শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৩ ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ আপডেট:

লেখকের অন্য চোখ

মনে হবে না ওটা ওর মাতৃভাষা নয়

সমরেশ মজুমদার
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
মনে হবে না ওটা ওর মাতৃভাষা নয়

আপনি মুম্বাইতে গিয়ে ১০ বছর থাকুন, মারাঠি ভাষা না শিখে দিব্যি চালিয়ে দিতে পারবেন। আমার এক পরিচিত চেন্নাইতে ৩০ বছর আছেন।

ভদ্রলোক তামিল বা তেলেগু বলতে পারেন না, কিছু শব্দের অর্থ বুঝতে পারেন। কিন্তু কলকাতায় অবাংলা ভাষী যারা কয়েক বছর বাস করেন তাদের অনেকেই ভাঙা বাংলায় কথা বলতে পারেন। ওরা দুই পুরুষ এই শহরে থাকলে এবং বাংলা বললে মনে হবে না ওটা ওর মাতৃভাষা নয়। অথচ কলকাতা এমন একটা শহর যেখানে বাংলা না শিখলেও চলে। আইএএস, আইপিএস অফিসাররা এই রাজ্যে চাকরি করলে বোধহয় বাংলা বলাটা বাধ্যতামূলক। নইলে তাদের বেশির ভাগই কথা বলার সময় কুঁতিয়ে কুঁতিয়ে বাংলা বলেন কেন? আমি জানি না, হয়তো চাকরি বাঁচানোর জন্য ওদের ওই কুকর্মটি করতে হয়। কিন্তু যাদের ক্ষেত্রে বাধ্যতামূলক নয় তারা দিব্যি ইংরেজি এবং হিন্দি বলে গড়িয়া থেকে বেলঘরিয়া ঘুরে বেড়াতে পারেন। কিন্তু তবু তাদের মুখে বাংলা শুনছি। সেদিন বিকালে লেকভিউ রোডে গিয়েছিলাম। কয়েকটি ছেলে ফুটপাথে দাঁড়িয়ে আড্ডা মারছিল। তাদের একজন আচমকা গান ধরল, ‘আমি বাংলায় কথা বলি, আমি বাংলায় গান গাই, আমি বিলিতি না পেলে কখনো সখনো একটু বাংলা খাই।’ অবাক হয়েছিলাম। প্রতুল মুখোপাধ্যায়ের অনবদ্য গানটির সুরে এবং কাছাকাছি কথা রেখে আচমকা কী গাইল ছেলেটি? আমাকে দাঁড়াতে দেখে ছেলেটি বলল, ‘মজা করছিলাম, রাগ করবেন না দাদা।’ ‘এরকম মজা করলে যিনি এই গানের স্রষ্টা তাকে অসম্মান করা হয়।’ দলের একজন ক্ষমা চাইলে আমার সন্দেহ হলো। আমি ওদের নাম জিজ্ঞাসা করে জানতে পারলাম ওরা চারজনই কেরল-এর ছেলে। কলকাতায় জন্মেছে। এখানকার স্কুলে পড়ে কলেজে ভর্তি হয়েছে। তখন ভালো লাগল। এরা নিজেদের মধ্যে মজা করতে প্রায় প্যারোডি ধরনের গান গাইছিল। সেটা মাতৃভাষাতেও গাইতে পারত। ওই বয়সের বাঙালি ছেলের অর্ধেকাংশ রকে বসে চার এবং দুই অক্ষরের শব্দ অসারে উচ্চারণ করে যায়, যা শুনলে কানের ভিতর গরম বাতাস ঢোকে। এরা তো সেটা করেনি। কলকাতায় এক পুরুষের বেশি বাস করছেন এমন মানুষের সংখ্যা কত তার কোনো হিসাব কাগজে পড়িনি। ভোটার লিস্ট দেখে একটা ধারণা করা যেতে পারে। কিন্তু যে লিস্টে বহু পুরুষ ধরে বাস করা বাঙালিদের নাম পাওয়া যায় না সেখানে ওই ধারণা সত্যের অনেক দূরে থেকে যাবে। যেমন ধরুন, উত্তর কলকাতায় যে লোকটি জল এনে বাড়িতে বাড়িতে পৌঁছে দেয়, যার বাড়ি কটক অথবা বালেশ্বরে, তার কোনো ভোটার আইডেন্টিটি কার্ড নেই, সে চমৎকার বাংলা বলে বাড়ির মেয়েদের সঙ্গে। পাড়ায় পাড়ায় পান-সিগারেটের দোকান চালান যিনি, তিনি দেশে দুবারে মাসখানেক থেকে এলেও বাংলা বলেন অনায়াসে। আমার পাড়ার ঠাকুর একদিন বেশ বিনয়ের সঙ্গে জানাল, যদি তাকে একটা বই দিই তা হলে পড়েই ফেরত দেবে। শুনে খুশি হলাম। গোটা আটেক উপন্যাস ওড়িয়া ভাষায় অনুবাদ করেছেন কটকের এক অধ্যাপক। তার একটা ঠাকুরকে দিতেই সে প্রবলভাবে মাথা নাড়তে লাগল, ‘না না। আপনার বাংলায় লেখা বই আমাকে দিন।’ বললাম, ‘ওড়িয়া ভাষায় পড়তে তো সুবিধে হবে তোমার।’ সে বলল, ‘উনি তো আপনার বাংলা থেকে ওড়িয়াতে অনুবাদ করেছেন। তাতে কি সব মজা ঠিক থাকে?’ আমি অবাক হয়েছিলাম। তাকে বাংলা বই দিয়ে আর একটা সমস্যা বাড়ালাম। শেষ করেই সে আর একটা পড়তে চায়। এতদিনে আমার লেখা অর্ধেক বই তার পড়া হয়ে গেছে। অবিভক্ত বাংলায় অন্য রাজ্য থেকে এসে বসবাস শুরু করেন রাজস্থানের মানুষ। মূলত ব্যবসার প্রয়োজনে তারা এসেছিলেন। কিন্তু প্রথমদিকে তাদের ধর্মাচরণ, বৈবাহিক সম্পর্ক ইত্যাদির ব্যাপারে দেশের ভূমিকা খুব গুরুত্বপূর্ণ ছিল। ইতিহাস বলছে, সেই পাল বংশের রাজত্বের সময় কনৌজ থেকে ভাড়াতে লেঠেলদের আনা হয়েছিল সুশিক্ষিত সৈন্যবাহিনী তৈরি করতে। এদেশে এসে তারা নিশ্চয়ই নিজেদের ভাষার সঙ্গে সদ্য শেখা টুকরো টুকরো বাংলা শব্দ বলা শুরু করেন। দুই-তিন প্রজন্মের মধ্যে তারা সৈন্যবাহিনীর গুরুত্বপূর্ণ পদ, এমনকি সেনাপতিও হয়ে যান কেউ কেউ। তারপর পালদের হটিয়ে সিংহাসন দখল করেন। এই মানুষদের পদবি ছিল সেন। থাকতে থাকতে তারা এক সময় বাঙালি হয়ে গেলেন। লক্ষ্মণ সেনকে বাঙালি না ভাবার কারণ নেই। যারা চর্চা করেন তারা বলতে পারবেন লক্ষ্মণ-বল্লাল সেনদের পূর্বপুরুষরাই প্রথম অন্য রাজ্য থেকে আসা মানুষ কিনা। রাজস্থানের মানুষের কথা বাংলার ইতিহাসে প্রচুর দেখা যায়। এরা শুধু এলেন না, পরের প্রজন্মের মানুষরাও এদের অনুসরণ করলেন। এরা শুধু বাংলাই শিখলেন না, এদেশীয় রাজনীতিতে অংশও নিলেন। কিন্তু এই মানুষেরা উঠতে-বসতে বাঙালির সঙ্গে কাজে-অকাজে সময় কাটিয়েও নিজেদের মহল্লা আলাদা করে নিলেন। এই ১০ বছর আগে পর্যন্ত বড়বাজার শুধু কলকাতায় ছিল না, পশ্চিমবাংলার প্রায় প্রতিটি শহরে তার মিনিসংস্করণ দেখা যেত। এই একই প্রবণতা অবাঙালি মুসলমানদের মধ্যে দেখা গেছে। খিদিরপুর, গার্ডেনরিচ, পার্কসার্কাস, রাজাবাজার এখন তাদের এলাকা। কোনো বঙ্গসন্তানকে যদি ফ্ল্যাট খুঁজতে বলা হয়, তিনি চেষ্টা করবেন রাজাবাজারকে এড়িয়ে যেতে। এই যে অবাঙালি মানুষ এই বাংলায় এসেছেন, বাংলা ভাষা শিখেছেন, এসে আর ফিরে যাননি, তাদের মধ্যে তো আসার আগে আলাপ-পরিচয় ছিল না। যেন একটি চুম্বকশক্তি তাদের টেনে এক মহল্লায় নিয়ে যায়। এই মহল্লা তৈরি করে থাকার প্রবণতা ওড়িয়াবাসীদেরও আছে। তবে তারা ছড়িয়ে আছেন শহরের সর্বত্র। বিহারিদের মধ্যে, বিশেষ করে বিহারি হিন্দুদের মধ্যে এই প্রবণতা তেমন নেই। তারা একটি বাড়ির কয়েকটি ঘর ভাড়া নিয়ে মিলেমিশে থাকেন। এদের বেশির ভাগের আয় সামান্য। একটি ঘরে সাত-আটজন রাতযাপন করেন। রাস্তার কলের জল আর গণশৌচাগার ব্যবহার করেন। গঙ্গা কাছাকাছি থাকলে সব সমস্যার সমাধান। বছর ১৫ আগে রাসবিহারী অ্যাভিনিউর দুই পাশ দক্ষিণীরা দখল করেছিলেন। এককথায় যাদের দক্ষিণী বললাম, তাদের মধ্যে তামিল, তেলেগু, কর্নাটকি ভাষাভাষী মানুষও আছেন। কিন্তু সল্টলেক হওয়ার পর থেকে ধীরে ধীরে সব ব্যবধান ঘুচে গেল। কলকাতায় বাস করতে আসা অবাঙালি সম্পন্ন পরিবারগুলো সল্টলেকের বিভিন্ন সেক্টরে ছড়িয়ে পড়ল। একই বাড়ির বিভিন্ন ফ্ল্যাটে বাঙালি, ম্যাড্রাসি, মারাঠি, গুজরাটি থেকে শুরু করে পাঞ্জাবি পরিবারকেও থাকতে দেখা যাচ্ছে। কলকাতা নয়, সল্টলেক এবং এখন রাজারহাটও মিনি ভারতবর্ষ হয়ে উঠেছে।

এই বিভাগের আরও খবর
বাংলাদেশে সহযোগিতা বাড়াতে চায় পাকিস্তান
বাংলাদেশে সহযোগিতা বাড়াতে চায় পাকিস্তান
ভোটে অংশ নিতে পারবে না জাপা
ভোটে অংশ নিতে পারবে না জাপা
পিএসসিতে ১৫ দফা প্রস্তাব এনসিপির
পিএসসিতে ১৫ দফা প্রস্তাব এনসিপির
নির্বাচন বাধাগ্রস্ত হলে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা হবে না
নির্বাচন বাধাগ্রস্ত হলে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা হবে না
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন সুপারিশ প্রায় চূড়ান্ত
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন সুপারিশ প্রায় চূড়ান্ত
দেশ গঠনে কোর অব ইঞ্জিনিয়ার্সের ভূমিকা অব্যাহত থাকবে
দেশ গঠনে কোর অব ইঞ্জিনিয়ার্সের ভূমিকা অব্যাহত থাকবে
তারেক রহমান জনগণের বন্ধু
তারেক রহমান জনগণের বন্ধু
কর্মসূচি সফল করার আহ্বান
কর্মসূচি সফল করার আহ্বান
শেষ পর্যায়ে আরও তিন মামলার বিচার
শেষ পর্যায়ে আরও তিন মামলার বিচার
১৫ সেনা কর্মকর্তা এখনো চাকরিতে বহাল : প্রসিকিউশন
১৫ সেনা কর্মকর্তা এখনো চাকরিতে বহাল : প্রসিকিউশন
সংসদ নির্বাচনের ভোট কেন্দ্র চূড়ান্ত আজ প্রকাশ
সংসদ নির্বাচনের ভোট কেন্দ্র চূড়ান্ত আজ প্রকাশ
মিত্ররা চায় ধানের শীষ
মিত্ররা চায় ধানের শীষ
সর্বশেষ খবর
গোপালগঞ্জে গণঅধিকার পরিষদের ৫৯ নেতার পদত্যাগ
গোপালগঞ্জে গণঅধিকার পরিষদের ৫৯ নেতার পদত্যাগ

৩ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে অংশ নেবে এনসিপি : সারজিস
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে অংশ নেবে এনসিপি : সারজিস

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আইসিইউ থেকে কেবিনে আইয়ার
আইসিইউ থেকে কেবিনে আইয়ার

২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক রেলমন্ত্রী মুজিবুলের পিএস কিবরিয়ার ৫ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
সাবেক রেলমন্ত্রী মুজিবুলের পিএস কিবরিয়ার ৫ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

৪ মিনিট আগে | জাতীয়

প্রতিষ্ঠানের স্বার্থ সবকিছুর ঊর্ধ্বে রাখতে হবে : ফায়ার সার্ভিস ডিজি
প্রতিষ্ঠানের স্বার্থ সবকিছুর ঊর্ধ্বে রাখতে হবে : ফায়ার সার্ভিস ডিজি

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

শাহরুখকে ‘একঘেয়ে অভিনেতা’ বললেন নাসিরুদ্দিন
শাহরুখকে ‘একঘেয়ে অভিনেতা’ বললেন নাসিরুদ্দিন

৯ মিনিট আগে | শোবিজ

ক্ষমতায় গেলে নারীদের কর্মঘণ্টা কমিয়ে দেয়ার ঘোষণা জামায়াত আমিরের
ক্ষমতায় গেলে নারীদের কর্মঘণ্টা কমিয়ে দেয়ার ঘোষণা জামায়াত আমিরের

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

নাগা প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষা সামগ্রী বিতরণ বসুন্ধরা শুভসংঘের
নাগা প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষা সামগ্রী বিতরণ বসুন্ধরা শুভসংঘের

৩০ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

জামালপুরে কাভার্ড ভ্যানের চাপায় ৪ জনের মৃত্যু
জামালপুরে কাভার্ড ভ্যানের চাপায় ৪ জনের মৃত্যু

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারত সিরিজ দিয়ে দলে ফিরলেন প্রোটিয়া অধিনায়ক বাভুমা
ভারত সিরিজ দিয়ে দলে ফিরলেন প্রোটিয়া অধিনায়ক বাভুমা

৩০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

৪ মাসে মোংলায় নোঙর করেছে ২৫৫ বিদেশি জাহাজ
৪ মাসে মোংলায় নোঙর করেছে ২৫৫ বিদেশি জাহাজ

৩৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

দীর্ঘদিন কাপ্তাই হ্রদ ড্রেজিং না হওয়ায় উদ্বেগ মৎস্য উপদেষ্টার
দীর্ঘদিন কাপ্তাই হ্রদ ড্রেজিং না হওয়ায় উদ্বেগ মৎস্য উপদেষ্টার

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফরিদপুরে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে শিক্ষার্থীদের মানসিক স্বাস্থ্য সুরক্ষা বিষয়ক কর্মশালা
ফরিদপুরে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে শিক্ষার্থীদের মানসিক স্বাস্থ্য সুরক্ষা বিষয়ক কর্মশালা

৩৬ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

গণভোটের মাধ্যমে পিআর পদ্ধতির সমাধান করতে হবে: মুজিবুর রহমান
গণভোটের মাধ্যমে পিআর পদ্ধতির সমাধান করতে হবে: মুজিবুর রহমান

৩৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

ভাঙ্গায় সাপের কামড়ে কলেজছাত্রের মৃত্যু
ভাঙ্গায় সাপের কামড়ে কলেজছাত্রের মৃত্যু

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিভিন্ন খাতে সহযোগিতা জোরদারে একমত ঢাকা ও ইসলামাবাদ
বিভিন্ন খাতে সহযোগিতা জোরদারে একমত ঢাকা ও ইসলামাবাদ

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

মালিতে ভয়াবহ জ্বালানি সংকট, সব শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ ঘোষণা
মালিতে ভয়াবহ জ্বালানি সংকট, সব শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ ঘোষণা

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫ দাবিতে ঝিনাইদহে জামায়াতের বিক্ষোভ
৫ দাবিতে ঝিনাইদহে জামায়াতের বিক্ষোভ

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ করতে পুলিশের ভূমিকা সর্বাগ্রে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ করতে পুলিশের ভূমিকা সর্বাগ্রে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাবির হলে ধূমপানে জরিমানা, গাঁজা সেবনে বহিষ্কার
ঢাবির হলে ধূমপানে জরিমানা, গাঁজা সেবনে বহিষ্কার

৪৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সরকারি সফর শেষে দেশে ফিরলেন বিমান বাহিনী প্রধান
সরকারি সফর শেষে দেশে ফিরলেন বিমান বাহিনী প্রধান

৪৪ মিনিট আগে | জাতীয়

দুর্নীতিবাজদের অনেকে রাজনীতিবিদদের দ্বারা লালিত হয় : দুদক চেয়ারম্যান
দুর্নীতিবাজদের অনেকে রাজনীতিবিদদের দ্বারা লালিত হয় : দুদক চেয়ারম্যান

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেপ্তার
চট্টগ্রামে সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেপ্তার

৪৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জাপানে পৌঁছেছেন ডোনাল্ড ট্রাম্প
জাপানে পৌঁছেছেন ডোনাল্ড ট্রাম্প

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিসিবির চাকরি ছাড়লেন ফিটনেস ট্রেনার নাথান কেলি
বিসিবির চাকরি ছাড়লেন ফিটনেস ট্রেনার নাথান কেলি

৪৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনের জন্য আরও ভালো পরিবেশ প্রয়োজন: শিবির সভাপতি
নির্বাচনের জন্য আরও ভালো পরিবেশ প্রয়োজন: শিবির সভাপতি

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে যুবদলের ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে বর্ণাঢ্য র‌্যালি
বাগেরহাটে যুবদলের ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে বর্ণাঢ্য র‌্যালি

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আরও অর্ধশত অবৈধ ভারতীয়কে ফেরত পাঠাল যুক্তরাষ্ট্র
আরও অর্ধশত অবৈধ ভারতীয়কে ফেরত পাঠাল যুক্তরাষ্ট্র

৫২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের প্রস্তুতির অগ্রগতি ৯০ থেকে ৯৫ শতাংশ: ইসি সচিব
নির্বাচনের প্রস্তুতির অগ্রগতি ৯০ থেকে ৯৫ শতাংশ: ইসি সচিব

৫৩ মিনিট আগে | জাতীয়

পিরোজপুরে যুবদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত
পিরোজপুরে যুবদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
স্বর্ণের দাম আরও কমল
স্বর্ণের দাম আরও কমল

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সত্যিই কি বিয়ে করেছেন জায়েদ খান?
সত্যিই কি বিয়ে করেছেন জায়েদ খান?

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইডেন ছাত্রলীগের সভাপতি রিভার জামিন নামঞ্জুর
ইডেন ছাত্রলীগের সভাপতি রিভার জামিন নামঞ্জুর

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপি কার্যালয়ে প্রস্তুতি জোরদার: তারেক রহমানের অফিস কার্যক্রমের জন্য সাজছে পল্টন অফিস
বিএনপি কার্যালয়ে প্রস্তুতি জোরদার: তারেক রহমানের অফিস কার্যক্রমের জন্য সাজছে পল্টন অফিস

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তিনদিন পরই বাতিল হয়ে যাবে অতিরিক্ত সিম
তিনদিন পরই বাতিল হয়ে যাবে অতিরিক্ত সিম

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টরন্টো নয়, কমান্ডার সোহায়েল কারাগারে বন্দি: কারা অধিদপ্তর
টরন্টো নয়, কমান্ডার সোহায়েল কারাগারে বন্দি: কারা অধিদপ্তর

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজার শান্তিরক্ষা মিশনে যাচ্ছে কোন দেশের সেনারা?
গাজার শান্তিরক্ষা মিশনে যাচ্ছে কোন দেশের সেনারা?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গভীর নিম্নচাপটি ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থায়’ পরিণত, কখন-কোথায় আঘাত হানতে পারে
গভীর নিম্নচাপটি ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থায়’ পরিণত, কখন-কোথায় আঘাত হানতে পারে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রোরেলের বিয়ারিং প্যাড পড়ে নিহত কালামের দাফন সম্পন্ন
মেট্রোরেলের বিয়ারিং প্যাড পড়ে নিহত কালামের দাফন সম্পন্ন

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ড্যাফোডিল ও সিটি ইউনিভার্সিটির শিক্ষার্থীদের মধ্যে সংঘর্ষ, গাড়িতে আগুন
ড্যাফোডিল ও সিটি ইউনিভার্সিটির শিক্ষার্থীদের মধ্যে সংঘর্ষ, গাড়িতে আগুন

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতে পালানোর সময় শামীম ওসমানের সহযোগী আজিজ গ্রেফতার
ভারতে পালানোর সময় শামীম ওসমানের সহযোগী আজিজ গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় পার্টির মতো ‘পোষা’ দল হতে আসেনি এনসিপি: সারজিস
জাতীয় পার্টির মতো ‘পোষা’ দল হতে আসেনি এনসিপি: সারজিস

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আর নয় গোপনে, প্রকাশ্যেই প্রেম করে বেড়াচ্ছেন জাস্টিন ট্রুডো ও কেটি পেরি
আর নয় গোপনে, প্রকাশ্যেই প্রেম করে বেড়াচ্ছেন জাস্টিন ট্রুডো ও কেটি পেরি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩০ মিনিটের ব্যবধানে দক্ষিণ চীন সাগরে মার্কিন হেলিকপ্টার ও যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত
৩০ মিনিটের ব্যবধানে দক্ষিণ চীন সাগরে মার্কিন হেলিকপ্টার ও যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কার দুই বিমানবালাকে মারধরের অভিযোগে সৌদি যুবক গ্রেফতার
শ্রীলঙ্কার দুই বিমানবালাকে মারধরের অভিযোগে সৌদি যুবক গ্রেফতার

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে সাত দিনে ২২ হাজারের বেশি প্রবাসী গ্রেফতার
সৌদিতে সাত দিনে ২২ হাজারের বেশি প্রবাসী গ্রেফতার

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিজের নামে কয়টা সিম আছে জানেন? এখনই চেক করুন!
নিজের নামে কয়টা সিম আছে জানেন? এখনই চেক করুন!

৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

টিউশনি-বাড়ির সিঁড়িতেই জবির নারী শিক্ষার্থীকে হেনস্তা-শ্লীলতাহানি!
টিউশনি-বাড়ির সিঁড়িতেই জবির নারী শিক্ষার্থীকে হেনস্তা-শ্লীলতাহানি!

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মৃত্যুর আগে পরিবারের সঙ্গে শেষ কী কথা হয়েছিল ফার্মগেটে নিহত যুবকের
মৃত্যুর আগে পরিবারের সঙ্গে শেষ কী কথা হয়েছিল ফার্মগেটে নিহত যুবকের

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আবারও পাকিস্তান প্রধানমন্ত্রী-সেনাপ্রধানের ভূয়সী প্রশংসা করলেন ট্রাম্প
আবারও পাকিস্তান প্রধানমন্ত্রী-সেনাপ্রধানের ভূয়সী প্রশংসা করলেন ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ আকাশ শক্তি বাড়াতে তুরস্কের তোড়জোড়
হঠাৎ আকাশ শক্তি বাড়াতে তুরস্কের তোড়জোড়

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলবেনিয়ার এআই মন্ত্রী অন্তঃসত্ত্বা, জন্ম দেবে ৮৩টি সন্তান!
আলবেনিয়ার এআই মন্ত্রী অন্তঃসত্ত্বা, জন্ম দেবে ৮৩টি সন্তান!

১৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

মেট্রোরেল পুরোদমে চলাচল শুরু
মেট্রোরেল পুরোদমে চলাচল শুরু

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিধিমালায় না থাকায় এনসিপিকে শাপলা দেওয়ার সুযোগ নেই : ইসি সচিব
বিধিমালায় না থাকায় এনসিপিকে শাপলা দেওয়ার সুযোগ নেই : ইসি সচিব

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইস্তাম্বুলে আলোচনার মধ্যেই আফগান-পাকিস্তান সীমান্তে নতুন সংঘর্ষ, নিহত ৩০
ইস্তাম্বুলে আলোচনার মধ্যেই আফগান-পাকিস্তান সীমান্তে নতুন সংঘর্ষ, নিহত ৩০

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেট্রোরেল ও ফ্লাইওভারের বিয়ারিং প্যাডের মান যাচাইয়ে হাইকোর্টে রিট
মেট্রোরেল ও ফ্লাইওভারের বিয়ারিং প্যাডের মান যাচাইয়ে হাইকোর্টে রিট

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মঙ্গলবার থেকে হতে পারে টানা বৃষ্টি
মঙ্গলবার থেকে হতে পারে টানা বৃষ্টি

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাবেদের অর্থ পাচার এখনও চলছে, এস আলম-আরামিট গ্রুপের যোগসাজশ
জাবেদের অর্থ পাচার এখনও চলছে, এস আলম-আরামিট গ্রুপের যোগসাজশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফ্যাসিবাদবিরোধী দলগুলোকে নিয়ে বৃহৎ জোট গঠনের চিন্তা করছে বিএনপি : সালাহউদ্দিন
ফ্যাসিবাদবিরোধী দলগুলোকে নিয়ে বৃহৎ জোট গঠনের চিন্তা করছে বিএনপি : সালাহউদ্দিন

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বকাপের আগে চ্যালেঞ্জিং ক্রিকেট খেলতে চান টাইগার অধিনায়ক
বিশ্বকাপের আগে চ্যালেঞ্জিং ক্রিকেট খেলতে চান টাইগার অধিনায়ক

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
জীবন-মৃত্যুর জুয়ায় বাংলাদেশিরা
জীবন-মৃত্যুর জুয়ায় বাংলাদেশিরা

প্রথম পৃষ্ঠা

এখন আমার বাচ্চাদের কী হবে
এখন আমার বাচ্চাদের কী হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রস্তুত বাড়ি আসছে গাড়ি
প্রস্তুত বাড়ি আসছে গাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

সর্বনাশের বুলেট ট্রেনে ধ্বংসের অতলান্তে যাত্রা
সর্বনাশের বুলেট ট্রেনে ধ্বংসের অতলান্তে যাত্রা

সম্পাদকীয়

ওষুধ কাজ করছে না শরীরে
ওষুধ কাজ করছে না শরীরে

পেছনের পৃষ্ঠা

তারকাদের রহস্যজনক মৃত্যু
তারকাদের রহস্যজনক মৃত্যু

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সাধু বেশে শয়তান
সাধু বেশে শয়তান

প্রথম পৃষ্ঠা

মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির চার নেতা, একক প্রচারে জামায়াত
মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির চার নেতা, একক প্রচারে জামায়াত

নগর জীবন

দেশ জাতির কল্যাণে ঐক্যবদ্ধের বিকল্প নেই
দেশ জাতির কল্যাণে ঐক্যবদ্ধের বিকল্প নেই

নগর জীবন

‘সনদ বাস্তবায়নের সুনির্দিষ্ট ফোরাম জাতীয় সংসদ’
‘সনদ বাস্তবায়নের সুনির্দিষ্ট ফোরাম জাতীয় সংসদ’

নগর জীবন

ভোটে অংশ নিতে পারবে না জাপা
ভোটে অংশ নিতে পারবে না জাপা

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবেক এমপি নূর মোহাম্মদের মেয়ের সম্পদ জব্দের নির্দেশ
সাবেক এমপি নূর মোহাম্মদের মেয়ের সম্পদ জব্দের নির্দেশ

নগর জীবন

দেশ গঠনে কোর অব ইঞ্জিনিয়ার্সের ভূমিকা অব্যাহত থাকবে
দেশ গঠনে কোর অব ইঞ্জিনিয়ার্সের ভূমিকা অব্যাহত থাকবে

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পে স্থবিরতা
শিল্পে স্থবিরতা

সম্পাদকীয়

অপ্রতিরোধ্য রোনালদোর ৯৫০!
অপ্রতিরোধ্য রোনালদোর ৯৫০!

মাঠে ময়দানে

হাশেমের গানে পুতুলের অ্যালবাম
হাশেমের গানে পুতুলের অ্যালবাম

শোবিজ

তরুণী গৃহবধূকে ধর্ষণ, চারজনের ফাঁসি
তরুণী গৃহবধূকে ধর্ষণ, চারজনের ফাঁসি

নগর জীবন

হাতি প্রতীকে নিবন্ধন পেল বাংলাদেশ রিপাবলিকান পার্টি
হাতি প্রতীকে নিবন্ধন পেল বাংলাদেশ রিপাবলিকান পার্টি

পেছনের পৃষ্ঠা

সার্ক শীর্ষ মানবাধিকার সম্মেলন-২০২৫ অনুষ্ঠিত
সার্ক শীর্ষ মানবাধিকার সম্মেলন-২০২৫ অনুষ্ঠিত

নগর জীবন

রংপুরে বাজুস নেতাদের সঙ্গে পুলিশের নিরাপত্তাবিষয়ক সভা
রংপুরে বাজুস নেতাদের সঙ্গে পুলিশের নিরাপত্তাবিষয়ক সভা

নগর জীবন

৩৬ বছরেও হয়নি পূর্ণাঙ্গ ডেন্টাল কলেজ
৩৬ বছরেও হয়নি পূর্ণাঙ্গ ডেন্টাল কলেজ

নগর জীবন

মেধা আর শক্তি দিয়ে শত্রুকে ঘায়েল করার আপ্রাণ চেষ্টা
মেধা আর শক্তি দিয়ে শত্রুকে ঘায়েল করার আপ্রাণ চেষ্টা

নগর জীবন

দুই সন্দেহভাজন গ্রেপ্তার
দুই সন্দেহভাজন গ্রেপ্তার

শনিবারের সকাল

প্রয়োজন সড়ক নিরাপত্তা আইন
প্রয়োজন সড়ক নিরাপত্তা আইন

সম্পাদকীয়

পুলিশের ১১ কর্মকর্তাকে বদলি
পুলিশের ১১ কর্মকর্তাকে বদলি

নগর জীবন

গ্যাস অনুসন্ধান
গ্যাস অনুসন্ধান

সম্পাদকীয়

সৎ ও যোগ্য নেতৃত্ব নির্বাচিত করতে হবে
সৎ ও যোগ্য নেতৃত্ব নির্বাচিত করতে হবে

নগর জীবন

নৈশপ্রহরীর রহস্যজনক মৃত্যু বিচারের দাবিতে বিক্ষোভ
নৈশপ্রহরীর রহস্যজনক মৃত্যু বিচারের দাবিতে বিক্ষোভ

দেশগ্রাম

১৫ সেনা কর্মকর্তা এখনো চাকরিতে বহাল : প্রসিকিউশন
১৫ সেনা কর্মকর্তা এখনো চাকরিতে বহাল : প্রসিকিউশন

প্রথম পৃষ্ঠা