শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০১ ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ আপডেট:

ডাকাতের চর এখন স্বর্ণদ্বীপ

সেনা প্রশিক্ষণ, দুর্গম জনপদে গড়ে উঠছে অবকাঠামো চলছে কৃষিকাজ
জুলকার নাইন
প্রিন্ট ভার্সন
ডাকাতের চর এখন স্বর্ণদ্বীপ

নাম ছিল জাহাজ্জ্যার চর। অনেকে বলতেন, ডাকাতের চর। এখন নতুন নাম স্বর্ণদ্বীপ। চরের ৭২ হাজার একর জায়গাজুড়ে ছিল আড়াই হাজার জলদস্যুর নিরাপদ আস্তানা। এখন গড়ে উঠছে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর বিশ্বমানের প্রশিক্ষণ কেন্দ্র। চরটি ছিল দুর্গম ও ভয়ের জনপদ। এখন গড়ে তোলা হচ্ছে বনায়ন আর অবকাঠামো। প্রস্তুত হচ্ছে কৃষিকাজের ক্ষেত্র। প্রত্যাশার আলোয় কেটে যাচ্ছে ভয়ের অন্ধকার। নোয়াখালীর প্রত্যন্ত অঞ্চলের এই চরে কোনো এককালে জাহাজ ডুবে যাওয়ায়

স্থানীয়রা দ্বীপটির নাম দিয়েছিল জাহাজ্জ্যার চর। আজ থেকে মাত্র পাঁচ বছর আগেও চরটি ছিল মানুষের কাছে ভয়াবহ। নৌযান আর আশপাশে বিচ্ছিন্নভাবে বাস করা মানুষের ওপর হামলা-লুটপাট ছিল নিত্যনৈমিত্তিক ব্যাপার। তবে এসব এখন অতীত।

২০১৩ সালে সরকার চরটিকে সেনাবাহিনীর হাতে তুলে দেওয়ার পর পাল্টে যেতে থাকে দৃশ্যপট। প্রকৃতির সঙ্গে যুদ্ধ করে স্বর্ণদীপকে নতুনভাবে গড়ে তুলছে সেনাবাহিনী।  সেখানে তৈরি করা হচ্ছে ২০টি ডেইরি ফার্ম। প্রস্তুতি চলছে ধান চাষের। সবকিছুতে সম্পৃক্ত করা হচ্ছে স্থানীয়দের। যেন এক নতুন ভূখণ্ডে নিজের বিস্তার ঘটাতে যাচ্ছে বাংলাদেশ।

নোয়াখালীর সুবর্ণচরের জহিরঘাট থেকে ইঞ্জিনচালিত নৌকায় স্বর্ণদ্বীপে যেতে লাগে এক ঘণ্টার মতো। নদীপথ ছাড়া চরে যাতায়াতের বিকল্প কোনো ব্যবস্থা নেই। যোগাযোগ ব্যবস্থার এ চ্যালেঞ্জ থাকার পরও দুর্বার গতিতে স্বর্ণদ্বীপকে গড়ে তোলার কাজ করে যাচ্ছে সেনাবাহিনী। ফলে সেখানে প্রথমেই অবসান ঘটে জলদস্যু রাজত্বের। নোয়াখালীর সুবর্ণচর, চট্টগ্রামের সন্দ্বীপসহ আশপাশের এলাকা হয়ে ওঠে সম্পূর্ণ নিরাপদ। দীর্ঘদিনের জিম্মিদশা থেকে মুক্ত হন স্থানীয়রা। স্বর্ণদ্বীপকে বিশ্বমানের প্রশিক্ষণ কেন্দ্র এবং জনসাধারণের উপযোগী হিসেবে গড়ে তুলতে বেশ কঠিন পরিস্থিতি মোকাবিলা করতে হচ্ছে সেনাবাহিনীকে। সেনা প্রশিক্ষণের জন্য প্রয়োজন অবকাঠামোগত উন্নয়ন। চর রক্ষা করতে বনায়ন ও স্থানীয় জনগণের আর্থ-সামাজিক উন্নয়নও একটি কঠিন কাজ। এ ছাড়া রয়েছে যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নয়ন।

স্বর্ণদ্বীপে এরই মধ্যে প্রশিক্ষণ নিয়েছেন সেনাবাহিনীর ২০ হাজার সদস্য। খুব দ্রুত সেখানে জাতিসংঘের শান্তি রক্ষা মিশনের জন্য বাছাই করা সেনা সদস্যদের প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করা হবে। এত দিন বাংলাদেশে এ ধরনের প্রশিক্ষণ বিভিন্ন ক্যান্টনমেন্টে স্বল্পপরিসরে ও স্বল্প গ্রুপে ভাগ করে দেওয়া হতো। এখন থেকে স্বর্ণদ্বীপে এ প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে। এই প্রশিক্ষণের ফলে জাতিসংঘে শান্তি রক্ষা মিশনে থাকা বাংলাদেশি সেনা সদস্যদের ভাবমূর্তি আরও উজ্জ্বল হবে বলে আশা করা হচ্ছে। সম্প্রতি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা স্বর্ণদ্বীপের উন্নয়ন কার্যক্রমের উদ্বোধন করেন। সেনাবাহিনীর চলাচল ও বাসস্থান (এমঅ্যান্ডকিউ) পরিদফতরের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মামুন অর রশীদ বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, প্রধানমন্ত্রী ও সরকারের সহযোগিতায় ফোর্সেস গোল ২০৩০-এর আওতায় সশস্ত্র বাহিনীর আধুনিকায়নের অংশ হিসেবে সেনাবাহিনীতে সংযোজিত হয়েছে বিভিন্ন আধুনিক অস্ত্র ও সরঞ্জামাদি। নতুন সংযোজিত এসব আধুনিক অস্ত্র ও সরঞ্জামাদির ওপর সেনা সদস্যদের প্রশিক্ষিত করে তোলার জন্য এখন প্রয়োজন বাস্তবমুখী প্রশিক্ষণ। কিন্তু জনবহুল ও কৃষিনির্ভর এ দেশে পতিত ভূমির পরিমাণ অত্যন্ত অপ্রতুল। তাই দেশের অন্যান্য এলাকায় বড় সেনা দল কর্তৃক কার্যকর যৌথ প্রশিক্ষণ পরিচালনার জন্য বড় আয়তনের প্রশিক্ষণ এলাকা খুঁজে পাওয়া দুষ্কর ছিল। স্বর্ণদ্বীপের বিশাল আয়তনের ভূমি রণকৌশলগত ও বহুমুখী প্রশিক্ষণ এলাকার অভাব দূর করে যুগোপযোগী প্রশিক্ষণের মাধ্যমে সেনাবাহিনীকে তার পেশাগত দক্ষতা ও উৎকর্ষতা বৃদ্ধি এবং আন্তর্জাতিক মান বজায় রাখতে সক্ষম হবে।

স্বর্ণদ্বীপের টাস্কফোর্স হেডকোয়ার্টার সমন্বয়কারী কর্মকর্তা মেজর মুরশিদুল আজাদ বলেন, ৩৬০ বর্গকিলোমিটার আয়তনের এ দ্বীপে শুধু শীতকালে আনুমানিক ৫ মাস সীমিত এলাকায় প্রশিক্ষণ কর্মকাণ্ড পরিচালনা করা যায়। বছরের অন্যান্য সময় স্বর্ণদ্বীপের বেশির ভাগ এলাকা জোয়ারের পানিতে সাধারণত ২ থেকে ৩ ফুট পর্যন্ত নিমজ্জিত থাকে। নভেম্বর থেকে ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত পদাতিক ডিভিশনগুলো থেকে নির্বাচিত প্রতিটি ব্রিগেড গ্রুপ আনুমানিক ১৫০০ থেকে ২০০০ সেনা সদস্য ট্যাংক, এপিসি, আর্টিলারি গানসহ অন্যান্য ভারী ও হালকা সরঞ্জামাদি নিয়ে এই দ্বীপে ২-৩ সপ্তাহের প্রশিক্ষণে অংশ নেয়। প্রশিক্ষণকে বাস্তবমুখী করতে এখানে ক্ষেত্রবিশেষে কিছু ভূমিরও পরিবর্তন আনা হয়েছে (ল্যান্ড স্কেপিং)। এটা খুবই ব্যতিক্রম এবং চ্যালেঞ্জিং। ভবিষ্যতে স্বর্ণদ্বীপে সেনাবাহিনীর প্রশিক্ষণ পরিধি আরও বিস্তৃত করা হবে।

দায়িত্বশীলদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, দুর্গম এ দ্বীপে তাঁবুতে অবস্থানের মাধ্যমে সেনা সদস্যরা তাদের প্রাথমিক যাত্রা শুরু করে। পর্যায়ক্রমে সেখানে অস্থায়ী ও স্থায়ী আবাসনের কাজ শুরু হয়। সেনাবাহিনী এবং বন ও পরিবেশ মন্ত্রণালয়ের অধীন জলবায়ু পরিবর্তন ট্রাস্টের যৌথ সহায়তায় এরই মধ্যে স্বর্ণদ্বীপে দুটি সাইক্লোন শেল্টার তৈরি করা হয়েছে। এসব শেল্টারে ২০ হাজার গ্যালন ধারণক্ষমতাসম্পন্ন রেইন ওয়াটার হার্ভেস্টিং এবং গ্রিন এনার্জির উৎস্য হিসেবে সোলার বিদ্যুৎ সরবরাহের ব্যবস্থা করা হয়েছে। দুর্যোগের সময় প্রতিটি সাইক্লোন শেল্টারে আনুমানিক ৫০০ মানুষ আশ্রয় নিতে পারবেন। এগুলো চরে বসবাসরত ও অবস্থানরত সবাই ব্যবহার করতে পারবে। আরও তিনটি সাইক্লোন শেল্টার তৈরির পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে। খোঁজ নিয়ে জানা যায়, চরে বৃষ্টির পানি সংরক্ষণের জন্য দুটি লেক খনন করা হয়েছে। সুপেয় পানির জন্য এক হাজার মিটার গভীর সৌরবিদ্যুত্চালিত পাম্প খনন এবং বর্ষা মৌসুমে চলাচলের জন্য রাস্তা নির্মাণের কাজ চলছে। স্বর্ণদ্বীপকে প্রাকৃতিক দুর্যোগ ও নদী ভাঙনের হাত থেকে রক্ষার জন্য বড় পরিসরে বনায়নের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।

এরই মধ্যে স্বর্ণদ্বীপে ছয় হাজার ঝাউগাছের চারা রোপণ করা হয়েছে। হেলিকপ্টার থেকে সিড বোম্বিংয়ের মাধ্যমে দুই টন কেওড়ার বীজ ছিটানো হয়েছে। এ ছাড়া ভিয়েতনাম থেকে আনা ১৫০০ নারিকেল গাছের চারা রোপণের মাধ্যমে কৃষি মন্ত্রণালয়ের কারিগরি সহায়তায় আদর্শ নারিকেল বাগান করা হয়েছে। এ বাগানের সঙ্গে মাছের খামার ও সবজি চাষ করা হচ্ছে। স্থানীয় জনসাধারণের আর্থ-সামাজিক উন্নয়নের জন্য এরই মধ্যে স্থানীয় জনগণ ও সেনাবাহিনী ‘সম্প্রীতি’ নামে একটি সমবায় গঠন করেছে। চরের বিভিন্ন স্থানে ছড়ানো-ছিটানো মহিষ, গরু ও ভেড়ার বাথানগুলো দ্বীপের একটি নির্দিষ্ট এলাকায় স্থাপনের কাজ শুরু হয়েছে। স্বর্ণদ্বীপে একটি ডেইরি প্লান্ট স্থাপন করা হয়েছে। এখানে বাথানগুলোতে পালিত মহিষ ও গরুর দুধ সংগ্রহ করে দুগ্ধজাত পণ্য উৎপাদিত হচ্ছে। এসবের পাশাপাশি দ্বীপে ভেড়া ও হাঁস পালনের ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। দ্বীপজুড়ে পরীক্ষামূলকভাবে ১৭ ধরনের ফলের গাছ লাগানো হয়েছে। ধান চাষ হচ্ছে ১০ একর জমিতে।

এই বিভাগের আরও খবর
শিল্প বাঁচাতে ঋণের মেয়াদ বাড়ানো যাবে
শিল্প বাঁচাতে ঋণের মেয়াদ বাড়ানো যাবে
আফগানিস্তানকে হারিয়েও অপেক্ষায় বাংলাদেশ
আফগানিস্তানকে হারিয়েও অপেক্ষায় বাংলাদেশ
বর্ধিত তাপমাত্রায় ক্ষতি ২১ হাজার কোটি টাকা
বর্ধিত তাপমাত্রায় ক্ষতি ২১ হাজার কোটি টাকা
ফের মুখোমুখি বিএসসি ও পলিটেকনিক
ফের মুখোমুখি বিএসসি ও পলিটেকনিক
এলডিসি উত্তরণ তিন বছর পেছাতে চায় সরকার
এলডিসি উত্তরণ তিন বছর পেছাতে চায় সরকার
পাঁচ ব্যাংক একীভূত করার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত
পাঁচ ব্যাংক একীভূত করার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত
প্রচারে কৌশলী ছাত্রশিবির, মাঠে ব্যস্ত ছাত্রদলসহ অন্যরা
প্রচারে কৌশলী ছাত্রশিবির, মাঠে ব্যস্ত ছাত্রদলসহ অন্যরা
জমজমাট চাকসু মনোনয়নপত্র সংগ্রহ হাজার ছাড়াল
জমজমাট চাকসু মনোনয়নপত্র সংগ্রহ হাজার ছাড়াল
ভোজ্য তেলের বাজারে অস্থিরতা
ভোজ্য তেলের বাজারে অস্থিরতা
জাপানের সহযোগিতা চাইল চেম্বার
জাপানের সহযোগিতা চাইল চেম্বার
পরিবেশ উন্নত হলে মার্কিন রপ্তানি বাড়বে
পরিবেশ উন্নত হলে মার্কিন রপ্তানি বাড়বে
সম্পর্ক হবে পারস্পরিক সম্মানের
সম্পর্ক হবে পারস্পরিক সম্মানের
সর্বশেষ খবর
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো হাসপাতালে ভর্তি
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো হাসপাতালে ভর্তি

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজাবাসীকে ফের জোরপূর্বক উচ্ছেদের নিন্দায় পোপ
গাজাবাসীকে ফের জোরপূর্বক উচ্ছেদের নিন্দায় পোপ

১৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেকনাফে বিজিবির অভিযানে ১২ মানবপাচারকারী আটক
টেকনাফে বিজিবির অভিযানে ১২ মানবপাচারকারী আটক

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জামালপুরে ধর্ষণ মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন
জামালপুরে ধর্ষণ মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে মাদকসহ কারবারি গ্রেপ্তার
দিনাজপুরে মাদকসহ কারবারি গ্রেপ্তার

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মোটরসাইকেলসহ ডাকাত সদস্য আটক
ঝিনাইদহে মোটরসাইকেলসহ ডাকাত সদস্য আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুরমা-কুশিয়ারার পানি বিপৎসীমার ওপরে
সুরমা-কুশিয়ারার পানি বিপৎসীমার ওপরে

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাকসু নির্বাচনের রোডম্যাপ দেয়া না হলে আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
বাকসু নির্বাচনের রোডম্যাপ দেয়া না হলে আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশকে দ্রুত গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় দেখতে চায় ইইউ: বিএনপি
বাংলাদেশকে দ্রুত গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় দেখতে চায় ইইউ: বিএনপি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁদপুরে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
চাঁদপুরে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেডারেশন কাপে যুগ্ম চ্যাম্পিয়ন কুর্মিটোলা গলফ ক্লাব ও আর্মি গলফ ক্লাব
ফেডারেশন কাপে যুগ্ম চ্যাম্পিয়ন কুর্মিটোলা গলফ ক্লাব ও আর্মি গলফ ক্লাব

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টায় গ্রেফতার ১
শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টায় গ্রেফতার ১

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্র সংসদ আর জাতীয় নির্বাচন এক নয় : টুকু
ছাত্র সংসদ আর জাতীয় নির্বাচন এক নয় : টুকু

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে ব্যবসায়ীকে অপহরণ, দুই ঘণ্টা পর উদ্ধার
চট্টগ্রামে ব্যবসায়ীকে অপহরণ, দুই ঘণ্টা পর উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রংপুরে তিস্তা সেতু রক্ষা বাঁধের ৬০ মিটার নদীগর্ভে
রংপুরে তিস্তা সেতু রক্ষা বাঁধের ৬০ মিটার নদীগর্ভে

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘সুন্নী আলেম-ওলামাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলার পরিণাম ভাল হবে না’
‘সুন্নী আলেম-ওলামাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলার পরিণাম ভাল হবে না’

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্র থেকে অস্ত্র কেনা বন্ধ করলো কলম্বিয়া
যুক্তরাষ্ট্র থেকে অস্ত্র কেনা বন্ধ করলো কলম্বিয়া

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই মার্কিন নাগরিক ২ দিনের রিমান্ডে
সেই মার্কিন নাগরিক ২ দিনের রিমান্ডে

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেমিট্যান্স প্রবাহে ২৮.৫ শতাংশ প্রবৃদ্ধি
রেমিট্যান্স প্রবাহে ২৮.৫ শতাংশ প্রবৃদ্ধি

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্ব বাণিজ্যে রূপান্তর ঘটাবে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা : বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থা
বিশ্ব বাণিজ্যে রূপান্তর ঘটাবে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা : বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল
আবারও রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তালিকাভুক্ত সন্ত্রাসী পিচ্চি আকাশ সহযোগীসহ গ্রেফতার
তালিকাভুক্ত সন্ত্রাসী পিচ্চি আকাশ সহযোগীসহ গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোহাম্মদপুর-আদাবরে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ২৭
মোহাম্মদপুর-আদাবরে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ২৭

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতিসংঘের ৮০তম সভায় যোগ দিতে ২২ সেপ্টেম্বর যুক্তরাষ্ট্রে যাবেন প্রধান উপদেষ্টা
জাতিসংঘের ৮০তম সভায় যোগ দিতে ২২ সেপ্টেম্বর যুক্তরাষ্ট্রে যাবেন প্রধান উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর
জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সিরাজগঞ্জে বাড়ছে যমুনার পানি
সিরাজগঞ্জে বাড়ছে যমুনার পানি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে শিশুকে হত্যার অভিযোগ
চট্টগ্রামে শিশুকে হত্যার অভিযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান
যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ
এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান
খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের
দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ
ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুপার ফোরের আশা বাঁচাল বাংলাদেশ, তবে এখন কী সমীকরণ?
সুপার ফোরের আশা বাঁচাল বাংলাদেশ, তবে এখন কী সমীকরণ?

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম
আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা
ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন
নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)
অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা
রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্পিনে শুরু, পেসে শেষ: কোথায় জিতল বাংলাদেশ?
স্পিনে শুরু, পেসে শেষ: কোথায় জিতল বাংলাদেশ?

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা
মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা
এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের
শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!
মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!
শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ সেপ্টেম্বর)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?
ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের
জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু
অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান
ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প
ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা
গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর
জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক