শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০৪ অক্টোবর, ২০১৬ আপডেট:

ঘুরছে সিরিয়াল কিলার

মধ্যবয়সী নারীরা টার্গেট, বাসা ভাড়ার কথা বলে ঢোকে বাসায়
আলী আজম
প্রিন্ট ভার্সন
ঘুরছে সিরিয়াল কিলার

রাজধানীতে ঘুরে বেড়াচ্ছে এক সিরিয়াল কিলার। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী তাকে খুঁজছে। কিন্তু তার খোঁজ মিলছে না কোথাও। এই সিরিয়াল কিলারের হাতে নির্মমভাবে খুন হয়েছেন একে একে তিন মধ্যবয়সী নারী। দুই মাসের ব্যবধানে একই কায়দায় খুন হন তারা। মারাত্মক আহত হয়েছেন আরও দুজন। আরও ঘটনা ঘটিয়েছে কিনা পুলিশ খোঁজ নিচ্ছে। পৃথক এ পাঁচটি ঘটনাই ঘটে রাজধানীর দক্ষিণখানে। ওই এলাকায় এখন আতঙ্ক এই সিরিয়াল কিলারকে নিয়ে। সম্প্রতি ওই যুবকের একটি ভিডিও প্রকাশ করেছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)। পুলিশ জানায়, প্রতিটি ঘটনা একই ধরনের। বাড়ি ভাড়া নেওয়ার কথা বলে বাসায় প্রবেশের পর মহিলাদের ওপর হামলা চালায়। ঘটনাগুলোর তদন্ত করতে গিয়ে এটা পরিষ্কার যে, খুনির টার্গেট ধনাঢ্য মধ্যবয়সী মহিলা। তবে এই খুনিকে এখনো গ্রেফতার করা যায়নি। তাকে গ্রেফতার করতে দক্ষিণখান এলাকায় মাইকিং করা হয়েছে। বাড়িতে বাড়িতে পুলিশ বৈঠক করেছে। ভিডিও ফুটেজে পাওয়া তার ছবি দিয়ে পোস্টার করারও পরিকল্পনা রয়েছে। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, চাঁদপুরের সিরিয়াল কিলার রসু খাঁর পর এমন সিরিজ খুনের ঘটনা দক্ষিণখানেই ঘটল। এই খুনির সঙ্গেও সেই রসু খাঁর অনেক মিল রয়েছে। রসু খাঁর টার্গেটে যেমন ছিল নারী, তেমন দক্ষিণখানের এই কিলারের টার্গেটও নারী। তারা বলছেন, খুনির টার্গেট সম্পর্কে স্পষ্ট ধারণা পাওয়া গেছে। তার জীবনে হয়তো এমন কোনো ঘটনা ঘটেছে যে কারণে মধ্যবয়সী ধনাট্য পরিবারের নারীদের হত্যা করছে।

তদন্তসংশ্লিষ্টরা বলছেন, সুসংগঠিত ও সুপরিকল্পিতভাবে মধ্যবয়সী নারীদের টার্গেট করে হত্যা করছে ওই যুবক। হত্যার ধরন দেখে এটা নিশ্চিত হওয়া গেছে, খুনি চাপাতি চালনায় পারদর্শী। দ্রুততম সময়ে পেছন থেকে অতর্কিত হামলা চালিয়ে সে নারীদের খুন করে। খুনের পর কোনো প্রমাণ রাখছে না। সে খুবই সচেতন এবং সতর্কভাবে খুন করছে।

দক্ষিণখান থানা পুলিশ জানায়, একটি বাড়ির ভিডিও ফুটেজে তার ছবি পাওয়া গেছে। ভিডিও দেখে বোঝা যায়, যুবকের বয়স আনুমানিক ২৫-২৬ বছর। উচ্চতা প্রায় ৫ ফুট ৬ ইঞ্চি। গায়ের রং ফরসা। মাথার চুল ছোট। ফরমাল পোশাক। কাঁধে ব্যাগ ঝোলানো। বাড়ি ভাড়া নেওয়ার কথা বলে বাসায় ঢোকে। গৃহকর্ত্রীর সঙ্গে ফ্ল্যাট দেখতে যায়। আর ফ্ল্যাটে গেলেই পেছন থেকে গৃহকর্ত্রীর মাথা ও ঘাড়ে চাপাতি দিয়ে কোপ দেয়। পরে স্বর্ণালঙ্কার নিয়ে পালিয়ে যায়। ঠাণ্ডা মাথার এই সিরিয়াল কিলারকে ধরতে অভিযান চলছে।

২৪ জুলাই দক্ষিণখানের উত্তর গাওয়াইরে গৃহকর্ত্রী শাহিদা বেগমকে (৫০) খুন করে তার সঙ্গে থাকা স্বর্ণালঙ্কার নিয়ে পালিয়ে যায় খুনি। তাকে হত্যার পর পুলিশ ধারণা করেছিল, নিছক ডাকাতি বা পূর্বশত্রুতার জেরে ওই নারী খুন হয়েছেন। এক মাস পর ২১ আগস্ট দক্ষিণখানের তেঁতুলতলা রোডে গৃহকর্ত্রী সুমাইয়া বেগমকে (৫২) একই স্টাইলে হত্যা করা হয়। পুলিশ এ দুটি বিষয় সামনে রেখে তদন্ত শুরু করলেও কূলকিনারা করতে পারেনি। সর্বশেষ ৭ সেপ্টেম্বর দক্ষিণখানের উত্তর গাওয়াইরে ওয়াহিদা আক্তার (৪৮) একইভাবে খুন হন। ওয়াহিদার স্বজনরা বলছেন, ওয়াহিদার মেয়ে শোভা খুনিকে দেখেছেন। শোভার বর্ণনা অনুযায়ী, খুনির বয়স ২৩-২৬ বছর হবে। সে ফরমাল পোশাক পরে বাসা ভাড়া নিতে এসেছিল। তাকে দেখতে খুবই স্মার্ট মনে হয়েছে।

৩১ আগস্ট দক্ষিণখানের মুন্সি মার্কেট এলাকায় জেবুন্নিছা চৌধুরীকে (৫৬) একই স্টাইলে কুপিয়ে স্বর্ণালঙ্কার নিয়ে পালিয়ে যায় ওই ব্যক্তি। আহত জেবুন্নিছার বাসার গৃহকর্মী চামেলি খাতুন বলেন, ওই যুবককে দেখতে খুব পরিপাটি মনে হয়েছে। সে যে খুন করতে পারে এটা ধারণাই করা যায় না। আহত জেবুন্নিছার ছেলে কাউছার আহমেদ বাপ্পী বলেন, ‘ঘটনার পর উইমেন্স হাসপাতাল হয়ে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে মাকে ভর্তি করা হয়। পরে সেখান থেকে ধানমন্ডির গ্রিনলাইফ হাসপাতালে নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে (আইসিইউ) ২২ দিন চিকিৎসাধীন ছিলেন। গত শনিবার তাকে বাসায় আনা হয়েছে। ইতিমধ্যে তার ডান হাত ও পা প্যারালাইজড হয়েছে। হারিয়েছেন দৃষ্টিশক্তিও। এ ছাড়া তার বাম হাত ও পায়ের অবস্থাও ভালো নয়। মায়ের কষ্ট সহ্য করতে পারছি না।’ ২৫ জুলাই দক্ষিণখানের আশকোনা মেডিকেল রোডে গৃহকর্ত্রী মাহিরা বেগমকে (৫০) একই স্টাইলে কুপিয়ে আহত করা হয়েছে। মাহিরা বেগম ঢামেক হাসপাতালে ১১ দিন চিকিৎসা নিয়ে বাসায় ফিরেছেন। এ বিষয়ে তার মেয়ে শাহিদা আক্তার থানায় একটি অভিযোগ করেছেন।

এসব ঘটনার পরই তদন্তসংশ্লিষ্টরা বিকৃত মানসিকতার কোনো খুনিকে সন্দেহ শুরু করেন। পাঁচটি ঘটনা বিশ্লেষণ করে তদন্তসংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা বলছেন, খুনি প্রশিক্ষিত এ বিষয়ে কোনো সন্দেহ নেই। পাঁচটি বাড়ির নিরাপত্তাব্যবস্থাও ভালো, সার্বক্ষণিক তালা মারা থাকত। খুনিকে দেখলে ভদ্র ও চাকরিজীবী বলেই মনে হবে। তার সঙ্গে থাকা ব্যাগেই চাপাতি থাকে। ভাড়া দেওয়ার জন্য ফ্ল্যাট দেখতে নিয়ে গেলেই সে চাপাতি দিয়ে নৃশংসভাবে হত্যা করে। খুনি মানসিক বিকারগ্রস্তু তা অনেকটাই নিশ্চিত।

তদন্তসংশ্লিষ্টরা বলছেন, স্বর্ণালঙ্কার লুট করে খুনি হয়তো ধারণা দিতে চায়, অলঙ্কারের জন্যই সে খুন করেছে। আবার এমনও হতে পারে, অলঙ্কারের প্রতি তার মোহ রয়েছে। মধ্যবয়সী কোনো নারী ও স্বর্ণালঙ্কার এ দুটি বিষয় নিয়ে তার জীবনে কোনো নির্মম ঘটনাও থাকতে পারে। যে কারণে বিকারগ্রস্ত হয়ে এ ধরনের ঘটনা ঘটাচ্ছে।

দক্ষিণখানে দুই মাসের ব্যবধানে পাঁচ মধ্যবয়সী নারী একই স্টাইলে আক্রান্ত হওয়ার পর পুরো এলাকায় আতঙ্ক বিরাজ করছে। বিশেষ করে বাড়িওয়ালাদের আতঙ্ক বেড়েছে। এলাকায় অপরিচিত কোনো ব্যক্তি দেখলে তারা সন্দেহ করছেন। বাসায় প্রবেশেও কড়াকড়ি আরোপ করা হয়েছে। বাড়ি ভাড়া নিতে এলে তল্লাশি করা হচ্ছে। গতকাল দক্ষিণখান থানা এলাকার বেশ কয়েকটি বাড়ি ঘুরে এসব চিত্র দেখা গেছে।

কয়েকজন বাড়িওয়ালা জানান, একের পর এক ঘটনা ঘটলেও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী এখন পর্যন্ত খুনিকে গ্রেফতার করতে পারেনি। এই খুনিকে ধরা না গেলে সে একইভাবে আরও নারীকে হত্যা করতে পারে। এ নিয়ে দক্ষিণখানের মানুষ আতঙ্কিত।

দক্ষিণখান থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সৈয়দ লুত্ফর রহমান বলেন, খুনের নেপথ্যে একই ব্যক্তি বলে নিশ্চিত হওয়া গেছে। সে মানসিক বিকারগ্রস্ত বলেই ধারণা করা হচ্ছে। তাকে ধরতে অভিযান চলছে। বাড়িওয়ালাদের সতর্ক করতে মাইকিং, উঠান বৈঠক, মসজিদ ও ডিস চ্যানেলের মাধ্যমে প্রচারাভিযান চলছে।

 

র‌্যাব-১-এর অধিনায়ক লে. কর্নেল তুহিন মোহাম্মদ মাসুদ বলেন, ভাড়াটিয়া সেজে একের পর এক মধ্যবয়সী নারীকে কুপিয়ে হত্যার নেপথ্যে থাকা দক্ষিণখানের সেই ভয়ঙ্কর ‘সিরিয়াল কিলার’কে শনাক্ত করা হয়েছে। দক্ষিণখানে সর্বশেষ খুনের ঘটনাস্থলের আশপাশের সিসিটিভির ফুটেজ সংগ্রহ করে খুনিকে শনাক্ত করা হয়েছে। ইতিমধ্যে ওই খুনির ভিডিও প্রকাশ করা হয়েছে। কেউ তার সন্ধান পেলে ০১৭৭৭৭১০১০০, ০১৭৭৭৭১০১৯৯ নম্বরে জানাতে অনুরোধ করা হচ্ছে।

র‌্যাব-১-প্রধান আরও বলেন, শুধু বাড়িওয়ালা গৃহকর্ত্রীর দিকে ওই খুনির ক্ষোভ কেন? সে কোনো বাড়িওয়ালার মাধ্যমে নিগৃহিত হতে পারে। এমনকি থানায় কারও বিরুদ্ধে অভিযোগ দেওয়ার পর প্রতিকার না পেয়ে এ ঘটনা ঘটাচ্ছে। খুনিকে শনাক্তে পুরনো কিছু মামলা খতিয়ে দেখা হচ্ছে। এ বিষয়ে দক্ষিণখান থানা এলাকার চেয়ারম্যান, মেম্বার ও জনপ্রতিনিধিদের সঙ্গে নিয়মিত বসা হচ্ছে।

দক্ষিণখান আদর্শ ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান এস এম তোফাজ্জল হোসেন বলেন, এটি দুঃখজনক ঘটনা। মসজিদের ইমাম ও মাইকিংয়ের মাধ্যমে বাড়িওয়ালাদের এ বিষয়ে সতর্ক করা হচ্ছে। আগত ভাড়াটিয়াদের জাতীয় পরিচয়পত্রসহ সব তথ্য সংগ্রহ করার জন্য তাদের পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।

প্রসঙ্গত, আলোচিত সিরিয়াল কিলার রসু খাঁ প্রেমে ব্যর্থ হয়ে ১১ নিরীহ নারীকে ধারাবাহিকভাবে হত্যা করে। সে টঙ্গী ও সাভারের দরিদ্র গার্মেন্ট কর্মীদের প্রেমের ফাঁদে ফেলে চাঁদপুরের প্রত্যন্ত এলাকায় নিয়ে প্রথমে ধর্ষণ এবং পরে হত্যা করত। ২০০৯ সালে গ্রেফতারের পর রসু খাঁ এখন কারাগারে। গত বছর একটি খুনের ঘটনায় তার ফাঁসির আদেশ দিয়েছে আদালত।

এই বিভাগের আরও খবর
দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়
দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
তত্ত্বাবধায়কে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে
তত্ত্বাবধায়কে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
সর্বশেষ খবর
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

২ মিনিট আগে | রাজনীতি

সকালে ডিম খাবেন কেন
সকালে ডিম খাবেন কেন

২ মিনিট আগে | জীবন ধারা

টানা বর্ষণে ভিয়েতনামে ভয়াবহ বন্যা, ৪১ জনের প্রাণহানি
টানা বর্ষণে ভিয়েতনামে ভয়াবহ বন্যা, ৪১ জনের প্রাণহানি

৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সার বিতরণ-সংক্রান্ত সমন্বিত নীতিমালা বিষয়ে অবহিতকরণ সভা
সার বিতরণ-সংক্রান্ত সমন্বিত নীতিমালা বিষয়ে অবহিতকরণ সভা

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তেঁতুলিয়ায় বাড়ছে শীতের দাপট, তাপমাত্রা ১৪.৯ ডিগ্রি
তেঁতুলিয়ায় বাড়ছে শীতের দাপট, তাপমাত্রা ১৪.৯ ডিগ্রি

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২১ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২১ নভেম্বর)

১৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ
যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ

১৮ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ঢাকায় দিনভর থাকবে শুষ্ক আবহাওয়া
ঢাকায় দিনভর থাকবে শুষ্ক আবহাওয়া

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

নভেম্বরের ১৯ দিনে রেমিট্যান্স এলো ২৪৫০০ কোটি টাকা
নভেম্বরের ১৯ দিনে রেমিট্যান্স এলো ২৪৫০০ কোটি টাকা

২৬ মিনিট আগে | অর্থনীতি

শুক্রবার রাজধানীর যেসব মার্কেট ও দর্শনীয় স্থান বন্ধ
শুক্রবার রাজধানীর যেসব মার্কেট ও দর্শনীয় স্থান বন্ধ

২৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

আজকের নামাজের সময়সূচি, ২১ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ২১ নভেম্বর ২০২৫

২৯ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৬ বছরের কম বয়সীদের সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার নিষিদ্ধ করল অস্ট্রেলিয়া
১৬ বছরের কম বয়সীদের সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার নিষিদ্ধ করল অস্ট্রেলিয়া

৪২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেসব খরচ বরকত বয়ে আনে
যেসব খরচ বরকত বয়ে আনে

৪৪ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ

৫২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লাল পাহাড়ের ক্যাম্পাসে শিক্ষার্থীদের ভোটের উৎসব
লাল পাহাড়ের ক্যাম্পাসে শিক্ষার্থীদের ভোটের উৎসব

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইন্দোনেশিয়ায় আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাতের পর শত শত মানুষ আশ্রয়কেন্দ্রে
ইন্দোনেশিয়ায় আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাতের পর শত শত মানুষ আশ্রয়কেন্দ্রে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ায় কুর্দি বাহিনীর গুলিতে দুই সেনা নিহত
সিরিয়ায় কুর্দি বাহিনীর গুলিতে দুই সেনা নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লঙ্কানদের বিপক্ষে দাপুটে জয় পেল জিম্বাবুয়ে
লঙ্কানদের বিপক্ষে দাপুটে জয় পেল জিম্বাবুয়ে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রুশ হামলার একদিন পরেও নিখোঁজ ২২ : জেলেনস্কি
রুশ হামলার একদিন পরেও নিখোঁজ ২২ : জেলেনস্কি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে প্রথম জাতীয় কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা প্রস্তুতি মূল্যায়ন প্রতিবেদন প্রকাশ
বাংলাদেশে প্রথম জাতীয় কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা প্রস্তুতি মূল্যায়ন প্রতিবেদন প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-বিভাগের প্রধানদের সঙ্গে ইসির সভা ৩০ নভেম্বর
বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-বিভাগের প্রধানদের সঙ্গে ইসির সভা ৩০ নভেম্বর

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসির ৯ কর্মকর্তাকে বদলি-পদায়ন
ইসির ৯ কর্মকর্তাকে বদলি-পদায়ন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতির গর্বিত প্রতিষ্ঠান সশস্ত্র বাহিনী: তারেক রহমান
জাতির গর্বিত প্রতিষ্ঠান সশস্ত্র বাহিনী: তারেক রহমান

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতিসংঘের কপ-৩০ জলবায়ু সম্মেলন ভেন‍্যুতে ভয়াবহ আগুন
জাতিসংঘের কপ-৩০ জলবায়ু সম্মেলন ভেন‍্যুতে ভয়াবহ আগুন

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশে কর্মী পাঠাতে সমন্বিত প্ল্যাটফর্ম ওইপি চালু
বিদেশে কর্মী পাঠাতে সমন্বিত প্ল্যাটফর্ম ওইপি চালু

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অস্ট্রেলিয়ায় কার্যকর হতে যাচ্ছে শিশুদের ফেসবুক-টিকটক ব্যবহার বন্ধের আইন
অস্ট্রেলিয়ায় কার্যকর হতে যাচ্ছে শিশুদের ফেসবুক-টিকটক ব্যবহার বন্ধের আইন

৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ

৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সর্বাধিক পঠিত
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু
২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ
মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা

২৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?

১৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ
আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক
হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক

মাঠে ময়দানে

রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র

পেছনের পৃষ্ঠা

মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি
মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন

প্রথম পৃষ্ঠা