শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৪ সেপ্টেম্বর, ২০১৪

ড. কামালের নেতৃত্বে নতুন জোট

দিনভর বৈঠক, ঈদের পর জাতীয় কনভেনশন
পীর হাবিবুর রহমান
প্রিন্ট ভার্সন
ড. কামালের নেতৃত্বে নতুন জোট

নির্দলীয় অন্তর্বর্তী সরকারের অধীনে জাতীয় নির্বাচন, মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় গণতান্ত্রিক শাসনব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা, ’৯০-এর এরশাদবিরোধী আন্দোলনের অঙ্গীকার পূরণে ১১ দফা সংস্কার প্রস্তাব ও দাবি-দাওয়া নিয়ে আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন আইনজ্ঞ, প্রবীণ রাজনীতিবিদ ড. কামাল হোসেনের নেতৃত্বে নতুন রাজনৈতিক জোট আন্দোলনে নামতে যাচ্ছে। রাজনীতির অন্দর মহলে এ জোটের জোর তৎপরতা শুরু হয়েছে।
গতকাল বুধবার দিনভর মতিঝিলে ড. কামাল হোসেনের ল চেম্বারে ডাকসুর সাবেক চার ভিপিসহ জোটভুক্ত নেতাদের এক বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠকসূত্র জানায়, তারা আÍবিশ্বাসী আগামীতে আন্দোলনের মুখে নির্দলীয় অন্তর্বর্তী সরকারের অধীনে একটি গ্রহণযোগ্য নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে এবং ১১ দফার অঙ্গীকার নিয়ে সরকার গঠিত হবে। আর সে লক্ষ্যে সব দলকে নিয়ে এক দফার আন্দোলনে এ সংগ্রাম চূড়ান্ত পরিণতি লাভ করবে। সেখানে জামায়াত ছেড়ে বিএনপির যুক্ত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
এদিকে একটি দায়িত্বশীল সূত্র জানায়, রাজনীতির অন্দর মহলে নানামুখী স্রোত বইছে। কেউ কেউ লন্ডনে বসে বিএনপির সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান তারেক রহমান আকস্মিকভাবে ‘ধর্মকে ভিত্তি করে কোনো রাজনৈতিক দল হতে পারে না’ বলে যে মন্তব্য ও ব্যাখ্যা দিয়েছেন তা এই স্রোতধারা থেকে বিচ্ছিন্ন বলে মনে করছেন না। দায়িত্বশীল অন্য সূত্র জানায়, সব দলের অংশগ্রহণে একটি গ্রহণযোগ্য নির্বাচন ও তার মাধ্যমে রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায় পরিবর্তন ঘটাতে আগামী ১০ বছরের জন্য তারেক রহমান যদি ক্ষমতার সঙ্গে নিজেকে না জড়ান, ধর্মভিত্তিক রাজনৈতিক দল ও ’৭১-এ মানবতাবিরোধী অপরাধে অভিযুক্ত জামায়াতকে বাইরে রাখার অঙ্গীকার করেন, এমনকি দুবারের প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়াও আর ক্ষমতায় না আসার ঘোষণা দিয়ে বসেন তাহলে অবাক হওয়ার কিছু ঘটবে না। কারণ, বিএনপির সামনে সরকার পরিবর্তনই বড় ইস্যু। অন্য সূত্র জানায়, খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের বাইরে বিএনপির একটি উল্লেখযোগ্য অংশ যদি একযোগে এসে এ জোটের সঙ্গে ভবিষ্যতে শরিক হয় তাতেও বিস্মিত হওয়ার কিছু থাকবে না। জানা যায়, ড. কামাল হোসেন ঘোষিত ১১ দফার আলোকে সব গণতান্ত্রিক রাজনৈতিক দলের জন্য দরজা খোলা রেখে এ জোট রাজপথে নামতে যাচ্ছে। সব মহলের সঙ্গে মতবিনিময়ের মাধ্যমে ঈদের পর জাতীয় কনভেনশন ও দেশব্যাপী ব্যাপক সফরের মাধ্যমে সরকারবিরোধী আন্দোলন গড়ে তুলতে চায় এই জোট। সূত্র জানায়, গতকালের বৈঠকে ডাকসুর সাবেক ভিপি, আওয়ামী লীগের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক সুলতান মোহাম্মদ মনসুর আহমেদ উপস্থিত হয়ে এ আন্দোলনের সঙ্গে একাত্মতা ঘোষণা করে বলেছেন, ‘আওয়ামী লীগের কোনো পদ-পদবি আমার নেই। কিন্তু আওয়ামী লীগের প্রতিনিধি হিসেবে আপনাদের সঙ্গে জোটবদ্ধ করলে সর্বাÍক ভূমিকা রাখতে পারি।’ বৈঠকে উপস্থিত নেতারা আওয়ামী লীগের প্রতিনিধি হিসেবেই সুলতান মনসুরকে গ্রহণ করেন। সুলতান বলেন, ‘আজকের সরকারের আচার-আচরণের সঙ্গে আওয়ামী লীগের তৃণমূল নেতা-কর্মীদের বিচার করলে ন্যায়সঙ্গত হবে না। সরকারের অন্যায়ের সঙ্গে, ভুলভ্রান্তির সঙ্গে আওয়ামী লীগ তৃণমূলের কর্মীরা জড়িত নন। দায় তারা নিতে পারেন না।’ একটি সূত্র জানায়, আওয়ামী লীগ থেকে ছিটকে পড়া অনেক নেতাই এ জোটে একীভূত হতে পারেন। সাবেক ডাকসু ভিপি, স্বাধীন বাংলা ছাত্র সংসদের অন্যতম নেতা, জাসদ সভাপতি আ স ম আবদুর রব, সাধারণ সম্পাদক আবদুল মালেক রতন, ডাকসুর সাবেক ভিপি, সিপিবির সভাপতি মুজাহিদুল ইসলাম সেলিম, ডাকসুর আরেক সাবেক ভিপি, নাগরিক ঐক্যের আহ্বায়ক মাহমুদুর রহমান মান্না, বাসদের আহ্বায়ক খালেকুজ্জামান ভূইয়া, গণফোরামের সাধারণ সম্পাদক মোস্তফা মহসিন মন্টু, অ্যাডভোকেট সুব্রত চৌধুরী প্রমুখ বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন। ১৩ সেপ্টেম্বর তারা আবার বৈঠকে বসবেন। সেখানে বিকল্পধারার মহাসচিব মেজর (অব.) আবদুল মান্নানকেও আহ্বান জানানো হবে। সূত্র জানায়, কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীর উত্তমকেও এ জোটের সঙ্গে রাখার চেষ্টা করা হবে। ‘গণতান্ত্রিক বিকল্প জোট’ হতে পারে এর নাম। জাতীয় ঐক্যের ১১ দফাই হবে আন্দোলনের মূল ভিত্তি। ড. কামাল হোসেন গতকালের বৈঠকে বলেছেন, ‘১১ দফা বাস্তবায়নে আমি স্বেচ্ছাসেবকের মতো রাজপথে থাকব।’ মুজাহিদুল ইসলাম সেলিম বলেছেন, এ মুহূর্তে হাল না ধরলে পরিস্থিতি ভিন্ন খাতে চলে যাবে। রাজনৈতিক শূন্যতা সৃষ্টি হয়েছে দেশে। মানুষ এখন আস্থাশীল নেতৃত্বের আশ্রয় চায়। সভায় উপস্থিত সবাই ড. কামাল হোসেনের প্রতি মানুষের আস্থা রয়েছে উল্লেখ করে বলেন, তার নেতৃত্বেই ১১ দফা নিয়ে জনগণকে সংগঠিত করতে হবে। আ স ম আবদুর রব বলেন, দেশে এখন বঙ্গবন্ধুর ৬ দফা ঘোষণার পূর্ববর্তী অবস্থা বিরাজ করছে। রাজপথে নামলেই গণজোয়ার তৈরি হবে। ৬ দফা ঘোষণার সময়ও কোনো সংগঠন ছিল না। কর্মসূচিই মানুষকে টেনেছিল। আজকেও ১১ দফা মানুষকে টেনে আনবে।
বৈঠকে ব্যাপক আলোচনার মাধ্যমে সিদ্ধান্ত হয়- সব গণতান্ত্রিক রাজনৈতিক দল, সিভিল সোসাইটি, পেশাজীবী সংগঠন, ইলেকট্রনিক ও প্রিন্ট মিডিয়ার ব্যক্তিত্বদের সঙ্গে সিরিজ মতবিনিময়ের মাধ্যমে বর্তমান পরিস্থিতি উত্তরণে ১১ দফার ভিত্তিতে তাদের সঙ্গে নেওয়ার চেষ্টা করা হবে। ড. কামাল হোসেন বৈঠকে বলেন, ইতিহাসে বারবার প্রমাণ হয়েছে, জাতি যখনই জেগেছে কোনো অপশক্তি ক্ষমতায় টিকে থাকতে পারেনি। তার ভাষায়- দুর্নীতি, দলীয়করণ, সন্ত্রাস ও বিচার বিভাগের ওপর হস্তক্ষেপ সমাজকে গ্রাস করেছে। তিনি বলেন, ‘আমার জীবন আজ সার্থক হয়েছে। আপনাদের পাশে পেয়ে। আজকের দিনটি ইতিহাস হয়ে থাকবে।’ ড. কামাল হোসেনের প্রতি জাতীয় ও আন্তর্জাতিক মহলের যে আস্থা ও বিশ্বাস রয়েছে তা উল্লেখ করে আ স ম আবদুর রব বলেন, তার মতো ব্যক্তিত্বকে নিয়ে এ সংকট কাটিয়ে ওঠা সম্ভব। শাসক শ্রেণির পক্ষ থেকে আঘাত এলে জনগণকে সঙ্গে নিয়ে প্রতিরোধ করতে হবে। মাহমুদুর রহমান মান্না বলেন, জোটবদ্ধভাবে সব শক্তিকে এক হয়ে স্বৈরাচারী সরকারের ফ্যাসিবাদী কার্যক্রম মোকাবিলা করতে হবে। খালেকুজ্জামান ভূইয়া বলেন, ‘আমাদের বিশ্বাসযোগ্যতা নিয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে পথ হাঁটতে হবে। মাঝপথে লোভ-লালসায় বিভ্রান্ত হওয়া যাবে না।’ মুজাহিদুল ইসলাম সেলিম বৈঠকে গতকাল দৈনিক সংবাদে প্রকাশিত আট মাসে ২৭৬০ জন মানুষের প্রাণহানির ঘটনার সংবাদ উল্লেখ করে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেন। তিনি বলেন, যে আকাক্সক্ষা নিয়ে মহাজোট ক্ষমতায় এসেছিল তা ব্যর্থতায় পর্যবসিত হয়েছে। হত্যা, গুম, দুর্নীতি, দলীয়করণ সর্বগ্রাসী রূপ নিয়েছে। মোস্তফা মহসিন মন্টু বলেন, ১১ দফার ভিত্তিতে এই জোটের বাইরে যারা রয়েছে তাদেরও টানতে হবে। সূত্র জানায়, বৈঠকে মুজাহিদুল ইসলাম সেলিমের ভাষা ছিল কঠোর। বিকল্পধারার অধ্যাপক বদরুদ্দোজা চৌধুরীও গণফোরামের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর সভায় হাজির হয়ে ড. কামাল হোসেনের জাতীয় ঐক্য ও ১১ দফা ডাকের প্রতি সমর্থন জানিয়েছিলেন।
১১ দফায় রয়েছে সংস্কার প্রস্তাব-
১. ‘প্রজাতন্ত্রের সকল ক্ষমতার মালিক জনগণ’- সংবিধানের এই ঘোষণা অনুযায়ী শাসনসংক্রান্ত সব বিষয়ে জনগণের রায়ই চূড়ান্ত। জাতীয় ইস্যুতে সংলাপে একমত হতে না পারলে গণভোটেই সিদ্ধান্ত গ্রহণ। ২. যেহেতু ক্ষমতার মালিক জনগণ তাদের নির্বাচিত প্রতিনিধির মাধ্যমে ক্ষমতা প্রয়োগ করবে সে ক্ষেত্রে নির্বাচিত হতে হবে প্রভাবমুক্ত, অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ। তাই একটি অন্তর্বর্তীকালীন নিরপেক্ষ সরকার ও স্বাধীন শক্তিশালী নির্বাচন কমিশনের মাধ্যমে গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিশ্চিত করতে হবে। ৩. (ক) বর্তমান সংবিধান সংশোধন করে ’৭২ সালের সংবিধানের মূলনীতির ভিত্তিতে যুগোপযোগী সংশোধন, সেই লক্ষ্যে গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের পর জনগণের আস্থাভাজন ব্যক্তিদের সমন্বয়ে সংবিধান সংশোধনের জন্য কমিশন গঠনের উদ্যোগ নিতে হবে। যে কমিশন জনগণের মতামতে ভিত্তিতে সংবিধানের ৭০ অনুচ্ছেদ, রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর ক্ষমতার ভারসাম্য আনয়ন, একই ব্যক্তির দুই মেয়াদের বেশি প্রধানমন্ত্রী পদে অধিষ্ঠিত না থাকা এবং গণতান্ত্রিক ব্যবস্থাকে কার্যকর রাখার স্বার্থে বিচার বিভাগ, নির্বাচন কমিশন, সরকারি কর্ম কমিশন, দুর্নীতি দমন কমিশন, তথ্য কমিশন ও মানবাধিকার কমিশনসহ সব সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠান পুনর্গঠন এবং শক্তিশালী করে নির্বাহী বিভাগের হস্তক্ষেপ থেকে মুক্ত রাখার লক্ষ্যে প্রয়োজনীয় সংশোধন ও সংস্কারগুলো নিশ্চিত করবে। (খ) বিচার বিভাগ, নির্বাচন কমিশন, দুর্নীতি দমন কমিশন, তথ্য কমিশন, মানবাধিকার কমিশনসহ জনপ্রশাসন, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ও ব্যাংকিং খাতে সততা, মেধা ও যোগ্যতার ভিত্তিতে নিয়োগ দিতে হবে। ৪. পুলিশ, ভূমি প্রশাসন, জনপ্রশাসনকে সংস্কারের মাধ্যমে জনদুর্ভোগ লাঘব এবং জবাবদিহিতা নিশ্চিত করতে হবে। উনিশ শতকের পুরাতন পুলিশ অ্যাক্ট বাতিল করে পুলিশ বাহিনীকে আধুনিক, জনস্বার্থে রক্ষক ও জনকল্যাণে নিয়োজিত একটি সুশৃঙ্খল বাহিনী হিসেবে গড়ে তুলতে হবে।
৫. দুর্নীতি দমন কমিশনের মাধ্যমে অতীত ও বর্তমানের সব দুর্নীতিবাজকে চিহ্নিত করে বিচার এবং শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে। ৬. কৃষক শ্রমিক নারীদের প্রতিনিধিত্বশীল শক্তিশালী ও স্বশাসিত নির্বাচিত স্থানীয় সরকারব্যবস্থা কার্যকর করতে হবে। স্থানীয় উন্নয়ন ও সেবামূলক কর্মকাণ্ড স্থানীয় সরকারগুলোর হাতে দিতে হবে। সংসদীয় স্থায়ী কমিটিগুলোর মাধ্যমে স্থানীয় ও সেবামূলক কর্মকাণ্ডের তদারকি করা ছাড়া স্থানীয় সংসদ সদস্য বা দলীয় নেতা-কর্মীদের যাবতীয় হস্তক্ষেপ থেকে স্থানীয় সরকারকে মুক্ত রাখতে হবে। ৭. শিক্ষাঙ্গনকে সন্ত্রাসমুক্ত করে অভিন্ন পদ্ধতির সর্বজনীন, গণমুখী ও বিশ্বমানের শিক্ষা নিশ্চিত করতে হবে। ৮. সুলভমূল্যে কৃষি উপকরণ ও কম সুদে কৃষিঋণ কৃষকের হাতে পৌঁছে দিতে হবে। ৯. (ক) স্থানীয় উৎপাদন অনুযায়ী কৃষিপণ্যভিত্তিক ক্ষুদ্র ও মাঝারি উদ্যোক্তাদের পরামর্শ, ঋণসহায়তা ও উৎসাহ প্রদান করতে হবে। (খ) গার্মেন্টসহ রপ্তানিযোগ্য দেশি-বিদেশি শিল্প উদ্যোক্তা ও বিনিয়োগকারীদের উৎসাহিত করার লক্ষ্যে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নয়ন, আমলাতান্ত্রিক জটিলতা দূর এবং দলীয়করণ ও রাজনৈতিক হস্তক্ষেপ বন্ধ করতে হবে। শিল্পের স্থিতিশীলতা ও অগ্রগতির স্বার্থে গার্মেন্ট শ্রমিকদের যুগোপযোগী মজুরি এবং কর্মস্থলে জীবনের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা। (গ) শ্রমিকদের জন্য টেকসই ও নিরাপদ অবকাঠামো, স্বাস্থ্যসম্মত পরিবেশ, বাসস্থানের নিশ্চয়তা ও জাতীয় ন্যূনতম মজুরি কাঠামো ঘোষণা এবং বাস্তবায়ন নিশ্চিত করতে হবে। (ঘ) জলবায়ু ও পরিবেশের প্রতি মারাত্মক হুমকিস্বরূপ সব বর্জ্য আধুনিক ও বিজ্ঞানসম্মত উপায়ে ব্যবস্থাপনার উদ্যোগ নিতে হবে। ১০. জাতীয় স্বার্থে তেল, গ্যাস, খনিজ সম্পদ ও বিদ্যুৎসহ জাতীয় সম্পদগুলোর সর্বোচ্চ ব্যবহার নিশ্চিত করতে হবে। ১১. (ক) বেকার যুবক ও যুব মহিলাদের আত্মকর্মসংস্থান সৃষ্টির উদ্যোগকে সহায়তা ও অভাবগ্রস্ত বিধবা, এতিম, মুক্তিযোদ্ধা ও মুক্তিযোদ্ধা পরিবারের জন্য আর্থিক ও সামাজিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে। (খ) সবার জন্য খাদ্য, স্বাস্থ্য ও আশ্রয় লাভের সমান সুযোগ সৃষ্টি করতে হবে। গ্রাম ও শহরে অতিদরিদ্র মানুষের জন্য পূর্ণ রেশনিং ব্যবস্থা চালু করতে হবে। এবং পুনর্বাসন ছাড়া বস্তি উচ্ছেদ করা যাবে না।

এই বিভাগের আরও খবর
বর্ধিত তাপমাত্রায় ক্ষতি ২১ হাজার কোটি টাকা
বর্ধিত তাপমাত্রায় ক্ষতি ২১ হাজার কোটি টাকা
ফের মুখোমুখি বিএসসি ও পলিটেকনিক
ফের মুখোমুখি বিএসসি ও পলিটেকনিক
তিস্তা প্রকল্প বাস্তবায়নে বিশেষজ্ঞ দল পাঠাচ্ছে চীন
তিস্তা প্রকল্প বাস্তবায়নে বিশেষজ্ঞ দল পাঠাচ্ছে চীন
এলডিসি উত্তরণ তিন বছর পেছাতে চায় সরকার
এলডিসি উত্তরণ তিন বছর পেছাতে চায় সরকার
পাঁচ ব্যাংক একীভূত করার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত
পাঁচ ব্যাংক একীভূত করার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত
প্রচারে কৌশলী ছাত্রশিবির, মাঠে ব্যস্ত ছাত্রদলসহ অন্যরা
প্রচারে কৌশলী ছাত্রশিবির, মাঠে ব্যস্ত ছাত্রদলসহ অন্যরা
জমজমাট চাকসু মনোনয়নপত্র সংগ্রহ হাজার ছাড়াল
জমজমাট চাকসু মনোনয়নপত্র সংগ্রহ হাজার ছাড়াল
ভোজ্য তেলের বাজারে অস্থিরতা
ভোজ্য তেলের বাজারে অস্থিরতা
জাপানের সহযোগিতা চাইল চেম্বার
জাপানের সহযোগিতা চাইল চেম্বার
পরিবেশ উন্নত হলে মার্কিন রপ্তানি বাড়বে
পরিবেশ উন্নত হলে মার্কিন রপ্তানি বাড়বে
সম্পর্ক হবে পারস্পরিক সম্মানের
সম্পর্ক হবে পারস্পরিক সম্মানের
যৌথ প্রতিরক্ষাব্যবস্থা চায় মুসলিম বিশ্ব
যৌথ প্রতিরক্ষাব্যবস্থা চায় মুসলিম বিশ্ব
সর্বশেষ খবর
কুমিল্লায় বাসের ধাক্কায় অটোরিকশার চালকসহ নিহত ২
কুমিল্লায় বাসের ধাক্কায় অটোরিকশার চালকসহ নিহত ২

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ
এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ

২৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ছক্কার রাজা এখন তানজিদ হাসান তামিম
ছক্কার রাজা এখন তানজিদ হাসান তামিম

৩৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে মাদক বিক্রেতাদের ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত
রাজধানীতে মাদক বিক্রেতাদের ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত

৪৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

অসহায় পরিবারকে সেলাই মেশিন ও ব্যবসা উপকরণ দিলেন জেলা প্রশাসক
অসহায় পরিবারকে সেলাই মেশিন ও ব্যবসা উপকরণ দিলেন জেলা প্রশাসক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় এবার ৮১৮টি মণ্ডপে দুর্গাপূজা
কুমিল্লায় এবার ৮১৮টি মণ্ডপে দুর্গাপূজা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুকুরে ডুবে ভাই-বোনের মৃত্যু
পুকুরে ডুবে ভাই-বোনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আফগানিস্তানকে ১৫৫ রানের টার্গেট দিল বাংলাদেশ
আফগানিস্তানকে ১৫৫ রানের টার্গেট দিল বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জনগণ ঐক্যবদ্ধ হলে কোনো হুংকারেই নির্বাচন ঠেকানো যাবে না: জাহিদ হোসেন
জনগণ ঐক্যবদ্ধ হলে কোনো হুংকারেই নির্বাচন ঠেকানো যাবে না: জাহিদ হোসেন

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিরাজগঞ্জের ডাকাতি মামলার আসামি শ্রীপুরে গ্রেফতার
সিরাজগঞ্জের ডাকাতি মামলার আসামি শ্রীপুরে গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিবচরে যুবককে কু‌পি‌য়ে হত্যা: ফাঁসির দাবিতে মানববন্ধন
শিবচরে যুবককে কু‌পি‌য়ে হত্যা: ফাঁসির দাবিতে মানববন্ধন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কারাবন্দিদের করানো হচ্ছে ডোপ টেস্ট
কারাবন্দিদের করানো হচ্ছে ডোপ টেস্ট

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টিতে বাংলাদেশের ডাবল সেঞ্চুরি
টি-টোয়েন্টিতে বাংলাদেশের ডাবল সেঞ্চুরি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁদপুরে জব্দকৃত ৬০ কেজি গাঁজা ধ্বংস
চাঁদপুরে জব্দকৃত ৬০ কেজি গাঁজা ধ্বংস

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারী শিক্ষার্থীদের নিরাপদ পরিবেশ নিশ্চিতে শাবিপ্রবিতে স্মারকলিপি
নারী শিক্ষার্থীদের নিরাপদ পরিবেশ নিশ্চিতে শাবিপ্রবিতে স্মারকলিপি

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শ্রীমঙ্গলে জামায়াতের নির্বাচন পরিচালনা কমিটির সভা
শ্রীমঙ্গলে জামায়াতের নির্বাচন পরিচালনা কমিটির সভা

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

নতুন নেতৃত্বে গোবিপ্রবি সাহিত্য সংসদ
নতুন নেতৃত্বে গোবিপ্রবি সাহিত্য সংসদ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুড়িগ্রামে বন্যায় নিম্নাঞ্চল প্লাবিত
কুড়িগ্রামে বন্যায় নিম্নাঞ্চল প্লাবিত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকাস্থ চীনের ভিসা অফিস বন্ধ থাকবে ৮ দিন
ঢাকাস্থ চীনের ভিসা অফিস বন্ধ থাকবে ৮ দিন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডোপ টেস্টে পজিটিভ, নিষিদ্ধ ডাচ পেসার
ডোপ টেস্টে পজিটিভ, নিষিদ্ধ ডাচ পেসার

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৬৬৫
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৬৬৫

৩ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

বিস্ফোরক মামলায় মির্জা ফখরুলসহ ৬৬ জনকে অব্যাহতি
বিস্ফোরক মামলায় মির্জা ফখরুলসহ ৬৬ জনকে অব্যাহতি

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক বজায় রাখতে ভারত অঙ্গীকারবদ্ধ : হাইকমিশনার
বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক বজায় রাখতে ভারত অঙ্গীকারবদ্ধ : হাইকমিশনার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে ১৫০০ শিক্ষার্থীর মাঝে স্কুল ড্রেস বিতরণ
লক্ষ্মীপুরে ১৫০০ শিক্ষার্থীর মাঝে স্কুল ড্রেস বিতরণ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় দুলাল হত্যাকাণ্ডের রহস্য ফাঁস
কুমিল্লায় দুলাল হত্যাকাণ্ডের রহস্য ফাঁস

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইয়েমেনের বন্দরে ইসরায়েলের বিমান হামলা
ইয়েমেনের বন্দরে ইসরায়েলের বিমান হামলা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধ বন্ধে ট্রাম্পের ‘স্পষ্ট অবস্থান’ জানতে চান জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে ট্রাম্পের ‘স্পষ্ট অবস্থান’ জানতে চান জেলেনস্কি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারাগারগুলোতে চলছে মাসব্যাপী মাদকবিরোধী অভিযান-ডোপ টেস্ট
কারাগারগুলোতে চলছে মাসব্যাপী মাদকবিরোধী অভিযান-ডোপ টেস্ট

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁদপুর মেডিকেল কলেজে বিজ্ঞান মেলা শুরু
চাঁদপুর মেডিকেল কলেজে বিজ্ঞান মেলা শুরু

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সিলেটে অবৈধ সিএনজি অটোরিকশা সরাতে আল্টিমেটাম
সিলেটে অবৈধ সিএনজি অটোরিকশা সরাতে আল্টিমেটাম

৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সর্বাধিক পঠিত
বাংলাদেশ বনাম আফগানিস্তান: পরিসংখ্যানে কে এগিয়ে?
বাংলাদেশ বনাম আফগানিস্তান: পরিসংখ্যানে কে এগিয়ে?

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুলিশের ৯ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর
পুলিশের ৯ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্থায়ী প্রশাসক বসছে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকে
অস্থায়ী প্রশাসক বসছে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকে

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়া-বেলারুশের সামরিক মহড়ায় হঠাৎ হাজির মার্কিন কর্মকর্তারা
রাশিয়া-বেলারুশের সামরিক মহড়ায় হঠাৎ হাজির মার্কিন কর্মকর্তারা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনবিআরে ১৮২ জনের দপ্তর বদল, বাধ্যতামূলক অবসর ও বরখাস্ত ২
এনবিআরে ১৮২ জনের দপ্তর বদল, বাধ্যতামূলক অবসর ও বরখাস্ত ২

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সারাদেশে টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা আবহাওয়া অফিসের
সারাদেশে টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা আবহাওয়া অফিসের

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আফ্রিদি-জয় শাহর ভাইরাল ভিডিও নিয়ে যা জানা গেল
আফ্রিদি-জয় শাহর ভাইরাল ভিডিও নিয়ে যা জানা গেল

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েল আর কোনো হামলা চালাবে না কাতারে : ট্রাম্প
ইসরায়েল আর কোনো হামলা চালাবে না কাতারে : ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতার ও ফিলিস্তিনের প্রতি অবিচল সমর্থন জানাল বাংলাদেশ
কাতার ও ফিলিস্তিনের প্রতি অবিচল সমর্থন জানাল বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঝ আকাশে অসুস্থ যাত্রীকে বাঁচালেন রাশিয়ার স্বাস্থ্যমন্ত্রী
মাঝ আকাশে অসুস্থ যাত্রীকে বাঁচালেন রাশিয়ার স্বাস্থ্যমন্ত্রী

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংক একীভূত হওয়ার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত, বসছে প্রশাসক
পাঁচ ব্যাংক একীভূত হওয়ার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত, বসছে প্রশাসক

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আম্বানিপুত্রের চিড়িয়াখানায় অবৈধ প্রাণী-বাণিজ্য, অভিযোগ ভিত্তিহীন
আম্বানিপুত্রের চিড়িয়াখানায় অবৈধ প্রাণী-বাণিজ্য, অভিযোগ ভিত্তিহীন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুপার ফোরে যেতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ
সুপার ফোরে যেতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ সেপ্টেম্বর)

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা
লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্যান্সারে আক্রান্ত স্বাস্থ্য উপদেষ্টার বিদেশে চিকিৎসার বিষয়টি মানবিকভাবে দেখা উচিত
ক্যান্সারে আক্রান্ত স্বাস্থ্য উপদেষ্টার বিদেশে চিকিৎসার বিষয়টি মানবিকভাবে দেখা উচিত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনে আইফোন ১৭ উন্মাদনা, দাম নিয়ে কেউ ভাবছে না
চীনে আইফোন ১৭ উন্মাদনা, দাম নিয়ে কেউ ভাবছে না

৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ফের ভেনেজুয়েলার কথিত ‘মাদকবাহী’ নৌযানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, নিহত ৩
ফের ভেনেজুয়েলার কথিত ‘মাদকবাহী’ নৌযানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, নিহত ৩

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন ট্রিলিয়ন ডলারের ক্লাবে অ্যালফাবেট
তিন ট্রিলিয়ন ডলারের ক্লাবে অ্যালফাবেট

২২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

নারায়ণগঞ্জে ৬ কারখানার বিদ্যুৎ-গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন
নারায়ণগঞ্জে ৬ কারখানার বিদ্যুৎ-গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এলডিসি থেকে উত্তরণ ৩ বছর পিছিয়ে দিতে চায় সরকার : বাণিজ্য সচিব
এলডিসি থেকে উত্তরণ ৩ বছর পিছিয়ে দিতে চায় সরকার : বাণিজ্য সচিব

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘ভাঙ্গায় আন্দোলনে ফ্যাসিস্টরা ঢুকে সহিংসতা চালিয়েছে’
‘ভাঙ্গায় আন্দোলনে ফ্যাসিস্টরা ঢুকে সহিংসতা চালিয়েছে’

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নতুন বাংলাদেশ গড়তে চাই, যেখানে সবাই সমান অধিকার পাবে : প্রধান উপদেষ্টা
নতুন বাংলাদেশ গড়তে চাই, যেখানে সবাই সমান অধিকার পাবে : প্রধান উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিসিএস পরীক্ষার জন্য কর্মসূচির সময় পরিবর্তন করল জামায়াত
বিসিএস পরীক্ষার জন্য কর্মসূচির সময় পরিবর্তন করল জামায়াত

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দশ বছর ধরে ছাদে পাখিদের আপ্যায়ন
দশ বছর ধরে ছাদে পাখিদের আপ্যায়ন

১২ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

‘আমার নাম স্বস্তিকা, আমি বুড়িমা নই’
‘আমার নাম স্বস্তিকা, আমি বুড়িমা নই’

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিলে ককটেল বিস্ফোরণ, আটক ৬
আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিলে ককটেল বিস্ফোরণ, আটক ৬

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গত ১ বছরে একটা দিক থেকেও দেশ ভালো চলেনি : রুমিন ফারহানা
গত ১ বছরে একটা দিক থেকেও দেশ ভালো চলেনি : রুমিন ফারহানা

১০ ঘণ্টা আগে | টক শো

সাড়ে ৩ হাজার সিনিয়র স্টাফ নার্স নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি
সাড়ে ৩ হাজার সিনিয়র স্টাফ নার্স নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি

১৫ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

প্রিন্ট সর্বাধিক
শিল্পকলা একাডেমিতে নতুন মহাপরিচালক
শিল্পকলা একাডেমিতে নতুন মহাপরিচালক

নগর জীবন

সব প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিতে হবে
সব প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিতে হবে

নগর জীবন

দ্বিতীয়বারের মতো মেরিনার হাতে আগা খান পদক
দ্বিতীয়বারের মতো মেরিনার হাতে আগা খান পদক

নগর জীবন

জাতিসংঘের সতর্কবার্তা
জাতিসংঘের সতর্কবার্তা

নগর জীবন

আওয়ামী লীগ সরকার শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করেছে
আওয়ামী লীগ সরকার শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করেছে

নগর জীবন

তিন মামলা থেকে অব্যাহতি পেলেন মেয়র ডা. শাহাদাত
তিন মামলা থেকে অব্যাহতি পেলেন মেয়র ডা. শাহাদাত

নগর জীবন

বিএনপির বিরুদ্ধে একটি পক্ষ ষড়যন্ত্র করছে
বিএনপির বিরুদ্ধে একটি পক্ষ ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

অতিরিক্ত সচিবসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
অতিরিক্ত সচিবসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

নগর জীবন

জাফলংয়ে নিখোঁজের এক সপ্তাহ পর পর্যটকের লাশ উদ্ধার
জাফলংয়ে নিখোঁজের এক সপ্তাহ পর পর্যটকের লাশ উদ্ধার

নগর জীবন

বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক মেজবাউল হকের পদত্যাগ
বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক মেজবাউল হকের পদত্যাগ

নগর জীবন

এনসিপি রাজশাহীর যুগ্ম সমন্বয়কের পদত্যাগ
এনসিপি রাজশাহীর যুগ্ম সমন্বয়কের পদত্যাগ

নগর জীবন

গার্ডিয়ান ইন্স্যুরেন্সের সহযোগিতা
গার্ডিয়ান ইন্স্যুরেন্সের সহযোগিতা

নগর জীবন

রাস্তার বেহাল দশা, জনদুর্ভোগ
রাস্তার বেহাল দশা, জনদুর্ভোগ

দেশগ্রাম

টানা বর্ষণে আগাম শীতকালীন সবজি ক্ষতির আশঙ্কা
টানা বর্ষণে আগাম শীতকালীন সবজি ক্ষতির আশঙ্কা

দেশগ্রাম

সারের কৃত্রিম সংকট প্রতিবাদে বিক্ষোভ
সারের কৃত্রিম সংকট প্রতিবাদে বিক্ষোভ

দেশগ্রাম

মাদক মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন
মাদক মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন

দেশগ্রাম

পিঁয়াজ আমদানির আইপি উন্মুক্তের দাবি
পিঁয়াজ আমদানির আইপি উন্মুক্তের দাবি

দেশগ্রাম

অপহৃত যুবক উদ্ধার, আটক ৫
অপহৃত যুবক উদ্ধার, আটক ৫

দেশগ্রাম

আন্দোলনে হামলা, গ্রেপ্তার নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগ নেতা
আন্দোলনে হামলা, গ্রেপ্তার নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগ নেতা

দেশগ্রাম

দুই ব্যবসায়ীকে জরিমানা
দুই ব্যবসায়ীকে জরিমানা

দেশগ্রাম

কষ্টিপাথরের মূর্তিসহ আটক ২
কষ্টিপাথরের মূর্তিসহ আটক ২

দেশগ্রাম

ইয়াবাসহ তিন মাদক কারবারি আটক
ইয়াবাসহ তিন মাদক কারবারি আটক

দেশগ্রাম

গাজা সিটিতে ইসরায়েলের স্থল অভিযান, নিহত ৭৮
গাজা সিটিতে ইসরায়েলের স্থল অভিযান, নিহত ৭৮

পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট
সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট

পূর্ব-পশ্চিম

নিউইয়র্ক টাইমসের বিরুদ্ধে মানহানির মামলা ট্রাম্পের
নিউইয়র্ক টাইমসের বিরুদ্ধে মানহানির মামলা ট্রাম্পের

পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানে বিস্ফোরণে পাঁচ সেনা নিহত
পাকিস্তানে বিস্ফোরণে পাঁচ সেনা নিহত

পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে লুক্সেমবার্গ
ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে লুক্সেমবার্গ

পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিনিদের মধ্যে বেড়েছে বিষণ্নতা
মার্কিনিদের মধ্যে বেড়েছে বিষণ্নতা

পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে ১৩ জনের মৃত্যু
মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে ১৩ জনের মৃত্যু

পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের আচরণ ‘আগ্রাসন’ : মাদুরো
যুক্তরাষ্ট্রের আচরণ ‘আগ্রাসন’ : মাদুরো

পূর্ব-পশ্চিম