শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ৩০ মে, ২০১৫

ফোনালাপে তোলপাড়

জামায়াত ছাড়া প্রসঙ্গে মওদুদ বললেন, ঠিক কথা ঠিক কথা
মাহমুদ আজহার
প্রিন্ট ভার্সন
ফোনালাপে তোলপাড়

সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ইউটিউবে দলের সিনিয়র নেতা ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদ ও সাবেক ছাত্রদল নেতা বজলুল করীম চৌধুরী আবেদের ফোনালাপ নিয়ে তোলপাড় সৃষ্টি হয়েছে বিএনপিতে। দলের অধিকাংশ নেতা-কর্মীই মনে করেন, জিয়ার আদর্শ থেকে বিএনপি আজ লক্ষ্যচ্যুত। বিএনপিকে নতুনভাবে ঘুরে দাঁড়াতে হবে। জিয়ার ১৯ দফাকে সামনে রেখে দলে আমূল সংস্কার আনতে হবে। এ ছাড়া জামায়াত বর্জন প্রশ্নেও সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এসেছে। ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদ ও আবেদের ফোনালাপেও জামায়াত ছাড়ার প্রসঙ্গটি উঠে এসেছে। বিএনপির নেতা-কর্মীরা মনে করেন, বাংলাদেশকে একটি সমৃদ্ধশালী, উন্নত গণতন্ত্রের দেশ হিসেবে গড়ে তুলতেই সময়োপযোগী ১৯ দফা কর্মসূচি দিয়েছিলেন জিয়াউর রহমান। সময়ের প্রবাহে ওই ১৯ দফা থেকে অনেক দূরে সরে এসেছে বিএনপি। কেন্দ্রীয় পর্যায়ের অনেক নেতার মনেও নেই সেই ১৯ দফা। চলমান দলীয় রাজনীতির প্রতি নেতা-কর্মীরা দৃশ্যত নিষ্ঠাবান থাকলেও দলের পক্ষ থেকে ১৯ দফার বিষয়ে কোনো চর্চা না থাকায় দিন দিন সেই প্রতিষ্ঠাকালীন মৌলিক বিষয়গুলো কার্যত ভুলতে বসেছেন নেতা-কর্মীরা।
রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা বলছেন, জন্মের তিন যুগ পেরিয়ে এসে দলটি বহু মতের সম্মিলন ঘটানোর সামর্থ্য তো হারিয়েছেই, উপরন্তু দলের ঐক্য বা অভ্যন্তরীণ সংহতি এখন বড় ধরনের প্রশ্নের মুখে। বিশেষ করে, এক-এগারোর পর বিএনপির শীর্ষ পর্যায়ের নেতৃত্বে মতের অমিল, পরস্পর সন্দেহ ও দ্বন্দ্ব এমন পর্যায়ে ঠেকেছে যে, দলটি সাংগঠনিকভাবে চরম নাজুক অবস্থায় পড়েছে। সেই নাজুক অবস্থা এখনো কাটিয়ে উঠতে পারেনি দলটি। এ কারণেই দুই বছরে ফলাফলশূন্য আন্দোলনে মামলা-হামলা, গুম, খুন কিংবা গ্রেফতারের খড়গ নেমে এসেছে দলের বহু নেতা-কর্মীর ওপর। দলের সিনিয়র নেতাদের বড় একটি অংশই মনে করেন, বর্তমান সরকারের দুই মেয়াদে রাজনৈতিকভাবেও বিএনপি অনেক ভুল সিদ্ধান্ত নিয়েছে। যার খেসারত দিতে হচ্ছে নেতা-কর্মীদের। এ ছাড়া ঢাকা সফরকালে ভারতের রাষ্ট্রপতি প্রণব মুখার্জির সঙ্গে খালেদা জিয়ার সাক্ষাৎ না করা, বিগত ৫ জানুয়ারি সংসদ নির্বাচন বয়কট করা, নির্বাচনের আগে প্রধানমন্ত্রীর ফোনে বিএনপি চেয়ারপারসনের সাড়া না দেওয়া, পুত্রশোকে কাতর খালেদাকে সমবেদনা জানাতে যাওয়া প্রধানমন্ত্রীকে গুলশান কার্যালয়ের সামনে থেকে ফিরিয়ে দেওয়ার সিদ্ধান্তও চরম ভুল ছিল। এ প্রসঙ্গে গতকাল রাতে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য লে. জেনারেল (অব.) মাহবুবুর রহমান বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, জিয়ার আদর্শ থেকে বিএনপি সরে গেছে- এটা সম্পূর্ণ না হলেও অনেকাংশে ঠিক। জিয়া দুর্নীতিমুক্ত, কলুষমুক্ত রাষ্ট্র গড়েছেন। কিন্তু বর্তমান বিএনপিতে এর অভাব রয়েছে। তার সততা, নিষ্ঠাও আজ নেতা-কর্মীদের মধ্যে অনুপস্থিত। তার যে মন্ত্রিসভা ছিল, সে রকম মন্ত্রিসভা আর কেউই করতে পারেননি। এখন আমাদের উচিত হবে, জিয়ার ১৯ দফাকে সামনে রেখে এগিয়ে যাওয়া। দলের যুগ্ম-মহাসচিব মো. শাহজাহান বলেন, যত বাধাই আসুক, বিএনপি তার লক্ষ্য থেকে সরবে না। সময়ের বাঁকে বাঁকে দলে কিছুটা বিচ্যুতি এলেও শহীদ জিয়ার মূল দর্শন থেকে আমরা দূরে সরে যাইনি। নইলে ইতিহাসে নজীরবিহীন গুম, খুন, হামলা-মামলা, দমন-পীড়নের পরও বিএনপি আজ টিকে আছে কীভাবে? এখন মূল কাজ হচ্ছে, দলের মূল ধারা ঠিক রেখে বিএনপিকে নতুনভাবে সাজানো। ১৯ দফার আলোকে বিএনপিকে জাতির সামনে তুলে ধরা।
ইউটিউবের সেই আলোচিত বক্তব্য : গত ৮ মে দুপুরে ব্যারিস্টার মওদুদের সঙ্গে কথা হয় বজলুল করীম চৌধুরী আবেদের। এ ফোনালাপটি গতকাল পর্যন্ত ৬৮২ জন শেয়ার করে। ২ মিনিট ৮ সেকেন্ডের এ বক্তব্যে ব্যারিস্টার মওদুদ ও বজলুল করীম চৌধুরী আবেদের মধ্যে কুশলবিনিময় ছাড়াও রাজনৈতিক বিষয়ে কথাবার্তা হয়। কুশলবিনিময়ের একপর্যায়ে ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদ বলেন, এই বিএনপি দিয়ে হবে না। জিয়াউর রহমানের বিএনপি যদি করতে পার- এ সময় ছাত্রনেতা আবেদ বলেন, স্যার আপনি তো আমার মনের ক্ষুধা জানেন। আপনারা যেভাবে রাজনীতি করে আসছেন, আমি সেভাবেই রাজনীতি করতে চাচ্ছি। আমরা অসাম্প্রদায়িক রাজনীতিতে বিশ্বাস করি। ধর্ম আমি কতটুকু করব না করব, তা আমার ব্যক্তিগত বিষয়। যে যার ধর্মে বিশ্বাস করে, তাদের সম্মান করে রাজনীতি করতে চাই। এ সময় মওদুদ বলেন, অবশ্যই, অবশ্যই। সাবেক এই ছাত্রনেতা আরও বলেন, স্যার আপনাকে আগেই বলেছিলাম, জামায়াতের ব্যাপারে বিএনপি যতদিন সিদ্ধান্ত নিতে না পারবে, ততদিন বিশ্বের দরবারে বলেন, দেশে বলেন- কোথাও বিএনপি তার পজিটিভ ইমেজ তুলে ধরতে পারবে না। এ সময় মওদুদ বলেন, ঠিক কথা, ঠিক কথা। তুমি জানো, আমিও এটাই বিশ্বাস করি। এদিকে সাবেক রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের ৩৪তম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে গত বৃহস্পতিবার রাজধানীতে এক আলোচনা সভায় খালেদা জিয়ার সামনেই আলোচকরাও বিএনপিকে নিয়ে সমালোচনা করেন। তাদের ভাষায়, জিয়াউর রহমানের রেখে যাওয়া আদর্শ বিএনপি ধরে রাখতে পারেনি। এ জন্য দলের নেতা-কর্মী সবারই লজ্জিত হওয়া উচিত। দলে যদি জিয়ার আদর্শ বাস্তবায়ন করা যায় তাহলেই  কেবল কাক্সিক্ষত লক্ষ্যে পৌঁছানো সম্ভব। অন্যথায় অসম্ভব। বিকল্পধারা সভাপতি অধ্যাপক এ কিউ এম বদরুদ্দোজা চৌধুরী বলেন, দেশ ও জনগণের ভাগ্য পরিবর্তন করতে হলে আগে নিজেদের পরিবর্তন হতে হবে। সেক্ষেত্রে প্রত্যেককে জিয়াউর রহমানের মতো হয়ে উঠতে হবে। যদি ভুল করেন, তাহলে ইতিহাস কাউকেই ক্ষমা করবে না। বিএনপি নেতা-কর্মীদের উদ্দেশ করে সাবেক এই রাষ্ট্রপতি বলেন, দুই দিনের জন্য জিয়াউর রহমানকে স্মরণ করা ভুল ও আত্মহত্যার শামিল। দলকে ভালোবাসতে হবে। যার যার ভুল যদি সংশোধন করি তবে জাতীয়তাবাদী শক্তি আবার ঘুরে দাঁড়াবে। বিএনপিতে আত্ম-অনুসন্ধান প্রয়োজন বলেও মন্তব্য করেন তিনি। বিএনপির স্থায়ী কমিটির আরেক সদস্য ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) আ স ম হান্নান শাহ বলেন, সামরিক এবং রাজনৈতিক উভয় ক্ষেত্রেই জিয়া ছিলেন অনুকরণীয়। কিন্তু দুর্ভাগ্য যে, জিয়ার রেখে যাওয়া আদর্শ ধরে রাখতে পারেনি। এ জন্য নেতা-কর্মীদের কারও কারও লজ্জা হওয়া উচিত। দলে যদি জিয়ার আদর্শ বাস্তবায়ন করা যায় তাহলেই কেবল কাক্সিক্ষত লক্ষ্যে পৌঁছানো সম্ভব। চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা ব্যারিস্টার শাহজাহান ওমর খালেদা জিয়াকে উদ্দেশ করে বলেন, জিয়াউর রহমান জোট গঠন করেছিলেন। ওই সময় তার সঙ্গে যারা জোটে ছিলেন তাদের বিএনপিতে যোগ দিতে বলেছিলেন। সেই সময় আবদুল মান্নান ভূঁইয়া, কর্নেল আকবরসহ অনেকে বিএনপিতে যোগ দেন। তাই আমি ম্যাডামকে বলব, এখন ২০ দলের আর প্রয়োজন নেই। আপনি তাদের বলেন, তোমরা বিএনপিতে চলে আসো। যারা না আসবে তারা যুগপৎ আন্দোলন করবে। বিএনপির সাংগঠনিক কর্মকাণ্ডের সমালোচনা করে গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের প্রতিষ্ঠাতা ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী বলেন, বিএনপিতে ঘুমন্ত স্থায়ী ও নির্বাহী কমিটি রয়েছে। এ সময় ছাত্রদলের নেতা-কর্মীরা হাততালি দিয়ে তাকে সমর্থন জানান। ক্ষুব্ধ হয়ে তিনি ছাত্রদলের উদ্দেশে বলেন, তোমরাও কিছু করতে পার না। পহেলা বৈশাখের ঘটনায় তোমরা কোথায় ছিলে। জাফরুল্লাহ বলেন, ঈদের পর ১০ দিনের  মধ্যে নির্বাচনের মাধ্যমে সব কমিটি পুনর্গঠন করতে হবে। তৃণমূলের ভোটে যাকে নেতা বানাবে সে-ই হবে নেতা। এক ব্যক্তি যাতে একাধিক পদে না আসতে পারে সেদিকে নজর দিতে হবে।

এই বিভাগের আরও খবর
ব্যবসার পরিবেশ তেমন উন্নত হয়নি
ব্যবসার পরিবেশ তেমন উন্নত হয়নি
শুরু হচ্ছে ইসির সিরিজ বৈঠক
শুরু হচ্ছে ইসির সিরিজ বৈঠক
উৎসবমুখর রাকসু নির্বাচন, ভোট পড়েছে ৬৯.৮৩ শতাংশ
উৎসবমুখর রাকসু নির্বাচন, ভোট পড়েছে ৬৯.৮৩ শতাংশ
মানবিকের ফলে ধস ইংরেজিতেও বিপর্যয়
মানবিকের ফলে ধস ইংরেজিতেও বিপর্যয়
মৃত্যুকূপে এখনো বিষাক্ত ধোঁয়া
মৃত্যুকূপে এখনো বিষাক্ত ধোঁয়া
হাসিনা অনুকম্পার অযোগ্য, ১৪০০ বার ফাঁসি হওয়া উচিত
হাসিনা অনুকম্পার অযোগ্য, ১৪০০ বার ফাঁসি হওয়া উচিত
স্বাক্ষর করবে না এনসিপি ও চার বাম দল
স্বাক্ষর করবে না এনসিপি ও চার বাম দল
জুলাইয়ে কেউ মাস্টারমাইন্ড ছিল না
জুলাইয়ে কেউ মাস্টারমাইন্ড ছিল না
ইতিহাস রক্ষা করাই আমাদের কাজ
ইতিহাস রক্ষা করাই আমাদের কাজ
ক্ষমতার জন্য দীনকে ব্যবহার না করি
ক্ষমতার জন্য দীনকে ব্যবহার না করি
খালেদা জিয়া মেডিকেল বোর্ডের নিবিড় পর্যবেক্ষণে
খালেদা জিয়া মেডিকেল বোর্ডের নিবিড় পর্যবেক্ষণে
বিচার বিভাগ নারীবান্ধব করায় রয়েছে প্রতিবন্ধকতা
বিচার বিভাগ নারীবান্ধব করায় রয়েছে প্রতিবন্ধকতা
সর্বশেষ খবর
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ‘জোরপূর্বক’ উচ্ছেদ অভিযানের প্রতিবাদে ব্যবসায়ীদের বিক্ষোভ
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ‘জোরপূর্বক’ উচ্ছেদ অভিযানের প্রতিবাদে ব্যবসায়ীদের বিক্ষোভ

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

সংশোধন করা হলো জুলাই সনদ অঙ্গীকারনামার পঞ্চম দফা
সংশোধন করা হলো জুলাই সনদ অঙ্গীকারনামার পঞ্চম দফা

৫ মিনিট আগে | জাতীয়

গাইবান্ধার দুই কলেজে শতভাগ ফেল
গাইবান্ধার দুই কলেজে শতভাগ ফেল

৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

‘জুলাই যোদ্ধা’দের সঙ্গে পুলিশের ধাওয়া-পাল্টাধাওয়া
‘জুলাই যোদ্ধা’দের সঙ্গে পুলিশের ধাওয়া-পাল্টাধাওয়া

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

মাদারীপুরে অসহায় প্রতিবন্ধীর পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ
মাদারীপুরে অসহায় প্রতিবন্ধীর পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ

২১ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

মালিবাগে সেই ৫০০ ভরি স্বর্ণ চুরির রহস্য উদঘাটন, গ্রেফতার ৪
মালিবাগে সেই ৫০০ ভরি স্বর্ণ চুরির রহস্য উদঘাটন, গ্রেফতার ৪

২৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

দাঁড়িয়ে থাকা ট্রাকে অন্য ট্রাকের ধাক্কা, নিহত ১
দাঁড়িয়ে থাকা ট্রাকে অন্য ট্রাকের ধাক্কা, নিহত ১

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে বেড়েছে ডিমের দাম, সবজির বাজারেও আগুন
রাজধানীতে বেড়েছে ডিমের দাম, সবজির বাজারেও আগুন

৪৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

খাগড়াছড়িতে বাস উল্টে নিহত ২, আহত ১২
খাগড়াছড়িতে বাস উল্টে নিহত ২, আহত ১২

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সবজির দাম আকাশছোঁয়া
সবজির দাম আকাশছোঁয়া

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অমলের পরিবারের দায়িত্ব নিলেন তারেক রহমান
অমলের পরিবারের দায়িত্ব নিলেন তারেক রহমান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোপালগঞ্জে ছুরিকাঘাতে যুবকের মৃত্যু, গ্রেফতার ১
গোপালগঞ্জে ছুরিকাঘাতে যুবকের মৃত্যু, গ্রেফতার ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কু‌ড়িগ্রামে নারী-শিশুসহ ১১ রো‌হিঙ্গা আটক
কু‌ড়িগ্রামে নারী-শিশুসহ ১১ রো‌হিঙ্গা আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোমরা স্থলবন্দরকে ‘কাস্টমস হাউজ’ ঘোষণা
ভোমরা স্থলবন্দরকে ‘কাস্টমস হাউজ’ ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভারতে তিন বাংলাদেশিকে পিটিয়ে হত্যায় ঢাকার তীব্র নিন্দা
ভারতে তিন বাংলাদেশিকে পিটিয়ে হত্যায় ঢাকার তীব্র নিন্দা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লেবাননে ইসরায়েলের বিমান হামলায় নিহত ১, আহত ৭
লেবাননে ইসরায়েলের বিমান হামলায় নিহত ১, আহত ৭

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাকসু থেকে সম্মান নিয়ে বের হতে চাই: জিএস আম্মার
রাকসু থেকে সম্মান নিয়ে বের হতে চাই: জিএস আম্মার

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চকবাজারে নির্মাণাধীন ভবনে শ্রমিকের মৃত্যু
চকবাজারে নির্মাণাধীন ভবনে শ্রমিকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জুলাই সনদের ৫ নম্বর দফা সংশোধনের প্রস্তাব সালাহউদ্দিন আহমদের
জুলাই সনদের ৫ নম্বর দফা সংশোধনের প্রস্তাব সালাহউদ্দিন আহমদের

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বগুড়ায় নারীকে শ্বাসরোধে হত্যার পর নগদ টাকা লুট
বগুড়ায় নারীকে শ্বাসরোধে হত্যার পর নগদ টাকা লুট

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘অনুমতি ছাড়া শুটিংয়ের ভিডিও প্রকাশে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন প্রযোজক’
‘অনুমতি ছাড়া শুটিংয়ের ভিডিও প্রকাশে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন প্রযোজক’

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গোপালগঞ্জে দুই প্রতিষ্ঠানের পাস করেননি কেউ
গোপালগঞ্জে দুই প্রতিষ্ঠানের পাস করেননি কেউ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এইচএসসির ফল পুননিরীক্ষণের আবেদন শুরু
এইচএসসির ফল পুননিরীক্ষণের আবেদন শুরু

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সিলেটে আবাসিক হোটেল থেকে চার তরুণ-তরুণী আটক
সিলেটে আবাসিক হোটেল থেকে চার তরুণ-তরুণী আটক

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ভেনেজুয়েলায় অভিযান চালাতে সিআইএ’কে অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় অভিযান চালাতে সিআইএ’কে অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই-সেপ্টেম্বরে রাজস্ব আদায়ের প্রবৃদ্ধির হার ২০ শতাংশ
জুলাই-সেপ্টেম্বরে রাজস্ব আদায়ের প্রবৃদ্ধির হার ২০ শতাংশ

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাকসুতে বিজয়ী হলেন জুলাই আন্দোলনে চোখ হারানো দ্বীপ মাহবুব
রাকসুতে বিজয়ী হলেন জুলাই আন্দোলনে চোখ হারানো দ্বীপ মাহবুব

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মানিকগঞ্জে রাস্তার ধারে লাখ টাকার আখ বিক্রি
মানিকগঞ্জে রাস্তার ধারে লাখ টাকার আখ বিক্রি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০২৬ বিশ্বকাপ ফুটবল: প্রথম ধাপে বিক্রি হলো ১০ লাখের বেশি টিকিট
২০২৬ বিশ্বকাপ ফুটবল: প্রথম ধাপে বিক্রি হলো ১০ লাখের বেশি টিকিট

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজে সহপাঠ কার্যক্রম ‘ট্যালেন্টস ডেন’-এর উদ্বোধন
বসুন্ধরা পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজে সহপাঠ কার্যক্রম ‘ট্যালেন্টস ডেন’-এর উদ্বোধন

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
শনিবার খোলা থাকবে ব্যাংক
শনিবার খোলা থাকবে ব্যাংক

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ওয়ানডেতে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড বাংলাদেশের
ওয়ানডেতে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড বাংলাদেশের

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রাম ইপিজেডে ভয়াবহ আগুন, নিয়ন্ত্রণে ১৭ ইউনিট
চট্টগ্রাম ইপিজেডে ভয়াবহ আগুন, নিয়ন্ত্রণে ১৭ ইউনিট

২২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চীন-তুরস্ক-ফ্রান্স থেকে ১৩২ যুদ্ধবিমান কিনছে ইন্দোনেশিয়া
চীন-তুরস্ক-ফ্রান্স থেকে ১৩২ যুদ্ধবিমান কিনছে ইন্দোনেশিয়া

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন সমুদ্রে বিস্ফোরিত হয় আলোচিত ডুবোযান টাইটান, জানাল যুক্তরাষ্ট্র
কেন সমুদ্রে বিস্ফোরিত হয় আলোচিত ডুবোযান টাইটান, জানাল যুক্তরাষ্ট্র

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়াকে আমন্ত্রণ জানাল ঐকমত্য কমিশন
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়াকে আমন্ত্রণ জানাল ঐকমত্য কমিশন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩৬ দিন অন্ধকারে থাকবে কানাডার যে এলাকা
১৩৬ দিন অন্ধকারে থাকবে কানাডার যে এলাকা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলায় হুথির সামরিক প্রধান নিহত
ইসরায়েলি হামলায় হুথির সামরিক প্রধান নিহত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৬ সালের ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানিয়েছেন জ্যোতির্বিদরা
২০২৬ সালের ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানিয়েছেন জ্যোতির্বিদরা

১৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান
‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওয়ানডে দলে ফিরলেন সৌম্য, বাদ নাঈম-নাহিদ
ওয়ানডে দলে ফিরলেন সৌম্য, বাদ নাঈম-নাহিদ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেল চলাচলের নতুন সময়সূচি প্রকাশ
মেট্রোরেল চলাচলের নতুন সময়সূচি প্রকাশ

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ না নেওয়ার ঘোষণা এনসিপির
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ না নেওয়ার ঘোষণা এনসিপির

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যেভাবে মিলবে একীভূত পাঁচ ব্যাংকের আমানত
যেভাবে মিলবে একীভূত পাঁচ ব্যাংকের আমানত

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভিপি-এজিএস শিবিরের মোস্তাকুর-সালমান, জিএস আম্মার
ভিপি-এজিএস শিবিরের মোস্তাকুর-সালমান, জিএস আম্মার

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বীর মুক্তিযোদ্ধা সাহাবুদ্দিন আহমেদের রাষ্ট্রীয় ফিউনারেল প্যারেড অনুষ্ঠিত
বীর মুক্তিযোদ্ধা সাহাবুদ্দিন আহমেদের রাষ্ট্রীয় ফিউনারেল প্যারেড অনুষ্ঠিত

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাকসুতে বিজয়ীদের সংবর্ধনা দিলেন ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক
চাকসুতে বিজয়ীদের সংবর্ধনা দিলেন ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বসুন্ধরা কমিউনিটি পার্ক উদ্বোধন
বসুন্ধরা কমিউনিটি পার্ক উদ্বোধন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাখো মানুষের হাতে মশাল, ‘জাগো বাহে, তিস্তা বাঁচাই’ স্লোগানে উত্তাল উত্তরাঞ্চল
লাখো মানুষের হাতে মশাল, ‘জাগো বাহে, তিস্তা বাঁচাই’ স্লোগানে উত্তাল উত্তরাঞ্চল

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শতাব্দীর সেরা ডিভোর্সে ১ বিলিয়ন ডলার থেকে মুক্তি পেলেন দ. কোরিয়ার ধনকুবের
শতাব্দীর সেরা ডিভোর্সে ১ বিলিয়ন ডলার থেকে মুক্তি পেলেন দ. কোরিয়ার ধনকুবের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রদলের ৪ নেতা বহিষ্কার
ছাত্রদলের ৪ নেতা বহিষ্কার

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাকুসতে ছাত্রদলের প্যানেলে থেকে একমাত্র বিজয়ী ফুটবলার নার্গিস
রাকুসতে ছাত্রদলের প্যানেলে থেকে একমাত্র বিজয়ী ফুটবলার নার্গিস

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেত্রকোনায় প্রধান শিক্ষকের রহস্যজনক মৃত্যু, স্ত্রী গ্রেফতার
নেত্রকোনায় প্রধান শিক্ষকের রহস্যজনক মৃত্যু, স্ত্রী গ্রেফতার

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিয়ন্ত্রণে আসেনি সিইপিজেডের আগুন, ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে কারখানার ভবন
নিয়ন্ত্রণে আসেনি সিইপিজেডের আগুন, ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে কারখানার ভবন

১৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জুলাই সনদের ৫ নম্বর দফা সংশোধনের প্রস্তাব সালাহউদ্দিন আহমদের
জুলাই সনদের ৫ নম্বর দফা সংশোধনের প্রস্তাব সালাহউদ্দিন আহমদের

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এইচএসসি পরীক্ষায় ক্যাডেট কলেজগুলোর ঈর্ষণীয় সাফল্য
এইচএসসি পরীক্ষায় ক্যাডেট কলেজগুলোর ঈর্ষণীয় সাফল্য

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেনিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রীর লাশ দেখতে গিয়ে নিরাপত্তাবাহিনীর গুলিতে নিহত ৪
কেনিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রীর লাশ দেখতে গিয়ে নিরাপত্তাবাহিনীর গুলিতে নিহত ৪

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাকসু নির্বাচনে ভোট পড়েছে ৬৯.৮৩ শতাংশ, চলছে গণনা
রাকসু নির্বাচনে ভোট পড়েছে ৬৯.৮৩ শতাংশ, চলছে গণনা

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রায় ১৭ ঘণ্টা পর নিয়ন্ত্রণে সিইপিজেডের আগুন, ধসে গেছে ভবনের ছাদ
প্রায় ১৭ ঘণ্টা পর নিয়ন্ত্রণে সিইপিজেডের আগুন, ধসে গেছে ভবনের ছাদ

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রাকসু নির্বাচনে কোন পদে কারা জয়ী
রাকসু নির্বাচনে কোন পদে কারা জয়ী

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
গাজায় ফের যুদ্ধের শঙ্কা
গাজায় ফের যুদ্ধের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়ন চান নারী নেত্রীসহ চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান নারী নেত্রীসহ চারজন

নগর জীবন

ছোট হয়েছে রুটি, বেড়েছে দাম
ছোট হয়েছে রুটি, বেড়েছে দাম

পেছনের পৃষ্ঠা

নিখোঁজ হবিগঞ্জের ৩৫ যুবক থামছে না স্বজনদের কান্না
নিখোঁজ হবিগঞ্জের ৩৫ যুবক থামছে না স্বজনদের কান্না

পেছনের পৃষ্ঠা

নিগারদের পাত্তাই দিল না অস্ট্রেলিয়া
নিগারদের পাত্তাই দিল না অস্ট্রেলিয়া

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মালেক পরিবারের সবাই মিলে লুটপাট
মালেক পরিবারের সবাই মিলে লুটপাট

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির অর্ধডজন জামায়াতের একক প্রার্থী
বিএনপির অর্ধডজন জামায়াতের একক প্রার্থী

নগর জীবন

জুলাইয়ে কেউ মাস্টারমাইন্ড ছিল না
জুলাইয়ে কেউ মাস্টারমাইন্ড ছিল না

প্রথম পৃষ্ঠা

সিইপিজেডে ভয়াবহ আগুন
সিইপিজেডে ভয়াবহ আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

ডাকসু-জাকসু-চাকসুর প্রতিচ্ছবি আগামীতে জাতি দেখবে
ডাকসু-জাকসু-চাকসুর প্রতিচ্ছবি আগামীতে জাতি দেখবে

প্রথম পৃষ্ঠা

পাকিস্তানের হামলায় ক্ষতিগ্রস্ত বাড়ির ধ্বংসাবশেষ অপসারণ
পাকিস্তানের হামলায় ক্ষতিগ্রস্ত বাড়ির ধ্বংসাবশেষ অপসারণ

পেছনের পৃষ্ঠা

ঐকমত্য কমিশন জাতিকে বিভক্ত করেছে
ঐকমত্য কমিশন জাতিকে বিভক্ত করেছে

নগর জীবন

ইতিহাস রক্ষা করাই আমাদের কাজ
ইতিহাস রক্ষা করাই আমাদের কাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবিকের ফলে ধস ইংরেজিতেও বিপর্যয়
মানবিকের ফলে ধস ইংরেজিতেও বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া মেডিকেল বোর্ডের নিবিড় পর্যবেক্ষণে
খালেদা জিয়া মেডিকেল বোর্ডের নিবিড় পর্যবেক্ষণে

প্রথম পৃষ্ঠা

শতভাগ পাসে নেই নামিদামি কলেজ
শতভাগ পাসে নেই নামিদামি কলেজ

নগর জীবন

আয়ুপথ
আয়ুপথ

সাহিত্য

ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল
ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল

সম্পাদকীয়

ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা
ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা

সম্পাদকীয়

হাসিনার আমলে অনেক নেতার নামে মামলাও হয়নি
হাসিনার আমলে অনেক নেতার নামে মামলাও হয়নি

নগর জীবন

জুলাই হত্যাকাণ্ডের বিচার অবশ্যই হবে
জুলাই হত্যাকাণ্ডের বিচার অবশ্যই হবে

নগর জীবন

‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান
‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান

পূর্ব-পশ্চিম

নতজানু
নতজানু

সাহিত্য

শুরু হচ্ছে ইসির সিরিজ বৈঠক
শুরু হচ্ছে ইসির সিরিজ বৈঠক

প্রথম পৃষ্ঠা

সমাজমাধ্যমে প্রচার প্রচারণায় মানতে হবে সাত নির্দেশনা
সমাজমাধ্যমে প্রচার প্রচারণায় মানতে হবে সাত নির্দেশনা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট নিয়ে কোনো আপস নয়
ভোট নিয়ে কোনো আপস নয়

নগর জীবন

নৌবাহিনীতে চাকরির নামে প্রতারণায় দুজন গ্রেপ্তার
নৌবাহিনীতে চাকরির নামে প্রতারণায় দুজন গ্রেপ্তার

নগর জীবন

আইসিসিবিতে জমজমাট দুই মেলা
আইসিসিবিতে জমজমাট দুই মেলা

নগর জীবন

ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘খুঁজি তোকে’
ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘খুঁজি তোকে’

শোবিজ