শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৭ ডিসেম্বর, ২০১৭ আপডেট:

গো য়ে ন্দা কা হি নী ৯৬

তোর হায়াত শেষ বলেই গুলি

মির্জা মেহেদী তমাল
প্রিন্ট ভার্সন
তোর হায়াত শেষ বলেই গুলি

পরিবারে নতুন অতিথি এসেছে। হাবিবের পরিবারে খুশির অন্ত নেই। কিন্তু সেই খুশি ধরে রাখতে পারছেন না তিনি। যখনই মনে পড়ে, তিনি রয়েছেন সন্ত্রাসীদের বন্দুকের নিশানায়। জীবনের নিরাপত্তা নিয়ে সব সময় আতঙ্কে থাকতে হচ্ছে তাকে। এই বুঝি সন্ত্রাসীদের অস্ত্রের নল থেকে বেরিয়ে আসা গুলি তার মাথা এফোঁড়-ওফোঁড় করে দেবে। এমন সব দুশ্চিন্তায় দিন কাটছে তার। এসব বিষয় তিনি স্ত্রী দিবাকে জানাতে চান না। মাত্র দেড় বছর হলো তাদের বিয়ে হয়েছে। এক মাসের ফুটফুটে সন্তান কোলে নিয়ে দারুণ সুখী দিবা। তার এই সুখ ভরা জীবনে এসব কথা বলে আতঙ্কিত করতে চান না হাবিব। কিন্তু হাবিবের কপালের চিন্তার রেখা দুই বছরে ভালোভাবেই রপ্ত করেছেন দিবা। সেটি তার চোখ এড়ায় না। ‘কী ব্যাপার! কী হয়েছে তোমার? কী চিন্তা করছ। কোনো সমস্যা হচ্ছে? শরীর খারাপ?’ বেশ কদিন ধরেই দিবার এমন সব নানা প্রশ্নের জবাব দিতে গিয়ে রীতিমতো হয়রান হয়ে গেছে হাবিব। আমাদের সন্তান নিয়ে কি তুমি খুশি নও?-সেই রাতে হাবিবের চোখে চোখ রেখে সরাসরি প্রশ্নটা রেখেছিল দিবা। স্ত্রীর এমন অদ্ভুত প্রশ্নে অপ্রস্তুত হয় হাবিব। ‘আরে ধুর! কী বলছ এসব’—কপালে চোখ তুলে বলে হাবিব। ‘তাহলে যে তোমাকে দেখছি মনমরা হয়ে থাকছ। বেশ কদিন ধরেই তোমাকে চিনতে কষ্ট হচ্ছে আমার।’ অভিমানের সুরে কথাগুলো বলে দিবা। তাকে থামিয়ে দিয়ে হাবিব বলেন— ‘আসলে আমি কিছু বাজে লোকের নিশানায় পড়ে গেছি। জানি না, কী হবে। হুমকি-ধমকি দিয়ে যাচ্ছে। বাসার সামনে অপরিচিত লোকজনের আনাগোনা দেখি। আমাকে নাকি ওরা মেরে ফেলবে।’ স্বামীর এমন কথা শুনে ভয় পায় দিবা। বলেন, ‘চল আমরা এখান থেকে চলে যাই। বাসা বদলিয়ে ফেলি’। ‘আর বাসা বদলিয়ে কী হবে—হাবিব বলে তার স্ত্রীকে। গত দুই বছরে এই কারণেই পাঁচবার বাসা বদল করতে হলো। লাভ কি হয়েছে। অপরিচিত লোকজনকে দেখছি বাসার সামনে। তবে সে যাই হোক, কোনো চিন্তা কর না। সব ঠিক হয়ে যাবে। চিন্তা করবে বলেই তোমাকে এতদিন কিছু বলতে চাইনি। আস ঘুমিয়ে পড়ি। সকালে কোর্টে যেতে হবে।’ পরদিন সকালে ঘুম থেকে উঠেই পাশের বাড়ি বড় বোনের কাছে বাচ্চাকে রেখে আসে হাবিব। তার স্ত্রী দিবা কলেজে যাবে মার্কশিট তুলতে। বাচ্চাকে রেখে এসে হাবিব আর দিবা এক সঙ্গে নাস্তা খায়। সকাল ৯টায় বাসা থেকে বেরিয়ে যায়। বেরোনোর আগে হাবিব তার স্ত্রীকে বলে, কোনো চিন্তা কর না। আমি ঠিকঠাক থাকব। দোয়া কর আমার জন্য।’ দরজায় দাঁড়িয়ে হাবিবকে বিদায় দেন দিবা। হাবিবের সহকারী আসাদ ভেসপা নিয়ে অপেক্ষা করছিলেন ভেসপায় চড়ে বসতেই দিবার দিকে ঘুরে তাকায় হাবিব। দিবা হাত তুলে বিদায় জানায়। দরজা বন্ধ করে ভিতরের রুমে সবে ঢুকেছে দিবা, অমনি ঠাটা। গুলির বিকট শব্দ। দিবার শরীর কেঁপে ওঠে। ভীষণ ভয় পায়। কী ব্যাপার! গুলির শব্দ মনে হচ্ছে! ভাবে দিবা। কী মনে করে সে আবারও দরজার দিকে ছুটে যাবে, তখন আবারও গুলির শব্দ। এবার অনবরত। মানুষের হৈচৈ শোনা যাচ্ছে। দরজা খুলে দিবা। গুলির শব্দ থেমে গেছে। এখন শুধু মানুষের চিত্কার শোনা যাচ্ছে। ধর! ধর! ধর! এমন নানা ধরনের চিত্কারের মধ্যেই হাবিব ভাইরে গুলি করছে। এমন একটা লাইন কানে এলো দিবার। পড়িমড়ি করে দৌড়ে যায় রাস্তায়। দূর থেকে দেখতে পায় রক্তাক্ত হাবিবকে কয়েকজন মিলে বেবি ট্যাক্সিতে তুলছে। দিবার আর্তচিত্কারে তখন আকাশ বাতাস ভারি হয়ে আসে। হাসপাতালে নেওয়া হয় হাবিবকে। কিন্তু ততক্ষণে তার প্রাণ ভোমরা দেহে নেই। হাবিবের পুরো নাম হাবিবুর রহমান মণ্ডল ওরফে হাবিব মণ্ডল। ২০০০ সালের ২০ আগস্ট পুরান ঢাকার বনগ্রামের নিজ বাসার সামনেই তিনি খুন হন। বাসা থেকে বেরিয়ে কর্মস্থল আদালতপাড়ায় যাওয়ার উদ্দেশে রওনা দিতেই দুর্বৃত্তদের হামলার শিকার হন। এতে ঘটনাস্থলেই তিনি মারা যান। হাবিব মণ্ডল ছিলেন ঢাকা মহানগর বিএনপির যুগ্ম সম্পাদক এবং বিএনপি সমর্থিত আইনজীবী সমিতির নেতা। তত্কালীন সময়ে হাবিব মণ্ডল হত্যাকাণ্ডটি সারা দেশে আলোচিত ঘটনায় পরিণত হয়। বিএনপির মহানগর নেতা বলেই নয়, এই খুনে আন্ডারওয়ার্ল্ডের ভয়ঙ্কর সব কিলার সরাসরি অংশ নেয়। খুনের সঙ্গে সন্ত্রাসীদের গডফাদার শহীদ কমিশনার, তনাই মোল্লা, অদৃশ্য সন্ত্রাসী কালা জাহাঙ্গীর, পিচ্চি হান্নানসহ ভয়ঙ্কর সব খুনির নাম উঠে আসে। আলোচিত এই খুনের ঘটনার পর পুলিশ ও গোয়েন্দারা মাঠে নামে। তাদের তদন্তে বেরিয়ে আসে সেই দিনের খুনের ঘটনাটি। গোয়েন্দারা জানতে পারে, খুনের এই মিশনে অন্তত আটজন কিলার অংশ নেয়। এদের চারজন ছিল সরাসরি খুনে। অপর চারজন ছিল তাদের ব্যাকআপ দেওয়ার জন্য। আইনজীবী হাবিব মণ্ডল ১০/২ চন্দ্রমোহন বসাক স্ট্রিটের ‘লাইলি কটেজ’ থেকে বেরিয়ে তার ভেসপায় চড়ে বসেন। ভেসপার চালকের আসনে ছিলেন তার সহকারী আসাদুজ্জামান। তাদের ভেসপা স্টার্ট করে একটু সামনে এগোনোর সঙ্গে সঙ্গেই চার যুবক তাদের সামনে এসে দাঁড়ায়। এদের চারজনের হাতে ছিল রিভলবার আর কাটা রাইফেল। ভেসপা থেমে যায়। এক যুবক হাবিব মণ্ডলকে উদ্দেশ করে বলে, ‘ওই তোর হায়াত শেষ। তোরে দুনিয়া থেকে সরিয়ে দেওয়ার নির্দেশ আসছে।’ এ কথা বলেই যুবকটি হাবিব মণ্ডলের মাথায় রিভলবার ঠেকায়। হাবিব কিছুই বলার সময় পায়নি। অস্ত্রধারীর আঙ্গুল তখন ট্রিগারে চাপ দেওয়া। গুলি হাবিবের মাথায় ঢুকে যায়। ভেসপা থেকে পড়ে যায় হাবিব। আসাদ এ সময় ভেসপা নিয়ে হাওয়া। অস্ত্রধারীরা হাবিবের বুকে এলোপাতাড়ি গুলি চালাতে থাকে। অস্ত্রধারীদের একজন সেলফোনে উচ্চস্বরে কথা বলতে থাকে। সে বলে, ‘ভাই, অপারেশন সাকসেস’। দুই মিনিটেই মিশন শেষে অস্ত্রধারীরা চারদিকে ছড়িয়ে ছিটিয়ে পালিয়ে যায়। হাবিব মণ্ডলকে কেন খুন করা হলো? এমন প্রশ্নের জবাব খুঁজতে গিয়ে পুলিশ হিমশিম খায়। পুলিশ এটা নিশ্চিত যে, খুনে পেশাদার খুনিরা অংশ নেয়। আশপাশে অবস্থান নিয়ে থাকে কালা জাহাঙ্গীর পিচ্চি হান্ননানসহ অন্যরা। কিন্তু এই খুনের পেছনে এমন কেউ রয়েছে তার ব্যাপারে পর্যাপ্ত কোনো তথ্য প্রমাণাদি নেই। শহীদ কমিশনারও খুনের ঘটনার সময় ছিল বিদেশে। যে কারণে খুনের ঘটনার এক বছর পর পুলিশ এই খুনের মামলায় ফাইনাল রিপোর্ট দেয়। আদালতে দেওয়া প্রতিবেদনে বলা হয়, খুনের কারণ বের করা সম্ভব হয়নি। হাবিব মণ্ডলের পরিবার এই রিপোর্টের বিরুদ্ধে নারাজি দেয়। নতুন করে তদন্ত শুরু হয়। পরবর্তীতে মামলার তদন্ত শুরু করে সিআইডি। সিআইডির ওই তদন্তে শহীদ কমিশনারের সঙ্গে হাবিব মণ্ডলের দ্বন্দ্ব খুঁজে পাওয়া যায়। শহীদ কমিশনারের ক্যাডারদের বিভিন্ন মামলায় তাদের বিরোধিতা করতেন হাবিব মণ্ডল। এ কারণে দ্বন্দ্ব আরও প্রকট হয়। তাই তাকে দুনিয়া থেকে সরিয়ে দেওয়ার পরিকল্পনা আঁটে। পরিকল্পনা অনুযায়ী সন্ত্রাসী জোগাড়ের দায়িত্ব দেওয়া হয় তনাই মোল্লাকে। এরপরই শহীদ কমিশনার বিদেশ পাড়ি দেন। তনাই মোল্লা নিজে এই খুনের ঘটনা ঘটায় কিলারদের দিয়ে। সিআইডি পুলিশ তাদের বিরুদ্ধে চার্জশিট প্রদান করে। অবশেষে ঢাকা এক নম্বর দ্রুত বিচার আদালত গত ২০০৩ সালের ২৯ মে মামলার রায় ঘোষণা করে। রায়ে শহীদ কমিশনার ও কালা জাহাঙ্গীরকে মৃত্যুদণ্ড এবং তনাই মোল্লা, পিচ্চি হান্নানসহ ১৩ জনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ডে দণ্ডিত করে। ১০ বছর সাজা খাটার পর আপিল বিভাগের এক রায়ে শহীদ কমিশনার ও তনাই মোল্লা খালাস পায়। তাদের বিরুদ্ধে আদালতে তথ্য প্রমাণ উপস্থাপনে ঘাটতি ছিল বলে জানা গেছে। অপর একটি সূত্র জানায়, খুনের এই ঘটনার বেশ কয়েক বছর পর শহীদ কমিশনারের লোকজন প্রভাব বিস্তার করে হাবিবের স্ত্রীর ওপর। যে কারণে খুনিরাও বেঁচে যায় বলে জানা গেছে।

গোয়েন্দারা জানায়, শহীদ কমিশনার ১৯৮০-এর দশকে ব্যাংক কলোনিতে প্রথমে খুন করেন ৮৩ নম্বর ওয়ার্ডের কমিশনার প্রার্থী সেলিমকে। কয়েক বছর পলাতক থাকার পর ফিরে এসে জাতীয় পার্টির ছত্রছায়া পেয়ে পঙ্গু করে দেন সন্ত্রাসী কালাবাবুকে। পোস্তগোলার শাহাদাৎ কমিশনার ও তার ভাই সুমন, ঢালকানগরের সেলিম, ভাট্টিখানার মাহবুব, সূত্রাপুরের নাসির, মিল ব্যারাকের বুংগা বাবু, ফরিদাবাদের আনু, পিন্টু, পিন্টুর ভাই সেন্টু, মিল ব্যারাকের মাইকেল, ফরিদাবাদ আলমগঞ্জের বাদল এবং কেবি রোডের সেলিম হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে জড়িত থাকার অভিযোগ রয়েছে শহীদ কমিশনারের। বিভিন্ন হত্যাকাণ্ডে তিনি ব্যবহার করতেন কালা জাহাঙ্গীর আর ডাকাত শহীদ থেকে শুরু করে বিভিন্ন শীর্ষ সন্ত্রাসীকে।

 

এই বিভাগের আরও খবর
সংসদ ও গণভোট এক দিনে, ইসিকে চিঠি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের
সংসদ ও গণভোট এক দিনে, ইসিকে চিঠি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
নিহতদের পরিবারে মাতম থামছেই না
নিহতদের পরিবারে মাতম থামছেই না
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
৪ উইকেটের অপেক্ষা
৪ উইকেটের অপেক্ষা
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয়
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয়
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
দুই সমঝোতা স্মারক সই
দুই সমঝোতা স্মারক সই
সর্বশেষ খবর
মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত
মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা
আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা

১২ মিনিট আগে | শোবিজ

টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের
টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের

১৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত
মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত

৪২ মিনিট আগে | নগর জীবন

শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১

৫১ মিনিট আগে | নগর জীবন

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’
‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা
তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’
‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা
কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া
ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ
খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে
শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে
অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চারটি নির্বাচনে ভোট দিতে পারেনি জনগণ: সেলিমুজ্জামান সেলিম
চারটি নির্বাচনে ভোট দিতে পারেনি জনগণ: সেলিমুজ্জামান সেলিম

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাবির নারী শিক্ষার্থীদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মতবিনিময় সভা
ঢাবির নারী শিক্ষার্থীদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মতবিনিময় সভা

৩ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

১৭ বছর পর ভোট দেওয়ার অধিকার ফিরে এসেছে: সেলিমা রহমান
১৭ বছর পর ভোট দেওয়ার অধিকার ফিরে এসেছে: সেলিমা রহমান

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে বুড়িচংয়ে দোয়া মাহফিল
তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে বুড়িচংয়ে দোয়া মাহফিল

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নমিনেশন পেতে বাজিতপুর-নিকলী সড়কে দীর্ঘ মানববন্ধন
নমিনেশন পেতে বাজিতপুর-নিকলী সড়কে দীর্ঘ মানববন্ধন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধর্মের দোহাই দিয়ে টিকেট বিক্রি করে কাজ হবে না: তানিয়া রব
ধর্মের দোহাই দিয়ে টিকেট বিক্রি করে কাজ হবে না: তানিয়া রব

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ফটিকছড়িতে ধানের শীষে ভোট চাইলেন সরওয়ার আলমগীর
ফটিকছড়িতে ধানের শীষে ভোট চাইলেন সরওয়ার আলমগীর

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০
ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান

সম্পাদকীয়

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে
ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে

পেছনের পৃষ্ঠা

বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

সম্পাদকীয়

শিল্পকলায় ভাসানে উজান
শিল্পকলায় ভাসানে উজান

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন

সম্পাদকীয়

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২

পেছনের পৃষ্ঠা

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা

অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক
খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজশাহীতে আট ইসলামি দলের সমাবেশ ৩০ নভেম্বর
রাজশাহীতে আট ইসলামি দলের সমাবেশ ৩০ নভেম্বর

খবর

বিসিএস পরীক্ষা পেছানোর দাবিতে রাবি শিক্ষার্থীদের রেললাইন অবরোধ
বিসিএস পরীক্ষা পেছানোর দাবিতে রাবি শিক্ষার্থীদের রেললাইন অবরোধ

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা