শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৯ জুলাই, ২০১৯ আপডেট:

বরগুনায় আসলে কী হচ্ছে

মূল আসামি নয়ন বন্ড বন্দুকযুদ্ধে নিহত ও প্রধান সাক্ষী মিন্নির রিমান্ড নিয়ে প্রশ্ন প্রভাবশালী খলনায়করা কি ধরাছোঁয়ার বাইরে থাকবে
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা ও বরগুনা প্রতিনিধি
প্রিন্ট ভার্সন
বরগুনায় আসলে কী হচ্ছে

বরগুনায় আলোচিত রিফাত শরীফ হত্যা মামলার এক নম্বর সাক্ষী তার স্ত্রী আয়েশা সিদ্দিকা মিন্নির গ্রেফতার ও রিমান্ড নিয়ে সারা দেশ যখন তোলপাড়, ঠিক তখনই জেলা পুলিশ সুপার (এসপি) মারুফ হোসেন সংবাদ সম্মেলন ডেকে বললেন, খুনের সঙ্গে মিন্নি জড়িত। তাদের জেরার মুখে মিন্নি জড়িত থাকার কথা স্বীকার করেছেন। খুনি নয়ন বন্ড, ফরাজীদের পৃষ্ঠপোষক বরগুনার প্রভাবশালীদের রক্ষায় মিন্নিকে ফাঁসানোর যে আশঙ্কা ছিল এসপির এ সংবাদ সম্মেলনেই তার প্রমাণ মিলল বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা। তিনি মাদক ব্যবসায়ীদের পক্ষে সাফাই গেয়েছেন। রিফাত খুনের পর খুনির পৃষ্ঠপোষক ও অর্থদাতাদের নাম যখন বেরিয়ে আসছিল নানাভাবে, ঠিক তখন থেকেই আশঙ্কার সৃষ্টি। একে একে নানান ঘটনা রহস্যের জন্ম দিতে থাকে। বন্দুকযুদ্ধে প্রধান আসামি নয়ন বন্ডের মৃত্যু, মিন্নির গ্রেফতার চেয়ে নয়নের মা এবং মিন্নির শ্বশুরের হঠাৎ সোচ্চার হওয়া, মিন্নির সঙ্গে খুনি নয়ন বন্ডের প্রেমের গল্প সামনে আনা, পোষ্য অনলাইনের মাধ্যমে কাবিনের কাগজ ছড়িয়ে দেওয়া, বরগুনার দুই প্রভাবশালী রাজনৈতিক ব্যক্তির দৌড়ঝাঁপ এবং মিন্নির গ্রেফতার চেয়ে স্থানীয় এমপিপুত্র অ্যাডভোকেট সুনাম দেবনাথের নেতৃত্বে মানববন্ধন- একে একে এমন সব ঘটনা ঘটতে থাকে। প্রতিদিনই খুনের তদন্তে নিত্যনতুন নাটকীয় মোড় দেওয়ায় সব মহলেই এখন প্রশ্ন- বরগুনায় আসলে হচ্ছেটা কী? তাদের প্রশ্ন- নয়ন বন্ড কেন বন্দুকযুদ্ধে, মিন্নি কেন রিমান্ডে? মিন্নির বাবার অভিযোগ, মিন্নিকে গ্রেফতারের বিষয়টি ষড়যন্ত্র। মামলা ভিন্ন খাতে প্রবাহিত এবং এই খুনের সঙ্গে জড়িতদের আড়াল করার জন্যই এগুলো সাজানো হচ্ছে। তিনি বলেন, ‘এই খুনের নেপথ্যে যারা আছেন তারা খুবই ক্ষমতাশালী ও প্রভাবশালী। তাদের কাছে দুনিয়ার সবই হার মেনে যাবে। আমরা খুবই সাধারণ মানুষ, তাদের কাছে খুবই সামান্য। আমরা তাদের হাতে যে কোনো সময় শেষ হয়ে যেতে পারি। এজন্য মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর কাছে আমার দাবি, আমাদের এ ষড়যন্ত্র থেকে বাঁচান।’ অভিযোগ উঠেছে, যা হচ্ছে এখন, রিফাত হত্যার আসামিদের বিচার নয়, খুনিদের পৃষ্ঠপোষকদের রক্ষা করতেই সবাই ব্যস্ত। চিহ্নিত নয়ন বন্ড কার লোক তা বরগুনা নয়, সারা দেশের মানুষই এখন জানতে পেরেছে। বরগুনার প্রভাবশালী দুই ব্যক্তির নেতৃত্বে যে সিন্ডিকেট ছিল নয়ন বন্ড ছিল সেই সিন্ডিকেটের অন্যতম লাঠিয়াল। এসব বিষয় ধামাচাপা দিতেই যেন ব্যস্ত হয়ে উঠেছে এরা। আর এই রক্ষা করার মূল কাজটি হচ্ছে পুলিশের নেতৃত্বে। এ অবস্থায় দেশের বিশিষ্টজনেরা মামলার ভবিষ্যৎ নিয়ে আশঙ্কা করছেন। তারা বলছেন, প্রভাবশালীরা এতটাই শক্তিশালী যে, মিন্নির পক্ষে আইনজীবী পর্যন্ত কেউ ছিলেন না। আইনজীবী না থাকলে ন্যায়বিচারও পাবেন না মিন্নি। বাংলাদেশ মহিলা পরিষদের সাধারণ সম্পাদক মালেকা বানু বলেছেন, ‘গত কয়েকদিনে যে ঘটনা ঘটেছে তা আসলে বলার মতো নয়। আমরা কোন দিকে যাচ্ছি তা নিয়ে এক ধরনের আশঙ্কা দেখা দিয়েছে। যখন অপরাধীর পক্ষে মানুষ দাঁড়ায়, অথচ সেখানে তাদের দাঁড়ানোর কথা নয়। আর মিন্নিকে যে আসামি করা হয়েছে তা নিয়েও যথেষ্ট প্রশ্ন আছে। এ থেকে সমাজের এক ভয়াবহ চিত্র ফুটে উঠেছে। বরগুনায় যা হয়েছে সে ঘটনার পুরোটাই মানুষের দেখা। সবাই জানে কী হয়েছে। এখানে প্রমাণের আর কিছু নেই। যে বিষয়টি চোখের সামনে ঘটেছে, আমাদের বিচার চাওয়ার বিষয় সেখানে। পেছনের কারণ আবিষ্কার করা এর সঙ্গে কোনোভাবেই সংশ্লিষ্ট নয়।’ আদালতে মিন্নির পক্ষে আইনি সহায়তা না দেওয়ায় তিনি বিস্ময় ও ক্ষোভ প্রকাশ করেন।

মালেকা বানু বলেন, ‘প্রকাশ্যে একজন মানুষকে কুপিয়ে হত্যার সাহস কারা পায়? এর পেছনে কারা থাকতে পারে তা খুলে বলার প্রয়োজন নেই। এটি সবাই জানে, সবাই বুঝতে পারে। কতটা সাহস আর প্রভাব-প্রতিপত্তি থাকলে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে খুনের ঘটনা ঘটানো যায়। এই খুনের ঘটনায় একজন প্রধান সাক্ষীকে আসামি বানানোর বিষয়টি কার আঙ্গুলের ইশারায় হয়েছে তাও বুঝতে কারও বাকি নেই।’

বেসরকারি সংস্থা ‘নিজেরা করি’র সমন্বয়ক মানবাধিকার কর্মী খুশী কবির বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেছেন, ‘ন্যায়বিচার পাওয়া একজন নাগরিকের অধিকার। আর আইনজীবী না দাঁড়ালে তা ন্যায়বিচারের ক্ষেত্রে অন্তরায় হয়। তবে মিন্নির পক্ষে না দাঁড়ানোর কোনো কারণ আমি ব্যক্তিগতভাবে দেখছি না। যখন আমাদের দেশে যুদ্ধাপরাধীদের বিচার হয় তখন যদি তাদের পক্ষে আইনজীবী দাঁড়াতে পারে, সুবর্ণচরে গৃহবধূকে গণধর্ষণের ঘটনায় যখন ধর্ষকদের পক্ষে আইনজীবী দাঁড়াতে পারে, প্রকাশ্যে কুপিয়ে হত্যার ঘটনায় একজন প্রতিষ্ঠিত খুনির পক্ষে দাঁড়াতে পারে তখন অসহায় মিন্নির পক্ষে দাঁড়াতে সমস্যা কোথায়? নিশ্চিয় এর পেছনে প্রভাবশালী মহলের হাত রয়েছে। আমাদের এখানে সবকিছু প্রভাবশালী মহলের ছত্রচ্ছায় হয়ে থাকে। মিন্নির ক্ষেত্রে যা হচ্ছে সেখানে প্রভাবশালীদের হাত রয়েছে। এ বিষয়গুলো সব মানবাধিকার সংগঠন মিলে আমরা গভীরভাবে পর্যবেক্ষণ করছি।’ বিষয়টি যখন জাতীয় পর্যায়ে অত্যন্ত গুরুত্ব পাবে তখন অবশ্যই কোনো না কোনো আইনজীবী দাঁড়াবেন বলে আশা প্রকাশ করেন তিনি। মানবাধিকার আইনজীবী অ্যাডভোকেট সালমা আলী আশঙ্কা প্রকাশ করে বলেছেন, ‘একজন ব্যক্তির পক্ষে আইনজীবী নিয়োজিত না থাকলে তার ন্যায়বিচার পাওয়ার অধিকার ক্ষুণœ হতে পারে। একটা মামলার ক্ষেত্রে দুই পক্ষের সাক্ষীদের বক্তব্য শুনে, বিভিন্ন প্রমাণ পর্যালোচনা করে, দুই পক্ষের সব ধরনের বক্তব্য আলোচনা-পর্যালোচনার মাধ্যমে সিদ্ধান্তে উপনীত হন বিচারক।’ এ রকম একটি মামলার ক্ষেত্রে মিন্নির পক্ষে কোনো আইনজীবী না থাকলে তা কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য বা স্বচ্ছ বিচার হিসেবে গৃহীত হবে না বলেও মনে করেন। বরগুনায় চাঞ্চল্যকর রিফাত শরীফ হত্যা মামলার প্রধান সাক্ষী আয়েশা সিদ্দিকা মিন্নিকে গ্রেফতারের পর গতকাল আদালতে নেওয়া হলে তার পক্ষে কোনো আইনজীবী লড়তে রাজি হননি। মিন্নির বাবা মোজাম্মেল হোসেনের অভিযোগ, প্রভাবশালী মহলের চাপে বরগুনার কোনো আইনজীবী তার মেয়ের পক্ষে লড়তে রাজি হননি। এ প্রেক্ষাপটে মানবাধিকার আইনজীবী সালমা আলী বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘লক্ষ্মীপুরে নুসরাতকে আগুনে পুড়িয়ে মারার ঘটনায় দেখা গেল আসামিপক্ষে ২২ জন আইনজীবী দাঁড়িয়ে গেছেন। অথচ মিন্নির পক্ষে কেউ নেই। মিন্নি পরিস্থিতির শিকার। সে যদি হত্যা পরিকল্পনায় জড়িতও থাকে, তবু সে পরিস্থিতির শিকার হয়ে তা করেছে। সে প্রতিটি ক্ষেত্রে চাপের মুখে থেকে নানা কাজ করতে বাধ্য হয়েছে। যখন রিফাতকে কুপিয়ে হত্যা করা হয় তখন তাকে কেউ সাহায্য করতে আসেনি। এটা কোনোভাবেই মেনে নেওয়া যায় না। আমরা এর প্রতিবাদ জানাচ্ছি। যতক্ষণ না কেউ প্রমাণিত হয় ততক্ষণ কাউকে অপরাধী বলা যাবে না।’ এ ছাড়া মিন্নির পক্ষে দাঁড়ানোর জন্য ঢাকা থেকেও আইনজীবী পাঠানোর চিন্তা করছেন তারা।

এসপির সংবাদ সম্মেলন : বরগুনায় আলোচিত রিফাত শরীফ হত্যায় জড়িত থাকার কথা তার স্ত্রী আয়েশা সিদ্দিকা মিন্নি স্বীকার করেছেন বলে সংবাদ সম্মেলনে দাবি করেছেন পুলিশ সুপার (এসপি) মারুফ হোসেন। মামলার তিন নম্বর আসামি মো. রাশিদুল হাসান রিশান ওরফে রিশান ফরাজীকে (২০) গ্রেফতারের পর গতকাল দুপুরে সংবাদ সম্মেলনে এ কথা জানান তিনি। দুপুর ১২টায় জেলা পুলিশ সুপারের কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে বরগুনার এসপি মারুফ হোসেন বলেন, ‘এ পর্যন্ত গ্রেফতার হওয়া আসামিদের স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি এবং মিন্নির কথা থেকে পাওয়া সুস্পষ্ট তথ্য-উপাত্ত বিশ্লেষণ করে মিন্নিকে এ মামলার আসামি হিসেবে গ্রেফতার করা হয়েছে। মিন্নি এ হত্যাকা-ের বিষয়ে জানতেন। শুরু থেকে এ হত্যাকা-ের সঙ্গে যারা জড়িত ছিলেন, তাদের সঙ্গেও তিনি সম্পৃক্ত ছিলেন। এ হত্যাকা- ঘটাতে যা যা প্রয়োজন, সব ধরনের মিটিং করেছেন হত্যাকারীদের সঙ্গে।

মিন্নির নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি মহিলা পরিষদের : বরগুনায় আলোচিত রিফাত শরীফ হত্যা মামলার এক নম্বর সাক্ষী তার স্ত্রী আয়েশা সিদ্দিকা মিন্নির নিরাপত্তা নিশ্চিত করার দাবি জানিয়েছে বাংলাদেশ মহিলা পরিষদ। সংগঠনের সভাপতি আয়শা খানম ও সাধারণ সম্পাদক মালেকা বানু স্বাক্ষরিত এক বিবৃতিতে এ দাবি জানানো হয়। সেই সঙ্গে সারা দেশে সংঘটিত নারী ও শিশু নির্যাতনের বিরুদ্ধে সামাজিক প্রতিরোধ গড়ে তোলার আহ্বান জানান তারা।

বিবৃতিতে বলা হয়, ১৬ জুলাইয়ের ঘটনার প্রত্যক্ষদর্শী হত্যার শিকার রিফাত শরীফের স্ত্রী আয়েশা সিদ্দিকা মিন্নিকে জিজ্ঞাসাবাদের পর গ্রেফতার করা হয়েছে। বিবৃতিতে আরও বলা হয়, মহিলা পরিষদ মনে করে, আমাদের বিচারিক প্রক্রিয়ায় দীর্ঘ সময়ে একটা আস্থাহীনতা তৈরি হয়েছে।

 দেশের আইনজ্ঞ, যারা আইনের ব্যাখ্যা করেন, তাদের মধ্যে জেন্ডার সংবেদনশীলতা কতটুকু আছে তা জানা দরকার। বহু গুরুতর অপরাধ, শত খুনের আসামির পাশেও তারা দাঁড়ান। নারী নির্যাতন না শুধু, হত্যাকারীদের পাশেও দাঁড়ান।...সুতরাং ইচ্ছা বা অনিচ্ছায়, চাপ বা অন্য কারণে যা কিছু হোক বাংলাদেশ মহিলা পরিষদ সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ, আইনানুগ, স্বচ্ছ তদন্ত এবং আসামিরও ব্যক্তিগত নিরাপত্তার বিষয়টি দাবি করে। মহিলা পরিষদ চায়, স্বচ্ছ, দুর্নীতিমুক্ত, উচ্চ মহলের প্রভাবমুক্ত, রাজনৈতিক চাপমুক্ত, উচ্চ প্রশাসনিক চাপমুক্ত বিচারিক প্রক্রিয়া যেন এখানে হয়।

বাংলাদেশ মহিলা পরিষদ আধিপত্যমুক্ত, কোনো ধরনের ভয়ভীতিমুক্ত বিচার দাবি করছে। একই সঙ্গে রিফাত শরীফ হত্যাকা-ের সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ ও বস্তুনিষ্ঠ তদন্তসহ ঘটনার সঙ্গে জড়িতদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি এবং ঘটনার প্রত্যক্ষদর্শী অভিযুক্ত আয়েশা সিদ্দিকা মিন্নির নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণের দাবি জানাচ্ছে।

এই বিভাগের আরও খবর
নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী
নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী
বাংলাদেশ-কাতার সশস্ত্র বাহিনীর চুক্তি স্বাক্ষর
বাংলাদেশ-কাতার সশস্ত্র বাহিনীর চুক্তি স্বাক্ষর
প্রতি ১০ শিশুর ৪ জনের রক্তে সিসার মাত্রা উদ্বেগজনক
প্রতি ১০ শিশুর ৪ জনের রক্তে সিসার মাত্রা উদ্বেগজনক
নারী কাবাডি বিশ্বকাপের ট্রফি উন্মোচন
নারী কাবাডি বিশ্বকাপের ট্রফি উন্মোচন
নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে
নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য নয়
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য নয়
অর্থনৈতিক পরিস্থিতির উন্নতি
অর্থনৈতিক পরিস্থিতির উন্নতি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
গণতন্ত্রের লড়াইয়ে ভাসানী পথপ্রদর্শক
গণতন্ত্রের লড়াইয়ে ভাসানী পথপ্রদর্শক
ইসিকে শক্ত থাকার পরামর্শ দলগুলোর
ইসিকে শক্ত থাকার পরামর্শ দলগুলোর
সরকারকে নিরপেক্ষতার আহ্বান আট দলের
সরকারকে নিরপেক্ষতার আহ্বান আট দলের
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
সর্বশেষ খবর
মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান
মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান

১৬ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?
আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?

৩৭ মিনিট আগে | পর্যটন

গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!
গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!

৪৫ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম
অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়
ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন
মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫
ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহাকাশে আধিপত্য বিস্তার, পরিণতি কি?
মহাকাশে আধিপত্য বিস্তার, পরিণতি কি?

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চাকরি স্থায়ীকরণ দাবি করায় বিদায়ী প্রশাসকের বিরুদ্ধে ‌‘গুলি করার হুমকি’র অভিযোগ
চাকরি স্থায়ীকরণ দাবি করায় বিদায়ী প্রশাসকের বিরুদ্ধে ‌‘গুলি করার হুমকি’র অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা
আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতার মৃত্যু
স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতার মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসিনার ফাঁসির রায়ে জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল
হাসিনার ফাঁসির রায়ে জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের ধাওয়া–পাল্টাধাওয়া, ককটেল বিস্ফোরণ
কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের ধাওয়া–পাল্টাধাওয়া, ককটেল বিস্ফোরণ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাহস থাকলে নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা যাচাই করুন : ফারুক
সাহস থাকলে নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা যাচাই করুন : ফারুক

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে যুবকের আত্মহত্যা
কেরানীগঞ্জে যুবকের আত্মহত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় অভিবাসী নৌকাডুবি: ৩৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার
মালয়েশিয়ায় অভিবাসী নৌকাডুবি: ৩৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৫, গ্রেফতার আরও এক কাশ্মীরি
দিল্লি বিস্ফোরণে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৫, গ্রেফতার আরও এক কাশ্মীরি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়ায় শর্টপিচ ক্রিকেট টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন সাইবারজায়া ইউনিভার্সিটি
মালয়েশিয়ায় শর্টপিচ ক্রিকেট টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন সাইবারজায়া ইউনিভার্সিটি

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

সমগ্র হাটহাজারী শান্তি-সম্প্রীতির চারণভূমি হয়ে থাকবে : মীর হেলাল
সমগ্র হাটহাজারী শান্তি-সম্প্রীতির চারণভূমি হয়ে থাকবে : মীর হেলাল

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আমরা বিশ্বের এক নম্বরে থাকতে চাই: স্পেন কোচ
আমরা বিশ্বের এক নম্বরে থাকতে চাই: স্পেন কোচ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রায়ের মাধ্যমে দেশের ১৮ কোটি মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়েছে: কর্নেল অলি
রায়ের মাধ্যমে দেশের ১৮ কোটি মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়েছে: কর্নেল অলি

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা
হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়ার বাণিজ্য সহযোগীদের ওপর কঠোর নিষেধাজ্ঞা আসছে
রাশিয়ার বাণিজ্য সহযোগীদের ওপর কঠোর নিষেধাজ্ঞা আসছে

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'২৬০০ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের এমপিও চূড়ান্ত করে যাবে অন্তর্বর্তী সরকার'
'২৬০০ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের এমপিও চূড়ান্ত করে যাবে অন্তর্বর্তী সরকার'

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি
বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জামায়াত পিআর চায় আর বিএনপি ফেয়ার ইলেকশন: মোশারফ হোসেন
জামায়াত পিআর চায় আর বিএনপি ফেয়ার ইলেকশন: মোশারফ হোসেন

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

চট্টগ্রামে অস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ১
চট্টগ্রামে অস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ১

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন অ্যাপ উদ্বোধন কাল
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন অ্যাপ উদ্বোধন কাল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোনারগাঁয়ে কৃতি শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা
সোনারগাঁয়ে কৃতি শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি,
মুখোমুখি ভারত-চীন
১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি, মুখোমুখি ভারত-চীন

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ
রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?
কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন
মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ

সম্পাদকীয়

শেখ হাসিনার রায় আজ
শেখ হাসিনার রায় আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

অপেক্ষা ৬৩ আসনে
অপেক্ষা ৬৩ আসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের আগে পদোন্নতি নয়
ভোটের আগে পদোন্নতি নয়

পেছনের পৃষ্ঠা

কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী
কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী

পেছনের পৃষ্ঠা

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দেখা মিলল বকফুলের
দেখা মিলল বকফুলের

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার নতুন শাকিব খান
এবার নতুন শাকিব খান

শোবিজ

নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি
নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা
সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা

প্রথম পৃষ্ঠা

লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ
লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ

পেছনের পৃষ্ঠা

রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি
রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি

শোবিজ

ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত
ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত

মাঠে ময়দানে

নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ
নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি
সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি

নগর জীবন

কার অপেক্ষায় মাহি?
কার অপেক্ষায় মাহি?

শোবিজ

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী
নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!
হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!

মাঠে ময়দানে

ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের
ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের

পেছনের পৃষ্ঠা

নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে
নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

৯৩ রানে অলআউট ভারত
৯৩ রানে অলআউট ভারত

মাঠে ময়দানে

এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার
এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার

মাঠে ময়দানে

দর্শক মাতালেন কনা
দর্শক মাতালেন কনা

শোবিজ

১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট
১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট

মাঠে ময়দানে

সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল
সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল

মাঠে ময়দানে

শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা
শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা

শোবিজ

বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন
বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে