শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৪ ফেব্রুয়ারি, ২০১৪

সীমান্ত ও কারাগারে রেড অ্যালার্ট তদন্ত কমিটি, পুরস্কার ঘোষণা

সাখাওয়াত কাওসার
প্রিন্ট ভার্সন
সীমান্ত ও কারাগারে রেড অ্যালার্ট তদন্ত কমিটি, পুরস্কার ঘোষণা

ময়মনসিংহের ত্রিশালে পুলিশকে গুলি করে প্রিজনভ্যান থেকে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ও যাবজ্জীবনপ্রাপ্ত জেএমবির তিন সদস্যকে ছিনিয়ে নেওয়ার ঘটনায় দেশের ৬৮টি কারাগার এবং সীমান্তবর্তী এলাকায় রেড অ্যালার্ট জারি করা হয়েছে। পালিয়ে যাওয়া শীর্ষ জঙ্গিরা যাতে দেশ ছেড়ে না যেতে পারে তাৎক্ষণিকভাবেই দেশের সবকটি স্থলবন্দর, বিমানবন্দর, সমুদ্র বন্দরে জাহিদুল ইসলাম ওরফে বোমারু মিজান, সালাউদ্দীন সালেহিন, রাকিব হাসান ওরফে রাসেল ওরফে হাফেজ মাহমুদের ছবিসহ প্রয়োজনীয় কাগজপত্র পাঠিয়ে দেওয়া হয়েছে। তবে ঘটনার ছয় ঘণ্টার মধ্যেই টাঙ্গাইলের সখীপুর থেকে পুনরায় গ্রেফতার করে পুলিশ। একই সঙ্গে ছিনিয়ে নেওয়া জঙ্গি সদস্যদের ধরিয়ে দিতে সরকারের পক্ষ থেকে দুই লাখ টাকা পুরস্কার ঘোষণা করা হয়েছে। এ ছাড়া চাঞ্চল্যকর এ ঘটনার তদন্তে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে অতিরিক্ত সচিব নাজিম উদ্দিন চৌধুরীকে প্রধান করে চার সদস্যবিশিষ্ট একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন মন্ত্রণালয়ের যুগ্ম-সচিব ইফতেখারুল ইসলাম খান। এ ছাড়া পুলিশ সদর দফতর থেকে সিআইডির ডিআইজি (চলতি) সাইফুল ইসলামের নেতৃত্বে তিন সদস্যবিশিষ্ট একটি অনুসন্ধান কমিটি গঠন করা হয়েছে। প্রিজনভ্যান থেকে পুলিশকে গুলি করে আসামি ছিনিয়ে নেওয়ার ঘটনায় তোলপাড় সৃষ্টি হয়েছে আইনপ্রয়োগকারী সংস্থাসহ সরকারের ঊর্ধ্বতন মহলে।
স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল বাংলাদেশ প্রতিদিনকে  বলেন, ছিনিয়ে নেওয়া জঙ্গিরা যাতে পালাতে না পারে, সেজন্য সীমান্তে রেড অ্যালার্ট জারি করা হয়েছে। তাদের ধরতে আমরা সর্বশক্তি নিয়োগ করেছি। আশা করি শীঘ্রই সবাইকে আটক করা সম্ভব হবে। এ ধরনের আসামিদের আনা-নেওয়ার ক্ষেত্রে আগামীতে নিরাপত্তা বাড়ানো হবে। এক্ষেত্রে কারা কর্তৃপক্ষের কাছে বিশেষ নির্দেশনা পাঠানো হবে বলেও জানান তিনি।
এদিকে নিরাপত্তা বিশ্লেষকরা বলছেন, ভয়ঙ্কর কোনো অপরাধী জামিনে বের হলে আইন প্রয়োগকারী সংস্থাকে অবহিত করার অলিখিত বিধান থাকলেও এক্ষেত্রে কারা কর্তৃপক্ষ মাঝে-মধ্যেই এ আদেশ পালন করে না বলে অভিযোগ রয়েছে। এক্ষেত্রে কারাগারের ওপর বিশেষ নজরদারি এবং একই সঙ্গে পুলিশ বাহিনীকে আরও তৎপর না হলে এ ধরনের ঘটনা ভবিষ্যতে আরও ঘটার সম্ভাবনা রয়েছে বলে মন্তব্য করেন তারা।  তারা আরও বলেন, তিনজন শীর্ষ জঙ্গিকে কারাগার থেকে আদালতে নেওয়ার জন্য নিরাপত্তার অংশ হিসেবে মাত্র তিনজন পুলিশ দেওয়ার বিষয়টিও বিশেষভাবে খতিয়ে দেখা দরকার। এর পেছনে আর কারা জড়িত রয়েছেন তাও বের করা দরকার। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক পুলিশের ঊর্ধ্বতন এক কর্মকর্তা বাংলাদেশ প্রতিদিনকে  বলেন, শীর্ষ জঙ্গি কিংবা শীর্ষ সন্ত্রাসীকে কারাগার থেকে অন্য কারাগারে স্থানান্তর কিংবা আদালতে নেওয়ার আগে আইন প্রয়োগকারী সংস্থাগুলোকে অবহিত করার কথা থাকলেও কারা কর্তৃপক্ষ এক্ষেত্রে কোনো ধার ধারেন না।  গোয়েন্দা সূত্রে জানা গেছে, কারাগার থেকেই সাংগঠনিক কর্মকাণ্ড পরিচালনা করতে স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করছেন ভয়ঙ্কর অপরাধীরা। বাইরের থেকে অপেক্ষাকৃত কারাগারকেই নিরাপদ মনে করেন তারা। কারাগার থেকেই বিভিন্ন সময় নির্দেশনা দিয়ে জঙ্গিরা তাদের অনুসারীদের উজ্জীবিত করে রাখছেন। তবে মাঝে মাঝে আদালতে হাজিরা দেওয়ার সময় দেখা করছেন তাদের অনুসারীদের সঙ্গে। র‌্যাব সূত্র জানায়, সর্বশেষ হরকাতুল জিহাদ বাংলাদেশের (হুজিবি) সামরিক শাখার প্রধান মুফতি আবদুর রউফের কথপোকথন ট্র্যাকিং করেই গত বছরের ৭ অক্টোবর রাজধানীর আশুলিয়া ও আবদুল্লাহপুর এলাকা থেকে ১টি বিদেশি পিস্তল, ৩২ রাউন্ড পিস্তলের গুলি, ১১৩৫ রাউন্ড এসএমজির গুলি, ২টি ৫০০ গ্রাম ওজনের উচ্চ বিস্ফোরক (Power Gel Expl), ১১০ ফিট কর্ডেক্স, ৫টি ডেটোনেটর, ১টি কাস্টিং মেশিন ও ৮টি ককটেল উদ্ধারসহ হুজির চার সদস্যকে গ্রেফতার করে র‌্যাব।
গোয়েন্দা কর্মকর্তারা জানান, কারাগারের দুর্নীতিগ্রস্ত সদস্যদের ম্যানেজ করে অপরাধীরা মুঠোফোন ব্যবহার করে আসছে দীর্ঘদিন ধরে। গণমাধ্যমগুলোতে এ সংক্রান্ত প্রতিবেদন প্রকাশের পর কারাগারে নামমাত্র বিশেষ অভিযান চালানো হলেও সিন্ডিকেটের দৌরাত্ম্যের কারণে অধিকাংশ সময়ই কোনো মুঠোফোন উদ্ধার হয়নি। ২০১১ সালের ৮ আগস্ট আদালতে হাজিরা শেষে কাশিমপুর-২ কেন্দ্রীয় কারাগারে যাওয়ার পথে প্রিজনভ্যান থেকেই মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত হুজির শীর্ষ জঙ্গি মুফতি আবদুল হান্নান কথা বলেন তার অনুসারীদের সঙ্গে। পরদিন যেভাবে ‘মুফতি হান্নানকে কারাগার থেকে আদালতে নেওয়া হয়!’ শিরোনামে বাংলাদেশ প্রতিদিনে প্রতিবেদন প্রকাশের পর এ নিয়ে তোলপাড় সৃষ্টি হয়। গঠন হয় তদন্ত কমিটি। তবে কিছু দিন পর পুনরায় আগের অবস্থায় ফিরে যায় কারাগার থেকে আসামি আনা-নেওয়ার প্রক্রিয়া। গোয়েন্দা সূত্রে জানা গেছে, গত এক দশকের বিভিন্ন সময় দেশের বিভিন্ন এলাকা থেকে ১৫ শতাধিক জঙ্গি সদস্যকে গ্রেফতার করেছে আইন প্রয়োগকারী সংস্থা। এর মধ্যে ১০৯২ জনকে গ্রেফতার করেছে র‌্যাব। তবে গ্রেফতারকৃত জঙ্গিদের অধিকাংশই বিভিন্ন সময় জামিনে কারাগার থেকে বের হয়ে গেছে। জামিনে বের হওয়া জঙ্গিদের অনেকেই ছদ্মবেশে বিভিন্ন এলাকায় জঙ্গি তৎপরতায় সক্রিয় রয়েছেন। তবে এর কোনো সঠিক পরিসংখ্যান দিতে পারেনি কারা কর্তৃপক্ষ। তবে পলাতক জেএমবির (জামা’আতুল মুজাহিদীন বাংলাদেশ) বর্তমান আমির সোহেল মাহফুজ কিছু দিন পরপরই রাজশাহীর সীমান্তবর্তী এলাকায় এসে তার পরিবারের সদস্য এবং জঙ্গিদের দিকনির্দেশনা দিয়ে যাচ্ছেন বলে তথ্য রয়েছে।  ২০১০ সালে ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে নয় মিটার লম্বা ছয়টি মোবাইল জ্যামার বসানো হলেও দিনের বেশির ভাগ সময়ই এগুলো অকার্যকর করে রাখা হয়। একেকটি জ্যামারের ১০০ মিটার পর্যন্ত এলাকায় মুঠোফোনের ফ্রিকোয়েন্সিতে বাধা সৃষ্টি করার ক্ষমতা রয়েছে। আশ্চর্যজনক হলেও সত্য যে, কাশিমপুর কারাগারে একাধিক দুর্ধর্ষ অপরাধী আটক থাকার পরও ওই কারাগারে একটিও মোবাইল জ্যামারও লাগানো হয়নি।  র‌্যাবের গোয়েন্দা শাখার পরিচালক লে. কর্নেল মোহাম্মদ আবুল কালাম আজাদ জানান, আল-কায়েদার হুমকির পর জঙ্গিদের এমন ঘটনা উদ্বেগের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। পলাতক জঙ্গিদের খুব শীঘ্রই গ্রেফতারের জন্য সাঁড়াশি অভিযান চালানো হচ্ছে।
ঢাকা রেঞ্জের ডিআইজি এস এম মাহাফুজুল হক নুরুজ্জামান জানান, ছিনিয়ে নেওয়া জঙ্গি রাকিবকে গ্রেফতারের আগে গ্রেফতার করা হয় অভিযানে অংশ নেওয়া মাইক্রোবাসের চালক জাকারিয়া ওরফে মিলনকে। সে চার বছর আগে জেল থেকে জামিনে ছাড়া পায়। তার বিরুদ্ধে জেএমবি সংশ্লিষ্টতার অভিযোগ রয়েছে।  তিনি আরও বলেন, ছিনতাই হওয়া জেএমবি সদস্যদের ধরিয়ে দিতে পারলে প্রত্যেকের জন্য ২ লাখ টাকা করে পুরস্কার ঘোষণা করা হয়েছে। ত্রিশালের ঘটনার পর ময়মনসিংহ ও আশপাশের সব জেলায় সতর্কতা জারি করা হয়েছে। পুলিশ ও গোয়েন্দা সংস্থার সদস্যরা মাঠে রয়েছেন। এদিকে রাজশাহী কেন্দ্রীয় কারাগারের কারাধ্যক্ষ ইসমাইল হোসেন জানান, রাজশাহী কেন্দ্রীয় কারাগারে জেএমবির সাজাপ্রাপ্ত শতাধিক নেতা-কর্মী রয়েছেন। যে কোনো অপ্রীতিকর ঘটনা এড়াতে কারাগারের অভ্যন্তর ও আশপাশের এলাকায় রেড অ্যালার্ট জারি করে নিরাপত্তা বাড়ানো হয়েছে।
তদন্ত ও অনুসন্ধান কমিটি : আসামি ছিনিয়ে নেওয়ার ঘটনার পরপরই চাঞ্চল্যকর এ ঘটনার তদন্তে অতিরিক্ত সচিব নাজিম উদ্দিন চৌধুরীকে প্রধান করে চার সদস্যবিশিষ্ট একটি তদন্ত কমিটি গঠন করেছে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। আগামী তিন দিনের মধ্যে কমিটিকে তদন্ত প্রতিবেদন জমা দিতে বলা হয়েছে। তদন্ত কমিটির অন্য সদস্যরা হলেন ঢাকা রেঞ্জের উপ-মহাপরিদর্শক (ডিআইজি) এস এম মাহাফুজুল হক নুরুজ্জামান, ডিআইজি প্রিজন (সদর দফতর) টিপু সুলতান ও স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের উপ-সচিব খায়রুল কবির মেনন। এদিকে প্রিজনভ্যান থেকে পুলিশকে গুলি করে আসামি ছিনিয়ে নেওয়ার ঘটনায় তোলপাড় সৃষ্টি হয়েছে আইনপ্রয়োগকারী সংস্থাসহ সরকারের ঊর্ধ্বতন মহলে। এ ছাড়া পুলিশ সদর দফতর থেকে তিন সদস্যবিশিষ্ট একটি অনুসন্ধান কমিটি গঠন করা হয়েছে। সিআইডির ডিআইজি (চলতি) সাইফুল ইসলামের নেতৃত্বে কমিটির অন্য সদস্যরা হলেন- ঢাকা রেঞ্জের অতিরিক্ত ডিআইজি খন্দকার গোলাম ফারুক, সহকারী মহাপরিদর্শক (অপরাধ, পূর্ব) আবদুল আলীম মাহমুদ। আগামী তিন দিনের মধ্যে এই কমিটি তাদের প্রতিবেদন দাখিল করবে।

 

এই বিভাগের আরও খবর
দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়
দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
তত্ত্বাবধায়কে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে
তত্ত্বাবধায়কে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
সর্বশেষ খবর
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্প: সিদ্ধিরগঞ্জে আদমজী ইপিজেডে ৭ শ্রমিক অসুস্থ
ভূমিকম্প: সিদ্ধিরগঞ্জে আদমজী ইপিজেডে ৭ শ্রমিক অসুস্থ

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নওগাঁয় অপরাধ দমনে অভিযান, গ্রেফতার ২৩
নওগাঁয় অপরাধ দমনে অভিযান, গ্রেফতার ২৩

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টঙ্গীতে ভূমিকম্প আতঙ্কে শতাধিক শ্রমিক আহত
টঙ্গীতে ভূমিকম্প আতঙ্কে শতাধিক শ্রমিক আহত

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সশস্ত্র বাহিনী দিবস উদযাপিত হচ্ছে
সশস্ত্র বাহিনী দিবস উদযাপিত হচ্ছে

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকীতে অসহায় মানুষদের নিয়ে ফল উৎসব
তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকীতে অসহায় মানুষদের নিয়ে ফল উৎসব

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাছের বাজারে চড়া দাম, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি
মাছের বাজারে চড়া দাম, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্প : কুমিল্লায় ৮০ নারী শ্রমিক হাসপাতালে
ভূমিকম্প : কুমিল্লায় ৮০ নারী শ্রমিক হাসপাতালে

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিনে এতিম শিক্ষার্থীর মাঝে কোরআন বিতরণ
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিনে এতিম শিক্ষার্থীর মাঝে কোরআন বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফলোঅন না করিয়ে ফের ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
ফলোঅন না করিয়ে ফের ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কাল ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
কাল ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘লোকজন হয়তো জিজ্ঞেস করবে, শাহরুখ খান কে’
‘লোকজন হয়তো জিজ্ঞেস করবে, শাহরুখ খান কে’

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নালিতাবাড়ীতে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে মাদকবিরোধী কর্মসূচি ও আলোচনা সভা
নালিতাবাড়ীতে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে মাদকবিরোধী কর্মসূচি ও আলোচনা সভা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

অগ্নিকাণ্ডে জলবায়ু সম্মেলন স্থগিত, ফের শুরু কখন?
অগ্নিকাণ্ডে জলবায়ু সম্মেলন স্থগিত, ফের শুরু কখন?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কম্বোডিয়ায় সেতু থেকে বাস নদীতে, নিহত ১৬
কম্বোডিয়ায় সেতু থেকে বাস নদীতে, নিহত ১৬

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাগরে লঘুচাপের আভাস
সাগরে লঘুচাপের আভাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফয়সালাবাদে ভয়াবহ বিস্ফোরণে নিহত ১৬
ফয়সালাবাদে ভয়াবহ বিস্ফোরণে নিহত ১৬

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মেসির ম্যাচ দিয়েই খুলছে ইন্টার মায়ামির স্বপ্নের স্টেডিয়াম
মেসির ম্যাচ দিয়েই খুলছে ইন্টার মায়ামির স্বপ্নের স্টেডিয়াম

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেরপুরে শীতের সবজির দাম চড়া
শেরপুরে শীতের সবজির দাম চড়া

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিস ইউনিভার্স হলেন মেক্সিকান সুন্দরী ফাতিমা বশ
মিস ইউনিভার্স হলেন মেক্সিকান সুন্দরী ফাতিমা বশ

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুমারখালীতে গ্রামীণ ব্যাংকে পেট্রল ঢেলে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা
কুমারখালীতে গ্রামীণ ব্যাংকে পেট্রল ঢেলে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু
২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় এসআর হেলথ কমপ্লেক্সের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন
বগুড়ায় এসআর হেলথ কমপ্লেক্সের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক
সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ
আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?

২০ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ
তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা
লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’
‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মিস ইউনিভার্সে এখন পর্যন্ত বিতর্কিত যা যা ঘটল
মিস ইউনিভার্সে এখন পর্যন্ত বিতর্কিত যা যা ঘটল

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প
ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প

পূর্ব-পশ্চিম

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র

পেছনের পৃষ্ঠা

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক
হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক

মাঠে ময়দানে

মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি
মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা
কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা

শোবিজ

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের

প্রথম পৃষ্ঠা