শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২০ নভেম্বর, ২০২৩

এফডিসি কেন পিকনিক স্পট

ক্ষোভে উত্তাল চলচ্চিত্র জগৎ
আলাউদ্দীন মাজিদ
প্রিন্ট ভার্সন
এফডিসি কেন পিকনিক স্পট

এ কেমন কাজ! বঙ্গবন্ধুর হাতে গড়া বাংলাদেশ চলচ্চিত্র উন্নয়ন সংস্থা-এফডিসিকে শেষ পর্যন্ত পিকনিক পার্টির কাছে ভাড়া দেওয়া হলো। আর এর মাধ্যমে বঙ্গবন্ধু ও চলচ্চিত্র জগতের মানসম্মান ক্ষুণ্ণ করার মরতা ধৃষ্টতা দেখানো হলো। যা চলচ্চিত্র জগতের মানুষ কোনোভাবেই মেনে নিতে পারছে না। এমন প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করে এখন ক্ষোভে উত্তাল তারা। সরকারের কাছে অবিলম্বে দায়ীদের শাস্তিও দাবি করেছেন চলচ্চিত্রকাররা।

চলচ্চিত্র পরিচালক সমিতির কর্তাব্যক্তি সিনিয়র চলচ্চিত্রকার ছটকু আহমেদ চরম ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, এ অন্যায় কাজের মাধ্যমে চলচ্চিত্র জগতের মানসম্মান একবারেই ডুবিয়ে দেওয়া হলো। সংস্থাটির নামের মধ্যেই চলচ্চিত্রের উন্নয়নের কথা উল্লেখ আছে। কিন্তু চলচ্চিত্রের কাজের বাইরে এ সংস্থায় পিকনিক করার অনুমতি দিয়ে উন্নয়নের বদলে সংস্থাটির মানের অবনতি ঘটনা হলো। এতে সংস্থার কর্তৃপক্ষ চলচ্চিত্রের ক্ষতি করলেন। যা কোনোভাবে মেনে নিতে পারি না। এ অপরাধের জন্য সংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হোক।

প্রখ্যাত চলচ্চিত্রকার ও চলচ্চিত্র পরিচালক সমিতির সভাপতি কাজী হায়াৎ এ ঘটনাকে ক্ষমার অযোগ্য বলেছেন। সিনিয়র এই চলচ্চিত্র ব্যক্তিত্বের কথায়, বঙ্গবন্ধু চলচ্চিত্রের কাজ এবং উন্নয়নের জন্য এ সংস্থা প্রতিষ্ঠা করে দিয়ে গেছেন। বর্তমানে চলচ্চিত্রের সুদিন যখন আবার ফিরে আসছে তখন এফডিসির মতো একটি কেপিআইভুক্ত এলাকায় এর কর্তৃপক্ষ কীভাবে এ বেআইনি কাজটি করার দুঃসাহস দেখালেন বুঝতে পারছি না। সরকার যেন এ ব্যাপারে কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণ করে সে প্রত্যাশাই করছি। না হলে আগামীতে এই সংস্থার অস্তিত্ব হুমকির মুখে পড়বে। চলচ্চিত্র প্রদর্শক সমিতির সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট মিয়া আলাউদ্দীন বলেন, এই অন্যায় কাজের মাধ্যমে চলচ্চিত্র জগতের মান হানি ঘটেছে। এফডিসি হচ্ছে চলচ্চিত্র উন্নয়নের জায়গা। এখানে চলচ্চিত্রের কাজ ছাড়া অন্যকিছু কেন হবে। তাছাড়া আমাদের চলচ্চিত্র জগতের অবস্থা এতটা শোচনীয় হয়নি যে, সংস্থাটিকে পিকনিক পার্টি বা অন্য কোনো কাজের জন্য ভাড়া দিয়ে খেতে হবে। আমাদের সমিতির পক্ষ থেকে আমরা সরকারের কাছে বিষয়টি উত্থাপন করব ও এর যথাযথ বিচার চাইব। খ্যাতিমান চলচ্চিত্রকার ও চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির সভাপতি ইলিয়াস কাঞ্চন আক্ষেপ করে বলেন, এ ধরনের কাজ কারও কাম্য হতে পারে না। আমি অন্যসব চলচ্চিত্র সমিতির কর্মকর্তাদের নিয়ে তথ্যমন্ত্রীর কাছে যাব এবং এর বিচার চাইব। বঙ্গবন্ধুর হাতে গড়া এ চলচ্চিত্র উন্নয়ন সংস্থায় যদি এসব চলে তাহলে তথ্যমন্ত্রীকে বলব এফডিসির নাম পরিবর্তন করে অন্যকিছু রাখা হোক। আর এখানে যদি চলচ্চিত্রের কাজের বদলে অন্য কাজ করা হয় তাহলে সেটি চলচ্চিত্রের মানুষকে নোটিস দিয়ে সরকার জানিয়ে দিতে পারে। আমরা চলচ্চিত্রের মানুষরা এ ঘটনায় অত্যন্ত মর্মাহত। পিকনিকের ঘটনায় বেজায় চটেছেন সিনিয়র চলচ্চিত্র প্রযোজক ও প্রযোজক সমিতির সাবেক নেতা খোরশেদ আলম খসরু। রিয়েলিটি শোর আড়ালে পিকনিকের এ আয়োজককে গরুর হাটের আয়োজন করতে বলছেন তিনি। কারণ, রিয়েলিটি শোর নামে যদি ৪ হাজার মানুষের উপস্থিতিতে পিকনিকের আয়োজন করা যেতে পারে, তাহলে গরুর হাট নয় কেন? কেন কেপিআইভুক্ত এলাকায় পিকনিকের আয়োজন? সরকারের কাছে তিনি এর বিচার চান। প্রখ্যাত চলচ্চিত্র নির্মাতা অমিতাভ রেজা বলেন, এফডিসি যদি সার্কাস বা পিকনিক করে পয়সা ইনকাম করতে চায়- আমাদের কিছু বলার নেই। যে পরিমাণ টাকা সরকার এর পেছনে ইনভেস্ট করেছে তা কোনো কাজেই আসছে না। এর চেয়ে দুঃখজনক ঘটনা আর কী হতে পারে।

কী ঘটেছিল সেদিন

গত ১০ নভেম্বর শুক্রবার। সাপ্তাহিক ছুটির দিন। এফডিসি যেহেতু সরকারি প্রতিষ্ঠান সেহেতু সেটিও এ ছুটির আওতায় থাকে। অথচ সেদিন এই চলচ্চিত্র উন্নয়ন সংস্থায় প্রায় ৪ হাজার মানুষের মেলা বসে। সেটি ছিল চড়ুইভাতি বা পিকনিকের মেলা। যা এখানে হতে পারে না। কারণ, এটি একমাত্র চলচ্চিত্র উন্নয়ন কাজের জায়গা এবং কেপিআইভুক্ত এলাকা। তারপরও এফডিসির সবচয়ে বড় ‘জসিম ফ্লোর’ ভাড়া দেওয়া হলো পিকনিক স্পট হিসেবে। সরকারি নিয়ম অনুযায়ী দেশের গুরুত্বপূর্ণ এলাকাকে কেপিআইভুক্ত করা হয়। দেওয়া হয় নিন্ডিদ্র নিরাপত্তা। শুধু ওই এলাকার কাজের ক্ষেত্রেই সেখানে প্রবেশের অধিকার দেওয়া হয়ে থাকে। কিন্তু এফডিসি কর্তৃপক্ষ এসব নিয়মের তোয়াক্কা না করে অনুমিত দিলেন পিকনিক আয়োজনের। শুক্রবার সকাল থেকেই রাত ৮টা পর্যন্ত চলে এ আনন্দমেলা অনুষ্ঠানের। এফডিসিতে জনসাধারণের প্রবেশের পর যে যার মতো ঘুরে বেড়িয়েছেন। তবে এ বিষয়ে কোনো কিছুই নাকি জানেন না এফডিসি কর্তৃপক্ষ। অথচ আগেই এফডিসিতে পিকনিকের ব্যানার টানানো হয় বলে জানা গেছে। জানা যায়, এসএসসি ৯৩ সালের ব্যাচ (স্বপ্নের ৯৩) এই পুনর্মিলনের আয়োজন করে। সরেজমিন দেখা যায়, এফডিসির মূল ফটক থেকে শুরু করে প্রতিটি মোড়েই নানা ধরনের ব্যানার ও ফেস্টুন। চলচ্চিত্র সংশ্লিষ্টরা বলছেন, এর আগে কখনো এরকম ঘটনা ঘটেনি বিএফডিসিতে। কর্তৃপক্ষ এটা ইচ্ছা করেই অনুমতি দিয়েছেন। কেউ অনুমতি ছাড়া বড় করে এমন আয়োজনের সাহস পেত না।

এ বিষয়ে এফডিসির অতিরিক্ত পরিচালক (বিক্রয়) ও ল্যাবরেটরি প্রধান মো. রফিকুল ইসলাম বলেন, ‘একটি রিয়েলিটি শোর আয়োজন হবে বলে ফ্লোর ভাড়া দেওয়া হয়েছিল। বিষয়টি সহযোগিতা করেছেন রউফ নামের একজন প্রোডাকশন ম্যানেজার। নিয়ম মেনে তাদের বরাদ্দ দেওয়া হয়। শুক্রবার সরকারি ছুটির দিন, সে জন্য বিষয়টি আমরা অবগত নই। এখানে তো পিকনিক হওয়ার কথাই নয়। নেওয়া হচ্ছে আইনি অ্যাকশন। তারই অংশ হিসেবে সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানকে প্রথমে দেওয়া হচ্ছে শোকজ নোটিস।’ নোটিসের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন এফডিসির প্রধান জনসংযোগ কর্মকর্তা হিমাদ্রি বড়ুয়া। তিনি বলেন, এমডি স্যার ঘটনাটি শুনে ক্ষুব্ধ হয়েছেন। তিনি সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানটির বিরুদ্ধে অ্যাকশন নিতে বলেছেন। সঠিক তদন্ত করে প্রতিষ্ঠানটিকে আইন অনুযায়ী শাস্তি দিতে বলেছেন। মো. রফিকুল ইসলাম বলেন, ‘রিয়েলিটি শোর নামে পিকনিক করা প্রতিষ্ঠানের নাম জিসান এন্টারপ্রাইজ। এর কর্ণধারের নাম আবদুর রউফ শিকদার। আমরা প্রথম পর্যায়ে পাঁচ থেকে সাত দিনের সময় দিয়ে প্রতিষ্ঠানটিকে শোকজ নোটিস দিয়েছি।’ ১০ নভেম্বর এসএসসি ৯৩ ব্যাচের ছাত্রছাত্রীরা একটি ফেসবুক গ্রুপ ‘স্বপ্নের ৯৩’-এর ব্যানারে এ পিকনিক আয়োজন করে। সকাল ৮টায় শুরু হয়ে রাত ৯টায় শেষ হয় আয়োজনটি। তারা সেখানে রান্না করে, খাওয়াদাওয়া করে। সারা দিন পুরো এফডিসিতে ঘুরে বেড়িয়েছে। নানা স্পটে বিনা বাধায় ছবি তুলেছে, ভিডিও করেছে। বিকাশে টাকা লেনদেনের মাধ্যমে জনপ্রতি ১০২০ টাকা করে রিয়েলিটি শোর নামে পিকনিক আয়োজন করা হয়। যেখানে ছিল দিনভর নাচ, গান, গিফট, খাওয়াদাওয়া, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানসহ আরও অনেক আয়োজন। বিষয়টি নিয়ে পরবর্তীতে চলচ্চিত্রাঙ্গনে তোলপাড় সৃষ্টি হয়। নির্মাতারা বলছেন, এফডিসি এখন সিনেমার উন্নয়নে নয়, অর্থনৈতিক উন্নয়নে জোর দিয়েছেন। গত তিন মাসে বিএফডিসিতে সিনেমার শুটিং হয়েছে মাত্র দুটি। অথচ কেপিআইভুক্ত এলাকায় যেখানে চলচ্চিত্র সংশ্লিষ্ট ছাড়া সাধারণ মানুষের প্রবেশ নিষেধ সেখানে এমন আয়োজন আইন পরিপন্থী। তাই ক্ষোভে ফেটে পড়েছেন চলচ্চিত্রের মানুষেরা। এদিকে খোঁজ নিয়ে জানা যায়, সরকারি স্থানে করা এ আয়োজনটির নেতৃত্ব দেন পরিচালক সমিতির সদস্য বিপ্লব শরীফ। অভিযোগের জবাবে তিনি বলেন, আমি অনুষ্ঠান উপস্থাপনা করেছি মাত্র, এর বেশি কিছু জানি না।

এই বিভাগের আরও খবর
নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
আন্দোলন-ভূমিকম্পেও স্থির শাকিব খান
আন্দোলন-ভূমিকম্পেও স্থির শাকিব খান
একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
সেই কলমতর
সেই কলমতর
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন
সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা
কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা
সর্বশেষ খবর
দুই গোলে পিছিয়ে থেকেও বায়ার্নের গোলবন্যা
দুই গোলে পিছিয়ে থেকেও বায়ার্নের গোলবন্যা

১০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ফারহানের ঝড়ো ইনিংসে উড়ে গেল শ্রীলঙ্কা
ফারহানের ঝড়ো ইনিংসে উড়ে গেল শ্রীলঙ্কা

২৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়
কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা
ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ
উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ
বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত
মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা
আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের
টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত
মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’
‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা
তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’
‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা
কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া
ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

১১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

১৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

শিল্পকলায় ভাসানে উজান
শিল্পকলায় ভাসানে উজান

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে
ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে

পেছনের পৃষ্ঠা

বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

সম্পাদকীয়

নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন

সম্পাদকীয়

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা