শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৪ সেপ্টেম্বর, ২০১৪

ড. কামালের নেতৃত্বে নতুন জোট

দিনভর বৈঠক, ঈদের পর জাতীয় কনভেনশন
পীর হাবিবুর রহমান
প্রিন্ট ভার্সন
ড. কামালের নেতৃত্বে নতুন জোট

নির্দলীয় অন্তর্বর্তী সরকারের অধীনে জাতীয় নির্বাচন, মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় গণতান্ত্রিক শাসনব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা, ’৯০-এর এরশাদবিরোধী আন্দোলনের অঙ্গীকার পূরণে ১১ দফা সংস্কার প্রস্তাব ও দাবি-দাওয়া নিয়ে আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন আইনজ্ঞ, প্রবীণ রাজনীতিবিদ ড. কামাল হোসেনের নেতৃত্বে নতুন রাজনৈতিক জোট আন্দোলনে নামতে যাচ্ছে। রাজনীতির অন্দর মহলে এ জোটের জোর তৎপরতা শুরু হয়েছে।
গতকাল বুধবার দিনভর মতিঝিলে ড. কামাল হোসেনের ল চেম্বারে ডাকসুর সাবেক চার ভিপিসহ জোটভুক্ত নেতাদের এক বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠকসূত্র জানায়, তারা আÍবিশ্বাসী আগামীতে আন্দোলনের মুখে নির্দলীয় অন্তর্বর্তী সরকারের অধীনে একটি গ্রহণযোগ্য নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে এবং ১১ দফার অঙ্গীকার নিয়ে সরকার গঠিত হবে। আর সে লক্ষ্যে সব দলকে নিয়ে এক দফার আন্দোলনে এ সংগ্রাম চূড়ান্ত পরিণতি লাভ করবে। সেখানে জামায়াত ছেড়ে বিএনপির যুক্ত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
এদিকে একটি দায়িত্বশীল সূত্র জানায়, রাজনীতির অন্দর মহলে নানামুখী স্রোত বইছে। কেউ কেউ লন্ডনে বসে বিএনপির সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান তারেক রহমান আকস্মিকভাবে ‘ধর্মকে ভিত্তি করে কোনো রাজনৈতিক দল হতে পারে না’ বলে যে মন্তব্য ও ব্যাখ্যা দিয়েছেন তা এই স্রোতধারা থেকে বিচ্ছিন্ন বলে মনে করছেন না। দায়িত্বশীল অন্য সূত্র জানায়, সব দলের অংশগ্রহণে একটি গ্রহণযোগ্য নির্বাচন ও তার মাধ্যমে রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায় পরিবর্তন ঘটাতে আগামী ১০ বছরের জন্য তারেক রহমান যদি ক্ষমতার সঙ্গে নিজেকে না জড়ান, ধর্মভিত্তিক রাজনৈতিক দল ও ’৭১-এ মানবতাবিরোধী অপরাধে অভিযুক্ত জামায়াতকে বাইরে রাখার অঙ্গীকার করেন, এমনকি দুবারের প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়াও আর ক্ষমতায় না আসার ঘোষণা দিয়ে বসেন তাহলে অবাক হওয়ার কিছু ঘটবে না। কারণ, বিএনপির সামনে সরকার পরিবর্তনই বড় ইস্যু। অন্য সূত্র জানায়, খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের বাইরে বিএনপির একটি উল্লেখযোগ্য অংশ যদি একযোগে এসে এ জোটের সঙ্গে ভবিষ্যতে শরিক হয় তাতেও বিস্মিত হওয়ার কিছু থাকবে না। জানা যায়, ড. কামাল হোসেন ঘোষিত ১১ দফার আলোকে সব গণতান্ত্রিক রাজনৈতিক দলের জন্য দরজা খোলা রেখে এ জোট রাজপথে নামতে যাচ্ছে। সব মহলের সঙ্গে মতবিনিময়ের মাধ্যমে ঈদের পর জাতীয় কনভেনশন ও দেশব্যাপী ব্যাপক সফরের মাধ্যমে সরকারবিরোধী আন্দোলন গড়ে তুলতে চায় এই জোট। সূত্র জানায়, গতকালের বৈঠকে ডাকসুর সাবেক ভিপি, আওয়ামী লীগের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক সুলতান মোহাম্মদ মনসুর আহমেদ উপস্থিত হয়ে এ আন্দোলনের সঙ্গে একাত্মতা ঘোষণা করে বলেছেন, ‘আওয়ামী লীগের কোনো পদ-পদবি আমার নেই। কিন্তু আওয়ামী লীগের প্রতিনিধি হিসেবে আপনাদের সঙ্গে জোটবদ্ধ করলে সর্বাÍক ভূমিকা রাখতে পারি।’ বৈঠকে উপস্থিত নেতারা আওয়ামী লীগের প্রতিনিধি হিসেবেই সুলতান মনসুরকে গ্রহণ করেন। সুলতান বলেন, ‘আজকের সরকারের আচার-আচরণের সঙ্গে আওয়ামী লীগের তৃণমূল নেতা-কর্মীদের বিচার করলে ন্যায়সঙ্গত হবে না। সরকারের অন্যায়ের সঙ্গে, ভুলভ্রান্তির সঙ্গে আওয়ামী লীগ তৃণমূলের কর্মীরা জড়িত নন। দায় তারা নিতে পারেন না।’ একটি সূত্র জানায়, আওয়ামী লীগ থেকে ছিটকে পড়া অনেক নেতাই এ জোটে একীভূত হতে পারেন। সাবেক ডাকসু ভিপি, স্বাধীন বাংলা ছাত্র সংসদের অন্যতম নেতা, জাসদ সভাপতি আ স ম আবদুর রব, সাধারণ সম্পাদক আবদুল মালেক রতন, ডাকসুর সাবেক ভিপি, সিপিবির সভাপতি মুজাহিদুল ইসলাম সেলিম, ডাকসুর আরেক সাবেক ভিপি, নাগরিক ঐক্যের আহ্বায়ক মাহমুদুর রহমান মান্না, বাসদের আহ্বায়ক খালেকুজ্জামান ভূইয়া, গণফোরামের সাধারণ সম্পাদক মোস্তফা মহসিন মন্টু, অ্যাডভোকেট সুব্রত চৌধুরী প্রমুখ বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন। ১৩ সেপ্টেম্বর তারা আবার বৈঠকে বসবেন। সেখানে বিকল্পধারার মহাসচিব মেজর (অব.) আবদুল মান্নানকেও আহ্বান জানানো হবে। সূত্র জানায়, কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীর উত্তমকেও এ জোটের সঙ্গে রাখার চেষ্টা করা হবে। ‘গণতান্ত্রিক বিকল্প জোট’ হতে পারে এর নাম। জাতীয় ঐক্যের ১১ দফাই হবে আন্দোলনের মূল ভিত্তি। ড. কামাল হোসেন গতকালের বৈঠকে বলেছেন, ‘১১ দফা বাস্তবায়নে আমি স্বেচ্ছাসেবকের মতো রাজপথে থাকব।’ মুজাহিদুল ইসলাম সেলিম বলেছেন, এ মুহূর্তে হাল না ধরলে পরিস্থিতি ভিন্ন খাতে চলে যাবে। রাজনৈতিক শূন্যতা সৃষ্টি হয়েছে দেশে। মানুষ এখন আস্থাশীল নেতৃত্বের আশ্রয় চায়। সভায় উপস্থিত সবাই ড. কামাল হোসেনের প্রতি মানুষের আস্থা রয়েছে উল্লেখ করে বলেন, তার নেতৃত্বেই ১১ দফা নিয়ে জনগণকে সংগঠিত করতে হবে। আ স ম আবদুর রব বলেন, দেশে এখন বঙ্গবন্ধুর ৬ দফা ঘোষণার পূর্ববর্তী অবস্থা বিরাজ করছে। রাজপথে নামলেই গণজোয়ার তৈরি হবে। ৬ দফা ঘোষণার সময়ও কোনো সংগঠন ছিল না। কর্মসূচিই মানুষকে টেনেছিল। আজকেও ১১ দফা মানুষকে টেনে আনবে।
বৈঠকে ব্যাপক আলোচনার মাধ্যমে সিদ্ধান্ত হয়- সব গণতান্ত্রিক রাজনৈতিক দল, সিভিল সোসাইটি, পেশাজীবী সংগঠন, ইলেকট্রনিক ও প্রিন্ট মিডিয়ার ব্যক্তিত্বদের সঙ্গে সিরিজ মতবিনিময়ের মাধ্যমে বর্তমান পরিস্থিতি উত্তরণে ১১ দফার ভিত্তিতে তাদের সঙ্গে নেওয়ার চেষ্টা করা হবে। ড. কামাল হোসেন বৈঠকে বলেন, ইতিহাসে বারবার প্রমাণ হয়েছে, জাতি যখনই জেগেছে কোনো অপশক্তি ক্ষমতায় টিকে থাকতে পারেনি। তার ভাষায়- দুর্নীতি, দলীয়করণ, সন্ত্রাস ও বিচার বিভাগের ওপর হস্তক্ষেপ সমাজকে গ্রাস করেছে। তিনি বলেন, ‘আমার জীবন আজ সার্থক হয়েছে। আপনাদের পাশে পেয়ে। আজকের দিনটি ইতিহাস হয়ে থাকবে।’ ড. কামাল হোসেনের প্রতি জাতীয় ও আন্তর্জাতিক মহলের যে আস্থা ও বিশ্বাস রয়েছে তা উল্লেখ করে আ স ম আবদুর রব বলেন, তার মতো ব্যক্তিত্বকে নিয়ে এ সংকট কাটিয়ে ওঠা সম্ভব। শাসক শ্রেণির পক্ষ থেকে আঘাত এলে জনগণকে সঙ্গে নিয়ে প্রতিরোধ করতে হবে। মাহমুদুর রহমান মান্না বলেন, জোটবদ্ধভাবে সব শক্তিকে এক হয়ে স্বৈরাচারী সরকারের ফ্যাসিবাদী কার্যক্রম মোকাবিলা করতে হবে। খালেকুজ্জামান ভূইয়া বলেন, ‘আমাদের বিশ্বাসযোগ্যতা নিয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে পথ হাঁটতে হবে। মাঝপথে লোভ-লালসায় বিভ্রান্ত হওয়া যাবে না।’ মুজাহিদুল ইসলাম সেলিম বৈঠকে গতকাল দৈনিক সংবাদে প্রকাশিত আট মাসে ২৭৬০ জন মানুষের প্রাণহানির ঘটনার সংবাদ উল্লেখ করে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেন। তিনি বলেন, যে আকাক্সক্ষা নিয়ে মহাজোট ক্ষমতায় এসেছিল তা ব্যর্থতায় পর্যবসিত হয়েছে। হত্যা, গুম, দুর্নীতি, দলীয়করণ সর্বগ্রাসী রূপ নিয়েছে। মোস্তফা মহসিন মন্টু বলেন, ১১ দফার ভিত্তিতে এই জোটের বাইরে যারা রয়েছে তাদেরও টানতে হবে। সূত্র জানায়, বৈঠকে মুজাহিদুল ইসলাম সেলিমের ভাষা ছিল কঠোর। বিকল্পধারার অধ্যাপক বদরুদ্দোজা চৌধুরীও গণফোরামের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর সভায় হাজির হয়ে ড. কামাল হোসেনের জাতীয় ঐক্য ও ১১ দফা ডাকের প্রতি সমর্থন জানিয়েছিলেন।
১১ দফায় রয়েছে সংস্কার প্রস্তাব-
১. ‘প্রজাতন্ত্রের সকল ক্ষমতার মালিক জনগণ’- সংবিধানের এই ঘোষণা অনুযায়ী শাসনসংক্রান্ত সব বিষয়ে জনগণের রায়ই চূড়ান্ত। জাতীয় ইস্যুতে সংলাপে একমত হতে না পারলে গণভোটেই সিদ্ধান্ত গ্রহণ। ২. যেহেতু ক্ষমতার মালিক জনগণ তাদের নির্বাচিত প্রতিনিধির মাধ্যমে ক্ষমতা প্রয়োগ করবে সে ক্ষেত্রে নির্বাচিত হতে হবে প্রভাবমুক্ত, অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ। তাই একটি অন্তর্বর্তীকালীন নিরপেক্ষ সরকার ও স্বাধীন শক্তিশালী নির্বাচন কমিশনের মাধ্যমে গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিশ্চিত করতে হবে। ৩. (ক) বর্তমান সংবিধান সংশোধন করে ’৭২ সালের সংবিধানের মূলনীতির ভিত্তিতে যুগোপযোগী সংশোধন, সেই লক্ষ্যে গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের পর জনগণের আস্থাভাজন ব্যক্তিদের সমন্বয়ে সংবিধান সংশোধনের জন্য কমিশন গঠনের উদ্যোগ নিতে হবে। যে কমিশন জনগণের মতামতে ভিত্তিতে সংবিধানের ৭০ অনুচ্ছেদ, রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর ক্ষমতার ভারসাম্য আনয়ন, একই ব্যক্তির দুই মেয়াদের বেশি প্রধানমন্ত্রী পদে অধিষ্ঠিত না থাকা এবং গণতান্ত্রিক ব্যবস্থাকে কার্যকর রাখার স্বার্থে বিচার বিভাগ, নির্বাচন কমিশন, সরকারি কর্ম কমিশন, দুর্নীতি দমন কমিশন, তথ্য কমিশন ও মানবাধিকার কমিশনসহ সব সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠান পুনর্গঠন এবং শক্তিশালী করে নির্বাহী বিভাগের হস্তক্ষেপ থেকে মুক্ত রাখার লক্ষ্যে প্রয়োজনীয় সংশোধন ও সংস্কারগুলো নিশ্চিত করবে। (খ) বিচার বিভাগ, নির্বাচন কমিশন, দুর্নীতি দমন কমিশন, তথ্য কমিশন, মানবাধিকার কমিশনসহ জনপ্রশাসন, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ও ব্যাংকিং খাতে সততা, মেধা ও যোগ্যতার ভিত্তিতে নিয়োগ দিতে হবে। ৪. পুলিশ, ভূমি প্রশাসন, জনপ্রশাসনকে সংস্কারের মাধ্যমে জনদুর্ভোগ লাঘব এবং জবাবদিহিতা নিশ্চিত করতে হবে। উনিশ শতকের পুরাতন পুলিশ অ্যাক্ট বাতিল করে পুলিশ বাহিনীকে আধুনিক, জনস্বার্থে রক্ষক ও জনকল্যাণে নিয়োজিত একটি সুশৃঙ্খল বাহিনী হিসেবে গড়ে তুলতে হবে।
৫. দুর্নীতি দমন কমিশনের মাধ্যমে অতীত ও বর্তমানের সব দুর্নীতিবাজকে চিহ্নিত করে বিচার এবং শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে। ৬. কৃষক শ্রমিক নারীদের প্রতিনিধিত্বশীল শক্তিশালী ও স্বশাসিত নির্বাচিত স্থানীয় সরকারব্যবস্থা কার্যকর করতে হবে। স্থানীয় উন্নয়ন ও সেবামূলক কর্মকাণ্ড স্থানীয় সরকারগুলোর হাতে দিতে হবে। সংসদীয় স্থায়ী কমিটিগুলোর মাধ্যমে স্থানীয় ও সেবামূলক কর্মকাণ্ডের তদারকি করা ছাড়া স্থানীয় সংসদ সদস্য বা দলীয় নেতা-কর্মীদের যাবতীয় হস্তক্ষেপ থেকে স্থানীয় সরকারকে মুক্ত রাখতে হবে। ৭. শিক্ষাঙ্গনকে সন্ত্রাসমুক্ত করে অভিন্ন পদ্ধতির সর্বজনীন, গণমুখী ও বিশ্বমানের শিক্ষা নিশ্চিত করতে হবে। ৮. সুলভমূল্যে কৃষি উপকরণ ও কম সুদে কৃষিঋণ কৃষকের হাতে পৌঁছে দিতে হবে। ৯. (ক) স্থানীয় উৎপাদন অনুযায়ী কৃষিপণ্যভিত্তিক ক্ষুদ্র ও মাঝারি উদ্যোক্তাদের পরামর্শ, ঋণসহায়তা ও উৎসাহ প্রদান করতে হবে। (খ) গার্মেন্টসহ রপ্তানিযোগ্য দেশি-বিদেশি শিল্প উদ্যোক্তা ও বিনিয়োগকারীদের উৎসাহিত করার লক্ষ্যে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নয়ন, আমলাতান্ত্রিক জটিলতা দূর এবং দলীয়করণ ও রাজনৈতিক হস্তক্ষেপ বন্ধ করতে হবে। শিল্পের স্থিতিশীলতা ও অগ্রগতির স্বার্থে গার্মেন্ট শ্রমিকদের যুগোপযোগী মজুরি এবং কর্মস্থলে জীবনের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা। (গ) শ্রমিকদের জন্য টেকসই ও নিরাপদ অবকাঠামো, স্বাস্থ্যসম্মত পরিবেশ, বাসস্থানের নিশ্চয়তা ও জাতীয় ন্যূনতম মজুরি কাঠামো ঘোষণা এবং বাস্তবায়ন নিশ্চিত করতে হবে। (ঘ) জলবায়ু ও পরিবেশের প্রতি মারাত্মক হুমকিস্বরূপ সব বর্জ্য আধুনিক ও বিজ্ঞানসম্মত উপায়ে ব্যবস্থাপনার উদ্যোগ নিতে হবে। ১০. জাতীয় স্বার্থে তেল, গ্যাস, খনিজ সম্পদ ও বিদ্যুৎসহ জাতীয় সম্পদগুলোর সর্বোচ্চ ব্যবহার নিশ্চিত করতে হবে। ১১. (ক) বেকার যুবক ও যুব মহিলাদের আত্মকর্মসংস্থান সৃষ্টির উদ্যোগকে সহায়তা ও অভাবগ্রস্ত বিধবা, এতিম, মুক্তিযোদ্ধা ও মুক্তিযোদ্ধা পরিবারের জন্য আর্থিক ও সামাজিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে। (খ) সবার জন্য খাদ্য, স্বাস্থ্য ও আশ্রয় লাভের সমান সুযোগ সৃষ্টি করতে হবে। গ্রাম ও শহরে অতিদরিদ্র মানুষের জন্য পূর্ণ রেশনিং ব্যবস্থা চালু করতে হবে। এবং পুনর্বাসন ছাড়া বস্তি উচ্ছেদ করা যাবে না।

এই বিভাগের আরও খবর
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় - চীন
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় - চীন
আন্দোলনে নামার হুঁশিয়ারি মোবাইল ব্যবসায়ীদের
আন্দোলনে নামার হুঁশিয়ারি মোবাইল ব্যবসায়ীদের
তত্ত্বাবধায়ক ফেরা প্রশ্নে আপিলের রায় আজ
তত্ত্বাবধায়ক ফেরা প্রশ্নে আপিলের রায় আজ
সেঞ্চুরিতে শততম টেস্ট রাঙানোর অপেক্ষা
সেঞ্চুরিতে শততম টেস্ট রাঙানোর অপেক্ষা
নারীদের পেছনে রেখে আমরা এগোতে পারব না
নারীদের পেছনে রেখে আমরা এগোতে পারব না
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
ট্রানজিশনাল পিরিয়ডে আছি আমরা
ট্রানজিশনাল পিরিয়ডে আছি আমরা
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
চ্যালেঞ্জ গণভোট আয়োজন
চ্যালেঞ্জ গণভোট আয়োজন
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানিতে রাজনীতিতে উদ্বেগ বাড়ছে
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানিতে রাজনীতিতে উদ্বেগ বাড়ছে
সর্বশেষ খবর
ভারতের অন্ধ্রপ্রদেশে ‘বন্দুকযুদ্ধে’ সাত মাওবাদী নিহত
ভারতের অন্ধ্রপ্রদেশে ‘বন্দুকযুদ্ধে’ সাত মাওবাদী নিহত

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হেরেও সেমিফাইনালে বাংলাদেশ
হেরেও সেমিফাইনালে বাংলাদেশ

৩২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

‘সবাইকে সাথে নিয়ে আগামীর শ্রীপুর গড়ে তুলবো’
‘সবাইকে সাথে নিয়ে আগামীর শ্রীপুর গড়ে তুলবো’

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ল্যুভরে বসছে আরও ১০০ ক্যামেরা
ল্যুভরে বসছে আরও ১০০ ক্যামেরা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ
রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত
রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা
বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান
তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২
নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা
দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত
গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার
কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা
প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে
বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব
কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস
বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল
৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ
ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু
রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু

৯ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

স্বর্ণের দাম বেড়েছে
স্বর্ণের দাম বেড়েছে

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ
বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ
টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

২০ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি
নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

১৮ ঘণ্টা আগে | টক শো

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড
জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বলিভিয়ার ছোট পুকুরে বিরল মাছের সন্ধান
বলিভিয়ার ছোট পুকুরে বিরল মাছের সন্ধান

২১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন
গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল
গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল

পেছনের পৃষ্ঠা

দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে
দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে

মাঠে ময়দানে

অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ
অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ

শোবিজ

ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সতর্ক পাকিস্তান -খাজা আসিফ
ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সতর্ক পাকিস্তান -খাজা আসিফ

পূর্ব-পশ্চিম