শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৭ ডিসেম্বর, ২০১৭ আপডেট:

গো য়ে ন্দা কা হি নী ৯৬

তোর হায়াত শেষ বলেই গুলি

মির্জা মেহেদী তমাল
প্রিন্ট ভার্সন
তোর হায়াত শেষ বলেই গুলি

পরিবারে নতুন অতিথি এসেছে। হাবিবের পরিবারে খুশির অন্ত নেই। কিন্তু সেই খুশি ধরে রাখতে পারছেন না তিনি। যখনই মনে পড়ে, তিনি রয়েছেন সন্ত্রাসীদের বন্দুকের নিশানায়। জীবনের নিরাপত্তা নিয়ে সব সময় আতঙ্কে থাকতে হচ্ছে তাকে। এই বুঝি সন্ত্রাসীদের অস্ত্রের নল থেকে বেরিয়ে আসা গুলি তার মাথা এফোঁড়-ওফোঁড় করে দেবে। এমন সব দুশ্চিন্তায় দিন কাটছে তার। এসব বিষয় তিনি স্ত্রী দিবাকে জানাতে চান না। মাত্র দেড় বছর হলো তাদের বিয়ে হয়েছে। এক মাসের ফুটফুটে সন্তান কোলে নিয়ে দারুণ সুখী দিবা। তার এই সুখ ভরা জীবনে এসব কথা বলে আতঙ্কিত করতে চান না হাবিব। কিন্তু হাবিবের কপালের চিন্তার রেখা দুই বছরে ভালোভাবেই রপ্ত করেছেন দিবা। সেটি তার চোখ এড়ায় না। ‘কী ব্যাপার! কী হয়েছে তোমার? কী চিন্তা করছ। কোনো সমস্যা হচ্ছে? শরীর খারাপ?’ বেশ কদিন ধরেই দিবার এমন সব নানা প্রশ্নের জবাব দিতে গিয়ে রীতিমতো হয়রান হয়ে গেছে হাবিব। আমাদের সন্তান নিয়ে কি তুমি খুশি নও?-সেই রাতে হাবিবের চোখে চোখ রেখে সরাসরি প্রশ্নটা রেখেছিল দিবা। স্ত্রীর এমন অদ্ভুত প্রশ্নে অপ্রস্তুত হয় হাবিব। ‘আরে ধুর! কী বলছ এসব’—কপালে চোখ তুলে বলে হাবিব। ‘তাহলে যে তোমাকে দেখছি মনমরা হয়ে থাকছ। বেশ কদিন ধরেই তোমাকে চিনতে কষ্ট হচ্ছে আমার।’ অভিমানের সুরে কথাগুলো বলে দিবা। তাকে থামিয়ে দিয়ে হাবিব বলেন— ‘আসলে আমি কিছু বাজে লোকের নিশানায় পড়ে গেছি। জানি না, কী হবে। হুমকি-ধমকি দিয়ে যাচ্ছে। বাসার সামনে অপরিচিত লোকজনের আনাগোনা দেখি। আমাকে নাকি ওরা মেরে ফেলবে।’ স্বামীর এমন কথা শুনে ভয় পায় দিবা। বলেন, ‘চল আমরা এখান থেকে চলে যাই। বাসা বদলিয়ে ফেলি’। ‘আর বাসা বদলিয়ে কী হবে—হাবিব বলে তার স্ত্রীকে। গত দুই বছরে এই কারণেই পাঁচবার বাসা বদল করতে হলো। লাভ কি হয়েছে। অপরিচিত লোকজনকে দেখছি বাসার সামনে। তবে সে যাই হোক, কোনো চিন্তা কর না। সব ঠিক হয়ে যাবে। চিন্তা করবে বলেই তোমাকে এতদিন কিছু বলতে চাইনি। আস ঘুমিয়ে পড়ি। সকালে কোর্টে যেতে হবে।’ পরদিন সকালে ঘুম থেকে উঠেই পাশের বাড়ি বড় বোনের কাছে বাচ্চাকে রেখে আসে হাবিব। তার স্ত্রী দিবা কলেজে যাবে মার্কশিট তুলতে। বাচ্চাকে রেখে এসে হাবিব আর দিবা এক সঙ্গে নাস্তা খায়। সকাল ৯টায় বাসা থেকে বেরিয়ে যায়। বেরোনোর আগে হাবিব তার স্ত্রীকে বলে, কোনো চিন্তা কর না। আমি ঠিকঠাক থাকব। দোয়া কর আমার জন্য।’ দরজায় দাঁড়িয়ে হাবিবকে বিদায় দেন দিবা। হাবিবের সহকারী আসাদ ভেসপা নিয়ে অপেক্ষা করছিলেন ভেসপায় চড়ে বসতেই দিবার দিকে ঘুরে তাকায় হাবিব। দিবা হাত তুলে বিদায় জানায়। দরজা বন্ধ করে ভিতরের রুমে সবে ঢুকেছে দিবা, অমনি ঠাটা। গুলির বিকট শব্দ। দিবার শরীর কেঁপে ওঠে। ভীষণ ভয় পায়। কী ব্যাপার! গুলির শব্দ মনে হচ্ছে! ভাবে দিবা। কী মনে করে সে আবারও দরজার দিকে ছুটে যাবে, তখন আবারও গুলির শব্দ। এবার অনবরত। মানুষের হৈচৈ শোনা যাচ্ছে। দরজা খুলে দিবা। গুলির শব্দ থেমে গেছে। এখন শুধু মানুষের চিত্কার শোনা যাচ্ছে। ধর! ধর! ধর! এমন নানা ধরনের চিত্কারের মধ্যেই হাবিব ভাইরে গুলি করছে। এমন একটা লাইন কানে এলো দিবার। পড়িমড়ি করে দৌড়ে যায় রাস্তায়। দূর থেকে দেখতে পায় রক্তাক্ত হাবিবকে কয়েকজন মিলে বেবি ট্যাক্সিতে তুলছে। দিবার আর্তচিত্কারে তখন আকাশ বাতাস ভারি হয়ে আসে। হাসপাতালে নেওয়া হয় হাবিবকে। কিন্তু ততক্ষণে তার প্রাণ ভোমরা দেহে নেই। হাবিবের পুরো নাম হাবিবুর রহমান মণ্ডল ওরফে হাবিব মণ্ডল। ২০০০ সালের ২০ আগস্ট পুরান ঢাকার বনগ্রামের নিজ বাসার সামনেই তিনি খুন হন। বাসা থেকে বেরিয়ে কর্মস্থল আদালতপাড়ায় যাওয়ার উদ্দেশে রওনা দিতেই দুর্বৃত্তদের হামলার শিকার হন। এতে ঘটনাস্থলেই তিনি মারা যান। হাবিব মণ্ডল ছিলেন ঢাকা মহানগর বিএনপির যুগ্ম সম্পাদক এবং বিএনপি সমর্থিত আইনজীবী সমিতির নেতা। তত্কালীন সময়ে হাবিব মণ্ডল হত্যাকাণ্ডটি সারা দেশে আলোচিত ঘটনায় পরিণত হয়। বিএনপির মহানগর নেতা বলেই নয়, এই খুনে আন্ডারওয়ার্ল্ডের ভয়ঙ্কর সব কিলার সরাসরি অংশ নেয়। খুনের সঙ্গে সন্ত্রাসীদের গডফাদার শহীদ কমিশনার, তনাই মোল্লা, অদৃশ্য সন্ত্রাসী কালা জাহাঙ্গীর, পিচ্চি হান্নানসহ ভয়ঙ্কর সব খুনির নাম উঠে আসে। আলোচিত এই খুনের ঘটনার পর পুলিশ ও গোয়েন্দারা মাঠে নামে। তাদের তদন্তে বেরিয়ে আসে সেই দিনের খুনের ঘটনাটি। গোয়েন্দারা জানতে পারে, খুনের এই মিশনে অন্তত আটজন কিলার অংশ নেয়। এদের চারজন ছিল সরাসরি খুনে। অপর চারজন ছিল তাদের ব্যাকআপ দেওয়ার জন্য। আইনজীবী হাবিব মণ্ডল ১০/২ চন্দ্রমোহন বসাক স্ট্রিটের ‘লাইলি কটেজ’ থেকে বেরিয়ে তার ভেসপায় চড়ে বসেন। ভেসপার চালকের আসনে ছিলেন তার সহকারী আসাদুজ্জামান। তাদের ভেসপা স্টার্ট করে একটু সামনে এগোনোর সঙ্গে সঙ্গেই চার যুবক তাদের সামনে এসে দাঁড়ায়। এদের চারজনের হাতে ছিল রিভলবার আর কাটা রাইফেল। ভেসপা থেমে যায়। এক যুবক হাবিব মণ্ডলকে উদ্দেশ করে বলে, ‘ওই তোর হায়াত শেষ। তোরে দুনিয়া থেকে সরিয়ে দেওয়ার নির্দেশ আসছে।’ এ কথা বলেই যুবকটি হাবিব মণ্ডলের মাথায় রিভলবার ঠেকায়। হাবিব কিছুই বলার সময় পায়নি। অস্ত্রধারীর আঙ্গুল তখন ট্রিগারে চাপ দেওয়া। গুলি হাবিবের মাথায় ঢুকে যায়। ভেসপা থেকে পড়ে যায় হাবিব। আসাদ এ সময় ভেসপা নিয়ে হাওয়া। অস্ত্রধারীরা হাবিবের বুকে এলোপাতাড়ি গুলি চালাতে থাকে। অস্ত্রধারীদের একজন সেলফোনে উচ্চস্বরে কথা বলতে থাকে। সে বলে, ‘ভাই, অপারেশন সাকসেস’। দুই মিনিটেই মিশন শেষে অস্ত্রধারীরা চারদিকে ছড়িয়ে ছিটিয়ে পালিয়ে যায়। হাবিব মণ্ডলকে কেন খুন করা হলো? এমন প্রশ্নের জবাব খুঁজতে গিয়ে পুলিশ হিমশিম খায়। পুলিশ এটা নিশ্চিত যে, খুনে পেশাদার খুনিরা অংশ নেয়। আশপাশে অবস্থান নিয়ে থাকে কালা জাহাঙ্গীর পিচ্চি হান্ননানসহ অন্যরা। কিন্তু এই খুনের পেছনে এমন কেউ রয়েছে তার ব্যাপারে পর্যাপ্ত কোনো তথ্য প্রমাণাদি নেই। শহীদ কমিশনারও খুনের ঘটনার সময় ছিল বিদেশে। যে কারণে খুনের ঘটনার এক বছর পর পুলিশ এই খুনের মামলায় ফাইনাল রিপোর্ট দেয়। আদালতে দেওয়া প্রতিবেদনে বলা হয়, খুনের কারণ বের করা সম্ভব হয়নি। হাবিব মণ্ডলের পরিবার এই রিপোর্টের বিরুদ্ধে নারাজি দেয়। নতুন করে তদন্ত শুরু হয়। পরবর্তীতে মামলার তদন্ত শুরু করে সিআইডি। সিআইডির ওই তদন্তে শহীদ কমিশনারের সঙ্গে হাবিব মণ্ডলের দ্বন্দ্ব খুঁজে পাওয়া যায়। শহীদ কমিশনারের ক্যাডারদের বিভিন্ন মামলায় তাদের বিরোধিতা করতেন হাবিব মণ্ডল। এ কারণে দ্বন্দ্ব আরও প্রকট হয়। তাই তাকে দুনিয়া থেকে সরিয়ে দেওয়ার পরিকল্পনা আঁটে। পরিকল্পনা অনুযায়ী সন্ত্রাসী জোগাড়ের দায়িত্ব দেওয়া হয় তনাই মোল্লাকে। এরপরই শহীদ কমিশনার বিদেশ পাড়ি দেন। তনাই মোল্লা নিজে এই খুনের ঘটনা ঘটায় কিলারদের দিয়ে। সিআইডি পুলিশ তাদের বিরুদ্ধে চার্জশিট প্রদান করে। অবশেষে ঢাকা এক নম্বর দ্রুত বিচার আদালত গত ২০০৩ সালের ২৯ মে মামলার রায় ঘোষণা করে। রায়ে শহীদ কমিশনার ও কালা জাহাঙ্গীরকে মৃত্যুদণ্ড এবং তনাই মোল্লা, পিচ্চি হান্নানসহ ১৩ জনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ডে দণ্ডিত করে। ১০ বছর সাজা খাটার পর আপিল বিভাগের এক রায়ে শহীদ কমিশনার ও তনাই মোল্লা খালাস পায়। তাদের বিরুদ্ধে আদালতে তথ্য প্রমাণ উপস্থাপনে ঘাটতি ছিল বলে জানা গেছে। অপর একটি সূত্র জানায়, খুনের এই ঘটনার বেশ কয়েক বছর পর শহীদ কমিশনারের লোকজন প্রভাব বিস্তার করে হাবিবের স্ত্রীর ওপর। যে কারণে খুনিরাও বেঁচে যায় বলে জানা গেছে।

গোয়েন্দারা জানায়, শহীদ কমিশনার ১৯৮০-এর দশকে ব্যাংক কলোনিতে প্রথমে খুন করেন ৮৩ নম্বর ওয়ার্ডের কমিশনার প্রার্থী সেলিমকে। কয়েক বছর পলাতক থাকার পর ফিরে এসে জাতীয় পার্টির ছত্রছায়া পেয়ে পঙ্গু করে দেন সন্ত্রাসী কালাবাবুকে। পোস্তগোলার শাহাদাৎ কমিশনার ও তার ভাই সুমন, ঢালকানগরের সেলিম, ভাট্টিখানার মাহবুব, সূত্রাপুরের নাসির, মিল ব্যারাকের বুংগা বাবু, ফরিদাবাদের আনু, পিন্টু, পিন্টুর ভাই সেন্টু, মিল ব্যারাকের মাইকেল, ফরিদাবাদ আলমগঞ্জের বাদল এবং কেবি রোডের সেলিম হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে জড়িত থাকার অভিযোগ রয়েছে শহীদ কমিশনারের। বিভিন্ন হত্যাকাণ্ডে তিনি ব্যবহার করতেন কালা জাহাঙ্গীর আর ডাকাত শহীদ থেকে শুরু করে বিভিন্ন শীর্ষ সন্ত্রাসীকে।

 

এই বিভাগের আরও খবর
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
রাজসাক্ষী মামুনের পাঁচ বছর জেল
রাজসাক্ষী মামুনের পাঁচ বছর জেল
বাংলাদেশে আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
বাংলাদেশে আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না
ব্যাংকলুটের টাকায় নাশকতা
ব্যাংকলুটের টাকায় নাশকতা
আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন
বাংলাদেশের সঙ্গে গঠনমূলক যোগাযোগ রাখবে ভারত
বাংলাদেশের সঙ্গে গঠনমূলক যোগাযোগ রাখবে ভারত
আমাদের সংগ্রাম গণতন্ত্র ও স্বাধীনতার পক্ষে
আমাদের সংগ্রাম গণতন্ত্র ও স্বাধীনতার পক্ষে
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস
রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস
সর্বশেষ খবর
যুক্তরাষ্ট্র সফরে সৌদি যুবরাজ সালমান, এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান নিয়ে আলোচনা
যুক্তরাষ্ট্র সফরে সৌদি যুবরাজ সালমান, এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান নিয়ে আলোচনা

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিকে এফ-৩৫ দিতে রাজি ট্রাম্প
সৌদিকে এফ-৩৫ দিতে রাজি ট্রাম্প

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্লাস্টিকে সামুদ্রিক প্রাণীদের সর্বনাশ!
প্লাস্টিকে সামুদ্রিক প্রাণীদের সর্বনাশ!

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাগে ফেটে পড়লেই কি কমে ক্রোধ?
রাগে ফেটে পড়লেই কি কমে ক্রোধ?

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

হাসিনার পক্ষে স্ট্যাটাস, ঢাবির ডেপুটি রেজিস্টার আটক
হাসিনার পক্ষে স্ট্যাটাস, ঢাবির ডেপুটি রেজিস্টার আটক

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধানের শীষে ভোট চেয়ে কাজী আলাউদ্দিনের গণ সংযোগ
ধানের শীষে ভোট চেয়ে কাজী আলাউদ্দিনের গণ সংযোগ

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব
ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ফ্রান্সের কাছে ১০০ রাফাল চায় ইউক্রেন, এই যুদ্ধবিমানের বিশেষত্ব কী?
ফ্রান্সের কাছে ১০০ রাফাল চায় ইউক্রেন, এই যুদ্ধবিমানের বিশেষত্ব কী?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান
মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?
আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?

৫ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!
গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!

৫ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম
অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়
ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন
মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫
ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহাকাশে আধিপত্য বিস্তার, পরিণতি কি?
মহাকাশে আধিপত্য বিস্তার, পরিণতি কি?

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চাকরি স্থায়ীকরণ দাবি করায় বিদায়ী প্রশাসকের বিরুদ্ধে ‌‘গুলি করার হুমকি’র অভিযোগ
চাকরি স্থায়ীকরণ দাবি করায় বিদায়ী প্রশাসকের বিরুদ্ধে ‌‘গুলি করার হুমকি’র অভিযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা
আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতার মৃত্যু
স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতার মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসিনার ফাঁসির রায়ে জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল
হাসিনার ফাঁসির রায়ে জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের ধাওয়া–পাল্টাধাওয়া, ককটেল বিস্ফোরণ
কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের ধাওয়া–পাল্টাধাওয়া, ককটেল বিস্ফোরণ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাহস থাকলে নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা যাচাই করুন : ফারুক
সাহস থাকলে নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা যাচাই করুন : ফারুক

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে যুবকের আত্মহত্যা
কেরানীগঞ্জে যুবকের আত্মহত্যা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় অভিবাসী নৌকাডুবি: ৩৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার
মালয়েশিয়ায় অভিবাসী নৌকাডুবি: ৩৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৫, গ্রেফতার আরও এক কাশ্মীরি
দিল্লি বিস্ফোরণে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৫, গ্রেফতার আরও এক কাশ্মীরি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়ায় শর্টপিচ ক্রিকেট টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন সাইবারজায়া ইউনিভার্সিটি
মালয়েশিয়ায় শর্টপিচ ক্রিকেট টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন সাইবারজায়া ইউনিভার্সিটি

৭ ঘণ্টা আগে | পরবাস

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি,
মুখোমুখি ভারত-চীন
১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি, মুখোমুখি ভারত-চীন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন
মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা
সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

উচ্ছ্বসিত বিজরী...
উচ্ছ্বসিত বিজরী...

শোবিজ

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা
উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা

মাঠে ময়দানে

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস
রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস

প্রথম পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন

সম্পাদকীয়

আন্তর্জাতিক মানের হয়েছে : জামায়াত
আন্তর্জাতিক মানের হয়েছে : জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

মন্দায়ও বেড়েছে ভোক্তা ঋণ
মন্দায়ও বেড়েছে ভোক্তা ঋণ

শিল্প বাণিজ্য

সঞ্চয়পত্র বিক্রি করবে না বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র বিক্রি করবে না বাংলাদেশ ব্যাংক

শিল্প বাণিজ্য

ইউক্রেনকে ১০০টি রাফাল যুদ্ধবিমান দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০টি রাফাল যুদ্ধবিমান দিচ্ছে ফ্রান্স

পূর্ব-পশ্চিম