শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৭ এপ্রিল, ২০১৬ আপডেট:

বাঁশখালী এখনো উত্তপ্ত বিক্ষোভ হরতাল

সাইদুল ইসলাম ও রেজা মুজাম্মেল, চট্টগ্রাম
প্রিন্ট ভার্সন
বাঁশখালী এখনো উত্তপ্ত বিক্ষোভ হরতাল

নিরীহ চার প্রাণ হারানোয় শোকে মুহ্যমান রক্তাক্ত বাঁশখালীর মানুষ। পথে পথে চলছে শোকমিছিল। কাঁদছে গণ্ডামারা, কাঁদছে বাঁশখালী। গণ্ডামারা আর বাঁশখালী এখনো উত্তপ্ত। স্বতঃস্ফূর্তভাবে পালিত হয়েছে ছাত্রসমাজের আহূত সকাল-সন্ধ্যা হরতাল। চলছে বিক্ষোভ। তবে গ্রেফতার আতঙ্কে ঘর থেকে বাইরে বের হচ্ছে না সাধারণ মানুষ। আবার বাইরের কেউ যাচ্ছেন না গণ্ডামারাসহ অন্যান্য স্থানে। পরিস্থিতি থমথমে। গতকালও উপজেলা জুড়ে ছিল ভয়, শঙ্কা, গ্রেফতার আতঙ্ক ও শোকের ছায়া। সংঘর্ষস্থল গণ্ডামারা ইউনিয়নে গতকালও ছিল অস্বাভাবিক জীবনযাত্রা।

পক্ষান্তরে স্থানীয়দের অভিযোগ, গণ্ডামারা ইউনিয়নে কয়লাভিত্তিক বিদ্যুেকন্দ্র নির্মিত হলে প্রায় ১০ হাজার মত্স্যজীবী ও ১৪ হাজার লবণ চাষির সরাসরি ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার শঙ্কা আছে। একই সঙ্গে দেশের বৃহত্তম মত্স্য অভয়ারণ্যও হুমকিতে পড়ার আশঙ্কা আছে। অন্যদিকে জনবহুল এ অঞ্চলে কয়লাভিত্তিক বিদ্যুেকন্দ্র নির্মিত হলে পরিবেশও মারাত্মকভাবে বিপন্ন হওয়ার আশঙ্কা আছে বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা।

খোঁজ নিয়ে জানা যায়, গতকাল ঘটনার তৃতীয় দিন উপজেলা জুড়ে বিরাজ করে আতঙ্ক, ভয়, শোক। পথে-প্রান্তরে ছিল না সাধারণ মানুষের চলাচল। এ ছাড়া ‘বাঁশখালী ছাত্র ঐক্য ফোরাম’ আহূত গতকালের সকাল-সন্ধ্যা হরতালও পালিত হয়েছে স্বতঃস্ফূর্তভাবে। তবে কোথাও কোনো অপ্রীতিকর ঘটনার খবর পাওয়া যায়নি। বাঁশখালী থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) স্বপন কুমার মজুমদারের দাবি, সার্বিক পরিস্থিতি স্বাভাবিক। নতুন করে কোনো মামলা বা কাউকে আটক করা হয়নি। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখতে পুলিশ সতর্ক অবস্থায় আছে। বসতভিটা ও কবরস্থান রক্ষা কমিটির আহ্বায়ক লিয়াকত আলী বলেন, ‘ঘটনার পর থেকে আমি এলাকার বাইরে যাইনি। কারণ কেবল গণ্ডামারা ইউপি নয়, পুরো বাঁশখালীতেই এখন আতঙ্ক বিরাজ করছে। সাধারণ মানুষের মধ্যে এখনো স্বাভাবিকতা ফিরে আসেনি।’ প্রকল্প বাস্তবায়নে সহকারী সমন্বয়কারী বাহাদুর আলম হিরণ বলেন, ‘আমরা জমির প্রকৃত মালিকদের কাছে তাদের পাওনা পরিশোধ করেছি। এ ছাড়া তাদের পুনর্বাসনের ব্যবস্থাও করা হয়েছে। একটি পক্ষ এ ব্যাপারে ষড়যন্ত্রে নেমেছে।’ এদিকে জানতে চাইলে পরিবেশ অধিদফতর চট্টগ্রাম বিভাগের পরিচালক মো. মকবুল আহমদ বলেন, প্রকল্পের কারণে সামুদ্রিক মাছ, পরিবেশ ও জীববৈচিত্র্যজনিত ক্ষতির বিষয়টি আসল। এ ছাড়া প্রকল্প বাস্তবায়নের আগে জনমত তৈরি করার ব্যাপারটিও গুরুত্বপূর্ণ ছিল। তিনি বলেন, এ ধরনের প্রকল্পের কিছুটা ক্ষতি আছে। তবে এ ক্ষতি কীভাবে পোষানো যায় সে ব্যাপারে সুনির্দিষ্ট নির্দেশনা থাকা দরকার। চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাণিবিদ্যা বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক মো. মঞ্জুরুল কিবরিয়া বলেন, ‘কয়লাভিত্তিক বিদ্যুেকন্দ্র নির্মাণের আগে এনভায়রনমেন্টাল ইমপ্যাক্ট অ্যাসেসমেন্ট (ইআইএ) দরকার। এ প্রকল্পের ক্ষেত্রে এটি হয়েছে বলে আমার জানা নেই। আর শিল্প মন্ত্রণালয়, পরিবেশ অধিদফতরসহ সংশ্লিষ্ট সংস্থাগুলো প্রকল্পটিকে কিসের ভিত্তিতে অনুমোদন দিয়েছে তা জনগণকে জানানো উচিত। প্রকল্পটি যেহেতু জনবসতিপূর্ণ স্থানে, তাই এর দীর্ঘমেয়াদি ক্ষতিকর প্রভাব তো থাকবেই।’

আরও দরকার খাসজমি : উপজেলার গণ্ডামারা ইউনিয়নে ৬০০ একর জায়গায় কয়লাভিত্তিক বিদ্যুেকন্দ্র নির্মাণের জন্য মাটি ভরাটের কাজ চলছে। এ ছাড়া প্রকল্প কর্তৃপক্ষ ৪ জানুয়ারি চার মৌজায় ৭২৪ একর সরকারি খাসজমি বরাদ্দের জন্য আবেদন করেছে চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসন কার্যালয়ে। এর মধ্যে পশ্চিম বড় ঘোনা মৌজায় ১৬ দশমিক ৫২ একর, আলকদিয়া মৌজায় শূন্য দশমিক ৯৯ একর, চর বড় ঘোনা মৌজায় ২৪৬ দশমিক ৩৮ একর এবং গণ্ডামারা মৌজায় ৩৯০ একর ভূমি বন্দোবস্তের জন্য আবেদন করা হয়। এর মধ্যে গণ্ডামারা মৌজায় ৩৯০ একর ভূমি যাচাই-বাছাই করে পুনঃপ্রস্তাব প্রেরণের জন্য উপজেলার সহকারী কমিশনারের কাছে ফেরত পাঠানো হয়।

হুমকিতে মত্স্য অভয়ারণ্য : দেশে বর্তমানে পাঁচটি মত্স্য অভয়ারণ্য আছে। এর মধ্যে দেশের বৃহত্তম মত্স্য অভয়ারণ্য হলো কুতুবদিয়া-বাঁশখালী চ্যানেলের ‘হাঁটখালির মোহনা’। প্রস্তাবিত কয়লাভিত্তিক বিদ্যুেকন্দ্র থেকে এ মোহনার দূরত্ব অর্ধকিলোমিটার। দেশের সামুদ্রিক মাছের ৩৮ শতাংশ এই অভয়ারণ্য থেকে জোগান দেওয়া হয়। গণ্ডামারা ইউনিয়নসহ বাঁশখালী উপজেলার উপকূলীয় অঞ্চলের প্রায় ১০ হাজার জেলে এ অভয়ারণ্য থেকে মত্স্য আহরণ করে জীবন ধারণ করেন। বাঁশখালী উপকূলীয় মত্স্য আহরণকারী ও মত্স্যজীবী সমবায় সমিতির সদস্য আবু আহমেদ বলেন, ‘দেশের বৃহত্তম মত্স্য অভয়ারণ্য থেকে মাত্র অর্ধকিলোমিটার দূরে এ কয়লাভিত্তিক বিদ্যুেকন্দ্র। শুধু তা-ই নয়, বিদ্যুেকন্দ্রের পাশেই অবস্থিত এর কিছুটা অংশ। ফলে এখানে বিদ্যুেকন্দ্র হলে এই অভয়ারণ্য চরম হুমকিতে পড়বে বলে আমরা মনে করি।’

নষ্ট হবে লবণ মাঠ : এস আলম গ্রুপের প্রস্তাবিত কয়লাভিত্তিক বিদ্যুেকন্দ্র হচ্ছে উপজেলার গণ্ডামারায়। বাঁশখালী উপজেলায় লবণ চাষি আছেন ১৪ হাজার। প্রতিবছর এখানে উৎপাদিত হয় প্রায় তিন লাখ মেট্রিক টন লবণ। দেশের ১৫ শতাংশ লবণের জোগান আসে বাঁশখালী থেকে। এর মধ্যে গণ্ডামারা ইউপি থেকে যায় ৮ শতাংশ লবণ। বিদ্যুেকন্দ্র নির্মাণস্থল গণ্ডামারা ইউপিতে মোট জনসংখ্যা ৫০ হাজার। এককভাবে এই ইউনিয়নেই পাঁচ হাজার মানুষ লবণ চাষের ওপর নির্ভরশীল। আশপাশে প্রায় ১০ হাজার কানি জমিতে চাষ হয় লবণের। এ ছাড়া বিদ্যুেকন্দ্র এলাকায় এক হাজার কানি জমিতে হয় লবণের চাষ। এ এলাকায় ধানি জমি আছে ১০ হাজার কানি। সবজি খেত হয় তিন হাজার কানিতে।

গণমাধ্যমে ‘জিডি’ লিয়াকতের : বাঁশখালীর গণ্ডামারায় কয়লাভিত্তিক বিদ্যুেকন্দ্র নির্মাণের প্রতিবাদে গঠিত হয় ‘বসতভিটা ও কবরস্থান রক্ষা কমিটি’। এর আহ্বায়ক উপজেলার সাবেক চেয়ারম্যান লিয়াকত আলী। ঘটনার পর থেকে তাকে নানাভাবে হুমকি দেওয়া হচ্ছে বলে অভিযোগ করেছেন তিনি। কিন্তু এ ব্যাপারে তিনি এখনো কোনো সাধারণ ডায়েরি (জিডি) বা মামলা করেননি। তিনি অভিযোগ করে বলেন, ‘আমি কার কাছে, কোথায় জিডি করব। আমার জিডি তো কেউ নেবে না। তাই আমি গণমাধ্যমের কাছেই জিডি করেছি। সংবাদমাধ্যমের কাছেই আমার শেষ অভিযোগ।’ 

২০ হাজার কোটি টাকার প্রকল্প : জানা যায়, বেসরকারি পর্যায়ে বিদ্যুৎ উৎপাদন খাতে দেশের সবচেয়ে বড় বিনিয়োগ হচ্ছে চট্টগ্রামের বাঁশখালীর গণ্ডামারা পশ্চিম বড় ঘোনায়। চীনের সেবকো এইচটিজির সঙ্গে যৌথভাবে ৬০০ একর জমির ওপর ২০ হাজার কোটি টাকার এ উদ্যোগ বাস্তবায়ন করছে এস আলম গ্রুপ। কয়লাভিত্তিক ১৩২০ মেগাওয়াটের এ বিদ্যুেকন্দ্রের ৭০ শতাংশের মালিকানা এস আলম গ্রুপের আর ৩০ শতাংশের মালিকানা চীনা প্রতিষ্ঠানের। বিনিয়োগ করা ২০ হাজার কোটি টাকার মধ্যে ১৫ হাজার কোটি টাকার শেয়ার মালিকানা ও ঋণ দিচ্ছে চীনের প্রতিষ্ঠান। প্রসঙ্গত, সোমবার বাঁশখালী উপজেলার গণ্ডামারা ইউনিয়নের হাজীপাড়া স্কুল মাঠে কয়লাভিত্তিক বিদ্যুেকন্দ্র নির্মাণের প্রতিবাদে সমাবেশ আহ্বান করেন স্থানীয়রা।

কিন্তু সমাবেশ শুরু হওয়ার আধা ঘণ্টা আগে স্থানীয় এমপির পক্ষে মাইকিং করে পাল্টা সমাবেশের ডাক দেয় অপর পক্ষ। একই স্থানে দুটি সমাবেশের ডাক দেওয়ায় উত্তেজনা সৃষ্টির আশঙ্কায় প্রশাসন ১৪৪ ধারা জারি করে। এ সময় চরম উত্তেজনার একপর্যায়ে পুলিশ ও জনতা সংঘর্ষে লিপ্ত হয়। পুলিশ উপস্থিত জনতার ওপর এলোপাতাড়ি গুলিবর্ষণ শুরু করে। এ সময় পুলিশের সঙ্গে থাকা বিদ্যুেকন্দ্র নির্মাণ পক্ষের লোকজনও অতর্কিত গুলিবর্ষণ করেন বলে স্থানীয়রা জানান। এ ঘটনায় চারজন নিহত ও অর্ধশত মানুষ আহত হন। গ্রেফতার করা হয় পাঁচজনকে। এ ছাড়া ম্যাজিস্ট্রেট, পুলিশ ও সরকারি লোকজনের ওপর হামলার ঘটনায় বাঁশখালী থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) বাহার মিয়া বাদী হয়ে ৫৭ জনের নাম উল্লেখ এবং প্রায় ৩২০০ জনকে অজ্ঞাতনামা আসামি করে একটি মামলা করেন। আর নিহত দুই সহোদরের পরিবারের পক্ষে মাওলানা বশির আহমদ বাদী হয়ে ছয়জনের নাম উল্লেখ এবং অজ্ঞাত ১৫০০ জনকে আসামি করে একটি মামলা করেন। এ ছাড়া নিহত জাকের আহমদের স্ত্রী মনোয়ারা বেগম বাদী হয়ে প্রায় ১৮০০ জনকে আসামি করে একটি মামলা করেন।

এই বিভাগের আরও খবর
নৃত্যশিল্পীকে মারধর করে মুখে কালি মাখাল দুর্বৃত্তরা
নৃত্যশিল্পীকে মারধর করে মুখে কালি মাখাল দুর্বৃত্তরা
ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার
ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার
তৃতীয় দিনেই টেস্ট জয়
তৃতীয় দিনেই টেস্ট জয়
নির্বাচন হতে হবে ফেব্রুয়ারিতেই
নির্বাচন হতে হবে ফেব্রুয়ারিতেই
জুলাই সনদ নিয়ে সংশয় কেটে গেছে
জুলাই সনদ নিয়ে সংশয় কেটে গেছে
সনদ বাস্তবায়ন না হলে নির্বাচন অবৈধ
সনদ বাস্তবায়ন না হলে নির্বাচন অবৈধ
তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব
তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব
ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না
আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি
আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে
আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে
সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
সর্বশেষ খবর
জজের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত
জজের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত

৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি
এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি

৩০ মিনিট আগে | শোবিজ

লক্ষ্মীপুরে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
লক্ষ্মীপুরে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নওগাঁয় চোর চক্রের ৭ সদস্য গ্রেফতার
নওগাঁয় চোর চক্রের ৭ সদস্য গ্রেফতার

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সেই নবজাতক পরিবারের পাশে পুলিশ
সেই নবজাতক পরিবারের পাশে পুলিশ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বান্দরবানে চেকপোস্টে ধরা পড়ল ৬ রোহিঙ্গা
বান্দরবানে চেকপোস্টে ধরা পড়ল ৬ রোহিঙ্গা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চা পাতা তুলতে গিয়ে ভাল্লুকের আক্রমণের শিকার নারী
চা পাতা তুলতে গিয়ে ভাল্লুকের আক্রমণের শিকার নারী

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কলাপাড়ায় জলবায়ু ন্যায়বিচারের দাবিতে সাইকেল র‍্যালি
কলাপাড়ায় জলবায়ু ন্যায়বিচারের দাবিতে সাইকেল র‍্যালি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাকচাপায় কিশোর নিহত
ট্রাকচাপায় কিশোর নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের জার্সিতে প্রথম জয় পেতে মরিয়া সমিত সোম
বাংলাদেশের জার্সিতে প্রথম জয় পেতে মরিয়া সমিত সোম

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৩ কোটির পাথিরানাকে ছেড়ে দিল চেন্নাই
১৩ কোটির পাথিরানাকে ছেড়ে দিল চেন্নাই

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টঙ্গীবাড়ীতে পাক হানাদারমুক্ত দিবসে র‌্যালি ও আলোচনা সভা
টঙ্গীবাড়ীতে পাক হানাদারমুক্ত দিবসে র‌্যালি ও আলোচনা সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় ফুটবল টুর্নামেন্ট উদ্বোধন
গাইবান্ধায় ফুটবল টুর্নামেন্ট উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবস পালিত
দিনাজপুরে বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবস পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোট দেওয়ার জন্য দেশের মানুষ মুখিয়ে আছে: মোশারফ হোসেন
ভোট দেওয়ার জন্য দেশের মানুষ মুখিয়ে আছে: মোশারফ হোসেন

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে বিএনপি নেতাকে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে বিএনপি নেতাকে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টেকনাফে পলাতক দুই আসামি গ্রেফতার
টেকনাফে পলাতক দুই আসামি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্লাস্টিকমুক্ত ক্যাম্পাস গড়ার আহ্বান রিজওয়ানা হাসানের
প্লাস্টিকমুক্ত ক্যাম্পাস গড়ার আহ্বান রিজওয়ানা হাসানের

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভাড়া নিয়ে শ্রমিক ও শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষ, দুই শতাধিক বাস ভাঙচুর
ভাড়া নিয়ে শ্রমিক ও শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষ, দুই শতাধিক বাস ভাঙচুর

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকার রাস্তায় রিকশাচালকের আসনে পাকিস্তানি অভিনেতা
ঢাকার রাস্তায় রিকশাচালকের আসনে পাকিস্তানি অভিনেতা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুখস্থ নয়, সন্তানদের প্রকৃত শিক্ষায় গড়তে হবে: গণশিক্ষা উপদেষ্টা
মুখস্থ নয়, সন্তানদের প্রকৃত শিক্ষায় গড়তে হবে: গণশিক্ষা উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চমেকে পুনর্মিলনী ১৭ ও ১৮ জানুয়ারি
চমেকে পুনর্মিলনী ১৭ ও ১৮ জানুয়ারি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজনীতি আর আগের মতো চলবে না: আমীর খসরু
রাজনীতি আর আগের মতো চলবে না: আমীর খসরু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিংড়ায় শীতের আগমনে লেপ–তোষকের দোকানে ভিড়
সিংড়ায় শীতের আগমনে লেপ–তোষকের দোকানে ভিড়

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধর্মকে রাজনীতিতে আনবেন না: ডা. জাহিদ
ধর্মকে রাজনীতিতে আনবেন না: ডা. জাহিদ

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ভাল ফলাফলের পাশাপাশি ভাল মানুষ হতে হবে : ঢাকা বোর্ড চেয়ারম্যান
ভাল ফলাফলের পাশাপাশি ভাল মানুষ হতে হবে : ঢাকা বোর্ড চেয়ারম্যান

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে ১১ জনের প্রাণহানি, নিখোঁজ ১২
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে ১১ জনের প্রাণহানি, নিখোঁজ ১২

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘‌বিএনপি ক্ষমতায় গেলে নারীদের প্রতিষ্ঠিত করতে নানা উদ্যোগ নেওয়া হবে’
‘‌বিএনপি ক্ষমতায় গেলে নারীদের প্রতিষ্ঠিত করতে নানা উদ্যোগ নেওয়া হবে’

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতি একটি সুষ্ঠু সুন্দর অবাধ নির্বাচনের জন্য অপেক্ষা করছে: দুলু
জাতি একটি সুষ্ঠু সুন্দর অবাধ নির্বাচনের জন্য অপেক্ষা করছে: দুলু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার
স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস
ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার
অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব
বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা
তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’
‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ
ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?
বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ
আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল
বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী
স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা
মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী
লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর
গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড
টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত
ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান
চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার
এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার

১০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ
খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯
জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম
সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই

২১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

অস্থিরতার ফাঁদে দেশ!
অস্থিরতার ফাঁদে দেশ!

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার শাকিবের নায়িকা হচ্ছেন পাকিস্তানের অভিনেত্রী
এবার শাকিবের নায়িকা হচ্ছেন পাকিস্তানের অভিনেত্রী

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল
একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক
স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক

পেছনের পৃষ্ঠা

এখন শুধুই নির্বাচন
এখন শুধুই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার
সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব
তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব

প্রথম পৃষ্ঠা

চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার
চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার

পেছনের পৃষ্ঠা

ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা
ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...
আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...

শোবিজ

রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ
রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ

শোবিজ

আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না
আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা
দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা

শোবিজ

বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার
বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার

দেশগ্রাম

শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ
শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ

শনিবারের সকাল

সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে
সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার
ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে
কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে

প্রথম পৃষ্ঠা

স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট
স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট

মাঠে ময়দানে

১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক
১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক

মাঠে ময়দানে

হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন
হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স
এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স

মাঠে ময়দানে

ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত
এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত

মাঠে ময়দানে

একটি রাজনৈতিক দল ধর্মের নামে ব্যবসা করে
একটি রাজনৈতিক দল ধর্মের নামে ব্যবসা করে

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে
বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে

মাঠে ময়দানে

বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার
বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি

প্রথম পৃষ্ঠা

আমাদের সবাইকে ভালো মানুষ হতে হবে
আমাদের সবাইকে ভালো মানুষ হতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা
ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা

পেছনের পৃষ্ঠা