শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১২ জুন, ২০১৭

হয়রানিতে ১৫ লাখ নগরবাসী

হতাশা ক্ষোভ, প্রধানমন্ত্রীর কাছে আর্তি
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
হয়রানিতে ১৫ লাখ নগরবাসী

বাড্ডা, ভাটারা, জোয়ার সাহারা মৌজার প্রায় ১৫ লাখ নগরবাসী তাদের জমিজমা এবং বসতবাড়ির খাজনা ও নামজারির সমস্যা নিয়ে চরম অনিশ্চয়তায় পড়েছেন। তাদের সমস্যার কখন সমাধান হবে সেটা এখনো কেউ জানে না। একাধিক প্রেসিডেন্ট অর্ডার, প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনা, মন্ত্রিপরিষদের জারিকৃত আদেশ কোনো পদক্ষেপই তাদের মৌলিক অধিকার বহাল করতে পারেনি। দীর্ঘ ২৮ বছর ধরে প্রশাসনের দ্বারে দ্বারে ঘুরেও তারা আমলাতান্ত্রিক মারপ্যাঁচ থেকে নিজেদেরকে রক্ষা করতে পারছেন না। তাই নগরীর এ লাখ লাখ মানুষ তাদের বসতবাড়ি ঘিরে উদ্ভূত সমস্যা সমাধানের জন্য প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে জীবনের শেষ আর্তি জানিয়েছেন। আগামী ১৪ জুন অবমুক্তকৃত ১৩৮৫ একর জমির খাজনা  গ্রহণ এবং নামজারি অব্যাহত রাখা সংক্রান্ত একটি আন্তমন্ত্রণালয় সভা ডেকেছেন ভূমিমন্ত্রী শামসুর রহমান শরীফ। সভায় ভূমি প্রতিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরী ও ভূমি সচিব ড. মুজিবুর রহমান হাওলাদার যোগ দেবেন। তাই উক্ত সভায় সমস্যাটি সমাধানের জন্য ১৫ লাখ ভুক্তভোগী নগরবাসী মন্ত্রীদের আন্তরিক ভূমিকার প্রত্যাশা করছেন। তারা দৃঢ়চিত্তে এ বিষয়ে ব্যবস্থা নেবেন। বাড্ডা, ভাটারা, জোয়ার সাহারার ক্ষতিগ্রস্ত এলাকাবাসী দুজন আমলার স্বেচ্ছাচারিতা থেকে বাঁচতে চায়।

জোয়ার সাহারার ৮০ বছর বয়েসী অবসরপ্রাপ্ত সরকারি কর্মকর্তা নুরুল আলম বলেন, জীবনের শেষ প্রান্তে এসে ভূমিমন্ত্রী ও সচিবের প্রতি আকুল আবেদন জানাচ্ছি, আপনারা যেভাবে হোক এলাকাবাসীর মাথাগোঁজার ঠাঁইটুকু কেড়ে নেবেন না। গুটিকয়েক আমলার কুদৃষ্টি থেকে নিরীহ মানুষদের রক্ষা করেন। জীবনের শেষ সম্বল বাপদাদার ভিটার খাজনা এবং নামজারি সমস্যার সমাধান করে দিন। প্রয়োজনে এর জন্য প্রধানমন্ত্রীর হস্তক্ষেপ গ্রহণের ব্যবস্থা গ্রহণ করবেন। যার মাধ্যমে আমরা ভবিষ্যৎ প্রজন্মের বাসস্থান সুরক্ষা করতে পারি।

ভূমি মন্ত্রণালয় সূত্র জানায়, বিষয়টি সমাধানে অধিকাংশ কর্মকর্তা আন্তরিক। দীর্ঘ দিনের এ সমস্যাটি নিরসনের জন্য তারা চেষ্টাও করে যাচ্ছেন। এ জন্য তারা একাধিক আন্তমন্ত্রণালয় বৈঠক করেছেন। কিন্তু ঢাকা জেলা প্রশাসন ও রাজউকের অসহযোগিতার কারণে নগরীর ১৫ লাখ মানুষ প্রশাসনিক জাঁতাকলে নিষ্পেষিত হচ্ছেন। বর্তমানে তারা এর মূল বাধা হয়ে আছেন। প্রত্যাশিত সংস্থা হিসেবে রাজউক খুব একটা টুঁ শব্দ না করলেও ঢাকা জেলা প্রশাসন সমস্যাটি জিইয়ে রাখতে মরিয়া হয়ে আছে। ২০১৩ সাল পর্যন্ত তারা খাজনা গ্রহণ এবং নামজারি অব্যাহত রাখলেও বর্তমানে এর বিরোধিতা করছে। এটা তাদের পরস্পর বিরোধী কার্যকলাপ।

অভিযোগ ওঠেছে, রাজউক চেয়ারম্যান এবং ঢাকা জেলা প্রশাসন যোগসাজশ করে সমস্যাটিকে জটিল করে তুলছেন। তারা জোয়ার সাহারা, বাড্ডা ও ভাটারা মৌজার অবমুক্তকৃত জমিজমা ও বাড়িঘর সম্পর্কে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে মিথ্যা তথ্য-উপাত্ত সরবরাহ করছেন। এমন কি আন্তমন্ত্রণালয়ের সভাগুলোতে ভুল তথ্য উপস্থাপন করে ঘটনাটি ভিন্ন খাতে প্রবাহিত করছেন। যার কারণে সমস্যাটি দীর্ঘদিন ধরে টিকে আছে।

অনুসন্ধানে জানা যায়, গতমাসের ২১ তারিখের মধ্যে ভূমি মন্ত্রণালয়ে ঢাকা জেলা প্রশাসন এবং রাজউককে ১৩৮ নম্বর এলএ কেসের অন্তর্ভুক্ত জমির মূলনথিপত্র এবং সে জমির ওপর হাজার হাজার বাড়িঘরের নকশা অনুমোদনের সব কাগজপত্র জমা দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়। যার পরিপ্রেক্ষিতে জেলা প্রশাসন জমি হুকুম দখলের কিছু নথি জমা দিলেও সেখানে জমি অধিগ্রহণের কোনো প্রমাণপত্র নেই। অপর দিকে রাজউক থেকে এ সংক্রান্ত কোনো নথিপত্র মন্ত্রণালয়ে জমা দেওয়া হয়নি। ১৯৯০ সালের ৯ এপ্রিল রাজউক এবং কেবিনেট মন্ত্রী পরিষদ দ্বারা অনুমোদিত এবং অস্থায়ী রাষ্ট্রপতি সাহাবুদ্দীন আহমদ কর্তৃক অবমুক্তকৃত ১৩৯৫ একর জমির ডিটেইর ম্যাপ এবং দাগসূচি থাকলেও সেটা রাজউক থেকে রহস্যজনক কারণে ভূমি মন্ত্রণালয়ে জমা দেওয়া হচ্ছে না।

রাজউকের একটি সূত্র জানায়, রামপুরা ব্রিজ থেকে বিমানবন্দরের নিকুঞ্জ পর্যন্ত বিস্তীর্ণ এলাকা জুড়ে হাজার হাজার বাড়িঘর নির্মিত হয়েছে। যার মধ্যে ১৫-২০তলা ভবনও রয়েছে। এশিয়ার অন্যতম সর্ববৃহৎ বিপণিবিতান যমুনা ফিউচার পার্কও এর মধ্যে রয়েছে। প্রতিটি ভবন এবং স্থাপনা নির্মাণের আগে রাজউক থেকে বৈধ নকশা নেওয়া হয়েছে। রাজউক এসব জমির মালিক হলে অন্যদেরকে বাড়ি করার নকশা অনুমোদন করলেন কীভাবে? মূলত এমন প্রশ্নবাণ থেকে বাঁচার জন্যই রাজউক ভূমি মন্ত্রণালয়ে নথিপত্র জমা দেয়নি। তাই আগামী ১৪ জুন অনুষ্ঠিতব্য সভায় তাদেরকে এ ব্যাপারে কৈফিয়ত তলব করা দরকার।

ঢাকা জেলা প্রশাসন ও রাজউক ভবন ঘুরে একাধিক কর্মকর্তার সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, এটা সরকারি দুটি সংস্থার কোনো স্বার্থ সংশ্লিষ্ট বিষয় নয়। বর্তমানে বিষয়টি ঢাকার ডিসি এবং রাজউকের চেয়ারম্যানের ব্যক্তিগত বিষয়ে পরিণত হয়েছে। তারা জোর করে সাধারণ মানুষের বাড়িঘর জমিজমাকে সরকারি জমি হিসেবে দাবি করছেন। অথচ উক্ত জমির রেকর্ডপত্র, দলিল-দস্তাবেজ কিংবা দখলাদি কোনোকিছুই তাদের নেই।

তাদের এ ভূমিকার কারণে সাধারণ মানুষের কাছে বর্তমান সরকারের ভাবমূর্তি ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। যার প্রভাব পড়বে সামনে জাতীয় সংসদ নির্বাচনে। তবে বিষয়টি প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় এবং মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ অত্যন্ত গুরুত্বের সঙ্গে দেখছেন বলে জানা গেছে। জোয়ার সাহারা, বাড্ডা ও ভাটারা মৌজার লাখ লাখ মানুষের জমিজমা ও বাড়িঘর সংক্রান্ত দুর্দশার কথা বিভিন্ন গণমাধ্যমে প্রকাশিত হলে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ থেকে বিষয়টি সমাধানের জন্য গত মাসের ১৫ তারিখে ভূমি মন্ত্রণালয়কে একটি চিঠি দেওয়া হয়েছে। অথচ বিষয়টি টিকিয়ে রেখে রাজউক এবং জেলা প্রশাসন ১৫ লাখ মানুষের জীবন দুর্বিষহ করে তুলেছে।

ভূমি ব্যবস্থাপনা আইনে সুস্পষ্টভাবে উল্লেখ আছে, জমির মালিকানা প্রমাণের জন্য রেকর্ডপত্র, দলিল কিংবা দখলাদি প্রয়োজন। অপর দিকে একটি রেকর্ড গেজেটভুক্ত হলে আগের রেকর্ডটি স্বয়ংক্রিয়ভাবে বাতিল হয়ে যায়। উক্ত আইনেই ১৩৮ নম্বর এলএ কেস থেকে অবমুক্তকৃত জমির মালিকরা ২০১৩ সাল পর্যন্ত খাজনা প্রদান এবং নামজারি সম্পন্ন করেছেন। এরপর তারা রাজউক থেকে নকশা অনুমোদন করে ব্যাংক থেকে হাজার হাজার কোটি টাকা ঋণ নিয়েছেন।

এই বিভাগের আরও খবর
সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
দ্বিতীয় দিনেও নির্বাচন অফিসে অবস্থান ধর্মঘট
দ্বিতীয় দিনেও নির্বাচন অফিসে অবস্থান ধর্মঘট
ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ
ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
ব্যাংক ৩০০ কোটি টাকা পর্যন্ত ঋণ পুনঃতফসিল করতে পারবে
ব্যাংক ৩০০ কোটি টাকা পর্যন্ত ঋণ পুনঃতফসিল করতে পারবে
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি
নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
সর্বশেষ খবর
চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় বিএনপি নিজেকে আধুনিকায়ন করেছে : তারেক রহমান
চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় বিএনপি নিজেকে আধুনিকায়ন করেছে : তারেক রহমান

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

নরসিংদীর চরাঞ্চলে সংঘর্ষ, গুলিবিদ্ধ হয়ে একজন নিহত
নরসিংদীর চরাঞ্চলে সংঘর্ষ, গুলিবিদ্ধ হয়ে একজন নিহত

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ওষুধের আগ্রাসী বিপণনে ভোক্তা অধিকার লঙ্ঘন
ওষুধের আগ্রাসী বিপণনে ভোক্তা অধিকার লঙ্ঘন

১৯ মিনিট আগে | অর্থনীতি

রোনালদোকে ছাড়াই আল-নাসরের গোল উৎসব
রোনালদোকে ছাড়াই আল-নাসরের গোল উৎসব

২২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?
আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?

২৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

চাঁদপুর কবরস্থানে নবজাতক রেখে যাওয়ার ঘটনায় হাসপাতালের কার্যক্রম বন্ধ
চাঁদপুর কবরস্থানে নবজাতক রেখে যাওয়ার ঘটনায় হাসপাতালের কার্যক্রম বন্ধ

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অস্ট্রেলিয়া সিরিজে নেই স্যান্টনার, দায়িত্বে ব্রেসওয়েল
অস্ট্রেলিয়া সিরিজে নেই স্যান্টনার, দায়িত্বে ব্রেসওয়েল

৫০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন
ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কাজের ফাঁকে ঘুম আসে? জানুন মুক্তির উপায়
কাজের ফাঁকে ঘুম আসে? জানুন মুক্তির উপায়

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

নতুন অ্যালবামে প্রকাশ করে যুক্তরাষ্ট্রে যাবে অর্থহীন
নতুন অ্যালবামে প্রকাশ করে যুক্তরাষ্ট্রে যাবে অর্থহীন

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেষ মুহূর্তের নাটকীয় গোলে অ্যাতলেটিকোকে হারাল লিভারপুল
শেষ মুহূর্তের নাটকীয় গোলে অ্যাতলেটিকোকে হারাল লিভারপুল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কেইনের জোড়া গোলে চেলসিকে হারাল বায়ার্ন
কেইনের জোড়া গোলে চেলসিকে হারাল বায়ার্ন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বহুতল ভবনের ছাদ থেকে পড়ে বৃদ্ধ নিহত
রাজধানীতে বহুতল ভবনের ছাদ থেকে পড়ে বৃদ্ধ নিহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাজধানী ঢাকায় আজ যেসব কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ যেসব কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে বন্দুকধারীর গুলিতে ৩ পুলিশ কর্মকর্তা নিহত
যুক্তরাষ্ট্রে বন্দুকধারীর গুলিতে ৩ পুলিশ কর্মকর্তা নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারাদেশে বজ্রবৃষ্টির আভাস
সারাদেশে বজ্রবৃষ্টির আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাণের স্পন্দনে জেগে উঠুক দেশের ফুটবল
প্রাণের স্পন্দনে জেগে উঠুক দেশের ফুটবল

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ইসলামী রাজনীতির প্রধান উৎস আল-কোরআন
ইসলামী রাজনীতির প্রধান উৎস আল-কোরআন

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নারায়ণগঞ্জে ইউপি চেয়ারম্যান ডালিম গ্রেফতার
নারায়ণগঞ্জে ইউপি চেয়ারম্যান ডালিম গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টঙ্গীতে শিশু খাদ্য উৎপাদন কারখানায় অভিযান, জরিমানা
টঙ্গীতে শিশু খাদ্য উৎপাদন কারখানায় অভিযান, জরিমানা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চকরিয়ায় অপহরণ চক্রের সদস্য অস্ত্রসহ আটক, নারী উদ্ধার
চকরিয়ায় অপহরণ চক্রের সদস্য অস্ত্রসহ আটক, নারী উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রাইভেটকারের গ্যাস সিলিন্ডারে মিলল ইয়াবা, আটক ২
প্রাইভেটকারের গ্যাস সিলিন্ডারে মিলল ইয়াবা, আটক ২

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্প প্রশাসনের বিরুদ্ধে মামলা ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের
ট্রাম্প প্রশাসনের বিরুদ্ধে মামলা ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ দফা দাবিতে শাবি ছাত্রদলের স্মারকলিপি
৭ দফা দাবিতে শাবি ছাত্রদলের স্মারকলিপি

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জিহ্বার জন্য দায়বদ্ধ হোন
জিহ্বার জন্য দায়বদ্ধ হোন

৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সর্বাধিক পঠিত
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের
দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ
ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)
অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা
রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!
শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা
এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা
মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের
শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?
ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!
মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের
জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু
অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের
বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা
ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সারা দেশে টানা বৃষ্টির পূর্বাভাস, বাড়বে তাপমাত্রা
সারা দেশে টানা বৃষ্টির পূর্বাভাস, বাড়বে তাপমাত্রা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চার দফা দাবিতে সাতরাস্তা মোড় অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ
চার দফা দাবিতে সাতরাস্তা মোড় অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প
ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছয় মাসের মধ্যে সুষ্ঠু নির্বাচন করে দায়িত্ব থেকে মুক্তি চাই
ছয় মাসের মধ্যে সুষ্ঠু নির্বাচন করে দায়িত্ব থেকে মুক্তি চাই

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার আরও দুটি লকার জব্দ
হাসিনার আরও দুটি লকার জব্দ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল
রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল

১৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ
বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি
বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস
উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস

মাঠে ময়দানে

কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস
কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে
দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে

নগর জীবন

রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির
রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির

পেছনের পৃষ্ঠা