শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১০ এপ্রিল, ২০১৯ আপডেট:

শীর্ষ ২০ গডফাদার বহাল

১০২ ইয়াবা কারবারির আত্মসমর্পণের প্রায় দুই মাস, জাহাজ উড়োজাহাজ হেলিকপ্টারে আসছে সর্বনাশা এ মাদক, রুট ব্যবসা দু-ই বেড়েছে
মির্জা মেহেদী তমাল
প্রিন্ট ভার্সন
শীর্ষ ২০ গডফাদার বহাল

টেকনাফে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান এবং পুলিশ প্রধান ড. জাবেদ পাটোয়ারীর হাতে ইয়াবা ও অস্ত্র তুলে দিয়ে তালিকাভুক্ত ১০২ জন ইয়াবা কারবারি আত্মসমর্পণ করেন। সরকারের এই আহ্বানে যারা সাড়া দেননি তাদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে ঘোষণা দেন পুলিশ কর্মকর্তারা। অথচ সেই অনুষ্ঠানে অতিথি হিসেবে গণ্যমান্য ব্যক্তিদের সঙ্গে আরও উপস্থিত ছিলেন সরকারের তালিকাভুক্ত ইয়াবা গডফাদার ও টেকনাফ উপজেলা চেয়ারম্যান জাফর আহমেদ। যিনি দেশের ইয়াবা সাম্রাজ্যের তিন ডনের এক ডন। এ সময় তার সঙ্গে আরও ছিলেন তালিকাভুক্ত আরেক ইয়াবা কারবারি শাহজাহান। এই শাহজাহান হলেন জাফর আহমেদের ছেলে এবং টেকনাফের ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান। তালিকাভুক্ত ইয়াবা গডফাদার জিয়াবুল হক এবং কবির আহমেদ। উখিয়া থানা পুলিশ তাদের দুজনকেই গ্রেফতার করে। পরে তাদের ৫ হাজার করে ইয়াবা ও অস্ত্রসহ আদালতে সোপর্দ করা হয়। কিন্তু অভিযোগ পাওয়া যায়, এই দুই কারবারিকে গ্রেফতারের পর অন্তত সাত দিন তাদের আটকে রাখা হয়। মোটা অঙ্কের টাকার বিনিময়ে তাদের সঙ্গে দফারফা হয়। কিছু ইয়াবা দিয়ে তাদের আদালতে পাঠিয়ে দেয়। এর কিছুদিন পর একই থানা পুলিশ সাইফুল, মোক্তার এবং মোস্তাক নামে তিন ভাইকে গ্রেফতার করে। তাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ, তারা ইয়াবা ব্যবসায়ী। কিন্তু ইয়াবা ব্যবসা করেন, এমন কোনো তথ্য এলাকা ঘুরে পাওয়া যায়নি। এক সময় ছোট ভাইকে ছেড়ে দেওয়া হয় দেন দরবার করে। কিন্তু ছোট ভাই তার দুই ভাইকে ছাড়িয়ে আনার জন্য টাকা জোগাড় করতে পারেননি। পরে দুই ভাইয়ের লাশ উদ্ধার হয়।

আত্মসমর্পণের অনুষ্ঠানে ইয়াবা সাম্রাজ্যের ডন জাফরের উপস্থিতি সর্বমহলে আলোচনার বিষয়বস্তু হয়ে ওঠে। স্থানীয়রা বলছে, আত্মসমর্পণের অনুষ্ঠানে জাফরের উপস্থিতি গোটা অনুষ্ঠানকে প্রশ্নবিদ্ধ করেছে। সরেজমিন অনুসন্ধানে জানা যায়, ১০২ জন আত্মসমর্পণকারী ইয়াবা কারবারিদের মধ্যে অধিকাংশই চুনোপুঁটি। এই আত্মসমর্পণ কোনো প্রভাব পড়েনি ইয়াবা পাচারে। আত্মসমর্পণ করেনি এমন অন্তত ২০ জন ইয়াবা গডফাদার এখন প্রকাশ্যে। তারাই ইয়াবার ব্যবসা করছেন রুট পরিবর্তন করে। তাদের ব্যবসা আরও বিস্তৃতি লাভ করেছে। তাদের কেউ অবশ্য দুবাই সিঙ্গাপুরমহ বিভিন্ন দেশে থেকে ইয়াবা ব্যবসা নিয়ন্ত্রণ করছেন। জাহাজ, উড়োজাহাজ এমনকি হেলিকপ্টারেও এখন ইয়াবা পাচার হচ্ছে। তবে এসব গডফাদার তাদের পাচারের কৌশল অনেকটাই পরিবর্তন করেছেন। তাদের ব্যবসা এখন চালাচ্ছে রোহিঙ্গাদের দিয়েই। ভোরে রোহিঙ্গাদের পাঠিয়ে দেওয়া হয় মিয়ানমার সীমান্তে। তারা অপেক্ষায় থাকে সেখানে ইয়াবার জন্য। মিয়ানমারের সীমান্তরক্ষী বিজিপি এক্ষেত্রে তাদের সহযোগিতা করছে। তারাই রোহিঙ্গাদের হাতে তুলে দিচ্ছে ইয়াবার চালান। সেই ইয়াবা তারা নিয়ে ফিরে আসে তাদের রোহিঙ্গা ক্যাম্পে। সেখান থেকেই এখন ইয়াবা সরবরাহ করা হয় সারা দেশে।

আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর একজন কর্মকর্তা বলেন, বাংলাদেশ ইয়াবাবিরোধী অভিযান ও ইয়াবা ব্যবসায়ীদের আত্মসমর্পণের পরও ইয়াবা পাচার থামছে না। বরং ইয়াবা পাচারে নতুন নতুন কৌশল অবলম্বন করা হচ্ছে, বাহক হিসেবে রোহিঙ্গাদের ব্যবহার করা হচ্ছে। হেলিকপ্টারে করে ইয়াবা পাচার হচ্ছে। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল এ নিয়ে ছয়টি বেসরকারি হেলিকপ্টার সার্ভিসের মালিকদের সঙ্গে বৈঠকও করেছেন। গঠন করা হয়েছে তদন্ত কমিটি। আর অভ্যন্তরীণ বিমান পরিবহনের যাত্রীদের এই সন্দেহের বাইরে রাখা হয়নি।

ইয়াবা পাচারের আরও কৌশল

এদিকে গত ২৯ মার্চ কক্সবাজারের টেকনাফে ১৩ রোহিঙ্গার পেটের ভিতর থেকে ৪৩ হাজার পিস ইয়াবা উদ্ধার করা হয়। টেকনাফ সীমান্ত অতিক্রম করা ২৩ রোহিঙ্গাসহ ২৬ জনকে ইয়াবাসহ আটক করেছে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদফতর। এক্স-রে করে এদের মধ্যে ১৩ রোহিঙ্গার পেটে ইয়াবা নিশ্চিত হওয়া যায়। তাদের প্রত্যেকের পেটে ৩ হাজার পিসেরও বেশি ইয়াবা পাওয়া যায়।

থামছে না ইয়াবা

গত শুক্রবার ভোর রাতেও কক্সবাজারের উখিয়া ও টেকনাফে পৃথক অভিযানে ১ লাখ ৭০ হাজার পিস ইয়াবা উদ্ধার করেছে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) সদস্যরা। ভোররাত ৪টার দিকে উখিয়ার পালংখালী ইউনিয়নের ফাইসাখালী ও টেকনাফ উপজেলার হোয়াইক্যং ইউনিয়নের মিনাবাজার মোরাপাড়া এলাকা থেকে এসব ইয়াবা উদ্ধার করা হয়। তবে কেউ আটক হয়নি। গত বছরের মে মাস থেকে বাংলাদেশে বিশেষ করে কক্সবাজার এলাকায় মাদকবিরোধী অভিযান শুরু হয়। এ পর্যন্ত এই অভিযানে শুধু কক্সবাজার এলাকায়ই ‘বন্দুকযুদ্ধে’ ৬৩ জন নিহত হয়েছেন। এই পরিস্থিতিতে গত ১৬ ফেব্রুয়ারি কক্সবাজারে ১০২ জন মাদক পাচারকারী আত্মসমর্পণ করেন। কিন্তু তারপরও থামছে না ইয়ারা পাচার ও ইয়াবা কারবার। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, শুধু ফেব্রুয়ারি মাসেই কক্সবাজারে ১১ লাখ ২০ হাজার ২৫১ পিস ইয়াবা উদ্ধার করা হয়েছে। ইয়াবা ব্যবসার সঙ্গে জড়িত থাকায় ৩১৩ জনকে গ্রেফতার এবং ১৫৫টি মামলা করা হয়েছে। মার্চ মাসেও পরিস্থিতির কোনো উন্নতি হয়নি। মার্চে শুধু টেকনাফের সীমান্ত এলাকা থেকে ১১ লাখ ৭৩ হাজার ৩৫৪ পিস ইয়াবা ট্যাবলেট উদ্ধার করেছে বিজিবি।

কেন থামছে না ইয়াবা পাচার

ইয়াবা ব্যবসার সঙ্গে জড়িত একজন বলেন, ‘মাদকবিরোধী অভিযানে কোনো ইয়াবা গডফাদার বা মূল ব্যবসায়ীদের কেউ গ্রেফতার হয়নি। আর যারা আত্মসমর্পণ করেছেন তাদের মধ্যে গডফাদাররা নেই। তারা মূলত ক্যারিয়ার। ফলে ইয়াবার মূল ব্যবসায়ীরা ধরাছোঁয়ার বাইরেই থেকে গেছে। তারা রাজনৈতিক বা অন্য কোনো পরিচয়ে বলতে গেলে প্রকাশ্যেই আছে। ফলে ক্যারিয়ার হিসেবে নতুন অনেক লোক যুক্ত হয়েছে। কৌশলে পরিবর্তন হয়েছে, রুট বদলেছে।’ তিনি বলেন, ‘নাফ নদে এবং সমুদ্রপথে ইয়াবা ঢুকছে কক্সবাজারে। আর এখন উড়োজাহাজ ও হেলিকপ্টার ব্যবহার করা হচ্ছে ইয়াবা বহনে। ইয়াবা কারবার এবং পাচার একটুও কমেনি।’

কক্সবাজরের একটি স্থানীয় সূত্র জানায়, ‘মিয়ানমারের ইয়াবা ব্যবসায়ীদের একাংশ এখন আর কক্সবাজারকে মধ্যবর্তী এলাকা হিসেবে ব্যবহার করছে না। তারা তাদের যোগাযোগের মাধ্যমে সরাসরি ঢাকা বা উত্তরবঙ্গে ইয়াবা পাঠাচ্ছে। আর যারা প্রথমে কক্সবাজারে নিয়ে আসে তারা রোহিঙ্গাদের শিবিরগুলো ইয়াবা মজুদ রাখার জায়গা হিসেবে ব্যবহার করছে। স্থানীয় ব্যবসায়ীরা রোহিঙ্গাদের নিরাপদ মনে করে তাই এখন তাদের এই অবৈধ মাদক ব্যবসায় ব্যবহার করা হচ্ছে।’ আত্মগোপনে আছেন তাদের মধ্যে তালিকাভুক্ত ইয়াবা গডফাদার হলো- সাবেক এমপি আবদুর রহমান বদি, ভাই কাউন্সিলর মৌলভী মুজিবুর রহমান, সারা দেশের আলোচিত ইয়াবা ডন হাজী সাইফুল করিম, জালিয়াডপাড়ার জাফর আলম প্রকাশ টিটি জাফর, টেকনাফের উপজেলা চেয়ারম্যান জাফর আহমদ ও তার ছেলে টেকনাফ সদর ইউপি চেয়ারম্যান শাহাজাহান মিয়া, বাহারছড়ার ইউপি চেয়ারম্যান মৌলভী আজিজ উদ্দিন ও তার ভাই উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান রফিক উদ্দিন, উখিয়া গুয়অলিয়ার ইউপি সদস্য মোস্তাক আহমদ, নুরুল হক ভুট্টো, কক্সবাজার শহরের বাস টার্মিনাল এলাকার শাহাজান আনসারী, তার ভাই কাশেম আনসারী, একই এলাকার আবুল কালাম ও তার ভাই বশির আহমদসহ অন্তত ২০ জন।

টেকনাফ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা প্রদীপ সাহা বলেন, যারা এখনো আত্মসমর্পণ করেননি তাদের জন্য সামনে খুব কঠিন সময় আসছে।

এই বিভাগের আরও খবর
মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ
মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ
সচিবালয় ও যমুনার আশপাশে সমাবেশ নিষিদ্ধ
সচিবালয় ও যমুনার আশপাশে সমাবেশ নিষিদ্ধ
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশ
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশ
এশিয়ার অর্থনীতিতে বিপর্যয় শঙ্কা
এশিয়ার অর্থনীতিতে বিপর্যয় শঙ্কা
হঠাৎ পুশইন নিয়ে প্রশ্ন
হঠাৎ পুশইন নিয়ে প্রশ্ন
সংস্কার করে দ্রুত নির্বাচন দেওয়া উচিত
সংস্কার করে দ্রুত নির্বাচন দেওয়া উচিত
দল নিষিদ্ধ সমস্যার সমাধান নয়
দল নিষিদ্ধ সমস্যার সমাধান নয়
হাসিনাকে ফেরাতে ইন্টারপোলের মাধ্যমে চেষ্টা
হাসিনাকে ফেরাতে ইন্টারপোলের মাধ্যমে চেষ্টা
সহযোগিতার আশ্বাস জুলাই শহীদ পরিবারকে
সহযোগিতার আশ্বাস জুলাই শহীদ পরিবারকে
ট্রুথ অ্যান্ড রিকনসিলিয়েশন কমিশন হবে
ট্রুথ অ্যান্ড রিকনসিলিয়েশন কমিশন হবে
কেউ যেন ভোটের অধিকার কুক্ষিগত না করতে পারে
কেউ যেন ভোটের অধিকার কুক্ষিগত না করতে পারে
নাটকীয় যুদ্ধবিরতি
নাটকীয় যুদ্ধবিরতি
সর্বশেষ খবর
কৃষকের ৫ গরু চুরি
কৃষকের ৫ গরু চুরি

১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

পোশাক খাতের জন্য ৯ দফা অগ্রাধিকার ঘোষণা
পোশাক খাতের জন্য ৯ দফা অগ্রাধিকার ঘোষণা

৩১ সেকেন্ড আগে | বাণিজ্য

নাটোরে জামায়াতের আনন্দ মিছিল
নাটোরে জামায়াতের আনন্দ মিছিল

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ধর্ম যার যার রাষ্ট্র সবার, দেশে বিভক্তির কোনো সুযোগ থাকবে না : আমীর খসরু
ধর্ম যার যার রাষ্ট্র সবার, দেশে বিভক্তির কোনো সুযোগ থাকবে না : আমীর খসরু

২ মিনিট আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত ইতিবাচক : ফ্যাসিবাদবিরোধী জাতীয় ঐক্য
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত ইতিবাচক : ফ্যাসিবাদবিরোধী জাতীয় ঐক্য

২ মিনিট আগে | রাজনীতি

হত্যা মামলার ৫ আসামি কক্সবাজারে গ্রেফতার
হত্যা মামলার ৫ আসামি কক্সবাজারে গ্রেফতার

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত : বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের সাধুবাদ
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত : বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের সাধুবাদ

৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে পৃথক দুর্ঘটনায় তিনজনের মৃত্যু
চট্টগ্রামে পৃথক দুর্ঘটনায় তিনজনের মৃত্যু

১০ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আ. লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে নেত্রকোনায় মিষ্টি বিতরণ
আ. লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে নেত্রকোনায় মিষ্টি বিতরণ

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আঘাত হানতে পারে সম্ভাব্য ঘূর্ণিঝড় ‘শক্তি’, ব্যাপক ক্ষতির শঙ্কা
আঘাত হানতে পারে সম্ভাব্য ঘূর্ণিঝড় ‘শক্তি’, ব্যাপক ক্ষতির শঙ্কা

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

বগুড়া ডিএসএ কাপ ক্রিকেট টুর্ণামেন্টে এ জেড স্পোর্টিং ক্লাব চ্যাম্পিয়ন
বগুড়া ডিএসএ কাপ ক্রিকেট টুর্ণামেন্টে এ জেড স্পোর্টিং ক্লাব চ্যাম্পিয়ন

১৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় মৃত্যু ঝুঁকিতে ৬৫ হাজার শিশু
গাজায় মৃত্যু ঝুঁকিতে ৬৫ হাজার শিশু

১৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তথ্য যাচাই-বাছাইয়ের ক্ষেত্রে সতর্কতা জরুরি : খুবি ভিসি
তথ্য যাচাই-বাছাইয়ের ক্ষেত্রে সতর্কতা জরুরি : খুবি ভিসি

১৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

রিয়ালের বিপক্ষে আজও বার্সার বড় জয় দেখছেন এনরিকে
রিয়ালের বিপক্ষে আজও বার্সার বড় জয় দেখছেন এনরিকে

২৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা চুয়াডাঙ্গায়
দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা চুয়াডাঙ্গায়

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাকায় নিষিদ্ধ সংগঠনের কোনো কার্যক্রম চলবে না : ডিআইজি রেজাউল
ঢাকায় নিষিদ্ধ সংগঠনের কোনো কার্যক্রম চলবে না : ডিআইজি রেজাউল

২৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

রাজশাহীর হত্যা মামলার ৫ আসামি কক্সবাজারে গ্রেফতার
রাজশাহীর হত্যা মামলার ৫ আসামি কক্সবাজারে গ্রেফতার

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশনের মাসিক বৈঠক
বগুড়ায় শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশনের মাসিক বৈঠক

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
বগুড়ায় মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জুলাই গণঅভ্যুত্থানের ছোঁয়া ক্রীড়াঙ্গনেও লেগেছিল : আসিফ মাহমুদ
জুলাই গণঅভ্যুত্থানের ছোঁয়া ক্রীড়াঙ্গনেও লেগেছিল : আসিফ মাহমুদ

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

নির্বাচন নিয়ে সরকারের নীরবতায় জনগণের সন্দেহ ঘনীভূত হচ্ছে : রিজভী
নির্বাচন নিয়ে সরকারের নীরবতায় জনগণের সন্দেহ ঘনীভূত হচ্ছে : রিজভী

৪৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

সোনারগাঁয়ে জমি নিয়ে বিরোধে নারীকে পিটিয়ে জখম
সোনারগাঁয়ে জমি নিয়ে বিরোধে নারীকে পিটিয়ে জখম

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিরি বিতর্কে সাড়ে ৯ কোটি ডলার ক্ষতিপূরণ দিচ্ছে অ্যাপল!
সিরি বিতর্কে সাড়ে ৯ কোটি ডলার ক্ষতিপূরণ দিচ্ছে অ্যাপল!

৪৮ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চাঁপাইনবাবগঞ্জে ৪শ মেধাবী ছাত্রের মাঝে কোরআন বিতরণ
চাঁপাইনবাবগঞ্জে ৪শ মেধাবী ছাত্রের মাঝে কোরআন বিতরণ

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জামিন মেলেনি সাবেক এমপি শামীমার, কারাগারে প্রেরণ
জামিন মেলেনি সাবেক এমপি শামীমার, কারাগারে প্রেরণ

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

বসুন্ধরা শুভসংঘ নাটোর জেলা শাখার উদ্যোগে সচেতনতামূলক ক্যাম্পেইন
বসুন্ধরা শুভসংঘ নাটোর জেলা শাখার উদ্যোগে সচেতনতামূলক ক্যাম্পেইন

৪৯ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ইমাম সমিতির কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা কমিটি গঠন
ইমাম সমিতির কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা কমিটি গঠন

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নতুন সংবিধান না হলে নতুন বাংলাদেশ বলা যাবে না : নাহিদ ইসলাম
নতুন সংবিধান না হলে নতুন বাংলাদেশ বলা যাবে না : নাহিদ ইসলাম

৫৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

বেরোবিতে উচ্ছ্বাস ছড়াচ্ছে পালাম ফুলের মনকাড়া সৌন্দর্য
বেরোবিতে উচ্ছ্বাস ছড়াচ্ছে পালাম ফুলের মনকাড়া সৌন্দর্য

৫৮ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

পাকিস্তান ক্রিকেটে অনিশ্চয়তা, পিএসএলের পর বন্ধ ঘরোয়া ক্রিকেটও
পাকিস্তান ক্রিকেটে অনিশ্চয়তা, পিএসএলের পর বন্ধ ঘরোয়া ক্রিকেটও

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
সেনা ম্যাজিস্ট্রেসি বহালে কুচক্রের মাথায় বাজ
সেনা ম্যাজিস্ট্রেসি বহালে কুচক্রের মাথায় বাজ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ বছর পর দেশে ফিরলেন হানিফ এন্টারপ্রাইজের মালিক
১৫ বছর পর দেশে ফিরলেন হানিফ এন্টারপ্রাইজের মালিক

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচার শেষ না হওয়া পর্যন্ত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ
বিচার শেষ না হওয়া পর্যন্ত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিকাল ৫টা থেকে যুদ্ধবিরতি কার্যকর হয়েছে, জানালো ভারত
বিকাল ৫টা থেকে যুদ্ধবিরতি কার্যকর হয়েছে, জানালো ভারত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতিতে সম্মত ভারত-পাকিস্তান : ট্রাম্প
যুদ্ধবিরতিতে সম্মত ভারত-পাকিস্তান : ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা
চট্টগ্রামে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বাংলাদেশে রাজনীতি করতে হলে পাকিস্তানপন্থা বাদ দিতে হবে’
‘বাংলাদেশে রাজনীতি করতে হলে পাকিস্তানপন্থা বাদ দিতে হবে’

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সীমান্তের দিকে এগোচ্ছে পাকিস্তানি সেনারা, অভিযোগ ভারতের
সীমান্তের দিকে এগোচ্ছে পাকিস্তানি সেনারা, অভিযোগ ভারতের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর সঙ্গে যোগাযোগ ছিন্ন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ট্রাম্প : রিপোর্ট
নেতানিয়াহুর সঙ্গে যোগাযোগ ছিন্ন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ট্রাম্প : রিপোর্ট

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে প্রশংসায় ভাসিয়ে পাশে থাকার বার্তা চীনের
পাকিস্তানকে প্রশংসায় ভাসিয়ে পাশে থাকার বার্তা চীনের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করে আলোচনায় চীনা যুদ্ধবিমান
ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করে আলোচনায় চীনা যুদ্ধবিমান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সামরিক সংঘাতে পাকিস্তানের চেয়ে ভারতের ক্ষতি ২২ গুণ বেশি, দাবি রিপোর্টে
সামরিক সংঘাতে পাকিস্তানের চেয়ে ভারতের ক্ষতি ২২ গুণ বেশি, দাবি রিপোর্টে

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জরুরি বৈঠকে উপদেষ্টা পরিষদ
জরুরি বৈঠকে উপদেষ্টা পরিষদ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিষিদ্ধ হয়ে গণহত্যাকারীরা সারাদেশে বিশৃঙ্খলার পরিকল্পনা করছে: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হয়ে গণহত্যাকারীরা সারাদেশে বিশৃঙ্খলার পরিকল্পনা করছে: আসিফ মাহমুদ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সন্ত্রাসী ছোট সাজ্জাদের স্ত্রী গ্রেফতার
সন্ত্রাসী ছোট সাজ্জাদের স্ত্রী গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পাকিস্তানের আকাশসীমা বিমান পরিষেবার জন্য উন্মুক্ত
পাকিস্তানের আকাশসীমা বিমান পরিষেবার জন্য উন্মুক্ত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির তারুণ্যের সমাবেশে যা বললেন তামিম ইকবাল
বিএনপির তারুণ্যের সমাবেশে যা বললেন তামিম ইকবাল

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের মানচিত্র থেকে পাকিস্তানকে মুছে ফেলা উচিত : কঙ্গনা
বিশ্বের মানচিত্র থেকে পাকিস্তানকে মুছে ফেলা উচিত : কঙ্গনা

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুদ্ধবিরতিকে ‘ঐতিহাসিক বিজয়’ বললেন পাক প্রধানমন্ত্রী
যুদ্ধবিরতিকে ‘ঐতিহাসিক বিজয়’ বললেন পাক প্রধানমন্ত্রী

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির পরও শ্রীনগরে বিস্ফোরণ, পেশোয়ারে ড্রোন আতঙ্ক
যুদ্ধবিরতির পরও শ্রীনগরে বিস্ফোরণ, পেশোয়ারে ড্রোন আতঙ্ক

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে ছাত্র-জনতার উল্লাস
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে ছাত্র-জনতার উল্লাস

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বছরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রায় পুড়ছে ঢাকা, জনজীবন দুর্বিষহ
বছরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রায় পুড়ছে ঢাকা, জনজীবন দুর্বিষহ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতির কথা নিশ্চিত করলেন পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীও
যুদ্ধবিরতির কথা নিশ্চিত করলেন পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীও

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ ভারত-পাকিস্তানের
যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ ভারত-পাকিস্তানের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোকোর কবর জিয়ারত করলেন ডা. জোবাইদা ও শর্মিলা
কোকোর কবর জিয়ারত করলেন ডা. জোবাইদা ও শর্মিলা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতি হলেও সিন্ধু পানিচুক্তি স্থগিত নিয়ে অনড় ভারত
যুদ্ধবিরতি হলেও সিন্ধু পানিচুক্তি স্থগিত নিয়ে অনড় ভারত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড
রাজধানীতে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিয়েতে বরকে ২১০ বিঘা জমি ও পেট্রল পাম্পসহ ১৫ কোটি রুপির বেশি যৌতুক
বিয়েতে বরকে ২১০ বিঘা জমি ও পেট্রল পাম্পসহ ১৫ কোটি রুপির বেশি যৌতুক

২৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

চট্টগ্রামে বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল
চট্টগ্রামে বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জরুরি বৈঠক ডেকেছে বিএনপি
জরুরি বৈঠক ডেকেছে বিএনপি

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
নাটকীয় যুদ্ধবিরতি
নাটকীয় যুদ্ধবিরতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল
বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল

মাঠে ময়দানে

তদন্ত প্রতিবেদনের পর ব্যবস্থা
তদন্ত প্রতিবেদনের পর ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ বিশ্ব মা দিবস
আজ বিশ্ব মা দিবস

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কোকোর কবর জিয়ারত করলেন জুবাইদা শামিলা
কোকোর কবর জিয়ারত করলেন জুবাইদা শামিলা

নগর জীবন

রিয়া গোপ স্টেডিয়ামের বেহাল দশা
রিয়া গোপ স্টেডিয়ামের বেহাল দশা

মাঠে ময়দানে

বিএনপির বৈঠকে নিষিদ্ধ প্রসঙ্গ
বিএনপির বৈঠকে নিষিদ্ধ প্রসঙ্গ

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

কক্সবাজার থেকে ১৮ রুটে মাদক ঢল, কাল বৈঠক
কক্সবাজার থেকে ১৮ রুটে মাদক ঢল, কাল বৈঠক

পেছনের পৃষ্ঠা

কেউ যেন ভোটের অধিকার কুক্ষিগত না করতে পারে
কেউ যেন ভোটের অধিকার কুক্ষিগত না করতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

দল নিষিদ্ধ সমস্যার সমাধান নয়
দল নিষিদ্ধ সমস্যার সমাধান নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতাধিক ঝুঁকিপূর্ণ সেতুতে চলছে ৬০ জোড়া ট্রেন
শতাধিক ঝুঁকিপূর্ণ সেতুতে চলছে ৬০ জোড়া ট্রেন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশ
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে গ্রেপ্তার অভিযান
সারা দেশে গ্রেপ্তার অভিযান

নগর জীবন

বিউটি ক্যাপসিকামে ঝোঁক কৃষকের
বিউটি ক্যাপসিকামে ঝোঁক কৃষকের

পেছনের পৃষ্ঠা

অস্থিরতা থামছে না শেয়ারবাজারে
অস্থিরতা থামছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

তীব্র তাপপ্রবাহে পুড়ছে দেশ
তীব্র তাপপ্রবাহে পুড়ছে দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

মাকে নিয়ে সেরা যত চলচ্চিত্র
মাকে নিয়ে সেরা যত চলচ্চিত্র

শোবিজ

মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ
মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়
যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়

সম্পাদকীয়

যুদ্ধক্ষেত্র থেকে জন্মভূমিতে
যুদ্ধক্ষেত্র থেকে জন্মভূমিতে

মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামের গল্পে জিৎ
চট্টগ্রামের গল্পে জিৎ

শোবিজ

সভাপতি সুমন, মহাসচিব টুটুল
সভাপতি সুমন, মহাসচিব টুটুল

শোবিজ

সহযোগিতার আশ্বাস জুলাই শহীদ পরিবারকে
সহযোগিতার আশ্বাস জুলাই শহীদ পরিবারকে

প্রথম পৃষ্ঠা

সংগীতমাঝির অন্যলোকে পাড়ি
সংগীতমাঝির অন্যলোকে পাড়ি

শোবিজ

বার্সা-রিয়াল লড়াইয়ে লা লিগার ভাগ্য
বার্সা-রিয়াল লড়াইয়ে লা লিগার ভাগ্য

মাঠে ময়দানে

ছাত্রলীগ নেতাসহ ২০ বাংলাদেশি আটক পশ্চিমবঙ্গে
ছাত্রলীগ নেতাসহ ২০ বাংলাদেশি আটক পশ্চিমবঙ্গে

পেছনের পৃষ্ঠা

এশিয়ার অর্থনীতিতে বিপর্যয় শঙ্কা
এশিয়ার অর্থনীতিতে বিপর্যয় শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০ শয্যার হাসপাতাল দাবি
১০০ শয্যার হাসপাতাল দাবি

দেশগ্রাম