শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৭ জুন, ২০১৯

সাক্ষাৎকারে এনবিআর চেয়ারম্যান মো. মোশাররফ হোসেন ভূঁইয়া

বাজেটে দুর্বলতা নেই রাজস্ব আয় বাড়বে বাস্তবায়নই চ্যালেঞ্জ

রুহুল আমিন রাসেল
প্রিন্ট ভার্সন
বাজেটে দুর্বলতা নেই রাজস্ব আয় বাড়বে বাস্তবায়নই চ্যালেঞ্জ

প্রস্তাবিত বাজেটে কোনো দুর্বলতা নেই বলে মনে করেন জাতীয় রাজস্ব বোর্ড-এনবিআর চেয়ারম্যান মো. মোশাররফ হোসেন ভূঁইয়া। তিনি বলেছেন, এবার চ্যালেঞ্জ হলো বাজেট বাস্তবায়ন। এতে রাজস্ব আয় বাড়বে। অপ্রদর্শিত অর্থে সুবিধা দেওয়ার কারণে আবাসন খাত ও শিল্পে বিনিয়োগ বাড়বে। আগামী ২০২১ সালের মধ্যে করদাতার সংখ্যা এক কোটিতে পৌঁছে কর-জিডিপির অনুপাত ১৫ শতাংশে উন্নীত করতে চাই।

অর্থ মন্ত্রণালয়ের অভ্যন্তরীণ সম্পদ বিভাগ-আইআরডির এই জ্যেষ্ঠ সচিবের মতে, সংস্কার হলে রাজস্ব আয় বাড়ে, এবারও বাড়বে। এই লক্ষ্যে এনবিআরের জনবল দ্বিগুণ করব। রাজস্ব আয় বাড়াতে করদাতাদের ভীতি দূর করা হবে। নতুন ভ্যাট আইনে ব্যবসায়ীদের সুবিধা দেওয়া হয়েছে। দেশীয় শিল্প এবং রপ্তানি খাতেও সুবিধা দিয়েছি। তারপরও বন্ডেড ওয়্যারহাউস সুবিধার নামে যারা অবৈধ ব্যবসা করছে, তাদের জেল-জরিমানাসহ অন্যান্য দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি নিশ্চিত করা হবে।

গতকাল রাজধানীর সেগুনবাগিচার রাজস্ব ভবনে ২০১৯-২০২০ অর্থবছরের প্রস্তাবিত জাতীয় বাজেট নিয়ে বাংলাদেশ প্রতিদিনকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে এসব কথা বলেন এনবিআর চেয়ারম্যান মো. মোশাররফ হোসেন ভূঁইয়া। তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অর্থনীতিতে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর ডিগ্রিধারী এবং বিসিএস ৮১ ব্যাচের অভিজ্ঞতাপূর্ণ একজন গুরুত্বপূর্ণ আমলা। দীর্ঘ কর্মজীবনে অর্থ, শিল্প, বাণিজ্য, শিক্ষা মন্ত্রণালয়, বাংলাদেশ অর্থনৈতিক অঞ্চল কর্তৃপক্ষ-বেজা এবং প্রাইভেটাইজেশন কমিশনসহ সরকারের বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ মন্ত্রণালয়, বিভাগ ও সংস্থাগুলোতে অভিজ্ঞতার স্বাক্ষর রেখেছেন। তিনি বিগত ২০১৮ সালের ৪ জানুয়ারি থেকে এনবিআরে চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন।

মো. মোশাররফ হোসেন ভূঁইয়ার মতে, বিগত এক দশকে রাজস্ব আয়ের প্রবৃদ্ধি মোটামুটি ভালো। কর-জিডিপির অনুপাতও ক্রমান্বয়ে বাড়ছে। অভ্যন্তরীণ রাজস্ব আয় বাড়ানোর লক্ষ্যে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ কর আদায়ে বিভিন্ন সংস্কারমূলক পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে এক. করজাল বাড়াতে জরিপ পরিচালনা করা। দুই. প্রশাসনিক সংস্কার। তিন. বিভিন্ন সেবার বিপরীতে করদাতা শনাক্তকরণ নম্বর-টিআইএন বাধ্যতামূলক করা। চার. টিআইএনধারীদের আয়কর বিবরণী বা রিটার্ন দাখিলের আওতায় আনা। পাঁচ. আগামী ২০২১ সালের মধ্যে এক কোটি করদাতা সৃষ্টি করা। ছয়. হয়রানি ও ভীতি দূর করে কর প্রদানে নাগরিকদের মধ্যে স্বতঃস্ফূর্ততা ও আস্থার ভাব ফিরিয়ে আনা।

তিনি বাজেট পেশের পর কিছু পণ্যের দাম বৃদ্ধি প্রসঙ্গে বলেন, প্রস্তাবিত বাজেটে সাধারণ মানুষকে বেশি চাপ দেওয়া হবে না। মাত্র ৩ থেকে ৪টি খাতে পণ্যের দাম বাড়বে। এর মধ্যে চিনিতে ৪ থেকে ৫ টাকা দাম বাড়বে। কারণ, এবার ১৫টি চিনির মিল টিকিয়ে রাখতে বাজেটে নজর দেওয়া হয়েছে। এসব মিলে ১৫ হাজার লোকের কর্মসংস্থান জড়িত। আর সব মিলিয়ে এই খাতে এক লাখ লোক নির্ভরশীল। এর সঙ্গে আছেন আখচাষিরাও।

আবার সয়াবিন তেলে আগে প্রদেয় ভ্যাট ফেরত পেতেন ব্যবসায়ীরা। এবার সয়াবিন তেল উৎপাদন পর্যায়ে ভ্যাট আরোপ করেছি। ফলে প্রতি লিটার সয়াবিন তেলের দাম ২ থেকে ৩ টাকা পর্যন্ত বাড়তে পারে। এর সঙ্গে মসলার ওপর ৫ শতাংশ কর বসানোর কারণে দাম সামান্য বাড়তে পারে। এতে সব প্রকার দ্রব্যমূল্যে চাপ পড়বে না। গুঁড়া দুধ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, গুঁড়া দুধ প্রকৃতপক্ষে বাচ্চাদের খাবার নয়। শিশুদের জন্য যেসব নির্দিষ্ট দুধ আমদানি হয়, সেখানে কোনো কর আরোপ করা হয়নি। ফলে শিশুদের গুঁড়া দুধের দাম বৃদ্ধির কোনো কারণ নেই। কিন্তু সবার মনে রাখা উচিত যে- দেশে মিল্কভিটা খুব ভালো মানের দুধ উৎপাদন করে। অনেক খামারি প্রচুর দুধ উৎপাদন করছেন, কিন্তু যেভাবে দুধ উৎপাদন হচ্ছে, সেভাবে দাম পাচ্ছে না তারা। ফলে মিল্কভিটাসহ অন্য খামারিরা নিরুৎসাহিত হচ্ছে। তাদের উৎসাহ ধরে রাখতে বড়দের গুঁড়া দুধ আমদানিতে নামমাত্র করারোপ করা হয়েছে।

প্রস্তাবিত বাজেটে আলাপ-আলোচনার ভিত্তিতে কোন ধরনের সংযোজন-বিয়োজন হতে পারে- এমন প্রশ্নের জবাবে এনবিআর চেয়ারম্যান বলেন- প্রতি বছরই প্রস্তাবিত বাজেট চূড়ান্তকরণের সময় কিছু নতুন যুক্ত হয়, কিছু বাদ পড়ে, আবার কিছু বিষয়ে স্পষ্টকরণ করা হয়। আসলে বাজেট নিয়ে সংসদে আইনপ্রণেতারা কী বলেন, তার ওপর নির্ভর করছে কী পরিবর্তন আসবে।

বাড়ি ভাড়ার ওপর ৫ শতাংশ উৎসে কর আরোপ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, প্রস্তাবিত বাজেটে সব ক্ষেত্রে এই কর আরোপ করা হয়নি। ফলে একজন সাধারণ মানুষ পরিবার-পরিজন নিয়ে যে বাসা বা বাড়ি ভাড়া নেবেন, সেখানে উৎসে কর প্রযোজ্য হবে না। কিন্তু কোনো কোম্পানি ব্যবসায়িক বা প্রাতিষ্ঠানিক কাজে ব্যবহৃত হবে, এমন বাড়ি, ফ্ল্যাট, অ্যাপার্টমেন্টের ভাড়া প্রদানের ক্ষেত্রে বাড়িওয়ালাকে ভাড়ার অর্থ প্রদানের সময় ৫ শতাংশ উৎসে কর কর্তনের প্রস্তাব করা হয়েছে।

সোনা চোরাচালান ও অর্থ পাচার প্রতিরোধে নেওয়া পদক্ষেপ সম্পর্কে তিনি বলেন, চোরাচালান প্রতিরোধের লক্ষ্যে বাণিজ্যিকভাবে সোনা আমদানিতে শুল্ক কমানো হয়েছে। এখন ব্যবসায়ীরা নির্ধারিত ফি দিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে লাইসেন্স নিয়ে সোনা আমদানি করতে পারবেন। ফলে সোনা চোরাচালান কমে আসবে বলে মনে করছে সরকার। পাশাপাশি আগামী সপ্তাহে ব্যবসায়ীদের কাছে থাকা সব প্রকার সোনা বৈধ করতে করমেলা হচ্ছে। এতে প্রতি তোলা সোনা বৈধ করা যাবে মাত্র এক হাজার টাকা কর দিয়ে। আশা করছি ব্যবসায়ীরা এই সুযোগ নিয়ে চোরাচালানে আসা সোনা বৈধ করবেন। তার দাবি, আগামী দিনগুলোতে আমদানি-রপ্তানি বাণিজ্যে মিথ্যা ঘোষণা বন্ধ করা যাবে। বিশেষ করে পণ্য স্ক্যানিং মেশিন দিয়ে চেকিং করে। প্রস্তাবিত বাজেটে শুল্কমুক্ত পণ্য আমদানি ব্যবস্থা বন্ডেড ওয়্যারহাউস সুবিধার অপব্যবহার বন্ধে নেওয়া পদক্ষেপ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে এনবিআর চেয়ারম্যান বলেন, রপ্তানির স্বার্থে সুতা, কাপড় ও কাগজ আমদানিতে নতুন কর আরোপ করিনি। তবে বন্ড সুবিধার আড়ালে চোরাচালান ও অপব্যবহার বন্ধে ব্যাপক নজরদারি বাড়ানো হবে। ইতিমধ্যে ১৬০টি বন্ড লাইসেন্স বাতিলের প্রক্রিয়া শুরু করেছি। এ ছাড়া যারা অবৈধভাবে ব্যবসা করছে, তাদের কোনো ছাড় দেওয়া হবে না। বন্ডের পণ্য বিক্রি করতে যেসব অবৈধ মার্কেট তৈরি হয়েছে, তাদের সতর্ক করা হয়েছে। আগামীতে বন্ডের পণ্য অবৈধভাবে কেউ বাজারজাত করলে, সব প্রকার কর সুদে-আসলে আদায় করে, চোরাকারবারিদের জেল ও জরিমানা নিশ্চিত করা হবে। বাজেটের প্রভাব আবাসন খাতে কেমন পড়তে পারে, এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, আবাসন খাতে যে অপ্রদর্শিত অর্থ বিনিয়োগের সুবিধা দিয়েছি, তা আগেও ছিল। কিন্তু আগে করের পরিমাণ ও রেজিস্ট্রেশন খরচ বেশি হওয়াতে ক্রেতারা সাড়া দেয়নি। তাই এবার করহার কমিয়ে দেওয়া হয়েছে। একই সঙ্গে আবাসন খাতে অপ্রদর্শিত অর্থের বিনিয়োগ নিয়ে কেউ কোনো প্রশ্ন করবে না, এটাও নিশ্চিত করেছি। একই সুবিধা অর্থনৈতিক অঞ্চল ও হাইটেক পার্কে শিল্প স্থাপনের জন্য বিনিয়োগকারীদের দেওয়া হয়েছে। এনবিআর চেয়ারম্যানের কাছে প্রশ্ন ছিল- এত বড় বাজেটে রাজস্ব আয়ের লক্ষ্য অর্জন হবে কিনা- তিনি বলেন, প্রতিবছর বাজেট যত বড় হবে, রাজস্ব আয়ের টার্গেটও তত বেশি থাকবে। এই টার্গেট অর্জনের আপ্রাণ চেষ্টা থাকবে এনবিআরের। ভ্যাট ফাঁকি ঠেকানোর উদ্যোগের কথা তুলে ধরে তিনি বলেন, সব দ্রব্যের ওপর সাধারণ মানুষ ভ্যাট দেয়, অনেক সময় কিছু ব্যবসায়ী এই ভ্যাটকেও নিজেদের লাভের অংশ ধরে নেয়। এজন্য আমরা আগামীতে ইলেকট্র্রনিক ফিসক্যাল ডিভাইস বা ইএফডি বাধ্যতামূলকভাবে বসাব। এটা করতে আগামী এক বছর সময় লাগবে। এ বছর নতুন ভ্যাট আইন বাস্তবায়ন করা হবে। এজন্য ব্যবসায়ীদের বেশ কিছু ছাড়ও দেওয়া হয়েছে।

এই বিভাগের আরও খবর
মিরপুর টেস্টে চালকের আসনে বাংলাদেশ
মিরপুর টেস্টে চালকের আসনে বাংলাদেশ
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ডিবি হেফাজতে আসামির মৃত্যু তদন্ত কমিটি
ডিবি হেফাজতে আসামির মৃত্যু তদন্ত কমিটি
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
পুরোনো ভবনগুলো কোড মানেনি
পুরোনো ভবনগুলো কোড মানেনি
ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে থাকবে বিএনপি
ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে থাকবে বিএনপি
১৪ বছর ধরে বিকল অগ্রিম সংকেত দেওয়া যন্ত্র
১৪ বছর ধরে বিকল অগ্রিম সংকেত দেওয়া যন্ত্র
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
সর্বশেষ খবর
আওয়ামী লীগের হাতে কোনদিন গণতন্ত্র নিরাপদ ছিল না: মঈন খান
আওয়ামী লীগের হাতে কোনদিন গণতন্ত্র নিরাপদ ছিল না: মঈন খান

২ মিনিট আগে | রাজনীতি

নাটোর সদর আসনে জামায়াতের নির্বাচনী শোডাউন
নাটোর সদর আসনে জামায়াতের নির্বাচনী শোডাউন

৫ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

সারাদেশে রাতের তাপমাত্রা আরও কমতে পারে
সারাদেশে রাতের তাপমাত্রা আরও কমতে পারে

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

নোয়াখালীতে প্রয়াত ১০৯ বিএনপি নেতাকর্মীর পরিবারকে ক্রেস্ট ও সংবর্ধনা
নোয়াখালীতে প্রয়াত ১০৯ বিএনপি নেতাকর্মীর পরিবারকে ক্রেস্ট ও সংবর্ধনা

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পদ ফিরে পেলে বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক শিরীন
পদ ফিরে পেলে বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক শিরীন

১৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

তারেক রহমানের নেতৃত্বে বাংলাদেশ বিনির্মাণে ধানের শীষের বিকল্প নেই: দুলু
তারেক রহমানের নেতৃত্বে বাংলাদেশ বিনির্মাণে ধানের শীষের বিকল্প নেই: দুলু

১৭ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ঝিনাইদহে কৃষক সমাবেশ
ঝিনাইদহে কৃষক সমাবেশ

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভাঙ্গায় পৃথক সংঘর্ষে আহত ২৫
ভাঙ্গায় পৃথক সংঘর্ষে আহত ২৫

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নবীনগরে বিএনপির জনসমাবেশ
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নবীনগরে বিএনপির জনসমাবেশ

২৪ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

২৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

ত্রিদেশীয় নারী ফুটবল সিরিজ ২৬ নভেম্বর, দেখা যাবে ১০০ টাকায়
ত্রিদেশীয় নারী ফুটবল সিরিজ ২৬ নভেম্বর, দেখা যাবে ১০০ টাকায়

২৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

৫ গোলের বড় জয় দিয়ে এশিয়ান কাপ বাছাই শুরু বাংলাদেশের
৫ গোলের বড় জয় দিয়ে এশিয়ান কাপ বাছাই শুরু বাংলাদেশের

৩০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ভারতীয় পিয়াজ ভর্তি ট্রাকসহ গ্রেফতার ৩
সিলেটে ভারতীয় পিয়াজ ভর্তি ট্রাকসহ গ্রেফতার ৩

৩১ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

হুমকির ঘটনায় ওপেনএআইয়ের সানফ্রান্সিসকো অফিসে নিরাপত্তা জোরদার
হুমকির ঘটনায় ওপেনএআইয়ের সানফ্রান্সিসকো অফিসে নিরাপত্তা জোরদার

৩৭ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বিসিএস পরীক্ষা পেছানোর দাবিতে রাবি শিক্ষার্থীদের রেললাইন অবরোধ
বিসিএস পরীক্ষা পেছানোর দাবিতে রাবি শিক্ষার্থীদের রেললাইন অবরোধ

৫০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

দৌলতপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারকে তারেক রহমানের আর্থিক সহযোগিতা
দৌলতপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারকে তারেক রহমানের আর্থিক সহযোগিতা

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

৫৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

মুন্সীগঞ্জে সড়ক মেরামতের দাবিতে বিক্ষোভ
মুন্সীগঞ্জে সড়ক মেরামতের দাবিতে বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি ক্ষমতায় থাকলে নারীরা সুরক্ষিত থাকে: শামা ওবায়েদ
বিএনপি ক্ষমতায় থাকলে নারীরা সুরক্ষিত থাকে: শামা ওবায়েদ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘ধানের শীষ বিজয়ী হলে নতুন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী হবেন তারেক রহমান’
‘ধানের শীষ বিজয়ী হলে নতুন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী হবেন তারেক রহমান’

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নিখোঁজের তিন দিন পর ধানক্ষেতে মিলল কৃষকের মরদেহ
নিখোঁজের তিন দিন পর ধানক্ষেতে মিলল কৃষকের মরদেহ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় মাদক বুপ্রেনরফিনসহ গ্রেফতার ১
বগুড়ায় মাদক বুপ্রেনরফিনসহ গ্রেফতার ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঐক্যবদ্ধ থাকলে ধানের শীষকে কেউ হারাতে পারবে না: চট্টগ্রামে ইসরাফিল
ঐক্যবদ্ধ থাকলে ধানের শীষকে কেউ হারাতে পারবে না: চট্টগ্রামে ইসরাফিল

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বোয়ালমারীতে যুবকের লাশ উদ্ধার
বোয়ালমারীতে যুবকের লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কপ-৩০ চুক্তি ভেস্তে যাওয়ার শঙ্কা
কপ-৩০ চুক্তি ভেস্তে যাওয়ার শঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে আইসিটি-বিষয়ক মাস্টার ট্রেইনার প্রশিক্ষণ শুরু
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে আইসিটি-বিষয়ক মাস্টার ট্রেইনার প্রশিক্ষণ শুরু

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

'তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে প্রতিটি পরিবারের হাতে ফ্যামিলি কার্ড দেওয়া হবে'
'তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে প্রতিটি পরিবারের হাতে ফ্যামিলি কার্ড দেওয়া হবে'

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিচারপ্রার্থীদের দুর্ভোগ লাঘবে চালু হচ্ছে ‘ই-ফ্যামেলি কোর্ট’
বিচারপ্রার্থীদের দুর্ভোগ লাঘবে চালু হচ্ছে ‘ই-ফ্যামেলি কোর্ট’

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কোষের বার্ধক্য থামাতে ন্যানোফ্লাওয়ার প্রযুক্তি উদ্ভাবন
কোষের বার্ধক্য থামাতে ন্যানোফ্লাওয়ার প্রযুক্তি উদ্ভাবন

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

২৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

২২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক
একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

নগর জীবন

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা