শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৭ এপ্রিল, ২০১৬ আপডেট:

বাঁশখালী এখনো উত্তপ্ত বিক্ষোভ হরতাল

সাইদুল ইসলাম ও রেজা মুজাম্মেল, চট্টগ্রাম
প্রিন্ট ভার্সন
বাঁশখালী এখনো উত্তপ্ত বিক্ষোভ হরতাল

নিরীহ চার প্রাণ হারানোয় শোকে মুহ্যমান রক্তাক্ত বাঁশখালীর মানুষ। পথে পথে চলছে শোকমিছিল। কাঁদছে গণ্ডামারা, কাঁদছে বাঁশখালী। গণ্ডামারা আর বাঁশখালী এখনো উত্তপ্ত। স্বতঃস্ফূর্তভাবে পালিত হয়েছে ছাত্রসমাজের আহূত সকাল-সন্ধ্যা হরতাল। চলছে বিক্ষোভ। তবে গ্রেফতার আতঙ্কে ঘর থেকে বাইরে বের হচ্ছে না সাধারণ মানুষ। আবার বাইরের কেউ যাচ্ছেন না গণ্ডামারাসহ অন্যান্য স্থানে। পরিস্থিতি থমথমে। গতকালও উপজেলা জুড়ে ছিল ভয়, শঙ্কা, গ্রেফতার আতঙ্ক ও শোকের ছায়া। সংঘর্ষস্থল গণ্ডামারা ইউনিয়নে গতকালও ছিল অস্বাভাবিক জীবনযাত্রা।

পক্ষান্তরে স্থানীয়দের অভিযোগ, গণ্ডামারা ইউনিয়নে কয়লাভিত্তিক বিদ্যুেকন্দ্র নির্মিত হলে প্রায় ১০ হাজার মত্স্যজীবী ও ১৪ হাজার লবণ চাষির সরাসরি ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার শঙ্কা আছে। একই সঙ্গে দেশের বৃহত্তম মত্স্য অভয়ারণ্যও হুমকিতে পড়ার আশঙ্কা আছে। অন্যদিকে জনবহুল এ অঞ্চলে কয়লাভিত্তিক বিদ্যুেকন্দ্র নির্মিত হলে পরিবেশও মারাত্মকভাবে বিপন্ন হওয়ার আশঙ্কা আছে বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা।

খোঁজ নিয়ে জানা যায়, গতকাল ঘটনার তৃতীয় দিন উপজেলা জুড়ে বিরাজ করে আতঙ্ক, ভয়, শোক। পথে-প্রান্তরে ছিল না সাধারণ মানুষের চলাচল। এ ছাড়া ‘বাঁশখালী ছাত্র ঐক্য ফোরাম’ আহূত গতকালের সকাল-সন্ধ্যা হরতালও পালিত হয়েছে স্বতঃস্ফূর্তভাবে। তবে কোথাও কোনো অপ্রীতিকর ঘটনার খবর পাওয়া যায়নি। বাঁশখালী থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) স্বপন কুমার মজুমদারের দাবি, সার্বিক পরিস্থিতি স্বাভাবিক। নতুন করে কোনো মামলা বা কাউকে আটক করা হয়নি। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখতে পুলিশ সতর্ক অবস্থায় আছে। বসতভিটা ও কবরস্থান রক্ষা কমিটির আহ্বায়ক লিয়াকত আলী বলেন, ‘ঘটনার পর থেকে আমি এলাকার বাইরে যাইনি। কারণ কেবল গণ্ডামারা ইউপি নয়, পুরো বাঁশখালীতেই এখন আতঙ্ক বিরাজ করছে। সাধারণ মানুষের মধ্যে এখনো স্বাভাবিকতা ফিরে আসেনি।’ প্রকল্প বাস্তবায়নে সহকারী সমন্বয়কারী বাহাদুর আলম হিরণ বলেন, ‘আমরা জমির প্রকৃত মালিকদের কাছে তাদের পাওনা পরিশোধ করেছি। এ ছাড়া তাদের পুনর্বাসনের ব্যবস্থাও করা হয়েছে। একটি পক্ষ এ ব্যাপারে ষড়যন্ত্রে নেমেছে।’ এদিকে জানতে চাইলে পরিবেশ অধিদফতর চট্টগ্রাম বিভাগের পরিচালক মো. মকবুল আহমদ বলেন, প্রকল্পের কারণে সামুদ্রিক মাছ, পরিবেশ ও জীববৈচিত্র্যজনিত ক্ষতির বিষয়টি আসল। এ ছাড়া প্রকল্প বাস্তবায়নের আগে জনমত তৈরি করার ব্যাপারটিও গুরুত্বপূর্ণ ছিল। তিনি বলেন, এ ধরনের প্রকল্পের কিছুটা ক্ষতি আছে। তবে এ ক্ষতি কীভাবে পোষানো যায় সে ব্যাপারে সুনির্দিষ্ট নির্দেশনা থাকা দরকার। চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাণিবিদ্যা বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক মো. মঞ্জুরুল কিবরিয়া বলেন, ‘কয়লাভিত্তিক বিদ্যুেকন্দ্র নির্মাণের আগে এনভায়রনমেন্টাল ইমপ্যাক্ট অ্যাসেসমেন্ট (ইআইএ) দরকার। এ প্রকল্পের ক্ষেত্রে এটি হয়েছে বলে আমার জানা নেই। আর শিল্প মন্ত্রণালয়, পরিবেশ অধিদফতরসহ সংশ্লিষ্ট সংস্থাগুলো প্রকল্পটিকে কিসের ভিত্তিতে অনুমোদন দিয়েছে তা জনগণকে জানানো উচিত। প্রকল্পটি যেহেতু জনবসতিপূর্ণ স্থানে, তাই এর দীর্ঘমেয়াদি ক্ষতিকর প্রভাব তো থাকবেই।’

আরও দরকার খাসজমি : উপজেলার গণ্ডামারা ইউনিয়নে ৬০০ একর জায়গায় কয়লাভিত্তিক বিদ্যুেকন্দ্র নির্মাণের জন্য মাটি ভরাটের কাজ চলছে। এ ছাড়া প্রকল্প কর্তৃপক্ষ ৪ জানুয়ারি চার মৌজায় ৭২৪ একর সরকারি খাসজমি বরাদ্দের জন্য আবেদন করেছে চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসন কার্যালয়ে। এর মধ্যে পশ্চিম বড় ঘোনা মৌজায় ১৬ দশমিক ৫২ একর, আলকদিয়া মৌজায় শূন্য দশমিক ৯৯ একর, চর বড় ঘোনা মৌজায় ২৪৬ দশমিক ৩৮ একর এবং গণ্ডামারা মৌজায় ৩৯০ একর ভূমি বন্দোবস্তের জন্য আবেদন করা হয়। এর মধ্যে গণ্ডামারা মৌজায় ৩৯০ একর ভূমি যাচাই-বাছাই করে পুনঃপ্রস্তাব প্রেরণের জন্য উপজেলার সহকারী কমিশনারের কাছে ফেরত পাঠানো হয়।

হুমকিতে মত্স্য অভয়ারণ্য : দেশে বর্তমানে পাঁচটি মত্স্য অভয়ারণ্য আছে। এর মধ্যে দেশের বৃহত্তম মত্স্য অভয়ারণ্য হলো কুতুবদিয়া-বাঁশখালী চ্যানেলের ‘হাঁটখালির মোহনা’। প্রস্তাবিত কয়লাভিত্তিক বিদ্যুেকন্দ্র থেকে এ মোহনার দূরত্ব অর্ধকিলোমিটার। দেশের সামুদ্রিক মাছের ৩৮ শতাংশ এই অভয়ারণ্য থেকে জোগান দেওয়া হয়। গণ্ডামারা ইউনিয়নসহ বাঁশখালী উপজেলার উপকূলীয় অঞ্চলের প্রায় ১০ হাজার জেলে এ অভয়ারণ্য থেকে মত্স্য আহরণ করে জীবন ধারণ করেন। বাঁশখালী উপকূলীয় মত্স্য আহরণকারী ও মত্স্যজীবী সমবায় সমিতির সদস্য আবু আহমেদ বলেন, ‘দেশের বৃহত্তম মত্স্য অভয়ারণ্য থেকে মাত্র অর্ধকিলোমিটার দূরে এ কয়লাভিত্তিক বিদ্যুেকন্দ্র। শুধু তা-ই নয়, বিদ্যুেকন্দ্রের পাশেই অবস্থিত এর কিছুটা অংশ। ফলে এখানে বিদ্যুেকন্দ্র হলে এই অভয়ারণ্য চরম হুমকিতে পড়বে বলে আমরা মনে করি।’

নষ্ট হবে লবণ মাঠ : এস আলম গ্রুপের প্রস্তাবিত কয়লাভিত্তিক বিদ্যুেকন্দ্র হচ্ছে উপজেলার গণ্ডামারায়। বাঁশখালী উপজেলায় লবণ চাষি আছেন ১৪ হাজার। প্রতিবছর এখানে উৎপাদিত হয় প্রায় তিন লাখ মেট্রিক টন লবণ। দেশের ১৫ শতাংশ লবণের জোগান আসে বাঁশখালী থেকে। এর মধ্যে গণ্ডামারা ইউপি থেকে যায় ৮ শতাংশ লবণ। বিদ্যুেকন্দ্র নির্মাণস্থল গণ্ডামারা ইউপিতে মোট জনসংখ্যা ৫০ হাজার। এককভাবে এই ইউনিয়নেই পাঁচ হাজার মানুষ লবণ চাষের ওপর নির্ভরশীল। আশপাশে প্রায় ১০ হাজার কানি জমিতে চাষ হয় লবণের। এ ছাড়া বিদ্যুেকন্দ্র এলাকায় এক হাজার কানি জমিতে হয় লবণের চাষ। এ এলাকায় ধানি জমি আছে ১০ হাজার কানি। সবজি খেত হয় তিন হাজার কানিতে।

গণমাধ্যমে ‘জিডি’ লিয়াকতের : বাঁশখালীর গণ্ডামারায় কয়লাভিত্তিক বিদ্যুেকন্দ্র নির্মাণের প্রতিবাদে গঠিত হয় ‘বসতভিটা ও কবরস্থান রক্ষা কমিটি’। এর আহ্বায়ক উপজেলার সাবেক চেয়ারম্যান লিয়াকত আলী। ঘটনার পর থেকে তাকে নানাভাবে হুমকি দেওয়া হচ্ছে বলে অভিযোগ করেছেন তিনি। কিন্তু এ ব্যাপারে তিনি এখনো কোনো সাধারণ ডায়েরি (জিডি) বা মামলা করেননি। তিনি অভিযোগ করে বলেন, ‘আমি কার কাছে, কোথায় জিডি করব। আমার জিডি তো কেউ নেবে না। তাই আমি গণমাধ্যমের কাছেই জিডি করেছি। সংবাদমাধ্যমের কাছেই আমার শেষ অভিযোগ।’ 

২০ হাজার কোটি টাকার প্রকল্প : জানা যায়, বেসরকারি পর্যায়ে বিদ্যুৎ উৎপাদন খাতে দেশের সবচেয়ে বড় বিনিয়োগ হচ্ছে চট্টগ্রামের বাঁশখালীর গণ্ডামারা পশ্চিম বড় ঘোনায়। চীনের সেবকো এইচটিজির সঙ্গে যৌথভাবে ৬০০ একর জমির ওপর ২০ হাজার কোটি টাকার এ উদ্যোগ বাস্তবায়ন করছে এস আলম গ্রুপ। কয়লাভিত্তিক ১৩২০ মেগাওয়াটের এ বিদ্যুেকন্দ্রের ৭০ শতাংশের মালিকানা এস আলম গ্রুপের আর ৩০ শতাংশের মালিকানা চীনা প্রতিষ্ঠানের। বিনিয়োগ করা ২০ হাজার কোটি টাকার মধ্যে ১৫ হাজার কোটি টাকার শেয়ার মালিকানা ও ঋণ দিচ্ছে চীনের প্রতিষ্ঠান। প্রসঙ্গত, সোমবার বাঁশখালী উপজেলার গণ্ডামারা ইউনিয়নের হাজীপাড়া স্কুল মাঠে কয়লাভিত্তিক বিদ্যুেকন্দ্র নির্মাণের প্রতিবাদে সমাবেশ আহ্বান করেন স্থানীয়রা।

কিন্তু সমাবেশ শুরু হওয়ার আধা ঘণ্টা আগে স্থানীয় এমপির পক্ষে মাইকিং করে পাল্টা সমাবেশের ডাক দেয় অপর পক্ষ। একই স্থানে দুটি সমাবেশের ডাক দেওয়ায় উত্তেজনা সৃষ্টির আশঙ্কায় প্রশাসন ১৪৪ ধারা জারি করে। এ সময় চরম উত্তেজনার একপর্যায়ে পুলিশ ও জনতা সংঘর্ষে লিপ্ত হয়। পুলিশ উপস্থিত জনতার ওপর এলোপাতাড়ি গুলিবর্ষণ শুরু করে। এ সময় পুলিশের সঙ্গে থাকা বিদ্যুেকন্দ্র নির্মাণ পক্ষের লোকজনও অতর্কিত গুলিবর্ষণ করেন বলে স্থানীয়রা জানান। এ ঘটনায় চারজন নিহত ও অর্ধশত মানুষ আহত হন। গ্রেফতার করা হয় পাঁচজনকে। এ ছাড়া ম্যাজিস্ট্রেট, পুলিশ ও সরকারি লোকজনের ওপর হামলার ঘটনায় বাঁশখালী থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) বাহার মিয়া বাদী হয়ে ৫৭ জনের নাম উল্লেখ এবং প্রায় ৩২০০ জনকে অজ্ঞাতনামা আসামি করে একটি মামলা করেন। আর নিহত দুই সহোদরের পরিবারের পক্ষে মাওলানা বশির আহমদ বাদী হয়ে ছয়জনের নাম উল্লেখ এবং অজ্ঞাত ১৫০০ জনকে আসামি করে একটি মামলা করেন। এ ছাড়া নিহত জাকের আহমদের স্ত্রী মনোয়ারা বেগম বাদী হয়ে প্রায় ১৮০০ জনকে আসামি করে একটি মামলা করেন।

এই বিভাগের আরও খবর
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
রাজসাক্ষী মামুনের পাঁচ বছর জেল
রাজসাক্ষী মামুনের পাঁচ বছর জেল
বাংলাদেশে আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
বাংলাদেশে আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না
ব্যাংকলুটের টাকায় নাশকতা
ব্যাংকলুটের টাকায় নাশকতা
আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন
বাংলাদেশের সঙ্গে গঠনমূলক যোগাযোগ রাখবে ভারত
বাংলাদেশের সঙ্গে গঠনমূলক যোগাযোগ রাখবে ভারত
আমাদের সংগ্রাম গণতন্ত্র ও স্বাধীনতার পক্ষে
আমাদের সংগ্রাম গণতন্ত্র ও স্বাধীনতার পক্ষে
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস
রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস
সর্বশেষ খবর
জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান
জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান

১ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন
ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন

১৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার
ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এনসিটি বিদেশিদের না দিতে চট্টগ্রামে মশাল মিছিল–সড়ক অবরোধ
এনসিটি বিদেশিদের না দিতে চট্টগ্রামে মশাল মিছিল–সড়ক অবরোধ

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স
হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ
শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ
বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’
‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স
হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ
২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস
তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন
মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার
কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

১-০ গোলে এগিয়ে বিরতিতে বাংলাদেশ
১-০ গোলে এগিয়ে বিরতিতে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ার অন্ধকারের আলো ছড়ানোর স্বপ্ন ম্লান!
মালয়েশিয়ার অন্ধকারের আলো ছড়ানোর স্বপ্ন ম্লান!

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বাংলাদেশ দলে তিন ফরম্যাটে তিন সহ-অধিনায়ক ঘোষণা
বাংলাদেশ দলে তিন ফরম্যাটে তিন সহ-অধিনায়ক ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীর কুড়াতলীতে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৪ ইউনিট
রাজধানীর কুড়াতলীতে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৪ ইউনিট

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সিংড়ায় চড়া দামেই কিনতে হচ্ছে শীতকালীন সবজি
সিংড়ায় চড়া দামেই কিনতে হচ্ছে শীতকালীন সবজি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাংবাদিক মুজতবা খন্দকারের বিরুদ্ধে সাইবার আইনে মামলায় বিএফইউজের উদ্বেগ
সাংবাদিক মুজতবা খন্দকারের বিরুদ্ধে সাইবার আইনে মামলায় বিএফইউজের উদ্বেগ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর
২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?
খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

খাগড়াছড়িতে ইমাম-ওলামাদের নিয়ে মতবিনিময়
খাগড়াছড়িতে ইমাম-ওলামাদের নিয়ে মতবিনিময়

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পৃথিবীরও একদিন মরে যেতে হবে!
পৃথিবীরও একদিন মরে যেতে হবে!

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

রংপুরে ‘ক্লান্ত হিমালয়’ গৃধিনী শকুন উদ্ধার
রংপুরে ‘ক্লান্ত হিমালয়’ গৃধিনী শকুন উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?
২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ
প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প
প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প

শিল্প বাণিজ্য

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০১ শিক্ষকের নামে ভুয়া বিবৃতি
১০০১ শিক্ষকের নামে ভুয়া বিবৃতি

পেছনের পৃষ্ঠা

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে