারণ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিলিয়ন ডলারের ক্ষতি বলছেন ব্যবসায়ীরা
বিলিয়ন ডলারের ক্ষতি বলছেন ব্যবসায়ীরা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুর্ঘটনা নাকি নাশকতা
দুর্ঘটনা নাকি নাশকতা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা
আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৫০ কারখানার পণ্য পুড়ে যাওয়ার আশঙ্কা করছেন বিজিএমইএ সভাপতি
২৫০ কারখানার পণ্য পুড়ে যাওয়ার আশঙ্কা করছেন বিজিএমইএ সভাপতি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগুন নিয়ন্ত্রণে রোবটের ব্যবহার
আগুন নিয়ন্ত্রণে রোবটের ব্যবহার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাহিদ ইসলাম ‘সংগ্রামী নেতা’: জয়নুল আবদিন ফারুক
নাহিদ ইসলাম ‘সংগ্রামী নেতা’: জয়নুল আবদিন ফারুক

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গ্রহণযোগ্যতা হারিয়েছে বাংলাদেশি পাসপোর্ট
গ্রহণযোগ্যতা হারিয়েছে বাংলাদেশি পাসপোর্ট

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রাম বন্দরে ১২০০ টন পণ্য নিয়ে জাহাজডুবি
চট্টগ্রাম বন্দরে ১২০০ টন পণ্য নিয়ে জাহাজডুবি

১৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হঠাৎ বিয়ে করে চমকে দিলেন ‘দঙ্গল’ খ্যাত জায়রা ওয়াসিম
হঠাৎ বিয়ে করে চমকে দিলেন ‘দঙ্গল’ খ্যাত জায়রা ওয়াসিম

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মিরপুরের ধীরগতির পিচে জয় বাংলাদেশের
মিরপুরের ধীরগতির পিচে জয় বাংলাদেশের

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আফগানিস্তানকে কড়া হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের
আফগানিস্তানকে কড়া হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে ২৪ ট্রান্সজেন্ডার ব্যক্তির গণ-আত্মহত্যার চেষ্টা, নেপথ্যে যা...
ভারতে ২৪ ট্রান্সজেন্ডার ব্যক্তির গণ-আত্মহত্যার চেষ্টা, নেপথ্যে যা...

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার ৪ হাসপাতাল প্রস্তুত রাখা হয়েছে : স্বাস্থ্য অধিদপ্তর
ঢাকার ৪ হাসপাতাল প্রস্তুত রাখা হয়েছে : স্বাস্থ্য অধিদপ্তর

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাপলা প্রতীক দেওয়া সম্ভব নয় : ইসি আনোয়ারুল
শাপলা প্রতীক দেওয়া সম্ভব নয় : ইসি আনোয়ারুল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ম্যাচসেরা হয়ে যা বললেন রিশাদ
ম্যাচসেরা হয়ে যা বললেন রিশাদ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকাগামী ফ্লাইট নামছে চট্টগ্রাম ও সিলেটে
ঢাকাগামী ফ্লাইট নামছে চট্টগ্রাম ও সিলেটে

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতিতে সম্মত পাকিস্তান-আফগানিস্তান
যুদ্ধবিরতিতে সম্মত পাকিস্তান-আফগানিস্তান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদ অনুষ্ঠান ঘিরে সংঘর্ষ: ৯০০ জনের বিরুদ্ধে মামলা
জুলাই সনদ অনুষ্ঠান ঘিরে সংঘর্ষ: ৯০০ জনের বিরুদ্ধে মামলা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি ক্ষমতায় গেলে চিকিৎসা ক্ষেত্রে আমূল পরিবর্তন আনবে: তারেক রহমান
বিএনপি ক্ষমতায় গেলে চিকিৎসা ক্ষেত্রে আমূল পরিবর্তন আনবে: তারেক রহমান

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টায় আগুন অনেকটা নিয়ন্ত্রণে এসেছে: বেবিচক
সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টায় আগুন অনেকটা নিয়ন্ত্রণে এসেছে: বেবিচক

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪৫ বছর ছদ্মবেশে বিলাসী জীবন, অবশেষে বিচারের মুখে গুম-খুনের হোতা গোয়েন্দাপ্রধান
৪৫ বছর ছদ্মবেশে বিলাসী জীবন, অবশেষে বিচারের মুখে গুম-খুনের হোতা গোয়েন্দাপ্রধান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাহজালাল বিমানবন্দরে ফ্লাইট চলাচল শুরু
শাহজালাল বিমানবন্দরে ফ্লাইট চলাচল শুরু

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগুন নিয়ন্ত্রণে বড় বাধা ছিল বাতাস: ফায়ার সার্ভিসের ডিজি
আগুন নিয়ন্ত্রণে বড় বাধা ছিল বাতাস: ফায়ার সার্ভিসের ডিজি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পবিরোধী ‘নো কিংস’ আন্দোলনে জনতার ঢল, উত্তাল যুক্তরাষ্ট্র
ট্রাম্পবিরোধী ‘নো কিংস’ আন্দোলনে জনতার ঢল, উত্তাল যুক্তরাষ্ট্র

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আন্দোলন অব্যাহত রাখার ঘোষণা শিক্ষকদের
আন্দোলন অব্যাহত রাখার ঘোষণা শিক্ষকদের

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতকে আবারও পরমাণু বোমার হুঁশিয়ারি দিলেন পাকিস্তান সেনাপ্রধান
ভারতকে আবারও পরমাণু বোমার হুঁশিয়ারি দিলেন পাকিস্তান সেনাপ্রধান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামলা-হেনস্তায় মনোবল হারাচ্ছে পুলিশ বাহিনী
হামলা-হেনস্তায় মনোবল হারাচ্ছে পুলিশ বাহিনী

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
বেতন ৮০ হাজার, সম্পদ হাজার কোটি টাকার
বেতন ৮০ হাজার, সম্পদ হাজার কোটি টাকার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির নওশাদ, জামায়াতের ইকবাল, এনসিপির সারজিস
বিএনপির নওশাদ, জামায়াতের ইকবাল, এনসিপির সারজিস

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অমিতাভকে কেন চোখে চোখে রাখতেন জয়া বচ্চন
অমিতাভকে কেন চোখে চোখে রাখতেন জয়া বচ্চন

শোবিজ

এখনো সিঙ্গেল ইধিকা
এখনো সিঙ্গেল ইধিকা

শোবিজ

বাংলাদেশকে একাই জেতালেন রিশাদ
বাংলাদেশকে একাই জেতালেন রিশাদ

মাঠে ময়দানে

অভিনয় নিয়ে আফজাল
অভিনয় নিয়ে আফজাল

শোবিজ

মোশাররফ করিমের গল্প
মোশাররফ করিমের গল্প

শোবিজ

প্রচারে বিএনপি জামায়াত এনসিপি ইসলামি দল
প্রচারে বিএনপি জামায়াত এনসিপি ইসলামি দল

নগর জীবন

প্রদর্শকরা কেন প্রযোজনায় নেই
প্রদর্শকরা কেন প্রযোজনায় নেই

শোবিজ

প্রেমিকের নানাবাড়িতে কিশোরীর লাশ
প্রেমিকের নানাবাড়িতে কিশোরীর লাশ

দেশগ্রাম

ট্রেন চালু, যাত্রাবিরতির দাবি
ট্রেন চালু, যাত্রাবিরতির দাবি

দেশগ্রাম

নৌকাই ভরসা লাখো মানুষের
নৌকাই ভরসা লাখো মানুষের

দেশগ্রাম

কবরস্থান সংকট দিল্লিতে!
কবরস্থান সংকট দিল্লিতে!

পূর্ব-পশ্চিম

পরমাণু কর্মসূচিতে আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞা মানবে না ইরান
পরমাণু কর্মসূচিতে আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞা মানবে না ইরান

পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরে ভয়াবহ আগুন
বিমানবন্দরে ভয়াবহ আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরাঞ্চলে দিনে গরম রাতে ঠান্ডা
উত্তরাঞ্চলে দিনে গরম রাতে ঠান্ডা

দেশগ্রাম

মাছ ধরা উৎসব, হতাশ শিকারিরা
মাছ ধরা উৎসব, হতাশ শিকারিরা

দেশগ্রাম

ক্যাশলেস সোসাইটি গড়া এখন সময়ের দাবি
ক্যাশলেস সোসাইটি গড়া এখন সময়ের দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভক্তের পদচারণে মুখর সাঁইজির আখড়া
ভক্তের পদচারণে মুখর সাঁইজির আখড়া

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে বেড়েছে অবৈধ অস্ত্রের ব্যবহার
চট্টগ্রামে বেড়েছে অবৈধ অস্ত্রের ব্যবহার

নগর জীবন

ধান খেতে গৃহবধূর, ঘরে বৃদ্ধার গলা কাটা লাশ
ধান খেতে গৃহবধূর, ঘরে বৃদ্ধার গলা কাটা লাশ

দেশগ্রাম

সর্বোচ্চ চিকিৎসাসেবা নিশ্চিত করতে হবে
সর্বোচ্চ চিকিৎসাসেবা নিশ্চিত করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

কাজের লোকের কোদালের আঘাতে মৃত্যু, লাশ ফেলা হয় নলকূপে
কাজের লোকের কোদালের আঘাতে মৃত্যু, লাশ ফেলা হয় নলকূপে

দেশগ্রাম

বিমানবন্দরে নিরাপত্তার ঘাটতি স্পষ্ট
বিমানবন্দরে নিরাপত্তার ঘাটতি স্পষ্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনে শীর্ষ ৯ জেনারেল বহিষ্কার
চীনে শীর্ষ ৯ জেনারেল বহিষ্কার

পূর্ব-পশ্চিম

আতঙ্কের নাম কিশোর গ্যাং
আতঙ্কের নাম কিশোর গ্যাং

দেশগ্রাম

সড়কে প্রাণ গেল তিন মোটরসাইকেল আরোহীর
সড়কে প্রাণ গেল তিন মোটরসাইকেল আরোহীর

দেশগ্রাম

ইউক্রেনকে দূরপাল্লার মিসাইল না দেওয়ার সিদ্ধান্ত ট্রাম্পের
ইউক্রেনকে দূরপাল্লার মিসাইল না দেওয়ার সিদ্ধান্ত ট্রাম্পের

পূর্ব-পশ্চিম

আইনি ভিত্তি না হলে প্রহসন হবে
আইনি ভিত্তি না হলে প্রহসন হবে

প্রথম পৃষ্ঠা