শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৭ ডিসেম্বর, ২০১৮ আপডেট:

অপারেশন জ্যাকপটে মেরুদণ্ড ভেঙে যায় পাকিস্তানিদের

এ ডব্লিউ চৌধুরী, বীরউত্তম, বীরবিক্রম
প্রিন্ট ভার্সন
অপারেশন জ্যাকপটে মেরুদণ্ড ভেঙে যায় পাকিস্তানিদের

মুক্তিযুদ্ধে যোগ দেওয়ার জন্য আটজন বাঙালি অফিসারকে নিয়ে আমি একাত্তরের ২৯ মার্চ ফ্রান্সের তুল নৌঘাঁটি থেকে পালিয়ে স্পেন চলে এলাম। সেখান থেকে ভারতে গিয়ে যুদ্ধে যোগ দিই। আমাদের নিয়ে তৈরি হলো নৌকমান্ডো বাহিনী। ভারতীয় বেতার কেন্দ্র আকাশবাণী থেকে পরপর দুই দিন গান বাজিয়ে অভিযান চালানোর জন্য আমাকে সংকেত দেওয়া হয়েছিল। আমরা যে অভিযান চালাই তার নাম ‘অপারেশন জ্যাকপট’। এ অপারেশনে পাকিস্তান বাহিনীর মেরুদণ্ড ভেঙে যায়।

গভীর রাতে ১১টি জাহাজ ডুবিয়ে দেওয়ার পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করতে আমি ৩৩ কমান্ডোকে নিয়ে নদীতে সাঁতার দিতে থাকি। মাইন লাগিয়ে চাবি টেনে উল্টো সাঁতরে পাড়ে এসে পৌঁছে দৌড় শুরু করি আমরা। এরই মধ্যে বিকট শব্দে কেঁপে উঠল চট্টগ্রাম নৌবন্দর। ৯টি জাহাজ ডুবে গেল। অচল হয়ে গেল পুরো বন্দর। এ ঘটনায় বিপর্যস্ত হয়ে পড়ে দখলদার বাহিনী। আমি পাকিস্তান প্রতিরক্ষাবাহিনীতে যোগ দিই ১৯৬১ সালে। পাকিস্তানি ডুবোজাহাজ ‘গাজী’তে শুরু আমার কর্মজীবন। ডুবোজাহাজে কাজ করি বলে দেশের সবকিছুর খবর ঠিকমতো পেতাম না। ’৬৮ সালে আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলার খবর শুনে পাকিস্তানের সঙ্গে বাঙালির দ্বন্দ্বের বিষয়টি উপলব্ধি করতে পারলাম। পরে একটা রেডিও কিনেছিলাম। ওতে কিছু কিছু খবর শুনতাম। ’৭০ সালের নির্বাচনে আওয়ামী লীগের বিজয়ের পর ওই দলটির কাছে পাকিস্তান সরকারের ক্ষমতা হস্তান্তর নিয়ে জটিলতা চলছে, এমন খবর রেডিওতে পাই। দেশের জন্য মনটা অস্থির হয়ে উঠেছিল। বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণ শুনে রক্ত টগবগিয়ে ওঠে। নেতার ডাকে সাড়া দিল মন। ছুটে আসব মন চাইছে, কিন্তু ফরাসি নৌঘাঁটি থেকে বেরোতে পারছিলাম না। ভয়েস অব আমেরিকা ও বিবিসির খবর শুনে ২৫ মার্চ পাকিস্তানি সেনারা কী ধরনের বর্বরতা চালিয়েছিল তার কিছুটা জানতে পেলাম। পরদিন ফ্রান্সের পত্রিকা ‘লা মনডে’তে বিস্তারিত খবর পড়লাম। জানতে পেলাম বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান দেশের স্বাধীনতা ঘোষণা করেছেন। তখনই সিদ্ধান্ত নিলাম, ‘আর দেরি নয়, এখনই পালাতে হবে।’ ফ্রান্সের কাছ থেকে পাকিস্তান নতুন তিনটি ডুবোজাহাজ (সাবমেরিন) কিনেছিল। ওগুলো পাকিস্তানে নিয়ে আসার জন্যই আমাদের ওখানে পাঠানো হয়। আমরা ছিলাম মোট ৪৫ জন ক্রু। এর মধ্যে ১৩ জন ছিলাম বাঙালি। এই ১৩ জনের মধ্যে যাচাই-বাছাই করে আটজনকে আমার পালানোর পরিকল্পনার কথা জানাই। অন্যদের কাছ থেকে খবর পেয়ে আরও একজন যোগ দিলেন। যে সাবমেরিনে আমরা ছিলাম তার লকার থেকে নয়জনের পাসপোর্ট বের করে আনি। অবশেষে স্থির হয়, ২৯ মার্চ আমরা পালাব। কোথায় কখন কীভাবে জড়ো হব তা সবাইকে বুঝিয়ে বললাম। সময়মতো সবাই এলেন। শুধু একজন তার পাসপোর্ট নিয়ে লন্ডন পালিয়ে যান। বাকি আটজনকে নিয়ে আমি স্পেনে পৌঁছলাম। স্পেনের রাজধানী মাদ্রিদে ভারতীয় দূতাবাসে গেলাম। আমরা স্পেনে এসেছি খবর পেয়ে দূতাবাসের লোকেরা ছুটে আসেন। রাজনৈতিক আশ্রয় প্রার্থনা করে আমরা একটা আবেদনপত্র দিলাম। তাতে বললাম, মুক্তিযুদ্ধে যোগ দেওয়ার জন্য আমরা পালিয়ে এসেছি। ৫ মিনিটের মধ্যে তারা সব ব্যবস্থা করে দিলেন। এরপর সব প্রক্রিয়া সম্পন্ন করে আমাদের ভারতে পাঠিয়ে দেওয়া হলো। আমরা ১১ এপ্রিল মুম্বাই পৌঁছলাম। এরপর বাংলাদেশের অস্থায়ী সরকারের কর্মকর্তাদের সঙ্গে দেখা করে আমাদের ইচ্ছার কথা জানাই। আমাদের আটজনকে নিয়ে তৈরি হয় মুক্তিবাহিনীর নেভাল উইং অর্থাৎ নৌকমান্ডো বাহিনী। মূলত বাংলাদেশের নৌবাহিনীর সূচনাপর্ব তৈরি হয়েছিল সেদিনই, আমরা আট বাঙালি নাবিক যেদিন মুক্তিযুদ্ধে যোগ দেওয়ার জন্য পাকিস্তানি ডুবোজাহাজ থেকে পালিয়েছিলাম।

কঠোর পরিশ্রমসাধ্য প্রশিক্ষণের মধ্য দিয়ে আমাদের নৌকমান্ডো গড়ে তোলা হয়। এরপর আমাদের দায়িত্ব দেওয়া হয় প্রশিক্ষণ দিয়ে দেশের ভিতরে নৌ অভিযান চালানোর উদ্দেশ্যে ৩০০ সদস্যের সুইসাইডাল স্কোয়াড তৈরি করার। আমাদের প্রশিক্ষণ শেষে ২১ মে ভাগীরথী নদীর তীরে পলাশীর প্রান্তরে নৌবাহিনীর ক্যাম্প তৈরি হলো। বিপজ্জনক, স্পর্শকাতর মাইন ও বিস্ফোরকের সঠিক ব্যবহার রপ্ত করতে নৌ মুক্তিযোদ্ধাদের যেখানে কমপক্ষে তিন বছর প্রয়োজন, সেখানে মাত্র তিন মাসের মধ্যে কমান্ডোদের অভিযানের জন্য পারদর্শী করে তোলা হয়েছিল। এজন্য প্রতিদিন আমাদের প্রায় ১৮ ঘণ্টা পরিশ্রম করতে হয়। জুলাইয়ের শেষ দিকে কমান্ডার হিসেবে আমি আর আমার ডেপুটি (কমান্ডার) ডা. শাহ আলম বীরউত্তমকে শোনানোর জন্য একজন ভারতীয় জেনারেল প্রতিদিন দুটি গান বাজাতেন। একটি পঙ্কজ মল্লিকের গাওয়া ‘আমি তোমায় শুনিয়েছিলাম যত গান’, অন্যটি আরতি মুখোপাধ্যায়ের গাওয়া ‘আমার পুতুল আজকে যাবে শ্বশুরবাড়ি’। এভাবে সাত দিন গান শোনানোর পর জেনারেল বললেন, মনে থাকবে তো? এরপর চট্টগ্রামে অভিযান চালানোর জন্য ১ আগস্ট ৬০ জন কমান্ডো দিয়ে আমাকে আগরতলা পাঠানো হয়। আমার মতো আরেকজনকেও ৬০ জন কমান্ডো দিয়ে চালনা বন্দরে পাঠানো হয়। এভাবে বেশ কয়েকটি বন্দরে কমান্ডো টিম পাঠানো হয়। মূল উদ্দেশ্য ছিল নদীমাতৃক বাংলাদেশে পাকিস্তানিরা যেন কোনোভাবেই চলাফেরা করতে না পারে, কোনো রসদ আনা-নেওয়া না করতে পারে। আসার সময় আমাদের বলে দেওয়া হয় অপারেশনের ৪৮ ঘণ্টার সংকেত হিসেবে প্রথম গানটি বাজানো হবে। ২৪ ঘণ্টার মধ্যে অ্যাকশনে যাওয়ার সংকেত হিসেবে আরেকটি গান বাজবে। তখনই বুঝলাম কেন এত দিন গান শোনানো হয়েছিল। তিন ব্যান্ডের দুটি ট্রানজিস্টর রেডিও দেওয়া হলো আমাকে, একটি আমার সহকারী কমান্ডারকে। কোন গান বাজলে কী করতে হবে তা শুধু আমরা দুজনই জানতাম। দমদম বিমানবন্দর থেকে রওনা হওয়ার আগে জেনারেল অরোরা সেখানে এসে জানালেন, হয়তো ১৪ আগস্টই অপারেশন চালানো হতে পারে। কারণ ওই দিন পাকিস্তানের স্বাধীনতা দিবস। তাই ওরা খোশমেজাজে মেতে থাকবে, কোনো দিকে খেয়াল থাকবে না। ভারতের হরিণা দিয়ে আমরা বাংলাদেশে ঢুকলাম। স্থানীয়দের সহযোগিতায় জাহাজের সংখ্যা কত, কোথায় কোন পরিস্থিতি ইত্যাদি খোঁজখবর নিতাম। ১১ আগস্ট আমরা ৬০ জন কমান্ডো নিয়ে হরিণা দিয়ে ঢুকেছি। আমরা এগোতে শুরু করলাম আর সাংকেতিক গান কখন বাজবে অপেক্ষা করতে থাকলাম। যে গানটি সকাল ৬টায় বাজবে তা আবার সন্ধ্যা ৬টায়ও বাজবে। প্রায় ৭০-৭২ কিলোমিটার আমরা হেঁটেছি। সঙ্গে ৫ কেজি ওজনের লিমপেট মাইন, জাহাজে ক্ষত করার জন্য ধারালো অস্ত্র, সাঁতার কাটার জন্য প্লাস্টিকের ফিন, সাঁতারের পোশাক আর গামছা। আমি ২০ জন করে করে কমান্ডোদের তিন ভাগ করে দিলাম। কারণ ছয়জন একসঙ্গে গেলে মারা পড়লে অপারেশন ভণ্ডুল হয়ে যাবে। আমার একজন স্থানীয় সহকারী ও এলাকার ছোট ছেলেমেয়েরা ধান খেতের মধ্য দিয়ে আমাদের পথ দেখিয়ে দেয়, আমরা সেই পথ ধরে এগোতে থাকি। ১৩ আগস্ট সীতাকুণ্ডে পৌঁছে আমি আর ডা. শাহ আলম একটি হিন্দু বাড়ির কাঁচা ঘরের মেঝেতে শুয়ে ছিলাম। ভোরে আকাশবাণীতে ঘোষিত হলো ‘এবার শুনবেন পঙ্কজ মল্লিকের গান’। অমনি বেজে উঠল ‘আমি তোমায় শুনিয়েছিলাম যত গান’। শিহরিত হয়ে উঠি আমরা। গায়ের লোম খাড়া হয়ে গেল। আমাদের প্রশিক্ষণের সময় বলে দেওয়া হয়েছিল আমাদের কাজ হলো জাহাজ ডোবানো বা ব্রিজ উড়িয়ে দেওয়া। আর এ অভিযান সব সময় রাত ১২টা-১টার মধ্যে পরিচালনা করতে হবে। আমরা লক্ষ্যস্থলে পৌঁছানোর পরিকল্পনা শুরু করি। এরই মধ্যে সন্ধ্যা ৬টায় আবার গানটি বেজে ওঠে। ১৪ আগস্ট সকাল হতেই বৃষ্টি শুরু। আমরা খুব খুশি। কারণ আমরা সাঁতার কাটলে কেউ টের পাবে না। ভোরবেলা দ্বিতীয় গানটিও বাজল। রাত সাড়ে ১০টা পর্যন্ত আমার ৪০ জন কমান্ডো এসে জড়ো হয়। ২০ জন তখনো এসে পৌঁছায়নি। আমরা অপারেশনে যেতে প্রস্তুত হয়ে গেলাম। চট্টগ্রাম শহর থেকে আমি আর আমার ডেপুটি নদীর ওপারে আনোয়ারায় যাওয়ার প্রস্তুতি নিই। এপারে জেলের বেশে আগে থেকেই ৪০ জন কমান্ডো অপেক্ষা করছিল। সবাইকে এক জায়গায় করে একেকটি জাহাজের জন্য তিনজন করে ঠিক করে দিলাম। জাহাজের সামনে, মাঝখানে ও পেছনে যদি মাইন বিস্ফোরণ হয়ে বড় ধরনের গর্ত হয় তাহলে চোখের পলকেই তা ডুবে যাবে। আমি পলিথিনের ভিতরে করে ৬০টি ডেটোনেটর নিজে বয়ে নিয়ে গেলাম। এর একটি বিস্ফোরিত হলে মানুষের মৃত্যু অবধারিত। সেখানে ৬০টি ডেটোনেটর নিয়েছিলাম। কোন সাহসে যে এটা করেছিলাম আজ ভেবে বিস্মিত হই। ১২টার ঠিক ৫ মিনিট আগে সে াতে গা ভাসিয়ে দিয়ে আমরা জাহাজের দিকে রওনা দিলাম। জাহাজের গা ঘষে ক্ষত তৈরি করে সেখানে ম্যাগনেটিক মাইন লাগানো হলো। এরপর পিন টান দিয়ে খুলে সে াতে গা ভাসিয়ে আমরা অন্যদিকে যেতে থাকি। যাওয়ার সময় বন্দর পাহারারত পাকিস্তানি সৈনিকরা টের পেয়ে গুলি ছোড়ে। আমার কানের পাশ দিয়ে গুলি চলে যায়। দ্রুত পানি থেকে উঠে সাঁতার কাটার পোশাক পরা অবস্থায় আমরা দৌড়তে থাকি। ১৫ আগস্ট ভোরবেলা শুনতে পাই ‘দুষ্কৃতিকারীদের’ মাইনের বিস্ফোরণে জাহাজ ডুবে অচল হয়ে গেছে চট্টগ্রাম বন্দর। অপারেশন জ্যাকপট নামের এই নৌকমান্ডো অভিযান বিশ্বকে জানিয়ে দিয়েছিল বাঙালিরা অসাধ্য সাধন করছে এবং করতেই থাকবে। এভাবেই বিজয়ের সোনালি দরজায় পৌঁছে যায় বাংলাদেশ। অনুলিখন : জয়শ্রী ভাদুড়ী।

এই বিভাগের আরও খবর
শহীদরা আমাদের প্রেরণার বাতিঘর
শহীদরা আমাদের প্রেরণার বাতিঘর
বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক আরও জোরদার হবে
বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক আরও জোরদার হবে
দলগুলোর সঙ্গে হবে নির্বাচনি সংলাপ
দলগুলোর সঙ্গে হবে নির্বাচনি সংলাপ
উপদেষ্টা পরিষদে আসছে রদবদল, যুক্ত হচ্ছে নতুন মুখ
উপদেষ্টা পরিষদে আসছে রদবদল, যুক্ত হচ্ছে নতুন মুখ
স্বাধীন ইসি ও মুক্ত গণমাধ্যম সুষ্ঠু ভোটের রক্ষাকবচ
স্বাধীন ইসি ও মুক্ত গণমাধ্যম সুষ্ঠু ভোটের রক্ষাকবচ
পুলিশ প্রশাসনে বড় রদবদলে চোখ
পুলিশ প্রশাসনে বড় রদবদলে চোখ
বাস্তবায়নে চার ফর্মুলা
বাস্তবায়নে চার ফর্মুলা
আরও দৃঢ় ঐক্য গড়ে তুলতে হবে
আরও দৃঢ় ঐক্য গড়ে তুলতে হবে
ফের শীর্ষ ধনী ইলন মাস্ক
ফের শীর্ষ ধনী ইলন মাস্ক
পবিসের গণছুটির পেছনে গভীর ষড়যন্ত্র
পবিসের গণছুটির পেছনে গভীর ষড়যন্ত্র
চার্লি কার্কের হত্যাকাণ্ডে তারেক রহমানের নিন্দা
চার্লি কার্কের হত্যাকাণ্ডে তারেক রহমানের নিন্দা
নেপালে অন্তর্বর্তী সরকারপ্রধান নিয়ে ঐকমত্য হয়নি
নেপালে অন্তর্বর্তী সরকারপ্রধান নিয়ে ঐকমত্য হয়নি
সর্বশেষ খবর
শুক্রবার দুপুরের মধ্যে ফলাফল ঘোষণা সম্ভব : জাকসু নির্বাচন কমিশন
শুক্রবার দুপুরের মধ্যে ফলাফল ঘোষণা সম্ভব : জাকসু নির্বাচন কমিশন

২৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বড় জয়ে এশিয়া কাপ শুরু বাংলাদেশের
বড় জয়ে এশিয়া কাপ শুরু বাংলাদেশের

৪৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

একটি ইলিশ বিক্রি ৮ হাজার ৭৫০ টাকায়
একটি ইলিশ বিক্রি ৮ হাজার ৭৫০ টাকায়

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শুরু হলো রূপায়ণ-বসুন্ধরা প্রপার্টি ফেয়ার-২০২৫
শুরু হলো রূপায়ণ-বসুন্ধরা প্রপার্টি ফেয়ার-২০২৫

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

জাকসু নির্বাচনের ভোট গণনা শুরু
জাকসু নির্বাচনের ভোট গণনা শুরু

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ অর্থনীতি: উন্নয়নের যাত্রায় টেকসই সমৃদ্ধির চ্যালেঞ্জ
বাংলাদেশ অর্থনীতি: উন্নয়নের যাত্রায় টেকসই সমৃদ্ধির চ্যালেঞ্জ

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ডাকসু নির্বাচন সফল করায় সবাইকে ধন্যবাদ দিলেন উপাচার্য
ডাকসু নির্বাচন সফল করায় সবাইকে ধন্যবাদ দিলেন উপাচার্য

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হত্যার পর যুবকের লাশ বালুতে চাপা
হত্যার পর যুবকের লাশ বালুতে চাপা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজনৈতিক দলগুলোর কাছে আজই যাচ্ছে জুলাই সনদের চূড়ান্ত ভাষ্য
রাজনৈতিক দলগুলোর কাছে আজই যাচ্ছে জুলাই সনদের চূড়ান্ত ভাষ্য

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহেশপুর সীমান্তে অস্ত্র-গুলি উদ্ধার
মহেশপুর সীমান্তে অস্ত্র-গুলি উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চলতি মাসেই নির্বাচনে অংশীজনের সঙ্গে সংলাপে বসবে ইসি
চলতি মাসেই নির্বাচনে অংশীজনের সঙ্গে সংলাপে বসবে ইসি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ন্যাপচ্যাটে শিশু-কিশোরদের সামনে মাদক কারবার: গবেষণায় চাঞ্চল্যকর তথ্য
স্ন্যাপচ্যাটে শিশু-কিশোরদের সামনে মাদক কারবার: গবেষণায় চাঞ্চল্যকর তথ্য

৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

গাইবান্ধায় সাবেক ইউপি সদস্যের মরদেহ উদ্ধার
গাইবান্ধায় সাবেক ইউপি সদস্যের মরদেহ উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে মাদক কারবারি গ্রেফতার
সিদ্ধিরগঞ্জে মাদক কারবারি গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্প ঘনিষ্ঠ চার্লি কার্ক কেন খুন হলেন, কী ঘটেছিল, কে ছিলেন তিনি?
ট্রাম্প ঘনিষ্ঠ চার্লি কার্ক কেন খুন হলেন, কী ঘটেছিল, কে ছিলেন তিনি?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিনাজপুরে গাঁজার গাছসহ আটক ১
দিনাজপুরে গাঁজার গাছসহ আটক ১

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীতে ট্রাকের ধাক্কায় নিহত ২
নোয়াখালীতে ট্রাকের ধাক্কায় নিহত ২

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণতন্ত্রের প্রশ্নে আপসহীন খালেদা জিয়া : এরশাদ উল্লাহ
গণতন্ত্রের প্রশ্নে আপসহীন খালেদা জিয়া : এরশাদ উল্লাহ

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জবি ক্যাম্পাস সংলগ্ন অবৈধ দোকানপাট ও বাসস্ট্যান্ড অপসারণের দাবিতে সমাবেশ
জবি ক্যাম্পাস সংলগ্ন অবৈধ দোকানপাট ও বাসস্ট্যান্ড অপসারণের দাবিতে সমাবেশ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পুলিশের স্বাধীন তদন্ত সার্ভিস গঠনের সিদ্ধান্ত
পুলিশের স্বাধীন তদন্ত সার্ভিস গঠনের সিদ্ধান্ত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত
বগুড়ায় মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আল্লাহর কাছে দোয়া করেন যেন জাকসু নির্বাচনটাও সুষ্ঠু হয়: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আল্লাহর কাছে দোয়া করেন যেন জাকসু নির্বাচনটাও সুষ্ঠু হয়: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নজরুলের স্মরণে নর্দান ইউনিভার্সিটিতে সেমিনার
নজরুলের স্মরণে নর্দান ইউনিভার্সিটিতে সেমিনার

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বরিশালে দুই ট্রলারের সংঘর্ষে নিহত ১
বরিশালে দুই ট্রলারের সংঘর্ষে নিহত ১

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্থানীয় জনগোষ্ঠীকে সম্পৃক্ত করে বনজ সম্পদের চাপ কমানো সম্ভব: পরিবেশ উপদেষ্টা
স্থানীয় জনগোষ্ঠীকে সম্পৃক্ত করে বনজ সম্পদের চাপ কমানো সম্ভব: পরিবেশ উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পানিতে ডুবে স্কুলছাত্রের মৃত্যু
পানিতে ডুবে স্কুলছাত্রের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

হত্যা মামলায় সন্ত্রাসী ছোট সাজ্জাদের রিমান্ড
হত্যা মামলায় সন্ত্রাসী ছোট সাজ্জাদের রিমান্ড

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রদলের পর আরও চার প্যানেলের ভোট বর্জন, পুনর্নির্বাচনের দাবি
ছাত্রদলের পর আরও চার প্যানেলের ভোট বর্জন, পুনর্নির্বাচনের দাবি

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জাফলংয়ে নিখোঁজ পর্যটকের সন্ধান এখনো মেলেনি
জাফলংয়ে নিখোঁজ পর্যটকের সন্ধান এখনো মেলেনি

৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

৪৮তম বিসিএসের (বিশেষ) চূড়ান্ত ফল প্রকাশ
৪৮তম বিসিএসের (বিশেষ) চূড়ান্ত ফল প্রকাশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
হেলিকপ্টারের দড়িতে ঝুলে প্রাণে বাঁচলেন নেপালের মন্ত্রীরা (ভিডিও)
হেলিকপ্টারের দড়িতে ঝুলে প্রাণে বাঁচলেন নেপালের মন্ত্রীরা (ভিডিও)

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্রেট পাওয়ার হতে গিয়ে ভারতের সর্বনাশ!
গ্রেট পাওয়ার হতে গিয়ে ভারতের সর্বনাশ!

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭২ ঘণ্টায় ছয় দেশে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল
৭২ ঘণ্টায় ছয় দেশে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রদলের হার নিয়ে নানা হিসাব কষছে বিএনপি
ছাত্রদলের হার নিয়ে নানা হিসাব কষছে বিএনপি

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কারচুপিসহ নানা অভিযোগে জাকসু নির্বাচন বর্জন ছাত্রদলের
কারচুপিসহ নানা অভিযোগে জাকসু নির্বাচন বর্জন ছাত্রদলের

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেপালে অন্তর্বর্তী সরকার প্রধান হিসেবে আলোচনায় আসা কে এই সুশীলা কার্কি
নেপালে অন্তর্বর্তী সরকার প্রধান হিসেবে আলোচনায় আসা কে এই সুশীলা কার্কি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বাস্থ্য খাতের সেই আলোচিত ঠিকাদার মিঠু গ্রেফতার
স্বাস্থ্য খাতের সেই আলোচিত ঠিকাদার মিঠু গ্রেফতার

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাকসু নির্বাচনের দায়িত্ব থেকে সরে দাঁড়ালেন তিন শিক্ষক
জাকসু নির্বাচনের দায়িত্ব থেকে সরে দাঁড়ালেন তিন শিক্ষক

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ছাত্রদলের পর আরও চার প্যানেলের ভোট বর্জন, পুনর্নির্বাচনের দাবি
ছাত্রদলের পর আরও চার প্যানেলের ভোট বর্জন, পুনর্নির্বাচনের দাবি

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুড়িগ্রামের সাবেক ডিসি সুলতানা পারভীন সাময়িক বরখাস্ত
কুড়িগ্রামের সাবেক ডিসি সুলতানা পারভীন সাময়িক বরখাস্ত

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাকসু নির্বাচনে ভোটগ্রহণ চলছে
জাকসু নির্বাচনে ভোটগ্রহণ চলছে

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ট্রাম্পকে বড় বিপদে ফেলে দিয়েছে পুতিন-নেতানিয়াহু
ট্রাম্পকে বড় বিপদে ফেলে দিয়েছে পুতিন-নেতানিয়াহু

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের ঘনিষ্ঠ সহযোগী শার্লি কার্ককে গুলি করে হত্যা
ট্রাম্পের ঘনিষ্ঠ সহযোগী শার্লি কার্ককে গুলি করে হত্যা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকার উৎখাতের ষড়যন্ত্র : শেখ হাসিনাসহ ২৮৬ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
সরকার উৎখাতের ষড়যন্ত্র : শেখ হাসিনাসহ ২৮৬ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুচলেকা দিয়ে ছাড়া পেলেন ডাকসুর সেই ভিপি প্রার্থী
মুচলেকা দিয়ে ছাড়া পেলেন ডাকসুর সেই ভিপি প্রার্থী

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৪০ কোটির অভিজাত বিমান পেয়েও কাতারের সাথে ট্রাম্পের ‘বিশ্বাসঘাতকতা’
৪০ কোটির অভিজাত বিমান পেয়েও কাতারের সাথে ট্রাম্পের ‘বিশ্বাসঘাতকতা’

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুকে 'নার্সিসিস্ট' বললেন কাতারের প্রধানমন্ত্রী
নেতানিয়াহুকে 'নার্সিসিস্ট' বললেন কাতারের প্রধানমন্ত্রী

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতারে বোমা হামলায় ট্রাম্প-নেতানিয়াহু সম্পর্কে টানাপোড়েন
কাতারে বোমা হামলায় ট্রাম্প-নেতানিয়াহু সম্পর্কে টানাপোড়েন

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুড়িলে পোশাক শ্রমিকদের সড়ক অবরোধ, তীব্র যানজট
কুড়িলে পোশাক শ্রমিকদের সড়ক অবরোধ, তীব্র যানজট

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নায়ককে সজোরে থাপ্পড়, হোটেলে ফিরে কেঁদে ফেলেন কাজল
নায়ককে সজোরে থাপ্পড়, হোটেলে ফিরে কেঁদে ফেলেন কাজল

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নেপালে ফিরছে রাজতন্ত্র, সেনাপ্রধান কি বার্তা দিলেন?
নেপালে ফিরছে রাজতন্ত্র, সেনাপ্রধান কি বার্তা দিলেন?

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এশিয়া কাপের প্রথম ম্যাচে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ
এশিয়া কাপের প্রথম ম্যাচে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিকের বিরুদ্ধে মামলা
অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিকের বিরুদ্ধে মামলা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১১ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১১ সেপ্টেম্বর)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালে কারাগারে সেনাবাহিনীর গুলিতে দুই বন্দি নিহত
নেপালে কারাগারে সেনাবাহিনীর গুলিতে দুই বন্দি নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল্লাহর কাছে দোয়া করেন যেন জাকসু নির্বাচনটাও সুষ্ঠু হয়: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আল্লাহর কাছে দোয়া করেন যেন জাকসু নির্বাচনটাও সুষ্ঠু হয়: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন আয়োজন বড় চ্যালেঞ্জ : সালাহউদ্দিন
সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন আয়োজন বড় চ্যালেঞ্জ : সালাহউদ্দিন

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভাঙ্গায় তৃতীয় দিনের অবরোধে স্থবির সড়ক ও রেলপথ
ভাঙ্গায় তৃতীয় দিনের অবরোধে স্থবির সড়ক ও রেলপথ

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রশ্নের মুখে কাতারের মধ্যস্থতাকারী ভূমিকা, জবাব খুঁজছে দোহা
প্রশ্নের মুখে কাতারের মধ্যস্থতাকারী ভূমিকা, জবাব খুঁজছে দোহা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিপ্লোমা ডিগ্রিধারীদের ইঞ্জিনিয়ার ডাকা দুঃখজনক: শাবি উপাচার্য
ডিপ্লোমা ডিগ্রিধারীদের ইঞ্জিনিয়ার ডাকা দুঃখজনক: শাবি উপাচার্য

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
উপদেষ্টা পরিষদে আসছে রদবদল, যুক্ত হচ্ছে নতুন মুখ
উপদেষ্টা পরিষদে আসছে রদবদল, যুক্ত হচ্ছে নতুন মুখ

প্রথম পৃষ্ঠা

জাকসুতে ভোট কেলেঙ্কারি
জাকসুতে ভোট কেলেঙ্কারি

প্রথম পৃষ্ঠা

পানির নিচে বিমানবন্দর
পানির নিচে বিমানবন্দর

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ময়দানে বিএনপির সম্ভাব্য ছয় প্রার্থী, এককভাবে অন্যরা
ময়দানে বিএনপির সম্ভাব্য ছয় প্রার্থী, এককভাবে অন্যরা

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান  হেভিওয়েট দুই নেতা
বিএনপির মনোনয়ন চান হেভিওয়েট দুই নেতা

নগর জীবন

নেপালে অন্তর্বর্তী সরকারপ্রধান নিয়ে ঐকমত্য হয়নি
নেপালে অন্তর্বর্তী সরকারপ্রধান নিয়ে ঐকমত্য হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

পবিসের গণছুটির পেছনে গভীর ষড়যন্ত্র
পবিসের গণছুটির পেছনে গভীর ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

দেনাদার থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক
দেনাদার থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের শীর্ষ ধনী ইলন মাস্ক
ফের শীর্ষ ধনী ইলন মাস্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোচিত বক্তা তাহেরীর বিরুদ্ধে মামলা
আলোচিত বক্তা তাহেরীর বিরুদ্ধে মামলা

নগর জীবন

চার্লি কার্কের হত্যাকাণ্ডে তারেক রহমানের নিন্দা
চার্লি কার্কের হত্যাকাণ্ডে তারেক রহমানের নিন্দা

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বাধীন ইসি ও মুক্ত গণমাধ্যম সুষ্ঠু ভোটের রক্ষাকবচ
স্বাধীন ইসি ও মুক্ত গণমাধ্যম সুষ্ঠু ভোটের রক্ষাকবচ

প্রথম পৃষ্ঠা

সাঁতার শিখতে গিয়ে প্রাণ গেল স্কুলছাত্রের
সাঁতার শিখতে গিয়ে প্রাণ গেল স্কুলছাত্রের

নগর জীবন

দলগুলোর সঙ্গে হবে নির্বাচনি সংলাপ
দলগুলোর সঙ্গে হবে নির্বাচনি সংলাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

জাফলংয়ে নিখোঁজ পর্যটকের সন্ধান মেলেনি
জাফলংয়ে নিখোঁজ পর্যটকের সন্ধান মেলেনি

নগর জীবন

পুলিশ প্রশাসনে বড় রদবদলে চোখ
পুলিশ প্রশাসনে বড় রদবদলে চোখ

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বাস্থ্যের ঠিকাদার মিঠু কারাগারে
স্বাস্থ্যের ঠিকাদার মিঠু কারাগারে

নগর জীবন

৭২ ঘণ্টায় ছয় দেশে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল
৭২ ঘণ্টায় ছয় দেশে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল

পূর্ব-পশ্চিম

১০ লাখ গাছ লাগিয়ে গ্রিন চট্টগ্রাম
১০ লাখ গাছ লাগিয়ে গ্রিন চট্টগ্রাম

নগর জীবন

শরৎ রানী
শরৎ রানী

ডাংগুলি

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে

সারা দেশে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস
সারা দেশে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস

নগর জীবন

সুখের খোঁজে
সুখের খোঁজে

সাহিত্য

জলাবদ্ধতার মূলে যত্রতত্র ময়লা ফেলা
জলাবদ্ধতার মূলে যত্রতত্র ময়লা ফেলা

নগর জীবন

মিষ্টি তালের পিঠা
মিষ্টি তালের পিঠা

ডাংগুলি

নেপালে অস্থিরতা দুশ্চিন্তায় ভারত
নেপালে অস্থিরতা দুশ্চিন্তায় ভারত

পূর্ব-পশ্চিম

শিশুর মুখের হাসি
শিশুর মুখের হাসি

ডাংগুলি

দাদাবাবুর গান
দাদাবাবুর গান

ডাংগুলি

৪০ টাকা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ৩৫
৪০ টাকা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ৩৫

পেছনের পৃষ্ঠা