শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২৪ সেপ্টেম্বর, ২০২২

সাক্ষাৎকার : দিলারা জামান

কেন আমি আরও সাহসী হলাম না

প্রিন্ট ভার্সন
কেন আমি আরও সাহসী হলাম না

জীবন নিয়ে এই সময়ে আপনার ভাবনাগুলো কেমন?

আমার জীবনের এখনকার ভাবনাগুলো আমাকে খুব তাড়িত করে। এই অর্থে-এটা কেন এমন হলো, এটা তো না হলেও পারত। কোনো অনিয়মের প্রতিবাদ আমি যদি আগ বাড়িয়ে করতে পারতাম তাহলে সবার জন্য শিক্ষণীয় বিষয় হয়ে থাকতে পারত, কিন্তু কেন সেই কাজটা করতে পারিনি। ঠিক তাৎক্ষণিক যে কাজটা করার, তা যদি না করতে পারি সেটা এখন আমাকে বেশি পীড়া দেয়। তবে আমি বুঝি এখন আমার দ্বারা সব কাজ করা সম্ভব নয়। বয়স আমাকে সেটা করতে দেয় না। তারপরও কেন জানি একটা অপরাধবোধ আমাকে সব সময় কষ্ট দেয়। আমার মনে হয়, কেন আমি আরও সাহসী হলাম না। কেন আমি অন্যায়গুলোকে মেনে নীরবে চলে আসলাম।

 

প্রায় ৬০ বছরের অভিনয় জীবনে স্বপ্নের চরিত্রের দেখা পেয়েছেন?

এখনো অধরাই রয়ে গেছে স্বপ্নের চরিত্র। তবে এখনো স্বপ্ন দেখি, এমন একটা চরিত্রে অভিনয় যেন করতে পারি, যা সব মানুষের মনে দাগ কেটে যায়।

 

দীর্ঘ অভিনয় জীবন, আগে শিক্ষকতা করেছেন।

এসব নিয়ে উপলব্ধি কেমন?

যখন আমার যে দায়িত্ব ছিল, কিংবা আমি যখন যে কাজ করেছি, তা সঠিকভাবে করার চেষ্টা করেছি। একসময় প্রফেশন শিক্ষকতা ছিল, আর এখন আমার অভিনয়জীবন ও অভিনয় আমার পেশা। সবখানেই আমি সৎ থাকতে চেষ্টা করেছি। যতটুকু কাজ করেছি আমি সে কাজে একনিষ্ঠ ছিলাম। কখনো অর্ধসমাপ্ত কিংবা না করে সেটি থেকে ফায়দা লুটা বা নিজের স্বার্থ দেখার কখনই চেষ্টা করিনি। এই তৃপ্তিটুকু আমার মধ্যে আছে। যার কারণে এখনো সমাজে মাথা উঁচু করে চলতে পারি।

আপনার লাইফস্টাইল কেমন?

আমি খুব সাধারণ জীবনযাপন করি। আমার বাসায় দামি কিছু নেই। এ জন্য আমার আত্মীয়স্বজন অনেকেই অনেক অভিযোগ করেন। আমি তাদের বলি, দেখানোর কিছু নেই। আমার কর্মই সব। সেখান থেকে মানুষ যদি কিছু শিখতে পারে, সেখানেই আমার সার্থকতা। আমি মনে করি, হয়তো এক জীবনে আমি তেমন কিছু করতে পারিনি। যতটুকু করেছি আমার মনে হয়, সেটা আমি সঠিকভাবে না হলেও যথাযথভাবে করার চেষ্টা করেছি। কাউকে কখনো বঞ্চিত করিনি, আঘাত দিইনি। নিজের স্বার্থের ঊর্ধ্বে সে কাজটা করার চেষ্টা করেছি।

 

এখনো কাজের জন্য অনুপ্রেরণা কোথায় থেকে পান?

আগেও বলেছি, আমি কাজের ব্যাপারে সব সময় সৎ থাকার চেষ্টা করেছি। আমি অভিনয় পেশায় যেমন সৎ থাকার চেষ্টা করেছি, আমি যখন শিক্ষকতা করতাম, তখন একজন ছাত্রকে যতটুকু সাপোর্ট দেওয়া প্রয়োজন, সেটা আমি সাধ্যমতো করার চেষ্টা করেছি যতক্ষণ পর্যন্ত না তার পড়া আদায় করতে পেরেছি। কিন্তু আমি যখন অভিনয়টাকে পেশা হিসেবে নিলাম তখন শুধু পেশা নয়, এক ধরনের দায়িত্ববোধও চলে এসেছে। এই যে নাটকের চরিত্রগুলো তা আমার সন্তানের মতো। বলতে পারি কাজের প্রতি আমার দায়িত্ববোধই আমার অনুপ্রেরণা।

 

বর্তমান সময় নারীরা কতটা রক্ষণশীল পরিবেশমুক্ত?

অনেক পরিবর্তন এসেছে। বাংলাদেশের পরিপ্রেক্ষিতে এখনো মেয়েরা উচ্চবিত্ত, মধ্যবিত্ত, শহরকেন্দ্রিক যারা শিক্ষার আলো পেয়েছে, তারা সুযোগ-সুবিধা বেশি পায়। অধিকারও ভোগ করে। কিন্তু আমরা যখন গ্রামের প্রত্যন্ত অঞ্চলে যাই, তখন দেখি একেবারেই নিম্নবিত্ত, শ্রমজীবী যেসব নারী আছে এখন পর্যন্ত নানা বৈষম্যে ভুগছেন তারা। সে বৈষম্যগুলো খুবই প্রকট। সভা, সেমিনার না করে প্রকৃত যে সমস্যাগুলো আছে সেগুলো খুঁজে বের করে সমাধানের চেষ্টা করতে হবে। আর যারা এগুলো নিয়ে কাজ করেন, তারা যেন আরেকটু সক্রিয় হন, তাহলেই কিন্তু নারীরা রক্ষণশীলতামুক্ত হবে।

 

১৯৬৬ সালে অভিনয়ে আপনার অভিষেক। তখন রক্ষণশীল পরিবেশে ছিল নারীরা। এ বিষয়টি কীভাবে অতিক্রম করলেন?

হ্যাঁ, ওই সময় মেয়েরা ঘর থেকে বের হতে পারত না, এরকম পরিস্থিতি ছিল। তবে আমার বাবা অনেক সংস্কৃতিমনা মানুষ ছিলেন, আমাকে তেমন বাধা দেননি। আমি বিশ্ববিদ্যালয়ে থাকতেই নাটক করেছি। আমার এখনো মনে আছে, আলাউদ্দিন আল আজাদের ‘মায়াবী প্রহর’ নামে একটি নাটক করেছিলাম, ডাকসুর নাটক ছিল আর কী। আবদুল্লাহ আল মামুন, ড. এনাম আমরা সবাই মিলে নাটক করেছিলাম। আমার বিয়ে হয়েছে ১৯৬৪ সালে ফখরুজ্জামান চৌধুরীর সঙ্গে। তিনিও খুব সংস্কৃতিমনা, উদার মনের মানুষ ছিলেন। তাঁদের সাহায্যে আমি এগোতে পেরেছি, তা না হলে হয়তো সম্ভব ছিল না।

 

নারী দিবসে জাতিসংঘ প্রতি বছর নানা প্রতিপাদ্য দিয়ে আসছে, এতে সফলতা কতটা আসছে?

সফলতা তো কিছুটা পেয়েছেই। তবে আমাদের সমাজে নারীরা বিশেষ করে নিম্নবিত্ত শ্রেণির, তারা সব বাধা ভেঙে, সব শিকল ভেঙে রাস্তায় নামে কাজের জন্য। ছেলেরা যে কঠিন পরিশ্রম করে, সেগুলো পর্যন্ত তারা এখন করছে। ইট ভাঙছে, পাথর বোঝাই টুকরি মাথায় নিয়ে ছেলেদের মতো সমানভাবে কাজ করছে। কিন্তু তাদের যে পারিশ্রমিক, সেটি সমানভাবে পাচ্ছে না। তারা বঞ্চনার শিকার হচ্ছে। জাতিসংঘ হোক, শ্রম অধিকার হোক, শ্রমিক নেতা হোক, তাদের কাছে আমি বিশেষ অনুরোধ জানাব মানবিক দিক থেকে এবং ন্যায়ের কথা চিন্তা করে হলেও তারা যেন এই দিকটা খেয়াল রাখে।

 

নারী নির্যাতন ও ধর্ষণ কিন্তু কমছে না, এর থেকে পরিত্রাণের উপায় কী হতে পারে?

পরিত্রাণ তো আসলে এক কথায় বলা সম্ভব নয়। প্রযুক্তিগত কারণে মানুষ খারাপের দিকে যাচ্ছে। সেখান থেকে ফিরতে হবে। প্রচুর বই পড়তে হবে। আগে পাড়ায় পাড়ায় লাইব্রেরি ছিল, এখন সে সব বই-লাইব্রেরি দেখা যায় না। সুস্থ বিনোদনের মাধ্যমগুলো খুলে দিতে হবে। বাবা-মা বা অন্যরা তাদের সঙ্গে শিশুর যে বেড়ে ওঠা, তা সহজ করে দিতে হবে। আমরা এত ব্যস্ত হয়ে পড়েছি যে, সে ব্যস্ততা শিশুর সঙ্গে না দেখানো, মনোজগতের যে বিকাশ, সেগুলোকে খুলে দিতে হবে বলে আমি মনে করি। সত্যিকার অর্থে যে শিক্ষার আলো তারা পাচ্ছে না, সেটি ছড়িয়ে দিতে হবে। একটি গাছকে আমরা যেভাবে যত্ন করি, ঠিক সেভাবে একটি শিশুকেও তৈরি করতে পারলে ধর্ষণমুক্ত একটা নতুন প্রজন্ম পাব বলে আমি মনে করি।

 

অভিনয় নিয়ে দীর্ঘসময় পাড়ি, আগামী ইচ্ছা কী?

বৃদ্ধাশ্রম করার একটা পরিকল্পনা অনেক দিনের ছিল, যার মাধ্যমে অনেক মানুষের উপকার হবে, আশ্রয় হবে, ঠাঁই হবে। আমার একার পক্ষে তো সম্ভব নয়। এখন সেই আশা বাদ দিয়েছি। তবে আমি বেশ কয়েকটি বৃদ্ধাশ্রমের সঙ্গে যুক্ত। তাদের যে কোনো আয়োজনে যাই। সময় কাটাই।

এই বিভাগের আরও খবর
একসঙ্গে ইমরান-মিলন-আতিয়া
একসঙ্গে ইমরান-মিলন-আতিয়া
রাক্ষস ছেড়ে বনলতা এক্সপ্রেসে
রাক্ষস ছেড়ে বনলতা এক্সপ্রেসে
ক্যাপিটাল ড্রামায় ত্রিভুজ প্রেমের নাটক
ক্যাপিটাল ড্রামায় ত্রিভুজ প্রেমের নাটক
সেই জনপ্রিয় সংলাপ ‘রাষ্ট্রবিজ্ঞান একটি গতিশীল বিজ্ঞান’
সেই জনপ্রিয় সংলাপ ‘রাষ্ট্রবিজ্ঞান একটি গতিশীল বিজ্ঞান’
১০ নির্মাতার সেরা ১০ ছবি
১০ নির্মাতার সেরা ১০ ছবি
ডান্সিং ডিভা তানজিন তিশা
ডান্সিং ডিভা তানজিন তিশা
ওমর সানীর দাবি
ওমর সানীর দাবি
বাদ পড়লেন শাকিব খান
বাদ পড়লেন শাকিব খান
‘কিউকি সাস ভি কাভি বহু থি’তে বিল গেটস ও উইল স্মিথ
‘কিউকি সাস ভি কাভি বহু থি’তে বিল গেটস ও উইল স্মিথ
জনসচেতনতামূলক গল্পের ছবি নেই কেন
জনসচেতনতামূলক গল্পের ছবি নেই কেন
উচ্ছ্বসিত কেন ঐশী
উচ্ছ্বসিত কেন ঐশী
ঢাকায় ‘শাম-ই-নুসরাত’
ঢাকায় ‘শাম-ই-নুসরাত’
সর্বশেষ খবর
আকাশজুড়ে ঝলমলে দৃশ্য: আসছে ওরায়নিড উল্কাবৃষ্টি
আকাশজুড়ে ঝলমলে দৃশ্য: আসছে ওরায়নিড উল্কাবৃষ্টি

১ সেকেন্ড আগে | পাঁচফোড়ন

রাজধানীতে দোকানের ভেতর চা বিক্রেতার ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
রাজধানীতে দোকানের ভেতর চা বিক্রেতার ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

মনোরেল বাস্তবায়িত হলে আরামদায়ক যাতায়াতের সুযোগ মিলবে: চসিক মেয়র
মনোরেল বাস্তবায়িত হলে আরামদায়ক যাতায়াতের সুযোগ মিলবে: চসিক মেয়র

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিশুদের মাঝে বেঁচে থাকতে চান নাসির
শিশুদের মাঝে বেঁচে থাকতে চান নাসির

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজনৈতিক শক্তির মধ্যে বিভাজনে সুযোগ পাবে ফ্যাসিস্ট শক্তি : আমান
রাজনৈতিক শক্তির মধ্যে বিভাজনে সুযোগ পাবে ফ্যাসিস্ট শক্তি : আমান

১৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

সাহিত্য উৎসবে কবি-সাহিত্যিকদের মিলনমেলা
সাহিত্য উৎসবে কবি-সাহিত্যিকদের মিলনমেলা

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কলাপাড়ায় কঠিন চীবর দান উৎসবে দেশের শান্তি কামনা
কলাপাড়ায় কঠিন চীবর দান উৎসবে দেশের শান্তি কামনা

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে বাসচাপায় নিহত ১
বাগেরহাটে বাসচাপায় নিহত ১

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রায় এক যুগ ধরে শেকলবন্দি মামুন
প্রায় এক যুগ ধরে শেকলবন্দি মামুন

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তরুণদের সুন্দর দেশ গড়ার আকাঙ্ক্ষা থাকতে হবে : উপদেষ্টা শারমীন
তরুণদের সুন্দর দেশ গড়ার আকাঙ্ক্ষা থাকতে হবে : উপদেষ্টা শারমীন

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

সেচপাম্প চালু করতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বাবা-ছেলের মৃত্যু
সেচপাম্প চালু করতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বাবা-ছেলের মৃত্যু

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শনিবার মধ্যরাত থেকে উঠছে নিষেধাজ্ঞা, ইলিশ শিকারে নামবেন জেলেরা
শনিবার মধ্যরাত থেকে উঠছে নিষেধাজ্ঞা, ইলিশ শিকারে নামবেন জেলেরা

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রিজওয়ানের বিশ্ব রেকর্ড ভাঙলেন অস্ট্রিয়ার করণবীর
রিজওয়ানের বিশ্ব রেকর্ড ভাঙলেন অস্ট্রিয়ার করণবীর

৫০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আফগান সীমান্ত বন্ধ, পাকিস্তানে ৪০০ শতাংশ বেড়েছে টমেটোর দাম!
আফগান সীমান্ত বন্ধ, পাকিস্তানে ৪০০ শতাংশ বেড়েছে টমেটোর দাম!

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেরপুরে ‌খান বাহাদুর ফুটবল টুর্নামেন্ট শুরু
শেরপুরে ‌খান বাহাদুর ফুটবল টুর্নামেন্ট শুরু

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কাভার্ডভ্যানের চাকায় পিষ্ট হয়ে শিশুর মৃত্যু
কাভার্ডভ্যানের চাকায় পিষ্ট হয়ে শিশুর মৃত্যু

৫৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রাজধানীতে ছুরিকাঘাতে আহত গার্মেন্টস কর্মীর মৃত্যু
রাজধানীতে ছুরিকাঘাতে আহত গার্মেন্টস কর্মীর মৃত্যু

৫৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

কলাপাড়া নদী রক্ষা ও প্লাস্টিক দূষণ বন্ধে মানববন্ধন
কলাপাড়া নদী রক্ষা ও প্লাস্টিক দূষণ বন্ধে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কিছু উপদেষ্টার আচরণ মানুষকে আশ্বস্ত করছে না: হুমায়ূন কবির
কিছু উপদেষ্টার আচরণ মানুষকে আশ্বস্ত করছে না: হুমায়ূন কবির

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

শিক্ষিকাকে ধর্ষণের অভিযোগে আটক ১
শিক্ষিকাকে ধর্ষণের অভিযোগে আটক ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টেকনাফে পাহাড়ে জিম্মি করে রাখা ৪৪ জনকে উদ্ধার
টেকনাফে পাহাড়ে জিম্মি করে রাখা ৪৪ জনকে উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কাঁকড়ার দাপটে যে দ্বীপে কোণঠাসা মানুষ
কাঁকড়ার দাপটে যে দ্বীপে কোণঠাসা মানুষ

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বাগেরহাটে চোর সন্দেহে গণপিটুনিতে নিহত ১
বাগেরহাটে চোর সন্দেহে গণপিটুনিতে নিহত ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় যুদ্ধবিরতি স্থিতিশীল করা এখন প্রধান লক্ষ্য : মার্কো রুবিও
গাজায় যুদ্ধবিরতি স্থিতিশীল করা এখন প্রধান লক্ষ্য : মার্কো রুবিও

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ষষ্ঠ ও নবম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের ফের রেজিস্ট্রেশনের সুযোগ
ষষ্ঠ ও নবম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের ফের রেজিস্ট্রেশনের সুযোগ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টিতে স্পিন শক্তি বাড়াল ওয়েস্ট ইন্ডিজ
বাংলাদেশের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টিতে স্পিন শক্তি বাড়াল ওয়েস্ট ইন্ডিজ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ম্যানইউ ছেড়ে বার্সেলোনাতেই স্থায়ী হতে চান রাশফোর্ড!
ম্যানইউ ছেড়ে বার্সেলোনাতেই স্থায়ী হতে চান রাশফোর্ড!

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বসতঘর থেকে ৭ ফুট অজগর উদ্ধার
বসতঘর থেকে ৭ ফুট অজগর উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চলতি মাসেই বিএনপির ২০০ আসনে প্রার্থীকে গ্রিন সিগন্যাল, আরপিও সংশোধনের বিষয়ে আপত্তি
চলতি মাসেই বিএনপির ২০০ আসনে প্রার্থীকে গ্রিন সিগন্যাল, আরপিও সংশোধনের বিষয়ে আপত্তি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অসময়ে দেখা কনকচাঁপা, কদম ও কৃষ্ণচূড়ার
অসময়ে দেখা কনকচাঁপা, কদম ও কৃষ্ণচূড়ার

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

সর্বাধিক পঠিত
৭ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার করল বিএনপি
৭ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার করল বিএনপি

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

উপদেষ্টা পরিষদে বিদায়ের সুর!
উপদেষ্টা পরিষদে বিদায়ের সুর!

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় তুর্কি সেনাদের ঢুকতে দেবেন না নেতানিয়াহু
গাজায় তুর্কি সেনাদের ঢুকতে দেবেন না নেতানিয়াহু

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃহৎ প্রতিবেশীর ছায়ায় প্রাপ্য আন্তর্জাতিক মনোযোগ পাচ্ছে না বাংলাদেশ
বৃহৎ প্রতিবেশীর ছায়ায় প্রাপ্য আন্তর্জাতিক মনোযোগ পাচ্ছে না বাংলাদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের ‘পরমাণু স্থাপনায় হামলার আশঙ্কা’ নিয়ে যা বলল ইরান
ফের ‘পরমাণু স্থাপনায় হামলার আশঙ্কা’ নিয়ে যা বলল ইরান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘চাই না আমার কথায় শাহরুখের সংসারে ঝড় উঠুক’
‘চাই না আমার কথায় শাহরুখের সংসারে ঝড় উঠুক’

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সৌদি আরবকে কটাক্ষ করে মাফ চাইলেন ইসরায়েলি মন্ত্রী
সৌদি আরবকে কটাক্ষ করে মাফ চাইলেন ইসরায়েলি মন্ত্রী

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বড় জয়ে সিরিজ বাংলাদেশের
বড় জয়ে সিরিজ বাংলাদেশের

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমি খুবই হতাশ: স্যামি
আমি খুবই হতাশ: স্যামি

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীপুরে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ
শ্রীপুরে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এক মাস আগেও ডন আমাকে হুমকি দিয়েছে : নীলা চৌধুরী
এক মাস আগেও ডন আমাকে হুমকি দিয়েছে : নীলা চৌধুরী

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেষ জমানার ফিতনা থেকে বাঁচুন
শেষ জমানার ফিতনা থেকে বাঁচুন

১৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

পশ্চিম তীর সংযুক্তিকরণ নিয়ে ইসরায়েলকে সতর্ক করল যুক্তরাষ্ট্র
পশ্চিম তীর সংযুক্তিকরণ নিয়ে ইসরায়েলকে সতর্ক করল যুক্তরাষ্ট্র

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৭১২
সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৭১২

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিদেশি বিনিয়োগে মন্দা কাটছেই না
বিদেশি বিনিয়োগে মন্দা কাটছেই না

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

৩১ রুশ সেনার বিনিময়ে ১ হাজার ইউক্রেনীয় সেনার মরদেহ ফেরত
৩১ রুশ সেনার বিনিময়ে ১ হাজার ইউক্রেনীয় সেনার মরদেহ ফেরত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌম্য ফর্মে ফিরে আবারও দেখালেন আশার আলো
সৌম্য ফর্মে ফিরে আবারও দেখালেন আশার আলো

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনে আওয়ামী লীগের অংশ নেওয়ার সুযোগ নেই : প্রেসসচিব
নির্বাচনে আওয়ামী লীগের অংশ নেওয়ার সুযোগ নেই : প্রেসসচিব

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এ কে আজাদের গ্রেপ্তারের দাবিতে ফরিদপুরে বিএনপির মশাল মিছিল
এ কে আজাদের গ্রেপ্তারের দাবিতে ফরিদপুরে বিএনপির মশাল মিছিল

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রয়লার ১৭০, পাঙাশ ১৮০, গরু ৭৪০, ডিমের হালি ৫০....
ব্রয়লার ১৭০, পাঙাশ ১৮০, গরু ৭৪০, ডিমের হালি ৫০....

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মিয়ানমারের স্ক্যাম সেন্টারে বেলারুশের মডেলের ‘রহস্যজনক মৃত্যু’
মিয়ানমারের স্ক্যাম সেন্টারে বেলারুশের মডেলের ‘রহস্যজনক মৃত্যু’

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দায়িত্ব শেষ করে যত তাড়াতাড়ি যেতে পারি বাঁচব
দায়িত্ব শেষ করে যত তাড়াতাড়ি যেতে পারি বাঁচব

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রশিদ খানকে টপকে রিশাদের বিশ্বরেকর্ড
রশিদ খানকে টপকে রিশাদের বিশ্বরেকর্ড

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পেঁপে খাওয়ার যত উপকার
পেঁপে খাওয়ার যত উপকার

৮ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

২ দিন বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়
২ দিন বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়

৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

১৯ মাস পর সিরিজ জিতে দলের প্রশংসায় মিরাজ
১৯ মাস পর সিরিজ জিতে দলের প্রশংসায় মিরাজ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কক্সবাজারে ঘোড়ার জন্য খাদ্য বিতরণ বাংলাদেশ অ্যানিমেল ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশনের
কক্সবাজারে ঘোড়ার জন্য খাদ্য বিতরণ বাংলাদেশ অ্যানিমেল ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশনের

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গী থেকে নিখোঁজ ইমামকে পরিবারের কাছে হস্তান্তর
টঙ্গী থেকে নিখোঁজ ইমামকে পরিবারের কাছে হস্তান্তর

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০২৮ সাল পর্যন্ত ইন্টার মায়ামিতে থাকছেন মেসি
২০২৮ সাল পর্যন্ত ইন্টার মায়ামিতে থাকছেন মেসি

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজকের বাজারে স্বর্ণের দাম
আজকের বাজারে স্বর্ণের দাম

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
মুখ্য সমন্বয়কের পদ ছাড়লেন নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী
মুখ্য সমন্বয়কের পদ ছাড়লেন নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী কোকোর সহধর্মিণী শর্মিলা, জামায়াতের ড. মোস্তফা
বিএনপির প্রার্থী কোকোর সহধর্মিণী শর্মিলা, জামায়াতের ড. মোস্তফা

নগর জীবন

স্বাস্থ্যে থাকবে শুধু তিনটি অধিদপ্তর
স্বাস্থ্যে থাকবে শুধু তিনটি অধিদপ্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির গোলাম নবী ও হায়দার বিজেপির পার্থ জামায়াতের নজরুল
বিএনপির গোলাম নবী ও হায়দার বিজেপির পার্থ জামায়াতের নজরুল

নগর জীবন

সেই জনপ্রিয় সংলাপ ‘রাষ্ট্রবিজ্ঞান একটি গতিশীল বিজ্ঞান’
সেই জনপ্রিয় সংলাপ ‘রাষ্ট্রবিজ্ঞান একটি গতিশীল বিজ্ঞান’

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বাংলাদেশের সিরিজ জয়
বাংলাদেশের সিরিজ জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

শুধু ’৭১ নয়, ’৪৭ থেকে সব ভুলের ক্ষমা চাই
শুধু ’৭১ নয়, ’৪৭ থেকে সব ভুলের ক্ষমা চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

বুনো শূকরের হানায় ফসলের ক্ষতি
বুনো শূকরের হানায় ফসলের ক্ষতি

দেশগ্রাম

ক্যাপিটাল ড্রামায় ত্রিভুজ প্রেমের নাটক
ক্যাপিটাল ড্রামায় ত্রিভুজ প্রেমের নাটক

শোবিজ

সম্রাটকে আদালতে হাজিরের নির্দেশ
সম্রাটকে আদালতে হাজিরের নির্দেশ

নগর জীবন

গৃহবধূর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার স্বামী-শ্বশুর পলাতক
গৃহবধূর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার স্বামী-শ্বশুর পলাতক

দেশগ্রাম

দৃশ্যমান রাঙামাটির ঝুলন্ত সেতু
দৃশ্যমান রাঙামাটির ঝুলন্ত সেতু

নগর জীবন

মিরাজকে আরও সময় দিতে চান বুলবুল
মিরাজকে আরও সময় দিতে চান বুলবুল

মাঠে ময়দানে

প্রধান উপদেষ্টার আকাঙ্ক্ষা সহযোগীরা এগিয়ে নিতে পারেননি
প্রধান উপদেষ্টার আকাঙ্ক্ষা সহযোগীরা এগিয়ে নিতে পারেননি

প্রথম পৃষ্ঠা

একই পরিবারের সাতজন সারের ডিলার
একই পরিবারের সাতজন সারের ডিলার

পেছনের পৃষ্ঠা

একটি দল সনদ স্বাক্ষরের সুযোগ খুঁজছে
একটি দল সনদ স্বাক্ষরের সুযোগ খুঁজছে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিচার কাজ শেষ আসছে রায়
বিচার কাজ শেষ আসছে রায়

প্রথম পৃষ্ঠা

হঠাৎ বিতর্কে উপদেষ্টারা
হঠাৎ বিতর্কে উপদেষ্টারা

প্রথম পৃষ্ঠা

তত্ত্বাবধায়ক বিলুপ্তি করে একনায়কতন্ত্র কায়েম
তত্ত্বাবধায়ক বিলুপ্তি করে একনায়কতন্ত্র কায়েম

প্রথম পৃষ্ঠা

লিটন ফিরলেন, বাদ পড়লেন সাইফউদ্দিন
লিটন ফিরলেন, বাদ পড়লেন সাইফউদ্দিন

মাঠে ময়দানে

১৯ বছরেও আলোর মুখ দেখেনি খালাশপীর কয়লাখনি
১৯ বছরেও আলোর মুখ দেখেনি খালাশপীর কয়লাখনি

পেছনের পৃষ্ঠা

ট্রাম্প-মোদি বৈঠক বাতিল, অনিশ্চিত বাণিজ্য চুক্তি
ট্রাম্প-মোদি বৈঠক বাতিল, অনিশ্চিত বাণিজ্য চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

থমকে গেল স্যুয়ারেজ প্রকল্পের কাজ
থমকে গেল স্যুয়ারেজ প্রকল্পের কাজ

নগর জীবন

১০ নির্মাতার সেরা ১০ ছবি
১০ নির্মাতার সেরা ১০ ছবি

শোবিজ

বাংলাদেশ-থাইল্যান্ড মুখোমুখি
বাংলাদেশ-থাইল্যান্ড মুখোমুখি

মাঠে ময়দানে

রেকর্ড গড়ে বাংলাদেশের সিরিজ জয়
রেকর্ড গড়ে বাংলাদেশের সিরিজ জয়

মাঠে ময়দানে

কাবাডিতে এলো দুই পদক
কাবাডিতে এলো দুই পদক

মাঠে ময়দানে

ফেবারিটদের জয়ের রাত
ফেবারিটদের জয়ের রাত

মাঠে ময়দানে

কুয়েতে কেমন খেলবে বসুন্ধরা কিংস
কুয়েতে কেমন খেলবে বসুন্ধরা কিংস

মাঠে ময়দানে