শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৭ নভেম্বর, ২০১৯ আপডেট:

উত্তাল জাবি পুলিশি নিরাপত্তায় ভিসি

কয়েক দফা সময় বাড়ালেও হল ত্যাগ করেননি শিক্ষার্থীরা, খাবার দোকান বন্ধ, পদত্যাগের দাবিতে অনড়
শরিফুল ইসলাম সীমান্ত, জাবি
প্রিন্ট ভার্সন
উত্তাল জাবি পুলিশি নিরাপত্তায় ভিসি

দুর্নীতির অভিযোগে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের (জাবি) উপাচার্য অধ্যাপক ড. ফারজানা ইসলামের অপসারণ দাবিতে আন্দোলনরত শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের ওপর ছাত্রলীগের হামলার প্রতিবাদে উত্তপ্ত পরিস্থিতি বিরাজ করছে ক্যাম্পাসজুড়ে। মঙ্গলবার ছাত্রলীগের হামলার পর শিক্ষার্থীরা বিক্ষুব্ধ হয়ে উঠলে পরিস্থিতি ঠা-া করতে ক্যাম্পাস অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঘোষণা করে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। নির্দেশ দেওয়া হয় সন্ধ্যার মধ্যে আবাসিক হল ত্যাগের। কিন্তু প্রশাসনের এ সিদ্ধান্তকে প্রত্যাখ্যান করে গতকাল দিনভর আন্দোলন চালিয়েছে শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের সমন্বয়ে গড়ে ওঠা সংগঠন ‘দুর্নীতির বিরুদ্ধে জাহাঙ্গীরনগর’। বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন গতকাল কয়েক দফা হল ত্যাগের সময় বাড়ালেও ক্ষুব্ধ আন্দোলনকারীরা ক্যাম্পাস ত্যাগ করেননি। দিনভর উপাচার্যের অপসারণ দাবিতে বিশ্ববিদ্যালয়ের পুরাতন প্রশাসনিক ভবনের সামনে সংহতি সমাবেশ করেছেন তারা। এরপর বিকালে আবারও তারা ঘেরাও করেছেন উপাচার্যের বাসভবন। এদিকে উপাচার্যের বাসভবনের সামনে দেড় শতাধিক পুলিশ মোতায়েন করেছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। নাম প্রকাশ না করার শর্তে পুলিশের এক উপ-পরিদর্শক জানান, যে কোনো পরিস্থিতি মোকাবিলায় বিশ্ববিদ্যালয়ের অভ্যন্তরে দেড় শতাধিক এবং বিশ্ববিদ্যালয়-সংলগ্ন পার্শ্ববর্তী এলাকায় আরও দেড় শতাধিক পুলিশ রিজার্ভ রাখা হয়েছে। গতকাল দিনভর যা ঘটেছে : সকাল ৯টা থেকেই বিক্ষুব্ধ শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা উপাচার্যের অপসারণ দাবিতে বিশ্ববিদ্যালয়ের নতুন কলা ও মানবিক অনুষদ ভবন-সংলগ্ন মুরাদ চত্বরের সামনে জড়ো হতে শুরু করেন। এ সময় বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবন এবং পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক অফিসে কর্মচারীরা প্রবেশ করতে চাইলে তাদের সরিয়ে দেন তারা। ফলে গতকালও স্বাভাবিক হয়নি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক কার্যক্রম। সকাল সাড়ে ১০টায় দুই শতাধিক শিক্ষক-শিক্ষার্থীর একটি বিক্ষোভ মিছিল শুরু হয় মুরাদ চত্বর থেকে। মিছিলটি বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার-টারজান পয়েন্ট-ছাত্রীদের সবকটি হল-চৌরঙ্গী-পরিবহন চত্বর ঘুরে পুনরায় শহীদ মিনার হয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের পুরাতন রেজিস্ট্রার ভবনের সামনে এসে অবস্থান নেয়। সেখানে উপাচার্যের অপসারণ দাবিতে বেলা সাড়ে ৩টা পর্যন্ত সংহতি সমাবেশ পালন করেন তারা। এরপর বিকাল সাড়ে ৪টায় পুনরায় বিক্ষোভ মিছিল নিয়ে আন্দোলনকারীরা উপাচার্যের বাসভবনের সামনে অবস্থান নেন। সর্বশেষ সন্ধ্যা সাড়ে ৭টায়ও তাদের বিক্ষোভ অব্যাহত ছিল।  আজকের কর্মসূচি : গতকাল সন্ধ্যা ৭টায় উপাচার্যের বাসভবনের সামনে আজকের কর্মসূচি সম্পর্কে আন্দোলনের মুখপাত্র দর্শন বিভাগের অধ্যাপক রায়হান রাইন বলেন, ‘আগামীকাল (আজ) সকাল ১০টায় মুরাদ চত্বরে জড়ো হয়ে বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশের মধ্য দিয়ে নতুন করে আন্দোলন কর্মসূচি শুরু করব। উপাচার্যের অপসারণ দাবিতে আমাদের যে আন্দোলন, সে দাবি পূরণ হওয়া না পর্যন্ত আমরা থামব না।’ ক্যাম্পাসে অবস্থানের বিষয়ে আন্দোলনের অন্যতম সংগঠক ছাত্র ইউনিয়ন জাবি সংসদের সভাপতি নজির আমিন চৌধুরী জয় বলেন, ‘আমরা চেষ্টা করব নিজ নিজ হলে অবস্থান করার। তবে প্রশাসন যদি থাকতে না দেয় তবে আমরা রাতের মতো ক্যাম্পাস ত্যাগ করব এবং পরদিন আবার ক্যাম্পাসে এসে আন্দোলনে যোগ দেব।’ ক্যাম্পাস ছেড়েছে সাধারণ শিক্ষার্থী ও ছাত্রলীগ : গতকাল সকাল থেকে দুই দফা আবাসিক হল ত্যাগের জন্য সময় বাড়িয়েছে বিশ্ববিদ্যালয়ের হল প্রভোস্ট কমিটি। এরপর বেলা ২টায় কমিটির জরুরি বৈঠক শেষে অধ্যাপক বশির আহমেদ শেষবারের মতো বেলা সাড়ে ৩টার মধ্যে হল ত্যাগের নির্দেশ দেন। তিনি বলেন, ‘মঙ্গলবার হল ত্যাগের বিষয়ে তাৎক্ষণিক সিদ্ধান্ত হওয়ায় অনেক শিক্ষার্থীই বাসের টিকিট না পাওয়াসহ বিভিন্ন সমস্যার কারণে হলে অবস্থান করেছে। তবে আজ (গতকাল) বেলা সাড়ে ৩টার মধ্যে সব হল খালি করা হবে। এ সময়ের মধ্যে সাধারণ শিক্ষার্থী এবং ছাত্রলীগ নেতাদেরও হল ত্যাগ করতে হবে। এ সময়ের পরে প্রতিটি হল-সংলগ্ন খাবারের দোকান বন্ধ রাখার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া এ সময়ের মধ্যে হল ত্যাগ না করলে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন পরবর্তী ব্যবস্থা গ্রহণ করবে।’ জানা যায়, বেঁধে দেওয়া এ সময়ের মধ্যে হল ত্যাগ না করলে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন পুলিশের সাহায্য নিয়ে জোরপূর্বক শিক্ষার্থীদের হল ছাড়তে বাধ্য করবে। এমন ঘোষণার পর সাধারণ শিক্ষার্থীসহ ছাত্রলীগের অনেক নেতা-কর্মী হল ত্যাগ করেছেন। মঙ্গলবার আন্দোলনরত শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের ওপর হামলায় নেতৃত্ব দেওয়া শাখা ছাত্রলীগ সভাপতি মো জুয়েল রানাও হল ত্যাগ করেন। জুয়েল রানা বলেন, ‘বিশ্ববিদ্যালয়ের আইনের প্রতি শ্রদ্ধা রেখে হল ছেড়ে দিয়েছি। ক্যাম্পাস খোলার নির্দেশ দিলে ফিরে আসব।’ এদিকে জোরপূর্বক বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে বিশ্ববিদ্যালয়ের খাবারের দোকানগুলো। ফলে থমথমে পরিবেশ বিরাজ করছে ক্যাম্পাসজুড়ে। ক্যাম্পাসে সাধারণ শিক্ষার্থীদের উপস্থিতি কমে যাওয়ায় ক্রমেই কমছে আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীর সংখ্যা। অপসারণের পাশাপাশি উপাচার্যকে বরখাস্তের দাবি আন্দোলনকারীদের : দুর্নীতির অভিযোগ এবং আন্দোলনকারীদের ওপর হামলার ঘটনায় উপাচার্যের অপসারণের পাশাপাশি তাকে বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বরখাস্তের দাবি জানিয়েছেন আন্দোলনকারী শিক্ষকরা। সংহতি সমাবেশে এ দাবি জানান তারা। আন্দোলনকারী শিক্ষকরা বলেন, অধ্যাপক ফারজানা ইসলামের বিরুদ্ধে যে দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছে এর তদন্তের দিকে যেতে ভয় পান তিনি। শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের কোনো দাবি বা আন্দোলনের প্রতি তিনি কর্ণপাত করেননি। যখন শেষ পর্যন্ত শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা অধ্যাপক ফারজানা ইসলামকে অপসারণের দাবিতে তার বাসভবনের সামনে অবস্থান করেছেন, তখন ছাত্রলীগকে নির্দেশ দিয়ে আন্দোলনকারীদের মারধর করা হয়েছে। এ অবস্থার পর অধ্যাপক ফারজানা ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য হিসেবে থাকতে পারেন না। পাশাপাশি শিক্ষক হিসেবে পাঠদান করার অধিকারও তিনি হারিয়েছেন। সংহতি সমাবেশে বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক প্রক্টর তপন কুমার সাহা বলেন, ‘চার বছর বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টরের দায়িত্ব পালন করেছি কিন্তু কখনো তো বিশেষ ছাত্র সংগঠনকে নামানোর প্রয়োজন হয়নি! এখন কেন হলো? গতকালের ঘটনায় আমি ব্যথিত হয়েছি। শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা লাঞ্ছিত হওয়ার পর উপাচার্য এটিকে ‘‘গণঅভ্যুত্থান’’ বলেছেন। এটি আসলে এই বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র এবং শিক্ষক হিসেবে দুর্ভাগ্য। জাহাঙ্গীরনগরকে রক্ষা করার দায়িত্ব আমার, আপনার, সবার। এর আগে এ আন্দোলনের সঙ্গে আসিনি কারণ নিজেকে বোঝাতে পারিনি। কিন্তু এখন পেরেছি। অধ্যাপক ফারজানা ইসলামের বিরুদ্ধে শুধু তদন্ত নয়, বরং তাকে বিচারের মুখোমুখি হতেই হবে।’ প্রশাসনিক ভবনের সামনে সংহতি সমাবেশে দর্শন বিভাগের অধ্যাপক কামরুল আহসান বলেন, ‘আমরা যে কর্মযজ্ঞে আছি তা আমরা বাস্তবায়ন করবই। দীর্ঘ তিন মাস অপেক্ষা করেছি, আন্দোলন করেছি। কিন্তু উপাচার্য তদন্ত কমিটির মুখোমুখি হতে চান না। তিনি বলেন, জামায়াত-শিবির ষড়যন্ত্র করছে। অথচ কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগ বলে, তারা ফেয়ার শেয়ার পায়নি, শাখা ছাত্রলীগ ১ কোটি ৬০ লাখ টাকা পেয়েছে। ছাত্রলীগ যেখানে নিজেই স্বীকার করছে যে তারা টাকা পেয়েছে, সেখানে উপাচার্য প্রতিনিয়ত নির্লজ্জভাবে মিথ্যাচার চালিয়ে যাচ্ছেন।’ প্রসঙ্গত, গত বছর ২৩ অক্টোবর একনেকে জাবির অধিকতর উন্নয়নের জন্য ১ হাজার ৪৪৫ কোটি টাকার বাজেট বরাদ্দ করা হয়। প্রকল্পের শুরু থেকেই অপরিকল্পিত উন্নয়ন পরিকল্পনা, সহস্রাধিক গাছ কাটা এবং শাখা ছাত্রলীগের বিরুদ্ধে টেন্ডার ছিনতাইয়ের অভিযোগে সমালোচনার মুখে পড়ে এই বিশাল প্রকল্প। এরপর এ বছর ২৩ আগস্ট বাংলাদেশ প্রতিদিনে ‘উন্নয়ন প্রকল্পের দুই কোটি টাকা ছাত্রলীগের পকেটে’ শীর্ষক একটি সংবাদ প্রকাশিত হয়। প্রকাশিত সংবাদে জানা যায়, ঈদুল আজহার ‘ঈদ সেলামি’ হিসেবে শাখা ছাত্রলীগকে এই টাকা দেয় বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। এর পর থেকেই উপাচার্যকে দুর্নীতিবাজ আখ্যা দিয়ে তার অপসারণের দাবিতে আন্দোলন শুরু করে শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের সমন্বয়ে গড়ে ওঠা সংগঠন ‘দুর্নীতির বিরুদ্ধে জাহাঙ্গীরনগর’। তিন মাসের লাগাতার আন্দোলনের পর সোমবার সন্ধ্যা সাড়ে ৭টায় উপাচার্যের অপসারণের দাবিতে সংগঠনটির ব্যানারে শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা উপাচার্যের বাসভবন ঘেরাও করেন। পরদিন মঙ্গলবার শাখা ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীরা আন্দোলনকারী শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের ওপর অতর্কিত হামলা চালায়। এতে আট শিক্ষকসহ অন্তত ৩৫ জন আহত হন। এ ঘটনায় শিক্ষার্থীরা বিক্ষুব্ধ হয়ে উঠলে সেদিনই বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঘোষণা করে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন।

এই বিভাগের আরও খবর
উধাও ৯০০ কেজি মাছ!
উধাও ৯০০ কেজি মাছ!
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগুনসন্ত্রাস থামছেই না
আগুনসন্ত্রাস থামছেই না
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
গণতান্ত্রিক উত্তরণে সমর্থন ইউরোপীয় ইউনিয়নের
গণতান্ত্রিক উত্তরণে সমর্থন ইউরোপীয় ইউনিয়নের
নির্বাচিত হলে পানির ন্যায্য হিস্‌সা : ফখরুল
নির্বাচিত হলে পানির ন্যায্য হিস্‌সা : ফখরুল
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
সর্বশেষ খবর
মুন্সীগঞ্জে ইয়াবাসহ মাদক কারবারি গ্রেফতার
মুন্সীগঞ্জে ইয়াবাসহ মাদক কারবারি গ্রেফতার

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র ঐক্যবদ্ধ হয়ে মোকাবিলা করতে হবে : মোশাররফ
নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র ঐক্যবদ্ধ হয়ে মোকাবিলা করতে হবে : মোশাররফ

১২ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

জাতীয় নির্বাচন বানচালের ছলনা মানবো না: শহীদুল ইসলাম বাবুল
জাতীয় নির্বাচন বানচালের ছলনা মানবো না: শহীদুল ইসলাম বাবুল

১৯ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

মাছ-রসুনের ভর্তা ও আচারের উৎসবে ভিড়
মাছ-রসুনের ভর্তা ও আচারের উৎসবে ভিড়

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পরিবেশবান্ধব নির্মাণে সুস্পষ্ট নির্দেশনা চান রিজওয়ানা হাসান
পরিবেশবান্ধব নির্মাণে সুস্পষ্ট নির্দেশনা চান রিজওয়ানা হাসান

২৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

কুমিল্লা বোর্ডে ফেল থেকে পাশ ১০৮ জন
কুমিল্লা বোর্ডে ফেল থেকে পাশ ১০৮ জন

২৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি
রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

বরিশালে পৃথক স্থানে মিলল ৩ লাশ
বরিশালে পৃথক স্থানে মিলল ৩ লাশ

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন
আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন

৩২ মিনিট আগে | শোবিজ

সোমবার সারা দেশে যানবাহন চলবে : পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশন
সোমবার সারা দেশে যানবাহন চলবে : পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশন

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

বগুড়ায় দুই শতাব্দীর নবান্ন উৎসবে মেতেছে গ্রামবাসী
বগুড়ায় দুই শতাব্দীর নবান্ন উৎসবে মেতেছে গ্রামবাসী

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রিতে নবান্ন উৎসব উদযাপিত
ব্রিতে নবান্ন উৎসব উদযাপিত

৪১ মিনিট আগে | নগর জীবন

বগুড়ায় গ্রামীণ ব্যাংকে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা
বগুড়ায় গ্রামীণ ব্যাংকে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টুঙ্গিপাড়ায় যুব মহিলা লীগের দুই নেত্রী গ্রেপ্তার
টুঙ্গিপাড়ায় যুব মহিলা লীগের দুই নেত্রী গ্রেপ্তার

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আসিফের মন্তব্যে বাফুফের চিঠির জবাবে যা বলল বিসিবি
আসিফের মন্তব্যে বাফুফের চিঠির জবাবে যা বলল বিসিবি

৫১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বিচারকের ছেলে হত্যার প্রতিবাদে গাইবান্ধায় মানববন্ধন
বিচারকের ছেলে হত্যার প্রতিবাদে গাইবান্ধায় মানববন্ধন

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রংপুরে বিএনপি প্রার্থীর মতবিনিময়
রংপুরে বিএনপি প্রার্থীর মতবিনিময়

৫৬ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

নবীনগরে কার্যত্রম নিষিদ্ধ আ.লীগের তিন নেতা গ্রেপ্তার
নবীনগরে কার্যত্রম নিষিদ্ধ আ.লীগের তিন নেতা গ্রেপ্তার

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

একযুগের বেশি পদোন্নতি বঞ্চিত শিক্ষকদের কর্মবিরতি
একযুগের বেশি পদোন্নতি বঞ্চিত শিক্ষকদের কর্মবিরতি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আর্মি অর্ডন্যান্স কোরের ৪৫তম বাৎসরিক অধিনায়ক সম্মেলন অনুষ্ঠিত
আর্মি অর্ডন্যান্স কোরের ৪৫তম বাৎসরিক অধিনায়ক সম্মেলন অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি
গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিইউবিটিতে ‘জব হান্টিং ২.০’ শীর্ষক সেশন অনুষ্ঠিত
বিইউবিটিতে ‘জব হান্টিং ২.০’ শীর্ষক সেশন অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তিন দিনব্যাপী আন্তর্জাতিক কৃষি ও খাদ্য সম্মেলন করবে বিএজেএফ
তিন দিনব্যাপী আন্তর্জাতিক কৃষি ও খাদ্য সম্মেলন করবে বিএজেএফ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অবরোধের পর ঢাকা-বরিশাল মহাসড়কে স্বাভাবিক যান চলাচল
অবরোধের পর ঢাকা-বরিশাল মহাসড়কে স্বাভাবিক যান চলাচল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য করণীয় সব কিছুই করছে ইসি : আনোয়ারুল
সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য করণীয় সব কিছুই করছে ইসি : আনোয়ারুল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরীক্ষা দিতে এসে ইবি ছাত্রলীগ কর্মী আটক
পরীক্ষা দিতে এসে ইবি ছাত্রলীগ কর্মী আটক

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মামুন হত্যা মামলায় দুই শ্যুটারসহ ৪ আসামি রিমান্ডে
মামুন হত্যা মামলায় দুই শ্যুটারসহ ৪ আসামি রিমান্ডে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ মনে করে হাসিনাকে আদালত সর্বোচ্চ শাস্তি দেবেন’
‘দেশের মানুষ মনে করে হাসিনাকে আদালত সর্বোচ্চ শাস্তি দেবেন’

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রূপগঞ্জে  দিপু ভূইয়ার উদ্যোগ দিনব্যাপী বিনামূল্যে চিকিৎসা সেবা
রূপগঞ্জে  দিপু ভূইয়ার উদ্যোগ দিনব্যাপী বিনামূল্যে চিকিৎসা সেবা

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সড়ক দুর্ঘটনায় নির্মাণ শ্রমিকের মৃত্যু
সড়ক দুর্ঘটনায় নির্মাণ শ্রমিকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত
বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার
স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী
কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর
রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড
আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা
মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী
'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি
এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!
আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর
পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা
সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা

১৪ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন
প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন

১০ ঘণ্টা আগে | পরবাস

দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি
ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি
অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান
হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন
সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে জাহাজ
যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে জাহাজ

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু
২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি
শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা
বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’
‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’

১৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আগামী নির্বাচন বানচাল হলে দেশ ভয়াবহ বিপর্যয়ের মুখে পড়বে
আগামী নির্বাচন বানচাল হলে দেশ ভয়াবহ বিপর্যয়ের মুখে পড়বে

২৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে

১০ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল
ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা
হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ
নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ
ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি
টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার
প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি
নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি

শোবিজ

নির্বাচনি প্রচারে সব দল
নির্বাচনি প্রচারে সব দল

প্রথম পৃষ্ঠা

হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’
হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’

শোবিজ

থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল
থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল

নগর জীবন

গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা
নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা

পেছনের পৃষ্ঠা

উর্বশীর জীবন পরিবর্তন
উর্বশীর জীবন পরিবর্তন

শোবিজ

মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার
মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার

মাঠে ময়দানে

নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু
নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু

পেছনের পৃষ্ঠা

উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য
উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য

পেছনের পৃষ্ঠা

বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের
দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের

মাঠে ময়দানে

প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি
প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন
নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে
ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইংল্যান্ডের পর ফ্রান্স ক্রোয়েশিয়া
ইংল্যান্ডের পর ফ্রান্স ক্রোয়েশিয়া

মাঠে ময়দানে

খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল
খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল

প্রথম পৃষ্ঠা

১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে

প্রথম পৃষ্ঠা