শিরোনাম
প্রকাশ: ১৯:২০, রবিবার, ২৩ আগস্ট, ২০২০

গাঁজার নেশা ছিল সুশান্তের, গৃহকর্মচারীর দীর্ঘ স্বীকারোক্তিতে নতুন রহস্য

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
গাঁজার নেশা ছিল সুশান্তের, গৃহকর্মচারীর দীর্ঘ স্বীকারোক্তিতে নতুন রহস্য
মাঝেমধ্যেই নাকি গাঁজা খেতেন সুশান্ত। আগের ফ্ল্যাটে রাত বাড়লেই নাকি শুরু হতো অশরীরীর উপদ্রব, গলায় সবুজ রঙের কুর্তায় ফাঁস লাগানো সুশান্তের নিথর দেহ তিনিই নাকি নিজে হাতে নামিয়ে এনেছিলেন... মুম্বাই পুলিশকে দেওয়া তিন পাতার বয়ানে এমনই নানা অজানা কথা বলেছেন সুশান্ত সিংহ রাজপুতের গৃহকর্মচারী নীরজ সিংহ।
 
সুশান্ত কাণ্ডে তিনি অন্যতম প্রধান প্রত্যক্ষদর্শী। এই মামলায় নীরজের বয়ান যে খুবই গুরুত্বপূর্ণ তা এক বাক্যে স্বীকার করে নিয়েছেন সকলেই। ইতিমধ্যেই সিবিআই তিন বার ডেকে পাঠিয়েছে নীরজকে। কী জানেন নীরজ? কী হয়েছিল সুশান্ত সিংহ রাজপুতের মৃত্যুর দিন? কেমন ছিলেন ব্যক্তি সুশান্ত? সুশান্তের বাড়ির পার্টিতে কাদের দেখা যেত? ভাইয়ের মৃতদেহ দেখে প্রথম কী বলেছিলেন সুশান্তের দিদি মিতু সিংহ?
 
‘ইন্ডিয়া টুডে’-র এক রিপোর্ট থেকে জানা যাচ্ছে, মুম্বাই পুলিশকে দেওয়া বয়ানে নীরজ বলেছেন, ২০১৯-এর এপ্রিল মাসে তিনি সুশান্ত সিংহ রাজপুতের বাড়িতে কাজে ঢোকেন। কাজ বলতে খাবার পরিবেশন করা, ঘর পরিষ্কার রাখা ইত্যাদি। কেপ্রি হাইটসের পালি মার্কেট আবাসনে তখন থাকতেন সুশান্ত। গত বছর ডিসেম্বরে ওই আবাসন থেকে বান্দ্রার এক আবাসনে চলে আসেন সুশান্ত।
 
নীরজের বয়ান অনুযায়ী, “সুশান্ত স্যারের আগের ফ্ল্যাটে আমাদের ওয়াকি টকি দেওয়া হয়েছিল। স্যারের কিছু প্রয়োজন হলে ওয়াকির মাধ্যমেই কথা বলতাম আমরা। এক রাতে আমি ঘুমোচ্ছিলাম। হঠাৎই ওয়াকি থেকে একটা আওয়াজ এল, ‘নীরজ লাইট বন্ধ কর’। আমি উঠে স্যারের ঘরে গিয়ে দেখি তিনি অঘোরে ঘুমোচ্ছেন এবং ঘরের লাইটও বন্ধ। আমি কিছু বুঝে উঠতে না পেরে এসে শুয়ে পড়তে যাব ঠিক এমন সময়েই আবার, ‘নীরজ, লাইট বন্ধ কর’। 
 
সে রাতে আর নাকি ঘুম আসেনি নীরজের। পুলিশকে তিনি জানিয়েছেন, গভীর রাতে ড্রামের আওয়াজ, লিফটের ওঠানামার শব্দও নাকি পাওয়া যেত সেখানে। আর সেই কারণেই নাকি ফ্ল্যাট পরিবর্তন করেন সুশান্ত। নীরজের বয়ান থেকে জানা যাচ্ছে, গত বছর অক্টোবরে রিয়ার সঙ্গে ইউরোপ ঘুরতে গিয়েছিলেন সুশান্ত। সেখান থেকে ফেরার পর কিছু দিন রিয়ার মুম্বাইয়ের বাড়িতেও ছিলেন তিনি। দিওয়ালি পালন করেছিলেন সেখানেই। এর পরেই নিজের বাড়িতে ফিরে খুবই অসুস্থ হয়ে পড়েন সুশান্ত। 
 
নীরজের কথায়, “স্যার আবার রিয়া ম্যামের বাড়িতে থাকতে যান। স্যারের ম্যানেজার স্যামুয়েল আমায় জানায় স্যারকে নাকি হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।” এর দেড় মাস পরেই নীরজকে বান্দ্রার ফ্ল্যাটে শিফট করার কথা জানান স্যামুয়েল। নীরজের কথায়, সুশান্ত আগের থেকে সুস্থ হন ঠিকই কিন্তু সারা দিন বাড়িতেই থাকতেন। শুধুমাত্র জিমের জন্যই বাইরে বের হতেন তিনি।
 
সুশান্ত বান্দ্রার ফ্ল্যাটে চলে যাওয়ার পর রিয়াও তাঁর সঙ্গে এসে থাকতে শুরু করেন। নীরজ জানিয়েছেন, রিয়া মাঝে মধ্যে এক দু’দিনের জন্য নিজের বাড়িতেও যেতেন। তার বাবা-মা’ও মাঝে মধ্যেই ওই ফ্ল্যাটে আসতেন। সকালে উঠেই রিয়া-সুশান্ত ব্ল্যাক কফি খেতেন। এর পর ছাদে গিয়ে ওয়ার্ক আউট। এরপর সুশান্তের বাড়ির অন্য আর এক গৃহকর্মচারী রিয়ার কাছ থেকে রান্নার রুটিন জেনে নিয়ে সেই মতো কাজ করতেন। মাঝে মধ্যেই পার্টি হতো সেখানে। 
 
নীরজের দাবি, পার্টিতে মদ্যপান, গাঁজা সেবনও চলত। সুশান্তও নাকি গাঁজা খেতেন মাঝে মধ্যে। নীরজ এ-ও জানান, ঘরের কাজ ঠিক মতো হচ্ছে কি না সে বিষয়ে রিয়া কড়া হলেও সুশান্ত ছিলেন মাটির মানুষ। রেগে যেতেন না। জুন মাসের ৮ তারিখ। সুশান্তের ফ্ল্যাট থেকে বেরিয়ে এসে নিজের বাড়িতে থাকতে শুরু করেন রিয়া। ঠিক কী হয়েছিল সে দিন? 
 
নীরজ বলছেন, “আমরা স্যার-ম্যাডামকে খাবার পরিবেশনের প্রস্তুতি নিচ্ছিলাম। এমন সময়ে রিয়া ম্যাডাম ব্যাগ গুছিয়ে দিতে বলেন। খুব রেগে ছিলেন তিনি। এরপরে না খেয়েই বেরিয়ে যান রিয়া। তার ভাই শৌভিকও বেরিয়ে যান। সুশান্ত স্যার একা ঘরে বসে ছিলেন। রিয়া চলে যাওয়ার পরেই সুশান্তের দিদি মিতু আসেন।” যদিও রিয়ার আইনজীবী জানিয়েছিলেন, রেগে গিয়ে নয়, দিদি আসবে বলে সুশান্তই রিয়াকে বলেছিলেন কয়েক দিন নিজের বাড়িতে গিয়ে থাকতে।
 
জুন মাসের আট থেকে বারো তারিখ ভাইয়ের বাড়িতে ছিলেন মিতু। নীরজকে তিনি নাকি বলে গিয়েছিলেন, সুশান্তের খেয়াল রাখতে তিনি আবার আসবেন খুব তাড়াতাড়ি। এমনটা জানিয়েছেন নীরজ নিজেই। তাঁর কথায়, “মিতু দিদি যখন এলেন তখন দিদির সঙ্গেই এক টেবিলে বসে খাওয়া দাওয়া করতেন সুশান্ত। কিন্তু দিদি চলে যেতেই স্যার ছাদে যাচ্ছিলেন বার বার। আমায় বললেন, ঘরটা পরিষ্কার করে দিতে। আমি তাই করি।” 
 
মৃত্যুর ঠিক আগের দিন সকাল সাতটা নাগাদ ঘুম থেকে ওঠেন সুশান্ত, জানান নীরজ। তিনি আরও জানান, “সকাল ৯ নাগাদ আমি ফিরে আসি। খিচুড়ি বানাই। স্যার কে দিই। ঘর থেকে বেরিয়ে স্যার ছাদে চলে যান। এরপর ফিরে আসেন। কিন্তু খাবার ছুঁয়েও দেখেননি। আমের জুস খেয়ে ঘুমোতে চলে যান।”
 
১৪ জুন মারা যান সুশান্ত। ওই দিন কী হয়েছিল? নীরজ পুলিশকে জানান, “ওই দিন সকালে সাড়ে ছ’টা নাগাদ ঘুম থেকে উঠে স্যারের পোষ্যকে নিয়ে বাইরে যায়। ৮টা নাগাদ ফিরে ঘর পরিষ্কার করছিলাম। স্যার ঠান্ডা পানি খেতে চান। স্যারের ঠান্ডা পানি খাওয়া বারণ ছিল। রিয়া ম্যাডাম বারণ করেছিলেন আমায় দিতে। আমি তাও অল্প ঠান্ডা পানি দিই। স্যার সেই পানি খান।“
 
এর পর সুশান্তের অপর গৃহকর্মচারী কেশব কলা, ডাবের পানি এবং জুস নিয়ে সুশান্তের ঘরে যান বলে জানান নীরজ। সময় সাড়ে ন’টা। নীরোজের দাবি, সুশান্ত কী খাবেন তা জানার জন্য কেশব সকাল সাড়ে ১০টা নাগাদ তার ঘরের দরজা ধাক্কা দেন। কিন্তু তা ভেতর থেকে বন্ধ ছিল। কেশব ভাবেন সুশান্ত ঘুমাচ্ছেন। কিন্তু এরও বেশ কিছুক্ষণ অবধি কোনও সাড়া না পাওয়ায় ডেকে পাঠানো হয় সিদ্ধার্থ পিঠানিকে। 
 
নীরজ বলেন, “সিদ্ধার্থ ভাইয়াও ডাকাডাকি করে কোনও সাড়া না পাওয়ায় ফোন করেন স্যারকে। ফোন বেজে যায়। এরপরেই ফোন যায় মিতু দিদির কাছে। মিতু দিদি বলেন তিনি দ্রুত আসছেন।” নীরজের দাবি, সুশান্তের ঘরের চাবি কোথায় তারা জানতেন না বলেই ডাকা হয় চাবিওয়ালাকে।
 
চাবিওয়ালা এসে দরজা ভাঙেন। নীরজ জানান, “সিদ্ধার্থ স্যর প্রথম ঘরে ঢোকেন। অন্ধকার ঘর। খুব ঠান্ডা। কেশব লাইট জ্বালায়। দেখি সবুজ রঙের কুর্তায় ফাঁস লাগিয়ে সিলিং থেকে ঝুলছে স্যারের নিথর দেহ। জানলার দিকে মুখ। এর পরেই নীতু দিদিকে ফোন করেন সিদ্ধার্থ। তিনি বলেন, স্যারকে নীচে নামাতে। আমি ছুরি নিয়ে আসি। সবাই মিলে ধরাধরি করে স্যারকে শোয়াই। আর এরই মধ্যে মিতু দিদি ঘরে ঢোকে। ঢুকেই কাঁদতে কাঁদতে বলতে থাকে, ‘গুলশন (সুশান্তের ডাক নাম) ইয়ে তুনে ক্যয়া কিয়া?” 
 
নীরজ আরও জানান, “কয়েক দিন আগেই স্যারকে সিগারেটের মধ্যে গাঁজা রোল করে দিয়েছিলাম আমি। সেই সিগারেটের কেসের কাছে গিয়ে দেখি কেস ফাঁকা।” মুম্বাই পুলিশের পর ইতিমধ্যেই নীরজের বয়ান রেকর্ড করেছে সিবিআই। সেখানে নীরজ নতুন কিছু বলেছেন কি না, তা নিয়ে বাড়ছে কৌতূহল। 
 
বিডি-প্রতিদিন/শফিক
এই বিভাগের আরও খবর
‘লোকজন হয়তো জিজ্ঞেস করবে, শাহরুখ খান কে’
‘লোকজন হয়তো জিজ্ঞেস করবে, শাহরুখ খান কে’
মিস ইউনিভার্স হলেন মেক্সিকান সুন্দরী ফাতিমা বশ
মিস ইউনিভার্স হলেন মেক্সিকান সুন্দরী ফাতিমা বশ
আড়াল ভেঙে ‌‘সুসংবাদ’ দিলেন মোনালি
আড়াল ভেঙে ‌‘সুসংবাদ’ দিলেন মোনালি
আহান-অনীতকে বলিউডের ‌‘নেক্সট কাপল’ বললেন করণ জোহর
আহান-অনীতকে বলিউডের ‌‘নেক্সট কাপল’ বললেন করণ জোহর
এরশাদ হাসানের একক অভিনয়ে নতুন নাটক
এরশাদ হাসানের একক অভিনয়ে নতুন নাটক
সমালোচনার জবাব দিলেন রামচরণের স্ত্রী
সমালোচনার জবাব দিলেন রামচরণের স্ত্রী
ছায়ানটে বসছে লোকসংগীতের সন্ধ্যা
ছায়ানটে বসছে লোকসংগীতের সন্ধ্যা
নিউইয়র্কের রাস্তায় এড শিরানের অদ্ভুত যাত্রা
নিউইয়র্কের রাস্তায় এড শিরানের অদ্ভুত যাত্রা
ফের মা হচ্ছেন অভিনেত্রী, ‘দ্বিগুণ ঝামেলা’ বলছেন স্বামী
ফের মা হচ্ছেন অভিনেত্রী, ‘দ্বিগুণ ঝামেলা’ বলছেন স্বামী
সালমানের বাড়িতে গুলি চালানো আনমোল বিষ্ণোই গ্রেফতার
সালমানের বাড়িতে গুলি চালানো আনমোল বিষ্ণোই গ্রেফতার
রিভলভার হাতে রহস্য ভেদে ফিরছেন কোয়েল
রিভলভার হাতে রহস্য ভেদে ফিরছেন কোয়েল
টিফিন বক্সে অমিতাভকে নিয়মিত চিঠি লিখতেন জয়া
টিফিন বক্সে অমিতাভকে নিয়মিত চিঠি লিখতেন জয়া
সর্বশেষ খবর
৩৬৭ রানে এগিয়ে থেকে তৃতীয় দিন শেষ করল বাংলাদেশ
৩৬৭ রানে এগিয়ে থেকে তৃতীয় দিন শেষ করল বাংলাদেশ

৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হবিগঞ্জে সাড়ে ৫ কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ
হবিগঞ্জে সাড়ে ৫ কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্প প্রতিরোধে এখনই জরুরি ভিত্তিতে করণীয় ঠিক করা উচিত : জাহিদ
ভূমিকম্প প্রতিরোধে এখনই জরুরি ভিত্তিতে করণীয় ঠিক করা উচিত : জাহিদ

৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

টেকনাফে ইয়াবাসহ ৪ কারবারি আটক
টেকনাফে ইয়াবাসহ ৪ কারবারি আটক

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

১৮ মিনিট আগে | জাতীয়

বিলিয়ন কিলোমিটার পাড়ি দেওয়া ধূমকেতুর বিরল ছবি হাতে পেল নাসা
বিলিয়ন কিলোমিটার পাড়ি দেওয়া ধূমকেতুর বিরল ছবি হাতে পেল নাসা

১৮ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

মানব ইতিহাসের ৫ প্রলয়ংকারী সুনামি
মানব ইতিহাসের ৫ প্রলয়ংকারী সুনামি

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গায় হতদরিদ্র পরিবারের এক নারীর চিকিৎসায় ছাত্রদলের অর্থ সহায়তা
ভাঙ্গায় হতদরিদ্র পরিবারের এক নারীর চিকিৎসায় ছাত্রদলের অর্থ সহায়তা

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প : সিদ্ধিরগঞ্জে একাধিক ভবনে ফাটল
ভূমিকম্প : সিদ্ধিরগঞ্জে একাধিক ভবনে ফাটল

২৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে বিনামূল্যে মেডিকেল ক্যাম্প
তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে বিনামূল্যে মেডিকেল ক্যাম্প

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

মুন্সীগঞ্জে জামায়াতের প্রতিনিধি সম্মেলন অনুষ্ঠিত
মুন্সীগঞ্জে জামায়াতের প্রতিনিধি সম্মেলন অনুষ্ঠিত

৩১ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ব্রাকসু ভোটের নতুন তারিখ ঘোষণা
ব্রাকসু ভোটের নতুন তারিখ ঘোষণা

৩১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মেট্রোরেলের ট্র্যাক থেকে অবিস্ফোরিত ককটেল উদ্ধার
মেট্রোরেলের ট্র্যাক থেকে অবিস্ফোরিত ককটেল উদ্ধার

৪৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

শতবর্ষের ১০ প্রাণঘাতী ভূমিকম্প
শতবর্ষের ১০ প্রাণঘাতী ভূমিকম্প

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাকসু নির্বাচনের ভোটার তালিকায় গরমিল
শাকসু নির্বাচনের ভোটার তালিকায় গরমিল

৫১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পে হতাহতের ঘটনায় প্রধান উপদেষ্টার গভীর শোক
ভূমিকম্পে হতাহতের ঘটনায় প্রধান উপদেষ্টার গভীর শোক

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

৫৩ মিনিট আগে | জাতীয়

সাকিবের রেকর্ড ছুঁয়ে ফেললেন তাইজুল
সাকিবের রেকর্ড ছুঁয়ে ফেললেন তাইজুল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুর্যোগের প্রভাব কমাতে পাহাড় ও জলাশয় রক্ষা করতে হবে: পরিবেশ উপদেষ্টা
দুর্যোগের প্রভাব কমাতে পাহাড় ও জলাশয় রক্ষা করতে হবে: পরিবেশ উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বংশালে নিহত তিনজনের পরিচয় মিলেছে
ভূমিকম্পে বংশালে নিহত তিনজনের পরিচয় মিলেছে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেশবপুরে বিরল কালোমুখো হনুমান রক্ষায় বসুন্ধরা শুভসংঘ
কেশবপুরে বিরল কালোমুখো হনুমান রক্ষায় বসুন্ধরা শুভসংঘ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সেমিফাইনালে ভারতের বিপক্ষে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
সেমিফাইনালে ভারতের বিপক্ষে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্প: সিদ্ধিরগঞ্জে আদমজী ইপিজেডে ৭ শ্রমিক অসুস্থ
ভূমিকম্প: সিদ্ধিরগঞ্জে আদমজী ইপিজেডে ৭ শ্রমিক অসুস্থ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নওগাঁয় অপরাধ দমনে অভিযান, গ্রেফতার ২৩
নওগাঁয় অপরাধ দমনে অভিযান, গ্রেফতার ২৩

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টঙ্গীতে ভূমিকম্প আতঙ্কে শতাধিক শ্রমিক আহত
টঙ্গীতে ভূমিকম্প আতঙ্কে শতাধিক শ্রমিক আহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সশস্ত্র বাহিনী দিবস উদযাপিত হচ্ছে
সশস্ত্র বাহিনী দিবস উদযাপিত হচ্ছে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু
২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক
সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ
আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?

২২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ
তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা
লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’
‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিস ইউনিভার্সে এখন পর্যন্ত বিতর্কিত যা যা ঘটল
মিস ইউনিভার্সে এখন পর্যন্ত বিতর্কিত যা যা ঘটল

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড
নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প
ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প

পূর্ব-পশ্চিম

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক
হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক

মাঠে ময়দানে

কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা
কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা

শোবিজ

মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি
মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট
রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা