শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৯ মার্চ, ২০১৭

এত বিস্ফোরক আসে কোথা থেকে

সাঈদুর রহমান রিমন
প্রিন্ট ভার্সন
এত বিস্ফোরক আসে কোথা থেকে

বিস্ফোরকদ্রব্য দেশে আবার সহজলভ্য হয়ে উঠেছে। কেমিক্যাল ব্যবসায়ীরা অবাধে ব্যবসা শুরু করায় যারতার হাতে চলে যাচ্ছে বিস্ফোরকদ্রব্য। ভ্রাম্যমাণ আদালত মাঝেমধ্যে অভিযান পরিচালনা করলেও বিস্ফোরকদ্রব্যের অবাধ বেচাকেনা ও মজুদ বন্ধ হয়নি।

গোয়েন্দা সূত্রে জানা গেছে, নাশকতায় ব্যবহূত বিস্ফোরকের জোগান আসছে ঢাকার কয়েকটি ম্যাচ ফ্যাক্টরি, অসাধু বিস্ফোরক ব্যবসায়ী ও সীমান্তের অস্ত্র-গোলাবারুদ চোরাকারবারিদের কাছ থেকে। বিস্ফোরক ব্যবসায়ীদের অধিকাংশই আড়ালে সন্ত্রাসীদের কাছে মোটা টাকায় বিস্ফোরক বিক্রি করছেন বলে অভিযোগ। একই সঙ্গে পাকিস্তান, আফগানিস্তান ও ভারতীয় জঙ্গিদের মাধ্যমে আসাম, ত্রিপুরা ও মিজোরাম স্থলসীমান্ত দিয়ে বাংলাদেশে ঢুকছে উচ্চমাত্রার বিস্ফোরক। ঢাকা ও বিভিন্ন স্থান থেকে সংগৃহীত বিস্ফোরক দিয়ে তৈরি হচ্ছে ককটেল আর হ্যান্ডগ্রেনেড।

পুলিশ সূত্রে জানা যায়, বিস্ফোরকের ৮০ ভাগ সীমান্ত এলাকা দিয়ে বাংলাদেশে ঢুকছে। সীমান্তবর্তী এলাকার পেশাদার সন্ত্রাসীরাই এগুলো জঙ্গি-সন্ত্রাসীদের কাছে বিক্রি করছে। সীমান্ত অতিক্রম করে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যদের ফাঁকি দিয়ে কীভাবে এত বিস্ফোরক দেশে আসছে তা নিয়ে সচেতন মহলে প্রশ্ন উঠেছে।

ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা (ডিবি) পুলিশের এক অভিযানেও উদ্বেগজনক তথ্য জানা গেছে। দুর্ধর্ষ জঙ্গি ক্যাডারদের জিজ্ঞাসাবাদের ভিত্তিতে ডিবি পুলিশ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ল্যাবরেটরি সহকারীসহ চারজনকে গ্রেফতার করে। তারা বিশ্ববিদ্যালয় ল্যাবরেটরির নানা কেমিক্যাল জঙ্গিদের সরবরাহ করতেন বলে স্বীকারোক্তিমূলক বক্তব্য দেন। দেশের অন্য বিশ্ববিদ্যালয়সহ উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ল্যাবরেটরি থেকে একইভাবে জঙ্গিদের কেমিক্যালসহ বিস্ফোরকদ্রব্য সরবরাহ করা হয় কিনা, তা নিয়েও প্রশ্ন উঠেছে। জঙ্গিগোষ্ঠীগুলো ছুরি-বন্দুক ব্যবহারের পরিবর্তে বিকট শব্দযুক্ত বিস্ফোরণ ঘটিয়ে আতঙ্ক ছড়াতেই বেশি উৎসাহ দেখাচ্ছে। তা ছাড়া অস্ত্রশস্ত্রের তুলনায় বিস্ফোরকদ্রব্য সহজভাবেই এক স্থান থেকে অন্য স্থানে বহন করা যায়। ফলে ভয়ঙ্কর জঙ্গি সদস্যরা বিস্ফোরকের দিকেই বেশি ঝুঁকছে। বোমা তৈরির কাঁচামাল হিসেবে ব্যবহূত হচ্ছে সালফার ডাইঅক্সাইড, ফসফরাস, অ্যামোনিয়াম নাইট্রেট, ডিডিটি, টিএনপি, লেডঅক্সাইড, লেড অ্যাজাইড, মারকারি, গন্ধক ও পটাশিয়াম সালফাইড। গোয়েন্দা সূত্রে জানা গেছে, ঢাকায় বৈধ বিস্ফোরকদ্রব্য বিক্রির দোকানের সংখ্যা ৫৯। এসব দোকানের অধিকাংশই বংশাল, টিকাটুলী, সুরিটোলা, করাতিটোলা, লালবাগ, কোতোয়ালি, মিটফোর্ডসহ আশপাশের এলাকায় অবস্থিত। দোকানগুলো কী পরিমাণ বিস্ফোরক আমদানি ও বিক্রি করে তা নজরদারির দায়িত্বে আছে বিস্ফোরক অধিদফতর। প্রতি মাসেই নির্দিষ্ট এলাকার দায়িত্বরত পরিদর্শকের বিস্ফোরক দোকানগুলো পরিদর্শন করার কথা। তারা কত বিস্ফোরক এনেছেন এবং বিক্রি করেছেন তার হিসাব বিস্ফোরক অধিদফতরে জমা দেওয়ার নিয়ম। অবিক্রীত বিস্ফোরক সম্পর্কেও ব্যবসায়ী ও পরিদর্শকের প্রতিবেদন দাখিল করার কথা। তবে তা কেবল কাগজে-কলমে। বাস্তবায়ন নেই। সূত্র বলছে, বাংলাদেশের বৈধ দোকানগুলোয় যেসব বিস্ফোরকদ্রব্য বিক্রি হয় তা সার উৎপাদন ও দিয়াশলাই (ম্যাচ) তৈরির কাজে ব্যবহূত হয়। ম্যাচ তৈরি করতে যে রেড সালফার ব্যবহূত হয় তা ককটেল বা হাতবোমা তৈরির কাজেও ব্যবহূত হয়। ভুয়া ভাউচারে অসাধু বিস্ফোরক ব্যবসায়ীরা বিভিন্ন সন্ত্রাসী গোষ্ঠীর কাছে এসব বিস্ফোরকদ্রব্য বিক্রি করেন। আবার সন্ত্রাসী গোষ্ঠীও মোটা টাকা দিয়ে বিস্ফোরক ব্যবসায়ীদের মাধ্যমে বিস্ফোরক আমদানি করে। এ ছাড়া বিভিন্ন ম্যাচ ফ্যাক্টরির মাধ্যমেও বিস্ফোরক সংগ্রহ করে সন্ত্রাসী গোষ্ঠী। পুরান ঢাকার স্থানীয় বাসিন্দারা অভিযোগ করে জানান, অবৈধ কারখানাগুলোকে কেন্দ্র করে অবাধে বিক্রি হচ্ছে মারাত্মক সব দাহ্য ও রাসায়নিক পদার্থ। সালফার, পটাশ, ফসফরাস, সালফিউরিক অ্যাসিড, নাইট্রিক অ্যাসিড, ইথানল, মিথাইল, রেকটিফায়েড স্পিরিট, ফরমালডিহাইড, অ্যাডহেসিভ বা সলিউশন, তারপিনসহ নানা ধরনের গানপাউডার যত্রতত্র বিক্রি হয়। পুরান ঢাকায় আতশবাজির আড়ালেও বিক্রি হচ্ছে বিস্ফোরকদ্রব্য। লাইসেন্সবিহীন মুদি দোকানে বিস্ফোরকদ্রব্য রাখা না রাখা নিয়ে কোনো নজরদারি নেই। বেশির ভাগ ব্যবসায়ীই সাধারণ ব্যবসার লাইসেন্স নিয়ে এসব ব্যবসা করছেন। ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের দায়িত্বশীল কর্মকর্তারা জানান, তারা কেবল ট্রেড লাইসেন্স দেন সাধারণ ব্যবসার জন্য। কোনো কেমিক্যাল বিক্রির লাইসেন্স তারা দেন না। এ লাইসেন্স পেতে হলে ফায়ার ব্রিগেড, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, পরিবেশ অধিদফতর, স্বাস্থ্য বিভাগ ও বিস্ফোরক অধিদফতরের অনুমোদন লাগে। কিন্তু বেশির ভাগ ব্যবসায়ী ডিসিসির ট্রেড লাইসেন্স নিয়েই ধুমছে বিস্ফোরকদ্রব্যের ব্যবসা ফেঁদে বসেছেন।

গানপাউডারের সহজলভ্যতা : গানপাউডার বিক্রি নিষিদ্ধ হলেও সন্ত্রাসীরা বিভিন্ন উৎস থেকে এ মরণঘাতী পাউডার সংগ্রহ করছে। রাজনৈতিক সহিংসতায় যে গানপাউডার ব্যবহূত হচ্ছে তা বিভিন্ন শিল্প কারখানা থেকে সংগ্রহ করছে নাশকতাকারীরা। দেশে বৈধ ও অবৈধ দুইভাবেই গানপাউডার আমদানি করা হয়। তবে সহিংসতায় ব্যবহূত গানপাউডারের সিংহভাগ আসে চোরাচালানের মাধ্যমে। গানপাউডার দহনের তীব্রতা বাড়ায়। বিস্ফোরক অধিদফতরের দেওয়া তথ্যমতে, সালফার (গন্ধক), চারকোল (কাঠ কয়লা) ও পটাশিয়াম নাইট্রেটের (সল্ট পিটার) মিশ্রণে গানপাউডার তৈরি হয়। এর রং কালো। গানপাউডার ধোঁয়া উৎপাদন ও আগুনের দহনক্ষমতা বাড়িয়ে দেয়। উপকরণের পরিমাণ কম-বেশিতেই এর দাহ্যক্ষমতা নির্ধারিত হয়। অনুসন্ধানে জানা গেছে, মিথ্যা ঘোষণায় আমদানি করা সালফার ইতিপূর্বে চট্টগ্রামের সদরঘাট, মাঝিরঘাট, মাদারবাড়ী, চাক্তাই, খাতুনগঞ্জ, কোরবানীগঞ্জ, বকশির হাট এলাকার শতাধিক গুদামে মজুদ রেখে তা খোলা বাজারে বিক্রি করা হতো। বর্তমানে বাকলিয়া, আমবাগান, নিউ মনসুরাবাদ, পানওয়ালাপাড়া, সুপারিওয়ালাপাড়া, মতিঝর্ণা, কর্নেল হাট, রুবি গেট, কাঠগড়সহ বিভিন্ন ঘনবসতিপূর্ণ এলাকাতেই গড়ে উঠছে বিস্ফোরকের গুদাম। জানা গেছে, চক্রটি নিজেদের নেটওয়ার্কের ক্রেতা ছাড়া অন্য কারও কাছে তা বিক্রি করে না। চট্টগ্রামের চক্রটির সঙ্গে ঢাকার একটি চক্রের যোগাযোগ রয়েছে।

জামায়াত কর্মীর বিস্ফোরকের গুদাম : চট্টগ্রাম নগরীর ডবলমুরিং থানার পানওয়ালাপাড়ায় ঘনবসতিপূর্ণ লোকালয়ে গুদাম বানিয়ে বিপুল বিপজ্জনক বিস্ফোরক মজুদ ঘটনার প্রকৃত রহস্য এখনো উদ্ঘাটন হয়নি। মজুদ বিস্ফোরকের মালিক ছিলেন ছাগির হোসেন (২৫) নামে জামায়াতের এক সক্রিয় কর্মী। বিস্ফোরক আমদানি কিংবা মজুদের ক্ষেত্রে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ও বিস্ফোরক অধিদফতরের অনুমোদন লাগলেও ছাগিরের ছিল না কিছুই। হাতবোমা, ককটেল, সালফিউরিক অ্যাসিড তৈরির কাজে ব্যবহূত এসব রাসায়নিক সালফার ওই গুদাম থেকে বিভিন্ন সময় বিভিন্ন জনের কাছে বিতরণ করা হতো। রহস্যজনক ওই গুদামটিতে অভিযান চালিয়ে র‍্যাব সদস্যরা ২১ বস্তা বিস্ফোরক উদ্ধার করেন। প্রায় ১ মেট্রিক টন বিস্ফোরকের মজুদকারী ছাগিরকে আটক করা যায়নি। ফলে তার কাছ থেকে আরও কী পরিমাণ বিস্ফোরক কারা কোথায় কীভাবে নিয়েছেন সেসব তথ্যও জানা সম্ভব হয়নি। র‍্যাবের কমান্ডার সাহেদ করিম জানান, গুদামটিতে অভিযানের পর তারা এ বিষয়ে বিস্ফোরক বিশেষজ্ঞদের মতামত নেন। বিশেষজ্ঞরা জানিয়েছেন, উদ্ধার করা সালফারগুলোয় প্রায় ৯৭ ভাগ রাসায়নিক উপাদান আছে। এগুলো প্রধানত ম্যাচ ফ্যাক্টরিতে ও সালফিউরিক অ্যাসিড তৈরির কাজে ব্যবহূত হয়। তবে ককটেল ও হাতবোমা বানাতেও এসব সালফার মূল রাসায়নিক কাঁচামাল হিসেবে ব্যবহূত হয়।

বিস্ফোরক মজুদে আইন মানা হচ্ছে না : নয় শ্রেণির বিপজ্জনক পদার্থ এ দেশে আমদানি করা হয়। এর প্রথম তিন শ্রেণির বিপজ্জনক পদার্থ মজুদ, পরিবহন, ক্রয়-বিক্রয়ে নীতিমালা রয়েছে। বাকি ছয় প্রকার অধিক বিপজ্জনক বস্তু মজুদের ক্ষেত্রে কোনো নীতিমালাই নেই। বিপজ্জনক জ্বালানিযোগ্য কঠিন পদার্থের একটি ক্যালসিয়াম কার্বাইড। কার্বাইড মজুদাগারের প্রস্তাবিত প্রাঙ্গণের পরিসীমার চারপাশে কমপক্ষে ১০০ মিটারের মধ্যে স্থায়ী স্থাপনার চিত্র, মজুদাগারের অবস্থান ও নির্মাণ নকশা পর্যবেক্ষণের নীতিমালা থাকলেও তা মানা হয় না। পরিবেশ নিয়ন্ত্রণ আইন, ১৯৯৫-এ মহাপরিচালকের ক্ষমতা ও কার্যাবলির ধারা ৪ (গ)-এ বলা হয়েছে, বিপজ্জনক পদার্থ বা তার উপাদানের পরিবেশসম্মত ব্যবহার, সংরক্ষণ, পরিবহন, আমদানি ও রফতানিসংক্রান্ত বিষয়ে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিকে পরামর্শ বা ক্ষেত্রমত নির্দেশ দেবেন বিস্ফোরক পরিদফতরের মহাপরিচালক। কিন্তু বিপজ্জনক পদার্থের বিষয়ে মহাপরিচালকের পক্ষে আজ পর্যন্ত কোনো সিদ্ধান্ত নেওয়ার নজির নেই।

এই বিভাগের আরও খবর
উধাও ৯০০ কেজি মাছ!
উধাও ৯০০ কেজি মাছ!
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগুনসন্ত্রাস থামছেই না
আগুনসন্ত্রাস থামছেই না
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
গণতান্ত্রিক উত্তরণে সমর্থন ইউরোপীয় ইউনিয়নের
গণতান্ত্রিক উত্তরণে সমর্থন ইউরোপীয় ইউনিয়নের
নির্বাচিত হলে পানির ন্যায্য হিস্‌সা : ফখরুল
নির্বাচিত হলে পানির ন্যায্য হিস্‌সা : ফখরুল
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
সর্বশেষ খবর
সাবেক মন্ত্রী মায়া ও তার স্ত্রীর নামে দুদকের দুই মামলা
সাবেক মন্ত্রী মায়া ও তার স্ত্রীর নামে দুদকের দুই মামলা

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

ফ্যাসিবাদী শক্তি মোকাবিলায় জনগণ সক্রিয় থাকবে : আমানউল্লাহ
ফ্যাসিবাদী শক্তি মোকাবিলায় জনগণ সক্রিয় থাকবে : আমানউল্লাহ

৮ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

দুই দিনে মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করলেন ৩১ প্রার্থী
দুই দিনে মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করলেন ৩১ প্রার্থী

৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

জামালপুরে ইয়াবাসহ নারী আটক
জামালপুরে ইয়াবাসহ নারী আটক

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে অভ্যন্তরীণ ও দূরপাল্লা রুটের বাস চলাচল বন্ধ, ভোগান্তি চরমে
বরিশালে অভ্যন্তরীণ ও দূরপাল্লা রুটের বাস চলাচল বন্ধ, ভোগান্তি চরমে

১৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

‘ভুয়া ভিডিও’ সম্পর্কে সচেতন হতে অর্থ মন্ত্রণালয়ের অনুরোধ
‘ভুয়া ভিডিও’ সম্পর্কে সচেতন হতে অর্থ মন্ত্রণালয়ের অনুরোধ

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

এবার ১০ গোলে বাংলাদেশের হার
এবার ১০ গোলে বাংলাদেশের হার

২৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কুয়েতে হোমনা প্রবাসীদের মিলনমেলা ও পিঠা উৎসব
কুয়েতে হোমনা প্রবাসীদের মিলনমেলা ও পিঠা উৎসব

২৮ মিনিট আগে | পরবাস

গৌরনদীতে তিন মরদেহ উদ্ধার: দুটি হত্যা, একটি আত্মহত্যা
গৌরনদীতে তিন মরদেহ উদ্ধার: দুটি হত্যা, একটি আত্মহত্যা

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা
বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীর মোহাম্মদপুরে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১৪
রাজধানীর মোহাম্মদপুরে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১৪

৩২ মিনিট আগে | নগর জীবন

ইথিওপিয়ায় প্রথমবারের মতো মারাত্মক মারবার্গ ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব
ইথিওপিয়ায় প্রথমবারের মতো মারাত্মক মারবার্গ ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রাম কলেজে শিক্ষক সংকটে বিঘ্নিত গুণগত শিক্ষা
চট্টগ্রাম কলেজে শিক্ষক সংকটে বিঘ্নিত গুণগত শিক্ষা

৩৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

খুলনা-বরিশাল বিভাগে পরিবহন ধর্মঘটের ডাক
খুলনা-বরিশাল বিভাগে পরিবহন ধর্মঘটের ডাক

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের ঢাবি শাখার নেতা গ্রেফতার
নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের ঢাবি শাখার নেতা গ্রেফতার

৩৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

গোপালগঞ্জে মহাসড়কে গাছ ফেলে অবরোধের চেষ্টা, গ্রেফতার ৬
গোপালগঞ্জে মহাসড়কে গাছ ফেলে অবরোধের চেষ্টা, গ্রেফতার ৬

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি
স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি

৪০ মিনিট আগে | জাতীয়

রূপগঞ্জের গোলাম ফারুক খোকন বিএসটিএমপিআইএ'র সভাপতি
রূপগঞ্জের গোলাম ফারুক খোকন বিএসটিএমপিআইএ'র সভাপতি

৪৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

২০২৬ সালে ব্যাংক বন্ধ থাকবে ২৮ দিন
২০২৬ সালে ব্যাংক বন্ধ থাকবে ২৮ দিন

৪৭ মিনিট আগে | অর্থনীতি

জুলাই সনদ আদেশ সংশোধন করে কেবল মতৈক্যের বিষয়গুলো গণভোটে দিন: সাইফুল হক
জুলাই সনদ আদেশ সংশোধন করে কেবল মতৈক্যের বিষয়গুলো গণভোটে দিন: সাইফুল হক

৪৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি
অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি

৫০ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চট্টগ্রাম–কক্সবাজার রেললাইনে গাছ ফেলে নাশকতার চেষ্টা
চট্টগ্রাম–কক্সবাজার রেললাইনে গাছ ফেলে নাশকতার চেষ্টা

৫২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আশরাফুল হত্যা: ফাঁসির দাবিতে উত্তাল গোপালপুর
আশরাফুল হত্যা: ফাঁসির দাবিতে উত্তাল গোপালপুর

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

৩০ বছর পর হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার
৩০ বছর পর হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ফ্যাসিবাদবিরোধী শক্তির মতভেদ ঐক্য ভাঙবে না: তুলি-আরমান
ফ্যাসিবাদবিরোধী শক্তির মতভেদ ঐক্য ভাঙবে না: তুলি-আরমান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচনে যারা পেশি শক্তি দেখাবে, তারাই ক্ষতিগ্রস্ত হবে : ইসি সানাউল্লাহ
নির্বাচনে যারা পেশি শক্তি দেখাবে, তারাই ক্ষতিগ্রস্ত হবে : ইসি সানাউল্লাহ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার
চট্টগ্রামে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নীলফামারীতে ‘পদোন্নতি বঞ্চিত’ প্রভাষকদের কর্মবিরতি পালন
নীলফামারীতে ‘পদোন্নতি বঞ্চিত’ প্রভাষকদের কর্মবিরতি পালন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় ৪৫ বাংলাদেশিসহ ১২৩ বিদেশি কর্মী আটক
মালয়েশিয়ায় ৪৫ বাংলাদেশিসহ ১২৩ বিদেশি কর্মী আটক

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

সর্বাধিক পঠিত
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত
বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার
স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী
কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড
আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর
রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা
মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী
'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!
আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি
এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন
প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন

৮ ঘণ্টা আগে | পরবাস

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর
পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা
সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা

১২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি
ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান
হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে জাহাজ
যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে জাহাজ

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি
অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু
২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি
শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন
সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আগামী নির্বাচন বানচাল হলে দেশ ভয়াবহ বিপর্যয়ের মুখে পড়বে
আগামী নির্বাচন বানচাল হলে দেশ ভয়াবহ বিপর্যয়ের মুখে পড়বে

২২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’
‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’

১৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে

৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সবচেয়ে ছোট দেশ হিসেবে বিশ্বকাপের কাছাকাছি কুরাসাও
সবচেয়ে ছোট দেশ হিসেবে বিশ্বকাপের কাছাকাছি কুরাসাও

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমেরিকা থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে এমভি উইকোটাটি
আমেরিকা থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে এমভি উইকোটাটি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল
ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা
হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ
নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ
ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি
টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার
প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি
নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি

শোবিজ

নির্বাচনি প্রচারে সব দল
নির্বাচনি প্রচারে সব দল

প্রথম পৃষ্ঠা

হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’
হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’

শোবিজ

থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল
থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল

নগর জীবন

ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা
নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা

পেছনের পৃষ্ঠা

গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

উর্বশীর জীবন পরিবর্তন
উর্বশীর জীবন পরিবর্তন

শোবিজ

নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু
নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু

পেছনের পৃষ্ঠা

মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার
মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার

মাঠে ময়দানে

উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য
উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য

পেছনের পৃষ্ঠা

বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের
দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের

মাঠে ময়দানে

প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি
প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন
নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে
ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইংল্যান্ডের পর ফ্রান্স ক্রোয়েশিয়া
ইংল্যান্ডের পর ফ্রান্স ক্রোয়েশিয়া

মাঠে ময়দানে

খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল
খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল

প্রথম পৃষ্ঠা

১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে

প্রথম পৃষ্ঠা