শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৯ মার্চ, ২০১৭

এত বিস্ফোরক আসে কোথা থেকে

সাঈদুর রহমান রিমন
প্রিন্ট ভার্সন
এত বিস্ফোরক আসে কোথা থেকে

বিস্ফোরকদ্রব্য দেশে আবার সহজলভ্য হয়ে উঠেছে। কেমিক্যাল ব্যবসায়ীরা অবাধে ব্যবসা শুরু করায় যারতার হাতে চলে যাচ্ছে বিস্ফোরকদ্রব্য। ভ্রাম্যমাণ আদালত মাঝেমধ্যে অভিযান পরিচালনা করলেও বিস্ফোরকদ্রব্যের অবাধ বেচাকেনা ও মজুদ বন্ধ হয়নি।

গোয়েন্দা সূত্রে জানা গেছে, নাশকতায় ব্যবহূত বিস্ফোরকের জোগান আসছে ঢাকার কয়েকটি ম্যাচ ফ্যাক্টরি, অসাধু বিস্ফোরক ব্যবসায়ী ও সীমান্তের অস্ত্র-গোলাবারুদ চোরাকারবারিদের কাছ থেকে। বিস্ফোরক ব্যবসায়ীদের অধিকাংশই আড়ালে সন্ত্রাসীদের কাছে মোটা টাকায় বিস্ফোরক বিক্রি করছেন বলে অভিযোগ। একই সঙ্গে পাকিস্তান, আফগানিস্তান ও ভারতীয় জঙ্গিদের মাধ্যমে আসাম, ত্রিপুরা ও মিজোরাম স্থলসীমান্ত দিয়ে বাংলাদেশে ঢুকছে উচ্চমাত্রার বিস্ফোরক। ঢাকা ও বিভিন্ন স্থান থেকে সংগৃহীত বিস্ফোরক দিয়ে তৈরি হচ্ছে ককটেল আর হ্যান্ডগ্রেনেড।

পুলিশ সূত্রে জানা যায়, বিস্ফোরকের ৮০ ভাগ সীমান্ত এলাকা দিয়ে বাংলাদেশে ঢুকছে। সীমান্তবর্তী এলাকার পেশাদার সন্ত্রাসীরাই এগুলো জঙ্গি-সন্ত্রাসীদের কাছে বিক্রি করছে। সীমান্ত অতিক্রম করে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যদের ফাঁকি দিয়ে কীভাবে এত বিস্ফোরক দেশে আসছে তা নিয়ে সচেতন মহলে প্রশ্ন উঠেছে।

ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা (ডিবি) পুলিশের এক অভিযানেও উদ্বেগজনক তথ্য জানা গেছে। দুর্ধর্ষ জঙ্গি ক্যাডারদের জিজ্ঞাসাবাদের ভিত্তিতে ডিবি পুলিশ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ল্যাবরেটরি সহকারীসহ চারজনকে গ্রেফতার করে। তারা বিশ্ববিদ্যালয় ল্যাবরেটরির নানা কেমিক্যাল জঙ্গিদের সরবরাহ করতেন বলে স্বীকারোক্তিমূলক বক্তব্য দেন। দেশের অন্য বিশ্ববিদ্যালয়সহ উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ল্যাবরেটরি থেকে একইভাবে জঙ্গিদের কেমিক্যালসহ বিস্ফোরকদ্রব্য সরবরাহ করা হয় কিনা, তা নিয়েও প্রশ্ন উঠেছে। জঙ্গিগোষ্ঠীগুলো ছুরি-বন্দুক ব্যবহারের পরিবর্তে বিকট শব্দযুক্ত বিস্ফোরণ ঘটিয়ে আতঙ্ক ছড়াতেই বেশি উৎসাহ দেখাচ্ছে। তা ছাড়া অস্ত্রশস্ত্রের তুলনায় বিস্ফোরকদ্রব্য সহজভাবেই এক স্থান থেকে অন্য স্থানে বহন করা যায়। ফলে ভয়ঙ্কর জঙ্গি সদস্যরা বিস্ফোরকের দিকেই বেশি ঝুঁকছে। বোমা তৈরির কাঁচামাল হিসেবে ব্যবহূত হচ্ছে সালফার ডাইঅক্সাইড, ফসফরাস, অ্যামোনিয়াম নাইট্রেট, ডিডিটি, টিএনপি, লেডঅক্সাইড, লেড অ্যাজাইড, মারকারি, গন্ধক ও পটাশিয়াম সালফাইড। গোয়েন্দা সূত্রে জানা গেছে, ঢাকায় বৈধ বিস্ফোরকদ্রব্য বিক্রির দোকানের সংখ্যা ৫৯। এসব দোকানের অধিকাংশই বংশাল, টিকাটুলী, সুরিটোলা, করাতিটোলা, লালবাগ, কোতোয়ালি, মিটফোর্ডসহ আশপাশের এলাকায় অবস্থিত। দোকানগুলো কী পরিমাণ বিস্ফোরক আমদানি ও বিক্রি করে তা নজরদারির দায়িত্বে আছে বিস্ফোরক অধিদফতর। প্রতি মাসেই নির্দিষ্ট এলাকার দায়িত্বরত পরিদর্শকের বিস্ফোরক দোকানগুলো পরিদর্শন করার কথা। তারা কত বিস্ফোরক এনেছেন এবং বিক্রি করেছেন তার হিসাব বিস্ফোরক অধিদফতরে জমা দেওয়ার নিয়ম। অবিক্রীত বিস্ফোরক সম্পর্কেও ব্যবসায়ী ও পরিদর্শকের প্রতিবেদন দাখিল করার কথা। তবে তা কেবল কাগজে-কলমে। বাস্তবায়ন নেই। সূত্র বলছে, বাংলাদেশের বৈধ দোকানগুলোয় যেসব বিস্ফোরকদ্রব্য বিক্রি হয় তা সার উৎপাদন ও দিয়াশলাই (ম্যাচ) তৈরির কাজে ব্যবহূত হয়। ম্যাচ তৈরি করতে যে রেড সালফার ব্যবহূত হয় তা ককটেল বা হাতবোমা তৈরির কাজেও ব্যবহূত হয়। ভুয়া ভাউচারে অসাধু বিস্ফোরক ব্যবসায়ীরা বিভিন্ন সন্ত্রাসী গোষ্ঠীর কাছে এসব বিস্ফোরকদ্রব্য বিক্রি করেন। আবার সন্ত্রাসী গোষ্ঠীও মোটা টাকা দিয়ে বিস্ফোরক ব্যবসায়ীদের মাধ্যমে বিস্ফোরক আমদানি করে। এ ছাড়া বিভিন্ন ম্যাচ ফ্যাক্টরির মাধ্যমেও বিস্ফোরক সংগ্রহ করে সন্ত্রাসী গোষ্ঠী। পুরান ঢাকার স্থানীয় বাসিন্দারা অভিযোগ করে জানান, অবৈধ কারখানাগুলোকে কেন্দ্র করে অবাধে বিক্রি হচ্ছে মারাত্মক সব দাহ্য ও রাসায়নিক পদার্থ। সালফার, পটাশ, ফসফরাস, সালফিউরিক অ্যাসিড, নাইট্রিক অ্যাসিড, ইথানল, মিথাইল, রেকটিফায়েড স্পিরিট, ফরমালডিহাইড, অ্যাডহেসিভ বা সলিউশন, তারপিনসহ নানা ধরনের গানপাউডার যত্রতত্র বিক্রি হয়। পুরান ঢাকায় আতশবাজির আড়ালেও বিক্রি হচ্ছে বিস্ফোরকদ্রব্য। লাইসেন্সবিহীন মুদি দোকানে বিস্ফোরকদ্রব্য রাখা না রাখা নিয়ে কোনো নজরদারি নেই। বেশির ভাগ ব্যবসায়ীই সাধারণ ব্যবসার লাইসেন্স নিয়ে এসব ব্যবসা করছেন। ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের দায়িত্বশীল কর্মকর্তারা জানান, তারা কেবল ট্রেড লাইসেন্স দেন সাধারণ ব্যবসার জন্য। কোনো কেমিক্যাল বিক্রির লাইসেন্স তারা দেন না। এ লাইসেন্স পেতে হলে ফায়ার ব্রিগেড, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, পরিবেশ অধিদফতর, স্বাস্থ্য বিভাগ ও বিস্ফোরক অধিদফতরের অনুমোদন লাগে। কিন্তু বেশির ভাগ ব্যবসায়ী ডিসিসির ট্রেড লাইসেন্স নিয়েই ধুমছে বিস্ফোরকদ্রব্যের ব্যবসা ফেঁদে বসেছেন।

গানপাউডারের সহজলভ্যতা : গানপাউডার বিক্রি নিষিদ্ধ হলেও সন্ত্রাসীরা বিভিন্ন উৎস থেকে এ মরণঘাতী পাউডার সংগ্রহ করছে। রাজনৈতিক সহিংসতায় যে গানপাউডার ব্যবহূত হচ্ছে তা বিভিন্ন শিল্প কারখানা থেকে সংগ্রহ করছে নাশকতাকারীরা। দেশে বৈধ ও অবৈধ দুইভাবেই গানপাউডার আমদানি করা হয়। তবে সহিংসতায় ব্যবহূত গানপাউডারের সিংহভাগ আসে চোরাচালানের মাধ্যমে। গানপাউডার দহনের তীব্রতা বাড়ায়। বিস্ফোরক অধিদফতরের দেওয়া তথ্যমতে, সালফার (গন্ধক), চারকোল (কাঠ কয়লা) ও পটাশিয়াম নাইট্রেটের (সল্ট পিটার) মিশ্রণে গানপাউডার তৈরি হয়। এর রং কালো। গানপাউডার ধোঁয়া উৎপাদন ও আগুনের দহনক্ষমতা বাড়িয়ে দেয়। উপকরণের পরিমাণ কম-বেশিতেই এর দাহ্যক্ষমতা নির্ধারিত হয়। অনুসন্ধানে জানা গেছে, মিথ্যা ঘোষণায় আমদানি করা সালফার ইতিপূর্বে চট্টগ্রামের সদরঘাট, মাঝিরঘাট, মাদারবাড়ী, চাক্তাই, খাতুনগঞ্জ, কোরবানীগঞ্জ, বকশির হাট এলাকার শতাধিক গুদামে মজুদ রেখে তা খোলা বাজারে বিক্রি করা হতো। বর্তমানে বাকলিয়া, আমবাগান, নিউ মনসুরাবাদ, পানওয়ালাপাড়া, সুপারিওয়ালাপাড়া, মতিঝর্ণা, কর্নেল হাট, রুবি গেট, কাঠগড়সহ বিভিন্ন ঘনবসতিপূর্ণ এলাকাতেই গড়ে উঠছে বিস্ফোরকের গুদাম। জানা গেছে, চক্রটি নিজেদের নেটওয়ার্কের ক্রেতা ছাড়া অন্য কারও কাছে তা বিক্রি করে না। চট্টগ্রামের চক্রটির সঙ্গে ঢাকার একটি চক্রের যোগাযোগ রয়েছে।

জামায়াত কর্মীর বিস্ফোরকের গুদাম : চট্টগ্রাম নগরীর ডবলমুরিং থানার পানওয়ালাপাড়ায় ঘনবসতিপূর্ণ লোকালয়ে গুদাম বানিয়ে বিপুল বিপজ্জনক বিস্ফোরক মজুদ ঘটনার প্রকৃত রহস্য এখনো উদ্ঘাটন হয়নি। মজুদ বিস্ফোরকের মালিক ছিলেন ছাগির হোসেন (২৫) নামে জামায়াতের এক সক্রিয় কর্মী। বিস্ফোরক আমদানি কিংবা মজুদের ক্ষেত্রে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ও বিস্ফোরক অধিদফতরের অনুমোদন লাগলেও ছাগিরের ছিল না কিছুই। হাতবোমা, ককটেল, সালফিউরিক অ্যাসিড তৈরির কাজে ব্যবহূত এসব রাসায়নিক সালফার ওই গুদাম থেকে বিভিন্ন সময় বিভিন্ন জনের কাছে বিতরণ করা হতো। রহস্যজনক ওই গুদামটিতে অভিযান চালিয়ে র‍্যাব সদস্যরা ২১ বস্তা বিস্ফোরক উদ্ধার করেন। প্রায় ১ মেট্রিক টন বিস্ফোরকের মজুদকারী ছাগিরকে আটক করা যায়নি। ফলে তার কাছ থেকে আরও কী পরিমাণ বিস্ফোরক কারা কোথায় কীভাবে নিয়েছেন সেসব তথ্যও জানা সম্ভব হয়নি। র‍্যাবের কমান্ডার সাহেদ করিম জানান, গুদামটিতে অভিযানের পর তারা এ বিষয়ে বিস্ফোরক বিশেষজ্ঞদের মতামত নেন। বিশেষজ্ঞরা জানিয়েছেন, উদ্ধার করা সালফারগুলোয় প্রায় ৯৭ ভাগ রাসায়নিক উপাদান আছে। এগুলো প্রধানত ম্যাচ ফ্যাক্টরিতে ও সালফিউরিক অ্যাসিড তৈরির কাজে ব্যবহূত হয়। তবে ককটেল ও হাতবোমা বানাতেও এসব সালফার মূল রাসায়নিক কাঁচামাল হিসেবে ব্যবহূত হয়।

বিস্ফোরক মজুদে আইন মানা হচ্ছে না : নয় শ্রেণির বিপজ্জনক পদার্থ এ দেশে আমদানি করা হয়। এর প্রথম তিন শ্রেণির বিপজ্জনক পদার্থ মজুদ, পরিবহন, ক্রয়-বিক্রয়ে নীতিমালা রয়েছে। বাকি ছয় প্রকার অধিক বিপজ্জনক বস্তু মজুদের ক্ষেত্রে কোনো নীতিমালাই নেই। বিপজ্জনক জ্বালানিযোগ্য কঠিন পদার্থের একটি ক্যালসিয়াম কার্বাইড। কার্বাইড মজুদাগারের প্রস্তাবিত প্রাঙ্গণের পরিসীমার চারপাশে কমপক্ষে ১০০ মিটারের মধ্যে স্থায়ী স্থাপনার চিত্র, মজুদাগারের অবস্থান ও নির্মাণ নকশা পর্যবেক্ষণের নীতিমালা থাকলেও তা মানা হয় না। পরিবেশ নিয়ন্ত্রণ আইন, ১৯৯৫-এ মহাপরিচালকের ক্ষমতা ও কার্যাবলির ধারা ৪ (গ)-এ বলা হয়েছে, বিপজ্জনক পদার্থ বা তার উপাদানের পরিবেশসম্মত ব্যবহার, সংরক্ষণ, পরিবহন, আমদানি ও রফতানিসংক্রান্ত বিষয়ে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিকে পরামর্শ বা ক্ষেত্রমত নির্দেশ দেবেন বিস্ফোরক পরিদফতরের মহাপরিচালক। কিন্তু বিপজ্জনক পদার্থের বিষয়ে মহাপরিচালকের পক্ষে আজ পর্যন্ত কোনো সিদ্ধান্ত নেওয়ার নজির নেই।

এই বিভাগের আরও খবর
গাফিলতির কারণে আর যেন একটি প্রাণও হারাতে না হয়
গাফিলতির কারণে আর যেন একটি প্রাণও হারাতে না হয়
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
পাঁচ দাবিতে মানববন্ধন জামায়াতসহ সাত দলের
পাঁচ দাবিতে মানববন্ধন জামায়াতসহ সাত দলের
সরাসরি হত্যার নির্দেশ স্পষ্ট হাসিনার কথোপকথনে
সরাসরি হত্যার নির্দেশ স্পষ্ট হাসিনার কথোপকথনে
নজিরবিহীন নিরাপত্তা মার্কিন দূতাবাসে
নজিরবিহীন নিরাপত্তা মার্কিন দূতাবাসে
বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা
বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা
সরকার ভোজ্য তেলের দাম বাড়ায়নি
সরকার ভোজ্য তেলের দাম বাড়ায়নি
সুষ্ঠু ভোটে ডেনমার্কের সহযোগিতা চাই
সুষ্ঠু ভোটে ডেনমার্কের সহযোগিতা চাই
নির্বাচনই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ করবে
নির্বাচনই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ করবে
রোহিঙ্গাদের জন্য খাদ্যসহায়তা অব্যাহত থাকবে
রোহিঙ্গাদের জন্য খাদ্যসহায়তা অব্যাহত থাকবে
আরও পাঁচজনকে হত্যা গাজায়
আরও পাঁচজনকে হত্যা গাজায়
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
সর্বশেষ খবর
রুশ ‍যুদ্ধবিমান মোকাবিলায় প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা শক্তিশালী করছে ন্যাটো
রুশ ‍যুদ্ধবিমান মোকাবিলায় প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা শক্তিশালী করছে ন্যাটো

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে অপহৃত শিশু উদ্ধার, গ্রেফতার ১
চট্টগ্রামে অপহৃত শিশু উদ্ধার, গ্রেফতার ১

৪৮ সেকেন্ড আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নোয়াখালীতে পানিতে ডুবে দুই ভাইয়ের মৃত্যু
নোয়াখালীতে পানিতে ডুবে দুই ভাইয়ের মৃত্যু

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষকদের উপর হামলার প্রতিবাদে রংপুরে মানববন্ধন
শিক্ষকদের উপর হামলার প্রতিবাদে রংপুরে মানববন্ধন

৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

ডেঙ্গুতে আরও ৪ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৭৫৮
ডেঙ্গুতে আরও ৪ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৭৫৮

১০ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

পশ্চিম তীরে ভয়ংকর হয়ে উঠছে বসতি স্থাপনকারীরা, লাগাতার হামলা
পশ্চিম তীরে ভয়ংকর হয়ে উঠছে বসতি স্থাপনকারীরা, লাগাতার হামলা

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আর্মি সার্ভিস কোর ও আর্মি মেডিকেল কোরের সেনাবাহিনী প্রধান কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠিত
আর্মি সার্ভিস কোর ও আর্মি মেডিকেল কোরের সেনাবাহিনী প্রধান কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠিত

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

এ পর্যন্ত ৩৮ লাখ শিশুকে টাইফয়েডের টিকা দেওয়া হয়েছে: মহাপরিচালক
এ পর্যন্ত ৩৮ লাখ শিশুকে টাইফয়েডের টিকা দেওয়া হয়েছে: মহাপরিচালক

১৯ মিনিট আগে | জাতীয়

সাতক্ষীরায় শুভ সংঘের আয়োজনে বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস পালন
সাতক্ষীরায় শুভ সংঘের আয়োজনে বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস পালন

২৬ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

রংপুরে দিন-রাতের তাপমাত্রার ফারাক ১০ ডিগ্রি, কারণ কী?
রংপুরে দিন-রাতের তাপমাত্রার ফারাক ১০ ডিগ্রি, কারণ কী?

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গোপন প্রতিরক্ষা নথি কাছে রাখায় যুক্তরাষ্ট্রে ভারতীয় বংশোদ্ভূত গ্রেফতার
গোপন প্রতিরক্ষা নথি কাছে রাখায় যুক্তরাষ্ট্রে ভারতীয় বংশোদ্ভূত গ্রেফতার

২৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০ উইকেট নিলেন পাকিস্তানের নোমান, হারল দক্ষিণ আফ্রিকা
১০ উইকেট নিলেন পাকিস্তানের নোমান, হারল দক্ষিণ আফ্রিকা

৩১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হাতকড়া পরানোয় ওসিকে ধমক শীর্ষ সন্ত্রাসী সুব্রত বাইনের
হাতকড়া পরানোয় ওসিকে ধমক শীর্ষ সন্ত্রাসী সুব্রত বাইনের

৩৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

বগুড়ার শেরপুরে নবাগত ইউএনও মনজুরুল আলমের যোগদান
বগুড়ার শেরপুরে নবাগত ইউএনও মনজুরুল আলমের যোগদান

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফুলবাড়ীতে নিষিদ্ধ জাল জব্দ, আগুনে পুড়িয়ে ধ্বংস
ফুলবাড়ীতে নিষিদ্ধ জাল জব্দ, আগুনে পুড়িয়ে ধ্বংস

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতে চিকিৎসা নিতে এসে কেনিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রীর মৃত্যু
ভারতে চিকিৎসা নিতে এসে কেনিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রীর মৃত্যু

৪৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় প্রতিবন্ধীদের অধিকার নিশ্চিতে স্মারকলিপি
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় প্রতিবন্ধীদের অধিকার নিশ্চিতে স্মারকলিপি

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দলগুলোর সঙ্গে সন্ধ্যায় ঐকমত্য কমিশনের জরুরি বৈঠক
দলগুলোর সঙ্গে সন্ধ্যায় ঐকমত্য কমিশনের জরুরি বৈঠক

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

নজরুল ইসলাম খান হাসপাতালে ভর্তি
নজরুল ইসলাম খান হাসপাতালে ভর্তি

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

বড় পতনে সূচক
বড় পতনে সূচক

৫৬ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজের টিকিটের মূল্য প্রকাশ করল বিসিবি
ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজের টিকিটের মূল্য প্রকাশ করল বিসিবি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মারা গেছেন ভারতীয় কিংবদন্তী অভিনেত্রী-নৃত্যশিল্পী মধুুমতী
মারা গেছেন ভারতীয় কিংবদন্তী অভিনেত্রী-নৃত্যশিল্পী মধুুমতী

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চার্লি কার্কের সমালোচনা করায় ছয় বিদেশির মার্কিন ভিসা বাতিল
চার্লি কার্কের সমালোচনা করায় ছয় বিদেশির মার্কিন ভিসা বাতিল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জে পোড়ানো হলো সাড়ে তিন হাজার মিটার চায়না দুয়ারী জাল
গোপালগঞ্জে পোড়ানো হলো সাড়ে তিন হাজার মিটার চায়না দুয়ারী জাল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ছাত্রদল নেতা তানিমও মারা গেছেন
ছাত্রদল নেতা তানিমও মারা গেছেন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নদী থেকে অজ্ঞাত ব্যক্তির লাশ উদ্ধার
নদী থেকে অজ্ঞাত ব্যক্তির লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৪ বিলিয়ন ডলারের বিটকয়েন জব্দ করলো যুক্তরাষ্ট্র
১৪ বিলিয়ন ডলারের বিটকয়েন জব্দ করলো যুক্তরাষ্ট্র

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রেনের টিকিট কালোবাজারির দায়ে তিনজনের কারাদণ্ড
ট্রেনের টিকিট কালোবাজারির দায়ে তিনজনের কারাদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

মেহেরপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় জাবি শিক্ষার্থী নিহত
মেহেরপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় জাবি শিক্ষার্থী নিহত

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মারা গেছেন ভারতীয় অভিনেতা পঙ্কজ ধীর
মারা গেছেন ভারতীয় অভিনেতা পঙ্কজ ধীর

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান
১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু
ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার
ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হামাসকে নিরস্ত্র হতে বাধ্য করা হবে, প্রয়োজনে আমরাই করব: ট্রাম্প
হামাসকে নিরস্ত্র হতে বাধ্য করা হবে, প্রয়োজনে আমরাই করব: ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯
যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একজন ধনী ব্যক্তি মার্কিন সেনাদের বেতন দিতে চান
একজন ধনী ব্যক্তি মার্কিন সেনাদের বেতন দিতে চান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল
দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কাল এইচএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, জানবেন যেভাবে
কাল এইচএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, জানবেন যেভাবে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকের পরিচালক হলেন দুই পুলিশ কর্মকর্তা
দুদকের পরিচালক হলেন দুই পুলিশ কর্মকর্তা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি
ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও সীমান্তে পাল্টাপাল্টি হামলা পাকিস্তান-আফগানিস্তানের
আবারও সীমান্তে পাল্টাপাল্টি হামলা পাকিস্তান-আফগানিস্তানের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'অশ্লীল' তকমা দিয়ে নিষিদ্ধ করা হয় মাধুরীর গান
'অশ্লীল' তকমা দিয়ে নিষিদ্ধ করা হয় মাধুরীর গান

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা
চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে চলন্ত বাসে আগুনে পুড়ে প্রাণ গেল ২০ যাত্রীর
ভারতে চলন্ত বাসে আগুনে পুড়ে প্রাণ গেল ২০ যাত্রীর

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুক্রবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টির আভাস
শুক্রবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টির আভাস

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগামী ৫ দিন আবহাওয়া কেমন থাকবে, জানাল অধিদপ্তর
আগামী ৫ দিন আবহাওয়া কেমন থাকবে, জানাল অধিদপ্তর

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন

নগর জীবন

নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল
নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল

পেছনের পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

রাকিবের গোলে ১ পয়েন্ট
রাকিবের গোলে ১ পয়েন্ট

মাঠে ময়দানে

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

অধরাই বিকল্প বাজার
অধরাই বিকল্প বাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

১২ বছর চলছে ১১ কিমি সড়কের কাজ!
১২ বছর চলছে ১১ কিমি সড়কের কাজ!

নগর জীবন

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

অসহায় জনগণ কষ্টে আছে
অসহায় জনগণ কষ্টে আছে

প্রথম পৃষ্ঠা

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন