শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০৪ অক্টোবর, ২০১৬ আপডেট:

ঘুরছে সিরিয়াল কিলার

মধ্যবয়সী নারীরা টার্গেট, বাসা ভাড়ার কথা বলে ঢোকে বাসায়
আলী আজম
প্রিন্ট ভার্সন
ঘুরছে সিরিয়াল কিলার

রাজধানীতে ঘুরে বেড়াচ্ছে এক সিরিয়াল কিলার। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী তাকে খুঁজছে। কিন্তু তার খোঁজ মিলছে না কোথাও। এই সিরিয়াল কিলারের হাতে নির্মমভাবে খুন হয়েছেন একে একে তিন মধ্যবয়সী নারী। দুই মাসের ব্যবধানে একই কায়দায় খুন হন তারা। মারাত্মক আহত হয়েছেন আরও দুজন। আরও ঘটনা ঘটিয়েছে কিনা পুলিশ খোঁজ নিচ্ছে। পৃথক এ পাঁচটি ঘটনাই ঘটে রাজধানীর দক্ষিণখানে। ওই এলাকায় এখন আতঙ্ক এই সিরিয়াল কিলারকে নিয়ে। সম্প্রতি ওই যুবকের একটি ভিডিও প্রকাশ করেছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)। পুলিশ জানায়, প্রতিটি ঘটনা একই ধরনের। বাড়ি ভাড়া নেওয়ার কথা বলে বাসায় প্রবেশের পর মহিলাদের ওপর হামলা চালায়। ঘটনাগুলোর তদন্ত করতে গিয়ে এটা পরিষ্কার যে, খুনির টার্গেট ধনাঢ্য মধ্যবয়সী মহিলা। তবে এই খুনিকে এখনো গ্রেফতার করা যায়নি। তাকে গ্রেফতার করতে দক্ষিণখান এলাকায় মাইকিং করা হয়েছে। বাড়িতে বাড়িতে পুলিশ বৈঠক করেছে। ভিডিও ফুটেজে পাওয়া তার ছবি দিয়ে পোস্টার করারও পরিকল্পনা রয়েছে। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, চাঁদপুরের সিরিয়াল কিলার রসু খাঁর পর এমন সিরিজ খুনের ঘটনা দক্ষিণখানেই ঘটল। এই খুনির সঙ্গেও সেই রসু খাঁর অনেক মিল রয়েছে। রসু খাঁর টার্গেটে যেমন ছিল নারী, তেমন দক্ষিণখানের এই কিলারের টার্গেটও নারী। তারা বলছেন, খুনির টার্গেট সম্পর্কে স্পষ্ট ধারণা পাওয়া গেছে। তার জীবনে হয়তো এমন কোনো ঘটনা ঘটেছে যে কারণে মধ্যবয়সী ধনাট্য পরিবারের নারীদের হত্যা করছে।

তদন্তসংশ্লিষ্টরা বলছেন, সুসংগঠিত ও সুপরিকল্পিতভাবে মধ্যবয়সী নারীদের টার্গেট করে হত্যা করছে ওই যুবক। হত্যার ধরন দেখে এটা নিশ্চিত হওয়া গেছে, খুনি চাপাতি চালনায় পারদর্শী। দ্রুততম সময়ে পেছন থেকে অতর্কিত হামলা চালিয়ে সে নারীদের খুন করে। খুনের পর কোনো প্রমাণ রাখছে না। সে খুবই সচেতন এবং সতর্কভাবে খুন করছে।

দক্ষিণখান থানা পুলিশ জানায়, একটি বাড়ির ভিডিও ফুটেজে তার ছবি পাওয়া গেছে। ভিডিও দেখে বোঝা যায়, যুবকের বয়স আনুমানিক ২৫-২৬ বছর। উচ্চতা প্রায় ৫ ফুট ৬ ইঞ্চি। গায়ের রং ফরসা। মাথার চুল ছোট। ফরমাল পোশাক। কাঁধে ব্যাগ ঝোলানো। বাড়ি ভাড়া নেওয়ার কথা বলে বাসায় ঢোকে। গৃহকর্ত্রীর সঙ্গে ফ্ল্যাট দেখতে যায়। আর ফ্ল্যাটে গেলেই পেছন থেকে গৃহকর্ত্রীর মাথা ও ঘাড়ে চাপাতি দিয়ে কোপ দেয়। পরে স্বর্ণালঙ্কার নিয়ে পালিয়ে যায়। ঠাণ্ডা মাথার এই সিরিয়াল কিলারকে ধরতে অভিযান চলছে।

২৪ জুলাই দক্ষিণখানের উত্তর গাওয়াইরে গৃহকর্ত্রী শাহিদা বেগমকে (৫০) খুন করে তার সঙ্গে থাকা স্বর্ণালঙ্কার নিয়ে পালিয়ে যায় খুনি। তাকে হত্যার পর পুলিশ ধারণা করেছিল, নিছক ডাকাতি বা পূর্বশত্রুতার জেরে ওই নারী খুন হয়েছেন। এক মাস পর ২১ আগস্ট দক্ষিণখানের তেঁতুলতলা রোডে গৃহকর্ত্রী সুমাইয়া বেগমকে (৫২) একই স্টাইলে হত্যা করা হয়। পুলিশ এ দুটি বিষয় সামনে রেখে তদন্ত শুরু করলেও কূলকিনারা করতে পারেনি। সর্বশেষ ৭ সেপ্টেম্বর দক্ষিণখানের উত্তর গাওয়াইরে ওয়াহিদা আক্তার (৪৮) একইভাবে খুন হন। ওয়াহিদার স্বজনরা বলছেন, ওয়াহিদার মেয়ে শোভা খুনিকে দেখেছেন। শোভার বর্ণনা অনুযায়ী, খুনির বয়স ২৩-২৬ বছর হবে। সে ফরমাল পোশাক পরে বাসা ভাড়া নিতে এসেছিল। তাকে দেখতে খুবই স্মার্ট মনে হয়েছে।

৩১ আগস্ট দক্ষিণখানের মুন্সি মার্কেট এলাকায় জেবুন্নিছা চৌধুরীকে (৫৬) একই স্টাইলে কুপিয়ে স্বর্ণালঙ্কার নিয়ে পালিয়ে যায় ওই ব্যক্তি। আহত জেবুন্নিছার বাসার গৃহকর্মী চামেলি খাতুন বলেন, ওই যুবককে দেখতে খুব পরিপাটি মনে হয়েছে। সে যে খুন করতে পারে এটা ধারণাই করা যায় না। আহত জেবুন্নিছার ছেলে কাউছার আহমেদ বাপ্পী বলেন, ‘ঘটনার পর উইমেন্স হাসপাতাল হয়ে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে মাকে ভর্তি করা হয়। পরে সেখান থেকে ধানমন্ডির গ্রিনলাইফ হাসপাতালে নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে (আইসিইউ) ২২ দিন চিকিৎসাধীন ছিলেন। গত শনিবার তাকে বাসায় আনা হয়েছে। ইতিমধ্যে তার ডান হাত ও পা প্যারালাইজড হয়েছে। হারিয়েছেন দৃষ্টিশক্তিও। এ ছাড়া তার বাম হাত ও পায়ের অবস্থাও ভালো নয়। মায়ের কষ্ট সহ্য করতে পারছি না।’ ২৫ জুলাই দক্ষিণখানের আশকোনা মেডিকেল রোডে গৃহকর্ত্রী মাহিরা বেগমকে (৫০) একই স্টাইলে কুপিয়ে আহত করা হয়েছে। মাহিরা বেগম ঢামেক হাসপাতালে ১১ দিন চিকিৎসা নিয়ে বাসায় ফিরেছেন। এ বিষয়ে তার মেয়ে শাহিদা আক্তার থানায় একটি অভিযোগ করেছেন।

এসব ঘটনার পরই তদন্তসংশ্লিষ্টরা বিকৃত মানসিকতার কোনো খুনিকে সন্দেহ শুরু করেন। পাঁচটি ঘটনা বিশ্লেষণ করে তদন্তসংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা বলছেন, খুনি প্রশিক্ষিত এ বিষয়ে কোনো সন্দেহ নেই। পাঁচটি বাড়ির নিরাপত্তাব্যবস্থাও ভালো, সার্বক্ষণিক তালা মারা থাকত। খুনিকে দেখলে ভদ্র ও চাকরিজীবী বলেই মনে হবে। তার সঙ্গে থাকা ব্যাগেই চাপাতি থাকে। ভাড়া দেওয়ার জন্য ফ্ল্যাট দেখতে নিয়ে গেলেই সে চাপাতি দিয়ে নৃশংসভাবে হত্যা করে। খুনি মানসিক বিকারগ্রস্তু তা অনেকটাই নিশ্চিত।

তদন্তসংশ্লিষ্টরা বলছেন, স্বর্ণালঙ্কার লুট করে খুনি হয়তো ধারণা দিতে চায়, অলঙ্কারের জন্যই সে খুন করেছে। আবার এমনও হতে পারে, অলঙ্কারের প্রতি তার মোহ রয়েছে। মধ্যবয়সী কোনো নারী ও স্বর্ণালঙ্কার এ দুটি বিষয় নিয়ে তার জীবনে কোনো নির্মম ঘটনাও থাকতে পারে। যে কারণে বিকারগ্রস্ত হয়ে এ ধরনের ঘটনা ঘটাচ্ছে।

দক্ষিণখানে দুই মাসের ব্যবধানে পাঁচ মধ্যবয়সী নারী একই স্টাইলে আক্রান্ত হওয়ার পর পুরো এলাকায় আতঙ্ক বিরাজ করছে। বিশেষ করে বাড়িওয়ালাদের আতঙ্ক বেড়েছে। এলাকায় অপরিচিত কোনো ব্যক্তি দেখলে তারা সন্দেহ করছেন। বাসায় প্রবেশেও কড়াকড়ি আরোপ করা হয়েছে। বাড়ি ভাড়া নিতে এলে তল্লাশি করা হচ্ছে। গতকাল দক্ষিণখান থানা এলাকার বেশ কয়েকটি বাড়ি ঘুরে এসব চিত্র দেখা গেছে।

কয়েকজন বাড়িওয়ালা জানান, একের পর এক ঘটনা ঘটলেও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী এখন পর্যন্ত খুনিকে গ্রেফতার করতে পারেনি। এই খুনিকে ধরা না গেলে সে একইভাবে আরও নারীকে হত্যা করতে পারে। এ নিয়ে দক্ষিণখানের মানুষ আতঙ্কিত।

দক্ষিণখান থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সৈয়দ লুত্ফর রহমান বলেন, খুনের নেপথ্যে একই ব্যক্তি বলে নিশ্চিত হওয়া গেছে। সে মানসিক বিকারগ্রস্ত বলেই ধারণা করা হচ্ছে। তাকে ধরতে অভিযান চলছে। বাড়িওয়ালাদের সতর্ক করতে মাইকিং, উঠান বৈঠক, মসজিদ ও ডিস চ্যানেলের মাধ্যমে প্রচারাভিযান চলছে।

 

র‌্যাব-১-এর অধিনায়ক লে. কর্নেল তুহিন মোহাম্মদ মাসুদ বলেন, ভাড়াটিয়া সেজে একের পর এক মধ্যবয়সী নারীকে কুপিয়ে হত্যার নেপথ্যে থাকা দক্ষিণখানের সেই ভয়ঙ্কর ‘সিরিয়াল কিলার’কে শনাক্ত করা হয়েছে। দক্ষিণখানে সর্বশেষ খুনের ঘটনাস্থলের আশপাশের সিসিটিভির ফুটেজ সংগ্রহ করে খুনিকে শনাক্ত করা হয়েছে। ইতিমধ্যে ওই খুনির ভিডিও প্রকাশ করা হয়েছে। কেউ তার সন্ধান পেলে ০১৭৭৭৭১০১০০, ০১৭৭৭৭১০১৯৯ নম্বরে জানাতে অনুরোধ করা হচ্ছে।

র‌্যাব-১-প্রধান আরও বলেন, শুধু বাড়িওয়ালা গৃহকর্ত্রীর দিকে ওই খুনির ক্ষোভ কেন? সে কোনো বাড়িওয়ালার মাধ্যমে নিগৃহিত হতে পারে। এমনকি থানায় কারও বিরুদ্ধে অভিযোগ দেওয়ার পর প্রতিকার না পেয়ে এ ঘটনা ঘটাচ্ছে। খুনিকে শনাক্তে পুরনো কিছু মামলা খতিয়ে দেখা হচ্ছে। এ বিষয়ে দক্ষিণখান থানা এলাকার চেয়ারম্যান, মেম্বার ও জনপ্রতিনিধিদের সঙ্গে নিয়মিত বসা হচ্ছে।

দক্ষিণখান আদর্শ ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান এস এম তোফাজ্জল হোসেন বলেন, এটি দুঃখজনক ঘটনা। মসজিদের ইমাম ও মাইকিংয়ের মাধ্যমে বাড়িওয়ালাদের এ বিষয়ে সতর্ক করা হচ্ছে। আগত ভাড়াটিয়াদের জাতীয় পরিচয়পত্রসহ সব তথ্য সংগ্রহ করার জন্য তাদের পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।

প্রসঙ্গত, আলোচিত সিরিয়াল কিলার রসু খাঁ প্রেমে ব্যর্থ হয়ে ১১ নিরীহ নারীকে ধারাবাহিকভাবে হত্যা করে। সে টঙ্গী ও সাভারের দরিদ্র গার্মেন্ট কর্মীদের প্রেমের ফাঁদে ফেলে চাঁদপুরের প্রত্যন্ত এলাকায় নিয়ে প্রথমে ধর্ষণ এবং পরে হত্যা করত। ২০০৯ সালে গ্রেফতারের পর রসু খাঁ এখন কারাগারে। গত বছর একটি খুনের ঘটনায় তার ফাঁসির আদেশ দিয়েছে আদালত।

এই বিভাগের আরও খবর
একই দিন সংসদ নির্বাচন ও গণভোট অগ্রহণযোগ্য
একই দিন সংসদ নির্বাচন ও গণভোট অগ্রহণযোগ্য
প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ স্থায়ী কমিটির বৈঠকে
প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ স্থায়ী কমিটির বৈঠকে
এক দিনে মূলধন কমল ৮ হাজার কোটি টাকা
এক দিনে মূলধন কমল ৮ হাজার কোটি টাকা
চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের
সুন্দর দেশ গড়তে দরকার ভালো সরকার
সুন্দর দেশ গড়তে দরকার ভালো সরকার
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে ব্রিটিশ উন্নয়নমন্ত্রী
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে ব্রিটিশ উন্নয়নমন্ত্রী
প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী আলী রীয়াজ
প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী আলী রীয়াজ
গণতান্ত্রিক ধারায়  ফেরার একমাত্র পথ নির্বাচন
গণতান্ত্রিক ধারায় ফেরার একমাত্র পথ নির্বাচন
পঞ্চদশ সংশোধনীর রায়ের বিরুদ্ধে আপিলের অনুমতি
পঞ্চদশ সংশোধনীর রায়ের বিরুদ্ধে আপিলের অনুমতি
ভোটের পরিবেশ নিয়ে ইসিতে শঙ্কা জানাল দলগুলো
ভোটের পরিবেশ নিয়ে ইসিতে শঙ্কা জানাল দলগুলো
হাই কোর্টের সামনে ড্রামে খণ্ডবিখণ্ড লাশ
হাই কোর্টের সামনে ড্রামে খণ্ডবিখণ্ড লাশ
ফ্ল্যাটে ঢুকে বিচারকের ছেলেকে কুপিয়ে হত্যা
ফ্ল্যাটে ঢুকে বিচারকের ছেলেকে কুপিয়ে হত্যা
সর্বশেষ খবর
মেহেরপুরে সীমান্তে ১২ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ
মেহেরপুরে সীমান্তে ১২ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

মেহেরপুরে সীমান্তে ১২ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ
মেহেরপুরে সীমান্তে ১২ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ

৮ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

১৩ দাবি নিয়ে মাঠে বৃহত্তর সুন্নী জোট
১৩ দাবি নিয়ে মাঠে বৃহত্তর সুন্নী জোট

৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু
এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু

১৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

কুড়িগ্রামে নতুন নারী জেলা প্রশাসক
কুড়িগ্রামে নতুন নারী জেলা প্রশাসক

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আলিম পরীক্ষার খাতা পুনর্নিরীক্ষণের ফল রবিবার
আলিম পরীক্ষার খাতা পুনর্নিরীক্ষণের ফল রবিবার

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

৩১ দফা বাস্তবায়নের অঙ্গীকার সেলিমুজ্জামানের
৩১ দফা বাস্তবায়নের অঙ্গীকার সেলিমুজ্জামানের

২২ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর
আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর

২৫ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

শার্শায় গণঅভ্যুত্থানে শহিদ আব্দুল্লাহর মৃত্যুবার্ষিকী পালিত
শার্শায় গণঅভ্যুত্থানে শহিদ আব্দুল্লাহর মৃত্যুবার্ষিকী পালিত

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রাকচাপায় ভ্যান আরোহী নিহত
ট্রাকচাপায় ভ্যান আরোহী নিহত

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে পৃথক ঘটনায় ২ জনকে হত্যা
চট্টগ্রামে পৃথক ঘটনায় ২ জনকে হত্যা

৩৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিচারকের ছেলেকে হত্যার ঘটনায় মামলা
বিচারকের ছেলেকে হত্যার ঘটনায় মামলা

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দুই দফা দাবিতে বিচারকদের ৪৮ ঘণ্টার আল্টিমেটাম, না মানলে কলমবিরতি
দুই দফা দাবিতে বিচারকদের ৪৮ ঘণ্টার আল্টিমেটাম, না মানলে কলমবিরতি

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

ফিলিস্তিনি মসজিদে ইসরায়েলের আগুন, পুড়ল কোরআন; নিন্দার ঝড়
ফিলিস্তিনি মসজিদে ইসরায়েলের আগুন, পুড়ল কোরআন; নিন্দার ঝড়

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোয়ালঘর থেকে গৃহবধূর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
গোয়ালঘর থেকে গৃহবধূর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

৩৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শ্রীপুরে বিএনপিতে যোগ দিলেন পাঁচ শতাধিক আদিবাসী
শ্রীপুরে বিএনপিতে যোগ দিলেন পাঁচ শতাধিক আদিবাসী

৪৩ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

জামালপুরে ওয়ারেছ আলী মামুনের নির্বাচনী গণসংযোগ
জামালপুরে ওয়ারেছ আলী মামুনের নির্বাচনী গণসংযোগ

৪৫ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

যুক্তরাষ্ট্রে ১৭ হাজার 'বিপজ্জনক ড্রাইভারের' লাইসেন্স বাতিল
যুক্তরাষ্ট্রে ১৭ হাজার 'বিপজ্জনক ড্রাইভারের' লাইসেন্স বাতিল

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেঘনায় নিখোঁজ দুই যুবকের মরদেহ উদ্ধার
মেঘনায় নিখোঁজ দুই যুবকের মরদেহ উদ্ধার

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টার্মিনাল নেই, রাস্তায় যাত্রী উঠা-নামায় বাড়ছে ভোগান্তি
টার্মিনাল নেই, রাস্তায় যাত্রী উঠা-নামায় বাড়ছে ভোগান্তি

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এনসিপি’র মনোনয়ন ফরম সংগ্রহের সময়সীমা বাড়ানো হলো
এনসিপি’র মনোনয়ন ফরম সংগ্রহের সময়সীমা বাড়ানো হলো

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি
অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজের প্রাক্তন ক্যাডেটদের প্রথম পুনর্মিলনী উদযাপিত
জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজের প্রাক্তন ক্যাডেটদের প্রথম পুনর্মিলনী উদযাপিত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির নির্বাচন নিয়ে আর কোনো ধোঁয়াশা নেই: নুর
ফেব্রুয়ারির নির্বাচন নিয়ে আর কোনো ধোঁয়াশা নেই: নুর

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেরপুরে সীমান্তে জমজমাট হাফ ম্যারাথন অনুষ্ঠিত
শেরপুরে সীমান্তে জমজমাট হাফ ম্যারাথন অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৫ ইসলামী ব্যাংক পাচ্ছে ছাড়, এখনই দিতে হচ্ছে না টাকা ফেরত
৫ ইসলামী ব্যাংক পাচ্ছে ছাড়, এখনই দিতে হচ্ছে না টাকা ফেরত

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি
৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি

১ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

ছাত্রদের যৌন হয়রানির অভিযোগে ঢাবি অধ্যাপক আটক
ছাত্রদের যৌন হয়রানির অভিযোগে ঢাবি অধ্যাপক আটক

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শেষ মুহূর্তে বাংলাদেশে আসছে না আর্জেন্টিনা
শেষ মুহূর্তে বাংলাদেশে আসছে না আর্জেন্টিনা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনের আগেই গণভোটসহ তিন দাবি জামায়াতসহ আট দলের
নির্বাচনের আগেই গণভোটসহ তিন দাবি জামায়াতসহ আট দলের

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
পরিচয় মিলেছে জাতীয় ঈদগাহের সামনে ড্রামভর্তি খণ্ডিত মরদেহের
পরিচয় মিলেছে জাতীয় ঈদগাহের সামনে ড্রামভর্তি খণ্ডিত মরদেহের

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘নির্বাচনের দিন গণভোটের ঘোষণায় আওয়ামী লীগের পুনর্বাসনের পথ রুদ্ধ’
‘নির্বাচনের দিন গণভোটের ঘোষণায় আওয়ামী লীগের পুনর্বাসনের পথ রুদ্ধ’

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ বিএনপির
প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ বিএনপির

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাসে আগুন দিয়ে করছিলেন ভিডিও, ধাওয়া খেয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যু
বাসে আগুন দিয়ে করছিলেন ভিডিও, ধাওয়া খেয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যু

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বন্যার ঝুঁকিতে সৌদি আরব, আবহাওয়া সতর্কতা জারি
বন্যার ঝুঁকিতে সৌদি আরব, আবহাওয়া সতর্কতা জারি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৮ জেলার ডিসি প্রত্যাহার
৮ জেলার ডিসি প্রত্যাহার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন দুই দূতাবাস স্থাপনের প্রস্তাব অনুমোদন
নতুন দুই দূতাবাস স্থাপনের প্রস্তাব অনুমোদন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরও ২৩ জেলায় নতুন ডিসি, চার বিভাগে কমিশনার
আরও ২৩ জেলায় নতুন ডিসি, চার বিভাগে কমিশনার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা ওয়াসার এমডি হলেন আব্দুস সালাম ব্যাপারী
ঢাকা ওয়াসার এমডি হলেন আব্দুস সালাম ব্যাপারী

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী হলেন আলী রীয়াজ
প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী হলেন আলী রীয়াজ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উচ্চকক্ষে পিআর, সংসদের প্রথম ১৮০ দিনে সংবিধান সংশোধন
উচ্চকক্ষে পিআর, সংসদের প্রথম ১৮০ দিনে সংবিধান সংশোধন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৈবাহিক সম্পর্কেরও মেয়াদ থাকা উচিত: কাজল
বৈবাহিক সম্পর্কেরও মেয়াদ থাকা উচিত: কাজল

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেষ মুহূর্তে গোল হজমে জেতা ম্যাচ ড্র করলো বাংলাদেশ
শেষ মুহূর্তে গোল হজমে জেতা ম্যাচ ড্র করলো বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক
বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সংবিধান সংশোধনে ক্ষুব্ধ হয়ে পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতির পদত্যাগ
সংবিধান সংশোধনে ক্ষুব্ধ হয়ে পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতির পদত্যাগ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংবিধান সংশোধন করে সেনাপ্রধানের ক্ষমতা বাড়ালো পাকিস্তান
সংবিধান সংশোধন করে সেনাপ্রধানের ক্ষমতা বাড়ালো পাকিস্তান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্যকে স্বাগত জানাল ১২ দলীয় জোট
প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্যকে স্বাগত জানাল ১২ দলীয় জোট

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আনুষ্ঠানিকভাবে জানানোর পর গণভোট বিষয়ে সিদ্ধান্ত : সিইসি
আনুষ্ঠানিকভাবে জানানোর পর গণভোট বিষয়ে সিদ্ধান্ত : সিইসি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন
গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাড়ে ১৮ হাজার শ্রমিক পাঠিয়ে ৩১৪ কোটি টাকা লুট
সাড়ে ১৮ হাজার শ্রমিক পাঠিয়ে ৩১৪ কোটি টাকা লুট

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক লাখ গাড়ি ফেরত নেবে টয়োটা
এক লাখ গাড়ি ফেরত নেবে টয়োটা

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের প্রশ্নে আপস নয়: মির্জা ফখরুল
স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের প্রশ্নে আপস নয়: মির্জা ফখরুল

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নেপালের বিপক্ষে একাদশে হামজা-জামাল, বেঞ্চে সমিত
নেপালের বিপক্ষে একাদশে হামজা-জামাল, বেঞ্চে সমিত

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠক শুরু, ভার্চুয়ালি যোগ দিয়েছেন তারেক রহমান
বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠক শুরু, ভার্চুয়ালি যোগ দিয়েছেন তারেক রহমান

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রেমিকাকে ভিডিও কলে রেখে এমসি কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
প্রেমিকাকে ভিডিও কলে রেখে এমসি কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অনার্স চতুর্থ বর্ষের ফল প্রকাশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অনার্স চতুর্থ বর্ষের ফল প্রকাশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামজা-জায়ানের চোটের শঙ্কা উড়িয়ে দিলেন কোচ কাবরেরা
হামজা-জায়ানের চোটের শঙ্কা উড়িয়ে দিলেন কোচ কাবরেরা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ নভেম্বর)

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ডরি ফিশের নামে খাওয়ানো হচ্ছে পাঙাশ
ডরি ফিশের নামে খাওয়ানো হচ্ছে পাঙাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যত পরিবর্তনের ছবি ‘ম্যায় হুঁ না’
যত পরিবর্তনের ছবি ‘ম্যায় হুঁ না’

শোবিজ

তারকাদের বাবা-মায়েরা কে কী করতেন
তারকাদের বাবা-মায়েরা কে কী করতেন

শোবিজ

রাষ্ট্রপতির আদেশ জারির নৈতিক ভিত্তি নেই
রাষ্ট্রপতির আদেশ জারির নৈতিক ভিত্তি নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

টিকিটের কৃত্রিম সংকট করলেই সাজা
টিকিটের কৃত্রিম সংকট করলেই সাজা

পেছনের পৃষ্ঠা

ছাত্রীকে যৌন হয়রানি অভিযুক্তের বাড়ি ভাঙচুর আগুন
ছাত্রীকে যৌন হয়রানি অভিযুক্তের বাড়ি ভাঙচুর আগুন

দেশগ্রাম

চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

হামজার জোড়া গোলেও জয় হাতছাড়া
হামজার জোড়া গোলেও জয় হাতছাড়া

মাঠে ময়দানে

নির্বাচন ও গণভোটের সিদ্ধান্তে জনপ্রত্যাশার প্রতিফলন ঘটেনি
নির্বাচন ও গণভোটের সিদ্ধান্তে জনপ্রত্যাশার প্রতিফলন ঘটেনি

নগর জীবন

সমুদ্রবিলাসে প্রভা
সমুদ্রবিলাসে প্রভা

শোবিজ

ঐক্যই জয় বিভক্তিতে ক্ষয়
ঐক্যই জয় বিভক্তিতে ক্ষয়

প্রথম পৃষ্ঠা

আটক ৬১৫ অভিবাসীকে মুক্তির নির্দেশ মার্কিন আদালতের
আটক ৬১৫ অভিবাসীকে মুক্তির নির্দেশ মার্কিন আদালতের

পূর্ব-পশ্চিম

একই দিন সংসদ নির্বাচন ও গণভোট অগ্রহণযোগ্য
একই দিন সংসদ নির্বাচন ও গণভোট অগ্রহণযোগ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

জোভান-আইশার নাটক ‘ইশারা’
জোভান-আইশার নাটক ‘ইশারা’

শোবিজ

চাপা আতঙ্কে ঢাকা ফাঁকা
চাপা আতঙ্কে ঢাকা ফাঁকা

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজশাহী অঞ্চলে কমেছে ইলিশ আহরণ
রাজশাহী অঞ্চলে কমেছে ইলিশ আহরণ

নগর জীবন

পার্থক্য বুঝিয়ে দিল পাকিস্তান
পার্থক্য বুঝিয়ে দিল পাকিস্তান

মাঠে ময়দানে

সংসদ নির্বাচনের দিনেই গণভোট
সংসদ নির্বাচনের দিনেই গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

নেতৃত্বে ফিরেই নাজমুলের সেঞ্চুরি
নেতৃত্বে ফিরেই নাজমুলের সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

নির্বাচনের আগে-পরে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ রাখতে হবে
নির্বাচনের আগে-পরে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ রাখতে হবে

নগর জীবন

উইন্ডিজদের হারিয়ে নিউজিল্যান্ডের সিরিজ জয়
উইন্ডিজদের হারিয়ে নিউজিল্যান্ডের সিরিজ জয়

মাঠে ময়দানে

বাড়ছেই বৈদেশিক ঋণ পরিশোধের চাপ
বাড়ছেই বৈদেশিক ঋণ পরিশোধের চাপ

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্ল্যাটে ঢুকে বিচারকের ছেলেকে কুপিয়ে হত্যা
ফ্ল্যাটে ঢুকে বিচারকের ছেলেকে কুপিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

হাই কোর্টের সামনে ড্রামে খণ্ডবিখণ্ড লাশ
হাই কোর্টের সামনে ড্রামে খণ্ডবিখণ্ড লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ

সম্পাদকীয়

প্রধান উপদেষ্টা মূল দলিল থেকে বহু দূরে সরে গেছেন
প্রধান উপদেষ্টা মূল দলিল থেকে বহু দূরে সরে গেছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে জমজমাট আন্তর্জাতিক প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে জমজমাট আন্তর্জাতিক প্রদর্শনী

পেছনের পৃষ্ঠা

গণতান্ত্রিক ধারায়  ফেরার একমাত্র পথ নির্বাচন
গণতান্ত্রিক ধারায় ফেরার একমাত্র পথ নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি রেইনবো সরকার গঠন করবে : টুকু
বিএনপি রেইনবো সরকার গঠন করবে : টুকু

নগর জীবন