শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৮ এপ্রিল, ২০১৪

শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর

বন্ধ হয়নি যাত্রী হয়রানি

মির্জা মেহেদী তমাল
প্রিন্ট ভার্সন
বন্ধ হয়নি যাত্রী হয়রানি

'বাবা-মা, স্ত্রী-সন্তান, ভাই-বোনকে দেখব কত দিন পর! নিজের দেশ। মনটা ব্যাকুল হয়ে উঠছিল। চোখে পানি চলে আসে। কতবার ভেবেছি, এবার দেশে ফিরলে আর বিদেশে পা দেব না। উড়োজাহাজ চলার একপর্যায়ে ঘোষণা এলো, কিছু সময়ের মধ্যেই ঢাকার বিমানবন্দরে নামব। আমার দেরি সহ্য হচ্ছিল না। শাহজালাল বিমানবন্দরে দেশের মানুষকে দেখে আমার মনটা খুশিতে ভরে ওঠে। কিন্তু দুপুরে বিমানবন্দরে নামার পর আমি যখন বাড়ির উদ্দেশে গাড়িতে ওঠে বসি-এর মাঝে পেরিয়ে যায় সাড়ে তিন ঘণ্টা। এই দীর্ঘ সময়ে ইমিগ্রেশন, কাস্টমস, পুলিশ, লোডার এবং সর্বশেষ গাড়িচালক-আমাকে নিয়ে যে নির্দয় আচরণ করলেন, তাতে দেশে থাকার চিন্তা আর মাথায় আসে না।'

চাঁদপুরের আবুল কালাম এভাবেই তার তিক্ত অভিজ্ঞতার কথা বলছিলেন। মধ্যপ্রাচ্য থেকে দীর্ঘ সাত বছর পর দেশে ফিরেই শাহজালাল বিমানবন্দরে চরম হয়রানির শিকার হন তিনি।

চাঁদপুরের আবুল কালামের এই হয়রানির দৃশ্য এখন শাহজালাল বিমানবন্দরের নিত্যদিনের ঘটনা। দেশের অর্থনীতির চাকা যাদের পাঠানো অর্থে সচল থাকে, সেই প্রবাসীদেরই বিদেশ যাতায়াতে বিমানবন্দরে হয়রানি করা হচ্ছে। শুধু বিদেশ ফেরত যাত্রী-ই নয়, বিদেশ গমনের ক্ষেত্রেও যাত্রীরা নাস্তানাবুদ হচ্ছেন বিভিন্ন টেবিলে। দাঁড়িয়ে থাকতে হয় দীর্ঘ সময়। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, সরকারের মন্ত্রিসভা থেকে শুরু করে বিমানবন্দর সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন গোয়েন্দা সংস্থার বিভাগীয় বৈঠকেও এই যাত্রী হয়রানি নিয়ে বিস্তর আলোচনা হচ্ছে, সিদ্ধান্ত হচ্ছে হয়রানি বন্ধের। কিন্তু কাজ হচ্ছে না কিছুতেই। বরং দিন দিন হয়রানির মাত্রা বেড়েই চলেছে। চাঁদপুরের আবুল কালাম জানান, সাউদিয়া এয়ারলাইন্সের একটি ফ্লাইটে করে তিনি দুপুরে শাহজালাল বিমানবন্দরে পৌঁছান। তার জন্য বিমানবন্দরের বাইরে অপেক্ষায় ছিলেন বৃদ্ধ বাবা, মা, প্রিয় স্ত্রী আর সন্তানেরা। কিন্তু তিনি বিমানবন্দরের ভেতর থেকে বেরোতে পারছিলেন না। ইমিগ্রেশনের ছাড়পত্র নিতে তাকে লাইনে দাঁড়াতে হয় দীর্ঘ সময়। ছাড়পত্র পেলেও এবার আটকে যান কাস্টমসে। সেখানে মালামাল তল্লাশিতে অনেকটা অত্যাচার করা হয়। এরপর যখন তিনি বেরিয়ে যাবেন বিমানবন্দর থেকে, তখনই তাকে আবার আটকে দেন এয়ারপোর্ট আর্মড পুলিশের সদস্যরা। ট্যাক্স দিয়েছেন কি-দেননি এ নিয়ে তাকে নিয়ে শুরু হয় টানা-হেঁচড়া। প্রায় তিন ঘণ্টা পর গলদঘর্ম হয়ে টার্মিনাল থেকে বের হন। মাইক্রোবাসে চড়ে বসলেও বিমানবন্দর এলাকা পার হওয়ার আগেই তাকে তিনবার থামানো হয়। বিমানবন্দর সংশ্লিষ্ট একজন ঊর্ধ্বতন গোয়েন্দা কর্মকর্তা জানান, বিমানবন্দরে আর্মড পুলিশের দায়িত্ব বহিরাগমন, পার্কিং লট, ক্যানোপি, কনকর্স হল, আগমনী কনভেয়ার বেল্ট বা কাস্টমস হলরুম, টারমাক, রানওয়ে, ড্রাইওয়ে ও অ্যাপ্রোন এলাকায় নিরাপত্তার কাজে নিয়োজিত থাকা। তবে তারা অধিকাংশ সময়ই ব্যস্ত থাকে আগমনী আর কারপার্কিং এলাকায় যাত্রীদের মালামাল তল্লাশির কাজে। বিদেশ থেকে আসা অনেক যাত্রীই বিমানবন্দরে সব কাজ শেষ করে গাড়িতে ওঠার পরই এই আর্মড পুলিশের তল্লাশির মুখোমুখি হয়। নানা প্রশ্নে বিব্রত করা হয় যাত্রীদের।

জানা গেছে, যাত্রীরা মূলত হয়রানির শিকার হন কাস্টমস হলরুম থেকে বের হয়ে যাওয়ার পর। সেখানে ট্যাঙ্চিালক, দালাল, ভুয়া সাংবাদিক, ফুটার (ছিঁচকে সন্ত্রাসী) আর আর্মড পুলিশরা যাত্রীদের নানাভাবে হয়রানি করে থাকে। আর্মড পুলিশের দায়িত্ব না হলেও তারা যাত্রীদের মালামাল তল্লাশি করছে ট্যাক্সে কথা বলে। যাত্রীদের শতকরা ৯০ ভাগ বা অধিকাংশেরই লাগেজ খোলা হয় না। কিছু লাগেজ স্ক্যানিং করে শুল্কযোগ্য কিছু না থাকলে ছেড়ে দেওয়া হয়। ফলে ওই যাত্রীদের কাছে শুল্কের কোনো ছাড়পত্র বা রসিদ থাকে না। যারা ঘোষণা দিয়ে শুল্কযোগ্য মালামাল আনেন, তাদের বা সন্দেহভাজনদের লাগেজ তল্লাশি করা হয়ে থাকে। কিন্তু এখানে দেখা যায়, বাইরে আর্মড পুলিশ লাগেজ তল্লাশির নামে যাত্রীদের অহেতুক হয়রানি করা হচ্ছে। সূত্র জানায়, বিমানবন্দরে আরেকটি গ্রুপের হাতেও নিয়মিত যাত্রীরা হয়রানির শিকার হচ্ছেন। এই চক্রটি হচ্ছে টার্মিনালের ছিঁচকে সন্ত্রাসী। এরা বিমানবন্দরে ফুটার নামে পরিচিত। এদের অত্যাচারে অতিষ্ঠ যাত্রীরা। এই চক্রের সদস্য সংখ্যা ৩০০-র বেশি। যাত্রী হয়রানির আরেক রুট লস অ্যান্ড ফাউন্ডেশন বিভাগ। কোনো যাত্রীর মালামাল বিমানবন্দরে হারানো গেলে বা লাগেজ না এসে পৌঁছলে তা জানাতে হয় বিমানবন্দরের লস অ্যান্ড ফাউন্ডেশন বিভাগে। অভিযোগ, এই শাখার সদস্যরা কেউই যাত্রীদের সঙ্গে ভালো আচরণ করেন না।

ইমিগ্রেশন নিয়ে যত অভিযোগ : শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের ইমিগ্রেশন বিভাগের বিরুদ্ধে যাত্রীদের রয়েছে বিস্তর অভিযোগ। তবে এর পেছনে কর্মকর্তাদের অদক্ষতাকেই দায়ী করছে সংশ্লিষ্টরা। প্রতিদিনই এ বিভাগ থেকে ছাড়পত্র নিতে যাত্রীদের লম্বা লাইনে দাঁড়িয়ে থাকতে হচ্ছে দীর্ঘ সময়। ইমিগ্রেশন বিভাগের দাবি, শাহজালাল বিমানবন্দরে অল্প সময়ের ব্যবধানে একাধিক উড়োজাহাজের শিডিউল পড়লেই ইমিগ্রেশন কাউন্টারগুলোর সামনে জট লেগে যায়। এ ছাড়া শুধু ইমিগ্রেশনের জন্য দীর্ঘ লাইন, তা সঠিক নয়। প্রবাসী কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে বিদেশ গমন বাংলাদেশি শ্রমিকদের ফিংগার প্রিন্ট নেওয়া হয়। এতে করে যাত্রীদের লাইন পড়ে যায়। ওই লাইনটি ইমিগ্রেশন এলাকাতেই হয়ে থাকে বলে অনেকেই ভাবে, ইমিগ্রেশনের জন্য দীর্ঘ লাইন তৈরি হয়েছে। সিভিল এভিয়েশন বলছে, পর্যাপ্ত কাউন্টার থাকলেও জনবলের অভাবে যাত্রীদের ভোগান্তিতে পড়তে হচ্ছে। বিভিন্ন এয়ারলাইন্স কোম্পানিও দক্ষ জনবলের অভাবকেই দায়ী করছে।

বিমানবন্দরের ইমিগ্রেশনের দায়িত্বে থাকা পুলিশের এডিশনাল এসপি শামসুন্নাহার বলেন, ইমিগ্রেশন বিভাগের বিরুদ্ধে ঢালাওভাবে কিছু অভিযোগ করা হয়। যা আদৌ সত্য নয়। লম্বা লাইন যাত্রীদের সব সময় হয় না। যখন একসঙ্গে পাঁচ-ছয়টি উড়োজাহাজের শিডিউল পড়ে যায়, তখনই এ ধরনের কিছু সমস্যা হতে পারে।

 

এই বিভাগের আরও খবর
এনবিআরের ২ শতাধিক কর্মকর্তা ক্ষমা চাইলেন
এনবিআরের ২ শতাধিক কর্মকর্তা ক্ষমা চাইলেন
অ্যাসিড নিক্ষেপের মামলা ডিপজলের বিরুদ্ধে
অ্যাসিড নিক্ষেপের মামলা ডিপজলের বিরুদ্ধে
ভারতে গ্রেপ্তার আওয়ামী লীগ নেতা
ভারতে গ্রেপ্তার আওয়ামী লীগ নেতা
টিকটকে পরিচয় ইমোতে ব্ল্যাকমেল
টিকটকে পরিচয় ইমোতে ব্ল্যাকমেল
আকুর বিল পরিশোধে কমেছে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ
আকুর বিল পরিশোধে কমেছে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ
রাজশাহীতে বালুমহালে গুলি ভাঙচুর
রাজশাহীতে বালুমহালে গুলি ভাঙচুর
দিনভর বৃষ্টি জলাবদ্ধতা যানজট জনদুর্ভোগ
দিনভর বৃষ্টি জলাবদ্ধতা যানজট জনদুর্ভোগ
সাগরে গোসলে নেমে চবি ছাত্রের মৃত্যু, নিখোঁজ ২
সাগরে গোসলে নেমে চবি ছাত্রের মৃত্যু, নিখোঁজ ২
৭ দফা আদায়েই অভ্যুত্থানের সফলতা
৭ দফা আদায়েই অভ্যুত্থানের সফলতা
সন্তান খাঁচায় ভরে ভিক্ষা করছেন মা
সন্তান খাঁচায় ভরে ভিক্ষা করছেন মা
আলপনায় রঙিন গ্রাম
আলপনায় রঙিন গ্রাম
চট্টগ্রামে জিকা ভাইরাস নিয়ে দুশ্চিন্তা
চট্টগ্রামে জিকা ভাইরাস নিয়ে দুশ্চিন্তা
সর্বশেষ খবর
ঝরে পড়া শিক্ষার্থী ও বাল্যবিয়ে রোধে জলঢাকায় শুভসংঘের সচেতনতামূলক সভা
ঝরে পড়া শিক্ষার্থী ও বাল্যবিয়ে রোধে জলঢাকায় শুভসংঘের সচেতনতামূলক সভা

১ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

গণহত্যার জন্য শুধু হাসিনা নয়, আ. লীগেরও বিচার হওয়া উচিত: ফখরুল
গণহত্যার জন্য শুধু হাসিনা নয়, আ. লীগেরও বিচার হওয়া উচিত: ফখরুল

৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

ফুটবলার ঋতুপর্ণা চাকমার ক্যান্সার আক্রান্ত মায়ের পাশে তারেক রহমান
ফুটবলার ঋতুপর্ণা চাকমার ক্যান্সার আক্রান্ত মায়ের পাশে তারেক রহমান

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার উপযুক্ত বিচার অবশ্যই হবে বাংলাদেশে : আইন উপদেষ্টা
শেখ হাসিনার উপযুক্ত বিচার অবশ্যই হবে বাংলাদেশে : আইন উপদেষ্টা

১১ মিনিট আগে | জাতীয়

‘পুরো ৫০ ওভার ব্যাট করতে না পারাই চিন্তার বিষয়’
‘পুরো ৫০ ওভার ব্যাট করতে না পারাই চিন্তার বিষয়’

১৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

৩১ দফা মানে গণতন্ত্র, আগামীর বাংলাদেশ: আফরোজা আব্বাস
৩১ দফা মানে গণতন্ত্র, আগামীর বাংলাদেশ: আফরোজা আব্বাস

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সন্তানকে হত্যার হুমকি দিয়ে ভাবিকে ‘ধর্ষণ’, দেবর কারাগারে
সন্তানকে হত্যার হুমকি দিয়ে ভাবিকে ‘ধর্ষণ’, দেবর কারাগারে

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টেক্সাসে ভয়াবহ বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ১০৯, নিখোঁজ ১৬১
টেক্সাসে ভয়াবহ বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ১০৯, নিখোঁজ ১৬১

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অন্ধকারে লুকিয়ে আছে এক ভয়ংকর সত্য’
‘অন্ধকারে লুকিয়ে আছে এক ভয়ংকর সত্য’

৩৩ মিনিট আগে | শোবিজ

মুরাদনগরে ট্রিপল মার্ডার: ৮ আসামির ৩ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর
মুরাদনগরে ট্রিপল মার্ডার: ৮ আসামির ৩ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্বতন্ত্র কাউন্সিলের দাবিতে আজও স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের ফটক আটকে বিক্ষোভ
স্বতন্ত্র কাউন্সিলের দাবিতে আজও স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের ফটক আটকে বিক্ষোভ

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুলাউড়ায় বিপুল পরিমাণ অবৈধ জাল ধ্বংস, জরিমানা
কুলাউড়ায় বিপুল পরিমাণ অবৈধ জাল ধ্বংস, জরিমানা

৪১ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

বাংলাদেশের নেতৃত্বে জাতিসংঘে জলবায়ু পরিবর্তন বিষয়ক রেজ্যুলেশন গৃহীত
বাংলাদেশের নেতৃত্বে জাতিসংঘে জলবায়ু পরিবর্তন বিষয়ক রেজ্যুলেশন গৃহীত

৪৪ মিনিট আগে | জাতীয়

যারা ভোটে জিততে পারবে না তারাই পিআর পদ্ধতি চায় : সালাম
যারা ভোটে জিততে পারবে না তারাই পিআর পদ্ধতি চায় : সালাম

৪৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

মেদ ঝরাতে গিয়েই আফগান আম্পায়ার শিনওয়ারির মৃত্যু!
মেদ ঝরাতে গিয়েই আফগান আম্পায়ার শিনওয়ারির মৃত্যু!

৫১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার পতনের খবর ছড়ানোর পরও যাত্রাবাড়ীতে ৫২ জনকে হত্যা করে পুলিশ
হাসিনার পতনের খবর ছড়ানোর পরও যাত্রাবাড়ীতে ৫২ জনকে হত্যা করে পুলিশ

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

চীন সফরে যাচ্ছে জামায়াতের প্রতিনিধি দল
চীন সফরে যাচ্ছে জামায়াতের প্রতিনিধি দল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হজ শেষে দেশে ফিরেছেন ৮০ হাজার ৫০০ বাংলাদেশি হাজি
হজ শেষে দেশে ফিরেছেন ৮০ হাজার ৫০০ বাংলাদেশি হাজি

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নরসিংদীর বিএনপি নেতা কাইয়ুম বহিষ্কার
নরসিংদীর বিএনপি নেতা কাইয়ুম বহিষ্কার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহ জেলা পূজা উদযাপন ফ্রন্টের কমিটি ঘোষণা
ঝিনাইদহ জেলা পূজা উদযাপন ফ্রন্টের কমিটি ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আলিয়া ভাটের টাকা ‘চুরি’, গ্রেফতার সাবেক সহকারী
আলিয়া ভাটের টাকা ‘চুরি’, গ্রেফতার সাবেক সহকারী

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দুপুরের খাবারের পরে ১০ মিনিট কেন হাঁটবেন?
দুপুরের খাবারের পরে ১০ মিনিট কেন হাঁটবেন?

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ফেনীতে বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধের ১৪ স্থানে ভাঙন, ৩০ গ্রাম প্লাবিত
ফেনীতে বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধের ১৪ স্থানে ভাঙন, ৩০ গ্রাম প্লাবিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুদকের সেই শরীফকে চাকরিতে পুনর্বহালের নির্দেশ
দুদকের সেই শরীফকে চাকরিতে পুনর্বহালের নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বর্ষায় ভেজা জামাকাপড়ের দুর্গন্ধ যেভাবে দূর করবেন
বর্ষায় ভেজা জামাকাপড়ের দুর্গন্ধ যেভাবে দূর করবেন

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ভারতের গুজরাটে সেতু ধসে নিহত ৯
ভারতের গুজরাটে সেতু ধসে নিহত ৯

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সন্ধ্যার মধ্যে ঝড়ের আশঙ্কা দেশের ৬ অঞ্চলে
সন্ধ্যার মধ্যে ঝড়ের আশঙ্কা দেশের ৬ অঞ্চলে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বৃষ্টিতে বির্পযস্ত ঝিনাইদহের জনজীবন
বৃষ্টিতে বির্পযস্ত ঝিনাইদহের জনজীবন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের সঙ্গে যুদ্ধবিরতির পর এই প্রথম সৌদির সঙ্গে ইরানের বৈঠক
ইসরায়েলের সঙ্গে যুদ্ধবিরতির পর এই প্রথম সৌদির সঙ্গে ইরানের বৈঠক

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাতে সেমিফাইনালে মুখোমুখি রিয়াল মাদ্রিদ ও পিএসজি
রাতে সেমিফাইনালে মুখোমুখি রিয়াল মাদ্রিদ ও পিএসজি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
ভারতীয় নার্স প্রিয়ার মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করতে যাচ্ছে ইয়েমেন
ভারতীয় নার্স প্রিয়ার মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করতে যাচ্ছে ইয়েমেন

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন থেকে আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিয়েছে ইরান: রিপোর্ট
চীন থেকে আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিয়েছে ইরান: রিপোর্ট

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তানের সর্বোচ্চ নেতার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি আইসিসির
আফগানিস্তানের সর্বোচ্চ নেতার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি আইসিসির

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সামরিক স্থাপনায় ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র আঘাত হানার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল
সামরিক স্থাপনায় ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র আঘাত হানার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এত মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করেছে সৌদি আরব!
এত মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করেছে সৌদি আরব!

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের শীর্ষ ১০ ধনীর তালিকায় নেই বিল গেটস
বিশ্বের শীর্ষ ১০ ধনীর তালিকায় নেই বিল গেটস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল যুদ্ধ চায়, ইরানও তৈরি
ইসরায়েল যুদ্ধ চায়, ইরানও তৈরি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিবলী রুবাইয়াতের ১০তলা বাণিজ্যিক ভবন জব্দের আদেশ
শিবলী রুবাইয়াতের ১০তলা বাণিজ্যিক ভবন জব্দের আদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গড়ে প্রতিদিন ৪ লাখ যাত্রী মেট্রোতে, সবচেয়ে বেশি যে স্টেশনে
গড়ে প্রতিদিন ৪ লাখ যাত্রী মেট্রোতে, সবচেয়ে বেশি যে স্টেশনে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করতে চান ট্রাম্প
ইরানের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করতে চান ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখন আর শেখ হাসিনার পালানোর পথ নেই : প্রেস সচিব
এখন আর শেখ হাসিনার পালানোর পথ নেই : প্রেস সচিব

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনকারীদের ওপর গুলির নির্দেশ দিয়েছিলেন হাসিনা, অডিও বিশ্লেষণ করে জানাল বিবিসি
আন্দোলনকারীদের ওপর গুলির নির্দেশ দিয়েছিলেন হাসিনা, অডিও বিশ্লেষণ করে জানাল বিবিসি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিপজলের বিরুদ্ধে মামলা
ডিপজলের বিরুদ্ধে মামলা

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যেভাবে জানবেন এসএসসির ফল
যেভাবে জানবেন এসএসসির ফল

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বিলুপ্তির বিধান বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ
তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বিলুপ্তির বিধান বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরমাণু কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা খেয়েছে ইরান : ফরাসি গোয়েন্দা প্রধান
পরমাণু কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা খেয়েছে ইরান : ফরাসি গোয়েন্দা প্রধান

৭ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

৪ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট আসাদুজ্জামান নূর
৪ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট আসাদুজ্জামান নূর

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিস্তিনিদের জোরপূর্বক সরানোর বিষয়ে আলাপ করেছেন ট্রাম্প ও নেতানিয়াহু
ফিলিস্তিনিদের জোরপূর্বক সরানোর বিষয়ে আলাপ করেছেন ট্রাম্প ও নেতানিয়াহু

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনবিআর চেয়ারম্যানের কাছে ক্ষমা চেয়েছেন দুই শতাধিক কর্মকর্তা-কর্মচারী
এনবিআর চেয়ারম্যানের কাছে ক্ষমা চেয়েছেন দুই শতাধিক কর্মকর্তা-কর্মচারী

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলকে আবু ওবায়দার হুঁশিয়ারি
ইসরায়েলকে আবু ওবায়দার হুঁশিয়ারি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৬৪০ দিনের যুদ্ধেও সফল হয়নি ইসরায়েল, হামাসের দাবি
৬৪০ দিনের যুদ্ধেও সফল হয়নি ইসরায়েল, হামাসের দাবি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পকে ‘শান্তিতে নোবেল’ দিতে পাকিস্তানের প্রস্তাবকে স্বাগত জানাল হোয়াইট হাউস
ট্রাম্পকে ‘শান্তিতে নোবেল’ দিতে পাকিস্তানের প্রস্তাবকে স্বাগত জানাল হোয়াইট হাউস

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তৃতীয় বিয়ের ইঙ্গিত, গৌরীকে নিয়ে যা বললেন আমির
তৃতীয় বিয়ের ইঙ্গিত, গৌরীকে নিয়ে যা বললেন আমির

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সিঙ্গাপুর থেকে ৫৩১ কোটি টাকায় আসবে এক কার্গো এলএনজি
সিঙ্গাপুর থেকে ৫৩১ কোটি টাকায় আসবে এক কার্গো এলএনজি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টানা বৃষ্টিপাত চলবে আরও কয়েকদিন, জানাল আবহাওয়া অধিদপ্তর
টানা বৃষ্টিপাত চলবে আরও কয়েকদিন, জানাল আবহাওয়া অধিদপ্তর

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেনীতে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি, আশ্রয়কেন্দ্রে ছুটছে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার
ফেনীতে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি, আশ্রয়কেন্দ্রে ছুটছে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘যারা পিআর চায়, তারা আওয়ামী লীগকে ফেরাতে চায়’
‘যারা পিআর চায়, তারা আওয়ামী লীগকে ফেরাতে চায়’

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলের সঙ্গে যুদ্ধবিরতির পর এই প্রথম সৌদির সঙ্গে ইরানের বৈঠক
ইসরায়েলের সঙ্গে যুদ্ধবিরতির পর এই প্রথম সৌদির সঙ্গে ইরানের বৈঠক

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অধ্যক্ষের পদত্যাগ দাবিতে ঢাকা সিটি কলেজ উত্তপ্ত, পরীক্ষা স্থগিত
অধ্যক্ষের পদত্যাগ দাবিতে ঢাকা সিটি কলেজ উত্তপ্ত, পরীক্ষা স্থগিত

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দীপিকার ‘৮ ঘণ্টা কাজ’ প্রসঙ্গ নিয়ে রাশমিকার খোঁচা!
দীপিকার ‘৮ ঘণ্টা কাজ’ প্রসঙ্গ নিয়ে রাশমিকার খোঁচা!

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
জুলাই অভ্যুত্থান : কী পেলাম! কী হারালাম
জুলাই অভ্যুত্থান : কী পেলাম! কী হারালাম

সম্পাদকীয়

ফের ট্রাম্পের ট্যারিফ তাণ্ডব
ফের ট্রাম্পের ট্যারিফ তাণ্ডব

প্রথম পৃষ্ঠা

কই গেল দুই লাখ তাল গাছ
কই গেল দুই লাখ তাল গাছ

নগর জীবন

সন্তান খাঁচায় ভরে ভিক্ষা করছেন মা
সন্তান খাঁচায় ভরে ভিক্ষা করছেন মা

পেছনের পৃষ্ঠা

সিনেমা হল এখন কার নিয়ন্ত্রণে
সিনেমা হল এখন কার নিয়ন্ত্রণে

শোবিজ

ঘরে পৌঁছাবে পদ্মার বিশুদ্ধ পানি
ঘরে পৌঁছাবে পদ্মার বিশুদ্ধ পানি

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শাবনূর কেন অনীকের স্ত্রী হতে চাননি
শাবনূর কেন অনীকের স্ত্রী হতে চাননি

শোবিজ

তাজুলের টাকার খনি ওয়াসা আর এলজিইডি
তাজুলের টাকার খনি ওয়াসা আর এলজিইডি

প্রথম পৃষ্ঠা

গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের
গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের

প্রথম পৃষ্ঠা

কেন বাড়ছে ডেঙ্গুতে মৃত্যু
কেন বাড়ছে ডেঙ্গুতে মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতে গ্রেপ্তার আওয়ামী লীগ নেতা
ভারতে গ্রেপ্তার আওয়ামী লীগ নেতা

পেছনের পৃষ্ঠা

মিডিয়াকে হুমকি গণতন্ত্রের পরিপন্থি
মিডিয়াকে হুমকি গণতন্ত্রের পরিপন্থি

প্রথম পৃষ্ঠা

থামছে না দাবি আদায়ের আন্দোলন
থামছে না দাবি আদায়ের আন্দোলন

প্রথম পৃষ্ঠা

ফরিদা পারভীনের শারীরিক অবস্থার আরও অবনতি
ফরিদা পারভীনের শারীরিক অবস্থার আরও অবনতি

শোবিজ

ছুটিই যেন কাবরেরার চাকরি
ছুটিই যেন কাবরেরার চাকরি

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের প্রতিরক্ষা শিল্প বিকাশে সহায়তা দেবে তুরস্ক
বাংলাদেশের প্রতিরক্ষা শিল্প বিকাশে সহায়তা দেবে তুরস্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশ গঠনে ব্যবসায়ীদের প্রয়োজন রয়েছে
দেশ গঠনে ব্যবসায়ীদের প্রয়োজন রয়েছে

নগর জীবন

হতাশায় বিশ্বাস করি না
হতাশায় বিশ্বাস করি না

শোবিজ

বিব্রত শ্রদ্ধা...
বিব্রত শ্রদ্ধা...

শোবিজ

জয়ার পুতুল নাচের ইতিকথা
জয়ার পুতুল নাচের ইতিকথা

শোবিজ

ফাইনালের আগে ফাইনাল!
ফাইনালের আগে ফাইনাল!

মাঠে ময়দানে

এবার কিংস অ্যারিনায় আফঈদাদের লড়াই
এবার কিংস অ্যারিনায় আফঈদাদের লড়াই

মাঠে ময়দানে

জোকোভিচ ১৬ সুয়াটেকের দ্বিতীয়
জোকোভিচ ১৬ সুয়াটেকের দ্বিতীয়

মাঠে ময়দানে

বিকালে শ্লীলতাহানি রাতে অস্বাভাবিক মৃত্যু
বিকালে শ্লীলতাহানি রাতে অস্বাভাবিক মৃত্যু

দেশগ্রাম

জি এম কাদেরের বিরুদ্ধে পাল্টা তোপ বহিষ্কৃতদের
জি এম কাদেরের বিরুদ্ধে পাল্টা তোপ বহিষ্কৃতদের

প্রথম পৃষ্ঠা

জেলখানা থেকে বের হতে পারতেন না
জেলখানা থেকে বের হতে পারতেন না

নগর জীবন

তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থা বিলুপ্তি বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ
তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থা বিলুপ্তি বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

তারা আ.লীগকে ফেরাতে চায়
তারা আ.লীগকে ফেরাতে চায়

নগর জীবন

ন্যাশনাল ব্যাংকের এমডি আদিল চৌধুরী
ন্যাশনাল ব্যাংকের এমডি আদিল চৌধুরী

নগর জীবন