শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৪ সেপ্টেম্বর, ২০১৪

ড. কামালের নেতৃত্বে নতুন জোট

দিনভর বৈঠক, ঈদের পর জাতীয় কনভেনশন
পীর হাবিবুর রহমান
প্রিন্ট ভার্সন
ড. কামালের নেতৃত্বে নতুন জোট

নির্দলীয় অন্তর্বর্তী সরকারের অধীনে জাতীয় নির্বাচন, মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় গণতান্ত্রিক শাসনব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা, ’৯০-এর এরশাদবিরোধী আন্দোলনের অঙ্গীকার পূরণে ১১ দফা সংস্কার প্রস্তাব ও দাবি-দাওয়া নিয়ে আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন আইনজ্ঞ, প্রবীণ রাজনীতিবিদ ড. কামাল হোসেনের নেতৃত্বে নতুন রাজনৈতিক জোট আন্দোলনে নামতে যাচ্ছে। রাজনীতির অন্দর মহলে এ জোটের জোর তৎপরতা শুরু হয়েছে।
গতকাল বুধবার দিনভর মতিঝিলে ড. কামাল হোসেনের ল চেম্বারে ডাকসুর সাবেক চার ভিপিসহ জোটভুক্ত নেতাদের এক বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠকসূত্র জানায়, তারা আÍবিশ্বাসী আগামীতে আন্দোলনের মুখে নির্দলীয় অন্তর্বর্তী সরকারের অধীনে একটি গ্রহণযোগ্য নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে এবং ১১ দফার অঙ্গীকার নিয়ে সরকার গঠিত হবে। আর সে লক্ষ্যে সব দলকে নিয়ে এক দফার আন্দোলনে এ সংগ্রাম চূড়ান্ত পরিণতি লাভ করবে। সেখানে জামায়াত ছেড়ে বিএনপির যুক্ত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
এদিকে একটি দায়িত্বশীল সূত্র জানায়, রাজনীতির অন্দর মহলে নানামুখী স্রোত বইছে। কেউ কেউ লন্ডনে বসে বিএনপির সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান তারেক রহমান আকস্মিকভাবে ‘ধর্মকে ভিত্তি করে কোনো রাজনৈতিক দল হতে পারে না’ বলে যে মন্তব্য ও ব্যাখ্যা দিয়েছেন তা এই স্রোতধারা থেকে বিচ্ছিন্ন বলে মনে করছেন না। দায়িত্বশীল অন্য সূত্র জানায়, সব দলের অংশগ্রহণে একটি গ্রহণযোগ্য নির্বাচন ও তার মাধ্যমে রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায় পরিবর্তন ঘটাতে আগামী ১০ বছরের জন্য তারেক রহমান যদি ক্ষমতার সঙ্গে নিজেকে না জড়ান, ধর্মভিত্তিক রাজনৈতিক দল ও ’৭১-এ মানবতাবিরোধী অপরাধে অভিযুক্ত জামায়াতকে বাইরে রাখার অঙ্গীকার করেন, এমনকি দুবারের প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়াও আর ক্ষমতায় না আসার ঘোষণা দিয়ে বসেন তাহলে অবাক হওয়ার কিছু ঘটবে না। কারণ, বিএনপির সামনে সরকার পরিবর্তনই বড় ইস্যু। অন্য সূত্র জানায়, খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের বাইরে বিএনপির একটি উল্লেখযোগ্য অংশ যদি একযোগে এসে এ জোটের সঙ্গে ভবিষ্যতে শরিক হয় তাতেও বিস্মিত হওয়ার কিছু থাকবে না। জানা যায়, ড. কামাল হোসেন ঘোষিত ১১ দফার আলোকে সব গণতান্ত্রিক রাজনৈতিক দলের জন্য দরজা খোলা রেখে এ জোট রাজপথে নামতে যাচ্ছে। সব মহলের সঙ্গে মতবিনিময়ের মাধ্যমে ঈদের পর জাতীয় কনভেনশন ও দেশব্যাপী ব্যাপক সফরের মাধ্যমে সরকারবিরোধী আন্দোলন গড়ে তুলতে চায় এই জোট। সূত্র জানায়, গতকালের বৈঠকে ডাকসুর সাবেক ভিপি, আওয়ামী লীগের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক সুলতান মোহাম্মদ মনসুর আহমেদ উপস্থিত হয়ে এ আন্দোলনের সঙ্গে একাত্মতা ঘোষণা করে বলেছেন, ‘আওয়ামী লীগের কোনো পদ-পদবি আমার নেই। কিন্তু আওয়ামী লীগের প্রতিনিধি হিসেবে আপনাদের সঙ্গে জোটবদ্ধ করলে সর্বাÍক ভূমিকা রাখতে পারি।’ বৈঠকে উপস্থিত নেতারা আওয়ামী লীগের প্রতিনিধি হিসেবেই সুলতান মনসুরকে গ্রহণ করেন। সুলতান বলেন, ‘আজকের সরকারের আচার-আচরণের সঙ্গে আওয়ামী লীগের তৃণমূল নেতা-কর্মীদের বিচার করলে ন্যায়সঙ্গত হবে না। সরকারের অন্যায়ের সঙ্গে, ভুলভ্রান্তির সঙ্গে আওয়ামী লীগ তৃণমূলের কর্মীরা জড়িত নন। দায় তারা নিতে পারেন না।’ একটি সূত্র জানায়, আওয়ামী লীগ থেকে ছিটকে পড়া অনেক নেতাই এ জোটে একীভূত হতে পারেন। সাবেক ডাকসু ভিপি, স্বাধীন বাংলা ছাত্র সংসদের অন্যতম নেতা, জাসদ সভাপতি আ স ম আবদুর রব, সাধারণ সম্পাদক আবদুল মালেক রতন, ডাকসুর সাবেক ভিপি, সিপিবির সভাপতি মুজাহিদুল ইসলাম সেলিম, ডাকসুর আরেক সাবেক ভিপি, নাগরিক ঐক্যের আহ্বায়ক মাহমুদুর রহমান মান্না, বাসদের আহ্বায়ক খালেকুজ্জামান ভূইয়া, গণফোরামের সাধারণ সম্পাদক মোস্তফা মহসিন মন্টু, অ্যাডভোকেট সুব্রত চৌধুরী প্রমুখ বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন। ১৩ সেপ্টেম্বর তারা আবার বৈঠকে বসবেন। সেখানে বিকল্পধারার মহাসচিব মেজর (অব.) আবদুল মান্নানকেও আহ্বান জানানো হবে। সূত্র জানায়, কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীর উত্তমকেও এ জোটের সঙ্গে রাখার চেষ্টা করা হবে। ‘গণতান্ত্রিক বিকল্প জোট’ হতে পারে এর নাম। জাতীয় ঐক্যের ১১ দফাই হবে আন্দোলনের মূল ভিত্তি। ড. কামাল হোসেন গতকালের বৈঠকে বলেছেন, ‘১১ দফা বাস্তবায়নে আমি স্বেচ্ছাসেবকের মতো রাজপথে থাকব।’ মুজাহিদুল ইসলাম সেলিম বলেছেন, এ মুহূর্তে হাল না ধরলে পরিস্থিতি ভিন্ন খাতে চলে যাবে। রাজনৈতিক শূন্যতা সৃষ্টি হয়েছে দেশে। মানুষ এখন আস্থাশীল নেতৃত্বের আশ্রয় চায়। সভায় উপস্থিত সবাই ড. কামাল হোসেনের প্রতি মানুষের আস্থা রয়েছে উল্লেখ করে বলেন, তার নেতৃত্বেই ১১ দফা নিয়ে জনগণকে সংগঠিত করতে হবে। আ স ম আবদুর রব বলেন, দেশে এখন বঙ্গবন্ধুর ৬ দফা ঘোষণার পূর্ববর্তী অবস্থা বিরাজ করছে। রাজপথে নামলেই গণজোয়ার তৈরি হবে। ৬ দফা ঘোষণার সময়ও কোনো সংগঠন ছিল না। কর্মসূচিই মানুষকে টেনেছিল। আজকেও ১১ দফা মানুষকে টেনে আনবে।
বৈঠকে ব্যাপক আলোচনার মাধ্যমে সিদ্ধান্ত হয়- সব গণতান্ত্রিক রাজনৈতিক দল, সিভিল সোসাইটি, পেশাজীবী সংগঠন, ইলেকট্রনিক ও প্রিন্ট মিডিয়ার ব্যক্তিত্বদের সঙ্গে সিরিজ মতবিনিময়ের মাধ্যমে বর্তমান পরিস্থিতি উত্তরণে ১১ দফার ভিত্তিতে তাদের সঙ্গে নেওয়ার চেষ্টা করা হবে। ড. কামাল হোসেন বৈঠকে বলেন, ইতিহাসে বারবার প্রমাণ হয়েছে, জাতি যখনই জেগেছে কোনো অপশক্তি ক্ষমতায় টিকে থাকতে পারেনি। তার ভাষায়- দুর্নীতি, দলীয়করণ, সন্ত্রাস ও বিচার বিভাগের ওপর হস্তক্ষেপ সমাজকে গ্রাস করেছে। তিনি বলেন, ‘আমার জীবন আজ সার্থক হয়েছে। আপনাদের পাশে পেয়ে। আজকের দিনটি ইতিহাস হয়ে থাকবে।’ ড. কামাল হোসেনের প্রতি জাতীয় ও আন্তর্জাতিক মহলের যে আস্থা ও বিশ্বাস রয়েছে তা উল্লেখ করে আ স ম আবদুর রব বলেন, তার মতো ব্যক্তিত্বকে নিয়ে এ সংকট কাটিয়ে ওঠা সম্ভব। শাসক শ্রেণির পক্ষ থেকে আঘাত এলে জনগণকে সঙ্গে নিয়ে প্রতিরোধ করতে হবে। মাহমুদুর রহমান মান্না বলেন, জোটবদ্ধভাবে সব শক্তিকে এক হয়ে স্বৈরাচারী সরকারের ফ্যাসিবাদী কার্যক্রম মোকাবিলা করতে হবে। খালেকুজ্জামান ভূইয়া বলেন, ‘আমাদের বিশ্বাসযোগ্যতা নিয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে পথ হাঁটতে হবে। মাঝপথে লোভ-লালসায় বিভ্রান্ত হওয়া যাবে না।’ মুজাহিদুল ইসলাম সেলিম বৈঠকে গতকাল দৈনিক সংবাদে প্রকাশিত আট মাসে ২৭৬০ জন মানুষের প্রাণহানির ঘটনার সংবাদ উল্লেখ করে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেন। তিনি বলেন, যে আকাক্সক্ষা নিয়ে মহাজোট ক্ষমতায় এসেছিল তা ব্যর্থতায় পর্যবসিত হয়েছে। হত্যা, গুম, দুর্নীতি, দলীয়করণ সর্বগ্রাসী রূপ নিয়েছে। মোস্তফা মহসিন মন্টু বলেন, ১১ দফার ভিত্তিতে এই জোটের বাইরে যারা রয়েছে তাদেরও টানতে হবে। সূত্র জানায়, বৈঠকে মুজাহিদুল ইসলাম সেলিমের ভাষা ছিল কঠোর। বিকল্পধারার অধ্যাপক বদরুদ্দোজা চৌধুরীও গণফোরামের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর সভায় হাজির হয়ে ড. কামাল হোসেনের জাতীয় ঐক্য ও ১১ দফা ডাকের প্রতি সমর্থন জানিয়েছিলেন।
১১ দফায় রয়েছে সংস্কার প্রস্তাব-
১. ‘প্রজাতন্ত্রের সকল ক্ষমতার মালিক জনগণ’- সংবিধানের এই ঘোষণা অনুযায়ী শাসনসংক্রান্ত সব বিষয়ে জনগণের রায়ই চূড়ান্ত। জাতীয় ইস্যুতে সংলাপে একমত হতে না পারলে গণভোটেই সিদ্ধান্ত গ্রহণ। ২. যেহেতু ক্ষমতার মালিক জনগণ তাদের নির্বাচিত প্রতিনিধির মাধ্যমে ক্ষমতা প্রয়োগ করবে সে ক্ষেত্রে নির্বাচিত হতে হবে প্রভাবমুক্ত, অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ। তাই একটি অন্তর্বর্তীকালীন নিরপেক্ষ সরকার ও স্বাধীন শক্তিশালী নির্বাচন কমিশনের মাধ্যমে গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিশ্চিত করতে হবে। ৩. (ক) বর্তমান সংবিধান সংশোধন করে ’৭২ সালের সংবিধানের মূলনীতির ভিত্তিতে যুগোপযোগী সংশোধন, সেই লক্ষ্যে গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের পর জনগণের আস্থাভাজন ব্যক্তিদের সমন্বয়ে সংবিধান সংশোধনের জন্য কমিশন গঠনের উদ্যোগ নিতে হবে। যে কমিশন জনগণের মতামতে ভিত্তিতে সংবিধানের ৭০ অনুচ্ছেদ, রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর ক্ষমতার ভারসাম্য আনয়ন, একই ব্যক্তির দুই মেয়াদের বেশি প্রধানমন্ত্রী পদে অধিষ্ঠিত না থাকা এবং গণতান্ত্রিক ব্যবস্থাকে কার্যকর রাখার স্বার্থে বিচার বিভাগ, নির্বাচন কমিশন, সরকারি কর্ম কমিশন, দুর্নীতি দমন কমিশন, তথ্য কমিশন ও মানবাধিকার কমিশনসহ সব সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠান পুনর্গঠন এবং শক্তিশালী করে নির্বাহী বিভাগের হস্তক্ষেপ থেকে মুক্ত রাখার লক্ষ্যে প্রয়োজনীয় সংশোধন ও সংস্কারগুলো নিশ্চিত করবে। (খ) বিচার বিভাগ, নির্বাচন কমিশন, দুর্নীতি দমন কমিশন, তথ্য কমিশন, মানবাধিকার কমিশনসহ জনপ্রশাসন, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ও ব্যাংকিং খাতে সততা, মেধা ও যোগ্যতার ভিত্তিতে নিয়োগ দিতে হবে। ৪. পুলিশ, ভূমি প্রশাসন, জনপ্রশাসনকে সংস্কারের মাধ্যমে জনদুর্ভোগ লাঘব এবং জবাবদিহিতা নিশ্চিত করতে হবে। উনিশ শতকের পুরাতন পুলিশ অ্যাক্ট বাতিল করে পুলিশ বাহিনীকে আধুনিক, জনস্বার্থে রক্ষক ও জনকল্যাণে নিয়োজিত একটি সুশৃঙ্খল বাহিনী হিসেবে গড়ে তুলতে হবে।
৫. দুর্নীতি দমন কমিশনের মাধ্যমে অতীত ও বর্তমানের সব দুর্নীতিবাজকে চিহ্নিত করে বিচার এবং শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে। ৬. কৃষক শ্রমিক নারীদের প্রতিনিধিত্বশীল শক্তিশালী ও স্বশাসিত নির্বাচিত স্থানীয় সরকারব্যবস্থা কার্যকর করতে হবে। স্থানীয় উন্নয়ন ও সেবামূলক কর্মকাণ্ড স্থানীয় সরকারগুলোর হাতে দিতে হবে। সংসদীয় স্থায়ী কমিটিগুলোর মাধ্যমে স্থানীয় ও সেবামূলক কর্মকাণ্ডের তদারকি করা ছাড়া স্থানীয় সংসদ সদস্য বা দলীয় নেতা-কর্মীদের যাবতীয় হস্তক্ষেপ থেকে স্থানীয় সরকারকে মুক্ত রাখতে হবে। ৭. শিক্ষাঙ্গনকে সন্ত্রাসমুক্ত করে অভিন্ন পদ্ধতির সর্বজনীন, গণমুখী ও বিশ্বমানের শিক্ষা নিশ্চিত করতে হবে। ৮. সুলভমূল্যে কৃষি উপকরণ ও কম সুদে কৃষিঋণ কৃষকের হাতে পৌঁছে দিতে হবে। ৯. (ক) স্থানীয় উৎপাদন অনুযায়ী কৃষিপণ্যভিত্তিক ক্ষুদ্র ও মাঝারি উদ্যোক্তাদের পরামর্শ, ঋণসহায়তা ও উৎসাহ প্রদান করতে হবে। (খ) গার্মেন্টসহ রপ্তানিযোগ্য দেশি-বিদেশি শিল্প উদ্যোক্তা ও বিনিয়োগকারীদের উৎসাহিত করার লক্ষ্যে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নয়ন, আমলাতান্ত্রিক জটিলতা দূর এবং দলীয়করণ ও রাজনৈতিক হস্তক্ষেপ বন্ধ করতে হবে। শিল্পের স্থিতিশীলতা ও অগ্রগতির স্বার্থে গার্মেন্ট শ্রমিকদের যুগোপযোগী মজুরি এবং কর্মস্থলে জীবনের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা। (গ) শ্রমিকদের জন্য টেকসই ও নিরাপদ অবকাঠামো, স্বাস্থ্যসম্মত পরিবেশ, বাসস্থানের নিশ্চয়তা ও জাতীয় ন্যূনতম মজুরি কাঠামো ঘোষণা এবং বাস্তবায়ন নিশ্চিত করতে হবে। (ঘ) জলবায়ু ও পরিবেশের প্রতি মারাত্মক হুমকিস্বরূপ সব বর্জ্য আধুনিক ও বিজ্ঞানসম্মত উপায়ে ব্যবস্থাপনার উদ্যোগ নিতে হবে। ১০. জাতীয় স্বার্থে তেল, গ্যাস, খনিজ সম্পদ ও বিদ্যুৎসহ জাতীয় সম্পদগুলোর সর্বোচ্চ ব্যবহার নিশ্চিত করতে হবে। ১১. (ক) বেকার যুবক ও যুব মহিলাদের আত্মকর্মসংস্থান সৃষ্টির উদ্যোগকে সহায়তা ও অভাবগ্রস্ত বিধবা, এতিম, মুক্তিযোদ্ধা ও মুক্তিযোদ্ধা পরিবারের জন্য আর্থিক ও সামাজিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে। (খ) সবার জন্য খাদ্য, স্বাস্থ্য ও আশ্রয় লাভের সমান সুযোগ সৃষ্টি করতে হবে। গ্রাম ও শহরে অতিদরিদ্র মানুষের জন্য পূর্ণ রেশনিং ব্যবস্থা চালু করতে হবে। এবং পুনর্বাসন ছাড়া বস্তি উচ্ছেদ করা যাবে না।

এই বিভাগের আরও খবর
স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
চুক্তি বাতিল দাবিতে বাম গণতান্ত্রিক জোটের বিক্ষোভ
চুক্তি বাতিল দাবিতে বাম গণতান্ত্রিক জোটের বিক্ষোভ
ঢাকায় ব্যস্ত ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
ঢাকায় ব্যস্ত ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া
এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া
আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়
আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়
প্রার্থীদের বিদেশের সম্পদ বিবরণীও দিতে হবে
প্রার্থীদের বিদেশের সম্পদ বিবরণীও দিতে হবে
ভোটের আগে আইনশৃঙ্খলা অবনতির আশঙ্কা নেই
ভোটের আগে আইনশৃঙ্খলা অবনতির আশঙ্কা নেই
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
ইমামদের এই সমাজের দায়িত্ব নিতে হবে
ইমামদের এই সমাজের দায়িত্ব নিতে হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
আনুষ্ঠানিক অভিযোগ গঠন শুনানি ৩ ও ৭ ডিসেম্বর
আনুষ্ঠানিক অভিযোগ গঠন শুনানি ৩ ও ৭ ডিসেম্বর
সর্বশেষ খবর
ঈমানদার ও ঈমানহীনদের চোখে ভূমিকম্প
ঈমানদার ও ঈমানহীনদের চোখে ভূমিকম্প

এই মাত্র | ইসলামী জীবন

যুদ্ধবিরতির পরও গাজায় খাদ্যের চরম সংকট
যুদ্ধবিরতির পরও গাজায় খাদ্যের চরম সংকট

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বার্লিনে দূতাবাসের উদ্যোগে পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধন বিষয়ক সেমিনার
বার্লিনে দূতাবাসের উদ্যোগে পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধন বিষয়ক সেমিনার

১২ মিনিট আগে | পরবাস

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৪ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৪ নভেম্বর)

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প প্রতিরোধে সহায়ক হতে পারে বিদেশি সহায়তা
ভূমিকম্প প্রতিরোধে সহায়ক হতে পারে বিদেশি সহায়তা

২৬ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার
ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার

৬ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত
বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল
এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ
মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ

৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান
বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা
সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা

৭ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক
ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল
সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?
মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক
বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স
উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স

৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা
বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭
ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?
আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?

৯ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!
চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ
পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর
৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

১৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

২০ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ

প্রথম পৃষ্ঠা

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’
সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’

শোবিজ

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব
ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা
স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত
মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত

মাঠে ময়দানে

ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ
ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ

শোবিজ

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা
যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা

পূর্ব-পশ্চিম

দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা
দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা

মাঠে ময়দানে

অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের
অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের

পূর্ব-পশ্চিম