শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৮ নভেম্বর, ২০১৮

নির্বাচনী মাঠে ব্যবসায়ীরা

আওয়ামী লীগ বিএনপি জাতীয় পার্টিসহ বিভিন্ন দল থেকে মনোনয়নপত্র সংগ্রহ
রুহুল আমিন রাসেল
প্রিন্ট ভার্সন
নির্বাচনী মাঠে ব্যবসায়ীরা

ভোটের রব উঠেছে চারদিকে। রাজনীতিকদের সঙ্গে নির্বাচনী মাঠে সরব ব্যবসায়ীরাও। কেউ হচ্ছেন নৌকা আর কেউ ধানের শীষের কাণ্ডারি। এ নিয়ে আসনে আসনে চলছে যুক্তিতর্ক। সারা দেশে কয়েকশ ব্যবসায়ী দলীয় মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করলেও আলোচনায় আছেন শতাধিক। তারা যে কোনো মূল্যে আওয়ামী লীগ ও বিএনপির মনোনয়ন চান। ব্যবসায়ী থেকে সংসদে যেতে আগ্রহী এসব প্রার্থী ঘুরছেন ভোটারদের দ্বারে দ্বারে। সবাই দলীয় মনোনয়ন পাওয়ার ব্যাপারে শতভাগ আশাবাদী।

জানা গেছে, আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে দলীয় মনোনয়ন ফরম জমা দিয়ে প্রার্থীরা আওয়ামী লীগ, বিএনপি ও জাতীয় পার্টির শীর্ষ নেতাদের আনুকূল্য পেতে দৌড়ঝাঁপ করছেন। ব্যবসায়ীদের মধ্য থেকে আসা প্রায় শতাধিক প্রার্থী ব্যাপক আকারে নির্বাচনী মাঠ চষে বেড়াচ্ছেন। চাচ্ছেন ভোট, দোয়া ও সমর্থন। ব্যবসায়ীদের মধ্যে অধিকাংশের প্রথম পছন্দ ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীক। পিছিয়ে নেই বিএনপির ধানের শীষও। প্রধান দুই দলে ঠাঁই না পাওয়াদের পছন্দ হালের বিরোধী দল এরশাদের জাতীয় পার্টি।

তবে রাজনীতি সচেতন ব্যবসায়ী মহলের ধারণা, বিএনপি ও জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট নির্বাচনী মাঠে থাকায় এবারের ভোট অনেক কঠিন হবে। তাই যারা সহজে এমপি হওয়ার চিন্তা করেছিলেন, তাদের সে আশা এখন গুড়েবালি।  পর্যবেক্ষকরা বলছেন, আওয়ামী লীগ ও বিএনপি প্রার্থী বাছাইয়ে সতর্ক থাকবে- এটাই স্বাভাবিক। তাতে ব্যবসায়ী নেতারা নির্বাচনী রাজনীতিতে কেমন করবেন- সেটাই এখন দেখার বিষয়। জানা গেছে, বর্তমান দশম জাতীয় সংসদের ৫৯ শতাংশ বা ১৭৭ জন এমপি কোনো না কোনো ব্যবসার সঙ্গে জড়িত। তাদের অধিকাংশই এফবিসিসিআই, বিজিএমইএ, রিহ্যাব ও বিকেএমইএসহ বিভিন্ন বাণিজ্য সংগঠনের শীর্ষ নেতা ছিলেন। কেউ কেউ এখনো বহাল আছেন। কেউ কেউ মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রীও হয়েছেন। এর বাইরে আছেন জেলা পর্যায়ের বেশ কিছু ব্যবসায়ী নেতা। আগামী নির্বাচনে তারাও মনোনয়ন চান। সংসদ নির্বাচনে নিজ দলের টিকিট পেতে মরিয়া এসব ব্যবসায়ী। ব্যবসায়ী-শিল্পপতিদের শীর্ষ সংগঠন বাংলাদেশ শিল্প ও বণিক সমিতি ফেডারেশনের (এফবিসিসিআই) সাবেক সভাপতি ব্যবসায়ী নেতা ইউসুফ আবদুল্লাহ হারুন দীর্ঘদিন আওয়ামী লীগের রাজনীতির সঙ্গে জড়িত। দলটির সাবেক অর্থ ও বাণিজ্য সম্পাদকও ছিলেন। দুই দফা আওয়ামী লীগের মনোনয়ন বঞ্চিত হন। পরে অনেক কাঠখড় পুড়িয়ে গেল ৫ জানুয়ারির নির্বাচনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে কুমিল্লার মুরাদনগর থেকে এমপি হয়েছেন। পরে অন্য স্বতন্ত্র এমপিদের সঙ্গে আওয়ামী লীগে যোগ দেন। তার ঘনিষ্ঠজনরা জানিয়েছেন, তিনি আওয়ামী লীগের নীতি-নির্ধারকদের শীর্ষ পর্যায় থেকেই এবার নৌকা প্রতীক নিয়ে ভোটযুদ্ধে নামার ইঙ্গিত পেয়েছেন। নির্বাচন প্রসঙ্গে ইউসুফ আবদুল্লাহ হারুন গতকাল বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, মুরাদনগরের মানুষ উদগ্রীব হয়ে আছেন উন্নয়নের পক্ষে নৌকায় ভোট দিতে। মনোনয়ন ও জয়ের ব্যাপারে আমি শতভাগ আশাবাদী। বাংলাদেশের প্রায় মানুষই কম-বেশি জানেন, চেনেন ও নাম শুনেছেন সালমান এফ রহমানের। এই প্রভাবশালী ব্যবসায়ী নেতা আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বেসরকারিখাত বিষয়ক উপদেষ্টা। এফবিসিসিআইর সাবেক সভাপতি ও বেক্সিমকো গ্রুপের ভাইস চেয়ারম্যান সালমান এবারের নির্বাচনে ঢাকা-১ (দোহার ও নবাবগঞ্জ) আসনে ভোটের প্রস্তুতি নিয়েছেন। তিনি এখন প্রতিদিনই নির্বাচনী এলাকায় যাওয়ার কথা জানিয়েছেন। রাজধানী ঢাকার মেয়র হওয়ার আশায় দীর্ঘদিনের আওয়ামী লীগ ছেড়ে বিএনপিতে যোগ দিয়েছিলেন প্রভাবশালী ব্যবসায়ী নেতা এফবিসিসিআইর সাবেক সভাপতি এবং মাল্টিমুড গ্রুপের চেয়ারম্যান আবদুল আউয়াল মিন্টু। ক্ষমতার পালাবদলে তিনি বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান। এবারের সংসদ নির্বাচনে ফেনীর সোনাগাজী ও দাগনভূইয়া আসন থেকে ধানের শীষ প্রতীক নিয়ে পুরনো সঙ্গী নৌকার বিরুদ্ধে ভোটযুদ্ধে জয়ী হওয়ার ব্যাপারে নিজের আশাবাদের কথা জানিয়েছেন তিনি। নির্বাচনী মাঠ চষে বেড়াচ্ছেন শিল্পপতিদের সংগঠন বাংলাদেশ চেম্বার অব ইন্ডাস্ট্রিজের (বিসিআই) সাবেক সভাপতি ও বন্ধ হওয়া সিটিসেলের কর্ণধার সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী এম মোর্শেদ খান। বিএনপির এই শীর্ষ নেতাও যে কোনো মূল্যে জয় পেতে চান। মাঠে আছেন একমির প্রতিষ্ঠাতা মিজানুর রহমান সিনহা। নৌকার মনোনয়নের দৌড়ে এগিয়ে আছেন সম্প্রতি খুলনা-৪ আসনের উপনির্বাচনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী হয়ে জয়ী হওয়া সাবেক তারকা ফুটবলার ও বিজিএমইএ সাবেক সভাপতি আবদুস সালাম মুর্শেদীও। তিনি বলেন, এলাকার মানুষ আমাকে গ্রহণ করেছে। তাদের সুখ-দুঃখে পাশে থাকব। জয়ও পাব। এ ছাড়া নারায়ণগঞ্জে জাতীয় পার্টির মনোনয়নে আবারও সংসদ সদস্য নির্বাচিত হতে চান বিকেএমইএ সভাপতি এ কে এম সেলিম ওসমান। তিনিও জয়ের ব্যাপারে নিজের আশাবাদ প্রকাশ করেন। জানা গেছে, এবারের নির্বাচনে বেশ কয়েকজন নারী উদ্যোক্তাও মনোনয়নের দৌড়ে এগিয়ে আছেন। তাদের মধ্যে আছেন কুমিল্লার কন্যা ও ব্যবসায় নোবেলখ্যাত অসলো বিজনেস ফর পিস পুরস্কার জয়ী সেলিমা আহমাদ। নৌকায় চড়ে হোমনা ও তিতাস থেকে জাতীয় সংসদে ঢুকতে চান এফবিসিসিআইতে বার বার নির্বাচিত এই পরিচালক নিটল-নিলয় গ্রুপের ভাইস চেয়ারম্যান। আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সবুজ সংকেত নিয়েই নির্বাচনী এলাকায় সক্রিয় আছেন বাংলাদেশ উইমেন চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজের (বিডব্লিউসিসিআই) প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি সেলিমা আহমাদ। তিনি গতকাল বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ভোটাররা অত্যন্ত আগ্রহের সঙ্গে অপেক্ষা করছেন আমাকে ভোট দিতে। তারা চান একজন শিক্ষিত ও যোগ্য নেতৃত্ব। সেই বিবেচনায় আমাকে জয়ী করতে চান সবাই। অভিনেত্রী শমী কায়সারও আওয়ামী লীগ থেকে মনোনয়ন দৌড়ে আছেন। তিনি বুদ্ধিজীবী শহীদুল্লাহ কায়সারের মেয়ে এবং ব্যবসায়ী সংগঠনে যুক্ত।

বিজিএমইএর সাবেক সভাপতি ও বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা এস এম ফজলুল হক চট্টগ্রাম থেকে নির্বাচন করছেন। বিজিএমইএর আরেক সাবেক সভাপতি কাজী মনিরুজ্জামান এখন নারায়ণগঞ্জ জেলা বিএনপির সভাপতি। তিনিও নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জ থেকে নির্বাচন করছেন। আরেক প্রভাবশালী ব্যবসায়ী নেতা বিজিএমইএর সাবেক সভাপতি এবং আওয়ামী লীগের শিল্প ও বাণিজ্য সম্পাদক টিপু মুন্সী বর্তমানে সংসদের সদস্য। তিনি আবারও রংপুর থেকে নির্বাচন করতে চান। বিজিএমইএর প্রথম সহসভাপতি মাহমুদুল হাসান খান বাবু এখন ধানের শীষ প্রতীক নিয়ে আগামী সংসদ নির্বাচন করতে চান চুয়াডাঙ্গা-২ (জীবননগর ও দামুড়ডাঙ্গা) আসন থেকে। তিনি চুয়াডাঙ্গা জেলা বিএনপির যুগ্ম সম্পাদক ও জাতীয়তাবাদী যুবদলের সাবেক শিল্প ও বাণিজ্য সম্পাদক। তিনি বলেন, অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন হলে তার জয় সুনিশ্চিত। বিজিএমইএর আরেক সহসভাপতি মোহাম্মদ নাসির নৌকাতেই ভরসা রেখে চট্টগ্রামের পটিয়া থেকে নির্বাচনের প্রস্তুতি চূড়ান্ত করেছেন। তিনি বলেন, ছাত্রজীবন থেকে পটিয়ার মানুষের জন্য কাজ করেছি। আজীবন কাজ করতে চাই। তাদের উন্নয়নই আমার স্বপ্ন। সেই স্বপ্ন বাস্তবায়নে নির্বাচনে অংশ নিয়েছি। বিজিএমইএর আরেক সহসভাপতি ও সাবেক ছাত্রলীগ নেতা এস এম মান্নান কচি নৌকার মনোনয়ন পাওয়ার ব্যাপারে আশাবাদী।  নরসিংদী-৪ (বেলাব ও মনোহরদী) থেকে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন চান বিকেএমইএর সাবেক প্রথম সহসভাপতি আসলাম সানি। তিনি বলেন, ছাত্রজীবন থেকে আওয়ামী লীগে। ব্যবসাতেও সফল। এবার নৌকা পেলে ৫০ হাজার ভোটের ব্যবধানে জিতবেন বলেও দাবি তার। জানা গেছে, আওয়ামী লীগের মনোনয়ন নিয়ে সাতক্ষীরা থেকে নির্বাচন করতে চান এফবিসিসিআই পরিচালক ড. কাজী এরতেজা হাসান। ভোরের পাতা গ্রুপের এই কর্ণধার ইরান-বাংলাদেশ চেম্বারের সভাপতি। এফবিসিসিআইর আরেক পরিচালক ও সাবেক ছাত্রলীগ নেতা আবু নাসের নৌকায় চড়ে টাঙ্গাইলের কালিহাতী থেকে এমপি হতে চান। গত কয়েক বছর ধরে নিজের নির্বাচনী এলাকায় নিয়মিত সভা-সমাবেশ করছেন বলে জানিয়েছেন। রাজধানী পুরান ঢাকার বিশিষ্ট ব্যবসায়ী ও এফবিসিসিআই পরিচালক আবু মোতালেব ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপির সহসভাপতি। তিনি ধানের শীষ প্রতীক নিয়ে নির্বাচনের কথা জানিয়েছেন। আওয়ামী লীগের মনোনয়ন নিয়ে সংসদ নির্বাচন করতে চান কুমিল্লা আওয়ামী লীগের প্রবীণ নেতা আফজাল খানের পুত্র ও এফবিসিসিআই পরিচালক মাসুদ পারভেজ খান ইমরান। সোনারগাঁও থেকে নির্বাচন করতে চান এফবিসিসিআই পরিচালক এস এম জাহাঙ্গীর হোসেন, সংসদ সদস্য আলী আশরাফের ছেলে মুনতাকিম আশরাফ কুমিল্লা-৭ আসন (চান্দিনা) থেকে মনোয়নপ্রত্যাশী। তিনি এফবিসিসিআইর সহসভাপতি। চুয়াডাঙ্গা থেকে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন চান এফবিসিসিআইর পরিচালক দিলীপ কুমার আগারওয়ালা। তিনি চুয়াডাঙ্গা চেম্বারের সভাপতি ও বাংলাদেশ জুয়েলার্স সমিতির সাধারণ সম্পাদক। জামালপুর থেকে আওয়ামী লীগের মনোনয়নপ্রত্যাশী এফবিসিসিআইর আরেক পরিচালক রেজাউল করিম রেজনু। ফরিদপুর ১ আসন থেকে নির্বাচন করতে চান জুয়েলারি সমিতির সাবেক সভাপতি ডা. দিলীপ রায়। বিএনপির হয়ে আরও মনোনয়ন চান ঢাকা থেকে শাহাবুদ্দিন আহমেদ, আবদুল মান্নান ও আবু আশফাক, নারায়ণগঞ্জ থেকে মাহবুুবর রহমান সুমন, নজরুল ইসলাম আজাদ, দীপু ভুইয়া ও শাহ আলম। ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নাজমুল আনোয়ার, নাছির উদ্দীন হাজারী, খালেদ মাহবুব, কুমিল্লা থেকে আবুল কালাম চৈতী, হাজী আমিনুর রশীদ ইয়াসিন, মোবাশ্বের আলম ভুইয়া, আলাউদ্দিন আহমেদ, জাকারিয়া তাহের সুমন, কর্নেল আনোয়ারুল আজিম, চাঁদপুর থেকে শেখ ফরিদউদ্দিন আহমেদ মানিক, লায়ন হারুনুর রশীদ, আবদুল হান্নান, ইঞ্জিনিয়ার মমিনুর রহমান, জি এম ফজলুল হক, ড. জালাল উদ্দিন, শরীয়তপুর থেকে জামাল, কামাল ও কিরণ আহমেদ, জয়পুরহাট থেকে ফয়সাল আলিম, দিনাজপুর থেকে হাফিজুর রহমান, নীলফামারী থেকে শামসুজ্জামান, বগুড়া থেকে শুকরানা আহমেদ, বগুড়ার জি এম সিরাজ, পাবনা থেকে সঞ্জু খান, টাঙ্গাইল থেকে স্বপন ফকির ও আবদুল মতিন, জামালপুর থেকে রশিদুজ্জামান মিল্লাত, শেরপুরের হযরত আলী, ময়মনসিংহের জাকির হোসেন বাবলু, গাজীপুরের সাইয়্যেদুল আলম বাবুল, মানিকগঞ্জের আফরোজা খান রিতা ও মইনুল ইসলাম, চট্টগ্রামের শামসুদ্দিন, আসলাম চৌধুরী, ফরিদপুরের নাসিরউদ্দিন, মাগুরায় কাজী কামাল, যশোরের টি এস আইয়ুব, মেহেরপুরের মিল্টন মোর্শেদ, খুলনায় অধ্যাপক মাজেদুর রহমান, শাহ শরীফ কামাল তাজ ও বাগেরহাটের ড. শেখ ফরিদুল আলম একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের মনোনয়নপ্রত্যাশী।

এই বিভাগের আরও খবর
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
রাজসাক্ষী মামুনের পাঁচ বছর জেল
রাজসাক্ষী মামুনের পাঁচ বছর জেল
বাংলাদেশে আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
বাংলাদেশে আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না
ব্যাংকলুটের টাকায় নাশকতা
ব্যাংকলুটের টাকায় নাশকতা
আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন
বাংলাদেশের সঙ্গে গঠনমূলক যোগাযোগ রাখবে ভারত
বাংলাদেশের সঙ্গে গঠনমূলক যোগাযোগ রাখবে ভারত
আমাদের সংগ্রাম গণতন্ত্র ও স্বাধীনতার পক্ষে
আমাদের সংগ্রাম গণতন্ত্র ও স্বাধীনতার পক্ষে
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস
রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস
সর্বশেষ খবর
কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের
কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের

এই মাত্র | নগর জীবন

বাগেরহাটে শিক্ষার্থীদের ফায়ার ফাইটিং প্রশিক্ষণ
বাগেরহাটে শিক্ষার্থীদের ফায়ার ফাইটিং প্রশিক্ষণ

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চাঁদা না পেয়ে ব্যবসায়ীকে গুলি করা সেই যুবক গ্রেপ্তার
চাঁদা না পেয়ে ব্যবসায়ীকে গুলি করা সেই যুবক গ্রেপ্তার

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুশফিকের শততম টেস্ট বিনা টিকিটে দেখতে পারবেন শিক্ষার্থী ও শিক্ষকরা
মুশফিকের শততম টেস্ট বিনা টিকিটে দেখতে পারবেন শিক্ষার্থী ও শিক্ষকরা

৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মোদির প্রশংসা করে বিপাকে শশী থারুর
মোদির প্রশংসা করে বিপাকে শশী থারুর

১৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোটালীপাড়া উপজেলা পরিষদ ও থানায় ককটেল হামলার প্রতিবাদে বিক্ষোভ
কোটালীপাড়া উপজেলা পরিষদ ও থানায় ককটেল হামলার প্রতিবাদে বিক্ষোভ

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আবারও ঢাকা-বরিশাল মহাসড়কে গাছ ফেললো দুর্বৃত্তরা
আবারও ঢাকা-বরিশাল মহাসড়কে গাছ ফেললো দুর্বৃত্তরা

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হবিগঞ্জে কোটি টাকার ভারতীয় জিরা জব্দ
হবিগঞ্জে কোটি টাকার ভারতীয় জিরা জব্দ

১৬ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় দেশবাসীকে স্বস্তি দিয়েছে : আমানউল্লাহ
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় দেশবাসীকে স্বস্তি দিয়েছে : আমানউল্লাহ

১৭ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

আখাউড়ায় ‘অপারেশন ডেভিল হান্টে’ আটক ২
আখাউড়ায় ‘অপারেশন ডেভিল হান্টে’ আটক ২

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আলিয়ার বিরুদ্ধে গল্প চুরির অভিযোগ, যা বললেন কাকা মুকেশ ভাট
আলিয়ার বিরুদ্ধে গল্প চুরির অভিযোগ, যা বললেন কাকা মুকেশ ভাট

২২ মিনিট আগে | শোবিজ

কারাবন্দি আওয়ামী লীগ নেতার মৃত্যু
কারাবন্দি আওয়ামী লীগ নেতার মৃত্যু

২৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

শীতে সুন্দরবনে এক জেলের মৃত্যু
শীতে সুন্দরবনে এক জেলের মৃত্যু

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘হাসিনার রায়ের মাধ্যমে ফ্যাসিবাদের কবর রচিত হয়েছে’
‘হাসিনার রায়ের মাধ্যমে ফ্যাসিবাদের কবর রচিত হয়েছে’

২৮ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

৭ কলেজ নিয়ে ‘ঢাকা কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়’ প্রতিষ্ঠার নীতিগত সিদ্ধান্ত
৭ কলেজ নিয়ে ‘ঢাকা কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়’ প্রতিষ্ঠার নীতিগত সিদ্ধান্ত

২৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড আইনের শাসনের উদাহরণ: দুলু
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড আইনের শাসনের উদাহরণ: দুলু

২৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

এক সময় যারা মানুষকে ফাঁসি দিয়েছে, আজ তাদেরই ফাঁসির রায় হয়েছে: ধর্ম উপদেষ্টা
এক সময় যারা মানুষকে ফাঁসি দিয়েছে, আজ তাদেরই ফাঁসির রায় হয়েছে: ধর্ম উপদেষ্টা

৩১ মিনিট আগে | জাতীয়

শেকৃবিতে পুনর্জন্ম কৃষি নিয়ে গোল টেবিল বৈঠক অনুষ্ঠিত
শেকৃবিতে পুনর্জন্ম কৃষি নিয়ে গোল টেবিল বৈঠক অনুষ্ঠিত

৩৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

‘জুলাই গণঅভ্যুত্থানের অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’
‘জুলাই গণঅভ্যুত্থানের অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

শেয়ারবাজারে বড় উত্থান
শেয়ারবাজারে বড় উত্থান

৩৭ মিনিট আগে | অর্থনীতি

তিতাস নদী থেকে মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার
তিতাস নদী থেকে মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নবান্নকে ঘিরে বগুড়ায় ঐতিহ্যবাহী মাছের মেলা
নবান্নকে ঘিরে বগুড়ায় ঐতিহ্যবাহী মাছের মেলা

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তুরস্কে জেলেনস্কি, কি নিয়ে আলোচনা?
তুরস্কে জেলেনস্কি, কি নিয়ে আলোচনা?

৫৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাটিরাঙ্গায় ইমাম–ওলামাদের নিয়ে বিএনপির মতবিনিময় সভা
মাটিরাঙ্গায় ইমাম–ওলামাদের নিয়ে বিএনপির মতবিনিময় সভা

৫৬ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?
২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?

৫৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মাগুরায় গ্রামীণ ব্যাংক শাখায় অগ্নিকাণ্ড
মাগুরায় গ্রামীণ ব্যাংক শাখায় অগ্নিকাণ্ড

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাবর আজমকে আইসিসির শাস্তি
বাবর আজমকে আইসিসির শাস্তি

৫৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হবিগঞ্জ সদর হাসপাতালে নার্সকে মারধরের ঘটনায় কর্মবিরতি পালন
হবিগঞ্জ সদর হাসপাতালে নার্সকে মারধরের ঘটনায় কর্মবিরতি পালন

৫৮ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

বগুড়ায় গ্রামীণ ব্যাংকের শাখা থেকে ৩ ককটেল উদ্ধার
বগুড়ায় গ্রামীণ ব্যাংকের শাখা থেকে ৩ ককটেল উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তারুণ্যের উৎসবে বারি’র প্রযুক্তি প্রদর্শনী ও কর্মশালা
তারুণ্যের উৎসবে বারি’র প্রযুক্তি প্রদর্শনী ও কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা
বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ
রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কবে আসছে এফ-৪৭?
কবে আসছে এফ-৪৭?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!
সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আল্লাহ আমাকে হায়াত দেন, যেন শেখ হাসিনার ফাঁসি দেখে যেতে পারি’
‘আল্লাহ আমাকে হায়াত দেন, যেন শেখ হাসিনার ফাঁসি দেখে যেতে পারি’

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উইঘুর যোদ্ধাদের চীনের কাছে হস্তান্তর করবে সিরিয়া
উইঘুর যোদ্ধাদের চীনের কাছে হস্তান্তর করবে সিরিয়া

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার রায়কে ‘তাৎপর্যপূর্ণ অগ্রগতি’ বললেন আ স ম রব
শেখ হাসিনার রায়কে ‘তাৎপর্যপূর্ণ অগ্রগতি’ বললেন আ স ম রব

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লালদিয়ায় ডেনমার্কের বিনিয়োগ বাংলাদেশের জন্য নতুন যুগের সূচনা: প্রধান উপদেষ্টা
লালদিয়ায় ডেনমার্কের বিনিয়োগ বাংলাদেশের জন্য নতুন যুগের সূচনা: প্রধান উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা
হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি
বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি

২১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ
প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প
প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প

শিল্প বাণিজ্য

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে

উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা
উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা

মাঠে ময়দানে