শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৬ এপ্রিল, ২০১৮ আপডেট:

পরিবহনে ১৯ খাতে চাঁদাবাজি

সাঈদুর রহমান রিমন
প্রিন্ট ভার্সন
পরিবহনে ১৯ খাতে চাঁদাবাজি

রাজধানী ও আশপাশের বিভিন্ন রুটের প্রায় ১৫ হাজার বাস থেকে ১৯টি খাতে প্রতিদিন ৯ কোটি টাকা চাঁদাবাজির গুরুতর অভিযোগ পাওয়া গেছে। এ হিসাবে প্রতি মাসে ২৭০ কোটি ও বছরে প্রায় ৩ হাজার ৩০০ কোটি টাকা লুটে নিচ্ছে সংঘবদ্ধ চক্র। এসব চাঁদা পরিবহন খাতে রুটিন চাঁদা হিসেবেই পরিচিত। এ ছাড়া প্রশাসনের বিশেষ অভিযান, ভ্রাম্যমাণ আদালত বসানো, কোনো রুটে গাড়ি অন্তর্ভুক্ত করা, দুর্ঘটনাসহ অন্যান্য ঝুট-ঝামেলা থেকে মুক্তি পেতে চাঁদাবাজ নেতাদের হাতে চাহিদামাফিক মোটা অঙ্কের টাকা তুলে দিতে হয়। রাজধানীর পরিবহন খাতের চাঁদাবাজি এতটাই ভয়াবহ রূপ নিয়েছে যে, সেখানে চাঁদাবাজি ঠেকাতে হলেও চাঁদা দিতে হচ্ছে।

পরিবহনসংশ্লিষ্টদের দেওয়া তথ্যানুযায়ী, পরিবহন শ্রমিক সংগঠনের নামে, মালিক সমিতির নামে ও বিভিন্ন রুট কমিটির ব্যানারে দৈনিক ৬ কোটি টাকারও বেশি চাঁদা আদায় করা হচ্ছে। অন্যদিকে পুলিশের নাম করে এসব পরিবহন থেকে আরও প্রায় ৩ কোটি টাকা হাতিয়ে নেওয়ার অভিযোগ রয়েছে। সংঘবদ্ধ একাধিক সিন্ডিকেট এসব চাঁদাবাজি নিয়ন্ত্রণ করে। এ সিন্ডিকেটই মহাখালী, ফুলবাড়িয়া, গাবতলী, সায়েদাবাদ বাস টার্মিনালসহ রাজধানীর পরিবহনব্যবস্থার একচ্ছত্র নিয়ন্ত্রক হিসেবে পরিচিত। জানা গেছে, আন্তজেলা বাস টার্মিনালসহ রাজধানীতে দৈনিক ১৫-১৬ হাজার বাস চলে। এর মধ্যে সায়েদাবাদ থেকে ৩ হাজার ৫০০, মহাখালী থেকে ২ হাজার ৬০০, গুলিস্তান থেকে ১ হাজার ২০০ থেকে ১ হাজার ৩০০, ফুলবাড়িয়া থেকে ১ হাজার ৭০০ থেকে ১ হাজার ৮০০, মিরপুর থেকে ৮০০, আজিমপুর থেকে ৬০০, মতিঝিল কমলাপুর থেকে প্রায় ৬০০, গাবতলী থেকে ৩ হাজার ৬০০ ও ভাসমান বাস আরও ১ হাজার ৫০০ রয়েছে। এসব বাস থেকে দৈনিক ৫০০ থেকে ১২০০ টাকা পর্যন্ত চাঁদা তোলা হয়। গুলিস্তান ফুলবাড়িয়া থেকে রাজধানী ঢাকা ও শহরতলির ৩৪টি পরিবহন থেকে ঢাকা জেলা সড়ক পরিবহন সমিতির নামে দৈনিক প্রায় ১৪ লাখ টাকা চাঁদা আদায় করা হচ্ছে বলেও অভিযোগ পাওয়া গেছে।

রাজধানীর আন্তজেলা বাস টার্মিনাল, ট্রাক টার্মিনাল, স্ট্যান্ড ও বিভিন্ন পয়েন্টে পরিবহন সেক্টর ঘিরে চাঁদাবাজির মহোৎসব শুরু হয়েছে। সায়েদাবাদে বিভিন্ন রুট কমিটি ভাঙা-গড়ার নামেও চিহ্নিত সন্ত্রাসীরা নানা অঙ্কের চাঁদাবাজিতে মেতে ওঠে। টার্মিনাল-সংশ্লিষ্টরা জানিয়েছেন, সায়েদাবাদ টার্মিনাল থেকে দেশের পূর্ব-উত্তর ও দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলীয় জেলাসমূহের ৪৭ রুটে চলাচলরত ৩ সহস্রাধিক যানবাহন থেকে দৈনিক ফ্রিস্টাইলে চলছে চাঁদাবাজি। এর মধ্যে চট্টগ্রাম, সিলেট, নোয়াখালী, কুমিল্লা, চাঁদপুর, যশোর, খুলনা, বরিশাল, ফরিদপুরসহ ৩২ রুটে চলাচল করে প্রতিদিন ১ হাজার ২০০ কোচ। একইভাবে গাবতলী, মহাখালী, ফুলবাড়িয়া, গুলিস্তান টার্মিনাল থেকেও আরও প্রায় ৩ হাজার ৫০০ বাস-মিনিবাস চলাচল করে। উত্তরা, গাজীপুর, টঙ্গী, কালিগঞ্জ, শ্রীপুর, কাপাসিয়াসহ শহর ও শহরতলির অন্যান্য রুটে সহস্রাধিক বাস-মিনিবাসের চলাচল রয়েছে। এসব ছাড়াও রাজধানীর বিভিন্ন পয়েন্টে অবৈধভাবে গড়ে তোলা মিনি টার্মিনাল ও প্রাইভেট স্ট্যান্ড থেকে আরও ২ সহস্রাধিক দূরপাল্লার কোচ দেশের বিভিন্ন প্রান্তে যোগাযোগ রক্ষা করে।

যানবাহনের চালক, কন্ডাক্টর ও হেলপাররা জানান, কোনো রুটের যানবাহনই চাঁদামুক্ত নয়। বরং চলাচলকারী সব গাড়িকে প্রতি ট্রিপেই ‘নির্ধারিত অঙ্কের চাঁদা’ পরিশোধের পর টার্মিনাল ছাড়তে দেওয়া হয়। সে ক্ষেত্রে দূরপাল্লার কোচ থেকে ১ হাজার ২০০ টাকা পর্যন্ত চাঁদাবাজি চলছে এবং লোকাল সার্ভিসের প্রতিটি গাড়ি থেকে প্রতি ট্রিপে আদায় করা হচ্ছে ৫০০-৭০০ টাকার চাঁদা। বিভিন্ন রুটে চলাচলরত গাড়ির মালিক-শ্রমিকরা জানান, কমিটি দখল ও মাত্রাতিরিক্ত চাঁদাবাজির অত্যাচারে মালিকরা পথে বসতে চলেছেন। শ্রমিকদের আয়ও কমে গেছে। নাম প্রকাশ না করার শর্তে একজন মালিক বলেন, লাকসাম, কিশোরগঞ্জ, চাঁদপুর, ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বিভিন্ন রুটে এখন গাড়িপ্রতি ১ হাজার ২০০ টাকা পর্যন্ত চাঁদা দিতে হচ্ছে। চাঁদাবাজির শিকার পরিবহন মালিক ও শ্রমিকরা প্রতিদিন চাঁদা প্রদানের বিস্তারিত তালিকা তুলে ধরছেন। তাদের দেওয়া তথ্যানুযায়ী, পরিবহনসংশ্লিষ্ট একটি কেন্দ্রীয় ফেডারেশনের নামে ৭০, মালিক সমিতি ৮০, শ্রমিক ইউনিয়ন ৪০, টার্মিনাল কমিটি ২০, কলারবয় ব্যবহার বাবদ ২০, কেরানির ভাতা ২০, মালিক-শ্রমিকদের নিরাপত্তা ও কল্যাণের নামে ৫০ ও প্রভাবশালী নেতার নামে ৫০ টাকা করে চাঁদা নেওয়া হয়। কোনো কোনো টার্মিনালে মস্তানভাতা, থানার চাঁদা, ফাঁড়ির চাঁদা, ট্রাফিক চাঁদা নামেও আলাদা খাত রয়েছে। গুলিস্তান স্ট্যান্ড ঘিরেও চাঁদাবাজির উৎপাত আশঙ্কাজনকভাবে বেড়ে যাওয়ার অভিযোগ উঠেছে। পরিবহন সেক্টরকে কেন্দ্র করে গড়ে ওঠা চাঁদাবাজ চক্রটি রীতিমতো স্থায়িত্ব লাভ করেছে। প্রতিটি সরকারের আমলেই তারা নানা কায়দা-কৌশলে ক্ষমতাসীন দলের ব্যানারেই বাধাহীন চাঁদাবাজিতে মেতে ওঠে। নারায়ণগঞ্জ, নরসিংদী, মাওয়াঘাট, দাউদকান্দি, গাজীপুর ও মুন্সীগঞ্জগামী বিভিন্ন পরিবহন থেকে দিনে ৮০০ থেকে ১ হাজার ১০০ টাকা পর্যন্ত চাঁদা ওঠানো হচ্ছে। ফ্লাইওভারের ঠিক মাথায় গাড়ি থামিয়ে যাত্রী ওঠানো-নামানোর সুযোগ দেওয়ার নামেও চলছে চাঁদাবাজি। নরসিংদী, নারায়ণগঞ্জ, আদমজী, দাউদকান্দিসহ কয়েকটি রুটের বাস-মিনিবাসগুলো মেয়র মোহাম্মদ হানিফ ফ্লাইওভারের গুলিস্তান লুপের ঠিক মুখেই অঘোষিত টার্মিনাল গড়ে তুলেছে। সেখানেই যাত্রী ওঠানামা করাতে একটি চক্র গাড়িপ্রতি ৩০০ টাকা করে চাঁদা হাতিয়ে নিচ্ছে। বাস-মিনিবাসের অঘোষিত এ স্ট্যান্ড গড়ে তোলার কারণে ফ্লাইওভারের বিরাট অংশ জুড়ে ভয়াবহ যানজট হচ্ছে।

প্রতিটি বাসের শেষ কিংবা শুরুর গন্তব্যে চলে ওয়েবিল কিংবা শ্রমিক উন্নয়নের নামে চাঁদাবাজি। তবে লেগুনা কিংবা প্রাইভেট সিএনজিতে চাঁদাবাজির কৌশল ভিন্ন। প্রতিদিন গাড়িপ্রতি চাঁদা দিতে হয় ৬০০ থেকে ৮০০ টাকা। রাজধানীর প্রতিটি রুটেরই একই অবস্থা। এই চাঁদা দেওয়ার কারণে কাউকেই তোয়াক্কা করেন না বেশির ভাগ গণপরিবহন চালক। যেখানে সেখানে এলোপাতাড়ি গাড়ি রেখে যানজটের সৃষ্টি করেন তারা।

গণপরিবহনে অবৈধ চাঁদাবাজি বন্ধসহ নানা দাবিতে সম্প্রতি বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন শ্রমিক লীগ আয়োজিত অনুষ্ঠানে সংগঠনটির সাধারণ সম্পাদক মো. ইনসুর আলী বলেন, তারা (দুই মন্ত্রী) পরিবহন খাত থেকে হাজার হাজার কোটি টাকা হাতিয়ে নিয়েছেন। ঘোষণাপত্রে তিনি বলেন, তারা অহেতুক শ্রম আইন পরিপন্থী যখন তখন সরকারের বিরুদ্ধে পরিবহন শ্রমিকদের উসকানি দিয়ে আন্দোলন সৃষ্টি করে, পরিবহন ধর্মঘট ডাকান। অবৈধ চাঁদা আদায়কেও তারা আলোচনার মাধ্যমে বৈধতার রূপ দিয়েছেন। প্রতিদিন গণপরিবহন থেকে ৭০ টাকা হারে ২০ কোটি ৬৪ লাখ টাকা চাঁদাবাজি করা হচ্ছে বলেও দাবি করেন ইনসুর আলী। রাজধানীসহ দেশের সর্বত্রই বাস টার্মিনাল থেকে শুরু করে নানা জায়গায় চাঁদা দিয়ে যানবাহন চলাচল করে। কোথাও চাঁদা বন্ধের চেষ্টা করা হলে যানবাহন চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। ধর্মঘটের ডাক দিয়ে যাত্রীদের জিম্মি করে দাবি আদায় করা হয়। বছরের পর বছর ধরে এটা চলে আসছে। সময়ে সময়ে আবার নতুন নতুন চাঁদার ঘাট খুলে বসা হয়। মালিক-শ্রমিক কোনো পক্ষই চাঁদাবাজিতে কম যায় না। আবার এসব সংগঠনের নেতাদের মধ্যেও রয়েছে দলাদলি। এসব গ্রুপ থেকেও আলাদা চাঁদা আদায়ের অভিযোগ পাওয়া যায়।

নিয়মিত হারে চাঁদা দিতে গিয়ে অনেক পরিবহন লোকসানের মুখে পড়েছে। অনেক পরিবহন বন্ধও হয়ে গেছে। তবে বেশির ভাগ পরিবহন মালিককে এভাবে ঘাটে ঘাটে চাঁদা দিয়েই ব্যবসা চালিয়ে যেতে হচ্ছে। রাজধানীর গুলিস্তান টার্মিনাল ছাড়ার আগেই গাজীপুর চৌরাস্তা রুটের প্রতিটি পরিবহনের একটি বাসের জন্য চাঁদা দিতে হয় ৪৫০ টাকা, যা ‘টার্মিনাল চাঁদা’ নামে পরিচিত। এর বাইরে সিটি করপোরেশনের ইজারাদার ও সিরিয়ালের জন্য দিতে হয় আরও ১০০ টাকা। সব মিলিয়ে ৫৫০ টাকা পরিশোধের পর এ রুটে একটি বাস রাস্তায় নামে। এ ছাড়া টার্মিনাল থেকে বের হয়ে গাজীপুর পর্যন্ত যেতে ছয় স্থানে আরও ৩০০ টাকা খরচ হয়। সব মিলিয়ে প্রতি যাত্রা বা ট্রিপে খরচ হয় ৮৫০ টাকা। চাঁদার সমুদয় অর্থ ভাগাভাগি হয়, সরকারি দল সমর্থিত বিভিন্ন মালিক-শ্রমিক সংগঠন, স্থানীয় পলিটিক্যাল ক্যাডার, পুলিশ, সন্ত্রাসীসহ ছয় ধাপে। রাজধানীর রামপুরা, বাড্ডা, নতুনবাজার, খিলক্ষেত, এয়ারপোর্ট ও আজমপুরে বাসচালকদের থেকে টাকা আদায় করার চিত্র নিয়মিতই চোখে পড়ে। প্রতিটি স্পটেই একজন থেকে দুজন যুবক হাত উঁচিয়ে বাস থামানোর নির্দেশ দিলে কন্ডাক্টরকে তাদের হাতে কিছু টাকা গুঁজে দিতে দেখা যায়। বাসশ্রমিকরা জানান, লাইনম্যানের নামে ক্ষমতাসীন দলের শ্রমিক সংগঠন এ টাকা আদায় করে নিচ্ছে। একই চিত্র পাওয়া গেছে মতিঝিল-মিরপুর রুটেও। এই রুটে শিকড়, সময় নিয়ন্ত্রণ, দিশারীসহ কয়েকটি পরিবহনের প্রায় ১ হাজার বাস চলাচল করে। অনুসন্ধানে জানা গেছে, প্রতি ট্রিপে একটি বাসের মালিককে কমপক্ষে ৮৫০ টাকা গুনতে হয়। এর মধ্যে টার্মিনাল চাঁদা ৪৫০ এবং সিরিয়াল ও সড়কের বিভিন্ন পয়েন্টে দিতে হয় ৩৩০ টাকা। পুলিশ কর্তৃক গাড়ি রিকুইজিশন ঠেকাতেও বিভিন্ন রুটের বাস-মিনিবাস থেকে ৫০০-৫৫০ টাকা আদায় করার নজির দেখা গেছে। ট্রাফিক বিভাগের বেপরোয়া চাঁদাবাজির বিষয়ে জানতে চাইলে ট্রাফিক পুলিশের যুগ্মকমিশনার মফিজ উদ্দিন আহমেদ বলেন, এমন অভিযোগ ঠিক নয়। ট্রাফিক পুলিশের পক্ষ থেকে মালিক সমিতির কাছ থেকে কেউ টাকা নেওয়ার প্রশ্নই ওঠে না। কেউ এর প্রমাণ দিতে পারলে তিনি ওই কর্মকর্তার বিরুদ্ধে সর্বোচ্চ ব্যবস্থা নেবেন।

এই বিভাগের আরও খবর
ব্রাজিল সফরে প্রধান বিচারপতি
ব্রাজিল সফরে প্রধান বিচারপতি
ডাকসুতে ভরাডুবি নিয়ে হতাশা এনসিপির
ডাকসুতে ভরাডুবি নিয়ে হতাশা এনসিপির
সরকারে সন্তুষ্ট আড়াই শতাংশ
সরকারে সন্তুষ্ট আড়াই শতাংশ
এলডিসি গ্র্যাজুয়েশন পেছানোর দাবি
এলডিসি গ্র্যাজুয়েশন পেছানোর দাবি
কী ঘটবে অন্য ছাত্র সংসদগুলোতে
কী ঘটবে অন্য ছাত্র সংসদগুলোতে
৪৮ ঘণ্টার নাটকীয়তা কেন এ বিলম্ব?
৪৮ ঘণ্টার নাটকীয়তা কেন এ বিলম্ব?
পিআর পদ্ধতির কারণে নেপাল বিপদে
পিআর পদ্ধতির কারণে নেপাল বিপদে
ছাত্র-শিক্ষক রাজনীতিতে শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস
ছাত্র-শিক্ষক রাজনীতিতে শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস
তখন মানবাধিকার রক্ষার চেয়ে লঙ্ঘন বেশি
তখন মানবাধিকার রক্ষার চেয়ে লঙ্ঘন বেশি
লন্ডনে তথ্য উপদেষ্টার ওপর হামলা
লন্ডনে তথ্য উপদেষ্টার ওপর হামলা
ফ্যাসিবাদবিরোধী ঐক্য ধরে রাখা জরুরি
ফ্যাসিবাদবিরোধী ঐক্য ধরে রাখা জরুরি
পরিবর্তনের জন্য নির্বাচন প্রয়োজন কিন্তু যথেষ্ট নয়
পরিবর্তনের জন্য নির্বাচন প্রয়োজন কিন্তু যথেষ্ট নয়
সর্বশেষ খবর
দক্ষিণ ইরানে ৫.৩ মাত্রার ভূমিকম্প
দক্ষিণ ইরানে ৫.৩ মাত্রার ভূমিকম্প

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সকালে পানিতে ভেজানো কাঠবাদাম খাওয়ার উপকারিতা
সকালে পানিতে ভেজানো কাঠবাদাম খাওয়ার উপকারিতা

৫৬ মিনিট আগে | জীবন ধারা

শ্বাসরুদ্ধকর লড়াইয়ে ইন্টারকে হারাল জুভেন্টাস
শ্বাসরুদ্ধকর লড়াইয়ে ইন্টারকে হারাল জুভেন্টাস

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুপার ফোরে যাওয়ার আশা আছে, ট্রফি জিততেই এসেছি: জাকের
সুপার ফোরে যাওয়ার আশা আছে, ট্রফি জিততেই এসেছি: জাকের

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতে মুক্তি পাচ্ছে না ফাওয়াদ খান-বাণীর ‘আবীর গুলাল’
ভারতে মুক্তি পাচ্ছে না ফাওয়াদ খান-বাণীর ‘আবীর গুলাল’

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারত নয়, এশিয়া কাপ জয়ে চোখ পাকিস্তানের: সাইম আইয়ুব
ভারত নয়, এশিয়া কাপ জয়ে চোখ পাকিস্তানের: সাইম আইয়ুব

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গ্রিসে আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলায় অংশ নিয়েছে বাংলাদেশ
গ্রিসে আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলায় অংশ নিয়েছে বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | পরবাস

জাকের-শামিমের লড়াকু ইনিংসও রক্ষা করতে পারলো না বাংলাদেশকে
জাকের-শামিমের লড়াকু ইনিংসও রক্ষা করতে পারলো না বাংলাদেশকে

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কার কাছে বড় ব্যবধানে হারল বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কার কাছে বড় ব্যবধানে হারল বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাকসুর ভিপি স্বতন্ত্র প্যানেলের জিতু, জিএস শিবিরের মাজহারুল
জাকসুর ভিপি স্বতন্ত্র প্যানেলের জিতু, জিএস শিবিরের মাজহারুল

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এমবাপের জোড়া গোল, রিয়াল মাদ্রিদের চতুর্থ টানা জয়
এমবাপের জোড়া গোল, রিয়াল মাদ্রিদের চতুর্থ টানা জয়

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বরেণ্য লোকসংগীত শিল্পী ফরিদা পারভীন আর নেই
বরেণ্য লোকসংগীত শিল্পী ফরিদা পারভীন আর নেই

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ওমানে দেওয়াল ধসে ফটিকছড়ির ঠিকাদারের মৃত্যু
ওমানে দেওয়াল ধসে ফটিকছড়ির ঠিকাদারের মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৩৯ রানে থামল বাংলাদেশ
১৩৯ রানে থামল বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নিজের দেশে ফিরে যাও: যুক্তরাজ্যে শিখ নারীকে ধর্ষণের পর বর্ণবাদী মন্তব্য
নিজের দেশে ফিরে যাও: যুক্তরাজ্যে শিখ নারীকে ধর্ষণের পর বর্ণবাদী মন্তব্য

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যারা নির্বাচিত হননি তাদের সঙ্গে নিয়ে কাজ করতে চাই: জিএস মাজহারুল
যারা নির্বাচিত হননি তাদের সঙ্গে নিয়ে কাজ করতে চাই: জিএস মাজহারুল

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হকারমুক্ত হলো ঐতিহ্যবাহী কিনব্রিজ
হকারমুক্ত হলো ঐতিহ্যবাহী কিনব্রিজ

৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কিং সিনেমার শুটিং থামিয়ে যেকারণে দেশে ফিরছেন শাহরুখ
কিং সিনেমার শুটিং থামিয়ে যেকারণে দেশে ফিরছেন শাহরুখ

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘কুলি’তে ক্যামিও নিয়ে সমালোচনার অভিযোগ অস্বীকার আমিরের
‘কুলি’তে ক্যামিও নিয়ে সমালোচনার অভিযোগ অস্বীকার আমিরের

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গোসলে নেমে কলেজছাত্রের মৃত্যু
গোসলে নেমে কলেজছাত্রের মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গেরিলা প্রশিক্ষণ নেওয়ার কথা স্বীকার করে জবানবন্দি আওয়ামী লীগ নেতার
গেরিলা প্রশিক্ষণ নেওয়ার কথা স্বীকার করে জবানবন্দি আওয়ামী লীগ নেতার

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন কোনো ফ্যাসিবাদকে শিকড় গাড়তে দেওয়া হবে না: মামুনুল হক
নতুন কোনো ফ্যাসিবাদকে শিকড় গাড়তে দেওয়া হবে না: মামুনুল হক

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সুশীলা কার্কি দায়িত্ব নেওয়ার প্রথম দিনে শান্ত হতে শুরু করেছে নেপাল
সুশীলা কার্কি দায়িত্ব নেওয়ার প্রথম দিনে শান্ত হতে শুরু করেছে নেপাল

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় কলেজছাত্র নিহত
মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় কলেজছাত্র নিহত

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাকসুর নবনির্বাচিত ভিপি কে এই জিতু?
জাকসুর নবনির্বাচিত ভিপি কে এই জিতু?

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চুয়াডাঙ্গায় গাড়ি চালকদের প্রশিক্ষণ
চুয়াডাঙ্গায় গাড়ি চালকদের প্রশিক্ষণ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নাইক্ষ্যংছড়িতে এসিড নিক্ষেপ: গৃহবধূর মৃত্যু
নাইক্ষ্যংছড়িতে এসিড নিক্ষেপ: গৃহবধূর মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুষ্টিয়ায় গ্রাম বাংলার ঐতিহ্যবাহী ঝাপান খেলার আয়োজন
কুষ্টিয়ায় গ্রাম বাংলার ঐতিহ্যবাহী ঝাপান খেলার আয়োজন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুলিশের সাফল্যের প্রধান নিয়ামক হলো জনসম্পৃক্ততা : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের সাফল্যের প্রধান নিয়ামক হলো জনসম্পৃক্ততা : ডিএমপি কমিশনার

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জেলা প্রশাসনের সহকারীরা সূর্যের মতো কাজ করে: চট্টগ্রাম ডিসি
জেলা প্রশাসনের সহকারীরা সূর্যের মতো কাজ করে: চট্টগ্রাম ডিসি

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
সরকারি চাকরিজীবীরা টানা ৩ দিনের ছুটি পাচ্ছেন
সরকারি চাকরিজীবীরা টানা ৩ দিনের ছুটি পাচ্ছেন

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাকসুর ভিপি জিতু, জিএস মাজহারুল ও এজিএস ফেরদৌস
জাকসুর ভিপি জিতু, জিএস মাজহারুল ও এজিএস ফেরদৌস

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসরায়েল-ফিলিস্তিন দ্বিরাষ্ট্রভিত্তিক সমাধান প্রস্তাবে বাংলাদেশসহ ১৪২ দেশের সমর্থন
ইসরায়েল-ফিলিস্তিন দ্বিরাষ্ট্রভিত্তিক সমাধান প্রস্তাবে বাংলাদেশসহ ১৪২ দেশের সমর্থন

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাকসু নির্বাচন কমিশনের আরেক সদস্য অধ্যাপক স্নিগ্ধার পদত্যাগ
জাকসু নির্বাচন কমিশনের আরেক সদস্য অধ্যাপক স্নিগ্ধার পদত্যাগ

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিবে বেজে উঠল সাইরেন
ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিবে বেজে উঠল সাইরেন

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাবির হল সংসদগুলোতে নির্বাচিত হলেন যারা
জাবির হল সংসদগুলোতে নির্বাচিত হলেন যারা

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উপদেষ্টা মাহফুজের পূর্ণ নিরাপত্তা নিশ্চিতের প্রতিশ্রুতি লন্ডন হাইকমিশনের
উপদেষ্টা মাহফুজের পূর্ণ নিরাপত্তা নিশ্চিতের প্রতিশ্রুতি লন্ডন হাইকমিশনের

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার মিসরে হামলার পরিকল্পনা ইসরায়েলের, দাবি রিপোর্টে
এবার মিসরে হামলার পরিকল্পনা ইসরায়েলের, দাবি রিপোর্টে

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুর্গাপূজায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে টানা ১২ দিন ছুটি
দুর্গাপূজায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে টানা ১২ দিন ছুটি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শপথ নিলেন সুশীলা কার্কি, নেপালে নতুন ইতিহাস
শপথ নিলেন সুশীলা কার্কি, নেপালে নতুন ইতিহাস

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাকসুর নবনির্বাচিত ভিপি কে এই জিতু?
জাকসুর নবনির্বাচিত ভিপি কে এই জিতু?

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জাকসু নির্বাচনে ২৫ পদে জয়ী হলেন যারা
জাকসু নির্বাচনে ২৫ পদে জয়ী হলেন যারা

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জাকসু নির্বাচনের ফল ঘোষণা চলছে
জাকসু নির্বাচনের ফল ঘোষণা চলছে

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উত্তজনা বাড়িয়ে পারমাণবিক অস্ত্রভাণ্ডার ও সামরিক শক্তি বৃদ্ধি নিয়ে বড় ঘোষণা উত্তর কোরিয়ার
উত্তজনা বাড়িয়ে পারমাণবিক অস্ত্রভাণ্ডার ও সামরিক শক্তি বৃদ্ধি নিয়ে বড় ঘোষণা উত্তর কোরিয়ার

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিউইয়র্কে নেতানিয়াহুকে গ্রেফতারের ঘোষণা মেয়র প্রার্থী মামদানির
নিউইয়র্কে নেতানিয়াহুকে গ্রেফতারের ঘোষণা মেয়র প্রার্থী মামদানির

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লংকানদের বিপক্ষে টাইগারদের সম্ভাব্য একাদশ
লংকানদের বিপক্ষে টাইগারদের সম্ভাব্য একাদশ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছেলের হাতেই খুন হন ইসলামি বক্তা আমিনুল হক নোমানী
ছেলের হাতেই খুন হন ইসলামি বক্তা আমিনুল হক নোমানী

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উত্তর কোরিয়ায় বিদেশি সিনেমা ও টিভি সিরিজ দেখার অপরাধে দেয়া হচ্ছে মৃত্যুদণ্ড
উত্তর কোরিয়ায় বিদেশি সিনেমা ও টিভি সিরিজ দেখার অপরাধে দেয়া হচ্ছে মৃত্যুদণ্ড

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাকসু নির্বাচনের ফলাফল দুপুরে ঘোষণা: নির্বাচন কমিশনার
জাকসু নির্বাচনের ফলাফল দুপুরে ঘোষণা: নির্বাচন কমিশনার

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিমান ছিনতাই করেছিলেন নেপালের অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী সুশীলার স্বামী!
বিমান ছিনতাই করেছিলেন নেপালের অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী সুশীলার স্বামী!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোট কারচুপি প্রমাণ করতে পারলে পদত্যাগ করবো: জাকসু প্রধান নির্বাচন কমিশনার
ভোট কারচুপি প্রমাণ করতে পারলে পদত্যাগ করবো: জাকসু প্রধান নির্বাচন কমিশনার

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পুলিশের সাবেক ডিআইজি নাহিদুল ইসলাম গ্রেফতার
পুলিশের সাবেক ডিআইজি নাহিদুল ইসলাম গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন, এ নিয়ে উপদেষ্টা পরিষদের কোনো সংশয় নেই’
‘ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন, এ নিয়ে উপদেষ্টা পরিষদের কোনো সংশয় নেই’

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টিতে ৩০৪ রান করে যে ১৫ রেকর্ড গড়লো ইংল্যান্ড
টি-টোয়েন্টিতে ৩০৪ রান করে যে ১৫ রেকর্ড গড়লো ইংল্যান্ড

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গেরিলা প্রশিক্ষণ নেওয়ার কথা স্বীকার করে জবানবন্দি আওয়ামী লীগ নেতার
গেরিলা প্রশিক্ষণ নেওয়ার কথা স্বীকার করে জবানবন্দি আওয়ামী লীগ নেতার

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাকসু নির্বাচনের ভোট গণনা শেষ, এবার ফলাফলের অপেক্ষা
জাকসু নির্বাচনের ভোট গণনা শেষ, এবার ফলাফলের অপেক্ষা

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ট্রাম্পের সঙ্গে কাতারের প্রধানমন্ত্রীর ডিনার
ট্রাম্পের সঙ্গে কাতারের প্রধানমন্ত্রীর ডিনার

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মণিপুর গিয়ে যে বার্তা দিলেন মোদি
মণিপুর গিয়ে যে বার্তা দিলেন মোদি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সহকারী শিক্ষকদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা
সহকারী শিক্ষকদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমপি-মন্ত্রী হওয়ার জন্য পাগল হবেন না : গয়েশ্বর
এমপি-মন্ত্রী হওয়ার জন্য পাগল হবেন না : গয়েশ্বর

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
চীন-ভারতের হারানো পোশাকের ক্রয়াদেশ আসছে বাংলাদেশে
চীন-ভারতের হারানো পোশাকের ক্রয়াদেশ আসছে বাংলাদেশে

পেছনের পৃষ্ঠা

ঐক্য চেষ্টা ব্যর্থ, শঙ্কা নির্বাচনে
ঐক্য চেষ্টা ব্যর্থ, শঙ্কা নির্বাচনে

প্রথম পৃষ্ঠা

জাকসুও শিবিরের দখলে
জাকসুও শিবিরের দখলে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান ক্রিকেট ‘মহারণ’ আজ
ভারত-পাকিস্তান ক্রিকেট ‘মহারণ’ আজ

মাঠে ময়দানে

শাবানা বললেন শিগগিরই দেশে আসব
শাবানা বললেন শিগগিরই দেশে আসব

শোবিজ

বিএনপির সম্ভাব্য প্রার্থী পাঁচ জামায়াত-এনসিপির একক
বিএনপির সম্ভাব্য প্রার্থী পাঁচ জামায়াত-এনসিপির একক

নগর জীবন

আকাশছোঁয়া দাম শিশুখাদ্যের
আকাশছোঁয়া দাম শিশুখাদ্যের

পেছনের পৃষ্ঠা

দায়িত্ব নিয়েই ভোটের তারিখ দিলেন সুশীলা
দায়িত্ব নিয়েই ভোটের তারিখ দিলেন সুশীলা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ট্রাম্পের সঙ্গে নৈশভোজ কাতার প্রধানমন্ত্রীর
ট্রাম্পের সঙ্গে নৈশভোজ কাতার প্রধানমন্ত্রীর

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা কিংস মোহামেডান একই গ্রুপে
বসুন্ধরা কিংস মোহামেডান একই গ্রুপে

মাঠে ময়দানে

ডাকসুতে ভরাডুবি নিয়ে হতাশা এনসিপির
ডাকসুতে ভরাডুবি নিয়ে হতাশা এনসিপির

প্রথম পৃষ্ঠা

লন্ডনে তথ্য উপদেষ্টার ওপর হামলা
লন্ডনে তথ্য উপদেষ্টার ওপর হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাগেরহাটে সব সরকারি অফিস ঘেরাও আজ
বাগেরহাটে সব সরকারি অফিস ঘেরাও আজ

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রেমে প্রতারিত হয়ে ভারতে ফিরে গেলেন তরুণী
প্রেমে প্রতারিত হয়ে ভারতে ফিরে গেলেন তরুণী

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতির কারণে নেপাল বিপদে
পিআর পদ্ধতির কারণে নেপাল বিপদে

প্রথম পৃষ্ঠা

অনিয়মের অভিযোগ অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে
অনিয়মের অভিযোগ অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে

দেশগ্রাম

নেপালের প্রধানমন্ত্রীর স্বামী বিমান ছিনতাই করেছিলেন
নেপালের প্রধানমন্ত্রীর স্বামী বিমান ছিনতাই করেছিলেন

পেছনের পৃষ্ঠা

মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির তিন নেতা জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী
মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির তিন নেতা জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

কানাডায় দৈনিক আত্মহত্যাকারীর সংখ্যা ১২
কানাডায় দৈনিক আত্মহত্যাকারীর সংখ্যা ১২

পেছনের পৃষ্ঠা

৪৮ ঘণ্টার নাটকীয়তা কেন এ বিলম্ব?
৪৮ ঘণ্টার নাটকীয়তা কেন এ বিলম্ব?

প্রথম পৃষ্ঠা

ছাত্র-শিক্ষক রাজনীতিতে শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস
ছাত্র-শিক্ষক রাজনীতিতে শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংবাদিক জাকারিয়ার পিতার দাফন
সাংবাদিক জাকারিয়ার পিতার দাফন

খবর

জুলাই সনদকে স্বীকৃতি দিয়েই নির্বাচন দিতে হবে : মামুনুল হক
জুলাই সনদকে স্বীকৃতি দিয়েই নির্বাচন দিতে হবে : মামুনুল হক

খবর

এলডিসি গ্র্যাজুয়েশন পেছানোর দাবি
এলডিসি গ্র্যাজুয়েশন পেছানোর দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

সারসংকট
সারসংকট

সম্পাদকীয়

দুর্নীতিই ছিল সাধনের নীতি
দুর্নীতিই ছিল সাধনের নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

শরৎকাল নিয়ে যত গান
শরৎকাল নিয়ে যত গান

শোবিজ

পরিবর্তনের জন্য নির্বাচন প্রয়োজন কিন্তু যথেষ্ট নয়
পরিবর্তনের জন্য নির্বাচন প্রয়োজন কিন্তু যথেষ্ট নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

কী ঘটবে অন্য ছাত্র সংসদগুলোতে
কী ঘটবে অন্য ছাত্র সংসদগুলোতে

প্রথম পৃষ্ঠা