শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২০ নভেম্বর, ২০২৩

এফডিসি কেন পিকনিক স্পট

ক্ষোভে উত্তাল চলচ্চিত্র জগৎ
আলাউদ্দীন মাজিদ
প্রিন্ট ভার্সন
এফডিসি কেন পিকনিক স্পট

এ কেমন কাজ! বঙ্গবন্ধুর হাতে গড়া বাংলাদেশ চলচ্চিত্র উন্নয়ন সংস্থা-এফডিসিকে শেষ পর্যন্ত পিকনিক পার্টির কাছে ভাড়া দেওয়া হলো। আর এর মাধ্যমে বঙ্গবন্ধু ও চলচ্চিত্র জগতের মানসম্মান ক্ষুণ্ণ করার মরতা ধৃষ্টতা দেখানো হলো। যা চলচ্চিত্র জগতের মানুষ কোনোভাবেই মেনে নিতে পারছে না। এমন প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করে এখন ক্ষোভে উত্তাল তারা। সরকারের কাছে অবিলম্বে দায়ীদের শাস্তিও দাবি করেছেন চলচ্চিত্রকাররা।

চলচ্চিত্র পরিচালক সমিতির কর্তাব্যক্তি সিনিয়র চলচ্চিত্রকার ছটকু আহমেদ চরম ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, এ অন্যায় কাজের মাধ্যমে চলচ্চিত্র জগতের মানসম্মান একবারেই ডুবিয়ে দেওয়া হলো। সংস্থাটির নামের মধ্যেই চলচ্চিত্রের উন্নয়নের কথা উল্লেখ আছে। কিন্তু চলচ্চিত্রের কাজের বাইরে এ সংস্থায় পিকনিক করার অনুমতি দিয়ে উন্নয়নের বদলে সংস্থাটির মানের অবনতি ঘটনা হলো। এতে সংস্থার কর্তৃপক্ষ চলচ্চিত্রের ক্ষতি করলেন। যা কোনোভাবে মেনে নিতে পারি না। এ অপরাধের জন্য সংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হোক।

প্রখ্যাত চলচ্চিত্রকার ও চলচ্চিত্র পরিচালক সমিতির সভাপতি কাজী হায়াৎ এ ঘটনাকে ক্ষমার অযোগ্য বলেছেন। সিনিয়র এই চলচ্চিত্র ব্যক্তিত্বের কথায়, বঙ্গবন্ধু চলচ্চিত্রের কাজ এবং উন্নয়নের জন্য এ সংস্থা প্রতিষ্ঠা করে দিয়ে গেছেন। বর্তমানে চলচ্চিত্রের সুদিন যখন আবার ফিরে আসছে তখন এফডিসির মতো একটি কেপিআইভুক্ত এলাকায় এর কর্তৃপক্ষ কীভাবে এ বেআইনি কাজটি করার দুঃসাহস দেখালেন বুঝতে পারছি না। সরকার যেন এ ব্যাপারে কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণ করে সে প্রত্যাশাই করছি। না হলে আগামীতে এই সংস্থার অস্তিত্ব হুমকির মুখে পড়বে। চলচ্চিত্র প্রদর্শক সমিতির সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট মিয়া আলাউদ্দীন বলেন, এই অন্যায় কাজের মাধ্যমে চলচ্চিত্র জগতের মান হানি ঘটেছে। এফডিসি হচ্ছে চলচ্চিত্র উন্নয়নের জায়গা। এখানে চলচ্চিত্রের কাজ ছাড়া অন্যকিছু কেন হবে। তাছাড়া আমাদের চলচ্চিত্র জগতের অবস্থা এতটা শোচনীয় হয়নি যে, সংস্থাটিকে পিকনিক পার্টি বা অন্য কোনো কাজের জন্য ভাড়া দিয়ে খেতে হবে। আমাদের সমিতির পক্ষ থেকে আমরা সরকারের কাছে বিষয়টি উত্থাপন করব ও এর যথাযথ বিচার চাইব। খ্যাতিমান চলচ্চিত্রকার ও চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির সভাপতি ইলিয়াস কাঞ্চন আক্ষেপ করে বলেন, এ ধরনের কাজ কারও কাম্য হতে পারে না। আমি অন্যসব চলচ্চিত্র সমিতির কর্মকর্তাদের নিয়ে তথ্যমন্ত্রীর কাছে যাব এবং এর বিচার চাইব। বঙ্গবন্ধুর হাতে গড়া এ চলচ্চিত্র উন্নয়ন সংস্থায় যদি এসব চলে তাহলে তথ্যমন্ত্রীকে বলব এফডিসির নাম পরিবর্তন করে অন্যকিছু রাখা হোক। আর এখানে যদি চলচ্চিত্রের কাজের বদলে অন্য কাজ করা হয় তাহলে সেটি চলচ্চিত্রের মানুষকে নোটিস দিয়ে সরকার জানিয়ে দিতে পারে। আমরা চলচ্চিত্রের মানুষরা এ ঘটনায় অত্যন্ত মর্মাহত। পিকনিকের ঘটনায় বেজায় চটেছেন সিনিয়র চলচ্চিত্র প্রযোজক ও প্রযোজক সমিতির সাবেক নেতা খোরশেদ আলম খসরু। রিয়েলিটি শোর আড়ালে পিকনিকের এ আয়োজককে গরুর হাটের আয়োজন করতে বলছেন তিনি। কারণ, রিয়েলিটি শোর নামে যদি ৪ হাজার মানুষের উপস্থিতিতে পিকনিকের আয়োজন করা যেতে পারে, তাহলে গরুর হাট নয় কেন? কেন কেপিআইভুক্ত এলাকায় পিকনিকের আয়োজন? সরকারের কাছে তিনি এর বিচার চান। প্রখ্যাত চলচ্চিত্র নির্মাতা অমিতাভ রেজা বলেন, এফডিসি যদি সার্কাস বা পিকনিক করে পয়সা ইনকাম করতে চায়- আমাদের কিছু বলার নেই। যে পরিমাণ টাকা সরকার এর পেছনে ইনভেস্ট করেছে তা কোনো কাজেই আসছে না। এর চেয়ে দুঃখজনক ঘটনা আর কী হতে পারে।

কী ঘটেছিল সেদিন

গত ১০ নভেম্বর শুক্রবার। সাপ্তাহিক ছুটির দিন। এফডিসি যেহেতু সরকারি প্রতিষ্ঠান সেহেতু সেটিও এ ছুটির আওতায় থাকে। অথচ সেদিন এই চলচ্চিত্র উন্নয়ন সংস্থায় প্রায় ৪ হাজার মানুষের মেলা বসে। সেটি ছিল চড়ুইভাতি বা পিকনিকের মেলা। যা এখানে হতে পারে না। কারণ, এটি একমাত্র চলচ্চিত্র উন্নয়ন কাজের জায়গা এবং কেপিআইভুক্ত এলাকা। তারপরও এফডিসির সবচয়ে বড় ‘জসিম ফ্লোর’ ভাড়া দেওয়া হলো পিকনিক স্পট হিসেবে। সরকারি নিয়ম অনুযায়ী দেশের গুরুত্বপূর্ণ এলাকাকে কেপিআইভুক্ত করা হয়। দেওয়া হয় নিন্ডিদ্র নিরাপত্তা। শুধু ওই এলাকার কাজের ক্ষেত্রেই সেখানে প্রবেশের অধিকার দেওয়া হয়ে থাকে। কিন্তু এফডিসি কর্তৃপক্ষ এসব নিয়মের তোয়াক্কা না করে অনুমিত দিলেন পিকনিক আয়োজনের। শুক্রবার সকাল থেকেই রাত ৮টা পর্যন্ত চলে এ আনন্দমেলা অনুষ্ঠানের। এফডিসিতে জনসাধারণের প্রবেশের পর যে যার মতো ঘুরে বেড়িয়েছেন। তবে এ বিষয়ে কোনো কিছুই নাকি জানেন না এফডিসি কর্তৃপক্ষ। অথচ আগেই এফডিসিতে পিকনিকের ব্যানার টানানো হয় বলে জানা গেছে। জানা যায়, এসএসসি ৯৩ সালের ব্যাচ (স্বপ্নের ৯৩) এই পুনর্মিলনের আয়োজন করে। সরেজমিন দেখা যায়, এফডিসির মূল ফটক থেকে শুরু করে প্রতিটি মোড়েই নানা ধরনের ব্যানার ও ফেস্টুন। চলচ্চিত্র সংশ্লিষ্টরা বলছেন, এর আগে কখনো এরকম ঘটনা ঘটেনি বিএফডিসিতে। কর্তৃপক্ষ এটা ইচ্ছা করেই অনুমতি দিয়েছেন। কেউ অনুমতি ছাড়া বড় করে এমন আয়োজনের সাহস পেত না।

এ বিষয়ে এফডিসির অতিরিক্ত পরিচালক (বিক্রয়) ও ল্যাবরেটরি প্রধান মো. রফিকুল ইসলাম বলেন, ‘একটি রিয়েলিটি শোর আয়োজন হবে বলে ফ্লোর ভাড়া দেওয়া হয়েছিল। বিষয়টি সহযোগিতা করেছেন রউফ নামের একজন প্রোডাকশন ম্যানেজার। নিয়ম মেনে তাদের বরাদ্দ দেওয়া হয়। শুক্রবার সরকারি ছুটির দিন, সে জন্য বিষয়টি আমরা অবগত নই। এখানে তো পিকনিক হওয়ার কথাই নয়। নেওয়া হচ্ছে আইনি অ্যাকশন। তারই অংশ হিসেবে সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানকে প্রথমে দেওয়া হচ্ছে শোকজ নোটিস।’ নোটিসের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন এফডিসির প্রধান জনসংযোগ কর্মকর্তা হিমাদ্রি বড়ুয়া। তিনি বলেন, এমডি স্যার ঘটনাটি শুনে ক্ষুব্ধ হয়েছেন। তিনি সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানটির বিরুদ্ধে অ্যাকশন নিতে বলেছেন। সঠিক তদন্ত করে প্রতিষ্ঠানটিকে আইন অনুযায়ী শাস্তি দিতে বলেছেন। মো. রফিকুল ইসলাম বলেন, ‘রিয়েলিটি শোর নামে পিকনিক করা প্রতিষ্ঠানের নাম জিসান এন্টারপ্রাইজ। এর কর্ণধারের নাম আবদুর রউফ শিকদার। আমরা প্রথম পর্যায়ে পাঁচ থেকে সাত দিনের সময় দিয়ে প্রতিষ্ঠানটিকে শোকজ নোটিস দিয়েছি।’ ১০ নভেম্বর এসএসসি ৯৩ ব্যাচের ছাত্রছাত্রীরা একটি ফেসবুক গ্রুপ ‘স্বপ্নের ৯৩’-এর ব্যানারে এ পিকনিক আয়োজন করে। সকাল ৮টায় শুরু হয়ে রাত ৯টায় শেষ হয় আয়োজনটি। তারা সেখানে রান্না করে, খাওয়াদাওয়া করে। সারা দিন পুরো এফডিসিতে ঘুরে বেড়িয়েছে। নানা স্পটে বিনা বাধায় ছবি তুলেছে, ভিডিও করেছে। বিকাশে টাকা লেনদেনের মাধ্যমে জনপ্রতি ১০২০ টাকা করে রিয়েলিটি শোর নামে পিকনিক আয়োজন করা হয়। যেখানে ছিল দিনভর নাচ, গান, গিফট, খাওয়াদাওয়া, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানসহ আরও অনেক আয়োজন। বিষয়টি নিয়ে পরবর্তীতে চলচ্চিত্রাঙ্গনে তোলপাড় সৃষ্টি হয়। নির্মাতারা বলছেন, এফডিসি এখন সিনেমার উন্নয়নে নয়, অর্থনৈতিক উন্নয়নে জোর দিয়েছেন। গত তিন মাসে বিএফডিসিতে সিনেমার শুটিং হয়েছে মাত্র দুটি। অথচ কেপিআইভুক্ত এলাকায় যেখানে চলচ্চিত্র সংশ্লিষ্ট ছাড়া সাধারণ মানুষের প্রবেশ নিষেধ সেখানে এমন আয়োজন আইন পরিপন্থী। তাই ক্ষোভে ফেটে পড়েছেন চলচ্চিত্রের মানুষেরা। এদিকে খোঁজ নিয়ে জানা যায়, সরকারি স্থানে করা এ আয়োজনটির নেতৃত্ব দেন পরিচালক সমিতির সদস্য বিপ্লব শরীফ। অভিযোগের জবাবে তিনি বলেন, আমি অনুষ্ঠান উপস্থাপনা করেছি মাত্র, এর বেশি কিছু জানি না।

এই বিভাগের আরও খবর
বাংলাদেশে আসছেন হানিয়া
বাংলাদেশে আসছেন হানিয়া
চলে গেলেন নায়িকা বনশ্রী
চলে গেলেন নায়িকা বনশ্রী
আফজাল হোসেনের যাপিত জীবন
আফজাল হোসেনের যাপিত জীবন
কেউ গায়ের গন্ধ টের পায়নি
কেউ গায়ের গন্ধ টের পায়নি
শিল্পী থেকে সফল নির্মাতা
শিল্পী থেকে সফল নির্মাতা
‘দ্য স্টুডিও’র বাজিমাত
‘দ্য স্টুডিও’র বাজিমাত
‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’
‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’
মঞ্চ থেকে বড়পর্দায়
মঞ্চ থেকে বড়পর্দায়
ইডির সদর দপ্তরে মিমি
ইডির সদর দপ্তরে মিমি
ভেঙে পড়েছেন গাজী আবদুল হাকিম
ভেঙে পড়েছেন গাজী আবদুল হাকিম
সাবিনা ইয়াসমিনের জীবনের অপ্রাপ্তি
সাবিনা ইয়াসমিনের জীবনের অপ্রাপ্তি
চারুনীড়মের তিন নাটক
চারুনীড়মের তিন নাটক
সর্বশেষ খবর
চ্যাম্পিয়ন্স লিগে ইতিহাস গড়লেন রিয়ালের আর্জেন্টাইন তারকা
চ্যাম্পিয়ন্স লিগে ইতিহাস গড়লেন রিয়ালের আর্জেন্টাইন তারকা

৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সাতরাস্তা মোড়ে শিক্ষার্থীদের সড়ক অবরোধ প্রত্যাহার, যান চলাচল শুরু
সাতরাস্তা মোড়ে শিক্ষার্থীদের সড়ক অবরোধ প্রত্যাহার, যান চলাচল শুরু

৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)
অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেনীতে ডিপ্লোমা প্রকৌশলীদের এক ঘণ্টা সড়ক ও রেলপথ অবরোধ
ফেনীতে ডিপ্লোমা প্রকৌশলীদের এক ঘণ্টা সড়ক ও রেলপথ অবরোধ

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুয়েত চেম্বারে বাংলাদেশের ব্যবসায়িক প্রতিনিধিদলের বিশেষ সভা
কুয়েত চেম্বারে বাংলাদেশের ব্যবসায়িক প্রতিনিধিদলের বিশেষ সভা

৩১ মিনিট আগে | পরবাস

শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের
শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের

৩৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

একনেকে ৮৩৩৩ কোটি টাকা ব্যয়ে ১৩ প্রকল্প অনুমোদন
একনেকে ৮৩৩৩ কোটি টাকা ব্যয়ে ১৩ প্রকল্প অনুমোদন

৪১ মিনিট আগে | রাজনীতি

ভ্লগার সিরাজের আয়ে পাকিস্তানের দুর্গম গ্রামে আধুনিক স্কুল
ভ্লগার সিরাজের আয়ে পাকিস্তানের দুর্গম গ্রামে আধুনিক স্কুল

৪৩ মিনিট আগে | শোবিজ

দেশে অচলাবস্থার সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি তোলা হচ্ছে: দুদু
দেশে অচলাবস্থার সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি তোলা হচ্ছে: দুদু

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের
জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের

৪৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সিদ্ধিরগঞ্জে অস্ত্রসহ তিনজন গ্রেফতার
সিদ্ধিরগঞ্জে অস্ত্রসহ তিনজন গ্রেফতার

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফেনীতে যুবককে পিটিয়ে হত্যার শাস্তির দাবিতে বিক্ষোভ
ফেনীতে যুবককে পিটিয়ে হত্যার শাস্তির দাবিতে বিক্ষোভ

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিশ্ব র‌্যাঙ্কিংয়ে উন্নতির জন্য শাবিপ্রবির চার পদক্ষেপ
বিশ্ব র‌্যাঙ্কিংয়ে উন্নতির জন্য শাবিপ্রবির চার পদক্ষেপ

৫৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

যাত্রাবাড়ীতে আবাসিক হোটেল মিললো মাদ্রাসা শিক্ষার্থীর মরদেহ
যাত্রাবাড়ীতে আবাসিক হোটেল মিললো মাদ্রাসা শিক্ষার্থীর মরদেহ

৫৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

ঝিনাইদহে মাছ ধরা কেন্দ্র করে সংঘর্ষে আহত ১২
ঝিনাইদহে মাছ ধরা কেন্দ্র করে সংঘর্ষে আহত ১২

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জুলাই সনদ বাস্তবায়নে ২১ সেপ্টেম্বরের মধ্যে সিদ্ধান্তে পৌঁছাতে চায় কমিশন
জুলাই সনদ বাস্তবায়নে ২১ সেপ্টেম্বরের মধ্যে সিদ্ধান্তে পৌঁছাতে চায় কমিশন

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

শ্রীবরদীতে বিজিবির অভিযানে ভারতীয় মদ উদ্ধার
শ্রীবরদীতে বিজিবির অভিযানে ভারতীয় মদ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা
এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের
দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেপালে 'জেন জি' আন্দোলনে নিহতরা রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় সমাহিত
নেপালে 'জেন জি' আন্দোলনে নিহতরা রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় সমাহিত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা
মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাগ্নের বিরুদ্ধে মামাকে পিটিয়ে-কুপিয়ে হত্যার অভিযোগ
ভাগ্নের বিরুদ্ধে মামাকে পিটিয়ে-কুপিয়ে হত্যার অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!
শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চাকসু নির্বাচন: ছাত্রদলের আবেদনে মনোনয়নের সময় একদিন বাড়াল কমিশন
চাকসু নির্বাচন: ছাত্রদলের আবেদনে মনোনয়নের সময় একদিন বাড়াল কমিশন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প
ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছয় মাসের মধ্যে সুষ্ঠু নির্বাচন করে দায়িত্ব থেকে মুক্তি চাই
ছয় মাসের মধ্যে সুষ্ঠু নির্বাচন করে দায়িত্ব থেকে মুক্তি চাই

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে বিদ্যুৎ কেন্দ্র ঘুরতে ভালো লাগে বিল গেটসের
যে কারণে বিদ্যুৎ কেন্দ্র ঘুরতে ভালো লাগে বিল গেটসের

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নতুন মামলায় আনিসুল-আমুসহ ৮ জন গ্রেফতার
নতুন মামলায় আনিসুল-আমুসহ ৮ জন গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দিনাজপুরে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের রেলপথ ও সড়ক অবরোধ
দিনাজপুরে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের রেলপথ ও সড়ক অবরোধ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিদ্যুৎ কেন্দ্র নিয়ে বিল গেটসের কেন অদম্য কৌতূহল
বিদ্যুৎ কেন্দ্র নিয়ে বিল গেটসের কেন অদম্য কৌতূহল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
বাংলাদেশ বনাম আফগানিস্তান: পরিসংখ্যানে কে এগিয়ে?
বাংলাদেশ বনাম আফগানিস্তান: পরিসংখ্যানে কে এগিয়ে?

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ
এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান
যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান
খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাঁচ ব্যাংক একীভূত হওয়ার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত, বসছে প্রশাসক
পাঁচ ব্যাংক একীভূত হওয়ার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত, বসছে প্রশাসক

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সুপার ফোরের আশা বাঁচাল বাংলাদেশ, তবে এখন কী সমীকরণ?
সুপার ফোরের আশা বাঁচাল বাংলাদেশ, তবে এখন কী সমীকরণ?

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্যান্সারে আক্রান্ত স্বাস্থ্য উপদেষ্টার বিদেশে চিকিৎসার বিষয়টি মানবিকভাবে দেখা উচিত
ক্যান্সারে আক্রান্ত স্বাস্থ্য উপদেষ্টার বিদেশে চিকিৎসার বিষয়টি মানবিকভাবে দেখা উচিত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছক্কার রাজা এখন তানজিদ হাসান তামিম
ছক্কার রাজা এখন তানজিদ হাসান তামিম

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ
ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কিছু আসনের লোভে জাতীয় স্বার্থের বাইরে গিয়ে কেউ পিআর চাইছে: সালাহউদ্দিন
কিছু আসনের লোভে জাতীয় স্বার্থের বাইরে গিয়ে কেউ পিআর চাইছে: সালাহউদ্দিন

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম
আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা
ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চীনে আইফোন ১৭ উন্মাদনা, দাম নিয়ে কেউ ভাবছে না
চীনে আইফোন ১৭ উন্মাদনা, দাম নিয়ে কেউ ভাবছে না

২২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিলে ককটেল বিস্ফোরণ, আটক ৬
আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিলে ককটেল বিস্ফোরণ, আটক ৬

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এবার এনবিআরের ৫৫৫ সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তাকে বদলি
এবার এনবিআরের ৫৫৫ সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তাকে বদলি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এলডিসি থেকে উত্তরণ ৩ বছর পিছিয়ে দিতে চায় সরকার : বাণিজ্য সচিব
এলডিসি থেকে উত্তরণ ৩ বছর পিছিয়ে দিতে চায় সরকার : বাণিজ্য সচিব

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

স্পিনে শুরু, পেসে শেষ: কোথায় জিতল বাংলাদেশ?
স্পিনে শুরু, পেসে শেষ: কোথায় জিতল বাংলাদেশ?

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট
সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন
নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক বজায় রাখতে ভারত অঙ্গীকারবদ্ধ : হাইকমিশনার
বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক বজায় রাখতে ভারত অঙ্গীকারবদ্ধ : হাইকমিশনার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইয়েমেনের বন্দরে ইসরায়েলের বিমান হামলা
ইয়েমেনের বন্দরে ইসরায়েলের বিমান হামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রিয়াদে ইরানের শীর্ষ নিরাপত্তা কর্মকর্তার বৈঠক
রিয়াদে ইরানের শীর্ষ নিরাপত্তা কর্মকর্তার বৈঠক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা
রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বাড়ল
দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বাড়ল

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ছেলের বন্ধুরা আমাকে ‘দিদি’ বলে ডাকে: শ্রাবন্তী
ছেলের বন্ধুরা আমাকে ‘দিদি’ বলে ডাকে: শ্রাবন্তী

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসরায়েলের পরবর্তী লক্ষ্য কি তুরস্ক?
ইসরায়েলের পরবর্তী লক্ষ্য কি তুরস্ক?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের
দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প
ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
রাজনীতিতে উত্তাপ চায় না বিএনপি
রাজনীতিতে উত্তাপ চায় না বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়ায় হচ্ছে নদীবন্দর
বগুড়ায় হচ্ছে নদীবন্দর

নগর জীবন

এটি সরকারি স্কুল!
এটি সরকারি স্কুল!

নগর জীবন

প্রধান উপদেষ্টার অনুরোধ এবং এক-এগারোর বিস্ফোরণ
প্রধান উপদেষ্টার অনুরোধ এবং এক-এগারোর বিস্ফোরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাঠে বিএনপিসহ অন্য দলের নেতারা
মাঠে বিএনপিসহ অন্য দলের নেতারা

নগর জীবন

বিএনপির প্রার্থী হতে চান পাঁচ নেতা
বিএনপির প্রার্থী হতে চান পাঁচ নেতা

নগর জীবন

চালের মূল্যবৃদ্ধিতে সাধন ফর্মুলা
চালের মূল্যবৃদ্ধিতে সাধন ফর্মুলা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির বিরুদ্ধে একটি পক্ষ ষড়যন্ত্র করছে
বিএনপির বিরুদ্ধে একটি পক্ষ ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

বেশি কষ্টে নগর দরিদ্ররা
বেশি কষ্টে নগর দরিদ্ররা

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাহী আদেশে দল নিষিদ্ধ করা সমর্থন করি না
নির্বাহী আদেশে দল নিষিদ্ধ করা সমর্থন করি না

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে চোখ রাঙাচ্ছে বন্যা
সিলেটে চোখ রাঙাচ্ছে বন্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যতিক্রমী ইকোসিস্টেম বিদ্যুৎ কেন্দ্র এলাকায়
ব্যতিক্রমী ইকোসিস্টেম বিদ্যুৎ কেন্দ্র এলাকায়

পেছনের পৃষ্ঠা

অতিরিক্ত সচিবসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
অতিরিক্ত সচিবসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট
সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট

পূর্ব-পশ্চিম

সব প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিতে হবে
সব প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিতে হবে

নগর জীবন

কষ্টিপাথরের মূর্তিসহ আটক ২
কষ্টিপাথরের মূর্তিসহ আটক ২

দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ সরকার শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস করেছে
আওয়ামী লীগ সরকার শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস করেছে

নগর জীবন

এনসিপি রাজশাহীর যুগ্ম সমন্বয়কের পদত্যাগ
এনসিপি রাজশাহীর যুগ্ম সমন্বয়কের পদত্যাগ

নগর জীবন

বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক মেজবাউল হকের পদত্যাগ
বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক মেজবাউল হকের পদত্যাগ

নগর জীবন

ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন

সম্পাদকীয়

জাতিসংঘের সতর্কবার্তা
জাতিসংঘের সতর্কবার্তা

নগর জীবন

তিন মামলা থেকে অব্যাহতি পেলেন মেয়র ডা. শাহাদাত
তিন মামলা থেকে অব্যাহতি পেলেন মেয়র ডা. শাহাদাত

নগর জীবন

দ্বিতীয়বারের মতো মেরিনার হাতে আগা খান পদক
দ্বিতীয়বারের মতো মেরিনার হাতে আগা খান পদক

নগর জীবন

জাফলংয়ে নিখোঁজের এক সপ্তাহ পর পর্যটকের লাশ উদ্ধার
জাফলংয়ে নিখোঁজের এক সপ্তাহ পর পর্যটকের লাশ উদ্ধার

নগর জীবন

মার্কিনিদের মধ্যে বেড়েছে বিষণ্নতা
মার্কিনিদের মধ্যে বেড়েছে বিষণ্নতা

পূর্ব-পশ্চিম

শিল্পকলা একাডেমিতে নতুন মহাপরিচালক
শিল্পকলা একাডেমিতে নতুন মহাপরিচালক

নগর জীবন

গাজা সিটিতে ইসরায়েলের স্থল অভিযান, নিহত ৭৮
গাজা সিটিতে ইসরায়েলের স্থল অভিযান, নিহত ৭৮

পূর্ব-পশ্চিম

রাস্তার বেহাল দশা, জনদুর্ভোগ
রাস্তার বেহাল দশা, জনদুর্ভোগ

দেশগ্রাম

দুই ব্যবসায়ীকে জরিমানা
দুই ব্যবসায়ীকে জরিমানা

দেশগ্রাম