শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৬ এপ্রিল, ২০১৮ আপডেট:

পরিবহনে ১৯ খাতে চাঁদাবাজি

সাঈদুর রহমান রিমন
প্রিন্ট ভার্সন
পরিবহনে ১৯ খাতে চাঁদাবাজি

রাজধানী ও আশপাশের বিভিন্ন রুটের প্রায় ১৫ হাজার বাস থেকে ১৯টি খাতে প্রতিদিন ৯ কোটি টাকা চাঁদাবাজির গুরুতর অভিযোগ পাওয়া গেছে। এ হিসাবে প্রতি মাসে ২৭০ কোটি ও বছরে প্রায় ৩ হাজার ৩০০ কোটি টাকা লুটে নিচ্ছে সংঘবদ্ধ চক্র। এসব চাঁদা পরিবহন খাতে রুটিন চাঁদা হিসেবেই পরিচিত। এ ছাড়া প্রশাসনের বিশেষ অভিযান, ভ্রাম্যমাণ আদালত বসানো, কোনো রুটে গাড়ি অন্তর্ভুক্ত করা, দুর্ঘটনাসহ অন্যান্য ঝুট-ঝামেলা থেকে মুক্তি পেতে চাঁদাবাজ নেতাদের হাতে চাহিদামাফিক মোটা অঙ্কের টাকা তুলে দিতে হয়। রাজধানীর পরিবহন খাতের চাঁদাবাজি এতটাই ভয়াবহ রূপ নিয়েছে যে, সেখানে চাঁদাবাজি ঠেকাতে হলেও চাঁদা দিতে হচ্ছে।

পরিবহনসংশ্লিষ্টদের দেওয়া তথ্যানুযায়ী, পরিবহন শ্রমিক সংগঠনের নামে, মালিক সমিতির নামে ও বিভিন্ন রুট কমিটির ব্যানারে দৈনিক ৬ কোটি টাকারও বেশি চাঁদা আদায় করা হচ্ছে। অন্যদিকে পুলিশের নাম করে এসব পরিবহন থেকে আরও প্রায় ৩ কোটি টাকা হাতিয়ে নেওয়ার অভিযোগ রয়েছে। সংঘবদ্ধ একাধিক সিন্ডিকেট এসব চাঁদাবাজি নিয়ন্ত্রণ করে। এ সিন্ডিকেটই মহাখালী, ফুলবাড়িয়া, গাবতলী, সায়েদাবাদ বাস টার্মিনালসহ রাজধানীর পরিবহনব্যবস্থার একচ্ছত্র নিয়ন্ত্রক হিসেবে পরিচিত। জানা গেছে, আন্তজেলা বাস টার্মিনালসহ রাজধানীতে দৈনিক ১৫-১৬ হাজার বাস চলে। এর মধ্যে সায়েদাবাদ থেকে ৩ হাজার ৫০০, মহাখালী থেকে ২ হাজার ৬০০, গুলিস্তান থেকে ১ হাজার ২০০ থেকে ১ হাজার ৩০০, ফুলবাড়িয়া থেকে ১ হাজার ৭০০ থেকে ১ হাজার ৮০০, মিরপুর থেকে ৮০০, আজিমপুর থেকে ৬০০, মতিঝিল কমলাপুর থেকে প্রায় ৬০০, গাবতলী থেকে ৩ হাজার ৬০০ ও ভাসমান বাস আরও ১ হাজার ৫০০ রয়েছে। এসব বাস থেকে দৈনিক ৫০০ থেকে ১২০০ টাকা পর্যন্ত চাঁদা তোলা হয়। গুলিস্তান ফুলবাড়িয়া থেকে রাজধানী ঢাকা ও শহরতলির ৩৪টি পরিবহন থেকে ঢাকা জেলা সড়ক পরিবহন সমিতির নামে দৈনিক প্রায় ১৪ লাখ টাকা চাঁদা আদায় করা হচ্ছে বলেও অভিযোগ পাওয়া গেছে।

রাজধানীর আন্তজেলা বাস টার্মিনাল, ট্রাক টার্মিনাল, স্ট্যান্ড ও বিভিন্ন পয়েন্টে পরিবহন সেক্টর ঘিরে চাঁদাবাজির মহোৎসব শুরু হয়েছে। সায়েদাবাদে বিভিন্ন রুট কমিটি ভাঙা-গড়ার নামেও চিহ্নিত সন্ত্রাসীরা নানা অঙ্কের চাঁদাবাজিতে মেতে ওঠে। টার্মিনাল-সংশ্লিষ্টরা জানিয়েছেন, সায়েদাবাদ টার্মিনাল থেকে দেশের পূর্ব-উত্তর ও দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলীয় জেলাসমূহের ৪৭ রুটে চলাচলরত ৩ সহস্রাধিক যানবাহন থেকে দৈনিক ফ্রিস্টাইলে চলছে চাঁদাবাজি। এর মধ্যে চট্টগ্রাম, সিলেট, নোয়াখালী, কুমিল্লা, চাঁদপুর, যশোর, খুলনা, বরিশাল, ফরিদপুরসহ ৩২ রুটে চলাচল করে প্রতিদিন ১ হাজার ২০০ কোচ। একইভাবে গাবতলী, মহাখালী, ফুলবাড়িয়া, গুলিস্তান টার্মিনাল থেকেও আরও প্রায় ৩ হাজার ৫০০ বাস-মিনিবাস চলাচল করে। উত্তরা, গাজীপুর, টঙ্গী, কালিগঞ্জ, শ্রীপুর, কাপাসিয়াসহ শহর ও শহরতলির অন্যান্য রুটে সহস্রাধিক বাস-মিনিবাসের চলাচল রয়েছে। এসব ছাড়াও রাজধানীর বিভিন্ন পয়েন্টে অবৈধভাবে গড়ে তোলা মিনি টার্মিনাল ও প্রাইভেট স্ট্যান্ড থেকে আরও ২ সহস্রাধিক দূরপাল্লার কোচ দেশের বিভিন্ন প্রান্তে যোগাযোগ রক্ষা করে।

যানবাহনের চালক, কন্ডাক্টর ও হেলপাররা জানান, কোনো রুটের যানবাহনই চাঁদামুক্ত নয়। বরং চলাচলকারী সব গাড়িকে প্রতি ট্রিপেই ‘নির্ধারিত অঙ্কের চাঁদা’ পরিশোধের পর টার্মিনাল ছাড়তে দেওয়া হয়। সে ক্ষেত্রে দূরপাল্লার কোচ থেকে ১ হাজার ২০০ টাকা পর্যন্ত চাঁদাবাজি চলছে এবং লোকাল সার্ভিসের প্রতিটি গাড়ি থেকে প্রতি ট্রিপে আদায় করা হচ্ছে ৫০০-৭০০ টাকার চাঁদা। বিভিন্ন রুটে চলাচলরত গাড়ির মালিক-শ্রমিকরা জানান, কমিটি দখল ও মাত্রাতিরিক্ত চাঁদাবাজির অত্যাচারে মালিকরা পথে বসতে চলেছেন। শ্রমিকদের আয়ও কমে গেছে। নাম প্রকাশ না করার শর্তে একজন মালিক বলেন, লাকসাম, কিশোরগঞ্জ, চাঁদপুর, ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বিভিন্ন রুটে এখন গাড়িপ্রতি ১ হাজার ২০০ টাকা পর্যন্ত চাঁদা দিতে হচ্ছে। চাঁদাবাজির শিকার পরিবহন মালিক ও শ্রমিকরা প্রতিদিন চাঁদা প্রদানের বিস্তারিত তালিকা তুলে ধরছেন। তাদের দেওয়া তথ্যানুযায়ী, পরিবহনসংশ্লিষ্ট একটি কেন্দ্রীয় ফেডারেশনের নামে ৭০, মালিক সমিতি ৮০, শ্রমিক ইউনিয়ন ৪০, টার্মিনাল কমিটি ২০, কলারবয় ব্যবহার বাবদ ২০, কেরানির ভাতা ২০, মালিক-শ্রমিকদের নিরাপত্তা ও কল্যাণের নামে ৫০ ও প্রভাবশালী নেতার নামে ৫০ টাকা করে চাঁদা নেওয়া হয়। কোনো কোনো টার্মিনালে মস্তানভাতা, থানার চাঁদা, ফাঁড়ির চাঁদা, ট্রাফিক চাঁদা নামেও আলাদা খাত রয়েছে। গুলিস্তান স্ট্যান্ড ঘিরেও চাঁদাবাজির উৎপাত আশঙ্কাজনকভাবে বেড়ে যাওয়ার অভিযোগ উঠেছে। পরিবহন সেক্টরকে কেন্দ্র করে গড়ে ওঠা চাঁদাবাজ চক্রটি রীতিমতো স্থায়িত্ব লাভ করেছে। প্রতিটি সরকারের আমলেই তারা নানা কায়দা-কৌশলে ক্ষমতাসীন দলের ব্যানারেই বাধাহীন চাঁদাবাজিতে মেতে ওঠে। নারায়ণগঞ্জ, নরসিংদী, মাওয়াঘাট, দাউদকান্দি, গাজীপুর ও মুন্সীগঞ্জগামী বিভিন্ন পরিবহন থেকে দিনে ৮০০ থেকে ১ হাজার ১০০ টাকা পর্যন্ত চাঁদা ওঠানো হচ্ছে। ফ্লাইওভারের ঠিক মাথায় গাড়ি থামিয়ে যাত্রী ওঠানো-নামানোর সুযোগ দেওয়ার নামেও চলছে চাঁদাবাজি। নরসিংদী, নারায়ণগঞ্জ, আদমজী, দাউদকান্দিসহ কয়েকটি রুটের বাস-মিনিবাসগুলো মেয়র মোহাম্মদ হানিফ ফ্লাইওভারের গুলিস্তান লুপের ঠিক মুখেই অঘোষিত টার্মিনাল গড়ে তুলেছে। সেখানেই যাত্রী ওঠানামা করাতে একটি চক্র গাড়িপ্রতি ৩০০ টাকা করে চাঁদা হাতিয়ে নিচ্ছে। বাস-মিনিবাসের অঘোষিত এ স্ট্যান্ড গড়ে তোলার কারণে ফ্লাইওভারের বিরাট অংশ জুড়ে ভয়াবহ যানজট হচ্ছে।

প্রতিটি বাসের শেষ কিংবা শুরুর গন্তব্যে চলে ওয়েবিল কিংবা শ্রমিক উন্নয়নের নামে চাঁদাবাজি। তবে লেগুনা কিংবা প্রাইভেট সিএনজিতে চাঁদাবাজির কৌশল ভিন্ন। প্রতিদিন গাড়িপ্রতি চাঁদা দিতে হয় ৬০০ থেকে ৮০০ টাকা। রাজধানীর প্রতিটি রুটেরই একই অবস্থা। এই চাঁদা দেওয়ার কারণে কাউকেই তোয়াক্কা করেন না বেশির ভাগ গণপরিবহন চালক। যেখানে সেখানে এলোপাতাড়ি গাড়ি রেখে যানজটের সৃষ্টি করেন তারা।

গণপরিবহনে অবৈধ চাঁদাবাজি বন্ধসহ নানা দাবিতে সম্প্রতি বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন শ্রমিক লীগ আয়োজিত অনুষ্ঠানে সংগঠনটির সাধারণ সম্পাদক মো. ইনসুর আলী বলেন, তারা (দুই মন্ত্রী) পরিবহন খাত থেকে হাজার হাজার কোটি টাকা হাতিয়ে নিয়েছেন। ঘোষণাপত্রে তিনি বলেন, তারা অহেতুক শ্রম আইন পরিপন্থী যখন তখন সরকারের বিরুদ্ধে পরিবহন শ্রমিকদের উসকানি দিয়ে আন্দোলন সৃষ্টি করে, পরিবহন ধর্মঘট ডাকান। অবৈধ চাঁদা আদায়কেও তারা আলোচনার মাধ্যমে বৈধতার রূপ দিয়েছেন। প্রতিদিন গণপরিবহন থেকে ৭০ টাকা হারে ২০ কোটি ৬৪ লাখ টাকা চাঁদাবাজি করা হচ্ছে বলেও দাবি করেন ইনসুর আলী। রাজধানীসহ দেশের সর্বত্রই বাস টার্মিনাল থেকে শুরু করে নানা জায়গায় চাঁদা দিয়ে যানবাহন চলাচল করে। কোথাও চাঁদা বন্ধের চেষ্টা করা হলে যানবাহন চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। ধর্মঘটের ডাক দিয়ে যাত্রীদের জিম্মি করে দাবি আদায় করা হয়। বছরের পর বছর ধরে এটা চলে আসছে। সময়ে সময়ে আবার নতুন নতুন চাঁদার ঘাট খুলে বসা হয়। মালিক-শ্রমিক কোনো পক্ষই চাঁদাবাজিতে কম যায় না। আবার এসব সংগঠনের নেতাদের মধ্যেও রয়েছে দলাদলি। এসব গ্রুপ থেকেও আলাদা চাঁদা আদায়ের অভিযোগ পাওয়া যায়।

নিয়মিত হারে চাঁদা দিতে গিয়ে অনেক পরিবহন লোকসানের মুখে পড়েছে। অনেক পরিবহন বন্ধও হয়ে গেছে। তবে বেশির ভাগ পরিবহন মালিককে এভাবে ঘাটে ঘাটে চাঁদা দিয়েই ব্যবসা চালিয়ে যেতে হচ্ছে। রাজধানীর গুলিস্তান টার্মিনাল ছাড়ার আগেই গাজীপুর চৌরাস্তা রুটের প্রতিটি পরিবহনের একটি বাসের জন্য চাঁদা দিতে হয় ৪৫০ টাকা, যা ‘টার্মিনাল চাঁদা’ নামে পরিচিত। এর বাইরে সিটি করপোরেশনের ইজারাদার ও সিরিয়ালের জন্য দিতে হয় আরও ১০০ টাকা। সব মিলিয়ে ৫৫০ টাকা পরিশোধের পর এ রুটে একটি বাস রাস্তায় নামে। এ ছাড়া টার্মিনাল থেকে বের হয়ে গাজীপুর পর্যন্ত যেতে ছয় স্থানে আরও ৩০০ টাকা খরচ হয়। সব মিলিয়ে প্রতি যাত্রা বা ট্রিপে খরচ হয় ৮৫০ টাকা। চাঁদার সমুদয় অর্থ ভাগাভাগি হয়, সরকারি দল সমর্থিত বিভিন্ন মালিক-শ্রমিক সংগঠন, স্থানীয় পলিটিক্যাল ক্যাডার, পুলিশ, সন্ত্রাসীসহ ছয় ধাপে। রাজধানীর রামপুরা, বাড্ডা, নতুনবাজার, খিলক্ষেত, এয়ারপোর্ট ও আজমপুরে বাসচালকদের থেকে টাকা আদায় করার চিত্র নিয়মিতই চোখে পড়ে। প্রতিটি স্পটেই একজন থেকে দুজন যুবক হাত উঁচিয়ে বাস থামানোর নির্দেশ দিলে কন্ডাক্টরকে তাদের হাতে কিছু টাকা গুঁজে দিতে দেখা যায়। বাসশ্রমিকরা জানান, লাইনম্যানের নামে ক্ষমতাসীন দলের শ্রমিক সংগঠন এ টাকা আদায় করে নিচ্ছে। একই চিত্র পাওয়া গেছে মতিঝিল-মিরপুর রুটেও। এই রুটে শিকড়, সময় নিয়ন্ত্রণ, দিশারীসহ কয়েকটি পরিবহনের প্রায় ১ হাজার বাস চলাচল করে। অনুসন্ধানে জানা গেছে, প্রতি ট্রিপে একটি বাসের মালিককে কমপক্ষে ৮৫০ টাকা গুনতে হয়। এর মধ্যে টার্মিনাল চাঁদা ৪৫০ এবং সিরিয়াল ও সড়কের বিভিন্ন পয়েন্টে দিতে হয় ৩৩০ টাকা। পুলিশ কর্তৃক গাড়ি রিকুইজিশন ঠেকাতেও বিভিন্ন রুটের বাস-মিনিবাস থেকে ৫০০-৫৫০ টাকা আদায় করার নজির দেখা গেছে। ট্রাফিক বিভাগের বেপরোয়া চাঁদাবাজির বিষয়ে জানতে চাইলে ট্রাফিক পুলিশের যুগ্মকমিশনার মফিজ উদ্দিন আহমেদ বলেন, এমন অভিযোগ ঠিক নয়। ট্রাফিক পুলিশের পক্ষ থেকে মালিক সমিতির কাছ থেকে কেউ টাকা নেওয়ার প্রশ্নই ওঠে না। কেউ এর প্রমাণ দিতে পারলে তিনি ওই কর্মকর্তার বিরুদ্ধে সর্বোচ্চ ব্যবস্থা নেবেন।

এই বিভাগের আরও খবর
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় - চীন
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় - চীন
আন্দোলনে নামার হুঁশিয়ারি মোবাইল ব্যবসায়ীদের
আন্দোলনে নামার হুঁশিয়ারি মোবাইল ব্যবসায়ীদের
তত্ত্বাবধায়ক ফেরা প্রশ্নে আপিলের রায় আজ
তত্ত্বাবধায়ক ফেরা প্রশ্নে আপিলের রায় আজ
সেঞ্চুরিতে শততম টেস্ট রাঙানোর অপেক্ষা
সেঞ্চুরিতে শততম টেস্ট রাঙানোর অপেক্ষা
নারীদের পেছনে রেখে আমরা এগোতে পারব না
নারীদের পেছনে রেখে আমরা এগোতে পারব না
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
ট্রানজিশনাল পিরিয়ডে আছি আমরা
ট্রানজিশনাল পিরিয়ডে আছি আমরা
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
চ্যালেঞ্জ গণভোট আয়োজন
চ্যালেঞ্জ গণভোট আয়োজন
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানিতে রাজনীতিতে উদ্বেগ বাড়ছে
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানিতে রাজনীতিতে উদ্বেগ বাড়ছে
সর্বশেষ খবর
‘সবাইকে সাথে নিয়ে আগামীর শ্রীপুর গড়ে তুলবো’
‘সবাইকে সাথে নিয়ে আগামীর শ্রীপুর গড়ে তুলবো’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ল্যুভরে বসছে আরও ১০০ ক্যামেরা
ল্যুভরে বসছে আরও ১০০ ক্যামেরা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ
রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত
রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা
বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান
তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২
নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা
দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত
গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার
কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা
প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে
বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব
কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস
বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল
৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ
ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু
রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু

৮ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

স্বর্ণের দাম বেড়েছে
স্বর্ণের দাম বেড়েছে

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ
বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ
টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০
মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে ফারিয়ার মানববন্ধন
দিনাজপুরে ফারিয়ার মানববন্ধন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

১৯ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি
নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

১৭ ঘণ্টা আগে | টক শো

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড
জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন
গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বলিভিয়ার ছোট পুকুরে বিরল মাছের সন্ধান
বলিভিয়ার ছোট পুকুরে বিরল মাছের সন্ধান

২০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে
দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে

মাঠে ময়দানে

গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল
গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সতর্ক পাকিস্তান -খাজা আসিফ
ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সতর্ক পাকিস্তান -খাজা আসিফ

পূর্ব-পশ্চিম

অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ
অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ

শোবিজ

বিজেএমসির হাজার কোটির সম্পদ লুটের অভিযোগ
বিজেএমসির হাজার কোটির সম্পদ লুটের অভিযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে ৪ লাখ টাকা ছিনতাই
ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে ৪ লাখ টাকা ছিনতাই

পেছনের পৃষ্ঠা

ডেঙ্গু টিকা নিয়ে কী ভাবছে সরকার
ডেঙ্গু টিকা নিয়ে কী ভাবছে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

মামলার জালে শোবিজ তারকারা
মামলার জালে শোবিজ তারকারা

শোবিজ