শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০৭ সেপ্টেম্বর, ২০১৯ আপডেট:

লুটপাটে বিপর্যস্ত বিআরটিসি

মন্ত্রীর ক্ষোভ, কর্মীদের বেতন বন্ধ ১৪ মাস, চেয়ারম্যান বদল
শিমুল মাহমুদ ও শামীম আহমেদ
প্রিন্ট ভার্সন
লুটপাটে বিপর্যস্ত বিআরটিসি

সরকারি সড়ক পরিবহন সংস্থা বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন করপোরেশন (বিআরটিসি) নজিরবিহীন অনিয়ম, লুটপাট আর দুর্নীতির আখড়ায় পরিণত হয়েছে। আওয়ামী লীগ সরকারের গত এক দশকে নতুন বাস-ট্রাক কেনায় বিআরটিসিকে দেওয়া হয়েছে ১ হাজার ৬১২ কোটি টাকা। যাত্রীবাহী বাসের বহর দাঁড়িয়েছে প্রায় ১৪০০টিতে। তারপরও দুর্নীতি-লুটপাটে বিপর্যস্ত বিআরটিসি তার কর্মীদের বেতন দিতে পারছে না। সংস্থাটির কোনো কোনো ডিপোতে ১৪ মাস পর্যন্ত বেতন বন্ধ রয়েছে। রাজধানীর জোয়ারসাহারা ডিপোতে বকেয়া বেতনের দাবিতে দুই দফা তালা দিয়েছে কর্মীরা। এমনকি চেয়ারম্যানের অফিসেও তালা দিয়ে অবরুদ্ধ করে রাখে কর্মীরা। বিআরটিসির অনিয়ম-দুর্নীতি নিয়ে সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া জানিয়ে অভিযুক্ত চেয়ারম্যানকে সরিয়ে দিয়েছেন। সীমাহীন দুর্নীতি, কমিশন বাণিজ্য ও স্বেচ্ছাচারিতার দায় নিয়ে সংস্থাটির চেয়ারম্যান ফরিদ আহমেদ ভূঁইয়া এ সপ্তাহে বিদায় নিয়েছেন। মঙ্গলবার নতুন চেয়ারম্যান এহছানে এলাহী দায়িত্বে যোগ দিয়েই চলমান অচলাবস্থার অবসান ঘটানোর আশ্বাস দিয়ে বলেছেন, এখন থেকে নিয়মিত বেতন-ভাতা হবে। আমি চেয়ারম্যান হিসেবে যতদিন আছি ততদিন আমার সন্তানরা না খেয়ে থাকবে না। জানা গেছে, অব্যবস্থাপনা ও ধারাবাহিক অনিয়ম-দুর্নীতির কারণে বিপুলসংখ্যক যাত্রীবাহী বাসের বহর নিয়েও লোকসানের ঘানি টানছে বিআরটিসি। এরই মধ্যে ভারতীয় ঋণের টাকায় ভারত থেকে কেনা হচ্ছে একের পর এক নিম্নমানের বাস। বছর না যেতেই সেগুলো অচল হয়ে পড়ে থাকছে ডিপোতে। বাড়ছে মেরামত খরচ, গুনতে হচ্ছে লোকসান। বিআরটিসির বহরে বর্তমানে বাস রয়েছে ১ হাজার ৩৮৯টি। এর মধ্যে কমবেশি ৫২৫টিই অচল হয়ে বিভিন্ন ডিপোতে পড়ে আছে। এ হিসাবে বিআরটিসির বহরে থাকা বাসগুলোর ৩৮ শতাংশ অচল অবস্থায় রয়েছে। এসব অচল বাসের অধিকাংশই গত ১০ বছরে কেনা। সূত্র জানায়, গত এক দশকে নতুন বাস-ট্রাক কেনায় বিআরটিসির মাধ্যমে সরকার ১ হাজার ৬১২ কোটি টাকা খরচ করলেও লোকসান কাটিয়ে উঠতে পারেনি বিআরটিসি। বাড়েনি যাত্রীসেবার মানও। অতিরিক্ত ভাড়া আদায়েরও অভিযোগ রয়েছে ইজারাদারদের বিরুদ্ধে। ২০১৭-১৮ অর্থবছরে বিআরটিসি লোকসান গুনেছে ২ কোটি ৯২ লাখ টাকা। অথচ প্রায় ১৪০০ বাসের বহর নিয়ে সংস্থাটির লোকসান হওয়ার কোনো কারণ ছিল না। সূত্র জানিয়েছে, বাস কেনা ও পরিচালনায় সীমাহীন অনিয়মের কারণেই বিআরটিসি ডুবতে বসেছে। ২০১০ সালে ১১৩ কোটি টাকায় চীন থেকে ২৭৫টি বাস কেনে বিআরটিসি। অভিযোগ রয়েছে, টাকার অঙ্ক বেশি দেখানো হলেও কম টাকায় কেনা নিম্নমানের বাসগুলোর বেশির ভাগই নষ্ট হয়ে বিভিন্ন ডিপোতে পড়ে আছে। চীনের পর ২০১১-১২ অর্থবছরে দক্ষিণ কোরিয়া থেকে ২৮১ কোটি টাকায় কেনা হয় আরও ২৫৫টি বাস। এগুলোও বেশির ভাগ নষ্ট হয়ে পড়ে আছে বিভিন্ন ডিপোতে। বিআরটিসির প্রতিটি ক্রয় চুক্তি, বাস সংগ্রহ ও রক্ষণাবেক্ষণে অনিয়মের অভিযোগ রয়েছে। গত ১০ বছরে আর্টিকুলেটেড বাস, ডাবল ডেকার, এসি বাস ও ট্রাক মিলিয়ে ২ হাজার ৫৮টি বাস-ট্রাক কিনতে ১ হাজার ৬১২ কোটি টাকা ব্যয় করেছে সংস্থাটি। সংস্থাটির হিসাব শাখার তথ্যমতে, ২০১৭-১৮ অর্থবছর স্টাফদের বেতন-ভাতাসহ পরিচালন ব্যয় হয়েছে ২৫৬ কোটি ১০ লাখ টাকা। এ সময়ে সংস্থাটি আয় করেছে ২৫৩ কোটি ১৭ লাখ টাকা। সর্বশেষ গত দুই বছর বিআরটিসি পরিচালনার দায়িত্বে ছিলেন চেয়ারম্যান ফরিদ আহমেদ ভূঁইয়া। তিনি ২০১৭ সালের আগস্টে যোগ দিয়ে নানা অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগ মাথায় নিয়ে ৩ সেপ্টেম্বর দায়িত্ব ছাড়েন। অবশ্য তাকে বদলি করা হয়েছিল আরও দেড় মাস আগে ২১ জুলাই। এই দুই বছরে বিআরটিসির পরিচালন বিশৃঙ্খলা দৃশ্যমান হয়ে ওঠে। তার বিরুদ্ধে সংস্থাটির ডিপো ম্যানেজারদের মাধ্যমে ২০ মাসে ১২ কোটি ৪৪ লাখ টাকা অবৈধ আয়ের অভিযোগ তুলে সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদেরকে চিঠি দিয়েছে সংস্থাটির কর্মীরা। তারা বলেছেন, সারা দেশের ২১টি ডিপো থেকে মাসোহারা আদায় করেছেন চেয়ারম্যান। অন্যদিকে ডিপোর শ্রমিক-কর্মচারীরা তাদের বকেয়া বেতনের দাবিতে গত এক বছরে দুবার জোয়ারসাহারা ডিপোতে তালা দেন। সম্প্রতি বিক্ষোভ হয় নারায়ণগঞ্জ ডিপোতে। ২১ জুলাই চেয়ারম্যানের বদলির আদেশ আসে। তার পরদিন ২২ জুলাই বকেয়া বেতন পরিশোধের দাবিতে দিলকুশায় বিআরটিসির প্রধান কার্যালয়ে চেয়ারম্যান ফরিদ আহমদ ভূঁইয়াকে অবরুদ্ধ করে বিক্ষোভ করেন চালক-শ্রমিকরা। একপর্যায়ে তারা চেয়ারম্যানের কক্ষে তালা ঝুলিয়ে চেয়ারম্যানের গাড়ির হাওয়া ছেড়ে দেন। খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, চালক-শ্রমিকদের বেতন বকেয়া পড়েছে সর্বোচ্চ চট্টগ্রাম ডিপোতে ১৪ মাস, রংপুরে ১৩ মাস এবং জোয়ারসাহারাতে ১০ মাস। অন্যান্য ডিপোতেও কমবেশি বেতন বাকি পড়েছে। জোয়ারসাহারা ডিপোর একজন চালক বলেন, আমরা যে টাকা আয় করি তাতে বেতন বকেয়া পড়ার কথা নয়। কর্মকর্তারা টাকা খেয়ে ফেলেন। চুরি ধরা পড়ার পরও কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেননি চেয়ারম্যান। তিনিও ডিপো ম্যানেজারসহ চোরদের সঙ্গী হয়েছেন।

অভিযোগ রয়েছে, বদলির আদেশ পাওয়ার পরও চেয়ারম্যান দুর্নীতি, অনিয়ম ও অর্থ আত্মসাতের দায়ে অভিযুক্ত কয়েকজন কর্মকর্তার সাজা লঘু করেছেন ও অব্যাহতি দিয়েছেন। সরকারি সিদ্ধান্ত লঙ্ঘন করে বিআরটিসির জমি ইজারার উদ্যোগ নিয়েছেন। চট্টগ্রামের একজন সিএনজি ফিলিং স্টেশনের মালিককে ‘দেখা’ না করলে ইজারা বাতিলের হুমকি দিয়েছেন। এসব বিষয় নিয়ে নালিশ গেছে সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রীর কাছে। এসব ব্যাপারে বিআরটিসির সদ্য সাবেক চেয়ারম্যান ফরিদ আহমেদ ভূঁইয়ার সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করা হলেও তিনি ফোন ধরেননি।

এ ব্যাপারে পরিবহন বিশেষজ্ঞ ও বিআরটিসির সাবেক পরিচালক ড. এস এম সালেহ উদ্দিন বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, বিআরটিসির লোকসানী প্রতিষ্ঠান হওয়ার কোনো সুযোগই নেই। যাত্রীর তো অভাব নেই। বরং রাষ্ট্রীয় সম্পত্তি হওয়ায় এই গাড়ির প্রতি মানুষের দরদ বেশি। আয়ের পাশাপাশি দৃষ্টান্তমূলক সেবা দিয়ে বেসরকারি পরিবহনগুলোর সেবা বাড়ানোর উদ্দেশ্যে সংস্থাটি প্রতিষ্ঠা করা হয়েছিল। আমি যখন পরিচালক ছিলাম তখনও বিআরটিসির কোনো কর্মীর বেতন-ভাতা বকেয়া ছিল না। নিয়মিত সব গাড়ি মেরামত করে রাস্তায় চালিয়েছি। যতদূর মনে পড়ে সরকারকেও আয়ের কিছু টাকা দিতে পেরেছিলাম। তিনি বলেন, প্রতিষ্ঠানটিকে লাভজনক করা খুবই সহজ। বিআরটিসির মতো ওয়ার্কশপ ও ডিপো কোনো বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের নেই। এগুলোকে আধুনিক সরঞ্জাম দিয়ে পুরোদমে চালু করে সব গাড়ি নিয়মিত রক্ষণাবেক্ষণ করতে হবে। আমি থাকাকালীন ২৪ ঘণ্টা ওয়ার্কশপগুলো চলত। ২/৩ মাস সময় নিয়ে একসঙ্গে ২০০ গাড়ি মেরামত করেছি। এখন গাড়ি বেড়েছে। নতুন কারিগর নিয়োগ দিতে হবে। পর্যাপ্ত স্পেয়ার পার্টস রাখতে হবে। গাড়ি কোম্পানির বেঁধে দেওয়া সময়ানুযায়ী পার্টস বদলাতে হবে। এ ছাড়া নিজস্ব জনবল নিয়োগ দিয়ে গাড়িগুলো চালাতে হবে। গাড়ি লিজ দিয়ে বিআরটিসিকে লাভজনক করা যাবে না। লিজ নিয়ে কেউ গাড়ির সঠিক রক্ষণাবেক্ষণ করে না। এ কারণেই গাড়িগুলো দ্রুত বিকল হয়। একই সঙ্গে গাড়ি থেকে যে আয় হয় তা সব আদায়ের ব্যবস্থা করতে হবে। কোনো রুটে বেসরকারি গাড়িগুলো দৈনিক কত আয় করছে সেটা দেখলেই বোঝা যায় ওই রুটের আয় কেমন। অন্য গাড়ি লাভ করতে পারলে বিআরটিসি কেন পারবে না?

এই বিভাগের আরও খবর
নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী
নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী
বাংলাদেশ-কাতার সশস্ত্র বাহিনীর চুক্তি স্বাক্ষর
বাংলাদেশ-কাতার সশস্ত্র বাহিনীর চুক্তি স্বাক্ষর
প্রতি ১০ শিশুর ৪ জনের রক্তে সিসার মাত্রা উদ্বেগজনক
প্রতি ১০ শিশুর ৪ জনের রক্তে সিসার মাত্রা উদ্বেগজনক
নারী কাবাডি বিশ্বকাপের ট্রফি উন্মোচন
নারী কাবাডি বিশ্বকাপের ট্রফি উন্মোচন
নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে
নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য নয়
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য নয়
অর্থনৈতিক পরিস্থিতির উন্নতি
অর্থনৈতিক পরিস্থিতির উন্নতি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
গণতন্ত্রের লড়াইয়ে ভাসানী পথপ্রদর্শক
গণতন্ত্রের লড়াইয়ে ভাসানী পথপ্রদর্শক
ইসিকে শক্ত থাকার পরামর্শ দলগুলোর
ইসিকে শক্ত থাকার পরামর্শ দলগুলোর
সরকারকে নিরপেক্ষতার আহ্বান আট দলের
সরকারকে নিরপেক্ষতার আহ্বান আট দলের
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
সর্বশেষ খবর
রাতে বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠক
রাতে বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠক

৪০ সেকেন্ড আগে | রাজনীতি

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের অপেক্ষার অবসান চান জামাল
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের অপেক্ষার অবসান চান জামাল

১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শরীয়তপুরে পোশাক শ্রমিকের মৃত্যু
শরীয়তপুরে পোশাক শ্রমিকের মৃত্যু

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এ রায় দেশে স্বৈরতন্ত্র রোধে মাইলফলক হয়ে থাকবে : ইসলামী আন্দোলন
এ রায় দেশে স্বৈরতন্ত্র রোধে মাইলফলক হয়ে থাকবে : ইসলামী আন্দোলন

৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

নির্বাচনের আগেই হাসিনাকে দেশে এনে মৃত্যুদণ্ড কার্যকরের দাবি সারজিসের
নির্বাচনের আগেই হাসিনাকে দেশে এনে মৃত্যুদণ্ড কার্যকরের দাবি সারজিসের

১৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

কলাপাড়ায় অজ্ঞান পার্টির খপ্পরে পড়ে ৫ জন হাসপাতালে
কলাপাড়ায় অজ্ঞান পার্টির খপ্পরে পড়ে ৫ জন হাসপাতালে

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় বিপুল পরিমাণ বিস্ফোরক দ্রব্যসহ তিনজন গ্রেফতার
বগুড়ায় বিপুল পরিমাণ বিস্ফোরক দ্রব্যসহ তিনজন গ্রেফতার

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এতিম শিশুদের হাতে শীতবস্ত্র পৌঁছে দিল বসুন্ধরা শুভসংঘ
এতিম শিশুদের হাতে শীতবস্ত্র পৌঁছে দিল বসুন্ধরা শুভসংঘ

১৮ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

মওলানা ভাসানী মজলুম-নির্যাতিত মানুষের জন্য কাজ করেছেন : দুদু
মওলানা ভাসানী মজলুম-নির্যাতিত মানুষের জন্য কাজ করেছেন : দুদু

১৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

প্লট বরাদ্দে জালিয়াতি : শেখ হাসিনার দুর্নীতি মামলার যুক্তিতর্ক ২৩ নভেম্বর
প্লট বরাদ্দে জালিয়াতি : শেখ হাসিনার দুর্নীতি মামলার যুক্তিতর্ক ২৩ নভেম্বর

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

কুমিল্লায় মহাসড়কে গরুবাহী ট্রাক ছিনতাই
কুমিল্লায় মহাসড়কে গরুবাহী ট্রাক ছিনতাই

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর পরিবারের মাঝে উপকরণ বিতরণ
দিনাজপুরে ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর পরিবারের মাঝে উপকরণ বিতরণ

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পুঁজিবাজারে বেড়েছে সূচক ও লেনদেন
পুঁজিবাজারে বেড়েছে সূচক ও লেনদেন

২৯ মিনিট আগে | অর্থনীতি

চট্টগ্রামে হত্যা মামলার দুই পলাতক আসামি গ্রেফতার
চট্টগ্রামে হত্যা মামলার দুই পলাতক আসামি গ্রেফতার

২৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শেখ হাসিনার রায়ে জনমনে আতঙ্ক নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
শেখ হাসিনার রায়ে জনমনে আতঙ্ক নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

শেরপুরে বড় ভাইকে হত্যার দায়ে ছোট ভাইয়ের যাবজ্জীবন
শেরপুরে বড় ভাইকে হত্যার দায়ে ছোট ভাইয়ের যাবজ্জীবন

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শাকসু নির্বাচন পেছানোর দাবিতে শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন
শাকসু নির্বাচন পেছানোর দাবিতে শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন

৩১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

রাবির হলে ৫০ টাকার উন্নয়ন ফি বাতিল
রাবির হলে ৫০ টাকার উন্নয়ন ফি বাতিল

৩৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মুন্সীগঞ্জে পদোন্নতির দাবিতে প্রভাষকদের ‌‘নো প্রমোশন, নো ওয়ার্ক’ কর্মসূচি
মুন্সীগঞ্জে পদোন্নতির দাবিতে প্রভাষকদের ‌‘নো প্রমোশন, নো ওয়ার্ক’ কর্মসূচি

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে টিএসসিতে মিষ্টি বিতরণ
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে টিএসসিতে মিষ্টি বিতরণ

৩৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে ৩ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ১০০৭
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে ৩ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ১০০৭

৩৬ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

রংপুরে আলু চাষের লক্ষ্যমাত্রা কমেছে
রংপুরে আলু চাষের লক্ষ্যমাত্রা কমেছে

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এ রায় প্রতিশোধ নয়, ন্যায়বিচারের প্রতিজ্ঞা: চিফ প্রসিকিউটর
এ রায় প্রতিশোধ নয়, ন্যায়বিচারের প্রতিজ্ঞা: চিফ প্রসিকিউটর

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

নতুন ধানের ঘ্রাণে প্রাণবন্ত দিনাজপুরের গ্রাম–শহর
নতুন ধানের ঘ্রাণে প্রাণবন্ত দিনাজপুরের গ্রাম–শহর

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় ‘ঐতিহাসিক বিজয়’: সামান্তা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় ‘ঐতিহাসিক বিজয়’: সামান্তা

৪৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

১৬ কোটি টাকার হাসপাতাল চার বছরেও চালু হয়নি
১৬ কোটি টাকার হাসপাতাল চার বছরেও চালু হয়নি

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনাকে দেশে ফিরিয়ে এনে রায় কার্যকর করতে হবে: রাশেদ প্রধান
শেখ হাসিনাকে দেশে ফিরিয়ে এনে রায় কার্যকর করতে হবে: রাশেদ প্রধান

৪৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

সরিষাবাড়ীতে অসুস্থ শিশুর পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ
সরিষাবাড়ীতে অসুস্থ শিশুর পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ

৪৮ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বরিশালের নথুল্লাবাদ টার্মিনাল থেকে বাস চলাচল শুরু
বরিশালের নথুল্লাবাদ টার্মিনাল থেকে বাস চলাচল শুরু

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন
আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি,
মুখোমুখি ভারত-চীন
১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি, মুখোমুখি ভারত-চীন

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ
রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?
কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি
রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা
রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন
মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
শেখ হাসিনার রায় আজ
শেখ হাসিনার রায় আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ

সম্পাদকীয়

অপেক্ষা ৬৩ আসনে
অপেক্ষা ৬৩ আসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের আগে পদোন্নতি নয়
ভোটের আগে পদোন্নতি নয়

পেছনের পৃষ্ঠা

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী
কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দেখা মিলল বকফুলের
দেখা মিলল বকফুলের

পেছনের পৃষ্ঠা

সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা
সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি
নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ
লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত
ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত

মাঠে ময়দানে

সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি
সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি

নগর জীবন

এবার নতুন শাকিব খান
এবার নতুন শাকিব খান

শোবিজ

রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি
রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি

শোবিজ

কার অপেক্ষায় মাহি?
কার অপেক্ষায় মাহি?

শোবিজ

নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ
নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!
হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!

মাঠে ময়দানে

নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী
নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের
ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের

পেছনের পৃষ্ঠা

নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে
নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার
এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার

মাঠে ময়দানে

৯৩ রানে অলআউট ভারত
৯৩ রানে অলআউট ভারত

মাঠে ময়দানে

১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট
১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট

মাঠে ময়দানে

দর্শক মাতালেন কনা
দর্শক মাতালেন কনা

শোবিজ

সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল
সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল

মাঠে ময়দানে

শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা
শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা

শোবিজ

বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন
বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে