শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২৩ সেপ্টেম্বর, ২০১৬ আপডেট:

এত নিখোঁজ গেল কোথায়

তালিকায় যুক্ত হচ্ছে নতুন নতুন নাম, ১০ মাসে হদিস নেই ২৬২ জনের
মির্জা মেহেদী তমাল
প্রিন্ট ভার্সন
এত নিখোঁজ গেল কোথায়

‘আমি নিবরাসের সঙ্গে যাচ্ছি’ চলতি বছরের ৩ ফেব্রুয়ারি ধানমন্ডির বাড়ি থেকে বেরোনোর সময় এই ছিল তাওসিফ হোসেনের শেষ কথা। আর নিবরাসও একই দিনে তার উত্তরার বাসা থেকে বেরিয়ে যায় ছোট একটি ব্যাগ নিয়ে। তাদের আরেক বন্ধু শেহজাদ ওরফে অর্ক। সেও একই সময়ে ভাটারার বাসা থেকে বেরিয়ে পড়ে। এরপর থেকেই তারা নিখোঁজ। নিবরাস গত ১ জুলাই গুলশানে হলি আর্টিজান রেস্তোরাঁয় জঙ্গি হামলায় অংশ নেয় এবং পরে  যৌথবাহিনীর অভিযানে নিহত হয়। শেহজাদ নিহত হয় ২৬ জুলাই ঢাকার কল্যাণপুরে জঙ্গি আস্তানায় পুলিশের অভিযানে। ওই অভিযানে মোট ৯ জঙ্গি নিহত হয়। নারায়ণগঞ্জে পুলিশের অভিযানে নিউ জেএমবির শীর্ষ নেতা তামিম চৌধুরীর সঙ্গে নিহত হয় তাওসিফ হোসেন।

বাড্ডার সাতারকুল এলাকার মেহেদী হাসান রাজ। নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র এই রাজ নিখোঁজ হয় গত বছরের ১৬ নভেম্বর। ফোনে অজ্ঞাত এক ব্যক্তি তার পরিবারের কাছে মুক্তিপণ হিসেবে পাঁচ লাখ টাকা দাবি করে। ১৭ নভেম্বর এ বিষয়ে তার বাবা জসিম উদ্দিন বাড্ডা থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি এবং পরবর্তীতে ২৩ নভেম্বর একটি অপহরণ মামলা দায়ের করেন। অপহূত সেই মেহেদী হাসান রাজ এখনো নিখোঁজ।

নিখোঁজ তালিকায় নতুন নতুন নাম যুক্ত হচ্ছে। কারও খোঁজ মিলছে, কারও মিলছে না। নিখোঁজ অনেকেই আবার জঙ্গি হিসেবে আবির্ভূত হচ্ছে। পুলিশি অভিযানে এদের কারও কারও লাশ পড়ছে। আবার অনেকের কোনো হদিস নেই। অপহরণকারীরাও কোনো কোনো ক্ষেত্রে এ সুযোগ নিচ্ছে। পূর্ব শত্রুতার জের ধরে যারা অপহূত হচ্ছে, তাদেরকেই জঙ্গি হিসেবে চালিয়ে দেওয়ার অভিযোগও রয়েছে। সংশ্লিষ্টরা বলছে, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর হিসাব মতে, গত ১০ মাসে সারা দেশে নিখোঁজ হয়েছে ২৬২ জন। এদের ব্যাপারে সংশ্লিষ্ট থানায় সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করা হয়। এদের মধ্যে অন্তত ৪০ জন উগ্রবাদে জড়িয়ে পড়েছে বলে তদন্তে গোয়েন্দারা নিশ্চিত হয়েছে। বাকি নিখোঁজদের কেউ কেউ আবার ফিরে এসেছে নিজ নিজ পরিবারে। তবে নিখোঁজ ব্যক্তিদের বড় একটি অংশের এখনো কোনো খবর মেলেনি। এ অবস্থায় সর্ব মহলেই এখন প্রশ্ন—এত নিখোঁজ গেল কোথায়?

জানা যায়, গুলশান ও শোলাকিয়ায় হামলার ঘটনায় সাত জঙ্গি নিহত হওয়ার পর নিখোঁজ হওয়ার বিষয়টি সামনে চলে আসে। তাদের পরিবারের কাছ থেকে আইন প্রয়োগকারী সংস্থা জানতে পারে এরা প্রত্যেকেই হঠাৎ নিখোঁজ হয়েছিল। নিহত হওয়ার পর পরিবার জানতে পারে, তাদের সন্তানরা কয়েক মাসের মধ্যেই ভয়ঙ্কর জঙ্গি হয়ে ওঠে। এরপরই পুলিশ ও গোয়েন্দারা নিখোঁজদের জঙ্গি হয়ে ওঠার বিষয়টি নিশ্চিত হয়। পরবর্তীতে কল্যাণপুর, নারায়ণগঞ্জ, মিরপুরের রূপনগর ও আজিমপুরে নিহত ১৪ জনের মধ্যে ১১ জনই পরিবার থেকে নিখোঁজ ছিল। পুলিশের আইজি এ কে এম শহীদুল হক সম্প্রতি বলেছেন, নিখোঁজদের মধ্যে সন্দেহভাজন রয়েছে ৪০ জন। এরা উগ্রবাদে জড়িয়ে পড়েছে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।

পুলিশের এক কর্মকর্তা জানান, থানায় জিডির বাইরে আরও অনেকে নিখোঁজ থাকতে পারেন। অনেক পরিবারই জিডি করেনি। প্রেমঘটিত, ব্যবসায়িক, পারিবারিক সংকট, পূর্ব শত্রুতাসহ নানা কারণে মানুষ নিখোঁজ হয়। এরা যে জঙ্গি তত্পরতায় জড়িয়ে পড়েছে—তা নিশ্চিত করে বলা যাবে না। নিখোঁজ এই ব্যক্তিরা গেল কোথায়—এমন প্রশ্নের জবাবে গোয়েন্দা কর্মকর্তারা বলছেন, ঘর পালানো লাপাত্তা বনে যাওয়া সন্দেভাজন তরুণ-যুবকরা জঙ্গি সংগঠনগুলোতে যোগ দিয়েছে। এদের কেউ গেছে সিরিয়া, ইরাক, তুরস্ক আর মালয়েশিয়ায়। এখন পর্যন্ত অর্ধশতাধিক বাংলাদেশি ও বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত বিভিন্ন দেশের নাগরিকের সরাসরি ইরাক বা সিরিয়ায় গিয়ে আইএস’র হয়ে লড়াই করার তথ্য গোয়েন্দারা পেয়েছেন বিভিন্ন সময়ে। আবার কেউ দেশের বিভিন্ন অঞ্চল বিশেষ করে ঝিনাইদহ আর গাইবান্ধায় প্রশিক্ষণ নিয়েছে বলেও গোয়েন্দাদের কাছে খবর রয়েছে। গোয়েন্দাদের কাছে খবর রয়েছে, দেশের একজন সাবেক নির্বাচন কমিশনারের ছেলেসহ তিন তরুণ সিরিয়া যাওয়ার উদ্দেশে এখন তুরস্কে।

তবে অপহরণের শিকার কাউকে কাউকে জঙ্গি হিসেবে প্রচার চালানোর অভিযোগও রয়েছে। বাড্ডার সাতারকুল এলাকার জসিমউদ্দিনের একমাত্র সন্তান মেহেদী হাসান রাজ অপহরণ মামলার আসামিকে পুলিশ গ্রেফতার করে। মুক্তিপণের দাবিতে অপহরণ মামলার আসামি উল্টো সেই অপহূত মেহেদী হাসানকেই জঙ্গি বলে প্রচার চালানোর সুযোগ নিচ্ছে। অপহূত মেহেদী হাসানের পারিবারিক সূত্র জানায়, মেহেদী হাসান রাজ নিখোঁজ হওয়ার আগে তাকে অপহরণ করা হবে বলে যারা হুমকি দিয়েছিল তারাই তাকে অপহরণ করেছে। সিআইডি এই মামলাটি তদন্ত করছে। কিন্তু ২০১৪ সালে মেহেদী হাসান নামে অপর এক যুবক সিরিয়া গিয়ে যুদ্ধে নিহত হয়েছে বলে যে খবর বেরিয়েছে, সেই মেহেদী হাসানকে আমাদের মেহেদী হাসান বলে মিথ্যা প্রচারণা চালাচ্ছে আসামিরা। তারা অভিযোগ থেকে রেহাই পেতে এমন সুযোগ নিচ্ছে বলে জানান পরিবারের সদস্যরা। মধ্যপ্রাচ্যভিত্তিক জঙ্গি সংগঠন ইসলামিক স্টেট বা আইএসের কর্মকাণ্ড নিয়মিত পর্যবেক্ষণ করা ঢাকার আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর একজন কর্মকর্তা জানান, বাংলাদেশে আইএসের কোনো কর্মকাণ্ড না থাকলেও বিদেশে গিয়ে বাংলাদেশিরা এই জঙ্গিগোষ্ঠীতে যোগ দিচ্ছে। এমনকি আইএসের যুদ্ধ ক্ষেত্রে বাংলাদেশের নাম জড়িয়ে মৃত্যুবরণ করেছে সাতজন। আইএসের অনলাইন ম্যাগাজিন ‘দাবিক’-এর সর্বশেষ সংস্করণের এক নিবন্ধে এক বাংলাদেশির যুদ্ধে নিহত হওয়ার তথ্য উঠে আসে। বাংলাদেশি এ তরুণের ছবি প্রকাশিত হয়েছে, তবে প্রকাশ হয়নি প্রকৃত নাম। নাম বলা হয়েছে আবু জান্দাল আল-বাঙালি। গোয়েন্দারা মনে করছেন, ঢাকা থেকে সিরিয়া যাওয়ার পর নাম পরিবর্তন করে আবু জান্দাল রাখা হয়েছে এবং যেহেতু বাংলাদেশি তাই নামের শেষে আল-বাঙালি জুড়ে দেওয়া হয়েছে। এরপরই আরেক বাংলাদেশির মৃত্যুর খবর প্রকাশ করে আইএস। ওই বাংলাদেশির নাম আবু দোজানা আল-বাঙালি। তবে ব্রিটিশ গোয়েন্দাদের নথি বলছে, তার প্রকৃত নাম মেহেদী হাসান। সিরিয়া যাওয়ার পর নামকরণ হয়েছে আবু দোজানা আল-বাঙালি। মেহেদী হাসান ছাড়াও মারা যান মামুনুর রশিদ, হামিদুর রহমান, মাসুদুর চৌধুরী ও আসাদুজ্জামান। এরা দেশ ছাড়ে ২০১৪ সালের দিকে। আইন প্রয়োগকারী সংস্থার সূত্রে জানা গেছে, নিখোঁজদের অনেকেই উগ্রবাদে জড়িয়ে পড়ার প্রমাণ পাওয়া গেছে। তালিকাভুক্ত নিখোঁজ আশরাফ রাজধানীর মিরপুর ডিওএইচএসে বসবাসরত সাবেক এক ঊর্ধ্বতন সরকারি কর্মকর্তার মেধাবী সন্তান। বাসা থেকে যাওয়ার আগে বাবার উদ্দেশে চিরকুটে লিখে গেছে, ‘আমি নেটওয়ার্কের বাইরে চলে যাচ্ছি।’ ঢাকার ইব্রাহিম হাসান খান ফেসবুকে ২০১৫ সালের ১৩ জুলাই কোরআনের আয়াত দিয়ে পোস্ট দিয়েছিলেন। এরপর থেকে তার কোনো খোঁজ নেই। একই সঙ্গে খোঁজ নেই তার ভাই জুনায়েদ হোসেন খানের। চার দিন আগে আইএসের পতাকা ও অস্ত্র নিয়ে একটি ছবি পোস্ট করেছিল তাদের ফেসবুকে। তবে কয়েক ঘণ্টা পর তা আবার উঠিয়ে নেওয়া হয়। গোয়েন্দারা নিশ্চিত এরা আইএসে যোগ দিয়েছে।

এই বিভাগের আরও খবর
মিরপুর টেস্টে চালকের আসনে বাংলাদেশ
মিরপুর টেস্টে চালকের আসনে বাংলাদেশ
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ডিবি হেফাজতে আসামির মৃত্যু তদন্ত কমিটি
ডিবি হেফাজতে আসামির মৃত্যু তদন্ত কমিটি
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
পুরোনো ভবনগুলো কোড মানেনি
পুরোনো ভবনগুলো কোড মানেনি
ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে থাকবে বিএনপি
ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে থাকবে বিএনপি
১৪ বছর ধরে বিকল অগ্রিম সংকেত দেওয়া যন্ত্র
১৪ বছর ধরে বিকল অগ্রিম সংকেত দেওয়া যন্ত্র
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
সর্বশেষ খবর
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১

এই মাত্র | নগর জীবন

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

৩০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’
‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

৩৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব

৩৯ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা
তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর

৫০ মিনিট আগে | শোবিজ

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’
‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা
কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া
ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ
খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে
শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে
অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চারটি নির্বাচনে ভোট দিতে পারেনি জনগণ: সেলিমুজ্জামান সেলিম
চারটি নির্বাচনে ভোট দিতে পারেনি জনগণ: সেলিমুজ্জামান সেলিম

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাবির নারী শিক্ষার্থীদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মতবিনিময় সভা
ঢাবির নারী শিক্ষার্থীদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মতবিনিময় সভা

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

১৭ বছর পর ভোট দেওয়ার অধিকার ফিরে এসেছে: সেলিমা রহমান
১৭ বছর পর ভোট দেওয়ার অধিকার ফিরে এসেছে: সেলিমা রহমান

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে বুড়িচংয়ে দোয়া মাহফিল
তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে বুড়িচংয়ে দোয়া মাহফিল

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নমিনেশন পেতে বাজিতপুর-নিকলী সড়কে দীর্ঘ মানববন্ধন
নমিনেশন পেতে বাজিতপুর-নিকলী সড়কে দীর্ঘ মানববন্ধন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধর্মের দোহাই দিয়ে টিকেট বিক্রি করে কাজ হবে না: তানিয়া রব
ধর্মের দোহাই দিয়ে টিকেট বিক্রি করে কাজ হবে না: তানিয়া রব

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ফটিকছড়িতে ধানের শীষে ভোট চাইলেন সরওয়ার আলমগীর
ফটিকছড়িতে ধানের শীষে ভোট চাইলেন সরওয়ার আলমগীর

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গাইবান্ধায় ফুটবল টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন গোবিন্দগঞ্জ সরকারি কলেজ
গাইবান্ধায় ফুটবল টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন গোবিন্দগঞ্জ সরকারি কলেজ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অশ্লীল ভিডিও ধারণ করে টাকা হাতিয়ে নেওয়া চক্রের সদস্য আটক
অশ্লীল ভিডিও ধারণ করে টাকা হাতিয়ে নেওয়া চক্রের সদস্য আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৈকতের সিদ্ধান্ত নিয়ে আবারও বিতর্ক, পাশে দাঁড়ালেন সাইমন টফেল
সৈকতের সিদ্ধান্ত নিয়ে আবারও বিতর্ক, পাশে দাঁড়ালেন সাইমন টফেল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০
ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক