শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০৪ অক্টোবর, ২০১৬ আপডেট:

ঘুরছে সিরিয়াল কিলার

মধ্যবয়সী নারীরা টার্গেট, বাসা ভাড়ার কথা বলে ঢোকে বাসায়
আলী আজম
প্রিন্ট ভার্সন
ঘুরছে সিরিয়াল কিলার

রাজধানীতে ঘুরে বেড়াচ্ছে এক সিরিয়াল কিলার। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী তাকে খুঁজছে। কিন্তু তার খোঁজ মিলছে না কোথাও। এই সিরিয়াল কিলারের হাতে নির্মমভাবে খুন হয়েছেন একে একে তিন মধ্যবয়সী নারী। দুই মাসের ব্যবধানে একই কায়দায় খুন হন তারা। মারাত্মক আহত হয়েছেন আরও দুজন। আরও ঘটনা ঘটিয়েছে কিনা পুলিশ খোঁজ নিচ্ছে। পৃথক এ পাঁচটি ঘটনাই ঘটে রাজধানীর দক্ষিণখানে। ওই এলাকায় এখন আতঙ্ক এই সিরিয়াল কিলারকে নিয়ে। সম্প্রতি ওই যুবকের একটি ভিডিও প্রকাশ করেছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)। পুলিশ জানায়, প্রতিটি ঘটনা একই ধরনের। বাড়ি ভাড়া নেওয়ার কথা বলে বাসায় প্রবেশের পর মহিলাদের ওপর হামলা চালায়। ঘটনাগুলোর তদন্ত করতে গিয়ে এটা পরিষ্কার যে, খুনির টার্গেট ধনাঢ্য মধ্যবয়সী মহিলা। তবে এই খুনিকে এখনো গ্রেফতার করা যায়নি। তাকে গ্রেফতার করতে দক্ষিণখান এলাকায় মাইকিং করা হয়েছে। বাড়িতে বাড়িতে পুলিশ বৈঠক করেছে। ভিডিও ফুটেজে পাওয়া তার ছবি দিয়ে পোস্টার করারও পরিকল্পনা রয়েছে। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, চাঁদপুরের সিরিয়াল কিলার রসু খাঁর পর এমন সিরিজ খুনের ঘটনা দক্ষিণখানেই ঘটল। এই খুনির সঙ্গেও সেই রসু খাঁর অনেক মিল রয়েছে। রসু খাঁর টার্গেটে যেমন ছিল নারী, তেমন দক্ষিণখানের এই কিলারের টার্গেটও নারী। তারা বলছেন, খুনির টার্গেট সম্পর্কে স্পষ্ট ধারণা পাওয়া গেছে। তার জীবনে হয়তো এমন কোনো ঘটনা ঘটেছে যে কারণে মধ্যবয়সী ধনাট্য পরিবারের নারীদের হত্যা করছে।

তদন্তসংশ্লিষ্টরা বলছেন, সুসংগঠিত ও সুপরিকল্পিতভাবে মধ্যবয়সী নারীদের টার্গেট করে হত্যা করছে ওই যুবক। হত্যার ধরন দেখে এটা নিশ্চিত হওয়া গেছে, খুনি চাপাতি চালনায় পারদর্শী। দ্রুততম সময়ে পেছন থেকে অতর্কিত হামলা চালিয়ে সে নারীদের খুন করে। খুনের পর কোনো প্রমাণ রাখছে না। সে খুবই সচেতন এবং সতর্কভাবে খুন করছে।

দক্ষিণখান থানা পুলিশ জানায়, একটি বাড়ির ভিডিও ফুটেজে তার ছবি পাওয়া গেছে। ভিডিও দেখে বোঝা যায়, যুবকের বয়স আনুমানিক ২৫-২৬ বছর। উচ্চতা প্রায় ৫ ফুট ৬ ইঞ্চি। গায়ের রং ফরসা। মাথার চুল ছোট। ফরমাল পোশাক। কাঁধে ব্যাগ ঝোলানো। বাড়ি ভাড়া নেওয়ার কথা বলে বাসায় ঢোকে। গৃহকর্ত্রীর সঙ্গে ফ্ল্যাট দেখতে যায়। আর ফ্ল্যাটে গেলেই পেছন থেকে গৃহকর্ত্রীর মাথা ও ঘাড়ে চাপাতি দিয়ে কোপ দেয়। পরে স্বর্ণালঙ্কার নিয়ে পালিয়ে যায়। ঠাণ্ডা মাথার এই সিরিয়াল কিলারকে ধরতে অভিযান চলছে।

২৪ জুলাই দক্ষিণখানের উত্তর গাওয়াইরে গৃহকর্ত্রী শাহিদা বেগমকে (৫০) খুন করে তার সঙ্গে থাকা স্বর্ণালঙ্কার নিয়ে পালিয়ে যায় খুনি। তাকে হত্যার পর পুলিশ ধারণা করেছিল, নিছক ডাকাতি বা পূর্বশত্রুতার জেরে ওই নারী খুন হয়েছেন। এক মাস পর ২১ আগস্ট দক্ষিণখানের তেঁতুলতলা রোডে গৃহকর্ত্রী সুমাইয়া বেগমকে (৫২) একই স্টাইলে হত্যা করা হয়। পুলিশ এ দুটি বিষয় সামনে রেখে তদন্ত শুরু করলেও কূলকিনারা করতে পারেনি। সর্বশেষ ৭ সেপ্টেম্বর দক্ষিণখানের উত্তর গাওয়াইরে ওয়াহিদা আক্তার (৪৮) একইভাবে খুন হন। ওয়াহিদার স্বজনরা বলছেন, ওয়াহিদার মেয়ে শোভা খুনিকে দেখেছেন। শোভার বর্ণনা অনুযায়ী, খুনির বয়স ২৩-২৬ বছর হবে। সে ফরমাল পোশাক পরে বাসা ভাড়া নিতে এসেছিল। তাকে দেখতে খুবই স্মার্ট মনে হয়েছে।

৩১ আগস্ট দক্ষিণখানের মুন্সি মার্কেট এলাকায় জেবুন্নিছা চৌধুরীকে (৫৬) একই স্টাইলে কুপিয়ে স্বর্ণালঙ্কার নিয়ে পালিয়ে যায় ওই ব্যক্তি। আহত জেবুন্নিছার বাসার গৃহকর্মী চামেলি খাতুন বলেন, ওই যুবককে দেখতে খুব পরিপাটি মনে হয়েছে। সে যে খুন করতে পারে এটা ধারণাই করা যায় না। আহত জেবুন্নিছার ছেলে কাউছার আহমেদ বাপ্পী বলেন, ‘ঘটনার পর উইমেন্স হাসপাতাল হয়ে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে মাকে ভর্তি করা হয়। পরে সেখান থেকে ধানমন্ডির গ্রিনলাইফ হাসপাতালে নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে (আইসিইউ) ২২ দিন চিকিৎসাধীন ছিলেন। গত শনিবার তাকে বাসায় আনা হয়েছে। ইতিমধ্যে তার ডান হাত ও পা প্যারালাইজড হয়েছে। হারিয়েছেন দৃষ্টিশক্তিও। এ ছাড়া তার বাম হাত ও পায়ের অবস্থাও ভালো নয়। মায়ের কষ্ট সহ্য করতে পারছি না।’ ২৫ জুলাই দক্ষিণখানের আশকোনা মেডিকেল রোডে গৃহকর্ত্রী মাহিরা বেগমকে (৫০) একই স্টাইলে কুপিয়ে আহত করা হয়েছে। মাহিরা বেগম ঢামেক হাসপাতালে ১১ দিন চিকিৎসা নিয়ে বাসায় ফিরেছেন। এ বিষয়ে তার মেয়ে শাহিদা আক্তার থানায় একটি অভিযোগ করেছেন।

এসব ঘটনার পরই তদন্তসংশ্লিষ্টরা বিকৃত মানসিকতার কোনো খুনিকে সন্দেহ শুরু করেন। পাঁচটি ঘটনা বিশ্লেষণ করে তদন্তসংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা বলছেন, খুনি প্রশিক্ষিত এ বিষয়ে কোনো সন্দেহ নেই। পাঁচটি বাড়ির নিরাপত্তাব্যবস্থাও ভালো, সার্বক্ষণিক তালা মারা থাকত। খুনিকে দেখলে ভদ্র ও চাকরিজীবী বলেই মনে হবে। তার সঙ্গে থাকা ব্যাগেই চাপাতি থাকে। ভাড়া দেওয়ার জন্য ফ্ল্যাট দেখতে নিয়ে গেলেই সে চাপাতি দিয়ে নৃশংসভাবে হত্যা করে। খুনি মানসিক বিকারগ্রস্তু তা অনেকটাই নিশ্চিত।

তদন্তসংশ্লিষ্টরা বলছেন, স্বর্ণালঙ্কার লুট করে খুনি হয়তো ধারণা দিতে চায়, অলঙ্কারের জন্যই সে খুন করেছে। আবার এমনও হতে পারে, অলঙ্কারের প্রতি তার মোহ রয়েছে। মধ্যবয়সী কোনো নারী ও স্বর্ণালঙ্কার এ দুটি বিষয় নিয়ে তার জীবনে কোনো নির্মম ঘটনাও থাকতে পারে। যে কারণে বিকারগ্রস্ত হয়ে এ ধরনের ঘটনা ঘটাচ্ছে।

দক্ষিণখানে দুই মাসের ব্যবধানে পাঁচ মধ্যবয়সী নারী একই স্টাইলে আক্রান্ত হওয়ার পর পুরো এলাকায় আতঙ্ক বিরাজ করছে। বিশেষ করে বাড়িওয়ালাদের আতঙ্ক বেড়েছে। এলাকায় অপরিচিত কোনো ব্যক্তি দেখলে তারা সন্দেহ করছেন। বাসায় প্রবেশেও কড়াকড়ি আরোপ করা হয়েছে। বাড়ি ভাড়া নিতে এলে তল্লাশি করা হচ্ছে। গতকাল দক্ষিণখান থানা এলাকার বেশ কয়েকটি বাড়ি ঘুরে এসব চিত্র দেখা গেছে।

কয়েকজন বাড়িওয়ালা জানান, একের পর এক ঘটনা ঘটলেও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী এখন পর্যন্ত খুনিকে গ্রেফতার করতে পারেনি। এই খুনিকে ধরা না গেলে সে একইভাবে আরও নারীকে হত্যা করতে পারে। এ নিয়ে দক্ষিণখানের মানুষ আতঙ্কিত।

দক্ষিণখান থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সৈয়দ লুত্ফর রহমান বলেন, খুনের নেপথ্যে একই ব্যক্তি বলে নিশ্চিত হওয়া গেছে। সে মানসিক বিকারগ্রস্ত বলেই ধারণা করা হচ্ছে। তাকে ধরতে অভিযান চলছে। বাড়িওয়ালাদের সতর্ক করতে মাইকিং, উঠান বৈঠক, মসজিদ ও ডিস চ্যানেলের মাধ্যমে প্রচারাভিযান চলছে।

 

র‌্যাব-১-এর অধিনায়ক লে. কর্নেল তুহিন মোহাম্মদ মাসুদ বলেন, ভাড়াটিয়া সেজে একের পর এক মধ্যবয়সী নারীকে কুপিয়ে হত্যার নেপথ্যে থাকা দক্ষিণখানের সেই ভয়ঙ্কর ‘সিরিয়াল কিলার’কে শনাক্ত করা হয়েছে। দক্ষিণখানে সর্বশেষ খুনের ঘটনাস্থলের আশপাশের সিসিটিভির ফুটেজ সংগ্রহ করে খুনিকে শনাক্ত করা হয়েছে। ইতিমধ্যে ওই খুনির ভিডিও প্রকাশ করা হয়েছে। কেউ তার সন্ধান পেলে ০১৭৭৭৭১০১০০, ০১৭৭৭৭১০১৯৯ নম্বরে জানাতে অনুরোধ করা হচ্ছে।

র‌্যাব-১-প্রধান আরও বলেন, শুধু বাড়িওয়ালা গৃহকর্ত্রীর দিকে ওই খুনির ক্ষোভ কেন? সে কোনো বাড়িওয়ালার মাধ্যমে নিগৃহিত হতে পারে। এমনকি থানায় কারও বিরুদ্ধে অভিযোগ দেওয়ার পর প্রতিকার না পেয়ে এ ঘটনা ঘটাচ্ছে। খুনিকে শনাক্তে পুরনো কিছু মামলা খতিয়ে দেখা হচ্ছে। এ বিষয়ে দক্ষিণখান থানা এলাকার চেয়ারম্যান, মেম্বার ও জনপ্রতিনিধিদের সঙ্গে নিয়মিত বসা হচ্ছে।

দক্ষিণখান আদর্শ ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান এস এম তোফাজ্জল হোসেন বলেন, এটি দুঃখজনক ঘটনা। মসজিদের ইমাম ও মাইকিংয়ের মাধ্যমে বাড়িওয়ালাদের এ বিষয়ে সতর্ক করা হচ্ছে। আগত ভাড়াটিয়াদের জাতীয় পরিচয়পত্রসহ সব তথ্য সংগ্রহ করার জন্য তাদের পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।

প্রসঙ্গত, আলোচিত সিরিয়াল কিলার রসু খাঁ প্রেমে ব্যর্থ হয়ে ১১ নিরীহ নারীকে ধারাবাহিকভাবে হত্যা করে। সে টঙ্গী ও সাভারের দরিদ্র গার্মেন্ট কর্মীদের প্রেমের ফাঁদে ফেলে চাঁদপুরের প্রত্যন্ত এলাকায় নিয়ে প্রথমে ধর্ষণ এবং পরে হত্যা করত। ২০০৯ সালে গ্রেফতারের পর রসু খাঁ এখন কারাগারে। গত বছর একটি খুনের ঘটনায় তার ফাঁসির আদেশ দিয়েছে আদালত।

এই বিভাগের আরও খবর
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় - চীন
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় - চীন
আন্দোলনে নামার হুঁশিয়ারি মোবাইল ব্যবসায়ীদের
আন্দোলনে নামার হুঁশিয়ারি মোবাইল ব্যবসায়ীদের
তত্ত্বাবধায়ক ফেরা প্রশ্নে আপিলের রায় আজ
তত্ত্বাবধায়ক ফেরা প্রশ্নে আপিলের রায় আজ
সেঞ্চুরিতে শততম টেস্ট রাঙানোর অপেক্ষা
সেঞ্চুরিতে শততম টেস্ট রাঙানোর অপেক্ষা
নারীদের পেছনে রেখে আমরা এগোতে পারব না
নারীদের পেছনে রেখে আমরা এগোতে পারব না
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
ট্রানজিশনাল পিরিয়ডে আছি আমরা
ট্রানজিশনাল পিরিয়ডে আছি আমরা
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
চ্যালেঞ্জ গণভোট আয়োজন
চ্যালেঞ্জ গণভোট আয়োজন
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানিতে রাজনীতিতে উদ্বেগ বাড়ছে
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানিতে রাজনীতিতে উদ্বেগ বাড়ছে
সর্বশেষ খবর
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত

২২ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত
রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত

৩২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা
বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান
তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২
নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা
দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত
গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার
কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা
প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে
বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব
কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস
বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল
৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ
ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু
রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু

৪ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

স্বর্ণের দাম বেড়েছে
স্বর্ণের দাম বেড়েছে

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ
বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ
টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০
মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে ফারিয়ার মানববন্ধন
দিনাজপুরে ফারিয়ার মানববন্ধন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওয়েস্টিনে অ্যারাবিয়ান ফুড ফেস্টিভ্যাল শুরু
ওয়েস্টিনে অ্যারাবিয়ান ফুড ফেস্টিভ্যাল শুরু

৪ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

গাইান্ধায় আইএলএসটি শিক্ষার্থীদের টেবিল-চেয়ারে অগ্নিসংযোগ করে বিক্ষোভ
গাইান্ধায় আইএলএসটি শিক্ষার্থীদের টেবিল-চেয়ারে অগ্নিসংযোগ করে বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মুন্সীগঞ্জে ট্রাক চাপায় প্রাণ গেল নারীর
মুন্সীগঞ্জে ট্রাক চাপায় প্রাণ গেল নারীর

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানকে জাতিসংঘের পরমাণু সংস্থার সঙ্গে কাজ করার আহ্বান যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় দেশগুলোর
ইরানকে জাতিসংঘের পরমাণু সংস্থার সঙ্গে কাজ করার আহ্বান যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় দেশগুলোর

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী মাসুদুজ্জামানের গণসংযোগ
নারায়ণগঞ্জে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী মাসুদুজ্জামানের গণসংযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

অ্যান্টিবায়োটিকের অপব্যবহার রোধে রাবিতে সচেতনতা কর্মসূচি
অ্যান্টিবায়োটিকের অপব্যবহার রোধে রাবিতে সচেতনতা কর্মসূচি

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজায় ৩ হাজার পুলিশ সদস্যকে প্রশিক্ষণ দিতে চায় ইইউ
গাজায় ৩ হাজার পুলিশ সদস্যকে প্রশিক্ষণ দিতে চায় ইইউ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

১৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি
নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

১২ ঘণ্টা আগে | টক শো

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড
জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন
গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বলিভিয়ার ছোট পুকুরে বিরল মাছের সন্ধান
বলিভিয়ার ছোট পুকুরে বিরল মাছের সন্ধান

১৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে ৪ লাখ টাকা ছিনতাই
ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে ৪ লাখ টাকা ছিনতাই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সতর্ক পাকিস্তান -খাজা আসিফ
ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সতর্ক পাকিস্তান -খাজা আসিফ

পূর্ব-পশ্চিম

গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল
গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল

পেছনের পৃষ্ঠা

অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ
অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ

শোবিজ

ডেঙ্গু টিকা নিয়ে কী ভাবছে সরকার
ডেঙ্গু টিকা নিয়ে কী ভাবছে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে
দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে

মাঠে ময়দানে

আইপিও রুলস করার আগে আলোচনা চায় ডিএসই
আইপিও রুলস করার আগে আলোচনা চায় ডিএসই

পেছনের পৃষ্ঠা

অপ্রতিরোধ্য দীপিকা
অপ্রতিরোধ্য দীপিকা

শোবিজ

বিজেএমসির হাজার কোটির সম্পদ লুটের অভিযোগ
বিজেএমসির হাজার কোটির সম্পদ লুটের অভিযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

গাজা থেকে হামাসকে বের করে দেওয়ার আহ্বান নেতানিয়াহুর
গাজা থেকে হামাসকে বের করে দেওয়ার আহ্বান নেতানিয়াহুর

পূর্ব-পশ্চিম

চাপে ডিজিটাল নীতিমালা শিথিল করছে ইইউ
চাপে ডিজিটাল নীতিমালা শিথিল করছে ইইউ

পূর্ব-পশ্চিম

জাপানের সিফুডে ফের নিষেধাজ্ঞা চীনের
জাপানের সিফুডে ফের নিষেধাজ্ঞা চীনের

পূর্ব-পশ্চিম

মামলার জালে শোবিজ তারকারা
মামলার জালে শোবিজ তারকারা

শোবিজ

কিলিং মিশন বাস্তবায়নে বড় অঙ্কের আর্থিক লেনদেন
কিলিং মিশন বাস্তবায়নে বড় অঙ্কের আর্থিক লেনদেন

পেছনের পৃষ্ঠা