শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৫ এপ্রিল, ২০১৯ আপডেট:

হাসিনা-মমতা এখনো আমার জন্য উপহার পাঠান : মোদি

দীপক দেবনাথ, কলকাতা
প্রিন্ট ভার্সন
হাসিনা-মমতা এখনো আমার জন্য উপহার পাঠান : মোদি

ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি বলেছেন, ‘পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জি প্রতি বছর আমার জন্য দু-একটি কুর্তা পাঠান। বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাও আমাকে নতুন নতুন বাঙালি মিষ্টি পাঠান। আর হাসিনাজির দেখাদেখি এখন মমতাও আমাকে মিষ্টি পাঠান।’ নয়াদিল্লিতে লোককল্যাণ মার্গের ৭ নম্বর বাড়ির (ভারতীয় প্রধানমন্ত্রীর সরকারি বাসভবন) বারান্দায় বসে নরেন্দ্র মোদি আর বলিউড সুপারস্টার অক্ষয় কুমার কথা বলছিলেন। একপর্যায়ে অক্ষয়ের অনুরোধে বাড়িটির লনে হাঁটতে হাঁটতেও কথা হয় দুজনের মধ্যে। ‘সম্পূর্ণ অরাজনৈতিক’ এ আলাপচারিতার ছোট ছোট কিছু ক্লিপিং সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম টুইটারে ছেড়ে দেন অক্ষয়। টুইটের পাশাপাশি একটি ভিডিও পোস্ট করেন। তিনি বলেন, ‘নির্বাচনী উত্তাপের মধ্যে প্রধানমন্ত্রী যদি একটু হাসেন তাতে কি অবাক হওয়ার কিছু আছে!’ প্রধানমন্ত্রীকে অক্ষয় জিজ্ঞাসা করেন, বিরোধী দলের মধ্যে আপনার কোনো বন্ধু আছে? প্রশ্নের উত্তরে মোদি বলেন, ‘হ্যাঁ আছে, অনেক ভালো বন্ধু আছে। আমরা সবাই একসঙ্গে চা খাই, খাবার খাই। বাইরে সাধারণ মানুষ যা ভাবে, আদৌ তা নয়। সব দলের নেতার সঙ্গে একটা পরিবারের মতো আমরা একসঙ্গে থাকি যা একেবারেই কল্পনা করা যায় না।’ এ সময়ই মোদি বলেন, ‘আপনি শুনলে অবাক হবেন এবং ভোটের সময় এই কথা বলতে হয়তো নির্বাচনে আমার ক্ষতিও হতে পারে। কিন্তু তবু বলছি যে, প্রতি বছর মমতা দিদি আমার জন্য দু-একটি কুর্তা (পাঞ্জাবি) পছন্দ করেন এবং আমাকে উপহার হিসেবে দেন।’ অক্ষয়ের প্রশ্নে দিনে-রাতে মাত্র তিন-চার ঘণ্টা ঘুমানোর প্রসঙ্গেও মোদি টেনে এনেছেন বারাক ওবামার সঙ্গে তার বন্ধুত্বের প্রসঙ্গ। বলেছেন, ‘সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্টের সঙ্গে দেখা হলেই জিজ্ঞাসা করেন, এখন ঘুম বাড়িয়েছেন?’ তবে মমতা ছাড়াও কংগ্রেস নেতা গুলাম নবী আজাদসহ অনেক নেতার সঙ্গেই তার যে উষ্ণ সম্পর্ক রয়েছে সে কথাও জানান মোদি। মোদি বলেন, ‘হাসিনাজি প্রতি বছর তিন-চারবার ঢাকা থেকে নতুন মিষ্টি তৈরি হলেই তা আমাকে পাঠিয়ে দেন। আর মমতা দিদি যখন তা জানতে পারলেন তখন তিনিও আমাকে মিষ্টি পাঠাতে শুরু করলেন।’ লোকসভা নির্বাচনকে কেন্দ্র করে রাজনৈতিক দলগুলো একে অন্যকে ঠেস দিয়ে অভিযোগ তুলছে।

 বিরোধী দল কংগ্রেস ও সিপিআইএম দীর্ঘদিন ধরেই বলছে, তলায় তলায় মোদি-মমতার আঁতাত আছে। অন্যদিকে মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জির পাল্টা অভিযোগ- বিজেপি, কংগ্রেস, সিপিআইএম একত্রিত হয়ে ‘জগাই-মাধাই-গদাই’ হয়েছে। নিশানা করতে ছাড়েননি প্রধানমন্ত্রী মোদিও। উল্টো তার অভিযোগ- তৃণমূল-কংগ্রেস-সিপিআইএম সবই একই মুদ্রার অন্য পিঠ। এমন এক পরিস্থিতিতে মমতাকে উদ্দেশ করে মোদির এই স্বীকারোক্তি ফের রাজনৈতিক মহলে জল্পনা ছড়িয়েছে। ভারতে মোট সাত পর্বের সপ্তদশ লোকসভা নির্বাচনের মধ্যে তিন পর্ব ইতিমধ্যে অতিবাহিত হয়েছে। বাকি রয়েছে আরও চার পর্ব। মোদি-মমতার এ সখ্যকে ঘিরে আগামী পর্বের নির্বাচনী প্রচারণা যে নতুন মাত্রা পাবে সে কথা বলাই যায়।

বিশেষজ্ঞদের অভিমত, মোদির এ মন্তব্য উসকে দিচ্ছে নির্বাচন-পরবর্তী পরিস্থিতির সমীকরণ। যদি বিজেপি নেতৃত্বাধীন এনডিএ নির্বাচনে সংখ্যাগরিষ্ঠতা না পায় সে ক্ষেত্রে মমতার সঙ্গ প্রয়োজন হয়ে পড়বে। তাই আগাম এ সখ্যের কথা মোদির মুখে। এটা ঠিক, অতীতে বিজেপির সঙ্গে মমতার ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক থাকলেও বা অটল বিহারি বাজপেয়ির শাসনকালে মমতা কেন্দ্রীয় মন্ত্রী থাকলেও তখনকার সঙ্গে বর্তমান পরিস্থিতি এক করে ফেলাটা ঠিক হবে না। সে সময় রাজ্যে বামদের উৎখাত করতে মমতা সবার সঙ্গেই হাত মেলাতেন। রাজনৈতিক রং বিচার করতেন না। কিন্তু এখন তিনি সরকারে, সংখ্যালঘুসহ বেশকিছু বিষয় মাথায় রেখে তবেই অগ্রসর হতে হবে মমতাকে।

এ বিষয়ে পশ্চিমবঙ্গের খাদ্যমন্ত্রী জ্যোতিপ্রিয় মল্লিককে প্রশ্ন করা হলে তিনি বলেন, ‘এর মধ্যে রাজনীতির গন্ধ খুঁজে লাভ নেই।’ গতকাল উত্তর চব্বিশ পরগনার ব্যারাকপুরে একটি অনুষ্ঠানের ফাঁকে মন্ত্রী বলেন ‘আমাদের দিদি হলেন মানবতার দিদি। তিনি সততা, নিষ্ঠা, ত্যাগ-তিতিক্ষার প্রতীক। মমতা ব্যানার্জিকে তার চরম নিন্দুককেও বলতে হবে যে তিনি সৎ ও নিষ্ঠাবান নারী। আমরা কারও জন্মদিন হলে সবসময়ই বলি তিনি যেন সুস্থ ও ভালো থাকেন। চরম শত্রুরও মৃত্যু কামনা করা শোভন নয়।’ প্রধানমন্ত্রীকে অক্ষয় কুমারের প্রথম প্রশ্ন ছিল- আম পছন্দ করেন? উত্তরে আবেগাপ্লুত হয়ে মোদি জানান ছোটবেলায় তিনি কীভাবে আম খাওয়া উপভোগ করতেন। খাবার হজম করার জন্য সঙ্গে ট্যাবলেটও রাখতেন তিনি। বড় হয়ে প্রধানমন্ত্রী হবেন ভেবেছিলেন? অক্ষয়ের প্রশ্নের জবাবে মোদি জানান, তিনি কোনো দিনই প্রধানমন্ত্রীর আসনে বসার কথা ভাবেননি। সাধারণ মানুষ এটা ভাবতে পারে না। মোদি বলেন, ‘আমি যে পরিবার থেকে উঠে এসেছি সেখানে আমি যদি একটা ভালো চাকরি পেতাম তবে আমার মা পড়শিদের লাড্ডু খাওয়াতেন। প্রধানমন্ত্রীর এ পদটা আমার কাছে সত্যিই অস্বাভাবিক, কখনো কখনো আমি ভাবি দেশের মানুষ কেন আমায় এত ভালোবাসে। আমি যখন ছোট ছিলাম সেনাবাহিনীতে যোগ দেওয়ার কথা ভেবেছিলাম। আমি রামকৃষ্ণ মিশনে যোগ দিয়েছিলাম এবং সেখানে অনুপ্রাণিত হয়েছিলাম।’ অক্ষয় কুমার জানতে চান, কখনো কি মনে হয় না পরিবারের সঙ্গে, মা, ভাই-বোনের সঙ্গে থাকার কথা? মোদির জবাব, ‘আমি ছিলাম কার্যত পরিব্রাজক। আমি নিজেই নিজের প্রশ্নের উত্তর খুঁজে পেয়েছিলাম। যুবক বয়সেই আমি নিজের পথে চলেছি। তার থেকেই জন্ম হয়েছে একটা বিচ্ছিন্নতার। পরে যখন আমি মাকে বলেছি আমার সঙ্গে থাকতে, উনি গ্রামেই থাকতে চেয়েছেন। উল্টো দিকে আমি নিজেও মায়ের সঙ্গে বেশি সময় কাটানোর সুযোগ পাইনি।’

অক্ষয় বলেন, অর্থাৎ কার্যত সন্ন্যাস নিয়েছেন। কিন্তু তা বলে মানুষের সহজাত অনুভূতিগুলো-আবেগগুলোও গিয়েছে? কখনো কি রাগ হয় না, হলে কী করেন? মোদি বললেন, ‘আমি খুব সহজে রাগ করি না। যদিও এটা মানুষের চরিত্রের একটা বৈশিষ্ট্য। এটা এমন একটা আবেগ, যা নেগেটিভিটি ছড়ায়। যখন ক্যারিয়ার (রাজনৈতিক) শুরু করি, তখন থেকে কখনো রাগ প্রকাশ করিনি।’ আরও একটি গোপন কথা ফাঁস করেছেন মোদি। রাগ বা অন্য কোনো অনুভূতির আতিশয্য হলেই তা তিনি লিখে রাখেন। তারপর তা নিয়ে ভাবতে থাকেন। মোদি বলেন, ‘এটা আমার নিজের ভুল বুঝতে সাহায্য করে। তবে হ্যাঁ, ওটার পেছনে বেশি সময় দিই না। যে কোনো পরিস্থিতিতে এভাবেই প্রতিক্রিয়া দেওয়ার মতো আমি নিজেকে তৈরি করে ফেলেছি।’ আলাপকালে অক্ষয় কুমার তার নিজের রাগ হলে কী করেন তা মোদিকে জানিয়ে বলেন, ‘আমার বাড়িতে একটা বক্সিং ব্যাগ আছে। রাগ না কমা পর্যন্ত ওই ব্যাগে প্রচুর ঘুষি মারতে থাকি।’

এই বিভাগের আরও খবর
শিল্প বাঁচাতে ঋণের মেয়াদ বাড়ানো যাবে
শিল্প বাঁচাতে ঋণের মেয়াদ বাড়ানো যাবে
আফগানিস্তানকে হারিয়েও অপেক্ষায় বাংলাদেশ
আফগানিস্তানকে হারিয়েও অপেক্ষায় বাংলাদেশ
বর্ধিত তাপমাত্রায় ক্ষতি ২১ হাজার কোটি টাকা
বর্ধিত তাপমাত্রায় ক্ষতি ২১ হাজার কোটি টাকা
ফের মুখোমুখি বিএসসি ও পলিটেকনিক
ফের মুখোমুখি বিএসসি ও পলিটেকনিক
এলডিসি উত্তরণ তিন বছর পেছাতে চায় সরকার
এলডিসি উত্তরণ তিন বছর পেছাতে চায় সরকার
পাঁচ ব্যাংক একীভূত করার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত
পাঁচ ব্যাংক একীভূত করার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত
প্রচারে কৌশলী ছাত্রশিবির, মাঠে ব্যস্ত ছাত্রদলসহ অন্যরা
প্রচারে কৌশলী ছাত্রশিবির, মাঠে ব্যস্ত ছাত্রদলসহ অন্যরা
জমজমাট চাকসু মনোনয়নপত্র সংগ্রহ হাজার ছাড়াল
জমজমাট চাকসু মনোনয়নপত্র সংগ্রহ হাজার ছাড়াল
ভোজ্য তেলের বাজারে অস্থিরতা
ভোজ্য তেলের বাজারে অস্থিরতা
জাপানের সহযোগিতা চাইল চেম্বার
জাপানের সহযোগিতা চাইল চেম্বার
পরিবেশ উন্নত হলে মার্কিন রপ্তানি বাড়বে
পরিবেশ উন্নত হলে মার্কিন রপ্তানি বাড়বে
সম্পর্ক হবে পারস্পরিক সম্মানের
সম্পর্ক হবে পারস্পরিক সম্মানের
সর্বশেষ খবর
সড়ক দুর্ঘটনায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
সড়ক দুর্ঘটনায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

দাঁড়িয়ে থাকা ট্রাকে বাসের ধাক্কা, নিহত ১
দাঁড়িয়ে থাকা ট্রাকে বাসের ধাক্কা, নিহত ১

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খানাখন্দে ভরা কোচাশহর-ফাঁসিতলা সড়ক
খানাখন্দে ভরা কোচাশহর-ফাঁসিতলা সড়ক

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইইউ প্রতিনিধিদলের সঙ্গে বৈঠকে বিএনপি
ইইউ প্রতিনিধিদলের সঙ্গে বৈঠকে বিএনপি

১৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১৯২৪ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১৯২৪ মামলা

১৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

ড্রপেই সারবে অসুখ, লাগবে না চশমা?
ড্রপেই সারবে অসুখ, লাগবে না চশমা?

২৪ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

চিকিৎসকসহ ৫২ জন পেলেন গবেষণা অনুদান
চিকিৎসকসহ ৫২ জন পেলেন গবেষণা অনুদান

২৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে পাঁচজনের মৃত্যু
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে পাঁচজনের মৃত্যু

৩৫ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

সিরাজগঞ্জে হত্যা মামলায় চারজনের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
সিরাজগঞ্জে হত্যা মামলায় চারজনের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জুলাই বিপ্লবে প্রবাসীদের ভূমিকা নিয়ে আশিষ কিফায়েতের আমাদ’স ড্রিম
জুলাই বিপ্লবে প্রবাসীদের ভূমিকা নিয়ে আশিষ কিফায়েতের আমাদ’স ড্রিম

৪৬ মিনিট আগে | শোবিজ

বসুন্ধরা শুভসংঘ রাজশাহী জেলার উদ্যোগে নবায়নযোগ্য জ্বালানির গুরুত্ব ও ব্যবহার বিষয়ক আলোচনা সভা
বসুন্ধরা শুভসংঘ রাজশাহী জেলার উদ্যোগে নবায়নযোগ্য জ্বালানির গুরুত্ব ও ব্যবহার বিষয়ক আলোচনা সভা

৪৭ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

মামলাজট কমাতে সহায়তা করতে পারে গ্রাম আদালত
মামলাজট কমাতে সহায়তা করতে পারে গ্রাম আদালত

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা
ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফেব্রুয়ারির নির্বাচন বাংলাদেশের জন্য নতুন সূচনা বয়ে আনবে: প্রধান উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির নির্বাচন বাংলাদেশের জন্য নতুন সূচনা বয়ে আনবে: প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মালয়েশিয়ায় ২১তম আন্তর্জাতিক হালাল শোকেস শুরু
মালয়েশিয়ায় ২১তম আন্তর্জাতিক হালাল শোকেস শুরু

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

কলাপাড়ায় দেড় হাজার তালের বীজ রোপণ
কলাপাড়ায় দেড় হাজার তালের বীজ রোপণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সচিবের সঙ্গে আইসিএসবি প্রতিনিধি দলের সাক্ষাৎ
বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সচিবের সঙ্গে আইসিএসবি প্রতিনিধি দলের সাক্ষাৎ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক উদ্যোগে ওজোন স্তরের ক্ষয় অনেকটাই কমেছে: ডব্লিউএমও
আন্তর্জাতিক উদ্যোগে ওজোন স্তরের ক্ষয় অনেকটাই কমেছে: ডব্লিউএমও

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

‘অপারেশন প্যাসিফিক এঞ্জেল ২৫-৩’ এ উড্ডয়ন প্রশিক্ষণ অনুশীলন
‘অপারেশন প্যাসিফিক এঞ্জেল ২৫-৩’ এ উড্ডয়ন প্রশিক্ষণ অনুশীলন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নড়াইলে ষাঁড়ের লড়াই দেখতে গিয়ে প্রাণ গেল যুবকের!
নড়াইলে ষাঁড়ের লড়াই দেখতে গিয়ে প্রাণ গেল যুবকের!

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ
সিলেটে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

চকরিয়ায় নবজাতকের লাশ উদ্ধার
চকরিয়ায় নবজাতকের লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুক্তিযোদ্ধা সংসদ নড়াইল জেলা ইউনিট কমান্ড বাতিলের দাবি
মুক্তিযোদ্ধা সংসদ নড়াইল জেলা ইউনিট কমান্ড বাতিলের দাবি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে হত্যা মামলায় স্বামী-স্ত্রী গ্রেফতার
সিলেটে হত্যা মামলায় স্বামী-স্ত্রী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

দিনাজপুরে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের রেল–সড়ক অবরোধ
দিনাজপুরে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের রেল–সড়ক অবরোধ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‌‘পরিবারে পুরুষের সঙ্গে নারী জেলেদেরও কার্ড থাকতে হবে’
‌‘পরিবারে পুরুষের সঙ্গে নারী জেলেদেরও কার্ড থাকতে হবে’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘পিআর পদ্ধতির দাবি জনগণের প্রত্যাশার প্রতি মুনাফেকি’
‘পিআর পদ্ধতির দাবি জনগণের প্রত্যাশার প্রতি মুনাফেকি’

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান
যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ
এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান
খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাঁচ ব্যাংক একীভূত হওয়ার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত, বসছে প্রশাসক
পাঁচ ব্যাংক একীভূত হওয়ার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত, বসছে প্রশাসক

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ
ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুপার ফোরের আশা বাঁচাল বাংলাদেশ, তবে এখন কী সমীকরণ?
সুপার ফোরের আশা বাঁচাল বাংলাদেশ, তবে এখন কী সমীকরণ?

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের
দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছক্কার রাজা এখন তানজিদ হাসান তামিম
ছক্কার রাজা এখন তানজিদ হাসান তামিম

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্যান্সারে আক্রান্ত স্বাস্থ্য উপদেষ্টার বিদেশে চিকিৎসার বিষয়টি মানবিকভাবে দেখা উচিত
ক্যান্সারে আক্রান্ত স্বাস্থ্য উপদেষ্টার বিদেশে চিকিৎসার বিষয়টি মানবিকভাবে দেখা উচিত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কিছু আসনের লোভে জাতীয় স্বার্থের বাইরে গিয়ে কেউ পিআর চাইছে: সালাহউদ্দিন
কিছু আসনের লোভে জাতীয় স্বার্থের বাইরে গিয়ে কেউ পিআর চাইছে: সালাহউদ্দিন

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম
আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা
ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন
নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এবার এনবিআরের ৫৫৫ সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তাকে বদলি
এবার এনবিআরের ৫৫৫ সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তাকে বদলি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)
অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা
রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্পিনে শুরু, পেসে শেষ: কোথায় জিতল বাংলাদেশ?
স্পিনে শুরু, পেসে শেষ: কোথায় জিতল বাংলাদেশ?

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বাড়ল
দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বাড়ল

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক বজায় রাখতে ভারত অঙ্গীকারবদ্ধ : হাইকমিশনার
বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক বজায় রাখতে ভারত অঙ্গীকারবদ্ধ : হাইকমিশনার

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইয়েমেনের বন্দরে ইসরায়েলের বিমান হামলা
ইয়েমেনের বন্দরে ইসরায়েলের বিমান হামলা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!
মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা
এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ সেপ্টেম্বর)

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের
শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা
মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!
শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প
ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বগুড়ায় হচ্ছে নদীবন্দর
বগুড়ায় হচ্ছে নদীবন্দর

নগর জীবন

রাজনীতিতে উত্তাপ চায় না বিএনপি
রাজনীতিতে উত্তাপ চায় না বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

এটি সরকারি স্কুল!
এটি সরকারি স্কুল!

নগর জীবন

প্রধান উপদেষ্টার অনুরোধ এবং এক-এগারোর বিস্ফোরণ
প্রধান উপদেষ্টার অনুরোধ এবং এক-এগারোর বিস্ফোরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

চালের মূল্যবৃদ্ধিতে সাধন ফর্মুলা
চালের মূল্যবৃদ্ধিতে সাধন ফর্মুলা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী হতে চান পাঁচ নেতা
বিএনপির প্রার্থী হতে চান পাঁচ নেতা

নগর জীবন

মাঠে বিএনপিসহ অন্য দলের নেতারা
মাঠে বিএনপিসহ অন্য দলের নেতারা

নগর জীবন

বিএনপির বিরুদ্ধে একটি পক্ষ ষড়যন্ত্র করছে
বিএনপির বিরুদ্ধে একটি পক্ষ ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

বেশি কষ্টে নগর দরিদ্ররা
বেশি কষ্টে নগর দরিদ্ররা

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাহী আদেশে দল নিষিদ্ধ করা সমর্থন করি না
নির্বাহী আদেশে দল নিষিদ্ধ করা সমর্থন করি না

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যতিক্রমী ইকোসিস্টেম বিদ্যুৎ কেন্দ্র এলাকায়
ব্যতিক্রমী ইকোসিস্টেম বিদ্যুৎ কেন্দ্র এলাকায়

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে চোখ রাঙাচ্ছে বন্যা
সিলেটে চোখ রাঙাচ্ছে বন্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট
সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট

পূর্ব-পশ্চিম

অতিরিক্ত সচিবসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
অতিরিক্ত সচিবসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন

সম্পাদকীয়

কষ্টিপাথরের মূর্তিসহ আটক ২
কষ্টিপাথরের মূর্তিসহ আটক ২

দেশগ্রাম

সব প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিতে হবে
সব প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিতে হবে

নগর জীবন

রাস্তার বেহাল দশা, জনদুর্ভোগ
রাস্তার বেহাল দশা, জনদুর্ভোগ

দেশগ্রাম

এনসিপি রাজশাহীর যুগ্ম সমন্বয়কের পদত্যাগ
এনসিপি রাজশাহীর যুগ্ম সমন্বয়কের পদত্যাগ

নগর জীবন

আওয়ামী লীগ সরকার শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস করেছে
আওয়ামী লীগ সরকার শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস করেছে

নগর জীবন

বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক মেজবাউল হকের পদত্যাগ
বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক মেজবাউল হকের পদত্যাগ

নগর জীবন

জাতিসংঘের সতর্কবার্তা
জাতিসংঘের সতর্কবার্তা

নগর জীবন

মার্কিনিদের মধ্যে বেড়েছে বিষণ্নতা
মার্কিনিদের মধ্যে বেড়েছে বিষণ্নতা

পূর্ব-পশ্চিম

তিন মামলা থেকে অব্যাহতি পেলেন মেয়র ডা. শাহাদাত
তিন মামলা থেকে অব্যাহতি পেলেন মেয়র ডা. শাহাদাত

নগর জীবন

জাফলংয়ে নিখোঁজের এক সপ্তাহ পর পর্যটকের লাশ উদ্ধার
জাফলংয়ে নিখোঁজের এক সপ্তাহ পর পর্যটকের লাশ উদ্ধার

নগর জীবন

গাজা সিটিতে ইসরায়েলের স্থল অভিযান, নিহত ৭৮
গাজা সিটিতে ইসরায়েলের স্থল অভিযান, নিহত ৭৮

পূর্ব-পশ্চিম

দ্বিতীয়বারের মতো মেরিনার হাতে আগা খান পদক
দ্বিতীয়বারের মতো মেরিনার হাতে আগা খান পদক

নগর জীবন

শিল্পকলা একাডেমিতে নতুন মহাপরিচালক
শিল্পকলা একাডেমিতে নতুন মহাপরিচালক

নগর জীবন

দুই ব্যবসায়ীকে জরিমানা
দুই ব্যবসায়ীকে জরিমানা

দেশগ্রাম