শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৪ সেপ্টেম্বর, ২০১৪

ড. কামালের নেতৃত্বে নতুন জোট

দিনভর বৈঠক, ঈদের পর জাতীয় কনভেনশন
পীর হাবিবুর রহমান
প্রিন্ট ভার্সন
ড. কামালের নেতৃত্বে নতুন জোট

নির্দলীয় অন্তর্বর্তী সরকারের অধীনে জাতীয় নির্বাচন, মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় গণতান্ত্রিক শাসনব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা, ’৯০-এর এরশাদবিরোধী আন্দোলনের অঙ্গীকার পূরণে ১১ দফা সংস্কার প্রস্তাব ও দাবি-দাওয়া নিয়ে আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন আইনজ্ঞ, প্রবীণ রাজনীতিবিদ ড. কামাল হোসেনের নেতৃত্বে নতুন রাজনৈতিক জোট আন্দোলনে নামতে যাচ্ছে। রাজনীতির অন্দর মহলে এ জোটের জোর তৎপরতা শুরু হয়েছে।
গতকাল বুধবার দিনভর মতিঝিলে ড. কামাল হোসেনের ল চেম্বারে ডাকসুর সাবেক চার ভিপিসহ জোটভুক্ত নেতাদের এক বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠকসূত্র জানায়, তারা আÍবিশ্বাসী আগামীতে আন্দোলনের মুখে নির্দলীয় অন্তর্বর্তী সরকারের অধীনে একটি গ্রহণযোগ্য নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে এবং ১১ দফার অঙ্গীকার নিয়ে সরকার গঠিত হবে। আর সে লক্ষ্যে সব দলকে নিয়ে এক দফার আন্দোলনে এ সংগ্রাম চূড়ান্ত পরিণতি লাভ করবে। সেখানে জামায়াত ছেড়ে বিএনপির যুক্ত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
এদিকে একটি দায়িত্বশীল সূত্র জানায়, রাজনীতির অন্দর মহলে নানামুখী স্রোত বইছে। কেউ কেউ লন্ডনে বসে বিএনপির সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান তারেক রহমান আকস্মিকভাবে ‘ধর্মকে ভিত্তি করে কোনো রাজনৈতিক দল হতে পারে না’ বলে যে মন্তব্য ও ব্যাখ্যা দিয়েছেন তা এই স্রোতধারা থেকে বিচ্ছিন্ন বলে মনে করছেন না। দায়িত্বশীল অন্য সূত্র জানায়, সব দলের অংশগ্রহণে একটি গ্রহণযোগ্য নির্বাচন ও তার মাধ্যমে রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায় পরিবর্তন ঘটাতে আগামী ১০ বছরের জন্য তারেক রহমান যদি ক্ষমতার সঙ্গে নিজেকে না জড়ান, ধর্মভিত্তিক রাজনৈতিক দল ও ’৭১-এ মানবতাবিরোধী অপরাধে অভিযুক্ত জামায়াতকে বাইরে রাখার অঙ্গীকার করেন, এমনকি দুবারের প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়াও আর ক্ষমতায় না আসার ঘোষণা দিয়ে বসেন তাহলে অবাক হওয়ার কিছু ঘটবে না। কারণ, বিএনপির সামনে সরকার পরিবর্তনই বড় ইস্যু। অন্য সূত্র জানায়, খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের বাইরে বিএনপির একটি উল্লেখযোগ্য অংশ যদি একযোগে এসে এ জোটের সঙ্গে ভবিষ্যতে শরিক হয় তাতেও বিস্মিত হওয়ার কিছু থাকবে না। জানা যায়, ড. কামাল হোসেন ঘোষিত ১১ দফার আলোকে সব গণতান্ত্রিক রাজনৈতিক দলের জন্য দরজা খোলা রেখে এ জোট রাজপথে নামতে যাচ্ছে। সব মহলের সঙ্গে মতবিনিময়ের মাধ্যমে ঈদের পর জাতীয় কনভেনশন ও দেশব্যাপী ব্যাপক সফরের মাধ্যমে সরকারবিরোধী আন্দোলন গড়ে তুলতে চায় এই জোট। সূত্র জানায়, গতকালের বৈঠকে ডাকসুর সাবেক ভিপি, আওয়ামী লীগের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক সুলতান মোহাম্মদ মনসুর আহমেদ উপস্থিত হয়ে এ আন্দোলনের সঙ্গে একাত্মতা ঘোষণা করে বলেছেন, ‘আওয়ামী লীগের কোনো পদ-পদবি আমার নেই। কিন্তু আওয়ামী লীগের প্রতিনিধি হিসেবে আপনাদের সঙ্গে জোটবদ্ধ করলে সর্বাÍক ভূমিকা রাখতে পারি।’ বৈঠকে উপস্থিত নেতারা আওয়ামী লীগের প্রতিনিধি হিসেবেই সুলতান মনসুরকে গ্রহণ করেন। সুলতান বলেন, ‘আজকের সরকারের আচার-আচরণের সঙ্গে আওয়ামী লীগের তৃণমূল নেতা-কর্মীদের বিচার করলে ন্যায়সঙ্গত হবে না। সরকারের অন্যায়ের সঙ্গে, ভুলভ্রান্তির সঙ্গে আওয়ামী লীগ তৃণমূলের কর্মীরা জড়িত নন। দায় তারা নিতে পারেন না।’ একটি সূত্র জানায়, আওয়ামী লীগ থেকে ছিটকে পড়া অনেক নেতাই এ জোটে একীভূত হতে পারেন। সাবেক ডাকসু ভিপি, স্বাধীন বাংলা ছাত্র সংসদের অন্যতম নেতা, জাসদ সভাপতি আ স ম আবদুর রব, সাধারণ সম্পাদক আবদুল মালেক রতন, ডাকসুর সাবেক ভিপি, সিপিবির সভাপতি মুজাহিদুল ইসলাম সেলিম, ডাকসুর আরেক সাবেক ভিপি, নাগরিক ঐক্যের আহ্বায়ক মাহমুদুর রহমান মান্না, বাসদের আহ্বায়ক খালেকুজ্জামান ভূইয়া, গণফোরামের সাধারণ সম্পাদক মোস্তফা মহসিন মন্টু, অ্যাডভোকেট সুব্রত চৌধুরী প্রমুখ বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন। ১৩ সেপ্টেম্বর তারা আবার বৈঠকে বসবেন। সেখানে বিকল্পধারার মহাসচিব মেজর (অব.) আবদুল মান্নানকেও আহ্বান জানানো হবে। সূত্র জানায়, কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীর উত্তমকেও এ জোটের সঙ্গে রাখার চেষ্টা করা হবে। ‘গণতান্ত্রিক বিকল্প জোট’ হতে পারে এর নাম। জাতীয় ঐক্যের ১১ দফাই হবে আন্দোলনের মূল ভিত্তি। ড. কামাল হোসেন গতকালের বৈঠকে বলেছেন, ‘১১ দফা বাস্তবায়নে আমি স্বেচ্ছাসেবকের মতো রাজপথে থাকব।’ মুজাহিদুল ইসলাম সেলিম বলেছেন, এ মুহূর্তে হাল না ধরলে পরিস্থিতি ভিন্ন খাতে চলে যাবে। রাজনৈতিক শূন্যতা সৃষ্টি হয়েছে দেশে। মানুষ এখন আস্থাশীল নেতৃত্বের আশ্রয় চায়। সভায় উপস্থিত সবাই ড. কামাল হোসেনের প্রতি মানুষের আস্থা রয়েছে উল্লেখ করে বলেন, তার নেতৃত্বেই ১১ দফা নিয়ে জনগণকে সংগঠিত করতে হবে। আ স ম আবদুর রব বলেন, দেশে এখন বঙ্গবন্ধুর ৬ দফা ঘোষণার পূর্ববর্তী অবস্থা বিরাজ করছে। রাজপথে নামলেই গণজোয়ার তৈরি হবে। ৬ দফা ঘোষণার সময়ও কোনো সংগঠন ছিল না। কর্মসূচিই মানুষকে টেনেছিল। আজকেও ১১ দফা মানুষকে টেনে আনবে।
বৈঠকে ব্যাপক আলোচনার মাধ্যমে সিদ্ধান্ত হয়- সব গণতান্ত্রিক রাজনৈতিক দল, সিভিল সোসাইটি, পেশাজীবী সংগঠন, ইলেকট্রনিক ও প্রিন্ট মিডিয়ার ব্যক্তিত্বদের সঙ্গে সিরিজ মতবিনিময়ের মাধ্যমে বর্তমান পরিস্থিতি উত্তরণে ১১ দফার ভিত্তিতে তাদের সঙ্গে নেওয়ার চেষ্টা করা হবে। ড. কামাল হোসেন বৈঠকে বলেন, ইতিহাসে বারবার প্রমাণ হয়েছে, জাতি যখনই জেগেছে কোনো অপশক্তি ক্ষমতায় টিকে থাকতে পারেনি। তার ভাষায়- দুর্নীতি, দলীয়করণ, সন্ত্রাস ও বিচার বিভাগের ওপর হস্তক্ষেপ সমাজকে গ্রাস করেছে। তিনি বলেন, ‘আমার জীবন আজ সার্থক হয়েছে। আপনাদের পাশে পেয়ে। আজকের দিনটি ইতিহাস হয়ে থাকবে।’ ড. কামাল হোসেনের প্রতি জাতীয় ও আন্তর্জাতিক মহলের যে আস্থা ও বিশ্বাস রয়েছে তা উল্লেখ করে আ স ম আবদুর রব বলেন, তার মতো ব্যক্তিত্বকে নিয়ে এ সংকট কাটিয়ে ওঠা সম্ভব। শাসক শ্রেণির পক্ষ থেকে আঘাত এলে জনগণকে সঙ্গে নিয়ে প্রতিরোধ করতে হবে। মাহমুদুর রহমান মান্না বলেন, জোটবদ্ধভাবে সব শক্তিকে এক হয়ে স্বৈরাচারী সরকারের ফ্যাসিবাদী কার্যক্রম মোকাবিলা করতে হবে। খালেকুজ্জামান ভূইয়া বলেন, ‘আমাদের বিশ্বাসযোগ্যতা নিয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে পথ হাঁটতে হবে। মাঝপথে লোভ-লালসায় বিভ্রান্ত হওয়া যাবে না।’ মুজাহিদুল ইসলাম সেলিম বৈঠকে গতকাল দৈনিক সংবাদে প্রকাশিত আট মাসে ২৭৬০ জন মানুষের প্রাণহানির ঘটনার সংবাদ উল্লেখ করে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেন। তিনি বলেন, যে আকাক্সক্ষা নিয়ে মহাজোট ক্ষমতায় এসেছিল তা ব্যর্থতায় পর্যবসিত হয়েছে। হত্যা, গুম, দুর্নীতি, দলীয়করণ সর্বগ্রাসী রূপ নিয়েছে। মোস্তফা মহসিন মন্টু বলেন, ১১ দফার ভিত্তিতে এই জোটের বাইরে যারা রয়েছে তাদেরও টানতে হবে। সূত্র জানায়, বৈঠকে মুজাহিদুল ইসলাম সেলিমের ভাষা ছিল কঠোর। বিকল্পধারার অধ্যাপক বদরুদ্দোজা চৌধুরীও গণফোরামের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর সভায় হাজির হয়ে ড. কামাল হোসেনের জাতীয় ঐক্য ও ১১ দফা ডাকের প্রতি সমর্থন জানিয়েছিলেন।
১১ দফায় রয়েছে সংস্কার প্রস্তাব-
১. ‘প্রজাতন্ত্রের সকল ক্ষমতার মালিক জনগণ’- সংবিধানের এই ঘোষণা অনুযায়ী শাসনসংক্রান্ত সব বিষয়ে জনগণের রায়ই চূড়ান্ত। জাতীয় ইস্যুতে সংলাপে একমত হতে না পারলে গণভোটেই সিদ্ধান্ত গ্রহণ। ২. যেহেতু ক্ষমতার মালিক জনগণ তাদের নির্বাচিত প্রতিনিধির মাধ্যমে ক্ষমতা প্রয়োগ করবে সে ক্ষেত্রে নির্বাচিত হতে হবে প্রভাবমুক্ত, অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ। তাই একটি অন্তর্বর্তীকালীন নিরপেক্ষ সরকার ও স্বাধীন শক্তিশালী নির্বাচন কমিশনের মাধ্যমে গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিশ্চিত করতে হবে। ৩. (ক) বর্তমান সংবিধান সংশোধন করে ’৭২ সালের সংবিধানের মূলনীতির ভিত্তিতে যুগোপযোগী সংশোধন, সেই লক্ষ্যে গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের পর জনগণের আস্থাভাজন ব্যক্তিদের সমন্বয়ে সংবিধান সংশোধনের জন্য কমিশন গঠনের উদ্যোগ নিতে হবে। যে কমিশন জনগণের মতামতে ভিত্তিতে সংবিধানের ৭০ অনুচ্ছেদ, রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর ক্ষমতার ভারসাম্য আনয়ন, একই ব্যক্তির দুই মেয়াদের বেশি প্রধানমন্ত্রী পদে অধিষ্ঠিত না থাকা এবং গণতান্ত্রিক ব্যবস্থাকে কার্যকর রাখার স্বার্থে বিচার বিভাগ, নির্বাচন কমিশন, সরকারি কর্ম কমিশন, দুর্নীতি দমন কমিশন, তথ্য কমিশন ও মানবাধিকার কমিশনসহ সব সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠান পুনর্গঠন এবং শক্তিশালী করে নির্বাহী বিভাগের হস্তক্ষেপ থেকে মুক্ত রাখার লক্ষ্যে প্রয়োজনীয় সংশোধন ও সংস্কারগুলো নিশ্চিত করবে। (খ) বিচার বিভাগ, নির্বাচন কমিশন, দুর্নীতি দমন কমিশন, তথ্য কমিশন, মানবাধিকার কমিশনসহ জনপ্রশাসন, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ও ব্যাংকিং খাতে সততা, মেধা ও যোগ্যতার ভিত্তিতে নিয়োগ দিতে হবে। ৪. পুলিশ, ভূমি প্রশাসন, জনপ্রশাসনকে সংস্কারের মাধ্যমে জনদুর্ভোগ লাঘব এবং জবাবদিহিতা নিশ্চিত করতে হবে। উনিশ শতকের পুরাতন পুলিশ অ্যাক্ট বাতিল করে পুলিশ বাহিনীকে আধুনিক, জনস্বার্থে রক্ষক ও জনকল্যাণে নিয়োজিত একটি সুশৃঙ্খল বাহিনী হিসেবে গড়ে তুলতে হবে।
৫. দুর্নীতি দমন কমিশনের মাধ্যমে অতীত ও বর্তমানের সব দুর্নীতিবাজকে চিহ্নিত করে বিচার এবং শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে। ৬. কৃষক শ্রমিক নারীদের প্রতিনিধিত্বশীল শক্তিশালী ও স্বশাসিত নির্বাচিত স্থানীয় সরকারব্যবস্থা কার্যকর করতে হবে। স্থানীয় উন্নয়ন ও সেবামূলক কর্মকাণ্ড স্থানীয় সরকারগুলোর হাতে দিতে হবে। সংসদীয় স্থায়ী কমিটিগুলোর মাধ্যমে স্থানীয় ও সেবামূলক কর্মকাণ্ডের তদারকি করা ছাড়া স্থানীয় সংসদ সদস্য বা দলীয় নেতা-কর্মীদের যাবতীয় হস্তক্ষেপ থেকে স্থানীয় সরকারকে মুক্ত রাখতে হবে। ৭. শিক্ষাঙ্গনকে সন্ত্রাসমুক্ত করে অভিন্ন পদ্ধতির সর্বজনীন, গণমুখী ও বিশ্বমানের শিক্ষা নিশ্চিত করতে হবে। ৮. সুলভমূল্যে কৃষি উপকরণ ও কম সুদে কৃষিঋণ কৃষকের হাতে পৌঁছে দিতে হবে। ৯. (ক) স্থানীয় উৎপাদন অনুযায়ী কৃষিপণ্যভিত্তিক ক্ষুদ্র ও মাঝারি উদ্যোক্তাদের পরামর্শ, ঋণসহায়তা ও উৎসাহ প্রদান করতে হবে। (খ) গার্মেন্টসহ রপ্তানিযোগ্য দেশি-বিদেশি শিল্প উদ্যোক্তা ও বিনিয়োগকারীদের উৎসাহিত করার লক্ষ্যে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নয়ন, আমলাতান্ত্রিক জটিলতা দূর এবং দলীয়করণ ও রাজনৈতিক হস্তক্ষেপ বন্ধ করতে হবে। শিল্পের স্থিতিশীলতা ও অগ্রগতির স্বার্থে গার্মেন্ট শ্রমিকদের যুগোপযোগী মজুরি এবং কর্মস্থলে জীবনের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা। (গ) শ্রমিকদের জন্য টেকসই ও নিরাপদ অবকাঠামো, স্বাস্থ্যসম্মত পরিবেশ, বাসস্থানের নিশ্চয়তা ও জাতীয় ন্যূনতম মজুরি কাঠামো ঘোষণা এবং বাস্তবায়ন নিশ্চিত করতে হবে। (ঘ) জলবায়ু ও পরিবেশের প্রতি মারাত্মক হুমকিস্বরূপ সব বর্জ্য আধুনিক ও বিজ্ঞানসম্মত উপায়ে ব্যবস্থাপনার উদ্যোগ নিতে হবে। ১০. জাতীয় স্বার্থে তেল, গ্যাস, খনিজ সম্পদ ও বিদ্যুৎসহ জাতীয় সম্পদগুলোর সর্বোচ্চ ব্যবহার নিশ্চিত করতে হবে। ১১. (ক) বেকার যুবক ও যুব মহিলাদের আত্মকর্মসংস্থান সৃষ্টির উদ্যোগকে সহায়তা ও অভাবগ্রস্ত বিধবা, এতিম, মুক্তিযোদ্ধা ও মুক্তিযোদ্ধা পরিবারের জন্য আর্থিক ও সামাজিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে। (খ) সবার জন্য খাদ্য, স্বাস্থ্য ও আশ্রয় লাভের সমান সুযোগ সৃষ্টি করতে হবে। গ্রাম ও শহরে অতিদরিদ্র মানুষের জন্য পূর্ণ রেশনিং ব্যবস্থা চালু করতে হবে। এবং পুনর্বাসন ছাড়া বস্তি উচ্ছেদ করা যাবে না।

এই বিভাগের আরও খবর
বৈষম্যবিরোধী আইনের অঙ্গীকার প্রয়োজন
বৈষম্যবিরোধী আইনের অঙ্গীকার প্রয়োজন
সহিহ আকিদার দলগুলো ঐক্যবদ্ধ হলে সর্বোত্তম
সহিহ আকিদার দলগুলো ঐক্যবদ্ধ হলে সর্বোত্তম
বাংলাদেশের সঙ্গে উত্তেজনা চায় না ভারত
বাংলাদেশের সঙ্গে উত্তেজনা চায় না ভারত
ডিসেম্বরের প্রথমার্ধেই হতে হবে তফসিল
ডিসেম্বরের প্রথমার্ধেই হতে হবে তফসিল
এনসিপিতে  নির্বাচনি হাওয়া আসছে চমক
এনসিপিতে নির্বাচনি হাওয়া আসছে চমক
নির্বাচনের আগেই গণভোট দিতে হবে
নির্বাচনের আগেই গণভোট দিতে হবে
সংস্কারের মূল লক্ষ্য প্রশাসনিক নয়, নৈতিক
সংস্কারের মূল লক্ষ্য প্রশাসনিক নয়, নৈতিক
১৫ নভেম্বর থেকে নতুন পোশাকে পুলিশ
১৫ নভেম্বর থেকে নতুন পোশাকে পুলিশ
ব্যাংক কর্মকর্তা থেকে ব্যাংক লুটেরা
ব্যাংক কর্মকর্তা থেকে ব্যাংক লুটেরা
সেনাবাহিনীই শেষ ভরসা
সেনাবাহিনীই শেষ ভরসা
কারও দলীয় স্বার্থ বাস্তবায়ন সরকারের কাজ নয়
কারও দলীয় স্বার্থ বাস্তবায়ন সরকারের কাজ নয়
ফের সংকট চরমে
ফের সংকট চরমে
সর্বশেষ খবর
মানবাধিকারের কথা বলে ইসলাম
মানবাধিকারের কথা বলে ইসলাম

১ সেকেন্ড আগে | ইসলামী জীবন

৮ ডিসিকে যুগ্মসচিব হিসেবে পদায়ন
৮ ডিসিকে যুগ্মসচিব হিসেবে পদায়ন

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

হবিগঞ্জের নতুন ডিসি আবু হাসনাত মোহাম্মদ আরেফিন
হবিগঞ্জের নতুন ডিসি আবু হাসনাত মোহাম্মদ আরেফিন

২৭ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

ঢাকা জেলার নতুন ডিসি শফিউল আলম
ঢাকা জেলার নতুন ডিসি শফিউল আলম

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি

৪৬ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

রাতে শহিদ মিনারে শিক্ষকদের মোমবাতি প্রজ্বলন
রাতে শহিদ মিনারে শিক্ষকদের মোমবাতি প্রজ্বলন

৪৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

বন্দিদের মরদেহ ফেরত না আসা পর্যন্ত অভিযান চলবে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী
বন্দিদের মরদেহ ফেরত না আসা পর্যন্ত অভিযান চলবে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লালমনিরহাটে আ.লীগ-জাপার ৫৬ ইউপি সদস্যের বিএনপিতে যোগদান
লালমনিরহাটে আ.লীগ-জাপার ৫৬ ইউপি সদস্যের বিএনপিতে যোগদান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৫ জেলায় নতুন ডিসি, প্রজ্ঞাপন জারি
১৫ জেলায় নতুন ডিসি, প্রজ্ঞাপন জারি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটাই আমার সেরা সময়: হলান্ড
এটাই আমার সেরা সময়: হলান্ড

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুড়িগ্রামে পাঠাগার উদ্বোধন করলেন অতিরিক্ত মহাপরিচালক
কুড়িগ্রামে পাঠাগার উদ্বোধন করলেন অতিরিক্ত মহাপরিচালক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বকাপ জিতে পুলিশে চাকরিসহ একাধিক পুরস্কারে ভাসলেন রিচা
বিশ্বকাপ জিতে পুলিশে চাকরিসহ একাধিক পুরস্কারে ভাসলেন রিচা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে দেওয়ানী আদালতে মামলা নিষ্পত্তির হার ১০৫ শতাংশ
সিলেটে দেওয়ানী আদালতে মামলা নিষ্পত্তির হার ১০৫ শতাংশ

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

শেষ মুহূর্তের গোলে টটেনহ্যামের মাঠে হার এড়াল ইউনাইটেড
শেষ মুহূর্তের গোলে টটেনহ্যামের মাঠে হার এড়াল ইউনাইটেড

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাহানারা ইস্যুতে বিসিবির তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন
জাহানারা ইস্যুতে বিসিবির তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমি আর আমার ছেলে একসঙ্গে বড় হয়েছি: শ্রাবন্তী
আমি আর আমার ছেলে একসঙ্গে বড় হয়েছি: শ্রাবন্তী

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আগামী নির্বাচন হবে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার ও ফ্যাসিস্ট নির্মূলের: মিনু
আগামী নির্বাচন হবে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার ও ফ্যাসিস্ট নির্মূলের: মিনু

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিএনপির সঙ্গে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার প্রত্যয় চব্বিশের শহীদ পরিবারের সদস্যদের
বিএনপির সঙ্গে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার প্রত্যয় চব্বিশের শহীদ পরিবারের সদস্যদের

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাটডাউন মার্কিন অর্থনীতিতে ‘প্রত্যাশার চেয়েও মারাত্মক’ প্রভাব ফেলছে: কেভিন হ্যাসেট
শাটডাউন মার্কিন অর্থনীতিতে ‘প্রত্যাশার চেয়েও মারাত্মক’ প্রভাব ফেলছে: কেভিন হ্যাসেট

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুরাদনগরে বিএনপির জনসভায় ঐক্যের আহ্বান
মুরাদনগরে বিএনপির জনসভায় ঐক্যের আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৫৮০ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৫৮০ মামলা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে নিউইয়র্কে বিএনপির সমাবেশ
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে নিউইয়র্কে বিএনপির সমাবেশ

৪ ঘণ্টা আগে | পরবাস

শেরপুরে বিতর্ক প্রতিযোগিতা
শেরপুরে বিতর্ক প্রতিযোগিতা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বান্দরবানে মদসহ আটক ২
বান্দরবানে মদসহ আটক ২

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচনের আগে সংস্কার ও গণভোট ইস্যুতে ঝামেলা হতে পারে: সেলিমা রহমান
নির্বাচনের আগে সংস্কার ও গণভোট ইস্যুতে ঝামেলা হতে পারে: সেলিমা রহমান

৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

৩৭ রানে ৮ উইকেট হারিয়ে সিরিজ হারল দক্ষিণ আফ্রিকা
৩৭ রানে ৮ উইকেট হারিয়ে সিরিজ হারল দক্ষিণ আফ্রিকা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শহীদ জিয়া বাংলাদেশের ইতিহাসে এক ক্ষণজন্মা রাষ্ট্রনায়ক: ডা. পাভেল
শহীদ জিয়া বাংলাদেশের ইতিহাসে এক ক্ষণজন্মা রাষ্ট্রনায়ক: ডা. পাভেল

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওয়ার্ল্ড আর্চারি এশিয়ার সভাপতি হলেন বাংলাদেশের চপল
ওয়ার্ল্ড আর্চারি এশিয়ার সভাপতি হলেন বাংলাদেশের চপল

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তারুণ্যনির্ভর নতুন বাংলাদেশ গড়তে এখনই ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার সময় : নবীউল্লাহ নবী
তারুণ্যনির্ভর নতুন বাংলাদেশ গড়তে এখনই ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার সময় : নবীউল্লাহ নবী

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সমালোচনার মাঝেই শেষ হলো গামিনির বাংলাদেশ অধ্যায়
সমালোচনার মাঝেই শেষ হলো গামিনির বাংলাদেশ অধ্যায়

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের
আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা তুরস্কের
নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা তুরস্কের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াতের সঙ্গে কোনো ঐক্য হবে না: হেফাজত আমির
জামায়াতের সঙ্গে কোনো ঐক্য হবে না: হেফাজত আমির

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউরোপের একটিমাত্র দেশকে রাশিয়ার তেল কেনার সুযোগ দেবেন ট্রাম্প!
ইউরোপের একটিমাত্র দেশকে রাশিয়ার তেল কেনার সুযোগ দেবেন ট্রাম্প!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ চীন সাগরে ভারতের ব্রাহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করল ফিলিপাইন
দক্ষিণ চীন সাগরে ভারতের ব্রাহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করল ফিলিপাইন

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনির্দিষ্টকালের জন্য পাঠদান বন্ধের ঘোষণা শিক্ষকদের
অনির্দিষ্টকালের জন্য পাঠদান বন্ধের ঘোষণা শিক্ষকদের

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডায়াবেটিস-হৃদ্‌রোগীদের জন্য দুঃসংবাদ, বন্ধ হতে পারে মার্কিন ভিসা
ডায়াবেটিস-হৃদ্‌রোগীদের জন্য দুঃসংবাদ, বন্ধ হতে পারে মার্কিন ভিসা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডায়বেটিসসহ যেসব রোগ থাকলে নাও মিলতে পারে মার্কিন ভিসা
ডায়বেটিসসহ যেসব রোগ থাকলে নাও মিলতে পারে মার্কিন ভিসা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাত্র দুই দিনেই ম্লান হলো ট্রাম্পের একচ্ছত্র ক্ষমতা!
মাত্র দুই দিনেই ম্লান হলো ট্রাম্পের একচ্ছত্র ক্ষমতা!

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষকদের আন্দোলনে পড়াশোনার ক্ষতি হলে কঠোর ব্যবস্থা : গণশিক্ষা উপদেষ্টা
শিক্ষকদের আন্দোলনে পড়াশোনার ক্ষতি হলে কঠোর ব্যবস্থা : গণশিক্ষা উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত উত্তেজনা চায় না: রাজনাথ সিং
বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত উত্তেজনা চায় না: রাজনাথ সিং

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চার লাখ যথেষ্ট নয়, শামির কাছে ভরণপোষণ বাবদ ১০ লাখ দাবি হাসিনের
চার লাখ যথেষ্ট নয়, শামির কাছে ভরণপোষণ বাবদ ১০ লাখ দাবি হাসিনের

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীর টিটিপাড়া ৬ লেনের রেলওয়ে আন্ডারপাস উদ্বোধন
রাজধানীর টিটিপাড়া ৬ লেনের রেলওয়ে আন্ডারপাস উদ্বোধন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যোগ্য প্রার্থী দলের মনোনয়ন পাবেন: রুমিন ফারহানা
যোগ্য প্রার্থী দলের মনোনয়ন পাবেন: রুমিন ফারহানা

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুভেচ্ছা সফরে চট্টগ্রাম বন্দরে পাকিস্তান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে চট্টগ্রাম বন্দরে পাকিস্তান নৌবাহিনীর জাহাজ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অবশেষে মুখ খুললেন রাশমিকা, জানালেন কেন বিয়ে করছেন বিজয়কে
অবশেষে মুখ খুললেন রাশমিকা, জানালেন কেন বিয়ে করছেন বিজয়কে

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এশিয়া কাপ ট্রফি বিতর্ক, যে পদক্ষেপ নিল আইসিসি
এশিয়া কাপ ট্রফি বিতর্ক, যে পদক্ষেপ নিল আইসিসি

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মানিকগঞ্জে অবশেষে ধরা পড়লো বিশাল আকৃতির সেই কুমির
মানিকগঞ্জে অবশেষে ধরা পড়লো বিশাল আকৃতির সেই কুমির

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

করাচি-চট্টগ্রাম সরাসরি শিপিং চালু করল পাকিস্তান ও বাংলাদেশ
করাচি-চট্টগ্রাম সরাসরি শিপিং চালু করল পাকিস্তান ও বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের বিশ্বকাপে খেলার ইঙ্গিত দিলেন মেসি!
ফের বিশ্বকাপে খেলার ইঙ্গিত দিলেন মেসি!

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রামগতিতে এক ইলিশ ১০ হাজার ৮০০ টাকায় বিক্রি
রামগতিতে এক ইলিশ ১০ হাজার ৮০০ টাকায় বিক্রি

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জটিলতায় স্থবির জাইকা ঋণের ৫ মেগাপ্রকল্প
জটিলতায় স্থবির জাইকা ঋণের ৫ মেগাপ্রকল্প

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পপি সিড বা পোস্ত দানা কী, আইন কী বলে?
পপি সিড বা পোস্ত দানা কী, আইন কী বলে?

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচারক সভ্যতার শিকড় না বুঝে আইনের ব্যাখ্যা দিতে পারেন না : প্রধান বিচারপতি
বিচারক সভ্যতার শিকড় না বুঝে আইনের ব্যাখ্যা দিতে পারেন না : প্রধান বিচারপতি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিসেম্বরের প্রথমার্ধের মধ্যে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করতে হবে : সালাহউদ্দিন
ডিসেম্বরের প্রথমার্ধের মধ্যে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করতে হবে : সালাহউদ্দিন

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দাবি না মানলে ১১ নভেম্বর কঠোর কর্মসূচির ঘোষণা দেবে আট দল
দাবি না মানলে ১১ নভেম্বর কঠোর কর্মসূচির ঘোষণা দেবে আট দল

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যেভাবে বুঝব আল্লাহ আমাকে ক্ষমা করেছেন
যেভাবে বুঝব আল্লাহ আমাকে ক্ষমা করেছেন

১৮ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সাপের কামড়ের অ্যান্টিভেনম সব উপজেলায় পাঠানোর নির্দেশ
সাপের কামড়ের অ্যান্টিভেনম সব উপজেলায় পাঠানোর নির্দেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানে প্রাচীন বিজয়ের স্মৃতিস্তম্ভ উন্মোচন, শত্রুর প্রতি সতর্কবার্তা
ইরানে প্রাচীন বিজয়ের স্মৃতিস্তম্ভ উন্মোচন, শত্রুর প্রতি সতর্কবার্তা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাবনায় পৌঁছেছেন রাষ্ট্রপতি
পাবনায় পৌঁছেছেন রাষ্ট্রপতি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
১৫ নভেম্বর থেকে নতুন পোশাকে পুলিশ
১৫ নভেম্বর থেকে নতুন পোশাকে পুলিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের সংকট চরমে
ফের সংকট চরমে

প্রথম পৃষ্ঠা

সাঁড়াশি অভিযানে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী
সাঁড়াশি অভিযানে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জেলে বসেই হত্যার নির্দেশ
জেলে বসেই হত্যার নির্দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যাংক কর্মকর্তা থেকে ব্যাংক লুটেরা
ব্যাংক কর্মকর্তা থেকে ব্যাংক লুটেরা

প্রথম পৃষ্ঠা

সেনাবাহিনীই শেষ ভরসা
সেনাবাহিনীই শেষ ভরসা

প্রথম পৃষ্ঠা

মঞ্জুর বিরুদ্ধে এবার রুমানার অভিযোগ
মঞ্জুর বিরুদ্ধে এবার রুমানার অভিযোগ

মাঠে ময়দানে

সহিহ আকিদার দলগুলো ঐক্যবদ্ধ হলে সর্বোত্তম
সহিহ আকিদার দলগুলো ঐক্যবদ্ধ হলে সর্বোত্তম

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের আটলান্টিক সিটির কাউন্সিলর বাংলাদেশি সোহেল
যুক্তরাষ্ট্রের আটলান্টিক সিটির কাউন্সিলর বাংলাদেশি সোহেল

পেছনের পৃষ্ঠা

বিশৃঙ্খলার চেষ্টা করলে জনগণই প্রতিরোধ করবে
বিশৃঙ্খলার চেষ্টা করলে জনগণই প্রতিরোধ করবে

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের সঙ্গে উত্তেজনা চায় না ভারত
বাংলাদেশের সঙ্গে উত্তেজনা চায় না ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

অবশেষে চালু টিটিপাড়া ছয় লেন আন্ডারপাস
অবশেষে চালু টিটিপাড়া ছয় লেন আন্ডারপাস

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে আটকাবস্থা থেকে মুক্তি বাংলাদেশি মাসুমা খানের
যুক্তরাষ্ট্রে আটকাবস্থা থেকে মুক্তি বাংলাদেশি মাসুমা খানের

পেছনের পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরের প্রথমার্ধেই হতে হবে তফসিল
ডিসেম্বরের প্রথমার্ধেই হতে হবে তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

লাইনচ্যুত বগি রেখে চলে গেল ট্রেন
লাইনচ্যুত বগি রেখে চলে গেল ট্রেন

পেছনের পৃষ্ঠা

ওয়ানগালায় মেতেছেন শিল্পীরা
ওয়ানগালায় মেতেছেন শিল্পীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

অনশনের ১০০ ঘণ্টা পূর্ণ, নিবন্ধন ছাড়া উঠবেন না তারেক
অনশনের ১০০ ঘণ্টা পূর্ণ, নিবন্ধন ছাড়া উঠবেন না তারেক

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ জনের মনোনয়ন চায় শিক্ষক কর্মচারী ঐক্যজোট
১৫ জনের মনোনয়ন চায় শিক্ষক কর্মচারী ঐক্যজোট

পেছনের পৃষ্ঠা

শিক্ষকদের ওপর পুলিশের লাঠিচার্জ জলকামান
শিক্ষকদের ওপর পুলিশের লাঠিচার্জ জলকামান

পেছনের পৃষ্ঠা

রপ্তানি ধরে রাখতে আসছে লজিস্টিক সুবিধা
রপ্তানি ধরে রাখতে আসছে লজিস্টিক সুবিধা

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়া যাবে না
চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়া যাবে না

পেছনের পৃষ্ঠা

কাকরাইলে চার্চের ফটকে ককটেল নিক্ষেপ
কাকরাইলে চার্চের ফটকে ককটেল নিক্ষেপ

খবর

স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে বরিশালে বিক্ষোভ
স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে বরিশালে বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলাই আন্দোলনে আহতদের চিকিৎসায় ২০ বাধা
জুলাই আন্দোলনে আহতদের চিকিৎসায় ২০ বাধা

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে কথা বললেন না আসিফ নজরুল
নির্বাচন নিয়ে কথা বললেন না আসিফ নজরুল

পেছনের পৃষ্ঠা

নারীর ক্ষমতায়ন প্রশ্নে দলগুলো প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করেছে
নারীর ক্ষমতায়ন প্রশ্নে দলগুলো প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করেছে

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনীতি স্থিতিশীল থাকলে অর্থনীতি আরও ভালোভাবে চলবে
রাজনীতি স্থিতিশীল থাকলে অর্থনীতি আরও ভালোভাবে চলবে

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রমিকদের মানববন্ধন প্রেস ক্লাবের সামনে
শ্রমিকদের মানববন্ধন প্রেস ক্লাবের সামনে

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন বিলম্বিত করে ক্ষমতার স্বাদ নিতে চায় কয়েকটি দল
নির্বাচন বিলম্বিত করে ক্ষমতার স্বাদ নিতে চায় কয়েকটি দল

নগর জীবন