শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৭ জুন, ২০১৯

সাক্ষাৎকারে এনবিআর চেয়ারম্যান মো. মোশাররফ হোসেন ভূঁইয়া

বাজেটে দুর্বলতা নেই রাজস্ব আয় বাড়বে বাস্তবায়নই চ্যালেঞ্জ

রুহুল আমিন রাসেল
প্রিন্ট ভার্সন
বাজেটে দুর্বলতা নেই রাজস্ব আয় বাড়বে বাস্তবায়নই চ্যালেঞ্জ

প্রস্তাবিত বাজেটে কোনো দুর্বলতা নেই বলে মনে করেন জাতীয় রাজস্ব বোর্ড-এনবিআর চেয়ারম্যান মো. মোশাররফ হোসেন ভূঁইয়া। তিনি বলেছেন, এবার চ্যালেঞ্জ হলো বাজেট বাস্তবায়ন। এতে রাজস্ব আয় বাড়বে। অপ্রদর্শিত অর্থে সুবিধা দেওয়ার কারণে আবাসন খাত ও শিল্পে বিনিয়োগ বাড়বে। আগামী ২০২১ সালের মধ্যে করদাতার সংখ্যা এক কোটিতে পৌঁছে কর-জিডিপির অনুপাত ১৫ শতাংশে উন্নীত করতে চাই।

অর্থ মন্ত্রণালয়ের অভ্যন্তরীণ সম্পদ বিভাগ-আইআরডির এই জ্যেষ্ঠ সচিবের মতে, সংস্কার হলে রাজস্ব আয় বাড়ে, এবারও বাড়বে। এই লক্ষ্যে এনবিআরের জনবল দ্বিগুণ করব। রাজস্ব আয় বাড়াতে করদাতাদের ভীতি দূর করা হবে। নতুন ভ্যাট আইনে ব্যবসায়ীদের সুবিধা দেওয়া হয়েছে। দেশীয় শিল্প এবং রপ্তানি খাতেও সুবিধা দিয়েছি। তারপরও বন্ডেড ওয়্যারহাউস সুবিধার নামে যারা অবৈধ ব্যবসা করছে, তাদের জেল-জরিমানাসহ অন্যান্য দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি নিশ্চিত করা হবে।

গতকাল রাজধানীর সেগুনবাগিচার রাজস্ব ভবনে ২০১৯-২০২০ অর্থবছরের প্রস্তাবিত জাতীয় বাজেট নিয়ে বাংলাদেশ প্রতিদিনকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে এসব কথা বলেন এনবিআর চেয়ারম্যান মো. মোশাররফ হোসেন ভূঁইয়া। তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অর্থনীতিতে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর ডিগ্রিধারী এবং বিসিএস ৮১ ব্যাচের অভিজ্ঞতাপূর্ণ একজন গুরুত্বপূর্ণ আমলা। দীর্ঘ কর্মজীবনে অর্থ, শিল্প, বাণিজ্য, শিক্ষা মন্ত্রণালয়, বাংলাদেশ অর্থনৈতিক অঞ্চল কর্তৃপক্ষ-বেজা এবং প্রাইভেটাইজেশন কমিশনসহ সরকারের বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ মন্ত্রণালয়, বিভাগ ও সংস্থাগুলোতে অভিজ্ঞতার স্বাক্ষর রেখেছেন। তিনি বিগত ২০১৮ সালের ৪ জানুয়ারি থেকে এনবিআরে চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন।

মো. মোশাররফ হোসেন ভূঁইয়ার মতে, বিগত এক দশকে রাজস্ব আয়ের প্রবৃদ্ধি মোটামুটি ভালো। কর-জিডিপির অনুপাতও ক্রমান্বয়ে বাড়ছে। অভ্যন্তরীণ রাজস্ব আয় বাড়ানোর লক্ষ্যে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ কর আদায়ে বিভিন্ন সংস্কারমূলক পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে এক. করজাল বাড়াতে জরিপ পরিচালনা করা। দুই. প্রশাসনিক সংস্কার। তিন. বিভিন্ন সেবার বিপরীতে করদাতা শনাক্তকরণ নম্বর-টিআইএন বাধ্যতামূলক করা। চার. টিআইএনধারীদের আয়কর বিবরণী বা রিটার্ন দাখিলের আওতায় আনা। পাঁচ. আগামী ২০২১ সালের মধ্যে এক কোটি করদাতা সৃষ্টি করা। ছয়. হয়রানি ও ভীতি দূর করে কর প্রদানে নাগরিকদের মধ্যে স্বতঃস্ফূর্ততা ও আস্থার ভাব ফিরিয়ে আনা।

তিনি বাজেট পেশের পর কিছু পণ্যের দাম বৃদ্ধি প্রসঙ্গে বলেন, প্রস্তাবিত বাজেটে সাধারণ মানুষকে বেশি চাপ দেওয়া হবে না। মাত্র ৩ থেকে ৪টি খাতে পণ্যের দাম বাড়বে। এর মধ্যে চিনিতে ৪ থেকে ৫ টাকা দাম বাড়বে। কারণ, এবার ১৫টি চিনির মিল টিকিয়ে রাখতে বাজেটে নজর দেওয়া হয়েছে। এসব মিলে ১৫ হাজার লোকের কর্মসংস্থান জড়িত। আর সব মিলিয়ে এই খাতে এক লাখ লোক নির্ভরশীল। এর সঙ্গে আছেন আখচাষিরাও।

আবার সয়াবিন তেলে আগে প্রদেয় ভ্যাট ফেরত পেতেন ব্যবসায়ীরা। এবার সয়াবিন তেল উৎপাদন পর্যায়ে ভ্যাট আরোপ করেছি। ফলে প্রতি লিটার সয়াবিন তেলের দাম ২ থেকে ৩ টাকা পর্যন্ত বাড়তে পারে। এর সঙ্গে মসলার ওপর ৫ শতাংশ কর বসানোর কারণে দাম সামান্য বাড়তে পারে। এতে সব প্রকার দ্রব্যমূল্যে চাপ পড়বে না। গুঁড়া দুধ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, গুঁড়া দুধ প্রকৃতপক্ষে বাচ্চাদের খাবার নয়। শিশুদের জন্য যেসব নির্দিষ্ট দুধ আমদানি হয়, সেখানে কোনো কর আরোপ করা হয়নি। ফলে শিশুদের গুঁড়া দুধের দাম বৃদ্ধির কোনো কারণ নেই। কিন্তু সবার মনে রাখা উচিত যে- দেশে মিল্কভিটা খুব ভালো মানের দুধ উৎপাদন করে। অনেক খামারি প্রচুর দুধ উৎপাদন করছেন, কিন্তু যেভাবে দুধ উৎপাদন হচ্ছে, সেভাবে দাম পাচ্ছে না তারা। ফলে মিল্কভিটাসহ অন্য খামারিরা নিরুৎসাহিত হচ্ছে। তাদের উৎসাহ ধরে রাখতে বড়দের গুঁড়া দুধ আমদানিতে নামমাত্র করারোপ করা হয়েছে।

প্রস্তাবিত বাজেটে আলাপ-আলোচনার ভিত্তিতে কোন ধরনের সংযোজন-বিয়োজন হতে পারে- এমন প্রশ্নের জবাবে এনবিআর চেয়ারম্যান বলেন- প্রতি বছরই প্রস্তাবিত বাজেট চূড়ান্তকরণের সময় কিছু নতুন যুক্ত হয়, কিছু বাদ পড়ে, আবার কিছু বিষয়ে স্পষ্টকরণ করা হয়। আসলে বাজেট নিয়ে সংসদে আইনপ্রণেতারা কী বলেন, তার ওপর নির্ভর করছে কী পরিবর্তন আসবে।

বাড়ি ভাড়ার ওপর ৫ শতাংশ উৎসে কর আরোপ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, প্রস্তাবিত বাজেটে সব ক্ষেত্রে এই কর আরোপ করা হয়নি। ফলে একজন সাধারণ মানুষ পরিবার-পরিজন নিয়ে যে বাসা বা বাড়ি ভাড়া নেবেন, সেখানে উৎসে কর প্রযোজ্য হবে না। কিন্তু কোনো কোম্পানি ব্যবসায়িক বা প্রাতিষ্ঠানিক কাজে ব্যবহৃত হবে, এমন বাড়ি, ফ্ল্যাট, অ্যাপার্টমেন্টের ভাড়া প্রদানের ক্ষেত্রে বাড়িওয়ালাকে ভাড়ার অর্থ প্রদানের সময় ৫ শতাংশ উৎসে কর কর্তনের প্রস্তাব করা হয়েছে।

সোনা চোরাচালান ও অর্থ পাচার প্রতিরোধে নেওয়া পদক্ষেপ সম্পর্কে তিনি বলেন, চোরাচালান প্রতিরোধের লক্ষ্যে বাণিজ্যিকভাবে সোনা আমদানিতে শুল্ক কমানো হয়েছে। এখন ব্যবসায়ীরা নির্ধারিত ফি দিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে লাইসেন্স নিয়ে সোনা আমদানি করতে পারবেন। ফলে সোনা চোরাচালান কমে আসবে বলে মনে করছে সরকার। পাশাপাশি আগামী সপ্তাহে ব্যবসায়ীদের কাছে থাকা সব প্রকার সোনা বৈধ করতে করমেলা হচ্ছে। এতে প্রতি তোলা সোনা বৈধ করা যাবে মাত্র এক হাজার টাকা কর দিয়ে। আশা করছি ব্যবসায়ীরা এই সুযোগ নিয়ে চোরাচালানে আসা সোনা বৈধ করবেন। তার দাবি, আগামী দিনগুলোতে আমদানি-রপ্তানি বাণিজ্যে মিথ্যা ঘোষণা বন্ধ করা যাবে। বিশেষ করে পণ্য স্ক্যানিং মেশিন দিয়ে চেকিং করে। প্রস্তাবিত বাজেটে শুল্কমুক্ত পণ্য আমদানি ব্যবস্থা বন্ডেড ওয়্যারহাউস সুবিধার অপব্যবহার বন্ধে নেওয়া পদক্ষেপ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে এনবিআর চেয়ারম্যান বলেন, রপ্তানির স্বার্থে সুতা, কাপড় ও কাগজ আমদানিতে নতুন কর আরোপ করিনি। তবে বন্ড সুবিধার আড়ালে চোরাচালান ও অপব্যবহার বন্ধে ব্যাপক নজরদারি বাড়ানো হবে। ইতিমধ্যে ১৬০টি বন্ড লাইসেন্স বাতিলের প্রক্রিয়া শুরু করেছি। এ ছাড়া যারা অবৈধভাবে ব্যবসা করছে, তাদের কোনো ছাড় দেওয়া হবে না। বন্ডের পণ্য বিক্রি করতে যেসব অবৈধ মার্কেট তৈরি হয়েছে, তাদের সতর্ক করা হয়েছে। আগামীতে বন্ডের পণ্য অবৈধভাবে কেউ বাজারজাত করলে, সব প্রকার কর সুদে-আসলে আদায় করে, চোরাকারবারিদের জেল ও জরিমানা নিশ্চিত করা হবে। বাজেটের প্রভাব আবাসন খাতে কেমন পড়তে পারে, এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, আবাসন খাতে যে অপ্রদর্শিত অর্থ বিনিয়োগের সুবিধা দিয়েছি, তা আগেও ছিল। কিন্তু আগে করের পরিমাণ ও রেজিস্ট্রেশন খরচ বেশি হওয়াতে ক্রেতারা সাড়া দেয়নি। তাই এবার করহার কমিয়ে দেওয়া হয়েছে। একই সঙ্গে আবাসন খাতে অপ্রদর্শিত অর্থের বিনিয়োগ নিয়ে কেউ কোনো প্রশ্ন করবে না, এটাও নিশ্চিত করেছি। একই সুবিধা অর্থনৈতিক অঞ্চল ও হাইটেক পার্কে শিল্প স্থাপনের জন্য বিনিয়োগকারীদের দেওয়া হয়েছে। এনবিআর চেয়ারম্যানের কাছে প্রশ্ন ছিল- এত বড় বাজেটে রাজস্ব আয়ের লক্ষ্য অর্জন হবে কিনা- তিনি বলেন, প্রতিবছর বাজেট যত বড় হবে, রাজস্ব আয়ের টার্গেটও তত বেশি থাকবে। এই টার্গেট অর্জনের আপ্রাণ চেষ্টা থাকবে এনবিআরের। ভ্যাট ফাঁকি ঠেকানোর উদ্যোগের কথা তুলে ধরে তিনি বলেন, সব দ্রব্যের ওপর সাধারণ মানুষ ভ্যাট দেয়, অনেক সময় কিছু ব্যবসায়ী এই ভ্যাটকেও নিজেদের লাভের অংশ ধরে নেয়। এজন্য আমরা আগামীতে ইলেকট্র্রনিক ফিসক্যাল ডিভাইস বা ইএফডি বাধ্যতামূলকভাবে বসাব। এটা করতে আগামী এক বছর সময় লাগবে। এ বছর নতুন ভ্যাট আইন বাস্তবায়ন করা হবে। এজন্য ব্যবসায়ীদের বেশ কিছু ছাড়ও দেওয়া হয়েছে।

এই বিভাগের আরও খবর
দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়
দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
তত্ত্বাবধায়কে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে
তত্ত্বাবধায়কে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
সর্বশেষ খবর
ফের ইনজুরিতে মাঠের বাইরে পালমার
ফের ইনজুরিতে মাঠের বাইরে পালমার

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণের নির্দেশনা
ভূমিকম্পে ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণের নির্দেশনা

৩ মিনিট আগে | জাতীয়

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখরিত চর বিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখরিত চর বিজয়

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেড় যুগ পর বাগেরহাটে রেড ক্রিসেন্ট সোসাটির নির্বাচন
দেড় যুগ পর বাগেরহাটে রেড ক্রিসেন্ট সোসাটির নির্বাচন

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

৩৪ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

চ্যাটজিপিটির গ্রুপ চ্যাট এখন সারা বিশ্বের ব্যবহারকারীদের জন্য উন্মুক্ত
চ্যাটজিপিটির গ্রুপ চ্যাট এখন সারা বিশ্বের ব্যবহারকারীদের জন্য উন্মুক্ত

৩৫ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‌‘শান্তিপূর্ণ নির্বাচন আয়োজনে সশস্ত্র বাহিনীকে সর্বোচ্চ দক্ষতা-পেশাদারিত্ব দেখাতে হবে’
‌‘শান্তিপূর্ণ নির্বাচন আয়োজনে সশস্ত্র বাহিনীকে সর্বোচ্চ দক্ষতা-পেশাদারিত্ব দেখাতে হবে’

৪০ মিনিট আগে | জাতীয়

পুরস্কার নিতে ভেনেজুয়েলা ছাড়লে পলাতক হবেন মাচাদো
পুরস্কার নিতে ভেনেজুয়েলা ছাড়লে পলাতক হবেন মাচাদো

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল বৃদ্ধ ও কিশোরের
ঝিনাইদহে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল বৃদ্ধ ও কিশোরের

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় যুবক নিহত
সড়ক দুর্ঘটনায় যুবক নিহত

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

খাগড়াছড়িতে উদ্যোক্তা উন্নয়ন প্রশিক্ষণ
খাগড়াছড়িতে উদ্যোক্তা উন্নয়ন প্রশিক্ষণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নরসিংদীতে ভূমিকম্পে বাবা-ছেলেসহ তিনজনের মৃত্যু, অর্ধশতাধিক আহত
নরসিংদীতে ভূমিকম্পে বাবা-ছেলেসহ তিনজনের মৃত্যু, অর্ধশতাধিক আহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে ভূমিকম্পে বৈদ্যুতিক তারের ঘর্ষণে তুলা কারখানায় আগুন
নারায়ণগঞ্জে ভূমিকম্পে বৈদ্যুতিক তারের ঘর্ষণে তুলা কারখানায় আগুন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদের দক্ষিণ মেরুতে পানির খোঁজ বিজ্ঞানীদের যুগান্তকারী অভিযান
চাঁদের দক্ষিণ মেরুতে পানির খোঁজ বিজ্ঞানীদের যুগান্তকারী অভিযান

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ভূমিকম্পে শেকৃবির ৩ হলে বড় ফাটল
ভূমিকম্পে শেকৃবির ৩ হলে বড় ফাটল

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দুবাই এয়ার শোতে ভেঙে পড়ল ভারতের তেজস, পাইলট নিহত
দুবাই এয়ার শোতে ভেঙে পড়ল ভারতের তেজস, পাইলট নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাটমোহরে রেললাইনে ট্রেনের ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু
চাটমোহরে রেললাইনে ট্রেনের ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পে হতাহতদের জন্য তারেক রহমানের শোক
ভূমিকম্পে হতাহতদের জন্য তারেক রহমানের শোক

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের ৩ ক্রিকেটার
আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের ৩ ক্রিকেটার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুবাইয়ে তেজস যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়ে পাইলট নিহত
দুবাইয়ে তেজস যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়ে পাইলট নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বসুন্ধরা শুভসংঘের বই উপহার পেল ময়মনসিংহের পাঠগৃহ ক্যাফে
বসুন্ধরা শুভসংঘের বই উপহার পেল ময়মনসিংহের পাঠগৃহ ক্যাফে

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সেনাকুঞ্জে বেগম খালেদা জিয়া
সেনাকুঞ্জে বেগম খালেদা জিয়া

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে গুলির মামলায় আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
চট্টগ্রামে গুলির মামলায় আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভূমিকম্পে আহতদের চিকিৎসায় নিয়ে স্বাস্থ্য উপদেষ্টার নির্দেশনা
ভূমিকম্পে আহতদের চিকিৎসায় নিয়ে স্বাস্থ্য উপদেষ্টার নির্দেশনা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাইবান্ধা স্টেডিয়াম পরিদর্শনে বিসিবি পরিচালক আসিফ আকবর
গাইবান্ধা স্টেডিয়াম পরিদর্শনে বিসিবি পরিচালক আসিফ আকবর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩০ নভেম্বর থেকে ফের কর্মবিরতির ঘোষণা প্রাথমিকের শিক্ষকদের
৩০ নভেম্বর থেকে ফের কর্মবিরতির ঘোষণা প্রাথমিকের শিক্ষকদের

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প: সোনারগাঁয়ে প্লাস্টিক গোডাউনে আগুন, আহত ২
ভূমিকম্প: সোনারগাঁয়ে প্লাস্টিক গোডাউনে আগুন, আহত ২

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘সাইয়ারা’ নায়িকার সঙ্গে প্রেমের গুঞ্জন, মুখ খুললেন নায়ক
‘সাইয়ারা’ নায়িকার সঙ্গে প্রেমের গুঞ্জন, মুখ খুললেন নায়ক

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইরানের পারমাণু ইস্যুর রাজনৈতিক সমাধান চায় রাশিয়া
ইরানের পারমাণু ইস্যুর রাজনৈতিক সমাধান চায় রাশিয়া

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক
সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ
তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড
নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্র মিলে তৈরি করছে শান্তিচুক্তির খসড়া, বিপাকে ইউক্রেন
রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্র মিলে তৈরি করছে শান্তিচুক্তির খসড়া, বিপাকে ইউক্রেন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সেনাকুঞ্জে বেগম খালেদা জিয়া
সেনাকুঞ্জে বেগম খালেদা জিয়া

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প
ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প

পূর্ব-পশ্চিম

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট
রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট

পেছনের পৃষ্ঠা

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক
হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক

মাঠে ময়দানে

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা
কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা

শোবিজ

মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি
মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার

সম্পাদকীয়

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা