শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৯ মে, ২০১৯ আপডেট:

পর্যবেক্ষণ

কৃষকের ধান পুড়ে হরিলুট রূপপুরে ধর্ষক উল্লাস করে

পীর হাবিবুর রহমান
প্রিন্ট ভার্সন
কৃষকের ধান পুড়ে হরিলুট রূপপুরে ধর্ষক উল্লাস করে

কৃষকের ফসল পুড়ে। বুকজুড়ে কান্না তার। ফসলের ন্যায্য মূল্য মেলে না। রূপপুরে হরিলুট চলে জনগণের টাকায়। একটি বালিশের মূল্য ও তা উঠানোর খরচ দেখে অবাক বিস্ময়ে আবার তাকিয়ে দেখে বাংলাদেশ! লুটেরাদের, দুর্নীতিবাজদের আগ্রাসন কত গভীরে। তার মানে সারা দেশে সবখানে কীভাবে সরকারি প্রতিষ্ঠান ও প্রকল্পে ভুয়া বিল করে লুটে নিয়ে যাচ্ছে লুটেরারা।

আমাদের ব্যাংকিং খাত লুট হতে হতে পঙ্গুত্ববরণ করেছে। আমাদের শেয়ারবাজার কারসাজি আর লুটেরাদের চক্রে বার বার পতিত হতে হতে বিনিয়োগকারীরা রিক্ত নিঃস্ব হয়ে মাটিতে লুটিয়ে পড়েছে। প্রকৃতিও মাঝে মাঝে রুদ্ররুষ নেয়। দ্রোহ করে ওঠে। তাই কালবোশেখি ঝড়ের তা ব বয়ে যায়। মানুষের মনেও ক্ষোভ-দুঃখ বেদনা জমতে জমতে কখনো দ্রোহী করে। প্রতিবাদে জাগায়। আমাদের কেবল জাগে না বিবেকবোধ। আমাদের মানসিকতা মূল্যবোধহীন বিকারগ্রস্ততায় লোভ ও লালসার মোহে আচ্ছন্ন। রাতারাতি জনগণের সম্পদ, রাষ্ট্রের অর্থ লুটপাট করে অগাধ বিত্তবৈভবের মালিক হওয়ার, ভোগবিলাসে মত্ত হওয়ার মোহ নষ্ট করে দিচ্ছে। সমাজে আদর্শিক সৎ মানুষেরা যেন বোকা আর লুটেরা অসৎ নষ্টরা যেন যোগ্য বলে বিবেচিত হচ্ছে। নষ্টদের হাতে দিনে দিনে সব চলে যাচ্ছে।

গত জানুয়ারি মাস থেকে মধ্য মে পর্যন্ত তিন শতাধিক শিশু ধর্ষণের শিকার হয়েছে। এর মধ্যে গণধর্ষণের শিকার প্রায় অর্ধশত। প্রতিবন্ধী শিশুরাও যৌন বিকৃত পুরুষের লালসা থেকে রেহাই পায়নি। অর্ধশতাধিক যৌন হয়রানির ঘটনা ঘটেছে। ধর্ষণের পর হত্যার ঘটনাই ঘটেছে চার মাসে ১৬টি। ধর্ষিতা হয়ে ১০টি শিশু আত্মহত্যা করেছে। দেড় শতাধিক শিশু হত্যার ঘটনা ঘটেছে। এই চিত্র এতই ভয়াবহ যে আমাদের বিবেক ও মনুষ্যত্ববোধ দিনে দিনে কতটা মরে যাচ্ছে তার রূপটাই তুলে ধরেছে। পিতার কাছে সন্তান, শিক্ষকের কাছে ছাত্রী, বন্ধু, পরিচিত আত্মীয়তার বন্ধন ধর্ষকদের উন্মত্ততায় হারিয়ে যাচ্ছে। মসজিদের ইমাম থেকে মাদ্রাসার শিক্ষক হয়ে স্কুল-কলেজ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক পর্যন্ত আজ যৌন নিপীড়ক নন, ধর্ষক! সমাজের সব শ্রেণি-পেশায় নারী ও শিশু হামেশা যৌন নির্যাতনের শিকার হচ্ছে। গোটা সমাজ অসুস্থ হতে হতে রীতিমতো পচন ধরেছে। ধর্ষিতার কান্নার আওয়াজের সঙ্গে দেশে আজ ধর্ষকের উল্লাস চলছে। ছাত্রলীগের কমিটি ঘিরে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে নিজ সংগঠনের বিক্ষুব্ধ অংশের ওপর হামলা চালাতে গিয়ে ছাত্রীদের কীভাবে রক্ত ঝরানো হয়েছে তা গোটা দেশ দেখেছে। পাবনা সরকারি শহীদ বুলবুল কলেজে নকলে বাধা দেওয়ায় বাংলা বিভাগের প্রভাষক মাসুদুর রহমানকে কলেজ ছাত্রলীগ সভাপতি শামসুদ্দীন জুন্নুর নির্দেশে কীভাবে পেটানো হয়েছে তা বাংলাদেশ দেখেছে। অবশেষে জুন্নু গ্রেফতার হয়েছে। নুসরাত হত্যাকা  ঘিরে ফেনীতে কী ঘটেছে তা সবাই জানে। গোটা দেশে যখন বঙ্গবন্ধুকন্যা উন্নয়নের মহাকর্মযজ্ঞ চালিয়েছেন। তার অর্থনৈতিক উন্নয়ন ও প্রবৃদ্ধি যখন উন্নত দুনিয়ার কাছে বিস্ময়কর, প্রশংসার তখন দেশজুড়ে সর্বত্র রাষ্ট্রীয় ক্ষমতার উন্নাসিকতায় কেউ কেউ তুঘলকি কারবার শুরু করেছেন। ধরাকে সরা জ্ঞান মনে করছেন। ক্ষমতা যে চিরস্থায়ী নয় এটা ভুলে যাচ্ছেন। এমনিতেই বলা হয় ব্রুট মেজরিটি কখনো কোনো সরকারের জন্য শেষ পর্যন্ত সাফল্য বয়ে আনে না। শেখ হাসিনা টানা তৃতীয় মেয়াদে এবার প্রায় সব আসনে জিতে ক্ষমতায় এসেছেন। রাজনীতি ও রাষ্ট্র পরিচালনায় যে দক্ষতা দেখিয়েছেন সেখানে আজ দলে অনুপ্রবেশকারীই হোক, দলবাজ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার দালাল, সুবিধাভোগী শ্রেণিই হোক আর দলের একটি অংশই হোক সব সাফল্য ধূসর করে দিচ্ছেন। রাজনৈতিক প্রশাসনিক ছায়ায় একটা অশুভ শক্তি এই তৎপরতা চালিয়ে যাচ্ছে।

শেয়ারবাজার আদৌ ঘুরে দাঁড়াবে কিনা তার খবর কেউ জানে না। দায়দায়িত্ব কেউ নিতেও নারাজ। এক দশক ধরে ব্যবস্থাপনার দায়িত্বে থাকা বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষকও বাজে শেয়ার প্রবেশ করিয়ে সুখ নিদ্রা যাচ্ছেন। ব্যাংকিং খাতকে শক্তিশালী ও স্বচ্ছতা নিশ্চিত করতে অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল চ্যালেঞ্জ নিয়ে হাঁটছেন। ঋণখেলাপিদের ঘুরে দাঁড়ানোর সহজ শর্তে ঋণ পরিশোধের সুযোগ করে দিয়েছেন। এটি প্রশংসিত হলেও কথা থেকে যায় যেসব ব্যবসায়ী চড়া সুদ নিয়মিত পরিশোধ করে নিজেদের ব্যবসা-বাণিজ্য রক্ষা করে দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে ভূমিকা রাখছেন, দেশের ব্যাংকিং খাতের বাতি জ্বালিয়ে রেখেছেন তাদের জন্য পুরস্কার কোথায়? ঋণখেলাপিরা সুবিধা পেলে এতদিন চড়া সুদ দিয়ে আসা প্রকৃত ব্যবসায়ীদেরও সন্তোষজনক সুবিধা কী দেওয়া হবে সেটি এখন প্রশ্ন। ব্যাংকিং খাত যারা লুট করে নিয়ে গেছেন দেশের টাকা যারা বিদেশে পাচার করেছেন তাদের বিরুদ্ধে কতটা কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হয় এবং সেই টাকা ফিরিয়ে আনার কী পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয় সেটি দেখার অপেক্ষা।

কৃষকের গোলাভরা ধান কিন্তু মন ভরা আনন্দ নেই। চোখের কোনে চিকচিকে কান্না। বুকের ভিতর তীব্র দহন। বুকের যন্ত্রণায় প্রতিবাদী কৃষকের হাতে হারভাঙা পরিশ্রমে ফলানো ফসলের ধান আগুনে পুড়ে। লাভ দেখা দুরাশা, উৎপাদন খরচ পর্যন্ত পাচ্ছে না কৃষক। কৃষকের কোমর ভেঙে যাচ্ছে। স্লোগান উঠেছে “আর করব না ধান চাষ দেখব তোরা কি খাস?” ধান উৎপাদনে অনীহা জন্মেছে। খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্রকে কৃষকের প্রতিবাদ স্পর্শ করেনি। তিনি বলেছেন, ধান পোড়ানোর ঘটনা পরিকল্পিত। এ নিয়ে সরকারি দলের হুইপ ও আওয়ামী লীগ সাংগঠনিক সম্পাদক আবু সাইদ আল মাহমুদ প্রতিবাদ করেছেন। মন্ত্রীদের বক্তব্য কৃষকের মনে আশার আলো দিতে পারেনি। কৃষক ধানের ন্যায্য মূল্য না পেলেও বাজারে চালের দাম কমছে না। কৃষককে যে দামে ধান বিক্রি করতে হবে এতে লাভবান হবে চালকল মালিক ও দালাল। কৃষককে এভাবে লোকসানের পাল্লা গুনে নিঃস্ব হয়ে ধান চাষ থেকে মুখ ফিরিয়ে নিতে দেওয়া যায় না।

বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা বিরোধী দলের নেতা থাকতেই নরসিংদী থেকে কৃষক লীগকে নিয়ে সেনা শাসন জামানায় “কৃষক বাঁচাও দেশ বাঁচাও” আন্দোলন শুরু করে সফল হয়েছিলেন। তার প্রথম শাসন আমলেই তিনি দেশকে খাদ্য ঘাটতি থেকে খাদ্য উদ্বৃত্তের দেশে পরিণত করেছিলেন। বন্যায় নিঃস্ব কৃষকের ঘরে খাবার দিয়েছেন। অকাল বন্যায় তিন বছর আগে হাওরের সব ফসল তলিয়ে গেলেও কৃষককে না খাইয়ে রাখেননি। আজ মন্ত্রীরা যত কথাই বলুন, আন্তর্জাতিক এমনকি পশ্চিমা উন্নত দেশের তুলনাই দিন না কেন এসব শেখ হাসিনার মনের ভাষা হতে পারে না। কৃষিতে ও ধানে বাম্পার ফলন শেখ হাসিনার উন্নয়নের ফল। তার কৃষিবান্ধব অর্থনীতি ও নানা পদক্ষেপে আজ কৃষকের গোলা ভরে ধান উঠেছে। সেখানে সরাসরি কৃষকের কাছ থেকে ধান ক্রয় করা না গেলেও তাদের ক্ষতিটা কীভাবে পুষিয়ে দেওয়া যায়। তাদের মুখে হাসি ফুটানো যায়, সেই পথ তিনি বের করে ব্যবস্থা গ্রহণ করবেন বলে আমরা আশা করি। বিশ্ব অর্থনৈতিক মন্দাকালেও আমাদের অর্থনীতিকে প্রবাসী শ্রমিকের রেমিট্যান্স ও কৃষকের উৎপাদন রক্ষা করেছিল। কৃষক আমাদের অর্থনীতির মূল চালিকাশক্তি। প্রয়োজনে বিদেশে চাল রপ্তানি করে হলেও কৃষককে বাঁচাতে হবে। দেশের ঋণ খেলাপিদের মুখে হাসি ফুটানো গেলে হারভাঙা পরিশ্রমী সহজ সরল জীবনের সাধারণ সৎ কৃষকের মুখে কেন হাসি ফুটানো যাবে না। রাশেদ খান মেনন যথার্থই বলেছেন, ব্যাংক লুটেরাদের টাকা উদ্ধার করে কৃষককে দিয়ে দিন। বঙ্গবন্ধু বলেছিলেন, “আমার কৃষক আমার শ্রমিক দুর্নীতি করে না, দুর্নীতি করে শিক্ষিতরা”। বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনার শাসন আমলে আজ সেটিই ঘটছে। তিনিও বলেছিলেন, আওয়ামী লীগারদের কেনা যায় শেখ হাসিনাকে কেনা যায় না। এটি সত্যে পরিণত হয়েছে। গত ১০ বছরে সারা দেশে দলের একটি অংশ এবং ক্ষমতাকে ঘিরে থাকা, আশ্রয়ে থাকা সুবিধাবাদীরা রাতারাতি ফুলেফেঁপে বড় হয়েছেন। তাদের অবৈধ বিত্তবৈভব ও ক্ষমতার দম্ভ সূর্যের চেয়ে বালির তাপের মতো বেশিই মনে হয়। এমনকি মাঝে-মধ্যে মনে হয় বঙ্গবন্ধু আজীবন সংগ্রাম করে নিজের জীবন দিয়ে এদের জন্যই যেন এই দেশটা বানিয়েছিলেন। আর তার কন্যা ৩৮ বছরের সংগ্রামে আজ দেশকে যত এগিয়ে নিচ্ছেন এই শয়তানরা আজ ক্ষমতার ডানায় ভর করে ততটাই পিছু টানছে। শুধু সরকার চাইলেই হবে না। একজন মুজিবকন্যা যুদ্ধ করলেই হবে না। দেশের জনগণকেও গণতান্ত্রিক আদর্শিক মূল্যবোধের বিবেকের তাগিদে সুশাসন নিশ্চিতে ভূমিকা রাখতে হবে।

লাখো লাখো শহীদের রক্তে কেনা বঙ্গবন্ধুর বাংলাদেশ দুর্নীতিবাজদের অভয়ারণ্য হতে পারে না। ধর্ষকদের উল্লাস চলতে পারে না। কৃষকের কান্না, পাটকল শ্রমিকদের আহাজারি বাতাসকে ভারি করতে পারে না। রাষ্ট্রের চেয়ে লুটেরা চক্রের হাত শক্তিশালী হতে পারে না। সব ক্ষেত্রে সীমারেখা লঙ্ঘনের বন্যতা বরদাস্ত করতে পারে না এই দেশ।

রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের গ্রিন সিটি প্রকল্পে দুর্নীতির যে মহোৎসবের চিত্র বেরিয়ে এসেছে তার আজ তদন্ত ও কঠিন পদক্ষেপ দরকার। সেখানে বিভিন্ন ফ্ল্যাটে একটি বালিশ কিনতে খরচ পড়েছে ৫৯৫৭ টাকা। আর একটি বালিশ ফ্ল্যাটে উঠাতে খরচ পড়েছে ৭৬০ টাকা। একেকটি বিছানার দাম পড়েছে ৫৯৮৬ টাকা। আর সেটা উঠাতে খরচ হয়েছে ৯৩১ টাকা। একটা খাটের দাম পড়েছে ৪৩৩৫৭ টাকা। আর উঠানোর ব্যয় দেখানো হয়েছে ১০৭৭৩ টাকা। খাট কেনা হয়েছে ১১০টি। চাদর ও বালিশ কেনা হয়েছে ৩৩০টি করে। একটি বৈদ্যুতিক চুলার দাম পড়েছে ৭৭৪৭ টাকা। আর ওই চুলা উঠাতে ব্যয় হয়েছে ৬৬৫০ টাকা। একটি বৈদ্যুতিক কেটলির দাম পড়েছে ৫৩১৩ টাকা। আর তা উঠানোর খরচ দেখানো হয়েছে ২৯৪৫ টাকা। এমন হরিলুট ইতিহাসে নজিরবিহীন। প্রতিটি জিনিস কেনায় ও উঠানোতে যে ব্যয় হয়েছে তার তালিকা অনেক দীর্ঘ। এতটা লিখে শেষ করা যাবে না। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম থেকে সব খানে মানুষ বলাবলি করছে- ‘বিসিএস দেবো না ডাক্তারও হবো না ব্যবসাও করবো না। রূপপুর গিয়ে বালিশ উঠাব।’ এই নির্লজ্জ হরিলুটের চিত্র শুধু কি রূপপুরে না সারা দেশে? শুধু কি গণপূর্ত কীভাবে নাকি সব বিভাগে? এটা খতিয়ে দেখতে দুদকের কি সৎ সাহসী লোকবল আছে? একজন জাহালম বিনা অপরাধে চেক জালিয়াতির মামলার জেল খাটে আর স্বাস্থ্য বিভাগের একজন কেরানী আবজাল দেড় হাজার কোটি টাকার সম্পদ গড়ে। এমন তুঘলকি দুর্নীতি পৃথিবীর কোথায় আছে? দুর্নীতির বিরুদ্ধে বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা যে যুদ্ধ ঘোষণা করেছেন সেখানে আজ দেশের মানুষকে লাখো শহীদের রক্ত ছুঁয়ে শপথ নিয়ে নামতে হবে। সব দুর্নীতিবাজ, লুটেরা অসৎ ও ধর্ষকদের রুখতে হবে।

এই বিভাগের আরও খবর
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস
জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস
এনসিপিসহ দুই দলকে নিবন্ধন দিয়ে প্রজ্ঞাপন
এনসিপিসহ দুই দলকে নিবন্ধন দিয়ে প্রজ্ঞাপন
সশস্ত্র বাহিনী দিবসে নানান কর্মসূচি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসে নানান কর্মসূচি
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
মুশফিকের ১০০তম টেস্ট আজ
মুশফিকের ১০০তম টেস্ট আজ
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বিশ্বব্যাংক প্রতিনিধিদের বৈঠক
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বিশ্বব্যাংক প্রতিনিধিদের বৈঠক
ভোটের আগে কেনা হবে বডি ওর্ন ক্যামেরা
ভোটের আগে কেনা হবে বডি ওর্ন ক্যামেরা
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
সর্বশেষ খবর
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমাদের ফুটবলাররা তরুণদের অনুপ্রেরণা : তারেক রহমান
আমাদের ফুটবলাররা তরুণদের অনুপ্রেরণা : তারেক রহমান

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতকে হারানোয় বাংলাদেশ দলকে মির্জা ফখরুলের অভিনন্দন
ভারতকে হারানোয় বাংলাদেশ দলকে মির্জা ফখরুলের অভিনন্দন

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আগারগাঁওয়ে পার্কিং করা গাড়িতে আগুন
আগারগাঁওয়ে পার্কিং করা গাড়িতে আগুন

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি কমেছে ১৭ শতাংশ, বেশি ক্ষতি ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি কমেছে ১৭ শতাংশ, বেশি ক্ষতি ভারতের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা
দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের আমন্ত্রণে রোনালদো, একই দিনে আসছেন সৌদি যুবরাজ
ট্রাম্পের আমন্ত্রণে রোনালদো, একই দিনে আসছেন সৌদি যুবরাজ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নড়াইলে চোর সন্দেহে যুবককে গাছে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা
নড়াইলে চোর সন্দেহে যুবককে গাছে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা
যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন
জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান
জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন
ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার
ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স
হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ
শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ
বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’
‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স
হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ
২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস
তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন
মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার
কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?
ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?
২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন
আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি
সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি

খবর

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস
জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ কোন্দলেই খুন যুবদল নেতা
অভ্যন্তরীণ কোন্দলেই খুন যুবদল নেতা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়ার সাবেক ডিসির বিরুদ্ধে মামলা
বগুড়ার সাবেক ডিসির বিরুদ্ধে মামলা

নগর জীবন

অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা
অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা

দেশগ্রাম