শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১১ সেপ্টেম্বর, ২০১৮ আপডেট:

মোদি বললেন সম্পর্ক গভীর হবে

ভিডিও কনফারেন্স, হাসিনা আমন্ত্রণ জানালেন মমতা ও বিপ্লবকে, ৫০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ আসা শুরু
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা ও নয়াদিল্লি প্রতিনিধি
প্রিন্ট ভার্সন
মোদি বললেন সম্পর্ক গভীর হবে

বাংলাদেশের সঙ্গে ভারতের বর্তমান সুসম্পর্কের কথা তুলে ধরে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, দুই দেশের বিদ্যমান সম্পর্ক বিশ্বের অন্যান্য অংশের জন্য রোল মডেল। আর ভারতের প্র্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি বললেন, আজ থেকে আমরা আরও কাছে এলাম। আমাদের সম্পর্ক আরও গভীর হলো।

গতকাল বিকালে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে বাংলাদেশ-ভারতের যৌথ উদ্যোগে তিনটি প্রকল্প নির্মাণকাজের উদ্বোধন অনুষ্ঠানে দুই দেশের দুই প্রধানমন্ত্রী এসব কথা বলেন।

এ ভিডিও কনফারেন্সে পশ্চিমবঙ্গ থেকে যুক্ত হন মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জি ও ত্রিপুরা থেকে মুখ্যমন্ত্রী বিপ্লব কুমার দেব। এ সময় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা মমতা ব্যানার্জি ও বিপ্লব কুমার দেবকে বাংলাদেশ সফরে আমন্ত্রণ জানান। তারা দুজনই আমন্ত্রণ গ্রহণ করেন। জবাবে পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীকে বলেন, ‘আপনি জিতুন, আমরা আসব।’ ত্রিপুরার মুখ্যমন্ত্রী বিপ্লব কুমার দেব আমন্ত্রণের জবাবে বলেন, ‘আমি বলেছি, আগে আপনার কাছে যাব, আমি আগে আপনার কাছেই যাব।’ নরেন্দ্র মোদি বক্তৃতার শুরু এবং শেষে বাংলায় এবং মাঝখানে হিন্দিতে কথা বলেন। আর দুই মুখ্যমন্ত্রী বাংলায় কথা বলেন।

প্রকল্প তিনটি হচ্ছে— কুষ্টিয়ার ভেড়ামারায় ৫০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ আমদানিবিষয়ক প্রকল্প, বাংলাদেশ রেলওয়ের কুলাউড়া-শাহবাজপুর সেকশন পুনর্বাসন এবং আখাউড়া-আগরতলা ডুয়েল-গেজ রেলসংযোগ নির্মাণ (বাংলাদেশ অংশ)। ভেড়ামারায় বিদ্যুৎ প্রকল্প উদ্বোধনের মাধ্যমে বাংলাদেশে আরও ৫০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ আসা শুরু হলো। কুলাউড়া, ভেড়ামারা থেকে স্থানীয় প্রশাসন, জনপ্রতিনিধি, রাজনীতিবিদসহ এলাকাবাসী ভিডিও কনফারেন্সে যুক্ত ছিলেন। পৃথক জায়গায় ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী সুষমা স্বরাজ, বাংলাদেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ এইচ মাহমুদ আলী, আইনমন্ত্রী অ্যাডভোকেট আনিসুল হক, তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনু, কুষ্টিয়ার এমপি ও আওয়ামী লীগের যুগ্মসাধারণ সম্পাদক মাহবুব-উল আলম হানিফ, ভারতে নিযুক্ত বাংলাদেশের হাইকমিশনার সৈয়দ মোয়াজ্জেম আলী, বাংলাদেশে নিযুক্ত ভারতের হাইকমিশনার হর্ষবর্ধন শ্রিংলাসহ সরকারের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। বাংলাদেশে অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের মুখ্যসচিব নজিবুর রহমান।

প্রতিবেশীর সঙ্গে প্রটোকলের বন্ধনে আটকে থাকা উচিত নয় : ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি বক্তব্যের শুরুতেই বাংলা ভাষায় বলেন, ‘বাংলাদেশের ভাই ও বোনেরা নমস্কার গ্রহণ করুন। নতুন প্রকল্পের উদ্বোধন আমাদের দুই দেশের সম্পর্কের নতুন মাত্রা, যা ভবিষ্যতে আরও সুদৃঢ় হবে।’ আর বক্তৃতার শেষ অংশে আবারও বাংলায় বলেন, ‘আজ থেকে আমরা আরও কাছে এলাম। আমাদের সম্পর্ক আরও গভীর হলো।’ মাঝখানে তিনি হিন্দিতে বক্তৃতা করেন। নরেন্দ্র মোদি বলেন, ‘বিমসটেক সম্মেলনের সময় বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে সাক্ষাৎ হয়েছে। এর আগে শান্তিনিকেতন ও কমেনওয়েলথ সম্মেলনে লন্ডনে দেখা হয়েছে। আমি খুব খুশি যে আবার ভিডিও কনফারেন্সে আরেকবার দেখা হলো। আমি আগেও বেশ কয়েকবার বলেছি, প্রতিবেশী দেশের নেতাদের সঙ্গে প্রতিবেশীর মতো সম্পর্ক হতে হবে। যখন মনে হবে কথা বলা যেতে পারে। যখন ইচ্ছা হবে সৌজন্য সাক্ষাৎ করা যেতে পারে। এসব বিষয়ে আমাদের প্রটোকলের বন্ধনে আটকে থাকা উচিত হবে না।’ তিনি বলেন, ‘সামনাসামনি দেখা হওয়া ছাড়া এটা তাঁর সঙ্গে আমার চতুর্থ ভিডিও কনফারেন্স। সামনে আরেকবার ভিডিও কনফারেন্সের সম্ভাবনা আছে। ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে দুই দেশের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ শুভকাজের উদ্বোধন করা হলো।’ তিনি বলেন, ‘আমরা যে কানেকটিভিটির কথা বলি তা এই ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে পূর্ণতা পায়। দুই দেশের মধ্যে সম্পর্ক বাড়াতে আমরা বিগত কয়েক বছর ধরে একের পর এক পদক্ষেপ নিয়েছি। এখন আর পাওয়ার কানেকটিভিটিতে সীমাবদ্ধ নেই। সে অনুযায়ী এবার রেলে নতুন একটি সংযোগ সম্পন্ন হলো।’ নরেন্দ্র মোদি বলেন, ‘২০১৫ সালে যখন আমি বাংলাদেশে গিয়েছিলাম, তখন ৫০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ দেওয়ার কথা বলেছিলাম। এজন্য পশ্চিমবঙ্গ থেকে বাংলাদেশে সংযোগ লিঙ্ক স্থাপনের কাজ শুরু হয়েছে। এ কাজ এগিয়ে নিতে সহযোগিতা করায় আমি মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জিকে অভিনন্দন জানাচ্ছি। এ প্রজেক্ট পুরা হলে ১ পয়েন্ট ১৬ গিগাওয়াট বিদ্যুৎ যোগ হবে গ্রিডে। এ আদান-প্রদান আমাদের মধ্যে সোনালি সম্পর্কের প্রমাণ দেয়।’ রেল যোগাযোগের কথা তুলে ধরে মোদি বলেন, ‘আগরতলার রেল কানেকটিভিটির কাজ সম্পন্ন হলে রেল কানেকভিটিতে নতুন মাত্রা পাবে। এ কাজে সহযোগিতা করায় মুখ্যমন্ত্রী বিপ্লব কুমার দেবকে অভিনন্দন জানাচ্ছি।’ বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীর প্রশংসা করে ভারতের প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বাংলাদেশকে এগিয়ে নিতে ২০৪১ সাল পর্যন্ত পরিকল্পনা হাতে নিয়েছেন। মধ্য আয়ের দেশে এবং উন্নত দেশের কাতারে নাম লেখাতে কাজ করে চলেছেন। সঠিক পরিকল্পনা ও সংযোগ থাকলে সাফল্য আসবে আকাশছোঁয়া।’

বিদ্যমান সম্পর্ক বিশ্বের অন্যান্য অংশের জন্য রোল মডেল : প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, ‘বহু বছর ধরে আমাদের মধ্যে বিদ্যমান পারস্পরিক বিশ্বাস, শ্রদ্ধাবোধ এবং সুনামের কারণে আমাদের সম্পর্ক পরিপক্বতা পেয়েছে। আমি বিশ্বাস করি, আমাদের এ সম্পর্ক বিশ্বের অন্যান্য অংশের জন্য একটি রোল মডেল হয়ে উঠেছে। এ সুসম্পর্ক আমাদের পারস্পরিক সমৃদ্ধির পথে এগিয়ে নিতে সাহায্য করছে তাতে আমাদের দুই দেশের জনগণ লাভবান হচ্ছে। আমাদের উন্নয়নে সমর্থন দেওয়ার জন্য আমি শ্রীনরেন্দ্র মোদিকে ধন্যবাদ জানাই। ভারত-বাংলাদেশের বন্ধুত্ব চিরস্থায়ী হোক, সেটাই চাই। যার ফলে দুই দেশ একসঙ্গে কাজ করে দুই দেশের জনগণের উন্নতি সাধান করতে পারে। আমাদের যৌথ প্রচেষ্টায় এ ধরনের অনেক সাফল্য আমরা উদ্যাপন করতে পারব।’ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, ‘ইতিমধ্যে আমাদের স্থলসীমানার সমস্যার সমাধান হয়েছে। ভারতবাসীকে ধন্যবাদ জানাই। ভারতের সংসদের সব সদস্য এক হয়ে এ স্থলসীমনা চুক্তি বাস্তবায়নে সহযোগিতা করেছেন। ভারত বাংলাদেশের বিষয়ে সবসময় ঐক্যবদ্ধ হয় দলমতনির্বিশেষে, এটাই প্রমাণিত হয়েছে।’

প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘আমাদের মহান মুক্তিযুদ্ধে ভারত যে সহযোগিতা করেছে, তা আমরা সবসময় কৃতজ্ঞতার সঙ্গে স্মরণ করি, যা আমাদের সম্পর্কের ক্ষেত্রে চিরদিনই মাইলফলক হিসেবে বজায় থাকবে। সামপ্রতিক বছরগুলোয় ব্যবসা-বাণিজ্য, বিদ্যুৎ ও জ্বালানি, যোগাযোগ, অবকাঠামোগত উন্নয়ন ও জনগণের সঙ্গে যোগাযোগসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে দুই দেশের মধ্যে অগ্রগতি সাধিত হয়েছে। ব্লু ইকোনমি, সামুদ্রিক সহযোগিতা, পারমাণবিক শক্তি, সাইবার নিরাপত্তা, মহাকাশ গবেষণাসহ নতুন নতুন ক্ষেত্রে আজ আমরা কাজ শুরু করেছি।’ তিনি বলেন, ‘বিদ্যুৎ ক্ষেত্র আমাদের দ্বিপক্ষীয় সহযোগিতার অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ উপাদান। আমরা বর্তমানে ভারত থেকে ৬৬০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ আমদানি করছি। আরও ৩ হাজার মেগাওয়াট বিদ্যুৎ আমদানির উদ্যোগ নিয়েছি।’ অনুষ্ঠানে পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জি বাংলাদেশকে আরও ১ হাজার মেগাওয়াট বিদ্যুৎ দেওয়ার কথা জানিয়ে এ ক্ষেত্রে কেন্দ্রীয় সরকারের অনুমতির বাধ্যবাধকতার বিষয়টি তুলে ধরেন।

প্রধানমন্ত্রী মমতাকে ধন্যবাদ জানিয়ে বলেন, ‘আশা করি, ভারতের প্রধানমন্ত্রী মোদিজি এ ব্যাপারে নিশ্চয় সম্মতি দেবেন। আমাদের উচ্চ অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি ধরে রাখার জন্য আরও বিদ্যুৎ প্রয়োজন। আঞ্চলিক সহযোগিতা কাঠামোর অধীনে ২০৪১ সালের মধ্যে প্রতিবেশী দেশগুলোর মধ্য থেকে ৯ হাজার মেগাওয়াট বিদ্যুৎ আমদানির পরিকল্পনা করছি। আশা করি, এ লক্ষ্য অর্জনে ভারত আমাদের পাশে থাকবে।’ অনুষ্ঠানে রেলের যে দুটি প্রকল্প উদ্বোধন হয় তা ভারতীয় ঋণের অর্থেই নির্মাণ হবে। এ বিষয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘রেলওয়ে খাতেও আমাদের দুই দেশের সহযোগিতা বৃদ্ধি পাচ্ছে। বাংলাদেশ-ভারতের মধ্যে মালামাল পরিবহনের জন্য ১৯৬৫-পূর্ব রেল যোগাযোগ পুনরায় চালুর জন্য কাজ করছি।’

আপনি জিতুন, আমরা আসব : বাংলাদেশ সফরে আসতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার আমন্ত্রণ গ্রহণ করে পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জি বলেন, ‘আপনি জিতুন, আমরা আসব।’ তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশ ভালো থাকলে আমরা ভালো থাকি।’ তিনি বাংলাদেশকে আরও ১ হাজার মেগাওয়াট বিদ্যুৎ দিতে চান। মমতা বলেন, ‘গতবার শেখ হাসিনাজি আমাদের এখানে এসেছিলেন। তখন একটা বিষয়ে আমাদের মধ্যে আলোচনা হয়েছিল যে, তাঁরা যদি আমাদের কাছে বিদ্যুৎ চান তাহলে বাংলা আরও বিদ্যুৎ দেওয়ার জন্য রাজি আছে। যদি ভারত সরকার অনুমতি দেয় তাহলে পশ্চিমবঙ্গ ১ হাজার মেগাওয়াট বিদ্যুৎ দিতে রাজি আছে।’ বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক আরও বাড়াতে চান জানিয়ে মমতা বলেন, ‘আমরা একে অন্যের সঙ্গে সহযোগিতা করতে চাই। কারণ বাংলাদেশ ভালো থাকলে আমরা ভালো থাকি। আমরা ভালো থাকলে বাংলাদেশ ভালো থাকবে। সুতরাং দুই দেশের সম্পর্ক আরও এগিয়ে যাক। ছিটমহল চুক্তি, ইন্দো-বাংলাদেশ বাস, ট্রেন সার্ভিস; ইন্দো-বাংলাদেশ-নেপাল-ভুটানের মধ্যে রোড সার্ভিস চালু করছি তা যুগান্তকারী প্রকল্প। এতে আমাদের সম্পর্ক আরও বৃদ্ধি পাবে।’ বক্তব্যের শেষ পর্যায়ে গানের কয়েকটি লাইন গেয়েও শোনান মমতা। গানটি ছিল— ‘আজি বাংলাদেশের হৃদয় হতে কখন আপনি/তুমি এই অপরূপ রূপে বাহির হলে জননী/ওগো মা, তোমায় দেখে দেখে আঁখি না ফিরে/তোমার দুয়ার আজি খুলে গেছে সোনার মন্দিরে।’ অনুষ্ঠানে ত্রিপুরার মুখ্যমন্ত্রী বিপ্লব কুমার দেব বলেন, ‘ভারত-বাংলাদেশের মধ্যে সামাজিক, সাংস্কৃতিক ও আর্থিক যোগসূত্র রয়েছে, যা বহুকাল ধরে চলছে। এ প্রকল্পের মাধ্যমে নরেন্দ্র মোদির স্বপ্ন নর্থইস্টকে অষ্টলক্ষ্মীতে তৈরির প্রকল্পে বল পাবে। এতে নর্থইস্টরের জনগণের উন্নয়নের নতুন দিশা পাবে। ত্রিপুরা-আখাউড়া সীমান্তে লোড-আনলোডিংয়ে যে বাড়তি খরচ দিতে হয় তাতে দুই দেশই আর্থিকভাবে লাভবান হবে।’

এই বিভাগের আরও খবর
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস
জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস
এনসিপিসহ দুই দলকে নিবন্ধন দিয়ে প্রজ্ঞাপন
এনসিপিসহ দুই দলকে নিবন্ধন দিয়ে প্রজ্ঞাপন
সশস্ত্র বাহিনী দিবসে নানান কর্মসূচি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসে নানান কর্মসূচি
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
মুশফিকের ১০০তম টেস্ট আজ
মুশফিকের ১০০তম টেস্ট আজ
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বিশ্বব্যাংক প্রতিনিধিদের বৈঠক
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বিশ্বব্যাংক প্রতিনিধিদের বৈঠক
ভোটের আগে কেনা হবে বডি ওর্ন ক্যামেরা
ভোটের আগে কেনা হবে বডি ওর্ন ক্যামেরা
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
সর্বশেষ খবর
বিয়ের অনুষ্ঠানে যোগ নিতে ভারতে যাচ্ছেন ট্রাম্প পুত্র
বিয়ের অনুষ্ঠানে যোগ নিতে ভারতে যাচ্ছেন ট্রাম্প পুত্র

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উলিপুরে বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে কিশোরীদের স্বাস্থ্য সচেতনতা কর্মসূচি
উলিপুরে বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে কিশোরীদের স্বাস্থ্য সচেতনতা কর্মসূচি

১ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

নীলফামারীতে নতুন আলু উত্তোলন
নীলফামারীতে নতুন আলু উত্তোলন

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সূচক বাড়লেও লেনদেন কমেছে
সূচক বাড়লেও লেনদেন কমেছে

৪ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বাউবির এমবিএ পরীক্ষার ফল প্রকাশ
বাউবির এমবিএ পরীক্ষার ফল প্রকাশ

৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বিএসটিআই-এর সব সেবা এখন অনলাইনে
বিএসটিআই-এর সব সেবা এখন অনলাইনে

৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

সামরিক বাহিনী কমান্ড ও স্টাফ কলেজে গ্র্যাজুয়েশন সনদ বিতরণ প্রধান উপদেষ্টার
সামরিক বাহিনী কমান্ড ও স্টাফ কলেজে গ্র্যাজুয়েশন সনদ বিতরণ প্রধান উপদেষ্টার

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

১০০ টেস্টের ক্লাবে মুশফিক, পন্টিং-করুনারত্নের অভিনন্দন
১০০ টেস্টের ক্লাবে মুশফিক, পন্টিং-করুনারত্নের অভিনন্দন

১৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জাবি স্কুল অ্যান্ড কলেজ শিক্ষার্থীদের ক্যাম্পাসে মোটরসাইকেলে প্রবেশ নিষেধ
জাবি স্কুল অ্যান্ড কলেজ শিক্ষার্থীদের ক্যাম্পাসে মোটরসাইকেলে প্রবেশ নিষেধ

১৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে নতুন পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্রের
ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে নতুন পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্রের

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ আফ্রিকায় হতে যাচ্ছে জি২০ শীর্ষ সম্মেলন, বর্জন যুক্তরাষ্ট্রের
দক্ষিণ আফ্রিকায় হতে যাচ্ছে জি২০ শীর্ষ সম্মেলন, বর্জন যুক্তরাষ্ট্রের

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওয়ানডে ব্যাটসম্যানদের শীর্ষে মিচেল
ওয়ানডে ব্যাটসম্যানদের শীর্ষে মিচেল

২৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাকসু নির্বাচনের তফসিল প্রত্যাখ্যান শিক্ষার্থীদের একাংশের
ব্রাকসু নির্বাচনের তফসিল প্রত্যাখ্যান শিক্ষার্থীদের একাংশের

২৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

চাপের মুখে ডিজিটাল নীতিমালা শিথিল করতে যাচ্ছে ইইউ
চাপের মুখে ডিজিটাল নীতিমালা শিথিল করতে যাচ্ছে ইইউ

২৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লালমনিরহাটে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে কেরাত প্রতিযোগিতা
লালমনিরহাটে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে কেরাত প্রতিযোগিতা

২৯ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

টেস্টে ৩ হাজার রানের মাইলফলকে লিটন
টেস্টে ৩ হাজার রানের মাইলফলকে লিটন

৩৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ওমানকে হারিয়ে এশিয়া কাপের সেমিফাইনালে ভারত
ওমানকে হারিয়ে এশিয়া কাপের সেমিফাইনালে ভারত

৩৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে ইসিকে শক্ত অবস্থানে থাকার আহ্বান মঈন খানের
সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে ইসিকে শক্ত অবস্থানে থাকার আহ্বান মঈন খানের

৩৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

রংপুরে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ও ফার্মাসিস্টদের মানববন্ধন
রংপুরে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ও ফার্মাসিস্টদের মানববন্ধন

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানের আকাশসীমা বন্ধে বিপাকে এয়ার ইন্ডিয়া, চীনের আকাশ ব্যবহারে লবিং
পাকিস্তানের আকাশসীমা বন্ধে বিপাকে এয়ার ইন্ডিয়া, চীনের আকাশ ব্যবহারে লবিং

৩৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাইবান্ধায় মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ও ফার্মাসিস্টদের মানববন্ধন
গাইবান্ধায় মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ও ফার্মাসিস্টদের মানববন্ধন

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হোয়াইট হাউসে ট্রাম্প ও সৌদি যুবরাজের সঙ্গে নৈশভোজে রোনালদো
হোয়াইট হাউসে ট্রাম্প ও সৌদি যুবরাজের সঙ্গে নৈশভোজে রোনালদো

৪৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শাকসু নির্বাচন: উস্কানি দিলে ব্যবস্থা
শাকসু নির্বাচন: উস্কানি দিলে ব্যবস্থা

৪৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

স্টারলিংকের স্যাটেলাইট ইন্টারনেট আনতে গ্রামীণফোন ও বিএসসিএলের চুক্তি
স্টারলিংকের স্যাটেলাইট ইন্টারনেট আনতে গ্রামীণফোন ও বিএসসিএলের চুক্তি

৪৭ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

জামদানি শাড়ি-শাপলা ফুলের ন্যাশনাল কস্টিউমে মিথিলা
জামদানি শাড়ি-শাপলা ফুলের ন্যাশনাল কস্টিউমে মিথিলা

৪৮ মিনিট আগে | শোবিজ

ফিলিপাইনে বিক্ষোভের মুখে দুই মন্ত্রীর পদত্যাগ
ফিলিপাইনে বিক্ষোভের মুখে দুই মন্ত্রীর পদত্যাগ

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতিহাস গড়ে বিশ্বকাপে দেড় লাখ জনসংখ্যার দেশ কুরাসাও
ইতিহাস গড়ে বিশ্বকাপে দেড় লাখ জনসংখ্যার দেশ কুরাসাও

৫০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রাখাইনে চীনা প্রকল্পের এলাকায় সংঘর্ষ, ৩০ জান্তা নিহত
রাখাইনে চীনা প্রকল্পের এলাকায় সংঘর্ষ, ৩০ জান্তা নিহত

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অন্ধ কুকুরকে গুলি, ৬ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ পাচ্ছেন মালিক
অন্ধ কুকুরকে গুলি, ৬ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ পাচ্ছেন মালিক

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ঝিনাইগাতীতে অজ্ঞাত নারীর অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার
ঝিনাইগাতীতে অজ্ঞাত নারীর অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর
২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’
তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?
ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তর কুয়েতে ৭,৭০০ বছরের প্রাচীন ভাটির সন্ধান
উত্তর কুয়েতে ৭,৭০০ বছরের প্রাচীন ভাটির সন্ধান

২৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের
কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন
আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?
২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তারেক রহমানের জন্মদিন নিয়ে বিএনপির বিশেষ নির্দেশনা
তারেক রহমানের জন্মদিন নিয়ে বিএনপির বিশেষ নির্দেশনা

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক সময় যারা মানুষকে ফাঁসি দিয়েছে, আজ তাদেরই ফাঁসির রায় হয়েছে: ধর্ম উপদেষ্টা
এক সময় যারা মানুষকে ফাঁসি দিয়েছে, আজ তাদেরই ফাঁসির রায় হয়েছে: ধর্ম উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

প্রিন্ট সর্বাধিক
কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র

পেছনের পৃষ্ঠা

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা
অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা

দেশগ্রাম

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি
সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি

খবর

আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে
স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে

মাঠে ময়দানে

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা