শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১১ সেপ্টেম্বর, ২০১৮ আপডেট:

মোদি বললেন সম্পর্ক গভীর হবে

ভিডিও কনফারেন্স, হাসিনা আমন্ত্রণ জানালেন মমতা ও বিপ্লবকে, ৫০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ আসা শুরু
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা ও নয়াদিল্লি প্রতিনিধি
প্রিন্ট ভার্সন
মোদি বললেন সম্পর্ক গভীর হবে

বাংলাদেশের সঙ্গে ভারতের বর্তমান সুসম্পর্কের কথা তুলে ধরে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, দুই দেশের বিদ্যমান সম্পর্ক বিশ্বের অন্যান্য অংশের জন্য রোল মডেল। আর ভারতের প্র্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি বললেন, আজ থেকে আমরা আরও কাছে এলাম। আমাদের সম্পর্ক আরও গভীর হলো।

গতকাল বিকালে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে বাংলাদেশ-ভারতের যৌথ উদ্যোগে তিনটি প্রকল্প নির্মাণকাজের উদ্বোধন অনুষ্ঠানে দুই দেশের দুই প্রধানমন্ত্রী এসব কথা বলেন।

এ ভিডিও কনফারেন্সে পশ্চিমবঙ্গ থেকে যুক্ত হন মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জি ও ত্রিপুরা থেকে মুখ্যমন্ত্রী বিপ্লব কুমার দেব। এ সময় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা মমতা ব্যানার্জি ও বিপ্লব কুমার দেবকে বাংলাদেশ সফরে আমন্ত্রণ জানান। তারা দুজনই আমন্ত্রণ গ্রহণ করেন। জবাবে পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীকে বলেন, ‘আপনি জিতুন, আমরা আসব।’ ত্রিপুরার মুখ্যমন্ত্রী বিপ্লব কুমার দেব আমন্ত্রণের জবাবে বলেন, ‘আমি বলেছি, আগে আপনার কাছে যাব, আমি আগে আপনার কাছেই যাব।’ নরেন্দ্র মোদি বক্তৃতার শুরু এবং শেষে বাংলায় এবং মাঝখানে হিন্দিতে কথা বলেন। আর দুই মুখ্যমন্ত্রী বাংলায় কথা বলেন।

প্রকল্প তিনটি হচ্ছে— কুষ্টিয়ার ভেড়ামারায় ৫০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ আমদানিবিষয়ক প্রকল্প, বাংলাদেশ রেলওয়ের কুলাউড়া-শাহবাজপুর সেকশন পুনর্বাসন এবং আখাউড়া-আগরতলা ডুয়েল-গেজ রেলসংযোগ নির্মাণ (বাংলাদেশ অংশ)। ভেড়ামারায় বিদ্যুৎ প্রকল্প উদ্বোধনের মাধ্যমে বাংলাদেশে আরও ৫০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ আসা শুরু হলো। কুলাউড়া, ভেড়ামারা থেকে স্থানীয় প্রশাসন, জনপ্রতিনিধি, রাজনীতিবিদসহ এলাকাবাসী ভিডিও কনফারেন্সে যুক্ত ছিলেন। পৃথক জায়গায় ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী সুষমা স্বরাজ, বাংলাদেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ এইচ মাহমুদ আলী, আইনমন্ত্রী অ্যাডভোকেট আনিসুল হক, তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনু, কুষ্টিয়ার এমপি ও আওয়ামী লীগের যুগ্মসাধারণ সম্পাদক মাহবুব-উল আলম হানিফ, ভারতে নিযুক্ত বাংলাদেশের হাইকমিশনার সৈয়দ মোয়াজ্জেম আলী, বাংলাদেশে নিযুক্ত ভারতের হাইকমিশনার হর্ষবর্ধন শ্রিংলাসহ সরকারের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। বাংলাদেশে অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের মুখ্যসচিব নজিবুর রহমান।

প্রতিবেশীর সঙ্গে প্রটোকলের বন্ধনে আটকে থাকা উচিত নয় : ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি বক্তব্যের শুরুতেই বাংলা ভাষায় বলেন, ‘বাংলাদেশের ভাই ও বোনেরা নমস্কার গ্রহণ করুন। নতুন প্রকল্পের উদ্বোধন আমাদের দুই দেশের সম্পর্কের নতুন মাত্রা, যা ভবিষ্যতে আরও সুদৃঢ় হবে।’ আর বক্তৃতার শেষ অংশে আবারও বাংলায় বলেন, ‘আজ থেকে আমরা আরও কাছে এলাম। আমাদের সম্পর্ক আরও গভীর হলো।’ মাঝখানে তিনি হিন্দিতে বক্তৃতা করেন। নরেন্দ্র মোদি বলেন, ‘বিমসটেক সম্মেলনের সময় বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে সাক্ষাৎ হয়েছে। এর আগে শান্তিনিকেতন ও কমেনওয়েলথ সম্মেলনে লন্ডনে দেখা হয়েছে। আমি খুব খুশি যে আবার ভিডিও কনফারেন্সে আরেকবার দেখা হলো। আমি আগেও বেশ কয়েকবার বলেছি, প্রতিবেশী দেশের নেতাদের সঙ্গে প্রতিবেশীর মতো সম্পর্ক হতে হবে। যখন মনে হবে কথা বলা যেতে পারে। যখন ইচ্ছা হবে সৌজন্য সাক্ষাৎ করা যেতে পারে। এসব বিষয়ে আমাদের প্রটোকলের বন্ধনে আটকে থাকা উচিত হবে না।’ তিনি বলেন, ‘সামনাসামনি দেখা হওয়া ছাড়া এটা তাঁর সঙ্গে আমার চতুর্থ ভিডিও কনফারেন্স। সামনে আরেকবার ভিডিও কনফারেন্সের সম্ভাবনা আছে। ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে দুই দেশের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ শুভকাজের উদ্বোধন করা হলো।’ তিনি বলেন, ‘আমরা যে কানেকটিভিটির কথা বলি তা এই ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে পূর্ণতা পায়। দুই দেশের মধ্যে সম্পর্ক বাড়াতে আমরা বিগত কয়েক বছর ধরে একের পর এক পদক্ষেপ নিয়েছি। এখন আর পাওয়ার কানেকটিভিটিতে সীমাবদ্ধ নেই। সে অনুযায়ী এবার রেলে নতুন একটি সংযোগ সম্পন্ন হলো।’ নরেন্দ্র মোদি বলেন, ‘২০১৫ সালে যখন আমি বাংলাদেশে গিয়েছিলাম, তখন ৫০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ দেওয়ার কথা বলেছিলাম। এজন্য পশ্চিমবঙ্গ থেকে বাংলাদেশে সংযোগ লিঙ্ক স্থাপনের কাজ শুরু হয়েছে। এ কাজ এগিয়ে নিতে সহযোগিতা করায় আমি মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জিকে অভিনন্দন জানাচ্ছি। এ প্রজেক্ট পুরা হলে ১ পয়েন্ট ১৬ গিগাওয়াট বিদ্যুৎ যোগ হবে গ্রিডে। এ আদান-প্রদান আমাদের মধ্যে সোনালি সম্পর্কের প্রমাণ দেয়।’ রেল যোগাযোগের কথা তুলে ধরে মোদি বলেন, ‘আগরতলার রেল কানেকটিভিটির কাজ সম্পন্ন হলে রেল কানেকভিটিতে নতুন মাত্রা পাবে। এ কাজে সহযোগিতা করায় মুখ্যমন্ত্রী বিপ্লব কুমার দেবকে অভিনন্দন জানাচ্ছি।’ বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীর প্রশংসা করে ভারতের প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বাংলাদেশকে এগিয়ে নিতে ২০৪১ সাল পর্যন্ত পরিকল্পনা হাতে নিয়েছেন। মধ্য আয়ের দেশে এবং উন্নত দেশের কাতারে নাম লেখাতে কাজ করে চলেছেন। সঠিক পরিকল্পনা ও সংযোগ থাকলে সাফল্য আসবে আকাশছোঁয়া।’

বিদ্যমান সম্পর্ক বিশ্বের অন্যান্য অংশের জন্য রোল মডেল : প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, ‘বহু বছর ধরে আমাদের মধ্যে বিদ্যমান পারস্পরিক বিশ্বাস, শ্রদ্ধাবোধ এবং সুনামের কারণে আমাদের সম্পর্ক পরিপক্বতা পেয়েছে। আমি বিশ্বাস করি, আমাদের এ সম্পর্ক বিশ্বের অন্যান্য অংশের জন্য একটি রোল মডেল হয়ে উঠেছে। এ সুসম্পর্ক আমাদের পারস্পরিক সমৃদ্ধির পথে এগিয়ে নিতে সাহায্য করছে তাতে আমাদের দুই দেশের জনগণ লাভবান হচ্ছে। আমাদের উন্নয়নে সমর্থন দেওয়ার জন্য আমি শ্রীনরেন্দ্র মোদিকে ধন্যবাদ জানাই। ভারত-বাংলাদেশের বন্ধুত্ব চিরস্থায়ী হোক, সেটাই চাই। যার ফলে দুই দেশ একসঙ্গে কাজ করে দুই দেশের জনগণের উন্নতি সাধান করতে পারে। আমাদের যৌথ প্রচেষ্টায় এ ধরনের অনেক সাফল্য আমরা উদ্যাপন করতে পারব।’ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, ‘ইতিমধ্যে আমাদের স্থলসীমানার সমস্যার সমাধান হয়েছে। ভারতবাসীকে ধন্যবাদ জানাই। ভারতের সংসদের সব সদস্য এক হয়ে এ স্থলসীমনা চুক্তি বাস্তবায়নে সহযোগিতা করেছেন। ভারত বাংলাদেশের বিষয়ে সবসময় ঐক্যবদ্ধ হয় দলমতনির্বিশেষে, এটাই প্রমাণিত হয়েছে।’

প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘আমাদের মহান মুক্তিযুদ্ধে ভারত যে সহযোগিতা করেছে, তা আমরা সবসময় কৃতজ্ঞতার সঙ্গে স্মরণ করি, যা আমাদের সম্পর্কের ক্ষেত্রে চিরদিনই মাইলফলক হিসেবে বজায় থাকবে। সামপ্রতিক বছরগুলোয় ব্যবসা-বাণিজ্য, বিদ্যুৎ ও জ্বালানি, যোগাযোগ, অবকাঠামোগত উন্নয়ন ও জনগণের সঙ্গে যোগাযোগসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে দুই দেশের মধ্যে অগ্রগতি সাধিত হয়েছে। ব্লু ইকোনমি, সামুদ্রিক সহযোগিতা, পারমাণবিক শক্তি, সাইবার নিরাপত্তা, মহাকাশ গবেষণাসহ নতুন নতুন ক্ষেত্রে আজ আমরা কাজ শুরু করেছি।’ তিনি বলেন, ‘বিদ্যুৎ ক্ষেত্র আমাদের দ্বিপক্ষীয় সহযোগিতার অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ উপাদান। আমরা বর্তমানে ভারত থেকে ৬৬০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ আমদানি করছি। আরও ৩ হাজার মেগাওয়াট বিদ্যুৎ আমদানির উদ্যোগ নিয়েছি।’ অনুষ্ঠানে পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জি বাংলাদেশকে আরও ১ হাজার মেগাওয়াট বিদ্যুৎ দেওয়ার কথা জানিয়ে এ ক্ষেত্রে কেন্দ্রীয় সরকারের অনুমতির বাধ্যবাধকতার বিষয়টি তুলে ধরেন।

প্রধানমন্ত্রী মমতাকে ধন্যবাদ জানিয়ে বলেন, ‘আশা করি, ভারতের প্রধানমন্ত্রী মোদিজি এ ব্যাপারে নিশ্চয় সম্মতি দেবেন। আমাদের উচ্চ অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি ধরে রাখার জন্য আরও বিদ্যুৎ প্রয়োজন। আঞ্চলিক সহযোগিতা কাঠামোর অধীনে ২০৪১ সালের মধ্যে প্রতিবেশী দেশগুলোর মধ্য থেকে ৯ হাজার মেগাওয়াট বিদ্যুৎ আমদানির পরিকল্পনা করছি। আশা করি, এ লক্ষ্য অর্জনে ভারত আমাদের পাশে থাকবে।’ অনুষ্ঠানে রেলের যে দুটি প্রকল্প উদ্বোধন হয় তা ভারতীয় ঋণের অর্থেই নির্মাণ হবে। এ বিষয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘রেলওয়ে খাতেও আমাদের দুই দেশের সহযোগিতা বৃদ্ধি পাচ্ছে। বাংলাদেশ-ভারতের মধ্যে মালামাল পরিবহনের জন্য ১৯৬৫-পূর্ব রেল যোগাযোগ পুনরায় চালুর জন্য কাজ করছি।’

আপনি জিতুন, আমরা আসব : বাংলাদেশ সফরে আসতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার আমন্ত্রণ গ্রহণ করে পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জি বলেন, ‘আপনি জিতুন, আমরা আসব।’ তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশ ভালো থাকলে আমরা ভালো থাকি।’ তিনি বাংলাদেশকে আরও ১ হাজার মেগাওয়াট বিদ্যুৎ দিতে চান। মমতা বলেন, ‘গতবার শেখ হাসিনাজি আমাদের এখানে এসেছিলেন। তখন একটা বিষয়ে আমাদের মধ্যে আলোচনা হয়েছিল যে, তাঁরা যদি আমাদের কাছে বিদ্যুৎ চান তাহলে বাংলা আরও বিদ্যুৎ দেওয়ার জন্য রাজি আছে। যদি ভারত সরকার অনুমতি দেয় তাহলে পশ্চিমবঙ্গ ১ হাজার মেগাওয়াট বিদ্যুৎ দিতে রাজি আছে।’ বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক আরও বাড়াতে চান জানিয়ে মমতা বলেন, ‘আমরা একে অন্যের সঙ্গে সহযোগিতা করতে চাই। কারণ বাংলাদেশ ভালো থাকলে আমরা ভালো থাকি। আমরা ভালো থাকলে বাংলাদেশ ভালো থাকবে। সুতরাং দুই দেশের সম্পর্ক আরও এগিয়ে যাক। ছিটমহল চুক্তি, ইন্দো-বাংলাদেশ বাস, ট্রেন সার্ভিস; ইন্দো-বাংলাদেশ-নেপাল-ভুটানের মধ্যে রোড সার্ভিস চালু করছি তা যুগান্তকারী প্রকল্প। এতে আমাদের সম্পর্ক আরও বৃদ্ধি পাবে।’ বক্তব্যের শেষ পর্যায়ে গানের কয়েকটি লাইন গেয়েও শোনান মমতা। গানটি ছিল— ‘আজি বাংলাদেশের হৃদয় হতে কখন আপনি/তুমি এই অপরূপ রূপে বাহির হলে জননী/ওগো মা, তোমায় দেখে দেখে আঁখি না ফিরে/তোমার দুয়ার আজি খুলে গেছে সোনার মন্দিরে।’ অনুষ্ঠানে ত্রিপুরার মুখ্যমন্ত্রী বিপ্লব কুমার দেব বলেন, ‘ভারত-বাংলাদেশের মধ্যে সামাজিক, সাংস্কৃতিক ও আর্থিক যোগসূত্র রয়েছে, যা বহুকাল ধরে চলছে। এ প্রকল্পের মাধ্যমে নরেন্দ্র মোদির স্বপ্ন নর্থইস্টকে অষ্টলক্ষ্মীতে তৈরির প্রকল্পে বল পাবে। এতে নর্থইস্টরের জনগণের উন্নয়নের নতুন দিশা পাবে। ত্রিপুরা-আখাউড়া সীমান্তে লোড-আনলোডিংয়ে যে বাড়তি খরচ দিতে হয় তাতে দুই দেশই আর্থিকভাবে লাভবান হবে।’

এই বিভাগের আরও খবর
রাজধানীতে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
রাজধানীতে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়
জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়
জুলাই ঘোষণাপত্র নিয়ে টালবাহানা নয়
জুলাই ঘোষণাপত্র নিয়ে টালবাহানা নয়
ওরা গায়ের জোরে প্রতিবেদন দিয়েছে
ওরা গায়ের জোরে প্রতিবেদন দিয়েছে
নির্বাচনি বাজেটে কোনো কার্পণ্য করা হবে না
নির্বাচনি বাজেটে কোনো কার্পণ্য করা হবে না
আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি
আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি
উত্তাল ছিল পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়
উত্তাল ছিল পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়
স্বৈরাচার যেন আর ফিরে আসতে না পারে
স্বৈরাচার যেন আর ফিরে আসতে না পারে
ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি
সংস্কারবিহীন নির্বাচন জামায়াত গ্রহণ করবে না
সংস্কারবিহীন নির্বাচন জামায়াত গ্রহণ করবে না
জনশক্তি রপ্তানিতে কামালের পারিবারিক প্রতারণা
জনশক্তি রপ্তানিতে কামালের পারিবারিক প্রতারণা
চতুর্মুখী সংকটে রপ্তানি
চতুর্মুখী সংকটে রপ্তানি
সর্বশেষ খবর
উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬
উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৩৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভরপেট খেলেও মোটা হবেন না, জানুন কোন খাবারগুলো নিরাপদ
ভরপেট খেলেও মোটা হবেন না, জানুন কোন খাবারগুলো নিরাপদ

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

দাম কমলো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের, আজ থেকেই কার্যকর নতুন প্যাকেজ
দাম কমলো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের, আজ থেকেই কার্যকর নতুন প্যাকেজ

৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

টিএসসিতে রিকশার ভেতরেই মিলল চালকের মরদেহ
টিএসসিতে রিকশার ভেতরেই মিলল চালকের মরদেহ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মাইলফলকের সামনে শান্ত
মাইলফলকের সামনে শান্ত

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত
চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন: সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন: সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২ জুলাই)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রেমে ব্যর্থ হলে বাথরুম পরিষ্কার করেন যে অভিনেতা
প্রেমে ব্যর্থ হলে বাথরুম পরিষ্কার করেন যে অভিনেতা

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কর্মকর্তা-কর্মচারীদের উদ্দেশে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের নতুন নির্দেশনা
কর্মকর্তা-কর্মচারীদের উদ্দেশে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের নতুন নির্দেশনা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীকে ভিডিও কলে রেখে স্বামীর আত্মহত্যা
স্ত্রীকে ভিডিও কলে রেখে স্বামীর আত্মহত্যা

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু
ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভয়াবহ ঝড়ে ফ্রান্স-ইতালি ট্রেন চলাচল বন্ধ
ভয়াবহ ঝড়ে ফ্রান্স-ইতালি ট্রেন চলাচল বন্ধ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নৌকা থেকে পড়ে নিখোঁজ কিশোরের লাশ উদ্ধার
নৌকা থেকে পড়ে নিখোঁজ কিশোরের লাশ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাঙামাটিতে ফ্ল্যাট থেকে বিচারকের স্ত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
রাঙামাটিতে ফ্ল্যাট থেকে বিচারকের স্ত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘পিআর ইস্যু নিয়ে রাজনীতিতে দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করবেন না’
‘পিআর ইস্যু নিয়ে রাজনীতিতে দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করবেন না’

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফি দিতে না পারায় পরীক্ষার্থীকে থাপ্পড় দিয়ে খাতা কেড়ে নিলো মাদরাসা সুপার
ফি দিতে না পারায় পরীক্ষার্থীকে থাপ্পড় দিয়ে খাতা কেড়ে নিলো মাদরাসা সুপার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজারের সাবেক ডিসি ও জেলা জজসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে বিচার শুরুর আদেশ
কক্সবাজারের সাবেক ডিসি ও জেলা জজসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে বিচার শুরুর আদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

এনবিআরের আরো পাঁচ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান শুরু
এনবিআরের আরো পাঁচ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান শুরু

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে নিয়ে আলাদা পরিকল্পনা সাজাচ্ছে শ্রীলঙ্কা
মুস্তাফিজকে নিয়ে আলাদা পরিকল্পনা সাজাচ্ছে শ্রীলঙ্কা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অভিনয়ের শখ ছেলের, বাধা হয়ে দাঁড়ান উত্তম কুমার!
অভিনয়ের শখ ছেলের, বাধা হয়ে দাঁড়ান উত্তম কুমার!

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইনসাফভিত্তিক মানবিক দেশ প্রতিষ্ঠার এখনই সময়: তারেক রহমান
ইনসাফভিত্তিক মানবিক দেশ প্রতিষ্ঠার এখনই সময়: তারেক রহমান

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অপুষ্টিতে ভুগছে গাজার শিশুরা
অপুষ্টিতে ভুগছে গাজার শিশুরা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘাটাইলে গজারি বনে অবৈধ দুই সীসা কারখানা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন
ঘাটাইলে গজারি বনে অবৈধ দুই সীসা কারখানা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস’ পালনে বাউবির কর্মসূচি
‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস’ পালনে বাউবির কর্মসূচি

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লস অ্যাঞ্জেলেস মাতালেন জেমস
লস অ্যাঞ্জেলেস মাতালেন জেমস

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শাবিপ্রবিতে যুক্ত হচ্ছে নতুন ৩টি দ্বিতল বাস
শাবিপ্রবিতে যুক্ত হচ্ছে নতুন ৩টি দ্বিতল বাস

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে কাঁঠালের বাজার রমরমা, সপ্তাহে বিক্রি অর্ধ কোটি
টাঙ্গাইলে কাঁঠালের বাজার রমরমা, সপ্তাহে বিক্রি অর্ধ কোটি

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
উড়িয়ে দেওয়া হলো খান ইউনিসে ইসরায়েলি সেনাদের আশ্রয় নেওয়া বাড়ি
উড়িয়ে দেওয়া হলো খান ইউনিসে ইসরায়েলি সেনাদের আশ্রয় নেওয়া বাড়ি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি পাকিস্তানে একযোগে হামলা চালাতে চায় ভারত-ইসরায়েল?
সত্যিই কি পাকিস্তানে একযোগে হামলা চালাতে চায় ভারত-ইসরায়েল?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ড লেনদেনে শীর্ষে থাকা ভারত এখন ৬ষ্ঠ
বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ড লেনদেনে শীর্ষে থাকা ভারত এখন ৬ষ্ঠ

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা
মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা

১৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া
জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা
স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’
ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার
আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের
ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার
কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার

১৯ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত
ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি
ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর
যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু
শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় ‘নিস্তেজ’ পর্যটন
ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় ‘নিস্তেজ’ পর্যটন

২২ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের
যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩
যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির
আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক
নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ জুলাই)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগামী সপ্তাহের যেকোনও সময় গাজায় যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্প
আগামী সপ্তাহের যেকোনও সময় গাজায় যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৪ তম বিসিএস পুলিশে প্রথম শাবিপ্রবির শরিফ
৪৪ তম বিসিএস পুলিশে প্রথম শাবিপ্রবির শরিফ

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

লুহানস্ক পুরোপুরি রাশিয়ার দখলে?
লুহানস্ক পুরোপুরি রাশিয়ার দখলে?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগদানের সম্ভাবনা নেই পাকিস্তানের
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগদানের সম্ভাবনা নেই পাকিস্তানের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৮তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা ১৮ জুলাই
৪৮তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা ১৮ জুলাই

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তীব্র তাপপ্রবাহে বিপর্যস্ত ইউরোপ, জারি হলো রেড অ্যালার্ট
তীব্র তাপপ্রবাহে বিপর্যস্ত ইউরোপ, জারি হলো রেড অ্যালার্ট

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পদ্মা সেতুর পরামর্শক নিয়োগে প্রাথমিকভাবে দুর্নীতির প্রমাণ মিলেছে’
‘পদ্মা সেতুর পরামর্শক নিয়োগে প্রাথমিকভাবে দুর্নীতির প্রমাণ মিলেছে’

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
চতুর্মুখী সংকটে রপ্তানি
চতুর্মুখী সংকটে রপ্তানি

প্রথম পৃষ্ঠা

এশিয়ার বিস্ময় আল হিলাল
এশিয়ার বিস্ময় আল হিলাল

মাঠে ময়দানে

ইরানের সঙ্গে পারমাণবিক আলোচনা শুরুর আহ্বান
ইরানের সঙ্গে পারমাণবিক আলোচনা শুরুর আহ্বান

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুন বাংলাদেশ গড়তে হবে
নতুন বাংলাদেশ গড়তে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনি প্রস্তুতি শুরু পুলিশের
নির্বাচনি প্রস্তুতি শুরু পুলিশের

পেছনের পৃষ্ঠা

জনশক্তি রপ্তানিতে কামালের পারিবারিক প্রতারণা
জনশক্তি রপ্তানিতে কামালের পারিবারিক প্রতারণা

প্রথম পৃষ্ঠা

মিয়ানমার চ্যালেঞ্জে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ
মিয়ানমার চ্যালেঞ্জে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

মুদ্রাস্ফীতির কবলে চায়ের আড্ডা
মুদ্রাস্ফীতির কবলে চায়ের আড্ডা

পেছনের পৃষ্ঠা

ওরা গায়ের জোরে প্রতিবেদন দিয়েছে
ওরা গায়ের জোরে প্রতিবেদন দিয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রতারণায় শুরু, দাম চূড়ান্ত হয়নি কয়লার, চাচ্ছে মনগড়া বিল
প্রতারণায় শুরু, দাম চূড়ান্ত হয়নি কয়লার, চাচ্ছে মনগড়া বিল

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজধানীতে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
রাজধানীতে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেমের টানে সুদূর চীন থেকে গোপালগঞ্জে
প্রেমের টানে সুদূর চীন থেকে গোপালগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

স্বৈরাচার যেন আর ফিরে আসতে না পারে
স্বৈরাচার যেন আর ফিরে আসতে না পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়
জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়

প্রথম পৃষ্ঠা

যশোরে বারান্দা ভেঙে দুই প্রকৌশলীসহ তিনজনের মৃত্যু
যশোরে বারান্দা ভেঙে দুই প্রকৌশলীসহ তিনজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

এনডিপির সভাপতি সোহেল, মহাসচিব জামিল
এনডিপির সভাপতি সোহেল, মহাসচিব জামিল

নগর জীবন

আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি
আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু
ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু

নগর জীবন

নির্বাচনি বাজেটে কোনো কার্পণ্য করা হবে না
নির্বাচনি বাজেটে কোনো কার্পণ্য করা হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ সংবাদপত্রের স্বাধীনতা হরণ করেছিল
আওয়ামী লীগ সংবাদপত্রের স্বাধীনতা হরণ করেছিল

নগর জীবন

সঞ্চয়পত্রের মুনাফা কমল
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা কমল

পেছনের পৃষ্ঠা

সংস্কারের পক্ষে জোট চায় এবি পার্টি
সংস্কারের পক্ষে জোট চায় এবি পার্টি

নগর জীবন

সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব এ কে এম বদরুদ্দোজা আর নেই
সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব এ কে এম বদরুদ্দোজা আর নেই

নগর জীবন

জুলাই স্মরণে মাসব্যাপী কর্মসূচি
জুলাই স্মরণে মাসব্যাপী কর্মসূচি

নগর জীবন

এক মাস শূন্য বিএমডিএর চেয়ারম্যান পদ
এক মাস শূন্য বিএমডিএর চেয়ারম্যান পদ

নগর জীবন

চট্টগ্রামে ধান-চাল সংগ্রহে রেকর্ড
চট্টগ্রামে ধান-চাল সংগ্রহে রেকর্ড

নগর জীবন

নাসির-তামিমার মামলায় আত্মপক্ষ সমর্থন ১৪ জুলাই
নাসির-তামিমার মামলায় আত্মপক্ষ সমর্থন ১৪ জুলাই

নগর জীবন

এনবিআর সার্ভারে ধীরগতি, বেনাপোলে ব্যাহত আমদানি-রপ্তানি
এনবিআর সার্ভারে ধীরগতি, বেনাপোলে ব্যাহত আমদানি-রপ্তানি

নগর জীবন