শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৭ ডিসেম্বর, ২০১৭ আপডেট:

গো য়ে ন্দা কা হি নী ৯৬

তোর হায়াত শেষ বলেই গুলি

মির্জা মেহেদী তমাল
প্রিন্ট ভার্সন
তোর হায়াত শেষ বলেই গুলি

পরিবারে নতুন অতিথি এসেছে। হাবিবের পরিবারে খুশির অন্ত নেই। কিন্তু সেই খুশি ধরে রাখতে পারছেন না তিনি। যখনই মনে পড়ে, তিনি রয়েছেন সন্ত্রাসীদের বন্দুকের নিশানায়। জীবনের নিরাপত্তা নিয়ে সব সময় আতঙ্কে থাকতে হচ্ছে তাকে। এই বুঝি সন্ত্রাসীদের অস্ত্রের নল থেকে বেরিয়ে আসা গুলি তার মাথা এফোঁড়-ওফোঁড় করে দেবে। এমন সব দুশ্চিন্তায় দিন কাটছে তার। এসব বিষয় তিনি স্ত্রী দিবাকে জানাতে চান না। মাত্র দেড় বছর হলো তাদের বিয়ে হয়েছে। এক মাসের ফুটফুটে সন্তান কোলে নিয়ে দারুণ সুখী দিবা। তার এই সুখ ভরা জীবনে এসব কথা বলে আতঙ্কিত করতে চান না হাবিব। কিন্তু হাবিবের কপালের চিন্তার রেখা দুই বছরে ভালোভাবেই রপ্ত করেছেন দিবা। সেটি তার চোখ এড়ায় না। ‘কী ব্যাপার! কী হয়েছে তোমার? কী চিন্তা করছ। কোনো সমস্যা হচ্ছে? শরীর খারাপ?’ বেশ কদিন ধরেই দিবার এমন সব নানা প্রশ্নের জবাব দিতে গিয়ে রীতিমতো হয়রান হয়ে গেছে হাবিব। আমাদের সন্তান নিয়ে কি তুমি খুশি নও?-সেই রাতে হাবিবের চোখে চোখ রেখে সরাসরি প্রশ্নটা রেখেছিল দিবা। স্ত্রীর এমন অদ্ভুত প্রশ্নে অপ্রস্তুত হয় হাবিব। ‘আরে ধুর! কী বলছ এসব’—কপালে চোখ তুলে বলে হাবিব। ‘তাহলে যে তোমাকে দেখছি মনমরা হয়ে থাকছ। বেশ কদিন ধরেই তোমাকে চিনতে কষ্ট হচ্ছে আমার।’ অভিমানের সুরে কথাগুলো বলে দিবা। তাকে থামিয়ে দিয়ে হাবিব বলেন— ‘আসলে আমি কিছু বাজে লোকের নিশানায় পড়ে গেছি। জানি না, কী হবে। হুমকি-ধমকি দিয়ে যাচ্ছে। বাসার সামনে অপরিচিত লোকজনের আনাগোনা দেখি। আমাকে নাকি ওরা মেরে ফেলবে।’ স্বামীর এমন কথা শুনে ভয় পায় দিবা। বলেন, ‘চল আমরা এখান থেকে চলে যাই। বাসা বদলিয়ে ফেলি’। ‘আর বাসা বদলিয়ে কী হবে—হাবিব বলে তার স্ত্রীকে। গত দুই বছরে এই কারণেই পাঁচবার বাসা বদল করতে হলো। লাভ কি হয়েছে। অপরিচিত লোকজনকে দেখছি বাসার সামনে। তবে সে যাই হোক, কোনো চিন্তা কর না। সব ঠিক হয়ে যাবে। চিন্তা করবে বলেই তোমাকে এতদিন কিছু বলতে চাইনি। আস ঘুমিয়ে পড়ি। সকালে কোর্টে যেতে হবে।’ পরদিন সকালে ঘুম থেকে উঠেই পাশের বাড়ি বড় বোনের কাছে বাচ্চাকে রেখে আসে হাবিব। তার স্ত্রী দিবা কলেজে যাবে মার্কশিট তুলতে। বাচ্চাকে রেখে এসে হাবিব আর দিবা এক সঙ্গে নাস্তা খায়। সকাল ৯টায় বাসা থেকে বেরিয়ে যায়। বেরোনোর আগে হাবিব তার স্ত্রীকে বলে, কোনো চিন্তা কর না। আমি ঠিকঠাক থাকব। দোয়া কর আমার জন্য।’ দরজায় দাঁড়িয়ে হাবিবকে বিদায় দেন দিবা। হাবিবের সহকারী আসাদ ভেসপা নিয়ে অপেক্ষা করছিলেন ভেসপায় চড়ে বসতেই দিবার দিকে ঘুরে তাকায় হাবিব। দিবা হাত তুলে বিদায় জানায়। দরজা বন্ধ করে ভিতরের রুমে সবে ঢুকেছে দিবা, অমনি ঠাটা। গুলির বিকট শব্দ। দিবার শরীর কেঁপে ওঠে। ভীষণ ভয় পায়। কী ব্যাপার! গুলির শব্দ মনে হচ্ছে! ভাবে দিবা। কী মনে করে সে আবারও দরজার দিকে ছুটে যাবে, তখন আবারও গুলির শব্দ। এবার অনবরত। মানুষের হৈচৈ শোনা যাচ্ছে। দরজা খুলে দিবা। গুলির শব্দ থেমে গেছে। এখন শুধু মানুষের চিত্কার শোনা যাচ্ছে। ধর! ধর! ধর! এমন নানা ধরনের চিত্কারের মধ্যেই হাবিব ভাইরে গুলি করছে। এমন একটা লাইন কানে এলো দিবার। পড়িমড়ি করে দৌড়ে যায় রাস্তায়। দূর থেকে দেখতে পায় রক্তাক্ত হাবিবকে কয়েকজন মিলে বেবি ট্যাক্সিতে তুলছে। দিবার আর্তচিত্কারে তখন আকাশ বাতাস ভারি হয়ে আসে। হাসপাতালে নেওয়া হয় হাবিবকে। কিন্তু ততক্ষণে তার প্রাণ ভোমরা দেহে নেই। হাবিবের পুরো নাম হাবিবুর রহমান মণ্ডল ওরফে হাবিব মণ্ডল। ২০০০ সালের ২০ আগস্ট পুরান ঢাকার বনগ্রামের নিজ বাসার সামনেই তিনি খুন হন। বাসা থেকে বেরিয়ে কর্মস্থল আদালতপাড়ায় যাওয়ার উদ্দেশে রওনা দিতেই দুর্বৃত্তদের হামলার শিকার হন। এতে ঘটনাস্থলেই তিনি মারা যান। হাবিব মণ্ডল ছিলেন ঢাকা মহানগর বিএনপির যুগ্ম সম্পাদক এবং বিএনপি সমর্থিত আইনজীবী সমিতির নেতা। তত্কালীন সময়ে হাবিব মণ্ডল হত্যাকাণ্ডটি সারা দেশে আলোচিত ঘটনায় পরিণত হয়। বিএনপির মহানগর নেতা বলেই নয়, এই খুনে আন্ডারওয়ার্ল্ডের ভয়ঙ্কর সব কিলার সরাসরি অংশ নেয়। খুনের সঙ্গে সন্ত্রাসীদের গডফাদার শহীদ কমিশনার, তনাই মোল্লা, অদৃশ্য সন্ত্রাসী কালা জাহাঙ্গীর, পিচ্চি হান্নানসহ ভয়ঙ্কর সব খুনির নাম উঠে আসে। আলোচিত এই খুনের ঘটনার পর পুলিশ ও গোয়েন্দারা মাঠে নামে। তাদের তদন্তে বেরিয়ে আসে সেই দিনের খুনের ঘটনাটি। গোয়েন্দারা জানতে পারে, খুনের এই মিশনে অন্তত আটজন কিলার অংশ নেয়। এদের চারজন ছিল সরাসরি খুনে। অপর চারজন ছিল তাদের ব্যাকআপ দেওয়ার জন্য। আইনজীবী হাবিব মণ্ডল ১০/২ চন্দ্রমোহন বসাক স্ট্রিটের ‘লাইলি কটেজ’ থেকে বেরিয়ে তার ভেসপায় চড়ে বসেন। ভেসপার চালকের আসনে ছিলেন তার সহকারী আসাদুজ্জামান। তাদের ভেসপা স্টার্ট করে একটু সামনে এগোনোর সঙ্গে সঙ্গেই চার যুবক তাদের সামনে এসে দাঁড়ায়। এদের চারজনের হাতে ছিল রিভলবার আর কাটা রাইফেল। ভেসপা থেমে যায়। এক যুবক হাবিব মণ্ডলকে উদ্দেশ করে বলে, ‘ওই তোর হায়াত শেষ। তোরে দুনিয়া থেকে সরিয়ে দেওয়ার নির্দেশ আসছে।’ এ কথা বলেই যুবকটি হাবিব মণ্ডলের মাথায় রিভলবার ঠেকায়। হাবিব কিছুই বলার সময় পায়নি। অস্ত্রধারীর আঙ্গুল তখন ট্রিগারে চাপ দেওয়া। গুলি হাবিবের মাথায় ঢুকে যায়। ভেসপা থেকে পড়ে যায় হাবিব। আসাদ এ সময় ভেসপা নিয়ে হাওয়া। অস্ত্রধারীরা হাবিবের বুকে এলোপাতাড়ি গুলি চালাতে থাকে। অস্ত্রধারীদের একজন সেলফোনে উচ্চস্বরে কথা বলতে থাকে। সে বলে, ‘ভাই, অপারেশন সাকসেস’। দুই মিনিটেই মিশন শেষে অস্ত্রধারীরা চারদিকে ছড়িয়ে ছিটিয়ে পালিয়ে যায়। হাবিব মণ্ডলকে কেন খুন করা হলো? এমন প্রশ্নের জবাব খুঁজতে গিয়ে পুলিশ হিমশিম খায়। পুলিশ এটা নিশ্চিত যে, খুনে পেশাদার খুনিরা অংশ নেয়। আশপাশে অবস্থান নিয়ে থাকে কালা জাহাঙ্গীর পিচ্চি হান্ননানসহ অন্যরা। কিন্তু এই খুনের পেছনে এমন কেউ রয়েছে তার ব্যাপারে পর্যাপ্ত কোনো তথ্য প্রমাণাদি নেই। শহীদ কমিশনারও খুনের ঘটনার সময় ছিল বিদেশে। যে কারণে খুনের ঘটনার এক বছর পর পুলিশ এই খুনের মামলায় ফাইনাল রিপোর্ট দেয়। আদালতে দেওয়া প্রতিবেদনে বলা হয়, খুনের কারণ বের করা সম্ভব হয়নি। হাবিব মণ্ডলের পরিবার এই রিপোর্টের বিরুদ্ধে নারাজি দেয়। নতুন করে তদন্ত শুরু হয়। পরবর্তীতে মামলার তদন্ত শুরু করে সিআইডি। সিআইডির ওই তদন্তে শহীদ কমিশনারের সঙ্গে হাবিব মণ্ডলের দ্বন্দ্ব খুঁজে পাওয়া যায়। শহীদ কমিশনারের ক্যাডারদের বিভিন্ন মামলায় তাদের বিরোধিতা করতেন হাবিব মণ্ডল। এ কারণে দ্বন্দ্ব আরও প্রকট হয়। তাই তাকে দুনিয়া থেকে সরিয়ে দেওয়ার পরিকল্পনা আঁটে। পরিকল্পনা অনুযায়ী সন্ত্রাসী জোগাড়ের দায়িত্ব দেওয়া হয় তনাই মোল্লাকে। এরপরই শহীদ কমিশনার বিদেশ পাড়ি দেন। তনাই মোল্লা নিজে এই খুনের ঘটনা ঘটায় কিলারদের দিয়ে। সিআইডি পুলিশ তাদের বিরুদ্ধে চার্জশিট প্রদান করে। অবশেষে ঢাকা এক নম্বর দ্রুত বিচার আদালত গত ২০০৩ সালের ২৯ মে মামলার রায় ঘোষণা করে। রায়ে শহীদ কমিশনার ও কালা জাহাঙ্গীরকে মৃত্যুদণ্ড এবং তনাই মোল্লা, পিচ্চি হান্নানসহ ১৩ জনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ডে দণ্ডিত করে। ১০ বছর সাজা খাটার পর আপিল বিভাগের এক রায়ে শহীদ কমিশনার ও তনাই মোল্লা খালাস পায়। তাদের বিরুদ্ধে আদালতে তথ্য প্রমাণ উপস্থাপনে ঘাটতি ছিল বলে জানা গেছে। অপর একটি সূত্র জানায়, খুনের এই ঘটনার বেশ কয়েক বছর পর শহীদ কমিশনারের লোকজন প্রভাব বিস্তার করে হাবিবের স্ত্রীর ওপর। যে কারণে খুনিরাও বেঁচে যায় বলে জানা গেছে।

গোয়েন্দারা জানায়, শহীদ কমিশনার ১৯৮০-এর দশকে ব্যাংক কলোনিতে প্রথমে খুন করেন ৮৩ নম্বর ওয়ার্ডের কমিশনার প্রার্থী সেলিমকে। কয়েক বছর পলাতক থাকার পর ফিরে এসে জাতীয় পার্টির ছত্রছায়া পেয়ে পঙ্গু করে দেন সন্ত্রাসী কালাবাবুকে। পোস্তগোলার শাহাদাৎ কমিশনার ও তার ভাই সুমন, ঢালকানগরের সেলিম, ভাট্টিখানার মাহবুব, সূত্রাপুরের নাসির, মিল ব্যারাকের বুংগা বাবু, ফরিদাবাদের আনু, পিন্টু, পিন্টুর ভাই সেন্টু, মিল ব্যারাকের মাইকেল, ফরিদাবাদ আলমগঞ্জের বাদল এবং কেবি রোডের সেলিম হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে জড়িত থাকার অভিযোগ রয়েছে শহীদ কমিশনারের। বিভিন্ন হত্যাকাণ্ডে তিনি ব্যবহার করতেন কালা জাহাঙ্গীর আর ডাকাত শহীদ থেকে শুরু করে বিভিন্ন শীর্ষ সন্ত্রাসীকে।

 

এই বিভাগের আরও খবর
সংসদ ও গণভোট এক দিনে, ইসিকে চিঠি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের
সংসদ ও গণভোট এক দিনে, ইসিকে চিঠি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
নিহতদের পরিবারে মাতম থামছেই না
নিহতদের পরিবারে মাতম থামছেই না
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
৪ উইকেটের অপেক্ষা
৪ উইকেটের অপেক্ষা
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয়
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয়
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
দুই সমঝোতা স্মারক সই
দুই সমঝোতা স্মারক সই
সর্বশেষ খবর
মাস্টারকার্ড এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড ২০২৫ এর বিজয়ীদের নাম ঘোষণা
মাস্টারকার্ড এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড ২০২৫ এর বিজয়ীদের নাম ঘোষণা

১ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

বসুন্ধরা শুভসংঘের 'দেশ গঠনে নারীদের ভূমিকা' শীর্ষক আলোচনা সভা
বসুন্ধরা শুভসংঘের 'দেশ গঠনে নারীদের ভূমিকা' শীর্ষক আলোচনা সভা

৭ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বরিশালে ক্লিনিকে প্রসূতির মৃত্যু, পালালেন চিকিৎসকসহ সবাই
বরিশালে ক্লিনিকে প্রসূতির মৃত্যু, পালালেন চিকিৎসকসহ সবাই

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন পরিচালনায় সহযোগিতা করতে প্রস্তুত কমনওয়েলথভুক্ত ৫৬ দেশ
নির্বাচন পরিচালনায় সহযোগিতা করতে প্রস্তুত কমনওয়েলথভুক্ত ৫৬ দেশ

১৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাকাকে বাসযোগ্য করতে আধুনিক নগর পরিকল্পনার আহ্বান পরিবেশ উপদেষ্টার
ঢাকাকে বাসযোগ্য করতে আধুনিক নগর পরিকল্পনার আহ্বান পরিবেশ উপদেষ্টার

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

সাগরে সুস্পষ্ট লঘুচাপ
সাগরে সুস্পষ্ট লঘুচাপ

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

বিসিএস পরীক্ষা পেছানোর দাবিতে ট্রেন আটকে রাখল শিক্ষার্থীরা
বিসিএস পরীক্ষা পেছানোর দাবিতে ট্রেন আটকে রাখল শিক্ষার্থীরা

৩৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

আইএল টি-টোয়েন্টিতে খেলবেন তাসকিন-মোস্তাফিজ
আইএল টি-টোয়েন্টিতে খেলবেন তাসকিন-মোস্তাফিজ

৩৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁদপুরের রাজরাজেশ্বরে ধানের শীষের উঠান বৈঠক
চাঁদপুরের রাজরাজেশ্বরে ধানের শীষের উঠান বৈঠক

৪২ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

সব ধরনের কাউন্টার সেবা বন্ধ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক
সব ধরনের কাউন্টার সেবা বন্ধ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক

৪৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

শীতের দিনেও ব্যায়াম, যা খেয়াল রাখা জরুরি
শীতের দিনেও ব্যায়াম, যা খেয়াল রাখা জরুরি

৪৭ মিনিট আগে | জীবন ধারা

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

৪৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আওয়ামী লীগের হাতে গণতন্ত্র কোনোদিন নিরাপদ ছিল না: ড. মঈন খান
আওয়ামী লীগের হাতে গণতন্ত্র কোনোদিন নিরাপদ ছিল না: ড. মঈন খান

৪৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে এনসিপি নেতাদের সাক্ষাৎ
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে এনসিপি নেতাদের সাক্ষাৎ

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

জলবায়ু সম্মেলনে শীথিল হলো জীবাশ্ম জ্বালানি শর্ত
জলবায়ু সম্মেলনে শীথিল হলো জীবাশ্ম জ্বালানি শর্ত

৫২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার
হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার

৫৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মুখে বলিরেখা সমস্যার প্রাকৃতিক সমাধান
মুখে বলিরেখা সমস্যার প্রাকৃতিক সমাধান

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুমিল্লায় তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে দোয়া মাহফিল
কুমিল্লায় তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে দোয়া মাহফিল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটিই থামিয়েছি: ট্রাম্প
শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটিই থামিয়েছি: ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ভিয়েতনামে বৃষ্টি ও ভূমিধসে ৯০ মৃত্যু, নিখোঁজ ১২
ভিয়েতনামে বৃষ্টি ও ভূমিধসে ৯০ মৃত্যু, নিখোঁজ ১২

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আলোকিত মানুষ একটি সমাজকে এগিয়ে নিতে পারেন’
‘আলোকিত মানুষ একটি সমাজকে এগিয়ে নিতে পারেন’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচনী হলফনামায় বিদেশি সম্পদের বিবরণীও বাধ্যতামূলক: দুদক চেয়ারম্যান
নির্বাচনী হলফনামায় বিদেশি সম্পদের বিবরণীও বাধ্যতামূলক: দুদক চেয়ারম্যান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতীয় খাসিয়াদের গুলিতে প্রাণ গেল সিলেটের যুবকের
ভারতীয় খাসিয়াদের গুলিতে প্রাণ গেল সিলেটের যুবকের

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে জেনেভায় বসছে যুক্তরাষ্ট্রের শান্তি বৈঠক
ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে জেনেভায় বসছে যুক্তরাষ্ট্রের শান্তি বৈঠক

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

টেস্টে নতুন উচ্চতায় তাইজুল
টেস্টে নতুন উচ্চতায় তাইজুল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

১৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

২১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ
ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ

খবর

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়
বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়

মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা