শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৪ সেপ্টেম্বর, ২০১৪

ড. কামালের নেতৃত্বে নতুন জোট

দিনভর বৈঠক, ঈদের পর জাতীয় কনভেনশন
পীর হাবিবুর রহমান
প্রিন্ট ভার্সন
ড. কামালের নেতৃত্বে নতুন জোট

নির্দলীয় অন্তর্বর্তী সরকারের অধীনে জাতীয় নির্বাচন, মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় গণতান্ত্রিক শাসনব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা, ’৯০-এর এরশাদবিরোধী আন্দোলনের অঙ্গীকার পূরণে ১১ দফা সংস্কার প্রস্তাব ও দাবি-দাওয়া নিয়ে আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন আইনজ্ঞ, প্রবীণ রাজনীতিবিদ ড. কামাল হোসেনের নেতৃত্বে নতুন রাজনৈতিক জোট আন্দোলনে নামতে যাচ্ছে। রাজনীতির অন্দর মহলে এ জোটের জোর তৎপরতা শুরু হয়েছে।
গতকাল বুধবার দিনভর মতিঝিলে ড. কামাল হোসেনের ল চেম্বারে ডাকসুর সাবেক চার ভিপিসহ জোটভুক্ত নেতাদের এক বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠকসূত্র জানায়, তারা আÍবিশ্বাসী আগামীতে আন্দোলনের মুখে নির্দলীয় অন্তর্বর্তী সরকারের অধীনে একটি গ্রহণযোগ্য নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে এবং ১১ দফার অঙ্গীকার নিয়ে সরকার গঠিত হবে। আর সে লক্ষ্যে সব দলকে নিয়ে এক দফার আন্দোলনে এ সংগ্রাম চূড়ান্ত পরিণতি লাভ করবে। সেখানে জামায়াত ছেড়ে বিএনপির যুক্ত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
এদিকে একটি দায়িত্বশীল সূত্র জানায়, রাজনীতির অন্দর মহলে নানামুখী স্রোত বইছে। কেউ কেউ লন্ডনে বসে বিএনপির সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান তারেক রহমান আকস্মিকভাবে ‘ধর্মকে ভিত্তি করে কোনো রাজনৈতিক দল হতে পারে না’ বলে যে মন্তব্য ও ব্যাখ্যা দিয়েছেন তা এই স্রোতধারা থেকে বিচ্ছিন্ন বলে মনে করছেন না। দায়িত্বশীল অন্য সূত্র জানায়, সব দলের অংশগ্রহণে একটি গ্রহণযোগ্য নির্বাচন ও তার মাধ্যমে রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায় পরিবর্তন ঘটাতে আগামী ১০ বছরের জন্য তারেক রহমান যদি ক্ষমতার সঙ্গে নিজেকে না জড়ান, ধর্মভিত্তিক রাজনৈতিক দল ও ’৭১-এ মানবতাবিরোধী অপরাধে অভিযুক্ত জামায়াতকে বাইরে রাখার অঙ্গীকার করেন, এমনকি দুবারের প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়াও আর ক্ষমতায় না আসার ঘোষণা দিয়ে বসেন তাহলে অবাক হওয়ার কিছু ঘটবে না। কারণ, বিএনপির সামনে সরকার পরিবর্তনই বড় ইস্যু। অন্য সূত্র জানায়, খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের বাইরে বিএনপির একটি উল্লেখযোগ্য অংশ যদি একযোগে এসে এ জোটের সঙ্গে ভবিষ্যতে শরিক হয় তাতেও বিস্মিত হওয়ার কিছু থাকবে না। জানা যায়, ড. কামাল হোসেন ঘোষিত ১১ দফার আলোকে সব গণতান্ত্রিক রাজনৈতিক দলের জন্য দরজা খোলা রেখে এ জোট রাজপথে নামতে যাচ্ছে। সব মহলের সঙ্গে মতবিনিময়ের মাধ্যমে ঈদের পর জাতীয় কনভেনশন ও দেশব্যাপী ব্যাপক সফরের মাধ্যমে সরকারবিরোধী আন্দোলন গড়ে তুলতে চায় এই জোট। সূত্র জানায়, গতকালের বৈঠকে ডাকসুর সাবেক ভিপি, আওয়ামী লীগের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক সুলতান মোহাম্মদ মনসুর আহমেদ উপস্থিত হয়ে এ আন্দোলনের সঙ্গে একাত্মতা ঘোষণা করে বলেছেন, ‘আওয়ামী লীগের কোনো পদ-পদবি আমার নেই। কিন্তু আওয়ামী লীগের প্রতিনিধি হিসেবে আপনাদের সঙ্গে জোটবদ্ধ করলে সর্বাÍক ভূমিকা রাখতে পারি।’ বৈঠকে উপস্থিত নেতারা আওয়ামী লীগের প্রতিনিধি হিসেবেই সুলতান মনসুরকে গ্রহণ করেন। সুলতান বলেন, ‘আজকের সরকারের আচার-আচরণের সঙ্গে আওয়ামী লীগের তৃণমূল নেতা-কর্মীদের বিচার করলে ন্যায়সঙ্গত হবে না। সরকারের অন্যায়ের সঙ্গে, ভুলভ্রান্তির সঙ্গে আওয়ামী লীগ তৃণমূলের কর্মীরা জড়িত নন। দায় তারা নিতে পারেন না।’ একটি সূত্র জানায়, আওয়ামী লীগ থেকে ছিটকে পড়া অনেক নেতাই এ জোটে একীভূত হতে পারেন। সাবেক ডাকসু ভিপি, স্বাধীন বাংলা ছাত্র সংসদের অন্যতম নেতা, জাসদ সভাপতি আ স ম আবদুর রব, সাধারণ সম্পাদক আবদুল মালেক রতন, ডাকসুর সাবেক ভিপি, সিপিবির সভাপতি মুজাহিদুল ইসলাম সেলিম, ডাকসুর আরেক সাবেক ভিপি, নাগরিক ঐক্যের আহ্বায়ক মাহমুদুর রহমান মান্না, বাসদের আহ্বায়ক খালেকুজ্জামান ভূইয়া, গণফোরামের সাধারণ সম্পাদক মোস্তফা মহসিন মন্টু, অ্যাডভোকেট সুব্রত চৌধুরী প্রমুখ বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন। ১৩ সেপ্টেম্বর তারা আবার বৈঠকে বসবেন। সেখানে বিকল্পধারার মহাসচিব মেজর (অব.) আবদুল মান্নানকেও আহ্বান জানানো হবে। সূত্র জানায়, কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীর উত্তমকেও এ জোটের সঙ্গে রাখার চেষ্টা করা হবে। ‘গণতান্ত্রিক বিকল্প জোট’ হতে পারে এর নাম। জাতীয় ঐক্যের ১১ দফাই হবে আন্দোলনের মূল ভিত্তি। ড. কামাল হোসেন গতকালের বৈঠকে বলেছেন, ‘১১ দফা বাস্তবায়নে আমি স্বেচ্ছাসেবকের মতো রাজপথে থাকব।’ মুজাহিদুল ইসলাম সেলিম বলেছেন, এ মুহূর্তে হাল না ধরলে পরিস্থিতি ভিন্ন খাতে চলে যাবে। রাজনৈতিক শূন্যতা সৃষ্টি হয়েছে দেশে। মানুষ এখন আস্থাশীল নেতৃত্বের আশ্রয় চায়। সভায় উপস্থিত সবাই ড. কামাল হোসেনের প্রতি মানুষের আস্থা রয়েছে উল্লেখ করে বলেন, তার নেতৃত্বেই ১১ দফা নিয়ে জনগণকে সংগঠিত করতে হবে। আ স ম আবদুর রব বলেন, দেশে এখন বঙ্গবন্ধুর ৬ দফা ঘোষণার পূর্ববর্তী অবস্থা বিরাজ করছে। রাজপথে নামলেই গণজোয়ার তৈরি হবে। ৬ দফা ঘোষণার সময়ও কোনো সংগঠন ছিল না। কর্মসূচিই মানুষকে টেনেছিল। আজকেও ১১ দফা মানুষকে টেনে আনবে।
বৈঠকে ব্যাপক আলোচনার মাধ্যমে সিদ্ধান্ত হয়- সব গণতান্ত্রিক রাজনৈতিক দল, সিভিল সোসাইটি, পেশাজীবী সংগঠন, ইলেকট্রনিক ও প্রিন্ট মিডিয়ার ব্যক্তিত্বদের সঙ্গে সিরিজ মতবিনিময়ের মাধ্যমে বর্তমান পরিস্থিতি উত্তরণে ১১ দফার ভিত্তিতে তাদের সঙ্গে নেওয়ার চেষ্টা করা হবে। ড. কামাল হোসেন বৈঠকে বলেন, ইতিহাসে বারবার প্রমাণ হয়েছে, জাতি যখনই জেগেছে কোনো অপশক্তি ক্ষমতায় টিকে থাকতে পারেনি। তার ভাষায়- দুর্নীতি, দলীয়করণ, সন্ত্রাস ও বিচার বিভাগের ওপর হস্তক্ষেপ সমাজকে গ্রাস করেছে। তিনি বলেন, ‘আমার জীবন আজ সার্থক হয়েছে। আপনাদের পাশে পেয়ে। আজকের দিনটি ইতিহাস হয়ে থাকবে।’ ড. কামাল হোসেনের প্রতি জাতীয় ও আন্তর্জাতিক মহলের যে আস্থা ও বিশ্বাস রয়েছে তা উল্লেখ করে আ স ম আবদুর রব বলেন, তার মতো ব্যক্তিত্বকে নিয়ে এ সংকট কাটিয়ে ওঠা সম্ভব। শাসক শ্রেণির পক্ষ থেকে আঘাত এলে জনগণকে সঙ্গে নিয়ে প্রতিরোধ করতে হবে। মাহমুদুর রহমান মান্না বলেন, জোটবদ্ধভাবে সব শক্তিকে এক হয়ে স্বৈরাচারী সরকারের ফ্যাসিবাদী কার্যক্রম মোকাবিলা করতে হবে। খালেকুজ্জামান ভূইয়া বলেন, ‘আমাদের বিশ্বাসযোগ্যতা নিয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে পথ হাঁটতে হবে। মাঝপথে লোভ-লালসায় বিভ্রান্ত হওয়া যাবে না।’ মুজাহিদুল ইসলাম সেলিম বৈঠকে গতকাল দৈনিক সংবাদে প্রকাশিত আট মাসে ২৭৬০ জন মানুষের প্রাণহানির ঘটনার সংবাদ উল্লেখ করে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেন। তিনি বলেন, যে আকাক্সক্ষা নিয়ে মহাজোট ক্ষমতায় এসেছিল তা ব্যর্থতায় পর্যবসিত হয়েছে। হত্যা, গুম, দুর্নীতি, দলীয়করণ সর্বগ্রাসী রূপ নিয়েছে। মোস্তফা মহসিন মন্টু বলেন, ১১ দফার ভিত্তিতে এই জোটের বাইরে যারা রয়েছে তাদেরও টানতে হবে। সূত্র জানায়, বৈঠকে মুজাহিদুল ইসলাম সেলিমের ভাষা ছিল কঠোর। বিকল্পধারার অধ্যাপক বদরুদ্দোজা চৌধুরীও গণফোরামের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর সভায় হাজির হয়ে ড. কামাল হোসেনের জাতীয় ঐক্য ও ১১ দফা ডাকের প্রতি সমর্থন জানিয়েছিলেন।
১১ দফায় রয়েছে সংস্কার প্রস্তাব-
১. ‘প্রজাতন্ত্রের সকল ক্ষমতার মালিক জনগণ’- সংবিধানের এই ঘোষণা অনুযায়ী শাসনসংক্রান্ত সব বিষয়ে জনগণের রায়ই চূড়ান্ত। জাতীয় ইস্যুতে সংলাপে একমত হতে না পারলে গণভোটেই সিদ্ধান্ত গ্রহণ। ২. যেহেতু ক্ষমতার মালিক জনগণ তাদের নির্বাচিত প্রতিনিধির মাধ্যমে ক্ষমতা প্রয়োগ করবে সে ক্ষেত্রে নির্বাচিত হতে হবে প্রভাবমুক্ত, অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ। তাই একটি অন্তর্বর্তীকালীন নিরপেক্ষ সরকার ও স্বাধীন শক্তিশালী নির্বাচন কমিশনের মাধ্যমে গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিশ্চিত করতে হবে। ৩. (ক) বর্তমান সংবিধান সংশোধন করে ’৭২ সালের সংবিধানের মূলনীতির ভিত্তিতে যুগোপযোগী সংশোধন, সেই লক্ষ্যে গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের পর জনগণের আস্থাভাজন ব্যক্তিদের সমন্বয়ে সংবিধান সংশোধনের জন্য কমিশন গঠনের উদ্যোগ নিতে হবে। যে কমিশন জনগণের মতামতে ভিত্তিতে সংবিধানের ৭০ অনুচ্ছেদ, রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর ক্ষমতার ভারসাম্য আনয়ন, একই ব্যক্তির দুই মেয়াদের বেশি প্রধানমন্ত্রী পদে অধিষ্ঠিত না থাকা এবং গণতান্ত্রিক ব্যবস্থাকে কার্যকর রাখার স্বার্থে বিচার বিভাগ, নির্বাচন কমিশন, সরকারি কর্ম কমিশন, দুর্নীতি দমন কমিশন, তথ্য কমিশন ও মানবাধিকার কমিশনসহ সব সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠান পুনর্গঠন এবং শক্তিশালী করে নির্বাহী বিভাগের হস্তক্ষেপ থেকে মুক্ত রাখার লক্ষ্যে প্রয়োজনীয় সংশোধন ও সংস্কারগুলো নিশ্চিত করবে। (খ) বিচার বিভাগ, নির্বাচন কমিশন, দুর্নীতি দমন কমিশন, তথ্য কমিশন, মানবাধিকার কমিশনসহ জনপ্রশাসন, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ও ব্যাংকিং খাতে সততা, মেধা ও যোগ্যতার ভিত্তিতে নিয়োগ দিতে হবে। ৪. পুলিশ, ভূমি প্রশাসন, জনপ্রশাসনকে সংস্কারের মাধ্যমে জনদুর্ভোগ লাঘব এবং জবাবদিহিতা নিশ্চিত করতে হবে। উনিশ শতকের পুরাতন পুলিশ অ্যাক্ট বাতিল করে পুলিশ বাহিনীকে আধুনিক, জনস্বার্থে রক্ষক ও জনকল্যাণে নিয়োজিত একটি সুশৃঙ্খল বাহিনী হিসেবে গড়ে তুলতে হবে।
৫. দুর্নীতি দমন কমিশনের মাধ্যমে অতীত ও বর্তমানের সব দুর্নীতিবাজকে চিহ্নিত করে বিচার এবং শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে। ৬. কৃষক শ্রমিক নারীদের প্রতিনিধিত্বশীল শক্তিশালী ও স্বশাসিত নির্বাচিত স্থানীয় সরকারব্যবস্থা কার্যকর করতে হবে। স্থানীয় উন্নয়ন ও সেবামূলক কর্মকাণ্ড স্থানীয় সরকারগুলোর হাতে দিতে হবে। সংসদীয় স্থায়ী কমিটিগুলোর মাধ্যমে স্থানীয় ও সেবামূলক কর্মকাণ্ডের তদারকি করা ছাড়া স্থানীয় সংসদ সদস্য বা দলীয় নেতা-কর্মীদের যাবতীয় হস্তক্ষেপ থেকে স্থানীয় সরকারকে মুক্ত রাখতে হবে। ৭. শিক্ষাঙ্গনকে সন্ত্রাসমুক্ত করে অভিন্ন পদ্ধতির সর্বজনীন, গণমুখী ও বিশ্বমানের শিক্ষা নিশ্চিত করতে হবে। ৮. সুলভমূল্যে কৃষি উপকরণ ও কম সুদে কৃষিঋণ কৃষকের হাতে পৌঁছে দিতে হবে। ৯. (ক) স্থানীয় উৎপাদন অনুযায়ী কৃষিপণ্যভিত্তিক ক্ষুদ্র ও মাঝারি উদ্যোক্তাদের পরামর্শ, ঋণসহায়তা ও উৎসাহ প্রদান করতে হবে। (খ) গার্মেন্টসহ রপ্তানিযোগ্য দেশি-বিদেশি শিল্প উদ্যোক্তা ও বিনিয়োগকারীদের উৎসাহিত করার লক্ষ্যে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নয়ন, আমলাতান্ত্রিক জটিলতা দূর এবং দলীয়করণ ও রাজনৈতিক হস্তক্ষেপ বন্ধ করতে হবে। শিল্পের স্থিতিশীলতা ও অগ্রগতির স্বার্থে গার্মেন্ট শ্রমিকদের যুগোপযোগী মজুরি এবং কর্মস্থলে জীবনের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা। (গ) শ্রমিকদের জন্য টেকসই ও নিরাপদ অবকাঠামো, স্বাস্থ্যসম্মত পরিবেশ, বাসস্থানের নিশ্চয়তা ও জাতীয় ন্যূনতম মজুরি কাঠামো ঘোষণা এবং বাস্তবায়ন নিশ্চিত করতে হবে। (ঘ) জলবায়ু ও পরিবেশের প্রতি মারাত্মক হুমকিস্বরূপ সব বর্জ্য আধুনিক ও বিজ্ঞানসম্মত উপায়ে ব্যবস্থাপনার উদ্যোগ নিতে হবে। ১০. জাতীয় স্বার্থে তেল, গ্যাস, খনিজ সম্পদ ও বিদ্যুৎসহ জাতীয় সম্পদগুলোর সর্বোচ্চ ব্যবহার নিশ্চিত করতে হবে। ১১. (ক) বেকার যুবক ও যুব মহিলাদের আত্মকর্মসংস্থান সৃষ্টির উদ্যোগকে সহায়তা ও অভাবগ্রস্ত বিধবা, এতিম, মুক্তিযোদ্ধা ও মুক্তিযোদ্ধা পরিবারের জন্য আর্থিক ও সামাজিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে। (খ) সবার জন্য খাদ্য, স্বাস্থ্য ও আশ্রয় লাভের সমান সুযোগ সৃষ্টি করতে হবে। গ্রাম ও শহরে অতিদরিদ্র মানুষের জন্য পূর্ণ রেশনিং ব্যবস্থা চালু করতে হবে। এবং পুনর্বাসন ছাড়া বস্তি উচ্ছেদ করা যাবে না।

এই বিভাগের আরও খবর
উধাও ৯০০ কেজি মাছ!
উধাও ৯০০ কেজি মাছ!
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগুনসন্ত্রাস থামছেই না
আগুনসন্ত্রাস থামছেই না
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
গণতান্ত্রিক উত্তরণে সমর্থন ইউরোপীয় ইউনিয়নের
গণতান্ত্রিক উত্তরণে সমর্থন ইউরোপীয় ইউনিয়নের
নির্বাচিত হলে পানির ন্যায্য হিস্‌সা : ফখরুল
নির্বাচিত হলে পানির ন্যায্য হিস্‌সা : ফখরুল
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
সর্বশেষ খবর
সবচেয়ে ছোট দেশ হিসেবে বিশ্বকাপের কাছাকাছি কুরাসাও
সবচেয়ে ছোট দেশ হিসেবে বিশ্বকাপের কাছাকাছি কুরাসাও

৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জলবায়ু অর্থায়ন কোনো দরকষাকষির বিষয় নয়, টিকে থাকার প্রশ্ন: ফরিদা আখতার
জলবায়ু অর্থায়ন কোনো দরকষাকষির বিষয় নয়, টিকে থাকার প্রশ্ন: ফরিদা আখতার

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

জর্জিয়াকে ৪-০ গোলে উড়িয়ে বিশ্বকাপের দুয়ারে স্পেন
জর্জিয়াকে ৪-০ গোলে উড়িয়ে বিশ্বকাপের দুয়ারে স্পেন

৪৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মুন্সীগঞ্জে কুইজ প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত
মুন্সীগঞ্জে কুইজ প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পাকুন্দিয়ায় আগুনে পুড়ল চার দোকান
পাকুন্দিয়ায় আগুনে পুড়ল চার দোকান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাঞ্ছারামপুরে ইয়াবাসহ দুই যুবক আটক
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাঞ্ছারামপুরে ইয়াবাসহ দুই যুবক আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

আগারগাঁওয়ে ককটেল বিস্ফোরণ
আগারগাঁওয়ে ককটেল বিস্ফোরণ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সেনেগালকে হারিয়ে প্রতিশোধ নিল ব্রাজিল
সেনেগালকে হারিয়ে প্রতিশোধ নিল ব্রাজিল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভাঙ্গা থানায় হামলার ঘটনায় আ.লীগের তিন নেতা গ্রেফতার
ভাঙ্গা থানায় হামলার ঘটনায় আ.লীগের তিন নেতা গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রমজান ও ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানালো আরব আমিরাত
রমজান ও ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানালো আরব আমিরাত

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’
‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা, মরদেহের পাশে মিলল গুলির খোসা
বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা, মরদেহের পাশে মিলল গুলির খোসা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি এখনো জনপ্রিয় হতে পারেনি, জামায়াত হয়েছে: ডা. তাহের
বিএনপি এখনো জনপ্রিয় হতে পারেনি, জামায়াত হয়েছে: ডা. তাহের

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজবাড়ী জেলা কৃষক লীগের আহ্বায়ক গ্রেফতার
রাজবাড়ী জেলা কৃষক লীগের আহ্বায়ক গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত
বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি
এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

লক্ষ্মীপুরে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
লক্ষ্মীপুরে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নওগাঁয় চোর চক্রের ৭ সদস্য গ্রেফতার
নওগাঁয় চোর চক্রের ৭ সদস্য গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সেই নবজাতক পরিবারের পাশে পুলিশ
সেই নবজাতক পরিবারের পাশে পুলিশ

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বান্দরবানে চেকপোস্টে ধরা পড়ল ৬ রোহিঙ্গা
বান্দরবানে চেকপোস্টে ধরা পড়ল ৬ রোহিঙ্গা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চা পাতা তুলতে গিয়ে ভাল্লুকের আক্রমণের শিকার নারী
চা পাতা তুলতে গিয়ে ভাল্লুকের আক্রমণের শিকার নারী

৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কলাপাড়ায় জলবায়ু ন্যায়বিচারের দাবিতে সাইকেল র‍্যালি
কলাপাড়ায় জলবায়ু ন্যায়বিচারের দাবিতে সাইকেল র‍্যালি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাকচাপায় কিশোর নিহত
ট্রাকচাপায় কিশোর নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের জার্সিতে প্রথম জয় পেতে মরিয়া সমিত সোম
বাংলাদেশের জার্সিতে প্রথম জয় পেতে মরিয়া সমিত সোম

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৩ কোটির পাথিরানাকে ছেড়ে দিল চেন্নাই
১৩ কোটির পাথিরানাকে ছেড়ে দিল চেন্নাই

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টঙ্গীবাড়ীতে পাক হানাদারমুক্ত দিবসে র‌্যালি ও আলোচনা সভা
টঙ্গীবাড়ীতে পাক হানাদারমুক্ত দিবসে র‌্যালি ও আলোচনা সভা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার
স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস
ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার
অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব
বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা
তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’
‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ
ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?
বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল
বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ
আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী
স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী
লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর
গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড
টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত
ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত
বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান
চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার
এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার

১৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

অস্থিরতার ফাঁদে দেশ!
অস্থিরতার ফাঁদে দেশ!

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ
খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এবার শাকিবের নায়িকা হচ্ছেন পাকিস্তানের অভিনেত্রী
এবার শাকিবের নায়িকা হচ্ছেন পাকিস্তানের অভিনেত্রী

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম
সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯
জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল
একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সোমবার শেষবারের মতো রিংয়ে নামছেন জন সিনা
সোমবার শেষবারের মতো রিংয়ে নামছেন জন সিনা

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা
হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল
ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ
নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ
ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নির্বাচনি প্রচারে সব দল
নির্বাচনি প্রচারে সব দল

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার
প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার

পেছনের পৃষ্ঠা

থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল
থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল

নগর জীবন

তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু
নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু

পেছনের পৃষ্ঠা

টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি
টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে
ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা
নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য
উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য

পেছনের পৃষ্ঠা

খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল
খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি
প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস থামছেই না
আগুনসন্ত্রাস থামছেই না

প্রথম পৃষ্ঠা

নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন
নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

পালিয়েছে ছাত্রদল নেতা গ্রেপ্তার পরিবারের সদস্য
পালিয়েছে ছাত্রদল নেতা গ্রেপ্তার পরিবারের সদস্য

খবর

নির্বাচিত হলে পানির ন্যায্য হিস্‌সা : ফখরুল
নির্বাচিত হলে পানির ন্যায্য হিস্‌সা : ফখরুল

প্রথম পৃষ্ঠা

বিচারকের ছেলে হত্যায় লিমন রিমান্ডে
বিচারকের ছেলে হত্যায় লিমন রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

গণতান্ত্রিক উত্তরণে সমর্থন ইউরোপীয় ইউনিয়নের
গণতান্ত্রিক উত্তরণে সমর্থন ইউরোপীয় ইউনিয়নের

প্রথম পৃষ্ঠা

১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশ্বজুড়ে কমলেও দেশে ইন্টারনেট ব্যবহার বেড়েছে
বিশ্বজুড়ে কমলেও দেশে ইন্টারনেট ব্যবহার বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা