শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৯ মে, ২০১৯ আপডেট:

পর্যবেক্ষণ

কৃষকের ধান পুড়ে হরিলুট রূপপুরে ধর্ষক উল্লাস করে

পীর হাবিবুর রহমান
প্রিন্ট ভার্সন
কৃষকের ধান পুড়ে হরিলুট রূপপুরে ধর্ষক উল্লাস করে

কৃষকের ফসল পুড়ে। বুকজুড়ে কান্না তার। ফসলের ন্যায্য মূল্য মেলে না। রূপপুরে হরিলুট চলে জনগণের টাকায়। একটি বালিশের মূল্য ও তা উঠানোর খরচ দেখে অবাক বিস্ময়ে আবার তাকিয়ে দেখে বাংলাদেশ! লুটেরাদের, দুর্নীতিবাজদের আগ্রাসন কত গভীরে। তার মানে সারা দেশে সবখানে কীভাবে সরকারি প্রতিষ্ঠান ও প্রকল্পে ভুয়া বিল করে লুটে নিয়ে যাচ্ছে লুটেরারা।

আমাদের ব্যাংকিং খাত লুট হতে হতে পঙ্গুত্ববরণ করেছে। আমাদের শেয়ারবাজার কারসাজি আর লুটেরাদের চক্রে বার বার পতিত হতে হতে বিনিয়োগকারীরা রিক্ত নিঃস্ব হয়ে মাটিতে লুটিয়ে পড়েছে। প্রকৃতিও মাঝে মাঝে রুদ্ররুষ নেয়। দ্রোহ করে ওঠে। তাই কালবোশেখি ঝড়ের তা ব বয়ে যায়। মানুষের মনেও ক্ষোভ-দুঃখ বেদনা জমতে জমতে কখনো দ্রোহী করে। প্রতিবাদে জাগায়। আমাদের কেবল জাগে না বিবেকবোধ। আমাদের মানসিকতা মূল্যবোধহীন বিকারগ্রস্ততায় লোভ ও লালসার মোহে আচ্ছন্ন। রাতারাতি জনগণের সম্পদ, রাষ্ট্রের অর্থ লুটপাট করে অগাধ বিত্তবৈভবের মালিক হওয়ার, ভোগবিলাসে মত্ত হওয়ার মোহ নষ্ট করে দিচ্ছে। সমাজে আদর্শিক সৎ মানুষেরা যেন বোকা আর লুটেরা অসৎ নষ্টরা যেন যোগ্য বলে বিবেচিত হচ্ছে। নষ্টদের হাতে দিনে দিনে সব চলে যাচ্ছে।

গত জানুয়ারি মাস থেকে মধ্য মে পর্যন্ত তিন শতাধিক শিশু ধর্ষণের শিকার হয়েছে। এর মধ্যে গণধর্ষণের শিকার প্রায় অর্ধশত। প্রতিবন্ধী শিশুরাও যৌন বিকৃত পুরুষের লালসা থেকে রেহাই পায়নি। অর্ধশতাধিক যৌন হয়রানির ঘটনা ঘটেছে। ধর্ষণের পর হত্যার ঘটনাই ঘটেছে চার মাসে ১৬টি। ধর্ষিতা হয়ে ১০টি শিশু আত্মহত্যা করেছে। দেড় শতাধিক শিশু হত্যার ঘটনা ঘটেছে। এই চিত্র এতই ভয়াবহ যে আমাদের বিবেক ও মনুষ্যত্ববোধ দিনে দিনে কতটা মরে যাচ্ছে তার রূপটাই তুলে ধরেছে। পিতার কাছে সন্তান, শিক্ষকের কাছে ছাত্রী, বন্ধু, পরিচিত আত্মীয়তার বন্ধন ধর্ষকদের উন্মত্ততায় হারিয়ে যাচ্ছে। মসজিদের ইমাম থেকে মাদ্রাসার শিক্ষক হয়ে স্কুল-কলেজ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক পর্যন্ত আজ যৌন নিপীড়ক নন, ধর্ষক! সমাজের সব শ্রেণি-পেশায় নারী ও শিশু হামেশা যৌন নির্যাতনের শিকার হচ্ছে। গোটা সমাজ অসুস্থ হতে হতে রীতিমতো পচন ধরেছে। ধর্ষিতার কান্নার আওয়াজের সঙ্গে দেশে আজ ধর্ষকের উল্লাস চলছে। ছাত্রলীগের কমিটি ঘিরে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে নিজ সংগঠনের বিক্ষুব্ধ অংশের ওপর হামলা চালাতে গিয়ে ছাত্রীদের কীভাবে রক্ত ঝরানো হয়েছে তা গোটা দেশ দেখেছে। পাবনা সরকারি শহীদ বুলবুল কলেজে নকলে বাধা দেওয়ায় বাংলা বিভাগের প্রভাষক মাসুদুর রহমানকে কলেজ ছাত্রলীগ সভাপতি শামসুদ্দীন জুন্নুর নির্দেশে কীভাবে পেটানো হয়েছে তা বাংলাদেশ দেখেছে। অবশেষে জুন্নু গ্রেফতার হয়েছে। নুসরাত হত্যাকা  ঘিরে ফেনীতে কী ঘটেছে তা সবাই জানে। গোটা দেশে যখন বঙ্গবন্ধুকন্যা উন্নয়নের মহাকর্মযজ্ঞ চালিয়েছেন। তার অর্থনৈতিক উন্নয়ন ও প্রবৃদ্ধি যখন উন্নত দুনিয়ার কাছে বিস্ময়কর, প্রশংসার তখন দেশজুড়ে সর্বত্র রাষ্ট্রীয় ক্ষমতার উন্নাসিকতায় কেউ কেউ তুঘলকি কারবার শুরু করেছেন। ধরাকে সরা জ্ঞান মনে করছেন। ক্ষমতা যে চিরস্থায়ী নয় এটা ভুলে যাচ্ছেন। এমনিতেই বলা হয় ব্রুট মেজরিটি কখনো কোনো সরকারের জন্য শেষ পর্যন্ত সাফল্য বয়ে আনে না। শেখ হাসিনা টানা তৃতীয় মেয়াদে এবার প্রায় সব আসনে জিতে ক্ষমতায় এসেছেন। রাজনীতি ও রাষ্ট্র পরিচালনায় যে দক্ষতা দেখিয়েছেন সেখানে আজ দলে অনুপ্রবেশকারীই হোক, দলবাজ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার দালাল, সুবিধাভোগী শ্রেণিই হোক আর দলের একটি অংশই হোক সব সাফল্য ধূসর করে দিচ্ছেন। রাজনৈতিক প্রশাসনিক ছায়ায় একটা অশুভ শক্তি এই তৎপরতা চালিয়ে যাচ্ছে।

শেয়ারবাজার আদৌ ঘুরে দাঁড়াবে কিনা তার খবর কেউ জানে না। দায়দায়িত্ব কেউ নিতেও নারাজ। এক দশক ধরে ব্যবস্থাপনার দায়িত্বে থাকা বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষকও বাজে শেয়ার প্রবেশ করিয়ে সুখ নিদ্রা যাচ্ছেন। ব্যাংকিং খাতকে শক্তিশালী ও স্বচ্ছতা নিশ্চিত করতে অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল চ্যালেঞ্জ নিয়ে হাঁটছেন। ঋণখেলাপিদের ঘুরে দাঁড়ানোর সহজ শর্তে ঋণ পরিশোধের সুযোগ করে দিয়েছেন। এটি প্রশংসিত হলেও কথা থেকে যায় যেসব ব্যবসায়ী চড়া সুদ নিয়মিত পরিশোধ করে নিজেদের ব্যবসা-বাণিজ্য রক্ষা করে দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে ভূমিকা রাখছেন, দেশের ব্যাংকিং খাতের বাতি জ্বালিয়ে রেখেছেন তাদের জন্য পুরস্কার কোথায়? ঋণখেলাপিরা সুবিধা পেলে এতদিন চড়া সুদ দিয়ে আসা প্রকৃত ব্যবসায়ীদেরও সন্তোষজনক সুবিধা কী দেওয়া হবে সেটি এখন প্রশ্ন। ব্যাংকিং খাত যারা লুট করে নিয়ে গেছেন দেশের টাকা যারা বিদেশে পাচার করেছেন তাদের বিরুদ্ধে কতটা কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হয় এবং সেই টাকা ফিরিয়ে আনার কী পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয় সেটি দেখার অপেক্ষা।

কৃষকের গোলাভরা ধান কিন্তু মন ভরা আনন্দ নেই। চোখের কোনে চিকচিকে কান্না। বুকের ভিতর তীব্র দহন। বুকের যন্ত্রণায় প্রতিবাদী কৃষকের হাতে হারভাঙা পরিশ্রমে ফলানো ফসলের ধান আগুনে পুড়ে। লাভ দেখা দুরাশা, উৎপাদন খরচ পর্যন্ত পাচ্ছে না কৃষক। কৃষকের কোমর ভেঙে যাচ্ছে। স্লোগান উঠেছে “আর করব না ধান চাষ দেখব তোরা কি খাস?” ধান উৎপাদনে অনীহা জন্মেছে। খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্রকে কৃষকের প্রতিবাদ স্পর্শ করেনি। তিনি বলেছেন, ধান পোড়ানোর ঘটনা পরিকল্পিত। এ নিয়ে সরকারি দলের হুইপ ও আওয়ামী লীগ সাংগঠনিক সম্পাদক আবু সাইদ আল মাহমুদ প্রতিবাদ করেছেন। মন্ত্রীদের বক্তব্য কৃষকের মনে আশার আলো দিতে পারেনি। কৃষক ধানের ন্যায্য মূল্য না পেলেও বাজারে চালের দাম কমছে না। কৃষককে যে দামে ধান বিক্রি করতে হবে এতে লাভবান হবে চালকল মালিক ও দালাল। কৃষককে এভাবে লোকসানের পাল্লা গুনে নিঃস্ব হয়ে ধান চাষ থেকে মুখ ফিরিয়ে নিতে দেওয়া যায় না।

বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা বিরোধী দলের নেতা থাকতেই নরসিংদী থেকে কৃষক লীগকে নিয়ে সেনা শাসন জামানায় “কৃষক বাঁচাও দেশ বাঁচাও” আন্দোলন শুরু করে সফল হয়েছিলেন। তার প্রথম শাসন আমলেই তিনি দেশকে খাদ্য ঘাটতি থেকে খাদ্য উদ্বৃত্তের দেশে পরিণত করেছিলেন। বন্যায় নিঃস্ব কৃষকের ঘরে খাবার দিয়েছেন। অকাল বন্যায় তিন বছর আগে হাওরের সব ফসল তলিয়ে গেলেও কৃষককে না খাইয়ে রাখেননি। আজ মন্ত্রীরা যত কথাই বলুন, আন্তর্জাতিক এমনকি পশ্চিমা উন্নত দেশের তুলনাই দিন না কেন এসব শেখ হাসিনার মনের ভাষা হতে পারে না। কৃষিতে ও ধানে বাম্পার ফলন শেখ হাসিনার উন্নয়নের ফল। তার কৃষিবান্ধব অর্থনীতি ও নানা পদক্ষেপে আজ কৃষকের গোলা ভরে ধান উঠেছে। সেখানে সরাসরি কৃষকের কাছ থেকে ধান ক্রয় করা না গেলেও তাদের ক্ষতিটা কীভাবে পুষিয়ে দেওয়া যায়। তাদের মুখে হাসি ফুটানো যায়, সেই পথ তিনি বের করে ব্যবস্থা গ্রহণ করবেন বলে আমরা আশা করি। বিশ্ব অর্থনৈতিক মন্দাকালেও আমাদের অর্থনীতিকে প্রবাসী শ্রমিকের রেমিট্যান্স ও কৃষকের উৎপাদন রক্ষা করেছিল। কৃষক আমাদের অর্থনীতির মূল চালিকাশক্তি। প্রয়োজনে বিদেশে চাল রপ্তানি করে হলেও কৃষককে বাঁচাতে হবে। দেশের ঋণ খেলাপিদের মুখে হাসি ফুটানো গেলে হারভাঙা পরিশ্রমী সহজ সরল জীবনের সাধারণ সৎ কৃষকের মুখে কেন হাসি ফুটানো যাবে না। রাশেদ খান মেনন যথার্থই বলেছেন, ব্যাংক লুটেরাদের টাকা উদ্ধার করে কৃষককে দিয়ে দিন। বঙ্গবন্ধু বলেছিলেন, “আমার কৃষক আমার শ্রমিক দুর্নীতি করে না, দুর্নীতি করে শিক্ষিতরা”। বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনার শাসন আমলে আজ সেটিই ঘটছে। তিনিও বলেছিলেন, আওয়ামী লীগারদের কেনা যায় শেখ হাসিনাকে কেনা যায় না। এটি সত্যে পরিণত হয়েছে। গত ১০ বছরে সারা দেশে দলের একটি অংশ এবং ক্ষমতাকে ঘিরে থাকা, আশ্রয়ে থাকা সুবিধাবাদীরা রাতারাতি ফুলেফেঁপে বড় হয়েছেন। তাদের অবৈধ বিত্তবৈভব ও ক্ষমতার দম্ভ সূর্যের চেয়ে বালির তাপের মতো বেশিই মনে হয়। এমনকি মাঝে-মধ্যে মনে হয় বঙ্গবন্ধু আজীবন সংগ্রাম করে নিজের জীবন দিয়ে এদের জন্যই যেন এই দেশটা বানিয়েছিলেন। আর তার কন্যা ৩৮ বছরের সংগ্রামে আজ দেশকে যত এগিয়ে নিচ্ছেন এই শয়তানরা আজ ক্ষমতার ডানায় ভর করে ততটাই পিছু টানছে। শুধু সরকার চাইলেই হবে না। একজন মুজিবকন্যা যুদ্ধ করলেই হবে না। দেশের জনগণকেও গণতান্ত্রিক আদর্শিক মূল্যবোধের বিবেকের তাগিদে সুশাসন নিশ্চিতে ভূমিকা রাখতে হবে।

লাখো লাখো শহীদের রক্তে কেনা বঙ্গবন্ধুর বাংলাদেশ দুর্নীতিবাজদের অভয়ারণ্য হতে পারে না। ধর্ষকদের উল্লাস চলতে পারে না। কৃষকের কান্না, পাটকল শ্রমিকদের আহাজারি বাতাসকে ভারি করতে পারে না। রাষ্ট্রের চেয়ে লুটেরা চক্রের হাত শক্তিশালী হতে পারে না। সব ক্ষেত্রে সীমারেখা লঙ্ঘনের বন্যতা বরদাস্ত করতে পারে না এই দেশ।

রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের গ্রিন সিটি প্রকল্পে দুর্নীতির যে মহোৎসবের চিত্র বেরিয়ে এসেছে তার আজ তদন্ত ও কঠিন পদক্ষেপ দরকার। সেখানে বিভিন্ন ফ্ল্যাটে একটি বালিশ কিনতে খরচ পড়েছে ৫৯৫৭ টাকা। আর একটি বালিশ ফ্ল্যাটে উঠাতে খরচ পড়েছে ৭৬০ টাকা। একেকটি বিছানার দাম পড়েছে ৫৯৮৬ টাকা। আর সেটা উঠাতে খরচ হয়েছে ৯৩১ টাকা। একটা খাটের দাম পড়েছে ৪৩৩৫৭ টাকা। আর উঠানোর ব্যয় দেখানো হয়েছে ১০৭৭৩ টাকা। খাট কেনা হয়েছে ১১০টি। চাদর ও বালিশ কেনা হয়েছে ৩৩০টি করে। একটি বৈদ্যুতিক চুলার দাম পড়েছে ৭৭৪৭ টাকা। আর ওই চুলা উঠাতে ব্যয় হয়েছে ৬৬৫০ টাকা। একটি বৈদ্যুতিক কেটলির দাম পড়েছে ৫৩১৩ টাকা। আর তা উঠানোর খরচ দেখানো হয়েছে ২৯৪৫ টাকা। এমন হরিলুট ইতিহাসে নজিরবিহীন। প্রতিটি জিনিস কেনায় ও উঠানোতে যে ব্যয় হয়েছে তার তালিকা অনেক দীর্ঘ। এতটা লিখে শেষ করা যাবে না। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম থেকে সব খানে মানুষ বলাবলি করছে- ‘বিসিএস দেবো না ডাক্তারও হবো না ব্যবসাও করবো না। রূপপুর গিয়ে বালিশ উঠাব।’ এই নির্লজ্জ হরিলুটের চিত্র শুধু কি রূপপুরে না সারা দেশে? শুধু কি গণপূর্ত কীভাবে নাকি সব বিভাগে? এটা খতিয়ে দেখতে দুদকের কি সৎ সাহসী লোকবল আছে? একজন জাহালম বিনা অপরাধে চেক জালিয়াতির মামলার জেল খাটে আর স্বাস্থ্য বিভাগের একজন কেরানী আবজাল দেড় হাজার কোটি টাকার সম্পদ গড়ে। এমন তুঘলকি দুর্নীতি পৃথিবীর কোথায় আছে? দুর্নীতির বিরুদ্ধে বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা যে যুদ্ধ ঘোষণা করেছেন সেখানে আজ দেশের মানুষকে লাখো শহীদের রক্ত ছুঁয়ে শপথ নিয়ে নামতে হবে। সব দুর্নীতিবাজ, লুটেরা অসৎ ও ধর্ষকদের রুখতে হবে।

এই বিভাগের আরও খবর
স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
চুক্তি বাতিল দাবিতে বাম গণতান্ত্রিক জোটের বিক্ষোভ
চুক্তি বাতিল দাবিতে বাম গণতান্ত্রিক জোটের বিক্ষোভ
ঢাকায় ব্যস্ত ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
ঢাকায় ব্যস্ত ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া
এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া
আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়
আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়
প্রার্থীদের বিদেশের সম্পদ বিবরণীও দিতে হবে
প্রার্থীদের বিদেশের সম্পদ বিবরণীও দিতে হবে
ভোটের আগে আইনশৃঙ্খলা অবনতির আশঙ্কা নেই
ভোটের আগে আইনশৃঙ্খলা অবনতির আশঙ্কা নেই
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
ইমামদের এই সমাজের দায়িত্ব নিতে হবে
ইমামদের এই সমাজের দায়িত্ব নিতে হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
আনুষ্ঠানিক অভিযোগ গঠন শুনানি ৩ ও ৭ ডিসেম্বর
আনুষ্ঠানিক অভিযোগ গঠন শুনানি ৩ ও ৭ ডিসেম্বর
সর্বশেষ খবর
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার
ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত
বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল
এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ
মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান
বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা
সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক
ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল
সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?
মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক
বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স
উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স

৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা
বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭
ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?
আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!
চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ
পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর
৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক
রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত
নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত

৬ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক
সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

১৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

১৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়

২০ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার
হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা
স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব
ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত
মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত

মাঠে ময়দানে

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা
যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা

পূর্ব-পশ্চিম

দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা
দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা

মাঠে ময়দানে

শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটি থামিয়েছি : ট্রাম্প
শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটি থামিয়েছি : ট্রাম্প

পূর্ব-পশ্চিম

অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের
অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের

পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা
বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা

মাঠে ময়দানে

টাইটানিক যাত্রীর ঘড়ি নিলামে বিক্রি
টাইটানিক যাত্রীর ঘড়ি নিলামে বিক্রি

পূর্ব-পশ্চিম

আজকের প্রশ্ন
আজকের প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে