শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০৮ সেপ্টেম্বর, ২০১৮ আপডেট:

কবে হবে আগামী ভোট

তারিখ নিয়ে আলোচনা সরকার ও ইসির মধ্যে, ভিতরে ভিতরে রাজনৈতিক দলগুলোতে চলছে প্রস্তুতি
মাহমুদ আজহার, গোলাম রাব্বানী ও রফিকুল ইসলাম রনি
প্রিন্ট ভার্সন
কবে হবে আগামী ভোট

আগামী একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন কত তারিখে অনুষ্ঠিত হবে, নাকি ভোটের তারিখ নতুন বছরে গড়াবে— তা নিয়ে আলোচনা চলছে সরকার ও নির্বাচন কমিশনের (ইসি) মধ্যে। সম্প্রতি অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত ২৭ ডিসেম্বর জাতীয় নির্বাচনের কথা জানিয়ে বক্তব্য রাখলে এ নিয়ে শুরু হয় বিতর্ক। নির্বাচন কমিশন বলছে, ভোটের তারিখ এখনো চূড়ান্ত হয়নি। তবে সরকার ও নির্বাচন কমিশনের দায়িত্বশীল সূত্র জানিয়েছে, ডিসেম্বরের শেষ সপ্তাহে আগামী একাদশ সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। এ জন্য নির্বাচন কমিশন জোর প্রস্তুতি নিচ্ছে। তবে বিকল্প হিসেবে ২০১৯ সালের ৩ জানুয়ারির কথাও চিন্তায় রাখছে কমিশন। নভেম্বরের মাঝামাঝিতে তফসিল ঘোষণার পরিকল্পনাও রয়েছে ইসির।

এদিকে ডিসেম্বরের শেষ সপ্তাহে নির্বাচনকে সামনে রেখে প্রস্তুতি নিতে শুরু করেছে রাজনৈতিক দলগুলোও। ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ তাদের প্রার্থীর তালিকা প্রায় চূড়ান্ত করে ফেলেছে। দলের প্রধান বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তি আন্দোলনের কথা বললেও বিএনপি ভিতরে ভিতরে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিয়ে রাখছে। দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের হাতে প্রার্থী তালিকা রয়েছে। জাতীয় পার্টি চেয়ারম্যান হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ এরই মধ্যে তিনশ আসনে প্রার্থী দেওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন। ছোট অন্য দলগুলোও বসে নেই, সবাই যার যার মতো করে প্রস্তুতি নিচ্ছেন।

সংবিধান অনুযায়ী আগামী ৩০ অক্টোবর থেকে ২৮ জানুয়ারির মধ্যে একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন করার বাধ্যবাধকতা রয়েছে নূরুল হুদার কমিশনের সামনে। ডিসেম্বরের শেষ সপ্তাহে ভোটের সম্ভাব্য সময় ধরে প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি। এ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে কমিশন সচিব হেলালুদ্দীন আহমদ বাংলাদেশ প্রতিদিনকে জানিয়েছেন, ‘ডিসেম্বরের শেষ দিকে ভোট করা হতে পারে। তবে কোনো টাইম ফ্রেম নির্দিষ্ট করা হয়নি। তবে একটা সময় ধারণা করা হচ্ছে।’

নির্বাচন কমিশনের যত প্রস্তুতি : একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে জোর প্রস্তুতি চলছে নির্বাচন কমিশনে। গত বৃহস্পতিবার চূড়ান্ত করা হয়েছে ভোট কেন্দ্রের তালিকা। সংসদীয় আসনের সীমানা অনুযায়ী ভোটার তালিকার সিডি প্রস্তুতির কাজও শেষ। চলতি মাসের মধ্যে নির্বাচনী আইন সংস্কারের কাজও শেষ করতে চায় ইসি। আগামী সংসদ নির্বাচনে আংশিকভাবে ইভিএমে ভোটগ্রহণের জন্য গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ (আরপিও) সংশোধন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে কমিশন। সেই সংশোধিত আরপিও ভেটিংয়ের জন্য আইন মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়েছে।

নির্বাচন কমিশনের কর্মকর্তারা বলেছেন, অক্টোবরে নির্বাচনকালীন সরকারের সময় শুরুর পরে ভোটের আনুষ্ঠানিকতা শুরু হবে। ভোটের সার্বিক প্রস্তুতি নিয়ে নভেম্বরের শুরুতে রাষ্ট্রপতির সঙ্গে সাক্ষাৎ করবে ইসি। এরপরে ভোটের তারিখ নির্ধারণ করে তফসিলের সিদ্ধান্ত নেবেন তারা। এক্ষেত্রে ডিসেম্বরের শেষ দিকে বা জানুয়ারির শুরুতে সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠানে নভেম্বরের শুরুতে বা মাঝামাঝিতে তফসিল ঘোষণা করা হতে পারে। এক্ষেত্রে ভোটগ্রহণের জন্য ২৭ ডিসেম্বর বা ৩ জানুয়ারি প্রাথমিক তারিখ চিন্তা করা হচ্ছে। কেননা জানুয়ারির তৃতীয় সপ্তাহে শুরু হবে বিশ্ব ইজতেমা। এ লক্ষ্যে তফসিল ঘোষণার আগে-পরে দুই ধাপের অন্তত ৯০টি কাজ চিহ্নিত করে সে অনুযায়ী এগোচ্ছে সাংবিধানিক এ সংস্থাটি। প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কে এম নূরুল হুদা বলেছেন, ‘কমিশনের বৈঠকে ভোটের তারিখ চূড়ান্ত করা হবে। সেক্ষেত্রে ডিসেম্বরের শেষে অথবা জানুয়ারির শুরুতে ভোট হবে। শিক্ষার্থীদের সমাপনী পরীক্ষা ও বিশ্ব ইজতেমার সময়কেও বিবেচনায় নেবে কমিশন।’ ইসির কর্মকর্তাদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, ভোটের ক্ষণ গণনার শুরু থেকে ফলাফলের গেজেট করা পর্যন্ত অন্তত ৯০টি কাজ চিহ্নিত করে কর্মপরিকল্পনা সাজাচ্ছেন তারা। প্রথম ধাপে ভোট কেন্দ্রের তালিকা, পুনর্নির্ধারিত সীমানা অনুযায়ী আসনভিত্তিক ভোটার তালিকা চূড়ান্ত করা, স্বচ্ছ ব্যালট বাক্স, নির্বাচনসামগ্রী কেনাকাটা, ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল, প্রশিক্ষকদের প্রশিক্ষণ, নির্বাচনী ম্যানুয়াল তৈরি, মনোনয়নপত্র মুদ্রণসহ আনুষঙ্গিক কাজ সেপ্টেম্বর-অক্টোবরে শেষ করা হবে। তফসিল ঘোষণার পর শুরু হবে দ্বিতীয় ধাপের কাজ। ইসি সচিব হেলালুদ্দীন আহমদ বলেন, ভোটার তালিকার কাজ শেষ হয়েছে। ভোট কেন্দ্রের খসড়া হয়েছে। দ্রব্যসামগ্রী কেনার কার্যাদেশ দেওয়া হয়েছে। কমিশনের সভায় এসব কিছুর অগ্রগতি, নির্বাচনী কর্মকর্তা, আইনশৃঙ্খলা, আর্থিক বরাদ্দসহ সার্বিক বিষয় আলোচনা হবে।

নির্বাচনী ট্রেনে আওয়ামী লীগ : নির্বাচনী ট্রেনে যাত্রা শুরু করেছে আওয়ামী লীগ। লক্ষ্য হ্যাটট্রিক বিজয় অর্জন করে দলকে টানা তৃতীয়বারের মতো ক্ষমতায় আনা। এ জন্য চলছে জোর প্রস্তুতি। এর অংশ হিসেবে কেন্দ্রীয় নেতারা যাচ্ছেন জেলা সফরে। ডাকা হচ্ছে বিভাগীয় ও জেলা নেতা এবং মনোনয়নপ্রত্যাশীদের। সতর্ক করা হচ্ছে বিরোধকারীদের। এ মাসেই শুরু হবে দলীয় প্রার্থী মনোনয়নের প্রক্রিয়া। এ জন্য জেলা, উপজেলা পর্যায়ের নেতাদের কাছ থেকে সম্ভাব্য প্রার্থীদের সম্পর্কে মতামত নেওয়া হবে। নির্বাচনে মনোনয়নের জন্য প্রার্থী হয়ে বা নির্বাচনকে কেন্দ্র করে যারা দলের মধ্যে সমস্যা সৃষ্টি করছেন তাদের তালিকা করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। গত বৃহস্পতিবার রাতে আওয়ামী লীগের কার্যনির্বাহী সংসদের সভায় দলের সভানেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সাংগঠনিক সম্পাদকদের এই নির্দেশ দিয়েছেন। এ ছাড়াও জোটের শরিকদের সঙ্গেও দফারফা করা হবে এ মাসের মধ্যেই।      

আওয়ামী লীগের নীতিনির্ধারণী পর্যায়ের নেতাদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, মনোনয়ন প্রক্রিয়া চূড়ান্ত করতে দলের জেলা সভাপতি, সাধারণ সম্পাদক এবং উপজেলা সভাপতি, সাধারণ সম্পাদকদের ডেকে সম্ভাব্য প্রার্থীদের সম্পর্কে মতামত নেওয়া হবে। এ প্রক্রিয়ায় পর্যায়ক্রমে একটি করে বিভাগের জেলাগুলোকে একসঙ্গে ডাকা হতে পারে। চলতি মাসেই এই প্রক্রিয়া শুরুর কথা রয়েছে। এর পর তৃণমূল নেতাদের ভোটে তিনজন প্রার্থী নির্বাচন করে কেন্দে  পাঠানো হবে। এ ছাড়া প্রতিটি নির্বাচনী এলাকায় বিভিন্ন সময় বিভিন্ন এজেন্সির মাধ্যমে যে জরিপ চালানো হয়েছে তার রিপোর্টও প্রার্থী মনোনয়নে গুরুত্ব পাবে। জরিপ রিপোর্ট, জেলা-উপজেলা নেতাদের মতামত এবং তৃণমূলের সুপারিশ এসব বিবেচনায় নিয়ে দলের পার্লামেন্টারি বোর্ডের সভায় প্রার্থী চূড়ান্ত করা হবে।  

আওয়ামী লীগের নীতিনির্ধারণী ফোরামের নেতারা বলছেন, আমাদের মনোনয়ন প্রক্রিয়া শুরু হয়ে গেছে। প্রতিটি নির্বাচনী আসনে দফায় দফায় জরিপ চালানো হয়েছে। এরপর আওয়ামী লীগের জেলা কমিটির সভাপতি, সাধারণ সম্পাদক এবং উপজেলা কমিটির সভাপতি, সাধারণ সম্পাদকদের কাছ থেকে প্রার্থী সম্পর্কে মতামত নেওয়া হবে। এ ছাড়া তৃণমূল থেকে নেতাদের ভোটে তিনজন প্রার্থীকে নির্বাচিত করে কেন্দ্রে পাঠানো হবে। এর পর পার্লামেন্টারি বোর্ড বসে এই জরিপ রিপোর্ট, জেলা-উপজেলা নেতাদের মতামত এবং তৃণমূলের নেতাদের পাঠানো নামগুলো সমন্বয় করে প্রার্থী মনোনয়ন দেওয়া হবে।

এদিকে মাঠের নেতাদের উজ্জীবিত করতে আজ থেকে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরের নেতৃত্বে কেন্দ্রীয় নেতারা নির্বাচনী প্রচার অভিযানে অংশ নেবেন। সকালে ট্রেনযোগে ঢাকা থেকে নেতারা যাবেন নীলফামারী। এই রেল যাত্রাপথে টাঙ্গাইল, সিরাজগঞ্জ, পাবনা, নাটোর, বগুড়া, জয়পুরহাট, দিনাজপুর ও নীলফামারী জেলার অন্তর্ভুক্ত রেলস্টেশনগুলোতে পথসভা করবেন নেতারা। এসব পথসভায় সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের গুরুত্বপূর্ণ বক্তব্য রাখবেন এবং নেতা-কর্মীদের নির্বাচন-সংক্রান্ত প্রয়োজনীয় দিক-নির্দেশনা দেবেন। এর পর ১৩ সেপ্টেম্বর নেতারা নির্বাচনী প্রচার চালাবেন লঞ্চযাত্রার মাধ্যমে। ঢাকা থেকে বরিশালমুখী এই লঞ্চযাত্রার মাধ্যমে প্রচার অভিযান চালানো হবে। এ ছাড়া চলতি মাসেই ঢাকা থেকে চট্টগ্রাম ও কক্সবাজার রোডমার্চ করা হবে। এই প্রচার অভিযানের সময় পথে পথে সমাবেশ ও পথসভা করা হবে। আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব-উল আলম হানিফ বলেন, ‘আমরা নির্বাচনী কাজ পুরোদমে শুরু করেছি। চলতি মাসের মধ্যেই সব কাজ গুছিয়ে আনতে চাই। সে লক্ষ্য নিয়েই কাজ শুরু হয়েছে।’  আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক খালিদ মাহমুদ চৌধুরী বলেন, ‘আমরা নির্বাচনী প্রস্তুতি শুরু করে দিয়েছি। এর অংশ হিসেবে মাঠ পর্যায়ে প্রচারাভিযান শুরু হচ্ছে প্রথমে রেলযাত্রার মাধ্যমে এই কার্যক্রম চালানো হবে। এর পর  লঞ্চযাত্রা ও রোর্ডমার্চ করে প্রচার অভিযান চালানো হবে।’

ভিতরে ভিতরে প্রস্তুতিতে বিএনপি : ভিতরে ভিতরে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছে দশম জাতীয় সংসদ বর্জন করা দল বিএনপি। দলের চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া কারাবন্দী থাকলেও জাতীয় নির্বাচনের ব্যাপারে তার সবুজ সংকেত রয়েছে। এরই মধ্যে লন্ডনে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের কাছে প্রার্থী তালিকা পাঠানো হয়েছে। তিনি এগুলো নিয়ে দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের সঙ্গে কথাবার্তাও বলেছেন। বিএনপির সাবেক মন্ত্রী-এমপি ও তরুণ নেতাদের অনেকেই সবুজ সংকেত পেয়েছেন। এর মধ্যে নেতাদের অনেকেই নির্বাচনী মাঠে নেমেও পড়েছেন। জানা যায়, আগামী ১০ ও ১১ সেপ্টেম্বর দলের ভাইস চেয়ারম্যান ও উপদেষ্টাদের সঙ্গে বৈঠক করবেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্যরা। ওই দুই দিন সন্ধ্যা ৭টায় বিএনপি  চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার গুলশানের রাজনৈতিক কার্যালয়ে এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে। সেখানে আগামী নির্বাচন, বেগম খালেদা জিয়ার কারামুক্তিসহ চলমান রাজনৈতিক পরিস্থিতি নিয়ে তাদের মতামত ও পরামর্শ নেওয়া হবে। এ প্রসঙ্গে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘চলমান রাজনৈতিক পরিস্থিতি নিয়েই দলের ভাইস চেয়ারম্যান ও উপদেষ্টাদের সঙ্গে বসার কথা রয়েছে। তবে সেখানে সামগ্রিক বিষয় নিয়ে আলোচনা হবে। গণতন্ত্রের নেত্রী ও আমাদের চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া কারাগারে। তিনি আজ অসুস্থ। আমরা তার সুচিকিৎসার জন্য মুক্তি চাই। তিনি কারামুক্ত হলে আমরা নির্বাচনে যাওয়ার চিন্তা করব। এর আগে সরকারকে জনগণের যৌক্তিক দাবিগুলো মেনে নিতে হবে।’ বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা আতাউর রহমান ঢালী জানান, ‘বিএনপির বিভিন্ন সারির নেতাদের সঙ্গে স্থায়ী কমিটির বৈঠকে নেতাদের কাছ থেকে পাওয়া পরামর্শ ও মতামত শুনে তা লন্ডনে দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারপারসন তারেক রহমানকে জানানো হবে। পরে তার সঙ্গে আলোচনা করে পরবর্তী করণীয় নির্ধারণ করবে বিএনপি।’ এ ছাড়া পরে দলের যুগ্ম মহাসচিব ও বিভিন্ন সম্পাদকের সঙ্গে বৈঠক করবেন মির্জা ফখরুলের নেতৃত্বে দলের স্থায়ী কমিটির সদস্যরা। এ ছাড়া চলতি সপ্তাহে ২০-দলীয় জোটের শীর্ষ নেতাদের সঙ্গে বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে। এর আগে বরিশাল, রাজশাহী ও সিলেট সিটি করপোরেশন নির্বাচনের পরে বিএনপির সাংগঠনিক জেলা সভাপতি, সাধারণ সম্পাদক ও সাংগঠনিক সম্পাদকদের সঙ্গে বৈঠক করেন স্থায়ী কমিটির সদস্যরা। ওই বৈঠকে তৃণমূল নেতাদের মতামত ও পরামর্শ শোনেন দলের সিনিয়র নেতারা। তাদের মতামতের ভিত্তিতেই খালেদা জিয়ার মুক্তি আন্দোলন ও নির্বাচনে যাওয়ার ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নেবে বিএনপির নীতিনির্ধারকরা। বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান বরকত উল্লাহ বুলু বলেন, বিএনপির মতো বড় দল সবসময় নির্বাচনের জন্য প্রস্তুত। সবার আগে আমরা গণতন্ত্রের নেত্রী বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তি চাই। তার নেতৃত্বেই আমরা একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ নেব। তবে নির্বাচনের আগে সংসদ ভেঙে দিতে হবে। দায়িত্ব থেকে সরে যেতে হবে বর্তমান প্রধানমন্ত্রীকে। জনগণের দাবি মানলেই বিএনপি নির্বাচনের পথে এগোবে।

এই বিভাগের আরও খবর
চুক্তি বাতিল দাবিতে বাম গণতান্ত্রিক জোটের বিক্ষোভ
চুক্তি বাতিল দাবিতে বাম গণতান্ত্রিক জোটের বিক্ষোভ
হাসিনাকে ফেরত চেয়ে ভারতকে আনুষ্ঠানিক চিঠি
হাসিনাকে ফেরত চেয়ে ভারতকে আনুষ্ঠানিক চিঠি
ঢাকায় ব্যস্ত ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
ঢাকায় ব্যস্ত ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য খালেদা জিয়া এভারকেয়ারে
স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য খালেদা জিয়া এভারকেয়ারে
আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়
আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়
প্রার্থীদের বিদেশের সম্পদ বিবরণীও দিতে হবে
প্রার্থীদের বিদেশের সম্পদ বিবরণীও দিতে হবে
ভোটের আগে আইনশৃঙ্খলা অবনতির আশঙ্কা নেই
ভোটের আগে আইনশৃঙ্খলা অবনতির আশঙ্কা নেই
শেখ হাসিনা জয় পুতুলের বিরুদ্ধে রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা জয় পুতুলের বিরুদ্ধে রায় ২৭ নভেম্বর
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
ইমামদের এই সমাজের দায়িত্ব নিতে হবে
ইমামদের এই সমাজের দায়িত্ব নিতে হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
আনুষ্ঠানিক অভিযোগ গঠন শুনানি ৩ ও ৭ ডিসেম্বর
আনুষ্ঠানিক অভিযোগ গঠন শুনানি ৩ ও ৭ ডিসেম্বর
সর্বশেষ খবর
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ
মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ

৯ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

২৭ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান
বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান

৩৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা
সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা

৩৯ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক
ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক

৫৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

৫৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল
সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?
মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক
বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স
উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা
বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭
ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?
আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!
চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ
পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর
৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক
রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত
নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক
সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নোয়াখালীতে হত্যার বিচার দাবিতে মানববন্ধন
নোয়াখালীতে হত্যার বিচার দাবিতে মানববন্ধন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের বিপক্ষে ৫ উইকেট হারিয়ে চাপে পাকিস্তান
বাংলাদেশের বিপক্ষে ৫ উইকেট হারিয়ে চাপে পাকিস্তান

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাউবির কৃষি ও পল্লী উন্নয়ন স্কুলের নতুন ডিন ড. সিরাজুল ইসলাম
বাউবির কৃষি ও পল্লী উন্নয়ন স্কুলের নতুন ডিন ড. সিরাজুল ইসলাম

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এই প্রথম গোলটি আমি সারাজীবন মনে রাখব: লেভানদোভস্কি
এই প্রথম গোলটি আমি সারাজীবন মনে রাখব: লেভানদোভস্কি

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

১২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

১৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়

১৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা
যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা

পূর্ব-পশ্চিম

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের
অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের

পূর্ব-পশ্চিম

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা
বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা

মাঠে ময়দানে

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত
মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত

মাঠে ময়দানে

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা
দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা

মাঠে ময়দানে

ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব
ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা
স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

টাইটানিক যাত্রীর ঘড়ি নিলামে বিক্রি
টাইটানিক যাত্রীর ঘড়ি নিলামে বিক্রি

পূর্ব-পশ্চিম

শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটি থামিয়েছি : ট্রাম্প
শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটি থামিয়েছি : ট্রাম্প

পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

ভিয়েতনামে বন্যায় মৃত্যু বেড়ে ৯০ নিখোঁজ ১২
ভিয়েতনামে বন্যায় মৃত্যু বেড়ে ৯০ নিখোঁজ ১২

পূর্ব-পশ্চিম

আজকের প্রশ্ন
আজকের প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

সিটি লিভারপুলের হারের রাতে চেলসির স্বস্তি
সিটি লিভারপুলের হারের রাতে চেলসির স্বস্তি

মাঠে ময়দানে

ঋতুপর্ণাদের ‘মিশন অস্ট্রেলিয়া’
ঋতুপর্ণাদের ‘মিশন অস্ট্রেলিয়া’

মাঠে ময়দানে