শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২৪ সেপ্টেম্বর, ২০২২

সাক্ষাৎকার : দিলারা জামান

কেন আমি আরও সাহসী হলাম না

প্রিন্ট ভার্সন
কেন আমি আরও সাহসী হলাম না

জীবন নিয়ে এই সময়ে আপনার ভাবনাগুলো কেমন?

আমার জীবনের এখনকার ভাবনাগুলো আমাকে খুব তাড়িত করে। এই অর্থে-এটা কেন এমন হলো, এটা তো না হলেও পারত। কোনো অনিয়মের প্রতিবাদ আমি যদি আগ বাড়িয়ে করতে পারতাম তাহলে সবার জন্য শিক্ষণীয় বিষয় হয়ে থাকতে পারত, কিন্তু কেন সেই কাজটা করতে পারিনি। ঠিক তাৎক্ষণিক যে কাজটা করার, তা যদি না করতে পারি সেটা এখন আমাকে বেশি পীড়া দেয়। তবে আমি বুঝি এখন আমার দ্বারা সব কাজ করা সম্ভব নয়। বয়স আমাকে সেটা করতে দেয় না। তারপরও কেন জানি একটা অপরাধবোধ আমাকে সব সময় কষ্ট দেয়। আমার মনে হয়, কেন আমি আরও সাহসী হলাম না। কেন আমি অন্যায়গুলোকে মেনে নীরবে চলে আসলাম।

 

প্রায় ৬০ বছরের অভিনয় জীবনে স্বপ্নের চরিত্রের দেখা পেয়েছেন?

এখনো অধরাই রয়ে গেছে স্বপ্নের চরিত্র। তবে এখনো স্বপ্ন দেখি, এমন একটা চরিত্রে অভিনয় যেন করতে পারি, যা সব মানুষের মনে দাগ কেটে যায়।

 

দীর্ঘ অভিনয় জীবন, আগে শিক্ষকতা করেছেন।

এসব নিয়ে উপলব্ধি কেমন?

যখন আমার যে দায়িত্ব ছিল, কিংবা আমি যখন যে কাজ করেছি, তা সঠিকভাবে করার চেষ্টা করেছি। একসময় প্রফেশন শিক্ষকতা ছিল, আর এখন আমার অভিনয়জীবন ও অভিনয় আমার পেশা। সবখানেই আমি সৎ থাকতে চেষ্টা করেছি। যতটুকু কাজ করেছি আমি সে কাজে একনিষ্ঠ ছিলাম। কখনো অর্ধসমাপ্ত কিংবা না করে সেটি থেকে ফায়দা লুটা বা নিজের স্বার্থ দেখার কখনই চেষ্টা করিনি। এই তৃপ্তিটুকু আমার মধ্যে আছে। যার কারণে এখনো সমাজে মাথা উঁচু করে চলতে পারি।

আপনার লাইফস্টাইল কেমন?

আমি খুব সাধারণ জীবনযাপন করি। আমার বাসায় দামি কিছু নেই। এ জন্য আমার আত্মীয়স্বজন অনেকেই অনেক অভিযোগ করেন। আমি তাদের বলি, দেখানোর কিছু নেই। আমার কর্মই সব। সেখান থেকে মানুষ যদি কিছু শিখতে পারে, সেখানেই আমার সার্থকতা। আমি মনে করি, হয়তো এক জীবনে আমি তেমন কিছু করতে পারিনি। যতটুকু করেছি আমার মনে হয়, সেটা আমি সঠিকভাবে না হলেও যথাযথভাবে করার চেষ্টা করেছি। কাউকে কখনো বঞ্চিত করিনি, আঘাত দিইনি। নিজের স্বার্থের ঊর্ধ্বে সে কাজটা করার চেষ্টা করেছি।

 

এখনো কাজের জন্য অনুপ্রেরণা কোথায় থেকে পান?

আগেও বলেছি, আমি কাজের ব্যাপারে সব সময় সৎ থাকার চেষ্টা করেছি। আমি অভিনয় পেশায় যেমন সৎ থাকার চেষ্টা করেছি, আমি যখন শিক্ষকতা করতাম, তখন একজন ছাত্রকে যতটুকু সাপোর্ট দেওয়া প্রয়োজন, সেটা আমি সাধ্যমতো করার চেষ্টা করেছি যতক্ষণ পর্যন্ত না তার পড়া আদায় করতে পেরেছি। কিন্তু আমি যখন অভিনয়টাকে পেশা হিসেবে নিলাম তখন শুধু পেশা নয়, এক ধরনের দায়িত্ববোধও চলে এসেছে। এই যে নাটকের চরিত্রগুলো তা আমার সন্তানের মতো। বলতে পারি কাজের প্রতি আমার দায়িত্ববোধই আমার অনুপ্রেরণা।

 

বর্তমান সময় নারীরা কতটা রক্ষণশীল পরিবেশমুক্ত?

অনেক পরিবর্তন এসেছে। বাংলাদেশের পরিপ্রেক্ষিতে এখনো মেয়েরা উচ্চবিত্ত, মধ্যবিত্ত, শহরকেন্দ্রিক যারা শিক্ষার আলো পেয়েছে, তারা সুযোগ-সুবিধা বেশি পায়। অধিকারও ভোগ করে। কিন্তু আমরা যখন গ্রামের প্রত্যন্ত অঞ্চলে যাই, তখন দেখি একেবারেই নিম্নবিত্ত, শ্রমজীবী যেসব নারী আছে এখন পর্যন্ত নানা বৈষম্যে ভুগছেন তারা। সে বৈষম্যগুলো খুবই প্রকট। সভা, সেমিনার না করে প্রকৃত যে সমস্যাগুলো আছে সেগুলো খুঁজে বের করে সমাধানের চেষ্টা করতে হবে। আর যারা এগুলো নিয়ে কাজ করেন, তারা যেন আরেকটু সক্রিয় হন, তাহলেই কিন্তু নারীরা রক্ষণশীলতামুক্ত হবে।

 

১৯৬৬ সালে অভিনয়ে আপনার অভিষেক। তখন রক্ষণশীল পরিবেশে ছিল নারীরা। এ বিষয়টি কীভাবে অতিক্রম করলেন?

হ্যাঁ, ওই সময় মেয়েরা ঘর থেকে বের হতে পারত না, এরকম পরিস্থিতি ছিল। তবে আমার বাবা অনেক সংস্কৃতিমনা মানুষ ছিলেন, আমাকে তেমন বাধা দেননি। আমি বিশ্ববিদ্যালয়ে থাকতেই নাটক করেছি। আমার এখনো মনে আছে, আলাউদ্দিন আল আজাদের ‘মায়াবী প্রহর’ নামে একটি নাটক করেছিলাম, ডাকসুর নাটক ছিল আর কী। আবদুল্লাহ আল মামুন, ড. এনাম আমরা সবাই মিলে নাটক করেছিলাম। আমার বিয়ে হয়েছে ১৯৬৪ সালে ফখরুজ্জামান চৌধুরীর সঙ্গে। তিনিও খুব সংস্কৃতিমনা, উদার মনের মানুষ ছিলেন। তাঁদের সাহায্যে আমি এগোতে পেরেছি, তা না হলে হয়তো সম্ভব ছিল না।

 

নারী দিবসে জাতিসংঘ প্রতি বছর নানা প্রতিপাদ্য দিয়ে আসছে, এতে সফলতা কতটা আসছে?

সফলতা তো কিছুটা পেয়েছেই। তবে আমাদের সমাজে নারীরা বিশেষ করে নিম্নবিত্ত শ্রেণির, তারা সব বাধা ভেঙে, সব শিকল ভেঙে রাস্তায় নামে কাজের জন্য। ছেলেরা যে কঠিন পরিশ্রম করে, সেগুলো পর্যন্ত তারা এখন করছে। ইট ভাঙছে, পাথর বোঝাই টুকরি মাথায় নিয়ে ছেলেদের মতো সমানভাবে কাজ করছে। কিন্তু তাদের যে পারিশ্রমিক, সেটি সমানভাবে পাচ্ছে না। তারা বঞ্চনার শিকার হচ্ছে। জাতিসংঘ হোক, শ্রম অধিকার হোক, শ্রমিক নেতা হোক, তাদের কাছে আমি বিশেষ অনুরোধ জানাব মানবিক দিক থেকে এবং ন্যায়ের কথা চিন্তা করে হলেও তারা যেন এই দিকটা খেয়াল রাখে।

 

নারী নির্যাতন ও ধর্ষণ কিন্তু কমছে না, এর থেকে পরিত্রাণের উপায় কী হতে পারে?

পরিত্রাণ তো আসলে এক কথায় বলা সম্ভব নয়। প্রযুক্তিগত কারণে মানুষ খারাপের দিকে যাচ্ছে। সেখান থেকে ফিরতে হবে। প্রচুর বই পড়তে হবে। আগে পাড়ায় পাড়ায় লাইব্রেরি ছিল, এখন সে সব বই-লাইব্রেরি দেখা যায় না। সুস্থ বিনোদনের মাধ্যমগুলো খুলে দিতে হবে। বাবা-মা বা অন্যরা তাদের সঙ্গে শিশুর যে বেড়ে ওঠা, তা সহজ করে দিতে হবে। আমরা এত ব্যস্ত হয়ে পড়েছি যে, সে ব্যস্ততা শিশুর সঙ্গে না দেখানো, মনোজগতের যে বিকাশ, সেগুলোকে খুলে দিতে হবে বলে আমি মনে করি। সত্যিকার অর্থে যে শিক্ষার আলো তারা পাচ্ছে না, সেটি ছড়িয়ে দিতে হবে। একটি গাছকে আমরা যেভাবে যত্ন করি, ঠিক সেভাবে একটি শিশুকেও তৈরি করতে পারলে ধর্ষণমুক্ত একটা নতুন প্রজন্ম পাব বলে আমি মনে করি।

 

অভিনয় নিয়ে দীর্ঘসময় পাড়ি, আগামী ইচ্ছা কী?

বৃদ্ধাশ্রম করার একটা পরিকল্পনা অনেক দিনের ছিল, যার মাধ্যমে অনেক মানুষের উপকার হবে, আশ্রয় হবে, ঠাঁই হবে। আমার একার পক্ষে তো সম্ভব নয়। এখন সেই আশা বাদ দিয়েছি। তবে আমি বেশ কয়েকটি বৃদ্ধাশ্রমের সঙ্গে যুক্ত। তাদের যে কোনো আয়োজনে যাই। সময় কাটাই।

এই বিভাগের আরও খবর
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
প্রাঙ্গণেমোরের শেষের কবিতা
প্রাঙ্গণেমোরের শেষের কবিতা
উচ্ছ্বসিত বিজরী...
উচ্ছ্বসিত বিজরী...
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
কার অপেক্ষায় মাহি?
কার অপেক্ষায় মাহি?
দর্শক মাতালেন কনা
দর্শক মাতালেন কনা
এবার নতুন শাকিব খান
এবার নতুন শাকিব খান
শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা
শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা
রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি
রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি
জাফরীর ‘সবাই সুন্দর’
জাফরীর ‘সবাই সুন্দর’
ইকবাল খন্দকারের অতিথি রবি চৌধুরী
ইকবাল খন্দকারের অতিথি রবি চৌধুরী
সর্বশেষ খবর
জকসু নির্বাচনে ৩৪ পদের বিপরীতে মনোনয়ন সংগ্রহ ৩১২
জকসু নির্বাচনে ৩৪ পদের বিপরীতে মনোনয়ন সংগ্রহ ৩১২

৪৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাষ্ট্র সফরে সৌদি যুবরাজ সালমান, এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান নিয়ে আলোচনা
যুক্তরাষ্ট্র সফরে সৌদি যুবরাজ সালমান, এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান নিয়ে আলোচনা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিকে এফ-৩৫ দিতে রাজি ট্রাম্প
সৌদিকে এফ-৩৫ দিতে রাজি ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্লাস্টিকে সামুদ্রিক প্রাণীদের সর্বনাশ!
প্লাস্টিকে সামুদ্রিক প্রাণীদের সর্বনাশ!

২ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাগে ফেটে পড়লেই কি কমে ক্রোধ?
রাগে ফেটে পড়লেই কি কমে ক্রোধ?

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

হাসিনার পক্ষে স্ট্যাটাস, ঢাবির ডেপুটি রেজিস্টার আটক
হাসিনার পক্ষে স্ট্যাটাস, ঢাবির ডেপুটি রেজিস্টার আটক

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধানের শীষে ভোট চেয়ে কাজী আলাউদ্দিনের গণ সংযোগ
ধানের শীষে ভোট চেয়ে কাজী আলাউদ্দিনের গণ সংযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব
ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ফ্রান্সের কাছে ১০০ রাফাল চায় ইউক্রেন, এই যুদ্ধবিমানের বিশেষত্ব কী?
ফ্রান্সের কাছে ১০০ রাফাল চায় ইউক্রেন, এই যুদ্ধবিমানের বিশেষত্ব কী?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান
মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান

৫ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?
আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?

৬ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!
গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!

৬ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম
অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়
ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন
মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫
ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহাকাশে আধিপত্য বিস্তার, পরিণতি কি?
মহাকাশে আধিপত্য বিস্তার, পরিণতি কি?

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চাকরি স্থায়ীকরণ দাবি করায় বিদায়ী প্রশাসকের বিরুদ্ধে ‌‘গুলি করার হুমকি’র অভিযোগ
চাকরি স্থায়ীকরণ দাবি করায় বিদায়ী প্রশাসকের বিরুদ্ধে ‌‘গুলি করার হুমকি’র অভিযোগ

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা
আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতার মৃত্যু
স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতার মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসিনার ফাঁসির রায়ে জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল
হাসিনার ফাঁসির রায়ে জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের ধাওয়া–পাল্টাধাওয়া, ককটেল বিস্ফোরণ
কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের ধাওয়া–পাল্টাধাওয়া, ককটেল বিস্ফোরণ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাহস থাকলে নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা যাচাই করুন : ফারুক
সাহস থাকলে নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা যাচাই করুন : ফারুক

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে যুবকের আত্মহত্যা
কেরানীগঞ্জে যুবকের আত্মহত্যা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় অভিবাসী নৌকাডুবি: ৩৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার
মালয়েশিয়ায় অভিবাসী নৌকাডুবি: ৩৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৫, গ্রেফতার আরও এক কাশ্মীরি
দিল্লি বিস্ফোরণে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৫, গ্রেফতার আরও এক কাশ্মীরি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন
মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা
সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা
রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

উচ্ছ্বসিত বিজরী...
উচ্ছ্বসিত বিজরী...

শোবিজ

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা
উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা

মাঠে ময়দানে

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস
রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস

প্রথম পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন

সম্পাদকীয়

আন্তর্জাতিক মানের হয়েছে : জামায়াত
আন্তর্জাতিক মানের হয়েছে : জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

মন্দায়ও বেড়েছে ভোক্তা ঋণ
মন্দায়ও বেড়েছে ভোক্তা ঋণ

শিল্প বাণিজ্য

ইউক্রেনকে ১০০টি রাফাল যুদ্ধবিমান দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০টি রাফাল যুদ্ধবিমান দিচ্ছে ফ্রান্স

পূর্ব-পশ্চিম