শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১২ জুন, ২০১৭

হয়রানিতে ১৫ লাখ নগরবাসী

হতাশা ক্ষোভ, প্রধানমন্ত্রীর কাছে আর্তি
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
হয়রানিতে ১৫ লাখ নগরবাসী

বাড্ডা, ভাটারা, জোয়ার সাহারা মৌজার প্রায় ১৫ লাখ নগরবাসী তাদের জমিজমা এবং বসতবাড়ির খাজনা ও নামজারির সমস্যা নিয়ে চরম অনিশ্চয়তায় পড়েছেন। তাদের সমস্যার কখন সমাধান হবে সেটা এখনো কেউ জানে না। একাধিক প্রেসিডেন্ট অর্ডার, প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনা, মন্ত্রিপরিষদের জারিকৃত আদেশ কোনো পদক্ষেপই তাদের মৌলিক অধিকার বহাল করতে পারেনি। দীর্ঘ ২৮ বছর ধরে প্রশাসনের দ্বারে দ্বারে ঘুরেও তারা আমলাতান্ত্রিক মারপ্যাঁচ থেকে নিজেদেরকে রক্ষা করতে পারছেন না। তাই নগরীর এ লাখ লাখ মানুষ তাদের বসতবাড়ি ঘিরে উদ্ভূত সমস্যা সমাধানের জন্য প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে জীবনের শেষ আর্তি জানিয়েছেন। আগামী ১৪ জুন অবমুক্তকৃত ১৩৮৫ একর জমির খাজনা  গ্রহণ এবং নামজারি অব্যাহত রাখা সংক্রান্ত একটি আন্তমন্ত্রণালয় সভা ডেকেছেন ভূমিমন্ত্রী শামসুর রহমান শরীফ। সভায় ভূমি প্রতিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরী ও ভূমি সচিব ড. মুজিবুর রহমান হাওলাদার যোগ দেবেন। তাই উক্ত সভায় সমস্যাটি সমাধানের জন্য ১৫ লাখ ভুক্তভোগী নগরবাসী মন্ত্রীদের আন্তরিক ভূমিকার প্রত্যাশা করছেন। তারা দৃঢ়চিত্তে এ বিষয়ে ব্যবস্থা নেবেন। বাড্ডা, ভাটারা, জোয়ার সাহারার ক্ষতিগ্রস্ত এলাকাবাসী দুজন আমলার স্বেচ্ছাচারিতা থেকে বাঁচতে চায়।

জোয়ার সাহারার ৮০ বছর বয়েসী অবসরপ্রাপ্ত সরকারি কর্মকর্তা নুরুল আলম বলেন, জীবনের শেষ প্রান্তে এসে ভূমিমন্ত্রী ও সচিবের প্রতি আকুল আবেদন জানাচ্ছি, আপনারা যেভাবে হোক এলাকাবাসীর মাথাগোঁজার ঠাঁইটুকু কেড়ে নেবেন না। গুটিকয়েক আমলার কুদৃষ্টি থেকে নিরীহ মানুষদের রক্ষা করেন। জীবনের শেষ সম্বল বাপদাদার ভিটার খাজনা এবং নামজারি সমস্যার সমাধান করে দিন। প্রয়োজনে এর জন্য প্রধানমন্ত্রীর হস্তক্ষেপ গ্রহণের ব্যবস্থা গ্রহণ করবেন। যার মাধ্যমে আমরা ভবিষ্যৎ প্রজন্মের বাসস্থান সুরক্ষা করতে পারি।

ভূমি মন্ত্রণালয় সূত্র জানায়, বিষয়টি সমাধানে অধিকাংশ কর্মকর্তা আন্তরিক। দীর্ঘ দিনের এ সমস্যাটি নিরসনের জন্য তারা চেষ্টাও করে যাচ্ছেন। এ জন্য তারা একাধিক আন্তমন্ত্রণালয় বৈঠক করেছেন। কিন্তু ঢাকা জেলা প্রশাসন ও রাজউকের অসহযোগিতার কারণে নগরীর ১৫ লাখ মানুষ প্রশাসনিক জাঁতাকলে নিষ্পেষিত হচ্ছেন। বর্তমানে তারা এর মূল বাধা হয়ে আছেন। প্রত্যাশিত সংস্থা হিসেবে রাজউক খুব একটা টুঁ শব্দ না করলেও ঢাকা জেলা প্রশাসন সমস্যাটি জিইয়ে রাখতে মরিয়া হয়ে আছে। ২০১৩ সাল পর্যন্ত তারা খাজনা গ্রহণ এবং নামজারি অব্যাহত রাখলেও বর্তমানে এর বিরোধিতা করছে। এটা তাদের পরস্পর বিরোধী কার্যকলাপ।

অভিযোগ ওঠেছে, রাজউক চেয়ারম্যান এবং ঢাকা জেলা প্রশাসন যোগসাজশ করে সমস্যাটিকে জটিল করে তুলছেন। তারা জোয়ার সাহারা, বাড্ডা ও ভাটারা মৌজার অবমুক্তকৃত জমিজমা ও বাড়িঘর সম্পর্কে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে মিথ্যা তথ্য-উপাত্ত সরবরাহ করছেন। এমন কি আন্তমন্ত্রণালয়ের সভাগুলোতে ভুল তথ্য উপস্থাপন করে ঘটনাটি ভিন্ন খাতে প্রবাহিত করছেন। যার কারণে সমস্যাটি দীর্ঘদিন ধরে টিকে আছে।

অনুসন্ধানে জানা যায়, গতমাসের ২১ তারিখের মধ্যে ভূমি মন্ত্রণালয়ে ঢাকা জেলা প্রশাসন এবং রাজউককে ১৩৮ নম্বর এলএ কেসের অন্তর্ভুক্ত জমির মূলনথিপত্র এবং সে জমির ওপর হাজার হাজার বাড়িঘরের নকশা অনুমোদনের সব কাগজপত্র জমা দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়। যার পরিপ্রেক্ষিতে জেলা প্রশাসন জমি হুকুম দখলের কিছু নথি জমা দিলেও সেখানে জমি অধিগ্রহণের কোনো প্রমাণপত্র নেই। অপর দিকে রাজউক থেকে এ সংক্রান্ত কোনো নথিপত্র মন্ত্রণালয়ে জমা দেওয়া হয়নি। ১৯৯০ সালের ৯ এপ্রিল রাজউক এবং কেবিনেট মন্ত্রী পরিষদ দ্বারা অনুমোদিত এবং অস্থায়ী রাষ্ট্রপতি সাহাবুদ্দীন আহমদ কর্তৃক অবমুক্তকৃত ১৩৯৫ একর জমির ডিটেইর ম্যাপ এবং দাগসূচি থাকলেও সেটা রাজউক থেকে রহস্যজনক কারণে ভূমি মন্ত্রণালয়ে জমা দেওয়া হচ্ছে না।

রাজউকের একটি সূত্র জানায়, রামপুরা ব্রিজ থেকে বিমানবন্দরের নিকুঞ্জ পর্যন্ত বিস্তীর্ণ এলাকা জুড়ে হাজার হাজার বাড়িঘর নির্মিত হয়েছে। যার মধ্যে ১৫-২০তলা ভবনও রয়েছে। এশিয়ার অন্যতম সর্ববৃহৎ বিপণিবিতান যমুনা ফিউচার পার্কও এর মধ্যে রয়েছে। প্রতিটি ভবন এবং স্থাপনা নির্মাণের আগে রাজউক থেকে বৈধ নকশা নেওয়া হয়েছে। রাজউক এসব জমির মালিক হলে অন্যদেরকে বাড়ি করার নকশা অনুমোদন করলেন কীভাবে? মূলত এমন প্রশ্নবাণ থেকে বাঁচার জন্যই রাজউক ভূমি মন্ত্রণালয়ে নথিপত্র জমা দেয়নি। তাই আগামী ১৪ জুন অনুষ্ঠিতব্য সভায় তাদেরকে এ ব্যাপারে কৈফিয়ত তলব করা দরকার।

ঢাকা জেলা প্রশাসন ও রাজউক ভবন ঘুরে একাধিক কর্মকর্তার সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, এটা সরকারি দুটি সংস্থার কোনো স্বার্থ সংশ্লিষ্ট বিষয় নয়। বর্তমানে বিষয়টি ঢাকার ডিসি এবং রাজউকের চেয়ারম্যানের ব্যক্তিগত বিষয়ে পরিণত হয়েছে। তারা জোর করে সাধারণ মানুষের বাড়িঘর জমিজমাকে সরকারি জমি হিসেবে দাবি করছেন। অথচ উক্ত জমির রেকর্ডপত্র, দলিল-দস্তাবেজ কিংবা দখলাদি কোনোকিছুই তাদের নেই।

তাদের এ ভূমিকার কারণে সাধারণ মানুষের কাছে বর্তমান সরকারের ভাবমূর্তি ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। যার প্রভাব পড়বে সামনে জাতীয় সংসদ নির্বাচনে। তবে বিষয়টি প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় এবং মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ অত্যন্ত গুরুত্বের সঙ্গে দেখছেন বলে জানা গেছে। জোয়ার সাহারা, বাড্ডা ও ভাটারা মৌজার লাখ লাখ মানুষের জমিজমা ও বাড়িঘর সংক্রান্ত দুর্দশার কথা বিভিন্ন গণমাধ্যমে প্রকাশিত হলে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ থেকে বিষয়টি সমাধানের জন্য গত মাসের ১৫ তারিখে ভূমি মন্ত্রণালয়কে একটি চিঠি দেওয়া হয়েছে। অথচ বিষয়টি টিকিয়ে রেখে রাজউক এবং জেলা প্রশাসন ১৫ লাখ মানুষের জীবন দুর্বিষহ করে তুলেছে।

ভূমি ব্যবস্থাপনা আইনে সুস্পষ্টভাবে উল্লেখ আছে, জমির মালিকানা প্রমাণের জন্য রেকর্ডপত্র, দলিল কিংবা দখলাদি প্রয়োজন। অপর দিকে একটি রেকর্ড গেজেটভুক্ত হলে আগের রেকর্ডটি স্বয়ংক্রিয়ভাবে বাতিল হয়ে যায়। উক্ত আইনেই ১৩৮ নম্বর এলএ কেস থেকে অবমুক্তকৃত জমির মালিকরা ২০১৩ সাল পর্যন্ত খাজনা প্রদান এবং নামজারি সম্পন্ন করেছেন। এরপর তারা রাজউক থেকে নকশা অনুমোদন করে ব্যাংক থেকে হাজার হাজার কোটি টাকা ঋণ নিয়েছেন।

এই বিভাগের আরও খবর
মিরপুর টেস্টে চালকের আসনে বাংলাদেশ
মিরপুর টেস্টে চালকের আসনে বাংলাদেশ
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ডিবি হেফাজতে আসামির মৃত্যু তদন্ত কমিটি
ডিবি হেফাজতে আসামির মৃত্যু তদন্ত কমিটি
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
পুরোনো ভবনগুলো কোড মানেনি
পুরোনো ভবনগুলো কোড মানেনি
ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে থাকবে বিএনপি
ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে থাকবে বিএনপি
১৪ বছর ধরে বিকল অগ্রিম সংকেত দেওয়া যন্ত্র
১৪ বছর ধরে বিকল অগ্রিম সংকেত দেওয়া যন্ত্র
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
সর্বশেষ খবর
জনগণের ভালো থাকাই আমাদের মূল এজেন্ডা
জনগণের ভালো থাকাই আমাদের মূল এজেন্ডা

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প আতঙ্কে হল থেকে লাফ, ঢাবির ২১ শিক্ষার্থী আহত
ভূমিকম্প আতঙ্কে হল থেকে লাফ, ঢাবির ২১ শিক্ষার্থী আহত

৩২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

জবি শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, অভিযুক্তকে খুঁজতে গিয়ে আরেক হেনস্তাকারী আটক
জবি শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, অভিযুক্তকে খুঁজতে গিয়ে আরেক হেনস্তাকারী আটক

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল
উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪
নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প
শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ
এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ

৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান
রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন
পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক
একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে
মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর
শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন
পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন

৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন
চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর
ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ
স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু
মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১
বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শার্শায় বিএনপির প্রার্থী তৃপ্তির উঠোন বৈঠক
শার্শায় বিএনপির প্রার্থী তৃপ্তির উঠোন বৈঠক

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি
মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই

নগর জীবন

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন
ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন

পেছনের পৃষ্ঠা

সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ
সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভূমিকম্পে ভয়ে ৮০ জন নারী অজ্ঞান
ভূমিকম্পে ভয়ে ৮০ জন নারী অজ্ঞান

নগর জীবন

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

ঝিনাইগাতীতে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব শুরু
ঝিনাইগাতীতে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব শুরু

পেছনের পৃষ্ঠা

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

১১ মাসে অপহৃত ৫ শতাধিক
১১ মাসে অপহৃত ৫ শতাধিক

পেছনের পৃষ্ঠা

আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে
আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে

নগর জীবন

ভূমিকম্প প্রতিরোধে এখনই জরুরি ভিত্তিতে করণীয় ঠিক করা উচিত
ভূমিকম্প প্রতিরোধে এখনই জরুরি ভিত্তিতে করণীয় ঠিক করা উচিত

নগর জীবন