শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:৪৮, শনিবার, ২১ জুলাই, ২০১৮ আপডেট:

কোটা নিয়ে কত কথা...

আশরাফুল আলম খোকন
অনলাইন ভার্সন
কোটা নিয়ে কত কথা...

৫৬ শতাংশ কোটা শুনতে অনেক শোনায়। তাই এই আন্দোলনের পক্ষে আবেগ তৈরি করতে অনেক সহজ হয়েছে। আবেগ কিন্তু দামিও হয় আবার সস্তা আবেগও হয়। যারা আন্দোলনে আছেন তারা অনেকেই জানেন না, কোটা প্রথা বিলুপ্ত হলে ক্ষতিগ্রস্ত বেশি তারাই হবেন। লাভবান হবে মুষ্টিমেয় কিছু গোষ্ঠী। যে কোনো রাষ্ট্রেরই সমাজ ব্যবস্থার বিদ্যমান বৈষম্য দূর করতে চাকরিতে কোটা রাখা হয়। আমাদের দেশেও তাই। 

আমার মনে হয় এটা অনেকেই জানে না কোটা শুরুই হয় যে কোনো নিয়োগ পরীক্ষার সবগুলো ধাপ অতিক্রম করার পর। প্রিলিমিনারি, লিখিত পরীক্ষা, ভাইভাতে নির্ধারিত নম্বর পেয়ে পাস করার পর। এর আগে কোটার কোনো কার্যকারিতা নেই। আন্দোলনে নেতৃত্বদানকারী ৪/৫ জনের খবর জানি, যারা এই পর্যন্ত প্রিলিমিনারি পরীক্ষায়ই পাস করতে পারেনি। সুতরাং কোটা থাকলেই কি বা না থাকলেই কি, ওদের জন্য সবই সমান। বিষয়টা এমন না যে কোটা না থাকিলে তারা এতদিনে চাকরি পেয়ে যেতো।

যেমন ধরুণ, জেলা কোটা ১০ শতাংশ। মনে করুন কুড়িগ্রাম, সাতক্ষীরা, শেরপুর কিংবা নওগাঁ জেলা। ওখানকার ছেলেমেয়েদের পড়াশোনার মান আর ঢাকা চট্টগ্রাম কুমিল্লা কিংবা গাজীপুরের ছেলেমেয়েদের পড়াশোনার সুযোগ-সুবিধা এবং মানের মধ্যেই অনেক তফাৎ ছোট সময় থেকেই। সুতরাং এক্ষেত্রে জেলা কোটা পদ্ধতি না থাকলে দেখা যাবে পশ্চাৎপদ এলাকার মানুষগুলো চাকরিই পাবে না। সুতরাং গ্রাম আর শহরের বৈষম্যও দূর হবে না। এছাড়া সবাই কোনো না কোনো জেলায় বাস করে, সুতরাং জেলা কোটা কোনো নির্দিষ্ট গোষ্ঠীর জন্য না। দেখা গেছে যেসব সুশীলরা এই কোটা প্রথার বিরোধিতা করছেন তারাই আবার সমাজ ব্যবস্থার বৈষম্য দূর করার জন্য দিনরাত চিৎকার করেন। এই স্ববিরোধী অবস্থান তাদের মানায় না। 

নারী কোটা ১০ শতাংশ। যারা নারী পুরুষের বৈষম্য দূর করা কিংবা নারীর ক্ষমতায়নের কথা বলে দিনরাত বাহবা কুড়ান তারাই আবার কোটার বিরোধিতা করছেন। অবাক করার মতো বিষয় হচ্ছে অনেক মেয়েও এতে বুঝে অথবা না বুঝে অংশ নিয়েছেন। বাস্তব সত্য হচ্ছে আমাদের দেশের মেয়েরা এখনো অনেক পশ্চাৎপদ। ধর্মীয় ও সামাজিক কিছু কুসংস্কারের কারণে এখনো তারা পুরুষের তুলনায় অনেক পিছিয়ে আছেন। এই কোটা যদি বিলুপ্ত করা হয় তাহলে নারীরা ক্ষমতায়নের ক্ষেত্রে দেশ আরও অনেক পিছিয়ে যাবে। সমাজ কিংবা রাষ্ট্রের উন্নয়ন করতে গেলে নারীর ক্ষমতায়নের কোনো বিকল্প নেই। মোট জনসংখ্যার অর্ধেক অর্থাৎ সাড়ে আট কোটি নারী রয়েছে। যাদের জন্যই এই কোটা । 

দেশে প্রায় অর্ধকোটি আদিবাসী ও প্রতিবন্ধী রয়েছে। যারা আসলেই সুবিধাবঞ্চিত শ্রেণী। তারা এই রাষ্ট্র ও সমাজেরই অংশ। তাদেরকে পশ্চাতে রেখে দেশ কখনোই এগোবে না। সুস্থ সবল প্রতিটি মানুষের দায়িত্ব তাদেরকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়া। রাষ্ট্র সেই দায়িত্বই পালন করছে। তাদের জন্য রয়েছে ৬ শতাংশ কোটা। অথচ তথাকথিত বিবেকবান মানুষগুলো এই কোটার বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েছেন। 

এইবার আসেন আপনাদের মূল আপত্তি যেটা নিয়ে সেখানে আসি। মাত্র আড়াই লক্ষ পরিবারের সদস্যদের জন্য কেন ৩০ শতাংশ কোটা - ইনিয়ে বিনিয়ে এইসব বলছেন তো? আপনাদের মেধাবী বিবেককে জিজ্ঞেস করুন তো সাড়ে সাত কোটি জনগোষ্ঠীর মধ্যে কেন মাত্র আড়াই লক্ষ মানুষ জীবনের ঝুঁকি নিয়ে, সংসার ছেড়ে মুক্তিযুদ্ধে গিয়েছিল? নিজের জীবন দিয়ে আপনার আমার জন্য একটি স্বাধীন ভূখণ্ড সৃষ্টি করতে কি স্বার্থ ছিল উনাদের? উনারা কি তখন শর্ত দিয়েছিল যে দেশ স্বাধীন হলে তাদের জন্য চাকরিতে বিশেষ সুযোগ সুবিধা রাখতে হবে? না, কিছুই চায়নি তারা, শুধু চেয়েছিল আত্মমর্যাদা নিয়ে এদেশের মানুষ বেঁচে থাকবে। তাদের উত্তরসূরীরা পাকিস্তানিদের গোলাম হবে না। আর সেই মানুষগুলোকে প্রতি পদে পদে আপনারা অপমান করছেন। আবার নিজেদেরকে মেধাবী দাবী করছেন। আপনাদের মনুষত্ববোধ নিয়ে প্রশ্ন তুলতে চাই না। বিবেক জাগ্রত হোক - এটাই চাই। 

বেশি আবেগী কথা বলে ফেললাম? আসেন বাস্তবতার কথা বলি। প্রথমত হচ্ছে, এই হিসাব মতে দেশের প্রায় সাড়ে ৯ কোটির জন্য রয়েছে ৫৬ শতাংশ, আর সাড়ে ৭ কোটির জন্য ৪৪ শতাংশ। তাছাড়া মুক্তিযোদ্ধা কোটার ৩০ শতাংশ কখনোই পূরণ হয় না। সর্বোচ্চ ৫/৬ শতাংশ পূরণ হয়। মেধার ভিত্তিতে ৩৩তম বিসিএসে ৭৭.৪০ শতাংশ, ৩৫তম বিসিএসে ৬৭.৬৯ শতাংশ এবং ৩৬তম বিসিএসে ৭০.৩৮ শতাংশ ক্যাডার সরকারি চাকরিতে নিয়োগ পেয়েছে। কারণ কোটায় যোগ্য মেধাবীদের না পাওয়া গেলে বাকিদের থেকে তা পূরণ করা হয়। সুতরাং কোটার কারণে জাতি মেধাহীন সমাজ পাবে এই যুক্তিটি খুবই অযৌক্তিক।   

এখন বলতে পারেন তাহলে এটা যেই কোটা ৫/৬ শতাংশের বেশি পূরণ হয় না সেই কোটা এতো বেশি রাখার দরকার কি? এই বিষয়ে আদালতের রায়ের বিষয়টি না বাদই দিলাম। যদি আমি ব্যক্তিগত অভিমত থেকেও বলি, এই ৩০ শতাংশ কোটা মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের কোনো সরকারের পক্ষে কমানো সম্ভব না। এটা তাদের প্রতি সম্মানার্থেই কমানো ঠিক হবে না। ইতিহাসে আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে এটা বাকিজীবন একটা কলঙ্ক হয়ে থাকবে। এর দায় আওয়ামী লীগের সরকার কেন নিবে?  

কোটা বিরোধী আন্দোলনতো প্রথম ছাত্র শিবির শুরু করেছিল ২০০৪ সালে, তখন তাদের বিএনপি-জামায়াত জোট ক্ষমতায় ছিল। মুক্তিযুদ্ধের বিরোধী শক্তি হয়েও তারা এই ৩০ শতাংশ কোটা কমাতে পারেনি, কোনো উদ্যোগও নেয়নি। তাহলে আওয়ামী লীগের গায়ে এই কলঙ্কজনক দায় চাপানোর উদ্দেশ্য কি তা কারোরই অবোধগম্য হওয়ার কথা না। 

এরপরও যদি মুক্তিযোদ্ধা কোটা নিয়ে আপনাদের আপত্তি থাকে, তাহলে এর সমাধানেরও সহজ উপায় আছে। যেহেতু মুক্তিযোদ্ধাদের ৩০ শতাংশ কোটার বিষয়ে মহামান্য আদালতের রায় রয়েছে, সেখানে আপিল করে জনস্বার্থে একটা মামলা ঠুকে দেন। এই আদালতের মাধ্যমেই কুখ্যাত যুদ্ধাপরাধী গোলাম আজম বাংলাদেশে নাগরিকত্ব ফিরে পেয়েছেন। শ্রেষ্ঠ দুর্নীতিবাজ তারেক রহমান দুর্নীতির মামলা থেকে মুক্তি পেয়েছেন। আবার বঙ্গবন্ধু হত্যা মামলার রায়ে বিচারপতিরা বিব্রতও হয়েছেন। বিচারের জন্য রাস্তাঘাটে গোলমাল করে অহেতুক ভোগান্তি বাড়িয়ে লাভ নেই। আর যদি রাস্তাঘাটে চিৎকার চেঁচামেচি করে মুক্তিযোদ্ধাদেরকে জাতির সামনে হেয় করাই মূল উদ্দেশ্য হয় তাহলে থাকেন, যুদ্ধ রাজপথেই হবে। প্রমাণ হয়ে যাবে, এই দেশটি কি স্বাধীনতা বিরোধী শক্তির, নাকি মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের শক্তির।

(ফেসবুক থেকে সংগৃহীত)

বিডি-প্রতিদিন/২১ জুলাই, ২০১৮/মাহবুব

এই বিভাগের আরও খবর
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‌এবারের শোভাযাত্রা কেবল আরও ইনক্লুসিভ হবে তা না, আরও কালারফুল হবে
‌এবারের শোভাযাত্রা কেবল আরও ইনক্লুসিভ হবে তা না, আরও কালারফুল হবে
ফেব্রুয়ারিতে ইন্টারনেটে ২৬৮ ভুল তথ্য শনাক্ত করেছে রিউমার স্ক্যানার
ফেব্রুয়ারিতে ইন্টারনেটে ২৬৮ ভুল তথ্য শনাক্ত করেছে রিউমার স্ক্যানার
নতুন জীবনের জন্য দোয়া চাইলেন সারজিস
নতুন জীবনের জন্য দোয়া চাইলেন সারজিস
আগে সুন্দর করে একটু বাঁচি, তারপর হাজারো প্রশ্নের উত্তর দেব
আগে সুন্দর করে একটু বাঁচি, তারপর হাজারো প্রশ্নের উত্তর দেব
হাসিনার কারণে বিএনপিতে যোগ দিতে চেয়েছিলেন তার স্বামী ড. ওয়াজেদ!
হাসিনার কারণে বিএনপিতে যোগ দিতে চেয়েছিলেন তার স্বামী ড. ওয়াজেদ!
জামায়াত নেতাদের প্রশংসা করে ফেসবুকে যা লিখলেন গোলাম রাব্বানী
জামায়াত নেতাদের প্রশংসা করে ফেসবুকে যা লিখলেন গোলাম রাব্বানী
‘যে বলে কেন প্রেমে পড়েছি জানি না, ওরা মিথ্যা বলে’
‘যে বলে কেন প্রেমে পড়েছি জানি না, ওরা মিথ্যা বলে’
মা অসুস্থ-বাবা কারাগারে, সেই দুঃসময়ের স্মৃতিচারণ করলেন মির্জা ফখরুলের মেয়ে
মা অসুস্থ-বাবা কারাগারে, সেই দুঃসময়ের স্মৃতিচারণ করলেন মির্জা ফখরুলের মেয়ে
আমরা বিভাজনের বদলে ঐক্য চাই: হাসনাত আব্দুল্লাহ
আমরা বিভাজনের বদলে ঐক্য চাই: হাসনাত আব্দুল্লাহ
সর্বশেষ খবর
‘সংস্কারের নামে নির্বাচন দীর্ঘায়িত করার কোনও সুযোগ নেই’
‘সংস্কারের নামে নির্বাচন দীর্ঘায়িত করার কোনও সুযোগ নেই’

১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কক্সবাজার সৈকতে পিতাপুত্রের মৃত্যু
কক্সবাজার সৈকতে পিতাপুত্রের মৃত্যু

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিঙ্গাপুরের বিপক্ষে ১০ মিনিট হলেও খেলতে চান জামাল
সিঙ্গাপুরের বিপক্ষে ১০ মিনিট হলেও খেলতে চান জামাল

১৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ঈদের টানা ছুটিতে পর্যটকে মুখরিত কুয়াকাটা
ঈদের টানা ছুটিতে পর্যটকে মুখরিত কুয়াকাটা

২১ মিনিট আগে | পর্যটন

ভোলায় মাদ্রাসা শিক্ষার্থীদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের ফল উৎসব
ভোলায় মাদ্রাসা শিক্ষার্থীদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের ফল উৎসব

৩০ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

গাজীপুরে আগুনে পুড়লো ৬ ঝুট গুদাম
গাজীপুরে আগুনে পুড়লো ৬ ঝুট গুদাম

৩২ মিনিট আগে | নগর জীবন

নদীতে গোসলে নেমে নিখোঁজ বৃদ্ধের লাশ উদ্ধার
নদীতে গোসলে নেমে নিখোঁজ বৃদ্ধের লাশ উদ্ধার

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রডনি কিং থেকে ব্ল্যাক লাইভস ম্যাটার: লস অ্যাঞ্জেলেস যেন প্রতিবাদের স্বর্গভূমি
রডনি কিং থেকে ব্ল্যাক লাইভস ম্যাটার: লস অ্যাঞ্জেলেস যেন প্রতিবাদের স্বর্গভূমি

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড দেখতে চাই: সারজিস আলম
নির্বাচনে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড দেখতে চাই: সারজিস আলম

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ডিএমপির যাত্রাবাড়ী থানা পরিদর্শন করলেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ডিএমপির যাত্রাবাড়ী থানা পরিদর্শন করলেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৪৬ মিনিট আগে | জাতীয়

কেরালা উপকূলে সিঙ্গাপুরের জাহাজে আগুন
কেরালা উপকূলে সিঙ্গাপুরের জাহাজে আগুন

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াত নেতার মৃত্যু রাজনৈতিকভাবে টেনে না নেওয়ার অনুরোধ বিএনপির
জামায়াত নেতার মৃত্যু রাজনৈতিকভাবে টেনে না নেওয়ার অনুরোধ বিএনপির

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আমরা গণতান্ত্রিক অধিকার ও নির্বাচন চাই : মির্জা ফখরুল
আমরা গণতান্ত্রিক অধিকার ও নির্বাচন চাই : মির্জা ফখরুল

৫৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

ধর্ম ও শহীদদের টেনে দু’একটি রাজনৈতিক দল প্রভাব বিস্তার করছে: রিজভী
ধর্ম ও শহীদদের টেনে দু’একটি রাজনৈতিক দল প্রভাব বিস্তার করছে: রিজভী

৫৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

প্রথম ‍দিনেই ১০ লাখ পেরিয়ে ‘ক্যাপিটাল ড্রামা’র প্রথম নাটক
প্রথম ‍দিনেই ১০ লাখ পেরিয়ে ‘ক্যাপিটাল ড্রামা’র প্রথম নাটক

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বেনাপোলে বোমা হামলা চালিয়ে যুবদল নেতাকে হত্যা, গ্রেফতার ২
বেনাপোলে বোমা হামলা চালিয়ে যুবদল নেতাকে হত্যা, গ্রেফতার ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কোরবানি দিতে গিয়ে ৩ দিনে ৯৪২ জন পঙ্গু হাসপাতালে, ভর্তি ৩২৪
কোরবানি দিতে গিয়ে ৩ দিনে ৯৪২ জন পঙ্গু হাসপাতালে, ভর্তি ৩২৪

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতারক চক্র থেকে দর্শকদের সতর্ক করল স্টার সিনেপ্লেক্স
প্রতারক চক্র থেকে দর্শকদের সতর্ক করল স্টার সিনেপ্লেক্স

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চামড়ায় কাঙ্ক্ষিত দাম না পাওয়ার কারণ জানালেন শিল্প উপদেষ্টা
চামড়ায় কাঙ্ক্ষিত দাম না পাওয়ার কারণ জানালেন শিল্প উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিএনপির প্রত্যাশা, নির্বাচন যেন ডিসেম্বরের মধ্যেই হয় : শামসুজ্জামান দুদু
বিএনপির প্রত্যাশা, নির্বাচন যেন ডিসেম্বরের মধ্যেই হয় : শামসুজ্জামান দুদু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ড. ইউনূস এবং তার কিছু পোষা স্টুডেন্ট ছাড়া সবাই নির্বাচন চায়: রুমিন ফারহানা
ড. ইউনূস এবং তার কিছু পোষা স্টুডেন্ট ছাড়া সবাই নির্বাচন চায়: রুমিন ফারহানা

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আটক ‘ম্যাডলিন’ থেকে যে বার্তা দিলেন গ্রেটা থুনবার্গ
আটক ‘ম্যাডলিন’ থেকে যে বার্তা দিলেন গ্রেটা থুনবার্গ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রীকে হত্যার অভিযোগে স্বামী আটক
স্ত্রীকে হত্যার অভিযোগে স্বামী আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঈদের ছুটিতে সোনারগাঁয়ের বিনোদন কেন্দ্রগুলোতে উপচে পড়া ভিড়
ঈদের ছুটিতে সোনারগাঁয়ের বিনোদন কেন্দ্রগুলোতে উপচে পড়া ভিড়

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হত্যা মামলার আসামির জামিন বাতিলের দাবিতে মানিকগঞ্জে মানববন্ধন
হত্যা মামলার আসামির জামিন বাতিলের দাবিতে মানিকগঞ্জে মানববন্ধন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রীতির প্রশ্নে ‘অন্যরকম’ উত্তর দিলেন পন্টিং
প্রীতির প্রশ্নে ‘অন্যরকম’ উত্তর দিলেন পন্টিং

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দফায় দফায় সংঘর্ষে উত্তাল ভারতের মণিপুর
দফায় দফায় সংঘর্ষে উত্তাল ভারতের মণিপুর

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নওগাঁয় গরুর চামড়ার দাম মিললেও ছাগলের চামড়ায় আগ্রহ নেই
নওগাঁয় গরুর চামড়ার দাম মিললেও ছাগলের চামড়ায় আগ্রহ নেই

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁপাইনবাবগঞ্জে দু’দলের সংঘর্ষে বৃদ্ধ নিহত, নারীসহ আহত ৫
চাঁপাইনবাবগঞ্জে দু’দলের সংঘর্ষে বৃদ্ধ নিহত, নারীসহ আহত ৫

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পরিচালক পার্থ ঘোষের মৃত্যু
পরিচালক পার্থ ঘোষের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
দেশে ফিরেছেন আব্দুল হামিদ
দেশে ফিরেছেন আব্দুল হামিদ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তবে কি আর ফিরে আসা হবে না তানিন সুবহার?
তবে কি আর ফিরে আসা হবে না তানিন সুবহার?

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজাগামী ‘ম্যাডলিন’ জাহাজ দখলে নিল ইসরায়েল
গাজাগামী ‘ম্যাডলিন’ জাহাজ দখলে নিল ইসরায়েল

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কানাডায় নৌকাডুবিতে প্রাণ গেল বাংলাদেশি পাইলট ও ব্যবসায়ীর
কানাডায় নৌকাডুবিতে প্রাণ গেল বাংলাদেশি পাইলট ও ব্যবসায়ীর

৫ ঘণ্টা আগে | পরবাস

৪ নমুনা পরীক্ষায় ৩ জনের দেহেই মিললো করোনা
৪ নমুনা পরীক্ষায় ৩ জনের দেহেই মিললো করোনা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিস্তিনে ইসরায়েলি আগ্রাসন নিয়ে যা বললেন সৌদি যুবরাজ
ফিলিস্তিনে ইসরায়েলি আগ্রাসন নিয়ে যা বললেন সৌদি যুবরাজ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১১ জুন মুক্তি পেতে পারেন ইমরান খান
১১ জুন মুক্তি পেতে পারেন ইমরান খান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাইওয়ানের মহড়ায় নজর কাড়লো নতুন যুদ্ধজাহাজ ও হেলিকপ্টার
তাইওয়ানের মহড়ায় নজর কাড়লো নতুন যুদ্ধজাহাজ ও হেলিকপ্টার

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সংবেদনশীল গোপন নথি প্রকাশ করা হবে: ইরান
ইসরায়েলের সংবেদনশীল গোপন নথি প্রকাশ করা হবে: ইরান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এপ্রিলে নির্বাচনের যে ব্যাখ্যা দিলেন প্রেস সচিব
এপ্রিলে নির্বাচনের যে ব্যাখ্যা দিলেন প্রেস সচিব

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজাগামী ত্রাণবাহী জাহাজ ‘ম্যাডলিন’ থামাতে চায় ইসরায়েল
গাজাগামী ত্রাণবাহী জাহাজ ‘ম্যাডলিন’ থামাতে চায় ইসরায়েল

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতার জাতীয় ফুটবল দলে বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত নাবিল
কাতার জাতীয় ফুটবল দলে বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত নাবিল

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আবদুল হামিদ প্রসঙ্গে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আবদুল হামিদ প্রসঙ্গে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচন ডিসেম্বরের মধ্যেই দিতে হবে : নবীউল্লাহ নবী
নির্বাচন ডিসেম্বরের মধ্যেই দিতে হবে : নবীউল্লাহ নবী

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাশিয়ার ভয়ে বাঙ্কার নির্মাণে জোর দিচ্ছে জার্মানি!
রাশিয়ার ভয়ে বাঙ্কার নির্মাণে জোর দিচ্ছে জার্মানি!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হৃদরোগ বিশেষজ্ঞ সেজে ৫০ জনের অস্ত্রপচার, তারপর....
হৃদরোগ বিশেষজ্ঞ সেজে ৫০ জনের অস্ত্রপচার, তারপর....

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রণক্ষেত্র লস অ্যাঞ্জেলেস, দফায় দফায় সংঘর্ষে বাড়ছে উত্তেজনা
রণক্ষেত্র লস অ্যাঞ্জেলেস, দফায় দফায় সংঘর্ষে বাড়ছে উত্তেজনা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিবাসনবিরোধী অভিযানে টালমাটাল লস অ্যাঞ্জেলেস
অভিবাসনবিরোধী অভিযানে টালমাটাল লস অ্যাঞ্জেলেস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মানিকগঞ্জে যমুনার গর্ভে বিলীন তিনতলা স্কুলভবন
মানিকগঞ্জে যমুনার গর্ভে বিলীন তিনতলা স্কুলভবন

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রধান উপদেষ্টা যুক্তরাজ্য সফরে যাচ্ছেন আজ
প্রধান উপদেষ্টা যুক্তরাজ্য সফরে যাচ্ছেন আজ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার সড়কে কোরবানির বর্জ্যের স্তূপ, যা বলল ডিএনসিসি
ঢাকার সড়কে কোরবানির বর্জ্যের স্তূপ, যা বলল ডিএনসিসি

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সচিবালয় ও যমুনার আশপাশে সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ ঘোষণা
সচিবালয় ও যমুনার আশপাশে সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ ঘোষণা

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১২ দেশের নাগরিকদের যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা, সোমবার থেকেই কার্যকর
১২ দেশের নাগরিকদের যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা, সোমবার থেকেই কার্যকর

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে ১৪ দেশের জন্য ব্লক ওয়ার্ক ভিসা সাময়িকভাবে স্থগিত করেছে সৌদি
যে ১৪ দেশের জন্য ব্লক ওয়ার্ক ভিসা সাময়িকভাবে স্থগিত করেছে সৌদি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে নতুন করে ভীতি ছড়াচ্ছে করোনা, একদিনে ৬ জনের মৃত্যু
ভারতে নতুন করে ভীতি ছড়াচ্ছে করোনা, একদিনে ৬ জনের মৃত্যু

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ড. ইউনূস-নরেন্দ্র মোদির ঈদ শুভেচ্ছা বিনিময়
ড. ইউনূস-নরেন্দ্র মোদির ঈদ শুভেচ্ছা বিনিময়

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডুবে যাচ্ছে চলনবিলের হাজারো একর জমির পাকা ধান
ডুবে যাচ্ছে চলনবিলের হাজারো একর জমির পাকা ধান

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যে কারণে ইরানে কুকুর নিয়ে হাঁটায় ফের নিষেধাজ্ঞা
যে কারণে ইরানে কুকুর নিয়ে হাঁটায় ফের নিষেধাজ্ঞা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ-সিঙ্গাপুর ম্যাচের নিরাপত্তায় থাকবে সোয়াট
বাংলাদেশ-সিঙ্গাপুর ম্যাচের নিরাপত্তায় থাকবে সোয়াট

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

থাই-কম্বোডিয়া সীমান্তে কী হচ্ছে
থাই-কম্বোডিয়া সীমান্তে কী হচ্ছে

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক