শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৯ মার্চ, ২০১৭

এত বিস্ফোরক আসে কোথা থেকে

সাঈদুর রহমান রিমন
প্রিন্ট ভার্সন
এত বিস্ফোরক আসে কোথা থেকে

বিস্ফোরকদ্রব্য দেশে আবার সহজলভ্য হয়ে উঠেছে। কেমিক্যাল ব্যবসায়ীরা অবাধে ব্যবসা শুরু করায় যারতার হাতে চলে যাচ্ছে বিস্ফোরকদ্রব্য। ভ্রাম্যমাণ আদালত মাঝেমধ্যে অভিযান পরিচালনা করলেও বিস্ফোরকদ্রব্যের অবাধ বেচাকেনা ও মজুদ বন্ধ হয়নি।

গোয়েন্দা সূত্রে জানা গেছে, নাশকতায় ব্যবহূত বিস্ফোরকের জোগান আসছে ঢাকার কয়েকটি ম্যাচ ফ্যাক্টরি, অসাধু বিস্ফোরক ব্যবসায়ী ও সীমান্তের অস্ত্র-গোলাবারুদ চোরাকারবারিদের কাছ থেকে। বিস্ফোরক ব্যবসায়ীদের অধিকাংশই আড়ালে সন্ত্রাসীদের কাছে মোটা টাকায় বিস্ফোরক বিক্রি করছেন বলে অভিযোগ। একই সঙ্গে পাকিস্তান, আফগানিস্তান ও ভারতীয় জঙ্গিদের মাধ্যমে আসাম, ত্রিপুরা ও মিজোরাম স্থলসীমান্ত দিয়ে বাংলাদেশে ঢুকছে উচ্চমাত্রার বিস্ফোরক। ঢাকা ও বিভিন্ন স্থান থেকে সংগৃহীত বিস্ফোরক দিয়ে তৈরি হচ্ছে ককটেল আর হ্যান্ডগ্রেনেড।

পুলিশ সূত্রে জানা যায়, বিস্ফোরকের ৮০ ভাগ সীমান্ত এলাকা দিয়ে বাংলাদেশে ঢুকছে। সীমান্তবর্তী এলাকার পেশাদার সন্ত্রাসীরাই এগুলো জঙ্গি-সন্ত্রাসীদের কাছে বিক্রি করছে। সীমান্ত অতিক্রম করে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যদের ফাঁকি দিয়ে কীভাবে এত বিস্ফোরক দেশে আসছে তা নিয়ে সচেতন মহলে প্রশ্ন উঠেছে।

ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা (ডিবি) পুলিশের এক অভিযানেও উদ্বেগজনক তথ্য জানা গেছে। দুর্ধর্ষ জঙ্গি ক্যাডারদের জিজ্ঞাসাবাদের ভিত্তিতে ডিবি পুলিশ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ল্যাবরেটরি সহকারীসহ চারজনকে গ্রেফতার করে। তারা বিশ্ববিদ্যালয় ল্যাবরেটরির নানা কেমিক্যাল জঙ্গিদের সরবরাহ করতেন বলে স্বীকারোক্তিমূলক বক্তব্য দেন। দেশের অন্য বিশ্ববিদ্যালয়সহ উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ল্যাবরেটরি থেকে একইভাবে জঙ্গিদের কেমিক্যালসহ বিস্ফোরকদ্রব্য সরবরাহ করা হয় কিনা, তা নিয়েও প্রশ্ন উঠেছে। জঙ্গিগোষ্ঠীগুলো ছুরি-বন্দুক ব্যবহারের পরিবর্তে বিকট শব্দযুক্ত বিস্ফোরণ ঘটিয়ে আতঙ্ক ছড়াতেই বেশি উৎসাহ দেখাচ্ছে। তা ছাড়া অস্ত্রশস্ত্রের তুলনায় বিস্ফোরকদ্রব্য সহজভাবেই এক স্থান থেকে অন্য স্থানে বহন করা যায়। ফলে ভয়ঙ্কর জঙ্গি সদস্যরা বিস্ফোরকের দিকেই বেশি ঝুঁকছে। বোমা তৈরির কাঁচামাল হিসেবে ব্যবহূত হচ্ছে সালফার ডাইঅক্সাইড, ফসফরাস, অ্যামোনিয়াম নাইট্রেট, ডিডিটি, টিএনপি, লেডঅক্সাইড, লেড অ্যাজাইড, মারকারি, গন্ধক ও পটাশিয়াম সালফাইড। গোয়েন্দা সূত্রে জানা গেছে, ঢাকায় বৈধ বিস্ফোরকদ্রব্য বিক্রির দোকানের সংখ্যা ৫৯। এসব দোকানের অধিকাংশই বংশাল, টিকাটুলী, সুরিটোলা, করাতিটোলা, লালবাগ, কোতোয়ালি, মিটফোর্ডসহ আশপাশের এলাকায় অবস্থিত। দোকানগুলো কী পরিমাণ বিস্ফোরক আমদানি ও বিক্রি করে তা নজরদারির দায়িত্বে আছে বিস্ফোরক অধিদফতর। প্রতি মাসেই নির্দিষ্ট এলাকার দায়িত্বরত পরিদর্শকের বিস্ফোরক দোকানগুলো পরিদর্শন করার কথা। তারা কত বিস্ফোরক এনেছেন এবং বিক্রি করেছেন তার হিসাব বিস্ফোরক অধিদফতরে জমা দেওয়ার নিয়ম। অবিক্রীত বিস্ফোরক সম্পর্কেও ব্যবসায়ী ও পরিদর্শকের প্রতিবেদন দাখিল করার কথা। তবে তা কেবল কাগজে-কলমে। বাস্তবায়ন নেই। সূত্র বলছে, বাংলাদেশের বৈধ দোকানগুলোয় যেসব বিস্ফোরকদ্রব্য বিক্রি হয় তা সার উৎপাদন ও দিয়াশলাই (ম্যাচ) তৈরির কাজে ব্যবহূত হয়। ম্যাচ তৈরি করতে যে রেড সালফার ব্যবহূত হয় তা ককটেল বা হাতবোমা তৈরির কাজেও ব্যবহূত হয়। ভুয়া ভাউচারে অসাধু বিস্ফোরক ব্যবসায়ীরা বিভিন্ন সন্ত্রাসী গোষ্ঠীর কাছে এসব বিস্ফোরকদ্রব্য বিক্রি করেন। আবার সন্ত্রাসী গোষ্ঠীও মোটা টাকা দিয়ে বিস্ফোরক ব্যবসায়ীদের মাধ্যমে বিস্ফোরক আমদানি করে। এ ছাড়া বিভিন্ন ম্যাচ ফ্যাক্টরির মাধ্যমেও বিস্ফোরক সংগ্রহ করে সন্ত্রাসী গোষ্ঠী। পুরান ঢাকার স্থানীয় বাসিন্দারা অভিযোগ করে জানান, অবৈধ কারখানাগুলোকে কেন্দ্র করে অবাধে বিক্রি হচ্ছে মারাত্মক সব দাহ্য ও রাসায়নিক পদার্থ। সালফার, পটাশ, ফসফরাস, সালফিউরিক অ্যাসিড, নাইট্রিক অ্যাসিড, ইথানল, মিথাইল, রেকটিফায়েড স্পিরিট, ফরমালডিহাইড, অ্যাডহেসিভ বা সলিউশন, তারপিনসহ নানা ধরনের গানপাউডার যত্রতত্র বিক্রি হয়। পুরান ঢাকায় আতশবাজির আড়ালেও বিক্রি হচ্ছে বিস্ফোরকদ্রব্য। লাইসেন্সবিহীন মুদি দোকানে বিস্ফোরকদ্রব্য রাখা না রাখা নিয়ে কোনো নজরদারি নেই। বেশির ভাগ ব্যবসায়ীই সাধারণ ব্যবসার লাইসেন্স নিয়ে এসব ব্যবসা করছেন। ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের দায়িত্বশীল কর্মকর্তারা জানান, তারা কেবল ট্রেড লাইসেন্স দেন সাধারণ ব্যবসার জন্য। কোনো কেমিক্যাল বিক্রির লাইসেন্স তারা দেন না। এ লাইসেন্স পেতে হলে ফায়ার ব্রিগেড, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, পরিবেশ অধিদফতর, স্বাস্থ্য বিভাগ ও বিস্ফোরক অধিদফতরের অনুমোদন লাগে। কিন্তু বেশির ভাগ ব্যবসায়ী ডিসিসির ট্রেড লাইসেন্স নিয়েই ধুমছে বিস্ফোরকদ্রব্যের ব্যবসা ফেঁদে বসেছেন।

গানপাউডারের সহজলভ্যতা : গানপাউডার বিক্রি নিষিদ্ধ হলেও সন্ত্রাসীরা বিভিন্ন উৎস থেকে এ মরণঘাতী পাউডার সংগ্রহ করছে। রাজনৈতিক সহিংসতায় যে গানপাউডার ব্যবহূত হচ্ছে তা বিভিন্ন শিল্প কারখানা থেকে সংগ্রহ করছে নাশকতাকারীরা। দেশে বৈধ ও অবৈধ দুইভাবেই গানপাউডার আমদানি করা হয়। তবে সহিংসতায় ব্যবহূত গানপাউডারের সিংহভাগ আসে চোরাচালানের মাধ্যমে। গানপাউডার দহনের তীব্রতা বাড়ায়। বিস্ফোরক অধিদফতরের দেওয়া তথ্যমতে, সালফার (গন্ধক), চারকোল (কাঠ কয়লা) ও পটাশিয়াম নাইট্রেটের (সল্ট পিটার) মিশ্রণে গানপাউডার তৈরি হয়। এর রং কালো। গানপাউডার ধোঁয়া উৎপাদন ও আগুনের দহনক্ষমতা বাড়িয়ে দেয়। উপকরণের পরিমাণ কম-বেশিতেই এর দাহ্যক্ষমতা নির্ধারিত হয়। অনুসন্ধানে জানা গেছে, মিথ্যা ঘোষণায় আমদানি করা সালফার ইতিপূর্বে চট্টগ্রামের সদরঘাট, মাঝিরঘাট, মাদারবাড়ী, চাক্তাই, খাতুনগঞ্জ, কোরবানীগঞ্জ, বকশির হাট এলাকার শতাধিক গুদামে মজুদ রেখে তা খোলা বাজারে বিক্রি করা হতো। বর্তমানে বাকলিয়া, আমবাগান, নিউ মনসুরাবাদ, পানওয়ালাপাড়া, সুপারিওয়ালাপাড়া, মতিঝর্ণা, কর্নেল হাট, রুবি গেট, কাঠগড়সহ বিভিন্ন ঘনবসতিপূর্ণ এলাকাতেই গড়ে উঠছে বিস্ফোরকের গুদাম। জানা গেছে, চক্রটি নিজেদের নেটওয়ার্কের ক্রেতা ছাড়া অন্য কারও কাছে তা বিক্রি করে না। চট্টগ্রামের চক্রটির সঙ্গে ঢাকার একটি চক্রের যোগাযোগ রয়েছে।

জামায়াত কর্মীর বিস্ফোরকের গুদাম : চট্টগ্রাম নগরীর ডবলমুরিং থানার পানওয়ালাপাড়ায় ঘনবসতিপূর্ণ লোকালয়ে গুদাম বানিয়ে বিপুল বিপজ্জনক বিস্ফোরক মজুদ ঘটনার প্রকৃত রহস্য এখনো উদ্ঘাটন হয়নি। মজুদ বিস্ফোরকের মালিক ছিলেন ছাগির হোসেন (২৫) নামে জামায়াতের এক সক্রিয় কর্মী। বিস্ফোরক আমদানি কিংবা মজুদের ক্ষেত্রে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ও বিস্ফোরক অধিদফতরের অনুমোদন লাগলেও ছাগিরের ছিল না কিছুই। হাতবোমা, ককটেল, সালফিউরিক অ্যাসিড তৈরির কাজে ব্যবহূত এসব রাসায়নিক সালফার ওই গুদাম থেকে বিভিন্ন সময় বিভিন্ন জনের কাছে বিতরণ করা হতো। রহস্যজনক ওই গুদামটিতে অভিযান চালিয়ে র‍্যাব সদস্যরা ২১ বস্তা বিস্ফোরক উদ্ধার করেন। প্রায় ১ মেট্রিক টন বিস্ফোরকের মজুদকারী ছাগিরকে আটক করা যায়নি। ফলে তার কাছ থেকে আরও কী পরিমাণ বিস্ফোরক কারা কোথায় কীভাবে নিয়েছেন সেসব তথ্যও জানা সম্ভব হয়নি। র‍্যাবের কমান্ডার সাহেদ করিম জানান, গুদামটিতে অভিযানের পর তারা এ বিষয়ে বিস্ফোরক বিশেষজ্ঞদের মতামত নেন। বিশেষজ্ঞরা জানিয়েছেন, উদ্ধার করা সালফারগুলোয় প্রায় ৯৭ ভাগ রাসায়নিক উপাদান আছে। এগুলো প্রধানত ম্যাচ ফ্যাক্টরিতে ও সালফিউরিক অ্যাসিড তৈরির কাজে ব্যবহূত হয়। তবে ককটেল ও হাতবোমা বানাতেও এসব সালফার মূল রাসায়নিক কাঁচামাল হিসেবে ব্যবহূত হয়।

বিস্ফোরক মজুদে আইন মানা হচ্ছে না : নয় শ্রেণির বিপজ্জনক পদার্থ এ দেশে আমদানি করা হয়। এর প্রথম তিন শ্রেণির বিপজ্জনক পদার্থ মজুদ, পরিবহন, ক্রয়-বিক্রয়ে নীতিমালা রয়েছে। বাকি ছয় প্রকার অধিক বিপজ্জনক বস্তু মজুদের ক্ষেত্রে কোনো নীতিমালাই নেই। বিপজ্জনক জ্বালানিযোগ্য কঠিন পদার্থের একটি ক্যালসিয়াম কার্বাইড। কার্বাইড মজুদাগারের প্রস্তাবিত প্রাঙ্গণের পরিসীমার চারপাশে কমপক্ষে ১০০ মিটারের মধ্যে স্থায়ী স্থাপনার চিত্র, মজুদাগারের অবস্থান ও নির্মাণ নকশা পর্যবেক্ষণের নীতিমালা থাকলেও তা মানা হয় না। পরিবেশ নিয়ন্ত্রণ আইন, ১৯৯৫-এ মহাপরিচালকের ক্ষমতা ও কার্যাবলির ধারা ৪ (গ)-এ বলা হয়েছে, বিপজ্জনক পদার্থ বা তার উপাদানের পরিবেশসম্মত ব্যবহার, সংরক্ষণ, পরিবহন, আমদানি ও রফতানিসংক্রান্ত বিষয়ে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিকে পরামর্শ বা ক্ষেত্রমত নির্দেশ দেবেন বিস্ফোরক পরিদফতরের মহাপরিচালক। কিন্তু বিপজ্জনক পদার্থের বিষয়ে মহাপরিচালকের পক্ষে আজ পর্যন্ত কোনো সিদ্ধান্ত নেওয়ার নজির নেই।

এই বিভাগের আরও খবর
বই পড়ায় ১০২ দেশের মধ্যে বাংলাদেশ ৯৭তম
বই পড়ায় ১০২ দেশের মধ্যে বাংলাদেশ ৯৭তম
আলালের বক্তব্য জামায়াতের প্রতিবাদ
আলালের বক্তব্য জামায়াতের প্রতিবাদ
নির্বাচন পর্যন্ত বিদেশ ভ্রমণ নয় সরকারি কর্মচারীদের
নির্বাচন পর্যন্ত বিদেশ ভ্রমণ নয় সরকারি কর্মচারীদের
দুর্নীতি রুখতে সংস্কার হচ্ছে জমির লিজ প্রথা
দুর্নীতি রুখতে সংস্কার হচ্ছে জমির লিজ প্রথা
আসছেন জাকির নায়েক, ভারতের সতর্কবার্তা
আসছেন জাকির নায়েক, ভারতের সতর্কবার্তা
দলের কাছে নতি স্বীকার উপদেষ্টাদের
দলের কাছে নতি স্বীকার উপদেষ্টাদের
মওদুদী নয়, মদিনার ইসলাম চর্চা করি
মওদুদী নয়, মদিনার ইসলাম চর্চা করি
নাজমুল শান্তই টেস্ট অধিনায়ক
নাজমুল শান্তই টেস্ট অধিনায়ক
তিন দেশে সরকার পতনের কারণ দুর্বল শাসনব্যবস্থা
তিন দেশে সরকার পতনের কারণ দুর্বল শাসনব্যবস্থা
ফুল কোর্ট সভা ডেকেছেন প্রধান বিচারপতি
ফুল কোর্ট সভা ডেকেছেন প্রধান বিচারপতি
সুদানে রাস্তায় লাশ আর লাশ, দাফন করার কেউ নেই
সুদানে রাস্তায় লাশ আর লাশ, দাফন করার কেউ নেই
দুই দলের বোঝাপড়ার কথা শোনা যাচ্ছে
দুই দলের বোঝাপড়ার কথা শোনা যাচ্ছে
সর্বশেষ খবর
সড়ক দুর্ঘটনায় ভারতের সাবেক ক্রিকেটারের মৃত্যু
সড়ক দুর্ঘটনায় ভারতের সাবেক ক্রিকেটারের মৃত্যু

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

ইস্ট ওয়েস্ট বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘গ্লোবাল মিডিয়া অ্যান্ড ইনফরমেশন লিটারেসি’ সপ্তাহ উদযাপন
ইস্ট ওয়েস্ট বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘গ্লোবাল মিডিয়া অ্যান্ড ইনফরমেশন লিটারেসি’ সপ্তাহ উদযাপন

২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

রাতভর রুশ হামলায় ইউক্রেনে বিদ্যুৎবিহীন ৬০ হাজার মানুষ
রাতভর রুশ হামলায় ইউক্রেনে বিদ্যুৎবিহীন ৬০ হাজার মানুষ

৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইবতেদায়ি শিক্ষকদের যমুনা অভিমুখী লংমার্চে পুলিশের বাধা
ইবতেদায়ি শিক্ষকদের যমুনা অভিমুখী লংমার্চে পুলিশের বাধা

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

এভারেস্টে টানা তুষারপাত, আটকা পড়েছেন শতাধিক পর্যটক
এভারেস্টে টানা তুষারপাত, আটকা পড়েছেন শতাধিক পর্যটক

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে একটা নৈরাজ্য সৃষ্টির প্রক্রিয়া চলছে : মির্জা ফখরুল
দেশে একটা নৈরাজ্য সৃষ্টির প্রক্রিয়া চলছে : মির্জা ফখরুল

১৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

আবারও জামায়াতের আমির নির্বাচিত ডা. শফিকুর রহমান
আবারও জামায়াতের আমির নির্বাচিত ডা. শফিকুর রহমান

১৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

মাদারীপুরে গৃহবধূকে পিটিয়ে হত্যা, স্বামী-শাশুড়ি পলাতক
মাদারীপুরে গৃহবধূকে পিটিয়ে হত্যা, স্বামী-শাশুড়ি পলাতক

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বৃষ্টিতে চাঁপাইনবাবগঞ্জে সাড়ে ৪ হাজার হেক্টর জমির ফসল ক্ষতিগ্রস্ত
বৃষ্টিতে চাঁপাইনবাবগঞ্জে সাড়ে ৪ হাজার হেক্টর জমির ফসল ক্ষতিগ্রস্ত

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুক থেকে ভিডিও ডাউনলোডের কিছু নির্ভরযোগ্য অ্যাপ
ফেসবুক থেকে ভিডিও ডাউনলোডের কিছু নির্ভরযোগ্য অ্যাপ

৩৩ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বিএনপির ১০ দিনের কর্মসূচি ঘোষণা
বিএনপির ১০ দিনের কর্মসূচি ঘোষণা

৩৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

ক্যারিবীয়ায় যুক্তরাষ্ট্রের ‘অতিরিক্ত শক্তি প্রয়োগের’ নিন্দা রাশিয়ার
ক্যারিবীয়ায় যুক্তরাষ্ট্রের ‘অতিরিক্ত শক্তি প্রয়োগের’ নিন্দা রাশিয়ার

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ক্যাম্পেইন শুরু
জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ক্যাম্পেইন শুরু

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

বগুড়ায় সাশ্রয়ী স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করতে একসঙ্গে কাজ করবে সাইক ও বিপিসি
বগুড়ায় সাশ্রয়ী স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করতে একসঙ্গে কাজ করবে সাইক ও বিপিসি

৫০ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

জ্বালানি ও জনবল সংকটে বন্ধ কুতুবদিয়ার ওয়াটার অ্যাম্বুলেন্স
জ্বালানি ও জনবল সংকটে বন্ধ কুতুবদিয়ার ওয়াটার অ্যাম্বুলেন্স

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নভেম্বরের মধ্যেই সব নতুন বই পেয়ে যাবো: গণশিক্ষা উপদেষ্টা
নভেম্বরের মধ্যেই সব নতুন বই পেয়ে যাবো: গণশিক্ষা উপদেষ্টা

৫৬ মিনিট আগে | জাতীয়

নাসার তৈরি সুপারসনিক বিমানের সফল উড্ডয়ন
নাসার তৈরি সুপারসনিক বিমানের সফল উড্ডয়ন

৫৭ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

শিক্ষার্থীরা সঞ্চয়ে আগ্রহী হবেন যেভাবে
শিক্ষার্থীরা সঞ্চয়ে আগ্রহী হবেন যেভাবে

১ ঘণ্টা আগে | ক্যারিয়ার

মুকুট পুনরুদ্ধার থেকে এক জয় দূরে সিনার
মুকুট পুনরুদ্ধার থেকে এক জয় দূরে সিনার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেল চলাচল শুরু
মেট্রোরেল চলাচল শুরু

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সরকারের মধ্যে সব সময় একটা ‘শেকি’ ব্যাপার দেখা যায় : সারোয়ার তুষার
সরকারের মধ্যে সব সময় একটা ‘শেকি’ ব্যাপার দেখা যায় : সারোয়ার তুষার

১ ঘণ্টা আগে | টক শো

ঝিনাইদহে কৃষককে হত্যা, দুজন গ্রেফতার
ঝিনাইদহে কৃষককে হত্যা, দুজন গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মধ্যপ্রাচ্যে শান্তি ও স্থিতিশীলতার ওপর গুরুত্বারোপ ঢাকার
মধ্যপ্রাচ্যে শান্তি ও স্থিতিশীলতার ওপর গুরুত্বারোপ ঢাকার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথমবার মার্কিন রাজধানী সফরে যাচ্ছেন সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট
প্রথমবার মার্কিন রাজধানী সফরে যাচ্ছেন সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক বাতিলের রায় দিয়েই রাজনৈতিক সংকটের শুরু : আপিল বিভাগকে বিএনপি
তত্ত্বাবধায়ক বাতিলের রায় দিয়েই রাজনৈতিক সংকটের শুরু : আপিল বিভাগকে বিএনপি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জেনেভা ক্যাম্পে অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদে যৌথ পরিদর্শন
জেনেভা ক্যাম্পে অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদে যৌথ পরিদর্শন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে খেলার হাতছানি স্মিথের
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে খেলার হাতছানি স্মিথের

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কাতারের নিরাপত্তা হুমকির বিরুদ্ধে সংহতি পুনর্ব্যক্ত বাংলাদেশের
কাতারের নিরাপত্তা হুমকির বিরুদ্ধে সংহতি পুনর্ব্যক্ত বাংলাদেশের

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবারের ইজতেমা জাতীয় নির্বাচনের পর: ধর্ম উপদেষ্টা
এবারের ইজতেমা জাতীয় নির্বাচনের পর: ধর্ম উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন চার সুবিধা ঘোষণা আমিরাতের
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন চার সুবিধা ঘোষণা আমিরাতের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
‘জামায়াতকে বাদ দিয়ে হলেও সব দল ঐক্যবদ্ধভাবে নির্বাচনে যাবে’
‘জামায়াতকে বাদ দিয়ে হলেও সব দল ঐক্যবদ্ধভাবে নির্বাচনে যাবে’

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুতিন আনলেন নতুন পারমাণবিক টর্পেডো ‘পসাইডন’, আতঙ্কে ইউরোপ
পুতিন আনলেন নতুন পারমাণবিক টর্পেডো ‘পসাইডন’, আতঙ্কে ইউরোপ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষ কর্মীদের জন্য নতুন ভিসা চালু করছে পর্তুগাল
দক্ষ কর্মীদের জন্য নতুন ভিসা চালু করছে পর্তুগাল

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মির্জা ফখরুলের কণ্ঠ নকল করে অসত্য ভিডিও প্রচার
মির্জা ফখরুলের কণ্ঠ নকল করে অসত্য ভিডিও প্রচার

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচনের আগে ইসলামকে রাজনৈতিক ফায়দা লাভে ব্যবহারের চেষ্টা : সালাহউদ্দিন
নির্বাচনের আগে ইসলামকে রাজনৈতিক ফায়দা লাভে ব্যবহারের চেষ্টা : সালাহউদ্দিন

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পদ্মাপাড়ে মিথেন গ্যাসের উপস্থিতি পেল বাপেক্স
পদ্মাপাড়ে মিথেন গ্যাসের উপস্থিতি পেল বাপেক্স

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৯৮ শতাংশ ভোটে তানজানিয়ার প্রেসিডেন্ট সামিয়া হাসান
৯৮ শতাংশ ভোটে তানজানিয়ার প্রেসিডেন্ট সামিয়া হাসান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে তিন বাহিনী প্রধানের সাক্ষাৎ, নির্বাচন প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে তিন বাহিনী প্রধানের সাক্ষাৎ, নির্বাচন প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিডিয়া ও তৃণমূলের সঙ্গে সম্পর্ক বাড়াতে বিএনপির ৭ টিম গঠন
মিডিয়া ও তৃণমূলের সঙ্গে সম্পর্ক বাড়াতে বিএনপির ৭ টিম গঠন

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘বিবাহবিচ্ছেদ’ প্রশ্নে যে জবাব দেন ঐশ্বরিয়া
‘বিবাহবিচ্ছেদ’ প্রশ্নে যে জবাব দেন ঐশ্বরিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৭২-এর সংবিধান বাতিল করতে হবে : মামুনুল হক
৭২-এর সংবিধান বাতিল করতে হবে : মামুনুল হক

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাকায় ঝুম বৃষ্টি
ঢাকায় ঝুম বৃষ্টি

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পকেটমার-চুরির অভ্যাস কোনভাবেই ছাড়তে পারলেন না এই অভিনেত্রী!
পকেটমার-চুরির অভ্যাস কোনভাবেই ছাড়তে পারলেন না এই অভিনেত্রী!

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নতুন প্রেমে মজেছেন মালাইকা!
নতুন প্রেমে মজেছেন মালাইকা!

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কোহলির রেকর্ড ভেঙে শীর্ষে বাবর
কোহলির রেকর্ড ভেঙে শীর্ষে বাবর

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতীয় বংশোদ্ভূত সিইও’র বিরুদ্ধে ৫০০ মিলিয়ন ডলারের জালিয়াতির অভিযোগ
ভারতীয় বংশোদ্ভূত সিইও’র বিরুদ্ধে ৫০০ মিলিয়ন ডলারের জালিয়াতির অভিযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলামি আলেমের সম্ভাব্য সফর প্রসঙ্গে ভারতের মন্তব্য ঢাকার নজরে এসেছে
ইসলামি আলেমের সম্ভাব্য সফর প্রসঙ্গে ভারতের মন্তব্য ঢাকার নজরে এসেছে

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বর্ণের দাম বেড়েছে
স্বর্ণের দাম বেড়েছে

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক হামলা মোকাবিলায় ভেনেজুয়েলার পাশে রাশিয়া
যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক হামলা মোকাবিলায় ভেনেজুয়েলার পাশে রাশিয়া

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কর ফাঁকিতেও চ্যাম্পিয়ন সেই ডাক্তাররা
কর ফাঁকিতেও চ্যাম্পিয়ন সেই ডাক্তাররা

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

২০০৭ সালের পর জন্ম নিলে সারাজীবন ধূমপান নিষেধ!
২০০৭ সালের পর জন্ম নিলে সারাজীবন ধূমপান নিষেধ!

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেপরোয়া ট্রাম্পের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানোর আহ্বান ওবামার
বেপরোয়া ট্রাম্পের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানোর আহ্বান ওবামার

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নীল রঙের কুকুর! বিজ্ঞানীরাও হতবাক
নীল রঙের কুকুর! বিজ্ঞানীরাও হতবাক

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

১৫ নভেম্বরের মধ্যে দাবি না মানলে প্রাথমিক শিক্ষকদের আন্দোলন ঘোষণা
১৫ নভেম্বরের মধ্যে দাবি না মানলে প্রাথমিক শিক্ষকদের আন্দোলন ঘোষণা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৃষ্টিপাতের মধ্যেই ১০ জেলায় ঝড়ের আশঙ্কা
বৃষ্টিপাতের মধ্যেই ১০ জেলায় ঝড়ের আশঙ্কা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় নির্বাচনের আগে গণভোটের কোনো সুযোগ নেই : মির্জা ফখরুল
জাতীয় নির্বাচনের আগে গণভোটের কোনো সুযোগ নেই : মির্জা ফখরুল

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রবল বৃষ্টিতে এক্সপ্রেসওয়েতে উল্টে গেল বাস
প্রবল বৃষ্টিতে এক্সপ্রেসওয়েতে উল্টে গেল বাস

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোটেলে রুম না পেয়ে থাকতে চাইলেন মান্নাতে, ভক্তকে শাহরুখের জবাব
হোটেলে রুম না পেয়ে থাকতে চাইলেন মান্নাতে, ভক্তকে শাহরুখের জবাব

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নাইজেরিয়ায় সামরিক অভিযান চালানোর হুমকি ট্রাম্পের
নাইজেরিয়ায় সামরিক অভিযান চালানোর হুমকি ট্রাম্পের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পদ্মার এক পাঙাশ বিক্রি হলো ৬৭ হাজার টাকায়
পদ্মার এক পাঙাশ বিক্রি হলো ৬৭ হাজার টাকায়

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আগে নির্বাচন চায় দেশবাসী
আগে নির্বাচন চায় দেশবাসী

প্রথম পৃষ্ঠা

ড. আলী রীয়াজের পদত্যাগ দাবি নিউইয়র্ক বিএনপির
ড. আলী রীয়াজের পদত্যাগ দাবি নিউইয়র্ক বিএনপির

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার সংস্কার বাস্তবায়নে কমিশন
এবার সংস্কার বাস্তবায়নে কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন চ্যাম্পিয়ন পাবে ক্রিকেটবিশ্ব
নতুন চ্যাম্পিয়ন পাবে ক্রিকেটবিশ্ব

মাঠে ময়দানে

শোবিজ কাঁপানো প্রেম
শোবিজ কাঁপানো প্রেম

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিপজ্জনক বগুড়ার মহাসড়ক
বিপজ্জনক বগুড়ার মহাসড়ক

নগর জীবন

আসছেন জাকির নায়েক, ভারতের সতর্কবার্তা
আসছেন জাকির নায়েক, ভারতের সতর্কবার্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা
নির্বাচন প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

আড়াই শ বছরের কাঠগোলাপ গাছ
আড়াই শ বছরের কাঠগোলাপ গাছ

পেছনের পৃষ্ঠা

৯ দফা সংস্কার প্রস্তাব বাংলাদেশ ব্যাংকের
৯ দফা সংস্কার প্রস্তাব বাংলাদেশ ব্যাংকের

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে সাজ্জাদ হত্যার নেপথ্যে পরিবহন চাঁদাবাজি নিয়ন্ত্রণ!
চট্টগ্রামে সাজ্জাদ হত্যার নেপথ্যে পরিবহন চাঁদাবাজি নিয়ন্ত্রণ!

নগর জীবন

পাহাড়ি মেলায় মানুষের উচ্ছ্বাস
পাহাড়ি মেলায় মানুষের উচ্ছ্বাস

পেছনের পৃষ্ঠা

গণভোট ছাড়া নির্বাচনের দুই পয়সার মূল্য নেই
গণভোট ছাড়া নির্বাচনের দুই পয়সার মূল্য নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

মওদুদী নয়, মদিনার ইসলাম চর্চা করি
মওদুদী নয়, মদিনার ইসলাম চর্চা করি

প্রথম পৃষ্ঠা

আলালের বক্তব্য জামায়াতের প্রতিবাদ
আলালের বক্তব্য জামায়াতের প্রতিবাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে সরব বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন
মাঠে সরব বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন

নগর জীবন

দুই দলের বোঝাপড়ার কথা শোনা যাচ্ছে
দুই দলের বোঝাপড়ার কথা শোনা যাচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

গাছের ওপর ১২ ফুট লম্বা অজগর
গাছের ওপর ১২ ফুট লম্বা অজগর

খবর

এ বয়সে চাকরি পামু কোথায়
এ বয়সে চাকরি পামু কোথায়

পেছনের পৃষ্ঠা

দলের কাছে নতি স্বীকার উপদেষ্টাদের
দলের কাছে নতি স্বীকার উপদেষ্টাদের

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যয় বেড়েছে ব্যবসায়
ব্যয় বেড়েছে ব্যবসায়

পেছনের পৃষ্ঠা

তিন দলের চার নেতা কুশলী প্রচারে
তিন দলের চার নেতা কুশলী প্রচারে

নগর জীবন

দুই ভাইকে কুপিয়ে হত্যা নরসিংদীতে
দুই ভাইকে কুপিয়ে হত্যা নরসিংদীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

বই পড়ায় ১০২ দেশের মধ্যে বাংলাদেশ ৯৭তম
বই পড়ায় ১০২ দেশের মধ্যে বাংলাদেশ ৯৭তম

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্বার খুললেও জাহাজ নেই!
দ্বার খুললেও জাহাজ নেই!

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন কমিশন গঠন হয়েছে ভাগাভাগি করে
নির্বাচন কমিশন গঠন হয়েছে ভাগাভাগি করে

পেছনের পৃষ্ঠা

বৃষ্টিতে ভোগান্তি নগরবাসীর
বৃষ্টিতে ভোগান্তি নগরবাসীর

পেছনের পৃষ্ঠা

ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ৭০ হাজার ছাড়াল
ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ৭০ হাজার ছাড়াল

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনই শক্তিশালী গণতান্ত্রিক সমাধান
নির্বাচনই শক্তিশালী গণতান্ত্রিক সমাধান

পেছনের পৃষ্ঠা