শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৯ মার্চ, ২০১৭

এত বিস্ফোরক আসে কোথা থেকে

সাঈদুর রহমান রিমন
প্রিন্ট ভার্সন
এত বিস্ফোরক আসে কোথা থেকে

বিস্ফোরকদ্রব্য দেশে আবার সহজলভ্য হয়ে উঠেছে। কেমিক্যাল ব্যবসায়ীরা অবাধে ব্যবসা শুরু করায় যারতার হাতে চলে যাচ্ছে বিস্ফোরকদ্রব্য। ভ্রাম্যমাণ আদালত মাঝেমধ্যে অভিযান পরিচালনা করলেও বিস্ফোরকদ্রব্যের অবাধ বেচাকেনা ও মজুদ বন্ধ হয়নি।

গোয়েন্দা সূত্রে জানা গেছে, নাশকতায় ব্যবহূত বিস্ফোরকের জোগান আসছে ঢাকার কয়েকটি ম্যাচ ফ্যাক্টরি, অসাধু বিস্ফোরক ব্যবসায়ী ও সীমান্তের অস্ত্র-গোলাবারুদ চোরাকারবারিদের কাছ থেকে। বিস্ফোরক ব্যবসায়ীদের অধিকাংশই আড়ালে সন্ত্রাসীদের কাছে মোটা টাকায় বিস্ফোরক বিক্রি করছেন বলে অভিযোগ। একই সঙ্গে পাকিস্তান, আফগানিস্তান ও ভারতীয় জঙ্গিদের মাধ্যমে আসাম, ত্রিপুরা ও মিজোরাম স্থলসীমান্ত দিয়ে বাংলাদেশে ঢুকছে উচ্চমাত্রার বিস্ফোরক। ঢাকা ও বিভিন্ন স্থান থেকে সংগৃহীত বিস্ফোরক দিয়ে তৈরি হচ্ছে ককটেল আর হ্যান্ডগ্রেনেড।

পুলিশ সূত্রে জানা যায়, বিস্ফোরকের ৮০ ভাগ সীমান্ত এলাকা দিয়ে বাংলাদেশে ঢুকছে। সীমান্তবর্তী এলাকার পেশাদার সন্ত্রাসীরাই এগুলো জঙ্গি-সন্ত্রাসীদের কাছে বিক্রি করছে। সীমান্ত অতিক্রম করে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যদের ফাঁকি দিয়ে কীভাবে এত বিস্ফোরক দেশে আসছে তা নিয়ে সচেতন মহলে প্রশ্ন উঠেছে।

ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা (ডিবি) পুলিশের এক অভিযানেও উদ্বেগজনক তথ্য জানা গেছে। দুর্ধর্ষ জঙ্গি ক্যাডারদের জিজ্ঞাসাবাদের ভিত্তিতে ডিবি পুলিশ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ল্যাবরেটরি সহকারীসহ চারজনকে গ্রেফতার করে। তারা বিশ্ববিদ্যালয় ল্যাবরেটরির নানা কেমিক্যাল জঙ্গিদের সরবরাহ করতেন বলে স্বীকারোক্তিমূলক বক্তব্য দেন। দেশের অন্য বিশ্ববিদ্যালয়সহ উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ল্যাবরেটরি থেকে একইভাবে জঙ্গিদের কেমিক্যালসহ বিস্ফোরকদ্রব্য সরবরাহ করা হয় কিনা, তা নিয়েও প্রশ্ন উঠেছে। জঙ্গিগোষ্ঠীগুলো ছুরি-বন্দুক ব্যবহারের পরিবর্তে বিকট শব্দযুক্ত বিস্ফোরণ ঘটিয়ে আতঙ্ক ছড়াতেই বেশি উৎসাহ দেখাচ্ছে। তা ছাড়া অস্ত্রশস্ত্রের তুলনায় বিস্ফোরকদ্রব্য সহজভাবেই এক স্থান থেকে অন্য স্থানে বহন করা যায়। ফলে ভয়ঙ্কর জঙ্গি সদস্যরা বিস্ফোরকের দিকেই বেশি ঝুঁকছে। বোমা তৈরির কাঁচামাল হিসেবে ব্যবহূত হচ্ছে সালফার ডাইঅক্সাইড, ফসফরাস, অ্যামোনিয়াম নাইট্রেট, ডিডিটি, টিএনপি, লেডঅক্সাইড, লেড অ্যাজাইড, মারকারি, গন্ধক ও পটাশিয়াম সালফাইড। গোয়েন্দা সূত্রে জানা গেছে, ঢাকায় বৈধ বিস্ফোরকদ্রব্য বিক্রির দোকানের সংখ্যা ৫৯। এসব দোকানের অধিকাংশই বংশাল, টিকাটুলী, সুরিটোলা, করাতিটোলা, লালবাগ, কোতোয়ালি, মিটফোর্ডসহ আশপাশের এলাকায় অবস্থিত। দোকানগুলো কী পরিমাণ বিস্ফোরক আমদানি ও বিক্রি করে তা নজরদারির দায়িত্বে আছে বিস্ফোরক অধিদফতর। প্রতি মাসেই নির্দিষ্ট এলাকার দায়িত্বরত পরিদর্শকের বিস্ফোরক দোকানগুলো পরিদর্শন করার কথা। তারা কত বিস্ফোরক এনেছেন এবং বিক্রি করেছেন তার হিসাব বিস্ফোরক অধিদফতরে জমা দেওয়ার নিয়ম। অবিক্রীত বিস্ফোরক সম্পর্কেও ব্যবসায়ী ও পরিদর্শকের প্রতিবেদন দাখিল করার কথা। তবে তা কেবল কাগজে-কলমে। বাস্তবায়ন নেই। সূত্র বলছে, বাংলাদেশের বৈধ দোকানগুলোয় যেসব বিস্ফোরকদ্রব্য বিক্রি হয় তা সার উৎপাদন ও দিয়াশলাই (ম্যাচ) তৈরির কাজে ব্যবহূত হয়। ম্যাচ তৈরি করতে যে রেড সালফার ব্যবহূত হয় তা ককটেল বা হাতবোমা তৈরির কাজেও ব্যবহূত হয়। ভুয়া ভাউচারে অসাধু বিস্ফোরক ব্যবসায়ীরা বিভিন্ন সন্ত্রাসী গোষ্ঠীর কাছে এসব বিস্ফোরকদ্রব্য বিক্রি করেন। আবার সন্ত্রাসী গোষ্ঠীও মোটা টাকা দিয়ে বিস্ফোরক ব্যবসায়ীদের মাধ্যমে বিস্ফোরক আমদানি করে। এ ছাড়া বিভিন্ন ম্যাচ ফ্যাক্টরির মাধ্যমেও বিস্ফোরক সংগ্রহ করে সন্ত্রাসী গোষ্ঠী। পুরান ঢাকার স্থানীয় বাসিন্দারা অভিযোগ করে জানান, অবৈধ কারখানাগুলোকে কেন্দ্র করে অবাধে বিক্রি হচ্ছে মারাত্মক সব দাহ্য ও রাসায়নিক পদার্থ। সালফার, পটাশ, ফসফরাস, সালফিউরিক অ্যাসিড, নাইট্রিক অ্যাসিড, ইথানল, মিথাইল, রেকটিফায়েড স্পিরিট, ফরমালডিহাইড, অ্যাডহেসিভ বা সলিউশন, তারপিনসহ নানা ধরনের গানপাউডার যত্রতত্র বিক্রি হয়। পুরান ঢাকায় আতশবাজির আড়ালেও বিক্রি হচ্ছে বিস্ফোরকদ্রব্য। লাইসেন্সবিহীন মুদি দোকানে বিস্ফোরকদ্রব্য রাখা না রাখা নিয়ে কোনো নজরদারি নেই। বেশির ভাগ ব্যবসায়ীই সাধারণ ব্যবসার লাইসেন্স নিয়ে এসব ব্যবসা করছেন। ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের দায়িত্বশীল কর্মকর্তারা জানান, তারা কেবল ট্রেড লাইসেন্স দেন সাধারণ ব্যবসার জন্য। কোনো কেমিক্যাল বিক্রির লাইসেন্স তারা দেন না। এ লাইসেন্স পেতে হলে ফায়ার ব্রিগেড, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, পরিবেশ অধিদফতর, স্বাস্থ্য বিভাগ ও বিস্ফোরক অধিদফতরের অনুমোদন লাগে। কিন্তু বেশির ভাগ ব্যবসায়ী ডিসিসির ট্রেড লাইসেন্স নিয়েই ধুমছে বিস্ফোরকদ্রব্যের ব্যবসা ফেঁদে বসেছেন।

গানপাউডারের সহজলভ্যতা : গানপাউডার বিক্রি নিষিদ্ধ হলেও সন্ত্রাসীরা বিভিন্ন উৎস থেকে এ মরণঘাতী পাউডার সংগ্রহ করছে। রাজনৈতিক সহিংসতায় যে গানপাউডার ব্যবহূত হচ্ছে তা বিভিন্ন শিল্প কারখানা থেকে সংগ্রহ করছে নাশকতাকারীরা। দেশে বৈধ ও অবৈধ দুইভাবেই গানপাউডার আমদানি করা হয়। তবে সহিংসতায় ব্যবহূত গানপাউডারের সিংহভাগ আসে চোরাচালানের মাধ্যমে। গানপাউডার দহনের তীব্রতা বাড়ায়। বিস্ফোরক অধিদফতরের দেওয়া তথ্যমতে, সালফার (গন্ধক), চারকোল (কাঠ কয়লা) ও পটাশিয়াম নাইট্রেটের (সল্ট পিটার) মিশ্রণে গানপাউডার তৈরি হয়। এর রং কালো। গানপাউডার ধোঁয়া উৎপাদন ও আগুনের দহনক্ষমতা বাড়িয়ে দেয়। উপকরণের পরিমাণ কম-বেশিতেই এর দাহ্যক্ষমতা নির্ধারিত হয়। অনুসন্ধানে জানা গেছে, মিথ্যা ঘোষণায় আমদানি করা সালফার ইতিপূর্বে চট্টগ্রামের সদরঘাট, মাঝিরঘাট, মাদারবাড়ী, চাক্তাই, খাতুনগঞ্জ, কোরবানীগঞ্জ, বকশির হাট এলাকার শতাধিক গুদামে মজুদ রেখে তা খোলা বাজারে বিক্রি করা হতো। বর্তমানে বাকলিয়া, আমবাগান, নিউ মনসুরাবাদ, পানওয়ালাপাড়া, সুপারিওয়ালাপাড়া, মতিঝর্ণা, কর্নেল হাট, রুবি গেট, কাঠগড়সহ বিভিন্ন ঘনবসতিপূর্ণ এলাকাতেই গড়ে উঠছে বিস্ফোরকের গুদাম। জানা গেছে, চক্রটি নিজেদের নেটওয়ার্কের ক্রেতা ছাড়া অন্য কারও কাছে তা বিক্রি করে না। চট্টগ্রামের চক্রটির সঙ্গে ঢাকার একটি চক্রের যোগাযোগ রয়েছে।

জামায়াত কর্মীর বিস্ফোরকের গুদাম : চট্টগ্রাম নগরীর ডবলমুরিং থানার পানওয়ালাপাড়ায় ঘনবসতিপূর্ণ লোকালয়ে গুদাম বানিয়ে বিপুল বিপজ্জনক বিস্ফোরক মজুদ ঘটনার প্রকৃত রহস্য এখনো উদ্ঘাটন হয়নি। মজুদ বিস্ফোরকের মালিক ছিলেন ছাগির হোসেন (২৫) নামে জামায়াতের এক সক্রিয় কর্মী। বিস্ফোরক আমদানি কিংবা মজুদের ক্ষেত্রে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ও বিস্ফোরক অধিদফতরের অনুমোদন লাগলেও ছাগিরের ছিল না কিছুই। হাতবোমা, ককটেল, সালফিউরিক অ্যাসিড তৈরির কাজে ব্যবহূত এসব রাসায়নিক সালফার ওই গুদাম থেকে বিভিন্ন সময় বিভিন্ন জনের কাছে বিতরণ করা হতো। রহস্যজনক ওই গুদামটিতে অভিযান চালিয়ে র‍্যাব সদস্যরা ২১ বস্তা বিস্ফোরক উদ্ধার করেন। প্রায় ১ মেট্রিক টন বিস্ফোরকের মজুদকারী ছাগিরকে আটক করা যায়নি। ফলে তার কাছ থেকে আরও কী পরিমাণ বিস্ফোরক কারা কোথায় কীভাবে নিয়েছেন সেসব তথ্যও জানা সম্ভব হয়নি। র‍্যাবের কমান্ডার সাহেদ করিম জানান, গুদামটিতে অভিযানের পর তারা এ বিষয়ে বিস্ফোরক বিশেষজ্ঞদের মতামত নেন। বিশেষজ্ঞরা জানিয়েছেন, উদ্ধার করা সালফারগুলোয় প্রায় ৯৭ ভাগ রাসায়নিক উপাদান আছে। এগুলো প্রধানত ম্যাচ ফ্যাক্টরিতে ও সালফিউরিক অ্যাসিড তৈরির কাজে ব্যবহূত হয়। তবে ককটেল ও হাতবোমা বানাতেও এসব সালফার মূল রাসায়নিক কাঁচামাল হিসেবে ব্যবহূত হয়।

বিস্ফোরক মজুদে আইন মানা হচ্ছে না : নয় শ্রেণির বিপজ্জনক পদার্থ এ দেশে আমদানি করা হয়। এর প্রথম তিন শ্রেণির বিপজ্জনক পদার্থ মজুদ, পরিবহন, ক্রয়-বিক্রয়ে নীতিমালা রয়েছে। বাকি ছয় প্রকার অধিক বিপজ্জনক বস্তু মজুদের ক্ষেত্রে কোনো নীতিমালাই নেই। বিপজ্জনক জ্বালানিযোগ্য কঠিন পদার্থের একটি ক্যালসিয়াম কার্বাইড। কার্বাইড মজুদাগারের প্রস্তাবিত প্রাঙ্গণের পরিসীমার চারপাশে কমপক্ষে ১০০ মিটারের মধ্যে স্থায়ী স্থাপনার চিত্র, মজুদাগারের অবস্থান ও নির্মাণ নকশা পর্যবেক্ষণের নীতিমালা থাকলেও তা মানা হয় না। পরিবেশ নিয়ন্ত্রণ আইন, ১৯৯৫-এ মহাপরিচালকের ক্ষমতা ও কার্যাবলির ধারা ৪ (গ)-এ বলা হয়েছে, বিপজ্জনক পদার্থ বা তার উপাদানের পরিবেশসম্মত ব্যবহার, সংরক্ষণ, পরিবহন, আমদানি ও রফতানিসংক্রান্ত বিষয়ে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিকে পরামর্শ বা ক্ষেত্রমত নির্দেশ দেবেন বিস্ফোরক পরিদফতরের মহাপরিচালক। কিন্তু বিপজ্জনক পদার্থের বিষয়ে মহাপরিচালকের পক্ষে আজ পর্যন্ত কোনো সিদ্ধান্ত নেওয়ার নজির নেই।

এই বিভাগের আরও খবর
সেনাপ্রধানের সঙ্গে মালয়েশিয়া হাইকমিশনার ও মালদ্বীপের চিফ অব ডেফিন্সের সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে মালয়েশিয়া হাইকমিশনার ও মালদ্বীপের চিফ অব ডেফিন্সের সাক্ষাৎ
ফখরুল, গয়েশ্বর ও আব্বাসসহ ৭০ জনকে অব্যাহতি
ফখরুল, গয়েশ্বর ও আব্বাসসহ ৭০ জনকে অব্যাহতি
নিবন্ধন পেতে শেষ মুহূর্তে দলগুলোর দৌড়ঝাঁপ
নিবন্ধন পেতে শেষ মুহূর্তে দলগুলোর দৌড়ঝাঁপ
আট বছরে শিক্ষিত বেকার বেড়ে দ্বিগুণ
আট বছরে শিক্ষিত বেকার বেড়ে দ্বিগুণ
সীমানা নিয়ে এখনো উত্তাপ
সীমানা নিয়ে এখনো উত্তাপ
উপদেষ্টা হওয়ার আগে আমিও বাধ্য হয়ে ঘুষ দিয়েছি
উপদেষ্টা হওয়ার আগে আমিও বাধ্য হয়ে ঘুষ দিয়েছি
ভূমিকম্পে কাঁপল বাংলাদেশসহ পাঁচ দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল বাংলাদেশসহ পাঁচ দেশ
বিডার ওয়ান স্টপ সার্ভিসে আরও পাঁচ সেবা
বিডার ওয়ান স্টপ সার্ভিসে আরও পাঁচ সেবা
পাঁচ দাবিতে কর্মসূচি মামুনুল হকের
পাঁচ দাবিতে কর্মসূচি মামুনুল হকের
রাস্তা অবরোধ করলে ছাড় নয়
রাস্তা অবরোধ করলে ছাড় নয়
রাকসুর ভোট গণনা হবে ওএমআর মেশিনেই
রাকসুর ভোট গণনা হবে ওএমআর মেশিনেই
চাকসু নির্বাচনে ভোটার ২৭ হাজার ৬৩৪ জন
চাকসু নির্বাচনে ভোটার ২৭ হাজার ৬৩৪ জন
সর্বশেষ খবর
চাঁপাইনবাবগঞ্জে ২৫ জন সনাতন ধর্মাবলম্বীর জামায়াতে যোগদান
চাঁপাইনবাবগঞ্জে ২৫ জন সনাতন ধর্মাবলম্বীর জামায়াতে যোগদান

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

শাহ আমানত বিমানবন্দরে হারানো ব্যাগ ফেরত পেলেন ইন্দোনেশিয়ান নাগরিক
শাহ আমানত বিমানবন্দরে হারানো ব্যাগ ফেরত পেলেন ইন্দোনেশিয়ান নাগরিক

৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

অভিনেতাকে নিয়ে আনুশকা-প্রিয়াঙ্কার তর্কাতর্কি
অভিনেতাকে নিয়ে আনুশকা-প্রিয়াঙ্কার তর্কাতর্কি

১২ মিনিট আগে | শোবিজ

বাংলাদেশ কানাডা অ্যাসোসিয়েশন অফ ক্যালগেরির বাংলা স্কুল নতুন উদ্যমে শুরু
বাংলাদেশ কানাডা অ্যাসোসিয়েশন অফ ক্যালগেরির বাংলা স্কুল নতুন উদ্যমে শুরু

১৪ মিনিট আগে | পরবাস

ভারতের কাছে পাকিস্তানের হারের প্রধান তিন কারণ
ভারতের কাছে পাকিস্তানের হারের প্রধান তিন কারণ

২৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বাঁশবোঝাই ট্রাকের পেছনে বাসের ধাক্কা, পুলিশ কর্মকর্তাসহ নিহত ৩
বাঁশবোঝাই ট্রাকের পেছনে বাসের ধাক্কা, পুলিশ কর্মকর্তাসহ নিহত ৩

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিবচরে হত্যা মামলার আসামিকে প্রকাশ্যে কুপিয়ে হত্যা
শিবচরে হত্যা মামলার আসামিকে প্রকাশ্যে কুপিয়ে হত্যা

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযান, গ্রেপ্তার ৮
নারায়ণগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযান, গ্রেপ্তার ৮

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভ্যালেন্সিয়াকে উড়িয়ে দিল বার্সেলোনা
ভ্যালেন্সিয়াকে উড়িয়ে দিল বার্সেলোনা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পদ্মা সেতুতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে টোল আদায় চালু হচ্ছে আজ
পদ্মা সেতুতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে টোল আদায় চালু হচ্ছে আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুপুর ১টার মধ্যে ঢাকাসহ যেসব জেলায় ঝড়ের আভাস
দুপুর ১টার মধ্যে ঢাকাসহ যেসব জেলায় ঝড়ের আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমরা কখনোই আমাদের পতাকা সমর্পণ করব না: স্টারমার
আমরা কখনোই আমাদের পতাকা সমর্পণ করব না: স্টারমার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমেরিকার ‘মিত্র’ কাতারের প্রতি ইসরায়েলকে ‘খুব সতর্ক’ হতে হবে : ট্রাম্প
আমেরিকার ‘মিত্র’ কাতারের প্রতি ইসরায়েলকে ‘খুব সতর্ক’ হতে হবে : ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলজেরিয়ার প্রধানমন্ত্রী হলেন সিফি ঘরিব
আলজেরিয়ার প্রধানমন্ত্রী হলেন সিফি ঘরিব

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ সেপ্টেম্বর)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে ভারী বর্ষণ, ডুবতে পারে সিলেটের নিম্নাঞ্চল
ভারতে ভারী বর্ষণ, ডুবতে পারে সিলেটের নিম্নাঞ্চল

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ইসরায়েলের হামলায় গাজায় অর্ধশতাধিক নিহত, দুর্ভিক্ষে মৃত বেড়ে ৪২২
ইসরায়েলের হামলায় গাজায় অর্ধশতাধিক নিহত, দুর্ভিক্ষে মৃত বেড়ে ৪২২

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টুঙ্গীপাড়ায় দুই গ্রামবাসীর সংঘর্ষ, থামাতে গিয়ে ওসিসহ ৪ পুলিশ আহত
টুঙ্গীপাড়ায় দুই গ্রামবাসীর সংঘর্ষ, থামাতে গিয়ে ওসিসহ ৪ পুলিশ আহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৮ সেপ্টেম্বর শুরু হচ্ছে কারাতে প্রতিযোগিতা, অংশ নেবে ৮ দেশ
১৮ সেপ্টেম্বর শুরু হচ্ছে কারাতে প্রতিযোগিতা, অংশ নেবে ৮ দেশ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রের আশ্বাস, বাণিজ্য ঘাটতি কমলে শুল্ক আরো কমবে
যুক্তরাষ্ট্রের আশ্বাস, বাণিজ্য ঘাটতি কমলে শুল্ক আরো কমবে

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জনশক্তি রপ্তানির নামে ১১৫৯ কোটি টাকা ‘আত্মসাৎ-পাচার’
জনশক্তি রপ্তানির নামে ১১৫৯ কোটি টাকা ‘আত্মসাৎ-পাচার’

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কক্সবাজারে অনুষ্ঠিত হলো আনোয়ার ইস্পাত ডিলারস মিট ২০২৫
কক্সবাজারে অনুষ্ঠিত হলো আনোয়ার ইস্পাত ডিলারস মিট ২০২৫

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

নাইজেরিয়ায় বিয়ের বাস নদীতে পড়ে নারী-শিশুসহ নিহত ১৯
নাইজেরিয়ায় বিয়ের বাস নদীতে পড়ে নারী-শিশুসহ নিহত ১৯

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহানবী (সা.) যেভাবে মানবজাতির জন্য রহমতস্বরূপ
মহানবী (সা.) যেভাবে মানবজাতির জন্য রহমতস্বরূপ

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

না খেলার চেয়ে তো খেলা ভালো: আকরাম খান
না খেলার চেয়ে তো খেলা ভালো: আকরাম খান

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের ক্রিকেটাররা হাতও মেলায়নি: পাকিস্তানের কোচ
ভারতের ক্রিকেটাররা হাতও মেলায়নি: পাকিস্তানের কোচ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কাতার একা নয়: আরব লীগ প্রধান
কাতার একা নয়: আরব লীগ প্রধান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা সিটিতে ইসরায়েলি হামলা, পালাচ্ছে ফিলিস্তিনিরা
গাজা সিটিতে ইসরায়েলি হামলা, পালাচ্ছে ফিলিস্তিনিরা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ওপর চটলেন কাতারের প্রধানমন্ত্রী
ইসরায়েলের ওপর চটলেন কাতারের প্রধানমন্ত্রী

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অর্থনৈতিক অঞ্চল: অনিশ্চয়তায় বিনিয়োগ বিপর্যয়
অর্থনৈতিক অঞ্চল: অনিশ্চয়তায় বিনিয়োগ বিপর্যয়

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সর্বাধিক পঠিত
নেপালে সরকার পতনের পর হঠাৎ কেন আলোচনায় বলিউডের এই অভিনেত্রী
নেপালে সরকার পতনের পর হঠাৎ কেন আলোচনায় বলিউডের এই অভিনেত্রী

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে ভূমিকম্প অনুভূত
রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে ভূমিকম্প অনুভূত

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যারিস্টার ফুয়াদরা জানেন না কোথায় থামতে হবে : হামিম
ব্যারিস্টার ফুয়াদরা জানেন না কোথায় থামতে হবে : হামিম

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত
বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন প্রক্রিয়া জটিল পর্যায়ে নেওয়া হচ্ছে : সালাহউদ্দিন আহমেদ
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন প্রক্রিয়া জটিল পর্যায়ে নেওয়া হচ্ছে : সালাহউদ্দিন আহমেদ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের ক্রিকেটাররা হাতও মেলায়নি: পাকিস্তানের কোচ
ভারতের ক্রিকেটাররা হাতও মেলায়নি: পাকিস্তানের কোচ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলকে চ্যালেঞ্জ ছুড়ে গাজার পথে ছুটল জাহাজগুলো
ইসরায়েলকে চ্যালেঞ্জ ছুড়ে গাজার পথে ছুটল জাহাজগুলো

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্ধারিত ছয় মাসের আগেই নতুন বেতন কাঠামো চূড়ান্ত হবে
নির্ধারিত ছয় মাসের আগেই নতুন বেতন কাঠামো চূড়ান্ত হবে

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি, তুরস্ক ও ইরাকের জন্যও অপেক্ষা করছে ইসরায়েলি বোমা: সাবেক আইআরজিসি প্রধান
সৌদি, তুরস্ক ও ইরাকের জন্যও অপেক্ষা করছে ইসরায়েলি বোমা: সাবেক আইআরজিসি প্রধান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সমঝোতার ভিত্তিতেই ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচন: প্রধান উপদেষ্টা
সমঝোতার ভিত্তিতেই ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচন: প্রধান উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাঙ্গায় অবরোধের নেতৃত্ব দেওয়া প্রধান সমন্বয়ক আটক
ভাঙ্গায় অবরোধের নেতৃত্ব দেওয়া প্রধান সমন্বয়ক আটক

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিগগিরই দেশে ফিরছেন তারেক রহমান : লুৎফুজ্জামান বাবর
শিগগিরই দেশে ফিরছেন তারেক রহমান : লুৎফুজ্জামান বাবর

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাকসুর প্রথম সভা অনুষ্ঠিত, সিনেট সদস্য হচ্ছেন ৫ ছাত্র প্রতিনিধি
ডাকসুর প্রথম সভা অনুষ্ঠিত, সিনেট সদস্য হচ্ছেন ৫ ছাত্র প্রতিনিধি

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৫ টন চাল, ৬০০ কেজি পেঁয়াজ, এক কড়াইয়ে রেকর্ড রান্না
৫ টন চাল, ৬০০ কেজি পেঁয়াজ, এক কড়াইয়ে রেকর্ড রান্না

২২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

‘ঋণের দায়ে’ স্ত্রী-সন্তানদের হত্যার পর আত্মহত্যা: লাখ টাকা ধার করে চল্লিশা করলো পরিবার
‘ঋণের দায়ে’ স্ত্রী-সন্তানদের হত্যার পর আত্মহত্যা: লাখ টাকা ধার করে চল্লিশা করলো পরিবার

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যাবজ্জীবন সাজার মেয়াদ কমানোর উদ্যোগ সরকারের
যাবজ্জীবন সাজার মেয়াদ কমানোর উদ্যোগ সরকারের

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফরিদপুরে আজকের মধ্যে রাস্তা না ছাড়লে আইন প্রয়োগ : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফরিদপুরে আজকের মধ্যে রাস্তা না ছাড়লে আইন প্রয়োগ : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৬ বিভাগে অতিভারি বর্ষণের আভাস, পাহাড়ধসের শঙ্কা
৬ বিভাগে অতিভারি বর্ষণের আভাস, পাহাড়ধসের শঙ্কা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংকার থেকে জেল, বিচ্ছেদ পেরিয়ে এবার রাষ্ট্রক্ষমতার দৌড়ে ‘লৌহমানবী’
বাংকার থেকে জেল, বিচ্ছেদ পেরিয়ে এবার রাষ্ট্রক্ষমতার দৌড়ে ‘লৌহমানবী’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার রোমানিয়ায় ঢুকলো রাশিয়ার ড্রোন
এবার রোমানিয়ায় ঢুকলো রাশিয়ার ড্রোন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়ার অন্যতম বৃহৎ তেল শোধানাগারে হামলা চালাল ইউক্রেন
রাশিয়ার অন্যতম বৃহৎ তেল শোধানাগারে হামলা চালাল ইউক্রেন

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দীর্ঘ ১৮ বছর পর স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে বাবর
দীর্ঘ ১৮ বছর পর স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে বাবর

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আশুলিয়ায় ঘরে মিলল একই পরিবারের তিনজনের লাশ
আশুলিয়ায় ঘরে মিলল একই পরিবারের তিনজনের লাশ

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘সুযোগ একবারই এসেছে, হারাতে চাই না’
‘সুযোগ একবারই এসেছে, হারাতে চাই না’

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনের ভিসা আবেদন প্রক্রিয়া নিয়ে দূতাবাসের নতুন নির্দেশনা
চীনের ভিসা আবেদন প্রক্রিয়া নিয়ে দূতাবাসের নতুন নির্দেশনা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথমবার উপজেলা পর্যায়ে অর্থোপেডিক অপারেশন সফল
প্রথমবার উপজেলা পর্যায়ে অর্থোপেডিক অপারেশন সফল

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমেরিকার ‘মিত্র’ কাতারের প্রতি ইসরায়েলকে ‘খুব সতর্ক’ হতে হবে : ট্রাম্প
আমেরিকার ‘মিত্র’ কাতারের প্রতি ইসরায়েলকে ‘খুব সতর্ক’ হতে হবে : ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দোহায় আরব-মুসলিম শীর্ষ সম্মেলনে যোগ দিচ্ছেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
দোহায় আরব-মুসলিম শীর্ষ সম্মেলনে যোগ দিচ্ছেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শায়খুল হাদিস আল্লামা আহমদুল্লাহর মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
শায়খুল হাদিস আল্লামা আহমদুল্লাহর মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ বাস্তবায়নসহ পাঁচ দফা দাবিতে কর্মসূচি ঘোষণা মামুনুল হকের
জুলাই সনদ বাস্তবায়নসহ পাঁচ দফা দাবিতে কর্মসূচি ঘোষণা মামুনুল হকের

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা

সম্পাদকীয়

উপদেষ্টা হওয়ার আগে আমিও বাধ্য হয়ে ঘুষ দিয়েছি
উপদেষ্টা হওয়ার আগে আমিও বাধ্য হয়ে ঘুষ দিয়েছি

প্রথম পৃষ্ঠা

কার সঙ্গে ফারিয়া
কার সঙ্গে ফারিয়া

শোবিজ

জুলাই সনদ নিয়ে নতুন বিতর্ক
জুলাই সনদ নিয়ে নতুন বিতর্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

ডুবতে পারে ১২ জেলা
ডুবতে পারে ১২ জেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির ছয়জন, বাকি দলের একজন করে
বিএনপির ছয়জন, বাকি দলের একজন করে

নগর জীবন

নওগাঁয় সাধনের স্বৈরশাসন
নওগাঁয় সাধনের স্বৈরশাসন

প্রথম পৃষ্ঠা

সমীকরণের মারপ্যাঁচে বাংলাদেশ
সমীকরণের মারপ্যাঁচে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

ফখরুল, গয়েশ্বর ও আব্বাসসহ ৭০ জনকে অব্যাহতি
ফখরুল, গয়েশ্বর ও আব্বাসসহ ৭০ জনকে অব্যাহতি

প্রথম পৃষ্ঠা

পাঁচ দাবিতে কর্মসূচি মামুনুল হকের
পাঁচ দাবিতে কর্মসূচি মামুনুল হকের

প্রথম পৃষ্ঠা

মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির ছয় নেতা জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী
মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির ছয় নেতা জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

তিন বছর পর মেসির পেনাল্টি মিস
তিন বছর পর মেসির পেনাল্টি মিস

মাঠে ময়দানে

বিশ্ব নাগরিক গড়ে তোলার শিক্ষাঙ্গন
বিশ্ব নাগরিক গড়ে তোলার শিক্ষাঙ্গন

বিশেষ আয়োজন

হারিয়ে যাচ্ছে বাবুই পাখির বাসা
হারিয়ে যাচ্ছে বাবুই পাখির বাসা

পেছনের পৃষ্ঠা

১৩ রিক্রুটিং এজেন্সির ৩১ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
১৩ রিক্রুটিং এজেন্সির ৩১ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

সৃজনশীলতা ও নান্দনিকতায় অনন্য এক স্কুল
সৃজনশীলতা ও নান্দনিকতায় অনন্য এক স্কুল

বিশেষ আয়োজন

তৌসিফ-তিশার সুখবর...
তৌসিফ-তিশার সুখবর...

শোবিজ

নির্ধারিত সময়ের আগেই নতুন বেতন কাঠামো
নির্ধারিত সময়ের আগেই নতুন বেতন কাঠামো

নগর জীবন

১২ অক্টোবর থেকে শুরু টাইফয়েডের টিকাদান
১২ অক্টোবর থেকে শুরু টাইফয়েডের টিকাদান

নগর জীবন

শুধু স্বৈরাচার নয়, পালিয়েছেন মসজিদের ইমাম-বিচারকও
শুধু স্বৈরাচার নয়, পালিয়েছেন মসজিদের ইমাম-বিচারকও

পেছনের পৃষ্ঠা

মেডিকেল ভর্তিতে অটোমেশন পদ্ধতি বাতিল দাবি
মেডিকেল ভর্তিতে অটোমেশন পদ্ধতি বাতিল দাবি

নগর জীবন

প্রাইমারি স্কুলে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিন
প্রাইমারি স্কুলে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিন

নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রের মহড়া নিয়ে কড়া বার্তা উত্তর কোরিয়ার
যুক্তরাষ্ট্রের মহড়া নিয়ে কড়া বার্তা উত্তর কোরিয়ার

পূর্ব-পশ্চিম

১২১ বার পেছাল প্রতিবেদন আদালতের অসন্তোষ
১২১ বার পেছাল প্রতিবেদন আদালতের অসন্তোষ

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিলিস্তিনের পক্ষে মন্তব্য করে বিতর্কে পরিচালক অন্নপূর্ণা
ফিলিস্তিনের পক্ষে মন্তব্য করে বিতর্কে পরিচালক অন্নপূর্ণা

পূর্ব-পশ্চিম

পার্লামেন্ট পুনর্বহালের দাবি
পার্লামেন্ট পুনর্বহালের দাবি

পূর্ব-পশ্চিম

চলতি বছর ডেঙ্গুতে ১৫০ জনের মৃত্যু
চলতি বছর ডেঙ্গুতে ১৫০ জনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত
বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত

পেছনের পৃষ্ঠা

আট বছরে শিক্ষিত বেকার বেড়ে দ্বিগুণ
আট বছরে শিক্ষিত বেকার বেড়ে দ্বিগুণ

প্রথম পৃষ্ঠা

সীমানা নিয়ে এখনো উত্তাপ
সীমানা নিয়ে এখনো উত্তাপ

প্রথম পৃষ্ঠা