শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০৬ ফেব্রুয়ারি, ২০১৭

চলে গেলেন সুরঞ্জিত

নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
চলে গেলেন সুরঞ্জিত

বর্ষীয়ান রাজনীতিবিদ, দেশের প্রথম সংবিধান প্রণয়ন কমিটির সদস্য, বিশিষ্ট পার্লামেন্টারিয়ান, আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা পরিষদ সদস্য সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত আর নেই। গতকাল ভোরে ৪টা ২৪ মিনিটে তিনি রাজধানী ঢাকার ল্যাবএইড হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। তার বয়স হয়েছিল ৭২ বছর। তিনি রক্তে হিমোগ্লোবিন স্বল্পতাজনিত অসুস্থতায় ভুগছিলেন। আজ সোমবার তার মরদেহ সকালে হেলিকপ্টারে করে সিলেট, সুনামগঞ্জে নেওয়া হবে। সেখানে তিন দফা শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে বিকালে দিরাইয়ে তার গ্রামের বাড়িতে শেষকৃত্য অনুষ্ঠিত হবে। প্রবীণ এই রাজনীতিকের মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করেছেন রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, সাবেক রাষ্ট্রপতি হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ, বিরোধীদলীয় নেতা রওশন এরশাদ, বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দল ও সংগঠন। শুক্রবার অসুস্থ হয়ে পড়লে তাকে ল্যাবএইডে ভর্তি করা হয়। অবস্থার অবনতি হলে শনিবার রাত ৮টার দিকে তাকে হাসপাতালের করোনারি কেয়ার ইউনিটে (সিসিইউ) লাইফ সাপোর্টে রাখা হয়। গত বছর মে মাসে শ্বাসকষ্ট নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিলেন সুরঞ্জিত। পরে আমেরিকার ম্যাসাচুসেটস জেনারেল হাসপাতালেও চিকিৎসা নেন তিনি। তার মৃত্যুর খবর ছড়িয়ে পড়ার পর ভোর থেকেই হাসপাতালে ভিড় করেন আত্মীয়স্বজনসহ আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা। ভোর ৬টার আগে হাসপাতালে আসেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের এবং কেন্দ্রীয় সদস্য এস এম কামাল হোসেন। এরপর আসেন আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট জাহাঙ্গীর কবির নানক, সাংগঠনিক সম্পাদক এ কে এম এনামুল হক শামীম, দফতর সম্পাদক আবদুস সোবহান গোলাপ, স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাধারণ সম্পাদক পঙ্কজ দেবনাথ, ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক এস এম জাকির হোসাইন। সাড়ে ৮টায় হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের কাছ থেকে সুরঞ্জিত সেনগুপ্তের মরদেহ বুঝে নেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। উপস্থিত কেন্দ্রীয় নেতারা লাশ বহনকারী অ্যাম্বুলেন্স নিয়ে তার জিগাতলার বাসায় যান। মরদেহ বাসায় প্রবেশ করা মাত্র আত্মীয়স্বজন ও রাজনৈতিক নেতা-কর্মীরা কান্নায় ভেঙে পড়েন। এর কিছুক্ষণ পর তার বাসায় আসেন জাতীয় সংসদের স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী, অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত, পর্যটনমন্ত্রী রাশেদ খান মেনন, প্রবাসী কল্যাণমন্ত্রী নুরুল ইসলাম বিএসসি, চিফ হুইপ আ স ম ফিরোজ, আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক খালিদ মাহমুদ চৌধুরী, স্থানীয় এমপি ব্যারিস্টার ফজলে নূর তাপস, আওয়ামী লীগ নেতা হাছান মাহমুদ, অ্যাডভোকেট মিসবাহউদ্দিন সিরাজ, কৃষক লীগ নেত্রী অ্যাডভোকেট শামীমা শাহরিয়ারসহ নেতা-কর্মীরা। সুনামগঞ্জেও জেলা জুড়ে তার ভক্ত-অনুরক্তরা শোকে মুহ্যমান হয়ে পড়েছেন। গতকাল ভোর থেকে সুরঞ্জিত সেনের দিরাই উপজেলা সদরের বাসভবনে ভিড় করতে থাকেন দলীয় নেতা-কর্মী-সমর্থকসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ। এদিকে আইন, বিচার ও সংসদবিষয়ক মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি দশম সংসদের সুনামগঞ্জ-২ আসনের সদস্য সুরঞ্জিত সেনগুপ্তের মৃত্যুতে গতকাল জাতীয় সংসদে সর্বসম্মতিক্রমে শোক প্রস্তাব গ্রহণ করা হয়েছে। স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী অধিবেশনের শুরুতে এ শোক প্রস্তাব উত্থাপন করেন। এরপর সংসদের রেওয়াজ অনুযায়ী বর্তমান সংসদের সদস্য প্রয়াত সুরঞ্জিত সেনগুপ্তের প্রতি সম্মান প্রদর্শন করে অধিবেশন মুলতবি ঘোষণা করা হয়।

সংসদ চত্বরে রাষ্ট্রপতি-প্রধানমন্ত্রীর শেষ শ্রদ্ধা : বর্ষীয়ান আওয়ামী লীগ নেতা সুরঞ্জিত সেনগুপ্তের মরদেহে শেষ শ্রদ্ধা জানিয়েছেন রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সাতবার সংসদ সদস্য হিসেবে সুনামগঞ্জের মানুষের প্রতিনিধিত্ব করা এই রাজনৈতিক নেতার মরদেহ গতকাল বিকাল ৩টার দিকে জাতীয় সংসদের দক্ষিণ প্লাজায় আনা হয়। রাষ্ট্রপ্রধান ও সরকার প্রধানের শ্রদ্ধা জানানোর আগে একাত্তরের মুক্তিযোদ্ধা সুরঞ্জিতের প্রতি জানানো হয় রাষ্ট্রীয় সম্মান। এ সময় বিউগলে বেজে ওঠে করুণ সুর। এরপর কফিনে প্রথমে ফুল দেন রাষ্ট্রপতি মো. হামিদ, তারপর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এরপর স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানান। আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে দলীয় সভানেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে সুরঞ্জিতের মরদেহে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানান আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় নেতারা। ডেপুটি স্পিকার ফজলে রাব্বি মিয়া, বিরোধীদলীয় নেতা রওশন এরশাদসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের পক্ষ থেকেও প্রয়াত এই সংসদ সদস্যের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করা হয়। রামকৃষ্ণ মিশনের অধ্যক্ষ ধ্রবেষানন্দ মহারাজ এ সময় বিশেষ প্রার্থনা করেন। অনুষ্ঠান শেষে রাষ্ট্রপতিকে বিদায় জানানোর পর প্রধানমন্ত্রী কয়েক মিনিট সুরঞ্জিতের ছেলে সৌমেনের সঙ্গে কথা বলেন। শ্রদ্ধা জ্ঞাপন অনুষ্ঠানে সুরঞ্জিতের জীবনী পড়ে শোনান সংসদের প্রধান হুইপ আ স ম ফিরোজ। পরে সুরঞ্জিতের ছেলে সৌমেন সেনগুপ্ত বক্তব্য দেন। তিনি বলেন, আমি এখন অভিভাবকহীন। তবে আমি নিজেকে অভিভাবকহীন ভাবছি না। আমাদের পরিবারের সঙ্গে সব সময় প্রধানমন্ত্রী আছেন। আমাদের এই ক্রাইসিস টাইমে তিনি আমাদের পাশে থাকবেন আশা করি। সৌমেন বলেন, আমার বাবা সারা জীবন প্রগতিশীল, অসাম্প্রদায়িক রাজনীতি করেছেন। সবসময় মানুষের উপকার করেছেন। কেউ কোনো সমস্যা নিয়ে গেলে তার কাছ থেকে কেউ খালি হাতে ফিরতেন না। এরপর ফুল দিয়ে সুরঞ্জিতের প্রতি শ্রদ্ধা জানান, কেন্দ্রীয় ১৪ দল, জাতীয় পার্টি, জাতীয় পার্টি (জেপি), জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল (জাসদ), কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগ, বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টি, সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতি, কেন্দ্রীয় যুবলীগ, ঢাকা মহানগর উত্তর যুবলীগ, ঢাকা মহানগর আওয়ামী লীগ উত্তর, যুব মহিলা লীগ, কমিউনিস্ট কেন্দ্র, সাম্যবাদী দল, মহিলা আওয়ামী লীগ, স্বেচ্ছাসেবক লীগ, জাতীয় শ্রমিক লীগ, সিলেট আইনীজীবী সমিতি। শ্রদ্ধা জানাতে সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় গতকাল এসেছিলেন সুরঞ্জিত সেনগুপ্তের রাজনৈতিক সহকর্মী ও বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতা, এমপি ও সামাজিক সংগঠনের নেতারা। এদের মধ্যে অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত, শিল্পমন্ত্রী আমির হোসেন আমু, বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ, কৃষিমন্ত্রী মতিয়া চৌধুরী, পরিবেশ ও বনমন্ত্রী আনোয়ার হোসেন মঞ্জু, সাবেক মন্ত্রী শেখ ফজলুল করিম সেলিম, স্বাস্থ্যমন্ত্রী মোহাম্মদ নাসিম, জনপ্রশাসনমন্ত্রী সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম, সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের, তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনু, গৃহায়ণ ও গণপূর্তমন্ত্রী ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেন, সাবেক মন্ত্রী মহীউদ্দীন খান আলমগীর, বেসামরিক বিমান চলাচল ও পর্যটন মন্ত্রী রাশেদ খান মেনন, শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ, ঢাকা উত্তর সিটি মেয়র আনিসুল হক, সাবেক আওয়ামী লীগ নেতা ও সাবেক মন্ত্রী আবদুল লতিফ সিদ্দিকী, সাবেক মন্ত্রী অ্যাডভোকেট সাহারা খাতুন, কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের সভাপতি বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম, বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ও সাবেক মন্ত্রী ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদ, মুক্তিযুদ্ধ বিষয়কমন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক, রেলমন্ত্রী মজিবুল হক, বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বিপু, বস্ত্র ও পার্ট প্রতিমন্ত্রী মির্জা আজম, আওয়ামী লীগ নেতাদের মধ্যে অ্যাডভোকেট ইউসুফ হোসেন হুমায়ুন, কাজী আকরাম উদ্দিন আহমদ, সালমান এফ রহমান, ড. আবদুর রাজ্জাক, লে. কর্নেল মুহাম্মদ ফারুক খান (অব.), মাহবুব-উল আলম হানিফ, জাহাঙ্গীর কবির নানক, দীপু মনি, সাবেক ডাকসু ভিপি আকতারুজ্জামান ও সুলতান মোহাম্মদ মনসুর আহমেদ, ক্যাপ্টেন এ বি তাজুল ইসলাম (অব.), আবদুল মতিন খসরু, আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম, এনামুল হক শামীম, খালিদ মাহমুদ চৌধুরী, আবদুস সোবহান গোলাপ, হাছান মাহমুদ, মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল, এস এম কামাল হোসেন, আমিনুল ইসলাম আমিন, রিয়াজুল কবির কাওছার, মারুফা আক্তার পপি, ঢাকা মহানগর উত্তরের সভাপতি এ কে এম রহমতউল্লাহ, সাধারণ সম্পাদক সাদেক খান, যুবলীগের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ ওমর ফারুক চৌধুরী, সাধারণ সম্পাদক হারুনুর রশিদ, যুবলীগ উত্তরের সভাপতি মাইনুল হোসেন খান নিখিল, যুব মহিলা লীগের নাজমা আক্তার, অপু উকিল, ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি মাহমুদ হাসান রিপন, বদিউজ্জামান সোহাগ, বর্তমান সভাপতি সাইফুর রহমান সোহাগ ও সাধারণ সম্পাদক জাকির হোসাইন, ছাত্রলীগের উত্তরের সভাপতি সৈয়দ মিজানুর রহমান প্রমুখ। অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন জাতীয় পার্টির মহাসচিব এ বি এম রুহুল আমিন হাওলাদার, সাবেক মহাসচিব জিয়াউদ্দিন বাবলু, তরিকত ফেডারেশনের মজিবুল বশর মাইজভাণ্ডারী, প্রবীণ আইনজীবী ব্যারিস্টার আমীর-উল ইসলাম, জেপির শেখ শহীদুল ইসলাম, ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক ফজলে হোসেন বাদশা, জাসদের সাধারণ সম্পাদক শিরিন আক্তার, ডা. সামন্ত লাল সেন, নারায়ণগঞ্জ-৪ আসনের এমপি এ কে এম শামীম ওসমান, হাজী সেলিমসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক ও সামাজিক সংগঠনের নেতারা।

ঢাকেশ্বর মন্দির : দুপুর ১২টায় ঢাকেশ্বরী জাতীয় মন্দির প্রাঙ্গণে নিয়ে যাওয়া হয় সুরঞ্জিত সেনগুপ্তের মরদেহ। সেখানে বিভিন্ন রাজনৈতিক দল, সামাজিক সংগঠনের পক্ষ থেকে মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম এই সংগঠকের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করা হয়। প্রথমে ধর্মীয় রীতি অনুযায়ী আনুষ্ঠানিকতা শেষে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধা নিবেদনের জন্য রাখা হয়। একে একে শ্রদ্ধা জানান, প্রধান বিচারপতি সুরেন্দ্র কুমার সিনহা, আওয়ামী লীগের উপদেষ্টাপরিষদ সদস্য ও শিল্পমন্ত্রী আমির হোসেন আমু, আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের, জাসদ সভাপতি ও তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনু, বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, জাসদ সভাপতি শরীফ নুরুল আম্বিয়া, আওয়ামী লীগের উপদেষ্টাপরিষদ সদস্য মুকুল বোস, প্রধানমন্ত্রীর আন্তর্জাতিক বিষয়ক উপদেষ্টা গওহর রিজভী, ঐক্য ন্যাপের সভাপতি পংকজ ভট্টাচার্য, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিক, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য ড. মিজানুর রহমান, ঢাকা দক্ষিণ সিটি মেয়র মোহাম্মদ সাঈদ খোকন, আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক আহমদ হোসেন, মিসবাহ উদ্দিন সিরাজ, ত্রাণ ও সমাজকল্যাণ বিষয়ক সম্পাদক সুজিত রায় নন্দী, হাজী মো. সেলিম এমপি, বিএমএ সভাপতি ডা. মোস্তফা জালাল মহিউদ্দিন, যুব মহিলা লীগের সাধারণ সম্পাদক অপু উকিল, ঢাকা মহানগর দক্ষিণ যুবলীগের সভাপতি ইসমাইল চৌধুরী সম্রাটের পক্ষে নেতা-কর্মীরা শ্রদ্ধা জানান । এ ছাড়াও শ্রদ্ধা জানাতে অংশ নেন গণতন্ত্রী পার্টির প্রেসিডিয়াম সদস্য নুরুর রহমান সেলিম, মাহমুদুর রহমান বাবু, গণফোরামের কার্যকরী সভাপতি অ্যাডভোকেট সুব্রত চৌধুরী, বঙ্গবন্ধু সাংস্কৃতিক জোটের পক্ষে অভিনেতা এ টি এম শামসুজ্জামান ও অরুণ সরকার রানা, কমিউনিস্ট কেন্দ্রের অসীত বরণ রায়, ন্যাপের ইসমাইল হোসেন, তাঁতী লীগের সাধনা দাস গুপ্ত, গণ আজাদী লীগের এস কে শিকদার, স্বেচ্ছাসেবক লীগ সাধারণ সম্পাদক পংকজ দেবনাথ, বাংলাদেশ আদিবাসী ফোরাম, ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক এস এম জাকির হোসাইন, বাংলাদেশ পূজা উদযাপন পরিষদের সভাপতি জয়ন্ত সেন দীপু, ভারতীয় হাইকমিশনের ডেপুটি হাইকমিশনার আদশ সাইকি, পলিটিক্যাল সেক্রেটারি রাজেশ উইকি প্রমুখ।

সুরঞ্জিত সেনগুপ্তের সংক্ষিপ্ত জীবনী : বর্ণাঢ্য রাজনৈতিক জীবনের অধিকারী ও মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সংগঠক সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত ১৯৪৬ সালের ৫ মে সুনামগঞ্জের আনোয়ারাপুর গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। বাংলাদেশের সংবিধান প্রণেতা কমিটির অন্যতম সদস্য সুরঞ্জিতের রাজনৈতিক জীবন শুরু হয় বামপন্থি রাজনীতির মধ্য দিয়ে। ছাত্রজীবনে ছাত্র ইউনিয়নের সঙ্গে যুক্ত সুরঞ্জিত ১৯৭০ সালে আওয়ামী লীগের বিপুল বিজয়ের নির্বাচনে ন্যাপ থেকে জয়ী হয়ে আলোচনার জন্ম দেন। একাত্তরে তিনি মুক্তিযুদ্ধে অংশ নেন ৫ নম্বর সেক্টরের সাব কমান্ডার হিসেবে। সুরঞ্জিত ১৯৭৯ সালের সংসদে ছিলেন একতা পার্টির প্রতিনিধি হয়ে। ১৯৯১ সালের সংসদে গণতন্ত্রী পার্টি থেকে নির্বাচিত হন তিনি। ছোট দলের বড় নেতা হিসেবে রাজনৈতিক অঙ্গনে পরিচিত সুরঞ্জিত আওয়ামী লীগে যোগ দেওয়ার পর ১৯৯৬ সালের নির্বাচনে হেরে গিয়েছিলেন। পরে অবশ্য অন্য আসনে উপনির্বাচনে বিজয়ী হন তিনি। এরপর অষ্টম, নবম ও দশম সংসদেও তিনি নির্বাচিত হন। স্বাধীন দেশের প্রথম সংসদসহ তিনি সাত বার সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছেন। তুখোড় পার্লামেন্টারিয়ান সুরঞ্জিত ছিলেন বর্তমান সংসদে আইন বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটির সভাপতি। সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত ১৯৬৫ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতকোত্তর ও পরে ঢাকা সেন্ট্রাল ল’ কলেজ থেকে আইনে স্নাতক ডিগ্রি লাভ করেন। ল’ পাসের পর কিছু দিন তিনি আইন পেশায়ও যুক্ত ছিলেন। ছাত্রজীবনে ছাত্র ইউনিয়নের পক্ষে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের জগন্নাথ হলের ভিপি প্রার্থী হয়েছিলেন। ১৯৬৭ সালে ন্যাশনাল আওয়ামী পার্টি (ন্যাপ) পিকিং ও মস্কো ধারায় দুই টুকরা হলে মওলানা ভাসানীর পক্ষে না গিয়ে সুরঞ্জিত অধ্যাপক মোজাফফর আহমদের নেতৃত্বাধীন অংশে যোগ দেন। পরে ন্যাপের ভাঙনের পর গণতন্ত্রী পার্টি প্রতিষ্ঠা করেন। ১৯৮৬ ও ১৯৯১-এর জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের সঙ্গে জোটবদ্ধ হয়ে নির্বাচনে জয়ী হন। পঞ্চম সংসদের সদস্য থাকাকালেই আওয়ামী লীগে যোগ দিয়ে প্রথমে কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য এবং পরে দলটির প্রেসিডিয়াম সদস্য হন। ১৯৯৬ সালের সংসদ নির্বাচনে সুরঞ্জিত ভোটে হেরে গেলেও পরে হবিগঞ্জের একটি আসনে উপনির্বাচন করে তিনি বিজয়ী হন। ওই সময় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সংসদ বিষয়ক উপদেষ্টা নিযুক্ত হন তিনি। ২০০১ ও ২০০৮ সালের নির্বাচনেও তিনি আওয়ামী লীগের মনোনয়নে নির্বাচিত হন। ২০০৮ সালের নির্বাচনে মহাজোটের নিরঙ্কুশ বিজয়ের পর সুরঞ্জিতকে আইন মন্ত্রণালয় সংক্রান্ত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতির দায়িত্ব পান। পরে ২০১১ সালের ২৮ নভেম্বর রেলমন্ত্রী হিসেবে শপথ নেন সুরঞ্জিত। কিন্তু ব্যক্তিগত সহকারীর দুর্নীতির দায় মাথায় নিয়ে পরের বছর ২০১২ সালের ১৬ এপ্রিল মন্ত্রীর পদ থেকে পদত্যাগ করেন। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তার পদত্যাগপত্র গ্রহণ না করে দফতরবিহীন মন্ত্রী হিসেবে তার মন্ত্রিসভায় রেখে দেন। এ সময় নির্দোষ প্রমাণিত না হলে সক্রিয় রাজনীতি করবেন না বলে সুরঞ্জিত ঘোষণা দেন।

চন্দনে দাহ হবে সুরঞ্জিতের মরদেহ : ইচ্ছা অনুযায়ী নিজের হাতে রোপণ করা চন্দন গাছের কাঠ দিয়ে সুরঞ্জিত সেনগুপ্তের মরদেহ দাহ করা হবে। ইতিমধ্যেই চন্দন গাছটি কাটা হয়েছে এবং কাঠ আকারে বানানো হয়েছে। সুরঞ্জিত সেনগুপ্তের ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের ম্যানেজার সুজিত রায় জানান, ১৪-১৫ বছর আগে সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত নিজের হাতেই বাড়ির আঙিনায় এই চন্দন গাছটি রোপণ করেছিলেন।

রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রীসহ বিভিন্ন মহলের শোক : রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ এক শোক বার্তায় বলেন, সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত শুধু একজন রাজনীতিবিদই ছিলেন না, তিনি ছিলেন একজন প্রবীণ পার্লামেন্টারিয়ান। তিনি দেশের প্রথম সংবিধান রচনার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছিলেন। প্রবীণ এই রাজনীতিবিদের মৃত্যু দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে নিঃসন্দেহে এক অপূরণীয় ক্ষতি। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সুরঞ্জিত সেনগুপ্তের বর্ণাঢ্য রাজনৈতিক জীবনের কথা স্মরণ করে বলেন, তার মৃত্যুতে দেশ এক নিবেদিতপ্রাণ রাজনীতিবিদকে হারাল আর আওয়ামী লীগ হারাল দলের একজন নিবেদিতপ্রাণ নেতাকে। দেশ একজন অভিজ্ঞ সংসদ সদস্যকে হারাল। শোক প্রকাশ করে বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া বলেন, স্বাধীনতা যুদ্ধের একজন সংগঠক হিসেবে তার রাজনৈতিক জীবনে দেশমাতৃকার মুক্তির জন্য যে অবদান রেখে গেছেন তা জাতি কোনোদিন ভুলবে না। তিনি একজন দক্ষ ও প্রাজ্ঞ রাজনীতিক হিসেবে দেশ ও দেশের মানুষের অধিকারের পক্ষে সবসময় সোচ্চার থেকেছেন। সুরঞ্জিত সেনগুপ্তের মৃত্যুতে শোক প্রকাশ করেছেন ঢাকার ভারতীয় দূতাবাসের হাইকমিশনার হর্ষ বর্ধন শ্রিংলা। এক শোকবার্তায় তিনি সুরঞ্জিতকে খ্যাতিমান, মর্যাদাসম্পন্ন ও বিচক্ষণ নেতা হিসেবে উল্লেখ করে তার প্রতি শ্রদ্ধা প্রকাশ করেছেন। সুরঞ্জিত সেনগুপ্তের মৃত্যু বাংলাদেশের জন্য অপূরণীয় ক্ষতি। এর মাধ্যমে গভীর শূন্যতা সৃষ্টি হলো এখানকার রাজনৈতিক অঙ্গনে। সুরঞ্জিতের পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানিয়েছেন তিনি। বিকল্পধারা বাংলাদেশ প্রেসিডেন্ট ও সাবেক রাষ্ট্রপতি অধ্যাপক এ কিউ এম বদরুদ্দোজা চৌধুরী, ন্যাশনাল আওয়ামী পার্টি (ন্যাপ) সভাপতি অধ্যাপক মোজাফফর আহমদ, সাম্যবাদী দলের দিলীপ বড়ুয়া, কমিউনিস্ট পার্টির মুজাহিদুল ইসলাম সেলিম ও সৈয়দ জাফর আহমেদ, বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য লে. জেনারেল মাহবুবুর রহমান (অব.), ওলামা লীগের সভাপতি ইলিয়াস হোসাইন বিন হেলালী, সেক্টর কমান্ডারস ফোরাম, হকার্স লীগ, যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগসহ বিভিন্ন সামাজিক রাজনৈতিক ও সামাজিক সংগঠনের নেতারা শোক প্রকাশ করেছেন।

সুরঞ্জিতকে নিয়ে তারা যা বললেন : রাজধানীর ঢাকেশ্বরী মন্দিরে শ্রদ্ধা জানানোর পর দীর্ঘদিনের রাজনৈতিক সহকর্মী শিল্পমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য আমির হোসেন আমু বলেন, সুরঞ্জিত সেনগুপ্তের চলে যাওয়া সিলেট তো বটেই বাংলাদেশের সমগ্র রাজনৈতিক অঙ্গনেও শূন্যতা তৈরি হয়েছে। আইনের বিষয়ে কোনো জটিলতা তৈরি হলে সবাই তার কাছে যেতেন। তিনি চলে যাওয়ায় তার মতো আস্থাভাজন লোক পেতে আমাদের অনেকদিন অপেক্ষা করতে হবে।

সুরঞ্জিতের আরেক সহকর্মী বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ ভোলায় সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে বলেছেন, জাতীয় সংসদে সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত স্বনামখ্যাত পার্লামেন্টারিয়ান ছিলেন। তার অকাল মৃত্যুতে আমাদের দলের অপূরণীয় ক্ষতি হয়েছে। তিনি খুব স্পষ্টভাষী ছিলেন। যেটা বিশ্বাস করতেন সেটা তিনি বলতেন। দ্বিধা দ্বন্দ্ব বোধ করতেন না। সত্য কথা তিনি অকপটে বলতেন। আমরা তাকে সারা জীবন স্মরণ করব।

ঢাকেশ্বরীতে জাসদ সভাপতি ও তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনু বলেন, সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত শুধু সংবিধান প্রণেতাই ছিলেন না, তিনি একজন মুক্তিযোদ্ধা এটাই তার বড় পরিচয়। তিনি আওয়ামী লীগই নয়, আমরা যারা বিভিন্ন রাজনৈতিক দলে আছি সবাইকেই তিনি সংবিধান ও সংসদীয় রাজনীতি সম্পর্কে শিক্ষা দিতেন।

রাজধানীর ল্যাবএইড হাসপাতালে তার মরদেহ দেখতে গিয়ে প্রাথমিক প্রতিক্রিয়ায় আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেন, সবদিক থেকে তিনি ছিলেন নম্বর ওয়ান। তিনি বলেন, সুরঞ্জিতের মৃত্যুতে আমাদের অপূরণীয় ক্ষতি হলো। এটা কখনো পূরণ হওয়ার নয়। শ্রদ্ধা জানিয়ে ওবায়দুল কাদের বলেন, তিনি নেই এমন সংবাদে আমাদের মাঝে শূন্যতা বিরাজ করছে। জানি না এই শূন্যতা পূরণ হবে কি না।

ঢাকেশ্বরীতে শ্রদ্ধা নিবেদনের পর বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, তার মতো অভিজ্ঞ, সৎ ও নিষ্ঠাবান নেতা বিরল। তার সঙ্গে আমার ব্যক্তিগত সম্পর্ক বহুকালের। আমি তাকে মহৎ প্রাণের মানুষ হিসেবে জানতাম। রাজনৈতিক সংকটে তিনি গুরুত্বপূর্ণ বক্তব্য রাখতেন। মানুষের মাঝে আস্থা তৈরি করতেন। এরকম একজন পার্লামেন্টারি রাজনীতির বর্ষীয়ান নেতা চলে যাওয়ায় আমি শোকাহত ও মর্মাহত। আমি তার আত্মার শান্তি কামনা করি।

এই বিভাগের আরও খবর
বিচার বিভাগে গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব ন্যস্ত
বিচার বিভাগে গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব ন্যস্ত
বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ
বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ
কার্গো কমপ্লেক্সের ভল্ট ভেঙে সাত অস্ত্র চুরি
কার্গো কমপ্লেক্সের ভল্ট ভেঙে সাত অস্ত্র চুরি
এটাই আমার শেষ নির্বাচন
এটাই আমার শেষ নির্বাচন
বিজেপি সরকারকে কড়া হুঁশিয়ারি
বিজেপি সরকারকে কড়া হুঁশিয়ারি
ফ্যাসিস্ট হাসিনার বিচার আগামী সপ্তাহে
ফ্যাসিস্ট হাসিনার বিচার আগামী সপ্তাহে
দেশবাসী ইসলামের পক্ষে ঐক্যবদ্ধ
দেশবাসী ইসলামের পক্ষে ঐক্যবদ্ধ
মামদানি মেয়র হলে কমানো হবে ফান্ডিং
মামদানি মেয়র হলে কমানো হবে ফান্ডিং
জলবায়ু তহবিলের ২ হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ
জলবায়ু তহবিলের ২ হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ
মতের পার্থক্য যেন সংঘাতে রূপ না নেয়
মতের পার্থক্য যেন সংঘাতে রূপ না নেয়
ভালো রাজনৈতিক সংস্কৃতি সুযোগ বাড়িয়ে দেবে
ভালো রাজনৈতিক সংস্কৃতি সুযোগ বাড়িয়ে দেবে
নিবন্ধন পাচ্ছে নতুন তিন দল
নিবন্ধন পাচ্ছে নতুন তিন দল
সর্বশেষ খবর
আদর্শিক জায়গা থেকে সমঝোতা বা জোট হতে পারে: নাহিদ ইসলাম
আদর্শিক জায়গা থেকে সমঝোতা বা জোট হতে পারে: নাহিদ ইসলাম

এই মাত্র | রাজনীতি

ঝিনাইদহে পিকআপের ধাক্কায় নিহত ১
ঝিনাইদহে পিকআপের ধাক্কায় নিহত ১

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীতে ট্রাকচাপায় নিহতের ঘটনায় মামলা
নোয়াখালীতে ট্রাকচাপায় নিহতের ঘটনায় মামলা

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শব্দের চেয়ে তিনগুণ গতির পারমাণবিক ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র বানাচ্ছে রাশিয়া
শব্দের চেয়ে তিনগুণ গতির পারমাণবিক ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র বানাচ্ছে রাশিয়া

১৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সন্ধ্যার মধ্যে যেসব জেলায় ঝড়ের আভাস
সন্ধ্যার মধ্যে যেসব জেলায় ঝড়ের আভাস

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

খসড়া টেলিযোগাযোগ অধ্যাদেশে ওটিটি ও সামাজিক মাধ্যম নিয়ন্ত্রণের বিধান
খসড়া টেলিযোগাযোগ অধ্যাদেশে ওটিটি ও সামাজিক মাধ্যম নিয়ন্ত্রণের বিধান

৩১ মিনিট আগে | জাতীয়

'দীপিকা আছে ভালোবাসা তো থাকতেই হবে'
'দীপিকা আছে ভালোবাসা তো থাকতেই হবে'

৩১ মিনিট আগে | শোবিজ

মালদ্বীপে প্রবাসীদের জন্য এনআইডি নিবন্ধন কার্যক্রমে মতবিনিময় সভা
মালদ্বীপে প্রবাসীদের জন্য এনআইডি নিবন্ধন কার্যক্রমে মতবিনিময় সভা

৩৭ মিনিট আগে | পরবাস

যুক্তরাষ্ট্রে মেয়র-গভর্নর নির্বাচনে ডেমোক্র্যাটদের জয়জয়কার, চ্যালেঞ্জের মুখে ট্রাম্প
যুক্তরাষ্ট্রে মেয়র-গভর্নর নির্বাচনে ডেমোক্র্যাটদের জয়জয়কার, চ্যালেঞ্জের মুখে ট্রাম্প

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুর্গাপুর উপজেলার সাবেক চেয়ারম্যান ঝুমাসহ গ্রেফতার ৭
দুর্গাপুর উপজেলার সাবেক চেয়ারম্যান ঝুমাসহ গ্রেফতার ৭

৪৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

পাঁচ ইসলামিক ব্যাংক একীভূত হয়ে গঠিত হচ্ছে ‘সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংক’
পাঁচ ইসলামিক ব্যাংক একীভূত হয়ে গঠিত হচ্ছে ‘সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংক’

৫৫ মিনিট আগে | অর্থনীতি

আজ বিশ্ব সুনামি সচেতনতা দিবস
আজ বিশ্ব সুনামি সচেতনতা দিবস

৫৮ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

শব্দদূষণ রোধে ভোলায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতামূলক কর্মসূচি
শব্দদূষণ রোধে ভোলায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতামূলক কর্মসূচি

৫৯ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বিজয়ী বক্তব্যে যা বললেন জোহরান মামদানি
বিজয়ী বক্তব্যে যা বললেন জোহরান মামদানি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুয়াকাটায় রাস ভক্তদের গঙ্গাস্নান
কুয়াকাটায় রাস ভক্তদের গঙ্গাস্নান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিউ জার্সির গভর্নর হলেন মিকি শেরিল
নিউ জার্সির গভর্নর হলেন মিকি শেরিল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কক্সবাজারে সড়ক দুর্ঘটনায় এক পরিবারের পাঁচজন নিহত
কক্সবাজারে সড়ক দুর্ঘটনায় এক পরিবারের পাঁচজন নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র কে এই মামদানি?
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র কে এই মামদানি?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোহাম্মদপুরে পুলিশের বিশেষ অভিযানে ২৬ জন গ্রেফতার
মোহাম্মদপুরে পুলিশের বিশেষ অভিযানে ২৬ জন গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সূচকের মিশ্র প্রবণতায় পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের মিশ্র প্রবণতায় পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অন্য দেশের ভিসা আবেদন গ্রহণ করে না জার্মান দূতাবাস
অন্য দেশের ভিসা আবেদন গ্রহণ করে না জার্মান দূতাবাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘স্পাইডারম্যান-৪’ সিনেমায় ফিরছে হাল্ক
‘স্পাইডারম্যান-৪’ সিনেমায় ফিরছে হাল্ক

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অ্যাশেজ সিরিজ : অস্ট্রেলিয়ার স্কোয়াডে চমক ওয়েদারল্ড
অ্যাশেজ সিরিজ : অস্ট্রেলিয়ার স্কোয়াডে চমক ওয়েদারল্ড

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান পাচ্ছে সৌদি আরব?
এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান পাচ্ছে সৌদি আরব?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেকনাফে সাবেক ইউপি সদস্যের মরদেহ উদ্ধার
টেকনাফে সাবেক ইউপি সদস্যের মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আর কোনও ইউরোপীয় দেশে হামলা করবে না রাশিয়া: আলবেনিয়ার প্রধানমন্ত্রী
আর কোনও ইউরোপীয় দেশে হামলা করবে না রাশিয়া: আলবেনিয়ার প্রধানমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রবাসে বিএনপির সদস্যপদ সংগ্রহে মালয়েশিয়া নেতাকর্মীদের উচ্ছ্বাস
প্রবাসে বিএনপির সদস্যপদ সংগ্রহে মালয়েশিয়া নেতাকর্মীদের উচ্ছ্বাস

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফেরাতে আপিলের ৮ম দিনের শুনানি চলছে
তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফেরাতে আপিলের ৮ম দিনের শুনানি চলছে

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বসনিয়ার নার্সিং হোমে অগ্নিকাণ্ডে ১০ জনের মৃত্যু
বসনিয়ার নার্সিং হোমে অগ্নিকাণ্ডে ১০ জনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টরন্টোতে অনুষ্ঠিত হলো শিল্পী ওয়াহিদ আসগারের চিত্র প্রদর্শনী
টরন্টোতে অনুষ্ঠিত হলো শিল্পী ওয়াহিদ আসগারের চিত্র প্রদর্শনী

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

সর্বাধিক পঠিত
ইশরাক মনোনয়ন পাওয়ায় যা বললেন নুসরাত
ইশরাক মনোনয়ন পাওয়ায় যা বললেন নুসরাত

২৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

কর্মীদের আবেগকেও সম্মান করতে হবে : রুমিন ফারহানা
কর্মীদের আবেগকেও সম্মান করতে হবে : রুমিন ফারহানা

২৩ ঘণ্টা আগে | টক শো

মাদারীপুর-১ আসনে কামাল মোল্লার মনোনয়ন স্থগিত
মাদারীপুর-১ আসনে কামাল মোল্লার মনোনয়ন স্থগিত

১৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ
বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নিবন্ধন না পেয়ে আমরণ অনশনে আমজনতার তারেক
নিবন্ধন না পেয়ে আমরণ অনশনে আমজনতার তারেক

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মামদানির জয়ে যা বললেন ট্রাম্প
মামদানির জয়ে যা বললেন ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমার সৌভাগ্য হবে বেগম জিয়া এবং তারেক রহমানের পাশে সংসদে বসার: হুম্মাম কাদের
আমার সৌভাগ্য হবে বেগম জিয়া এবং তারেক রহমানের পাশে সংসদে বসার: হুম্মাম কাদের

১১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নিবন্ধন পেল এনসিপিসহ তিন দল
নিবন্ধন পেল এনসিপিসহ তিন দল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমরা নির্বাচনে জোট করব না: জামায়াত আমির
আমরা নির্বাচনে জোট করব না: জামায়াত আমির

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত ৩৭ বন্দিকে মুক্তি দিচ্ছে সরকার
যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত ৩৭ বন্দিকে মুক্তি দিচ্ছে সরকার

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির মনোনয়ন না পেয়ে যা বললেন কনকচাঁপা
বিএনপির মনোনয়ন না পেয়ে যা বললেন কনকচাঁপা

২১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিসিবি থেকে পদত্যাগ করতে যাচ্ছেন সালাহউদ্দিন
বিসিবি থেকে পদত্যাগ করতে যাচ্ছেন সালাহউদ্দিন

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

উট ও স্বর্ণ থেকে সাম্রাজ্য: দাগোলোর হাতে এখন অর্ধেক সুদান
উট ও স্বর্ণ থেকে সাম্রাজ্য: দাগোলোর হাতে এখন অর্ধেক সুদান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিউইয়র্কের মেয়র পদে মামদানির ঐতিহাসিক বিজয়
নিউইয়র্কের মেয়র পদে মামদানির ঐতিহাসিক বিজয়

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আনিসুলের বান্ধবী তৌফিকার আয়কর নথি জব্দের আদেশ
আনিসুলের বান্ধবী তৌফিকার আয়কর নথি জব্দের আদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শওকত-রনির কোলাকুলি, ধানের শীষকে বিজয়ী করার আহ্বান
শওকত-রনির কোলাকুলি, ধানের শীষকে বিজয়ী করার আহ্বান

১৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শাপলা কলি প্রতীকে নিবন্ধন পেয়েছে এনসিপি: সামান্তা
শাপলা কলি প্রতীকে নিবন্ধন পেয়েছে এনসিপি: সামান্তা

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজীপুরে জবাইকৃত ঘোড়ার মাংস জব্দ, জীবিত উদ্ধার ৩৭টি
গাজীপুরে জবাইকৃত ঘোড়ার মাংস জব্দ, জীবিত উদ্ধার ৩৭টি

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শিগগিরই আসছে ২৫০০ কোটি টাকার ৭ম বিনিয়োগ সুকুক
শিগগিরই আসছে ২৫০০ কোটি টাকার ৭ম বিনিয়োগ সুকুক

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

৪১ ডেপুটি ও ৬৭ সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল নিয়োগ দিল সরকার
৪১ ডেপুটি ও ৬৭ সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল নিয়োগ দিল সরকার

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাকির নায়েককে আপাতত বাংলাদেশে আসার অনুমতি না দেওয়ার সিদ্ধান্ত
জাকির নায়েককে আপাতত বাংলাদেশে আসার অনুমতি না দেওয়ার সিদ্ধান্ত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খামেনির ছবি পোড়ানোর পর যুবকের গুলিবিদ্ধ মরদেহ উদ্ধার
খামেনির ছবি পোড়ানোর পর যুবকের গুলিবিদ্ধ মরদেহ উদ্ধার

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুডিসিয়াল সার্ভিস কমিশনে নিয়োগ পেলেন বিচারপতি আহমেদ সোহেল
জুডিসিয়াল সার্ভিস কমিশনে নিয়োগ পেলেন বিচারপতি আহমেদ সোহেল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদোন্নতি পাচ্ছেন এক হাজারের বেশি বিচারক
পদোন্নতি পাচ্ছেন এক হাজারের বেশি বিচারক

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোহাম্মদপুরে বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
মোহাম্মদপুরে বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সৌদিতে আরও ১৭ হাজার নারী সংগীত শিক্ষক প্রশিক্ষণ পাচ্ছেন
সৌদিতে আরও ১৭ হাজার নারী সংগীত শিক্ষক প্রশিক্ষণ পাচ্ছেন

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের বাজারে প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম কত
দেশের বাজারে প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম কত

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিপিএলে ৫ দল, শুরু ডিসেম্বরের মাঝামাঝিতে
বিপিএলে ৫ দল, শুরু ডিসেম্বরের মাঝামাঝিতে

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শরীরচর্চা ও সঙ্গীত শিক্ষক নিয়োগ প্রস্তাব বাতিল প্রসঙ্গে ব্যাখ্যা দিলো সরকার
প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শরীরচর্চা ও সঙ্গীত শিক্ষক নিয়োগ প্রস্তাব বাতিল প্রসঙ্গে ব্যাখ্যা দিলো সরকার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার বিচারের রায় আগামী সপ্তাহে: মাহফুজ আলম
শেখ হাসিনার বিচারের রায় আগামী সপ্তাহে: মাহফুজ আলম

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
এখন বিএনপির বাকি আসনের হিসাবনিকাশ
এখন বিএনপির বাকি আসনের হিসাবনিকাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি উত্তাপে দেশ
নির্বাচনি উত্তাপে দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা শিগগিরই
জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা শিগগিরই

প্রথম পৃষ্ঠা

এ কেমন স্কুল ভবন!
এ কেমন স্কুল ভবন!

পেছনের পৃষ্ঠা

এটাই আমার শেষ নির্বাচন
এটাই আমার শেষ নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিলিন্ডার দুর্ঘটনার বড় ক্ষতি রোধে উদ্যোগ
সিলিন্ডার দুর্ঘটনার বড় ক্ষতি রোধে উদ্যোগ

নগর জীবন

অঙ্গ দিতে পারবেন ইমোশনাল ডোনার
অঙ্গ দিতে পারবেন ইমোশনাল ডোনার

প্রথম পৃষ্ঠা

অবৈধ সুবিধা দিলেই পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা
অবৈধ সুবিধা দিলেই পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা

পেছনের পৃষ্ঠা

১৮ মাসে এক কোটি চাকরি নিছক বাগ্মিতা নয় সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা
১৮ মাসে এক কোটি চাকরি নিছক বাগ্মিতা নয় সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা

নগর জীবন

এ কী কাণ্ড মাধুরীর
এ কী কাণ্ড মাধুরীর

শোবিজ

কুড়িগ্রামে ভাওয়াইয়ার সুরে মায়াভরা ইত্যাদি
কুড়িগ্রামে ভাওয়াইয়ার সুরে মায়াভরা ইত্যাদি

শোবিজ

জলবায়ু তহবিলের ২ হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ
জলবায়ু তহবিলের ২ হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

পারিশ্রমিক পেতে ফুটবলারদের তাগাদা
পারিশ্রমিক পেতে ফুটবলারদের তাগাদা

মাঠে ময়দানে

সংকট পিছু ছাড়ছে না সিইউএফএলের
সংকট পিছু ছাড়ছে না সিইউএফএলের

নগর জীবন

১৬ বছর পর আসিফ
১৬ বছর পর আসিফ

শোবিজ

মতের পার্থক্য যেন সংঘাতে রূপ না নেয়
মতের পার্থক্য যেন সংঘাতে রূপ না নেয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকট নিরসনে চাই ইসলামি অনুশাসন
সংকট নিরসনে চাই ইসলামি অনুশাসন

নগর জীবন

দেশবাসী ইসলামের পক্ষে ঐক্যবদ্ধ
দেশবাসী ইসলামের পক্ষে ঐক্যবদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

কার্গো কমপ্লেক্সের ভল্ট ভেঙে সাত অস্ত্র চুরি
কার্গো কমপ্লেক্সের ভল্ট ভেঙে সাত অস্ত্র চুরি

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনে শীর্ষ নেতাদের পেয়ে বগুড়াজুড়ে আনন্দ উৎসব
নির্বাচনে শীর্ষ নেতাদের পেয়ে বগুড়াজুড়ে আনন্দ উৎসব

পেছনের পৃষ্ঠা

রূপবানের ভূত চেপেছিল সর্বত্র
রূপবানের ভূত চেপেছিল সর্বত্র

শোবিজ

২০০ বছরের রাস উৎসবে পুণ্যার্থীর ঢল
২০০ বছরের রাস উৎসবে পুণ্যার্থীর ঢল

দেশগ্রাম

বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ
বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

নিউমার্কেট মোড়ে বিকাল ৪টার আগে হকার বসতে পারবেন না
নিউমার্কেট মোড়ে বিকাল ৪টার আগে হকার বসতে পারবেন না

নগর জীবন

পোশাক রপ্তানি কমল টানা তিন মাস
পোশাক রপ্তানি কমল টানা তিন মাস

পেছনের পৃষ্ঠা

নিবন্ধন পাচ্ছে নতুন তিন দল
নিবন্ধন পাচ্ছে নতুন তিন দল

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজশাহীতে পাঁচ পরিবারকে উচ্ছেদের প্রতিবাদে মানববন্ধন
রাজশাহীতে পাঁচ পরিবারকে উচ্ছেদের প্রতিবাদে মানববন্ধন

নগর জীবন

ঐকমত্য কমিশন সিদ্ধান্ত চাপিয়ে দিতে চাচ্ছে
ঐকমত্য কমিশন সিদ্ধান্ত চাপিয়ে দিতে চাচ্ছে

নগর জীবন

আলাপের জন্য আলাপ
আলাপের জন্য আলাপ

রকমারি রম্য