শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০৩ অক্টোবর, ২০১৬

পাকিস্তানের সঙ্গে ঝগড়া সম্পর্ক দুটোই চলবে

নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
পাকিস্তানের সঙ্গে ঝগড়া সম্পর্ক দুটোই চলবে

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, মানবতাবিরোধী অপরাধে পাকিস্তানের পছন্দের লোকদের বিচার হচ্ছে। তারা তো কাঁদবেই। যুদ্ধাপরাধীর বিচার ও এর রায় কার্যকর নিয়ে পাকিস্তান যা বলছে, আমরা তার প্রতিবাদ জানাচ্ছি। তারপরও তাদের সঙ্গে কূটনৈতিক সম্পর্ক থাকবে, ঝগড়াঝাটিও চলবে।

গতকাল বিকালে প্রধানমন্ত্রীর সরকারি বাসভবন গণভবনে এক সংবাদ সম্মেলনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এসব কথা বলেন। কানাডার গ্লোবাল ফান্ডের পঞ্চম রিপ্লেনিশমেন্ট সম্মেলন এবং নিউইয়র্কে জাতিসংঘের  ৭১তম সাধারণ অধিবেশনে যোগদান এবং অর্জিত সাফল্যগুলো দেশবাসীর সামনে তুলে ধরতেই এ সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়। সংবাদ সম্মেলনে প্রধানমন্ত্রী জাতিসংঘ অধিবেশনে যোগদান, কানাডা সফর, দুটি পুরস্কার গ্রহণ, তার ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয়ের পুরস্কার গ্রহণ অনুষ্ঠানে অংশ নেওয়া এবং বিভিন্ন সেমিনারে বক্তব্য দেওয়াসহ গত ১৬ দিনের সফরের বিভিন্ন দিক তুলে ধরেন। তিনি জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান, ১৫ আগস্ট নিহত জাতীয় চার নেতা, মুক্তিযুদ্ধে শহীদ ও সদ্য প্রয়াত সব্যসাচী লেখক সৈয়দ শামসুল হককে স্মরণ ও তাদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। আগামী ২২ ও ২৩ অক্টোবর আওয়ামী লীগের আসন্ন কাউন্সিলের নতুন নেতৃত্ব সম্পর্কে প্রশ্নের জবাবে দলীয় সভানেত্রী শেখ হাসিনা বলেন, ‘অন্য কারও কথা বলতে পারব না। আমার তো ৩৫ বছর হয়ে গেছে। আমাকে অবসরের সুযোগ দেওয়া হলে সব থেকে বেশি খুশি হব।’ এ সময় সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত মন্ত্রী ও দলীয় নেতাদের ‘না’ ‘না’ ধ্বনির মধ্যে  তিনি বলেন, ‘আমি থাকব। দল ছেড়ে তো যাচ্ছি না। কাউন্সিলর ও ডেলিগেটরা যেভাবে চাইবেন, সেভাবেই সব হবে।’ ৩৫ বছর আওয়ামী লীগের সভাপতির দায়িত্বে থাকা এবং তিন মেয়াদে প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করে যাওয়া বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা বলেন, ‘গত ৩৫ বছরে এই প্রথম টানা পাঁচ দিনের ব্যক্তিগত ছুটি কাটালাম। তবে ব্যক্তিগত ছুটি কাটালেও বসে থাকিনি। ডিজিটাল প্রযুক্তির কারণে যুক্তরাষ্ট্রে ছেলের কাছে থাকার সময়ও দিনে দুই ঘণ্টা অফিস করেছি। প্রযুক্তির মাধ্যমে সেখানে বসেই ৫১টি ফাইল নিষ্পত্তি করেছি এবং প্রয়োজনীয় পরামর্শ দিয়েছি।’  

ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে সাম্প্রতিক উত্তেজনাকর পরিস্থিতি প্রসঙ্গে প্রধানমন্ত্রী বলেন, এই দুই দেশের মধ্যে সংঘাত হলে আমরাও ক্ষতিগ্রস্ত হব। এ অঞ্চলে শান্তি বজায় থাকুক, এটিই আমরা চাই। সার্কে দ্বিপক্ষীয় কোনো বিষয় নিয়ে আলোচনার সুযোগ না থাকায় আদৌ এ সংস্থার প্রয়োজন আছে কিনা এ প্রশ্নের জবাবে প্রধানমন্ত্রী বলেন, সার্ক থাকবে কি থাকবে না, সে বিষয়ে আমি এককভাবে কোনো কথা বলতে পারি না। এখানে আমার একক কোনো মতামত না দেওয়াই ভালো। সদস?্য দেশগুলো মিলে যে সিদ্ধান্ত নেবে, বাংলাদেশ সেভাবেই এগোবে। তবে দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোর মধ্যে সব সময় একটা যৌথ উদ্যোগ থাকা উচিত। এ অঞ্চলের মানুষের আর্থ-সামাজিক অবস্থার উন্নয়নের জন্যই এটার দরকার। মানবতাবিরোধী অপরাধের বিচার নিয়ে পাকিস্তানের নানা মন্তব্যের পর দেশটির সঙ্গে কূটনৈতিক সম্পর্ক রাখা না রাখা নিয়ে প্রশ্নের জবাবে শেখ হাসিনা বলেন, ‘দুটি দেশের মধ্যে কূটনৈতিক সম্পর্ক থাকে। মতভিন্নতাও থাকতে পারে। মুক্তিযুদ্ধে পাকিস্তান পরাজিত শক্তি। তাই তারা তাদের পেয়ারা বান্দাদের জন্য কাঁদছে। কিন্তু আমরা তো বিচার বন্ধ করিনি। বিচার চলছে। সার্ক থাকার দরকার আছে কিনা এবং পাকিস্তানকে বাদ দিয়ে বিকল্প কিছু করার কোনো চিন্তা বাংলাদেশের আছে কিনা এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, সার্কের চেয়ারপারসন এখন নেপাল। বাংলাদেশ চেয়ারপারসন নয়। সার্কের কী হবে এ সিদ্ধান্ত সবাই মিলে নিতে হবে। আগামী নির্বাচনকে সামনে রেখে নির্বাচন কমিশন পুনর্গঠন প্রক্রিয়ায় বিএনপি অবদান রাখতে চায় এবং সরকারের সঙ্গে এ ব্যাপারে সংলাপের আগ্রহ প্রকাশ করেছে। এ অবস্থায় আপনার অবস্থান কী? এ প্রশ্নের জবাবে প্রধানমন্ত্রী পাল্টা প্রশ্ন করেন, ‘আপনারা কী চান? বিএনপি কী ধরনের নির্বাচন কমিশন চায়? ২০০১ থেকে ২০০৬ পর্যন্ত ক্ষমতায় থাকাকালে বিএনপি কেমন নির্বাচন কমিশন করেছিল? ওই নির্বাচন কমিশন এক কোটি ৩১ লাখ ভুয়া ভোটার অন্তর্ভুক্ত করে ভোটার তালিকা করেছিল। এখন কোনো ভুয়া ভোটারের তালিকা নেই, এ জন্যই বর্তমান নির্বাচন কমিশনকে পছন্দ নয় বিএনপির।’ এ প্রসঙ্গে তিনি আরও বলেন, বিএনপি কী তাদের মতোই নির্বাচন কমিশন চায়, যারা এক কোটি ৩১ লাখ ভুয়া ভোটার অন্তর্ভুক্ত করবে? এত ভুয়া ভোটার থাকলে তো আর নির্বাচন লাগে না। বিএনপির আমলে ১৯৯৬ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারির ভোটারবিহীন নির্বাচনের কথা কী দেশের মানুষ ভুলে গেছে? মাগুরা, মিরপুর ও ঢাকা-১০ এর উপনির্বাচনে ভোটকেন্দ্রে কোনো ভোটার যেতে পারেনি। তারা  কী সেই ধরনের নির্বাচন কমিশন চায়? আপনারা (সাংবাদিক) কী সেই ধরনের নির্বাচন কমিশন চান। এ সময় বিগত তত্ত্বাবধায়ক সরকারের কথা উল্লেখ করে তিনি বলেন, ওই সময় তারা অনেক খারাপ কর্মকাণ্ড এবং আমাদের জেলে পুরলেও ছবিযুক্ত ভোটার তালিকা করার মতো একটি ভালো কাজ করেছে। বাংলাদেশে তথ্য-প্রযুক্তি খাতে অবদান রাখায় ‘আইসিটি ফর ডেভেলপমেন্ট অ্যাওয়ার্ড’ পুরস্কারে ভূষিত হয়েছেন প্রধানমন্ত্রীর ছেলে ও তার তথ্য-প্রযুক্তিবিষয়ক উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয়। এ প্রসঙ্গে এক প্রশ্নের জবাবে প্রধানমন্ত্রী বলেন, তার ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয় দেশের জন্য সম্মান বয়ে এনেছেন। তথ্য-প্রযুক্তিতে আন্তর্জাতিক পুরস্কারে ভূষিত হয়েছেন। আর সে জন্য মা হিসেবে তিনি গর্বিত। এ সময় তিনি দেশবাসীর কাছে সজীব ওয়াজেদ জয়ের জন্য দোয়া কামনা করে বলেন, ‘আমার ছেলে ১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে জন্মগ্রহণ করে। তখন আমাদের বড় দুঃখের সময় ছিল। একটি একতলা বাড়িতে আমাদের বন্দী রাখা হয়েছিল। এমনই একটি দিনে ওর জন্ম। তারপরও আল্লাহ তাকে এত বড় করেছে। বাংলাদেশ যে এত দ্রুত ডিজিটাল হতে পেরেছে এ জন্য জয়ের অবদান অনেক। কানাডা ও যুক্তরাষ্ট্রের সফরকে অত্যন্ত ফলপ্রসূ উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘জাতিসংঘ সাধারণ অধিবেশনে দেওয়া বক্তৃতায় আমি আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে সন্ত্রাসী ও জঙ্গিদের পরামর্শদাতা, মূল পরিকল্পনাকারী, মদদদাতা, পৃষ্ঠপোষক, অর্থ ও অস্ত্র সরবরাহকারী এবং প্রশিক্ষকদের খুঁজে বের করে তাদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণের আহ্বান জানিয়েছি। এ ছাড়া টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা বাস্তবায়নের জন্য বিশ্বজুড়ে শান্তি, নিরাপত্তা ও স্থিতিশীলতার ওপর গুরুত্বারোপ করেছি।’ কানাডায় পালিয়ে থাকা বঙ্গবন্ধুর আত্মস্বীকৃত দণ্ডপ্রাপ্ত আসামি নূর চৌধুরীকে ফিরিয়ে আনা প্রসঙ্গে প্রধানমন্ত্রী বলেন, কানাডায় সফরকালে দেশটির প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডোর সঙ্গে বৈঠকে জাতির পিতার আত্মস্বীকৃত খুনি নূর চৌধুরীকে যথাশীঘ্র সম্ভব দেশে ফেরত পাঠানোর অনুরোধ জানাই। আমি তাকে জানাই যে, বাংলাদেশের প্রচলিত আইনেই নূর চৌধুরীর বিচার সম্পন্ন হবে। জাতিসংঘ অধিবেশনে যোগ দিয়ে এবারও দুটি আন্তর্জাতিক পুরস্কারে ভূষিত হওয়া প্রসঙ্গে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, ‘ইউএন-উইমেন এবার আমাকে ‘প্লানেট ৫০-৫০ চ্যাম্পিয়ন’ এবং গ্লোবাল পার্টনারশিপ ফোরাম আমাকে ‘এজেন্ট অব চেঞ্জ অ্যাওয়ার্ড’ পুরস্কারে ভূষিত করেছে। গত ২১ আগস্ট আমি এ দুটি পুরস্কার গ্রহণ করি। নারীর ক্ষমতায়ন এবং তাদের উন্নয়নের মূলধারায় সম্পৃক্ত করে জাতিগঠনমূলক কাজে লাগানোর ক্ষেত্রে নেতৃত্বদানের স্বীকৃতিস্বরূপ এ দুটি পুরস্কার দেওয়া হয়। আমি বাংলাদেশের জনগণকে এই পুরস্কার উৎসর্গ করলাম।’ সংবাদ সম্মেলনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে মঞ্চে উপস্থিত ছিলেন— জনপ্রশাসনমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম, স্থানীয় সরকার মন্ত্রী খন্দকার ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেন, পররাষ্ট্রমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলী, প্রধানমন্ত্রীর তথ্য উপদেষ্টা ইকবাল সোবহান চৌধুরী ও পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী শাহরিয়ার আলম। এ ছাড়াও সংবাদ সম্মেলনে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় নেতা, মন্ত্রী ও সহযোগী সংগঠনের শীর্ষ নেতা ও সাবেক ছাত্রনেতারা উপস্থিত ছিলেন।

স্মার্টকার্ড বিতরণ কার্যক্রম উদ্বোধন প্রধানমন্ত্রীর

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা গতকাল সকালে রাজধানীর ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে স্মার্ট জাতীয় পরিচয়পত্র বিতরণ কার্যক্রমের উদ্বোধন করেন।

অনুষ্ঠানস্থলে উপস্থিত হয়েই প্রধানমন্ত্রী চোখের মণির প্রতিচ্ছবি এবং দশ আঙ্গুলের ছাপ দেন। পরে পুরনো ভোটার আইডি কার্ডটি ফেরত দেন তিনি। এরপর প্রধান নির্বাচন কমিশনার কাজী রকিবউদ্দীন আহমদ প্রধানমন্ত্রীর হাতে তার স্মার্টকার্ডটি তুলে দেন। রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদের স্মার্টকার্ডটি তাকে হস্তান্তর করার জন?্য প্রধান নির্বাচন কমিশনারের হাতে তা তুলে দেন প্রধানমন্ত্রী। গতকালই রাষ্ট্রপতির সঙ্গে সাক্ষাৎ করে স্মার্টকার্ড হস্তান্তর করেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার।

অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বাংলাদেশ ক্রিকেট দলের খেলোয়াড়দের হাতে স্মার্টকার্ড তুলে দেন। বাংলাদেশ দলের অধিনায়ক এবং বিশ্বব্যাংকের সহায়তায় পরিচালিত এই স্মার্টকার্ড প্রকল্পের ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডর মাশরাফি বিন মর্তুজা, মুশফিকুর রহিম, সাকিব আল হাসান, তামিম ইকবাল, মুস্তাফিজুর রহমান, সাব্বির রহমান, তাসকিন আহমেদ, সৌম্য সরকার, নাসির হোসেন, ইমরুল কায়েস ও তাজুল ইসলাম প্রধানমন্ত্রীর কাছ থেকে তাদের স্মার্টকার্ড গ্রহণ করেন। পুরনো ভোটার আইডি কার্ড তারা প্রধান নির্বাচন কমিশনারকে ফিরিয়ে দেন।

অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা স্মার্টকার্ড জালিয়াতির ব্যাপারে সচেতন থাকার তাগিদ দিয়ে বলেন, যত ধরনের নিরাপত্তা দরকার তা দিতে হবে।  কোনোভাবেই যেন কেউ এর অপব্যবহার করতে না পারে। তিনি বলেন, আমি নির্বাচন কমিশনকে অনুরোধ করব, যত ডাটা নেওয়া হচ্ছে, তার নিরাপত্তা নিশ্চিত করা একান্তভাবে প্রয়োজন। এ জন্য প্রয়োজনীয় প্রযুক্তি ব্যবহার করতে হবে।

শেখ হাসিনা বলেন, নির্বাচন কমিশন দশ কোটির বেশি নাগরিকের তথ?্য-উপাত্ত নিয়ে যে বায়োমেট্রিক ডেটাবেইস তৈরি করেছে, তা ইতিমধ্যে ‘নির্ভরযোগ্য’ হিসেবে জাতীয় ও আন্তর্জাতিক ‘গ্রহণযোগ্যতা’ পেয়েছে। বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানকে এই ডেটাবেইস ব?্যবহারের সুযোগ দেওয়ার কথা জানিয়ে সরকার প্রধান বলেন, পাসপোর্ট তৈরিতে এই সুবিধা ব্যবহার করতে পারছে এবং ব্যাংকে অর্থ লেনদেনে গ্রাহকদের পরিচয় নিশ্চিত হওয়া যাচ্ছে।

২০০৮ সালের নির্বাচনী ইশতেহারে ‘ডিজিটাল বাংলাদেশ’ কর্মসূচি ঘোষণার কথা মনে করিয়ে দিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমি মনে করি, আজ যে স্মার্টকার্ড আমরা প্রদান করলাম, আমাদের সেই অঙ্গীকারই আমরা রক্ষা করলাম। ডিজিটাল বাংলাদেশ আজকে বাস্তব। সেটাই প্রমাণিত হলো। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব?্য দেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার কাজী রকিবউদ্দীন আহমদ, নির্বাচন কমিশন সচিবালয়ের সচিব মো. সিরাজুল ইসলাম, এনআইডি উইংয়ের মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল সুলতানুজ্জামান মো. সালেহ উদ্দীন ও বাংলাদেশে বিশ্বব্যাংকের আবাসিক প্রতিনিধি চিমিয়াও ফান প্রমুখ।

 

এই বিভাগের আরও খবর
লিটনদের পাত্তাই দিল না শ্রীলঙ্কা
লিটনদের পাত্তাই দিল না শ্রীলঙ্কা
স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা
স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা
ঢাকায় জাতিসংঘ মানবাধিকার মিশন খসড়া অনুমোদন
ঢাকায় জাতিসংঘ মানবাধিকার মিশন খসড়া অনুমোদন
শুল্ক প্রত্যাহারে এখনো আশাবাদী বাংলাদেশ
শুল্ক প্রত্যাহারে এখনো আশাবাদী বাংলাদেশ
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়
এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়
রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল
রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল
প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য
প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি
ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি
ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি
দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী
দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী
জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী
জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী
সর্বশেষ খবর
এসএসসিতে ফেল : বরিশালে পাঁচ ছাত্রীর আত্মহত্যার চেষ্টা, দুইজনের মৃত্যু
এসএসসিতে ফেল : বরিশালে পাঁচ ছাত্রীর আত্মহত্যার চেষ্টা, দুইজনের মৃত্যু

১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

সিরাজদীখানে জমির বিরোধে ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা
সিরাজদীখানে জমির বিরোধে ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস না পেয়ে বগুড়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস না পেয়ে বগুড়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টানা বৃষ্টির প্রভাব রাজধানীর বাজারে
টানা বৃষ্টির প্রভাব রাজধানীর বাজারে

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এসএসসিতে অকৃতকার্য হওয়ায় গেন্ডারিয়ায় শিক্ষার্থীর 'আত্মহত্যা'
এসএসসিতে অকৃতকার্য হওয়ায় গেন্ডারিয়ায় শিক্ষার্থীর 'আত্মহত্যা'

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেই আলফি পাস করেছে
সেই আলফি পাস করেছে

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেরাটনে কোস্টাল কার্নিভাল
শেরাটনে কোস্টাল কার্নিভাল

৫ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ফ্যাসিবাদবিরোধীদের ঐক্য অটুট রাখার আহ্বান মামুনুল হকের
ফ্যাসিবাদবিরোধীদের ঐক্য অটুট রাখার আহ্বান মামুনুল হকের

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার
দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাকে মারধর করায় যুবককে পিটিয়ে হত্যা করল স্বজনরা
মাকে মারধর করায় যুবককে পিটিয়ে হত্যা করল স্বজনরা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চমেক শিক্ষার্থীদের দুই দফা দাবি
চমেক শিক্ষার্থীদের দুই দফা দাবি

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশকে ৭ উইকেটে হারাল শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে ৭ উইকেটে হারাল শ্রীলঙ্কা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেরপুর কারাগার থেকে পালিয়ে আসা হাজতি নারায়ণগঞ্জে গ্রেফতার
শেরপুর কারাগার থেকে পালিয়ে আসা হাজতি নারায়ণগঞ্জে গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুকসুদপুরে দাখিল পরীক্ষায় অকৃতকার্য হওয়ায় আত্মহত্যা
মুকসুদপুরে দাখিল পরীক্ষায় অকৃতকার্য হওয়ায় আত্মহত্যা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুশইনের মাধ্যমে মানবাধিকার লঙ্ঘন হচ্ছে : বিজিবি মহাপরিচালক
পুশইনের মাধ্যমে মানবাধিকার লঙ্ঘন হচ্ছে : বিজিবি মহাপরিচালক

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা খাতে আরও বিনিয়োগে জেলেনস্কির আহ্বান
ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা খাতে আরও বিনিয়োগে জেলেনস্কির আহ্বান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার
১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁপাইনবাবগঞ্জে ৭ শিক্ষকের ৫ পরীক্ষার্থী, পাস করেছে মাত্র একজন
চাঁপাইনবাবগঞ্জে ৭ শিক্ষকের ৫ পরীক্ষার্থী, পাস করেছে মাত্র একজন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশে আরও ১৪ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ১৪ জনের করোনা শনাক্ত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পটুয়াখালীর চারটি স্কুলে এসএসসি পরীক্ষায় পাস শূন্য
পটুয়াখালীর চারটি স্কুলে এসএসসি পরীক্ষায় পাস শূন্য

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপির সাবেক সেক্রেটারিসহ অর্ধশতাধিক নেতাকর্মী খালাস
বিএনপির সাবেক সেক্রেটারিসহ অর্ধশতাধিক নেতাকর্মী খালাস

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের
আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাঝআকাশে দুই প্রশিক্ষণ প্লেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ, ভারতীয় পাইলটসহ নিহত ২
মাঝআকাশে দুই প্রশিক্ষণ প্লেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ, ভারতীয় পাইলটসহ নিহত ২

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেনাপোল দিয়ে উপহারের আম গেল ভারতে
বেনাপোল দিয়ে উপহারের আম গেল ভারতে

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়ালালামপুরে রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বিরল বৈঠক
কুয়ালালামপুরে রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বিরল বৈঠক

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একই স্কুলের ৩২০ জনের সবাই পেল জিপিএ-৫
একই স্কুলের ৩২০ জনের সবাই পেল জিপিএ-৫

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোংলা বন্দরে গত অর্থবছরে সকল লক্ষমাত্রায়ই সাফল্য
মোংলা বন্দরে গত অর্থবছরে সকল লক্ষমাত্রায়ই সাফল্য

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কুলাউড়ায় বর্জ্য অপসারণে পৌরসভা-ব্যবসায়ীদের সভা
কুলাউড়ায় বর্জ্য অপসারণে পৌরসভা-ব্যবসায়ীদের সভা

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

খুবিতে ‘ট্রান্সফরমেটিভ রিসার্চ’ 
বিষয়ক জাতীয় সম্মেলন অনুষ্ঠিত
খুবিতে ‘ট্রান্সফরমেটিভ রিসার্চ’  বিষয়ক জাতীয় সম্মেলন অনুষ্ঠিত

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ: পাসের হার ৬৮.৪৫, যেভাবে জানবেন ফলাফল
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ: পাসের হার ৬৮.৪৫, যেভাবে জানবেন ফলাফল

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরও একটি জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথি
আরও একটি জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৮.৪৫
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৮.৪৫

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই গণহত্যার দায় স্বীকার, রাজসাক্ষী হলেন সাবেক আইজিপি চৌধুরী মামুন
জুলাই গণহত্যার দায় স্বীকার, রাজসাক্ষী হলেন সাবেক আইজিপি চৌধুরী মামুন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই সপ্তাহ তেল ছাড়া খাবার খেলেই শরীরে দেখা দেবে যেসব পরিবর্তন
দুই সপ্তাহ তেল ছাড়া খাবার খেলেই শরীরে দেখা দেবে যেসব পরিবর্তন

১৮ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বন্যায় তিন বোর্ডের এইচএসসি পরীক্ষা স্থগিত
বন্যায় তিন বোর্ডের এইচএসসি পরীক্ষা স্থগিত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরিচালকের সঙ্গে পরকীয়া, অন্তঃসত্ত্বা ও ৭৫ লাখ দাবি: ‘বাহুবলীর রাজমাতার’ পুরনো বিতর্ক ফের চর্চায়
পরিচালকের সঙ্গে পরকীয়া, অন্তঃসত্ত্বা ও ৭৫ লাখ দাবি: ‘বাহুবলীর রাজমাতার’ পুরনো বিতর্ক ফের চর্চায়

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য
এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সেপটিক ট্যাংক থেকে ৪ তরুণের মরদেহ উদ্ধার
সেপটিক ট্যাংক থেকে ৪ তরুণের মরদেহ উদ্ধার

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে
কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলি সামরিক বহরে কাসাম বিগ্রেডের হামলা
ইসরায়েলি সামরিক বহরে কাসাম বিগ্রেডের হামলা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝাড়খণ্ডে ট্রেন থেমে রইল দুই ঘণ্টা; রেললাইনে সন্তান জন্ম দিল মা হাতি!
ঝাড়খণ্ডে ট্রেন থেমে রইল দুই ঘণ্টা; রেললাইনে সন্তান জন্ম দিল মা হাতি!

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৭ কিমি যানজটে চরম ভোগান্তি
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৭ কিমি যানজটে চরম ভোগান্তি

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড
পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসরায়েলবিরোধী মন্তব্যে জাতিসংঘ দূতের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা
ইসরায়েলবিরোধী মন্তব্যে জাতিসংঘ দূতের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হোয়াটসঅ্যাপকে টক্কর দিতে আসছে বিটচ্যাট, চলবে ইন্টারনেট ছাড়াই
হোয়াটসঅ্যাপকে টক্কর দিতে আসছে বিটচ্যাট, চলবে ইন্টারনেট ছাড়াই

২১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

পাসের হারে শীর্ষে রাজশাহী, পিছিয়ে বরিশাল
পাসের হারে শীর্ষে রাজশাহী, পিছিয়ে বরিশাল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার
১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুপুরের মধ্যে ঝড় হতে পারে যে সাত অঞ্চলে
দুপুরের মধ্যে ঝড় হতে পারে যে সাত অঞ্চলে

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস
ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ১০ বন্দিকে মুক্তি দিতে রাজি হামাস
ইসরায়েলের ১০ বন্দিকে মুক্তি দিতে রাজি হামাস

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর
ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩
লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল
নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় আধুনিক ‘বন্দিশিবির’ গড়ার পরিকল্পনা ইসরায়েলের
গাজায় আধুনিক ‘বন্দিশিবির’ গড়ার পরিকল্পনা ইসরায়েলের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেসির রেকর্ড গড়া রাতে জয় পেল ইন্টার মায়ামি
মেসির রেকর্ড গড়া রাতে জয় পেল ইন্টার মায়ামি

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পিআর পদ্ধতি সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রতিবন্ধকতা : নাসির উদ্দিন
পিআর পদ্ধতি সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রতিবন্ধকতা : নাসির উদ্দিন

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মতিঝিল আইডিয়ালে পাসের হার ৯৭.৯৫ শতাংশ
মতিঝিল আইডিয়ালে পাসের হার ৯৭.৯৫ শতাংশ

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার
দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা
পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়িকাদের অন্য পেশা
নায়িকাদের অন্য পেশা

শোবিজ

তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম
তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল
রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল

প্রথম পৃষ্ঠা

সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের
তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে
ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু
মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল

পেছনের পৃষ্ঠা

নেপালের তিন দরবার স্কয়ার
নেপালের তিন দরবার স্কয়ার

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি

প্রথম পৃষ্ঠা

এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়
এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন
বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি

প্রথম পৃষ্ঠা

চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ
চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ

পেছনের পৃষ্ঠা

আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত
আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ

সম্পাদকীয়

দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী
দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী
জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য
প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি
ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা
ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা

পেছনের পৃষ্ঠা

শুল্ক প্রত্যাহারে এখনো আশাবাদী বাংলাদেশ
শুল্ক প্রত্যাহারে এখনো আশাবাদী বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন

সম্পাদকীয়

নির্বাচনের প্রস্তুতি
নির্বাচনের প্রস্তুতি

সম্পাদকীয়

পালিয়ে গেছে দস্যি ছেলে
পালিয়ে গেছে দস্যি ছেলে

ডাংগুলি