শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৭ এপ্রিল, ২০১৮

সংবাদ সম্মেলনের পর আটক কোটা বিরোধী ছাত্রনেতারা, পরে মুক্তি

নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
সংবাদ সম্মেলনের পর আটক কোটা বিরোধী ছাত্রনেতারা, পরে মুক্তি

সংবাদ সম্মেলন শেষ করে ফেরার পথে কিছুক্ষণের জন্য আটক হয়েছিলেন কোটাবিরোধী আন্দোলনের তিন ছাত্রনেতা। তারা অভিযোগ করেছেন, সংবাদ সম্মেলনে সব মামলা প্রত্যাহারের দাবি জানিয়ে চানখাঁরপুলে যাওয়ার পথে ঢাকা মেডিকেলের সামনে থেকে তাদের চোখ বেঁধে নিয়ে যাওয়া হয় পুলিশের গোয়েন্দা কার্যালয়ে। পরে ছেড়ে দেওয়া হয়। তবে এ ব্যাপারে গোয়েন্দা পুলিশ বলছে, ভিডিও ফুটেজ দেখানোর জন্যই তাদের আনা হয়েছিল। ভিডিও ফুটেজ দেখানো শেষে তাদের পুনরায় ছেড়ে দেওয়া হয়। ছাত্ররা বলছেন, তাদের কোনো ভিডিও ফুটেজ দেখানো হয়নি। অন্যদিকে আন্দোলনরত এক ছাত্রের দিনমজুর বাবাকে আটকের অভিযোগ উঠেছে। গতকাল এসব আটক নিয়ে হঠাৎ ক্যাম্পাসে সাময়িক উত্তেজনা সৃষ্টি হয়। মিছিলও হয় আলাদাভাবে। ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা (ডিবি) পুলিশের যুগ্ম-কমিশনার আবদুল বাতেন বলেছেন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এলাকায় টানা দুই দিন কোটাবিরোধী আন্দোলন ঘিরে তাদের ডিবি কার্যালয়ে নিয়ে আসা হয়েছিল কিছু ফুটেজ দেখানোর জন্য। তদন্তের স্বার্থে তাদের ফুটেজ দেখানো এবং কিছু বিষয়ে জিজ্ঞাসাবাদের প্রয়োজন ছিল। পরে তাদের ছেড়ে দেওয়া হয়। তবে তথ্যের জন্য আরও অনেককেই জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে। বেলা সোয়া ৩টার দিকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় গ্রন্থাগারের সামনে কোটাবিরোধী আন্দোলনের কেন্দ্রীয় নেতারা সংবাদ সম্মেলন করে তাদের তিন নেতাকে চোখ বেঁধে টেনেহিঁচড়ে গাড়িতে তুলে নেওয়ার বিষয়টি অবহিত করেন। তবে ওই তিন নেতা বলেছেন, তাদের কোনো নির্যাতন করা হয়নি। তুলে নেওয়ার দুই ঘণ্টা পর পুলিশ তাদের ছেড়ে দেয়। বেলা পৌনে ১টার দিকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের জরুরি বিভাগে প্রবেশ-ফটকের সামনে রিকশা থেকে ওই তিন নেতাকে নামিয়ে মাইক্রোবাসে করে পুলিশে তুলে নেওয়ার অভিযোগ ওঠে। তারা হলেন বাংলাদেশ সাধারণ ছাত্র অধিকার সংরক্ষণ পরিষদের তিন যুগ্ম-আহ্বায়ক ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজি বিভাগের মাস্টার্সের ছাত্র নুরুল্লাহ নূর, এমবিএর (ব্যাংকিং অ্যান্ড ইনস্যুরেন্স বিভাগ) ছাত্র রাশেদ খান এবং দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা বিভাগের মাস্টার্সের ছাত্র ফারুক হোসেন। তিন ছাত্রনেতাকে টেনেহিঁচড়ে তুলে নেওয়ার প্রতিবাদে আন্দোলনকারীরা বিকাল ৪টার দিকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে মিছিল করেন। সংবাদ সম্মেলনে তিন নেতা দাবি করেন, গামছা দিয়ে চোখ বেঁধে বেলা পৌনে ১টার দিকে তাদের একটি গাড়িতে করে নিয়ে যাওয়া হয়। চোখ খুলে দেওয়ার পর দেখেন, তারা একটি কক্ষে। সেখানে তাদের বলা হয়, তাদের কিছু ভিডিও ফুটেজ দেখানো হবে। কিন্তু তাদের কিছুই দেখানো হয়নি। তিন নেতা বলেন, মিন্টো রোডে গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) কার্যালয়ে তাদের নেওয়া হয়েছিল। পরে তাদের নাম-ঠিকানা নিয়ে পৌনে ৩টার দিকে ছেড়ে দেওয়া হয়। বেলা ২টা ৫৫ মিনিটে তারা সিএনজিচালিত অটোরিকশায় করে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ফিরে আসেন। তাদের দেখে অন্যরা ‘জয় বাংলা’ স্লোগান দিয়ে স্বাগত জানান। আন্দোলনকারী তিন কেন্দ্রীয় নেতা বলেন, তারা ও তাদের পরিবার নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছেন। যুগ্ম আহ্বায়ক রাশেদ খানের অভিযোগ, তার বাবাকে ঝিনাইদহ সদর থানায় তুলে নিয়ে হয়রানি করা হয়েছে। তার বাবা একজন দিনমজুর। ওই তিন নেতাকে তুলে নেওয়ার আগে গতকাল বেলা ১১টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারের সামনে পরিষদ আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে দুই দিনের মধ্যে আন্দোলনকারীদের বিরুদ্ধে করা মামলা প্রত্যাহারের দাবি জানানো হয়। সংবাদ সম্মেলনে ওই তিনজনই উপস্থিত ছিলেন। প্রত্যক্ষদর্শী পরিষদের আরেক যুগ্ম-আহ্বায়ক বিন ইয়ামিন ঘটনা সম্পর্কে জানান, সংবাদ সম্মেলন শেষে বেলা পৌনে ১টার দিকে তারা কয়েকজন দুপুরের খাবার খেতে রিকশায় করে চানখাঁরপুল যাচ্ছিলেন। রাশেদ, নুরুল্লাহ ও ফারুক এক রিকশায় ছিলেন।

আর তিনি ছিলেন পেছনের রিকশায়। ওই তিনজনকে বহনকারী রিকশাটি ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের জরুরি বিভাগে প্রবেশ-ফটকের কাছে এলে পেছন থেকে তিনটি মোটরসাইকেল রিকশাটির সামনে গিয়ে গতি রোধ করে। পরে পেছন থেকে আরেকটি সাদা রঙের হাইএস মডেলের মাইক্রোবাস এসে সেখানে থামে। গাড়ি থেকে কয়েকজন নেমে রিকশা থেকে তিন নেতাকে নামিয়ে গাড়িতে তুলে নিয়ে চলে যায়। একই তথ্য জানালেন আরেক প্রত্যক্ষদর্শী হাসপাতালের ফটকের উল্টো দিকে খাবারের দোকানের কর্মচারী মো. সালাউদ্দিন। তিনি বলেন, মোটরসাইকেল ও গাড়ি থেকে নেমে সাত-আটজন ওই রিকশার সামনে দাঁড়ায়। তারা তিনজনকে রিকশা থেকে নামাতে গেলে কিছুটা ধস্তাধস্তি হয়। পরে তিনজনের প্রত্যেককে দুই পাশ থেকে দুজন করে ধরে গাড়িতে তুলে নিয়ে দ্রুত চলে যায়।

এদিকে ঝিনাইদহে ছাত্রনেতা রাশেদ খানের বাবা দিনমজুর নবাই বিশ্বাসকে থানায় ডেকে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদের বিষয়টি স্বীকার করেছেন ঝিনাইদহ সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শেখ ইমদাদুল হক। তিনি দাবি করেন, রাশেদের বাবাকে থানায় ডেকে আনা হয়। মূলত তার নাম-ঠিকানা সঠিক আছে কি না তা যাচাইয়ের জন্য এবং কয়েকটি বিষয়ে তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে।

রাশেদের চাচাতো ভাই ওয়ার্ড স্বেচ্ছাসেবক লীগ কর্মী মিলন বিশ্বাস জানান, গতকাল বেলা ১টার দিকে জেলা সদরের মুরারীদহ গ্রামের বাড়ি থেকে নবাই বিশ্বাসকে গাড়িতে করে থানায় নিয়ে যাওয়া হয়। এরপর পুলিশ তাকে দীর্ঘ সময় ধরে জিজ্ঞাসাবাদ করে। বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে রাশেদ কিংবা তার বাবা জড়িত কি না জানতে চায়।

এই বিভাগের আরও খবর
সেই রিকশাচালকের জামিন, ওসির কাছে ব্যাখ্যা তলব
সেই রিকশাচালকের জামিন, ওসির কাছে ব্যাখ্যা তলব
পাঁচ পুলিশের বিরুদ্ধে মামলা করার নির্দেশ
পাঁচ পুলিশের বিরুদ্ধে মামলা করার নির্দেশ
আত্মজীবনী কাণ্ডে দুদকের নজরদারিতে ১২৩ কর্মকর্তা
আত্মজীবনী কাণ্ডে দুদকের নজরদারিতে ১২৩ কর্মকর্তা
আসনের সীমানা নিয়ে রেকর্ড আবেদন
আসনের সীমানা নিয়ে রেকর্ড আবেদন
আইনশৃঙ্খলায় দুর্বলতা থাকলেও দুশ্চিন্তা নেই
আইনশৃঙ্খলায় দুর্বলতা থাকলেও দুশ্চিন্তা নেই
দেশে পৃথক বাণিজ্যিক আদালত প্রতিষ্ঠার প্রস্তাব
দেশে পৃথক বাণিজ্যিক আদালত প্রতিষ্ঠার প্রস্তাব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে সাক্ষাৎ
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে সাক্ষাৎ
ফ্যাসিস্ট সরকারের কাজই ছিল লুটপাট
ফ্যাসিস্ট সরকারের কাজই ছিল লুটপাট
ভোটার অধিকার যাত্রায় রাহুল
ভোটার অধিকার যাত্রায় রাহুল
পুতিনের প্রস্তাবে ‘সায়’ ট্রাম্পের
পুতিনের প্রস্তাবে ‘সায়’ ট্রাম্পের
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন
খেলাধুলায় যুক্ত থাকলে যুবসমাজ বিপথগামী হবে না
খেলাধুলায় যুক্ত থাকলে যুবসমাজ বিপথগামী হবে না
সর্বশেষ খবর
সিলেটে জাতীয় মৎস্য সপ্তাহ পালন
সিলেটে জাতীয় মৎস্য সপ্তাহ পালন

৮ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

যশোরে ভাবিকে ধর্ষণের চেষ্টা, দেবর গ্রেফতার
যশোরে ভাবিকে ধর্ষণের চেষ্টা, দেবর গ্রেফতার

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মিয়ানমারে ক্ষমতা দখলের পর এই প্রথম নির্বাচনের ঘোষণা জান্তার
মিয়ানমারে ক্ষমতা দখলের পর এই প্রথম নির্বাচনের ঘোষণা জান্তার

১২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হরিণের সঙ্গে ধাক্কা, প্রাক্তন বিশ্ব সুন্দরী সেনিয়া অ্যালেক্সান্ড্রোভার মর্মান্তিক মৃত্যু
হরিণের সঙ্গে ধাক্কা, প্রাক্তন বিশ্ব সুন্দরী সেনিয়া অ্যালেক্সান্ড্রোভার মর্মান্তিক মৃত্যু

১৫ মিনিট আগে | শোবিজ

যুদ্ধ বন্ধে ইউক্রেনকে যেসব বিষয়ে ছাড় দিতে হবে, জানালেন ট্রাম্প
যুদ্ধ বন্ধে ইউক্রেনকে যেসব বিষয়ে ছাড় দিতে হবে, জানালেন ট্রাম্প

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দোতরা হারালেও থেমে নেই আমজাদ বয়াতির গান
দোতরা হারালেও থেমে নেই আমজাদ বয়াতির গান

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘সুপারম্যান’-এর খলনায়ক টেরেন্স স্ট্যাম্প আর নেই
‘সুপারম্যান’-এর খলনায়ক টেরেন্স স্ট্যাম্প আর নেই

২৫ মিনিট আগে | শোবিজ

কারাগারে কৃষকদলের সাধারণ সম্পাদক শহিদুল
কারাগারে কৃষকদলের সাধারণ সম্পাদক শহিদুল

২৮ মিনিট আগে | জাতীয়

রোকেয়া স্মৃতিকেন্দ্রে মনোহর সেঞ্চুরি প্ল্যান্ট, দর্শনার্থীদের আকর্ষণ
রোকেয়া স্মৃতিকেন্দ্রে মনোহর সেঞ্চুরি প্ল্যান্ট, দর্শনার্থীদের আকর্ষণ

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশাল মেডিকেলে মারধর: হামলাকারীদের গ্রেপ্তারে ৪৮ ঘণ্টার আল্টিমেটাম
বরিশাল মেডিকেলে মারধর: হামলাকারীদের গ্রেপ্তারে ৪৮ ঘণ্টার আল্টিমেটাম

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সংসদীয় আসনের সীমানা পুনর্নির্ধারণে শুনানি শুরু ২৪ আগস্ট
সংসদীয় আসনের সীমানা পুনর্নির্ধারণে শুনানি শুরু ২৪ আগস্ট

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

এবার নাসা গ্রুপকে সহায়তার সিদ্ধান্ত সরকারের
এবার নাসা গ্রুপকে সহায়তার সিদ্ধান্ত সরকারের

৫১ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ঝালকাঠিতে জাতীয় মৎস্য সপ্তাহের উদ্বোধন
ঝালকাঠিতে জাতীয় মৎস্য সপ্তাহের উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিএসসির সামনে নন-ক্যাডারে সুপারিশপ্রাপ্তদের অবস্থান কর্মসূচি
পিএসসির সামনে নন-ক্যাডারে সুপারিশপ্রাপ্তদের অবস্থান কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁদপুরে মৎস্য সপ্তাহ উপলক্ষে আলোচনা সভা
চাঁদপুরে মৎস্য সপ্তাহ উপলক্ষে আলোচনা সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডাকসু নির্বাচনে ছাত্রশিবিরের প্যানেল ঘোষণা
ডাকসু নির্বাচনে ছাত্রশিবিরের প্যানেল ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঘুমধুম সীমান্তে আরাকান আর্মি সন্দেহে আটক ২, স্বীকারোক্তি একজনের
ঘুমধুম সীমান্তে আরাকান আর্মি সন্দেহে আটক ২, স্বীকারোক্তি একজনের

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পঞ্চগড়ে মৎস্য সপ্তাহ উদ্বোধন, সচেতনতার আহ্বান
পঞ্চগড়ে মৎস্য সপ্তাহ উদ্বোধন, সচেতনতার আহ্বান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোপালগঞ্জে মৎস্য সপ্তাহে মাছের পোনা অবমুক্ত
গোপালগঞ্জে মৎস্য সপ্তাহে মাছের পোনা অবমুক্ত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোংলায় মৎস্য সপ্তাহের উদ্বোধন
মোংলায় মৎস্য সপ্তাহের উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুষ্টিয়ায় নিখোঁজের পরদিন ভ্যানচালকের মরদেহ উদ্ধার
কুষ্টিয়ায় নিখোঁজের পরদিন ভ্যানচালকের মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে মৎস্য সপ্তাহে র‍্যালি ও আলোচনা সভা
খাগড়াছড়িতে মৎস্য সপ্তাহে র‍্যালি ও আলোচনা সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় মৎস্য সপ্তাহ উপলক্ষ্যে নেত্রকোনায় পোনা অবমুক্ত
জাতীয় মৎস্য সপ্তাহ উপলক্ষ্যে নেত্রকোনায় পোনা অবমুক্ত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রবিবার থেকে সীমানা নির্ধারণের শুনানি করবে ইসি
রবিবার থেকে সীমানা নির্ধারণের শুনানি করবে ইসি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েল ফিলিস্তিনিদের স্বাস্থ্য পরিকল্পিতভাবে ধ্বংস করছে : অ্যামনেস্টি
ইসরায়েল ফিলিস্তিনিদের স্বাস্থ্য পরিকল্পিতভাবে ধ্বংস করছে : অ্যামনেস্টি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোনারগাঁয়ে জাতীয় মৎস্য সপ্তাহ উপলক্ষে আলোচনা সভা ও র‌্যালি
সোনারগাঁয়ে জাতীয় মৎস্য সপ্তাহ উপলক্ষে আলোচনা সভা ও র‌্যালি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সৌদি আরবে কৃত্রিম বৃষ্টিপাতের উদ্যোগ, রিয়াদসহ ৬ অঞ্চলে পরীক্ষা শুরু
সৌদি আরবে কৃত্রিম বৃষ্টিপাতের উদ্যোগ, রিয়াদসহ ৬ অঞ্চলে পরীক্ষা শুরু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল ইচ্ছাকৃতভাবে গাজার ফিলিস্তিনিদের অনাহারে রাখছে: অ্যামনেস্টি
ইসরায়েল ইচ্ছাকৃতভাবে গাজার ফিলিস্তিনিদের অনাহারে রাখছে: অ্যামনেস্টি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়া শজিমেক হাসপাতালের উপপরিচালককে বদলি
বগুড়া শজিমেক হাসপাতালের উপপরিচালককে বদলি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় যুদ্ধ বন্ধের দাবিতে তেল আবিবে ৫ লাখের বেশি মানুষ সমবেত
গাজায় যুদ্ধ বন্ধের দাবিতে তেল আবিবে ৫ লাখের বেশি মানুষ সমবেত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
আয়কর রিটার্ন নিয়ে এনবিআরের নতুন নির্দেশনা
আয়কর রিটার্ন নিয়ে এনবিআরের নতুন নির্দেশনা

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

২৫ হাজার কোটি টাকার প্রকল্পে ধরা পড়ছে ভয়াবহ লুটপাট
২৫ হাজার কোটি টাকার প্রকল্পে ধরা পড়ছে ভয়াবহ লুটপাট

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই রিকশাচালককে কীসের ভিত্তিতে গ্রেফতার, ওসির ব্যাখ্যা তলব
সেই রিকশাচালককে কীসের ভিত্তিতে গ্রেফতার, ওসির ব্যাখ্যা তলব

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিকিৎসকদের নিয়ে বক্তব্য : দুঃখ প্রকাশ করলেন আসিফ নজরুল
চিকিৎসকদের নিয়ে বক্তব্য : দুঃখ প্রকাশ করলেন আসিফ নজরুল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক ডিবিপ্রধান হারুনসহ পুলিশের ১৮ কর্মকর্তা বরখাস্ত
সাবেক ডিবিপ্রধান হারুনসহ পুলিশের ১৮ কর্মকর্তা বরখাস্ত

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা অধিদফতরে নতুন ডিজি
কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা অধিদফতরে নতুন ডিজি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক এমপি অপু গ্রেফতার
সাবেক এমপি অপু গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হবে না’ বলার দুঃসাহস কে দিয়েছেন নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীকে?
‘ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হবে না’ বলার দুঃসাহস কে দিয়েছেন নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীকে?

৩ ঘণ্টা আগে | টক শো

পাতাল মেট্রোরেলের খরচ বেড়ে ৫৯ হাজার ৫৪৫ কোটি টাকা
পাতাল মেট্রোরেলের খরচ বেড়ে ৫৯ হাজার ৫৪৫ কোটি টাকা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনকে শক্তিশালী নিরাপত্তা নিশ্চয়তায় রাজি পুতিন: ট্রাম্পের দূত
ইউক্রেনকে শক্তিশালী নিরাপত্তা নিশ্চয়তায় রাজি পুতিন: ট্রাম্পের দূত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আসন ভাগাভাগি নিয়ে ফরমালি আলোচনা হয়নি’
‘আসন ভাগাভাগি নিয়ে ফরমালি আলোচনা হয়নি’

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘প্রজাতন্ত্রের কর্মচারীরা রাজনৈতিক দলের লেজুড়বৃত্তি করতে পারবে না’
‘প্রজাতন্ত্রের কর্মচারীরা রাজনৈতিক দলের লেজুড়বৃত্তি করতে পারবে না’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হুথির হামলায় অচল ইসরায়েলি বিমানবন্দর
হুথির হামলায় অচল ইসরায়েলি বিমানবন্দর

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাথর লুটে নেপথ্যে যারা
পাথর লুটে নেপথ্যে যারা

৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

গাজা যুদ্ধ বন্ধের দাবিতে বিক্ষোভে উত্তাল ইসরায়েল
গাজা যুদ্ধ বন্ধের দাবিতে বিক্ষোভে উত্তাল ইসরায়েল

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সিলেটে পাথর লুটের ঘটনায় স্থানীয় প্রশাসনের যোগসাজশ ছিল’
‘সিলেটে পাথর লুটের ঘটনায় স্থানীয় প্রশাসনের যোগসাজশ ছিল’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনেক সভায় ১১ প্রকল্প অনুমোদন
একনেক সভায় ১১ প্রকল্প অনুমোদন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ শেষ করার উপায় নিয়ে বক্তব্যে বড় পরিবর্তন আনলেন ট্রাম্প
যুদ্ধ শেষ করার উপায় নিয়ে বক্তব্যে বড় পরিবর্তন আনলেন ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ষষ্ঠ গণবিজ্ঞপ্তি: সুপারিশ পাচ্ছেন ৪১ হাজারের বেশি প্রার্থী
ষষ্ঠ গণবিজ্ঞপ্তি: সুপারিশ পাচ্ছেন ৪১ হাজারের বেশি প্রার্থী

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডায়াবেটিক রোগীদের যে ফলগুলো এড়িয়ে চলা উচিত
ডায়াবেটিক রোগীদের যে ফলগুলো এড়িয়ে চলা উচিত

১৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ভারত থেকে ১৫০ টন পিঁয়াজ আমদানির অনুমতি
ভারত থেকে ১৫০ টন পিঁয়াজ আমদানির অনুমতি

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্বর্ণের অভিশাপে মৃত্যুপুরী তানজানিয়ার গ্রাম
স্বর্ণের অভিশাপে মৃত্যুপুরী তানজানিয়ার গ্রাম

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশ ও জাতির জন্য সঠিক ভূমি ব্যবস্থাপনা খুবই গুরুত্বপূর্ণ: সিনিয়র সচিব
দেশ ও জাতির জন্য সঠিক ভূমি ব্যবস্থাপনা খুবই গুরুত্বপূর্ণ: সিনিয়র সচিব

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহাখালীর ফিলিং স্টেশনের আগুন নিয়ন্ত্রণে
মহাখালীর ফিলিং স্টেশনের আগুন নিয়ন্ত্রণে

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমরা ভারত-পাকিস্তান পরিস্থিতির উপর ‘প্রতিদিন’ নজর রাখছি: মার্কো রুবিও
আমরা ভারত-পাকিস্তান পরিস্থিতির উপর ‘প্রতিদিন’ নজর রাখছি: মার্কো রুবিও

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক আইজিপি জাবেদ পাটোয়ারীসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা
সাবেক আইজিপি জাবেদ পাটোয়ারীসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশকে ফোকলা করেছে এস আলম গ্রুপ: জোনায়েদ সাকি
বাংলাদেশকে ফোকলা করেছে এস আলম গ্রুপ: জোনায়েদ সাকি

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিএমপি কমিশনারের দেখামাত্র গুলির বার্তা ফাঁস: কনস্টেবল গ্রেপ্তার
সিএমপি কমিশনারের দেখামাত্র গুলির বার্তা ফাঁস: কনস্টেবল গ্রেপ্তার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যেকোনো শত্রুকে গুঁড়িয়ে দিতে প্রস্তুত ইরান: আইআরজিসি
যেকোনো শত্রুকে গুঁড়িয়ে দিতে প্রস্তুত ইরান: আইআরজিসি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পৃথক বাণিজ্যিক আদালত প্রতিষ্ঠার প্রস্তাব প্রধান বিচারপতির
পৃথক বাণিজ্যিক আদালত প্রতিষ্ঠার প্রস্তাব প্রধান বিচারপতির

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
পিটার হাস থেকে নীলার হাঁস
পিটার হাস থেকে নীলার হাঁস

সম্পাদকীয়

আগেই নীরবে রাষ্ট্রপতির ছবি সরিয়েছে মিশনগুলো
আগেই নীরবে রাষ্ট্রপতির ছবি সরিয়েছে মিশনগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

বিআরটি নিয়ে বেকায়দায় সরকার
বিআরটি নিয়ে বেকায়দায় সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

পুতিনের প্রস্তাবে ‘সায়’ ট্রাম্পের
পুতিনের প্রস্তাবে ‘সায়’ ট্রাম্পের

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিরছেন পর্যটক সাদাপাথরে
ফিরছেন পর্যটক সাদাপাথরে

পেছনের পৃষ্ঠা

ধ্বংসের পথে পাঁচ শতাধিক শিল্প কারখানা
ধ্বংসের পথে পাঁচ শতাধিক শিল্প কারখানা

প্রথম পৃষ্ঠা

কেন অভিনয় ছেড়েছিলেন তারা...
কেন অভিনয় ছেড়েছিলেন তারা...

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাঠে বিএনপির পাঁচজন সক্রিয় জামায়াত প্রার্থীও
মাঠে বিএনপির পাঁচজন সক্রিয় জামায়াত প্রার্থীও

নগর জীবন

জমে উঠেছে মনোনয়ন দৌড় সরব সম্ভাব্য প্রার্থীরা
জমে উঠেছে মনোনয়ন দৌড় সরব সম্ভাব্য প্রার্থীরা

নগর জীবন

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদ নিয়ে অসন্তোষ-হতাশা
জুলাই সনদ নিয়ে অসন্তোষ-হতাশা

প্রথম পৃষ্ঠা

ছেলের হাতে ছিল পতাকা তারপরও মারল কেন?
ছেলের হাতে ছিল পতাকা তারপরও মারল কেন?

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের আশার প্রদীপ সশস্ত্র বাহিনী
বাংলাদেশের আশার প্রদীপ সশস্ত্র বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন সংবিধান গণপরিষদে অনড় এনসিপি
নতুন সংবিধান গণপরিষদে অনড় এনসিপি

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিঙ্গারপ্রিন্টের জনক একজন বাঙালি
ফিঙ্গারপ্রিন্টের জনক একজন বাঙালি

সম্পাদকীয়

সেই রিকশাচালকের জামিন, ওসির কাছে ব্যাখ্যা তলব
সেই রিকশাচালকের জামিন, ওসির কাছে ব্যাখ্যা তলব

প্রথম পৃষ্ঠা

খেলাধুলায় যুক্ত থাকলে যুবসমাজ বিপথগামী হবে না
খেলাধুলায় যুক্ত থাকলে যুবসমাজ বিপথগামী হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় সুষ্ঠু নির্বাচন দরকার : তারেক রহমান
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় সুষ্ঠু নির্বাচন দরকার : তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

২৫ হাজার কোটি টাকার প্রকল্পে ধরা পড়ছে ভয়াবহ লুটপাট
২৫ হাজার কোটি টাকার প্রকল্পে ধরা পড়ছে ভয়াবহ লুটপাট

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশে পৃথক বাণিজ্যিক আদালত প্রতিষ্ঠার প্রস্তাব
দেশে পৃথক বাণিজ্যিক আদালত প্রতিষ্ঠার প্রস্তাব

প্রথম পৃষ্ঠা

হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার মাই টিভির চেয়ারম্যান
হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার মাই টিভির চেয়ারম্যান

পেছনের পৃষ্ঠা

যেমন পুরুষ পছন্দ পূজার
যেমন পুরুষ পছন্দ পূজার

শোবিজ

ঐতিহ্যবাহী লাঠিখেলা
ঐতিহ্যবাহী লাঠিখেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

পাথর লুটে নেপথ্যে যারা
পাথর লুটে নেপথ্যে যারা

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ পুলিশের বিরুদ্ধে মামলা করার নির্দেশ
পাঁচ পুলিশের বিরুদ্ধে মামলা করার নির্দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

কুমির সতর্কতায় মাইকিং
কুমির সতর্কতায় মাইকিং

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে সাক্ষাৎ
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে সাক্ষাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

নিহতের পরিবারপ্রতি ৭ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ দাবি
নিহতের পরিবারপ্রতি ৭ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটার অধিকার যাত্রায় রাহুল
ভোটার অধিকার যাত্রায় রাহুল

প্রথম পৃষ্ঠা