শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১০ জুলাই, ২০১৮

থাই গুহায় রুদ্ধশ্বাস অভিযান

আরও চার কিশোর উদ্ধার

প্রতিদিন ডেস্ক
প্রিন্ট ভার্সন
আরও চার কিশোর উদ্ধার

থাইল্যান্ডের উত্তরাঞ্চলীয় একটি গুহায় আটকে থাকা স্থানীয় একটি কিশোর ফুটবল দলের আরও চার সদস্যকে উদ্ধার করা হয়েছে। অভিযানের দ্বিতীয় দিনে গতকাল এদের উদ্ধার করা হয় বলে প্রত্যক্ষদর্শীদের বরাতে সিএনএন ও রয়টার্স জানিয়েছে। এ নিয়ে গত দুই দিনে গুহার ভিতর থেকে মোট আট কিশোরকে উদ্ধার করা হলো। গতকাল চারজনকে উদ্ধারের পরপরই দ্বিতীয় দিনের উদ্ধার তৎপরতার ইতি টানা হয়। এতে করে এখনো কিশোর ফুটবল দলের কোচসহ আরও পাঁচজন গুহার ভিতরে আটকা আছে। উদ্ধার অভিযানের প্রথম দিন রবিবার চারজনকে উদ্ধারের পর বাকি নয় সদস্যকে উদ্ধারে গতকাল দ্বিতীয় দিনের অভিযান শুরু হয়। দ্বিতীয় পর্বের অভিযান শুরুর কয়েক ঘণ্টা পরই এক কিশোরকে বের করে আনা হয়। উদ্ধার অভিযানের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট থাই নেভির একজন কর্মকর্তার বরাতে বার্তা সংস্থা রয়টার্স এ খবর দেয়। এর আগে প্রতিকূল আবহাওয়ায় দ্বিতীয় দিনের অভিযান শুরু করা নিয়ে অনিশ্চয়তা দেখা দিয়েছে বলে স্থানীয় ব্যাংকক পোস্টের খবরে বলা হয়েছিল। তবে সব প্রতিকূলতা ও অনিশ্চয়তা দূর করে দিয়ে কর্তৃপক্ষ দ্বিতীয় পর্বের অভিযান শুরু করে। দ্বিতীয় দিনের অভিযান শুরুর কয়েক ঘণ্টা পর এক কিশোরকে উদ্ধার প্রসঙ্গে নৌবাহিনীর ওই কর্মকর্তা বলেন, ‘হ্যাঁ, একজন ইতিমধ্যে বেরিয়ে এসেছেন।’ তবে এ ব্যাপারে বিস্তারিত কিছু জানাতে অপারগতা প্রকাশ করেন তিনি। রয়টার্স একজন প্রত্যক্ষদর্শীর বরাতে জানিয়েছে যে, গুহার বাইরে থাকা চিকিৎসা কর্মীদের স্ট্রেচারে শুয়ে থাকা সবুজ কাপড়ে মোড়ানো একজনকে গুহার প্রবেশমুখে অবস্থানরত একটি অ্যাম্বুলেন্সে তুলতে দেখা গেছে। মার্কিন গণমাধ্যম সিএনএনও একজন প্রত্যক্ষদর্শীর বরাতে জানিয়েছে, গতকাল পুনরায় অভিযান শুরুর পর উদ্ধারকারীরা অন্তত একজনকে বের করে নিয়ে এসেছেন। রবিবার উদ্ধার অভিযানের প্রথম দিনে চার কিশোরকে নিরাপদে বের করে নিয়ে আসতে সক্ষম হন উদ্ধারকর্মীরা। অভিযানে ব্যবহৃত অক্সিজেন ট্যাংকার খালি হয়ে যাওয়ায় উদ্ধার তৎপরতা সাময়িকভাবে স্থগিত করা হয়। এদিন রাতেই এক সংবাদ সম্মেলনে অভিযানের নেতৃত্ব দানকারী প্রাদেশিক সরকারের গভর্নর নারংসাক ওসতথানাকর্ন জানিয়েছিলেন, দ্বিতীয় পর্বের অভিযান শুরু করতে ১০ থেকে ২০ ঘণ্টার মতো সময় লাগতে পারে। আগামীকাল (গতকাল) সকাল থেকে আবার অভিযান শুরু হবে বলেও জানিয়েছেন তিনি।

তবে গুহায় আটকে থাকা বাকি নয় সদস্যকে উদ্ধারে অভিযান শুরু নিয়ে অনিশ্চয়তা তৈরি হয়। স্থানীয় সময় গতকাল সকাল থেকে দ্বিতীয় দিনের অভিযান শুরুর পরিকল্পনা ছিল। তবে স্থানীয় সময় গতকাল দুপুর পর্যন্ত তা শুরু করতে পারেনি কর্তৃপক্ষ। উদ্ধার অভিযানের সর্বশেষ অগ্রগতির ব্যাপারেও তেমন কিছু জানায়নি তারা। সেইসঙ্গে অভিযানের প্রথম দিন রবিবার উদ্ধার হওয়া চার শিশুর পরিচয় জানাতেও অপারগতা প্রকাশ করেছেন কর্তৃপক্ষ। তবে গতকাল রাজধানী ব্যাংককে সাংবাদিকদের দেশটির স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অনুপং পাওজিন্দা জানিয়েছেন যে, উদ্ধার হওয়া চার কিশোরের সবাই সুস্থ-সবল ও নিরাপদ এবং তারা চিকিৎসকদের পর্যবেক্ষণে রয়েছে। গত ২৩ জুন উত্তরাঞ্চলীয় প্রদেশ চিয়াং রাইয়ের ‘থাম লুয়াং ন্যাং নন’ গুহায় বেড়াতে গিয়ে সেখানে আটকে পড়ে স্থানীয় ‘ওয়াইল্ড বোরস’ ফুটবল দলের সহকারী কোচসহ ১৩ সদস্য। কোচ ছাড়া দলের বাকি সব সদস্যের বয়স ১১ থেকে ১৬ বছর। বহুজাতিক প্রচেষ্টার অংশ হিসেবে নিখোঁজের নয় দিন পর গত ২ জুলাই দুজন ব্রিটিশ ডুবুরি গুহার এক জায়গায় তাদের জীবিত সন্ধ্যান পান। তবে ভারি মৌসুমি বৃষ্টিপাতে গুহার অভ্যন্তরভাগ বন্যাপ্লাবিত হওয়ায় আটকে পড়াদের নিরাপদে বের করে আনা নিয়ে নতুন উদ্বেগ তৈরি হয়। অবশেষে বৃষ্টি না হওয়ায় গত কয়েক দিনে গুহার ভিতরে পানির স্তর কিছুটা নিচে নেমে আসে। এ অবস্থায় গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টি সত্ত্বেও জীবিত উদ্ধারের পাঁচ দিন স্থানীয় সময় রবিবার আটকাদের উদ্ধারে কঠিন ও জটিল অভিযান শুরু করে। অভিযানের মূল কাজে ১৩ জন বহুজাতিক বিশেষায়িত ডুবুরি ও থাই নেভি সিলের পাঁচজন সদস্য অংশ নেন। এ ছাড়াও স্থানীয় ও আন্তর্জাতিক মিলিয়ে আরও ৯০ জন ডুবুরি এতে অংশ নেন। উদ্ধার অভিযানের প্রথম দিনেই প্রত্যাশা ছাড়িয়ে চার কিশোরকে গুহা থেকে বের করে আনতে সক্ষম হয় উদ্ধারকারী দলটি। উদ্ধার হওয়ায় কিশোরদের শারীরিক পরীক্ষার জন্য স্থানীয় একটি হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। উদ্ধার হওয়া কিশোররা শারীরিকভাবে ‘ভালো’ বলে খবরে বলা হয়েছে। তাদের অবস্থা ‘ততটা খারাপ নয়’ বলে কর্মকর্তাদের বরাতে খবরে বলা হয়েছে। এদিকে প্রথম দিনে উদ্ধার হওয়া চার কিশোর চিয়াং রাইয়ের একটি হাসপাতালে ‘পুনর্বাসন প্রক্রিয়ার’ মধ্য দিয়ে যাচ্ছে। পনের দিন ভূগর্ভস্থ গুহার ভিতরে থাকায় তাদের শরীরে এর দীর্ঘ মেয়াদে কী প্রভাব পড়তে পারে তা চিকিৎসকরা মূল্যায়ন করছেন। এ প্রসঙ্গে ইউনিভার্সিটি অব টেনেসির ড. দারিয়া লং গিলেসপি বলেন,  গুহায় অক্সিজেনের ঘাটতির মুখে পড়েছিল কিশোররা। আর এটিই এখন প্রাথমিকভাবে বড় উদ্বেগ। গুহা থেকে বের করে আনার পরপর তাদের শরীরে অক্সিজেনের মাত্রা ও শ্বাস-প্রশ্বাসজনিত সমস্যা পরীক্ষা করে দেখবেন চিকিৎসকরা। গত শুক্রবারই থাই কর্তৃপক্ষ জানিয়েছিল, গুহার ভিতরে অক্সিজেনের মাত্রা বিপজ্জনক পর্যায়ে অর্থাৎ ১৫ শতাংশ পর্যন্ত নেমে গেছে। আর এ মাত্রা যুক্তরাষ্ট্রের ডিপার্টমেন্ট অব লেবার অকুপেশনাল সেফটি অ্যান্ড হেলথ এডমিনিস্ট্রেশনের বেঁধে দেওয়া ন্যূনতম মাত্রার চেয়ে কম। মার্কিন এ প্রতিষ্ঠানটির মতে, গুহায় অক্সিজেনের ন্যূনতম নিরাপদ মাত্রা ১৯.৫ শতাংশ থেকে ২৩.৫ শতাংশ। সেখানে অক্সিজেনের মাত্রা ন্যূনতম মাত্রার চেয়ে কম হলে কারও শরীরে নানাবিধ পরিবর্তন দেখা দেয় এবং ‘হাইপক্সিয়া’ নামে উচ্চতাসম্পর্কিত (ফুটবল বলের সদস্যরা গুহার যে জায়গাটিতে আটকে আছে তা ভূপৃষ্ঠের প্রায় আটশ মিটার থেকে এক কিলোমিটার নিচে) এক ধরনের জটিলতার মুখে পড়ার ঝুঁকি রয়েছে তাদের। উদ্ধার হওয়া কিশোরদের শরীরে অক্সিজেনের ঘাটতিজনিত প্রভাব পরীক্ষার পাশাপাশি তাদের নিউট্রিশন, ডিহাইড্রেশন এবং অন্যান্য স্বাস্থ্যসম্পর্কিত জটিলতাগুলোও পরীক্ষা করে দেখার কথা। সিএনএন, এনডিটিভি।

এই বিভাগের আরও খবর
সংসদ ও গণভোট এক দিনে, ইসিকে চিঠি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের
সংসদ ও গণভোট এক দিনে, ইসিকে চিঠি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
নিহতদের পরিবারে মাতম থামছেই না
নিহতদের পরিবারে মাতম থামছেই না
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
৪ উইকেটের অপেক্ষা
৪ উইকেটের অপেক্ষা
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয়
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয়
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
দুই সমঝোতা স্মারক সই
দুই সমঝোতা স্মারক সই
সর্বশেষ খবর
ভিয়েতনামে বৃষ্টি ও ভূমিধসে ৯০ মৃত্যু, নিখোঁজ ১২
ভিয়েতনামে বৃষ্টি ও ভূমিধসে ৯০ মৃত্যু, নিখোঁজ ১২

৫৩ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আলোকিত মানুষ একটি সমাজকে এগিয়ে নিতে পারেন’
‘আলোকিত মানুষ একটি সমাজকে এগিয়ে নিতে পারেন’

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

নির্বাচনী হলফনামায় বিদেশি সম্পদের বিবরণীও বাধ্যতামূলক: দুদক চেয়ারম্যান
নির্বাচনী হলফনামায় বিদেশি সম্পদের বিবরণীও বাধ্যতামূলক: দুদক চেয়ারম্যান

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

২৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ভারতীয় খাসিয়াদের গুলিতে প্রাণ গেল সিলেটের যুবকের
ভারতীয় খাসিয়াদের গুলিতে প্রাণ গেল সিলেটের যুবকের

৩০ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে জেনেভায় বসছে যুক্তরাষ্ট্রের শান্তি বৈঠক
ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে জেনেভায় বসছে যুক্তরাষ্ট্রের শান্তি বৈঠক

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

৩৭ মিনিট আগে | অর্থনীতি

টেস্টে নতুন উচ্চতায় তাইজুল
টেস্টে নতুন উচ্চতায় তাইজুল

৪১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মার্কিন সতর্কবার্তার পর ভেনেজুয়েলায় ফ্লাইট বাতিল ৬টি বিমান সংস্থার
মার্কিন সতর্কবার্তার পর ভেনেজুয়েলায় ফ্লাইট বাতিল ৬টি বিমান সংস্থার

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রস্তাব নিয়ে জেলেনস্কির ওপর ট্রাম্পের চাপ, কী বলছে মিত্ররা?
প্রস্তাব নিয়ে জেলেনস্কির ওপর ট্রাম্পের চাপ, কী বলছে মিত্ররা?

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুমিন যখন লজ্জিত হয়
মুমিন যখন লজ্জিত হয়

৫৩ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

নতুন চমক নিয়ে ফিরছেন মিম
নতুন চমক নিয়ে ফিরছেন মিম

৫৮ মিনিট আগে | শোবিজ

ঢাকা উত্তরে প্রথম কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারের যাত্রা শুরু
ঢাকা উত্তরে প্রথম কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারের যাত্রা শুরু

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সার উৎপাদনে ব্যবহৃত গ্যাসের নতুন দাম ঘোষণা আজ
সার উৎপাদনে ব্যবহৃত গ্যাসের নতুন দাম ঘোষণা আজ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সুদানে অপুষ্টিতে এক মাসে ২৩ শিশুর মৃত্যু
সুদানে অপুষ্টিতে এক মাসে ২৩ শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভেনেজুয়েলার আকাশসীমা ঝুঁকি ঘোষণা করলো যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলার আকাশসীমা ঝুঁকি ঘোষণা করলো যুক্তরাষ্ট্র

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভিকারুননিসায় রবিবারের সব পরীক্ষা স্থগিত
ভিকারুননিসায় রবিবারের সব পরীক্ষা স্থগিত

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে প্লট জালিয়াতির মামলায় যুক্তিতর্ক উপস্থাপন আজ
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে প্লট জালিয়াতির মামলায় যুক্তিতর্ক উপস্থাপন আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টিভিতে আজকের কোন খেলা কোথায় দেখবেন
টিভিতে আজকের কোন খেলা কোথায় দেখবেন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টেলিকম খাত পুনর্গঠনে গেজেট প্রকাশ, মধ্যস্বত্বভোগী লাইসেন্স বাতিল
টেলিকম খাত পুনর্গঠনে গেজেট প্রকাশ, মধ্যস্বত্বভোগী লাইসেন্স বাতিল

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?
আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পেরুর সাবেক প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা
পেরুর সাবেক প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পঞ্চগড়ে তাপমাত্রা নামল ১২ ডিগ্রিতে
পঞ্চগড়ে তাপমাত্রা নামল ১২ ডিগ্রিতে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

১৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

১৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ
ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ

খবর

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা