শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৯ জুলাই, ২০১৯ আপডেট:

বরগুনায় আসলে কী হচ্ছে

মূল আসামি নয়ন বন্ড বন্দুকযুদ্ধে নিহত ও প্রধান সাক্ষী মিন্নির রিমান্ড নিয়ে প্রশ্ন প্রভাবশালী খলনায়করা কি ধরাছোঁয়ার বাইরে থাকবে
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা ও বরগুনা প্রতিনিধি
প্রিন্ট ভার্সন
বরগুনায় আসলে কী হচ্ছে

বরগুনায় আলোচিত রিফাত শরীফ হত্যা মামলার এক নম্বর সাক্ষী তার স্ত্রী আয়েশা সিদ্দিকা মিন্নির গ্রেফতার ও রিমান্ড নিয়ে সারা দেশ যখন তোলপাড়, ঠিক তখনই জেলা পুলিশ সুপার (এসপি) মারুফ হোসেন সংবাদ সম্মেলন ডেকে বললেন, খুনের সঙ্গে মিন্নি জড়িত। তাদের জেরার মুখে মিন্নি জড়িত থাকার কথা স্বীকার করেছেন। খুনি নয়ন বন্ড, ফরাজীদের পৃষ্ঠপোষক বরগুনার প্রভাবশালীদের রক্ষায় মিন্নিকে ফাঁসানোর যে আশঙ্কা ছিল এসপির এ সংবাদ সম্মেলনেই তার প্রমাণ মিলল বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা। তিনি মাদক ব্যবসায়ীদের পক্ষে সাফাই গেয়েছেন। রিফাত খুনের পর খুনির পৃষ্ঠপোষক ও অর্থদাতাদের নাম যখন বেরিয়ে আসছিল নানাভাবে, ঠিক তখন থেকেই আশঙ্কার সৃষ্টি। একে একে নানান ঘটনা রহস্যের জন্ম দিতে থাকে। বন্দুকযুদ্ধে প্রধান আসামি নয়ন বন্ডের মৃত্যু, মিন্নির গ্রেফতার চেয়ে নয়নের মা এবং মিন্নির শ্বশুরের হঠাৎ সোচ্চার হওয়া, মিন্নির সঙ্গে খুনি নয়ন বন্ডের প্রেমের গল্প সামনে আনা, পোষ্য অনলাইনের মাধ্যমে কাবিনের কাগজ ছড়িয়ে দেওয়া, বরগুনার দুই প্রভাবশালী রাজনৈতিক ব্যক্তির দৌড়ঝাঁপ এবং মিন্নির গ্রেফতার চেয়ে স্থানীয় এমপিপুত্র অ্যাডভোকেট সুনাম দেবনাথের নেতৃত্বে মানববন্ধন- একে একে এমন সব ঘটনা ঘটতে থাকে। প্রতিদিনই খুনের তদন্তে নিত্যনতুন নাটকীয় মোড় দেওয়ায় সব মহলেই এখন প্রশ্ন- বরগুনায় আসলে হচ্ছেটা কী? তাদের প্রশ্ন- নয়ন বন্ড কেন বন্দুকযুদ্ধে, মিন্নি কেন রিমান্ডে? মিন্নির বাবার অভিযোগ, মিন্নিকে গ্রেফতারের বিষয়টি ষড়যন্ত্র। মামলা ভিন্ন খাতে প্রবাহিত এবং এই খুনের সঙ্গে জড়িতদের আড়াল করার জন্যই এগুলো সাজানো হচ্ছে। তিনি বলেন, ‘এই খুনের নেপথ্যে যারা আছেন তারা খুবই ক্ষমতাশালী ও প্রভাবশালী। তাদের কাছে দুনিয়ার সবই হার মেনে যাবে। আমরা খুবই সাধারণ মানুষ, তাদের কাছে খুবই সামান্য। আমরা তাদের হাতে যে কোনো সময় শেষ হয়ে যেতে পারি। এজন্য মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর কাছে আমার দাবি, আমাদের এ ষড়যন্ত্র থেকে বাঁচান।’ অভিযোগ উঠেছে, যা হচ্ছে এখন, রিফাত হত্যার আসামিদের বিচার নয়, খুনিদের পৃষ্ঠপোষকদের রক্ষা করতেই সবাই ব্যস্ত। চিহ্নিত নয়ন বন্ড কার লোক তা বরগুনা নয়, সারা দেশের মানুষই এখন জানতে পেরেছে। বরগুনার প্রভাবশালী দুই ব্যক্তির নেতৃত্বে যে সিন্ডিকেট ছিল নয়ন বন্ড ছিল সেই সিন্ডিকেটের অন্যতম লাঠিয়াল। এসব বিষয় ধামাচাপা দিতেই যেন ব্যস্ত হয়ে উঠেছে এরা। আর এই রক্ষা করার মূল কাজটি হচ্ছে পুলিশের নেতৃত্বে। এ অবস্থায় দেশের বিশিষ্টজনেরা মামলার ভবিষ্যৎ নিয়ে আশঙ্কা করছেন। তারা বলছেন, প্রভাবশালীরা এতটাই শক্তিশালী যে, মিন্নির পক্ষে আইনজীবী পর্যন্ত কেউ ছিলেন না। আইনজীবী না থাকলে ন্যায়বিচারও পাবেন না মিন্নি। বাংলাদেশ মহিলা পরিষদের সাধারণ সম্পাদক মালেকা বানু বলেছেন, ‘গত কয়েকদিনে যে ঘটনা ঘটেছে তা আসলে বলার মতো নয়। আমরা কোন দিকে যাচ্ছি তা নিয়ে এক ধরনের আশঙ্কা দেখা দিয়েছে। যখন অপরাধীর পক্ষে মানুষ দাঁড়ায়, অথচ সেখানে তাদের দাঁড়ানোর কথা নয়। আর মিন্নিকে যে আসামি করা হয়েছে তা নিয়েও যথেষ্ট প্রশ্ন আছে। এ থেকে সমাজের এক ভয়াবহ চিত্র ফুটে উঠেছে। বরগুনায় যা হয়েছে সে ঘটনার পুরোটাই মানুষের দেখা। সবাই জানে কী হয়েছে। এখানে প্রমাণের আর কিছু নেই। যে বিষয়টি চোখের সামনে ঘটেছে, আমাদের বিচার চাওয়ার বিষয় সেখানে। পেছনের কারণ আবিষ্কার করা এর সঙ্গে কোনোভাবেই সংশ্লিষ্ট নয়।’ আদালতে মিন্নির পক্ষে আইনি সহায়তা না দেওয়ায় তিনি বিস্ময় ও ক্ষোভ প্রকাশ করেন।

মালেকা বানু বলেন, ‘প্রকাশ্যে একজন মানুষকে কুপিয়ে হত্যার সাহস কারা পায়? এর পেছনে কারা থাকতে পারে তা খুলে বলার প্রয়োজন নেই। এটি সবাই জানে, সবাই বুঝতে পারে। কতটা সাহস আর প্রভাব-প্রতিপত্তি থাকলে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে খুনের ঘটনা ঘটানো যায়। এই খুনের ঘটনায় একজন প্রধান সাক্ষীকে আসামি বানানোর বিষয়টি কার আঙ্গুলের ইশারায় হয়েছে তাও বুঝতে কারও বাকি নেই।’

বেসরকারি সংস্থা ‘নিজেরা করি’র সমন্বয়ক মানবাধিকার কর্মী খুশী কবির বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেছেন, ‘ন্যায়বিচার পাওয়া একজন নাগরিকের অধিকার। আর আইনজীবী না দাঁড়ালে তা ন্যায়বিচারের ক্ষেত্রে অন্তরায় হয়। তবে মিন্নির পক্ষে না দাঁড়ানোর কোনো কারণ আমি ব্যক্তিগতভাবে দেখছি না। যখন আমাদের দেশে যুদ্ধাপরাধীদের বিচার হয় তখন যদি তাদের পক্ষে আইনজীবী দাঁড়াতে পারে, সুবর্ণচরে গৃহবধূকে গণধর্ষণের ঘটনায় যখন ধর্ষকদের পক্ষে আইনজীবী দাঁড়াতে পারে, প্রকাশ্যে কুপিয়ে হত্যার ঘটনায় একজন প্রতিষ্ঠিত খুনির পক্ষে দাঁড়াতে পারে তখন অসহায় মিন্নির পক্ষে দাঁড়াতে সমস্যা কোথায়? নিশ্চিয় এর পেছনে প্রভাবশালী মহলের হাত রয়েছে। আমাদের এখানে সবকিছু প্রভাবশালী মহলের ছত্রচ্ছায় হয়ে থাকে। মিন্নির ক্ষেত্রে যা হচ্ছে সেখানে প্রভাবশালীদের হাত রয়েছে। এ বিষয়গুলো সব মানবাধিকার সংগঠন মিলে আমরা গভীরভাবে পর্যবেক্ষণ করছি।’ বিষয়টি যখন জাতীয় পর্যায়ে অত্যন্ত গুরুত্ব পাবে তখন অবশ্যই কোনো না কোনো আইনজীবী দাঁড়াবেন বলে আশা প্রকাশ করেন তিনি। মানবাধিকার আইনজীবী অ্যাডভোকেট সালমা আলী আশঙ্কা প্রকাশ করে বলেছেন, ‘একজন ব্যক্তির পক্ষে আইনজীবী নিয়োজিত না থাকলে তার ন্যায়বিচার পাওয়ার অধিকার ক্ষুণœ হতে পারে। একটা মামলার ক্ষেত্রে দুই পক্ষের সাক্ষীদের বক্তব্য শুনে, বিভিন্ন প্রমাণ পর্যালোচনা করে, দুই পক্ষের সব ধরনের বক্তব্য আলোচনা-পর্যালোচনার মাধ্যমে সিদ্ধান্তে উপনীত হন বিচারক।’ এ রকম একটি মামলার ক্ষেত্রে মিন্নির পক্ষে কোনো আইনজীবী না থাকলে তা কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য বা স্বচ্ছ বিচার হিসেবে গৃহীত হবে না বলেও মনে করেন। বরগুনায় চাঞ্চল্যকর রিফাত শরীফ হত্যা মামলার প্রধান সাক্ষী আয়েশা সিদ্দিকা মিন্নিকে গ্রেফতারের পর গতকাল আদালতে নেওয়া হলে তার পক্ষে কোনো আইনজীবী লড়তে রাজি হননি। মিন্নির বাবা মোজাম্মেল হোসেনের অভিযোগ, প্রভাবশালী মহলের চাপে বরগুনার কোনো আইনজীবী তার মেয়ের পক্ষে লড়তে রাজি হননি। এ প্রেক্ষাপটে মানবাধিকার আইনজীবী সালমা আলী বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘লক্ষ্মীপুরে নুসরাতকে আগুনে পুড়িয়ে মারার ঘটনায় দেখা গেল আসামিপক্ষে ২২ জন আইনজীবী দাঁড়িয়ে গেছেন। অথচ মিন্নির পক্ষে কেউ নেই। মিন্নি পরিস্থিতির শিকার। সে যদি হত্যা পরিকল্পনায় জড়িতও থাকে, তবু সে পরিস্থিতির শিকার হয়ে তা করেছে। সে প্রতিটি ক্ষেত্রে চাপের মুখে থেকে নানা কাজ করতে বাধ্য হয়েছে। যখন রিফাতকে কুপিয়ে হত্যা করা হয় তখন তাকে কেউ সাহায্য করতে আসেনি। এটা কোনোভাবেই মেনে নেওয়া যায় না। আমরা এর প্রতিবাদ জানাচ্ছি। যতক্ষণ না কেউ প্রমাণিত হয় ততক্ষণ কাউকে অপরাধী বলা যাবে না।’ এ ছাড়া মিন্নির পক্ষে দাঁড়ানোর জন্য ঢাকা থেকেও আইনজীবী পাঠানোর চিন্তা করছেন তারা।

এসপির সংবাদ সম্মেলন : বরগুনায় আলোচিত রিফাত শরীফ হত্যায় জড়িত থাকার কথা তার স্ত্রী আয়েশা সিদ্দিকা মিন্নি স্বীকার করেছেন বলে সংবাদ সম্মেলনে দাবি করেছেন পুলিশ সুপার (এসপি) মারুফ হোসেন। মামলার তিন নম্বর আসামি মো. রাশিদুল হাসান রিশান ওরফে রিশান ফরাজীকে (২০) গ্রেফতারের পর গতকাল দুপুরে সংবাদ সম্মেলনে এ কথা জানান তিনি। দুপুর ১২টায় জেলা পুলিশ সুপারের কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে বরগুনার এসপি মারুফ হোসেন বলেন, ‘এ পর্যন্ত গ্রেফতার হওয়া আসামিদের স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি এবং মিন্নির কথা থেকে পাওয়া সুস্পষ্ট তথ্য-উপাত্ত বিশ্লেষণ করে মিন্নিকে এ মামলার আসামি হিসেবে গ্রেফতার করা হয়েছে। মিন্নি এ হত্যাকা-ের বিষয়ে জানতেন। শুরু থেকে এ হত্যাকা-ের সঙ্গে যারা জড়িত ছিলেন, তাদের সঙ্গেও তিনি সম্পৃক্ত ছিলেন। এ হত্যাকা- ঘটাতে যা যা প্রয়োজন, সব ধরনের মিটিং করেছেন হত্যাকারীদের সঙ্গে।

মিন্নির নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি মহিলা পরিষদের : বরগুনায় আলোচিত রিফাত শরীফ হত্যা মামলার এক নম্বর সাক্ষী তার স্ত্রী আয়েশা সিদ্দিকা মিন্নির নিরাপত্তা নিশ্চিত করার দাবি জানিয়েছে বাংলাদেশ মহিলা পরিষদ। সংগঠনের সভাপতি আয়শা খানম ও সাধারণ সম্পাদক মালেকা বানু স্বাক্ষরিত এক বিবৃতিতে এ দাবি জানানো হয়। সেই সঙ্গে সারা দেশে সংঘটিত নারী ও শিশু নির্যাতনের বিরুদ্ধে সামাজিক প্রতিরোধ গড়ে তোলার আহ্বান জানান তারা।

বিবৃতিতে বলা হয়, ১৬ জুলাইয়ের ঘটনার প্রত্যক্ষদর্শী হত্যার শিকার রিফাত শরীফের স্ত্রী আয়েশা সিদ্দিকা মিন্নিকে জিজ্ঞাসাবাদের পর গ্রেফতার করা হয়েছে। বিবৃতিতে আরও বলা হয়, মহিলা পরিষদ মনে করে, আমাদের বিচারিক প্রক্রিয়ায় দীর্ঘ সময়ে একটা আস্থাহীনতা তৈরি হয়েছে।

 দেশের আইনজ্ঞ, যারা আইনের ব্যাখ্যা করেন, তাদের মধ্যে জেন্ডার সংবেদনশীলতা কতটুকু আছে তা জানা দরকার। বহু গুরুতর অপরাধ, শত খুনের আসামির পাশেও তারা দাঁড়ান। নারী নির্যাতন না শুধু, হত্যাকারীদের পাশেও দাঁড়ান।...সুতরাং ইচ্ছা বা অনিচ্ছায়, চাপ বা অন্য কারণে যা কিছু হোক বাংলাদেশ মহিলা পরিষদ সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ, আইনানুগ, স্বচ্ছ তদন্ত এবং আসামিরও ব্যক্তিগত নিরাপত্তার বিষয়টি দাবি করে। মহিলা পরিষদ চায়, স্বচ্ছ, দুর্নীতিমুক্ত, উচ্চ মহলের প্রভাবমুক্ত, রাজনৈতিক চাপমুক্ত, উচ্চ প্রশাসনিক চাপমুক্ত বিচারিক প্রক্রিয়া যেন এখানে হয়।

বাংলাদেশ মহিলা পরিষদ আধিপত্যমুক্ত, কোনো ধরনের ভয়ভীতিমুক্ত বিচার দাবি করছে। একই সঙ্গে রিফাত শরীফ হত্যাকা-ের সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ ও বস্তুনিষ্ঠ তদন্তসহ ঘটনার সঙ্গে জড়িতদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি এবং ঘটনার প্রত্যক্ষদর্শী অভিযুক্ত আয়েশা সিদ্দিকা মিন্নির নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণের দাবি জানাচ্ছে।

এই বিভাগের আরও খবর
আইএলওর তিনটি কনভেনশনে স্বাক্ষর করেছে বাংলাদেশ
আইএলওর তিনটি কনভেনশনে স্বাক্ষর করেছে বাংলাদেশ
নির্বাচন সুষ্ঠু করতে সহযোগিতা চাইলেন প্রধান উপদেষ্টা
নির্বাচন সুষ্ঠু করতে সহযোগিতা চাইলেন প্রধান উপদেষ্টা
ভোটের মাঠের পরিবেশ জানতে চায় আইআরআই
ভোটের মাঠের পরিবেশ জানতে চায় আইআরআই
আগামী নির্বাচন করতে হবে অন্তর্বর্তী সরকারকেই
আগামী নির্বাচন করতে হবে অন্তর্বর্তী সরকারকেই
হাসিনা-কামালের আইনজীবীর যুক্তিতর্ক উপস্থাপন শেষ
হাসিনা-কামালের আইনজীবীর যুক্তিতর্ক উপস্থাপন শেষ
শিগগিরই চূড়ান্ত সুপারিশ
শিগগিরই চূড়ান্ত সুপারিশ
দুর্ঘটনায় ভারতের রাষ্ট্রপতির হেলিকপ্টার
দুর্ঘটনায় ভারতের রাষ্ট্রপতির হেলিকপ্টার
চাপে নতি স্বীকার করা যাবে না
চাপে নতি স্বীকার করা যাবে না
রাতযাপন নিষিদ্ধ সেন্ট মার্টিনে
রাতযাপন নিষিদ্ধ সেন্ট মার্টিনে
সরকার থেকে বিতর্কিত ব্যক্তিদের চলে যেতে হবে
সরকার থেকে বিতর্কিত ব্যক্তিদের চলে যেতে হবে
সেনাবাহিনীর সহযোগিতা প্রশংসনীয়
সেনাবাহিনীর সহযোগিতা প্রশংসনীয়
আজাদের গ্রেপ্তার চায় ফরিদপুরের ছাত্র-জনতা
আজাদের গ্রেপ্তার চায় ফরিদপুরের ছাত্র-জনতা
সর্বশেষ খবর
আখাউড়ায় ছুরিকাঘাতে যুবকের মৃত্যু
আখাউড়ায় ছুরিকাঘাতে যুবকের মৃত্যু

৮ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের ৪ শিক্ষার্থীকে বহিষ্কার
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের ৪ শিক্ষার্থীকে বহিষ্কার

২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সরাইলে গৃহবধূর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার, স্বামী ও শ্বশুর পলাতক
সরাইলে গৃহবধূর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার, স্বামী ও শ্বশুর পলাতক

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতে কার্বাইড বন্দুকের বিস্ফোরণে দৃষ্টিশক্তি হারাল ১৪ শিশু
ভারতে কার্বাইড বন্দুকের বিস্ফোরণে দৃষ্টিশক্তি হারাল ১৪ শিশু

৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবকে কটাক্ষ করে মাফ চাইলেন ইসরায়েলি মন্ত্রী
সৌদি আরবকে কটাক্ষ করে মাফ চাইলেন ইসরায়েলি মন্ত্রী

৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ মাস পর সিরিজ জিতে দলের প্রশংসায় মিরাজ
১৯ মাস পর সিরিজ জিতে দলের প্রশংসায় মিরাজ

১৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সাউথইস্ট ইউনিভার্সিটিতে নতুন শিক্ষার্থীদের নিয়ে নবীনবরণ
সাউথইস্ট ইউনিভার্সিটিতে নতুন শিক্ষার্থীদের নিয়ে নবীনবরণ

২০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

‘চাই না আমার কথায় শাহরুখের সংসারে ঝড় উঠুক’
‘চাই না আমার কথায় শাহরুখের সংসারে ঝড় উঠুক’

২২ মিনিট আগে | শোবিজ

বালিয়াকান্দিতে বিএনপির কর্মী সম্মেলন
বালিয়াকান্দিতে বিএনপির কর্মী সম্মেলন

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীতে ‘সুষ্ঠু নির্বাচনই সবচেয়ে বড় সংস্কার’ বিষয়ে তারুণ্যের ভাবনা বিতর্ক প্রতিযোগিতা
নোয়াখালীতে ‘সুষ্ঠু নির্বাচনই সবচেয়ে বড় সংস্কার’ বিষয়ে তারুণ্যের ভাবনা বিতর্ক প্রতিযোগিতা

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশে বিশ্বের বৃহত্তম গণতান্ত্রিক নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে : জার্মান রাষ্ট্রদূত
বাংলাদেশে বিশ্বের বৃহত্তম গণতান্ত্রিক নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে : জার্মান রাষ্ট্রদূত

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

পুলিশের ঊর্ধ্বতন ৬ কর্মকর্তাকে রদবদল
পুলিশের ঊর্ধ্বতন ৬ কর্মকর্তাকে রদবদল

৪৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

‘৩১ দফা জনগণের অধিকার ও সুশাসন প্রতিষ্ঠার অঙ্গীকার’
‘৩১ দফা জনগণের অধিকার ও সুশাসন প্রতিষ্ঠার অঙ্গীকার’

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

১১ দফা দাবিতে আলেকান্দা সরকারি কলেজ শিক্ষার্থীদের আন্দোলন
১১ দফা দাবিতে আলেকান্দা সরকারি কলেজ শিক্ষার্থীদের আন্দোলন

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজারে ঘোড়ার জন্য খাদ্য বিতরণ বাংলাদেশ অ্যানিমেল ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশনের
কক্সবাজারে ঘোড়ার জন্য খাদ্য বিতরণ বাংলাদেশ অ্যানিমেল ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশনের

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

যশোরে আইসক্রিম ফ্যাক্টরিকে জরিমানা
যশোরে আইসক্রিম ফ্যাক্টরিকে জরিমানা

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শচীনের জন্ম-মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে কুমিল্লায় দুই দিনের আয়োজন
শচীনের জন্ম-মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে কুমিল্লায় দুই দিনের আয়োজন

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নাইজেরিয়ায় সেনাবাহিনীর অভিযানে নিহত ৫০
নাইজেরিয়ায় সেনাবাহিনীর অভিযানে নিহত ৫০

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মানবিক বাংলাদেশ গড়তে ধানের শীষে ভোট দিন: কাদের গনি চৌধুরী
মানবিক বাংলাদেশ গড়তে ধানের শীষে ভোট দিন: কাদের গনি চৌধুরী

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সোশ্যাল মিডিয়ার গুঞ্জন উড়িয়ে ববি বললেন, সবই মিথ্যা
সোশ্যাল মিডিয়ার গুঞ্জন উড়িয়ে ববি বললেন, সবই মিথ্যা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রধান উপদেষ্টার আকাঙ্ক্ষা সহযোগীরা এগিয়ে নিতে পারেননি: দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য
প্রধান উপদেষ্টার আকাঙ্ক্ষা সহযোগীরা এগিয়ে নিতে পারেননি: দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুড়িগ্রামে ট্রাক চাপায় স্কুলছাত্র নিহত
কুড়িগ্রামে ট্রাক চাপায় স্কুলছাত্র নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাশিয়ার হয়ে গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগে যুক্তরাজ্যে গ্রেফতার ৩
রাশিয়ার হয়ে গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগে যুক্তরাজ্যে গ্রেফতার ৩

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রোটিন পাউডারের নামে খাচ্ছেন কি? গবেষকদের সতর্কবার্তা
প্রোটিন পাউডারের নামে খাচ্ছেন কি? গবেষকদের সতর্কবার্তা

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

গাংনীতে ইউনিয়ন পরিষদের ভবন ভাঙচুর ও চাল লুটের অভিযোগ
গাংনীতে ইউনিয়ন পরিষদের ভবন ভাঙচুর ও চাল লুটের অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নাম পরিবর্তন বাগছাসের, শিগগিরই কমিটি প্রকাশ
নাম পরিবর্তন বাগছাসের, শিগগিরই কমিটি প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আইজিপির সঙ্গে মার্কিন ভারপ্রাপ্ত রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
আইজিপির সঙ্গে মার্কিন ভারপ্রাপ্ত রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যানবাহনের গতিসীমা সচেতনতায় মাস মিডিয়া ক্যাম্পেইন শুরু
যানবাহনের গতিসীমা সচেতনতায় মাস মিডিয়া ক্যাম্পেইন শুরু

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাটমোহরে খুচরা সার বিক্রেতাদের মানববন্ধন
চাটমোহরে খুচরা সার বিক্রেতাদের মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাবনায়  দুই পক্ষের সংঘর্ষে আহত ২০
পাবনায়  দুই পক্ষের সংঘর্ষে আহত ২০

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শাপলা না দেওয়ার আইনি ব্যাখ্যা দিলে অন্য প্রতীক বিবেচনা করা হবে: নাহিদ
শাপলা না দেওয়ার আইনি ব্যাখ্যা দিলে অন্য প্রতীক বিবেচনা করা হবে: নাহিদ

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাসপাতালের মর্গের ভেতর তরুণীর মরদেহকে ধর্ষণ, আদালতে ডোমের স্বীকারোক্তি
হাসপাতালের মর্গের ভেতর তরুণীর মরদেহকে ধর্ষণ, আদালতে ডোমের স্বীকারোক্তি

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রুশ বোমারু বিমানের টহল, প্রথম পারমাণবিক মহড়ার প্রস্তুতি
রুশ বোমারু বিমানের টহল, প্রথম পারমাণবিক মহড়ার প্রস্তুতি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে কেন রাস্তায় নামছে না জেন জি প্রজন্ম?
ভারতে কেন রাস্তায় নামছে না জেন জি প্রজন্ম?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পশ্চিম তীর দখলের বিল পাসের বিরোধীতায় যুক্তরাষ্ট্র-সৌদি আরব-কাতার
পশ্চিম তীর দখলের বিল পাসের বিরোধীতায় যুক্তরাষ্ট্র-সৌদি আরব-কাতার

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চার শিক্ষানবিশ এএসপিকে চাকরি থেকে অপসারণ
চার শিক্ষানবিশ এএসপিকে চাকরি থেকে অপসারণ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

করণ জোহরের জীর্ণ শরীরের রহস্য ফাঁস
করণ জোহরের জীর্ণ শরীরের রহস্য ফাঁস

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দুবাই ও মিয়ানমার থেকে এক লাখ টন চাল কিনছে সরকার
দুবাই ও মিয়ানমার থেকে এক লাখ টন চাল কিনছে সরকার

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ অক্টোবর)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একটি মার্কায় বেহেশতের গ্যারান্টি, প্রতারণা ছাড়া কিছু নয় : আমান উল্লাহ
একটি মার্কায় বেহেশতের গ্যারান্টি, প্রতারণা ছাড়া কিছু নয় : আমান উল্লাহ

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজধানীতে সিনিয়র-জুনিয়র দ্বন্দ্বে ছুরিকাঘাত, দুই কলেজ শিক্ষার্থী আহত
রাজধানীতে সিনিয়র-জুনিয়র দ্বন্দ্বে ছুরিকাঘাত, দুই কলেজ শিক্ষার্থী আহত

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৭২ বছর পুরনো লজ্জার সামনে লিভারপুল
৭২ বছর পুরনো লজ্জার সামনে লিভারপুল

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দ্রুতই হারানো ভূমির নিয়ন্ত্রণ নিচ্ছে মিয়ানমারের জান্তা, সাহায্য করছে কারা?
দ্রুতই হারানো ভূমির নিয়ন্ত্রণ নিচ্ছে মিয়ানমারের জান্তা, সাহায্য করছে কারা?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরব সাগরে ১০০ কোটি ডলারের মাদক জব্দ করল পাকিস্তান নৌবাহিনী
আরব সাগরে ১০০ কোটি ডলারের মাদক জব্দ করল পাকিস্তান নৌবাহিনী

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলার শঙ্কাতেই কি তুরস্কের আকাশ শক্তি বাড়ানোর তোড়জোড়?
ইসরায়েলি হামলার শঙ্কাতেই কি তুরস্কের আকাশ শক্তি বাড়ানোর তোড়জোড়?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কমেছে স্বর্ণের দাম, আজ থেকে নতুন দামে বিক্রি
কমেছে স্বর্ণের দাম, আজ থেকে নতুন দামে বিক্রি

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মার্কিন বাহিনীকে মোকাবিলায় পাঁচ হাজার রুশ মিসাইল মোতায়েন ভেনেজুয়েলার
মার্কিন বাহিনীকে মোকাবিলায় পাঁচ হাজার রুশ মিসাইল মোতায়েন ভেনেজুয়েলার

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাবনায় ৪০ লাখ টাকার নিষিদ্ধ চায়না দুয়ারি জাল ধ্বংস
পাবনায় ৪০ লাখ টাকার নিষিদ্ধ চায়না দুয়ারি জাল ধ্বংস

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রের ‌‘আশ্রিত রাজ্য’ নয় ইসরায়েল : নেতানিয়াহু
যুক্তরাষ্ট্রের ‌‘আশ্রিত রাজ্য’ নয় ইসরায়েল : নেতানিয়াহু

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাপানে ভালুকের আক্রমণে রেকর্ড মৃত্যু
জাপানে ভালুকের আক্রমণে রেকর্ড মৃত্যু

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নবীজির আদর্শ অনুসরণে সমাজে সহিংসতা থাকবে না
নবীজির আদর্শ অনুসরণে সমাজে সহিংসতা থাকবে না

২০ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ট্রাম্পের পদক্ষেপ রাশিয়ার বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা: মেদভেদেভ
ট্রাম্পের পদক্ষেপ রাশিয়ার বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা: মেদভেদেভ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনা-কামালের মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে ১৩ নভেম্বর
হাসিনা-কামালের মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে ১৩ নভেম্বর

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পশ্চিম তীর দখলের বিল পাসকে ‘বিরোধী দলের উস্কানি’ বলল নেতানিয়াহুর দল
পশ্চিম তীর দখলের বিল পাসকে ‘বিরোধী দলের উস্কানি’ বলল নেতানিয়াহুর দল

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবলীগ নেতা সম্রাটকে আদালতে হাজিরের নির্দেশ
যুবলীগ নেতা সম্রাটকে আদালতে হাজিরের নির্দেশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় তুর্কি সেনাদের ঢুকতে দেবেন না নেতানিয়াহু
গাজায় তুর্কি সেনাদের ঢুকতে দেবেন না নেতানিয়াহু

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রবাসী করদাতাদের অনলাইনে আয়কর রিটার্ন দাখিল সহজ করল এনবিআর
প্রবাসী করদাতাদের অনলাইনে আয়কর রিটার্ন দাখিল সহজ করল এনবিআর

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ফ্রন্টলাইনে যুদ্ধ থামাতে ট্রাম্পের প্রস্তাব ‘ভালো সমঝোতা’ : জেলেনস্কি
ফ্রন্টলাইনে যুদ্ধ থামাতে ট্রাম্পের প্রস্তাব ‘ভালো সমঝোতা’ : জেলেনস্কি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কক্সবাজারে মদপানে পর্যটকের মৃত্যু, পুলিশ হেফাজতে চারজন
কক্সবাজারে মদপানে পর্যটকের মৃত্যু, পুলিশ হেফাজতে চারজন

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের সংসদে পশ্চিম তীর দখলের বিল পাস
ইসরায়েলের সংসদে পশ্চিম তীর দখলের বিল পাস

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
জোট বাড়ছে বিএনপির
জোট বাড়ছে বিএনপির

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন বাংলাদেশের, ইঞ্জিনিয়ারিং ভারতের
নির্বাচন বাংলাদেশের, ইঞ্জিনিয়ারিং ভারতের

সম্পাদকীয়

মিঠামইনের অঘোষিত রাজা
মিঠামইনের অঘোষিত রাজা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশ্নবিদ্ধ মিরাজের নেতৃত্ব
প্রশ্নবিদ্ধ মিরাজের নেতৃত্ব

মাঠে ময়দানে

ভাগবাঁটোয়ারায় উপদেষ্টারা গণভোটের পর তত্ত্বাবধায়ক
ভাগবাঁটোয়ারায় উপদেষ্টারা গণভোটের পর তত্ত্বাবধায়ক

প্রথম পৃষ্ঠা

এক বছরে বন্ধ ১৮৫ কারখানা বেকার লাখো শ্রমিক
এক বছরে বন্ধ ১৮৫ কারখানা বেকার লাখো শ্রমিক

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়ন নিয়ে আশাবাদী পাঁচ নেতাই
বিএনপির মনোনয়ন নিয়ে আশাবাদী পাঁচ নেতাই

নগর জীবন

আজাদের গ্রেপ্তার চায় ফরিদপুরের ছাত্র-জনতা
আজাদের গ্রেপ্তার চায় ফরিদপুরের ছাত্র-জনতা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ধানের শীষের জোয়ার কেউ আটকাতে পারবে না
ধানের শীষের জোয়ার কেউ আটকাতে পারবে না

নগর জীবন

সেনাবাহিনীকে সব বিতর্কের ঊর্ধ্বে রাখতে হবে
সেনাবাহিনীকে সব বিতর্কের ঊর্ধ্বে রাখতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্ষতিগ্রস্ত দেশের ভাবমূর্তি
ক্ষতিগ্রস্ত দেশের ভাবমূর্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

এই চুরি রুধিবে কে?
এই চুরি রুধিবে কে?

নগর জীবন

কারাগারে ১৫ সেনা কর্মকর্তা
কারাগারে ১৫ সেনা কর্মকর্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

চাপে নতি স্বীকার করা যাবে না
চাপে নতি স্বীকার করা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

কয়েক উপদেষ্টায় আপত্তি নির্বাচনের আগে গণভোট
কয়েক উপদেষ্টায় আপত্তি নির্বাচনের আগে গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্ঘটনায় ভারতের রাষ্ট্রপতির হেলিকপ্টার
দুর্ঘটনায় ভারতের রাষ্ট্রপতির হেলিকপ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

অভুক্ত প্রাণীর পাশে অ্যানিমেল ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশন
অভুক্ত প্রাণীর পাশে অ্যানিমেল ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশন

নগর জীবন

রাতযাপন নিষিদ্ধ সেন্ট মার্টিনে
রাতযাপন নিষিদ্ধ সেন্ট মার্টিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

জীবন বাজি রেখে রাস্তা পার
জীবন বাজি রেখে রাস্তা পার

রকমারি নগর পরিক্রমা

আগামী নির্বাচন করতে হবে অন্তর্বর্তী সরকারকেই
আগামী নির্বাচন করতে হবে অন্তর্বর্তী সরকারকেই

প্রথম পৃষ্ঠা

দক্ষিণ যাত্রাবাড়ীতে তীব্র গ্যাস সংকট
দক্ষিণ যাত্রাবাড়ীতে তীব্র গ্যাস সংকট

রকমারি নগর পরিক্রমা

মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামি দলের প্রার্থীরা
মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামি দলের প্রার্থীরা

নগর জীবন

অপকর্মে জড়িতদের প্রশাসনে নয় : রিজভী
অপকর্মে জড়িতদের প্রশাসনে নয় : রিজভী

নগর জীবন

বাদ পড়লেন শাকিব খান
বাদ পড়লেন শাকিব খান

শোবিজ

সিলেটে রেললাইনে শিক্ষার্থীর লাশ
সিলেটে রেললাইনে শিক্ষার্থীর লাশ

খবর

হাজী কালাচাঁন মিয়ার মৃত্যুবার্ষিকী
হাজী কালাচাঁন মিয়ার মৃত্যুবার্ষিকী

খবর

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

সরকার থেকে বিতর্কিত ব্যক্তিদের চলে যেতে হবে
সরকার থেকে বিতর্কিত ব্যক্তিদের চলে যেতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

মহাসড়ক সংস্কারের দাবি
মহাসড়ক সংস্কারের দাবি

দেশগ্রাম