শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০৪ অক্টোবর, ২০১৬ আপডেট:

ঘুরছে সিরিয়াল কিলার

মধ্যবয়সী নারীরা টার্গেট, বাসা ভাড়ার কথা বলে ঢোকে বাসায়
আলী আজম
প্রিন্ট ভার্সন
ঘুরছে সিরিয়াল কিলার

রাজধানীতে ঘুরে বেড়াচ্ছে এক সিরিয়াল কিলার। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী তাকে খুঁজছে। কিন্তু তার খোঁজ মিলছে না কোথাও। এই সিরিয়াল কিলারের হাতে নির্মমভাবে খুন হয়েছেন একে একে তিন মধ্যবয়সী নারী। দুই মাসের ব্যবধানে একই কায়দায় খুন হন তারা। মারাত্মক আহত হয়েছেন আরও দুজন। আরও ঘটনা ঘটিয়েছে কিনা পুলিশ খোঁজ নিচ্ছে। পৃথক এ পাঁচটি ঘটনাই ঘটে রাজধানীর দক্ষিণখানে। ওই এলাকায় এখন আতঙ্ক এই সিরিয়াল কিলারকে নিয়ে। সম্প্রতি ওই যুবকের একটি ভিডিও প্রকাশ করেছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)। পুলিশ জানায়, প্রতিটি ঘটনা একই ধরনের। বাড়ি ভাড়া নেওয়ার কথা বলে বাসায় প্রবেশের পর মহিলাদের ওপর হামলা চালায়। ঘটনাগুলোর তদন্ত করতে গিয়ে এটা পরিষ্কার যে, খুনির টার্গেট ধনাঢ্য মধ্যবয়সী মহিলা। তবে এই খুনিকে এখনো গ্রেফতার করা যায়নি। তাকে গ্রেফতার করতে দক্ষিণখান এলাকায় মাইকিং করা হয়েছে। বাড়িতে বাড়িতে পুলিশ বৈঠক করেছে। ভিডিও ফুটেজে পাওয়া তার ছবি দিয়ে পোস্টার করারও পরিকল্পনা রয়েছে। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, চাঁদপুরের সিরিয়াল কিলার রসু খাঁর পর এমন সিরিজ খুনের ঘটনা দক্ষিণখানেই ঘটল। এই খুনির সঙ্গেও সেই রসু খাঁর অনেক মিল রয়েছে। রসু খাঁর টার্গেটে যেমন ছিল নারী, তেমন দক্ষিণখানের এই কিলারের টার্গেটও নারী। তারা বলছেন, খুনির টার্গেট সম্পর্কে স্পষ্ট ধারণা পাওয়া গেছে। তার জীবনে হয়তো এমন কোনো ঘটনা ঘটেছে যে কারণে মধ্যবয়সী ধনাট্য পরিবারের নারীদের হত্যা করছে।

তদন্তসংশ্লিষ্টরা বলছেন, সুসংগঠিত ও সুপরিকল্পিতভাবে মধ্যবয়সী নারীদের টার্গেট করে হত্যা করছে ওই যুবক। হত্যার ধরন দেখে এটা নিশ্চিত হওয়া গেছে, খুনি চাপাতি চালনায় পারদর্শী। দ্রুততম সময়ে পেছন থেকে অতর্কিত হামলা চালিয়ে সে নারীদের খুন করে। খুনের পর কোনো প্রমাণ রাখছে না। সে খুবই সচেতন এবং সতর্কভাবে খুন করছে।

দক্ষিণখান থানা পুলিশ জানায়, একটি বাড়ির ভিডিও ফুটেজে তার ছবি পাওয়া গেছে। ভিডিও দেখে বোঝা যায়, যুবকের বয়স আনুমানিক ২৫-২৬ বছর। উচ্চতা প্রায় ৫ ফুট ৬ ইঞ্চি। গায়ের রং ফরসা। মাথার চুল ছোট। ফরমাল পোশাক। কাঁধে ব্যাগ ঝোলানো। বাড়ি ভাড়া নেওয়ার কথা বলে বাসায় ঢোকে। গৃহকর্ত্রীর সঙ্গে ফ্ল্যাট দেখতে যায়। আর ফ্ল্যাটে গেলেই পেছন থেকে গৃহকর্ত্রীর মাথা ও ঘাড়ে চাপাতি দিয়ে কোপ দেয়। পরে স্বর্ণালঙ্কার নিয়ে পালিয়ে যায়। ঠাণ্ডা মাথার এই সিরিয়াল কিলারকে ধরতে অভিযান চলছে।

২৪ জুলাই দক্ষিণখানের উত্তর গাওয়াইরে গৃহকর্ত্রী শাহিদা বেগমকে (৫০) খুন করে তার সঙ্গে থাকা স্বর্ণালঙ্কার নিয়ে পালিয়ে যায় খুনি। তাকে হত্যার পর পুলিশ ধারণা করেছিল, নিছক ডাকাতি বা পূর্বশত্রুতার জেরে ওই নারী খুন হয়েছেন। এক মাস পর ২১ আগস্ট দক্ষিণখানের তেঁতুলতলা রোডে গৃহকর্ত্রী সুমাইয়া বেগমকে (৫২) একই স্টাইলে হত্যা করা হয়। পুলিশ এ দুটি বিষয় সামনে রেখে তদন্ত শুরু করলেও কূলকিনারা করতে পারেনি। সর্বশেষ ৭ সেপ্টেম্বর দক্ষিণখানের উত্তর গাওয়াইরে ওয়াহিদা আক্তার (৪৮) একইভাবে খুন হন। ওয়াহিদার স্বজনরা বলছেন, ওয়াহিদার মেয়ে শোভা খুনিকে দেখেছেন। শোভার বর্ণনা অনুযায়ী, খুনির বয়স ২৩-২৬ বছর হবে। সে ফরমাল পোশাক পরে বাসা ভাড়া নিতে এসেছিল। তাকে দেখতে খুবই স্মার্ট মনে হয়েছে।

৩১ আগস্ট দক্ষিণখানের মুন্সি মার্কেট এলাকায় জেবুন্নিছা চৌধুরীকে (৫৬) একই স্টাইলে কুপিয়ে স্বর্ণালঙ্কার নিয়ে পালিয়ে যায় ওই ব্যক্তি। আহত জেবুন্নিছার বাসার গৃহকর্মী চামেলি খাতুন বলেন, ওই যুবককে দেখতে খুব পরিপাটি মনে হয়েছে। সে যে খুন করতে পারে এটা ধারণাই করা যায় না। আহত জেবুন্নিছার ছেলে কাউছার আহমেদ বাপ্পী বলেন, ‘ঘটনার পর উইমেন্স হাসপাতাল হয়ে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে মাকে ভর্তি করা হয়। পরে সেখান থেকে ধানমন্ডির গ্রিনলাইফ হাসপাতালে নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে (আইসিইউ) ২২ দিন চিকিৎসাধীন ছিলেন। গত শনিবার তাকে বাসায় আনা হয়েছে। ইতিমধ্যে তার ডান হাত ও পা প্যারালাইজড হয়েছে। হারিয়েছেন দৃষ্টিশক্তিও। এ ছাড়া তার বাম হাত ও পায়ের অবস্থাও ভালো নয়। মায়ের কষ্ট সহ্য করতে পারছি না।’ ২৫ জুলাই দক্ষিণখানের আশকোনা মেডিকেল রোডে গৃহকর্ত্রী মাহিরা বেগমকে (৫০) একই স্টাইলে কুপিয়ে আহত করা হয়েছে। মাহিরা বেগম ঢামেক হাসপাতালে ১১ দিন চিকিৎসা নিয়ে বাসায় ফিরেছেন। এ বিষয়ে তার মেয়ে শাহিদা আক্তার থানায় একটি অভিযোগ করেছেন।

এসব ঘটনার পরই তদন্তসংশ্লিষ্টরা বিকৃত মানসিকতার কোনো খুনিকে সন্দেহ শুরু করেন। পাঁচটি ঘটনা বিশ্লেষণ করে তদন্তসংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা বলছেন, খুনি প্রশিক্ষিত এ বিষয়ে কোনো সন্দেহ নেই। পাঁচটি বাড়ির নিরাপত্তাব্যবস্থাও ভালো, সার্বক্ষণিক তালা মারা থাকত। খুনিকে দেখলে ভদ্র ও চাকরিজীবী বলেই মনে হবে। তার সঙ্গে থাকা ব্যাগেই চাপাতি থাকে। ভাড়া দেওয়ার জন্য ফ্ল্যাট দেখতে নিয়ে গেলেই সে চাপাতি দিয়ে নৃশংসভাবে হত্যা করে। খুনি মানসিক বিকারগ্রস্তু তা অনেকটাই নিশ্চিত।

তদন্তসংশ্লিষ্টরা বলছেন, স্বর্ণালঙ্কার লুট করে খুনি হয়তো ধারণা দিতে চায়, অলঙ্কারের জন্যই সে খুন করেছে। আবার এমনও হতে পারে, অলঙ্কারের প্রতি তার মোহ রয়েছে। মধ্যবয়সী কোনো নারী ও স্বর্ণালঙ্কার এ দুটি বিষয় নিয়ে তার জীবনে কোনো নির্মম ঘটনাও থাকতে পারে। যে কারণে বিকারগ্রস্ত হয়ে এ ধরনের ঘটনা ঘটাচ্ছে।

দক্ষিণখানে দুই মাসের ব্যবধানে পাঁচ মধ্যবয়সী নারী একই স্টাইলে আক্রান্ত হওয়ার পর পুরো এলাকায় আতঙ্ক বিরাজ করছে। বিশেষ করে বাড়িওয়ালাদের আতঙ্ক বেড়েছে। এলাকায় অপরিচিত কোনো ব্যক্তি দেখলে তারা সন্দেহ করছেন। বাসায় প্রবেশেও কড়াকড়ি আরোপ করা হয়েছে। বাড়ি ভাড়া নিতে এলে তল্লাশি করা হচ্ছে। গতকাল দক্ষিণখান থানা এলাকার বেশ কয়েকটি বাড়ি ঘুরে এসব চিত্র দেখা গেছে।

কয়েকজন বাড়িওয়ালা জানান, একের পর এক ঘটনা ঘটলেও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী এখন পর্যন্ত খুনিকে গ্রেফতার করতে পারেনি। এই খুনিকে ধরা না গেলে সে একইভাবে আরও নারীকে হত্যা করতে পারে। এ নিয়ে দক্ষিণখানের মানুষ আতঙ্কিত।

দক্ষিণখান থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সৈয়দ লুত্ফর রহমান বলেন, খুনের নেপথ্যে একই ব্যক্তি বলে নিশ্চিত হওয়া গেছে। সে মানসিক বিকারগ্রস্ত বলেই ধারণা করা হচ্ছে। তাকে ধরতে অভিযান চলছে। বাড়িওয়ালাদের সতর্ক করতে মাইকিং, উঠান বৈঠক, মসজিদ ও ডিস চ্যানেলের মাধ্যমে প্রচারাভিযান চলছে।

 

র‌্যাব-১-এর অধিনায়ক লে. কর্নেল তুহিন মোহাম্মদ মাসুদ বলেন, ভাড়াটিয়া সেজে একের পর এক মধ্যবয়সী নারীকে কুপিয়ে হত্যার নেপথ্যে থাকা দক্ষিণখানের সেই ভয়ঙ্কর ‘সিরিয়াল কিলার’কে শনাক্ত করা হয়েছে। দক্ষিণখানে সর্বশেষ খুনের ঘটনাস্থলের আশপাশের সিসিটিভির ফুটেজ সংগ্রহ করে খুনিকে শনাক্ত করা হয়েছে। ইতিমধ্যে ওই খুনির ভিডিও প্রকাশ করা হয়েছে। কেউ তার সন্ধান পেলে ০১৭৭৭৭১০১০০, ০১৭৭৭৭১০১৯৯ নম্বরে জানাতে অনুরোধ করা হচ্ছে।

র‌্যাব-১-প্রধান আরও বলেন, শুধু বাড়িওয়ালা গৃহকর্ত্রীর দিকে ওই খুনির ক্ষোভ কেন? সে কোনো বাড়িওয়ালার মাধ্যমে নিগৃহিত হতে পারে। এমনকি থানায় কারও বিরুদ্ধে অভিযোগ দেওয়ার পর প্রতিকার না পেয়ে এ ঘটনা ঘটাচ্ছে। খুনিকে শনাক্তে পুরনো কিছু মামলা খতিয়ে দেখা হচ্ছে। এ বিষয়ে দক্ষিণখান থানা এলাকার চেয়ারম্যান, মেম্বার ও জনপ্রতিনিধিদের সঙ্গে নিয়মিত বসা হচ্ছে।

দক্ষিণখান আদর্শ ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান এস এম তোফাজ্জল হোসেন বলেন, এটি দুঃখজনক ঘটনা। মসজিদের ইমাম ও মাইকিংয়ের মাধ্যমে বাড়িওয়ালাদের এ বিষয়ে সতর্ক করা হচ্ছে। আগত ভাড়াটিয়াদের জাতীয় পরিচয়পত্রসহ সব তথ্য সংগ্রহ করার জন্য তাদের পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।

প্রসঙ্গত, আলোচিত সিরিয়াল কিলার রসু খাঁ প্রেমে ব্যর্থ হয়ে ১১ নিরীহ নারীকে ধারাবাহিকভাবে হত্যা করে। সে টঙ্গী ও সাভারের দরিদ্র গার্মেন্ট কর্মীদের প্রেমের ফাঁদে ফেলে চাঁদপুরের প্রত্যন্ত এলাকায় নিয়ে প্রথমে ধর্ষণ এবং পরে হত্যা করত। ২০০৯ সালে গ্রেফতারের পর রসু খাঁ এখন কারাগারে। গত বছর একটি খুনের ঘটনায় তার ফাঁসির আদেশ দিয়েছে আদালত।

এই বিভাগের আরও খবর
আসছে সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংক পিএলসি
আসছে সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংক পিএলসি
সেনাপ্রধানের সঙ্গে পাকিস্তান নৌবাহিনী প্রধানের সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে পাকিস্তান নৌবাহিনী প্রধানের সাক্ষাৎ
নির্ধারিত দিনই হাসিনার রায় ঘোষণার তারিখ
নির্ধারিত দিনই হাসিনার রায় ঘোষণার তারিখ
নতুন মাশুল আদায় এক মাসের জন্য স্থগিত
নতুন মাশুল আদায় এক মাসের জন্য স্থগিত
মূল্যায়নে ঢাকায় জাতিসংঘ মিশন
মূল্যায়নে ঢাকায় জাতিসংঘ মিশন
গণভোটের নাটক ও গোপনে আঁতাত
গণভোটের নাটক ও গোপনে আঁতাত
আগামী নির্বাচন হবে মাইলফলক
আগামী নির্বাচন হবে মাইলফলক
দাম না কমলে পিঁয়াজ আমদানি
দাম না কমলে পিঁয়াজ আমদানি
নির্বাচনের আগে গণভোট নয়
নির্বাচনের আগে গণভোট নয়
শিক্ষকদের যৌক্তিক দাবি মেনে নেওয়ার আহ্বান জামায়াতের
শিক্ষকদের যৌক্তিক দাবি মেনে নেওয়ার আহ্বান জামায়াতের
নতুন পে-স্কেলের সিদ্ধান্ত নেবে নির্বাচিত সরকার
নতুন পে-স্কেলের সিদ্ধান্ত নেবে নির্বাচিত সরকার
নির্বাচন নিয়ে আশঙ্কার কোনো কারণ দেখি না
নির্বাচন নিয়ে আশঙ্কার কোনো কারণ দেখি না
সর্বশেষ খবর
সেবাগ্রহীতাদের সাথে দুর্ব্যবহার করলে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে
সেবাগ্রহীতাদের সাথে দুর্ব্যবহার করলে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

পুরান ঢাকায় দুর্বৃত্তদের গুলিতে নিহত ব্যক্তির পরিচয় মিলেছে
পুরান ঢাকায় দুর্বৃত্তদের গুলিতে নিহত ব্যক্তির পরিচয় মিলেছে

১৮ সেকেন্ড আগে | নগর জীবন

খালেদা জিয়ার সঙ্গে বিদেশ সফরে যাওয়ায় আমাকে প্লট দেওয়া হয়নি : রবি চৌধুরী
খালেদা জিয়ার সঙ্গে বিদেশ সফরে যাওয়ায় আমাকে প্লট দেওয়া হয়নি : রবি চৌধুরী

৩ মিনিট আগে | শোবিজ

গোবিন্দগঞ্জ উপজেলা আইন-শৃঙ্খলা কমিটির সভা
গোবিন্দগঞ্জ উপজেলা আইন-শৃঙ্খলা কমিটির সভা

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জিএমপির সাবেক কমিশনার নাজমুল করিম খান বরখাস্ত
জিএমপির সাবেক কমিশনার নাজমুল করিম খান বরখাস্ত

৫ মিনিট আগে | জাতীয়

আসুন সবাই মিলে বাংলাদেশকে সত্যিকারের গণতান্ত্রিক দেশে পরিণত করি : মঈন খান
আসুন সবাই মিলে বাংলাদেশকে সত্যিকারের গণতান্ত্রিক দেশে পরিণত করি : মঈন খান

৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

দশম গ্রেডসহ তিন দাবি, তৃতীয় দিনের মতো শহীদ মিনারে প্রাথমিক শিক্ষকদের অবস্থান
দশম গ্রেডসহ তিন দাবি, তৃতীয় দিনের মতো শহীদ মিনারে প্রাথমিক শিক্ষকদের অবস্থান

১১ মিনিট আগে | জাতীয়

কৃষি কর্মকর্তার ওপর হামলার প্রতিবাদে কুমিল্লায় মানববন্ধন
কৃষি কর্মকর্তার ওপর হামলার প্রতিবাদে কুমিল্লায় মানববন্ধন

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সুন্দরবন ভ্রমণে গিয়ে নিখোঁজ পর্যটকের মরদেহ উদ্ধার
সুন্দরবন ভ্রমণে গিয়ে নিখোঁজ পর্যটকের মরদেহ উদ্ধার

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতে আটক তিন বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ
ভারতে আটক তিন বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

থাই-মালয়েশিয়া সীমান্তে নৌকাডুবে ১১ রোহিঙ্গা নিহত, নিখোঁজ অনেকে
থাই-মালয়েশিয়া সীমান্তে নৌকাডুবে ১১ রোহিঙ্গা নিহত, নিখোঁজ অনেকে

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভদ্ররা চুপ থাকে, অভদ্ররা ভাবে জবাব দিতে পারে না : প্রভা
ভদ্ররা চুপ থাকে, অভদ্ররা ভাবে জবাব দিতে পারে না : প্রভা

৩২ মিনিট আগে | শোবিজ

পদ্মার চরে ‘অপারেশন ফার্স্ট লাইট’, গ্রেপ্তার ৬৭
পদ্মার চরে ‘অপারেশন ফার্স্ট লাইট’, গ্রেপ্তার ৬৭

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কম্পিউটার চালু হতে সময় লাগে, এই সময়ের বেতন দাবিতে কর্মীদের মামলা
কম্পিউটার চালু হতে সময় লাগে, এই সময়ের বেতন দাবিতে কর্মীদের মামলা

৪০ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বসুন্ধরা আবাসিকে ‘হেরিটেজ সুইটস’-এর তৃতীয় শাখা উদ্বোধন
বসুন্ধরা আবাসিকে ‘হেরিটেজ সুইটস’-এর তৃতীয় শাখা উদ্বোধন

৪২ মিনিট আগে | নগর জীবন

এমপি হলেও আছি, না হলেও আপনাদের পাশে আছি : শামীম
এমপি হলেও আছি, না হলেও আপনাদের পাশে আছি : শামীম

৫৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

অস্ট্রেলিয়ায় যথাযোগ্য মর্যাদায় জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
অস্ট্রেলিয়ায় যথাযোগ্য মর্যাদায় জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

৫৫ মিনিট আগে | পরবাস

রাজধানীতে আওয়ামী লীগের আরও ৩৪ নেতাকর্মী গ্রেফতার
রাজধানীতে আওয়ামী লীগের আরও ৩৪ নেতাকর্মী গ্রেফতার

৫৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

পঙ্গু ছেলে ও ক্যানসারে আক্রান্ত মায়ের পাশে তারেক রহমান
পঙ্গু ছেলে ও ক্যানসারে আক্রান্ত মায়ের পাশে তারেক রহমান

৫৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

সুন্দরবনে কোস্ট গার্ডের অভিযানে নিখোঁজ পর্যটকের মরদেহ উদ্ধার
সুন্দরবনে কোস্ট গার্ডের অভিযানে নিখোঁজ পর্যটকের মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মানসিক স্বাস্থ্যেও প্রভাব ফেলছে বায়ুদূষণ
মানসিক স্বাস্থ্যেও প্রভাব ফেলছে বায়ুদূষণ

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

নির্বাচন পিছিয়ে গেলে দেশের সর্বনাশ হয়ে যাবে : মির্জা ফখরুল
নির্বাচন পিছিয়ে গেলে দেশের সর্বনাশ হয়ে যাবে : মির্জা ফখরুল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত আচরণ বরদাস্ত করা হবে না: রাকসুর হুঁশিয়ারি
রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত আচরণ বরদাস্ত করা হবে না: রাকসুর হুঁশিয়ারি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশকে ২৫ মিলিয়ন ক্রোন সহায়তার ঘোষণা ডেনমার্কের
বাংলাদেশকে ২৫ মিলিয়ন ক্রোন সহায়তার ঘোষণা ডেনমার্কের

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আত্মকর্মসংস্থান সৃষ্টির লক্ষ্যে নোয়াখালীতে মতবিনিময় সভা
আত্মকর্মসংস্থান সৃষ্টির লক্ষ্যে নোয়াখালীতে মতবিনিময় সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হ্যান্ডসেটের শুল্ক কমানো, বাজারে থাকা ফোন বৈধ করতে চায় বিটিআরসি
হ্যান্ডসেটের শুল্ক কমানো, বাজারে থাকা ফোন বৈধ করতে চায় বিটিআরসি

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দলে জায়গা হারালেন হাসান নওয়াজ
দলে জায়গা হারালেন হাসান নওয়াজ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কেরানীগঞ্জে ডিবির অভিযানে মাদক ব্যবসায়ী গ্রেপ্তার
কেরানীগঞ্জে ডিবির অভিযানে মাদক ব্যবসায়ী গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাজধানীতে দুর্বৃত্তদের এলোপাতাড়ি গুলিতে একজন নিহত
রাজধানীতে দুর্বৃত্তদের এলোপাতাড়ি গুলিতে একজন নিহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইরানে দূষণে প্রতিদিন ১৬০ জনেরও বেশি মানুষের মৃত্যু
ইরানে দূষণে প্রতিদিন ১৬০ জনেরও বেশি মানুষের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকা-১৭ আসনে লড়বেন শহিদ জহির রায়হানের ছেলে, যা বললেন মা সুচন্দা
ঢাকা-১৭ আসনে লড়বেন শহিদ জহির রায়হানের ছেলে, যা বললেন মা সুচন্দা

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ওবায়দুল কাদের ও মডেল মেঘলার ফোনালাপ ফাঁস
ওবায়দুল কাদের ও মডেল মেঘলার ফোনালাপ ফাঁস

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তারেকের উদ্দেশে ইসি সচিব : ‘৫২২ ঘণ্টা হলেও কিছু করার নেই’
তারেকের উদ্দেশে ইসি সচিব : ‘৫২২ ঘণ্টা হলেও কিছু করার নেই’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পে-কমিশনের সিদ্ধান্ত নেবে আগামী সরকার : অর্থ উপদেষ্টা
পে-কমিশনের সিদ্ধান্ত নেবে আগামী সরকার : অর্থ উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বদলে যাচ্ছে পাকিস্তান সেনাপ্রধানের পদবি!
বদলে যাচ্ছে পাকিস্তান সেনাপ্রধানের পদবি!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির ৫ নেতাকে সব পদ থেকে বহিষ্কার
বিএনপির ৫ নেতাকে সব পদ থেকে বহিষ্কার

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সালাহউদ্দিন আহমদের অনুরোধে অনশন ভাঙলেন আমজনতার তারেক
সালাহউদ্দিন আহমদের অনুরোধে অনশন ভাঙলেন আমজনতার তারেক

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজধানীতে দুই বাসে আগুন
রাজধানীতে দুই বাসে আগুন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মামদানি নাগরিকত্ব হারাচ্ছেন?
মামদানি নাগরিকত্ব হারাচ্ছেন?

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সচিবের সঙ্গে বৈঠক শেষে যে বার্তা দিলেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা
সচিবের সঙ্গে বৈঠক শেষে যে বার্তা দিলেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক বোর্ডের জরুরি নির্দেশনা
মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক বোর্ডের জরুরি নির্দেশনা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক দিনে পদ ফিরে পেলেন বিএনপির ৪০ নেতা
এক দিনে পদ ফিরে পেলেন বিএনপির ৪০ নেতা

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাবির রেজিস্ট্রারের সঙ্গে জিএস আম্মারের বাগবিতণ্ডার ভিডিও ভাইরাল
রাবির রেজিস্ট্রারের সঙ্গে জিএস আম্মারের বাগবিতণ্ডার ভিডিও ভাইরাল

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হাসিনার সাথে আপস করিনি তাই বিএনপিতে যোগদান করেছি : স্নিগ্ধ
হাসিনার সাথে আপস করিনি তাই বিএনপিতে যোগদান করেছি : স্নিগ্ধ

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৫ মামলায় হাইকোর্টে জামিন পেলেন আইভী
৫ মামলায় হাইকোর্টে জামিন পেলেন আইভী

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরও ১৪ জেলায় নতুন ডিসি
আরও ১৪ জেলায় নতুন ডিসি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হার্ট অ্যাটাক করে হাসপাতালে ফারুক আহমেদ
হার্ট অ্যাটাক করে হাসপাতালে ফারুক আহমেদ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কাফনের কাপড় হাতে শপথ ‘১০ম গ্রেড ছাড়া ফিরবেন না শিক্ষকরা’
কাফনের কাপড় হাতে শপথ ‘১০ম গ্রেড ছাড়া ফিরবেন না শিক্ষকরা’

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মার্কিন নাগরিকদের ২ হাজার ডলার দেওয়ার ঘোষণা ট্রাম্পের
মার্কিন নাগরিকদের ২ হাজার ডলার দেওয়ার ঘোষণা ট্রাম্পের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১২ বছর পর ফিরছে ‘রাউডি রাঠোর’, থাকছেন না অক্ষয় কুমার
১২ বছর পর ফিরছে ‘রাউডি রাঠোর’, থাকছেন না অক্ষয় কুমার

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তেল রপ্তানিতে ইরানের নতুন রেকর্ড
তেল রপ্তানিতে ইরানের নতুন রেকর্ড

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজার সুড়ঙ্গে আটকে থাকা ২০০ ফিলিস্তিনির নিরাপদ প্রত্যাবাসনের চেষ্টা তুরস্কের
গাজার সুড়ঙ্গে আটকে থাকা ২০০ ফিলিস্তিনির নিরাপদ প্রত্যাবাসনের চেষ্টা তুরস্কের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলতি সপ্তাহে পেঁয়াজের দাম না কমলে আমদানি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
চলতি সপ্তাহে পেঁয়াজের দাম না কমলে আমদানি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রোরেলের সব কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ছুটি বাতিল
মেট্রোরেলের সব কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ছুটি বাতিল

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ধানের শীষে ভোট চেয়ে মোশারফ হোসেনের গণসংযোগ
ধানের শীষে ভোট চেয়ে মোশারফ হোসেনের গণসংযোগ

১৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তাপমাত্রা ১২ ডিগ্রিতে নামতে পারে যেসব অঞ্চলে
তাপমাত্রা ১২ ডিগ্রিতে নামতে পারে যেসব অঞ্চলে

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাথমিক শিক্ষকদের সিদ্ধান্ত বদল, কর্মবিরতি চলবে
প্রাথমিক শিক্ষকদের সিদ্ধান্ত বদল, কর্মবিরতি চলবে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনের আগে গণভোট নয়, ভোটের দিনেই গণভোট হবে : মির্জা ফখরুল
নির্বাচনের আগে গণভোট নয়, ভোটের দিনেই গণভোট হবে : মির্জা ফখরুল

২৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এনসিপির আইনজীবী সংগঠনের আত্মপ্রকাশ
এনসিপির আইনজীবী সংগঠনের আত্মপ্রকাশ

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘১৩ নভেম্বর আওয়ামী লীগ মাঠে নামলে জনগণ প্রতিশোধ নেবে’
‘১৩ নভেম্বর আওয়ামী লীগ মাঠে নামলে জনগণ প্রতিশোধ নেবে’

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
গণভোটের নাটক ও গোপনে আঁতাত
গণভোটের নাটক ও গোপনে আঁতাত

প্রথম পৃষ্ঠা

কীভাবে হবে মীমাংসা
কীভাবে হবে মীমাংসা

প্রথম পৃষ্ঠা

একটি দাতিনা মাছ বিক্রি ১ লাখ টাকায়
একটি দাতিনা মাছ বিক্রি ১ লাখ টাকায়

পেছনের পৃষ্ঠা

আদানির বকেয়া বিদ্যুৎ বিল পরিশোধে আজ সিদ্ধান্ত
আদানির বকেয়া বিদ্যুৎ বিল পরিশোধে আজ সিদ্ধান্ত

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনীতির বিজ্ঞানে ম্যাটিকুলাস ডিজাইন!
রাজনীতির বিজ্ঞানে ম্যাটিকুলাস ডিজাইন!

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নিরপেক্ষ জনপ্রশাসন : চাই রাজনৈতিক অঙ্গীকার
নিরপেক্ষ জনপ্রশাসন : চাই রাজনৈতিক অঙ্গীকার

সম্পাদকীয়

বেড়িবাঁধে সরকারি জমি বিক্রি, দুই নেতার সিন্ডিকেট
বেড়িবাঁধে সরকারি জমি বিক্রি, দুই নেতার সিন্ডিকেট

পেছনের পৃষ্ঠা

তৃণমূলে চাঙা বিএনপি
তৃণমূলে চাঙা বিএনপি

নগর জীবন

বিচারিক ক্ষমতা চায় সেনাবাহিনী, ঝুঁকিপূর্ণ কেন্দ্র ২৮,৬৬৩
বিচারিক ক্ষমতা চায় সেনাবাহিনী, ঝুঁকিপূর্ণ কেন্দ্র ২৮,৬৬৩

প্রথম পৃষ্ঠা

পদ্মা ব্যাংক কেলেঙ্কারি
পদ্মা ব্যাংক কেলেঙ্কারি

প্রথম পৃষ্ঠা

কেন বাড়ছে ডেঙ্গুতে মৃত্যু
কেন বাড়ছে ডেঙ্গুতে মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

নকল বিতর্কে শাকিব খান
নকল বিতর্কে শাকিব খান

শোবিজ

কেন পালালেন তেজস্বী
কেন পালালেন তেজস্বী

শোবিজ

ভোটের আগে জাল নোট ছড়ানোর চেষ্টা
ভোটের আগে জাল নোট ছড়ানোর চেষ্টা

পেছনের পৃষ্ঠা

ইজিবাইকে ওড়না পেঁচিয়ে তরুণীর মৃত্যু
ইজিবাইকে ওড়না পেঁচিয়ে তরুণীর মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

আলোচনায় তাহসান
আলোচনায় তাহসান

শোবিজ

নির্ধারিত দিনই হাসিনার রায় ঘোষণার তারিখ
নির্ধারিত দিনই হাসিনার রায় ঘোষণার তারিখ

প্রথম পৃষ্ঠা

‘হানি ট্র্যাপ’ চক্রের সদস্য গ্রেপ্তার
‘হানি ট্র্যাপ’ চক্রের সদস্য গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

১০ হাজার কোটি টাকা আত্মসাতে এস আলমের বিরুদ্ধে মামলা
১০ হাজার কোটি টাকা আত্মসাতে এস আলমের বিরুদ্ধে মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

তামার পদক জিতলেন মারজিয়া
তামার পদক জিতলেন মারজিয়া

মাঠে ময়দানে

আজীবন সম্মাননায় জুয়েল আইচ
আজীবন সম্মাননায় জুয়েল আইচ

শোবিজ

তামিমের সেঞ্চুরিতে সিরিজ হার এড়াল যুবারা
তামিমের সেঞ্চুরিতে সিরিজ হার এড়াল যুবারা

মাঠে ময়দানে

স্বপ্ন নিয়ে বিশ্বকাপের অপেক্ষায়
স্বপ্ন নিয়ে বিশ্বকাপের অপেক্ষায়

মাঠে ময়দানে

রাইবাকিনা ক্যারিয়ারসেরা অবস্থানে
রাইবাকিনা ক্যারিয়ারসেরা অবস্থানে

মাঠে ময়দানে

লিগে রোনালদোর শত গোল
লিগে রোনালদোর শত গোল

মাঠে ময়দানে

প্রথম নারী চলচ্চিত্র নির্মাতারা
প্রথম নারী চলচ্চিত্র নির্মাতারা

শোবিজ

বাংলাদেশিসহ ৯০ অভিবাসী নিয়ে নৌকাডুবি
বাংলাদেশিসহ ৯০ অভিবাসী নিয়ে নৌকাডুবি

পেছনের পৃষ্ঠা

করপোরেট ফুটসাল কাপে চ্যাম্পিয়ন ফ্যাশন হাউস
করপোরেট ফুটসাল কাপে চ্যাম্পিয়ন ফ্যাশন হাউস

মাঠে ময়দানে

সালমানের বিরুদ্ধে ৯৭ মিলিয়ন ডলার পাচারের অভিযোগ
সালমানের বিরুদ্ধে ৯৭ মিলিয়ন ডলার পাচারের অভিযোগ

নগর জীবন