শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৭ আগস্ট, ২০১৪

দেশে সিরিজ বোমা হামলার দিন আজ

৬৪ শীর্ষ জঙ্গি অধরাই

এখনো বিচারাধীন ৫৯ মামলা কারাবন্দী থেকেও অনেকে সক্রিয়
সাখাওয়াত কাওসার ও আলী আজম
প্রিন্ট ভার্সন
৬৪ শীর্ষ জঙ্গি অধরাই

আত্মগোপনে থেকেই সংগঠিত হওয়ার চেষ্টা করছে নিষিদ্ধ ঘোষিত সংগঠন জামা’আতুল মুজাহিদীন বাংলাদেশের (জেএমবি) জঙ্গিরা। আবার কারাবন্দী থেকেও সাংগঠনিক কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে দুর্ধর্ষ সব জঙ্গি। ২০০৫ সালের ১৭ আগস্ট দেশের ৬৩টি জেলায় একযোগে বোমা হামলা চালিয়ে আত্মপ্রকাশের পর থেকে জেএমবির জঙ্গিরা এখনো সক্রিয়। নয় বছর পেরিয়ে গেলেও সিরিজ বোমা হামলার ঘটনায় সারা দেশে দায়ের করা ১৬১টি মামলার মধ্যে ৫৯টি মামলার বিচারকাজ শেষ না হওয়ায় জঙ্গিরা এখনো অনেক সাবলীল। এরই মধ্যে দুর্ধর্ষ জেএমবির জঙ্গিরা চলতি বছরের ২৪ ফেব্রুয়ারি পুলিশ খুন করে কমান্ডো স্টাইলে ময়মনসিংহের ত্রিশালে প্রিজন ভ্যান থেকে তিন জঙ্গিকে ছিনিয়ে নিয়েছে।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, ২০০৫ সালের ১৭ আগস্ট সারা দেশের গুরুত্বপূর্ণ সাড়ে ৪০০টি স্থানে একযোগে প্রায় সাড়ে ৫০০ বোমা হামলা চালিয়ে দুজনকে হত্যা এবং ২ শতাধিক মানুষকে আহত করে দুর্ধর্ষ এই জঙ্গিরা। এ পর্যন্ত ১০২টি মামলার রায়ে ৪৫ জনের মৃত্যুদণ্ড, ১১৮ জনের যাবজ্জীবন, ৯৯ জনের বিভিন্ন মেয়াদে কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। অন্যদিকে অপরাধ প্রমাণিত না হওয়ায় মামলা থেকে ১১৮ জন খালাস পেয়ে যান। বিভিন্ন মামলা থেকে ৩৫ জন জামিন নিয়ে ও ৫৭ জন পলাতক রয়েছেন।
মৃত্যুদণ্ডের সাজাপ্রাপ্ত ছয়জনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর হলেও বাকি ৩৯ জনের মৃত্যুদণ্ড এখনো কার্যকর হয়নি। ইতিমধ্যেই তারা দণ্ড থেকে বাঁচতে উচ্চ আদালতে আপিল করেছেন। অন্যদিকে, সিরিজ বোমা হামলাসহ বিভিন্ন মামলায় সাজাপ্রাপ্ত ৬৪ জন শীর্ষ জঙ্গি পলাতক থেকেই জেএমবি-কে সক্রিয় করার প্রাণান্তকর চেষ্টায় লিপ্ত। ২০০৭ সালে শীর্ষ ৬ জঙ্গি নেতার ফাঁসি কার্যকর হওয়ার পর আর কারও ফাঁসি কার্যকর করা যায়নি। আবার বিভিন্ন মামলায় বিভিন্ন মেয়াদে সাজাপ্রাপ্তদের মধ্যে ১৩৫ জন ইতিমধ্যেই খালাস ও জামিন পেয়ে গেছে। তবে দেশের বিভিন্ন কারাগারে এখনো আটক রয়েছে প্রায় এক হাজার জঙ্গি সদস্য। কারাগারে বসেই শীর্ষ জঙ্গিরা তাদের অনুসারীদের পরিচালনা করছে। আদালতে হাজিরা দিতে গিয়ে পুলিশ সদস্য এবং কারাগারের দুর্নীতিবাজ সদস্যদের ম্যানেজ করে তারা তাদের দিক-নির্দেশনাগুলো পাঠিয়ে দিচ্ছে অনুসারীদের কাছে। কয়েক দফা কারাগারের নিরাপত্তা জোরদার করা হলেও সেখানে জঙ্গিদের তৎপরতা ঠেকানো যাচ্ছে না। মূলত খালাস ও জামিন পাওয়া এসব সদস্যই সংগঠনকে আবার সক্রিয় করে তুলছে। নতুন করে সদস্য সংগ্রহ ছাড়াও সংগঠিত করছে জঙ্গি দল। সম্প্রতি ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা সংস্থা চারজন জেএমবির সদস্যকে গ্রেফতার করে তাদের কাছ থেকে চাঞ্চল্যকর তথ্য আদায় করতে পেরেছে। এসব তথ্য এখন যাচাই-বাছাইয়ের কাজ চলছে বলে জানিয়েছেন গোয়েন্দা কর্মকর্তারা। সূত্রগুলো আরও জানিয়েছে, ২০০৫ সালের ১৭ আগস্ট বোমা হামলার দিন ১৫৯টি এবং আগে ও পরে মিলিয়ে জঙ্গি সংক্রান্ত মোট ৩১৫টি মামলা হয়। এসব মামলার মধ্যে এখনো জঙ্গিদের বিরুদ্ধে দায়েরকৃত অনেক মামলা তদন্তাধীন রয়েছে। এ ছাড়াও আদালতে বিচারাধীন রয়েছে অনেক মামলা এবং রায় ঘোষণা হয়েছে ১৬০টি মামলার। চূড়ান্ত পুলিশ প্রতিবেদন দেওয়া হয়েছে ১৫টি মামলার। বিভিন্ন মামলায় বিচারের রায়ে ৩৫ জঙ্গিকে মৃত্যুদণ্ড, ১৩৫ জঙ্গিকে যাবজ্জীবন ও ২৬৯ জঙ্গিকে বিভিন্ন মেয়াদে সাজা দেয় আদালত। ফাঁসির দণ্ডপ্রাপ্ত ৩৫ আসামির মধ্যে ছয়জনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর হয়েছে। রায় ঘোষণাসহ মোট পলাতক আসামি ১৭৫ জন, রায় ঘোষণাসহ মোট জামিনে আছে ৩৫৭ জন। বেকসুর খালাস পায় ১৭০ জন। পালিয়ে থাকা আসামিদের গ্রেফতার কার্যক্রম এখনো অব্যাহত আছে। তবে সিআইডি ও র‌্যাবের পরিসংখানে মামলার আসামি, গ্রেফতার কিছুটা গরমিল রয়েছে। ২০১২ সালের ১৭ আগস্ট থেকে ২০১৩ সালের আগস্ট পর্যন্ত মামলার সর্বশেষ পরিসংখ্যানে সঠিক তথ্য জানা যায়নি। সিআইডি থেকে বারবার চেষ্টা করে প্রকৃত তথ্য পাওয়া যায়নি। তবে র‌্যাব থেকে সারা দেশের সব মামলার কিছু তথ্য জানা গেছে।
এদিকে গোয়েন্দাদের কাছে তথ্য রয়েছে জেএমবির এক সময়কার সামরিক শাখা প্রধান সোহেল মাহফুজ সংগঠনের হাল ধরেছে।
মৃত্যুদণ্ড মওকুফে ৩৯ জনের আপিল : র‌্যাব সূত্রে জানা যায়, জেএমবির সিরিজ বোমা হামলাসহ অন্যান্য বোমা হামলার ঘটনায় এ পর্যন্ত আদালত ৪৫ জনকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন। এদের মধ্যে ছয়জনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর হলেও বাকি ৩৯ জনের মৃত্যুদণ্ড এখনো কার্যকর হয়নি। মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ৩৯ আসামি দণ্ড থেকে বাঁচতে উচ্চ আদালতে আপিল করেছেন। আপিল করা ৩৯ আসামির মধ্যে জামালপুরের মেলান্দহ থানার ফুলছেন্না গ্রামের হাফেজ মাহমুদ ওরফে রাকিব হাসান ওরফে হায়দার, নারায়ণগঞ্জের সালাউদ্দিন ওরফে সালেহীন ওরফে সজিব, নওগাঁর নিয়ামতপুরের আবদুল কাইউম, বগুড়ার শেরপুর থানার খামারকান্দি গ্রামের হাফেজ মো. মিনহাজুল ইসলাম ওরফে সোহেল রানা ওরফে সানোয়ার হোসেন, জামালপুরের সরিষাবাড়ীর সাতপোয়া গ্রামের আক্তারুজ্জামান, খুলনার রূপসার রামনগর থানার তরিকুল ইসলাম ওরফে রিংকু, ঝিনাইদহের শিকারপুর গ্রামের মনিরুল ইসলাম ওরফে মোখলেছুর, একই গ্রামের নাসরুল্লাহ ওরফে শান্ত, ঝিনাইদহের কালীগঞ্জের দেবরাজপুর গ্রামের রোকনুজ্জামান ওরফে সিবুন, গাইবান্ধার ব্রিজ রোডের জাতীয় সংসদ ভবনের সাবেক নিরাপত্তা কর্মকর্তা আবু তালেব আনছারী ওরফে বাবুল আনছারী, ঝিনাইদহের মোহন, মামুনুর রশিদ, মুহিত, মোজাম্মেল হক ওরফে মোজাম, তুহিন রেজা, সবুজ আলী ও ফারুক হুসাইন, গাইবান্ধার ব্রিজ রোডের মতিন মেহেদী ওরফে মতিনুর ইসলাম, ঝিনাইদহের কালীগঞ্জের আড়পাড়ার মহিরুল আল মামুন ওরফে চাঁদ, ঝিনাইদহ সদরের বেপারিপাড়া গ্রামের বিল্লাল হোসেন, মোল্লাকোপ গ্রামের সাহাব উদ্দিন, শৈলকুপার দেবীনগর গ্রামের রবজেল হোসেন ওরফে রবজেল ও আজিজুর রহমান। ফাঁসির দণ্ডপ্রাপ্তদের মধ্যে পলাতক রয়েছেন কুষ্টিয়ার কুমারখালী শ্রীকোল গ্রামের শহীদুল্লাহ শেখের ছেলে আবু সাইদ শেখ, ঝিনাইদহের ইউনুস ও শৈলকুপার দেবীনগর গ্রামের তেভারত আলীর ছেলে আজিম উদ্দিন।
৬ জনের ফাঁসি কার্যকর : ১৭ আগস্ট হামলার পর জেএমবির শীর্ষ নেতা শায়খ আবদুর রহমান, সিদ্দিকুল ইসলাম ওরফে বাংলাভাই, আতাউর রহমান সানি, খালেদ সাইফুল্লাহ, আবদুল আউয়াল, হাফেজ মাহমুদসহ ৭৪৭ জন জঙ্গি সদস্যকে গ্রেফতার করা হয়। দুই বিচারক হত্যা মামলায় জেএমবি প্রধান শায়খ আবদুর রহমান ও সিদ্দিকুল ইসলাম বাংলাভাইসহ সাতজনের ফাঁসির আদেশ দেন আদালত। এ মামলার রায়ে মৃত্যুদণ্ডাদেশপ্রাপ্ত অপর জঙ্গি আসাদুর রহমান আরিফ পলাতক রয়েছে। ২০০৭ সালের ২৯ মার্চ রাতে শীর্ষ জঙ্গি নেতা শায়খ আবদুর রহমান, সিদ্দিকুল ইসলাম, খালেদ সাইফুল্লাহ, আতাউর রহমান সানি, আবদুল আউয়াল, ইফতেখার হাসান আল মামুনের মৃত্যুদণ্ডাদেশ কার্যকর করা হয়। ৬ জঙ্গির পরে আর কারও ফাঁসি কার্যকর হয়নি।
নামে-বেনামে সক্রিয় : র‌্যাব কর্মকর্তারা জানান, বর্তমানে জঙ্গি সংগঠনগুলোর পলাতক সদস্যরা এখন নামে-বেনামে ও ভিন্ন পরিচয়ে সাংগঠনিক কার্যক্রম পরিচালনা করার চেষ্টা করছে। জেএমবি, জেএমজেবি, হুজি, শাহাদত-ই-আল হিকমা ও হিযবুত তাহরিরকে নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হলেও নতুন নামে তারা তাদের জঙ্গি তৎপরতা চালাচ্ছে। সম্প্রতি বরগুনা থেকে আনসারুল্লাহ বাংলা টিম নামে একটি জঙ্গি সংগঠনের শীর্ষ নেতা-কর্মীদের গ্রেফতার করে র‌্যাব। এ ছাড়া ঝালকাঠি থেকে গত বছরের শেষ দিকে তা’আমীর উদ্দিন নামে অপর একটি জঙ্গি সংগঠনের শীর্ষ কয়েক নেতা-কর্মীকে গ্রেফতার করা হয়। র‌্যাব কর্মকর্তারা জানান, নিষিদ্ধ ঘোষিত বিভিন্ন জঙ্গি সংগঠনের সদস্যরাই আবারও নতুন নামে জঙ্গি তৎপরতা চালানোর চেষ্টা করছে। র‌্যাবের গোয়েন্দা শাখার একজন কর্মকর্তা জানান, আসিফ রেজা কমান্ডো ফোর্স (এআরসিএফ), আনসারুল্লাহ বাংলা টিম, হিযবুত তাওহীদ, তা’আমীর উদ্দীন, লস্কর-ই-তৈয়বা, জয়স-ই-মোহাম্মদসহ দেশে অন্তত ২০টি জঙ্গি সংগঠন এখনো সক্রিয়। তারা অত্যন্ত গোপনে কার্যক্রম চালানোর চেষ্টা করছে। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা তৎপর থাকায় তারা প্রকাশ্যে আসার সুযোগ পাচ্ছে না।
র‌্যাব সূত্র জানায়, ২০০৪ সালে র‌্যাব গঠিত হওয়ার পর থেকে গত সোমবার পর্যন্ত সারা দেশে জঙ্গি কার্যক্রমের সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগে ১ হাজার ৮৪ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। এদের কাছ থেকে ৭৫টি আগ্নেয়াস্ত্র, ৩ হাজার রাউন্ড গুলি, ৬২৪টি গ্রেনেড, ১ হাজার ৮১১ কেজি বিস্ফোরক ও বিপুল পরিমাণ জিহাদি বই উদ্ধার করা হয়েছে।
র‌্যাবের লিগ্যাল অ্যান্ড মিডিয়া উইংয়ের পরিচালক মুফতি মাহমুদ খান বলেন, ২০০৫ সাল থেকে যেসব জঙ্গি পলাতক ছিল তাদের অনেককেই আটক করতে সক্ষম হয়েছে র‌্যাব। তবে তাদের কেউ কেউ ছদ্মবেশে আত্মগোপন করে তৎপরতা অব্যাহত রাখলেও তা একেবারেই ক্ষীণ। তারা যাতে কোনোভাবেই সংগঠিত হতে না পারে সে তৎপরতা অব্যাহত রাখার জন্য র‌্যাবের প্রত্যেকটি ব্যাটালিয়নে জঙ্গি বিষয়ক বিশেষ সেলগুলো কাজ করছে।

এই বিভাগের আরও খবর
গাজায় শক্তিশালী হামলার নির্দেশ নেতানিয়াহুর
গাজায় শক্তিশালী হামলার নির্দেশ নেতানিয়াহুর
নির্বাচন নিয়ে আলোচনায় ফখরুল-কুক
নির্বাচন নিয়ে আলোচনায় ফখরুল-কুক
নভেম্বরে গণভোটসহ ১৮ দাবি
নভেম্বরে গণভোটসহ ১৮ দাবি
অস্পষ্ট বলছে এনসিপি
অস্পষ্ট বলছে এনসিপি
আসিফ নজরুল প্রধান উপদেষ্টা হতে চেয়েছিলেন
আসিফ নজরুল প্রধান উপদেষ্টা হতে চেয়েছিলেন
আওয়ামী লীগ ২০১৪ সালের পর দেউলিয়া
আওয়ামী লীগ ২০১৪ সালের পর দেউলিয়া
নির্বাচনে বৃহৎ পর্যবেক্ষক দল পাঠাবে ইইউ
নির্বাচনে বৃহৎ পর্যবেক্ষক দল পাঠাবে ইইউ
এক লাফে সোনার দাম কমল সাড়ে ১০ হাজার টাকা
এক লাফে সোনার দাম কমল সাড়ে ১০ হাজার টাকা
সংস্কারের বিপক্ষের কারও সঙ্গে জোট করবে না এনসিপি
সংস্কারের বিপক্ষের কারও সঙ্গে জোট করবে না এনসিপি
তিন বিচারপতির কাছে ব্যাখ্যা নয় তথ্য চেয়েছেন
তিন বিচারপতির কাছে ব্যাখ্যা নয় তথ্য চেয়েছেন
সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাৎ পাকিস্তান যৌথ বাহিনী চেয়ারম্যানের
সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাৎ পাকিস্তান যৌথ বাহিনী চেয়ারম্যানের
কিছু উপদেষ্টা চক্রান্ত করছেন
কিছু উপদেষ্টা চক্রান্ত করছেন
সর্বশেষ খবর
অস্ট্রেলিয়া সিরিজের প্রথম ৩ টি-টোয়েন্টি থেকে ছিটকে গেলেন রেড্ডি
অস্ট্রেলিয়া সিরিজের প্রথম ৩ টি-টোয়েন্টি থেকে ছিটকে গেলেন রেড্ডি

১ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

কেন রামায়ণে পারিশ্রমিক ছাড়াই কাজ করছেন বিবেক?
কেন রামায়ণে পারিশ্রমিক ছাড়াই কাজ করছেন বিবেক?

২ মিনিট আগে | শোবিজ

মতিঝিল-কমলাপুর অংশে ইলেকট্রো-মেকানিক্যাল কাজে ১৮৫ কোটি টাকা সাশ্রয়
মতিঝিল-কমলাপুর অংশে ইলেকট্রো-মেকানিক্যাল কাজে ১৮৫ কোটি টাকা সাশ্রয়

৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

দীর্ঘ বিরতির পর নতুন অ্যালবাম নিয়ে ফিরছেন অর্ণব
দীর্ঘ বিরতির পর নতুন অ্যালবাম নিয়ে ফিরছেন অর্ণব

৬ মিনিট আগে | শোবিজ

১৫ বছরের চেষ্টায় নিজস্ব প্রযুক্তির কার্গো বিমান তৈরি করল ইরান
১৫ বছরের চেষ্টায় নিজস্ব প্রযুক্তির কার্গো বিমান তৈরি করল ইরান

৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘জেন জি’ উত্যক্তকারীদের ভাষা বুঝতে এআই টুল বানাচ্ছে অস্ট্রেলিয়ার পুলিশ
‘জেন জি’ উত্যক্তকারীদের ভাষা বুঝতে এআই টুল বানাচ্ছে অস্ট্রেলিয়ার পুলিশ

৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হংকং সিক্সেস টুর্নামেন্টে বাংলাদেশের স্কোয়াডে মোসাদ্দেক
হংকং সিক্সেস টুর্নামেন্টে বাংলাদেশের স্কোয়াডে মোসাদ্দেক

১০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পদোন্নতির দাবিতে রাবি স্কুল শিক্ষকদের ধর্মঘট
পদোন্নতির দাবিতে রাবি স্কুল শিক্ষকদের ধর্মঘট

১০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

দাখিলের অষ্টম শ্রেণিতে বৃত্তির নীতিমালা প্রকাশ
দাখিলের অষ্টম শ্রেণিতে বৃত্তির নীতিমালা প্রকাশ

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহে নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা, প্রস্তুতি সম্পন্নের নির্দেশ
ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহে নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা, প্রস্তুতি সম্পন্নের নির্দেশ

১৭ মিনিট আগে | জাতীয়

টেকনাফের গহীন পাহাড়ে জিম্মি থাকা ২৪ জনকে উদ্ধার
টেকনাফের গহীন পাহাড়ে জিম্মি থাকা ২৪ জনকে উদ্ধার

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সারাদেশে ভিক্ষাবৃত্তি বন্ধে কাজ করছে সমাজসেবা কার্যালয় : ধর্ম উপদেষ্টা
সারাদেশে ভিক্ষাবৃত্তি বন্ধে কাজ করছে সমাজসেবা কার্যালয় : ধর্ম উপদেষ্টা

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের আকাশসীমা বন্ধ, এয়ার ইন্ডিয়ার ক্ষতি ৫ কোটি রুপি!
পাকিস্তানের আকাশসীমা বন্ধ, এয়ার ইন্ডিয়ার ক্ষতি ৫ কোটি রুপি!

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কলাপাড়ায় কৃষকদের মাঝে বিনা মূল্যে বীজ ও সার বিতরণ
কলাপাড়ায় কৃষকদের মাঝে বিনা মূল্যে বীজ ও সার বিতরণ

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তাপমাত্রা বৃদ্ধির কারণে মিনিটেই একজনের মৃত্যু
তাপমাত্রা বৃদ্ধির কারণে মিনিটেই একজনের মৃত্যু

৩০ মিনিট আগে | জীবন ধারা

বান্দরবানে তল্লাশি চালিয়ে অননুমোদিত কাঠ ও ফার্নিচার জব্দ
বান্দরবানে তল্লাশি চালিয়ে অননুমোদিত কাঠ ও ফার্নিচার জব্দ

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টুর্নামেন্ট থেকে বিদায়ের পর আবেগঘন বার্তা রোনালদোর
টুর্নামেন্ট থেকে বিদায়ের পর আবেগঘন বার্তা রোনালদোর

৩৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কর্মস্থলে অনুপস্থিত থাকায় এসপি শাহ নূর বরখাস্ত
কর্মস্থলে অনুপস্থিত থাকায় এসপি শাহ নূর বরখাস্ত

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

বোনকে দাফন করতে গিয়ে ভাইয়ের মৃত্যু
বোনকে দাফন করতে গিয়ে ভাইয়ের মৃত্যু

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

১ নভেম্বর থেকে ১০টির বেশি সিম বন্ধ শুরু করবে অপারেটররা
১ নভেম্বর থেকে ১০টির বেশি সিম বন্ধ শুরু করবে অপারেটররা

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতি ভেঙে গাজার শতাধিক মানুষকে হত্যা করল ইসরায়েল
যুদ্ধবিরতি ভেঙে গাজার শতাধিক মানুষকে হত্যা করল ইসরায়েল

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বালিয়াকান্দিতে কৃষকের মাঝে সার-বীজ বিতরণ
বালিয়াকান্দিতে কৃষকের মাঝে সার-বীজ বিতরণ

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রথমবারের মতো ওয়ানডে র‌্যাংকিংয়ে শীর্ষে রোহিত শর্মা
প্রথমবারের মতো ওয়ানডে র‌্যাংকিংয়ে শীর্ষে রোহিত শর্মা

৪৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চুয়াডাঙ্গায় স্ত্রী হত্যার দায়ে স্বামীর মৃত্যুদণ্ড
চুয়াডাঙ্গায় স্ত্রী হত্যার দায়ে স্বামীর মৃত্যুদণ্ড

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাভাবিপ্রবির ৩৪ কর্মচারীর দ্রুত নিয়োগ ও বকেয়া বেতনের দাবিতে মানববন্ধন
মাভাবিপ্রবির ৩৪ কর্মচারীর দ্রুত নিয়োগ ও বকেয়া বেতনের দাবিতে মানববন্ধন

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বেতন কমিশনের সঙ্গে বাংলাদেশ সরকারি কর্মচারী উন্নয়ন পরিষদের সাক্ষাৎ
বেতন কমিশনের সঙ্গে বাংলাদেশ সরকারি কর্মচারী উন্নয়ন পরিষদের সাক্ষাৎ

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও ২ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৯৬৪
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও ২ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৯৬৪

৫২ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

অবৈধ মোবাইল সেট ব্যবহার বন্ধে ১৬ ডিসেম্বর চালু হচ্ছে এনইআইআর সিস্টেম
অবৈধ মোবাইল সেট ব্যবহার বন্ধে ১৬ ডিসেম্বর চালু হচ্ছে এনইআইআর সিস্টেম

৫৩ মিনিট আগে | জাতীয়

মেহেরপুরে ২২০০ মিটার চায়না দুয়ারি জাল উদ্ধার, পুড়িয়ে ধ্বংস
মেহেরপুরে ২২০০ মিটার চায়না দুয়ারি জাল উদ্ধার, পুড়িয়ে ধ্বংস

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাইডেনের দেয়া ক্ষমার সিদ্ধান্ত কি ট্রাম্প বাতিল করতে পারবেন?
বাইডেনের দেয়া ক্ষমার সিদ্ধান্ত কি ট্রাম্প বাতিল করতে পারবেন?

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
মাদুরোকে ধরার গুপ্তচর নাটক: পাইলটকে প্রলুব্ধ করে ব্যর্থ হলো যুক্তরাষ্ট্র
মাদুরোকে ধরার গুপ্তচর নাটক: পাইলটকে প্রলুব্ধ করে ব্যর্থ হলো যুক্তরাষ্ট্র

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসিফ নজরুলকে নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীর
আসিফ নজরুলকে নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীর

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

খালেদা জিয়াকে আপসহীন নেত্রী উল্লেখ করে স্মৃতিচারণ করলেন সাদিক কায়েম
খালেদা জিয়াকে আপসহীন নেত্রী উল্লেখ করে স্মৃতিচারণ করলেন সাদিক কায়েম

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বৃহস্পতিবার স্বয়ংক্রিয়ভাবে বন্ধ হয়ে যাবে অতিরিক্ত সিম
বৃহস্পতিবার স্বয়ংক্রিয়ভাবে বন্ধ হয়ে যাবে অতিরিক্ত সিম

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় নির্বাচন নাও হতে পারে, সবার আগে জুলাই সনদ হতে হবে: তাহের
জাতীয় নির্বাচন নাও হতে পারে, সবার আগে জুলাই সনদ হতে হবে: তাহের

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যেভাবে নিজের ক্যারিয়ার কবর দিলেন সাকিব আল হাসান
যেভাবে নিজের ক্যারিয়ার কবর দিলেন সাকিব আল হাসান

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশজুড়ে পাঁচ দিন ভারী বৃষ্টির আভাস, তাপমাত্রা কমবে
দেশজুড়ে পাঁচ দিন ভারী বৃষ্টির আভাস, তাপমাত্রা কমবে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪ হাজার কোটি টাকার মিল হাতিয়ে নেন পানির দরে
৪ হাজার কোটি টাকার মিল হাতিয়ে নেন পানির দরে

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভেবেছিলাম ৩০ পেরোলেই বিয়ে করব: তামান্না
ভেবেছিলাম ৩০ পেরোলেই বিয়ে করব: তামান্না

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এই মুহূর্তে আওয়ামী লীগ কোনো রাজনৈতিক শক্তি নয়: নাহিদ
এই মুহূর্তে আওয়ামী লীগ কোনো রাজনৈতিক শক্তি নয়: নাহিদ

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাতিল হতে যাচ্ছে ১২৭ ‘জুলাই যোদ্ধার’ গেজেট
বাতিল হতে যাচ্ছে ১২৭ ‘জুলাই যোদ্ধার’ গেজেট

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অধ্যক্ষ-প্রধান শিক্ষক ও প্রভাষকদের শিক্ষাগত যোগ্যতা নিয়ে পরিপত্র জারি
অধ্যক্ষ-প্রধান শিক্ষক ও প্রভাষকদের শিক্ষাগত যোগ্যতা নিয়ে পরিপত্র জারি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অলিনের সেঞ্চুরিতে সিরিজে এগিয়ে গেল বাংলাদেশ
অলিনের সেঞ্চুরিতে সিরিজে এগিয়ে গেল বাংলাদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে কুটুমবাড়ি রেস্তোরাঁকে ৩ লাখ টাকা জরিমানা
চট্টগ্রামে কুটুমবাড়ি রেস্তোরাঁকে ৩ লাখ টাকা জরিমানা

১৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভারতে আঘাত হানলো ঘূর্ণিঝড় মোন্থা
ভারতে আঘাত হানলো ঘূর্ণিঝড় মোন্থা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিবাহিত মেয়ের ওপর মা-বাবার হক
বিবাহিত মেয়ের ওপর মা-বাবার হক

১৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বিপিএলে দল নিতে আগ্রহী যে ১০ ফ্র্যাঞ্চাইজি
বিপিএলে দল নিতে আগ্রহী যে ১০ ফ্র্যাঞ্চাইজি

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তানের সঙ্গে যুদ্ধ, আবারও মোদির বিরুদ্ধে ট্রাম্পের নতুন কটাক্ষ
পাকিস্তানের সঙ্গে যুদ্ধ, আবারও মোদির বিরুদ্ধে ট্রাম্পের নতুন কটাক্ষ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০০ টাকা মূল্যমানের প্রাইজবন্ডের ‘ড্র’ ২ নভেম্বর
১০০ টাকা মূল্যমানের প্রাইজবন্ডের ‘ড্র’ ২ নভেম্বর

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কেমন আছেন ইলিয়াস কাঞ্চন
কেমন আছেন ইলিয়াস কাঞ্চন

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সময় চেয়ে ৪ মাসেও প্রধান উপদেষ্টার সাক্ষাৎ পাননি বিজিএমইএ সভাপতি
সময় চেয়ে ৪ মাসেও প্রধান উপদেষ্টার সাক্ষাৎ পাননি বিজিএমইএ সভাপতি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘২০ বছর পর ট্রেনে চড়লাম’ বলে সমালোচিত কৌশানি
‘২০ বছর পর ট্রেনে চড়লাম’ বলে সমালোচিত কৌশানি

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আওয়ামী লীগ ২০১৪ সালের পর দেউলিয়া হয়ে গেছে : তথ্য উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগ ২০১৪ সালের পর দেউলিয়া হয়ে গেছে : তথ্য উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৯ বছর পর বগুড়ার শহীদ চান্দু স্টেডিয়ামে ফিরল ক্রিকেট
১৯ বছর পর বগুড়ার শহীদ চান্দু স্টেডিয়ামে ফিরল ক্রিকেট

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সংস্কারের পর নির্বাচনের ব্যত্যয় হলে দায় এই সরকারের : মির্জা ফখরুল
সংস্কারের পর নির্বাচনের ব্যত্যয় হলে দায় এই সরকারের : মির্জা ফখরুল

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ছাত্র-জনতার আন্দোলনে প্রকাশ্যে গুলি, সাবেক ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার
ছাত্র-জনতার আন্দোলনে প্রকাশ্যে গুলি, সাবেক ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘রাষ্ট্র পরিচালনার সুযোগ পেলে বিএনপি বেকার যুবকদের ব্যাপক কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করবে’
‘রাষ্ট্র পরিচালনার সুযোগ পেলে বিএনপি বেকার যুবকদের ব্যাপক কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করবে’

২১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

খোলা বাজারে ডলার ১২৫ টাকায়, ব্যাংকেও বাড়ছে দাম
খোলা বাজারে ডলার ১২৫ টাকায়, ব্যাংকেও বাড়ছে দাম

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে এনসিপি
জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে এনসিপি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইতালিতে বসবাসের অনুমতিপ্রাপ্তদের মধ্যে শীর্ষে বাংলাদেশিরা
ইতালিতে বসবাসের অনুমতিপ্রাপ্তদের মধ্যে শীর্ষে বাংলাদেশিরা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আসিফ নজরুল প্রধান উপদেষ্টা হতে চেয়েছিলেন
আসিফ নজরুল প্রধান উপদেষ্টা হতে চেয়েছিলেন

প্রথম পৃষ্ঠা

চরম ক্ষুব্ধ বিএনপি
চরম ক্ষুব্ধ বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

পর্যটন বিকাশে হচ্ছে ‘বর্ডার ড্রাইভ’
পর্যটন বিকাশে হচ্ছে ‘বর্ডার ড্রাইভ’

নগর জীবন

এক লাফে সোনার দাম কমল সাড়ে ১০ হাজার টাকা
এক লাফে সোনার দাম কমল সাড়ে ১০ হাজার টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির মনোনয়ন প্রত্যাশী ১২ জন
বিএনপির মনোনয়ন প্রত্যাশী ১২ জন

নগর জীবন

স্ট্রোকের চিকিৎসা ঢাকাকেন্দ্রিক
স্ট্রোকের চিকিৎসা ঢাকাকেন্দ্রিক

পেছনের পৃষ্ঠা

কিছু উপদেষ্টা চক্রান্ত করছেন
কিছু উপদেষ্টা চক্রান্ত করছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি-জামায়াত ছাড়া মাঠে নেই অন্য কেউ
বিএনপি-জামায়াত ছাড়া মাঠে নেই অন্য কেউ

নগর জীবন

মাঠে যাবেন নতুন ডিসি
মাঠে যাবেন নতুন ডিসি

পেছনের পৃষ্ঠা

শিমুল গাছের বয়স ২০০ বছর
শিমুল গাছের বয়স ২০০ বছর

পেছনের পৃষ্ঠা

সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাৎ পাকিস্তান যৌথ বাহিনী চেয়ারম্যানের
সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাৎ পাকিস্তান যৌথ বাহিনী চেয়ারম্যানের

প্রথম পৃষ্ঠা

বডি-ওর্ন ক্যামেরা কেনার নির্দেশ
বডি-ওর্ন ক্যামেরা কেনার নির্দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বেশির ভাগ অবৈধ সম্পদ হিসাবের বাইরে
বেশির ভাগ অবৈধ সম্পদ হিসাবের বাইরে

প্রথম পৃষ্ঠা

হাইব্রিড মরিচে কৃষকের মুখে হাসি
হাইব্রিড মরিচে কৃষকের মুখে হাসি

পেছনের পৃষ্ঠা

ঝুঁকিপূর্ণ কাজে ১০ লক্ষাধিক শিশু
ঝুঁকিপূর্ণ কাজে ১০ লক্ষাধিক শিশু

পেছনের পৃষ্ঠা

সংশোধিত শ্রম আইনে শিল্পে অস্থিরতা বাড়বে
সংশোধিত শ্রম আইনে শিল্পে অস্থিরতা বাড়বে

প্রথম পৃষ্ঠা

সালমান শাহর ১২ নায়িকা
সালমান শাহর ১২ নায়িকা

শোবিজ

প্রয়াত মন্ত্রী নাসিমের স্ত্রী-সন্তানসহ পাঁচজনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
প্রয়াত মন্ত্রী নাসিমের স্ত্রী-সন্তানসহ পাঁচজনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

খবর

দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ
দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ

প্রথম পৃষ্ঠা

বোরকা নিয়ে শিক্ষকের মন্তব্যে উত্তাল রাবি
বোরকা নিয়ে শিক্ষকের মন্তব্যে উত্তাল রাবি

নগর জীবন

ঐকমত্যের অনৈক্যের সুপারিশ
ঐকমত্যের অনৈক্যের সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

লিটনদের ফেরার ম্যাচ আজ
লিটনদের ফেরার ম্যাচ আজ

মাঠে ময়দানে

এককভাবে সরকার গঠন করলে বেশি দিন টিকবে না
এককভাবে সরকার গঠন করলে বেশি দিন টিকবে না

নগর জীবন

‘তেজাব’ ছবির নায়ক আমিই ছিলাম : আদিত্য পাঞ্চোলি
‘তেজাব’ ছবির নায়ক আমিই ছিলাম : আদিত্য পাঞ্চোলি

শোবিজ

চাকরি পেলেন গণপিটুনিতে নিহত প্রদীপ লালের ছেলে
চাকরি পেলেন গণপিটুনিতে নিহত প্রদীপ লালের ছেলে

নগর জীবন

ড্যাবের ২৭৬ সদস্যের কমিটি অনুমোদন
ড্যাবের ২৭৬ সদস্যের কমিটি অনুমোদন

নগর জীবন

শহীদ চান্দু স্টেডিয়ামে ১৯ বছর পর আন্তর্জাতিক ক্রিকেট
শহীদ চান্দু স্টেডিয়ামে ১৯ বছর পর আন্তর্জাতিক ক্রিকেট

মাঠে ময়দানে

স্কুলে ভর্তিতে লটারি বাতিলের দাবি
স্কুলে ভর্তিতে লটারি বাতিলের দাবি

দেশগ্রাম

স্প্যাম নিয়ন্ত্রণে হোয়াটসঅ্যাপের নতুন ফিচার
স্প্যাম নিয়ন্ত্রণে হোয়াটসঅ্যাপের নতুন ফিচার

টেকনোলজি