শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৭ জুন, ২০১৯

সাক্ষাৎকারে এনবিআর চেয়ারম্যান মো. মোশাররফ হোসেন ভূঁইয়া

বাজেটে দুর্বলতা নেই রাজস্ব আয় বাড়বে বাস্তবায়নই চ্যালেঞ্জ

রুহুল আমিন রাসেল
প্রিন্ট ভার্সন
বাজেটে দুর্বলতা নেই রাজস্ব আয় বাড়বে বাস্তবায়নই চ্যালেঞ্জ

প্রস্তাবিত বাজেটে কোনো দুর্বলতা নেই বলে মনে করেন জাতীয় রাজস্ব বোর্ড-এনবিআর চেয়ারম্যান মো. মোশাররফ হোসেন ভূঁইয়া। তিনি বলেছেন, এবার চ্যালেঞ্জ হলো বাজেট বাস্তবায়ন। এতে রাজস্ব আয় বাড়বে। অপ্রদর্শিত অর্থে সুবিধা দেওয়ার কারণে আবাসন খাত ও শিল্পে বিনিয়োগ বাড়বে। আগামী ২০২১ সালের মধ্যে করদাতার সংখ্যা এক কোটিতে পৌঁছে কর-জিডিপির অনুপাত ১৫ শতাংশে উন্নীত করতে চাই।

অর্থ মন্ত্রণালয়ের অভ্যন্তরীণ সম্পদ বিভাগ-আইআরডির এই জ্যেষ্ঠ সচিবের মতে, সংস্কার হলে রাজস্ব আয় বাড়ে, এবারও বাড়বে। এই লক্ষ্যে এনবিআরের জনবল দ্বিগুণ করব। রাজস্ব আয় বাড়াতে করদাতাদের ভীতি দূর করা হবে। নতুন ভ্যাট আইনে ব্যবসায়ীদের সুবিধা দেওয়া হয়েছে। দেশীয় শিল্প এবং রপ্তানি খাতেও সুবিধা দিয়েছি। তারপরও বন্ডেড ওয়্যারহাউস সুবিধার নামে যারা অবৈধ ব্যবসা করছে, তাদের জেল-জরিমানাসহ অন্যান্য দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি নিশ্চিত করা হবে।

গতকাল রাজধানীর সেগুনবাগিচার রাজস্ব ভবনে ২০১৯-২০২০ অর্থবছরের প্রস্তাবিত জাতীয় বাজেট নিয়ে বাংলাদেশ প্রতিদিনকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে এসব কথা বলেন এনবিআর চেয়ারম্যান মো. মোশাররফ হোসেন ভূঁইয়া। তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অর্থনীতিতে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর ডিগ্রিধারী এবং বিসিএস ৮১ ব্যাচের অভিজ্ঞতাপূর্ণ একজন গুরুত্বপূর্ণ আমলা। দীর্ঘ কর্মজীবনে অর্থ, শিল্প, বাণিজ্য, শিক্ষা মন্ত্রণালয়, বাংলাদেশ অর্থনৈতিক অঞ্চল কর্তৃপক্ষ-বেজা এবং প্রাইভেটাইজেশন কমিশনসহ সরকারের বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ মন্ত্রণালয়, বিভাগ ও সংস্থাগুলোতে অভিজ্ঞতার স্বাক্ষর রেখেছেন। তিনি বিগত ২০১৮ সালের ৪ জানুয়ারি থেকে এনবিআরে চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন।

মো. মোশাররফ হোসেন ভূঁইয়ার মতে, বিগত এক দশকে রাজস্ব আয়ের প্রবৃদ্ধি মোটামুটি ভালো। কর-জিডিপির অনুপাতও ক্রমান্বয়ে বাড়ছে। অভ্যন্তরীণ রাজস্ব আয় বাড়ানোর লক্ষ্যে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ কর আদায়ে বিভিন্ন সংস্কারমূলক পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে এক. করজাল বাড়াতে জরিপ পরিচালনা করা। দুই. প্রশাসনিক সংস্কার। তিন. বিভিন্ন সেবার বিপরীতে করদাতা শনাক্তকরণ নম্বর-টিআইএন বাধ্যতামূলক করা। চার. টিআইএনধারীদের আয়কর বিবরণী বা রিটার্ন দাখিলের আওতায় আনা। পাঁচ. আগামী ২০২১ সালের মধ্যে এক কোটি করদাতা সৃষ্টি করা। ছয়. হয়রানি ও ভীতি দূর করে কর প্রদানে নাগরিকদের মধ্যে স্বতঃস্ফূর্ততা ও আস্থার ভাব ফিরিয়ে আনা।

তিনি বাজেট পেশের পর কিছু পণ্যের দাম বৃদ্ধি প্রসঙ্গে বলেন, প্রস্তাবিত বাজেটে সাধারণ মানুষকে বেশি চাপ দেওয়া হবে না। মাত্র ৩ থেকে ৪টি খাতে পণ্যের দাম বাড়বে। এর মধ্যে চিনিতে ৪ থেকে ৫ টাকা দাম বাড়বে। কারণ, এবার ১৫টি চিনির মিল টিকিয়ে রাখতে বাজেটে নজর দেওয়া হয়েছে। এসব মিলে ১৫ হাজার লোকের কর্মসংস্থান জড়িত। আর সব মিলিয়ে এই খাতে এক লাখ লোক নির্ভরশীল। এর সঙ্গে আছেন আখচাষিরাও।

আবার সয়াবিন তেলে আগে প্রদেয় ভ্যাট ফেরত পেতেন ব্যবসায়ীরা। এবার সয়াবিন তেল উৎপাদন পর্যায়ে ভ্যাট আরোপ করেছি। ফলে প্রতি লিটার সয়াবিন তেলের দাম ২ থেকে ৩ টাকা পর্যন্ত বাড়তে পারে। এর সঙ্গে মসলার ওপর ৫ শতাংশ কর বসানোর কারণে দাম সামান্য বাড়তে পারে। এতে সব প্রকার দ্রব্যমূল্যে চাপ পড়বে না। গুঁড়া দুধ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, গুঁড়া দুধ প্রকৃতপক্ষে বাচ্চাদের খাবার নয়। শিশুদের জন্য যেসব নির্দিষ্ট দুধ আমদানি হয়, সেখানে কোনো কর আরোপ করা হয়নি। ফলে শিশুদের গুঁড়া দুধের দাম বৃদ্ধির কোনো কারণ নেই। কিন্তু সবার মনে রাখা উচিত যে- দেশে মিল্কভিটা খুব ভালো মানের দুধ উৎপাদন করে। অনেক খামারি প্রচুর দুধ উৎপাদন করছেন, কিন্তু যেভাবে দুধ উৎপাদন হচ্ছে, সেভাবে দাম পাচ্ছে না তারা। ফলে মিল্কভিটাসহ অন্য খামারিরা নিরুৎসাহিত হচ্ছে। তাদের উৎসাহ ধরে রাখতে বড়দের গুঁড়া দুধ আমদানিতে নামমাত্র করারোপ করা হয়েছে।

প্রস্তাবিত বাজেটে আলাপ-আলোচনার ভিত্তিতে কোন ধরনের সংযোজন-বিয়োজন হতে পারে- এমন প্রশ্নের জবাবে এনবিআর চেয়ারম্যান বলেন- প্রতি বছরই প্রস্তাবিত বাজেট চূড়ান্তকরণের সময় কিছু নতুন যুক্ত হয়, কিছু বাদ পড়ে, আবার কিছু বিষয়ে স্পষ্টকরণ করা হয়। আসলে বাজেট নিয়ে সংসদে আইনপ্রণেতারা কী বলেন, তার ওপর নির্ভর করছে কী পরিবর্তন আসবে।

বাড়ি ভাড়ার ওপর ৫ শতাংশ উৎসে কর আরোপ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, প্রস্তাবিত বাজেটে সব ক্ষেত্রে এই কর আরোপ করা হয়নি। ফলে একজন সাধারণ মানুষ পরিবার-পরিজন নিয়ে যে বাসা বা বাড়ি ভাড়া নেবেন, সেখানে উৎসে কর প্রযোজ্য হবে না। কিন্তু কোনো কোম্পানি ব্যবসায়িক বা প্রাতিষ্ঠানিক কাজে ব্যবহৃত হবে, এমন বাড়ি, ফ্ল্যাট, অ্যাপার্টমেন্টের ভাড়া প্রদানের ক্ষেত্রে বাড়িওয়ালাকে ভাড়ার অর্থ প্রদানের সময় ৫ শতাংশ উৎসে কর কর্তনের প্রস্তাব করা হয়েছে।

সোনা চোরাচালান ও অর্থ পাচার প্রতিরোধে নেওয়া পদক্ষেপ সম্পর্কে তিনি বলেন, চোরাচালান প্রতিরোধের লক্ষ্যে বাণিজ্যিকভাবে সোনা আমদানিতে শুল্ক কমানো হয়েছে। এখন ব্যবসায়ীরা নির্ধারিত ফি দিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে লাইসেন্স নিয়ে সোনা আমদানি করতে পারবেন। ফলে সোনা চোরাচালান কমে আসবে বলে মনে করছে সরকার। পাশাপাশি আগামী সপ্তাহে ব্যবসায়ীদের কাছে থাকা সব প্রকার সোনা বৈধ করতে করমেলা হচ্ছে। এতে প্রতি তোলা সোনা বৈধ করা যাবে মাত্র এক হাজার টাকা কর দিয়ে। আশা করছি ব্যবসায়ীরা এই সুযোগ নিয়ে চোরাচালানে আসা সোনা বৈধ করবেন। তার দাবি, আগামী দিনগুলোতে আমদানি-রপ্তানি বাণিজ্যে মিথ্যা ঘোষণা বন্ধ করা যাবে। বিশেষ করে পণ্য স্ক্যানিং মেশিন দিয়ে চেকিং করে। প্রস্তাবিত বাজেটে শুল্কমুক্ত পণ্য আমদানি ব্যবস্থা বন্ডেড ওয়্যারহাউস সুবিধার অপব্যবহার বন্ধে নেওয়া পদক্ষেপ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে এনবিআর চেয়ারম্যান বলেন, রপ্তানির স্বার্থে সুতা, কাপড় ও কাগজ আমদানিতে নতুন কর আরোপ করিনি। তবে বন্ড সুবিধার আড়ালে চোরাচালান ও অপব্যবহার বন্ধে ব্যাপক নজরদারি বাড়ানো হবে। ইতিমধ্যে ১৬০টি বন্ড লাইসেন্স বাতিলের প্রক্রিয়া শুরু করেছি। এ ছাড়া যারা অবৈধভাবে ব্যবসা করছে, তাদের কোনো ছাড় দেওয়া হবে না। বন্ডের পণ্য বিক্রি করতে যেসব অবৈধ মার্কেট তৈরি হয়েছে, তাদের সতর্ক করা হয়েছে। আগামীতে বন্ডের পণ্য অবৈধভাবে কেউ বাজারজাত করলে, সব প্রকার কর সুদে-আসলে আদায় করে, চোরাকারবারিদের জেল ও জরিমানা নিশ্চিত করা হবে। বাজেটের প্রভাব আবাসন খাতে কেমন পড়তে পারে, এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, আবাসন খাতে যে অপ্রদর্শিত অর্থ বিনিয়োগের সুবিধা দিয়েছি, তা আগেও ছিল। কিন্তু আগে করের পরিমাণ ও রেজিস্ট্রেশন খরচ বেশি হওয়াতে ক্রেতারা সাড়া দেয়নি। তাই এবার করহার কমিয়ে দেওয়া হয়েছে। একই সঙ্গে আবাসন খাতে অপ্রদর্শিত অর্থের বিনিয়োগ নিয়ে কেউ কোনো প্রশ্ন করবে না, এটাও নিশ্চিত করেছি। একই সুবিধা অর্থনৈতিক অঞ্চল ও হাইটেক পার্কে শিল্প স্থাপনের জন্য বিনিয়োগকারীদের দেওয়া হয়েছে। এনবিআর চেয়ারম্যানের কাছে প্রশ্ন ছিল- এত বড় বাজেটে রাজস্ব আয়ের লক্ষ্য অর্জন হবে কিনা- তিনি বলেন, প্রতিবছর বাজেট যত বড় হবে, রাজস্ব আয়ের টার্গেটও তত বেশি থাকবে। এই টার্গেট অর্জনের আপ্রাণ চেষ্টা থাকবে এনবিআরের। ভ্যাট ফাঁকি ঠেকানোর উদ্যোগের কথা তুলে ধরে তিনি বলেন, সব দ্রব্যের ওপর সাধারণ মানুষ ভ্যাট দেয়, অনেক সময় কিছু ব্যবসায়ী এই ভ্যাটকেও নিজেদের লাভের অংশ ধরে নেয়। এজন্য আমরা আগামীতে ইলেকট্র্রনিক ফিসক্যাল ডিভাইস বা ইএফডি বাধ্যতামূলকভাবে বসাব। এটা করতে আগামী এক বছর সময় লাগবে। এ বছর নতুন ভ্যাট আইন বাস্তবায়ন করা হবে। এজন্য ব্যবসায়ীদের বেশ কিছু ছাড়ও দেওয়া হয়েছে।

এই বিভাগের আরও খবর
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় - চীন
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় - চীন
আন্দোলনে নামার হুঁশিয়ারি মোবাইল ব্যবসায়ীদের
আন্দোলনে নামার হুঁশিয়ারি মোবাইল ব্যবসায়ীদের
তত্ত্বাবধায়ক ফেরা প্রশ্নে আপিলের রায় আজ
তত্ত্বাবধায়ক ফেরা প্রশ্নে আপিলের রায় আজ
সেঞ্চুরিতে শততম টেস্ট রাঙানোর অপেক্ষা
সেঞ্চুরিতে শততম টেস্ট রাঙানোর অপেক্ষা
নারীদের পেছনে রেখে আমরা এগোতে পারব না
নারীদের পেছনে রেখে আমরা এগোতে পারব না
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
ট্রানজিশনাল পিরিয়ডে আছি আমরা
ট্রানজিশনাল পিরিয়ডে আছি আমরা
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
চ্যালেঞ্জ গণভোট আয়োজন
চ্যালেঞ্জ গণভোট আয়োজন
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানিতে রাজনীতিতে উদ্বেগ বাড়ছে
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানিতে রাজনীতিতে উদ্বেগ বাড়ছে
সর্বশেষ খবর
‘সবাইকে সাথে নিয়ে আগামীর শ্রীপুর গড়ে তুলবো’
‘সবাইকে সাথে নিয়ে আগামীর শ্রীপুর গড়ে তুলবো’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ল্যুভরে বসছে আরও ১০০ ক্যামেরা
ল্যুভরে বসছে আরও ১০০ ক্যামেরা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ
রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত
রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা
বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান
তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২
নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা
দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত
গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার
কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা
প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে
বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব
কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস
বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল
৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ
ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু
রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু

৮ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

স্বর্ণের দাম বেড়েছে
স্বর্ণের দাম বেড়েছে

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ
বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ
টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০
মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে ফারিয়ার মানববন্ধন
দিনাজপুরে ফারিয়ার মানববন্ধন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

১৯ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি
নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

১৭ ঘণ্টা আগে | টক শো

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড
জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন
গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বলিভিয়ার ছোট পুকুরে বিরল মাছের সন্ধান
বলিভিয়ার ছোট পুকুরে বিরল মাছের সন্ধান

২১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে
দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে

মাঠে ময়দানে

গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল
গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সতর্ক পাকিস্তান -খাজা আসিফ
ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সতর্ক পাকিস্তান -খাজা আসিফ

পূর্ব-পশ্চিম

অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ
অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ

শোবিজ

বিজেএমসির হাজার কোটির সম্পদ লুটের অভিযোগ
বিজেএমসির হাজার কোটির সম্পদ লুটের অভিযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে ৪ লাখ টাকা ছিনতাই
ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে ৪ লাখ টাকা ছিনতাই

পেছনের পৃষ্ঠা

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

মামলার জালে শোবিজ তারকারা
মামলার জালে শোবিজ তারকারা

শোবিজ