শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১২ এপ্রিল, ২০১৫

মুগ্ধতার ৫০ বছর

১৯৬৫ সালের জুন মাস। সংগীতাকাশে ভেসে উঠল একটি তারা। এরপরের ৫০টি বছর শুধুই আলো ছড়িয়েছে। এখনো আলো ছড়িয়েই যাচ্ছে অবিরত। বলা হচ্ছে উপমহাদেশের প্রখ্যাত শিল্পী রুনা লায়লার কথা। সুরের মূর্ছনায় মুগ্ধতার ৫০ বছর পূর্ণ হচ্ছে তার। কিন্তু কণ্ঠে মরীচিকা ধরেনি এতটুকুও। শিল্পী নিজেই করলেন স্মৃতিচারণ। গ্রন্থনায়- আলাউদ্দীন মাজিদ
অনলাইন ভার্সন
মুগ্ধতার ৫০ বছর

শিল্পী আমি তোমাদেরই গান শোনাব, তোমাদের মন ভরাব- হ্যাঁ আমি শিল্পী হতে চেয়েছিলাম। ছোটবেলায় এই ইচ্ছাটা আমার কচি মনে কেমন যেন ছায়া ফেলে। মা আমার ইচ্ছা পূরণে এগিয়ে আসেন। প্রথমে নাচ শিখি। তখনো গানের পোঁকা মাথায় ঢোকেনি। চার বছর বয়সে নাচ শেখা শুরু করি। কত্থক, কত্থককলি, ভরত নাট্যম প্রভৃতি। তারপর বলতে পারেন নিজের অজান্তেই গানের জগতে চলে আসা।

উপমহাদেশের কিংবদন্তি শিল্পী রুনা লায়লা তার সংগীত জীবনের ৫০ বছরের ঘরে পৌঁছেছেন। অবারিত পূর্ণতার আলোতে দাঁড়িয়ে এভাবেই নিজের শিল্পী জীবনের শুরুর কথা বলতে গিয়ে আনমনে হারিয়ে গেলেন ফেলে আসা দিনগুলোতে। স্মৃতির ঝুলি হাতড়ে বলে যান অনেক না-বলা কথা।

মা গাইতেন। বড় বোন দিনা লায়লা গান শিখতেন। আমার তখন ৩/৪ বছর বয়স। মা বলতেন আমি খেলতে খেলতে এসে বড় বোন যা গাইতেন তা নিজের কণ্ঠে তুলে নিতাম আর ওস্তাদজিকে গেয়ে শোনাতাম।

ছয় বছর বয়সে প্রথম স্টেজে গান করি। বলতে পারেন হঠাৎ করে। স্টেজে বড় বোনের গান করার কথা। তার গলায় সমস্যা দেখা দিল। আয়োজকরা পড়লেন মহাবিপদে। তারা আমার আব্বাকে বললেন, ওর নাম ঘোষণা করা হয়ে গেছে, এখন কী করব? আব্বা-আম্মা বললেন, ওর গলার যে অবস্থা ও তো গাইতে পারবে না, এক কাজ কর, আমার ছোট মেয়েকে নিয়ে যাও। ওরা বলল, এতটুকু মেয়ে কী গাইবে! ওরা বিশ্বাসই করতে চাচ্ছিল না আমি গাইতে পারি। আব্বা-আম্মা বললেন, ট্রাই করে দেখ, ভালোই পারবে ও। ব্যস, এটিই আমার স্টেজে প্রথম গাওয়া।

নয় বছর বয়স, করাচিতে থাকতাম। সেখানে আন্তঃস্কুল গানের প্রতিযোগিতা হয়। স্কুলের পক্ষ থেকে গেয়ে প্রথম পুরস্কার পাই। বড় অ্যারেঞ্জমেন্টের দিক থেকে এটি আমার প্রথম বড় মাপের পুরস্কার লাভ।

১৯৬৫ সালে তখন আমার বয়স ১২ বছর। লাহোর থেকে একজন মিউজিক ডিরেক্টর ও প্রডিউসার এলেন। তারা বড় পর্দায় ১০/১২ বছরের একটি বাচ্চা ছেলের কণ্ঠের গান চিত্রায়ণ করবেন। তখন রেডিও পাকিস্তানে আন্তঃস্কুল গান প্রতিযোগিতা প্রচার হয়। রেডিও থেকে তাদের জানানো হয় বছর তিনেক আগে একটি মেয়ে প্রতিযোগিতায় প্রথম হয়। ওকে নিয়ে ট্রাই করে দেখতে পারেন। তারা আব্বার সঙ্গে যোগাযোগ করেন। আব্বা বললেন অসম্ভব। আমার মেয়েকে ফিল্মে গাইতে দেব না। পরে আব্বাকে ম্যানেজ করেন আম্মা। ছবির নাম 'জগনু'। গানের কথা 'গুরিয়সি মুনি্ন মেরি ভাইয়াকি পেয়ারি'। আমাদের শর্মিলী ভাবি ছিলেন হিরোইন। ছবিতে প্রথমে তার ছেলে পরে তার জন্য গাই। হিরোইনের কণ্ঠে স্যাড সং ছিল। ১২ বছর বয়সে স্যাড সং গাওয়ার ফিলিংস কীভাবে নিজের মধ্যে ধারণ করি তা জানি না। আসলে সবই সৃষ্টিকর্তার দান। মনে আছে গানটি যখন গাই, মাইক্রোফোনের সামনে গাইতে গাইতে কেঁদে ফেলেছিলাম। এমনভাবে কাঁদছিলাম যে, সেই কান্না আর থামেই না। পরে ওরা চকলেট দিয়ে আমার কান্না থামালেন।

১৯৭৪ সালে ঢাকায় আসি। আসলে আমরা করাচিতেই থাকতাম। আব্বা সেখানে সরকারি চাকরি করতেন। স্বাধীনতা যুদ্ধের পর আব্বাকে অপশন দেওয়া হলো পাকিস্তানে থাকবেন নাকি বাংলাদেশে চলে যাবেন। তখন আমরা এক বাক্যে বললাম, বাংলাদেশে চলে যাব, এখানে আর থাকব না।

১৯৭৪ সালে দেশে আসার পর সত্য সাহা দাদার সুরে প্রথম প্লে-ব্যাক ঢাকায়। ছবির নাম 'জীবন সাথী'। খন্দকার ফারুক আহমেদ সাহেবের সঙ্গে ডুয়েট গান। ষাটের দশকে বাংলা ছবিতে গান করার জন্য প্রথম আমন্ত্রণ পাই। চিত্রপরিচালক নজরুল ইসলাম আর সংগীত পরিচালক সুবল দাস স্বরলিপি ছবির গান রেকর্ডিং করতে যান লাহোরে। তারা ছবির একটি গান আমাকে দিয়ে গাওয়ানোর পরিকল্পনা করেন। তখন আমি দারুণ ব্যস্ত। একদিকে পড়াশোনা, অন্যদিকে গান। একই দিনে বিভিন্ন স্টুডিওতে ছয়-সাতটি গান রেকর্ডিং করছি। সকাল ছয়টা থেকে রাত ১১টা পর্যন্ত গান রেকর্ডিং করতে হয়। লাহোরের বারী স্টুডিওতে রেকর্ডিং করা হয় গানটি। শিরোনাম 'গানেরই খাতায় স্বরলিপি লিখে'। একই গানে আরও কণ্ঠ দিয়েছিলেন মাহমুদুন্নবী। বাংলাদেশে আসার আগে আর কোনো বাংলা ছবিতে গান গাওয়া হয়নি।

মোট ১৮টি ভাষায় গাইতে পারি। বাংলা ছাড়া আমি উর্দু, হিন্দি আর ইংরেজি ভাষা জানি। তবে বাংলা, হিন্দি, উর্দু, পাঞ্জাবি, সিন্ধি, গুজরাটি, পশতু, বেলুচি, আরবি, পারসিয়ান, মালয়, নেপালি, জাপানি, ইতালিয়ান, স্পেনিশ, ফ্রেঞ্চ ও ইংরেজি ভাষায় গান করেছি। ভাষার এ পরিবর্তনটা কণ্ঠে তুলতে আমার দারুণ লাগে। প্রতিদিন ১০টি করে তিনদিনে ৩০টি গান রেকর্ড হওয়ায় গিনেস বুক অব ওয়ার্ল্ডে আমার নাম ওঠে। পাকিস্তানের আজমি সাহেব একজন নামকরা কম্পোজার। তার অনেক ছবির গান করেছি। গানগুলো শোনার পর মুম্বাইয়ের একটি রেকর্ড কোম্পানি প্রস্তাব করল, গানগুলো তারাও রেকর্ড করতে চায়। তাই ১০টি করে তিনদিনে ৩০টি গান রেকর্ড হয়েছিল। ঘটনাটি গিনেস বুকে ওঠে। এতে অনেকে আনন্দিত। কিন্তু আমি বিষয়টিকে দেখি ব্যস্ততার কঠিন উদাহরণ হিসেবে। ১০টি করে গান প্রতিদিন- ওরে বাবা, কী যে চোট গিয়েছিল!

১৯৮৩ সালে প্রকাশ হয় আমার প্রথম অ্যালবাম 'সুপার রুনা'। একদিনে এক লাখ কপি বিক্রি হয়েছিল। এটা গোল্ড রেকর্ড। আর এ জন্য এইচএমভি থেকে গোল্ড ডিস্ক পেয়েছিলাম। ঘটনাটি এখনো খুব মনে পড়ে।

আমি খুব ভাগ্যবান। কারণ আমি উপমহাদেশের অনেক প্রখ্যাত শিল্পীর সঙ্গে গান করার সুযোগ পেয়েছি। মোহম্মদ রফি সাহেবের সঙ্গে মুম্বাইতে একটি গান করতে গিয়েছিলাম। সুরকার ছিলেন বাপ্পি লাহিড়ি। আমি যখন স্টুডিওতে ঢুকি তখন দেখি অলরেডি রফি সাহেব বসা। তাকে দেখে ঘাবড়ে গেলাম। ভাবলাম এটা কি হলো! এতবড় একজন শিল্পী?বসে আছেন আর আমি পরে এসেছি। ব্যাপারটা বেয়দবি হয়ে গেল। যা হোক আমি ঢুকে ওনাকে সালাম করলাম। বললাম, আমার জন্য এটা স্বপ্নের মতো যে, আপনার সঙ্গে গাইতে পারব, তা কখনো ভাবিনি। উনি হেসে বললেন, আসলে এটা আমার জন্য সম্মানের ব্যাপার। আমি আপনার মতো একজন শিল্পীর সঙ্গে গাইতে পারছি। তার কথা শুনে আমার চোখে পানি চলে এলো। এত বড় মাপের মানুষ আমাকে এভাবে সম্মান দেখালেন! ভাবতে এখনো অবাক লাগে।

আরেকবার ভূপেন হাজারিকার সঙ্গে আমি একটি অনুষ্ঠানে গাইছিলাম। উনি 'গঙ্গা আমার মা' গানটি গাইলেন। অনুরোধ আসছিল গানটি আরেকবার গাওয়ার জন্য। তখন উনি বললেন, গানটির যিনি মা, তিনিই গাইবেন। তাই এই গানটি আমার কাছে খুব স্পেশাল এবং?দুদেশের মধ্যে বন্ধুত্বের মেলবন্ধন।

১৯৭৭ সালে যুক্তরাষ্ট্রের ওয়াশিংটন ডিসিতে কেনেডি সেন্টারে আমার প্রথম কনসার্ট ছিল। সেখানে আমি ছিলাম প্রথম কোনো এশিয়ান শিল্পী। ওখানে তখন ওরা বাংলাদেশি পতাকা উড়িয়েছে। জিমি কার্টার তখন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট। সপরিবারে এসেছিলেন। অনুষ্ঠান শেষে স্টেজে এসে তারা আমার গানের প্রশংসা করেন। খুব ভালো লেগেছিল ব্যাপারটি।

আমি গর্ববোধ করি যে, আমি বাংলাদেশি একজন শিল্পী। আমার যতটুকু ক্ষমতা, বাংলাদেশকে দেশের বাইরে তুলে ধরার চেষ্টা করি। আমি যেখানেই যাই, বলা হয় 'রুনা লায়লা ফ্রম বাংলাদেশ' অথবা 'রুনা লায়লা অব বাংলাদেশ'। এ ব্যাপারটা আমার কাছে খুব গর্বের।

৫০টি বছর আমি গেয়েছি। স্মৃতিচারণ করতে গিয়ে পথটাকে খুব দীর্ঘ মনে হয়নি। মনে হলো, এই তো সেদিনের কথা। সময় কত দ্রুত বয়ে যায়। তবুও আগামীর পানে তাকিয়ে রই।

 

এই বিভাগের আরও খবর
জন্মদিনে ভক্তদের যা বললেন অক্ষয়
জন্মদিনে ভক্তদের যা বললেন অক্ষয়
ইউটিউবে আসছে বাসার-তিশার ‘ফান্দা’
ইউটিউবে আসছে বাসার-তিশার ‘ফান্দা’
আপত্তিকর ছবি ভাইরাল, আদালতে ঐশ্বরিয়া
আপত্তিকর ছবি ভাইরাল, আদালতে ঐশ্বরিয়া
‘লেডি সুপারস্টার’ ডাকায় ক্ষুব্ধ নয়নতারা
‘লেডি সুপারস্টার’ ডাকায় ক্ষুব্ধ নয়নতারা
অরিজিতের অনুষ্ঠানে হঠাৎ বন্ধ বিদ্যুৎসেবা! ভক্তদের ক্ষোভ
অরিজিতের অনুষ্ঠানে হঠাৎ বন্ধ বিদ্যুৎসেবা! ভক্তদের ক্ষোভ
নতুন কুঁড়ির আবেদনের সময়সীমা বাড়ল
নতুন কুঁড়ির আবেদনের সময়সীমা বাড়ল
দেশের সাত প্রেক্ষাগৃহে ইংরেজি ভাষার সিনেমা ‘ডট’
দেশের সাত প্রেক্ষাগৃহে ইংরেজি ভাষার সিনেমা ‘ডট’
বিদেশ ঘুরে দেশে মুক্তি পাচ্ছে মেহজাবীনের ‘সাবা’
বিদেশ ঘুরে দেশে মুক্তি পাচ্ছে মেহজাবীনের ‘সাবা’
বাংলাদেশ প্রতিদিনের ইউটিউবে মিলিয়ন মাইলফলক
বাংলাদেশ প্রতিদিনের ইউটিউবে মিলিয়ন মাইলফলক
জাহ্নবীকে নিয়ে ঠাট্টা করে বিপাকে পড়লেন সোনম
জাহ্নবীকে নিয়ে ঠাট্টা করে বিপাকে পড়লেন সোনম
পাঞ্জাবের বন্যায় ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে দাঁড়ালেন অক্ষয় কুমার
পাঞ্জাবের বন্যায় ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে দাঁড়ালেন অক্ষয় কুমার
আরিয়ানের সেটে একসঙ্গে তিন খান! ভাইরাল ছবি ঘিরে জল্পনা
আরিয়ানের সেটে একসঙ্গে তিন খান! ভাইরাল ছবি ঘিরে জল্পনা
সর্বশেষ খবর
কাঁচপুরে এক হাজার অবৈধ দোকানপাট উচ্ছেদ
কাঁচপুরে এক হাজার অবৈধ দোকানপাট উচ্ছেদ

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইতিহাস নিয়ে বেশি ভেবে চাপ নেওয়ার কিছু নেই: লিটন দাস
ইতিহাস নিয়ে বেশি ভেবে চাপ নেওয়ার কিছু নেই: লিটন দাস

৪৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

অবশেষে খোঁজ মিলল নেপালের ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রীর
অবশেষে খোঁজ মিলল নেপালের ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রীর

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩ সেপ্টেম্বর বাংলাদেশে আসছেন টাফেল
১৩ সেপ্টেম্বর বাংলাদেশে আসছেন টাফেল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাফলংয়ে পানিতে ডুবে পর্যটক নিখোঁজ
জাফলংয়ে পানিতে ডুবে পর্যটক নিখোঁজ

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

রেকর্ড জয়ে এশিয়া কাপ শুরু ভারতের
রেকর্ড জয়ে এশিয়া কাপ শুরু ভারতের

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মোজাম্বিকে সন্ত্রাস দমন বাহিনীর গুলিতে ১৬ জেলে নিহত
মোজাম্বিকে সন্ত্রাস দমন বাহিনীর গুলিতে ১৬ জেলে নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাতক্ষীরা সীমান্তে বিভিন্ন ভারতীয় মালামাল জব্দ
সাতক্ষীরা সীমান্তে বিভিন্ন ভারতীয় মালামাল জব্দ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কিশোরীকে অপহরণ ও ধর্ষণ মামলায় ভগ্নিপতির যাবজ্জীবন
কিশোরীকে অপহরণ ও ধর্ষণ মামলায় ভগ্নিপতির যাবজ্জীবন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁপাইনবাবগঞ্জে অস্ত্র মামলায় যুবকের ১০ বছর কারাদণ্ড
চাঁপাইনবাবগঞ্জে অস্ত্র মামলায় যুবকের ১০ বছর কারাদণ্ড

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নেত্রকোনায় এক সপ্তাহ ধরে ভোগন্তিতে পল্লী বিদুৎ গ্রাহকরা
নেত্রকোনায় এক সপ্তাহ ধরে ভোগন্তিতে পল্লী বিদুৎ গ্রাহকরা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আবারও ইয়েমেনে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল, অনেকে হতাহত
আবারও ইয়েমেনে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল, অনেকে হতাহত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেহেরপুর সীমান্ত থেকে অজ্ঞাত ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার
মেহেরপুর সীমান্ত থেকে অজ্ঞাত ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আইএফটি প্রতিষ্ঠায় হাইটেক পার্ক কর্তৃপক্ষ এবং বুয়েটের মধ্যে এমওইউ স্বাক্ষর
আইএফটি প্রতিষ্ঠায় হাইটেক পার্ক কর্তৃপক্ষ এবং বুয়েটের মধ্যে এমওইউ স্বাক্ষর

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাকসুতে ভোটগ্রহণ ওএমআর ব্যালটে, দিতে হবে টিক চিহ্ন
জাকসুতে ভোটগ্রহণ ওএমআর ব্যালটে, দিতে হবে টিক চিহ্ন

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পদ্মার এক কাতল বিক্রি ৪৪ হাজার টাকায়
পদ্মার এক কাতল বিক্রি ৪৪ হাজার টাকায়

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জেন-জি আন্দোলন : নেপালে নিহত বেড়ে ৩০
জেন-জি আন্দোলন : নেপালে নিহত বেড়ে ৩০

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামালপুরে শিশু ধর্ষণ মামলায় দুইজনের যাবজ্জীবন
জামালপুরে শিশু ধর্ষণ মামলায় দুইজনের যাবজ্জীবন

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রপ্তানিকারকদের শুল্কমুক্ত কাঁচামাল আমদানির সুযোগ দেবে এনবিআর
রপ্তানিকারকদের শুল্কমুক্ত কাঁচামাল আমদানির সুযোগ দেবে এনবিআর

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গণঅসন্তোষ থেকে সরকার পতন, দক্ষিণ এশিয়ার রাজনীতি নতুন বাঁকে
গণঅসন্তোষ থেকে সরকার পতন, দক্ষিণ এশিয়ার রাজনীতি নতুন বাঁকে

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাজ্যে সফররত ইসরায়েলি প্রেসিডেন্টকে গ্রেফতারের দাবিতে বিক্ষোভ
যুক্তরাজ্যে সফররত ইসরায়েলি প্রেসিডেন্টকে গ্রেফতারের দাবিতে বিক্ষোভ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির বিরুদ্ধে দেশে-বিদেশে ষড়যন্ত্র হচ্ছে : মির্জা আব্বাস
বিএনপির বিরুদ্ধে দেশে-বিদেশে ষড়যন্ত্র হচ্ছে : মির্জা আব্বাস

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাফারি পার্কে পেছন থেকে সিংহের আক্রমণ, পরিচর্যাকারী নিহত
সাফারি পার্কে পেছন থেকে সিংহের আক্রমণ, পরিচর্যাকারী নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝালকাঠিতে পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
ঝালকাঠিতে পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতিসংঘ পরিদর্শকদের পরমাণু স্থাপনায় প্রবেশ প্রত্যাখ্যান ইরানের
জাতিসংঘ পরিদর্শকদের পরমাণু স্থাপনায় প্রবেশ প্রত্যাখ্যান ইরানের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে ধান চাষে তরুণদের প্রশিক্ষণ
বরিশালে ধান চাষে তরুণদের প্রশিক্ষণ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নেপালের সর্বোচ্চ হোটেলটি এখন ধ্বংসস্তুপ
নেপালের সর্বোচ্চ হোটেলটি এখন ধ্বংসস্তুপ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে বসতবাড়ি থেকে বিলুপ্ত প্রজাতির পাইথন উদ্ধার
গাজীপুরে বসতবাড়ি থেকে বিলুপ্ত প্রজাতির পাইথন উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অস্থিরতার সুযোগে নেপালে জেল থেকে পালিয়েছে ১৩৫৭২ বন্দি
অস্থিরতার সুযোগে নেপালে জেল থেকে পালিয়েছে ১৩৫৭২ বন্দি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিসিএস পরীক্ষার নিরাপত্তায় ১২০ নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট নিয়োগ
বিসিএস পরীক্ষার নিরাপত্তায় ১২০ নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট নিয়োগ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
ডাকসু নির্বাচনে বিপুল ভোটে বিজয়ী সেই তন্বী
ডাকসু নির্বাচনে বিপুল ভোটে বিজয়ী সেই তন্বী

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডাকসু নির্বাচনের আনুষ্ঠানিক ফল ঘোষণা : কে কত ভোট পেলেন
ডাকসু নির্বাচনের আনুষ্ঠানিক ফল ঘোষণা : কে কত ভোট পেলেন

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চূড়ান্ত ফল ঘোষণা : ডাকসুর ভিপি সাদিক, জিএস ফরহাদ
চূড়ান্ত ফল ঘোষণা : ডাকসুর ভিপি সাদিক, জিএস ফরহাদ

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিপুল ভোটে বিজয়ী সেই সর্ব মিত্র চাকমা
বিপুল ভোটে বিজয়ী সেই সর্ব মিত্র চাকমা

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বয়কট! ডাকসু বর্জন করলাম : উমামা ফাতেমা
বয়কট! ডাকসু বর্জন করলাম : উমামা ফাতেমা

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভিপি নির্বাচিত হয়ে যে বার্তা দিলেন সাদিক কায়েম
ভিপি নির্বাচিত হয়ে যে বার্তা দিলেন সাদিক কায়েম

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডাকসু নির্বাচন নিয়ে যা বললেন সালাহউদ্দিন আহমদ
ডাকসু নির্বাচন নিয়ে যা বললেন সালাহউদ্দিন আহমদ

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বোচ্চ ভোটে বিজয়ী ইসলামী ছাত্রী সংস্থার সভানেত্রী তামান্না
সর্বোচ্চ ভোটে বিজয়ী ইসলামী ছাত্রী সংস্থার সভানেত্রী তামান্না

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এই পরিকল্পিত প্রহসন প্রত্যাখ্যান করলাম : ফেসবুক পোস্টে আবিদ
এই পরিকল্পিত প্রহসন প্রত্যাখ্যান করলাম : ফেসবুক পোস্টে আবিদ

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জাতির উদ্দেশে ভাষণে কড়া সতর্কবার্তা নেপালের সেনাপ্রধানের
জাতির উদ্দেশে ভাষণে কড়া সতর্কবার্তা নেপালের সেনাপ্রধানের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু নির্বাচন : ১২ সম্পাদকীয় পদের মধ্যে ৯টিতে ছাত্রশিবিরের জয়
ডাকসু নির্বাচন : ১২ সম্পাদকীয় পদের মধ্যে ৯টিতে ছাত্রশিবিরের জয়

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হাসিনা ও রেহানার মধ্যে একটা কোল্ড ওয়ার ছিল : রনি
হাসিনা ও রেহানার মধ্যে একটা কোল্ড ওয়ার ছিল : রনি

১৭ ঘণ্টা আগে | টক শো

ডাকসু নির্বাচন: ৬ কেন্দ্রের গণনা শেষে সাদিক কায়েমের ধারেও নেই কেউ
ডাকসু নির্বাচন: ৬ কেন্দ্রের গণনা শেষে সাদিক কায়েমের ধারেও নেই কেউ

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শিক্ষার্থীরা এটিকে তাদের রায় মনে করলে সম্মান জানাই : হামিম
শিক্ষার্থীরা এটিকে তাদের রায় মনে করলে সম্মান জানাই : হামিম

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এক মন্ত্রীর দুই চিত্র, ছবিই কথা বলছে!
এক মন্ত্রীর দুই চিত্র, ছবিই কথা বলছে!

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে ফিরলেন প্রতারণার শিকার ১৮০ বাংলাদেশি
দেশে ফিরলেন প্রতারণার শিকার ১৮০ বাংলাদেশি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এজিএস পদে মহিউদ্দীন খান জয়ী
এজিএস পদে মহিউদ্দীন খান জয়ী

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেপালের রাজপরিবারে ভয়াবহ হত্যাকাণ্ড, এখনও শেষ হয়নি রহস্য
নেপালের রাজপরিবারে ভয়াবহ হত্যাকাণ্ড, এখনও শেষ হয়নি রহস্য

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পূবালী ব্যাংকে থাকা শেখ হাসিনার লকার জব্দ
পূবালী ব্যাংকে থাকা শেখ হাসিনার লকার জব্দ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলোচিত চাল ব্যবসায়ী রশিদ গ্রেপ্তার
আলোচিত চাল ব্যবসায়ী রশিদ গ্রেপ্তার

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘আবিদ আপনাদের কখনো ছেড়ে যাবে না’
‘আবিদ আপনাদের কখনো ছেড়ে যাবে না’

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এবার নজর জাকসু, রাত পোহালেই নির্বাচন
এবার নজর জাকসু, রাত পোহালেই নির্বাচন

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কাতারকে আগেই সতর্ক করা হয়েছিল ইসরায়েলি হামলা নিয়ে : হোয়াইট হাউস
কাতারকে আগেই সতর্ক করা হয়েছিল ইসরায়েলি হামলা নিয়ে : হোয়াইট হাউস

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জীবন দিয়ে লড়ে যেতে হবে, একটু বিশ্রাম নিয়ে নেন: মেঘমল্লার বসু
জীবন দিয়ে লড়ে যেতে হবে, একটু বিশ্রাম নিয়ে নেন: মেঘমল্লার বসু

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিক্ষোভকারীদের আলোচনায় বসার আহ্বান নেপালের সেনাপ্রধানের
বিক্ষোভকারীদের আলোচনায় বসার আহ্বান নেপালের সেনাপ্রধানের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতারে বাংলাদেশিদের সতর্ক থাকার আহ্বান দূতাবাসের
কাতারে বাংলাদেশিদের সতর্ক থাকার আহ্বান দূতাবাসের

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রধান উপদেষ্টার একটি বড় অর্জন
প্রধান উপদেষ্টার একটি বড় অর্জন

১৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ভুল ত্রুটি হলে শিক্ষার্থীরা আমাকে শুধরে দেবেন: ফরহাদ
ভুল ত্রুটি হলে শিক্ষার্থীরা আমাকে শুধরে দেবেন: ফরহাদ

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ছেলের চুরির অভিযোগে বাবাকে কুপিয়ে হত্যা, গ্রেফতার ৫
ছেলের চুরির অভিযোগে বাবাকে কুপিয়ে হত্যা, গ্রেফতার ৫

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩৩ বছর পর বহুল প্রতীক্ষিত জাকসু নির্বাচন বৃহস্পতিবার
৩৩ বছর পর বহুল প্রতীক্ষিত জাকসু নির্বাচন বৃহস্পতিবার

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিদেশি ঋণ পরিশোধের চাপ
বিদেশি ঋণ পরিশোধের চাপ

পেছনের পৃষ্ঠা

দৃষ্টি আজ জাহাঙ্গীরনগরে
দৃষ্টি আজ জাহাঙ্গীরনগরে

প্রথম পৃষ্ঠা

শেষ পর্যন্ত কার হাসি কে হাসবে
শেষ পর্যন্ত কার হাসি কে হাসবে

সম্পাদকীয়

কেন এই জয়পরাজয়
কেন এই জয়পরাজয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সেনাবাহিনীর নিয়ন্ত্রণে নেপাল
সেনাবাহিনীর নিয়ন্ত্রণে নেপাল

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাদারীপুর হয়েছিল ‘খান লীগ’
মাদারীপুর হয়েছিল ‘খান লীগ’

প্রথম পৃষ্ঠা

ফরিদপুর ও বাগেরহাটে তুলকালাম
ফরিদপুর ও বাগেরহাটে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

অপহরণ ও ধর্ষণে দণ্ড ভগিনীপতিসহ তিনজনের
অপহরণ ও ধর্ষণে দণ্ড ভগিনীপতিসহ তিনজনের

দেশগ্রাম

চার বছর পড়ে আছে শতকোটির স্টেশন
চার বছর পড়ে আছে শতকোটির স্টেশন

দেশগ্রাম

ডাকসুতে ছাত্রদলকে শুভকামনা জানানো সেই ওসি প্রত্যাহার
ডাকসুতে ছাত্রদলকে শুভকামনা জানানো সেই ওসি প্রত্যাহার

দেশগ্রাম

গ্লোবাল ফিউচার কাউন্সিলের আমন্ত্রণ পেলেন ব্র্যাকের নির্বাহী পরিচালক আসিফ
গ্লোবাল ফিউচার কাউন্সিলের আমন্ত্রণ পেলেন ব্র্যাকের নির্বাহী পরিচালক আসিফ

নগর জীবন

‘অবৈধ’ বাংলাদেশি অভিবাসী নিয়ে ইউরোপীয় কমিশনের উদ্বেগ
‘অবৈধ’ বাংলাদেশি অভিবাসী নিয়ে ইউরোপীয় কমিশনের উদ্বেগ

নগর জীবন

যানজটে রাজধানীবাসী
যানজটে রাজধানীবাসী

নগর জীবন

ওসমানী হাসপাতালে দুদকের অভিযান, প্রমাণ মিলল অনিয়মের
ওসমানী হাসপাতালে দুদকের অভিযান, প্রমাণ মিলল অনিয়মের

নগর জীবন

৪৭তম বিসিএসের প্রিলিতে ১২০ জন ম্যাজিস্ট্রেট নিয়োগ
৪৭তম বিসিএসের প্রিলিতে ১২০ জন ম্যাজিস্ট্রেট নিয়োগ

নগর জীবন

শিবির নেতার পায়ে গুলি, দুই পুলিশ কারাগারে
শিবির নেতার পায়ে গুলি, দুই পুলিশ কারাগারে

নগর জীবন

চাঁদপুরে চালকদের অস্বীকৃতিতে ভেস্তে গেল ট্রাফিক নিয়ম
চাঁদপুরে চালকদের অস্বীকৃতিতে ভেস্তে গেল ট্রাফিক নিয়ম

দেশগ্রাম

কে মনোনয়ন পাচ্ছে তা বড় কথা নয়
কে মনোনয়ন পাচ্ছে তা বড় কথা নয়

নগর জীবন

১৭ মামলার আসামিকে গলা কেটে হত্যা
১৭ মামলার আসামিকে গলা কেটে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

গাজায় অবিলম্বে যুদ্ধবিরতি চায় বাংলাদেশ
গাজায় অবিলম্বে যুদ্ধবিরতি চায় বাংলাদেশ

নগর জীবন

নামসর্বস্ব প্রতিষ্ঠান দেখিয়ে ১৫০ কোটি টাকা আত্মসাৎ
নামসর্বস্ব প্রতিষ্ঠান দেখিয়ে ১৫০ কোটি টাকা আত্মসাৎ

পেছনের পৃষ্ঠা

কুষ্টিয়ায় সংঘর্ষে নিহত ১
কুষ্টিয়ায় সংঘর্ষে নিহত ১

নগর জীবন

পাঁচ দফা দাবিতে সরকারি মাধ্যমিক শিক্ষকদের কঠোর হুঁশিয়ারি
পাঁচ দফা দাবিতে সরকারি মাধ্যমিক শিক্ষকদের কঠোর হুঁশিয়ারি

নগর জীবন

পানিতে ডুবে তিন ভাই-বোনের মৃত্যু
পানিতে ডুবে তিন ভাই-বোনের মৃত্যু

দেশগ্রাম

ইভ টিজিংয়ের অভিযোগে বিদ্যালয়ে হামলা, দুই শিক্ষকসহ আহত ১৫
ইভ টিজিংয়ের অভিযোগে বিদ্যালয়ে হামলা, দুই শিক্ষকসহ আহত ১৫

দেশগ্রাম

গণছুটিতে কর্মচারীরা, ভোগান্তি গ্রাহকদের
গণছুটিতে কর্মচারীরা, ভোগান্তি গ্রাহকদের

দেশগ্রাম

আটকে পড়াদের উদ্ধারে বিশেষ ফ্লাইটের অনুমতি চেয়েছে বাংলাদেশ
আটকে পড়াদের উদ্ধারে বিশেষ ফ্লাইটের অনুমতি চেয়েছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

গণপিটুনিতে দুই যুবক নিহত
গণপিটুনিতে দুই যুবক নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

গলায় গামছা প্যাঁচানো লাশ উদ্ধার
গলায় গামছা প্যাঁচানো লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা