শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৭ এপ্রিল, ২০১৬ আপডেট:

বাঁশখালী এখনো উত্তপ্ত বিক্ষোভ হরতাল

সাইদুল ইসলাম ও রেজা মুজাম্মেল, চট্টগ্রাম
প্রিন্ট ভার্সন
বাঁশখালী এখনো উত্তপ্ত বিক্ষোভ হরতাল

নিরীহ চার প্রাণ হারানোয় শোকে মুহ্যমান রক্তাক্ত বাঁশখালীর মানুষ। পথে পথে চলছে শোকমিছিল। কাঁদছে গণ্ডামারা, কাঁদছে বাঁশখালী। গণ্ডামারা আর বাঁশখালী এখনো উত্তপ্ত। স্বতঃস্ফূর্তভাবে পালিত হয়েছে ছাত্রসমাজের আহূত সকাল-সন্ধ্যা হরতাল। চলছে বিক্ষোভ। তবে গ্রেফতার আতঙ্কে ঘর থেকে বাইরে বের হচ্ছে না সাধারণ মানুষ। আবার বাইরের কেউ যাচ্ছেন না গণ্ডামারাসহ অন্যান্য স্থানে। পরিস্থিতি থমথমে। গতকালও উপজেলা জুড়ে ছিল ভয়, শঙ্কা, গ্রেফতার আতঙ্ক ও শোকের ছায়া। সংঘর্ষস্থল গণ্ডামারা ইউনিয়নে গতকালও ছিল অস্বাভাবিক জীবনযাত্রা।

পক্ষান্তরে স্থানীয়দের অভিযোগ, গণ্ডামারা ইউনিয়নে কয়লাভিত্তিক বিদ্যুেকন্দ্র নির্মিত হলে প্রায় ১০ হাজার মত্স্যজীবী ও ১৪ হাজার লবণ চাষির সরাসরি ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার শঙ্কা আছে। একই সঙ্গে দেশের বৃহত্তম মত্স্য অভয়ারণ্যও হুমকিতে পড়ার আশঙ্কা আছে। অন্যদিকে জনবহুল এ অঞ্চলে কয়লাভিত্তিক বিদ্যুেকন্দ্র নির্মিত হলে পরিবেশও মারাত্মকভাবে বিপন্ন হওয়ার আশঙ্কা আছে বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা।

খোঁজ নিয়ে জানা যায়, গতকাল ঘটনার তৃতীয় দিন উপজেলা জুড়ে বিরাজ করে আতঙ্ক, ভয়, শোক। পথে-প্রান্তরে ছিল না সাধারণ মানুষের চলাচল। এ ছাড়া ‘বাঁশখালী ছাত্র ঐক্য ফোরাম’ আহূত গতকালের সকাল-সন্ধ্যা হরতালও পালিত হয়েছে স্বতঃস্ফূর্তভাবে। তবে কোথাও কোনো অপ্রীতিকর ঘটনার খবর পাওয়া যায়নি। বাঁশখালী থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) স্বপন কুমার মজুমদারের দাবি, সার্বিক পরিস্থিতি স্বাভাবিক। নতুন করে কোনো মামলা বা কাউকে আটক করা হয়নি। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখতে পুলিশ সতর্ক অবস্থায় আছে। বসতভিটা ও কবরস্থান রক্ষা কমিটির আহ্বায়ক লিয়াকত আলী বলেন, ‘ঘটনার পর থেকে আমি এলাকার বাইরে যাইনি। কারণ কেবল গণ্ডামারা ইউপি নয়, পুরো বাঁশখালীতেই এখন আতঙ্ক বিরাজ করছে। সাধারণ মানুষের মধ্যে এখনো স্বাভাবিকতা ফিরে আসেনি।’ প্রকল্প বাস্তবায়নে সহকারী সমন্বয়কারী বাহাদুর আলম হিরণ বলেন, ‘আমরা জমির প্রকৃত মালিকদের কাছে তাদের পাওনা পরিশোধ করেছি। এ ছাড়া তাদের পুনর্বাসনের ব্যবস্থাও করা হয়েছে। একটি পক্ষ এ ব্যাপারে ষড়যন্ত্রে নেমেছে।’ এদিকে জানতে চাইলে পরিবেশ অধিদফতর চট্টগ্রাম বিভাগের পরিচালক মো. মকবুল আহমদ বলেন, প্রকল্পের কারণে সামুদ্রিক মাছ, পরিবেশ ও জীববৈচিত্র্যজনিত ক্ষতির বিষয়টি আসল। এ ছাড়া প্রকল্প বাস্তবায়নের আগে জনমত তৈরি করার ব্যাপারটিও গুরুত্বপূর্ণ ছিল। তিনি বলেন, এ ধরনের প্রকল্পের কিছুটা ক্ষতি আছে। তবে এ ক্ষতি কীভাবে পোষানো যায় সে ব্যাপারে সুনির্দিষ্ট নির্দেশনা থাকা দরকার। চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাণিবিদ্যা বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক মো. মঞ্জুরুল কিবরিয়া বলেন, ‘কয়লাভিত্তিক বিদ্যুেকন্দ্র নির্মাণের আগে এনভায়রনমেন্টাল ইমপ্যাক্ট অ্যাসেসমেন্ট (ইআইএ) দরকার। এ প্রকল্পের ক্ষেত্রে এটি হয়েছে বলে আমার জানা নেই। আর শিল্প মন্ত্রণালয়, পরিবেশ অধিদফতরসহ সংশ্লিষ্ট সংস্থাগুলো প্রকল্পটিকে কিসের ভিত্তিতে অনুমোদন দিয়েছে তা জনগণকে জানানো উচিত। প্রকল্পটি যেহেতু জনবসতিপূর্ণ স্থানে, তাই এর দীর্ঘমেয়াদি ক্ষতিকর প্রভাব তো থাকবেই।’

আরও দরকার খাসজমি : উপজেলার গণ্ডামারা ইউনিয়নে ৬০০ একর জায়গায় কয়লাভিত্তিক বিদ্যুেকন্দ্র নির্মাণের জন্য মাটি ভরাটের কাজ চলছে। এ ছাড়া প্রকল্প কর্তৃপক্ষ ৪ জানুয়ারি চার মৌজায় ৭২৪ একর সরকারি খাসজমি বরাদ্দের জন্য আবেদন করেছে চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসন কার্যালয়ে। এর মধ্যে পশ্চিম বড় ঘোনা মৌজায় ১৬ দশমিক ৫২ একর, আলকদিয়া মৌজায় শূন্য দশমিক ৯৯ একর, চর বড় ঘোনা মৌজায় ২৪৬ দশমিক ৩৮ একর এবং গণ্ডামারা মৌজায় ৩৯০ একর ভূমি বন্দোবস্তের জন্য আবেদন করা হয়। এর মধ্যে গণ্ডামারা মৌজায় ৩৯০ একর ভূমি যাচাই-বাছাই করে পুনঃপ্রস্তাব প্রেরণের জন্য উপজেলার সহকারী কমিশনারের কাছে ফেরত পাঠানো হয়।

হুমকিতে মত্স্য অভয়ারণ্য : দেশে বর্তমানে পাঁচটি মত্স্য অভয়ারণ্য আছে। এর মধ্যে দেশের বৃহত্তম মত্স্য অভয়ারণ্য হলো কুতুবদিয়া-বাঁশখালী চ্যানেলের ‘হাঁটখালির মোহনা’। প্রস্তাবিত কয়লাভিত্তিক বিদ্যুেকন্দ্র থেকে এ মোহনার দূরত্ব অর্ধকিলোমিটার। দেশের সামুদ্রিক মাছের ৩৮ শতাংশ এই অভয়ারণ্য থেকে জোগান দেওয়া হয়। গণ্ডামারা ইউনিয়নসহ বাঁশখালী উপজেলার উপকূলীয় অঞ্চলের প্রায় ১০ হাজার জেলে এ অভয়ারণ্য থেকে মত্স্য আহরণ করে জীবন ধারণ করেন। বাঁশখালী উপকূলীয় মত্স্য আহরণকারী ও মত্স্যজীবী সমবায় সমিতির সদস্য আবু আহমেদ বলেন, ‘দেশের বৃহত্তম মত্স্য অভয়ারণ্য থেকে মাত্র অর্ধকিলোমিটার দূরে এ কয়লাভিত্তিক বিদ্যুেকন্দ্র। শুধু তা-ই নয়, বিদ্যুেকন্দ্রের পাশেই অবস্থিত এর কিছুটা অংশ। ফলে এখানে বিদ্যুেকন্দ্র হলে এই অভয়ারণ্য চরম হুমকিতে পড়বে বলে আমরা মনে করি।’

নষ্ট হবে লবণ মাঠ : এস আলম গ্রুপের প্রস্তাবিত কয়লাভিত্তিক বিদ্যুেকন্দ্র হচ্ছে উপজেলার গণ্ডামারায়। বাঁশখালী উপজেলায় লবণ চাষি আছেন ১৪ হাজার। প্রতিবছর এখানে উৎপাদিত হয় প্রায় তিন লাখ মেট্রিক টন লবণ। দেশের ১৫ শতাংশ লবণের জোগান আসে বাঁশখালী থেকে। এর মধ্যে গণ্ডামারা ইউপি থেকে যায় ৮ শতাংশ লবণ। বিদ্যুেকন্দ্র নির্মাণস্থল গণ্ডামারা ইউপিতে মোট জনসংখ্যা ৫০ হাজার। এককভাবে এই ইউনিয়নেই পাঁচ হাজার মানুষ লবণ চাষের ওপর নির্ভরশীল। আশপাশে প্রায় ১০ হাজার কানি জমিতে চাষ হয় লবণের। এ ছাড়া বিদ্যুেকন্দ্র এলাকায় এক হাজার কানি জমিতে হয় লবণের চাষ। এ এলাকায় ধানি জমি আছে ১০ হাজার কানি। সবজি খেত হয় তিন হাজার কানিতে।

গণমাধ্যমে ‘জিডি’ লিয়াকতের : বাঁশখালীর গণ্ডামারায় কয়লাভিত্তিক বিদ্যুেকন্দ্র নির্মাণের প্রতিবাদে গঠিত হয় ‘বসতভিটা ও কবরস্থান রক্ষা কমিটি’। এর আহ্বায়ক উপজেলার সাবেক চেয়ারম্যান লিয়াকত আলী। ঘটনার পর থেকে তাকে নানাভাবে হুমকি দেওয়া হচ্ছে বলে অভিযোগ করেছেন তিনি। কিন্তু এ ব্যাপারে তিনি এখনো কোনো সাধারণ ডায়েরি (জিডি) বা মামলা করেননি। তিনি অভিযোগ করে বলেন, ‘আমি কার কাছে, কোথায় জিডি করব। আমার জিডি তো কেউ নেবে না। তাই আমি গণমাধ্যমের কাছেই জিডি করেছি। সংবাদমাধ্যমের কাছেই আমার শেষ অভিযোগ।’ 

২০ হাজার কোটি টাকার প্রকল্প : জানা যায়, বেসরকারি পর্যায়ে বিদ্যুৎ উৎপাদন খাতে দেশের সবচেয়ে বড় বিনিয়োগ হচ্ছে চট্টগ্রামের বাঁশখালীর গণ্ডামারা পশ্চিম বড় ঘোনায়। চীনের সেবকো এইচটিজির সঙ্গে যৌথভাবে ৬০০ একর জমির ওপর ২০ হাজার কোটি টাকার এ উদ্যোগ বাস্তবায়ন করছে এস আলম গ্রুপ। কয়লাভিত্তিক ১৩২০ মেগাওয়াটের এ বিদ্যুেকন্দ্রের ৭০ শতাংশের মালিকানা এস আলম গ্রুপের আর ৩০ শতাংশের মালিকানা চীনা প্রতিষ্ঠানের। বিনিয়োগ করা ২০ হাজার কোটি টাকার মধ্যে ১৫ হাজার কোটি টাকার শেয়ার মালিকানা ও ঋণ দিচ্ছে চীনের প্রতিষ্ঠান। প্রসঙ্গত, সোমবার বাঁশখালী উপজেলার গণ্ডামারা ইউনিয়নের হাজীপাড়া স্কুল মাঠে কয়লাভিত্তিক বিদ্যুেকন্দ্র নির্মাণের প্রতিবাদে সমাবেশ আহ্বান করেন স্থানীয়রা।

কিন্তু সমাবেশ শুরু হওয়ার আধা ঘণ্টা আগে স্থানীয় এমপির পক্ষে মাইকিং করে পাল্টা সমাবেশের ডাক দেয় অপর পক্ষ। একই স্থানে দুটি সমাবেশের ডাক দেওয়ায় উত্তেজনা সৃষ্টির আশঙ্কায় প্রশাসন ১৪৪ ধারা জারি করে। এ সময় চরম উত্তেজনার একপর্যায়ে পুলিশ ও জনতা সংঘর্ষে লিপ্ত হয়। পুলিশ উপস্থিত জনতার ওপর এলোপাতাড়ি গুলিবর্ষণ শুরু করে। এ সময় পুলিশের সঙ্গে থাকা বিদ্যুেকন্দ্র নির্মাণ পক্ষের লোকজনও অতর্কিত গুলিবর্ষণ করেন বলে স্থানীয়রা জানান। এ ঘটনায় চারজন নিহত ও অর্ধশত মানুষ আহত হন। গ্রেফতার করা হয় পাঁচজনকে। এ ছাড়া ম্যাজিস্ট্রেট, পুলিশ ও সরকারি লোকজনের ওপর হামলার ঘটনায় বাঁশখালী থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) বাহার মিয়া বাদী হয়ে ৫৭ জনের নাম উল্লেখ এবং প্রায় ৩২০০ জনকে অজ্ঞাতনামা আসামি করে একটি মামলা করেন। আর নিহত দুই সহোদরের পরিবারের পক্ষে মাওলানা বশির আহমদ বাদী হয়ে ছয়জনের নাম উল্লেখ এবং অজ্ঞাত ১৫০০ জনকে আসামি করে একটি মামলা করেন। এ ছাড়া নিহত জাকের আহমদের স্ত্রী মনোয়ারা বেগম বাদী হয়ে প্রায় ১৮০০ জনকে আসামি করে একটি মামলা করেন।

এই বিভাগের আরও খবর
সংসদ ও গণভোট এক দিনে, ইসিকে চিঠি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের
সংসদ ও গণভোট এক দিনে, ইসিকে চিঠি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
নিহতদের পরিবারে মাতম থামছেই না
নিহতদের পরিবারে মাতম থামছেই না
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
৪ উইকেটের অপেক্ষা
৪ উইকেটের অপেক্ষা
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয়
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয়
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
দুই সমঝোতা স্মারক সই
দুই সমঝোতা স্মারক সই
সর্বশেষ খবর
দুই গোলে পিছিয়ে থেকেও বায়ার্নের গোলবন্যা
দুই গোলে পিছিয়ে থেকেও বায়ার্নের গোলবন্যা

১০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ফারহানের ঝড়ো ইনিংসে উড়ে গেল শ্রীলঙ্কা
ফারহানের ঝড়ো ইনিংসে উড়ে গেল শ্রীলঙ্কা

২৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়
কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা
ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ
উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ
বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত
মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা
আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের
টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত
মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’
‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা
তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’
‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা
কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া
ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

১১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

১৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

শিল্পকলায় ভাসানে উজান
শিল্পকলায় ভাসানে উজান

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে
ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে

পেছনের পৃষ্ঠা

বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

সম্পাদকীয়

নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন

সম্পাদকীয়

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা