শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২১ আগস্ট, ২০১৯

বেঁচে যাওয়াদের তাড়িয়ে বেড়ায় দুঃসহ স্মৃতি

নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
বেঁচে যাওয়াদের তাড়িয়ে বেড়ায় দুঃসহ স্মৃতি

রক্তাক্ত একুশে আগস্টের নারকীয় ঘটনা এখনো দুঃস্বপ্নের মতো তাড়িয়ে বেড়ায় অনেককে। ঘটনার ১৫ বছর পরও তারা স্মৃতি থেকে মুছে ফেলতে পারছেন না সেই বিকেলকে। গভীর রাতে ঘুম ভেঙে যায় গ্রেনেডের বীভৎস আওয়াজ, লাশ, আর্তচিৎকার আর সহকর্মীদের বিলাপের স্মৃতির তাড়নায়। রাষ্ট্রীয় পৃষ্ঠপোষকতায় ভয়াবহ গ্রেনেড হামলায় টার্গেট ছিল আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনা। কিন্তু সেদিন অল্পের জন্য প্রাণে রক্ষা পেয়েছিলেন  তৎকালীন বিরোধীদলীয় নেত্রী এবং বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ আওয়ামী লীগের অন্য নেতারা। প্রাণ হারান সাবেক রাষ্ট্রপতি প্রয়াত মো. জিল্লুর রহমানের স্ত্রী এবং আওয়ামী লীগের সেই সময়ের মহিলাবিষয়ক সম্পাদিকা আইভি রহমানসহ দলের তৎকালীন ২৪ নেতা-কর্মী। আহত হন পাঁচ শতাধিক, যাদের অনেকেই চিরতরে পঙ্গু হয়ে গেছেন কিংবা কেউ কেউ আর স্বাভাবিক জীবন ফিরে পাননি। মৃত্যুর এত কাছাকাছি গিয়ে আবার ফিরে আসায় হয়তো তারা নতুন জীবন পেয়েছেন কিন্তু যতদিন বেঁচে থাকবেন ততদিন তাদের বহন করে যেতে হবে সেই বিভীষিকার স্মৃতি। মহিলা লীগের সহ-সভাপতি নাসিমা ফেরদৌসকে মৃত ভেবে ঘটনাস্থলে লাশের ট্রাকে তোলা হয়েছিল। সারি সারি লাশের সঙ্গে রাখা হয়েছিল ঢাকা মেডিকেলের করিডোরেও। কিন্তু জ্ঞান ফিরে আসায় চিৎকার করতেই চিকিৎসা করা হয় তাকে। সংরক্ষিত নারী আসনের সাবেক এমপি নাসিমা ফেরদৌস। বলেন, আমার শরীরে দেড় হাজারের মতো স্পিøন্টার ঢুকেছে। পা দুটো ক্ষতবিক্ষত। শরীরের ক্ষতবিক্ষত অংশগুলো জোড়াতালি দিয়ে হুইল চেয়ারে জীবনযাপন করছি। সেদিন নেত্রী শেখ হাসিনা আমার পাশে না থাকলে হয়তো আর কোনো দিন স্বাভাবিক জীবনে ফিরে আসতে পারতাম না। তিনি বলেন, এখনো আমার শরীরের বিভিন্ন অংশে যন্ত্রণা হয়। মাঝে মাঝে রাতে ঘুমাতে পারি না। হাত-পা অবশ হয়ে আসে। ফুসফুস, কোমর, পিঠ, মাথা, হাত-পা, কত জায়গায় এখনো স্পিøন্টার। নিজের শরীরের ক্ষতগুলো নিজে দেখলে ঠিক থাকতে পারি না। আগস্ট এলেই আরও বেশি অসুস্থ হয়ে যাই। দুই চোখে শুধু বার বার লাশ আর রক্তের দৃশ্য ভেসে ওঠে। ২১ আগস্ট হামলা পরিকল্পনা করেছিলেন খালেদা ও তারেক রহমান। এ মামলায় এই দুজনের ফাঁসি হওয়া উচিত ছিল।  

ভয়াবহ গ্রেনেড হামলার পরদিন পত্রিকায় মৃতদের সঙ্গে যার ছবি ছাপা হয়েছিল, তিনি সাভারের মাহবুবা আকতার। যিনি ছিলেন মৃতদের তালিকায়। সেই দিনের স্মৃতি বর্ণনা করতে গিয়ে মাহবুবা বলেন, ‘শরীরে দেড় হাজার ¯িপ্লন্টার। রাতে এক ঘণ্টা ঘুম হয়। বাকি সময়টা এপাশ-ওপাশ করেই কাটাই। এখনো শুনতে পাই সেই ভয়াবহ নারকীয় গ্রেনেডের শব্দ। মাঝেমধ্যে মনে হয়, এত কষ্ট নিয়ে বেঁচে থাকার চেয়ে আত্মহত্যা করাই ভালো। কিন্তু না, আমাকে চিকিৎসাসহ আবাসনের ব্যবস্থা করে দিতে আমার নেত্রীও কম কষ্ট করেননি। আমি যদি আত্মহত্যা করি, তাহলে আমার নেত্রী কষ্ট পাবেন। আইভি রহমানের হাত ধরে দাঁড়িয়েছিলেন শাহিদা তারেক দীপ্তি (সাবেক সংসদ সদস্য)। নির্মম ওই ট্র্যাজেডি আইভি রহমানের জীবন কেড়ে নিলেও দেহে অসংখ্য ¯িপ্লন্টারের দুঃসহ যন্ত্রণা নিয়ে এখনো তিনি বেঁচে রয়েছেন। শমরিতা হাসপাতাল ছাড়াও মিরপুরের সেলিনা হাসপাতাল এবং কলকাতায় পিটারসেন এবং ব্যাংককে তার দেহে অস্ত্রোপচার করে দুই শতাধিক ¯িপ্লন্টার বের করা হলেও এখনো তার দুই পা-সহ সারা শরীরে বিঁধে রয়েছে পাঁচ শতাধিক ঘাতক ¯িপ্লন্টার। আওয়ামী লীগের অন্য নেতাদের সঙ্গে সেদিন গুরুতর আহত হন বর্তমান আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক ও পানিসম্পদ উপমন্ত্রী এ কে এম এনামুল হক শামীম। গুরুতর আহত শামীমকে প্রথমে নিয়ে যাওয়া হয় ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে। সেখানে তাকে ভর্তি করা হয়নি। এরপর নিয়ে যাওয়া হয় সিকদার মেডিকেলে। সেখানে বেশ কিছু দিন চিকিৎসা হয়। এরপর ভারতের এ্যাপোলো হাসপাতালে অপারেশন করে শরীর থেকে কিছু ¯িপ্লন্টার বের করা হয়। তবে এখনো শরীরে বয়ে বেড়াচ্ছেন ২৪টি ¯িপ্লন্টার। তিনি বলেন, নেত্রীর সামনেই ছিলাম। আপা বক্তৃতা শেষ করেছেন এমন সময় সাংবাদিকরা ছবি তোলার জন্য অনুরোধ করলে আপা মাইক নিয়ে দাঁড়ান। এ সময় মুহুর্মুহু গ্রেনেড ছোড়া হয়। এরপর কী হয়েছে মনে নেই।

পরে সিকদার মেডিকেলে নিজের অবস্থান জানতে পারি। তিনি বলেন, পূর্ণিমা কিংবা অমাবস্যার রাতে স্পি­ন্টারের যন্ত্রণায় ঘুমাতে পারি না। তিনি বলেন, সেদিনের গ্রেনেড হামলার সঙ্গে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে বেগম খালেদা জিয়া ও তারেক রহমান জড়িত। দীর্ঘদিন মামলা চলার পর রায় হয়েছে। আমি আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক কিংবা মন্ত্রী হিসেবে না, একজন আহত ব্যক্তি হিসেবে এ রায় দ্রুত কার্যকর হোক-এটাই আমার প্রত্যাশা।  

গ্রেনেড হামলার শিকার আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় সদস্য এস এম কামাল হোসেনের খাদ্য নালির ৯ ইঞ্চি কেটে ফেলা হয়েছিল। সেই দুঃসহ স্মৃতিচারণ করে এস এম কামাল হোসেন বলেন, ‘মানুষের দোয়ায় এবং আল্লাহর রহমতে এখন ভালো আছি। সেদিনের সেই ভয়ঙ্কর ঘটনার কথা মনে পড়লে এখনো দুই চোখ বন্ধ হয়ে আসে।’ তিনি বলেন, শেখ হাসিনাকে হত্যা করাই ছিল ঘাতকদের উদ্দেশ্য। ’৭৫-র ঘাতকের প্রতিনিধিরাই একুশে আগস্ট ঘটিয়েছিল। ‘এই হামলা যে শুধু আওয়ামী লীগকে নেতৃত্বশূন্য করার জন্য করা হয় তা নয়, ১৫ আগস্টের কুশীলবরা এই হামলার মাধ্যমে দেশকে গণতন্ত্রশূন্য করতে চেয়েছিল।’ তিনি বলেন, ‘এই হামলার বিচার হয়েছে, হচ্ছে। কিন্তু আমরা মনে করি আমাদের আশানুরূপ হয়নি। আমরা প্রত্যাশা করি এই হামলার মূল হোতা তারেক রহমানকে দেশে ফিরিয়ে এনে আদালত সর্বোচ্চ সাজা কার্যকর করবে।’

২০০৪ সালের ২১ আগস্টের দিন সাংবাদিকরা ঈশ্বরের ইচ্ছায় একেবারে দেবদূত হয়ে তখনকার বিরোধীদলীয় নেত্রী ও বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে বাঁচিয়েছেন বলে মন্তব্য করেন আওয়ামী স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সংসদ সদস্য পংকজ দেবনাথ। তিনি বলেন, আপা (শেখ হাসিনা) বক্তৃতা শেষ করে নামবেন। এ মুহূর্তেই সংবাদ কর্মীরা বললেন, আপা আমি ছবিটা পাইনি। এটা বলেই আপাকে থামালেন। আপা তাদের কথায় একটু থেমেছেন এবং ছবি তোলার সুযোগ দিয়েছেন। তখন আমি লিড সেøাগান দিয়েছি। এ সময়ের মধ্যে একটা অপরিচিত শব্দ ভেসে এলো। আমরা বুঝিনি কোথায় কী হচ্ছে। বুঝে ওঠার আগেই আবার সেই শব্দ। তখন মানুষের আর্তচিৎকার। যদি সংবাদ কর্মীরা আপাকে না থামাতেন তাদের ছবির জন্য তাহলে কিন্তু ওই মুহূর্তে আপা সেই স্পটেই থাকতেন যেখানে আইভি রহমান ছিলেন। তিনি আরও বলেন, যারা হামলা করেছে তারা অত্যন্ত প্রশিক্ষিত। আমাদের স্বেচ্ছাসেবক লীগের কুদ্দুস পাটোয়ারী, মোস্তফা রহমান সেন্টুসহ অনেক নেতা-কর্মী শহীদ হয়েছেন। তখনো আমি বুঝিনি আমার পায়ে লেগেছে। আমার বাম পা নাড়তে পারছি না। আমি হাত দিয়ে দেখি পা আমার ঠিক আছে কিন্তু নড়তে পারছি না। তখন এলোপাতাড়ি গুলির শব্দ শুনতে পেলাম। আমি মাটিতে পড়ে গেলাম। হামলা হয়েছে অল্প সময়ের মধ্যে। আধা ঘণ্টাও লাগেনি। অল্প সময়ে অনেক ঘটনা।

ভয়াবহ ওই গ্রেনেড হামলায় আহত নেতাদের মধ্যে একজন ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক আকতার হোসেন। এখনো শরীরের অসংখ্য জায়গায় স্পি­ন্টার। প্রতিদিন ২১ আগস্ট ফিরে আসে তার কাছে। কারণ গ্রেনেডের টুকরো বিদ্ধ শরীরে যন্ত্রণার সঙ্গে যুদ্ধ করে বেঁচে আছেন এ নেতা। তিনি বললেন, সেদিন আমার অবস্থান ছিল ট্রাকের কাছে। ওপরে তখন নেত্রীর ভাষণ চলছিল। আমি বাহাউদ্দিন নাছিম, ইসহাক আলী খান পান্না, নজরুল ইসলাম বাবুসহ অনেকেই একসঙ্গে দাঁড়িয়ে ছিলাম। হঠাৎ করেই বিস্ফোরণ। এর মধ্যে একটি গ্রেনেড এসে ফাটে ট্রাকের কাছে। সেখানে দাঁড়িয়ে থাকা মোস্তাক আহমেদ সেন্টু ঘটনাস্থলেই মারা যান। ওই বিস্ফোরণেই আমি আহত হই। রক্তাক্ত হয়ে পড়ে থাকি রাস্তার ওপর। চোখের সামনে অনেক নেতা-নেত্রীর নির্মম মৃত্যু ভেসে ভেড়াচ্ছে এখনো। মাথা, ঠোঁট, স্পর্শকাতর অংশে এখনো স্পি­ন্টার রয়ে গেছে। রাতের দিকে এত কষ্ট হয় যে, মনে হয় বেঁচে থাকাটাই দুষ্কর।

ছাত্রলীগের সাবেক নেতা জোবায়দুল হক রাসেল গ্রেনেড হামলায় আহত হন। স্মৃতিচারণ করতে গিয়ে বলেন, শত শত মানুষ আহত পড়ে আছে, ধোঁয়ায় চারপাশ অন্ধকার। সবাই দিগি¦দিক ছোটাছুটি করছেন। অথচ বিএনপি-জামায়াতের পেটোয়া পুলিশ বাহিনী আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের ওপর নির্মমভাবে নির্যাতন করে। সেদিনের দৃশ্য ভাবতে গেলে গা ছমছম করে। কীভাবে যে মৃত্যুর খুব কাছ থেকে ফিরে এলাম। আজও আমার শরীরে অনেক গ্রেনেড কণা। সান্ত্বনা একটাই। জননেত্রী শেখ হাসিনা এখন রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায়।

এই বিভাগের আরও খবর
কিলিং মিশনে তিনজন, কেউ গ্রেপ্তার হয়নি
কিলিং মিশনে তিনজন, কেউ গ্রেপ্তার হয়নি
ভুয়া খবরের নেপথ্যে পরকীয়া
ভুয়া খবরের নেপথ্যে পরকীয়া
কঠোর বিএনপি অপরাধ করলেই শাস্তি
কঠোর বিএনপি অপরাধ করলেই শাস্তি
ফ্যাসিবাদবিরোধীর ঐক্য জরুরি
ফ্যাসিবাদবিরোধীর ঐক্য জরুরি
ঢাকায় বিশ্বব্যাংকের ভাইস প্রেসিডেন্ট
ঢাকায় বিশ্বব্যাংকের ভাইস প্রেসিডেন্ট
কিসাসই এসব কসাইয়ের সমাধান
কিসাসই এসব কসাইয়ের সমাধান
সিরিজে ফেরার ম্যাচ আজ
সিরিজে ফেরার ম্যাচ আজ
পুতুলকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার বাধ্যতামূলক ছুটি
পুতুলকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার বাধ্যতামূলক ছুটি
কোটা বৈষম্য সমাধানে ২৪ ঘণ্টার আলটিমেটাম
কোটা বৈষম্য সমাধানে ২৪ ঘণ্টার আলটিমেটাম
তালিকা হচ্ছে দেশে আধিপত্য বিস্তারকারীদের
তালিকা হচ্ছে দেশে আধিপত্য বিস্তারকারীদের
কাটল না শুল্কসংকট
কাটল না শুল্কসংকট
সম্পূর্ণ সত্য প্রকাশ করলে ক্ষমা পাবেন চৌধুরী মামুন
সম্পূর্ণ সত্য প্রকাশ করলে ক্ষমা পাবেন চৌধুরী মামুন
সর্বশেষ খবর
চট্টগ্রামে দুর্ঘটনায় শিক্ষার্থী নিহত
চট্টগ্রামে দুর্ঘটনায় শিক্ষার্থী নিহত

এই মাত্র | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ধর্ষণ মামলার আসামি গ্রেফতার
ধর্ষণ মামলার আসামি গ্রেফতার

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হবিগঞ্জে শিক্ষার মানোন্নয়নে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা উপদেষ্টার মতবিনিময়
হবিগঞ্জে শিক্ষার মানোন্নয়নে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা উপদেষ্টার মতবিনিময়

৩ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

শতবর্ষী মাহাথির ক্লান্তিজনিত কারণে হাসপাতালে ভর্তি
শতবর্ষী মাহাথির ক্লান্তিজনিত কারণে হাসপাতালে ভর্তি

৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুগান্তরের সম্পাদককে ৫ দিনের মধ্যে ক্ষমা চাইতে আইনি নোটিশ
যুগান্তরের সম্পাদককে ৫ দিনের মধ্যে ক্ষমা চাইতে আইনি নোটিশ

৫ মিনিট আগে | জাতীয়

গৃহবধূর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
গৃহবধূর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পরশুরামে বন্যায় ক্ষতিগ্রস্থদের মাঝে কোস্ট গার্ডের ত্রাণসামগ্রী বিতরণ
পরশুরামে বন্যায় ক্ষতিগ্রস্থদের মাঝে কোস্ট গার্ডের ত্রাণসামগ্রী বিতরণ

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

যে অভ্যাস হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়
যে অভ্যাস হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়

১৫ মিনিট আগে | জীবন ধারা

৭ মামলার আসামি নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতা গ্রেপ্তার
৭ মামলার আসামি নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতা গ্রেপ্তার

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইতালির বিমানবন্দরে বিমানের ইঞ্জিনে ঝাঁপিয়ে মৃত্যু
ইতালির বিমানবন্দরে বিমানের ইঞ্জিনে ঝাঁপিয়ে মৃত্যু

২৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মানিকগঞ্জে মেয়েকে ধর্ষণের দায়ে বাবার মৃত্যুদণ্ড
মানিকগঞ্জে মেয়েকে ধর্ষণের দায়ে বাবার মৃত্যুদণ্ড

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভাঙারি ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যায় আরও দুই আসামি গ্রেফতার
ভাঙারি ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যায় আরও দুই আসামি গ্রেফতার

৩২ মিনিট আগে | নগর জীবন

হবিগঞ্জে সংঘর্ষের ছয় দিন পর আহত রিমনের মৃত্যু
হবিগঞ্জে সংঘর্ষের ছয় দিন পর আহত রিমনের মৃত্যু

৩৭ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

মোদিকে আম উপহার পাঠাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা
মোদিকে আম উপহার পাঠাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা

৪০ মিনিট আগে | জাতীয়

কার্বন ডাই–অক্সাইড ও তাপমাত্রা বৃদ্ধিতে ফসলে পুষ্টিহানি
কার্বন ডাই–অক্সাইড ও তাপমাত্রা বৃদ্ধিতে ফসলে পুষ্টিহানি

৪৬ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

জাতীয় পুরস্কার প্রাপ্ত দুইজনকে সংবর্ধনা জানালো পঞ্চগড় জেলা প্রশাসন
জাতীয় পুরস্কার প্রাপ্ত দুইজনকে সংবর্ধনা জানালো পঞ্চগড় জেলা প্রশাসন

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুকসুদপুরে সড়ক সংস্কারের দাবিতে স্থানীয়দের মানববন্ধন
মুকসুদপুরে সড়ক সংস্কারের দাবিতে স্থানীয়দের মানববন্ধন

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভাঙ্গায় যুবকের লাশ উদ্ধার
ভাঙ্গায় যুবকের লাশ উদ্ধার

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মহাবিশ্বের গহ্বরে আটকে আছে পৃথিবী? সম্প্রসারণ বাড়ছে দ্রুতগতিতে
মহাবিশ্বের গহ্বরে আটকে আছে পৃথিবী? সম্প্রসারণ বাড়ছে দ্রুতগতিতে

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

‌‘আজ থেকে সারা দেশে চিরুনি অভিযান’
‌‘আজ থেকে সারা দেশে চিরুনি অভিযান’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের সঙ্গে শিল্প চুক্তি স্বাক্ষর রাশিয়ার
পাকিস্তানের সঙ্গে শিল্প চুক্তি স্বাক্ষর রাশিয়ার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অগণতান্ত্রিক অপশক্তির প্রধান টার্গেট তারেক রহমান
অগণতান্ত্রিক অপশক্তির প্রধান টার্গেট তারেক রহমান

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

টাউনসভিলে বার্ষিক পিঠা উৎসবে মিষ্টি ঐতিহ্য আর আনন্দের মিলনমেলা
টাউনসভিলে বার্ষিক পিঠা উৎসবে মিষ্টি ঐতিহ্য আর আনন্দের মিলনমেলা

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

সোহাগ হত্যার তদন্তে বিচারিক কমিশন গঠনের নির্দেশনা চেয়ে রিট
সোহাগ হত্যার তদন্তে বিচারিক কমিশন গঠনের নির্দেশনা চেয়ে রিট

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুষ্টিয়ায় আইনশৃঙ্খলা কমিটির সভা
কুষ্টিয়ায় আইনশৃঙ্খলা কমিটির সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অবশেষে দাদির কোলে ফিরলো হারিয়ে যাওয়া শিশু রোজামনি
অবশেষে দাদির কোলে ফিরলো হারিয়ে যাওয়া শিশু রোজামনি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্যারিসের প্রেমের সেতুতে তালা দিলেন মেহজাবীন
প্যারিসের প্রেমের সেতুতে তালা দিলেন মেহজাবীন

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সেনা কর্মকর্তাদের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেসির ক্ষমতা বাড়িয়ে প্রজ্ঞাপন
সেনা কর্মকর্তাদের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেসির ক্ষমতা বাড়িয়ে প্রজ্ঞাপন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বেসরকারি শিক্ষক নিয়োগে পুলিশ ভেরিফিকেশনের নতুন পরিপত্র
বেসরকারি শিক্ষক নিয়োগে পুলিশ ভেরিফিকেশনের নতুন পরিপত্র

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নোয়াখালীতে জলাবদ্ধতা নিরসনের দাবিতে মানববন্ধন
নোয়াখালীতে জলাবদ্ধতা নিরসনের দাবিতে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
লেনদেনের দ্বন্দ্বে ভাঙারি ব্যবসায়ীকে হত্যা : ডিএমপি
লেনদেনের দ্বন্দ্বে ভাঙারি ব্যবসায়ীকে হত্যা : ডিএমপি

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিশ্বের সর্বাধিক মুসলিম জনসংখ্যার দেশ হতে চলেছে ভারত: রিপোর্ট
বিশ্বের সর্বাধিক মুসলিম জনসংখ্যার দেশ হতে চলেছে ভারত: রিপোর্ট

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদাবাজির অভিযোগে যুবদল নেতা ফাহিমকে বহিষ্কার, আইনি ব্যবস্থা নেয়ার আহ্বান
চাঁদাবাজির অভিযোগে যুবদল নেতা ফাহিমকে বহিষ্কার, আইনি ব্যবস্থা নেয়ার আহ্বান

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অতিরিক্ত সচিবসহ তিনজন ওএসডি
অতিরিক্ত সচিবসহ তিনজন ওএসডি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুরান ঢাকায় সোহাগ হত্যা: আসামি রবিনের স্বীকারোক্তি, ৫ দিনের রিমান্ডে টিটন
পুরান ঢাকায় সোহাগ হত্যা: আসামি রবিনের স্বীকারোক্তি, ৫ দিনের রিমান্ডে টিটন

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

খুতবার সময় হামলা, খতিব শঙ্কামুক্ত, হামলাকারী জেলহাজতে
খুতবার সময় হামলা, খতিব শঙ্কামুক্ত, হামলাকারী জেলহাজতে

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতে গুহা থেকে দুই সন্তানসহ রুশ নারীকে উদ্ধার
ভারতে গুহা থেকে দুই সন্তানসহ রুশ নারীকে উদ্ধার

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০ লাখ পিস প্যান্টের অর্ডার স্থগিত ওয়ালমার্টের
১০ লাখ পিস প্যান্টের অর্ডার স্থগিত ওয়ালমার্টের

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ফের দেশজুড়ে বৃষ্টির সম্ভাবনা
ফের দেশজুড়ে বৃষ্টির সম্ভাবনা

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিটফোর্ড হাসপাতাল ‘শাটডাউন’ ঘোষণা
মিটফোর্ড হাসপাতাল ‘শাটডাউন’ ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যৌন হয়রানি: শিক্ষকের শাস্তি না হওয়ায় নিজেকে জ্বালিয়ে দিলেন ছাত্রী
যৌন হয়রানি: শিক্ষকের শাস্তি না হওয়ায় নিজেকে জ্বালিয়ে দিলেন ছাত্রী

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোহাগ হত্যার ভিডিও না আসা পর্যন্ত সরকার কী করল-প্রশ্ন রুমিন ফারহানার
সোহাগ হত্যার ভিডিও না আসা পর্যন্ত সরকার কী করল-প্রশ্ন রুমিন ফারহানার

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অপরাধীদের বিরুদ্ধে কেন ব্যবস্থা নিচ্ছে না, তা সরকারের কাছেই প্রশ্ন: তারেক রহমান
অপরাধীদের বিরুদ্ধে কেন ব্যবস্থা নিচ্ছে না, তা সরকারের কাছেই প্রশ্ন: তারেক রহমান

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্রকে পাল্টা ব্যবস্থার হুমকি ইউরোপীয় কমিশনের
যুক্তরাষ্ট্রকে পাল্টা ব্যবস্থার হুমকি ইউরোপীয় কমিশনের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামিন পেলেন চিত্রনায়িকা অপু বিশ্বাস
জামিন পেলেন চিত্রনায়িকা অপু বিশ্বাস

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বনানীতে সড়ক অবরোধ সিএনজি চালকদের, তীব্র যানজটে দুর্ভোগ
বনানীতে সড়ক অবরোধ সিএনজি চালকদের, তীব্র যানজটে দুর্ভোগ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দেশে সন্দেহভাজন বিদেশিদের আগমন বেড়েছে: মির্জা আব্বাস
দেশে সন্দেহভাজন বিদেশিদের আগমন বেড়েছে: মির্জা আব্বাস

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কঠোর বিএনপি অপরাধ করলেই শাস্তি
কঠোর বিএনপি অপরাধ করলেই শাস্তি

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সেনা কর্মকর্তাদের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেসির ক্ষমতা বাড়িয়ে প্রজ্ঞাপন
সেনা কর্মকর্তাদের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেসির ক্ষমতা বাড়িয়ে প্রজ্ঞাপন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির সঙ্গে আসন সমঝোতা চায় বাম
বিএনপির সঙ্গে আসন সমঝোতা চায় বাম

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শরীরে পোকা, পচে গেছে মস্তিষ্ক— অভিনেত্রী হুমাইরার ময়নাতদন্তে চাঞ্চল্যকর তথ্য
শরীরে পোকা, পচে গেছে মস্তিষ্ক— অভিনেত্রী হুমাইরার ময়নাতদন্তে চাঞ্চল্যকর তথ্য

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ছাত্রদলের নতুন কর্মসূচি
ছাত্রদলের নতুন কর্মসূচি

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‌‘আজ থেকে সারা দেশে চিরুনি অভিযান’
‌‘আজ থেকে সারা দেশে চিরুনি অভিযান’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমিরেটস এয়ারলাইন্সে যাত্রী হয়রানির অভিযোগে উদ্বেগ
এমিরেটস এয়ারলাইন্সে যাত্রী হয়রানির অভিযোগে উদ্বেগ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অবিলম্বে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিতে ৬০ ব্রিটিশ এমপির চিঠি
অবিলম্বে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিতে ৬০ ব্রিটিশ এমপির চিঠি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইনশৃঙ্খলা চ্যালেঞ্জিং হলেও নির্বাচন সম্ভব : বিবিসি বাংলাকে সিইসি
আইনশৃঙ্খলা চ্যালেঞ্জিং হলেও নির্বাচন সম্ভব : বিবিসি বাংলাকে সিইসি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০০০ বছরের বছরের পুরনো কফিন মিসরকে ফেরত দিল বেলজিয়াম
২০০০ বছরের বছরের পুরনো কফিন মিসরকে ফেরত দিল বেলজিয়াম

১১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ইরান-আইএইএ সহযোগিতা ‘নতুন রূপে চলবে’: আরাগচি
ইরান-আইএইএ সহযোগিতা ‘নতুন রূপে চলবে’: আরাগচি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনবিআরের আন্দোলনকে সরকারবিরোধী রূপ দেওয়ার ষড়যন্ত্র ছিল: জ্বালানি উপদেষ্টা
এনবিআরের আন্দোলনকে সরকারবিরোধী রূপ দেওয়ার ষড়যন্ত্র ছিল: জ্বালানি উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক বিষয়ে পরীক্ষা দিয়ে দুই বিষয়ে ফেল!
এক বিষয়ে পরীক্ষা দিয়ে দুই বিষয়ে ফেল!

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
বড় ঝুঁকিতে পোশাক খাত
বড় ঝুঁকিতে পোশাক খাত

পেছনের পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজি না ব্যবসার দ্বন্দ্ব, স্বজন ও পুলিশের ভিন্ন দাবি
চাঁদাবাজি না ব্যবসার দ্বন্দ্ব, স্বজন ও পুলিশের ভিন্ন দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে হত্যা করে ১১ টুকরা করা স্বামী গ্রেপ্তার
স্ত্রীকে হত্যা করে ১১ টুকরা করা স্বামী গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

নৃশংস হত্যায় তোলপাড়
নৃশংস হত্যায় তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

চোরাই মোবাইলের ভয়ংকর চক্র
চোরাই মোবাইলের ভয়ংকর চক্র

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

৫ কোটি টাকা চাঁদা না পেয়ে পল্লবীতে তাণ্ডব
৫ কোটি টাকা চাঁদা না পেয়ে পল্লবীতে তাণ্ডব

প্রথম পৃষ্ঠা

কাটল না শুল্কসংকট
কাটল না শুল্কসংকট

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেমিকার সঙ্গে প্রেমিকও আটক
প্রেমিকার সঙ্গে প্রেমিকও আটক

পেছনের পৃষ্ঠা

যত আলো  তত অন্ধকার
যত আলো তত অন্ধকার

শোবিজ

জুলুম নির্যাতন হত্যা গুম কামালের বড় গুণ
জুলুম নির্যাতন হত্যা গুম কামালের বড় গুণ

প্রথম পৃষ্ঠা

পূর্বাচল এক্সপ্রেসওয়ে অটোরিকশার দখলে
পূর্বাচল এক্সপ্রেসওয়ে অটোরিকশার দখলে

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রশিক্ষণ দিয়ে কর্মী নেবে জাপান
প্রশিক্ষণ দিয়ে কর্মী নেবে জাপান

পেছনের পৃষ্ঠা

কিলিং মিশনে তিনজন, কেউ গ্রেপ্তার হয়নি
কিলিং মিশনে তিনজন, কেউ গ্রেপ্তার হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

হুমায়ুন ফরীদির পারিশ্রমিক ১০১ টাকা
হুমায়ুন ফরীদির পারিশ্রমিক ১০১ টাকা

শোবিজ

পুতুলকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার বাধ্যতামূলক ছুটি
পুতুলকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার বাধ্যতামূলক ছুটি

প্রথম পৃষ্ঠা

ববির সমুদ্রবিলাস
ববির সমুদ্রবিলাস

শোবিজ

হত্যা মামলায় সাজা কমছে যেভাবে
হত্যা মামলায় সাজা কমছে যেভাবে

পেছনের পৃষ্ঠা

নদীর তীরের স্টেডিয়াম ঘিরে ক্রীড়াঙ্গনে নতুন স্বপ্ন
নদীর তীরের স্টেডিয়াম ঘিরে ক্রীড়াঙ্গনে নতুন স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

সম্পূর্ণ সত্য প্রকাশ করলে ক্ষমা পাবেন চৌধুরী মামুন
সম্পূর্ণ সত্য প্রকাশ করলে ক্ষমা পাবেন চৌধুরী মামুন

প্রথম পৃষ্ঠা

কিসাসই এসব কসাইয়ের সমাধান
কিসাসই এসব কসাইয়ের সমাধান

প্রথম পৃষ্ঠা

তালিকা হচ্ছে দেশে আধিপত্য বিস্তারকারীদের
তালিকা হচ্ছে দেশে আধিপত্য বিস্তারকারীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

ভুয়া খবরের নেপথ্যে পরকীয়া
ভুয়া খবরের নেপথ্যে পরকীয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টি-২০ ক্রিকেটে ব্যক্তিগত সর্বোচ্চ স্কোর সাব্বিরের
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টি-২০ ক্রিকেটে ব্যক্তিগত সর্বোচ্চ স্কোর সাব্বিরের

মাঠে ময়দানে

রংপুর রাইডার্সের প্রতিপক্ষ হোবার্ট হারিকেন্স
রংপুর রাইডার্সের প্রতিপক্ষ হোবার্ট হারিকেন্স

মাঠে ময়দানে

তাবিজ ব্যবসার বিরুদ্ধে আইনি প্রতিরোধ চাই
তাবিজ ব্যবসার বিরুদ্ধে আইনি প্রতিরোধ চাই

সম্পাদকীয়

ডাম্বুলায় টি-২০ অভিষেক বাংলাদেশের
ডাম্বুলায় টি-২০ অভিষেক বাংলাদেশের

মাঠে ময়দানে

অধিনায়ক কেন ম্যাচে নেই
অধিনায়ক কেন ম্যাচে নেই

মাঠে ময়দানে

সিনেমার মানুষে তারা...
সিনেমার মানুষে তারা...

শোবিজ

বাদল দিনের প্রথম কদম ফুল
বাদল দিনের প্রথম কদম ফুল

শোবিজ