শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ৩০ মে, ২০১৫

ফোনালাপে তোলপাড়

জামায়াত ছাড়া প্রসঙ্গে মওদুদ বললেন, ঠিক কথা ঠিক কথা
মাহমুদ আজহার
প্রিন্ট ভার্সন
ফোনালাপে তোলপাড়

সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ইউটিউবে দলের সিনিয়র নেতা ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদ ও সাবেক ছাত্রদল নেতা বজলুল করীম চৌধুরী আবেদের ফোনালাপ নিয়ে তোলপাড় সৃষ্টি হয়েছে বিএনপিতে। দলের অধিকাংশ নেতা-কর্মীই মনে করেন, জিয়ার আদর্শ থেকে বিএনপি আজ লক্ষ্যচ্যুত। বিএনপিকে নতুনভাবে ঘুরে দাঁড়াতে হবে। জিয়ার ১৯ দফাকে সামনে রেখে দলে আমূল সংস্কার আনতে হবে। এ ছাড়া জামায়াত বর্জন প্রশ্নেও সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এসেছে। ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদ ও আবেদের ফোনালাপেও জামায়াত ছাড়ার প্রসঙ্গটি উঠে এসেছে। বিএনপির নেতা-কর্মীরা মনে করেন, বাংলাদেশকে একটি সমৃদ্ধশালী, উন্নত গণতন্ত্রের দেশ হিসেবে গড়ে তুলতেই সময়োপযোগী ১৯ দফা কর্মসূচি দিয়েছিলেন জিয়াউর রহমান। সময়ের প্রবাহে ওই ১৯ দফা থেকে অনেক দূরে সরে এসেছে বিএনপি। কেন্দ্রীয় পর্যায়ের অনেক নেতার মনেও নেই সেই ১৯ দফা। চলমান দলীয় রাজনীতির প্রতি নেতা-কর্মীরা দৃশ্যত নিষ্ঠাবান থাকলেও দলের পক্ষ থেকে ১৯ দফার বিষয়ে কোনো চর্চা না থাকায় দিন দিন সেই প্রতিষ্ঠাকালীন মৌলিক বিষয়গুলো কার্যত ভুলতে বসেছেন নেতা-কর্মীরা।
রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা বলছেন, জন্মের তিন যুগ পেরিয়ে এসে দলটি বহু মতের সম্মিলন ঘটানোর সামর্থ্য তো হারিয়েছেই, উপরন্তু দলের ঐক্য বা অভ্যন্তরীণ সংহতি এখন বড় ধরনের প্রশ্নের মুখে। বিশেষ করে, এক-এগারোর পর বিএনপির শীর্ষ পর্যায়ের নেতৃত্বে মতের অমিল, পরস্পর সন্দেহ ও দ্বন্দ্ব এমন পর্যায়ে ঠেকেছে যে, দলটি সাংগঠনিকভাবে চরম নাজুক অবস্থায় পড়েছে। সেই নাজুক অবস্থা এখনো কাটিয়ে উঠতে পারেনি দলটি। এ কারণেই দুই বছরে ফলাফলশূন্য আন্দোলনে মামলা-হামলা, গুম, খুন কিংবা গ্রেফতারের খড়গ নেমে এসেছে দলের বহু নেতা-কর্মীর ওপর। দলের সিনিয়র নেতাদের বড় একটি অংশই মনে করেন, বর্তমান সরকারের দুই মেয়াদে রাজনৈতিকভাবেও বিএনপি অনেক ভুল সিদ্ধান্ত নিয়েছে। যার খেসারত দিতে হচ্ছে নেতা-কর্মীদের। এ ছাড়া ঢাকা সফরকালে ভারতের রাষ্ট্রপতি প্রণব মুখার্জির সঙ্গে খালেদা জিয়ার সাক্ষাৎ না করা, বিগত ৫ জানুয়ারি সংসদ নির্বাচন বয়কট করা, নির্বাচনের আগে প্রধানমন্ত্রীর ফোনে বিএনপি চেয়ারপারসনের সাড়া না দেওয়া, পুত্রশোকে কাতর খালেদাকে সমবেদনা জানাতে যাওয়া প্রধানমন্ত্রীকে গুলশান কার্যালয়ের সামনে থেকে ফিরিয়ে দেওয়ার সিদ্ধান্তও চরম ভুল ছিল। এ প্রসঙ্গে গতকাল রাতে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য লে. জেনারেল (অব.) মাহবুবুর রহমান বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, জিয়ার আদর্শ থেকে বিএনপি সরে গেছে- এটা সম্পূর্ণ না হলেও অনেকাংশে ঠিক। জিয়া দুর্নীতিমুক্ত, কলুষমুক্ত রাষ্ট্র গড়েছেন। কিন্তু বর্তমান বিএনপিতে এর অভাব রয়েছে। তার সততা, নিষ্ঠাও আজ নেতা-কর্মীদের মধ্যে অনুপস্থিত। তার যে মন্ত্রিসভা ছিল, সে রকম মন্ত্রিসভা আর কেউই করতে পারেননি। এখন আমাদের উচিত হবে, জিয়ার ১৯ দফাকে সামনে রেখে এগিয়ে যাওয়া। দলের যুগ্ম-মহাসচিব মো. শাহজাহান বলেন, যত বাধাই আসুক, বিএনপি তার লক্ষ্য থেকে সরবে না। সময়ের বাঁকে বাঁকে দলে কিছুটা বিচ্যুতি এলেও শহীদ জিয়ার মূল দর্শন থেকে আমরা দূরে সরে যাইনি। নইলে ইতিহাসে নজীরবিহীন গুম, খুন, হামলা-মামলা, দমন-পীড়নের পরও বিএনপি আজ টিকে আছে কীভাবে? এখন মূল কাজ হচ্ছে, দলের মূল ধারা ঠিক রেখে বিএনপিকে নতুনভাবে সাজানো। ১৯ দফার আলোকে বিএনপিকে জাতির সামনে তুলে ধরা।
ইউটিউবের সেই আলোচিত বক্তব্য : গত ৮ মে দুপুরে ব্যারিস্টার মওদুদের সঙ্গে কথা হয় বজলুল করীম চৌধুরী আবেদের। এ ফোনালাপটি গতকাল পর্যন্ত ৬৮২ জন শেয়ার করে। ২ মিনিট ৮ সেকেন্ডের এ বক্তব্যে ব্যারিস্টার মওদুদ ও বজলুল করীম চৌধুরী আবেদের মধ্যে কুশলবিনিময় ছাড়াও রাজনৈতিক বিষয়ে কথাবার্তা হয়। কুশলবিনিময়ের একপর্যায়ে ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদ বলেন, এই বিএনপি দিয়ে হবে না। জিয়াউর রহমানের বিএনপি যদি করতে পার- এ সময় ছাত্রনেতা আবেদ বলেন, স্যার আপনি তো আমার মনের ক্ষুধা জানেন। আপনারা যেভাবে রাজনীতি করে আসছেন, আমি সেভাবেই রাজনীতি করতে চাচ্ছি। আমরা অসাম্প্রদায়িক রাজনীতিতে বিশ্বাস করি। ধর্ম আমি কতটুকু করব না করব, তা আমার ব্যক্তিগত বিষয়। যে যার ধর্মে বিশ্বাস করে, তাদের সম্মান করে রাজনীতি করতে চাই। এ সময় মওদুদ বলেন, অবশ্যই, অবশ্যই। সাবেক এই ছাত্রনেতা আরও বলেন, স্যার আপনাকে আগেই বলেছিলাম, জামায়াতের ব্যাপারে বিএনপি যতদিন সিদ্ধান্ত নিতে না পারবে, ততদিন বিশ্বের দরবারে বলেন, দেশে বলেন- কোথাও বিএনপি তার পজিটিভ ইমেজ তুলে ধরতে পারবে না। এ সময় মওদুদ বলেন, ঠিক কথা, ঠিক কথা। তুমি জানো, আমিও এটাই বিশ্বাস করি। এদিকে সাবেক রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের ৩৪তম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে গত বৃহস্পতিবার রাজধানীতে এক আলোচনা সভায় খালেদা জিয়ার সামনেই আলোচকরাও বিএনপিকে নিয়ে সমালোচনা করেন। তাদের ভাষায়, জিয়াউর রহমানের রেখে যাওয়া আদর্শ বিএনপি ধরে রাখতে পারেনি। এ জন্য দলের নেতা-কর্মী সবারই লজ্জিত হওয়া উচিত। দলে যদি জিয়ার আদর্শ বাস্তবায়ন করা যায় তাহলেই  কেবল কাক্সিক্ষত লক্ষ্যে পৌঁছানো সম্ভব। অন্যথায় অসম্ভব। বিকল্পধারা সভাপতি অধ্যাপক এ কিউ এম বদরুদ্দোজা চৌধুরী বলেন, দেশ ও জনগণের ভাগ্য পরিবর্তন করতে হলে আগে নিজেদের পরিবর্তন হতে হবে। সেক্ষেত্রে প্রত্যেককে জিয়াউর রহমানের মতো হয়ে উঠতে হবে। যদি ভুল করেন, তাহলে ইতিহাস কাউকেই ক্ষমা করবে না। বিএনপি নেতা-কর্মীদের উদ্দেশ করে সাবেক এই রাষ্ট্রপতি বলেন, দুই দিনের জন্য জিয়াউর রহমানকে স্মরণ করা ভুল ও আত্মহত্যার শামিল। দলকে ভালোবাসতে হবে। যার যার ভুল যদি সংশোধন করি তবে জাতীয়তাবাদী শক্তি আবার ঘুরে দাঁড়াবে। বিএনপিতে আত্ম-অনুসন্ধান প্রয়োজন বলেও মন্তব্য করেন তিনি। বিএনপির স্থায়ী কমিটির আরেক সদস্য ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) আ স ম হান্নান শাহ বলেন, সামরিক এবং রাজনৈতিক উভয় ক্ষেত্রেই জিয়া ছিলেন অনুকরণীয়। কিন্তু দুর্ভাগ্য যে, জিয়ার রেখে যাওয়া আদর্শ ধরে রাখতে পারেনি। এ জন্য নেতা-কর্মীদের কারও কারও লজ্জা হওয়া উচিত। দলে যদি জিয়ার আদর্শ বাস্তবায়ন করা যায় তাহলেই কেবল কাক্সিক্ষত লক্ষ্যে পৌঁছানো সম্ভব। চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা ব্যারিস্টার শাহজাহান ওমর খালেদা জিয়াকে উদ্দেশ করে বলেন, জিয়াউর রহমান জোট গঠন করেছিলেন। ওই সময় তার সঙ্গে যারা জোটে ছিলেন তাদের বিএনপিতে যোগ দিতে বলেছিলেন। সেই সময় আবদুল মান্নান ভূঁইয়া, কর্নেল আকবরসহ অনেকে বিএনপিতে যোগ দেন। তাই আমি ম্যাডামকে বলব, এখন ২০ দলের আর প্রয়োজন নেই। আপনি তাদের বলেন, তোমরা বিএনপিতে চলে আসো। যারা না আসবে তারা যুগপৎ আন্দোলন করবে। বিএনপির সাংগঠনিক কর্মকাণ্ডের সমালোচনা করে গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের প্রতিষ্ঠাতা ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী বলেন, বিএনপিতে ঘুমন্ত স্থায়ী ও নির্বাহী কমিটি রয়েছে। এ সময় ছাত্রদলের নেতা-কর্মীরা হাততালি দিয়ে তাকে সমর্থন জানান। ক্ষুব্ধ হয়ে তিনি ছাত্রদলের উদ্দেশে বলেন, তোমরাও কিছু করতে পার না। পহেলা বৈশাখের ঘটনায় তোমরা কোথায় ছিলে। জাফরুল্লাহ বলেন, ঈদের পর ১০ দিনের  মধ্যে নির্বাচনের মাধ্যমে সব কমিটি পুনর্গঠন করতে হবে। তৃণমূলের ভোটে যাকে নেতা বানাবে সে-ই হবে নেতা। এক ব্যক্তি যাতে একাধিক পদে না আসতে পারে সেদিকে নজর দিতে হবে।

এই বিভাগের আরও খবর
নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী
নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী
বাংলাদেশ-কাতার সশস্ত্র বাহিনীর চুক্তি স্বাক্ষর
বাংলাদেশ-কাতার সশস্ত্র বাহিনীর চুক্তি স্বাক্ষর
প্রতি ১০ শিশুর ৪ জনের রক্তে সিসার মাত্রা উদ্বেগজনক
প্রতি ১০ শিশুর ৪ জনের রক্তে সিসার মাত্রা উদ্বেগজনক
নারী কাবাডি বিশ্বকাপের ট্রফি উন্মোচন
নারী কাবাডি বিশ্বকাপের ট্রফি উন্মোচন
নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে
নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য নয়
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য নয়
অর্থনৈতিক পরিস্থিতির উন্নতি
অর্থনৈতিক পরিস্থিতির উন্নতি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
গণতন্ত্রের লড়াইয়ে ভাসানী পথপ্রদর্শক
গণতন্ত্রের লড়াইয়ে ভাসানী পথপ্রদর্শক
ইসিকে শক্ত থাকার পরামর্শ দলগুলোর
ইসিকে শক্ত থাকার পরামর্শ দলগুলোর
সরকারকে নিরপেক্ষতার আহ্বান আট দলের
সরকারকে নিরপেক্ষতার আহ্বান আট দলের
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
সর্বশেষ খবর
শাহবাগের ছবির হাটে ককটেল বিস্ফোরণ
শাহবাগের ছবির হাটে ককটেল বিস্ফোরণ

১ সেকেন্ড আগে | নগর জীবন

সুন্দর নির্বাচনের মাধ্যমে সুন্দর দেশ গড়তে চাই: সিইসি
সুন্দর নির্বাচনের মাধ্যমে সুন্দর দেশ গড়তে চাই: সিইসি

১ মিনিট আগে | জাতীয়

বংশালে জুতার কারখানায় আগুনে দগ্ধ ৪
বংশালে জুতার কারখানায় আগুনে দগ্ধ ৪

৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

শাটডাউন ঠেকাতে কঠোর অবস্থানে প্রশাসন, নারায়ণগঞ্জে গ্রেপ্তার ১৫
শাটডাউন ঠেকাতে কঠোর অবস্থানে প্রশাসন, নারায়ণগঞ্জে গ্রেপ্তার ১৫

৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলি হামলায় হিজবুল্লাহর দুই কমান্ডার নিহত
ইসরায়েলি হামলায় হিজবুল্লাহর দুই কমান্ডার নিহত

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

সেঞ্চুরির পর ছিটকে যাওয়ার শঙ্কায় মিচেল
সেঞ্চুরির পর ছিটকে যাওয়ার শঙ্কায় মিচেল

১৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নারায়ণগঞ্জে সড়কে থামিয়ে রাখা বাসে আগুন
নারায়ণগঞ্জে সড়কে থামিয়ে রাখা বাসে আগুন

১৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

ভেনেজুয়েলার সঙ্গে উত্তেজনা: ক্যারিবীয় অঞ্চলে বৃহত্তম মার্কিন বিমানবাহী রণতরী
ভেনেজুয়েলার সঙ্গে উত্তেজনা: ক্যারিবীয় অঞ্চলে বৃহত্তম মার্কিন বিমানবাহী রণতরী

২১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিবচরে মহাসড়কে বিএনপির অবস্থান কর্মসূচি
শিবচরে মহাসড়কে বিএনপির অবস্থান কর্মসূচি

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কিশোরগঞ্জে গ্রামীণ ব্যাংকে আগুন, সড়কে গাছ ফেলে অবরোধ
কিশোরগঞ্জে গ্রামীণ ব্যাংকে আগুন, সড়কে গাছ ফেলে অবরোধ

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্যানার-পোস্টার নিয়ে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় শহীদদের স্বজনরা
ব্যানার-পোস্টার নিয়ে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় শহীদদের স্বজনরা

৩৪ মিনিট আগে | জাতীয়

ভাঙ্গায় মহাসড়কে কঠোর নজরদারি, আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর টহল জোরদার
ভাঙ্গায় মহাসড়কে কঠোর নজরদারি, আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর টহল জোরদার

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘কোনো নিরাপত্তা ঝুঁকি নেই’
‘কোনো নিরাপত্তা ঝুঁকি নেই’

৩৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

ভিয়েতনামে ভূমিধসে চলন্ত বাসের ৬ যাত্রী নিহত, আহত ১৯
ভিয়েতনামে ভূমিধসে চলন্ত বাসের ৬ যাত্রী নিহত, আহত ১৯

৪২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হালান্ডের জোড়া গোলে নরওয়ের দীর্ঘ ২৭ বছরের অপেক্ষার অবসান
হালান্ডের জোড়া গোলে নরওয়ের দীর্ঘ ২৭ বছরের অপেক্ষার অবসান

৪৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সেঞ্চুরি করে দলকে জিতিয়ে ছিটকে যাওয়ার শঙ্কায় মিচেল
সেঞ্চুরি করে দলকে জিতিয়ে ছিটকে যাওয়ার শঙ্কায় মিচেল

৪৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তির বার্তা নিয়ে যুবদল, স্বেচ্ছাসেবক ও ছাত্রদলের অবস্থান
শান্তির বার্তা নিয়ে যুবদল, স্বেচ্ছাসেবক ও ছাত্রদলের অবস্থান

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইরানে খরা: কৃত্রিম বৃষ্টিপাত ঘটাতে ক্লাউড সিডিং শুরু
ইরানে খরা: কৃত্রিম বৃষ্টিপাত ঘটাতে ক্লাউড সিডিং শুরু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সচিবালয়ে সতর্ক অবস্থায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
সচিবালয়ে সতর্ক অবস্থায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লঙ্কানদের হোয়াইটওয়াশ করেই ছাড়ল পাকিস্তান
লঙ্কানদের হোয়াইটওয়াশ করেই ছাড়ল পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসপাতাল থেকে ছাড়া পেলেও অনিশ্চয়তায় গিলের মাঠে ফেরা
হাসপাতাল থেকে ছাড়া পেলেও অনিশ্চয়তায় গিলের মাঠে ফেরা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধকরণ কর্মসূচি স্থগিত রেখেছে ইরান: আরাঘচি
ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধকরণ কর্মসূচি স্থগিত রেখেছে ইরান: আরাঘচি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এটিপি ফাইনালসে আবারও চ্যাম্পিয়ন ইয়ানিক সিনার
এটিপি ফাইনালসে আবারও চ্যাম্পিয়ন ইয়ানিক সিনার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীর যেসব এলাকার মার্কেট বন্ধ আজ
রাজধানীর যেসব এলাকার মার্কেট বন্ধ আজ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাকিস্তান–আফগানিস্তান উত্তেজনা কমাতে মধ্যস্থতায় আগ্রহী রাশিয়া
পাকিস্তান–আফগানিস্তান উত্তেজনা কমাতে মধ্যস্থতায় আগ্রহী রাশিয়া

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন
আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর
রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী
কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা
বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর
পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ
রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি
স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি
রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি,
মুখোমুখি ভারত-চীন
১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি, মুখোমুখি ভারত-চীন

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?
কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি
অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি
অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি

১৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি
ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি
শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি
গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১২৪ রানের ছোট লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ ভারত, ঘরের মাঠেই লজ্জার হার
১২৪ রানের ছোট লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ ভারত, ঘরের মাঠেই লজ্জার হার

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোমবার সারা দেশে যানবাহন চলবে : পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশন
সোমবার সারা দেশে যানবাহন চলবে : পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২০২৬ সালে ব্যাংকের ছুটির তালিকা প্রকাশ
২০২৬ সালে ব্যাংকের ছুটির তালিকা প্রকাশ

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যুক্তরাজ্যে শরণার্থীরা স্থায়ী নাগরিকত্ব পাবেন ২০ বছর পর
যুক্তরাজ্যে শরণার্থীরা স্থায়ী নাগরিকত্ব পাবেন ২০ বছর পর

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২১ নভেম্বর ঢাকা সেনানিবাসে যান চলাচল সীমিত
২১ নভেম্বর ঢাকা সেনানিবাসে যান চলাচল সীমিত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমেরিকা থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে এমভি উইকোটাটি
আমেরিকা থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে এমভি উইকোটাটি

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিউ ইস্কাটন রোডে ফ্লাইওভার থেকে ছোড়া ককটেলে পথচারী আহত
নিউ ইস্কাটন রোডে ফ্লাইওভার থেকে ছোড়া ককটেলে পথচারী আহত

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
শেখ হাসিনার রায় আজ
শেখ হাসিনার রায় আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ

সম্পাদকীয়

অপেক্ষা ৬৩ আসনে
অপেক্ষা ৬৩ আসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের আগে পদোন্নতি নয়
ভোটের আগে পদোন্নতি নয়

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী
কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী

পেছনের পৃষ্ঠা

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দেখা মিলল বকফুলের
দেখা মিলল বকফুলের

পেছনের পৃষ্ঠা

সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা
সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি
নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ
লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত
ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত

মাঠে ময়দানে

সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি
সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি

নগর জীবন

এবার নতুন শাকিব খান
এবার নতুন শাকিব খান

শোবিজ

রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি
রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি

শোবিজ

ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের
ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের

পেছনের পৃষ্ঠা

কার অপেক্ষায় মাহি?
কার অপেক্ষায় মাহি?

শোবিজ

হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!
হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!

মাঠে ময়দানে

৯৩ রানে অলআউট ভারত
৯৩ রানে অলআউট ভারত

মাঠে ময়দানে

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার
এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার

মাঠে ময়দানে

১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট
১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট

মাঠে ময়দানে

দর্শক মাতালেন কনা
দর্শক মাতালেন কনা

শোবিজ

সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল
সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল

মাঠে ময়দানে

শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা
শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা

শোবিজ

নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ
নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী
নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন
বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে

সরকারকে নিরপেক্ষতার আহ্বান আট দলের
সরকারকে নিরপেক্ষতার আহ্বান আট দলের

প্রথম পৃষ্ঠা