শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০৮ সেপ্টেম্বর, ২০১৮ আপডেট:

কবে হবে আগামী ভোট

তারিখ নিয়ে আলোচনা সরকার ও ইসির মধ্যে, ভিতরে ভিতরে রাজনৈতিক দলগুলোতে চলছে প্রস্তুতি
মাহমুদ আজহার, গোলাম রাব্বানী ও রফিকুল ইসলাম রনি
প্রিন্ট ভার্সন
কবে হবে আগামী ভোট

আগামী একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন কত তারিখে অনুষ্ঠিত হবে, নাকি ভোটের তারিখ নতুন বছরে গড়াবে— তা নিয়ে আলোচনা চলছে সরকার ও নির্বাচন কমিশনের (ইসি) মধ্যে। সম্প্রতি অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত ২৭ ডিসেম্বর জাতীয় নির্বাচনের কথা জানিয়ে বক্তব্য রাখলে এ নিয়ে শুরু হয় বিতর্ক। নির্বাচন কমিশন বলছে, ভোটের তারিখ এখনো চূড়ান্ত হয়নি। তবে সরকার ও নির্বাচন কমিশনের দায়িত্বশীল সূত্র জানিয়েছে, ডিসেম্বরের শেষ সপ্তাহে আগামী একাদশ সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। এ জন্য নির্বাচন কমিশন জোর প্রস্তুতি নিচ্ছে। তবে বিকল্প হিসেবে ২০১৯ সালের ৩ জানুয়ারির কথাও চিন্তায় রাখছে কমিশন। নভেম্বরের মাঝামাঝিতে তফসিল ঘোষণার পরিকল্পনাও রয়েছে ইসির।

এদিকে ডিসেম্বরের শেষ সপ্তাহে নির্বাচনকে সামনে রেখে প্রস্তুতি নিতে শুরু করেছে রাজনৈতিক দলগুলোও। ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ তাদের প্রার্থীর তালিকা প্রায় চূড়ান্ত করে ফেলেছে। দলের প্রধান বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তি আন্দোলনের কথা বললেও বিএনপি ভিতরে ভিতরে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিয়ে রাখছে। দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের হাতে প্রার্থী তালিকা রয়েছে। জাতীয় পার্টি চেয়ারম্যান হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ এরই মধ্যে তিনশ আসনে প্রার্থী দেওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন। ছোট অন্য দলগুলোও বসে নেই, সবাই যার যার মতো করে প্রস্তুতি নিচ্ছেন।

সংবিধান অনুযায়ী আগামী ৩০ অক্টোবর থেকে ২৮ জানুয়ারির মধ্যে একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন করার বাধ্যবাধকতা রয়েছে নূরুল হুদার কমিশনের সামনে। ডিসেম্বরের শেষ সপ্তাহে ভোটের সম্ভাব্য সময় ধরে প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি। এ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে কমিশন সচিব হেলালুদ্দীন আহমদ বাংলাদেশ প্রতিদিনকে জানিয়েছেন, ‘ডিসেম্বরের শেষ দিকে ভোট করা হতে পারে। তবে কোনো টাইম ফ্রেম নির্দিষ্ট করা হয়নি। তবে একটা সময় ধারণা করা হচ্ছে।’

নির্বাচন কমিশনের যত প্রস্তুতি : একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে জোর প্রস্তুতি চলছে নির্বাচন কমিশনে। গত বৃহস্পতিবার চূড়ান্ত করা হয়েছে ভোট কেন্দ্রের তালিকা। সংসদীয় আসনের সীমানা অনুযায়ী ভোটার তালিকার সিডি প্রস্তুতির কাজও শেষ। চলতি মাসের মধ্যে নির্বাচনী আইন সংস্কারের কাজও শেষ করতে চায় ইসি। আগামী সংসদ নির্বাচনে আংশিকভাবে ইভিএমে ভোটগ্রহণের জন্য গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ (আরপিও) সংশোধন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে কমিশন। সেই সংশোধিত আরপিও ভেটিংয়ের জন্য আইন মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়েছে।

নির্বাচন কমিশনের কর্মকর্তারা বলেছেন, অক্টোবরে নির্বাচনকালীন সরকারের সময় শুরুর পরে ভোটের আনুষ্ঠানিকতা শুরু হবে। ভোটের সার্বিক প্রস্তুতি নিয়ে নভেম্বরের শুরুতে রাষ্ট্রপতির সঙ্গে সাক্ষাৎ করবে ইসি। এরপরে ভোটের তারিখ নির্ধারণ করে তফসিলের সিদ্ধান্ত নেবেন তারা। এক্ষেত্রে ডিসেম্বরের শেষ দিকে বা জানুয়ারির শুরুতে সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠানে নভেম্বরের শুরুতে বা মাঝামাঝিতে তফসিল ঘোষণা করা হতে পারে। এক্ষেত্রে ভোটগ্রহণের জন্য ২৭ ডিসেম্বর বা ৩ জানুয়ারি প্রাথমিক তারিখ চিন্তা করা হচ্ছে। কেননা জানুয়ারির তৃতীয় সপ্তাহে শুরু হবে বিশ্ব ইজতেমা। এ লক্ষ্যে তফসিল ঘোষণার আগে-পরে দুই ধাপের অন্তত ৯০টি কাজ চিহ্নিত করে সে অনুযায়ী এগোচ্ছে সাংবিধানিক এ সংস্থাটি। প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কে এম নূরুল হুদা বলেছেন, ‘কমিশনের বৈঠকে ভোটের তারিখ চূড়ান্ত করা হবে। সেক্ষেত্রে ডিসেম্বরের শেষে অথবা জানুয়ারির শুরুতে ভোট হবে। শিক্ষার্থীদের সমাপনী পরীক্ষা ও বিশ্ব ইজতেমার সময়কেও বিবেচনায় নেবে কমিশন।’ ইসির কর্মকর্তাদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, ভোটের ক্ষণ গণনার শুরু থেকে ফলাফলের গেজেট করা পর্যন্ত অন্তত ৯০টি কাজ চিহ্নিত করে কর্মপরিকল্পনা সাজাচ্ছেন তারা। প্রথম ধাপে ভোট কেন্দ্রের তালিকা, পুনর্নির্ধারিত সীমানা অনুযায়ী আসনভিত্তিক ভোটার তালিকা চূড়ান্ত করা, স্বচ্ছ ব্যালট বাক্স, নির্বাচনসামগ্রী কেনাকাটা, ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল, প্রশিক্ষকদের প্রশিক্ষণ, নির্বাচনী ম্যানুয়াল তৈরি, মনোনয়নপত্র মুদ্রণসহ আনুষঙ্গিক কাজ সেপ্টেম্বর-অক্টোবরে শেষ করা হবে। তফসিল ঘোষণার পর শুরু হবে দ্বিতীয় ধাপের কাজ। ইসি সচিব হেলালুদ্দীন আহমদ বলেন, ভোটার তালিকার কাজ শেষ হয়েছে। ভোট কেন্দ্রের খসড়া হয়েছে। দ্রব্যসামগ্রী কেনার কার্যাদেশ দেওয়া হয়েছে। কমিশনের সভায় এসব কিছুর অগ্রগতি, নির্বাচনী কর্মকর্তা, আইনশৃঙ্খলা, আর্থিক বরাদ্দসহ সার্বিক বিষয় আলোচনা হবে।

নির্বাচনী ট্রেনে আওয়ামী লীগ : নির্বাচনী ট্রেনে যাত্রা শুরু করেছে আওয়ামী লীগ। লক্ষ্য হ্যাটট্রিক বিজয় অর্জন করে দলকে টানা তৃতীয়বারের মতো ক্ষমতায় আনা। এ জন্য চলছে জোর প্রস্তুতি। এর অংশ হিসেবে কেন্দ্রীয় নেতারা যাচ্ছেন জেলা সফরে। ডাকা হচ্ছে বিভাগীয় ও জেলা নেতা এবং মনোনয়নপ্রত্যাশীদের। সতর্ক করা হচ্ছে বিরোধকারীদের। এ মাসেই শুরু হবে দলীয় প্রার্থী মনোনয়নের প্রক্রিয়া। এ জন্য জেলা, উপজেলা পর্যায়ের নেতাদের কাছ থেকে সম্ভাব্য প্রার্থীদের সম্পর্কে মতামত নেওয়া হবে। নির্বাচনে মনোনয়নের জন্য প্রার্থী হয়ে বা নির্বাচনকে কেন্দ্র করে যারা দলের মধ্যে সমস্যা সৃষ্টি করছেন তাদের তালিকা করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। গত বৃহস্পতিবার রাতে আওয়ামী লীগের কার্যনির্বাহী সংসদের সভায় দলের সভানেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সাংগঠনিক সম্পাদকদের এই নির্দেশ দিয়েছেন। এ ছাড়াও জোটের শরিকদের সঙ্গেও দফারফা করা হবে এ মাসের মধ্যেই।      

আওয়ামী লীগের নীতিনির্ধারণী পর্যায়ের নেতাদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, মনোনয়ন প্রক্রিয়া চূড়ান্ত করতে দলের জেলা সভাপতি, সাধারণ সম্পাদক এবং উপজেলা সভাপতি, সাধারণ সম্পাদকদের ডেকে সম্ভাব্য প্রার্থীদের সম্পর্কে মতামত নেওয়া হবে। এ প্রক্রিয়ায় পর্যায়ক্রমে একটি করে বিভাগের জেলাগুলোকে একসঙ্গে ডাকা হতে পারে। চলতি মাসেই এই প্রক্রিয়া শুরুর কথা রয়েছে। এর পর তৃণমূল নেতাদের ভোটে তিনজন প্রার্থী নির্বাচন করে কেন্দে  পাঠানো হবে। এ ছাড়া প্রতিটি নির্বাচনী এলাকায় বিভিন্ন সময় বিভিন্ন এজেন্সির মাধ্যমে যে জরিপ চালানো হয়েছে তার রিপোর্টও প্রার্থী মনোনয়নে গুরুত্ব পাবে। জরিপ রিপোর্ট, জেলা-উপজেলা নেতাদের মতামত এবং তৃণমূলের সুপারিশ এসব বিবেচনায় নিয়ে দলের পার্লামেন্টারি বোর্ডের সভায় প্রার্থী চূড়ান্ত করা হবে।  

আওয়ামী লীগের নীতিনির্ধারণী ফোরামের নেতারা বলছেন, আমাদের মনোনয়ন প্রক্রিয়া শুরু হয়ে গেছে। প্রতিটি নির্বাচনী আসনে দফায় দফায় জরিপ চালানো হয়েছে। এরপর আওয়ামী লীগের জেলা কমিটির সভাপতি, সাধারণ সম্পাদক এবং উপজেলা কমিটির সভাপতি, সাধারণ সম্পাদকদের কাছ থেকে প্রার্থী সম্পর্কে মতামত নেওয়া হবে। এ ছাড়া তৃণমূল থেকে নেতাদের ভোটে তিনজন প্রার্থীকে নির্বাচিত করে কেন্দ্রে পাঠানো হবে। এর পর পার্লামেন্টারি বোর্ড বসে এই জরিপ রিপোর্ট, জেলা-উপজেলা নেতাদের মতামত এবং তৃণমূলের নেতাদের পাঠানো নামগুলো সমন্বয় করে প্রার্থী মনোনয়ন দেওয়া হবে।

এদিকে মাঠের নেতাদের উজ্জীবিত করতে আজ থেকে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরের নেতৃত্বে কেন্দ্রীয় নেতারা নির্বাচনী প্রচার অভিযানে অংশ নেবেন। সকালে ট্রেনযোগে ঢাকা থেকে নেতারা যাবেন নীলফামারী। এই রেল যাত্রাপথে টাঙ্গাইল, সিরাজগঞ্জ, পাবনা, নাটোর, বগুড়া, জয়পুরহাট, দিনাজপুর ও নীলফামারী জেলার অন্তর্ভুক্ত রেলস্টেশনগুলোতে পথসভা করবেন নেতারা। এসব পথসভায় সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের গুরুত্বপূর্ণ বক্তব্য রাখবেন এবং নেতা-কর্মীদের নির্বাচন-সংক্রান্ত প্রয়োজনীয় দিক-নির্দেশনা দেবেন। এর পর ১৩ সেপ্টেম্বর নেতারা নির্বাচনী প্রচার চালাবেন লঞ্চযাত্রার মাধ্যমে। ঢাকা থেকে বরিশালমুখী এই লঞ্চযাত্রার মাধ্যমে প্রচার অভিযান চালানো হবে। এ ছাড়া চলতি মাসেই ঢাকা থেকে চট্টগ্রাম ও কক্সবাজার রোডমার্চ করা হবে। এই প্রচার অভিযানের সময় পথে পথে সমাবেশ ও পথসভা করা হবে। আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব-উল আলম হানিফ বলেন, ‘আমরা নির্বাচনী কাজ পুরোদমে শুরু করেছি। চলতি মাসের মধ্যেই সব কাজ গুছিয়ে আনতে চাই। সে লক্ষ্য নিয়েই কাজ শুরু হয়েছে।’  আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক খালিদ মাহমুদ চৌধুরী বলেন, ‘আমরা নির্বাচনী প্রস্তুতি শুরু করে দিয়েছি। এর অংশ হিসেবে মাঠ পর্যায়ে প্রচারাভিযান শুরু হচ্ছে প্রথমে রেলযাত্রার মাধ্যমে এই কার্যক্রম চালানো হবে। এর পর  লঞ্চযাত্রা ও রোর্ডমার্চ করে প্রচার অভিযান চালানো হবে।’

ভিতরে ভিতরে প্রস্তুতিতে বিএনপি : ভিতরে ভিতরে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছে দশম জাতীয় সংসদ বর্জন করা দল বিএনপি। দলের চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া কারাবন্দী থাকলেও জাতীয় নির্বাচনের ব্যাপারে তার সবুজ সংকেত রয়েছে। এরই মধ্যে লন্ডনে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের কাছে প্রার্থী তালিকা পাঠানো হয়েছে। তিনি এগুলো নিয়ে দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের সঙ্গে কথাবার্তাও বলেছেন। বিএনপির সাবেক মন্ত্রী-এমপি ও তরুণ নেতাদের অনেকেই সবুজ সংকেত পেয়েছেন। এর মধ্যে নেতাদের অনেকেই নির্বাচনী মাঠে নেমেও পড়েছেন। জানা যায়, আগামী ১০ ও ১১ সেপ্টেম্বর দলের ভাইস চেয়ারম্যান ও উপদেষ্টাদের সঙ্গে বৈঠক করবেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্যরা। ওই দুই দিন সন্ধ্যা ৭টায় বিএনপি  চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার গুলশানের রাজনৈতিক কার্যালয়ে এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে। সেখানে আগামী নির্বাচন, বেগম খালেদা জিয়ার কারামুক্তিসহ চলমান রাজনৈতিক পরিস্থিতি নিয়ে তাদের মতামত ও পরামর্শ নেওয়া হবে। এ প্রসঙ্গে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘চলমান রাজনৈতিক পরিস্থিতি নিয়েই দলের ভাইস চেয়ারম্যান ও উপদেষ্টাদের সঙ্গে বসার কথা রয়েছে। তবে সেখানে সামগ্রিক বিষয় নিয়ে আলোচনা হবে। গণতন্ত্রের নেত্রী ও আমাদের চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া কারাগারে। তিনি আজ অসুস্থ। আমরা তার সুচিকিৎসার জন্য মুক্তি চাই। তিনি কারামুক্ত হলে আমরা নির্বাচনে যাওয়ার চিন্তা করব। এর আগে সরকারকে জনগণের যৌক্তিক দাবিগুলো মেনে নিতে হবে।’ বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা আতাউর রহমান ঢালী জানান, ‘বিএনপির বিভিন্ন সারির নেতাদের সঙ্গে স্থায়ী কমিটির বৈঠকে নেতাদের কাছ থেকে পাওয়া পরামর্শ ও মতামত শুনে তা লন্ডনে দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারপারসন তারেক রহমানকে জানানো হবে। পরে তার সঙ্গে আলোচনা করে পরবর্তী করণীয় নির্ধারণ করবে বিএনপি।’ এ ছাড়া পরে দলের যুগ্ম মহাসচিব ও বিভিন্ন সম্পাদকের সঙ্গে বৈঠক করবেন মির্জা ফখরুলের নেতৃত্বে দলের স্থায়ী কমিটির সদস্যরা। এ ছাড়া চলতি সপ্তাহে ২০-দলীয় জোটের শীর্ষ নেতাদের সঙ্গে বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে। এর আগে বরিশাল, রাজশাহী ও সিলেট সিটি করপোরেশন নির্বাচনের পরে বিএনপির সাংগঠনিক জেলা সভাপতি, সাধারণ সম্পাদক ও সাংগঠনিক সম্পাদকদের সঙ্গে বৈঠক করেন স্থায়ী কমিটির সদস্যরা। ওই বৈঠকে তৃণমূল নেতাদের মতামত ও পরামর্শ শোনেন দলের সিনিয়র নেতারা। তাদের মতামতের ভিত্তিতেই খালেদা জিয়ার মুক্তি আন্দোলন ও নির্বাচনে যাওয়ার ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নেবে বিএনপির নীতিনির্ধারকরা। বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান বরকত উল্লাহ বুলু বলেন, বিএনপির মতো বড় দল সবসময় নির্বাচনের জন্য প্রস্তুত। সবার আগে আমরা গণতন্ত্রের নেত্রী বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তি চাই। তার নেতৃত্বেই আমরা একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ নেব। তবে নির্বাচনের আগে সংসদ ভেঙে দিতে হবে। দায়িত্ব থেকে সরে যেতে হবে বর্তমান প্রধানমন্ত্রীকে। জনগণের দাবি মানলেই বিএনপি নির্বাচনের পথে এগোবে।

এই বিভাগের আরও খবর
সংসদে শতাংশ হিসাব করে প্রবাসী প্রতিনিধি নিশ্চিত করব
সংসদে শতাংশ হিসাব করে প্রবাসী প্রতিনিধি নিশ্চিত করব
ঢাকায় এখন মাথাপিছু আয় ৫১৬৩ ডলার
ঢাকায় এখন মাথাপিছু আয় ৫১৬৩ ডলার
দেশের উন্নতি চাইলে দুর্নীতিকে ‘না’ বলুন
দেশের উন্নতি চাইলে দুর্নীতিকে ‘না’ বলুন
ফ্যাসিবাদ ঠেকাতে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে
ফ্যাসিবাদ ঠেকাতে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে
সংঘাতের জন্য সবাই মুখিয়ে আছে
সংঘাতের জন্য সবাই মুখিয়ে আছে
জুলাই সনদ যেন প্রতারণার বস্তু না হয়
জুলাই সনদ যেন প্রতারণার বস্তু না হয়
নিজামী, মীর কাসেমদের ফাঁসি মিথ্যা মামলায়
নিজামী, মীর কাসেমদের ফাঁসি মিথ্যা মামলায়
চীনের সঙ্গে কাজে কী ঝুঁকি ঢাকাকে স্পষ্ট করব
চীনের সঙ্গে কাজে কী ঝুঁকি ঢাকাকে স্পষ্ট করব
এক মঞ্চে জাতীয় নেতারা
এক মঞ্চে জাতীয় নেতারা
শক্তিশালী বিচার বিভাগ বিনির্মাণ করতে হবে
শক্তিশালী বিচার বিভাগ বিনির্মাণ করতে হবে
টাকা ছাড়া ঘোরে না চেয়ারের চাকা
টাকা ছাড়া ঘোরে না চেয়ারের চাকা
বিনামূল্যের ট্রলিতেও দিতে হয় টাকা
বিনামূল্যের ট্রলিতেও দিতে হয় টাকা
সর্বশেষ খবর
অ্যাঞ্জেলিক এয়ার ফ্রেশনারের নতুন দুই ভ্যারিয়েন্ট উন্মোচন
অ্যাঞ্জেলিক এয়ার ফ্রেশনারের নতুন দুই ভ্যারিয়েন্ট উন্মোচন

এই মাত্র | কর্পোরেট কর্নার

বিজয়নগরে গাঁজাসহ গ্রেফতার ২
বিজয়নগরে গাঁজাসহ গ্রেফতার ২

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যুবকদের কর্মসংস্থান সৃষ্টির লক্ষ্যে সৎ ও যোগ্য নেতৃত্ব নির্বাচিত করতে হবে : মাসুদ সাঈদী
যুবকদের কর্মসংস্থান সৃষ্টির লক্ষ্যে সৎ ও যোগ্য নেতৃত্ব নির্বাচিত করতে হবে : মাসুদ সাঈদী

২ মিনিট আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্র ও মালয়েশিয়ার নতুন বাণিজ্যচুক্তি সই
যুক্তরাষ্ট্র ও মালয়েশিয়ার নতুন বাণিজ্যচুক্তি সই

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাইবান্ধায় ধর্মীয় ভাবগাম্ভীর্যে ছট পূজা উদযাপন
গাইবান্ধায় ধর্মীয় ভাবগাম্ভীর্যে ছট পূজা উদযাপন

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি কার্যালয়ে প্রস্তুতি জোরদার: তারেক রহমানের অফিস কার্যক্রমের জন্য সাজছে পল্টন অফিস
বিএনপি কার্যালয়ে প্রস্তুতি জোরদার: তারেক রহমানের অফিস কার্যক্রমের জন্য সাজছে পল্টন অফিস

৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

বিএমইউ হাসপাতালের নতুন পরিচালক ইরতেকা রহমান
বিএমইউ হাসপাতালের নতুন পরিচালক ইরতেকা রহমান

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

বিজয়নগরে তরুণীর মরদেহ উদ্ধার
বিজয়নগরে তরুণীর মরদেহ উদ্ধার

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষার্থীদের অধিকার আদায়ে সর্বোচ্চ কাজ করবো : রাকসু ভিপি
শিক্ষার্থীদের অধিকার আদায়ে সর্বোচ্চ কাজ করবো : রাকসু ভিপি

১৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

৪৭তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষার সময়সূচি প্রকাশ
৪৭তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষার সময়সূচি প্রকাশ

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

রাবির চিকিৎসা মনোবিজ্ঞান বিভাগের সভাপতির পদত্যাগ দাবিতে আন্দোলন
রাবির চিকিৎসা মনোবিজ্ঞান বিভাগের সভাপতির পদত্যাগ দাবিতে আন্দোলন

৩৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সিভাসুতে আন্তর্জাতিক বৈজ্ঞানিক সম্মেলন শুরু
সিভাসুতে আন্তর্জাতিক বৈজ্ঞানিক সম্মেলন শুরু

৩৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আবারও পাকিস্তান প্রধানমন্ত্রী-সেনাপ্রধানের ভূয়সী প্রশংসা করলেন ট্রাম্প
আবারও পাকিস্তান প্রধানমন্ত্রী-সেনাপ্রধানের ভূয়সী প্রশংসা করলেন ট্রাম্প

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাভার্ডভ্যান থেকে চালকের লাশ উদ্ধার
কাভার্ডভ্যান থেকে চালকের লাশ উদ্ধার

৪৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নতুন কমিটিকে অভিনন্দন জানিয়ে লক্ষ্মীপুরে ছাত্রদলের আনন্দ মিছিল
নতুন কমিটিকে অভিনন্দন জানিয়ে লক্ষ্মীপুরে ছাত্রদলের আনন্দ মিছিল

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রংপুরে স্বর্ণের দোকান নিরাপত্তা জোরদারে ১৩ সদস্যের কমিটি গঠন
রংপুরে স্বর্ণের দোকান নিরাপত্তা জোরদারে ১৩ সদস্যের কমিটি গঠন

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নন-ক্যাডার বিধি সংশোধন, বিসিএসের নম্বর প্রকাশসহ ১৫ দফা দাবি এনসিপির
নন-ক্যাডার বিধি সংশোধন, বিসিএসের নম্বর প্রকাশসহ ১৫ দফা দাবি এনসিপির

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

জয়পুরহাটে চাতালের হাউজে পড়ে শিশুর মৃত্যু
জয়পুরহাটে চাতালের হাউজে পড়ে শিশুর মৃত্যু

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে লিফলেট বিতরণ
বাগেরহাটে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে লিফলেট বিতরণ

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাকসু নির্বাচনের দাবিতে অনশনে এক শিক্ষার্থী
বাকসু নির্বাচনের দাবিতে অনশনে এক শিক্ষার্থী

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টেস্ট অধিনায়কত্ব নিয়ে যা বললেন লিটন
টেস্ট অধিনায়কত্ব নিয়ে যা বললেন লিটন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মৃত্যুর আগে পরিবারের সঙ্গে শেষ কী কথা হয়েছিল ফার্মগেটে নিহত যুবকের
মৃত্যুর আগে পরিবারের সঙ্গে শেষ কী কথা হয়েছিল ফার্মগেটে নিহত যুবকের

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বড়পুকুরিয়া তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রে উৎপাদন শুরু
বড়পুকুরিয়া তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রে উৎপাদন শুরু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জলবায়ু ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠায় বৈশ্বিক আর্থিক ও কারিগরি সহায়তা অপরিহার্য : রিজওয়ানা
জলবায়ু ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠায় বৈশ্বিক আর্থিক ও কারিগরি সহায়তা অপরিহার্য : রিজওয়ানা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গৃহশিক্ষকসহ স্কুলছাত্রকে এসিড নিক্ষেপ: দুই যুবকের যাবজ্জীবন
গৃহশিক্ষকসহ স্কুলছাত্রকে এসিড নিক্ষেপ: দুই যুবকের যাবজ্জীবন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
ঝিনাইদহে পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন ছাড়া সংস্কার বাস্তবায়ন হবে না : জোনায়েদ সাকি
নির্বাচন ছাড়া সংস্কার বাস্তবায়ন হবে না : জোনায়েদ সাকি

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিদ্ধিরগঞ্জে অস্ত্রসহ তিন ছিনতাইকারী গ্রেফতার
সিদ্ধিরগঞ্জে অস্ত্রসহ তিন ছিনতাইকারী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুন্দরবনে আগ্নেয়াস্ত্রসহ বনদস্যু বাহিনীর প্রধান আটক
সুন্দরবনে আগ্নেয়াস্ত্রসহ বনদস্যু বাহিনীর প্রধান আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় পৌর কর্মচারীদের মানববন্ধন
বগুড়ায় পৌর কর্মচারীদের মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
২৩ বছর পর দেশে ফিরছেন অভি, বরিশাল-২ আসনে প্রার্থী হওয়ার গুঞ্জন
২৩ বছর পর দেশে ফিরছেন অভি, বরিশাল-২ আসনে প্রার্থী হওয়ার গুঞ্জন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফার্মগেটে মেট্রোরেলের পিলারের বিয়ারিং প্যাড পড়ে পথচারীর মৃত্যু
ফার্মগেটে মেট্রোরেলের পিলারের বিয়ারিং প্যাড পড়ে পথচারীর মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মালয়েশিয়ায় নেমেই নেচে উঠলেন ট্রাম্প, ভিডিও ভাইরাল
মালয়েশিয়ায় নেমেই নেচে উঠলেন ট্রাম্প, ভিডিও ভাইরাল

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় ‘মন্থা’, যেসব অঞ্চলে আঘাত হানতে পারে
ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় ‘মন্থা’, যেসব অঞ্চলে আঘাত হানতে পারে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যেসব অঞ্চলে আঘাত হানতে পারে ঘূর্ণিঝড় ‘মন্থা’
যেসব অঞ্চলে আঘাত হানতে পারে ঘূর্ণিঝড় ‘মন্থা’

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাসে ছিল ২৩৪টি স্মার্টফোন, ২০ জনের প্রাণহানিতে থাকতে পারে ব্যাটারি বিস্ফোরণের প্রভাব
বাসে ছিল ২৩৪টি স্মার্টফোন, ২০ জনের প্রাণহানিতে থাকতে পারে ব্যাটারি বিস্ফোরণের প্রভাব

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার স্বজন পরিচয়ে ইউরোপে আশ্রয় চান পলাতক পুলিশ কর্মকর্তা
হাসিনার স্বজন পরিচয়ে ইউরোপে আশ্রয় চান পলাতক পুলিশ কর্মকর্তা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমান শাহর স্ত্রী সামিরাকে নির্দোষ বললেন ডন
সালমান শাহর স্ত্রী সামিরাকে নির্দোষ বললেন ডন

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফ্রান্সে স্কুলছাত্রী ধর্ষণ-হত্যার দায়ে প্রথম কোনো নারীর যাবজ্জীবন
ফ্রান্সে স্কুলছাত্রী ধর্ষণ-হত্যার দায়ে প্রথম কোনো নারীর যাবজ্জীবন

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমাহীন পাল্লার পরমাণু মিসাইলের সফল পরীক্ষা চালানোর দাবি রাশিয়ার
সীমাহীন পাল্লার পরমাণু মিসাইলের সফল পরীক্ষা চালানোর দাবি রাশিয়ার

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জোট হলেও দলীয় প্রতীকে ভোটে আপত্তি বিএনপির, ইসিতে চিঠি
জোট হলেও দলীয় প্রতীকে ভোটে আপত্তি বিএনপির, ইসিতে চিঠি

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হঠাৎ মেট্রোরেল বন্ধে দুর্ভোগ
হঠাৎ মেট্রোরেল বন্ধে দুর্ভোগ

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৫ লাখ টাকা ক্ষতিপূরণ পাবে নিহতের পরিবার : ফাওজুল কবির
৫ লাখ টাকা ক্ষতিপূরণ পাবে নিহতের পরিবার : ফাওজুল কবির

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচন কমিশনের সামনে ‘ককটেল বিস্ফোরণ’, যুবক আটক
নির্বাচন কমিশনের সামনে ‘ককটেল বিস্ফোরণ’, যুবক আটক

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিএনপি-জামায়াতের বালখিল্য
বিএনপি-জামায়াতের বালখিল্য

১৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

পাইপ বোরিং করতে গিয়ে বের হচ্ছে গ্যাস, রান্না করছেন অনেকে
পাইপ বোরিং করতে গিয়ে বের হচ্ছে গ্যাস, রান্না করছেন অনেকে

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রোনালদোর ৯৫০তম গোলে আল নাসরের টানা ছয় জয়
রোনালদোর ৯৫০তম গোলে আল নাসরের টানা ছয় জয়

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আবারও প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে লড়ার ইঙ্গিত কমলা হ্যারিসের
আবারও প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে লড়ার ইঙ্গিত কমলা হ্যারিসের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪ দিন পরেই বাতিল হবে অতিরিক্ত সিমকার্ড, বিটিআরসির জরুরি বার্তা
৪ দিন পরেই বাতিল হবে অতিরিক্ত সিমকার্ড, বিটিআরসির জরুরি বার্তা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘সাইয়ারা’র পর নতুন ছবিতে অনীত, আয়ুষ্মানের শুভেচ্ছাবার্তা
‘সাইয়ারা’র পর নতুন ছবিতে অনীত, আয়ুষ্মানের শুভেচ্ছাবার্তা

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শান্তি আলোচনা ব্যর্থ হলে আফগানিস্তানের বিরুদ্ধে ‘যুদ্ধের’ হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের
শান্তি আলোচনা ব্যর্থ হলে আফগানিস্তানের বিরুদ্ধে ‘যুদ্ধের’ হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রেমিট্যান্স যোদ্ধাদের পাসপোর্ট ফি কমাতে পদক্ষেপ নিচ্ছে সরকার
রেমিট্যান্স যোদ্ধাদের পাসপোর্ট ফি কমাতে পদক্ষেপ নিচ্ছে সরকার

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রিজার্ভ বৃদ্ধিকে স্বাগত জানাল আইএমএফ
রিজার্ভ বৃদ্ধিকে স্বাগত জানাল আইএমএফ

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যে দামে কেনা যাবে এক ভরি স্বর্ণ
যে দামে কেনা যাবে এক ভরি স্বর্ণ

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বেশি পানি পানে হতে পারে কিডনির ক্ষতি
বেশি পানি পানে হতে পারে কিডনির ক্ষতি

৮ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

‘সব দলের অংশগ্রহণেই অন্তর্ভুক্তিমূলক নির্বাচন সম্ভব’
‘সব দলের অংশগ্রহণেই অন্তর্ভুক্তিমূলক নির্বাচন সম্ভব’

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতীয় চিড়িয়াখানায় আসছে নতুন প্রাণী : প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা
জাতীয় চিড়িয়াখানায় আসছে নতুন প্রাণী : প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিদেশের শ্রমবাজারে অশনিসংকেত
বিদেশের শ্রমবাজারে অশনিসংকেত

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্তরা উত্তর থেকে আগারগাঁও অংশে শুরু মেট্রো চলাচল
উত্তরা উত্তর থেকে আগারগাঁও অংশে শুরু মেট্রো চলাচল

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নভেম্বরের মধ্যে গণভোট করে জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি দিতে হবে : মামুনুল হক
নভেম্বরের মধ্যে গণভোট করে জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি দিতে হবে : মামুনুল হক

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
একটি ফোন কলের অপেক্ষা
একটি ফোন কলের অপেক্ষা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী বেগম জিয়া অথবা তারেক রহমান
বিএনপির প্রার্থী বেগম জিয়া অথবা তারেক রহমান

নগর জীবন

নিঃস্ব থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক
নিঃস্ব থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক

প্রথম পৃষ্ঠা

মন্ত্রণালয় ও মাঠ প্রশাসনে আসছে ব্যাপক পরিবর্তন
মন্ত্রণালয় ও মাঠ প্রশাসনে আসছে ব্যাপক পরিবর্তন

প্রথম পৃষ্ঠা

অবকাঠামো ছাড়াই বিদ্যুতের গাড়ি!
অবকাঠামো ছাড়াই বিদ্যুতের গাড়ি!

পেছনের পৃষ্ঠা

তাবিথের নেতৃত্বে বাফুফের প্রথম বছর
তাবিথের নেতৃত্বে বাফুফের প্রথম বছর

মাঠে ময়দানে

এক মঞ্চে জাতীয় নেতারা
এক মঞ্চে জাতীয় নেতারা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী সাবেক মেয়রসহ চারজন
বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী সাবেক মেয়রসহ চারজন

নগর জীবন

তদন্ত করবেন চার দেশের বিশেষজ্ঞরা
তদন্ত করবেন চার দেশের বিশেষজ্ঞরা

পেছনের পৃষ্ঠা

দূরত্ব ও সময় মেপে টাকা নেয় সিন্ডিকেট
দূরত্ব ও সময় মেপে টাকা নেয় সিন্ডিকেট

প্রথম পৃষ্ঠা

নিজামী, মীর কাসেমদের ফাঁসি মিথ্যা মামলায়
নিজামী, মীর কাসেমদের ফাঁসি মিথ্যা মামলায়

প্রথম পৃষ্ঠা

বিনামূল্যের ট্রলিতেও দিতে হয় টাকা
বিনামূল্যের ট্রলিতেও দিতে হয় টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

একজন ক্ষণজন্মা ধূমকেতু
একজন ক্ষণজন্মা ধূমকেতু

শোবিজ

ফুরফুরে মেজাজে বুবলী
ফুরফুরে মেজাজে বুবলী

শোবিজ

বিল গেটসের চোখে সুপারহিরো অমিতাভ
বিল গেটসের চোখে সুপারহিরো অমিতাভ

শোবিজ

জাতীয় ক্রিকেটে দুরন্ত সেঞ্চুরি আরিফুলের
জাতীয় ক্রিকেটে দুরন্ত সেঞ্চুরি আরিফুলের

মাঠে ময়দানে

পাকিস্তানের পেট্রোলিয়াম মন্ত্রী আসছেন আজ
পাকিস্তানের পেট্রোলিয়াম মন্ত্রী আসছেন আজ

পেছনের পৃষ্ঠা

ওয়ানডেতে শচীনের পরেই কোহলি
ওয়ানডেতে শচীনের পরেই কোহলি

মাঠে ময়দানে

অ্যালানার ৭ উইকেট
অ্যালানার ৭ উইকেট

মাঠে ময়দানে

চুয়াডাঙ্গায় বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে ৪০ অসচ্ছল নারীকে সেলাই মেশিন
চুয়াডাঙ্গায় বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে ৪০ অসচ্ছল নারীকে সেলাই মেশিন

নগর জীবন

সাগরে জেগে ওঠা রূপকথার রাজ্য
সাগরে জেগে ওঠা রূপকথার রাজ্য

দেশগ্রাম

অভিভাবকশূন্য মিডিয়া ইন্ডাস্ট্র্রি
অভিভাবকশূন্য মিডিয়া ইন্ডাস্ট্র্রি

শোবিজ

চট্টগ্রামে দুর্বৃত্তের গুলিতে যুবদল নেতা নিহত
চট্টগ্রামে দুর্বৃত্তের গুলিতে যুবদল নেতা নিহত

নগর জীবন

বিআইডব্লিউটিসি কর্মকর্তা কর্মচারীদের বিক্ষোভ
বিআইডব্লিউটিসি কর্মকর্তা কর্মচারীদের বিক্ষোভ

নগর জীবন

গ্যাসের খোঁজে তোড়জোড়
গ্যাসের খোঁজে তোড়জোড়

পেছনের পৃষ্ঠা

অনুশীলনে টাইগাররা
অনুশীলনে টাইগাররা

মাঠে ময়দানে

বিরতিতে জাহ্নবী
বিরতিতে জাহ্নবী

শোবিজ

নিগারদের বিশ্বকাপ শেষ আজ
নিগারদের বিশ্বকাপ শেষ আজ

মাঠে ময়দানে

জামায়াত অফিস ভাঙচুর-হত্যাচেষ্টা সাংবাদিক কারাগারে
জামায়াত অফিস ভাঙচুর-হত্যাচেষ্টা সাংবাদিক কারাগারে

দেশগ্রাম