শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৭ এপ্রিল, ২০১৬ আপডেট:

বাঁশখালী এখনো উত্তপ্ত বিক্ষোভ হরতাল

সাইদুল ইসলাম ও রেজা মুজাম্মেল, চট্টগ্রাম
প্রিন্ট ভার্সন
বাঁশখালী এখনো উত্তপ্ত বিক্ষোভ হরতাল

নিরীহ চার প্রাণ হারানোয় শোকে মুহ্যমান রক্তাক্ত বাঁশখালীর মানুষ। পথে পথে চলছে শোকমিছিল। কাঁদছে গণ্ডামারা, কাঁদছে বাঁশখালী। গণ্ডামারা আর বাঁশখালী এখনো উত্তপ্ত। স্বতঃস্ফূর্তভাবে পালিত হয়েছে ছাত্রসমাজের আহূত সকাল-সন্ধ্যা হরতাল। চলছে বিক্ষোভ। তবে গ্রেফতার আতঙ্কে ঘর থেকে বাইরে বের হচ্ছে না সাধারণ মানুষ। আবার বাইরের কেউ যাচ্ছেন না গণ্ডামারাসহ অন্যান্য স্থানে। পরিস্থিতি থমথমে। গতকালও উপজেলা জুড়ে ছিল ভয়, শঙ্কা, গ্রেফতার আতঙ্ক ও শোকের ছায়া। সংঘর্ষস্থল গণ্ডামারা ইউনিয়নে গতকালও ছিল অস্বাভাবিক জীবনযাত্রা।

পক্ষান্তরে স্থানীয়দের অভিযোগ, গণ্ডামারা ইউনিয়নে কয়লাভিত্তিক বিদ্যুেকন্দ্র নির্মিত হলে প্রায় ১০ হাজার মত্স্যজীবী ও ১৪ হাজার লবণ চাষির সরাসরি ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার শঙ্কা আছে। একই সঙ্গে দেশের বৃহত্তম মত্স্য অভয়ারণ্যও হুমকিতে পড়ার আশঙ্কা আছে। অন্যদিকে জনবহুল এ অঞ্চলে কয়লাভিত্তিক বিদ্যুেকন্দ্র নির্মিত হলে পরিবেশও মারাত্মকভাবে বিপন্ন হওয়ার আশঙ্কা আছে বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা।

খোঁজ নিয়ে জানা যায়, গতকাল ঘটনার তৃতীয় দিন উপজেলা জুড়ে বিরাজ করে আতঙ্ক, ভয়, শোক। পথে-প্রান্তরে ছিল না সাধারণ মানুষের চলাচল। এ ছাড়া ‘বাঁশখালী ছাত্র ঐক্য ফোরাম’ আহূত গতকালের সকাল-সন্ধ্যা হরতালও পালিত হয়েছে স্বতঃস্ফূর্তভাবে। তবে কোথাও কোনো অপ্রীতিকর ঘটনার খবর পাওয়া যায়নি। বাঁশখালী থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) স্বপন কুমার মজুমদারের দাবি, সার্বিক পরিস্থিতি স্বাভাবিক। নতুন করে কোনো মামলা বা কাউকে আটক করা হয়নি। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখতে পুলিশ সতর্ক অবস্থায় আছে। বসতভিটা ও কবরস্থান রক্ষা কমিটির আহ্বায়ক লিয়াকত আলী বলেন, ‘ঘটনার পর থেকে আমি এলাকার বাইরে যাইনি। কারণ কেবল গণ্ডামারা ইউপি নয়, পুরো বাঁশখালীতেই এখন আতঙ্ক বিরাজ করছে। সাধারণ মানুষের মধ্যে এখনো স্বাভাবিকতা ফিরে আসেনি।’ প্রকল্প বাস্তবায়নে সহকারী সমন্বয়কারী বাহাদুর আলম হিরণ বলেন, ‘আমরা জমির প্রকৃত মালিকদের কাছে তাদের পাওনা পরিশোধ করেছি। এ ছাড়া তাদের পুনর্বাসনের ব্যবস্থাও করা হয়েছে। একটি পক্ষ এ ব্যাপারে ষড়যন্ত্রে নেমেছে।’ এদিকে জানতে চাইলে পরিবেশ অধিদফতর চট্টগ্রাম বিভাগের পরিচালক মো. মকবুল আহমদ বলেন, প্রকল্পের কারণে সামুদ্রিক মাছ, পরিবেশ ও জীববৈচিত্র্যজনিত ক্ষতির বিষয়টি আসল। এ ছাড়া প্রকল্প বাস্তবায়নের আগে জনমত তৈরি করার ব্যাপারটিও গুরুত্বপূর্ণ ছিল। তিনি বলেন, এ ধরনের প্রকল্পের কিছুটা ক্ষতি আছে। তবে এ ক্ষতি কীভাবে পোষানো যায় সে ব্যাপারে সুনির্দিষ্ট নির্দেশনা থাকা দরকার। চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাণিবিদ্যা বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক মো. মঞ্জুরুল কিবরিয়া বলেন, ‘কয়লাভিত্তিক বিদ্যুেকন্দ্র নির্মাণের আগে এনভায়রনমেন্টাল ইমপ্যাক্ট অ্যাসেসমেন্ট (ইআইএ) দরকার। এ প্রকল্পের ক্ষেত্রে এটি হয়েছে বলে আমার জানা নেই। আর শিল্প মন্ত্রণালয়, পরিবেশ অধিদফতরসহ সংশ্লিষ্ট সংস্থাগুলো প্রকল্পটিকে কিসের ভিত্তিতে অনুমোদন দিয়েছে তা জনগণকে জানানো উচিত। প্রকল্পটি যেহেতু জনবসতিপূর্ণ স্থানে, তাই এর দীর্ঘমেয়াদি ক্ষতিকর প্রভাব তো থাকবেই।’

আরও দরকার খাসজমি : উপজেলার গণ্ডামারা ইউনিয়নে ৬০০ একর জায়গায় কয়লাভিত্তিক বিদ্যুেকন্দ্র নির্মাণের জন্য মাটি ভরাটের কাজ চলছে। এ ছাড়া প্রকল্প কর্তৃপক্ষ ৪ জানুয়ারি চার মৌজায় ৭২৪ একর সরকারি খাসজমি বরাদ্দের জন্য আবেদন করেছে চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসন কার্যালয়ে। এর মধ্যে পশ্চিম বড় ঘোনা মৌজায় ১৬ দশমিক ৫২ একর, আলকদিয়া মৌজায় শূন্য দশমিক ৯৯ একর, চর বড় ঘোনা মৌজায় ২৪৬ দশমিক ৩৮ একর এবং গণ্ডামারা মৌজায় ৩৯০ একর ভূমি বন্দোবস্তের জন্য আবেদন করা হয়। এর মধ্যে গণ্ডামারা মৌজায় ৩৯০ একর ভূমি যাচাই-বাছাই করে পুনঃপ্রস্তাব প্রেরণের জন্য উপজেলার সহকারী কমিশনারের কাছে ফেরত পাঠানো হয়।

হুমকিতে মত্স্য অভয়ারণ্য : দেশে বর্তমানে পাঁচটি মত্স্য অভয়ারণ্য আছে। এর মধ্যে দেশের বৃহত্তম মত্স্য অভয়ারণ্য হলো কুতুবদিয়া-বাঁশখালী চ্যানেলের ‘হাঁটখালির মোহনা’। প্রস্তাবিত কয়লাভিত্তিক বিদ্যুেকন্দ্র থেকে এ মোহনার দূরত্ব অর্ধকিলোমিটার। দেশের সামুদ্রিক মাছের ৩৮ শতাংশ এই অভয়ারণ্য থেকে জোগান দেওয়া হয়। গণ্ডামারা ইউনিয়নসহ বাঁশখালী উপজেলার উপকূলীয় অঞ্চলের প্রায় ১০ হাজার জেলে এ অভয়ারণ্য থেকে মত্স্য আহরণ করে জীবন ধারণ করেন। বাঁশখালী উপকূলীয় মত্স্য আহরণকারী ও মত্স্যজীবী সমবায় সমিতির সদস্য আবু আহমেদ বলেন, ‘দেশের বৃহত্তম মত্স্য অভয়ারণ্য থেকে মাত্র অর্ধকিলোমিটার দূরে এ কয়লাভিত্তিক বিদ্যুেকন্দ্র। শুধু তা-ই নয়, বিদ্যুেকন্দ্রের পাশেই অবস্থিত এর কিছুটা অংশ। ফলে এখানে বিদ্যুেকন্দ্র হলে এই অভয়ারণ্য চরম হুমকিতে পড়বে বলে আমরা মনে করি।’

নষ্ট হবে লবণ মাঠ : এস আলম গ্রুপের প্রস্তাবিত কয়লাভিত্তিক বিদ্যুেকন্দ্র হচ্ছে উপজেলার গণ্ডামারায়। বাঁশখালী উপজেলায় লবণ চাষি আছেন ১৪ হাজার। প্রতিবছর এখানে উৎপাদিত হয় প্রায় তিন লাখ মেট্রিক টন লবণ। দেশের ১৫ শতাংশ লবণের জোগান আসে বাঁশখালী থেকে। এর মধ্যে গণ্ডামারা ইউপি থেকে যায় ৮ শতাংশ লবণ। বিদ্যুেকন্দ্র নির্মাণস্থল গণ্ডামারা ইউপিতে মোট জনসংখ্যা ৫০ হাজার। এককভাবে এই ইউনিয়নেই পাঁচ হাজার মানুষ লবণ চাষের ওপর নির্ভরশীল। আশপাশে প্রায় ১০ হাজার কানি জমিতে চাষ হয় লবণের। এ ছাড়া বিদ্যুেকন্দ্র এলাকায় এক হাজার কানি জমিতে হয় লবণের চাষ। এ এলাকায় ধানি জমি আছে ১০ হাজার কানি। সবজি খেত হয় তিন হাজার কানিতে।

গণমাধ্যমে ‘জিডি’ লিয়াকতের : বাঁশখালীর গণ্ডামারায় কয়লাভিত্তিক বিদ্যুেকন্দ্র নির্মাণের প্রতিবাদে গঠিত হয় ‘বসতভিটা ও কবরস্থান রক্ষা কমিটি’। এর আহ্বায়ক উপজেলার সাবেক চেয়ারম্যান লিয়াকত আলী। ঘটনার পর থেকে তাকে নানাভাবে হুমকি দেওয়া হচ্ছে বলে অভিযোগ করেছেন তিনি। কিন্তু এ ব্যাপারে তিনি এখনো কোনো সাধারণ ডায়েরি (জিডি) বা মামলা করেননি। তিনি অভিযোগ করে বলেন, ‘আমি কার কাছে, কোথায় জিডি করব। আমার জিডি তো কেউ নেবে না। তাই আমি গণমাধ্যমের কাছেই জিডি করেছি। সংবাদমাধ্যমের কাছেই আমার শেষ অভিযোগ।’ 

২০ হাজার কোটি টাকার প্রকল্প : জানা যায়, বেসরকারি পর্যায়ে বিদ্যুৎ উৎপাদন খাতে দেশের সবচেয়ে বড় বিনিয়োগ হচ্ছে চট্টগ্রামের বাঁশখালীর গণ্ডামারা পশ্চিম বড় ঘোনায়। চীনের সেবকো এইচটিজির সঙ্গে যৌথভাবে ৬০০ একর জমির ওপর ২০ হাজার কোটি টাকার এ উদ্যোগ বাস্তবায়ন করছে এস আলম গ্রুপ। কয়লাভিত্তিক ১৩২০ মেগাওয়াটের এ বিদ্যুেকন্দ্রের ৭০ শতাংশের মালিকানা এস আলম গ্রুপের আর ৩০ শতাংশের মালিকানা চীনা প্রতিষ্ঠানের। বিনিয়োগ করা ২০ হাজার কোটি টাকার মধ্যে ১৫ হাজার কোটি টাকার শেয়ার মালিকানা ও ঋণ দিচ্ছে চীনের প্রতিষ্ঠান। প্রসঙ্গত, সোমবার বাঁশখালী উপজেলার গণ্ডামারা ইউনিয়নের হাজীপাড়া স্কুল মাঠে কয়লাভিত্তিক বিদ্যুেকন্দ্র নির্মাণের প্রতিবাদে সমাবেশ আহ্বান করেন স্থানীয়রা।

কিন্তু সমাবেশ শুরু হওয়ার আধা ঘণ্টা আগে স্থানীয় এমপির পক্ষে মাইকিং করে পাল্টা সমাবেশের ডাক দেয় অপর পক্ষ। একই স্থানে দুটি সমাবেশের ডাক দেওয়ায় উত্তেজনা সৃষ্টির আশঙ্কায় প্রশাসন ১৪৪ ধারা জারি করে। এ সময় চরম উত্তেজনার একপর্যায়ে পুলিশ ও জনতা সংঘর্ষে লিপ্ত হয়। পুলিশ উপস্থিত জনতার ওপর এলোপাতাড়ি গুলিবর্ষণ শুরু করে। এ সময় পুলিশের সঙ্গে থাকা বিদ্যুেকন্দ্র নির্মাণ পক্ষের লোকজনও অতর্কিত গুলিবর্ষণ করেন বলে স্থানীয়রা জানান। এ ঘটনায় চারজন নিহত ও অর্ধশত মানুষ আহত হন। গ্রেফতার করা হয় পাঁচজনকে। এ ছাড়া ম্যাজিস্ট্রেট, পুলিশ ও সরকারি লোকজনের ওপর হামলার ঘটনায় বাঁশখালী থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) বাহার মিয়া বাদী হয়ে ৫৭ জনের নাম উল্লেখ এবং প্রায় ৩২০০ জনকে অজ্ঞাতনামা আসামি করে একটি মামলা করেন। আর নিহত দুই সহোদরের পরিবারের পক্ষে মাওলানা বশির আহমদ বাদী হয়ে ছয়জনের নাম উল্লেখ এবং অজ্ঞাত ১৫০০ জনকে আসামি করে একটি মামলা করেন। এ ছাড়া নিহত জাকের আহমদের স্ত্রী মনোয়ারা বেগম বাদী হয়ে প্রায় ১৮০০ জনকে আসামি করে একটি মামলা করেন।

এই বিভাগের আরও খবর
শিল্প বাঁচাতে ঋণের মেয়াদ বাড়ানো যাবে
শিল্প বাঁচাতে ঋণের মেয়াদ বাড়ানো যাবে
আফগানিস্তানকে হারিয়েও অপেক্ষায় বাংলাদেশ
আফগানিস্তানকে হারিয়েও অপেক্ষায় বাংলাদেশ
বর্ধিত তাপমাত্রায় ক্ষতি ২১ হাজার কোটি টাকা
বর্ধিত তাপমাত্রায় ক্ষতি ২১ হাজার কোটি টাকা
ফের মুখোমুখি বিএসসি ও পলিটেকনিক
ফের মুখোমুখি বিএসসি ও পলিটেকনিক
এলডিসি উত্তরণ তিন বছর পেছাতে চায় সরকার
এলডিসি উত্তরণ তিন বছর পেছাতে চায় সরকার
পাঁচ ব্যাংক একীভূত করার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত
পাঁচ ব্যাংক একীভূত করার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত
প্রচারে কৌশলী ছাত্রশিবির, মাঠে ব্যস্ত ছাত্রদলসহ অন্যরা
প্রচারে কৌশলী ছাত্রশিবির, মাঠে ব্যস্ত ছাত্রদলসহ অন্যরা
জমজমাট চাকসু মনোনয়নপত্র সংগ্রহ হাজার ছাড়াল
জমজমাট চাকসু মনোনয়নপত্র সংগ্রহ হাজার ছাড়াল
ভোজ্য তেলের বাজারে অস্থিরতা
ভোজ্য তেলের বাজারে অস্থিরতা
জাপানের সহযোগিতা চাইল চেম্বার
জাপানের সহযোগিতা চাইল চেম্বার
পরিবেশ উন্নত হলে মার্কিন রপ্তানি বাড়বে
পরিবেশ উন্নত হলে মার্কিন রপ্তানি বাড়বে
সম্পর্ক হবে পারস্পরিক সম্মানের
সম্পর্ক হবে পারস্পরিক সম্মানের
সর্বশেষ খবর
আফগানিস্তানকে হারিয়ে যাদের কৃতিত্ব দিলেন অধিনায়ক
আফগানিস্তানকে হারিয়ে যাদের কৃতিত্ব দিলেন অধিনায়ক

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

গাজায় তীব্র হামলা চালাচ্ছে ইসরায়েল, নিহত আরও ৭৮
গাজায় তীব্র হামলা চালাচ্ছে ইসরায়েল, নিহত আরও ৭৮

৪৭ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাঝ বয়সে মূত্রাশয়ের সংক্রমণ গুপ্ত ক্যান্সারের সংকেত : গবেষণা
মাঝ বয়সে মূত্রাশয়ের সংক্রমণ গুপ্ত ক্যান্সারের সংকেত : গবেষণা

১০ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

সৌর ব্যতিচারের কারণে টানা ৮ দিন স্যাটেলাইট সম্প্রচারে বিঘ্নের শঙ্কা
সৌর ব্যতিচারের কারণে টানা ৮ দিন স্যাটেলাইট সম্প্রচারে বিঘ্নের শঙ্কা

১৮ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা

১৯ মিনিট আগে | জাতীয়

সালিশ বা দাঙ্গা-ফ্যাসাদে না জড়াতে কর্মীদের কঠোর নির্দেশনা জেলা বিএনপির
সালিশ বা দাঙ্গা-ফ্যাসাদে না জড়াতে কর্মীদের কঠোর নির্দেশনা জেলা বিএনপির

২৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

তিন দফা দাবিতে ২১ ঘন্টা ধরে অনশনে জবির পাঁচ শিক্ষার্থী
তিন দফা দাবিতে ২১ ঘন্টা ধরে অনশনে জবির পাঁচ শিক্ষার্থী

২৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ছয় দফা দাবিতে সাতরাস্তা মোড় অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ
ছয় দফা দাবিতে সাতরাস্তা মোড় অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ

৩৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

আমিরাতের বিপক্ষে জিতলেই সুপার ফোর, হারলে বিদায় পাকিস্তানের
আমিরাতের বিপক্ষে জিতলেই সুপার ফোর, হারলে বিদায় পাকিস্তানের

৫৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

৪৭তম বিসিএস প্রিলিমিনারি; ঢাকায় দায়িত্বে থাকবেন ১২০ নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট
৪৭তম বিসিএস প্রিলিমিনারি; ঢাকায় দায়িত্বে থাকবেন ১২০ নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

সারা দেশে টানা বৃষ্টির পূর্বাভাস, বাড়বে তাপমাত্রা
সারা দেশে টানা বৃষ্টির পূর্বাভাস, বাড়বে তাপমাত্রা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নোভা স্কোশিয়ায় বাংলাদেশ কমিউনিটির আয়োজনে রবীন্দ্র-নজরুল সন্ধ্যা
নোভা স্কোশিয়ায় বাংলাদেশ কমিউনিটির আয়োজনে রবীন্দ্র-নজরুল সন্ধ্যা

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

চার বিভাগে ভারী বৃষ্টির আভাস
চার বিভাগে ভারী বৃষ্টির আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খুলনায় বিএনপি নেতার বাড়িতে হামলার প্রতিবাদে বিক্ষোভ আজ
খুলনায় বিএনপি নেতার বাড়িতে হামলার প্রতিবাদে বিক্ষোভ আজ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা
রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!
মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেনীতে ইউনিফর্ম পরিবর্তনের উদ্যোগে কলেজ শিক্ষার্থীদের প্রতিবাদ
ফেনীতে ইউনিফর্ম পরিবর্তনের উদ্যোগে কলেজ শিক্ষার্থীদের প্রতিবাদ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পিসিবির দাবি প্রত্যাখ্যান করলো আইসিসি
পিসিবির দাবি প্রত্যাখ্যান করলো আইসিসি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এমবাপ্পের জোড়া গোল, চ্যাম্পিয়নস লিগে রিয়ালের শুভসূচনা
এমবাপ্পের জোড়া গোল, চ্যাম্পিয়নস লিগে রিয়ালের শুভসূচনা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাবিপ্রবির র‌্যাঙ্কিং বাড়াতে চার পদক্ষেপ নিল প্রশাসন
শাবিপ্রবির র‌্যাঙ্কিং বাড়াতে চার পদক্ষেপ নিল প্রশাসন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে বিএনপি নেতার স্ত্রীকে কুপিয়ে হত্যা
টাঙ্গাইলে বিএনপি নেতার স্ত্রীকে কুপিয়ে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আজ বেনাপোল-পেট্রাপোল দিয়ে আমদানি-রপ্তানি বন্ধ
আজ বেনাপোল-পেট্রাপোল দিয়ে আমদানি-রপ্তানি বন্ধ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ
ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গায় এক ব্যক্তিকে পিটিয়ে ও কুপিয়ে হত্যার অভিযোগ
ভাঙ্গায় এক ব্যক্তিকে পিটিয়ে ও কুপিয়ে হত্যার অভিযোগ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া উপকূলে শরণার্থীবাহী নৌকায় আগুন, নিহত অন্তত ৫০
লিবিয়া উপকূলে শরণার্থীবাহী নৌকায় আগুন, নিহত অন্তত ৫০

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান
ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর
জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা
গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন বিভাগে ভারি বর্ষণের আভাস
তিন বিভাগে ভারি বর্ষণের আভাস

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
বাংলাদেশ বনাম আফগানিস্তান: পরিসংখ্যানে কে এগিয়ে?
বাংলাদেশ বনাম আফগানিস্তান: পরিসংখ্যানে কে এগিয়ে?

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুলিশের ৯ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর
পুলিশের ৯ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ
এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান
যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান
খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাঁচ ব্যাংক একীভূত হওয়ার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত, বসছে প্রশাসক
পাঁচ ব্যাংক একীভূত হওয়ার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত, বসছে প্রশাসক

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ক্যান্সারে আক্রান্ত স্বাস্থ্য উপদেষ্টার বিদেশে চিকিৎসার বিষয়টি মানবিকভাবে দেখা উচিত
ক্যান্সারে আক্রান্ত স্বাস্থ্য উপদেষ্টার বিদেশে চিকিৎসার বিষয়টি মানবিকভাবে দেখা উচিত

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুপার ফোরের আশা বাঁচাল বাংলাদেশ, তবে এখন কী সমীকরণ?
সুপার ফোরের আশা বাঁচাল বাংলাদেশ, তবে এখন কী সমীকরণ?

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আম্বানিপুত্রের চিড়িয়াখানায় অবৈধ প্রাণী-বাণিজ্য, অভিযোগ ভিত্তিহীন
আম্বানিপুত্রের চিড়িয়াখানায় অবৈধ প্রাণী-বাণিজ্য, অভিযোগ ভিত্তিহীন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছক্কার রাজা এখন তানজিদ হাসান তামিম
ছক্কার রাজা এখন তানজিদ হাসান তামিম

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কিছু আসনের লোভে জাতীয় স্বার্থের বাইরে গিয়ে কেউ পিআর চাইছে: সালাহউদ্দিন
কিছু আসনের লোভে জাতীয় স্বার্থের বাইরে গিয়ে কেউ পিআর চাইছে: সালাহউদ্দিন

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সুপার ফোরে যেতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ
সুপার ফোরে যেতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চীনে আইফোন ১৭ উন্মাদনা, দাম নিয়ে কেউ ভাবছে না
চীনে আইফোন ১৭ উন্মাদনা, দাম নিয়ে কেউ ভাবছে না

২০ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম
আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা
ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন বাংলাদেশ গড়তে চাই, যেখানে সবাই সমান অধিকার পাবে : প্রধান উপদেষ্টা
নতুন বাংলাদেশ গড়তে চাই, যেখানে সবাই সমান অধিকার পাবে : প্রধান উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিলে ককটেল বিস্ফোরণ, আটক ৬
আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিলে ককটেল বিস্ফোরণ, আটক ৬

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ
ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিসিএস পরীক্ষার জন্য কর্মসূচির সময় পরিবর্তন করল জামায়াত
বিসিএস পরীক্ষার জন্য কর্মসূচির সময় পরিবর্তন করল জামায়াত

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এবার এনবিআরের ৫৫৫ সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তাকে বদলি
এবার এনবিআরের ৫৫৫ সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তাকে বদলি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এলডিসি থেকে উত্তরণ ৩ বছর পিছিয়ে দিতে চায় সরকার : বাণিজ্য সচিব
এলডিসি থেকে উত্তরণ ৩ বছর পিছিয়ে দিতে চায় সরকার : বাণিজ্য সচিব

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গত ১ বছরে একটা দিক থেকেও দেশ ভালো চলেনি : রুমিন ফারহানা
গত ১ বছরে একটা দিক থেকেও দেশ ভালো চলেনি : রুমিন ফারহানা

২২ ঘণ্টা আগে | টক শো

সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট
সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্পিনে শুরু, পেসে শেষ: কোথায় জিতল বাংলাদেশ?
স্পিনে শুরু, পেসে শেষ: কোথায় জিতল বাংলাদেশ?

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক বজায় রাখতে ভারত অঙ্গীকারবদ্ধ : হাইকমিশনার
বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক বজায় রাখতে ভারত অঙ্গীকারবদ্ধ : হাইকমিশনার

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রিয়াদে ইরানের শীর্ষ নিরাপত্তা কর্মকর্তার বৈঠক
রিয়াদে ইরানের শীর্ষ নিরাপত্তা কর্মকর্তার বৈঠক

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন
নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসরায়েলের পরবর্তী লক্ষ্য কি তুরস্ক?
ইসরায়েলের পরবর্তী লক্ষ্য কি তুরস্ক?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইয়েমেনের বন্দরে ইসরায়েলের বিমান হামলা
ইয়েমেনের বন্দরে ইসরায়েলের বিমান হামলা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
রাজনীতিতে উত্তাপ চায় না বিএনপি
রাজনীতিতে উত্তাপ চায় না বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়ায় হচ্ছে নদীবন্দর
বগুড়ায় হচ্ছে নদীবন্দর

নগর জীবন

এটি সরকারি স্কুল!
এটি সরকারি স্কুল!

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

প্রধান উপদেষ্টার অনুরোধ এবং এক-এগারোর বিস্ফোরণ
প্রধান উপদেষ্টার অনুরোধ এবং এক-এগারোর বিস্ফোরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপিসহ অন্য দলের নেতারা
মাঠে বিএনপিসহ অন্য দলের নেতারা

নগর জীবন

বিএনপির প্রার্থী হতে চান পাঁচ নেতা
বিএনপির প্রার্থী হতে চান পাঁচ নেতা

নগর জীবন

চালের মূল্যবৃদ্ধিতে সাধন ফর্মুলা
চালের মূল্যবৃদ্ধিতে সাধন ফর্মুলা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির বিরুদ্ধে একটি পক্ষ ষড়যন্ত্র করছে
বিএনপির বিরুদ্ধে একটি পক্ষ ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

বেশি কষ্টে নগর দরিদ্ররা
বেশি কষ্টে নগর দরিদ্ররা

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাহী আদেশে দল নিষিদ্ধ করা সমর্থন করি না
নির্বাহী আদেশে দল নিষিদ্ধ করা সমর্থন করি না

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে চোখ রাঙাচ্ছে বন্যা
সিলেটে চোখ রাঙাচ্ছে বন্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

অতিরিক্ত সচিবসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
অতিরিক্ত সচিবসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট
সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট

পূর্ব-পশ্চিম

ব্যতিক্রমী ইকোসিস্টেম বিদ্যুৎ কেন্দ্র এলাকায়
ব্যতিক্রমী ইকোসিস্টেম বিদ্যুৎ কেন্দ্র এলাকায়

পেছনের পৃষ্ঠা

সব প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিতে হবে
সব প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিতে হবে

নগর জীবন

আওয়ামী লীগ সরকার শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস করেছে
আওয়ামী লীগ সরকার শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস করেছে

নগর জীবন

এনসিপি রাজশাহীর যুগ্ম সমন্বয়কের পদত্যাগ
এনসিপি রাজশাহীর যুগ্ম সমন্বয়কের পদত্যাগ

নগর জীবন

কষ্টিপাথরের মূর্তিসহ আটক ২
কষ্টিপাথরের মূর্তিসহ আটক ২

দেশগ্রাম

বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক মেজবাউল হকের পদত্যাগ
বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক মেজবাউল হকের পদত্যাগ

নগর জীবন

তিন মামলা থেকে অব্যাহতি পেলেন মেয়র ডা. শাহাদাত
তিন মামলা থেকে অব্যাহতি পেলেন মেয়র ডা. শাহাদাত

নগর জীবন

জাতিসংঘের সতর্কবার্তা
জাতিসংঘের সতর্কবার্তা

নগর জীবন

দ্বিতীয়বারের মতো মেরিনার হাতে আগা খান পদক
দ্বিতীয়বারের মতো মেরিনার হাতে আগা খান পদক

নগর জীবন

জাফলংয়ে নিখোঁজের এক সপ্তাহ পর পর্যটকের লাশ উদ্ধার
জাফলংয়ে নিখোঁজের এক সপ্তাহ পর পর্যটকের লাশ উদ্ধার

নগর জীবন

মার্কিনিদের মধ্যে বেড়েছে বিষণ্নতা
মার্কিনিদের মধ্যে বেড়েছে বিষণ্নতা

পূর্ব-পশ্চিম

গাজা সিটিতে ইসরায়েলের স্থল অভিযান, নিহত ৭৮
গাজা সিটিতে ইসরায়েলের স্থল অভিযান, নিহত ৭৮

পূর্ব-পশ্চিম

শিল্পকলা একাডেমিতে নতুন মহাপরিচালক
শিল্পকলা একাডেমিতে নতুন মহাপরিচালক

নগর জীবন

পাকিস্তানে বিস্ফোরণে পাঁচ সেনা নিহত
পাকিস্তানে বিস্ফোরণে পাঁচ সেনা নিহত

পূর্ব-পশ্চিম

রাস্তার বেহাল দশা, জনদুর্ভোগ
রাস্তার বেহাল দশা, জনদুর্ভোগ

দেশগ্রাম

দুই ব্যবসায়ীকে জরিমানা
দুই ব্যবসায়ীকে জরিমানা

দেশগ্রাম