শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২০ নভেম্বর, ২০২৩

এফডিসি কেন পিকনিক স্পট

ক্ষোভে উত্তাল চলচ্চিত্র জগৎ
আলাউদ্দীন মাজিদ
প্রিন্ট ভার্সন
এফডিসি কেন পিকনিক স্পট

এ কেমন কাজ! বঙ্গবন্ধুর হাতে গড়া বাংলাদেশ চলচ্চিত্র উন্নয়ন সংস্থা-এফডিসিকে শেষ পর্যন্ত পিকনিক পার্টির কাছে ভাড়া দেওয়া হলো। আর এর মাধ্যমে বঙ্গবন্ধু ও চলচ্চিত্র জগতের মানসম্মান ক্ষুণ্ণ করার মরতা ধৃষ্টতা দেখানো হলো। যা চলচ্চিত্র জগতের মানুষ কোনোভাবেই মেনে নিতে পারছে না। এমন প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করে এখন ক্ষোভে উত্তাল তারা। সরকারের কাছে অবিলম্বে দায়ীদের শাস্তিও দাবি করেছেন চলচ্চিত্রকাররা।

চলচ্চিত্র পরিচালক সমিতির কর্তাব্যক্তি সিনিয়র চলচ্চিত্রকার ছটকু আহমেদ চরম ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, এ অন্যায় কাজের মাধ্যমে চলচ্চিত্র জগতের মানসম্মান একবারেই ডুবিয়ে দেওয়া হলো। সংস্থাটির নামের মধ্যেই চলচ্চিত্রের উন্নয়নের কথা উল্লেখ আছে। কিন্তু চলচ্চিত্রের কাজের বাইরে এ সংস্থায় পিকনিক করার অনুমতি দিয়ে উন্নয়নের বদলে সংস্থাটির মানের অবনতি ঘটনা হলো। এতে সংস্থার কর্তৃপক্ষ চলচ্চিত্রের ক্ষতি করলেন। যা কোনোভাবে মেনে নিতে পারি না। এ অপরাধের জন্য সংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হোক।

প্রখ্যাত চলচ্চিত্রকার ও চলচ্চিত্র পরিচালক সমিতির সভাপতি কাজী হায়াৎ এ ঘটনাকে ক্ষমার অযোগ্য বলেছেন। সিনিয়র এই চলচ্চিত্র ব্যক্তিত্বের কথায়, বঙ্গবন্ধু চলচ্চিত্রের কাজ এবং উন্নয়নের জন্য এ সংস্থা প্রতিষ্ঠা করে দিয়ে গেছেন। বর্তমানে চলচ্চিত্রের সুদিন যখন আবার ফিরে আসছে তখন এফডিসির মতো একটি কেপিআইভুক্ত এলাকায় এর কর্তৃপক্ষ কীভাবে এ বেআইনি কাজটি করার দুঃসাহস দেখালেন বুঝতে পারছি না। সরকার যেন এ ব্যাপারে কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণ করে সে প্রত্যাশাই করছি। না হলে আগামীতে এই সংস্থার অস্তিত্ব হুমকির মুখে পড়বে। চলচ্চিত্র প্রদর্শক সমিতির সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট মিয়া আলাউদ্দীন বলেন, এই অন্যায় কাজের মাধ্যমে চলচ্চিত্র জগতের মান হানি ঘটেছে। এফডিসি হচ্ছে চলচ্চিত্র উন্নয়নের জায়গা। এখানে চলচ্চিত্রের কাজ ছাড়া অন্যকিছু কেন হবে। তাছাড়া আমাদের চলচ্চিত্র জগতের অবস্থা এতটা শোচনীয় হয়নি যে, সংস্থাটিকে পিকনিক পার্টি বা অন্য কোনো কাজের জন্য ভাড়া দিয়ে খেতে হবে। আমাদের সমিতির পক্ষ থেকে আমরা সরকারের কাছে বিষয়টি উত্থাপন করব ও এর যথাযথ বিচার চাইব। খ্যাতিমান চলচ্চিত্রকার ও চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির সভাপতি ইলিয়াস কাঞ্চন আক্ষেপ করে বলেন, এ ধরনের কাজ কারও কাম্য হতে পারে না। আমি অন্যসব চলচ্চিত্র সমিতির কর্মকর্তাদের নিয়ে তথ্যমন্ত্রীর কাছে যাব এবং এর বিচার চাইব। বঙ্গবন্ধুর হাতে গড়া এ চলচ্চিত্র উন্নয়ন সংস্থায় যদি এসব চলে তাহলে তথ্যমন্ত্রীকে বলব এফডিসির নাম পরিবর্তন করে অন্যকিছু রাখা হোক। আর এখানে যদি চলচ্চিত্রের কাজের বদলে অন্য কাজ করা হয় তাহলে সেটি চলচ্চিত্রের মানুষকে নোটিস দিয়ে সরকার জানিয়ে দিতে পারে। আমরা চলচ্চিত্রের মানুষরা এ ঘটনায় অত্যন্ত মর্মাহত। পিকনিকের ঘটনায় বেজায় চটেছেন সিনিয়র চলচ্চিত্র প্রযোজক ও প্রযোজক সমিতির সাবেক নেতা খোরশেদ আলম খসরু। রিয়েলিটি শোর আড়ালে পিকনিকের এ আয়োজককে গরুর হাটের আয়োজন করতে বলছেন তিনি। কারণ, রিয়েলিটি শোর নামে যদি ৪ হাজার মানুষের উপস্থিতিতে পিকনিকের আয়োজন করা যেতে পারে, তাহলে গরুর হাট নয় কেন? কেন কেপিআইভুক্ত এলাকায় পিকনিকের আয়োজন? সরকারের কাছে তিনি এর বিচার চান। প্রখ্যাত চলচ্চিত্র নির্মাতা অমিতাভ রেজা বলেন, এফডিসি যদি সার্কাস বা পিকনিক করে পয়সা ইনকাম করতে চায়- আমাদের কিছু বলার নেই। যে পরিমাণ টাকা সরকার এর পেছনে ইনভেস্ট করেছে তা কোনো কাজেই আসছে না। এর চেয়ে দুঃখজনক ঘটনা আর কী হতে পারে।

কী ঘটেছিল সেদিন

গত ১০ নভেম্বর শুক্রবার। সাপ্তাহিক ছুটির দিন। এফডিসি যেহেতু সরকারি প্রতিষ্ঠান সেহেতু সেটিও এ ছুটির আওতায় থাকে। অথচ সেদিন এই চলচ্চিত্র উন্নয়ন সংস্থায় প্রায় ৪ হাজার মানুষের মেলা বসে। সেটি ছিল চড়ুইভাতি বা পিকনিকের মেলা। যা এখানে হতে পারে না। কারণ, এটি একমাত্র চলচ্চিত্র উন্নয়ন কাজের জায়গা এবং কেপিআইভুক্ত এলাকা। তারপরও এফডিসির সবচয়ে বড় ‘জসিম ফ্লোর’ ভাড়া দেওয়া হলো পিকনিক স্পট হিসেবে। সরকারি নিয়ম অনুযায়ী দেশের গুরুত্বপূর্ণ এলাকাকে কেপিআইভুক্ত করা হয়। দেওয়া হয় নিন্ডিদ্র নিরাপত্তা। শুধু ওই এলাকার কাজের ক্ষেত্রেই সেখানে প্রবেশের অধিকার দেওয়া হয়ে থাকে। কিন্তু এফডিসি কর্তৃপক্ষ এসব নিয়মের তোয়াক্কা না করে অনুমিত দিলেন পিকনিক আয়োজনের। শুক্রবার সকাল থেকেই রাত ৮টা পর্যন্ত চলে এ আনন্দমেলা অনুষ্ঠানের। এফডিসিতে জনসাধারণের প্রবেশের পর যে যার মতো ঘুরে বেড়িয়েছেন। তবে এ বিষয়ে কোনো কিছুই নাকি জানেন না এফডিসি কর্তৃপক্ষ। অথচ আগেই এফডিসিতে পিকনিকের ব্যানার টানানো হয় বলে জানা গেছে। জানা যায়, এসএসসি ৯৩ সালের ব্যাচ (স্বপ্নের ৯৩) এই পুনর্মিলনের আয়োজন করে। সরেজমিন দেখা যায়, এফডিসির মূল ফটক থেকে শুরু করে প্রতিটি মোড়েই নানা ধরনের ব্যানার ও ফেস্টুন। চলচ্চিত্র সংশ্লিষ্টরা বলছেন, এর আগে কখনো এরকম ঘটনা ঘটেনি বিএফডিসিতে। কর্তৃপক্ষ এটা ইচ্ছা করেই অনুমতি দিয়েছেন। কেউ অনুমতি ছাড়া বড় করে এমন আয়োজনের সাহস পেত না।

এ বিষয়ে এফডিসির অতিরিক্ত পরিচালক (বিক্রয়) ও ল্যাবরেটরি প্রধান মো. রফিকুল ইসলাম বলেন, ‘একটি রিয়েলিটি শোর আয়োজন হবে বলে ফ্লোর ভাড়া দেওয়া হয়েছিল। বিষয়টি সহযোগিতা করেছেন রউফ নামের একজন প্রোডাকশন ম্যানেজার। নিয়ম মেনে তাদের বরাদ্দ দেওয়া হয়। শুক্রবার সরকারি ছুটির দিন, সে জন্য বিষয়টি আমরা অবগত নই। এখানে তো পিকনিক হওয়ার কথাই নয়। নেওয়া হচ্ছে আইনি অ্যাকশন। তারই অংশ হিসেবে সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানকে প্রথমে দেওয়া হচ্ছে শোকজ নোটিস।’ নোটিসের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন এফডিসির প্রধান জনসংযোগ কর্মকর্তা হিমাদ্রি বড়ুয়া। তিনি বলেন, এমডি স্যার ঘটনাটি শুনে ক্ষুব্ধ হয়েছেন। তিনি সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানটির বিরুদ্ধে অ্যাকশন নিতে বলেছেন। সঠিক তদন্ত করে প্রতিষ্ঠানটিকে আইন অনুযায়ী শাস্তি দিতে বলেছেন। মো. রফিকুল ইসলাম বলেন, ‘রিয়েলিটি শোর নামে পিকনিক করা প্রতিষ্ঠানের নাম জিসান এন্টারপ্রাইজ। এর কর্ণধারের নাম আবদুর রউফ শিকদার। আমরা প্রথম পর্যায়ে পাঁচ থেকে সাত দিনের সময় দিয়ে প্রতিষ্ঠানটিকে শোকজ নোটিস দিয়েছি।’ ১০ নভেম্বর এসএসসি ৯৩ ব্যাচের ছাত্রছাত্রীরা একটি ফেসবুক গ্রুপ ‘স্বপ্নের ৯৩’-এর ব্যানারে এ পিকনিক আয়োজন করে। সকাল ৮টায় শুরু হয়ে রাত ৯টায় শেষ হয় আয়োজনটি। তারা সেখানে রান্না করে, খাওয়াদাওয়া করে। সারা দিন পুরো এফডিসিতে ঘুরে বেড়িয়েছে। নানা স্পটে বিনা বাধায় ছবি তুলেছে, ভিডিও করেছে। বিকাশে টাকা লেনদেনের মাধ্যমে জনপ্রতি ১০২০ টাকা করে রিয়েলিটি শোর নামে পিকনিক আয়োজন করা হয়। যেখানে ছিল দিনভর নাচ, গান, গিফট, খাওয়াদাওয়া, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানসহ আরও অনেক আয়োজন। বিষয়টি নিয়ে পরবর্তীতে চলচ্চিত্রাঙ্গনে তোলপাড় সৃষ্টি হয়। নির্মাতারা বলছেন, এফডিসি এখন সিনেমার উন্নয়নে নয়, অর্থনৈতিক উন্নয়নে জোর দিয়েছেন। গত তিন মাসে বিএফডিসিতে সিনেমার শুটিং হয়েছে মাত্র দুটি। অথচ কেপিআইভুক্ত এলাকায় যেখানে চলচ্চিত্র সংশ্লিষ্ট ছাড়া সাধারণ মানুষের প্রবেশ নিষেধ সেখানে এমন আয়োজন আইন পরিপন্থী। তাই ক্ষোভে ফেটে পড়েছেন চলচ্চিত্রের মানুষেরা। এদিকে খোঁজ নিয়ে জানা যায়, সরকারি স্থানে করা এ আয়োজনটির নেতৃত্ব দেন পরিচালক সমিতির সদস্য বিপ্লব শরীফ। অভিযোগের জবাবে তিনি বলেন, আমি অনুষ্ঠান উপস্থাপনা করেছি মাত্র, এর বেশি কিছু জানি না।

এই বিভাগের আরও খবর
রুবিনার পাগল মন
রুবিনার পাগল মন
সেই কাজরী এখন
সেই কাজরী এখন
নায়করাজের সেই ছবি
নায়করাজের সেই ছবি
ঐশ্বরিয়ার গোপন কথা...
ঐশ্বরিয়ার গোপন কথা...
আত্মীয়তার সুতোয় বাঁধা
আত্মীয়তার সুতোয় বাঁধা
মাল্টিপ্লেক্সে ‘হুমায়ূন আহমেদ সপ্তাহ’
মাল্টিপ্লেক্সে ‘হুমায়ূন আহমেদ সপ্তাহ’
চলচ্চিত্র ‘ঢাকাইয়া দেবদাস’
চলচ্চিত্র ‘ঢাকাইয়া দেবদাস’
ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘ইশারা’
ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘ইশারা’
‘পেয়ার কিয়াতো ডরনা কেয়া’ গানটি ১০৫ বার লেখা হয়েছিল
‘পেয়ার কিয়াতো ডরনা কেয়া’ গানটি ১০৫ বার লেখা হয়েছিল
বিখ্যাত যত ফোক গান
বিখ্যাত যত ফোক গান
ফের তাহসান খান
ফের তাহসান খান
রোজিনার গর্ব
রোজিনার গর্ব
সর্বশেষ খবর
তাইজুলের বদলি হিসেবে উইলিয়ামসনকে দলে টানল ডারবান
তাইজুলের বদলি হিসেবে উইলিয়ামসনকে দলে টানল ডারবান

১৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রামগতিতে এক ইলিশ ১০ হাজার ৮০০ টাকায় বিক্রি
রামগতিতে এক ইলিশ ১০ হাজার ৮০০ টাকায় বিক্রি

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে শামীম ওসমানসহ ৮০ জনের বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টা মামলা
সিদ্ধিরগঞ্জে শামীম ওসমানসহ ৮০ জনের বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টা মামলা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসলামে পরিবার নিয়ে ভাবনা ও পরিকল্পনা
ইসলামে পরিবার নিয়ে ভাবনা ও পরিকল্পনা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

শেষ ভালো যার সব ভালো তার
শেষ ভালো যার সব ভালো তার

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শেয়ারহোল্ডারদের ক্ষতি ৪৫০০ কোটি টাকা
শেয়ারহোল্ডারদের ক্ষতি ৪৫০০ কোটি টাকা

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হবিগঞ্জে ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত
হবিগঞ্জে ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীর বনানীতে গৃহবধূর আত্মহত্যা
রাজধানীর বনানীতে গৃহবধূর আত্মহত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পারিবারিক কলহের জেরে চকবাজারে গৃহবধূর আত্মহত্যা
পারিবারিক কলহের জেরে চকবাজারে গৃহবধূর আত্মহত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাছ চুরির অপরাধে দুই যুবককে মারধর, গ্রাম্য বিচারক গ্রেপ্তার
মাছ চুরির অপরাধে দুই যুবককে মারধর, গ্রাম্য বিচারক গ্রেপ্তার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ
ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ

৪ ঘণ্টা আগে | টক শো

জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি
জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মা হারালেন অভিনেতা জায়েদ খান
মা হারালেন অভিনেতা জায়েদ খান

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার
মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ফিফা দ্য বেস্ট ২০২৫: বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের মনোনয়ন ঘোষণা
ফিফা দ্য বেস্ট ২০২৫: বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের মনোনয়ন ঘোষণা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বরে দেশ ও জাতির মুক্তি হয়েছিল : সেলিমুজ্জামান
ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বরে দেশ ও জাতির মুক্তি হয়েছিল : সেলিমুজ্জামান

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

জাপানের শ্রম ঘাটতি পূরণে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেবে বাংলাদেশ
জাপানের শ্রম ঘাটতি পূরণে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেবে বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজনৈতিক দলগুলোর অবস্থান বুঝে জোটে যাওয়ার সিদ্ধান্ত হবে: নুর
রাজনৈতিক দলগুলোর অবস্থান বুঝে জোটে যাওয়ার সিদ্ধান্ত হবে: নুর

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‌‌‌‌‘স্বাধীনতা ও গণতন্ত্র রক্ষায় ঐক্যবদ্ধভাবে ধানের শীষে ভোট দিতে হবে’
‌‌‌‌‘স্বাধীনতা ও গণতন্ত্র রক্ষায় ঐক্যবদ্ধভাবে ধানের শীষে ভোট দিতে হবে’

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেহেরপুরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
মেহেরপুরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে গাজীপুরে বিএনপির শোভাযাত্রা
বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে গাজীপুরে বিএনপির শোভাযাত্রা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আরবি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা উন্নয়নের উদ্যোগ নিচ্ছে উপসাগরীয় দেশগুলো
আরবি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা উন্নয়নের উদ্যোগ নিচ্ছে উপসাগরীয় দেশগুলো

৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আগামীর বাংলাদেশে বাংলাদেশপন্থী রাজনীতি করতে চাই : মাহদী আমিন
আগামীর বাংলাদেশে বাংলাদেশপন্থী রাজনীতি করতে চাই : মাহদী আমিন

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চট্টগ্রামে পৃথক ঘটনায় গ্রেফতার ৪
চট্টগ্রামে পৃথক ঘটনায় গ্রেফতার ৪

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল
পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোয়াখালীতে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
নোয়াখালীতে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রীমঙ্গলে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
শ্রীমঙ্গলে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন বিরোধীদের ৭ নভেম্বরের চেতনায় পরাজিত করতে হবে : আমীর খসরু
নির্বাচন বিরোধীদের ৭ নভেম্বরের চেতনায় পরাজিত করতে হবে : আমীর খসরু

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পরবর্তী আইপিএলও খেলবেন ধোনি
পরবর্তী আইপিএলও খেলবেন ধোনি

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের
জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা
এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প
ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব
ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য
পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর
গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদের ঐকমত্যের আইনানুগ বাস্তবায়নের আহ্বান বিএনপির
জুলাই সনদের ঐকমত্যের আইনানুগ বাস্তবায়নের আহ্বান বিএনপির

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাড়িতে ঢুকে পড়ছে ভালুক, সেনা মোতায়েন
বাড়িতে ঢুকে পড়ছে ভালুক, সেনা মোতায়েন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক
আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প
অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল
পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাহজালাল বিমানবন্দরে জুতা-প্যান্ট-শার্টে লুকানো ১৫ মোবাইল
শাহজালাল বিমানবন্দরে জুতা-প্যান্ট-শার্টে লুকানো ১৫ মোবাইল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ
বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডি ককের সেঞ্চুরিতে পাকিস্তানকে হেসেখেলে হারাল প্রোটিয়ারা
ডি ককের সেঞ্চুরিতে পাকিস্তানকে হেসেখেলে হারাল প্রোটিয়ারা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি
‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজধানীতে সবজি স্থিতিশীল, অস্থির পেঁয়াজের বাজার
রাজধানীতে সবজি স্থিতিশীল, অস্থির পেঁয়াজের বাজার

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফিরে বিএনপির প্রার্থী হয়ে মাঠে মাজেদ বাবু
‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফিরে বিএনপির প্রার্থী হয়ে মাঠে মাজেদ বাবু

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

কিছুই জানেন না তিনি, অথচ তাকে নিয়ে ভারতে তুলকালাম!
কিছুই জানেন না তিনি, অথচ তাকে নিয়ে ভারতে তুলকালাম!

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ
সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ৭ ভেন্যু চূড়ান্ত
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ৭ ভেন্যু চূড়ান্ত

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার
মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

চীনের তৃতীয় বিমানবাহী রণতরী নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর
চীনের তৃতীয় বিমানবাহী রণতরী নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিধানসভায় হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না: মিঠুন
বিধানসভায় হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না: মিঠুন

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যাচ্ছে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ কাজাখস্তান
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যাচ্ছে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ কাজাখস্তান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বন্যায় ডুবতে পারে এশিয়ার যে দেশ, জারি সতর্কতা
বন্যায় ডুবতে পারে এশিয়ার যে দেশ, জারি সতর্কতা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে শিক্ষিকাকে ৬ বছরের শিক্ষার্থীর গুলি, কোটি ডলার ক্ষতিপূরণের নির্দেশ
যুক্তরাষ্ট্রে শিক্ষিকাকে ৬ বছরের শিক্ষার্থীর গুলি, কোটি ডলার ক্ষতিপূরণের নির্দেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাহবুবউল আলম হানিফের শ্যালকসহ গ্রেফতার ৬ জন
মাহবুবউল আলম হানিফের শ্যালকসহ গ্রেফতার ৬ জন

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাইকে ভাইয়ের সঙ্গে মারামারির ঘোষণা: মুচলেকায় ছাড়া পেলেন সেই কুদ্দুস
মাইকে ভাইয়ের সঙ্গে মারামারির ঘোষণা: মুচলেকায় ছাড়া পেলেন সেই কুদ্দুস

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শনিবার থেকে আন্দোলনে নামছেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা
শনিবার থেকে আন্দোলনে নামছেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা রুখতে হবে
সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা রুখতে হবে

নগর জীবন

সেই কাজরী এখন
সেই কাজরী এখন

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জাহানারার অভিযোগে টালমাটাল ক্রিকেটপাড়া
জাহানারার অভিযোগে টালমাটাল ক্রিকেটপাড়া

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র

সম্পাদকীয়

আসছে হেরোইনের কাঁচামাল
আসছে হেরোইনের কাঁচামাল

পেছনের পৃষ্ঠা

গণভোটের দাবি নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র
গণভোটের দাবি নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

খেলবে ব্রাজিল আর্জেন্টিনার ক্লাব
খেলবে ব্রাজিল আর্জেন্টিনার ক্লাব

মাঠে ময়দানে

সিরিজে পিছিয়ে গেলেন যুবারা
সিরিজে পিছিয়ে গেলেন যুবারা

মাঠে ময়দানে

নায়করাজের সেই ছবি
নায়করাজের সেই ছবি

শোবিজ

আইরিশ ক্রিকেট দল এখন সিলেটে
আইরিশ ক্রিকেট দল এখন সিলেটে

মাঠে ময়দানে

এশিয়ান আর্চারির পদকের লড়াই শুরু আজ
এশিয়ান আর্চারির পদকের লড়াই শুরু আজ

মাঠে ময়দানে

ঠিক পথেই আছে খুদে কিংসরা
ঠিক পথেই আছে খুদে কিংসরা

মাঠে ময়দানে

ইয়ামাল-দেম্বেলের বর্ষসেরার লড়াই
ইয়ামাল-দেম্বেলের বর্ষসেরার লড়াই

মাঠে ময়দানে

উন্নয়নের সব প্রকল্পই আটকা
উন্নয়নের সব প্রকল্পই আটকা

নগর জীবন

দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ
দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন ঠেকাতে নানামুখী ষড়যন্ত্র চলছে
নির্বাচন ঠেকাতে নানামুখী ষড়যন্ত্র চলছে

নগর জীবন

চাঁদা না দেওয়ায় অফিস ভাঙচুর
চাঁদা না দেওয়ায় অফিস ভাঙচুর

দেশগ্রাম

বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার
বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেট-১ ছেড়ে ৪-এ প্রচার শুরু আরিফের
সিলেট-১ ছেড়ে ৪-এ প্রচার শুরু আরিফের

নগর জীবন

হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না : মিঠুন
হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না : মিঠুন

পূর্ব-পশ্চিম

মাছের আড়তে পড়ে ছিল যুবকের রক্তাক্ত লাশ
মাছের আড়তে পড়ে ছিল যুবকের রক্তাক্ত লাশ

দেশগ্রাম

দাম বাড়লেও ঘরে পাট নেই কৃষকের
দাম বাড়লেও ঘরে পাট নেই কৃষকের

দেশগ্রাম

দুজনকে পিটিয়ে হত্যা, আরও একজন গ্রেপ্তার
দুজনকে পিটিয়ে হত্যা, আরও একজন গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

বন্যায় ডুবতে পারে থাইল্যান্ড
বন্যায় ডুবতে পারে থাইল্যান্ড

পূর্ব-পশ্চিম

সাংবাদিক তুহিনের বাবার মৃত্যুবার্ষিকী
সাংবাদিক তুহিনের বাবার মৃত্যুবার্ষিকী

খবর

রাজনীতি থেকে ন্যান্সি পেলোসির অবসরের ঘোষণা
রাজনীতি থেকে ন্যান্সি পেলোসির অবসরের ঘোষণা

পূর্ব-পশ্চিম

আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লংমার্চ আইনজীবীদের
আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লংমার্চ আইনজীবীদের

দেশগ্রাম

মতানৈক্য রাজপথের কর্মসূচিতে মীমাংসা হবে না
মতানৈক্য রাজপথের কর্মসূচিতে মীমাংসা হবে না

নগর জীবন

শহীদ জিয়ার আদর্শকে ধারণ করে এগিয়ে যেতে হবে
শহীদ জিয়ার আদর্শকে ধারণ করে এগিয়ে যেতে হবে

নগর জীবন