শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৭ সেপ্টেম্বর, ২০১৮ আপডেট:

সংবিধান সামনে রেখেই জাতীয় ঐক্য

----- ড. কামাল হোসেন
প্রিন্ট ভার্সন
সংবিধান সামনে রেখেই জাতীয় ঐক্য

সংবিধান সামনে রেখেই জাতীয় ঐক্য গড়ে তোলার কথা বললেন গণফোরাম সভাপতি বিশিষ্ট আইনজ্ঞ ড. কামাল হোসেন। তিনি বলেন, আমাদের কাজ হচ্ছে জনগণকে সংঘবদ্ধ ও সক্রিয় করা। অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের দাবিতে গণতান্ত্রিক আন্দোলনে জনগণের থাকার ব্যাপারে উদ্বুদ্ধ করা। আমরা দেশব্যাপী সভা-সমাবেশ ও গণসচেতনতামূলক কর্মসূচির উদ্যোগ নিয়েছি। আমরা গণজাগরণ সৃষ্টি করতে চাই। বুধবার দুপুরে রাজধানীর মতিঝিলে নিজ কার্যালয়ে বাংলাদেশ প্রতিদিনের সঙ্গে একান্ত সাক্ষাৎকারে এসব কথা বলেন জাতীয় ঐক্য প্রক্রিয়ার অন্যতম উদ্যোক্তা ড. কামাল হোসেন। খোলামেলা আলোচনায় দেশের চলমান রাজনীতি, জাতীয় ঐক্য প্রক্রিয়াসহ আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন নিয়ে কথা বলেন তিনি। দেশের চলমান রাজনীতি প্রসঙ্গে ড. কামাল হোসেন বলেন, দেশ এখন অনিশ্চয়তার পথে। ২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারি নির্বাচনের পর বলা হয়েছিল কিছুদিন পর সবার অংশগ্রহণে আরেকটি গ্রহণযোগ্য নির্বাচন দেওয়া হবে। কিন্তু চার বছরেও তা দেওয়া হয়নি। এটা সরকার পরিকল্পিতভাবেই বিলম্বিত করেছে। জনগণকে দেওয়া কথা রাখেনি ক্ষমতাসীনরা। নির্বাচন না দিয়ে পুরো সময়টাই পার করে নিয়ে নিল তারা। তিনি বলেন, তারা প্রধান বিরোধী দল বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার দুর্নীতির মামলার বিচার কার্যক্রম নির্বাচনের আগমুহূর্তে শুরু করেছে। এটাও একটা সুষ্ঠু নির্বাচনের পরিবেশ গড়ে তোলার আলামত নয়। সরকার খালেদা জিয়ার বিচার করতে চাইলে আগেও করতে পারত। নির্বাচন আসার সঙ্গে সঙ্গে এ বিচার শুরু করা মানুষের মধ্যে স্বাভাবিকভাবেই নেতিবাচক প্রভাব পড়বে। এভাবে হয় না। জাতীয় ঐক্য নিয়ে তিনি বলেন, আনুষ্ঠানিকভাবেই আমরা জাতীয় ঐক্যের ডাক দিয়েছি। এ নিয়ে গণসংযোগও করছি। বিভিন্ন স্থানে জনসভা ও সমাবেশ করারও চিন্তাভাবনা রয়েছে। এ ক্ষেত্রে আমরা গণমাধ্যমেরও সহযোগিতা চাই। জনগণের কাছে আমরা যেতে চাই। নিজেদের ভোটাধিকার ও গণতন্ত্রের আন্দোলনে তাদের সক্রিয় অংশগ্রহণ চাই। কেউ যেন নীরব নিষ্ক্রিয় না থাকেন। সক্রিয়ভাবে দেশবাসীকে পাশে চাই। সংবিধানপ্রণেতা ড. কামাল হোসেন বলেন, ২২ সেপ্টেম্বর আমরা ঢাকায় ঐতিহাসিক সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে জনসভা করতে চাই। এখন একটা কালচার হলো, জনসভার জন্য পুলিশের অনুমতি নিতে হবে। আমি এর কোনো যুক্তি খুঁজে পাই না। সভা-সমাবেশ করতে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর অনুমতি লাগবে কেন? তার পরও যথাযথ কর্তৃপক্ষের কাছে আবেদন করেছি। এখনো কোনো উত্তর পাইনি। এমন ইঙ্গিতও পাচ্ছি, হয়তো দেওয়াই হবে না। বিরোধী দলগুলোর সঙ্গেও সরকার একই আচরণ করছে। আমাদের বলা হচ্ছে, ঘরোয়া মিটিং করেন। এটা কোন ধরনের গণতন্ত্র? তারা কতটুকু গণতন্ত্র লালন করছে তা নিয়েও প্রশ্ন রয়েছে। তবে ২২ সেপ্টেম্বর জনসভায় জামায়াত ছাড়া সব দলকেই আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে। আশা করছি, জনসভা করতে পারব। সবাইকেই আমরা পাশে চাই। প্রবীণ আইনজীবী ড. কামাল বলেন, সরকার সংবিধানের মূল কাঠামো থেকে সরে যাচ্ছে। এখন ন্যায়বিচার পাওয়াই মুশকিল। উচ্চ ও নিম্ন আদালতের দিকে তাকালে দেখা যায় আইনের শাসনের কত অভাব। সরকারি দলের জন্য এক ধরনের আইন আর সাধারণ মানুষের জন্য আরেক ধরনের আইন। নির্বাচনকালীন সরকারে গণফোরাম যাবে কিনা— জানতে চাইলে তিনি বলেন, আমরা এ ব্যাপারে সতর্ক অবস্থানে আছি। ন্যূনতম সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য ওই নির্বাচনকালীন সরকার হবে কিনা তা নিয়েও প্রশ্ন আছে। আমরা আমাদের অবাধ, সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের দাবিগুলো তুলে ধরেছি। এখন সরকার কী করবে তাদের বিষয়। অধ্যাপক ডা. বদরুদ্দোজা চৌধুরী, আ স ম আবদুর রব ও মাহমুদুর রহমান মান্নার নেতৃত্বাধীন যুক্তফ্রন্টে যাবেন কিনা— এমন প্রশ্নে তিনি বলেন, এ নিয়ে আলাপ-আলোচনা চলছে, আরও হবে। সময়মতো সব জানতে পারবেন। তবে এ মুহূর্তে আমরা নেই। আমরা নতুন কিছু করব কিনা তাও এখনই বলা যাবে না। কোটা ও নিরাপদ সড়কের দাবিতে শিশু-কিশোরদের রাজপথের আন্দোলনকে যৌক্তিক আখ্যা দিয়ে ড. কামাল বলেন, শিক্ষার্থীদের দাবিগুলো ছিল যৌক্তিক। আমাদের সমর্থন রয়েছে। তাদের দেখেই আমরা আশার আলো দেখতে পাই। ’৫২-এর ভাষা আন্দোলনেও তরুণ ছাত্র ও যুবকরা অন্যায়ের বিরুদ্ধে মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়েছিলেন। ভাষা আন্দোলনের সময় তিনজন শহীদ হওয়ার পর তারা রাজপথে সক্রিয় ছিলেন। তাদের আন্দোলনের পথ ধরেই আজ বাংলা আন্তর্জাতিক মাতৃভাষার স্বীকৃতি পেয়েছে। ঐতিহাসিক ৬ দফা, ১১ দফা, মহান মুক্তিযুদ্ধ থেকে শুরু করে আশির দশকে স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলনেও তরুণদের সক্রিয় অংশগ্রহণ ছিল। আমাদের তরুণদের মধ্যে বিবেকের তাড়নায় যে ঐক্য গড়ে ওঠে তাতেই আমরা আশার আলো দেখতে পাই। নির্বাচনকালীন নিরপেক্ষ সরকার ও বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়াসহ সব রাজবন্দীর মুক্তি দাবিতে বিএনপি আপনাদের পাশে পাবে কিনা— জানতে চাইলে ড. কামাল বলেন, গণতান্ত্রিক ও সাংবিধানিক আন্দোলন হলে অবশ্যই আমরা সঙ্গে থাকব। এসব বিষয়ে আমাদের সহানুভূতি থাকবে, সমর্থন ও সহযোগিতা থাকবে। তারা কীভাবে আন্দোলন চান সেটাই বিবেচ্য বিষয়। সব বিষয় নিয়েই আমরা মূলত জাতীয় ঐক্যের ডাক দিয়েছি। এর লক্ষ্য হলো জনগণ ঐক্যবদ্ধভাবেই এ দাবিগুলো তুলে ধরবে। আমরা কোনো দলীয় দাবি হিসেবে দেখতে চাই না। জাতীয় দাবি হিসেবেই দেখতে চাই। তিনি বলেন, নানা সমস্যার মধ্যেও বাংলাদেশ নিয়ে আমি ব্যাপক আশাবাদী। এ দেশটি সম্ভাবনাময় একটি দেশ। কুশাসন, অন্যায়-অত্যাচার সত্ত্বেও উপমহাদেশে বাংলাদেশের প্রবৃদ্ধির হার সবচেয়ে বেশি। অনেক বাধা-বিপত্তি অতিক্রম করে আজ এ অবস্থানে বাংলাদেশ আসতে সক্ষম হয়েছে। এ ক্ষেত্রে বেসরকারি খাতের ভূমিকা সবচেয়ে বেশি উল্লেখযোগ্য। দেশে যদি সুশাসন ও গণতন্ত্র ঠিকমতো প্রতিষ্ঠিত হতো, তাহলে প্রবৃদ্ধির এ হার আরও অনেক বেশি হতো। তিনি বলেন, সুযোগ-সুবিধা না পেয়েও আমাদের কৃষক, গার্মেন্ট শ্রমিক, প্রবাসী বাংলাদেশিসহ সর্বস্তরের সাধারণ মানুষের কর্মক্ষমতার প্রতি আগ্রহ অবিস্মরণীয়। গার্মেন্ট শ্রমিকরা ঠিকমতো বেতন না পেলেও কাজে পিছিয়ে নেই। বিদেশে কর্মরত শ্রমিকরাও নানা প্রতিকূলতার মধ্যে দেশে টাকা পাঠাচ্ছেন। এগুলো দেশপ্রেম থেকেই হয়। এটাই বাংলাদেশ। ড. কামাল হোসেন বলেন, সরকার সংবিধানের কথা বলে, কিন্তু সেখানে তো লেখা আছে মানুষের বাকস্বাধীনতার কথা। কিন্তু সবাই কি ঠিকমতো কথা বলতে পারেন? গণমাধ্যম সঠিক চিত্র তুলে ধরতে পারে? আন্তর্জাতিক চিত্রশিল্পী শহিদুল আলমকে যেভাবে গ্রেফতার করে রিমান্ডে নেওয়া হলো তার তীব্র নিন্দা জানাই। অবিলম্বে তার মুক্তি দাবি করছি। নিজেকে নিয়ে সম্প্রতি এক সংবাদ সম্মেলনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার মন্তব্যকে ইতিবাচকভাবেই দেখছেন ড. কামাল হোসেন।

এই বিভাগের আরও খবর
বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা কেন্দ্র করে ভাঙচুর সড়ক অবরোধ
বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা কেন্দ্র করে ভাঙচুর সড়ক অবরোধ
সংবিধানের পঞ্চদশ সংশোধনীর পুরোটা বাতিল চেয়ে আপিল
সংবিধানের পঞ্চদশ সংশোধনীর পুরোটা বাতিল চেয়ে আপিল
ঐকমত্যে দলগুলোকে এক সপ্তাহ দিল সরকার
ঐকমত্যে দলগুলোকে এক সপ্তাহ দিল সরকার
আলোচনায় সমাধান না হলে অনিশ্চিত গন্তব্যে যাবে দেশ
আলোচনায় সমাধান না হলে অনিশ্চিত গন্তব্যে যাবে দেশ
গণতন্ত্র প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দিতে হবে
গণতন্ত্র প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দিতে হবে
৩০০ আসনে প্রার্থী দেবে এনসিপি
৩০০ আসনে প্রার্থী দেবে এনসিপি
লন্ডন গেলেন সালাহউদ্দিন
লন্ডন গেলেন সালাহউদ্দিন
সূচকে বড় পতন কমেছে বেশির ভাগ কোম্পানির দর
সূচকে বড় পতন কমেছে বেশির ভাগ কোম্পানির দর
ইতিহাস গড়ার পথে মামদানি
ইতিহাস গড়ার পথে মামদানি
জামায়াত আমিরকে শুভেচ্ছা ইসলামী দলগুলোর
জামায়াত আমিরকে শুভেচ্ছা ইসলামী দলগুলোর
সংকটময় মুহূর্তে দেশ নির্বাচনই নির্ধারণ করবে গতিপথ
সংকটময় মুহূর্তে দেশ নির্বাচনই নির্ধারণ করবে গতিপথ
অবিলম্বে জুলাই সনদ আদেশ চায় এনসিপি
অবিলম্বে জুলাই সনদ আদেশ চায় এনসিপি
সর্বশেষ খবর
শৃঙ্খলা ভঙ্গের কারণে রউফকে শাস্তি দিলো আইসিসি
শৃঙ্খলা ভঙ্গের কারণে রউফকে শাস্তি দিলো আইসিসি

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

হলিউড অভিনেত্রী ডায়ান ল্যাডের মৃত্যু
হলিউড অভিনেত্রী ডায়ান ল্যাডের মৃত্যু

২ মিনিট আগে | শোবিজ

ঢাবিতে সহিংসতায় ছাত্রলীগ নেতাসহ ৪০৩ জনকে শোকজ
ঢাবিতে সহিংসতায় ছাত্রলীগ নেতাসহ ৪০৩ জনকে শোকজ

২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নভেম্বরের ৩ দিনেই রেমিট্যান্স এলো ৩৫০ মিলিয়ন ডলার
নভেম্বরের ৩ দিনেই রেমিট্যান্স এলো ৩৫০ মিলিয়ন ডলার

২ মিনিট আগে | অর্থনীতি

গাজীপুরে যুবক খুন, গ্রেফতার ২
গাজীপুরে যুবক খুন, গ্রেফতার ২

১১ মিনিট আগে | নগর জীবন

এনসিপিকে ‌‘শাপলা কলি’ দিয়ে ইসির বিজ্ঞপ্তি
এনসিপিকে ‌‘শাপলা কলি’ দিয়ে ইসির বিজ্ঞপ্তি

১৯ মিনিট আগে | জাতীয়

মাদকাসক্তি কেড়ে নিল শন উইলিয়ামসের ক্যারিয়ার
মাদকাসক্তি কেড়ে নিল শন উইলিয়ামসের ক্যারিয়ার

৩০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

দিল্লিতে প্রতি ৭ জনের ১ জনের মৃত্যু বায়ুদূষণে: গবেষণা
দিল্লিতে প্রতি ৭ জনের ১ জনের মৃত্যু বায়ুদূষণে: গবেষণা

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেসিকে সেরা বলে বিনয়ী হতে চাই না : রোনালদো
মেসিকে সেরা বলে বিনয়ী হতে চাই না : রোনালদো

৪৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আজকের আলোচিত ১০ খবর
আজকের আলোচিত ১০ খবর

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

দুই দল যা-ই বলে, সরকার তা-ই করে : মির্জা আব্বাস
দুই দল যা-ই বলে, সরকার তা-ই করে : মির্জা আব্বাস

৪৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

বিমান বাংলাদেশকে এয়ারবাস কেনার প্রস্তাব চার ইউরোপীয় রাষ্ট্রদূতের
বিমান বাংলাদেশকে এয়ারবাস কেনার প্রস্তাব চার ইউরোপীয় রাষ্ট্রদূতের

১ ঘণ্টা আগে | এভিয়েশন

গোপনে পরমাণু পরীক্ষা করার বিষয়ে কি বলছে পাকিস্তান
গোপনে পরমাণু পরীক্ষা করার বিষয়ে কি বলছে পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পদোন্নতি পাচ্ছেন এক হাজারের বেশি বিচারক
পদোন্নতি পাচ্ছেন এক হাজারের বেশি বিচারক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরাক আগ্রাসনের ‘মূল হোতা’ সাবেক মার্কিন ভাইস প্রেসিডেন্টের মৃত্যু
ইরাক আগ্রাসনের ‘মূল হোতা’ সাবেক মার্কিন ভাইস প্রেসিডেন্টের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তরিকুল ইসলাম ছিলেন দলের দুর্দিনের কাণ্ডারি: তৃপ্তি
তরিকুল ইসলাম ছিলেন দলের দুর্দিনের কাণ্ডারি: তৃপ্তি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রামপালে ট্রাকের ধাক্কায় মোটরসাইকেলের ৩ আরোহী নিহত
রামপালে ট্রাকের ধাক্কায় মোটরসাইকেলের ৩ আরোহী নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০৮৩ সাল পর্যন্ত পৃথিবী সঙ্গী দুই চাঁদ!
২০৮৩ সাল পর্যন্ত পৃথিবী সঙ্গী দুই চাঁদ!

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ভিয়েতনামে বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৪০
ভিয়েতনামে বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৪০

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪ জেলায় অতিভারি বৃষ্টি ও ভূমিধসের শঙ্কা
৪ জেলায় অতিভারি বৃষ্টি ও ভূমিধসের শঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুডিসিয়াল সার্ভিস কমিশনে নিয়োগ পেলেন বিচারপতি আহমেদ সোহেল
জুডিসিয়াল সার্ভিস কমিশনে নিয়োগ পেলেন বিচারপতি আহমেদ সোহেল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘১৭ বছর রাজপথে নির্যাতিত ত্যাগী কর্মীদের চোখে আজ আশার আলো’
‘১৭ বছর রাজপথে নির্যাতিত ত্যাগী কর্মীদের চোখে আজ আশার আলো’

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ভারতে ট্রেন দুর্ঘটনায় ৬ জন নিহত
ভারতে ট্রেন দুর্ঘটনায় ৬ জন নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে টেস্ট দল ঘোষণা বাংলাদেশের
আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে টেস্ট দল ঘোষণা বাংলাদেশের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রথমবার বাগদানের আংটি দেখালেন রাশমিকা
প্রথমবার বাগদানের আংটি দেখালেন রাশমিকা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সিদ্ধিরগঞ্জে ইয়াবা ও হেরোইনসহ গ্রেফতার ৪
সিদ্ধিরগঞ্জে ইয়াবা ও হেরোইনসহ গ্রেফতার ৪

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে ধানের শীষ পেলেন বিএনপির তিন শীর্ষ নেতার উত্তরাধিকারী
চট্টগ্রামে ধানের শীষ পেলেন বিএনপির তিন শীর্ষ নেতার উত্তরাধিকারী

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নির্বাচনের সময়ে ভুয়া খবর প্রচারে জেল-জরিমানা
নির্বাচনের সময়ে ভুয়া খবর প্রচারে জেল-জরিমানা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ার ডিবির সাবেক ইনচার্জসহ দুইজনের প্রত্যাহার আদেশ বাতিল
বগুড়ার ডিবির সাবেক ইনচার্জসহ দুইজনের প্রত্যাহার আদেশ বাতিল

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় সমবায় শিল্প বণিক সমিতির চেয়ারম্যানের ৪ বছরের কারাদণ্ড
বগুড়ায় সমবায় শিল্প বণিক সমিতির চেয়ারম্যানের ৪ বছরের কারাদণ্ড

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
সুপ্রিম কোর্টের ১০ আইনজীবীকে বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা
সুপ্রিম কোর্টের ১০ আইনজীবীকে বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাসনাত-সারজিস-আখতার-নাসীরের আসনে বিএনপির প্রার্থী যারা
হাসনাত-সারজিস-আখতার-নাসীরের আসনে বিএনপির প্রার্থী যারা

১০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ইশরাক মনোনয়ন পাওয়ায় যা বললেন নুসরাত
ইশরাক মনোনয়ন পাওয়ায় যা বললেন নুসরাত

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিএনপির সবচেয়ে কম বয়সী প্রার্থী শ্রাবণ
বিএনপির সবচেয়ে কম বয়সী প্রার্থী শ্রাবণ

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের নতুন সচিব ড. নূরুন্নাহার চৌধুরী
নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের নতুন সচিব ড. নূরুন্নাহার চৌধুরী

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে জেলার কোনও আসনেই প্রার্থী দেয়নি বিএনপি
যে জেলার কোনও আসনেই প্রার্থী দেয়নি বিএনপি

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মনোনয়ন পেয়ে আনন্দ মিছিল করতে নিষেধ করলেন শামা ওবায়েদ
মনোনয়ন পেয়ে আনন্দ মিছিল করতে নিষেধ করলেন শামা ওবায়েদ

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কর্মীদের আবেগকেও সম্মান করতে হবে : রুমিন ফারহানা
কর্মীদের আবেগকেও সম্মান করতে হবে : রুমিন ফারহানা

৮ ঘণ্টা আগে | টক শো

খুলনা বিভাগে বাবার আসনে তিন পুত্র বিএনপির প্রার্থী
খুলনা বিভাগে বাবার আসনে তিন পুত্র বিএনপির প্রার্থী

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাকায় মিলছে বিষধর গোখরার দেখা, কিন্তু কেন?
ঢাকায় মিলছে বিষধর গোখরার দেখা, কিন্তু কেন?

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মনোনয়নকে কেন্দ্র করে সহিংসতা, বিএনপির চার নেতা বহিষ্কার
মনোনয়নকে কেন্দ্র করে সহিংসতা, বিএনপির চার নেতা বহিষ্কার

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইলহান ওমরকে যুক্তরাষ্ট্র ছাড়তে বললেন ডোনাল্ড ট্রাম্প
ইলহান ওমরকে যুক্তরাষ্ট্র ছাড়তে বললেন ডোনাল্ড ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিবন্ধন পেল এনসিপিসহ তিন দল
নিবন্ধন পেল এনসিপিসহ তিন দল

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাদারীপুর-১ আসনে কামাল মোল্লার মনোনয়ন স্থগিত
মাদারীপুর-১ আসনে কামাল মোল্লার মনোনয়ন স্থগিত

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

১১ নভেম্বর থেকে বাংলাদেশে বিদ্যুৎ বন্ধের হুমকি আদানি পাওয়ারের
১১ নভেম্বর থেকে বাংলাদেশে বিদ্যুৎ বন্ধের হুমকি আদানি পাওয়ারের

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক বিমান বানিয়ে যতো লাভ করল ইরান
এক বিমান বানিয়ে যতো লাভ করল ইরান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী ঘোষণা কবে, জানালেন শফিকুর রহমান
জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী ঘোষণা কবে, জানালেন শফিকুর রহমান

১২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নিবন্ধন না পেয়ে আমরণ অনশনে আমজনতার তারেক
নিবন্ধন না পেয়ে আমরণ অনশনে আমজনতার তারেক

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুড়িগ্রাম-৪: জামায়াত-বিএনপির হয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন আপন দুই ভাই
কুড়িগ্রাম-৪: জামায়াত-বিএনপির হয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন আপন দুই ভাই

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমির হামজার সঙ্গে নির্বাচনী লড়াইয়ে বিএনপির জাকির হোসেন
আমির হামজার সঙ্গে নির্বাচনী লড়াইয়ে বিএনপির জাকির হোসেন

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত ৩৭ বন্দিকে মুক্তি দিচ্ছে সরকার
যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত ৩৭ বন্দিকে মুক্তি দিচ্ছে সরকার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমেরিকাকে যে কঠিন শর্ত দিলেন ইরানের খামেনি
আমেরিকাকে যে কঠিন শর্ত দিলেন ইরানের খামেনি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জোট করলেও নিজ দলের প্রতীকে ভোট, অধ্যাদেশ জারি
জোট করলেও নিজ দলের প্রতীকে ভোট, অধ্যাদেশ জারি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে জেলায় কোনো প্রার্থীই দেয়নি বিএনপি
যে জেলায় কোনো প্রার্থীই দেয়নি বিএনপি

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আসলাম চৌধুরী মনোনয়ন না পাওয়ায় মহাসড়ক অবরোধ
আসলাম চৌধুরী মনোনয়ন না পাওয়ায় মহাসড়ক অবরোধ

২২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিএনপির মনোনয়ন না পেয়ে যা বললেন কনকচাঁপা
বিএনপির মনোনয়ন না পেয়ে যা বললেন কনকচাঁপা

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

যে কারণে ৭৫ শতাংশ ভারতীয় শিক্ষার্থীর ভিসা আবেদন বাতিল কানাডার
যে কারণে ৭৫ শতাংশ ভারতীয় শিক্ষার্থীর ভিসা আবেদন বাতিল কানাডার

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মনোনয়ন পেয়ে যে বার্তা দিলেন ইশরাক
মনোনয়ন পেয়ে যে বার্তা দিলেন ইশরাক

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

৩০০ আসনে প্রার্থী দিতে প্রস্তুতি নিচ্ছে এনসিপি : সারজিস
৩০০ আসনে প্রার্থী দিতে প্রস্তুতি নিচ্ছে এনসিপি : সারজিস

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শিগগিরই আসছে ২৫০০ কোটি টাকার ৭ম বিনিয়োগ সুকুক
শিগগিরই আসছে ২৫০০ কোটি টাকার ৭ম বিনিয়োগ সুকুক

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
২৩৭ আসনে বিএনপির প্রার্থী
২৩৭ আসনে বিএনপির প্রার্থী

প্রথম পৃষ্ঠা

লন্ডন গেলেন সালাহউদ্দিন
লন্ডন গেলেন সালাহউদ্দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

আলু এখন কৃষকের বোঝা
আলু এখন কৃষকের বোঝা

পেছনের পৃষ্ঠা

আলোচনায় রাজি জামায়াতে ইসলামী
আলোচনায় রাজি জামায়াতে ইসলামী

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির এমপি প্রার্থী হচ্ছেন যাঁরা
বিএনপির এমপি প্রার্থী হচ্ছেন যাঁরা

ভোটের মাঠে

এক হৃদয়ভাঙা গল্পের নায়িকা
এক হৃদয়ভাঙা গল্পের নায়িকা

মাঠে ময়দানে

ঘাটে ফিরছে ইলিশভর্তি ট্রলার
ঘাটে ফিরছে ইলিশভর্তি ট্রলার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

প্রধান উপদেষ্টার দূরদর্শী সিদ্ধান্ত এবং রাজনৈতিক দলের দায়িত্ব
প্রধান উপদেষ্টার দূরদর্শী সিদ্ধান্ত এবং রাজনৈতিক দলের দায়িত্ব

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাস গড়ার পথে মামদানি
ইতিহাস গড়ার পথে মামদানি

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিজিটাল ব্যাংক লাইসেন্সের জন্য ১২ প্রতিষ্ঠানের আবেদন জমা
ডিজিটাল ব্যাংক লাইসেন্সের জন্য ১২ প্রতিষ্ঠানের আবেদন জমা

নগর জীবন

ফের ভয়াবহ গ্যাসসংকট
ফের ভয়াবহ গ্যাসসংকট

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ বছরে বে-টার্মিনাল চালু
পাঁচ বছরে বে-টার্মিনাল চালু

নগর জীবন

উত্তাপ ছড়াচ্ছে বাংলাদেশ-ভারত ম্যাচ
উত্তাপ ছড়াচ্ছে বাংলাদেশ-ভারত ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

মসজিদ থেকে রক্তাক্ত স্বামীকে বাসায় নিয়ে আসেন স্থানীয়রা
মসজিদ থেকে রক্তাক্ত স্বামীকে বাসায় নিয়ে আসেন স্থানীয়রা

পেছনের পৃষ্ঠা

৩০০ আসনে প্রার্থী দেবে এনসিপি
৩০০ আসনে প্রার্থী দেবে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সিন্ডিকেটে আটকা পড়ছে মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার
সিন্ডিকেটে আটকা পড়ছে মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

বিতর্কমুক্ত সংবিধান গড়ার চ্যালেঞ্জ
বিতর্কমুক্ত সংবিধান গড়ার চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

দুবলার চরে রাস উৎসব শুরু
দুবলার চরে রাস উৎসব শুরু

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা কেন্দ্র করে ভাঙচুর সড়ক অবরোধ
বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা কেন্দ্র করে ভাঙচুর সড়ক অবরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্যে দলগুলোকে এক সপ্তাহ দিল সরকার
ঐকমত্যে দলগুলোকে এক সপ্তাহ দিল সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধ
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধ

পেছনের পৃষ্ঠা

এমপিওভুক্ত হচ্ছে ১০৮৯ ইবতেদায়ি মাদ্রাসা
এমপিওভুক্ত হচ্ছে ১০৮৯ ইবতেদায়ি মাদ্রাসা

পেছনের পৃষ্ঠা

মুগডালে রং, চার প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা
মুগডালে রং, চার প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা

দেশগ্রাম

পানিতে ডুবে মৃত্যু তিন শিশুর
পানিতে ডুবে মৃত্যু তিন শিশুর

দেশগ্রাম

অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ
অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ

দেশগ্রাম

বিএনপি নেতার অফিসে বোমা হামলায় শিক্ষক নিহত
বিএনপি নেতার অফিসে বোমা হামলায় শিক্ষক নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন ঘিরে অর্থনৈতিক চাপ আরও বাড়বে
নির্বাচন ঘিরে অর্থনৈতিক চাপ আরও বাড়বে

প্রথম পৃষ্ঠা

বালাশী-বাহাদুরাবাদ সড়ক, রেলসেতুর দাবি
বালাশী-বাহাদুরাবাদ সড়ক, রেলসেতুর দাবি

দেশগ্রাম

কমলা হ্যারিসকে প্রার্থী করা ভুল ছিল : জর্জ ক্লুনি
কমলা হ্যারিসকে প্রার্থী করা ভুল ছিল : জর্জ ক্লুনি

পূর্ব-পশ্চিম