শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১১ সেপ্টেম্বর, ২০১৮ আপডেট:

মোদি বললেন সম্পর্ক গভীর হবে

ভিডিও কনফারেন্স, হাসিনা আমন্ত্রণ জানালেন মমতা ও বিপ্লবকে, ৫০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ আসা শুরু
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা ও নয়াদিল্লি প্রতিনিধি
প্রিন্ট ভার্সন
মোদি বললেন সম্পর্ক গভীর হবে

বাংলাদেশের সঙ্গে ভারতের বর্তমান সুসম্পর্কের কথা তুলে ধরে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, দুই দেশের বিদ্যমান সম্পর্ক বিশ্বের অন্যান্য অংশের জন্য রোল মডেল। আর ভারতের প্র্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি বললেন, আজ থেকে আমরা আরও কাছে এলাম। আমাদের সম্পর্ক আরও গভীর হলো।

গতকাল বিকালে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে বাংলাদেশ-ভারতের যৌথ উদ্যোগে তিনটি প্রকল্প নির্মাণকাজের উদ্বোধন অনুষ্ঠানে দুই দেশের দুই প্রধানমন্ত্রী এসব কথা বলেন।

এ ভিডিও কনফারেন্সে পশ্চিমবঙ্গ থেকে যুক্ত হন মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জি ও ত্রিপুরা থেকে মুখ্যমন্ত্রী বিপ্লব কুমার দেব। এ সময় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা মমতা ব্যানার্জি ও বিপ্লব কুমার দেবকে বাংলাদেশ সফরে আমন্ত্রণ জানান। তারা দুজনই আমন্ত্রণ গ্রহণ করেন। জবাবে পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীকে বলেন, ‘আপনি জিতুন, আমরা আসব।’ ত্রিপুরার মুখ্যমন্ত্রী বিপ্লব কুমার দেব আমন্ত্রণের জবাবে বলেন, ‘আমি বলেছি, আগে আপনার কাছে যাব, আমি আগে আপনার কাছেই যাব।’ নরেন্দ্র মোদি বক্তৃতার শুরু এবং শেষে বাংলায় এবং মাঝখানে হিন্দিতে কথা বলেন। আর দুই মুখ্যমন্ত্রী বাংলায় কথা বলেন।

প্রকল্প তিনটি হচ্ছে— কুষ্টিয়ার ভেড়ামারায় ৫০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ আমদানিবিষয়ক প্রকল্প, বাংলাদেশ রেলওয়ের কুলাউড়া-শাহবাজপুর সেকশন পুনর্বাসন এবং আখাউড়া-আগরতলা ডুয়েল-গেজ রেলসংযোগ নির্মাণ (বাংলাদেশ অংশ)। ভেড়ামারায় বিদ্যুৎ প্রকল্প উদ্বোধনের মাধ্যমে বাংলাদেশে আরও ৫০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ আসা শুরু হলো। কুলাউড়া, ভেড়ামারা থেকে স্থানীয় প্রশাসন, জনপ্রতিনিধি, রাজনীতিবিদসহ এলাকাবাসী ভিডিও কনফারেন্সে যুক্ত ছিলেন। পৃথক জায়গায় ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী সুষমা স্বরাজ, বাংলাদেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ এইচ মাহমুদ আলী, আইনমন্ত্রী অ্যাডভোকেট আনিসুল হক, তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনু, কুষ্টিয়ার এমপি ও আওয়ামী লীগের যুগ্মসাধারণ সম্পাদক মাহবুব-উল আলম হানিফ, ভারতে নিযুক্ত বাংলাদেশের হাইকমিশনার সৈয়দ মোয়াজ্জেম আলী, বাংলাদেশে নিযুক্ত ভারতের হাইকমিশনার হর্ষবর্ধন শ্রিংলাসহ সরকারের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। বাংলাদেশে অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের মুখ্যসচিব নজিবুর রহমান।

প্রতিবেশীর সঙ্গে প্রটোকলের বন্ধনে আটকে থাকা উচিত নয় : ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি বক্তব্যের শুরুতেই বাংলা ভাষায় বলেন, ‘বাংলাদেশের ভাই ও বোনেরা নমস্কার গ্রহণ করুন। নতুন প্রকল্পের উদ্বোধন আমাদের দুই দেশের সম্পর্কের নতুন মাত্রা, যা ভবিষ্যতে আরও সুদৃঢ় হবে।’ আর বক্তৃতার শেষ অংশে আবারও বাংলায় বলেন, ‘আজ থেকে আমরা আরও কাছে এলাম। আমাদের সম্পর্ক আরও গভীর হলো।’ মাঝখানে তিনি হিন্দিতে বক্তৃতা করেন। নরেন্দ্র মোদি বলেন, ‘বিমসটেক সম্মেলনের সময় বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে সাক্ষাৎ হয়েছে। এর আগে শান্তিনিকেতন ও কমেনওয়েলথ সম্মেলনে লন্ডনে দেখা হয়েছে। আমি খুব খুশি যে আবার ভিডিও কনফারেন্সে আরেকবার দেখা হলো। আমি আগেও বেশ কয়েকবার বলেছি, প্রতিবেশী দেশের নেতাদের সঙ্গে প্রতিবেশীর মতো সম্পর্ক হতে হবে। যখন মনে হবে কথা বলা যেতে পারে। যখন ইচ্ছা হবে সৌজন্য সাক্ষাৎ করা যেতে পারে। এসব বিষয়ে আমাদের প্রটোকলের বন্ধনে আটকে থাকা উচিত হবে না।’ তিনি বলেন, ‘সামনাসামনি দেখা হওয়া ছাড়া এটা তাঁর সঙ্গে আমার চতুর্থ ভিডিও কনফারেন্স। সামনে আরেকবার ভিডিও কনফারেন্সের সম্ভাবনা আছে। ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে দুই দেশের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ শুভকাজের উদ্বোধন করা হলো।’ তিনি বলেন, ‘আমরা যে কানেকটিভিটির কথা বলি তা এই ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে পূর্ণতা পায়। দুই দেশের মধ্যে সম্পর্ক বাড়াতে আমরা বিগত কয়েক বছর ধরে একের পর এক পদক্ষেপ নিয়েছি। এখন আর পাওয়ার কানেকটিভিটিতে সীমাবদ্ধ নেই। সে অনুযায়ী এবার রেলে নতুন একটি সংযোগ সম্পন্ন হলো।’ নরেন্দ্র মোদি বলেন, ‘২০১৫ সালে যখন আমি বাংলাদেশে গিয়েছিলাম, তখন ৫০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ দেওয়ার কথা বলেছিলাম। এজন্য পশ্চিমবঙ্গ থেকে বাংলাদেশে সংযোগ লিঙ্ক স্থাপনের কাজ শুরু হয়েছে। এ কাজ এগিয়ে নিতে সহযোগিতা করায় আমি মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জিকে অভিনন্দন জানাচ্ছি। এ প্রজেক্ট পুরা হলে ১ পয়েন্ট ১৬ গিগাওয়াট বিদ্যুৎ যোগ হবে গ্রিডে। এ আদান-প্রদান আমাদের মধ্যে সোনালি সম্পর্কের প্রমাণ দেয়।’ রেল যোগাযোগের কথা তুলে ধরে মোদি বলেন, ‘আগরতলার রেল কানেকটিভিটির কাজ সম্পন্ন হলে রেল কানেকভিটিতে নতুন মাত্রা পাবে। এ কাজে সহযোগিতা করায় মুখ্যমন্ত্রী বিপ্লব কুমার দেবকে অভিনন্দন জানাচ্ছি।’ বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীর প্রশংসা করে ভারতের প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বাংলাদেশকে এগিয়ে নিতে ২০৪১ সাল পর্যন্ত পরিকল্পনা হাতে নিয়েছেন। মধ্য আয়ের দেশে এবং উন্নত দেশের কাতারে নাম লেখাতে কাজ করে চলেছেন। সঠিক পরিকল্পনা ও সংযোগ থাকলে সাফল্য আসবে আকাশছোঁয়া।’

বিদ্যমান সম্পর্ক বিশ্বের অন্যান্য অংশের জন্য রোল মডেল : প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, ‘বহু বছর ধরে আমাদের মধ্যে বিদ্যমান পারস্পরিক বিশ্বাস, শ্রদ্ধাবোধ এবং সুনামের কারণে আমাদের সম্পর্ক পরিপক্বতা পেয়েছে। আমি বিশ্বাস করি, আমাদের এ সম্পর্ক বিশ্বের অন্যান্য অংশের জন্য একটি রোল মডেল হয়ে উঠেছে। এ সুসম্পর্ক আমাদের পারস্পরিক সমৃদ্ধির পথে এগিয়ে নিতে সাহায্য করছে তাতে আমাদের দুই দেশের জনগণ লাভবান হচ্ছে। আমাদের উন্নয়নে সমর্থন দেওয়ার জন্য আমি শ্রীনরেন্দ্র মোদিকে ধন্যবাদ জানাই। ভারত-বাংলাদেশের বন্ধুত্ব চিরস্থায়ী হোক, সেটাই চাই। যার ফলে দুই দেশ একসঙ্গে কাজ করে দুই দেশের জনগণের উন্নতি সাধান করতে পারে। আমাদের যৌথ প্রচেষ্টায় এ ধরনের অনেক সাফল্য আমরা উদ্যাপন করতে পারব।’ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, ‘ইতিমধ্যে আমাদের স্থলসীমানার সমস্যার সমাধান হয়েছে। ভারতবাসীকে ধন্যবাদ জানাই। ভারতের সংসদের সব সদস্য এক হয়ে এ স্থলসীমনা চুক্তি বাস্তবায়নে সহযোগিতা করেছেন। ভারত বাংলাদেশের বিষয়ে সবসময় ঐক্যবদ্ধ হয় দলমতনির্বিশেষে, এটাই প্রমাণিত হয়েছে।’

প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘আমাদের মহান মুক্তিযুদ্ধে ভারত যে সহযোগিতা করেছে, তা আমরা সবসময় কৃতজ্ঞতার সঙ্গে স্মরণ করি, যা আমাদের সম্পর্কের ক্ষেত্রে চিরদিনই মাইলফলক হিসেবে বজায় থাকবে। সামপ্রতিক বছরগুলোয় ব্যবসা-বাণিজ্য, বিদ্যুৎ ও জ্বালানি, যোগাযোগ, অবকাঠামোগত উন্নয়ন ও জনগণের সঙ্গে যোগাযোগসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে দুই দেশের মধ্যে অগ্রগতি সাধিত হয়েছে। ব্লু ইকোনমি, সামুদ্রিক সহযোগিতা, পারমাণবিক শক্তি, সাইবার নিরাপত্তা, মহাকাশ গবেষণাসহ নতুন নতুন ক্ষেত্রে আজ আমরা কাজ শুরু করেছি।’ তিনি বলেন, ‘বিদ্যুৎ ক্ষেত্র আমাদের দ্বিপক্ষীয় সহযোগিতার অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ উপাদান। আমরা বর্তমানে ভারত থেকে ৬৬০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ আমদানি করছি। আরও ৩ হাজার মেগাওয়াট বিদ্যুৎ আমদানির উদ্যোগ নিয়েছি।’ অনুষ্ঠানে পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জি বাংলাদেশকে আরও ১ হাজার মেগাওয়াট বিদ্যুৎ দেওয়ার কথা জানিয়ে এ ক্ষেত্রে কেন্দ্রীয় সরকারের অনুমতির বাধ্যবাধকতার বিষয়টি তুলে ধরেন।

প্রধানমন্ত্রী মমতাকে ধন্যবাদ জানিয়ে বলেন, ‘আশা করি, ভারতের প্রধানমন্ত্রী মোদিজি এ ব্যাপারে নিশ্চয় সম্মতি দেবেন। আমাদের উচ্চ অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি ধরে রাখার জন্য আরও বিদ্যুৎ প্রয়োজন। আঞ্চলিক সহযোগিতা কাঠামোর অধীনে ২০৪১ সালের মধ্যে প্রতিবেশী দেশগুলোর মধ্য থেকে ৯ হাজার মেগাওয়াট বিদ্যুৎ আমদানির পরিকল্পনা করছি। আশা করি, এ লক্ষ্য অর্জনে ভারত আমাদের পাশে থাকবে।’ অনুষ্ঠানে রেলের যে দুটি প্রকল্প উদ্বোধন হয় তা ভারতীয় ঋণের অর্থেই নির্মাণ হবে। এ বিষয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘রেলওয়ে খাতেও আমাদের দুই দেশের সহযোগিতা বৃদ্ধি পাচ্ছে। বাংলাদেশ-ভারতের মধ্যে মালামাল পরিবহনের জন্য ১৯৬৫-পূর্ব রেল যোগাযোগ পুনরায় চালুর জন্য কাজ করছি।’

আপনি জিতুন, আমরা আসব : বাংলাদেশ সফরে আসতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার আমন্ত্রণ গ্রহণ করে পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জি বলেন, ‘আপনি জিতুন, আমরা আসব।’ তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশ ভালো থাকলে আমরা ভালো থাকি।’ তিনি বাংলাদেশকে আরও ১ হাজার মেগাওয়াট বিদ্যুৎ দিতে চান। মমতা বলেন, ‘গতবার শেখ হাসিনাজি আমাদের এখানে এসেছিলেন। তখন একটা বিষয়ে আমাদের মধ্যে আলোচনা হয়েছিল যে, তাঁরা যদি আমাদের কাছে বিদ্যুৎ চান তাহলে বাংলা আরও বিদ্যুৎ দেওয়ার জন্য রাজি আছে। যদি ভারত সরকার অনুমতি দেয় তাহলে পশ্চিমবঙ্গ ১ হাজার মেগাওয়াট বিদ্যুৎ দিতে রাজি আছে।’ বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক আরও বাড়াতে চান জানিয়ে মমতা বলেন, ‘আমরা একে অন্যের সঙ্গে সহযোগিতা করতে চাই। কারণ বাংলাদেশ ভালো থাকলে আমরা ভালো থাকি। আমরা ভালো থাকলে বাংলাদেশ ভালো থাকবে। সুতরাং দুই দেশের সম্পর্ক আরও এগিয়ে যাক। ছিটমহল চুক্তি, ইন্দো-বাংলাদেশ বাস, ট্রেন সার্ভিস; ইন্দো-বাংলাদেশ-নেপাল-ভুটানের মধ্যে রোড সার্ভিস চালু করছি তা যুগান্তকারী প্রকল্প। এতে আমাদের সম্পর্ক আরও বৃদ্ধি পাবে।’ বক্তব্যের শেষ পর্যায়ে গানের কয়েকটি লাইন গেয়েও শোনান মমতা। গানটি ছিল— ‘আজি বাংলাদেশের হৃদয় হতে কখন আপনি/তুমি এই অপরূপ রূপে বাহির হলে জননী/ওগো মা, তোমায় দেখে দেখে আঁখি না ফিরে/তোমার দুয়ার আজি খুলে গেছে সোনার মন্দিরে।’ অনুষ্ঠানে ত্রিপুরার মুখ্যমন্ত্রী বিপ্লব কুমার দেব বলেন, ‘ভারত-বাংলাদেশের মধ্যে সামাজিক, সাংস্কৃতিক ও আর্থিক যোগসূত্র রয়েছে, যা বহুকাল ধরে চলছে। এ প্রকল্পের মাধ্যমে নরেন্দ্র মোদির স্বপ্ন নর্থইস্টকে অষ্টলক্ষ্মীতে তৈরির প্রকল্পে বল পাবে। এতে নর্থইস্টরের জনগণের উন্নয়নের নতুন দিশা পাবে। ত্রিপুরা-আখাউড়া সীমান্তে লোড-আনলোডিংয়ে যে বাড়তি খরচ দিতে হয় তাতে দুই দেশই আর্থিকভাবে লাভবান হবে।’

এই বিভাগের আরও খবর
রাজনৈতিক দল নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত বাতিল করুন
রাজনৈতিক দল নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত বাতিল করুন
বাঁচার যুদ্ধ এখনো শেষ হয়নি
বাঁচার যুদ্ধ এখনো শেষ হয়নি
২৯ বছর পর হত্যা মামলার নির্দেশ
২৯ বছর পর হত্যা মামলার নির্দেশ
বাপের সঙ্গে পাল্লা দিতে যেয়ো না
বাপের সঙ্গে পাল্লা দিতে যেয়ো না
জুলাই সনদ গুরুত্বপূর্ণ মাইলফলক
জুলাই সনদ গুরুত্বপূর্ণ মাইলফলক
নির্বাচনের সব প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে
নির্বাচনের সব প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে
শাপলা আদায়ে আন্দোলনে নামবে এনসিপি
শাপলা আদায়ে আন্দোলনে নামবে এনসিপি
যুদ্ধবিরতির মধ্যেই ৯৭ ফিলিস্তিনিকে হত্যা ইসরায়েলের
যুদ্ধবিরতির মধ্যেই ৯৭ ফিলিস্তিনিকে হত্যা ইসরায়েলের
গণ অভ্যুত্থানে হত্যার বিচার দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালে
গণ অভ্যুত্থানে হত্যার বিচার দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালে
প্রেমিকার ওপর ক্ষুব্ধ হয়ে খুন করেন মাহির
প্রেমিকার ওপর ক্ষুব্ধ হয়ে খুন করেন মাহির
এ কে আজাদের গ্রেপ্তার দাবিতে ফরিদপুরে বিক্ষোভ
এ কে আজাদের গ্রেপ্তার দাবিতে ফরিদপুরে বিক্ষোভ
রাজনীতিবিদরা ঐক্য হারিয়ে ফেলছেন
রাজনীতিবিদরা ঐক্য হারিয়ে ফেলছেন
সর্বশেষ খবর
নারায়ণগঞ্জে সাত খুন মামলার আপিল শুনানি ৪ সপ্তাহ পর
নারায়ণগঞ্জে সাত খুন মামলার আপিল শুনানি ৪ সপ্তাহ পর

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

সুস্থ থাকতে দিনে কয়টি ডিম খাবেন
সুস্থ থাকতে দিনে কয়টি ডিম খাবেন

১২ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

পায়ুপথে তীব্র ব্যথা হলে
পায়ুপথে তীব্র ব্যথা হলে

১৩ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

নীরব ঘাতক হাড়ক্ষয়
নীরব ঘাতক হাড়ক্ষয়

২২ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

যুক্ত হলো তৃতীয় এয়ারবাস ৩৩০, ইউএস-বাংলার এয়ারক্রাফট বেড়ে ২৫
যুক্ত হলো তৃতীয় এয়ারবাস ৩৩০, ইউএস-বাংলার এয়ারক্রাফট বেড়ে ২৫

২৩ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

গাজীপুরে চলন্ত অ্যাম্বুলেন্সে আগুন
গাজীপুরে চলন্ত অ্যাম্বুলেন্সে আগুন

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মঙ্গলবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ
মঙ্গলবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ

২৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

সড়কে দাঁড়িয়ে থাকা ট্রাকে বাসের ধাক্কা, প্রাণ গেল হেলপারের
সড়কে দাঁড়িয়ে থাকা ট্রাকে বাসের ধাক্কা, প্রাণ গেল হেলপারের

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জেন-জি বিক্ষোভে মাদাগাস্কারে নতুন প্রধানমন্ত্রী নিয়োগ
জেন-জি বিক্ষোভে মাদাগাস্কারে নতুন প্রধানমন্ত্রী নিয়োগ

৪৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেব-রুক্মিণী নিয়ে নতুন গুঞ্জন, ফের ভাঙনের ইঙ্গিত?
দেব-রুক্মিণী নিয়ে নতুন গুঞ্জন, ফের ভাঙনের ইঙ্গিত?

৪৫ মিনিট আগে | শোবিজ

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ফেরাতে চূড়ান্ত শুনানি শুরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ফেরাতে চূড়ান্ত শুনানি শুরু

৪৬ মিনিট আগে | জাতীয়

বিশ্বকাপ থেকে বিদায়, যা বললেন বাংলাদেশ অধিনায়ক
বিশ্বকাপ থেকে বিদায়, যা বললেন বাংলাদেশ অধিনায়ক

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘বাংলাদেশের ১৮ কোটি মানুষ পিআর বুঝে না’
‘বাংলাদেশের ১৮ কোটি মানুষ পিআর বুঝে না’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ত্রিশালে সড়ক দুর্ঘটনায় ট্রাকচালক ও হেলাপার নিহত
ত্রিশালে সড়ক দুর্ঘটনায় ট্রাকচালক ও হেলাপার নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চীনের প্রভাব কমাতে যুক্তরাষ্ট্র-অস্ট্রেলিয়া খনিজ চুক্তি সই
চীনের প্রভাব কমাতে যুক্তরাষ্ট্র-অস্ট্রেলিয়া খনিজ চুক্তি সই

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শক্তিশালী পাসওয়ার্ড তৈরি করবেন যেভাবে
শক্তিশালী পাসওয়ার্ড তৈরি করবেন যেভাবে

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আজ দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম
আজ দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মেঘনায় মা ইলিশ শিকারের দায়ে ১৯ জেলের দণ্ড
মেঘনায় মা ইলিশ শিকারের দায়ে ১৯ জেলের দণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপের আভাস, বাড়তে পারে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা
বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপের আভাস, বাড়তে পারে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চুরির কাহিনীতে ‘অধ্যাপক‌' নওয়াজউদ্দিন সিদ্দিকি
চুরির কাহিনীতে ‘অধ্যাপক‌' নওয়াজউদ্দিন সিদ্দিকি

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধর্ষণচেষ্টার অভিযোগে যুবককে মারধর, হাসপাতালে মৃত্যু
ধর্ষণচেষ্টার অভিযোগে যুবককে মারধর, হাসপাতালে মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইউক্রেনের ‘৭৮ শতাংশ দখল’ করে নিয়েছে রাশিয়া, ধারণা ট্রাম্পের
ইউক্রেনের ‘৭৮ শতাংশ দখল’ করে নিয়েছে রাশিয়া, ধারণা ট্রাম্পের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক এমপিসহ ১৬ জনের বিরুদ্ধে ১৪তম দিনের সাক্ষ্যগ্রহণ আজ
সাবেক এমপিসহ ১৬ জনের বিরুদ্ধে ১৪তম দিনের সাক্ষ্যগ্রহণ আজ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়ার শর্ত মেনে ইউক্রেনকে যুদ্ধ থামাতে বললেন ট্রাম্প
রাশিয়ার শর্ত মেনে ইউক্রেনকে যুদ্ধ থামাতে বললেন ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজকের নামাজের সময়সূচি: ২১ অক্টোবর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি: ২১ অক্টোবর ২০২৫

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ঢাকার আবহাওয়া দুপুর পর্যন্ত শুষ্ক থাকতে পারে
ঢাকার আবহাওয়া দুপুর পর্যন্ত শুষ্ক থাকতে পারে

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভয়াবহ বায়ুদূষণের কবলে দিল্লি, ঢাকার পরিস্থিতি কী?
ভয়াবহ বায়ুদূষণের কবলে দিল্লি, ঢাকার পরিস্থিতি কী?

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসরায়েল ফেরত দিয়েছে ১৩৫ ফিলিস্তিনির বিকৃত মরদেহ
ইসরায়েল ফেরত দিয়েছে ১৩৫ ফিলিস্তিনির বিকৃত মরদেহ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহান বিজয় দিবসের সরকারি কর্মসূচি ঘোষণা
মহান বিজয় দিবসের সরকারি কর্মসূচি ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কথাবার্তায় সংযম জরুরি
কথাবার্তায় সংযম জরুরি

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সর্বাধিক পঠিত
বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার আরও ১-২ বছর থাকবে : ইকবাল করিম ভূঁইয়া
বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার আরও ১-২ বছর থাকবে : ইকবাল করিম ভূঁইয়া

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এ কে আজাদ যে আওয়ামী লীগ নেতা, তা সর্বজনস্বীকৃত : নায়াব ইউসুফ
এ কে আজাদ যে আওয়ামী লীগ নেতা, তা সর্বজনস্বীকৃত : নায়াব ইউসুফ

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বলিউডে কার আয় কত? অভিনেত্রীদের পারিশ্রমিক তালিকা প্রকাশ
বলিউডে কার আয় কত? অভিনেত্রীদের পারিশ্রমিক তালিকা প্রকাশ

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সম্মানি বাড়িয়ে পুনঃনির্ধারণ
সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সম্মানি বাড়িয়ে পুনঃনির্ধারণ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৯ সচিবকে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠাল সরকার
৯ সচিবকে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠাল সরকার

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪ হাজার এএসআই নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি
৪ হাজার এএসআই নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীসহ সাংবাদিক সুভাষ সিংহের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
স্ত্রীসহ সাংবাদিক সুভাষ সিংহের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৭তম বিসিএসে বাতিলদের কী হবে কেউ জানে না!
২৭তম বিসিএসে বাতিলদের কী হবে কেউ জানে না!

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেলপথে নতুন উদ্যোগ সৌদির, চার ঘণ্টায় যাবে ১৫০০ কিমি
রেলপথে নতুন উদ্যোগ সৌদির, চার ঘণ্টায় যাবে ১৫০০ কিমি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রতিরক্ষা জোরদারে ৮৮৫০ তরুণ-তরুণীকে প্রশিক্ষণ দেবে সরকার
প্রতিরক্ষা জোরদারে ৮৮৫০ তরুণ-তরুণীকে প্রশিক্ষণ দেবে সরকার

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পর্নোগ্রাফির সঙ্গে জড়িত বাংলাদেশি যুগল গ্রেফতার
পর্নোগ্রাফির সঙ্গে জড়িত বাংলাদেশি যুগল গ্রেফতার

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বপ্ন দেখতেই থাকুন, পরমাণু স্থাপনা ধ্বংসের দাবি নিয়ে ট্রাম্পকে খোঁচা খামেনির
স্বপ্ন দেখতেই থাকুন, পরমাণু স্থাপনা ধ্বংসের দাবি নিয়ে ট্রাম্পকে খোঁচা খামেনির

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে সেনাবাহিনীকে সর্বোচ্চ প্রস্তুতি নিতে বললেন ইরানের সেনাপ্রধান
যে কারণে সেনাবাহিনীকে সর্বোচ্চ প্রস্তুতি নিতে বললেন ইরানের সেনাপ্রধান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নবাবদের বংশধররা আজও ব্রিটিশদের পেনশন পাচ্ছেন, কিন্তু কত?
নবাবদের বংশধররা আজও ব্রিটিশদের পেনশন পাচ্ছেন, কিন্তু কত?

১৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

জন্ম নিয়েই বাপের সঙ্গে পাল্লা দিও না: গোলাম পরওয়ার
জন্ম নিয়েই বাপের সঙ্গে পাল্লা দিও না: গোলাম পরওয়ার

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কানাডা থেকে রেকর্ডসংখ্যক ভারতীয় ফেরত পাঠানো হচ্ছে, নেপথ্যে যা...
কানাডা থেকে রেকর্ডসংখ্যক ভারতীয় ফেরত পাঠানো হচ্ছে, নেপথ্যে যা...

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিয়োগবিধি পেল রেজিস্ট্রেশন ডিপার্টমেন্ট, সাব-রেজিস্ট্রাররা পদোন্নতি পাবেন শীর্ষপদ পর্যন্ত
নিয়োগবিধি পেল রেজিস্ট্রেশন ডিপার্টমেন্ট, সাব-রেজিস্ট্রাররা পদোন্নতি পাবেন শীর্ষপদ পর্যন্ত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমিগ্রেশন কোর্টে হাজিরা দিতে গিয়ে গ্রেফতার বাংলাদেশি নারী
ইমিগ্রেশন কোর্টে হাজিরা দিতে গিয়ে গ্রেফতার বাংলাদেশি নারী

১৮ ঘণ্টা আগে | পরবাস

আগামী ডিসেম্বরের মধ্যে বগুড়াকে সিটি কর্পোরেশন ঘোষণা
আগামী ডিসেম্বরের মধ্যে বগুড়াকে সিটি কর্পোরেশন ঘোষণা

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইউক্রেনের ‘৭৮ শতাংশ দখল’ করে নিয়েছে রাশিয়া, ধারণা ট্রাম্পের
ইউক্রেনের ‘৭৮ শতাংশ দখল’ করে নিয়েছে রাশিয়া, ধারণা ট্রাম্পের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে নিগারদের বাঁচা-মরার লড়াই আজ
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে নিগারদের বাঁচা-মরার লড়াই আজ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সালমান শাহর মৃত্যুর ঘটনায় হত্যা মামলা দায়েরের নির্দেশ
সালমান শাহর মৃত্যুর ঘটনায় হত্যা মামলা দায়েরের নির্দেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতি টিকিয়ে রাখতে কাবুলকে যা করতে বললো পাকিস্তান
যুদ্ধবিরতি টিকিয়ে রাখতে কাবুলকে যা করতে বললো পাকিস্তান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আদানির বিদ্যুৎ কেন্দ্র এখন গলার কাঁটা
আদানির বিদ্যুৎ কেন্দ্র এখন গলার কাঁটা

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইরানের পাশে দাঁড়ালো রাশিয়া
ইরানের পাশে দাঁড়ালো রাশিয়া

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেবরের ছেলের সাথে ‘ব্রেকআপ’, কবজি কাটলেন দুই সন্তানের মা
দেবরের ছেলের সাথে ‘ব্রেকআপ’, কবজি কাটলেন দুই সন্তানের মা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘রকি অউর রানি কি প্রেম কাহানি’-কে জয়া আহসানের না বলার কারণ যা
‘রকি অউর রানি কি প্রেম কাহানি’-কে জয়া আহসানের না বলার কারণ যা

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়িভাড়া ভাতা ৫ শতাংশ যথেষ্ট নয় : এ্যানী
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়িভাড়া ভাতা ৫ শতাংশ যথেষ্ট নয় : এ্যানী

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টি-টোয়েন্টিতে হ্যারি ব্রুকের নতুন মাইলফলক
টি-টোয়েন্টিতে হ্যারি ব্রুকের নতুন মাইলফলক

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জানুয়ারিতে নির্বাচন চায় গণঅধিকার পরিষদ
জানুয়ারিতে নির্বাচন চায় গণঅধিকার পরিষদ

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
গৃহিণী স্ত্রীকে রেস্টুরেন্ট ব্যবসায়ী দেখিয়ে গড়েছেন অঢেল সম্পদ
গৃহিণী স্ত্রীকে রেস্টুরেন্ট ব্যবসায়ী দেখিয়ে গড়েছেন অঢেল সম্পদ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী হতে মরিয়া রুমিন ফারহানাসহ আটজন
বিএনপির প্রার্থী হতে মরিয়া রুমিন ফারহানাসহ আটজন

নগর জীবন

আবারও ই-কমার্স প্রতারণা
আবারও ই-কমার্স প্রতারণা

পেছনের পৃষ্ঠা

আদেশ জারির পর গণভোট
আদেশ জারির পর গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে এবার শিক্ষার্থীর রগ কাটা লাশ
চট্টগ্রামে এবার শিক্ষার্থীর রগ কাটা লাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোগান্তির ১১৪ কিলোমিটার
ভোগান্তির ১১৪ কিলোমিটার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জামায়াত ক্ষমতায় এলে ফেরার আশঙ্কা আওয়ামী লীগের
জামায়াত ক্ষমতায় এলে ফেরার আশঙ্কা আওয়ামী লীগের

প্রথম পৃষ্ঠা

বাপের সঙ্গে পাল্লা দিতে যেয়ো না
বাপের সঙ্গে পাল্লা দিতে যেয়ো না

প্রথম পৃষ্ঠা

থাইল্যান্ডে ভালো করার প্রত্যাশা আফঈদাদের
থাইল্যান্ডে ভালো করার প্রত্যাশা আফঈদাদের

মাঠে ময়দানে

উপাদেয় হিরণ্ময় হাতিয়া
উপাদেয় হিরণ্ময় হাতিয়া

সম্পাদকীয়

বিরোধী দল দমনই যার একমাত্র যোগ্যতা
বিরোধী দল দমনই যার একমাত্র যোগ্যতা

প্রথম পৃষ্ঠা

আবারও আসতে পারে ১/১১
আবারও আসতে পারে ১/১১

নগর জীবন

পর্নোগ্রাফিতে যুক্ত দম্পতি সিআইডির অভিযানে গ্রেপ্তার
পর্নোগ্রাফিতে যুক্ত দম্পতি সিআইডির অভিযানে গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

ইলিশ রক্ষায় মায়া নেই জেলেদের
ইলিশ রক্ষায় মায়া নেই জেলেদের

নগর জীবন

ভোটের মাঠে বিএনপি জামায়াত জাতীয় পার্টি
ভোটের মাঠে বিএনপি জামায়াত জাতীয় পার্টি

নগর জীবন

বিপর্যয় কাটবে কীভাবে
বিপর্যয় কাটবে কীভাবে

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেমিকার ওপর ক্ষুব্ধ হয়ে খুন করেন মাহির
প্রেমিকার ওপর ক্ষুব্ধ হয়ে খুন করেন মাহির

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে হাজিরা দিতে গিয়ে গ্রেপ্তার বাংলাদেশি নারী
যুক্তরাষ্ট্রে হাজিরা দিতে গিয়ে গ্রেপ্তার বাংলাদেশি নারী

পেছনের পৃষ্ঠা

আজই সিরিজ নিশ্চিত করতে চান মিরাজরা
আজই সিরিজ নিশ্চিত করতে চান মিরাজরা

মাঠে ময়দানে

২৭তম বিসিএসে বাতিলদের কী হবে কেউ জানে না!
২৭তম বিসিএসে বাতিলদের কী হবে কেউ জানে না!

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনীতিবিদরা ঐক্য হারিয়ে ফেলছেন
রাজনীতিবিদরা ঐক্য হারিয়ে ফেলছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

আগাম শীতের সবজি চাষে স্বপ্ন বুনছেন কৃষক
আগাম শীতের সবজি চাষে স্বপ্ন বুনছেন কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক দল নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত বাতিল করুন
রাজনৈতিক দল নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত বাতিল করুন

প্রথম পৃষ্ঠা

নীরব ঘাতক হাড়ক্ষয়
নীরব ঘাতক হাড়ক্ষয়

স্বাস্থ্য

আমরণ অনশন চলছে
আমরণ অনশন চলছে

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় এনসিপির সভায় ককটেল বিস্ফোরণ
বগুড়ায় এনসিপির সভায় ককটেল বিস্ফোরণ

দেশগ্রাম

বিক্ষোভ মিছিল
বিক্ষোভ মিছিল

নগর জীবন

ভিক্টোরিয়া কলেজে সংঘর্ষ, আটক ২৪
ভিক্টোরিয়া কলেজে সংঘর্ষ, আটক ২৪

দেশগ্রাম

শান্তি ও মুক্তির পাথেয় আল কোরআন
শান্তি ও মুক্তির পাথেয় আল কোরআন

সম্পাদকীয়