শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৩ মার্চ, ২০১৭ আপডেট:

রহস্যময় তাণ্ডবে ওরা কারা

দিনভর ভাঙচুর, চিহ্নিত কিছু জঙ্গি ছিল তৎপর
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
রহস্যময় তাণ্ডবে ওরা কারা

তুচ্ছ ঘটনাকে পুঁজি করে বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায় পরিকল্পিতভাবে নারকীয় তাণ্ডব চালিয়েছে দুর্বৃত্তরা। পাশাপাশি সব বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে এ তাণ্ডব ছড়িয়ে দিয়ে অস্থিতিশীল অবস্থা তৈরির চেষ্টা করা হয়। প্রাইভেট ইউনিভার্সিটি স্টুডেন্টস অ্যালায়েন্স অব বাংলাদেশ—পুসাব নামে একটি ভুঁইফোড় সংগঠনের নাম দিয়ে এ তত্পরতা চালানো হয়। র‌্যাব-পুলিশের চেষ্টায় তাদের এ চক্রান্ত নস্যাৎ হয়। বুধবার রাত থেকে দফায় দফায় জঙ্গি কায়দায় এ তাণ্ডব চলে। গতকাল সকাল থেকেই তারা লাঠিসোঁটা নিয়ে বসুন্ধরা আবাসিক এলাকার ব্যাংক, বাণিজ্যিক অফিসসহ বিভিন্ন ভবনে হামলা চালিয়ে ত্রাস সৃষ্টি করে। ভাঙচুর করে সাধারণ মানুষের গাড়ি। নারকীয় তাণ্ডবে পুরো এলাকায় আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। পুলিশ আর র‌্যাব তাদের নিবৃত্ত করার চেষ্টা করলে তারাও হামলার শিকার হয়। এ সময় মুখে কাপড় বাঁধা একটি বড় গ্রুপকে ব্যাপক তত্পর দেখা যায়। জঙ্গি উসকানির মতো বক্তৃতা দিয়ে সাধারণ শিক্ষার্থীদের উত্তেজিত করারও চেষ্টা করে তারা। পুলিশ-র‌্যাব তত্পর না হলে ভয়াবহ অবস্থা তৈরি হতো। নর্থ সাউথের প্রক্টর বেলাল হোসেন বলেন, ‘সব ছেলেমেয়েকে বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিতর ঢুকিয়ে দিয়েছি। বাইরে যারা আছে তাদের দায়িত্ব নিতে আমরা রাজি না। কোনো মিছিল হবে না। ভিসি স্যার বলেছেন, আগামীকাল সব পরীক্ষা বন্ধ।’ ঢাকা মহানগর পুলিশের অতিরিক্ত কমিশনার মিজানুর রহমান বলেন, ‘গত রাতে সামান্য ঘটনাকে কেন্দ্র করে এখানে হাতাহাতি হয়েছে। একে কেন্দ্র করে আইনশৃঙ্খলার অবনতি ঘটেছে। বসুন্ধরার অফিসসহ বেশকিছু সম্পত্তি বিনষ্ট হয়েছে। এটি একটি আবাসিক এলাকা। এখানে কাউকে অরাজকতা করতে দেওয়া হবে না। আমরা সারা দিন ধৈর্য ধরে তাদের শান্ত করার চেষ্টা করেছি। বিকালে তারা আবার আমাদের ওপর হামলা চালায়। আমরা চাই ছাত্ররা আইন মান্য করে ক্যাম্পাসের মধ্যেই থাকবেন।’ হামলাকারীদের ব্যাপারে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘এখন আমরা পরিস্থিতি স্বাভাবিক করছি। হামলাকারীদের বিভিন্নভাবে দেখা গেছে। তারা ছাত্র কিনা, কেন হামলা, সব বিষয়ই খতিয়ে দেখা হবে। এখানে আমাদের বিভিন্ন সূত্র আছে। কেউ অপরাধ করলে ছাড় দেওয়া হবে না। অভিযোগ পেলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’

যেভাবে ঘটনার শুরু : রাজধানীর এক প্রান্তে শান্ত-নিরাপদ সম্ভ্রান্ত বসুন্ধরা আবাসিক এলাকা। এলাকাবাসীর নিরাপত্তার স্বার্থে রাত ১২টা বাজলেই বসুন্ধরার প্রায় সব প্রবেশপথ বন্ধ করে দেওয়া হয়। বুধবার মধ্যরাতের পর বসুন্ধরা এলাকায় অবস্থিত এ্যাপোলো হসপিটালস গেট দিয়ে মোটরসাইকেল নিয়ে প্রবেশের চেষ্টা করলে শাহরিয়ার হাসনাত তপুর সঙ্গে নিরাপত্তায় নিয়োজিত আনসার সদস্যদের বিরোধ বাধে। এই মারামারিতে জড়িয়ে তারা দুজনই আহত হন। পরে হাসপাতালে প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়া হয় দুজনকে। যদিও কারও আঘাতই গুরুতর ছিল না বলে জানিয়েছেন কর্তব্যরত চিকিৎসক। তপুর বিষয়ে চিকিৎসক ডা. নাজনীন বলেন, ‘অর্গান ড্যামেজ নেই। কোনো ফ্রাকচার নেই। এখন আপাতত যেটা আছে, তা হলো মাসকুলেটাল পেইন।’ প্রত্যক্ষদর্শী একাধিক সূত্র জানায়, তপু আর আনসার সদস্য যখন হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছিলেন, তখন হাসপাতালের সামনে জড়ো হওয়া তরুণরা মোবাইল ফোনে বিভিন্ন স্থানে কথা বলতে থাকে। তারা নানা ধরনের গুজব ছড়াতে থাকে ফেসবুকে। এরা গুজব ছড়িয়ে দেয় যে, বসুন্ধরা গ্রুপের নিরাপত্তাকর্মীর রডের আঘাতে আহত হয়ে নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যলয়ের ছাত্র তপু মৃত্যুশয্যায়। ওই সময়ই ফেসবুকে পুসাব নামের সংগঠন থেকে শিক্ষার্থীদের একজোট হওয়ার জন্য অনুরোধ জানাতে থাকে। তারা এ ঘটনার প্রতিবাদ জানিয়ে রাস্তায় নামার আহ্বান জানায়। মোবাইল ফোন ও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে যোগাযোগ করে দলে দলে ঢুকে পড়ে নিরিবিলি এই আবাসিক এলাকায়। মোবাইল ফোন ও ফেসবুকে রাতেই নানাভাবে খেপিয়ে তোলার চেষ্টা করে শিক্ষার্থীদের। অল্প সময়ের মধ্যেই ছাত্রদের আড়ালে শতাধিক জঙ্গি সমবেত হয়ে হামলা চালায় বসুন্ধরা আবাসিক এলাকার বিভিন্ন স্থাপনায়। তারা লাঠিসোঁটা, রড, হকিস্টিক নিয়ে বসুন্ধরা গ্রুপের ইন্ডাস্ট্রিয়াল কমপ্লেক্স-টুতে ঢুকে পড়ে। সেখানে এলোপাতাড়ি ভাঙচুর চালায়। সিঁড়ি বেয়ে তারা তিন তলায় উঠে নির্বিচারে ভাঙচুর করে আসবাবপত্র। ঘটনাস্থলে উপস্থিত একাধিক রিকশাচালক জানান, বয়সে তরুণ এই হামলাকারীরা ব্যাপক ভাঙচুর চালায় বসুন্ধরা এলাকার বিস্তীর্ণ সড়কের ফুটপাথ আর ডিভাইডারে। সংবাদ পেয়ে র‌্যাব ও পুলিশের বিপুলসংখ্যক সদস্য মধ্যরাতেই ঘটনাস্থলে ছুটে যান। চরম ধৈর্যের সঙ্গে তারা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা চালান। এক রাউন্ড গুলি বা টিয়ার শেল না ছুড়ে, একবারও লাঠিচার্জ না করে তারা ওই তরুণদের শান্ত করে বাড়ি ফিরে যেতে উদ্বুদ্ধ করেন। কিন্তু তরুণদের হামলার শিকার হন তারাও। এ সময় সমাবেশে পুলিশ কর্মকর্তা ও নর্থ সাউথের একজন ছাত্র বক্তব্য দেন। পুলিশের সামনে তাদের কর্তব্যকাজের জন্য তারা দুঃখ প্রকাশ করেন। তারা ক্ষমা চান। পুলিশ তাদের আশ্বস্ত করে তাদের বিরুদ্ধে আর কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হবে না। নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের কয়েকজন শিক্ষার্থী জানান, জঙ্গি অপপ্রচারে বিভ্রান্ত হয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের কিছু শিক্ষার্থী তাদের সঙ্গে যোগ দিলেও রাত ৩টার দিকে তারা বিষয়টা বুঝতে পারেন। রাত সাড়ে ৩টার দিকে সাধারণ শিক্ষার্থীদের অনেকেই বাড়ি ফিরতে থাকেন। তবু ফেসবুকে চলতে থাকে অপপ্রচার। রাত ৪টার দিকে প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয় অ্যালায়েন্স নামের ভুঁইফোড় এক সংগঠনের নাম দিয়ে এনএসইউ শিক্ষার্থী তপুর ওপর হামলার অপপ্রচারে চাঙা হয়ে ওঠে তরুণরা। নানা ধরনের উসকানিমূলক প্রোপাগান্ডা চালিয়ে তারা সাধারণ শিক্ষার্থীদের সকালে আবারও নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয় এলাকায় সমবেত হওয়ার আহ্বান জানাতে থাকে। ফেসবুকে-মেসেঞ্জারে সকাল অবধি চলে তাদের উসকানিমূলক কার্যক্রম। চেহারা আড়াল করতে কালো কাপড় মুখে বাঁধাসহ বিভিন্ন পদক্ষেপ নেওয়ার আহ্বান প্রচার করতে থাকে তারা।

হামলার আগে ও পরে বিভিন্ন সময় সাধারণ ছাত্রদের খেপিয়ে তুলতে ছাত্ররূপী জঙ্গিরা সাধারণ ছাত্রদের জন্য বিভিন্ন কৌশল প্রয়োগ করে। সমবেত ছাত্রদের উদ্দেশ করে তারা বলতে থাকে, ‘রক্ত কি খেলে না? কতক্ষণ আর আমরা চুপ করে থাকব?’ প্রত্যুত্তরে কয়েকজন বলতে থাকে, ‘অবশ্যই।’ বিশেষজ্ঞরা বলছেন, সাধারণত এসব উসকানিমূলক শব্দ ব্যবহার করে থাকে হিযবুত তাহ্রীরের জঙ্গিরা। মধ্যরাতে ভিডিও কনফারেন্সও করে তারা। এরা প্রত্যেকেই উসকানিমূলক বক্তব্য দিয়ে শিক্ষার্থীদের রাস্তায় নামার আহ্বান জানায়। এদের একজন শাহজাদা। এই শাহজাদা এর আগে হিযবুত তাহ্রীরের সঙ্গে জড়িত ছিল বলে অভিযোগ রয়েছে। তিনি ভিডিও লাইভে বলেন, ‘ইনশা আল্লাহ কোনোভাবে ছাড় দেওয়া হবে না। এটা কোন ধরনের বিহ্যাভ, কোন ধরনের আচরণ। আমাদের সবাইকে সকাল ১০টার মধ্যে এনএসইউতে থাকতে হবে। ইনশা আল্লাহ আমরা সবাই ১০টার মধ্যে এনএসইউতে থাকব। আপনারা আপনাদের প্রত্যেক ফ্রেন্ডের সঙ্গে এ বিষয়টা শেয়ার করেন। আমার ভিডিও শেয়ার করার দরকার নাই। ইভেন আইইউবির (ইনডিপেনডেন্ট ইউনিভার্সিটি) কোনো ছেলেপেলে থাকে, তারাও যেন অংশ নেয়।’ হিযবুতের এই সদস্যের সঙ্গে তার আরও কিছু সঙ্গী উসকানিতে জড়িয়ে পড়ে। উসকানিদাতাদের মধ্যে আরও যাদের চিহ্নিত করা হয়েছে তাদের মধ্যে অন্যতম হলেন— আসিফ মাহতাব, হাজ্জাজ আহমেদ অয়ন, ইমরান হোসেন, মো. শহিদ প্রিজনার, শাহজাদা, এস এম রিয়াত শাহরিয়ার অর্ণব ও তুহিন তুষার।

একাধিক সূত্র নিশ্চিত করেছে, নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রত্বের আড়ালে লুকিয়ে থাকা জঙ্গিরা সাধারণ ছাত্রদের অনুভূতিকে পুঁজি করে ভয়ঙ্কর তাণ্ডব চালানোর চেষ্টা করেছিল। এ কারণে আগে থেকেই তারা ফেসবুকের পেজ খুলে ছাত্রদের উত্তেজিত করে হামলার দিকে ঠেলে দিয়েছিল। গত তিন বছরের বিভিন্ন সময় গ্রেফতার দেশের শীর্ষ জঙ্গিদের বেশির ভাগই নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের। বহুল আলোচিত নৃশংস হলি আর্টিজান রেস্তোরাঁয় হামলাকারীদেরও অনেকে নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক ও বর্তমান ছাত্র। ব্লগার খুনেও রয়েছে তাদের নাম। জঙ্গি তত্পরতার অভিযোগে নর্থ সাউথ থেকে বহিষ্কৃত কিছু সাবেক ছাত্রও মুখোশ পরে এতে অংশ নেয়। গতকাল সকাল ১০টার পর থেকে আবারও সমবেত হতে থাকে ওরা। নেমে পড়ে ভাঙচুরের চেষ্টায়। হামলা চালায় বিভিন্ন বাণিজ্যিক ব্যাংকের বসুন্ধরা শাখায়। ভাঙচুরের এ চেষ্টায় অবশ্য সাধারণ শিক্ষার্থীদের তারা সম্পৃক্ত করতে পারেনি। দুপুর ১২টার দিকে দুর্বৃত্তরা ভাঙচুর করে বসুন্ধরা গ্রুপের করপোরেট অফিস। এ সময় খুব তত্পর ছিল পাঁচ-ছয় জন তরুণ, যাদের মুখে বাঁধা ছিল কালো ও কমলা রঙের কাপড় আর রুমাল। নিজেদের নিরাপদ রাখতে তারা পরিচয় গোপন করার এই কৌশল নেয়।

সিসি ক্যামেরায় ধারণকৃত ফুটেজে দেখা যায়, ফেসবুকে আপলোড করা বেশকিছু পোস্ট মুছে ফেলে ওই দুর্বৃত্তরা সেখানেই বলতে থাকে, নিরাপত্তার স্বার্থে এগুলো মুছে ফেলা জরুরি। এত কিছুর পরও থেমে থাকেনি তারা। বিকালে আবারও হামলা চালায় পুলিশের ওপর। প্রত্যক্ষদর্শীদের অনেকে বলছেন, জঙ্গি কর্মীদের পাশাপাশি সাধারণ শিক্ষার্থীদের খেপিয়ে তুলতে এই তরুণদের ব্যবহার করা ভাষা আর শব্দ চয়নে স্পষ্ট হয় এদের মতাদর্শ।

বিকাল ৩টার দিকে বসুন্ধরা আবাসিক এলাকা-সংলগ্ন যমুনা ফিউচার পার্কের সামনে দায়িত্ব পালনকারী ট্রাফিক সার্জেন্ট সজীব বলেন, সকাল সাড়ে ১০টা থেকে সাড়ে ১২টা পর্যন্ত দুই ঘণ্টা প্রগতি সরণি অবরোধ করে রাখে ছাত্ররা। পরে নর্থ সাউথের প্রক্টর ও পুলিশ এসে ছাত্রদের সঙ্গে আলোচনা করে তাদের এখান থেকে উঠিয়ে দেন। যদিও বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস এলাকার ভিতরে ছাত্ররা তখনো বিক্ষোভ করছিল। দিনভর তাদের তাণ্ডবের সময় পুলিশ-র‌্যাব সতর্ক ছিল। কারণ পুলিশের কাছে খবর ছিল, আন্দোলন সারা ঢাকায় ছড়িয়ে দেওয়ার চেষ্টা চলছে। এ কারণে দিনভর সতর্কতার সঙ্গে তারা সবকিছু সামাল দেন। পুলিশ জানায়, কিছু রহস্যময় চরিত্র ঘটনায় অংশ নেয়। এদের মুখে দাড়ি ছিল। তাদের লক্ষ্য ছিল অস্থিতিশীলতা তৈরি করা।

এই বিভাগের আরও খবর
রাজধানীতে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
রাজধানীতে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়
জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়
জুলাই ঘোষণাপত্র নিয়ে টালবাহানা নয়
জুলাই ঘোষণাপত্র নিয়ে টালবাহানা নয়
ওরা গায়ের জোরে প্রতিবেদন দিয়েছে
ওরা গায়ের জোরে প্রতিবেদন দিয়েছে
নির্বাচনি বাজেটে কোনো কার্পণ্য করা হবে না
নির্বাচনি বাজেটে কোনো কার্পণ্য করা হবে না
আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি
আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি
উত্তাল ছিল পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়
উত্তাল ছিল পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়
স্বৈরাচার যেন আর ফিরে আসতে না পারে
স্বৈরাচার যেন আর ফিরে আসতে না পারে
ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি
সংস্কারবিহীন নির্বাচন জামায়াত গ্রহণ করবে না
সংস্কারবিহীন নির্বাচন জামায়াত গ্রহণ করবে না
জনশক্তি রপ্তানিতে কামালের পারিবারিক প্রতারণা
জনশক্তি রপ্তানিতে কামালের পারিবারিক প্রতারণা
চতুর্মুখী সংকটে রপ্তানি
চতুর্মুখী সংকটে রপ্তানি
সর্বশেষ খবর
উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬
উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভরপেট খেলেও মোটা হবেন না, জানুন কোন খাবারগুলো নিরাপদ
ভরপেট খেলেও মোটা হবেন না, জানুন কোন খাবারগুলো নিরাপদ

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

দাম কমলো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের, আজ থেকেই কার্যকর নতুন প্যাকেজ
দাম কমলো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের, আজ থেকেই কার্যকর নতুন প্যাকেজ

৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

টিএসসিতে রিকশার ভেতরেই মিলল চালকের মরদেহ
টিএসসিতে রিকশার ভেতরেই মিলল চালকের মরদেহ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মাইলফলকের সামনে শান্ত
মাইলফলকের সামনে শান্ত

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত
চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন: সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন: সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২ জুলাই)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রেমে ব্যর্থ হলে বাথরুম পরিষ্কার করেন যে অভিনেতা
প্রেমে ব্যর্থ হলে বাথরুম পরিষ্কার করেন যে অভিনেতা

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কর্মকর্তা-কর্মচারীদের উদ্দেশে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের নতুন নির্দেশনা
কর্মকর্তা-কর্মচারীদের উদ্দেশে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের নতুন নির্দেশনা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীকে ভিডিও কলে রেখে স্বামীর আত্মহত্যা
স্ত্রীকে ভিডিও কলে রেখে স্বামীর আত্মহত্যা

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু
ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভয়াবহ ঝড়ে ফ্রান্স-ইতালি ট্রেন চলাচল বন্ধ
ভয়াবহ ঝড়ে ফ্রান্স-ইতালি ট্রেন চলাচল বন্ধ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নৌকা থেকে পড়ে নিখোঁজ কিশোরের লাশ উদ্ধার
নৌকা থেকে পড়ে নিখোঁজ কিশোরের লাশ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাঙামাটিতে ফ্ল্যাট থেকে বিচারকের স্ত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
রাঙামাটিতে ফ্ল্যাট থেকে বিচারকের স্ত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘পিআর ইস্যু নিয়ে রাজনীতিতে দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করবেন না’
‘পিআর ইস্যু নিয়ে রাজনীতিতে দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করবেন না’

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফি দিতে না পারায় পরীক্ষার্থীকে থাপ্পড় দিয়ে খাতা কেড়ে নিলো মাদরাসা সুপার
ফি দিতে না পারায় পরীক্ষার্থীকে থাপ্পড় দিয়ে খাতা কেড়ে নিলো মাদরাসা সুপার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজারের সাবেক ডিসি ও জেলা জজসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে বিচার শুরুর আদেশ
কক্সবাজারের সাবেক ডিসি ও জেলা জজসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে বিচার শুরুর আদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

এনবিআরের আরো পাঁচ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান শুরু
এনবিআরের আরো পাঁচ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান শুরু

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে নিয়ে আলাদা পরিকল্পনা সাজাচ্ছে শ্রীলঙ্কা
মুস্তাফিজকে নিয়ে আলাদা পরিকল্পনা সাজাচ্ছে শ্রীলঙ্কা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অভিনয়ের শখ ছেলের, বাধা হয়ে দাঁড়ান উত্তম কুমার!
অভিনয়ের শখ ছেলের, বাধা হয়ে দাঁড়ান উত্তম কুমার!

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইনসাফভিত্তিক মানবিক দেশ প্রতিষ্ঠার এখনই সময়: তারেক রহমান
ইনসাফভিত্তিক মানবিক দেশ প্রতিষ্ঠার এখনই সময়: তারেক রহমান

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অপুষ্টিতে ভুগছে গাজার শিশুরা
অপুষ্টিতে ভুগছে গাজার শিশুরা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘাটাইলে গজারি বনে অবৈধ দুই সীসা কারখানা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন
ঘাটাইলে গজারি বনে অবৈধ দুই সীসা কারখানা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস’ পালনে বাউবির কর্মসূচি
‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস’ পালনে বাউবির কর্মসূচি

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লস অ্যাঞ্জেলেস মাতালেন জেমস
লস অ্যাঞ্জেলেস মাতালেন জেমস

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শাবিপ্রবিতে যুক্ত হচ্ছে নতুন ৩টি দ্বিতল বাস
শাবিপ্রবিতে যুক্ত হচ্ছে নতুন ৩টি দ্বিতল বাস

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে কাঁঠালের বাজার রমরমা, সপ্তাহে বিক্রি অর্ধ কোটি
টাঙ্গাইলে কাঁঠালের বাজার রমরমা, সপ্তাহে বিক্রি অর্ধ কোটি

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
উড়িয়ে দেওয়া হলো খান ইউনিসে ইসরায়েলি সেনাদের আশ্রয় নেওয়া বাড়ি
উড়িয়ে দেওয়া হলো খান ইউনিসে ইসরায়েলি সেনাদের আশ্রয় নেওয়া বাড়ি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি পাকিস্তানে একযোগে হামলা চালাতে চায় ভারত-ইসরায়েল?
সত্যিই কি পাকিস্তানে একযোগে হামলা চালাতে চায় ভারত-ইসরায়েল?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ড লেনদেনে শীর্ষে থাকা ভারত এখন ৬ষ্ঠ
বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ড লেনদেনে শীর্ষে থাকা ভারত এখন ৬ষ্ঠ

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা
মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা

১৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া
জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা
স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’
ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার
আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের
ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার
কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার

১৯ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত
ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি
ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর
যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু
শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় ‘নিস্তেজ’ পর্যটন
ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় ‘নিস্তেজ’ পর্যটন

২২ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের
যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩
যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির
আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক
নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ জুলাই)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগামী সপ্তাহের যেকোনও সময় গাজায় যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্প
আগামী সপ্তাহের যেকোনও সময় গাজায় যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৪ তম বিসিএস পুলিশে প্রথম শাবিপ্রবির শরিফ
৪৪ তম বিসিএস পুলিশে প্রথম শাবিপ্রবির শরিফ

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগদানের সম্ভাবনা নেই পাকিস্তানের
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগদানের সম্ভাবনা নেই পাকিস্তানের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লুহানস্ক পুরোপুরি রাশিয়ার দখলে?
লুহানস্ক পুরোপুরি রাশিয়ার দখলে?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৮তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা ১৮ জুলাই
৪৮তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা ১৮ জুলাই

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তীব্র তাপপ্রবাহে বিপর্যস্ত ইউরোপ, জারি হলো রেড অ্যালার্ট
তীব্র তাপপ্রবাহে বিপর্যস্ত ইউরোপ, জারি হলো রেড অ্যালার্ট

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পদ্মা সেতুর পরামর্শক নিয়োগে প্রাথমিকভাবে দুর্নীতির প্রমাণ মিলেছে’
‘পদ্মা সেতুর পরামর্শক নিয়োগে প্রাথমিকভাবে দুর্নীতির প্রমাণ মিলেছে’

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
চতুর্মুখী সংকটে রপ্তানি
চতুর্মুখী সংকটে রপ্তানি

প্রথম পৃষ্ঠা

এশিয়ার বিস্ময় আল হিলাল
এশিয়ার বিস্ময় আল হিলাল

মাঠে ময়দানে

ইরানের সঙ্গে পারমাণবিক আলোচনা শুরুর আহ্বান
ইরানের সঙ্গে পারমাণবিক আলোচনা শুরুর আহ্বান

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুন বাংলাদেশ গড়তে হবে
নতুন বাংলাদেশ গড়তে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনি প্রস্তুতি শুরু পুলিশের
নির্বাচনি প্রস্তুতি শুরু পুলিশের

পেছনের পৃষ্ঠা

জনশক্তি রপ্তানিতে কামালের পারিবারিক প্রতারণা
জনশক্তি রপ্তানিতে কামালের পারিবারিক প্রতারণা

প্রথম পৃষ্ঠা

মিয়ানমার চ্যালেঞ্জে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ
মিয়ানমার চ্যালেঞ্জে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

মুদ্রাস্ফীতির কবলে চায়ের আড্ডা
মুদ্রাস্ফীতির কবলে চায়ের আড্ডা

পেছনের পৃষ্ঠা

ওরা গায়ের জোরে প্রতিবেদন দিয়েছে
ওরা গায়ের জোরে প্রতিবেদন দিয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রতারণায় শুরু, দাম চূড়ান্ত হয়নি কয়লার, চাচ্ছে মনগড়া বিল
প্রতারণায় শুরু, দাম চূড়ান্ত হয়নি কয়লার, চাচ্ছে মনগড়া বিল

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজধানীতে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
রাজধানীতে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেমের টানে সুদূর চীন থেকে গোপালগঞ্জে
প্রেমের টানে সুদূর চীন থেকে গোপালগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

স্বৈরাচার যেন আর ফিরে আসতে না পারে
স্বৈরাচার যেন আর ফিরে আসতে না পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়
জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়

প্রথম পৃষ্ঠা

যশোরে বারান্দা ভেঙে দুই প্রকৌশলীসহ তিনজনের মৃত্যু
যশোরে বারান্দা ভেঙে দুই প্রকৌশলীসহ তিনজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

এনডিপির সভাপতি সোহেল, মহাসচিব জামিল
এনডিপির সভাপতি সোহেল, মহাসচিব জামিল

নগর জীবন

আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি
আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু
ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু

নগর জীবন

নির্বাচনি বাজেটে কোনো কার্পণ্য করা হবে না
নির্বাচনি বাজেটে কোনো কার্পণ্য করা হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ সংবাদপত্রের স্বাধীনতা হরণ করেছিল
আওয়ামী লীগ সংবাদপত্রের স্বাধীনতা হরণ করেছিল

নগর জীবন

সঞ্চয়পত্রের মুনাফা কমল
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা কমল

পেছনের পৃষ্ঠা

সংস্কারের পক্ষে জোট চায় এবি পার্টি
সংস্কারের পক্ষে জোট চায় এবি পার্টি

নগর জীবন

সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব এ কে এম বদরুদ্দোজা আর নেই
সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব এ কে এম বদরুদ্দোজা আর নেই

নগর জীবন

জুলাই স্মরণে মাসব্যাপী কর্মসূচি
জুলাই স্মরণে মাসব্যাপী কর্মসূচি

নগর জীবন

এক মাস শূন্য বিএমডিএর চেয়ারম্যান পদ
এক মাস শূন্য বিএমডিএর চেয়ারম্যান পদ

নগর জীবন

চট্টগ্রামে ধান-চাল সংগ্রহে রেকর্ড
চট্টগ্রামে ধান-চাল সংগ্রহে রেকর্ড

নগর জীবন

নাসির-তামিমার মামলায় আত্মপক্ষ সমর্থন ১৪ জুলাই
নাসির-তামিমার মামলায় আত্মপক্ষ সমর্থন ১৪ জুলাই

নগর জীবন

এনবিআর সার্ভারে ধীরগতি, বেনাপোলে ব্যাহত আমদানি-রপ্তানি
এনবিআর সার্ভারে ধীরগতি, বেনাপোলে ব্যাহত আমদানি-রপ্তানি

নগর জীবন