শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৪ ফেব্রুয়ারি, ২০১৪

সীমান্ত ও কারাগারে রেড অ্যালার্ট তদন্ত কমিটি, পুরস্কার ঘোষণা

সাখাওয়াত কাওসার
প্রিন্ট ভার্সন
সীমান্ত ও কারাগারে রেড অ্যালার্ট তদন্ত কমিটি, পুরস্কার ঘোষণা

ময়মনসিংহের ত্রিশালে পুলিশকে গুলি করে প্রিজনভ্যান থেকে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ও যাবজ্জীবনপ্রাপ্ত জেএমবির তিন সদস্যকে ছিনিয়ে নেওয়ার ঘটনায় দেশের ৬৮টি কারাগার এবং সীমান্তবর্তী এলাকায় রেড অ্যালার্ট জারি করা হয়েছে। পালিয়ে যাওয়া শীর্ষ জঙ্গিরা যাতে দেশ ছেড়ে না যেতে পারে তাৎক্ষণিকভাবেই দেশের সবকটি স্থলবন্দর, বিমানবন্দর, সমুদ্র বন্দরে জাহিদুল ইসলাম ওরফে বোমারু মিজান, সালাউদ্দীন সালেহিন, রাকিব হাসান ওরফে রাসেল ওরফে হাফেজ মাহমুদের ছবিসহ প্রয়োজনীয় কাগজপত্র পাঠিয়ে দেওয়া হয়েছে। তবে ঘটনার ছয় ঘণ্টার মধ্যেই টাঙ্গাইলের সখীপুর থেকে পুনরায় গ্রেফতার করে পুলিশ। একই সঙ্গে ছিনিয়ে নেওয়া জঙ্গি সদস্যদের ধরিয়ে দিতে সরকারের পক্ষ থেকে দুই লাখ টাকা পুরস্কার ঘোষণা করা হয়েছে। এ ছাড়া চাঞ্চল্যকর এ ঘটনার তদন্তে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে অতিরিক্ত সচিব নাজিম উদ্দিন চৌধুরীকে প্রধান করে চার সদস্যবিশিষ্ট একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন মন্ত্রণালয়ের যুগ্ম-সচিব ইফতেখারুল ইসলাম খান। এ ছাড়া পুলিশ সদর দফতর থেকে সিআইডির ডিআইজি (চলতি) সাইফুল ইসলামের নেতৃত্বে তিন সদস্যবিশিষ্ট একটি অনুসন্ধান কমিটি গঠন করা হয়েছে। প্রিজনভ্যান থেকে পুলিশকে গুলি করে আসামি ছিনিয়ে নেওয়ার ঘটনায় তোলপাড় সৃষ্টি হয়েছে আইনপ্রয়োগকারী সংস্থাসহ সরকারের ঊর্ধ্বতন মহলে।
স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল বাংলাদেশ প্রতিদিনকে  বলেন, ছিনিয়ে নেওয়া জঙ্গিরা যাতে পালাতে না পারে, সেজন্য সীমান্তে রেড অ্যালার্ট জারি করা হয়েছে। তাদের ধরতে আমরা সর্বশক্তি নিয়োগ করেছি। আশা করি শীঘ্রই সবাইকে আটক করা সম্ভব হবে। এ ধরনের আসামিদের আনা-নেওয়ার ক্ষেত্রে আগামীতে নিরাপত্তা বাড়ানো হবে। এক্ষেত্রে কারা কর্তৃপক্ষের কাছে বিশেষ নির্দেশনা পাঠানো হবে বলেও জানান তিনি।
এদিকে নিরাপত্তা বিশ্লেষকরা বলছেন, ভয়ঙ্কর কোনো অপরাধী জামিনে বের হলে আইন প্রয়োগকারী সংস্থাকে অবহিত করার অলিখিত বিধান থাকলেও এক্ষেত্রে কারা কর্তৃপক্ষ মাঝে-মধ্যেই এ আদেশ পালন করে না বলে অভিযোগ রয়েছে। এক্ষেত্রে কারাগারের ওপর বিশেষ নজরদারি এবং একই সঙ্গে পুলিশ বাহিনীকে আরও তৎপর না হলে এ ধরনের ঘটনা ভবিষ্যতে আরও ঘটার সম্ভাবনা রয়েছে বলে মন্তব্য করেন তারা।  তারা আরও বলেন, তিনজন শীর্ষ জঙ্গিকে কারাগার থেকে আদালতে নেওয়ার জন্য নিরাপত্তার অংশ হিসেবে মাত্র তিনজন পুলিশ দেওয়ার বিষয়টিও বিশেষভাবে খতিয়ে দেখা দরকার। এর পেছনে আর কারা জড়িত রয়েছেন তাও বের করা দরকার। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক পুলিশের ঊর্ধ্বতন এক কর্মকর্তা বাংলাদেশ প্রতিদিনকে  বলেন, শীর্ষ জঙ্গি কিংবা শীর্ষ সন্ত্রাসীকে কারাগার থেকে অন্য কারাগারে স্থানান্তর কিংবা আদালতে নেওয়ার আগে আইন প্রয়োগকারী সংস্থাগুলোকে অবহিত করার কথা থাকলেও কারা কর্তৃপক্ষ এক্ষেত্রে কোনো ধার ধারেন না।  গোয়েন্দা সূত্রে জানা গেছে, কারাগার থেকেই সাংগঠনিক কর্মকাণ্ড পরিচালনা করতে স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করছেন ভয়ঙ্কর অপরাধীরা। বাইরের থেকে অপেক্ষাকৃত কারাগারকেই নিরাপদ মনে করেন তারা। কারাগার থেকেই বিভিন্ন সময় নির্দেশনা দিয়ে জঙ্গিরা তাদের অনুসারীদের উজ্জীবিত করে রাখছেন। তবে মাঝে মাঝে আদালতে হাজিরা দেওয়ার সময় দেখা করছেন তাদের অনুসারীদের সঙ্গে। র‌্যাব সূত্র জানায়, সর্বশেষ হরকাতুল জিহাদ বাংলাদেশের (হুজিবি) সামরিক শাখার প্রধান মুফতি আবদুর রউফের কথপোকথন ট্র্যাকিং করেই গত বছরের ৭ অক্টোবর রাজধানীর আশুলিয়া ও আবদুল্লাহপুর এলাকা থেকে ১টি বিদেশি পিস্তল, ৩২ রাউন্ড পিস্তলের গুলি, ১১৩৫ রাউন্ড এসএমজির গুলি, ২টি ৫০০ গ্রাম ওজনের উচ্চ বিস্ফোরক (Power Gel Expl), ১১০ ফিট কর্ডেক্স, ৫টি ডেটোনেটর, ১টি কাস্টিং মেশিন ও ৮টি ককটেল উদ্ধারসহ হুজির চার সদস্যকে গ্রেফতার করে র‌্যাব।
গোয়েন্দা কর্মকর্তারা জানান, কারাগারের দুর্নীতিগ্রস্ত সদস্যদের ম্যানেজ করে অপরাধীরা মুঠোফোন ব্যবহার করে আসছে দীর্ঘদিন ধরে। গণমাধ্যমগুলোতে এ সংক্রান্ত প্রতিবেদন প্রকাশের পর কারাগারে নামমাত্র বিশেষ অভিযান চালানো হলেও সিন্ডিকেটের দৌরাত্ম্যের কারণে অধিকাংশ সময়ই কোনো মুঠোফোন উদ্ধার হয়নি। ২০১১ সালের ৮ আগস্ট আদালতে হাজিরা শেষে কাশিমপুর-২ কেন্দ্রীয় কারাগারে যাওয়ার পথে প্রিজনভ্যান থেকেই মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত হুজির শীর্ষ জঙ্গি মুফতি আবদুল হান্নান কথা বলেন তার অনুসারীদের সঙ্গে। পরদিন যেভাবে ‘মুফতি হান্নানকে কারাগার থেকে আদালতে নেওয়া হয়!’ শিরোনামে বাংলাদেশ প্রতিদিনে প্রতিবেদন প্রকাশের পর এ নিয়ে তোলপাড় সৃষ্টি হয়। গঠন হয় তদন্ত কমিটি। তবে কিছু দিন পর পুনরায় আগের অবস্থায় ফিরে যায় কারাগার থেকে আসামি আনা-নেওয়ার প্রক্রিয়া। গোয়েন্দা সূত্রে জানা গেছে, গত এক দশকের বিভিন্ন সময় দেশের বিভিন্ন এলাকা থেকে ১৫ শতাধিক জঙ্গি সদস্যকে গ্রেফতার করেছে আইন প্রয়োগকারী সংস্থা। এর মধ্যে ১০৯২ জনকে গ্রেফতার করেছে র‌্যাব। তবে গ্রেফতারকৃত জঙ্গিদের অধিকাংশই বিভিন্ন সময় জামিনে কারাগার থেকে বের হয়ে গেছে। জামিনে বের হওয়া জঙ্গিদের অনেকেই ছদ্মবেশে বিভিন্ন এলাকায় জঙ্গি তৎপরতায় সক্রিয় রয়েছেন। তবে এর কোনো সঠিক পরিসংখ্যান দিতে পারেনি কারা কর্তৃপক্ষ। তবে পলাতক জেএমবির (জামা’আতুল মুজাহিদীন বাংলাদেশ) বর্তমান আমির সোহেল মাহফুজ কিছু দিন পরপরই রাজশাহীর সীমান্তবর্তী এলাকায় এসে তার পরিবারের সদস্য এবং জঙ্গিদের দিকনির্দেশনা দিয়ে যাচ্ছেন বলে তথ্য রয়েছে।  ২০১০ সালে ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে নয় মিটার লম্বা ছয়টি মোবাইল জ্যামার বসানো হলেও দিনের বেশির ভাগ সময়ই এগুলো অকার্যকর করে রাখা হয়। একেকটি জ্যামারের ১০০ মিটার পর্যন্ত এলাকায় মুঠোফোনের ফ্রিকোয়েন্সিতে বাধা সৃষ্টি করার ক্ষমতা রয়েছে। আশ্চর্যজনক হলেও সত্য যে, কাশিমপুর কারাগারে একাধিক দুর্ধর্ষ অপরাধী আটক থাকার পরও ওই কারাগারে একটিও মোবাইল জ্যামারও লাগানো হয়নি।  র‌্যাবের গোয়েন্দা শাখার পরিচালক লে. কর্নেল মোহাম্মদ আবুল কালাম আজাদ জানান, আল-কায়েদার হুমকির পর জঙ্গিদের এমন ঘটনা উদ্বেগের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। পলাতক জঙ্গিদের খুব শীঘ্রই গ্রেফতারের জন্য সাঁড়াশি অভিযান চালানো হচ্ছে।
ঢাকা রেঞ্জের ডিআইজি এস এম মাহাফুজুল হক নুরুজ্জামান জানান, ছিনিয়ে নেওয়া জঙ্গি রাকিবকে গ্রেফতারের আগে গ্রেফতার করা হয় অভিযানে অংশ নেওয়া মাইক্রোবাসের চালক জাকারিয়া ওরফে মিলনকে। সে চার বছর আগে জেল থেকে জামিনে ছাড়া পায়। তার বিরুদ্ধে জেএমবি সংশ্লিষ্টতার অভিযোগ রয়েছে।  তিনি আরও বলেন, ছিনতাই হওয়া জেএমবি সদস্যদের ধরিয়ে দিতে পারলে প্রত্যেকের জন্য ২ লাখ টাকা করে পুরস্কার ঘোষণা করা হয়েছে। ত্রিশালের ঘটনার পর ময়মনসিংহ ও আশপাশের সব জেলায় সতর্কতা জারি করা হয়েছে। পুলিশ ও গোয়েন্দা সংস্থার সদস্যরা মাঠে রয়েছেন। এদিকে রাজশাহী কেন্দ্রীয় কারাগারের কারাধ্যক্ষ ইসমাইল হোসেন জানান, রাজশাহী কেন্দ্রীয় কারাগারে জেএমবির সাজাপ্রাপ্ত শতাধিক নেতা-কর্মী রয়েছেন। যে কোনো অপ্রীতিকর ঘটনা এড়াতে কারাগারের অভ্যন্তর ও আশপাশের এলাকায় রেড অ্যালার্ট জারি করে নিরাপত্তা বাড়ানো হয়েছে।
তদন্ত ও অনুসন্ধান কমিটি : আসামি ছিনিয়ে নেওয়ার ঘটনার পরপরই চাঞ্চল্যকর এ ঘটনার তদন্তে অতিরিক্ত সচিব নাজিম উদ্দিন চৌধুরীকে প্রধান করে চার সদস্যবিশিষ্ট একটি তদন্ত কমিটি গঠন করেছে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। আগামী তিন দিনের মধ্যে কমিটিকে তদন্ত প্রতিবেদন জমা দিতে বলা হয়েছে। তদন্ত কমিটির অন্য সদস্যরা হলেন ঢাকা রেঞ্জের উপ-মহাপরিদর্শক (ডিআইজি) এস এম মাহাফুজুল হক নুরুজ্জামান, ডিআইজি প্রিজন (সদর দফতর) টিপু সুলতান ও স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের উপ-সচিব খায়রুল কবির মেনন। এদিকে প্রিজনভ্যান থেকে পুলিশকে গুলি করে আসামি ছিনিয়ে নেওয়ার ঘটনায় তোলপাড় সৃষ্টি হয়েছে আইনপ্রয়োগকারী সংস্থাসহ সরকারের ঊর্ধ্বতন মহলে। এ ছাড়া পুলিশ সদর দফতর থেকে তিন সদস্যবিশিষ্ট একটি অনুসন্ধান কমিটি গঠন করা হয়েছে। সিআইডির ডিআইজি (চলতি) সাইফুল ইসলামের নেতৃত্বে কমিটির অন্য সদস্যরা হলেন- ঢাকা রেঞ্জের অতিরিক্ত ডিআইজি খন্দকার গোলাম ফারুক, সহকারী মহাপরিদর্শক (অপরাধ, পূর্ব) আবদুল আলীম মাহমুদ। আগামী তিন দিনের মধ্যে এই কমিটি তাদের প্রতিবেদন দাখিল করবে।

 

এই বিভাগের আরও খবর
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
রাজসাক্ষী মামুনের পাঁচ বছর জেল
রাজসাক্ষী মামুনের পাঁচ বছর জেল
বাংলাদেশে আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
বাংলাদেশে আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না
ব্যাংকলুটের টাকায় নাশকতা
ব্যাংকলুটের টাকায় নাশকতা
আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন
বাংলাদেশের সঙ্গে গঠনমূলক যোগাযোগ রাখবে ভারত
বাংলাদেশের সঙ্গে গঠনমূলক যোগাযোগ রাখবে ভারত
আমাদের সংগ্রাম গণতন্ত্র ও স্বাধীনতার পক্ষে
আমাদের সংগ্রাম গণতন্ত্র ও স্বাধীনতার পক্ষে
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস
রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস
সর্বশেষ খবর
মোদির প্রশংসা করে বিপাকে শশী থারুর
মোদির প্রশংসা করে বিপাকে শশী থারুর

১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোটালীপাড়া উপজেলা পরিষদ ও থানায় ককটেল হামলার প্রতিবাদে বিক্ষোভ
কোটালীপাড়া উপজেলা পরিষদ ও থানায় ককটেল হামলার প্রতিবাদে বিক্ষোভ

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আবারও ঢাকা-বরিশাল মহাসড়কে গাছ ফেললো দুর্বৃত্তরা
আবারও ঢাকা-বরিশাল মহাসড়কে গাছ ফেললো দুর্বৃত্তরা

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হবিগঞ্জে কোটি টাকার ভারতীয় জিরা জব্দ
হবিগঞ্জে কোটি টাকার ভারতীয় জিরা জব্দ

৩ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় দেশবাসীকে স্বস্তি দিয়েছে : আমানউল্লাহ
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় দেশবাসীকে স্বস্তি দিয়েছে : আমানউল্লাহ

৪ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

আখাউড়ায় ‘অপারেশন ডেভিল হান্টে’ আটক ২
আখাউড়ায় ‘অপারেশন ডেভিল হান্টে’ আটক ২

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আলিয়ার বিরুদ্ধে গল্প চুরির অভিযোগ, যা বললেন কাকা মুকেশ ভাট
আলিয়ার বিরুদ্ধে গল্প চুরির অভিযোগ, যা বললেন কাকা মুকেশ ভাট

১০ মিনিট আগে | শোবিজ

কারাবন্দি আওয়ামী লীগ নেতার মৃত্যু
কারাবন্দি আওয়ামী লীগ নেতার মৃত্যু

১০ মিনিট আগে | নগর জীবন

শীতে সুন্দরবনে এক জেলের মৃত্যু
শীতে সুন্দরবনে এক জেলের মৃত্যু

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘হাসিনার রায়ের মাধ্যমে ফ্যাসিবাদের কবর রচিত হয়েছে’
‘হাসিনার রায়ের মাধ্যমে ফ্যাসিবাদের কবর রচিত হয়েছে’

১৫ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

৭ কলেজ নিয়ে ‘ঢাকা কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়’ প্রতিষ্ঠার নীতিগত সিদ্ধান্ত
৭ কলেজ নিয়ে ‘ঢাকা কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়’ প্রতিষ্ঠার নীতিগত সিদ্ধান্ত

১৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড আইনের শাসনের উদাহরণ: দুলু
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড আইনের শাসনের উদাহরণ: দুলু

১৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

এক সময় যারা মানুষকে ফাঁসি দিয়েছে, আজ তাদেরই ফাঁসির রায় হয়েছে: ধর্ম উপদেষ্টা
এক সময় যারা মানুষকে ফাঁসি দিয়েছে, আজ তাদেরই ফাঁসির রায় হয়েছে: ধর্ম উপদেষ্টা

১৮ মিনিট আগে | জাতীয়

শেকৃবিতে পুনর্জন্ম কৃষি নিয়ে গোল টেবিল বৈঠক অনুষ্ঠিত
শেকৃবিতে পুনর্জন্ম কৃষি নিয়ে গোল টেবিল বৈঠক অনুষ্ঠিত

২১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

‘জুলাই গণঅভ্যুত্থানের অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’
‘জুলাই গণঅভ্যুত্থানের অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

শেয়ারবাজারে বড় উত্থান
শেয়ারবাজারে বড় উত্থান

২৪ মিনিট আগে | অর্থনীতি

তিতাস নদী থেকে মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার
তিতাস নদী থেকে মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নবান্নকে ঘিরে বগুড়ায় ঐতিহ্যবাহী মাছের মেলা
নবান্নকে ঘিরে বগুড়ায় ঐতিহ্যবাহী মাছের মেলা

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তুরস্কে জেলেনস্কি, কি নিয়ে আলোচনা?
তুরস্কে জেলেনস্কি, কি নিয়ে আলোচনা?

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাটিরাঙ্গায় ইমাম–ওলামাদের নিয়ে বিএনপির মতবিনিময় সভা
মাটিরাঙ্গায় ইমাম–ওলামাদের নিয়ে বিএনপির মতবিনিময় সভা

৪৩ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?
২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?

৪৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মাগুরায় গ্রামীণ ব্যাংক শাখায় অগ্নিকাণ্ড
মাগুরায় গ্রামীণ ব্যাংক শাখায় অগ্নিকাণ্ড

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাবর আজমকে আইসিসির শাস্তি
বাবর আজমকে আইসিসির শাস্তি

৪৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হবিগঞ্জ সদর হাসপাতালে নার্সকে মারধরের ঘটনায় কর্মবিরতি পালন
হবিগঞ্জ সদর হাসপাতালে নার্সকে মারধরের ঘটনায় কর্মবিরতি পালন

৪৬ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

বগুড়ায় গ্রামীণ ব্যাংকের শাখা থেকে ৩ ককটেল উদ্ধার
বগুড়ায় গ্রামীণ ব্যাংকের শাখা থেকে ৩ ককটেল উদ্ধার

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তারুণ্যের উৎসবে বারি’র প্রযুক্তি প্রদর্শনী ও কর্মশালা
তারুণ্যের উৎসবে বারি’র প্রযুক্তি প্রদর্শনী ও কর্মশালা

৫৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

মুশফিকের প্রশংসায় পঞ্চমুখ টাইগারদের সাবেক কোচ হাথুরুসিংহে
মুশফিকের প্রশংসায় পঞ্চমুখ টাইগারদের সাবেক কোচ হাথুরুসিংহে

৫৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নবান্ন উৎসবে ঐতিহ্যবাহী মাছের মেলা
নবান্ন উৎসবে ঐতিহ্যবাহী মাছের মেলা

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মোদির মায়ের চরিত্রে রাভিনা
মোদির মায়ের চরিত্রে রাভিনা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইছামতি নদীতে ভাসমান বাগান, সবজি চাষে সফল মোস্তাকিম
ইছামতি নদীতে ভাসমান বাগান, সবজি চাষে সফল মোস্তাকিম

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা
বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ
রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কবে আসছে এফ-৪৭?
কবে আসছে এফ-৪৭?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!
সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আল্লাহ আমাকে হায়াত দেন, যেন শেখ হাসিনার ফাঁসি দেখে যেতে পারি’
‘আল্লাহ আমাকে হায়াত দেন, যেন শেখ হাসিনার ফাঁসি দেখে যেতে পারি’

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উইঘুর যোদ্ধাদের চীনের কাছে হস্তান্তর করবে সিরিয়া
উইঘুর যোদ্ধাদের চীনের কাছে হস্তান্তর করবে সিরিয়া

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার রায়কে ‘তাৎপর্যপূর্ণ অগ্রগতি’ বললেন আ স ম রব
শেখ হাসিনার রায়কে ‘তাৎপর্যপূর্ণ অগ্রগতি’ বললেন আ স ম রব

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লালদিয়ায় ডেনমার্কের বিনিয়োগ বাংলাদেশের জন্য নতুন যুগের সূচনা: প্রধান উপদেষ্টা
লালদিয়ায় ডেনমার্কের বিনিয়োগ বাংলাদেশের জন্য নতুন যুগের সূচনা: প্রধান উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের চা, মশলা, আমসহ কয়েকটি পণ্যে শুল্ক প্রত্যাহার করলেন ট্রাম্প
ভারতের চা, মশলা, আমসহ কয়েকটি পণ্যে শুল্ক প্রত্যাহার করলেন ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা
হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি
বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি

২০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ
প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প
প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প

শিল্প বাণিজ্য

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে

উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা
উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা

মাঠে ময়দানে