শিরোনাম
প্রকাশ: ১৯:২০, রবিবার, ২৩ আগস্ট, ২০২০

গাঁজার নেশা ছিল সুশান্তের, গৃহকর্মচারীর দীর্ঘ স্বীকারোক্তিতে নতুন রহস্য

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
গাঁজার নেশা ছিল সুশান্তের, গৃহকর্মচারীর দীর্ঘ স্বীকারোক্তিতে নতুন রহস্য
মাঝেমধ্যেই নাকি গাঁজা খেতেন সুশান্ত। আগের ফ্ল্যাটে রাত বাড়লেই নাকি শুরু হতো অশরীরীর উপদ্রব, গলায় সবুজ রঙের কুর্তায় ফাঁস লাগানো সুশান্তের নিথর দেহ তিনিই নাকি নিজে হাতে নামিয়ে এনেছিলেন... মুম্বাই পুলিশকে দেওয়া তিন পাতার বয়ানে এমনই নানা অজানা কথা বলেছেন সুশান্ত সিংহ রাজপুতের গৃহকর্মচারী নীরজ সিংহ।
 
সুশান্ত কাণ্ডে তিনি অন্যতম প্রধান প্রত্যক্ষদর্শী। এই মামলায় নীরজের বয়ান যে খুবই গুরুত্বপূর্ণ তা এক বাক্যে স্বীকার করে নিয়েছেন সকলেই। ইতিমধ্যেই সিবিআই তিন বার ডেকে পাঠিয়েছে নীরজকে। কী জানেন নীরজ? কী হয়েছিল সুশান্ত সিংহ রাজপুতের মৃত্যুর দিন? কেমন ছিলেন ব্যক্তি সুশান্ত? সুশান্তের বাড়ির পার্টিতে কাদের দেখা যেত? ভাইয়ের মৃতদেহ দেখে প্রথম কী বলেছিলেন সুশান্তের দিদি মিতু সিংহ?
 
‘ইন্ডিয়া টুডে’-র এক রিপোর্ট থেকে জানা যাচ্ছে, মুম্বাই পুলিশকে দেওয়া বয়ানে নীরজ বলেছেন, ২০১৯-এর এপ্রিল মাসে তিনি সুশান্ত সিংহ রাজপুতের বাড়িতে কাজে ঢোকেন। কাজ বলতে খাবার পরিবেশন করা, ঘর পরিষ্কার রাখা ইত্যাদি। কেপ্রি হাইটসের পালি মার্কেট আবাসনে তখন থাকতেন সুশান্ত। গত বছর ডিসেম্বরে ওই আবাসন থেকে বান্দ্রার এক আবাসনে চলে আসেন সুশান্ত।
 
নীরজের বয়ান অনুযায়ী, “সুশান্ত স্যারের আগের ফ্ল্যাটে আমাদের ওয়াকি টকি দেওয়া হয়েছিল। স্যারের কিছু প্রয়োজন হলে ওয়াকির মাধ্যমেই কথা বলতাম আমরা। এক রাতে আমি ঘুমোচ্ছিলাম। হঠাৎই ওয়াকি থেকে একটা আওয়াজ এল, ‘নীরজ লাইট বন্ধ কর’। আমি উঠে স্যারের ঘরে গিয়ে দেখি তিনি অঘোরে ঘুমোচ্ছেন এবং ঘরের লাইটও বন্ধ। আমি কিছু বুঝে উঠতে না পেরে এসে শুয়ে পড়তে যাব ঠিক এমন সময়েই আবার, ‘নীরজ, লাইট বন্ধ কর’। 
 
সে রাতে আর নাকি ঘুম আসেনি নীরজের। পুলিশকে তিনি জানিয়েছেন, গভীর রাতে ড্রামের আওয়াজ, লিফটের ওঠানামার শব্দও নাকি পাওয়া যেত সেখানে। আর সেই কারণেই নাকি ফ্ল্যাট পরিবর্তন করেন সুশান্ত। নীরজের বয়ান থেকে জানা যাচ্ছে, গত বছর অক্টোবরে রিয়ার সঙ্গে ইউরোপ ঘুরতে গিয়েছিলেন সুশান্ত। সেখান থেকে ফেরার পর কিছু দিন রিয়ার মুম্বাইয়ের বাড়িতেও ছিলেন তিনি। দিওয়ালি পালন করেছিলেন সেখানেই। এর পরেই নিজের বাড়িতে ফিরে খুবই অসুস্থ হয়ে পড়েন সুশান্ত। 
 
নীরজের কথায়, “স্যার আবার রিয়া ম্যামের বাড়িতে থাকতে যান। স্যারের ম্যানেজার স্যামুয়েল আমায় জানায় স্যারকে নাকি হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।” এর দেড় মাস পরেই নীরজকে বান্দ্রার ফ্ল্যাটে শিফট করার কথা জানান স্যামুয়েল। নীরজের কথায়, সুশান্ত আগের থেকে সুস্থ হন ঠিকই কিন্তু সারা দিন বাড়িতেই থাকতেন। শুধুমাত্র জিমের জন্যই বাইরে বের হতেন তিনি।
 
সুশান্ত বান্দ্রার ফ্ল্যাটে চলে যাওয়ার পর রিয়াও তাঁর সঙ্গে এসে থাকতে শুরু করেন। নীরজ জানিয়েছেন, রিয়া মাঝে মধ্যে এক দু’দিনের জন্য নিজের বাড়িতেও যেতেন। তার বাবা-মা’ও মাঝে মধ্যেই ওই ফ্ল্যাটে আসতেন। সকালে উঠেই রিয়া-সুশান্ত ব্ল্যাক কফি খেতেন। এর পর ছাদে গিয়ে ওয়ার্ক আউট। এরপর সুশান্তের বাড়ির অন্য আর এক গৃহকর্মচারী রিয়ার কাছ থেকে রান্নার রুটিন জেনে নিয়ে সেই মতো কাজ করতেন। মাঝে মধ্যেই পার্টি হতো সেখানে। 
 
নীরজের দাবি, পার্টিতে মদ্যপান, গাঁজা সেবনও চলত। সুশান্তও নাকি গাঁজা খেতেন মাঝে মধ্যে। নীরজ এ-ও জানান, ঘরের কাজ ঠিক মতো হচ্ছে কি না সে বিষয়ে রিয়া কড়া হলেও সুশান্ত ছিলেন মাটির মানুষ। রেগে যেতেন না। জুন মাসের ৮ তারিখ। সুশান্তের ফ্ল্যাট থেকে বেরিয়ে এসে নিজের বাড়িতে থাকতে শুরু করেন রিয়া। ঠিক কী হয়েছিল সে দিন? 
 
নীরজ বলছেন, “আমরা স্যার-ম্যাডামকে খাবার পরিবেশনের প্রস্তুতি নিচ্ছিলাম। এমন সময়ে রিয়া ম্যাডাম ব্যাগ গুছিয়ে দিতে বলেন। খুব রেগে ছিলেন তিনি। এরপরে না খেয়েই বেরিয়ে যান রিয়া। তার ভাই শৌভিকও বেরিয়ে যান। সুশান্ত স্যার একা ঘরে বসে ছিলেন। রিয়া চলে যাওয়ার পরেই সুশান্তের দিদি মিতু আসেন।” যদিও রিয়ার আইনজীবী জানিয়েছিলেন, রেগে গিয়ে নয়, দিদি আসবে বলে সুশান্তই রিয়াকে বলেছিলেন কয়েক দিন নিজের বাড়িতে গিয়ে থাকতে।
 
জুন মাসের আট থেকে বারো তারিখ ভাইয়ের বাড়িতে ছিলেন মিতু। নীরজকে তিনি নাকি বলে গিয়েছিলেন, সুশান্তের খেয়াল রাখতে তিনি আবার আসবেন খুব তাড়াতাড়ি। এমনটা জানিয়েছেন নীরজ নিজেই। তাঁর কথায়, “মিতু দিদি যখন এলেন তখন দিদির সঙ্গেই এক টেবিলে বসে খাওয়া দাওয়া করতেন সুশান্ত। কিন্তু দিদি চলে যেতেই স্যার ছাদে যাচ্ছিলেন বার বার। আমায় বললেন, ঘরটা পরিষ্কার করে দিতে। আমি তাই করি।” 
 
মৃত্যুর ঠিক আগের দিন সকাল সাতটা নাগাদ ঘুম থেকে ওঠেন সুশান্ত, জানান নীরজ। তিনি আরও জানান, “সকাল ৯ নাগাদ আমি ফিরে আসি। খিচুড়ি বানাই। স্যার কে দিই। ঘর থেকে বেরিয়ে স্যার ছাদে চলে যান। এরপর ফিরে আসেন। কিন্তু খাবার ছুঁয়েও দেখেননি। আমের জুস খেয়ে ঘুমোতে চলে যান।”
 
১৪ জুন মারা যান সুশান্ত। ওই দিন কী হয়েছিল? নীরজ পুলিশকে জানান, “ওই দিন সকালে সাড়ে ছ’টা নাগাদ ঘুম থেকে উঠে স্যারের পোষ্যকে নিয়ে বাইরে যায়। ৮টা নাগাদ ফিরে ঘর পরিষ্কার করছিলাম। স্যার ঠান্ডা পানি খেতে চান। স্যারের ঠান্ডা পানি খাওয়া বারণ ছিল। রিয়া ম্যাডাম বারণ করেছিলেন আমায় দিতে। আমি তাও অল্প ঠান্ডা পানি দিই। স্যার সেই পানি খান।“
 
এর পর সুশান্তের অপর গৃহকর্মচারী কেশব কলা, ডাবের পানি এবং জুস নিয়ে সুশান্তের ঘরে যান বলে জানান নীরজ। সময় সাড়ে ন’টা। নীরোজের দাবি, সুশান্ত কী খাবেন তা জানার জন্য কেশব সকাল সাড়ে ১০টা নাগাদ তার ঘরের দরজা ধাক্কা দেন। কিন্তু তা ভেতর থেকে বন্ধ ছিল। কেশব ভাবেন সুশান্ত ঘুমাচ্ছেন। কিন্তু এরও বেশ কিছুক্ষণ অবধি কোনও সাড়া না পাওয়ায় ডেকে পাঠানো হয় সিদ্ধার্থ পিঠানিকে। 
 
নীরজ বলেন, “সিদ্ধার্থ ভাইয়াও ডাকাডাকি করে কোনও সাড়া না পাওয়ায় ফোন করেন স্যারকে। ফোন বেজে যায়। এরপরেই ফোন যায় মিতু দিদির কাছে। মিতু দিদি বলেন তিনি দ্রুত আসছেন।” নীরজের দাবি, সুশান্তের ঘরের চাবি কোথায় তারা জানতেন না বলেই ডাকা হয় চাবিওয়ালাকে।
 
চাবিওয়ালা এসে দরজা ভাঙেন। নীরজ জানান, “সিদ্ধার্থ স্যর প্রথম ঘরে ঢোকেন। অন্ধকার ঘর। খুব ঠান্ডা। কেশব লাইট জ্বালায়। দেখি সবুজ রঙের কুর্তায় ফাঁস লাগিয়ে সিলিং থেকে ঝুলছে স্যারের নিথর দেহ। জানলার দিকে মুখ। এর পরেই নীতু দিদিকে ফোন করেন সিদ্ধার্থ। তিনি বলেন, স্যারকে নীচে নামাতে। আমি ছুরি নিয়ে আসি। সবাই মিলে ধরাধরি করে স্যারকে শোয়াই। আর এরই মধ্যে মিতু দিদি ঘরে ঢোকে। ঢুকেই কাঁদতে কাঁদতে বলতে থাকে, ‘গুলশন (সুশান্তের ডাক নাম) ইয়ে তুনে ক্যয়া কিয়া?” 
 
নীরজ আরও জানান, “কয়েক দিন আগেই স্যারকে সিগারেটের মধ্যে গাঁজা রোল করে দিয়েছিলাম আমি। সেই সিগারেটের কেসের কাছে গিয়ে দেখি কেস ফাঁকা।” মুম্বাই পুলিশের পর ইতিমধ্যেই নীরজের বয়ান রেকর্ড করেছে সিবিআই। সেখানে নীরজ নতুন কিছু বলেছেন কি না, তা নিয়ে বাড়ছে কৌতূহল। 
 
বিডি-প্রতিদিন/শফিক
এই বিভাগের আরও খবর
স্পেনে চলচ্চিত্র ও মিডিয়ার ৬০ শতাংশ নারী যৌন নিপীড়নের শিকার
স্পেনে চলচ্চিত্র ও মিডিয়ার ৬০ শতাংশ নারী যৌন নিপীড়নের শিকার
গাড়ি দুর্ঘটনায় গুরুতর আহত ইন্ডিয়ান আইডল বিজয়ী পবনদীপ
গাড়ি দুর্ঘটনায় গুরুতর আহত ইন্ডিয়ান আইডল বিজয়ী পবনদীপ
রোমানিয়ার প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে জর্জ সিমিওনের চমক
রোমানিয়ার প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে জর্জ সিমিওনের চমক
মাদক থেকে মুক্তি পেলেও হৃতিকের বোনের রয়ে গেছে দেহজুড়ে আঘাতের চিহ্ন
মাদক থেকে মুক্তি পেলেও হৃতিকের বোনের রয়ে গেছে দেহজুড়ে আঘাতের চিহ্ন
শাহরুখ বা অমিতাভ নয়, এআই তারকাতেই ভরসা নির্মাতার
শাহরুখ বা অমিতাভ নয়, এআই তারকাতেই ভরসা নির্মাতার
লেডি গাগাকে টার্গেট করে শিশু-কিশোর অপরাধচক্রের বোমা হামলার পরিকল্পনা
লেডি গাগাকে টার্গেট করে শিশু-কিশোর অপরাধচক্রের বোমা হামলার পরিকল্পনা
কোপাকাবানা সৈকতে গাগার কনসার্টে ২১ লাখ দর্শক
কোপাকাবানা সৈকতে গাগার কনসার্টে ২১ লাখ দর্শক
স্পেনের চলচ্চিত্র উৎসবে মনোনয়ন পেল ‘মাস্তুল’
স্পেনের চলচ্চিত্র উৎসবে মনোনয়ন পেল ‘মাস্তুল’
৫ বিয়ে, নিঃসঙ্গ মৃত্যু, কাজহীন ১৮ বছর: বলিউড ভিলেনের করুণ পরিণতি
৫ বিয়ে, নিঃসঙ্গ মৃত্যু, কাজহীন ১৮ বছর: বলিউড ভিলেনের করুণ পরিণতি
ইতিহাস গড়তে নিউ ইয়র্কে শাহরুখ খান
ইতিহাস গড়তে নিউ ইয়র্কে শাহরুখ খান
পাকিস্তানে উর্দু ভাষায় মুক্তি পাচ্ছে ‘জংলি’
পাকিস্তানে উর্দু ভাষায় মুক্তি পাচ্ছে ‘জংলি’
শাহরুখ-আল্লু অর্জুন এক ছবিতে, হবে ধামাকা : বিজয় দেবেরাকোন্ডা
শাহরুখ-আল্লু অর্জুন এক ছবিতে, হবে ধামাকা : বিজয় দেবেরাকোন্ডা
সর্বশেষ খবর
বাংলাদেশ থেকে আরও কর্মী নিয়োগে আগ্রহী ইতালি
বাংলাদেশ থেকে আরও কর্মী নিয়োগে আগ্রহী ইতালি

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

গুচ্ছভুক্ত ১৯ বিশ্ববিদ্যালয়ের ‘বি’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ
গুচ্ছভুক্ত ১৯ বিশ্ববিদ্যালয়ের ‘বি’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ

৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সড়ক দুর্ঘটনায় একজনের মৃত্যু
সড়ক দুর্ঘটনায় একজনের মৃত্যু

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে জব্দ করা ৭ নৌকার নিলাম সম্পন্ন
চাঁদপুরে জব্দ করা ৭ নৌকার নিলাম সম্পন্ন

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানের পাশে থাকার ঘোষণা দিলো ইরান
পাকিস্তানের পাশে থাকার ঘোষণা দিলো ইরান

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসনাতের গাড়িতে হামলা : গাজীপুরে ১০০ জনের নামে মামলা
হাসনাতের গাড়িতে হামলা : গাজীপুরে ১০০ জনের নামে মামলা

৩০ মিনিট আগে | নগর জীবন

ট্রাম্পের নীতির কঠোর সমালোচনায় ফ্রান্স ও ইইউ
ট্রাম্পের নীতির কঠোর সমালোচনায় ফ্রান্স ও ইইউ

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরাজগঞ্জে জুলাই-আগষ্টে নিহত শহীদ পরিবারে চেক বিতরণ
সিরাজগঞ্জে জুলাই-আগষ্টে নিহত শহীদ পরিবারে চেক বিতরণ

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘শিখতে আসিনি, জিততে এসেছি’, নিউজিল্যান্ডকে হারিয়ে সোহান
‘শিখতে আসিনি, জিততে এসেছি’, নিউজিল্যান্ডকে হারিয়ে সোহান

৩৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

টাঙ্গাইলে ডাকাতির মূলহোতা সাগর গ্রেফতার
টাঙ্গাইলে ডাকাতির মূলহোতা সাগর গ্রেফতার

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নেত্রকোনায় নার্সিং শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
নেত্রকোনায় নার্সিং শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুর সরকারি জেনারেল হাসপাতালে নবজাতক ওয়ার্ডের উদ্বোধন
চাঁদপুর সরকারি জেনারেল হাসপাতালে নবজাতক ওয়ার্ডের উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে যুবদলের প্রস্তুতি সভা
বাগেরহাটে যুবদলের প্রস্তুতি সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্বর্ণের দাম বেড়েছে
স্বর্ণের দাম বেড়েছে

১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

বাড়ির উঠানে বৃদ্ধকে শুঁড় দিয়ে আছড়ে মারল হাতি
বাড়ির উঠানে বৃদ্ধকে শুঁড় দিয়ে আছড়ে মারল হাতি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বেইলি রোডের আগুন নিয়ন্ত্রণে, ১৮ জনকে জীবিত উদ্ধার
বেইলি রোডের আগুন নিয়ন্ত্রণে, ১৮ জনকে জীবিত উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হঠাৎ কেন কাশ্মীরের কারাগারের নিরাপত্তা বাড়াল ভারত?
হঠাৎ কেন কাশ্মীরের কারাগারের নিরাপত্তা বাড়াল ভারত?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুন্দরবনে মহাবিপন্ন বাটাগুর বাসকা কচ্ছপের ৬৫ বাচ্চার জন্ম
সুন্দরবনে মহাবিপন্ন বাটাগুর বাসকা কচ্ছপের ৬৫ বাচ্চার জন্ম

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফ্যাসিবাদের পক্ষে সম্মতি উৎপাদন না করতে গণমাধ্যমের প্রতি তথ্য উপদেষ্টার আহ্বান
ফ্যাসিবাদের পক্ষে সম্মতি উৎপাদন না করতে গণমাধ্যমের প্রতি তথ্য উপদেষ্টার আহ্বান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪৪তম বিসিএসের মৌখিক পরীক্ষার সময়সূচি প্রকাশ
৪৪তম বিসিএসের মৌখিক পরীক্ষার সময়সূচি প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানে জ্বালানি ট্যাংকার বিস্ফোরণে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ১৯
পাকিস্তানে জ্বালানি ট্যাংকার বিস্ফোরণে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ১৯

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে নকল প্রসাধনী জব্দ
বরিশালে নকল প্রসাধনী জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পেহেলগাঁও ইস্যু, আন্তর্জাতিক তদন্তে ব্রিটেনকে যুক্ত হওয়ার আহ্বান পাকিস্তান প্রধানমন্ত্রীর
পেহেলগাঁও ইস্যু, আন্তর্জাতিক তদন্তে ব্রিটেনকে যুক্ত হওয়ার আহ্বান পাকিস্তান প্রধানমন্ত্রীর

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর কমান্ড সেফটি সেমিনার-২০২৫
বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর কমান্ড সেফটি সেমিনার-২০২৫

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পেকুয়ায় যৌথ বাহিনীর অভিযানে গাঁজাসহ আটক ১
পেকুয়ায় যৌথ বাহিনীর অভিযানে গাঁজাসহ আটক ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশের পথে খালেদা জিয়া
দেশের পথে খালেদা জিয়া

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্পেনে চলচ্চিত্র ও মিডিয়ার ৬০ শতাংশ নারী যৌন নিপীড়নের শিকার
স্পেনে চলচ্চিত্র ও মিডিয়ার ৬০ শতাংশ নারী যৌন নিপীড়নের শিকার

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কুমারখালীতে নিষিদ্ধ জাল বিনষ্ট, জেলেকে জরিমানা
কুমারখালীতে নিষিদ্ধ জাল বিনষ্ট, জেলেকে জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শত্রুকে যে হুঁশিয়ারি দিলেন ইরানি কমান্ডার
শত্রুকে যে হুঁশিয়ারি দিলেন ইরানি কমান্ডার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভুট্টার আবাদে ঝুঁকে পড়েছেন বগুড়ার কৃষক
ভুট্টার আবাদে ঝুঁকে পড়েছেন বগুড়ার কৃষক

২ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানের যে হাতিয়ার ভারতীয় জেনারেলদের ঘুম কেড়ে নিচ্ছে
পাকিস্তানের যে হাতিয়ার ভারতীয় জেনারেলদের ঘুম কেড়ে নিচ্ছে

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তেজনা বাড়িয়ে পাকিস্তানের বন্দরে ভিড়লো তুরস্কের যুদ্ধজাহাজ, উদ্বিগ্ন ভারত
উত্তেজনা বাড়িয়ে পাকিস্তানের বন্দরে ভিড়লো তুরস্কের যুদ্ধজাহাজ, উদ্বিগ্ন ভারত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিএসএলে রেকর্ড গড়ে ‘সবার ওপরে’ রিশাদ
পিএসএলে রেকর্ড গড়ে ‘সবার ওপরে’ রিশাদ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতকে তোয়াক্কা করছে না আজাদ কাশ্মীর, চলছে ধুমধাম বিয়ে!
ভারতকে তোয়াক্কা করছে না আজাদ কাশ্মীর, চলছে ধুমধাম বিয়ে!

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঈদুল আজহার তারিখ জানাল আমিরাত
ঈদুল আজহার তারিখ জানাল আমিরাত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার ইসরায়েলের আকাশ অবরোধের ঘোষণা দিল হুথি
এবার ইসরায়েলের আকাশ অবরোধের ঘোষণা দিল হুথি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১২০০ কিলোমিটার দূরে আঘাত হানতে পারবে ইরানের নতুন ক্ষেপণাস্ত্র
১২০০ কিলোমিটার দূরে আঘাত হানতে পারবে ইরানের নতুন ক্ষেপণাস্ত্র

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিকিৎসকদের সঙ্গে দেখা করতে পারবেন না ওষুধ কোম্পানির প্রতিনিধিরা
চিকিৎসকদের সঙ্গে দেখা করতে পারবেন না ওষুধ কোম্পানির প্রতিনিধিরা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলকাতায় বাহাউদ্দিন নাছিমের বিলাসী ফ্ল্যাট
কলকাতায় বাহাউদ্দিন নাছিমের বিলাসী ফ্ল্যাট

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হুথির বিষয়ে আমেরিকা-ইসরায়েলকে যা বলল ইরান
হুথির বিষয়ে আমেরিকা-ইসরায়েলকে যা বলল ইরান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে গিয়ে ধর্ষণের শিকার হামাসের হাত থেকে মুক্তি পাওয়া জিম্মি
ইসরায়েলে গিয়ে ধর্ষণের শিকার হামাসের হাত থেকে মুক্তি পাওয়া জিম্মি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাপলা চত্বরে নিহত ৯৩ জনের তথ্য প্রকাশ করল হেফাজতে ইসলাম
শাপলা চত্বরে নিহত ৯৩ জনের তথ্য প্রকাশ করল হেফাজতে ইসলাম

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হুমকি দিলেন কিন্তু রাজনাথ পাকিস্তানের নামই মুখে নিলেন না!
হুমকি দিলেন কিন্তু রাজনাথ পাকিস্তানের নামই মুখে নিলেন না!

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিজ বাসায় থাকার অধিকার ফিরে পেলেন তুরিন আফরোজের মা
নিজ বাসায় থাকার অধিকার ফিরে পেলেন তুরিন আফরোজের মা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হুথির ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, ইসরায়েলে ফ্লাইট স্থগিত করল কয়েকটি দেশ
হুথির ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, ইসরায়েলে ফ্লাইট স্থগিত করল কয়েকটি দেশ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাঠ পর্যায়ের সরকারি কর্মচারীদের ফোন-ইন্টারনেট ভাতা দিতে কমিটি
মাঠ পর্যায়ের সরকারি কর্মচারীদের ফোন-ইন্টারনেট ভাতা দিতে কমিটি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইতালি যেতে প্রতীক্ষায় ৫০ হাজার বাংলাদেশির ভাগ্য নির্ধারণ আজ
ইতালি যেতে প্রতীক্ষায় ৫০ হাজার বাংলাদেশির ভাগ্য নির্ধারণ আজ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসনাত আবদুল্লাহর গাড়িতে হামলা : গাজীপুরে বিশেষ অভিযানে আটক ৫৪
হাসনাত আবদুল্লাহর গাড়িতে হামলা : গাজীপুরে বিশেষ অভিযানে আটক ৫৪

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কোটি টাকা চাঁদা দাবির অভিযোগ, কলাবাগান থানার ওসি-এসআই প্রত্যাহার
কোটি টাকা চাঁদা দাবির অভিযোগ, কলাবাগান থানার ওসি-এসআই প্রত্যাহার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিমানবন্দরে হামলা: হুতি ও ইরানের বিরুদ্ধে প্রতিশোধের অঙ্গীকার নেতানিয়াহুর
বিমানবন্দরে হামলা: হুতি ও ইরানের বিরুদ্ধে প্রতিশোধের অঙ্গীকার নেতানিয়াহুর

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসনাত আব্দুল্লাহর ওপর হামলার ঘটনায় ছাত্রদল সম্পাদকের নিন্দা
হাসনাত আব্দুল্লাহর ওপর হামলার ঘটনায় ছাত্রদল সম্পাদকের নিন্দা

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গ্যাসসংকটে হুমকিতে ৭০ বিলিয়ন ডলারের বিনিয়োগ
গ্যাসসংকটে হুমকিতে ৭০ বিলিয়ন ডলারের বিনিয়োগ

১৪ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

হাসনাত আব্দুল্লাহর ওপর হামলার প্রতিবাদে এনসিপির বিক্ষোভ
হাসনাত আব্দুল্লাহর ওপর হামলার প্রতিবাদে এনসিপির বিক্ষোভ

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

উত্তেজনার মধ্যে আবারও ক্ষেপণাস্ত্রের পরীক্ষা চালাল পাকিস্তান
উত্তেজনার মধ্যে আবারও ক্ষেপণাস্ত্রের পরীক্ষা চালাল পাকিস্তান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যাটারের পকেট থেকে মোবাইল ছিটকে পড়ার ঘটনা ভাইরাল, হতবাক অনেকে
ব্যাটারের পকেট থেকে মোবাইল ছিটকে পড়ার ঘটনা ভাইরাল, হতবাক অনেকে

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইনজীবী হত্যা মামলায় গ্রেফতার দেখানো হলো চিন্ময় দাসকে
আইনজীবী হত্যা মামলায় গ্রেফতার দেখানো হলো চিন্ময় দাসকে

১০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভারত ও পাকিস্তানের সেনাদের মধ্যে আবারও ব্যাপক গোলাগুলি
ভারত ও পাকিস্তানের সেনাদের মধ্যে আবারও ব্যাপক গোলাগুলি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুক্রবার আত্মপ্রকাশ ছাত্রদের নতুন রাজনৈতিক দলের, নেতৃত্বে যারা
শুক্রবার আত্মপ্রকাশ ছাত্রদের নতুন রাজনৈতিক দলের, নেতৃত্বে যারা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুফতি ফয়জুল করীমকে বরিশাল সিটির মেয়র ঘোষণার আবেদন খারিজ
মুফতি ফয়জুল করীমকে বরিশাল সিটির মেয়র ঘোষণার আবেদন খারিজ

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

খালেদা জিয়ার আগমন উপলক্ষে কর্মসূচি, নেতাকর্মীদের যে জরুরি বার্তা দিলেন ফখরুল
খালেদা জিয়ার আগমন উপলক্ষে কর্মসূচি, নেতাকর্মীদের যে জরুরি বার্তা দিলেন ফখরুল

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
মন খারাপের দেশে দুঃস্বপ্নের পাহাড়!
মন খারাপের দেশে দুঃস্বপ্নের পাহাড়!

সম্পাদকীয়

ছড়িয়ে পড়ছে স্ক্যাবিস
ছড়িয়ে পড়ছে স্ক্যাবিস

পেছনের পৃষ্ঠা

ভুয়া ঠিকানায় দলের ছড়াছড়ি
ভুয়া ঠিকানায় দলের ছড়াছড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

রণপ্রস্তুতিতে ভারত-পাকিস্তান
রণপ্রস্তুতিতে ভারত-পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

মাতারবাড়ী ও মোংলা হবে শিপিং হাব
মাতারবাড়ী ও মোংলা হবে শিপিং হাব

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

৩০০ ফিট এখন জুলাই ৩৬ এক্সপ্রেসওয়ে
৩০০ ফিট এখন জুলাই ৩৬ এক্সপ্রেসওয়ে

নগর জীবন

আত্মঘাতী ‘মানবিক করিডর’
আত্মঘাতী ‘মানবিক করিডর’

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যর্থনা জানাবেন নেতা-কর্মীরা
অভ্যর্থনা জানাবেন নেতা-কর্মীরা

প্রথম পৃষ্ঠা

রাশমিকার প্রেমে ছন্দপতন
রাশমিকার প্রেমে ছন্দপতন

শোবিজ

মালচিং পদ্ধতিতে বাড়ছে শসা চাষ
মালচিং পদ্ধতিতে বাড়ছে শসা চাষ

পেছনের পৃষ্ঠা

কী হবে শতবর্ষী গাছগুলোর
কী হবে শতবর্ষী গাছগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

খাল-নালার পাড়ে নিরাপত্তা বেষ্টনী বসাচ্ছে চসিক
খাল-নালার পাড়ে নিরাপত্তা বেষ্টনী বসাচ্ছে চসিক

নগর জীবন

হাসনাতের ওপর হামলা এনসিপির বিক্ষোভ
হাসনাতের ওপর হামলা এনসিপির বিক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

হেফাজতের পাশে দাঁড়াতে বলেছিলেন খালেদা জিয়া
হেফাজতের পাশে দাঁড়াতে বলেছিলেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

‘ফোরামের’ নতুন আবির্ভাব!
‘ফোরামের’ নতুন আবির্ভাব!

মাঠে ময়দানে

সুচিত্রা কেন ক্ষেপেছিলেন ধর্মেন্দ্রর ওপর
সুচিত্রা কেন ক্ষেপেছিলেন ধর্মেন্দ্রর ওপর

শোবিজ

আলোকবর্তিকার মতো কাজ করছে এই শিক্ষাবৃত্তি
আলোকবর্তিকার মতো কাজ করছে এই শিক্ষাবৃত্তি

বসুন্ধরা শুভসংঘ

যেভাবে দর্শক পছন্দের নায়ক রুবেল...
যেভাবে দর্শক পছন্দের নায়ক রুবেল...

শোবিজ

চলে গেলেন ব্যারিস্টার রাজ্জাক
চলে গেলেন ব্যারিস্টার রাজ্জাক

প্রথম পৃষ্ঠা

ধরাছোঁয়ার বাইরে মাদক মাফিয়ারা
ধরাছোঁয়ার বাইরে মাদক মাফিয়ারা

নগর জীবন

নির্বাচন ইস্যুতে তৎপর বিদেশিরা
নির্বাচন ইস্যুতে তৎপর বিদেশিরা

প্রথম পৃষ্ঠা

লিটনের নেতৃত্বেই বাংলাদেশ
লিটনের নেতৃত্বেই বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

হকির ব্যর্থতার তদন্ত করছে ক্রীড়া পরিষদ
হকির ব্যর্থতার তদন্ত করছে ক্রীড়া পরিষদ

মাঠে ময়দানে

১৬ বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের বিরুদ্ধে ব্যবস্থার নির্দেশ
১৬ বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের বিরুদ্ধে ব্যবস্থার নির্দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বকশিশ বা ভিক্ষা চাই না হিসাবের পাওনা চাই
বকশিশ বা ভিক্ষা চাই না হিসাবের পাওনা চাই

পেছনের পৃষ্ঠা

এলাকাভিত্তিক মঞ্চ কেন প্রয়োজন
এলাকাভিত্তিক মঞ্চ কেন প্রয়োজন

শোবিজ

কবে নির্বাচন জানতে চেয়েছে রাশিয়া-জাপান
কবে নির্বাচন জানতে চেয়েছে রাশিয়া-জাপান

প্রথম পৃষ্ঠা

গপ্পসপ্প আর গান নিয়ে অ্যাঞ্জেল নূর
গপ্পসপ্প আর গান নিয়ে অ্যাঞ্জেল নূর

শোবিজ

বার্সার পিছু ছুটছে রিয়াল
বার্সার পিছু ছুটছে রিয়াল

মাঠে ময়দানে