শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২৪ সেপ্টেম্বর, ২০২২

সাক্ষাৎকার : দিলারা জামান

কেন আমি আরও সাহসী হলাম না

প্রিন্ট ভার্সন
কেন আমি আরও সাহসী হলাম না

জীবন নিয়ে এই সময়ে আপনার ভাবনাগুলো কেমন?

আমার জীবনের এখনকার ভাবনাগুলো আমাকে খুব তাড়িত করে। এই অর্থে-এটা কেন এমন হলো, এটা তো না হলেও পারত। কোনো অনিয়মের প্রতিবাদ আমি যদি আগ বাড়িয়ে করতে পারতাম তাহলে সবার জন্য শিক্ষণীয় বিষয় হয়ে থাকতে পারত, কিন্তু কেন সেই কাজটা করতে পারিনি। ঠিক তাৎক্ষণিক যে কাজটা করার, তা যদি না করতে পারি সেটা এখন আমাকে বেশি পীড়া দেয়। তবে আমি বুঝি এখন আমার দ্বারা সব কাজ করা সম্ভব নয়। বয়স আমাকে সেটা করতে দেয় না। তারপরও কেন জানি একটা অপরাধবোধ আমাকে সব সময় কষ্ট দেয়। আমার মনে হয়, কেন আমি আরও সাহসী হলাম না। কেন আমি অন্যায়গুলোকে মেনে নীরবে চলে আসলাম।

 

প্রায় ৬০ বছরের অভিনয় জীবনে স্বপ্নের চরিত্রের দেখা পেয়েছেন?

এখনো অধরাই রয়ে গেছে স্বপ্নের চরিত্র। তবে এখনো স্বপ্ন দেখি, এমন একটা চরিত্রে অভিনয় যেন করতে পারি, যা সব মানুষের মনে দাগ কেটে যায়।

 

দীর্ঘ অভিনয় জীবন, আগে শিক্ষকতা করেছেন।

এসব নিয়ে উপলব্ধি কেমন?

যখন আমার যে দায়িত্ব ছিল, কিংবা আমি যখন যে কাজ করেছি, তা সঠিকভাবে করার চেষ্টা করেছি। একসময় প্রফেশন শিক্ষকতা ছিল, আর এখন আমার অভিনয়জীবন ও অভিনয় আমার পেশা। সবখানেই আমি সৎ থাকতে চেষ্টা করেছি। যতটুকু কাজ করেছি আমি সে কাজে একনিষ্ঠ ছিলাম। কখনো অর্ধসমাপ্ত কিংবা না করে সেটি থেকে ফায়দা লুটা বা নিজের স্বার্থ দেখার কখনই চেষ্টা করিনি। এই তৃপ্তিটুকু আমার মধ্যে আছে। যার কারণে এখনো সমাজে মাথা উঁচু করে চলতে পারি।

আপনার লাইফস্টাইল কেমন?

আমি খুব সাধারণ জীবনযাপন করি। আমার বাসায় দামি কিছু নেই। এ জন্য আমার আত্মীয়স্বজন অনেকেই অনেক অভিযোগ করেন। আমি তাদের বলি, দেখানোর কিছু নেই। আমার কর্মই সব। সেখান থেকে মানুষ যদি কিছু শিখতে পারে, সেখানেই আমার সার্থকতা। আমি মনে করি, হয়তো এক জীবনে আমি তেমন কিছু করতে পারিনি। যতটুকু করেছি আমার মনে হয়, সেটা আমি সঠিকভাবে না হলেও যথাযথভাবে করার চেষ্টা করেছি। কাউকে কখনো বঞ্চিত করিনি, আঘাত দিইনি। নিজের স্বার্থের ঊর্ধ্বে সে কাজটা করার চেষ্টা করেছি।

 

এখনো কাজের জন্য অনুপ্রেরণা কোথায় থেকে পান?

আগেও বলেছি, আমি কাজের ব্যাপারে সব সময় সৎ থাকার চেষ্টা করেছি। আমি অভিনয় পেশায় যেমন সৎ থাকার চেষ্টা করেছি, আমি যখন শিক্ষকতা করতাম, তখন একজন ছাত্রকে যতটুকু সাপোর্ট দেওয়া প্রয়োজন, সেটা আমি সাধ্যমতো করার চেষ্টা করেছি যতক্ষণ পর্যন্ত না তার পড়া আদায় করতে পেরেছি। কিন্তু আমি যখন অভিনয়টাকে পেশা হিসেবে নিলাম তখন শুধু পেশা নয়, এক ধরনের দায়িত্ববোধও চলে এসেছে। এই যে নাটকের চরিত্রগুলো তা আমার সন্তানের মতো। বলতে পারি কাজের প্রতি আমার দায়িত্ববোধই আমার অনুপ্রেরণা।

 

বর্তমান সময় নারীরা কতটা রক্ষণশীল পরিবেশমুক্ত?

অনেক পরিবর্তন এসেছে। বাংলাদেশের পরিপ্রেক্ষিতে এখনো মেয়েরা উচ্চবিত্ত, মধ্যবিত্ত, শহরকেন্দ্রিক যারা শিক্ষার আলো পেয়েছে, তারা সুযোগ-সুবিধা বেশি পায়। অধিকারও ভোগ করে। কিন্তু আমরা যখন গ্রামের প্রত্যন্ত অঞ্চলে যাই, তখন দেখি একেবারেই নিম্নবিত্ত, শ্রমজীবী যেসব নারী আছে এখন পর্যন্ত নানা বৈষম্যে ভুগছেন তারা। সে বৈষম্যগুলো খুবই প্রকট। সভা, সেমিনার না করে প্রকৃত যে সমস্যাগুলো আছে সেগুলো খুঁজে বের করে সমাধানের চেষ্টা করতে হবে। আর যারা এগুলো নিয়ে কাজ করেন, তারা যেন আরেকটু সক্রিয় হন, তাহলেই কিন্তু নারীরা রক্ষণশীলতামুক্ত হবে।

 

১৯৬৬ সালে অভিনয়ে আপনার অভিষেক। তখন রক্ষণশীল পরিবেশে ছিল নারীরা। এ বিষয়টি কীভাবে অতিক্রম করলেন?

হ্যাঁ, ওই সময় মেয়েরা ঘর থেকে বের হতে পারত না, এরকম পরিস্থিতি ছিল। তবে আমার বাবা অনেক সংস্কৃতিমনা মানুষ ছিলেন, আমাকে তেমন বাধা দেননি। আমি বিশ্ববিদ্যালয়ে থাকতেই নাটক করেছি। আমার এখনো মনে আছে, আলাউদ্দিন আল আজাদের ‘মায়াবী প্রহর’ নামে একটি নাটক করেছিলাম, ডাকসুর নাটক ছিল আর কী। আবদুল্লাহ আল মামুন, ড. এনাম আমরা সবাই মিলে নাটক করেছিলাম। আমার বিয়ে হয়েছে ১৯৬৪ সালে ফখরুজ্জামান চৌধুরীর সঙ্গে। তিনিও খুব সংস্কৃতিমনা, উদার মনের মানুষ ছিলেন। তাঁদের সাহায্যে আমি এগোতে পেরেছি, তা না হলে হয়তো সম্ভব ছিল না।

 

নারী দিবসে জাতিসংঘ প্রতি বছর নানা প্রতিপাদ্য দিয়ে আসছে, এতে সফলতা কতটা আসছে?

সফলতা তো কিছুটা পেয়েছেই। তবে আমাদের সমাজে নারীরা বিশেষ করে নিম্নবিত্ত শ্রেণির, তারা সব বাধা ভেঙে, সব শিকল ভেঙে রাস্তায় নামে কাজের জন্য। ছেলেরা যে কঠিন পরিশ্রম করে, সেগুলো পর্যন্ত তারা এখন করছে। ইট ভাঙছে, পাথর বোঝাই টুকরি মাথায় নিয়ে ছেলেদের মতো সমানভাবে কাজ করছে। কিন্তু তাদের যে পারিশ্রমিক, সেটি সমানভাবে পাচ্ছে না। তারা বঞ্চনার শিকার হচ্ছে। জাতিসংঘ হোক, শ্রম অধিকার হোক, শ্রমিক নেতা হোক, তাদের কাছে আমি বিশেষ অনুরোধ জানাব মানবিক দিক থেকে এবং ন্যায়ের কথা চিন্তা করে হলেও তারা যেন এই দিকটা খেয়াল রাখে।

 

নারী নির্যাতন ও ধর্ষণ কিন্তু কমছে না, এর থেকে পরিত্রাণের উপায় কী হতে পারে?

পরিত্রাণ তো আসলে এক কথায় বলা সম্ভব নয়। প্রযুক্তিগত কারণে মানুষ খারাপের দিকে যাচ্ছে। সেখান থেকে ফিরতে হবে। প্রচুর বই পড়তে হবে। আগে পাড়ায় পাড়ায় লাইব্রেরি ছিল, এখন সে সব বই-লাইব্রেরি দেখা যায় না। সুস্থ বিনোদনের মাধ্যমগুলো খুলে দিতে হবে। বাবা-মা বা অন্যরা তাদের সঙ্গে শিশুর যে বেড়ে ওঠা, তা সহজ করে দিতে হবে। আমরা এত ব্যস্ত হয়ে পড়েছি যে, সে ব্যস্ততা শিশুর সঙ্গে না দেখানো, মনোজগতের যে বিকাশ, সেগুলোকে খুলে দিতে হবে বলে আমি মনে করি। সত্যিকার অর্থে যে শিক্ষার আলো তারা পাচ্ছে না, সেটি ছড়িয়ে দিতে হবে। একটি গাছকে আমরা যেভাবে যত্ন করি, ঠিক সেভাবে একটি শিশুকেও তৈরি করতে পারলে ধর্ষণমুক্ত একটা নতুন প্রজন্ম পাব বলে আমি মনে করি।

 

অভিনয় নিয়ে দীর্ঘসময় পাড়ি, আগামী ইচ্ছা কী?

বৃদ্ধাশ্রম করার একটা পরিকল্পনা অনেক দিনের ছিল, যার মাধ্যমে অনেক মানুষের উপকার হবে, আশ্রয় হবে, ঠাঁই হবে। আমার একার পক্ষে তো সম্ভব নয়। এখন সেই আশা বাদ দিয়েছি। তবে আমি বেশ কয়েকটি বৃদ্ধাশ্রমের সঙ্গে যুক্ত। তাদের যে কোনো আয়োজনে যাই। সময় কাটাই।

এই বিভাগের আরও খবর
শিল্পকলা একাডেমির নতুন মহাপরিচালক
শিল্পকলা একাডেমির নতুন মহাপরিচালক
আদর-সালওয়ার স্বপ্নভঙ্গের গল্প...
আদর-সালওয়ার স্বপ্নভঙ্গের গল্প...
শখের রূপনগর
শখের রূপনগর
বারো রকম মানুষের তারিক আনাম খান - থামলে ভালো লাগে
বারো রকম মানুষের তারিক আনাম খান - থামলে ভালো লাগে
সংগ্রামী নারী  জয়া আহসান
সংগ্রামী নারী জয়া আহসান
যাত্রা থেকে সিনেমায় তারা
যাত্রা থেকে সিনেমায় তারা
বাংলাদেশে আসছেন হানিয়া
বাংলাদেশে আসছেন হানিয়া
চলে গেলেন নায়িকা বনশ্রী
চলে গেলেন নায়িকা বনশ্রী
আফজাল হোসেনের যাপিত জীবন
আফজাল হোসেনের যাপিত জীবন
কেউ গায়ের গন্ধ টের পায়নি
কেউ গায়ের গন্ধ টের পায়নি
শিল্পী থেকে সফল নির্মাতা
শিল্পী থেকে সফল নির্মাতা
‘দ্য স্টুডিও’র বাজিমাত
‘দ্য স্টুডিও’র বাজিমাত
সর্বশেষ খবর
নাইজারে বন্দুক হামলায় নিহত ২২
নাইজারে বন্দুক হামলায় নিহত ২২

১৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো হাসপাতালে ভর্তি
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো হাসপাতালে ভর্তি

৩৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজাবাসীকে ফের জোরপূর্বক উচ্ছেদের নিন্দায় পোপ
গাজাবাসীকে ফের জোরপূর্বক উচ্ছেদের নিন্দায় পোপ

৪৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেকনাফে বিজিবির অভিযানে ১২ মানবপাচারকারী আটক
টেকনাফে বিজিবির অভিযানে ১২ মানবপাচারকারী আটক

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জামালপুরে ধর্ষণ মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন
জামালপুরে ধর্ষণ মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে মাদকসহ কারবারি গ্রেপ্তার
দিনাজপুরে মাদকসহ কারবারি গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মোটরসাইকেলসহ ডাকাত সদস্য আটক
ঝিনাইদহে মোটরসাইকেলসহ ডাকাত সদস্য আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুরমা-কুশিয়ারার পানি বিপৎসীমার ওপরে
সুরমা-কুশিয়ারার পানি বিপৎসীমার ওপরে

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাকসু নির্বাচনের রোডম্যাপ দেয়া না হলে আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
বাকসু নির্বাচনের রোডম্যাপ দেয়া না হলে আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশকে দ্রুত গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় দেখতে চায় ইইউ: বিএনপি
বাংলাদেশকে দ্রুত গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় দেখতে চায় ইইউ: বিএনপি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁদপুরে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
চাঁদপুরে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেডারেশন কাপে যুগ্ম চ্যাম্পিয়ন কুর্মিটোলা গলফ ক্লাব ও আর্মি গলফ ক্লাব
ফেডারেশন কাপে যুগ্ম চ্যাম্পিয়ন কুর্মিটোলা গলফ ক্লাব ও আর্মি গলফ ক্লাব

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টায় গ্রেফতার ১
শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টায় গ্রেফতার ১

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্র সংসদ আর জাতীয় নির্বাচন এক নয় : টুকু
ছাত্র সংসদ আর জাতীয় নির্বাচন এক নয় : টুকু

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে ব্যবসায়ীকে অপহরণ, দুই ঘণ্টা পর উদ্ধার
চট্টগ্রামে ব্যবসায়ীকে অপহরণ, দুই ঘণ্টা পর উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রংপুরে তিস্তা সেতু রক্ষা বাঁধের ৬০ মিটার নদীগর্ভে
রংপুরে তিস্তা সেতু রক্ষা বাঁধের ৬০ মিটার নদীগর্ভে

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘সুন্নী আলেম-ওলামাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলার পরিণাম ভাল হবে না’
‘সুন্নী আলেম-ওলামাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলার পরিণাম ভাল হবে না’

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্র থেকে অস্ত্র কেনা বন্ধ করলো কলম্বিয়া
যুক্তরাষ্ট্র থেকে অস্ত্র কেনা বন্ধ করলো কলম্বিয়া

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই মার্কিন নাগরিক ২ দিনের রিমান্ডে
সেই মার্কিন নাগরিক ২ দিনের রিমান্ডে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেমিট্যান্স প্রবাহে ২৮.৫ শতাংশ প্রবৃদ্ধি
রেমিট্যান্স প্রবাহে ২৮.৫ শতাংশ প্রবৃদ্ধি

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্ব বাণিজ্যে রূপান্তর ঘটাবে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা : বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থা
বিশ্ব বাণিজ্যে রূপান্তর ঘটাবে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা : বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল
আবারও রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তালিকাভুক্ত সন্ত্রাসী পিচ্চি আকাশ সহযোগীসহ গ্রেফতার
তালিকাভুক্ত সন্ত্রাসী পিচ্চি আকাশ সহযোগীসহ গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোহাম্মদপুর-আদাবরে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ২৭
মোহাম্মদপুর-আদাবরে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ২৭

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতিসংঘের ৮০তম সভায় যোগ দিতে ২২ সেপ্টেম্বর যুক্তরাষ্ট্রে যাবেন প্রধান উপদেষ্টা
জাতিসংঘের ৮০তম সভায় যোগ দিতে ২২ সেপ্টেম্বর যুক্তরাষ্ট্রে যাবেন প্রধান উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর
জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সিরাজগঞ্জে বাড়ছে যমুনার পানি
সিরাজগঞ্জে বাড়ছে যমুনার পানি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান
যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান
খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের
দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ
ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুপার ফোরের আশা বাঁচাল বাংলাদেশ, তবে এখন কী সমীকরণ?
সুপার ফোরের আশা বাঁচাল বাংলাদেশ, তবে এখন কী সমীকরণ?

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম
আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা
ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন
নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)
অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা
রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্পিনে শুরু, পেসে শেষ: কোথায় জিতল বাংলাদেশ?
স্পিনে শুরু, পেসে শেষ: কোথায় জিতল বাংলাদেশ?

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা
মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা
এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের
শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!
মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!
শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ সেপ্টেম্বর)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?
ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের
জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু
অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান
ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প
ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা
গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর
জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প
ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির
রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির

পেছনের পৃষ্ঠা

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

বাণিজ্য সচিবের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ আইসিএসবি প্রেসিডেন্টের
বাণিজ্য সচিবের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ আইসিএসবি প্রেসিডেন্টের

নগর জীবন

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

জবি ছাত্র সংসদের ভোট ২৭ নভেম্বর রোডম্যাপ ঘোষণা
জবি ছাত্র সংসদের ভোট ২৭ নভেম্বর রোডম্যাপ ঘোষণা

পেছনের পৃষ্ঠা

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

দুর্গাপূজাকে ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে
দুর্গাপূজাকে ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে

নগর জীবন

সমঝোতা স্মারক সই
সমঝোতা স্মারক সই

নগর জীবন

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি
নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাপদাদার ঐতিহ্য প্রতিমাশিল্প আঁকড়ে আছেন তাঁরা
বাপদাদার ঐতিহ্য প্রতিমাশিল্প আঁকড়ে আছেন তাঁরা

পেছনের পৃষ্ঠা

চাকসুতে ছাত্রদল ও শিবিরের প্যানেল ঘোষণা আজ
চাকসুতে ছাত্রদল ও শিবিরের প্যানেল ঘোষণা আজ

পেছনের পৃষ্ঠা

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা