শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০৭ সেপ্টেম্বর, ২০১৯ আপডেট:

লুটপাটে বিপর্যস্ত বিআরটিসি

মন্ত্রীর ক্ষোভ, কর্মীদের বেতন বন্ধ ১৪ মাস, চেয়ারম্যান বদল
শিমুল মাহমুদ ও শামীম আহমেদ
প্রিন্ট ভার্সন
লুটপাটে বিপর্যস্ত বিআরটিসি

সরকারি সড়ক পরিবহন সংস্থা বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন করপোরেশন (বিআরটিসি) নজিরবিহীন অনিয়ম, লুটপাট আর দুর্নীতির আখড়ায় পরিণত হয়েছে। আওয়ামী লীগ সরকারের গত এক দশকে নতুন বাস-ট্রাক কেনায় বিআরটিসিকে দেওয়া হয়েছে ১ হাজার ৬১২ কোটি টাকা। যাত্রীবাহী বাসের বহর দাঁড়িয়েছে প্রায় ১৪০০টিতে। তারপরও দুর্নীতি-লুটপাটে বিপর্যস্ত বিআরটিসি তার কর্মীদের বেতন দিতে পারছে না। সংস্থাটির কোনো কোনো ডিপোতে ১৪ মাস পর্যন্ত বেতন বন্ধ রয়েছে। রাজধানীর জোয়ারসাহারা ডিপোতে বকেয়া বেতনের দাবিতে দুই দফা তালা দিয়েছে কর্মীরা। এমনকি চেয়ারম্যানের অফিসেও তালা দিয়ে অবরুদ্ধ করে রাখে কর্মীরা। বিআরটিসির অনিয়ম-দুর্নীতি নিয়ে সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া জানিয়ে অভিযুক্ত চেয়ারম্যানকে সরিয়ে দিয়েছেন। সীমাহীন দুর্নীতি, কমিশন বাণিজ্য ও স্বেচ্ছাচারিতার দায় নিয়ে সংস্থাটির চেয়ারম্যান ফরিদ আহমেদ ভূঁইয়া এ সপ্তাহে বিদায় নিয়েছেন। মঙ্গলবার নতুন চেয়ারম্যান এহছানে এলাহী দায়িত্বে যোগ দিয়েই চলমান অচলাবস্থার অবসান ঘটানোর আশ্বাস দিয়ে বলেছেন, এখন থেকে নিয়মিত বেতন-ভাতা হবে। আমি চেয়ারম্যান হিসেবে যতদিন আছি ততদিন আমার সন্তানরা না খেয়ে থাকবে না। জানা গেছে, অব্যবস্থাপনা ও ধারাবাহিক অনিয়ম-দুর্নীতির কারণে বিপুলসংখ্যক যাত্রীবাহী বাসের বহর নিয়েও লোকসানের ঘানি টানছে বিআরটিসি। এরই মধ্যে ভারতীয় ঋণের টাকায় ভারত থেকে কেনা হচ্ছে একের পর এক নিম্নমানের বাস। বছর না যেতেই সেগুলো অচল হয়ে পড়ে থাকছে ডিপোতে। বাড়ছে মেরামত খরচ, গুনতে হচ্ছে লোকসান। বিআরটিসির বহরে বর্তমানে বাস রয়েছে ১ হাজার ৩৮৯টি। এর মধ্যে কমবেশি ৫২৫টিই অচল হয়ে বিভিন্ন ডিপোতে পড়ে আছে। এ হিসাবে বিআরটিসির বহরে থাকা বাসগুলোর ৩৮ শতাংশ অচল অবস্থায় রয়েছে। এসব অচল বাসের অধিকাংশই গত ১০ বছরে কেনা। সূত্র জানায়, গত এক দশকে নতুন বাস-ট্রাক কেনায় বিআরটিসির মাধ্যমে সরকার ১ হাজার ৬১২ কোটি টাকা খরচ করলেও লোকসান কাটিয়ে উঠতে পারেনি বিআরটিসি। বাড়েনি যাত্রীসেবার মানও। অতিরিক্ত ভাড়া আদায়েরও অভিযোগ রয়েছে ইজারাদারদের বিরুদ্ধে। ২০১৭-১৮ অর্থবছরে বিআরটিসি লোকসান গুনেছে ২ কোটি ৯২ লাখ টাকা। অথচ প্রায় ১৪০০ বাসের বহর নিয়ে সংস্থাটির লোকসান হওয়ার কোনো কারণ ছিল না। সূত্র জানিয়েছে, বাস কেনা ও পরিচালনায় সীমাহীন অনিয়মের কারণেই বিআরটিসি ডুবতে বসেছে। ২০১০ সালে ১১৩ কোটি টাকায় চীন থেকে ২৭৫টি বাস কেনে বিআরটিসি। অভিযোগ রয়েছে, টাকার অঙ্ক বেশি দেখানো হলেও কম টাকায় কেনা নিম্নমানের বাসগুলোর বেশির ভাগই নষ্ট হয়ে বিভিন্ন ডিপোতে পড়ে আছে। চীনের পর ২০১১-১২ অর্থবছরে দক্ষিণ কোরিয়া থেকে ২৮১ কোটি টাকায় কেনা হয় আরও ২৫৫টি বাস। এগুলোও বেশির ভাগ নষ্ট হয়ে পড়ে আছে বিভিন্ন ডিপোতে। বিআরটিসির প্রতিটি ক্রয় চুক্তি, বাস সংগ্রহ ও রক্ষণাবেক্ষণে অনিয়মের অভিযোগ রয়েছে। গত ১০ বছরে আর্টিকুলেটেড বাস, ডাবল ডেকার, এসি বাস ও ট্রাক মিলিয়ে ২ হাজার ৫৮টি বাস-ট্রাক কিনতে ১ হাজার ৬১২ কোটি টাকা ব্যয় করেছে সংস্থাটি। সংস্থাটির হিসাব শাখার তথ্যমতে, ২০১৭-১৮ অর্থবছর স্টাফদের বেতন-ভাতাসহ পরিচালন ব্যয় হয়েছে ২৫৬ কোটি ১০ লাখ টাকা। এ সময়ে সংস্থাটি আয় করেছে ২৫৩ কোটি ১৭ লাখ টাকা। সর্বশেষ গত দুই বছর বিআরটিসি পরিচালনার দায়িত্বে ছিলেন চেয়ারম্যান ফরিদ আহমেদ ভূঁইয়া। তিনি ২০১৭ সালের আগস্টে যোগ দিয়ে নানা অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগ মাথায় নিয়ে ৩ সেপ্টেম্বর দায়িত্ব ছাড়েন। অবশ্য তাকে বদলি করা হয়েছিল আরও দেড় মাস আগে ২১ জুলাই। এই দুই বছরে বিআরটিসির পরিচালন বিশৃঙ্খলা দৃশ্যমান হয়ে ওঠে। তার বিরুদ্ধে সংস্থাটির ডিপো ম্যানেজারদের মাধ্যমে ২০ মাসে ১২ কোটি ৪৪ লাখ টাকা অবৈধ আয়ের অভিযোগ তুলে সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদেরকে চিঠি দিয়েছে সংস্থাটির কর্মীরা। তারা বলেছেন, সারা দেশের ২১টি ডিপো থেকে মাসোহারা আদায় করেছেন চেয়ারম্যান। অন্যদিকে ডিপোর শ্রমিক-কর্মচারীরা তাদের বকেয়া বেতনের দাবিতে গত এক বছরে দুবার জোয়ারসাহারা ডিপোতে তালা দেন। সম্প্রতি বিক্ষোভ হয় নারায়ণগঞ্জ ডিপোতে। ২১ জুলাই চেয়ারম্যানের বদলির আদেশ আসে। তার পরদিন ২২ জুলাই বকেয়া বেতন পরিশোধের দাবিতে দিলকুশায় বিআরটিসির প্রধান কার্যালয়ে চেয়ারম্যান ফরিদ আহমদ ভূঁইয়াকে অবরুদ্ধ করে বিক্ষোভ করেন চালক-শ্রমিকরা। একপর্যায়ে তারা চেয়ারম্যানের কক্ষে তালা ঝুলিয়ে চেয়ারম্যানের গাড়ির হাওয়া ছেড়ে দেন। খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, চালক-শ্রমিকদের বেতন বকেয়া পড়েছে সর্বোচ্চ চট্টগ্রাম ডিপোতে ১৪ মাস, রংপুরে ১৩ মাস এবং জোয়ারসাহারাতে ১০ মাস। অন্যান্য ডিপোতেও কমবেশি বেতন বাকি পড়েছে। জোয়ারসাহারা ডিপোর একজন চালক বলেন, আমরা যে টাকা আয় করি তাতে বেতন বকেয়া পড়ার কথা নয়। কর্মকর্তারা টাকা খেয়ে ফেলেন। চুরি ধরা পড়ার পরও কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেননি চেয়ারম্যান। তিনিও ডিপো ম্যানেজারসহ চোরদের সঙ্গী হয়েছেন।

অভিযোগ রয়েছে, বদলির আদেশ পাওয়ার পরও চেয়ারম্যান দুর্নীতি, অনিয়ম ও অর্থ আত্মসাতের দায়ে অভিযুক্ত কয়েকজন কর্মকর্তার সাজা লঘু করেছেন ও অব্যাহতি দিয়েছেন। সরকারি সিদ্ধান্ত লঙ্ঘন করে বিআরটিসির জমি ইজারার উদ্যোগ নিয়েছেন। চট্টগ্রামের একজন সিএনজি ফিলিং স্টেশনের মালিককে ‘দেখা’ না করলে ইজারা বাতিলের হুমকি দিয়েছেন। এসব বিষয় নিয়ে নালিশ গেছে সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রীর কাছে। এসব ব্যাপারে বিআরটিসির সদ্য সাবেক চেয়ারম্যান ফরিদ আহমেদ ভূঁইয়ার সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করা হলেও তিনি ফোন ধরেননি।

এ ব্যাপারে পরিবহন বিশেষজ্ঞ ও বিআরটিসির সাবেক পরিচালক ড. এস এম সালেহ উদ্দিন বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, বিআরটিসির লোকসানী প্রতিষ্ঠান হওয়ার কোনো সুযোগই নেই। যাত্রীর তো অভাব নেই। বরং রাষ্ট্রীয় সম্পত্তি হওয়ায় এই গাড়ির প্রতি মানুষের দরদ বেশি। আয়ের পাশাপাশি দৃষ্টান্তমূলক সেবা দিয়ে বেসরকারি পরিবহনগুলোর সেবা বাড়ানোর উদ্দেশ্যে সংস্থাটি প্রতিষ্ঠা করা হয়েছিল। আমি যখন পরিচালক ছিলাম তখনও বিআরটিসির কোনো কর্মীর বেতন-ভাতা বকেয়া ছিল না। নিয়মিত সব গাড়ি মেরামত করে রাস্তায় চালিয়েছি। যতদূর মনে পড়ে সরকারকেও আয়ের কিছু টাকা দিতে পেরেছিলাম। তিনি বলেন, প্রতিষ্ঠানটিকে লাভজনক করা খুবই সহজ। বিআরটিসির মতো ওয়ার্কশপ ও ডিপো কোনো বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের নেই। এগুলোকে আধুনিক সরঞ্জাম দিয়ে পুরোদমে চালু করে সব গাড়ি নিয়মিত রক্ষণাবেক্ষণ করতে হবে। আমি থাকাকালীন ২৪ ঘণ্টা ওয়ার্কশপগুলো চলত। ২/৩ মাস সময় নিয়ে একসঙ্গে ২০০ গাড়ি মেরামত করেছি। এখন গাড়ি বেড়েছে। নতুন কারিগর নিয়োগ দিতে হবে। পর্যাপ্ত স্পেয়ার পার্টস রাখতে হবে। গাড়ি কোম্পানির বেঁধে দেওয়া সময়ানুযায়ী পার্টস বদলাতে হবে। এ ছাড়া নিজস্ব জনবল নিয়োগ দিয়ে গাড়িগুলো চালাতে হবে। গাড়ি লিজ দিয়ে বিআরটিসিকে লাভজনক করা যাবে না। লিজ নিয়ে কেউ গাড়ির সঠিক রক্ষণাবেক্ষণ করে না। এ কারণেই গাড়িগুলো দ্রুত বিকল হয়। একই সঙ্গে গাড়ি থেকে যে আয় হয় তা সব আদায়ের ব্যবস্থা করতে হবে। কোনো রুটে বেসরকারি গাড়িগুলো দৈনিক কত আয় করছে সেটা দেখলেই বোঝা যায় ওই রুটের আয় কেমন। অন্য গাড়ি লাভ করতে পারলে বিআরটিসি কেন পারবে না?

এই বিভাগের আরও খবর
শিল্প বাঁচাতে ঋণের মেয়াদ বাড়ানো যাবে
শিল্প বাঁচাতে ঋণের মেয়াদ বাড়ানো যাবে
আফগানিস্তানকে হারিয়েও অপেক্ষায় বাংলাদেশ
আফগানিস্তানকে হারিয়েও অপেক্ষায় বাংলাদেশ
বর্ধিত তাপমাত্রায় ক্ষতি ২১ হাজার কোটি টাকা
বর্ধিত তাপমাত্রায় ক্ষতি ২১ হাজার কোটি টাকা
ফের মুখোমুখি বিএসসি ও পলিটেকনিক
ফের মুখোমুখি বিএসসি ও পলিটেকনিক
এলডিসি উত্তরণ তিন বছর পেছাতে চায় সরকার
এলডিসি উত্তরণ তিন বছর পেছাতে চায় সরকার
পাঁচ ব্যাংক একীভূত করার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত
পাঁচ ব্যাংক একীভূত করার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত
প্রচারে কৌশলী ছাত্রশিবির, মাঠে ব্যস্ত ছাত্রদলসহ অন্যরা
প্রচারে কৌশলী ছাত্রশিবির, মাঠে ব্যস্ত ছাত্রদলসহ অন্যরা
জমজমাট চাকসু মনোনয়নপত্র সংগ্রহ হাজার ছাড়াল
জমজমাট চাকসু মনোনয়নপত্র সংগ্রহ হাজার ছাড়াল
ভোজ্য তেলের বাজারে অস্থিরতা
ভোজ্য তেলের বাজারে অস্থিরতা
জাপানের সহযোগিতা চাইল চেম্বার
জাপানের সহযোগিতা চাইল চেম্বার
পরিবেশ উন্নত হলে মার্কিন রপ্তানি বাড়বে
পরিবেশ উন্নত হলে মার্কিন রপ্তানি বাড়বে
সম্পর্ক হবে পারস্পরিক সম্মানের
সম্পর্ক হবে পারস্পরিক সম্মানের
সর্বশেষ খবর
খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান
খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম
আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চ্যাম্পিয়ন্স লিগে আর্সেনালের শুভসূচনা
চ্যাম্পিয়ন্স লিগে আর্সেনালের শুভসূচনা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা
ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তিন দাবিতে ১৩ ঘণ্টা ধরে অনশনে জবি শিক্ষার্থীরা
তিন দাবিতে ১৩ ঘণ্টা ধরে অনশনে জবি শিক্ষার্থীরা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চতুর্থ ধাপে একাদশে ভর্তি: বাদ পড়াদের জন্য সুখবর
চতুর্থ ধাপে একাদশে ভর্তি: বাদ পড়াদের জন্য সুখবর

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন
নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ সেপ্টেম্বর)

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুপার ফোরের আশা বাঁচাল বাংলাদেশ, তবে এখন কী সমীকরণ?
সুপার ফোরের আশা বাঁচাল বাংলাদেশ, তবে এখন কী সমীকরণ?

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সারের কৃত্রিম সংকট সৃষ্টির প্রতিবাদে কুড়িগ্রামে মানববন্ধন
সারের কৃত্রিম সংকট সৃষ্টির প্রতিবাদে কুড়িগ্রামে মানববন্ধন

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্পিনে শুরু, পেসে শেষ: কোথায় জিতল বাংলাদেশ?
স্পিনে শুরু, পেসে শেষ: কোথায় জিতল বাংলাদেশ?

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুমিল্লায় বাসের ধাক্কায় অটোরিকশার চালকসহ নিহত ২
কুমিল্লায় বাসের ধাক্কায় অটোরিকশার চালকসহ নিহত ২

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ
এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছক্কার রাজা এখন তানজিদ হাসান তামিম
ছক্কার রাজা এখন তানজিদ হাসান তামিম

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে মাদক বিক্রেতাদের ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত
রাজধানীতে মাদক বিক্রেতাদের ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অসহায় পরিবারকে সেলাই মেশিন ও ব্যবসা উপকরণ দিলেন জেলা প্রশাসক
অসহায় পরিবারকে সেলাই মেশিন ও ব্যবসা উপকরণ দিলেন জেলা প্রশাসক

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় এবার ৮১৮টি মণ্ডপে দুর্গাপূজা
কুমিল্লায় এবার ৮১৮টি মণ্ডপে দুর্গাপূজা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুকুরে ডুবে ভাই-বোনের মৃত্যু
পুকুরে ডুবে ভাই-বোনের মৃত্যু

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আফগানিস্তানকে ১৫৫ রানের টার্গেট দিল বাংলাদেশ
আফগানিস্তানকে ১৫৫ রানের টার্গেট দিল বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জনগণ ঐক্যবদ্ধ হলে কোনো হুংকারেই নির্বাচন ঠেকানো যাবে না: জাহিদ হোসেন
জনগণ ঐক্যবদ্ধ হলে কোনো হুংকারেই নির্বাচন ঠেকানো যাবে না: জাহিদ হোসেন

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিরাজগঞ্জের ডাকাতি মামলার আসামি শ্রীপুরে গ্রেফতার
সিরাজগঞ্জের ডাকাতি মামলার আসামি শ্রীপুরে গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিবচরে যুবককে কু‌পি‌য়ে হত্যা: ফাঁসির দাবিতে মানববন্ধন
শিবচরে যুবককে কু‌পি‌য়ে হত্যা: ফাঁসির দাবিতে মানববন্ধন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কারাবন্দিদের করানো হচ্ছে ডোপ টেস্ট
কারাবন্দিদের করানো হচ্ছে ডোপ টেস্ট

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টিতে বাংলাদেশের ডাবল সেঞ্চুরি
টি-টোয়েন্টিতে বাংলাদেশের ডাবল সেঞ্চুরি

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁদপুরে জব্দকৃত ৬০ কেজি গাঁজা ধ্বংস
চাঁদপুরে জব্দকৃত ৬০ কেজি গাঁজা ধ্বংস

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারী শিক্ষার্থীদের নিরাপদ পরিবেশ নিশ্চিতে শাবিপ্রবিতে স্মারকলিপি
নারী শিক্ষার্থীদের নিরাপদ পরিবেশ নিশ্চিতে শাবিপ্রবিতে স্মারকলিপি

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শ্রীমঙ্গলে জামায়াতের নির্বাচন পরিচালনা কমিটির সভা
শ্রীমঙ্গলে জামায়াতের নির্বাচন পরিচালনা কমিটির সভা

১০ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

নতুন নেতৃত্বে গোবিপ্রবি সাহিত্য সংসদ
নতুন নেতৃত্বে গোবিপ্রবি সাহিত্য সংসদ

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুড়িগ্রামে বন্যায় নিম্নাঞ্চল প্লাবিত
কুড়িগ্রামে বন্যায় নিম্নাঞ্চল প্লাবিত

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকাস্থ চীনের ভিসা অফিস বন্ধ থাকবে ৮ দিন
ঢাকাস্থ চীনের ভিসা অফিস বন্ধ থাকবে ৮ দিন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
বাংলাদেশ বনাম আফগানিস্তান: পরিসংখ্যানে কে এগিয়ে?
বাংলাদেশ বনাম আফগানিস্তান: পরিসংখ্যানে কে এগিয়ে?

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুলিশের ৯ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর
পুলিশের ৯ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্থায়ী প্রশাসক বসছে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকে
অস্থায়ী প্রশাসক বসছে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকে

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়া-বেলারুশের সামরিক মহড়ায় হঠাৎ হাজির মার্কিন কর্মকর্তারা
রাশিয়া-বেলারুশের সামরিক মহড়ায় হঠাৎ হাজির মার্কিন কর্মকর্তারা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারাদেশে টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা আবহাওয়া অফিসের
সারাদেশে টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা আবহাওয়া অফিসের

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনবিআরে ১৮২ জনের দপ্তর বদল, বাধ্যতামূলক অবসর ও বরখাস্ত ২
এনবিআরে ১৮২ জনের দপ্তর বদল, বাধ্যতামূলক অবসর ও বরখাস্ত ২

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েল আর কোনো হামলা চালাবে না কাতারে : ট্রাম্প
ইসরায়েল আর কোনো হামলা চালাবে না কাতারে : ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফ্রিদি-জয় শাহর ভাইরাল ভিডিও নিয়ে যা জানা গেল
আফ্রিদি-জয় শাহর ভাইরাল ভিডিও নিয়ে যা জানা গেল

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কাতার ও ফিলিস্তিনের প্রতি অবিচল সমর্থন জানাল বাংলাদেশ
কাতার ও ফিলিস্তিনের প্রতি অবিচল সমর্থন জানাল বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাঁচ ব্যাংক একীভূত হওয়ার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত, বসছে প্রশাসক
পাঁচ ব্যাংক একীভূত হওয়ার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত, বসছে প্রশাসক

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মাঝ আকাশে অসুস্থ যাত্রীকে বাঁচালেন রাশিয়ার স্বাস্থ্যমন্ত্রী
মাঝ আকাশে অসুস্থ যাত্রীকে বাঁচালেন রাশিয়ার স্বাস্থ্যমন্ত্রী

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ
এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আম্বানিপুত্রের চিড়িয়াখানায় অবৈধ প্রাণী-বাণিজ্য, অভিযোগ ভিত্তিহীন
আম্বানিপুত্রের চিড়িয়াখানায় অবৈধ প্রাণী-বাণিজ্য, অভিযোগ ভিত্তিহীন

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্যান্সারে আক্রান্ত স্বাস্থ্য উপদেষ্টার বিদেশে চিকিৎসার বিষয়টি মানবিকভাবে দেখা উচিত
ক্যান্সারে আক্রান্ত স্বাস্থ্য উপদেষ্টার বিদেশে চিকিৎসার বিষয়টি মানবিকভাবে দেখা উচিত

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুপার ফোরে যেতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ
সুপার ফোরে যেতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফের ভেনেজুয়েলার কথিত ‘মাদকবাহী’ নৌযানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, নিহত ৩
ফের ভেনেজুয়েলার কথিত ‘মাদকবাহী’ নৌযানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, নিহত ৩

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনে আইফোন ১৭ উন্মাদনা, দাম নিয়ে কেউ ভাবছে না
চীনে আইফোন ১৭ উন্মাদনা, দাম নিয়ে কেউ ভাবছে না

১৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

নারায়ণগঞ্জে ৬ কারখানার বিদ্যুৎ-গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন
নারায়ণগঞ্জে ৬ কারখানার বিদ্যুৎ-গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন বাংলাদেশ গড়তে চাই, যেখানে সবাই সমান অধিকার পাবে : প্রধান উপদেষ্টা
নতুন বাংলাদেশ গড়তে চাই, যেখানে সবাই সমান অধিকার পাবে : প্রধান উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এলডিসি থেকে উত্তরণ ৩ বছর পিছিয়ে দিতে চায় সরকার : বাণিজ্য সচিব
এলডিসি থেকে উত্তরণ ৩ বছর পিছিয়ে দিতে চায় সরকার : বাণিজ্য সচিব

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘ভাঙ্গায় আন্দোলনে ফ্যাসিস্টরা ঢুকে সহিংসতা চালিয়েছে’
‘ভাঙ্গায় আন্দোলনে ফ্যাসিস্টরা ঢুকে সহিংসতা চালিয়েছে’

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিসিএস পরীক্ষার জন্য কর্মসূচির সময় পরিবর্তন করল জামায়াত
বিসিএস পরীক্ষার জন্য কর্মসূচির সময় পরিবর্তন করল জামায়াত

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কিছু আসনের লোভে জাতীয় স্বার্থের বাইরে গিয়ে কেউ পিআর চাইছে: সালাহউদ্দিন
কিছু আসনের লোভে জাতীয় স্বার্থের বাইরে গিয়ে কেউ পিআর চাইছে: সালাহউদ্দিন

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিলে ককটেল বিস্ফোরণ, আটক ৬
আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিলে ককটেল বিস্ফোরণ, আটক ৬

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘আমার নাম স্বস্তিকা, আমি বুড়িমা নই’
‘আমার নাম স্বস্তিকা, আমি বুড়িমা নই’

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দশ বছর ধরে ছাদে পাখিদের আপ্যায়ন
দশ বছর ধরে ছাদে পাখিদের আপ্যায়ন

১৯ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

গত ১ বছরে একটা দিক থেকেও দেশ ভালো চলেনি : রুমিন ফারহানা
গত ১ বছরে একটা দিক থেকেও দেশ ভালো চলেনি : রুমিন ফারহানা

১৭ ঘণ্টা আগে | টক শো

নেপাল পারলে কেন পারবে না বাংলাদেশ?
নেপাল পারলে কেন পারবে না বাংলাদেশ?

২৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সাড়ে ৩ হাজার সিনিয়র স্টাফ নার্স নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি
সাড়ে ৩ হাজার সিনিয়র স্টাফ নার্স নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি

২২ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

প্রিন্ট সর্বাধিক
রাজনীতিতে উত্তাপ চায় না বিএনপি
রাজনীতিতে উত্তাপ চায় না বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

এটি সরকারি স্কুল!
এটি সরকারি স্কুল!

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বগুড়ায় হচ্ছে নদীবন্দর
বগুড়ায় হচ্ছে নদীবন্দর

নগর জীবন

প্রধান উপদেষ্টার অনুরোধ এবং এক-এগারোর বিস্ফোরণ
প্রধান উপদেষ্টার অনুরোধ এবং এক-এগারোর বিস্ফোরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী হতে চান পাঁচ নেতা
বিএনপির প্রার্থী হতে চান পাঁচ নেতা

নগর জীবন

মাঠে বিএনপিসহ অন্য দলের নেতারা
মাঠে বিএনপিসহ অন্য দলের নেতারা

নগর জীবন

চালের মূল্যবৃদ্ধিতে সাধন ফর্মুলা
চালের মূল্যবৃদ্ধিতে সাধন ফর্মুলা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির বিরুদ্ধে একটি পক্ষ ষড়যন্ত্র করছে
বিএনপির বিরুদ্ধে একটি পক্ষ ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

বেশি কষ্টে নগর দরিদ্ররা
বেশি কষ্টে নগর দরিদ্ররা

পেছনের পৃষ্ঠা

অতিরিক্ত সচিবসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
অতিরিক্ত সচিবসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

সব প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিতে হবে
সব প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিতে হবে

নগর জীবন

তিন মামলা থেকে অব্যাহতি পেলেন মেয়র ডা. শাহাদাত
তিন মামলা থেকে অব্যাহতি পেলেন মেয়র ডা. শাহাদাত

নগর জীবন

এনসিপি রাজশাহীর যুগ্ম সমন্বয়কের পদত্যাগ
এনসিপি রাজশাহীর যুগ্ম সমন্বয়কের পদত্যাগ

নগর জীবন

জাফলংয়ে নিখোঁজের এক সপ্তাহ পর পর্যটকের লাশ উদ্ধার
জাফলংয়ে নিখোঁজের এক সপ্তাহ পর পর্যটকের লাশ উদ্ধার

নগর জীবন

বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক মেজবাউল হকের পদত্যাগ
বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক মেজবাউল হকের পদত্যাগ

নগর জীবন

সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট
সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট

পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিনিদের মধ্যে বেড়েছে বিষণ্নতা
মার্কিনিদের মধ্যে বেড়েছে বিষণ্নতা

পূর্ব-পশ্চিম

দ্বিতীয়বারের মতো মেরিনার হাতে আগা খান পদক
দ্বিতীয়বারের মতো মেরিনার হাতে আগা খান পদক

নগর জীবন

আওয়ামী লীগ সরকার শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস করেছে
আওয়ামী লীগ সরকার শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস করেছে

নগর জীবন

শিল্পকলা একাডেমিতে নতুন মহাপরিচালক
শিল্পকলা একাডেমিতে নতুন মহাপরিচালক

নগর জীবন

কষ্টিপাথরের মূর্তিসহ আটক ২
কষ্টিপাথরের মূর্তিসহ আটক ২

দেশগ্রাম

জাতিসংঘের সতর্কবার্তা
জাতিসংঘের সতর্কবার্তা

নগর জীবন

গাজা সিটিতে ইসরায়েলের স্থল অভিযান, নিহত ৭৮
গাজা সিটিতে ইসরায়েলের স্থল অভিযান, নিহত ৭৮

পূর্ব-পশ্চিম

রাস্তার বেহাল দশা, জনদুর্ভোগ
রাস্তার বেহাল দশা, জনদুর্ভোগ

দেশগ্রাম

দুই ব্যবসায়ীকে জরিমানা
দুই ব্যবসায়ীকে জরিমানা

দেশগ্রাম

মাদক মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন
মাদক মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন

দেশগ্রাম

সারের কৃত্রিম সংকট প্রতিবাদে বিক্ষোভ
সারের কৃত্রিম সংকট প্রতিবাদে বিক্ষোভ

দেশগ্রাম

পাকিস্তানে বিস্ফোরণে পাঁচ সেনা নিহত
পাকিস্তানে বিস্ফোরণে পাঁচ সেনা নিহত

পূর্ব-পশ্চিম

ইয়াবাসহ তিন মাদক কারবারি আটক
ইয়াবাসহ তিন মাদক কারবারি আটক

দেশগ্রাম