শিরোনাম
প্রকাশ: ১৯:২০, রবিবার, ২৩ আগস্ট, ২০২০

গাঁজার নেশা ছিল সুশান্তের, গৃহকর্মচারীর দীর্ঘ স্বীকারোক্তিতে নতুন রহস্য

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
গাঁজার নেশা ছিল সুশান্তের, গৃহকর্মচারীর দীর্ঘ স্বীকারোক্তিতে নতুন রহস্য
মাঝেমধ্যেই নাকি গাঁজা খেতেন সুশান্ত। আগের ফ্ল্যাটে রাত বাড়লেই নাকি শুরু হতো অশরীরীর উপদ্রব, গলায় সবুজ রঙের কুর্তায় ফাঁস লাগানো সুশান্তের নিথর দেহ তিনিই নাকি নিজে হাতে নামিয়ে এনেছিলেন... মুম্বাই পুলিশকে দেওয়া তিন পাতার বয়ানে এমনই নানা অজানা কথা বলেছেন সুশান্ত সিংহ রাজপুতের গৃহকর্মচারী নীরজ সিংহ।
 
সুশান্ত কাণ্ডে তিনি অন্যতম প্রধান প্রত্যক্ষদর্শী। এই মামলায় নীরজের বয়ান যে খুবই গুরুত্বপূর্ণ তা এক বাক্যে স্বীকার করে নিয়েছেন সকলেই। ইতিমধ্যেই সিবিআই তিন বার ডেকে পাঠিয়েছে নীরজকে। কী জানেন নীরজ? কী হয়েছিল সুশান্ত সিংহ রাজপুতের মৃত্যুর দিন? কেমন ছিলেন ব্যক্তি সুশান্ত? সুশান্তের বাড়ির পার্টিতে কাদের দেখা যেত? ভাইয়ের মৃতদেহ দেখে প্রথম কী বলেছিলেন সুশান্তের দিদি মিতু সিংহ?
 
‘ইন্ডিয়া টুডে’-র এক রিপোর্ট থেকে জানা যাচ্ছে, মুম্বাই পুলিশকে দেওয়া বয়ানে নীরজ বলেছেন, ২০১৯-এর এপ্রিল মাসে তিনি সুশান্ত সিংহ রাজপুতের বাড়িতে কাজে ঢোকেন। কাজ বলতে খাবার পরিবেশন করা, ঘর পরিষ্কার রাখা ইত্যাদি। কেপ্রি হাইটসের পালি মার্কেট আবাসনে তখন থাকতেন সুশান্ত। গত বছর ডিসেম্বরে ওই আবাসন থেকে বান্দ্রার এক আবাসনে চলে আসেন সুশান্ত।
 
নীরজের বয়ান অনুযায়ী, “সুশান্ত স্যারের আগের ফ্ল্যাটে আমাদের ওয়াকি টকি দেওয়া হয়েছিল। স্যারের কিছু প্রয়োজন হলে ওয়াকির মাধ্যমেই কথা বলতাম আমরা। এক রাতে আমি ঘুমোচ্ছিলাম। হঠাৎই ওয়াকি থেকে একটা আওয়াজ এল, ‘নীরজ লাইট বন্ধ কর’। আমি উঠে স্যারের ঘরে গিয়ে দেখি তিনি অঘোরে ঘুমোচ্ছেন এবং ঘরের লাইটও বন্ধ। আমি কিছু বুঝে উঠতে না পেরে এসে শুয়ে পড়তে যাব ঠিক এমন সময়েই আবার, ‘নীরজ, লাইট বন্ধ কর’। 
 
সে রাতে আর নাকি ঘুম আসেনি নীরজের। পুলিশকে তিনি জানিয়েছেন, গভীর রাতে ড্রামের আওয়াজ, লিফটের ওঠানামার শব্দও নাকি পাওয়া যেত সেখানে। আর সেই কারণেই নাকি ফ্ল্যাট পরিবর্তন করেন সুশান্ত। নীরজের বয়ান থেকে জানা যাচ্ছে, গত বছর অক্টোবরে রিয়ার সঙ্গে ইউরোপ ঘুরতে গিয়েছিলেন সুশান্ত। সেখান থেকে ফেরার পর কিছু দিন রিয়ার মুম্বাইয়ের বাড়িতেও ছিলেন তিনি। দিওয়ালি পালন করেছিলেন সেখানেই। এর পরেই নিজের বাড়িতে ফিরে খুবই অসুস্থ হয়ে পড়েন সুশান্ত। 
 
নীরজের কথায়, “স্যার আবার রিয়া ম্যামের বাড়িতে থাকতে যান। স্যারের ম্যানেজার স্যামুয়েল আমায় জানায় স্যারকে নাকি হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।” এর দেড় মাস পরেই নীরজকে বান্দ্রার ফ্ল্যাটে শিফট করার কথা জানান স্যামুয়েল। নীরজের কথায়, সুশান্ত আগের থেকে সুস্থ হন ঠিকই কিন্তু সারা দিন বাড়িতেই থাকতেন। শুধুমাত্র জিমের জন্যই বাইরে বের হতেন তিনি।
 
সুশান্ত বান্দ্রার ফ্ল্যাটে চলে যাওয়ার পর রিয়াও তাঁর সঙ্গে এসে থাকতে শুরু করেন। নীরজ জানিয়েছেন, রিয়া মাঝে মধ্যে এক দু’দিনের জন্য নিজের বাড়িতেও যেতেন। তার বাবা-মা’ও মাঝে মধ্যেই ওই ফ্ল্যাটে আসতেন। সকালে উঠেই রিয়া-সুশান্ত ব্ল্যাক কফি খেতেন। এর পর ছাদে গিয়ে ওয়ার্ক আউট। এরপর সুশান্তের বাড়ির অন্য আর এক গৃহকর্মচারী রিয়ার কাছ থেকে রান্নার রুটিন জেনে নিয়ে সেই মতো কাজ করতেন। মাঝে মধ্যেই পার্টি হতো সেখানে। 
 
নীরজের দাবি, পার্টিতে মদ্যপান, গাঁজা সেবনও চলত। সুশান্তও নাকি গাঁজা খেতেন মাঝে মধ্যে। নীরজ এ-ও জানান, ঘরের কাজ ঠিক মতো হচ্ছে কি না সে বিষয়ে রিয়া কড়া হলেও সুশান্ত ছিলেন মাটির মানুষ। রেগে যেতেন না। জুন মাসের ৮ তারিখ। সুশান্তের ফ্ল্যাট থেকে বেরিয়ে এসে নিজের বাড়িতে থাকতে শুরু করেন রিয়া। ঠিক কী হয়েছিল সে দিন? 
 
নীরজ বলছেন, “আমরা স্যার-ম্যাডামকে খাবার পরিবেশনের প্রস্তুতি নিচ্ছিলাম। এমন সময়ে রিয়া ম্যাডাম ব্যাগ গুছিয়ে দিতে বলেন। খুব রেগে ছিলেন তিনি। এরপরে না খেয়েই বেরিয়ে যান রিয়া। তার ভাই শৌভিকও বেরিয়ে যান। সুশান্ত স্যার একা ঘরে বসে ছিলেন। রিয়া চলে যাওয়ার পরেই সুশান্তের দিদি মিতু আসেন।” যদিও রিয়ার আইনজীবী জানিয়েছিলেন, রেগে গিয়ে নয়, দিদি আসবে বলে সুশান্তই রিয়াকে বলেছিলেন কয়েক দিন নিজের বাড়িতে গিয়ে থাকতে।
 
জুন মাসের আট থেকে বারো তারিখ ভাইয়ের বাড়িতে ছিলেন মিতু। নীরজকে তিনি নাকি বলে গিয়েছিলেন, সুশান্তের খেয়াল রাখতে তিনি আবার আসবেন খুব তাড়াতাড়ি। এমনটা জানিয়েছেন নীরজ নিজেই। তাঁর কথায়, “মিতু দিদি যখন এলেন তখন দিদির সঙ্গেই এক টেবিলে বসে খাওয়া দাওয়া করতেন সুশান্ত। কিন্তু দিদি চলে যেতেই স্যার ছাদে যাচ্ছিলেন বার বার। আমায় বললেন, ঘরটা পরিষ্কার করে দিতে। আমি তাই করি।” 
 
মৃত্যুর ঠিক আগের দিন সকাল সাতটা নাগাদ ঘুম থেকে ওঠেন সুশান্ত, জানান নীরজ। তিনি আরও জানান, “সকাল ৯ নাগাদ আমি ফিরে আসি। খিচুড়ি বানাই। স্যার কে দিই। ঘর থেকে বেরিয়ে স্যার ছাদে চলে যান। এরপর ফিরে আসেন। কিন্তু খাবার ছুঁয়েও দেখেননি। আমের জুস খেয়ে ঘুমোতে চলে যান।”
 
১৪ জুন মারা যান সুশান্ত। ওই দিন কী হয়েছিল? নীরজ পুলিশকে জানান, “ওই দিন সকালে সাড়ে ছ’টা নাগাদ ঘুম থেকে উঠে স্যারের পোষ্যকে নিয়ে বাইরে যায়। ৮টা নাগাদ ফিরে ঘর পরিষ্কার করছিলাম। স্যার ঠান্ডা পানি খেতে চান। স্যারের ঠান্ডা পানি খাওয়া বারণ ছিল। রিয়া ম্যাডাম বারণ করেছিলেন আমায় দিতে। আমি তাও অল্প ঠান্ডা পানি দিই। স্যার সেই পানি খান।“
 
এর পর সুশান্তের অপর গৃহকর্মচারী কেশব কলা, ডাবের পানি এবং জুস নিয়ে সুশান্তের ঘরে যান বলে জানান নীরজ। সময় সাড়ে ন’টা। নীরোজের দাবি, সুশান্ত কী খাবেন তা জানার জন্য কেশব সকাল সাড়ে ১০টা নাগাদ তার ঘরের দরজা ধাক্কা দেন। কিন্তু তা ভেতর থেকে বন্ধ ছিল। কেশব ভাবেন সুশান্ত ঘুমাচ্ছেন। কিন্তু এরও বেশ কিছুক্ষণ অবধি কোনও সাড়া না পাওয়ায় ডেকে পাঠানো হয় সিদ্ধার্থ পিঠানিকে। 
 
নীরজ বলেন, “সিদ্ধার্থ ভাইয়াও ডাকাডাকি করে কোনও সাড়া না পাওয়ায় ফোন করেন স্যারকে। ফোন বেজে যায়। এরপরেই ফোন যায় মিতু দিদির কাছে। মিতু দিদি বলেন তিনি দ্রুত আসছেন।” নীরজের দাবি, সুশান্তের ঘরের চাবি কোথায় তারা জানতেন না বলেই ডাকা হয় চাবিওয়ালাকে।
 
চাবিওয়ালা এসে দরজা ভাঙেন। নীরজ জানান, “সিদ্ধার্থ স্যর প্রথম ঘরে ঢোকেন। অন্ধকার ঘর। খুব ঠান্ডা। কেশব লাইট জ্বালায়। দেখি সবুজ রঙের কুর্তায় ফাঁস লাগিয়ে সিলিং থেকে ঝুলছে স্যারের নিথর দেহ। জানলার দিকে মুখ। এর পরেই নীতু দিদিকে ফোন করেন সিদ্ধার্থ। তিনি বলেন, স্যারকে নীচে নামাতে। আমি ছুরি নিয়ে আসি। সবাই মিলে ধরাধরি করে স্যারকে শোয়াই। আর এরই মধ্যে মিতু দিদি ঘরে ঢোকে। ঢুকেই কাঁদতে কাঁদতে বলতে থাকে, ‘গুলশন (সুশান্তের ডাক নাম) ইয়ে তুনে ক্যয়া কিয়া?” 
 
নীরজ আরও জানান, “কয়েক দিন আগেই স্যারকে সিগারেটের মধ্যে গাঁজা রোল করে দিয়েছিলাম আমি। সেই সিগারেটের কেসের কাছে গিয়ে দেখি কেস ফাঁকা।” মুম্বাই পুলিশের পর ইতিমধ্যেই নীরজের বয়ান রেকর্ড করেছে সিবিআই। সেখানে নীরজ নতুন কিছু বলেছেন কি না, তা নিয়ে বাড়ছে কৌতূহল। 
 
বিডি-প্রতিদিন/শফিক
এই বিভাগের আরও খবর
প্রেম ভাঙল টম ক্রুজ ও আরমাসের
প্রেম ভাঙল টম ক্রুজ ও আরমাসের
অবশেষে মুক্তি পেল পপির শেষ সিনেমা ‘ডাইরেক্ট অ্যাটাক’
অবশেষে মুক্তি পেল পপির শেষ সিনেমা ‘ডাইরেক্ট অ্যাটাক’
তামান্না-সামান্থাদের নামে জাল ভোটার কার্ড, তদন্তে কমিশন
তামান্না-সামান্থাদের নামে জাল ভোটার কার্ড, তদন্তে কমিশন
বিশ্বখ্যাত ইউটিউবার ‘মিস্টার বিস্ট’ এর সঙ্গে বলিউডের তিন খান
বিশ্বখ্যাত ইউটিউবার ‘মিস্টার বিস্ট’ এর সঙ্গে বলিউডের তিন খান
১৬ মাসের গর্ভবতী হিসেবে বিশ্বরেকর্ড করে ফেললাম: সোনাক্ষী
১৬ মাসের গর্ভবতী হিসেবে বিশ্বরেকর্ড করে ফেললাম: সোনাক্ষী
‘অনুমতি ছাড়া শুটিংয়ের ভিডিও প্রকাশে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন প্রযোজক’
‘অনুমতি ছাড়া শুটিংয়ের ভিডিও প্রকাশে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন প্রযোজক’
জাতিসংঘের শুভেচ্ছাদূত হলেন হানিয়া আমির
জাতিসংঘের শুভেচ্ছাদূত হলেন হানিয়া আমির
কপিল শর্মার ক্যাফেতে ফের গুলিবর্ষণ, নিশানায় ‘সালমানের শত্রু’ গ্যাং
কপিল শর্মার ক্যাফেতে ফের গুলিবর্ষণ, নিশানায় ‘সালমানের শত্রু’ গ্যাং
দীপাবলিতে শব্দবাজি নয়, আলোর উৎসব হোক: মিমি
দীপাবলিতে শব্দবাজি নয়, আলোর উৎসব হোক: মিমি
জুবিন-আবেগে উত্তাল আসাম, পুলিশের গাড়িতে আগুন
জুবিন-আবেগে উত্তাল আসাম, পুলিশের গাড়িতে আগুন
কান্তারা চ্যাপ্টার ১: অভিনেতাদের পারিশ্রমিক কতো?
কান্তারা চ্যাপ্টার ১: অভিনেতাদের পারিশ্রমিক কতো?
এখন বিয়ে নয়, ক্যারিয়ারেই ব্যস্ত ইধিকা
এখন বিয়ে নয়, ক্যারিয়ারেই ব্যস্ত ইধিকা
সর্বশেষ খবর
জুলাই যোদ্ধা ও শহীদদের আত্মত্যাগে নতুন বাংলাদেশ পেয়েছি : দুলু
জুলাই যোদ্ধা ও শহীদদের আত্মত্যাগে নতুন বাংলাদেশ পেয়েছি : দুলু

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চোটে ছিটকে গেলেন আর্সেনাল অধিনায়ক
চোটে ছিটকে গেলেন আর্সেনাল অধিনায়ক

৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

দেশ মহাসংকটের দিকে এগুচ্ছে: এম. এ. মতিন
দেশ মহাসংকটের দিকে এগুচ্ছে: এম. এ. মতিন

৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

শিয়ালবাড়ির সেই গুদামে প্রাণঘাতী মাত্রায় হাইড্রোজেন সালফাইড গ্যাস
শিয়ালবাড়ির সেই গুদামে প্রাণঘাতী মাত্রায় হাইড্রোজেন সালফাইড গ্যাস

৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

বগুড়ায় বৃদ্ধাকে শ্বাসরোধে হত্যা, চারজন গ্রেপ্তার
বগুড়ায় বৃদ্ধাকে শ্বাসরোধে হত্যা, চারজন গ্রেপ্তার

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্বর্ণের লোভে মা-মেয়েকে গলা কেটে হত্যা, ঘাতক গ্রেপ্তার
স্বর্ণের লোভে মা-মেয়েকে গলা কেটে হত্যা, ঘাতক গ্রেপ্তার

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাজিতপুরে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ
বাজিতপুরে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইনসাফ প্রতিষ্ঠায় শ্রমিকদের ত্যাগ স্বীকারে প্রস্তুত থাকতে হবে: শফিকুর রহমান
ইনসাফ প্রতিষ্ঠায় শ্রমিকদের ত্যাগ স্বীকারে প্রস্তুত থাকতে হবে: শফিকুর রহমান

১৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে গৃহবধূর মৃত্যু, স্বামী আটক
চট্টগ্রামে গৃহবধূর মৃত্যু, স্বামী আটক

২৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পিরোজপুরে বিএনপির সদস্য সংগ্রহ কর্মসূচির উদ্বোধন
পিরোজপুরে বিএনপির সদস্য সংগ্রহ কর্মসূচির উদ্বোধন

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে এনসিপি থাকলে ভালো লাগত : আসিফ নজরুল
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে এনসিপি থাকলে ভালো লাগত : আসিফ নজরুল

২৮ মিনিট আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে গণসংযোগ-লিফলেট বিতরণ
নারায়ণগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে গণসংযোগ-লিফলেট বিতরণ

৩০ মিনিট আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে কাঁপল পাকিস্তান
ভূমিকম্পে কাঁপল পাকিস্তান

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও ইউরোপে ফিরছেন নেইমার?
আবারও ইউরোপে ফিরছেন নেইমার?

৪৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হজের নিবন্ধন : কিছু ব্যাংক খোলা থাকবে শনিবার
হজের নিবন্ধন : কিছু ব্যাংক খোলা থাকবে শনিবার

৪৯ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

সংসদ ভবন এলাকায় ‘নোয়াখালী বিভাগ চাই’ স্লোগান
সংসদ ভবন এলাকায় ‘নোয়াখালী বিভাগ চাই’ স্লোগান

৫০ মিনিট আগে | নগর জীবন

দক্ষিণ কোরিয়ার জনপ্রিয় লেখক বেক সে-হি মারা গেলেন, কিন্তু বাঁচালেন পাঁচজনকে
দক্ষিণ কোরিয়ার জনপ্রিয় লেখক বেক সে-হি মারা গেলেন, কিন্তু বাঁচালেন পাঁচজনকে

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভেদাভেদ ভুলে ঐক্যবদ্ধভাবে নির্বাচনে কাজ করতে হবে : আমীর খসরু
ভেদাভেদ ভুলে ঐক্যবদ্ধভাবে নির্বাচনে কাজ করতে হবে : আমীর খসরু

৫৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

হত্যার অভিযোগে দুই নারী আটক
হত্যার অভিযোগে দুই নারী আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নতুন তারকার খোঁজে বসুন্ধরা কিংস একাডেমি
নতুন তারকার খোঁজে বসুন্ধরা কিংস একাডেমি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচন বানচালের কোনো ষড়যন্ত্র সফল হবে না: সেলিমুজ্জামান
নির্বাচন বানচালের কোনো ষড়যন্ত্র সফল হবে না: সেলিমুজ্জামান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লা বিভাগের দাবিতে মহাসড়কে পাঁচ হাজার মোটরসাইকেল শোভাযাত্রা
কুমিল্লা বিভাগের দাবিতে মহাসড়কে পাঁচ হাজার মোটরসাইকেল শোভাযাত্রা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজনৈতিক দলগুলোকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল
রাজনৈতিক দলগুলোকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জুলাই সনদ বাস্তবায়নের মাধ্যমে গণতন্ত্রের ভিত শক্তিশালী হবে : সালাহউদ্দিন
জুলাই সনদ বাস্তবায়নের মাধ্যমে গণতন্ত্রের ভিত শক্তিশালী হবে : সালাহউদ্দিন

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নারায়ণগঞ্জে এক ব্যক্তির লাশ উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জে এক ব্যক্তির লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

করিমগঞ্জে ছেলের হাতে বাবা খুনের অভিযোগ
করিমগঞ্জে ছেলের হাতে বাবা খুনের অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ নেয় ২৫ দল
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ নেয় ২৫ দল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘নারীর ক্ষমতায়ন ছাড়া রাষ্ট্র সংস্কার সম্ভব নয়’
‘নারীর ক্ষমতায়ন ছাড়া রাষ্ট্র সংস্কার সম্ভব নয়’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কিছু কিছু দল ডিস্টার্ব করছে : মির্জা আব্বাস
কিছু কিছু দল ডিস্টার্ব করছে : মির্জা আব্বাস

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাগেরহাটে ট্রেনে কাটা পড়ে কৃষকের মৃত্যু
বাগেরহাটে ট্রেনে কাটা পড়ে কৃষকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
মালিবাগে সেই ৫০০ ভরি স্বর্ণ চুরির রহস্য উদঘাটন, গ্রেফতার ৪
মালিবাগে সেই ৫০০ ভরি স্বর্ণ চুরির রহস্য উদঘাটন, গ্রেফতার ৪

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়াকে আমন্ত্রণ জানাল ঐকমত্য কমিশন
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়াকে আমন্ত্রণ জানাল ঐকমত্য কমিশন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলি হামলায় হুথির সামরিক প্রধান নিহত
ইসরায়েলি হামলায় হুথির সামরিক প্রধান নিহত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে মিলবে একীভূত পাঁচ ব্যাংকের আমানত
যেভাবে মিলবে একীভূত পাঁচ ব্যাংকের আমানত

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

২০২৬ সালের ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানিয়েছেন জ্যোতির্বিদরা
২০২৬ সালের ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানিয়েছেন জ্যোতির্বিদরা

২৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সংশোধন করা হলো জুলাই সনদ অঙ্গীকারনামার পঞ্চম দফা
সংশোধন করা হলো জুলাই সনদ অঙ্গীকারনামার পঞ্চম দফা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বীর মুক্তিযোদ্ধা সাহাবুদ্দিন আহমেদের রাষ্ট্রীয় ফিউনারেল প্যারেড অনুষ্ঠিত
বীর মুক্তিযোদ্ধা সাহাবুদ্দিন আহমেদের রাষ্ট্রীয় ফিউনারেল প্যারেড অনুষ্ঠিত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ না নেওয়ার ঘোষণা এনসিপির
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ না নেওয়ার ঘোষণা এনসিপির

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কী বলা হয়েছে জুলাই সনদের অঙ্গীকারনামায়
কী বলা হয়েছে জুলাই সনদের অঙ্গীকারনামায়

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাকুসতে ছাত্রদলের প্যানেলে থেকে একমাত্র বিজয়ী ফুটবলার নার্গিস
রাকুসতে ছাত্রদলের প্যানেলে থেকে একমাত্র বিজয়ী ফুটবলার নার্গিস

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভিপি-এজিএস শিবিরের মোস্তাকুর-সালমান, জিএস আম্মার
ভিপি-এজিএস শিবিরের মোস্তাকুর-সালমান, জিএস আম্মার

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চাকসুতে বিজয়ীদের সংবর্ধনা দিলেন ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক
চাকসুতে বিজয়ীদের সংবর্ধনা দিলেন ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জুলাই সনদের ৫ নম্বর দফা সংশোধনের প্রস্তাব সালাহউদ্দিন আহমদের
জুলাই সনদের ৫ নম্বর দফা সংশোধনের প্রস্তাব সালাহউদ্দিন আহমদের

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ছাত্রদলের ৪ নেতা বহিষ্কার
ছাত্রদলের ৪ নেতা বহিষ্কার

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

লাখো মানুষের হাতে মশাল, ‘জাগো বাহে, তিস্তা বাঁচাই’ স্লোগানে উত্তাল উত্তরাঞ্চল
লাখো মানুষের হাতে মশাল, ‘জাগো বাহে, তিস্তা বাঁচাই’ স্লোগানে উত্তাল উত্তরাঞ্চল

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নেত্রকোনায় প্রধান শিক্ষকের রহস্যজনক মৃত্যু, স্ত্রী গ্রেফতার
নেত্রকোনায় প্রধান শিক্ষকের রহস্যজনক মৃত্যু, স্ত্রী গ্রেফতার

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কেনিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রীর লাশ দেখতে গিয়ে নিরাপত্তাবাহিনীর গুলিতে নিহত ৪
কেনিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রীর লাশ দেখতে গিয়ে নিরাপত্তাবাহিনীর গুলিতে নিহত ৪

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাকসু নির্বাচনে কোন পদে কারা জয়ী
রাকসু নির্বাচনে কোন পদে কারা জয়ী

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতে তিন বাংলাদেশিকে পিটিয়ে হত্যায় ঢাকার তীব্র নিন্দা
ভারতে তিন বাংলাদেশিকে পিটিয়ে হত্যায় ঢাকার তীব্র নিন্দা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রায় ১৭ ঘণ্টা পর নিয়ন্ত্রণে সিইপিজেডের আগুন, ধসে গেছে ভবনের ছাদ
প্রায় ১৭ ঘণ্টা পর নিয়ন্ত্রণে সিইপিজেডের আগুন, ধসে গেছে ভবনের ছাদ

১০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভেনেজুয়েলায় অভিযান চালাতে সিআইএ’কে অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় অভিযান চালাতে সিআইএ’কে অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাকসুতে বিজয়ী হলেন জুলাই আন্দোলনে চোখ হারানো দ্বীপ মাহবুব
রাকসুতে বিজয়ী হলেন জুলাই আন্দোলনে চোখ হারানো দ্বীপ মাহবুব

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘জুলাই যোদ্ধা’দের সঙ্গে পুলিশের ধাওয়া-পাল্টাধাওয়া
‘জুলাই যোদ্ধা’দের সঙ্গে পুলিশের ধাওয়া-পাল্টাধাওয়া

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান শুরু
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান শুরু

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্থায়ী যুদ্ধবিরতির বল ‘আফগান তালেবানের কোর্টে’: পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী
স্থায়ী যুদ্ধবিরতির বল ‘আফগান তালেবানের কোর্টে’: পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতিসংঘের শুভেচ্ছাদূত হলেন হানিয়া আমির
জাতিসংঘের শুভেচ্ছাদূত হলেন হানিয়া আমির

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

স্বাক্ষরিত হলো ঐতিহাসিক ‘জুলাই জাতীয় সনদ’
স্বাক্ষরিত হলো ঐতিহাসিক ‘জুলাই জাতীয় সনদ’

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ থেকে কর্মী নেবে ইরাক
বাংলাদেশ থেকে কর্মী নেবে ইরাক

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুমিল্লা বোর্ডের ৯ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পাস করেনি কেউ
কুমিল্লা বোর্ডের ৯ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পাস করেনি কেউ

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
গাজায় ফের যুদ্ধের শঙ্কা
গাজায় ফের যুদ্ধের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়ন চান নারী নেত্রীসহ চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান নারী নেত্রীসহ চারজন

নগর জীবন

ছোট হয়েছে রুটি, বেড়েছে দাম
ছোট হয়েছে রুটি, বেড়েছে দাম

পেছনের পৃষ্ঠা

মালেক পরিবারের সবাই মিলে লুটপাট
মালেক পরিবারের সবাই মিলে লুটপাট

প্রথম পৃষ্ঠা

নিগারদের পাত্তাই দিল না অস্ট্রেলিয়া
নিগারদের পাত্তাই দিল না অস্ট্রেলিয়া

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জুলাইয়ে কেউ মাস্টারমাইন্ড ছিল না
জুলাইয়ে কেউ মাস্টারমাইন্ড ছিল না

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির অর্ধডজন জামায়াতের একক প্রার্থী
বিএনপির অর্ধডজন জামায়াতের একক প্রার্থী

নগর জীবন

নিখোঁজ হবিগঞ্জের ৩৫ যুবক থামছে না স্বজনদের কান্না
নিখোঁজ হবিগঞ্জের ৩৫ যুবক থামছে না স্বজনদের কান্না

পেছনের পৃষ্ঠা

সিইপিজেডে ভয়াবহ আগুন
সিইপিজেডে ভয়াবহ আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

ডাকসু-জাকসু-চাকসুর প্রতিচ্ছবি আগামীতে জাতি দেখবে
ডাকসু-জাকসু-চাকসুর প্রতিচ্ছবি আগামীতে জাতি দেখবে

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া মেডিকেল বোর্ডের নিবিড় পর্যবেক্ষণে
খালেদা জিয়া মেডিকেল বোর্ডের নিবিড় পর্যবেক্ষণে

প্রথম পৃষ্ঠা

পাকিস্তানের হামলায় ক্ষতিগ্রস্ত বাড়ির ধ্বংসাবশেষ অপসারণ
পাকিস্তানের হামলায় ক্ষতিগ্রস্ত বাড়ির ধ্বংসাবশেষ অপসারণ

পেছনের পৃষ্ঠা

শতভাগ পাসে নেই নামিদামি কলেজ
শতভাগ পাসে নেই নামিদামি কলেজ

নগর জীবন

ঐকমত্য কমিশন জাতিকে বিভক্ত করেছে
ঐকমত্য কমিশন জাতিকে বিভক্ত করেছে

নগর জীবন

ইতিহাস রক্ষা করাই আমাদের কাজ
ইতিহাস রক্ষা করাই আমাদের কাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবিকের ফলে ধস ইংরেজিতেও বিপর্যয়
মানবিকের ফলে ধস ইংরেজিতেও বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই হত্যাকাণ্ডের বিচার অবশ্যই হবে
জুলাই হত্যাকাণ্ডের বিচার অবশ্যই হবে

নগর জীবন

সমাজমাধ্যমে প্রচার প্রচারণায় মানতে হবে সাত নির্দেশনা
সমাজমাধ্যমে প্রচার প্রচারণায় মানতে হবে সাত নির্দেশনা

পেছনের পৃষ্ঠা

শুরু হচ্ছে ইসির সিরিজ বৈঠক
শুরু হচ্ছে ইসির সিরিজ বৈঠক

প্রথম পৃষ্ঠা

আয়ুপথ
আয়ুপথ

সাহিত্য

হাসিনার আমলে অনেক নেতার নামে মামলাও হয়নি
হাসিনার আমলে অনেক নেতার নামে মামলাও হয়নি

নগর জীবন

ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল
ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল

সম্পাদকীয়

‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান
‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান

পূর্ব-পশ্চিম

নতজানু
নতজানু

সাহিত্য

ভোট নিয়ে কোনো আপস নয়
ভোট নিয়ে কোনো আপস নয়

নগর জীবন

ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা
ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা

সম্পাদকীয়

আইসিসিবিতে জমজমাট দুই মেলা
আইসিসিবিতে জমজমাট দুই মেলা

নগর জীবন

নৌবাহিনীতে চাকরির নামে প্রতারণায় দুজন গ্রেপ্তার
নৌবাহিনীতে চাকরির নামে প্রতারণায় দুজন গ্রেপ্তার

নগর জীবন

কৃষকের হাত শক্তিশালী করবে বিএনপি
কৃষকের হাত শক্তিশালী করবে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা