শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১৬ জানুয়ারি, ২০১৯ আপডেট:

বিএনপি এখন কার

খালেদা জিয়া জেলে, ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান বিদেশে, জোট ঐক্যফ্রন্টে টানাপড়েন
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
বিএনপি এখন কার

বিএনপি এখন কার? একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে করুণ পরাজয়ের পর দলটি ভোট বাতিল ও পুনর্নির্বাচন দাবি করে এলেও এ প্রশ্নটি বড় হয়ে এসেছে। জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের শীর্ষ নেতা ড. কামাল হোসেনের নেতৃত্বে চলবে নাকি কারাবন্দী দলের চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার পরামর্শে দলের স্থায়ী কমিটির সিদ্ধান্ত গ্রহণ করবে? নাকি দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের নেতৃত্ব ঘিরে দল চলবে অথবা লন্ডনে নির্বাসিত দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের নির্দেশে চলবে বিএনপি? নেতৃত্বহীন বিএনপি নেতা-কর্মীদের সামনে এখন এটাই বড় প্রশ্ন।

প্রায় এক বছর ধরে কারাগারে বিএনপি চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া। দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানও সুদূর লন্ডনে অবস্থান করছেন। জামায়াত ইস্যুতে জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের তীর্যক মন্তব্যে অস্বস্তিতে বিএনপি। এ নিয়ে ২০-দলীয় জোট ও ফ্রন্টে চলছে টানাপড়েন। গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্তই এখন বিএনপির স্থায়ী কমিটি নিতে পারছে না। আটকে যায় জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট ও জোটের বৈঠকে। এ মুহূর্তে বিএনপির নেতৃত্ব এখন কার হাতে তাও স্পষ্ট নয়। দলের নেতৃত্ব কীভাবে চলছে-তা নিয়ে প্রশ্ন মাঠপর্যায়ের নেতা-কর্মীদের পাশাপাশি রাজনৈতিক পর্যবেক্ষকদেরও। যদিও বিএনপির গঠনতন্ত্র অনুযায়ী দলের সর্বোচ্চ নীতিনির্ধারণী ফোরাম স্থায়ী কমিটির দিকনির্দেশনার ভিত্তিতেই দল পরিচালিত হওয়ার রীতি রয়েছে। জানা যায়, প্রার্থী বাছাইয়ে পর্যাপ্ত হোমওয়ার্ক ছাড়াই সদ্য সমাপ্ত একাদশ জাতীয় নির্বাচনে অংশগ্রহণ করে বিএনপি। ভোট নিয়ে নানা প্রশ্ন থাকলেও কেন্দ্রে এজেন্ট ধরে রাখার মতো সাংগঠনিক শক্তি বিএনপির অধিকাংশ আসনেই ছিল না। কেন্দ্র পাহারা দেওয়ার কথা বললেও নেতারা আগের দিনই ভোটের মাঠ ছেড়ে দেন। যুবদল, ছাত্রদলসহ বিএনপির কোনো অঙ্গসংগঠনকেই মাঠে দেখা যায়নি। অধিকাংশ এলাকায় প্রতিরোধ গড়ার চেষ্টা পর্যন্ত করা হয়নি। যেসব স্থানে যোগ্য প্রার্থী ও সংগঠন ছিল সেখানে টিকে থাকার চেষ্টা করেছে নেতা-কর্মীরা। কোনো কোনো সংসদীয় আসনে পোস্টার সাঁটানোর চেষ্টাও করেননি প্রার্থী। কোনো অর্থ ব্যয় না করার অভিযোগও আছে বেশ কিছু প্রার্থীর বিরুদ্ধে। এর মধ্যে একদিকে জামায়াতসহ ২০ দল অন্যদিকে জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের আসন ভাগাভাগি নিয়েও ভোটের শেষ দিকে খেই হারিয়ে ফেলে বিএনপি। এ কারণে জোট ও ফ্রন্টের মন রক্ষায় অনেক অযোগ্য প্রার্থীর হাতেও ধানের শীষ তুলে দিতে হয়েছে। জানা যায়, বিএনপির সর্বোচ্চ নীতিনির্ধারণী ফোরাম স্থায়ী কমিটি এখন কোনো সিদ্ধান্ত নিলেই তা বাস্তবায়িত হয় না। এমনকি বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান কোনো পরামর্শ দিলেও তা আটকে যায় জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের স্টিয়ারিং কমিটির বৈঠকে। বিএনপির কোনো সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নে কখনো কখনো জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট থেকে আবার কখনো কখনো ২০ দল থেকেও বাধা আসে। সদ্য সমাপ্ত জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ধানের শীষের প্রার্থী ঘোষণা নিয়ে বিএনপির স্থায়ী কমিটিতে সিদ্ধান্ত হয়, জামায়াতকে স্বতন্ত্র প্রতীকে ভোটে অংশ নিতে হবে। কিন্তু জামায়াত বেঁকে বসায় শেষ পর্যন্ত ২২টি আসনে জামায়াতের হাতে ধানের শীষ তুলে দেওয়া হয়।

এ নিয়ে ঐক্যফ্রন্টের শীর্ষ নেতা ড. কামাল হোসেন বিএনপির ওপর চরম ক্ষুব্ধ। ভোটে ভরাডুবির পর কারাবন্দী বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া দলের শীর্ষ নেতৃত্বকে বলেছেন, শপথ না নিতে, সংসদে না যেতে। দলের মাঠপর্যায়ের অধিকাংশ নেতা-কর্মীও তাই চান। কিন্তু গণফোরাম সভাপতি ড. কামাল হোসেনসহ ঐক্যফ্রন্টের কয়েকজন নেতা গুটিকয়েক এমপিকে নিয়েই সংসদে যাওয়ার পক্ষে। এ নিয়ে ঐক্যফ্রন্টের সঙ্গে বিএনপির স্নায়ু যুদ্ধ চলছে। শেষ মুহূর্তে বিএনপি ফ্রন্টের আটজন সংসদ সদস্য শপথ নিয়ে পার্লামেন্টে গেলেও অবাক হওয়ার কিছু থাকবে না। জানা যায়, একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ভরাডুবির পর দল, জোট ও ফ্রন্টকে ঐক্যবদ্ধ রাখাই বিএনপির সামনে এখন বড় চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়িয়েছে। বিশেষ করে জামায়াত ইস্যুতে জোট ও ফ্রন্টে নতুন করে প্রশ্ন ওঠছে। জোটে জামায়াতকে নিয়ে ঐক্যফ্রন্টের মধ্যে প্রকাশ্যেই মতবিরোধ সৃষ্টি হয়েছে। সদ্য সমাপ্ত ভোটে জামায়াতের হাতে ধানের শীষ প্রতীক তুলে দেওয়ায় ক্ষুব্ধ হয়েছেন ঐক্যফ্রন্টের শীর্ষ নেতা ড. কামাল হোসেন। তিনি গণমাধ্যমকে প্রকাশ্যেই বলেছেন, ‘জামায়াতকে ধানের শীষ তুলে দেওয়া হবে জানলে ঐক্যফ্রন্টেই থাকতাম না।’ এ নিয়ে ঐক্যফ্রন্টের মধ্যে তোলপাড় শুরু হয়েছে। এমন পরিস্থিতিতে সামনের পাঁচ বছর আন্দোলন সংগ্রামে জামায়াতকে নিয়ে বিএনপি কীভাবে পথ চলবে তাও স্পষ্ট নয়। এ অবস্থা চলতে থাকলে যে কোনো মুহূর্তে জাতীয় ঐক্যফ্রন্টও ভেঙে যেতে পারে। তবে বিএনপির একটি সূত্র জানায়, যাই হোক এ মুহূর্তে জামায়াতকে ছাড়বে না বিএনপি। রাজনৈতিক পর্যবেক্ষকরা বলছেন, আসলে বিএনপির নেতৃত্ব এখন কার হাতে তা স্পষ্ট নয়। কারণ, ভোটের পর দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান নিজের মতো করেই মাঠপর্যায়ের নেতাদের সঙ্গে কথা বলছেন। এরই মধ্যে ভাইস চেয়ারম্যান, সাংগঠনিক ও সহসাংগঠনিক সম্পাদক পর্যায়ের নেতাদের সঙ্গে স্কাইপিতে কথা বলেছেন তিনি। যুবদল ও ছাত্রদলের শীর্ষ নেতাদের সঙ্গেও কথা বলেন তারেক রহমান। তাদের সঙ্গে মতবিনিময়ে দেশের বর্তমান অবস্থায় করণীয় নিয়ে দীর্ঘ কথা বলেন এবং তাদের মতামত নেন। কিন্তু সেখানে কোনো সিনিয়র নেতাদের রাখা হয়নি। স্থায়ী কমিটির বৈঠকও হচ্ছে যথারীতি। গতকাল বিকালেও গুলশানে বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। লন্ডন থেকে স্কাইপিতে অংশ নেন তারেক রহমান। বৈঠকে অধিকাংশ নেতাই কথা বলেননি।

এ দিকে ভোটের ঠিক আগমুহূর্তে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ও একজন ভাইস চেয়ারম্যানের টেলিফোন আলাপ ফাঁস হয়। এ নিয়ে নেতা-কর্মীরা বিভ্রান্তিতে পড়ে। তবে ফোনালাপেও বিএনপির নেতৃত্বের সমন্বয়হীনতা প্রকাশ পায়। শীর্ষপর্যায়ের এক নেতাকে নিয়েও সন্দেহ প্রকাশ করা হয়। আন্দোলন কর্মসূচি নিয়ে দুই নেতার মন্তব্য ছিল তৃণমূলের নেতা-কর্মীদের বক্তব্যেরই বহিঃপ্রকাশ। কিন্তু জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের মনরক্ষার স্বার্থে শেষ পর্যন্ত ভোটের আগে নির্বাচন কমিশনে অবস্থান কর্মসূচি থেকে সরে আসেন বিএনপির হাইকমান্ড। এ নিয়ে নেতারা পরস্পরকে দোষারোপ করলেও ঐক্যফ্রন্টের অনীহার কারণেই এ কর্মসূচি দেওয়া হয়নি বলে জানা গেছে। মাঠপর্যায়ের নেতা-কর্মীদের মতে, বিএনপি চেয়ারপারসনের অনুপস্থিতিতে দলে ‘চেইন অব কমান্ড’ ফিরিয়ে আনতে হবে। লন্ডনে অবস্থান নেওয়া ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের পরামর্শ নিতে হবে। কেন্দ্রীয় কমিটিতে শুদ্ধি অভিযান চালাতে হবে। এমনকি বিএনপির জেলা কমিটি, অঙ্গসংগঠনের কেন্দ্রীয় ও তৃণমূলের সব কমিটি ঢেলে সাজাতে হবে। ওয়ার্ড, ইউনিয়ন, থানা, জেলা, মহানগরসহ কেন্দ্রীয় সব কমিটি নির্বাচিত হতে হবে। এ নিয়ে দ্রুত কাউন্সিলও ডাকা যেতে পারে। নির্বাচনের মাধ্যমে দল পুনর্গঠন করে সামনে পথ চলতে হবে।

জানা যায়, তৃণমূল নেতা-কর্মীদের মতামত নিয়ে নির্বাচিত কমিটি দিয়েই দল পরিচালনা করতে চান তারেক রহমান। এ নিয়ে তিনি সংশ্লিষ্ট সবার সঙ্গে কথা বলছেন। দলের স্থায়ী কমিটির সদস্যদের সঙ্গেও এ নিয়ে কথা বলবেন তিনি। বিশেষ করে ছাত্রদল, যুবদলসহ অঙ্গসংগঠনের কাউন্সিলের মাধ্যমে নির্বাচিত কমিটি গঠন করার চিন্তাভাবনা করছেন তারেক রহমান।

জোট ফ্রন্টের সঙ্গে বৈঠকের পর উপজেলা ভোট নিয়ে সিদ্ধান্ত : আসন্ন উপজেলা নির্বাচন নিয়ে দলীয় সিদ্ধান্তের আগে ২০ দল ও জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের শরিকদের মতামত জানবে বিএনপি। এ জন্য শিগগিরই এ দুটি জোটের সঙ্গে বৈঠকের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। গতকাল রাতে রাজধানীর গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের রাজনৈতিক কার্যালয়ে দলের নীতিনির্ধারকদের এক বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত হয়। রাত ৭টায় এই বৈঠক শুরু হয়ে চলে সাড়ে ৯টা পর্যন্ত। এ ছাড়া নির্বাচনে অনিয়মের অভিযোগ এনে শিগগিরই ধানের শীষের প্রার্থীরা মামলা করবেন। এ জন্য সব তথ্য-প্রমাণ প্রস্তুত রাখার জন্য প্রার্থীদের প্রতি নির্দেশনা দেওয়ার বিষয়েও বৈঠকে আলোচনা করেন নীতিনির্ধারকরা। সূত্র জানায়, বিএনপির নীতিনির্ধারকদের বৈঠকে আগামী ১৯ জানুয়ারি দলের প্রতিষ্ঠাতা সাবেক রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে কর্মসূচির বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা হয়। দলের প্রতিষ্ঠাতার জন্মদিন উপলক্ষে বিএনপি ও অঙ্গসংগঠনের পক্ষ থেকে অন্তত সাত থেকে আট দিনের কর্মসূচি নেওয়ার বিষয়ে প্রাথমিকভাবে সিদ্ধান্ত হয়েছে।

বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের সভাপতিত্বে বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন, ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদ, ব্যারিস্টার জমির উদ্দিন সরকার, মির্জা আব্বাস, গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, ড. আবদুল মঈন খান, নজরুল ইসলাম খান, আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী প্রমুখ।

এই বিভাগের আরও খবর
লিটনদের পাত্তাই দিল না শ্রীলঙ্কা
লিটনদের পাত্তাই দিল না শ্রীলঙ্কা
স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা
স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা
ঢাকায় জাতিসংঘ মানবাধিকার মিশন খসড়া অনুমোদন
ঢাকায় জাতিসংঘ মানবাধিকার মিশন খসড়া অনুমোদন
শুল্ক প্রত্যাহারে এখনো আশাবাদী বাংলাদেশ
শুল্ক প্রত্যাহারে এখনো আশাবাদী বাংলাদেশ
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়
এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়
রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল
রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল
প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য
প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি
ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি
ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি
দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী
দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী
জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী
জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী
সর্বশেষ খবর
নতুন ইকোসিস্টেম উন্মোচন করেছে ‘গ্রামীণফোন ওয়ান’
নতুন ইকোসিস্টেম উন্মোচন করেছে ‘গ্রামীণফোন ওয়ান’

এই মাত্র | কর্পোরেট কর্নার

এসএসসি: লালমনিরহাটে তিন শিক্ষার্থীর আত্মহত্যার চেষ্টা
এসএসসি: লালমনিরহাটে তিন শিক্ষার্থীর আত্মহত্যার চেষ্টা

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শাবিপ্রবিতে আয়োজিত হচ্ছে ‘রেইজ ফর জাস্টিস’ ম্যারাথন, চলছে রেজিস্ট্রেশন
শাবিপ্রবিতে আয়োজিত হচ্ছে ‘রেইজ ফর জাস্টিস’ ম্যারাথন, চলছে রেজিস্ট্রেশন

২৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মোংলায় বাঘের আক্রমণে গরুর মৃত্যু
মোংলায় বাঘের আক্রমণে গরুর মৃত্যু

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ডিমের বাজারে স্বস্তির হাওয়া, বেড়েছে বিক্রি
ডিমের বাজারে স্বস্তির হাওয়া, বেড়েছে বিক্রি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ বলে ৫ উইকেট, ক্রিকেটে নতুন বিশ্বরেকর্ড গড়লেন ক্যাম্ফার
৫ বলে ৫ উইকেট, ক্রিকেটে নতুন বিশ্বরেকর্ড গড়লেন ক্যাম্ফার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এসএসসির ফলাফল পুনঃনিরীক্ষণ আবেদন শুরু
এসএসসির ফলাফল পুনঃনিরীক্ষণ আবেদন শুরু

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৫ বিভাগে ভারী বর্ষণের আভাস, বাড়বে গরমের অনুভূতি
৫ বিভাগে ভারী বর্ষণের আভাস, বাড়বে গরমের অনুভূতি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সংস্কারের নামে জনগণকে বিভ্রান্ত না করে দ্রুত নির্বাচনের দাবি রিজভীর
সংস্কারের নামে জনগণকে বিভ্রান্ত না করে দ্রুত নির্বাচনের দাবি রিজভীর

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৪ নদীবন্দরে সতর্কতা, দমকা হাওয়াসহ বৃষ্টির সম্ভাবনা
৪ নদীবন্দরে সতর্কতা, দমকা হাওয়াসহ বৃষ্টির সম্ভাবনা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রকাশ্য দিবালোকে ইউক্রেনের গোয়েন্দা কর্মকর্তাকে গুলি করে হত্যা
প্রকাশ্য দিবালোকে ইউক্রেনের গোয়েন্দা কর্মকর্তাকে গুলি করে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে তীব্র যানজট
ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে তীব্র যানজট

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বেলুচিস্তানে বাস থামিয়ে ৯ যাত্রীকে অপহরণের পর হত্যা
বেলুচিস্তানে বাস থামিয়ে ৯ যাত্রীকে অপহরণের পর হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গায়ানাকে গুঁড়িয়ে ৮ রানে জয় রংপুরের
গায়ানাকে গুঁড়িয়ে ৮ রানে জয় রংপুরের

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বৃষ্টির সম্ভাবনা, কমতে পারে তাপমাত্রা
রাজধানীতে বৃষ্টির সম্ভাবনা, কমতে পারে তাপমাত্রা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সারা বছর সুস্থ থাকতে নিয়মিত খান এই ৭টি খাবার
সারা বছর সুস্থ থাকতে নিয়মিত খান এই ৭টি খাবার

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

খাবারের লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা শিশুদের হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী
খাবারের লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা শিশুদের হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসি: লক্ষ্মীপুরে পাসের হার ৬৬.১৫ শতাংশ
এসএসসি: লক্ষ্মীপুরে পাসের হার ৬৬.১৫ শতাংশ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরান ভ্রমণে না যেতে যুক্তরাষ্ট্রের আহ্বান
ইরান ভ্রমণে না যেতে যুক্তরাষ্ট্রের আহ্বান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একই পরিবারের ৫ জন দগ্ধ, বার্ন ইনস্টিটিউটে ভর্তি
একই পরিবারের ৫ জন দগ্ধ, বার্ন ইনস্টিটিউটে ভর্তি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রামগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে পিকআপ চালকের মৃত্যু
রামগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে পিকআপ চালকের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী
ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি থেকে ফিরেছেন ৮২ হাজার ৪১৬ হাজি
সৌদি থেকে ফিরেছেন ৮২ হাজার ৪১৬ হাজি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা যুদ্ধ থেকে ফিরে আরেক ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা
গাজা যুদ্ধ থেকে ফিরে আরেক ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মৃত্যুর পর মা-বাবার হক যেভাবে আদায় করব
মৃত্যুর পর মা-বাবার হক যেভাবে আদায় করব

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

এসএসসি পরীক্ষায় ফেল করায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
এসএসসি পরীক্ষায় ফেল করায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকা যেভাবে মসজিদের শহর হয়ে ওঠে
ঢাকা যেভাবে মসজিদের শহর হয়ে ওঠে

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

খুলাফায়ে রাশেদা পরবর্তী মুসলিম বিশ্ব
খুলাফায়ে রাশেদা পরবর্তী মুসলিম বিশ্ব

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বাণিজ্য সম্পর্কের প্রায় সব গুরুত্বপূর্ণ দিকই স্পর্শ করা হয়েছে
বাণিজ্য সম্পর্কের প্রায় সব গুরুত্বপূর্ণ দিকই স্পর্শ করা হয়েছে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৮.৪৫
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৮.৪৫

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য
এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে
কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার
দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার
১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৭ কিমি যানজটে চরম ভোগান্তি
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৭ কিমি যানজটে চরম ভোগান্তি

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড
পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস
ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাসের হারে শীর্ষে রাজশাহী, পিছিয়ে বরিশাল
পাসের হারে শীর্ষে রাজশাহী, পিছিয়ে বরিশাল

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই আলফি পাস করেছে
সেই আলফি পাস করেছে

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর
ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩
লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল
নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের
আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে দুই তারকাকে ছাড়াই নামবে পিএসজি
ফাইনালে দুই তারকাকে ছাড়াই নামবে পিএসজি

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভিকারুননিসায় কমেছে জিপিএ-৫, বেড়েছে ফেল
ভিকারুননিসায় কমেছে জিপিএ-৫, বেড়েছে ফেল

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মতিঝিল আইডিয়ালে পাসের হার ৯৭.৯৫ শতাংশ
মতিঝিল আইডিয়ালে পাসের হার ৯৭.৯৫ শতাংশ

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইয়েমেন থেকে ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইয়েমেন থেকে ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩৪ প্রতিষ্ঠান থেকে পাস করেনি কোনো শিক্ষার্থী
১৩৪ প্রতিষ্ঠান থেকে পাস করেনি কোনো শিক্ষার্থী

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজশাহী বোর্ডে পাশের হার ৭৭.৬৩, এগিয়ে মেয়েরা
রাজশাহী বোর্ডে পাশের হার ৭৭.৬৩, এগিয়ে মেয়েরা

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এবার জিপিএ-৫ পেয়েছে এক লাখ ৩৯ হাজার ৩২ জন
এবার জিপিএ-৫ পেয়েছে এক লাখ ৩৯ হাজার ৩২ জন

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এসএসসি ফলাফলে রাজশাহী বোর্ডে শীর্ষে বগুড়া
এসএসসি ফলাফলে রাজশাহী বোর্ডে শীর্ষে বগুড়া

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৯৮৪ প্রতিষ্ঠানে শতভাগ পাস
৯৮৪ প্রতিষ্ঠানে শতভাগ পাস

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘আপনি এত সুন্দর ইংরেজি শিখলেন কোথায়?’— লাইবেরিয়ার প্রেসিডেন্টকে ট্রাম্পের প্রশ্ন
‘আপনি এত সুন্দর ইংরেজি শিখলেন কোথায়?’— লাইবেরিয়ার প্রেসিডেন্টকে ট্রাম্পের প্রশ্ন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী
ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিনাজপুর বোর্ডে ১৩ বিদ্যালয়ে কেউ পাস করেনি
দিনাজপুর বোর্ডে ১৩ বিদ্যালয়ে কেউ পাস করেনি

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জয়পুরহাটে সেরা গার্লস ক্যাডেট কলেজ
জয়পুরহাটে সেরা গার্লস ক্যাডেট কলেজ

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুমিল্লা বোর্ডে পাসের হার ৬৩.৬০, কমেছে ১৬ শতাংশ
কুমিল্লা বোর্ডে পাসের হার ৬৩.৬০, কমেছে ১৬ শতাংশ

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা
পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়িকাদের অন্য পেশা
নায়িকাদের অন্য পেশা

শোবিজ

তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম
তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল
রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের
তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে
ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল

পেছনের পৃষ্ঠা

চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ
চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ

পেছনের পৃষ্ঠা

নেপালের তিন দরবার স্কয়ার
নেপালের তিন দরবার স্কয়ার

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি

প্রথম পৃষ্ঠা

মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু
মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন
বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়
এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা
স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনাকে দিয়েই বিচার শুরু
হাসিনাকে দিয়েই বিচার শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী
দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত
আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই
গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই

সম্পাদকীয়

ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ

সম্পাদকীয়

জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী
জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি
ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য
প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে ছুরিকাঘাত করে স্বামীর আত্মহত্যা
স্ত্রীকে ছুরিকাঘাত করে স্বামীর আত্মহত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা
ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা

পেছনের পৃষ্ঠা

তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা