শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৭ ডিসেম্বর, ২০১৭ আপডেট:

গো য়ে ন্দা কা হি নী ৯৬

তোর হায়াত শেষ বলেই গুলি

মির্জা মেহেদী তমাল
প্রিন্ট ভার্সন
তোর হায়াত শেষ বলেই গুলি

পরিবারে নতুন অতিথি এসেছে। হাবিবের পরিবারে খুশির অন্ত নেই। কিন্তু সেই খুশি ধরে রাখতে পারছেন না তিনি। যখনই মনে পড়ে, তিনি রয়েছেন সন্ত্রাসীদের বন্দুকের নিশানায়। জীবনের নিরাপত্তা নিয়ে সব সময় আতঙ্কে থাকতে হচ্ছে তাকে। এই বুঝি সন্ত্রাসীদের অস্ত্রের নল থেকে বেরিয়ে আসা গুলি তার মাথা এফোঁড়-ওফোঁড় করে দেবে। এমন সব দুশ্চিন্তায় দিন কাটছে তার। এসব বিষয় তিনি স্ত্রী দিবাকে জানাতে চান না। মাত্র দেড় বছর হলো তাদের বিয়ে হয়েছে। এক মাসের ফুটফুটে সন্তান কোলে নিয়ে দারুণ সুখী দিবা। তার এই সুখ ভরা জীবনে এসব কথা বলে আতঙ্কিত করতে চান না হাবিব। কিন্তু হাবিবের কপালের চিন্তার রেখা দুই বছরে ভালোভাবেই রপ্ত করেছেন দিবা। সেটি তার চোখ এড়ায় না। ‘কী ব্যাপার! কী হয়েছে তোমার? কী চিন্তা করছ। কোনো সমস্যা হচ্ছে? শরীর খারাপ?’ বেশ কদিন ধরেই দিবার এমন সব নানা প্রশ্নের জবাব দিতে গিয়ে রীতিমতো হয়রান হয়ে গেছে হাবিব। আমাদের সন্তান নিয়ে কি তুমি খুশি নও?-সেই রাতে হাবিবের চোখে চোখ রেখে সরাসরি প্রশ্নটা রেখেছিল দিবা। স্ত্রীর এমন অদ্ভুত প্রশ্নে অপ্রস্তুত হয় হাবিব। ‘আরে ধুর! কী বলছ এসব’—কপালে চোখ তুলে বলে হাবিব। ‘তাহলে যে তোমাকে দেখছি মনমরা হয়ে থাকছ। বেশ কদিন ধরেই তোমাকে চিনতে কষ্ট হচ্ছে আমার।’ অভিমানের সুরে কথাগুলো বলে দিবা। তাকে থামিয়ে দিয়ে হাবিব বলেন— ‘আসলে আমি কিছু বাজে লোকের নিশানায় পড়ে গেছি। জানি না, কী হবে। হুমকি-ধমকি দিয়ে যাচ্ছে। বাসার সামনে অপরিচিত লোকজনের আনাগোনা দেখি। আমাকে নাকি ওরা মেরে ফেলবে।’ স্বামীর এমন কথা শুনে ভয় পায় দিবা। বলেন, ‘চল আমরা এখান থেকে চলে যাই। বাসা বদলিয়ে ফেলি’। ‘আর বাসা বদলিয়ে কী হবে—হাবিব বলে তার স্ত্রীকে। গত দুই বছরে এই কারণেই পাঁচবার বাসা বদল করতে হলো। লাভ কি হয়েছে। অপরিচিত লোকজনকে দেখছি বাসার সামনে। তবে সে যাই হোক, কোনো চিন্তা কর না। সব ঠিক হয়ে যাবে। চিন্তা করবে বলেই তোমাকে এতদিন কিছু বলতে চাইনি। আস ঘুমিয়ে পড়ি। সকালে কোর্টে যেতে হবে।’ পরদিন সকালে ঘুম থেকে উঠেই পাশের বাড়ি বড় বোনের কাছে বাচ্চাকে রেখে আসে হাবিব। তার স্ত্রী দিবা কলেজে যাবে মার্কশিট তুলতে। বাচ্চাকে রেখে এসে হাবিব আর দিবা এক সঙ্গে নাস্তা খায়। সকাল ৯টায় বাসা থেকে বেরিয়ে যায়। বেরোনোর আগে হাবিব তার স্ত্রীকে বলে, কোনো চিন্তা কর না। আমি ঠিকঠাক থাকব। দোয়া কর আমার জন্য।’ দরজায় দাঁড়িয়ে হাবিবকে বিদায় দেন দিবা। হাবিবের সহকারী আসাদ ভেসপা নিয়ে অপেক্ষা করছিলেন ভেসপায় চড়ে বসতেই দিবার দিকে ঘুরে তাকায় হাবিব। দিবা হাত তুলে বিদায় জানায়। দরজা বন্ধ করে ভিতরের রুমে সবে ঢুকেছে দিবা, অমনি ঠাটা। গুলির বিকট শব্দ। দিবার শরীর কেঁপে ওঠে। ভীষণ ভয় পায়। কী ব্যাপার! গুলির শব্দ মনে হচ্ছে! ভাবে দিবা। কী মনে করে সে আবারও দরজার দিকে ছুটে যাবে, তখন আবারও গুলির শব্দ। এবার অনবরত। মানুষের হৈচৈ শোনা যাচ্ছে। দরজা খুলে দিবা। গুলির শব্দ থেমে গেছে। এখন শুধু মানুষের চিত্কার শোনা যাচ্ছে। ধর! ধর! ধর! এমন নানা ধরনের চিত্কারের মধ্যেই হাবিব ভাইরে গুলি করছে। এমন একটা লাইন কানে এলো দিবার। পড়িমড়ি করে দৌড়ে যায় রাস্তায়। দূর থেকে দেখতে পায় রক্তাক্ত হাবিবকে কয়েকজন মিলে বেবি ট্যাক্সিতে তুলছে। দিবার আর্তচিত্কারে তখন আকাশ বাতাস ভারি হয়ে আসে। হাসপাতালে নেওয়া হয় হাবিবকে। কিন্তু ততক্ষণে তার প্রাণ ভোমরা দেহে নেই। হাবিবের পুরো নাম হাবিবুর রহমান মণ্ডল ওরফে হাবিব মণ্ডল। ২০০০ সালের ২০ আগস্ট পুরান ঢাকার বনগ্রামের নিজ বাসার সামনেই তিনি খুন হন। বাসা থেকে বেরিয়ে কর্মস্থল আদালতপাড়ায় যাওয়ার উদ্দেশে রওনা দিতেই দুর্বৃত্তদের হামলার শিকার হন। এতে ঘটনাস্থলেই তিনি মারা যান। হাবিব মণ্ডল ছিলেন ঢাকা মহানগর বিএনপির যুগ্ম সম্পাদক এবং বিএনপি সমর্থিত আইনজীবী সমিতির নেতা। তত্কালীন সময়ে হাবিব মণ্ডল হত্যাকাণ্ডটি সারা দেশে আলোচিত ঘটনায় পরিণত হয়। বিএনপির মহানগর নেতা বলেই নয়, এই খুনে আন্ডারওয়ার্ল্ডের ভয়ঙ্কর সব কিলার সরাসরি অংশ নেয়। খুনের সঙ্গে সন্ত্রাসীদের গডফাদার শহীদ কমিশনার, তনাই মোল্লা, অদৃশ্য সন্ত্রাসী কালা জাহাঙ্গীর, পিচ্চি হান্নানসহ ভয়ঙ্কর সব খুনির নাম উঠে আসে। আলোচিত এই খুনের ঘটনার পর পুলিশ ও গোয়েন্দারা মাঠে নামে। তাদের তদন্তে বেরিয়ে আসে সেই দিনের খুনের ঘটনাটি। গোয়েন্দারা জানতে পারে, খুনের এই মিশনে অন্তত আটজন কিলার অংশ নেয়। এদের চারজন ছিল সরাসরি খুনে। অপর চারজন ছিল তাদের ব্যাকআপ দেওয়ার জন্য। আইনজীবী হাবিব মণ্ডল ১০/২ চন্দ্রমোহন বসাক স্ট্রিটের ‘লাইলি কটেজ’ থেকে বেরিয়ে তার ভেসপায় চড়ে বসেন। ভেসপার চালকের আসনে ছিলেন তার সহকারী আসাদুজ্জামান। তাদের ভেসপা স্টার্ট করে একটু সামনে এগোনোর সঙ্গে সঙ্গেই চার যুবক তাদের সামনে এসে দাঁড়ায়। এদের চারজনের হাতে ছিল রিভলবার আর কাটা রাইফেল। ভেসপা থেমে যায়। এক যুবক হাবিব মণ্ডলকে উদ্দেশ করে বলে, ‘ওই তোর হায়াত শেষ। তোরে দুনিয়া থেকে সরিয়ে দেওয়ার নির্দেশ আসছে।’ এ কথা বলেই যুবকটি হাবিব মণ্ডলের মাথায় রিভলবার ঠেকায়। হাবিব কিছুই বলার সময় পায়নি। অস্ত্রধারীর আঙ্গুল তখন ট্রিগারে চাপ দেওয়া। গুলি হাবিবের মাথায় ঢুকে যায়। ভেসপা থেকে পড়ে যায় হাবিব। আসাদ এ সময় ভেসপা নিয়ে হাওয়া। অস্ত্রধারীরা হাবিবের বুকে এলোপাতাড়ি গুলি চালাতে থাকে। অস্ত্রধারীদের একজন সেলফোনে উচ্চস্বরে কথা বলতে থাকে। সে বলে, ‘ভাই, অপারেশন সাকসেস’। দুই মিনিটেই মিশন শেষে অস্ত্রধারীরা চারদিকে ছড়িয়ে ছিটিয়ে পালিয়ে যায়। হাবিব মণ্ডলকে কেন খুন করা হলো? এমন প্রশ্নের জবাব খুঁজতে গিয়ে পুলিশ হিমশিম খায়। পুলিশ এটা নিশ্চিত যে, খুনে পেশাদার খুনিরা অংশ নেয়। আশপাশে অবস্থান নিয়ে থাকে কালা জাহাঙ্গীর পিচ্চি হান্ননানসহ অন্যরা। কিন্তু এই খুনের পেছনে এমন কেউ রয়েছে তার ব্যাপারে পর্যাপ্ত কোনো তথ্য প্রমাণাদি নেই। শহীদ কমিশনারও খুনের ঘটনার সময় ছিল বিদেশে। যে কারণে খুনের ঘটনার এক বছর পর পুলিশ এই খুনের মামলায় ফাইনাল রিপোর্ট দেয়। আদালতে দেওয়া প্রতিবেদনে বলা হয়, খুনের কারণ বের করা সম্ভব হয়নি। হাবিব মণ্ডলের পরিবার এই রিপোর্টের বিরুদ্ধে নারাজি দেয়। নতুন করে তদন্ত শুরু হয়। পরবর্তীতে মামলার তদন্ত শুরু করে সিআইডি। সিআইডির ওই তদন্তে শহীদ কমিশনারের সঙ্গে হাবিব মণ্ডলের দ্বন্দ্ব খুঁজে পাওয়া যায়। শহীদ কমিশনারের ক্যাডারদের বিভিন্ন মামলায় তাদের বিরোধিতা করতেন হাবিব মণ্ডল। এ কারণে দ্বন্দ্ব আরও প্রকট হয়। তাই তাকে দুনিয়া থেকে সরিয়ে দেওয়ার পরিকল্পনা আঁটে। পরিকল্পনা অনুযায়ী সন্ত্রাসী জোগাড়ের দায়িত্ব দেওয়া হয় তনাই মোল্লাকে। এরপরই শহীদ কমিশনার বিদেশ পাড়ি দেন। তনাই মোল্লা নিজে এই খুনের ঘটনা ঘটায় কিলারদের দিয়ে। সিআইডি পুলিশ তাদের বিরুদ্ধে চার্জশিট প্রদান করে। অবশেষে ঢাকা এক নম্বর দ্রুত বিচার আদালত গত ২০০৩ সালের ২৯ মে মামলার রায় ঘোষণা করে। রায়ে শহীদ কমিশনার ও কালা জাহাঙ্গীরকে মৃত্যুদণ্ড এবং তনাই মোল্লা, পিচ্চি হান্নানসহ ১৩ জনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ডে দণ্ডিত করে। ১০ বছর সাজা খাটার পর আপিল বিভাগের এক রায়ে শহীদ কমিশনার ও তনাই মোল্লা খালাস পায়। তাদের বিরুদ্ধে আদালতে তথ্য প্রমাণ উপস্থাপনে ঘাটতি ছিল বলে জানা গেছে। অপর একটি সূত্র জানায়, খুনের এই ঘটনার বেশ কয়েক বছর পর শহীদ কমিশনারের লোকজন প্রভাব বিস্তার করে হাবিবের স্ত্রীর ওপর। যে কারণে খুনিরাও বেঁচে যায় বলে জানা গেছে।

গোয়েন্দারা জানায়, শহীদ কমিশনার ১৯৮০-এর দশকে ব্যাংক কলোনিতে প্রথমে খুন করেন ৮৩ নম্বর ওয়ার্ডের কমিশনার প্রার্থী সেলিমকে। কয়েক বছর পলাতক থাকার পর ফিরে এসে জাতীয় পার্টির ছত্রছায়া পেয়ে পঙ্গু করে দেন সন্ত্রাসী কালাবাবুকে। পোস্তগোলার শাহাদাৎ কমিশনার ও তার ভাই সুমন, ঢালকানগরের সেলিম, ভাট্টিখানার মাহবুব, সূত্রাপুরের নাসির, মিল ব্যারাকের বুংগা বাবু, ফরিদাবাদের আনু, পিন্টু, পিন্টুর ভাই সেন্টু, মিল ব্যারাকের মাইকেল, ফরিদাবাদ আলমগঞ্জের বাদল এবং কেবি রোডের সেলিম হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে জড়িত থাকার অভিযোগ রয়েছে শহীদ কমিশনারের। বিভিন্ন হত্যাকাণ্ডে তিনি ব্যবহার করতেন কালা জাহাঙ্গীর আর ডাকাত শহীদ থেকে শুরু করে বিভিন্ন শীর্ষ সন্ত্রাসীকে।

 

এই বিভাগের আরও খবর
মিরপুর টেস্টে চালকের আসনে বাংলাদেশ
মিরপুর টেস্টে চালকের আসনে বাংলাদেশ
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ডিবি হেফাজতে আসামির মৃত্যু তদন্ত কমিটি
ডিবি হেফাজতে আসামির মৃত্যু তদন্ত কমিটি
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
পুরোনো ভবনগুলো কোড মানেনি
পুরোনো ভবনগুলো কোড মানেনি
ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে থাকবে বিএনপি
ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে থাকবে বিএনপি
১৪ বছর ধরে বিকল অগ্রিম সংকেত দেওয়া যন্ত্র
১৪ বছর ধরে বিকল অগ্রিম সংকেত দেওয়া যন্ত্র
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
সর্বশেষ খবর
আলজারি-শামারের চোটে উইন্ডিজ দলে রোচ
আলজারি-শামারের চোটে উইন্ডিজ দলে রোচ

১৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপির রাজনীতিতে সব ধর্মের প্রতি সম্মান আছে : এ্যানী
বিএনপির রাজনীতিতে সব ধর্মের প্রতি সম্মান আছে : এ্যানী

৫৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

কুষ্টিয়ায় কৃষককে গুলি করে হত্যা, আহত ১
কুষ্টিয়ায় কৃষককে গুলি করে হত্যা, আহত ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোহাম্মদপুরের শীর্ষ ছিনতাইকারী পিচ্চি আবির গ্রেফতার
মোহাম্মদপুরের শীর্ষ ছিনতাইকারী পিচ্চি আবির গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জনগণের ভালো থাকাই আমাদের মূল এজেন্ডা
জনগণের ভালো থাকাই আমাদের মূল এজেন্ডা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প আতঙ্কে হল থেকে লাফ, ঢাবির ২১ শিক্ষার্থী আহত
ভূমিকম্প আতঙ্কে হল থেকে লাফ, ঢাবির ২১ শিক্ষার্থী আহত

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

জবি শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, অভিযুক্তকে খুঁজতে গিয়ে আরেক হেনস্তাকারী আটক
জবি শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, অভিযুক্তকে খুঁজতে গিয়ে আরেক হেনস্তাকারী আটক

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল
উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪
নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প
শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ
এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ

৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান
রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন
পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক
একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে
মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর
শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন
পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন

৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন
চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর
ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ
স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

মাঠে ময়দানে

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন
ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন

পেছনের পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই

নগর জীবন

সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ
সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভূমিকম্পে ভয়ে ৮০ জন নারী অজ্ঞান
ভূমিকম্পে ভয়ে ৮০ জন নারী অজ্ঞান

নগর জীবন

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝিনাইগাতীতে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব শুরু
ঝিনাইগাতীতে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব শুরু

পেছনের পৃষ্ঠা