শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৫ ফেব্রুয়ারি, ২০১৭

ক্ষোভে উত্তাল শাহজাদপুর

সাংবাদিক শিমুলের দাফন
আবদুস সামাদ সায়েম, সিরাজগঞ্জ
প্রিন্ট ভার্সন
ক্ষোভে উত্তাল শাহজাদপুর

পুলিশের সামনে গুলি করে সাংবাদিক আবদুল হাকিম শিমুলের হত্যাকারী পৌর মেয়র আওয়ামী লীগ নেতা হালিমুল হক মিরু ও তার সহযোগীদের

ফাঁসির দাবিতে উত্তাল হয়ে উঠেছে শাহজাদপুর। আওয়ামী লীগ দলীয় সংসদ সদস্য থেকে শুরু সাংবাদিক, আওয়ামী লীগ, বিএনপি ও ছাত্রলীগের নেতা-কর্মী, নিহতের স্বজনরাসহ হাজারও জনতা শাহজাদপুর পৌরসভার মেয়র মিরুর ফাঁসির দাবিতে ঐক্যবদ্ধ হয়েছেন। গতকাল জানাজার আগে বিভিন্ন এলাকা থেকে আওয়ামী লীগ-বিএনপি নেতা-কর্মীসহ সর্বস্তরের মানুষ হত্যাকারীদের ফাঁসির দাবিতে মিছিল করেছে। এ ছাড়া শাহজাদপুরবাসী দোকানপাট-ব্যবসা প্রতিষ্ঠান বন্ধ রেখে গতকাল শান্তিপূর্ণভাবে অর্ধদিবস হরতাল পালন করেছেন। অন্যদিকে বিক্ষোভ মিছিল করে অবিলম্বে মেয়র মিরুকে গ্রেফতারের দাবি জানিয়েছেন সাংবাদিকরা।

অনুসন্ধানে জানা যায়, টেন্ডার হলেও পৌরসভার একটি রাস্তার কাজ মেয়রের লোকজন শুরু না করায় শাহজাদপুর কলেজ ছাত্রলীগের সভাপতি বিজয় মাহমুদ প্রতিবাদ করেন। এর জের ধরে পৌর মেয়র হালিমুল হক মিরু তার ছোট ভাই পিন্টু-মিন্টুর সন্ত্রাসী বাহিনী নিয়ে বৃহস্পতিবার দুপুরে বিজয়কে মেয়রের বাড়িতে তুলে এনে মারধর করে হাত-পা ভেঙে দেন। এ ঘটনার জের ধরে ছাত্রলীগ ও স্থানীয়রা মেয়রের বাড়িতে মিছিল নিয়ে গেলে মেয়র ও তার সন্ত্রাসী বাহিনী মিছিলের ওপর ককটেল ও গুলি ছোড়ে। এ ঘটনার ছবি তোলার সময় মেয়র হালিমুল হক মিরু সাংবাদিক শিমুলকে লক্ষ্য করে শটগানের গুলি ছুড়লে তা তার চোখ ভেদ করে মাথায় ঢুকে যায়। আশঙ্কাজনক অবস্থায় প্রথমে বগুড়া ও পরে ঢাকায় নেওয়ার পথে শিমুল মারা যান। তার মৃত্যুর সংবাদ ছড়িয়ে পড়লে ক্ষোভে ফেটে পড়েন শাহজাদপুরবাসী।

পুলিশের সামনেই গুলি চালান মেয়র : ঘটনার দিন বৃহস্পতিবার ছাত্রলীগ নেতা বিজয়ের সহকর্মীরা মিছিল নিয়ে যখন মেয়রের বাড়ির সামনে যান, তখন পুলিশ সেখানে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে অবস্থান করছিল। এ সময় পুলিশ মেয়রকে গুলি করতে বাধা দেয়। কিন্তু পুলিশের বাধা উপেক্ষা করে মেয়র মিরু গুলি চালালে সাংবাদিক আবদুল হাকিম শিমুলের মাথায় তা বিদ্ধ হয়। পরে মেয়র গুলির কথা অস্বীকার করেন। কিন্তু যখন তার বাসা থেকে শটগান ও ৪৩ রাউন্ড গুলি উদ্ধার করা হয় তখন মেয়র মিরু গুলি চালানোর বিষয়টি স্বীকার করেন। গতকাল সকালে সাংবাদিক শিমুলের জানাজার আগে উপস্থিত জনতার সামনে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (শাহজাদপুর সার্কেল) আবুল হাসনাত এ কথা বলেন। এ সময় উপস্থিত হাজার হাজার মানুষ স্লোগান দিয়ে মেয়রকে ধিক্কার জানান। অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আবুল হাসনাত বলেন, মেয়র পলাতক রয়েছেন। তবে তাকে গ্রেফতারে বিভিন্ন স্থানে অভিযান চলছে। দ্রুততম সময়ের মধ্যে তাকে গ্রেফতার করা হবে বলে তিনি উপস্থিত জনতাকে আশ্বস্ত করেন।

দ্রুত বিচার আইনে মামলা গ্রহণের দাবি : কর্তব্যরত সাংবাদিকের মৃত্যু এবং শোকে তার নানির মৃত্যুকে হত্যা হিসেবে আখ্যায়িত করে মামলাটি দ্রুত বিচার আইনে গ্রহণের দাবি জানান স্থানীয় সংসদ সদস্য হাসিবুর রহমান স্বপন। একই সঙ্গে বিচার বিভাগীয় তদন্ত করে দ্রুত হত্যাকারীদের বিচার দাবি করেন তিনি। এমপি বলেন, পৌর মেয়র মিরু ও তার ভাইয়েরা বিভিন্ন সময় শাহজাদপুরে অস্ত্র প্রদর্শন করেছেন। শাহজাদপুরে তারা ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করতে চেয়েছেন। তাদের ভয়ে শাহজাদপুরবাসী মুখ খোলেননি। জনপ্রতিনিধি হিসেবে সাংবাদিকের ওপর গুলির ঘটনাকে ন্যক্কারজনক উল্লেখ করে মিরুকে দল থেকে বহিষ্কারে আওয়ামী লীগ সভানেত্রীর হস্তক্ষেপ কামনা করেন এই সংসদ সদস্য। সাংবাদিক শিমুল হত্যার ন্যায়বিচারে প্রয়োজনে তার পরিবারকে নিয়ে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সাক্ষাৎ করানোর ঘোষণা দেন তিনি। একই সময় সাবেক এমপি চয়ন ইসলামও পৌর মেয়র মিরু ও তার সহযোগীদের শাস্তি দাবি করেন।

হত্যাকারীর ফাঁসি চাইলেন দুই শিশুসন্তান : বাবার লাশের পাশে শিমুলের দুই সন্তান ফ্যালফ্যাল করে তাকিয়ে ছিল। আর বড়দের মতো বারবার বলছিল, আমার বাবার হত্যাকারীর ফাঁসির চাই। তাদের আবেগভরা কণ্ঠ শুনে উপস্থিত সবার চোখে পানি এসে যায়। সেখান অবতারণা হয় এক হৃদয়বিদারক পরিবেশের।

অর্ধদিবস হরতাল পালিত: সাংবাদিক শিমুল হত্যাকারীদের অবিলম্বে গ্রেফতার ও ফাঁসির দাবিতে শান্তিপূর্ণভাবে অর্ধদিবস হরতাল পালন করেছেন শাহজাদপুরবাসী। সকাল থেকেই পৌর শহরের বিভিন্ন মোড়ে টায়ার জ্বালিয়ে সাংবাদিক, আওয়ামী লীগ, বিএনপি, ছাত্রলীগ ও সাধারণ মানুষ জড়ো হয়ে বিক্ষোভ প্রদর্শন করেন। ব্যবসায়ীরাও স্বতঃস্ফূর্তভাবে হরতালে সাড়া দেন। স্থানীয় ব্যবসায়ীরা জানান, একজন সৎ সাংবাদিককে মেয়র মিরু গুলি করে হত্যা করেছেন। জঘন্যতম এ ঘটনা শাহজাদপুরের কেউ মেনে নিতে পারছে না। তাই শাহজাদপুরের প্রত্যেক ব্যবসায়ী নিজ উদ্যোগে দোকানপাট, ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ রেখে হরতাল পালন করছেন।

ক্ষোভ-বিক্ষোভ: সাংবাদিক শিমুলের হত্যার ঘটনা যেন শাহজাদপুরে কেউ মেনে নিতে পারছে না। জানাজা শুরুর এক ঘণ্টা আগেই বিভিন্ন মহল্লা থেকে ‘মেয়র মিরুর ফাঁসি চাই’ স্লোগানে জানাজা মাঠে উপস্থিত হতে থাকে সাধারণ মানুষ। শাহজাদপুর উপজেলা ছাত্রলীগও পৃথকভাবে বিক্ষোভ মিছিল করে। জানাজা শেষে সাংবাদিকরা কালো ব্যাজ ধারণ করে শাহজাদপুর পৌর শহরে বিক্ষোভ মিছিল করেন। মিছিল শেষে শাহজাদপুর প্রেস ক্লাবের সামনে বক্তব্য রাখেন সিরাজগঞ্জ প্রেস ক্লাবের সাধারণ সম্পাদক ফজল-এ-খোদা লিটন, সাবেক সভাপতি হারুন-অর-রশিদ খান হাসান, শাহজাদপুর প্রেস ক্লাবের সাধারণ সম্পাদক শফিকুজ্জামান শফি। এ সময় সাংবাদিক নেতারা দ্রুত আসামিকে গ্রেফতারের দাবি জানান। অন্যথায় বৃহত্তর আন্দোলন কর্মসূচি ঘোষণা  করা হবে বলে হুঁশিয়ারি দেন তারা।

ছয় আসামি আটক : সাংবাদিক শিমুল হত্যার ঘটনায় স্ত্রী নুরুন্নাহার খাতুন বাদী হয়ে পৌর মেয়র হালিমুল হক মিরুকে প্রধান আসামি করে ১৮ জনের বিরুদ্ধে মামলা করেছেন। এ মামলায় ইতিমধ্যে মেয়রের দুই ভাই পিন্টু-মিন্টু এবং তার প্রধান সহযোগী থানা আওয়ামী লীগের সদস্য কে এম নাসিরসহ ছয়জনকে আটক করেছে পুলিশ।

পোষ্যদের ভরণপোষণের দায়ভার নেবে কে: সাংবাদিক শিমুল ছিলেন সংসারের একমাত্র ভরসা। দুই সন্তান ও স্ত্রী নিয়ে তার ছিল ছোট্ট সুখের সংসার। কিন্তু শিমুল মারা যাওয়ার পর তার দুই শিশুসন্তান ও স্ত্রীর ভরণপোষণ নিয়ে চিন্তিত হয়ে পড়েছেন স্বজনরা। শিশু দুটিকে কে লেখাপড়া করাবে? কীভাবেইবা সংসার চলবে তাদের? এ অবস্থায় স্বজনরা সাংবাদিক শিমুলের অসহায় পরিবারের পাশে দাঁড়ানোর জন্য সরকারের প্রতি দাবি জানিয়েছেন।

শিমুলের মাথার মধ্যে গুলি ছিল: সাংবাদিক শিমুলের মাথার মধ্যে গোলাকৃতির একটি গুলি পাওয়া গেছে। ময়নাতদন্ত শেষে  সিরাজগঞ্জ সদর হাসপাতালের আবাসিক মেডিকেল অফিসার আকরামুজ্জামান এ কথা জানিয়েছেন। আর গুলি মাথার মধ্যে থাকায় অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে তার মৃত্যু হয়েছে বলে জানিয়েছেন চিকিৎসকরা।

দাফন সম্পন্ন: পৌর মেয়রের গুলিতে নিহত সিরাজগঞ্জের শাহজাদপুরের সাংবাদিক আবদুল হাকিম শিমুলের দাফন সম্পন্ন হয়েছে। একই সঙ্গে তার নানি রোকেয়া বেগমের দাফনও সম্পন্ন হয়। গতকাল বেলা সাড়ে ১২টায় মাদলা-কালিকাপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় মাঠে দ্বিতীয় জানাজা শেষে মাদলা-কালিকাপুর কবরস্থানে শিমুলের লাশ দাফন করা হয়। এর আগে শাহজাদপুর পাইলট উচ্চবিদ্যালয় মাঠে তার প্রথম জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। এতে স্থানীয় সংসদ সদস্য হাসিবুর রহমান স্বপন, সাবেক সংসদ সদস্য চয়ন ইসলাম, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আবুল হাসনাত, উপজেলা চেয়ারম্যান আজাদ রহমান, নির্বাহী অফিসার মামুন আল রাজি, থানার ওসি রেজাউল হক, সাবেক মেয়র নজরুল ইসলাম, সমকালের যুগ্ম-বার্তা সম্পাদক তপন দাস, সিরাজগঞ্জ প্রেস ক্লাবের সাধারণ সম্পাদক ফজল-এ-খোদা লিটন ও শিমুলের ছোট ভাই আজাদ প্রমুখ বক্তব্য রাখেন। দুটি জানাজায় বিভিন্ন রাজনৈতিক, সামাজিক নেতা ও সাংবাদিকসহ সর্বস্তরের মানুষের ঢল নামে।

বিভিন্নস্থানে মানববন্ধন : দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে আমাদের নিজস্ব প্রতিবেদক ও প্রতিনিধিদের পাঠানো খবর অনুযায়ী, সাংবাদিক শিমুল হত্যার প্রতিবাদে গতকাল টাঙ্গাইল, পঞ্চগড়, বাগেরহাট, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়, নাটোর, দিনাজপুর, কিশোরগঞ্জ, নওগাঁ, ময়মনসিংহের ভালুকা, রাঙামাটি, সিলেট, রংপুর, বান্দরবান, বরিশালে মানববন্ধন করা হয়। সাংবাদিক, পেশাজীবী ও সামাজিক সংগঠনের উদ্যোগে আয়োজিত এসব মানববন্ধন থেকে সাংবাদিক হত্যাকারীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি করা হয়।

এই বিভাগের আরও খবর
সংসদ ও গণভোট এক দিনে, ইসিকে চিঠি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের
সংসদ ও গণভোট এক দিনে, ইসিকে চিঠি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
নিহতদের পরিবারে মাতম থামছেই না
নিহতদের পরিবারে মাতম থামছেই না
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
৪ উইকেটের অপেক্ষা
৪ উইকেটের অপেক্ষা
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয়
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয়
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
দুই সমঝোতা স্মারক সই
দুই সমঝোতা স্মারক সই
সর্বশেষ খবর
ঘরের মাঠে ম্যানসিটিকে হারাল নিউক্যাসল
ঘরের মাঠে ম্যানসিটিকে হারাল নিউক্যাসল

১৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

দুই গোলে পিছিয়ে থেকেও বায়ার্নের গোলবন্যা
দুই গোলে পিছিয়ে থেকেও বায়ার্নের গোলবন্যা

৪৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ফারহানের ঝড়ো ইনিংসে উড়ে গেল শ্রীলঙ্কা
ফারহানের ঝড়ো ইনিংসে উড়ে গেল শ্রীলঙ্কা

৫৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়
কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা
ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ
উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ
বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত
মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা
আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের
টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত
মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’
‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা
তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’
‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা
কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

১২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

১৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

শিল্পকলায় ভাসানে উজান
শিল্পকলায় ভাসানে উজান

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে
ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

সম্পাদকীয়

নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন

সম্পাদকীয়