শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০৭ জানুয়ারি, ২০২০

বিশেষ সাক্ষাৎকার

বিএনপির ঘরেই গণতন্ত্র নেই : ওবায়দুল কাদের

রফিকুল ইসলাম রনি
প্রিন্ট ভার্সন
বিএনপির ঘরেই গণতন্ত্র নেই : ওবায়দুল কাদের

আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন, দেশে গণতন্ত্র আছে। গণতন্ত্র নেই বিএনপির ভিতরে। তাদের ঘরে এবং দলেই গণতন্ত্র নেই। তারা কীভাবে গণতন্ত্র নিয়ে কথা বলে?

গতকাল বিকালে বঙ্গবন্ধু এভিনিউয়ে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে বাংলাদেশ প্রতিদিনের সঙ্গে একান্ত আলাপকালে তিনি এসব কথা বলেন। দীর্ঘ আলাপকালে গত এক বছরে আওয়ামী লীগ সরকারের সাফল্য, দলের সাংগঠনিক তৎপরতা, সম্মেলনের মাধ্যমে নতুন নেতৃত্বের পাশাপাশি মাঠের বিরোধী দল বিএনপি নিয়ে কথা বলেন ওবায়দুল কাদের। ওবায়দুল কাদের বলেন, আওয়ামী লীগের এক বছর আগে বিএনপির সম্মেলন হয়েছে। আওয়ামী লীগ তিন বছরের মাথায় আবারও সম্মেলন শেষ করেছে। সম্মেলনের পর গত সাড়ে চার বছরে ওয়ার্কিং কমিটির মিটিং করতে পারেনি বিএনপি। ছাত্রদলের কমিটি হয় ঘরে বসে। দুর্নীতির দায়ে দন্ডিত বেগম খালেদা জিয়া ও তাঁর সন্তান পলাতক আসামি তারেক রহমানই দলটির হর্তাকর্তা, বিধাতা। এখানে মির্জা ফখরুল ইসলাম তাঁদের ইয়েস ম্যান হিসেবে কাজ করেন। ফখরুল সাহেব কোন তন্ত্রে আছেন? সরকার গত এক বছরে গণতন্ত্রকে কবর দিয়েছে- বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের এমন বক্তব্যের সমালোচনা করে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, গণতন্ত্র হত্যাকারী দল বিএনপির মহাসচিবের মুখে গণতন্ত্রের কথা শোভা পায় না। যে দলের ভিতরে গণতন্ত্রের চর্চা নেই, তারা কীভাবে গণতন্ত্রের সবক দেয়? ঢাউস মার্কা কমিটি নিয়েও কখনো নিয়মিত মিটিং করতে পারে না। জেলা-উপজেলায় সম্মেলনে গিয়ে নেতাদের মারামারিতে পালিয়ে আসতে হয় কেন্দ্রীয় নেতাদের। আমরা দুই মাস পরপর কার্যনির্বাহী সংসদের মিটিং করি। প্রতি মাসে সম্পাদকম-লীর সভা করি। উপদেষ্টাদের নিয়েও যৌথ সভা করা হয়। তাঁরা কি বৈঠক করেন? উপদেষ্টাদের নিয়ে কি বৈঠকে বসেন? তাঁরা সহযোগী সংগঠনের কমিটি দেন ঘরে বসে। আর আমরা সম্মেলনের মাধ্যমে নতুন নেতৃত্ব নির্বাচন করি। তিনি বলেন, বিএনপি দেশের গণতন্ত্রকে হত্যা করেছে। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট হত্যাকান্ডের পর খুনি ফারুক নিজেই সাক্ষাৎকার দিয়েছে জিয়াউর রহমান বঙ্গবন্ধু হত্যাকান্ডে জড়িত ছিলেন। জিয়া খুনিদের পুরস্কৃত করেছেন। এর ধারাবাহিকতায় তাঁর স্ত্রী খালেদা জিয়াও খুনিদের পুরস্কার দিয়ে বিরোধী দলের চেয়ারে বসিয়েছিলেন। দেশদ্রোহীদের রাজনীতি করার সুযোগ দিয়েছেন। তার পরও আমরা বিএনপিকে সঙ্গে নিয়ে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারে আন্দোলন করেছি। বিরোধী দলকে বিশেষ করে আওয়ামী লীগকে নেতৃত্বশূন্য করতে ২০০৪ সালে আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনাকে প্রাইম টার্গেট করে গ্রেনেড হামলা চালানো হয়। আল্লাহর রহমতে বঙ্গবন্ধুকন্যা সেদিন বেঁচে গেলেও ২৪ জন দলীয় নেতা-কর্মী প্রাণ হারান। তখনই তো বিএনপির সঙ্গে আমাদের দেয়াল ওঠে। এর পরও বিএনপি নেত্রীর ছোট সন্তান যখন মারা যান, তখন প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার বাড়িতে যান সান্ত্বনা দিতে। সেই বাসায় ঢুকতে দেওয়া হয়নি প্রধানমন্ত্রীকে। গেট থেকে বিদায় করে দেওয়া হয়। তার পরও নির্বাচন করার স্বার্থে ২০১৪ সালে বিএনপি নেত্রীকে গণভবনে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছিল। তিনি যাননি, বরং প্রধানমন্ত্রীকে অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করেন। এটা দেশবাসী ইতিমধ্যে শুনেছেন। এর পরও বিএনপিকে নিয়ে আমরা একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে সংলাপ করেছিলাম।

বর্তমান সরকার ফ্যাসিবাদী সরকার- বিএনপি মহাসচিবের এমন অভিযোগ প্রসঙ্গে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, ফ্যাসিবাদী সরকার কাকে বলে, কত প্রকার ও কী কী সেগুলো সব ছিল বিএনপি সরকার আমলে। তারা রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায় থেকে সন্ত্রাস, জঙ্গিবাদ সৃষ্টি করেছিল। সে কারণে বিএনপিকে আন্তর্জাতিকভাবেও সন্ত্রাসী দল হিসেবে কানাডার ফেডারেল কোর্ট রায় দিয়েছে। মানি লন্ডারিংয়ের জন্য বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান, বর্তমানে ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানও দন্ডিত হয়েছেন। খালেদা জিয়ার আরেক সন্তান আরাফাত রহমান কোকোর পাচারকৃত অর্থ আমরা ফেরত নিয়ে এসেছি। এগুলো বিদেশি গোয়েন্দা সংস্থার তদন্তে ধরা পড়েছে। কাজেই সন্ত্রাস, জঙ্গিবাদ, মানি লন্ডারিংয়ে বিএনপি চ্যাম্পিয়ন। তাদের মুখে এ সরকারকে ফ্যাসিবাদী সরকার বলা বেমানান। তার পরও আমরা একটি শক্তিশালী বিরোধী দল চাই। বিএনপির প্রতি আহ্বান থাকবে- গণতন্ত্রের পথে আসুন। গণতান্ত্রিক রাজনীতি করে সরকারের খারাপ দিক সমালোচনা করুন। ভালো কাজের প্রশংসা করুন। গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রে শক্তিশালী বিরোধী দল প্রয়োজন।

সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেন, আওয়ামী লীগ দেশের জনগণের মন জয় করতে পেরেছে বলেই আমরা টানা তৃতীয়বার সরকার গঠন করেছি। জনসমর্থন আছে বলেই উন্নয়ন কর্মযজ্ঞ চলমান রয়েছে। নিজস্ব অর্থায়নে স্বপ্নের পদ্মা সেতু আজকে দৃশ্যমান। এগিয়ে চলেছে মেট্রোরেলের কাজ। আর্থ-সামাজিক উন্নয়ন, তথ্যপ্রযুক্তির বিকাশ, রোহিঙ্গা সংকটে মানবতা প্রদর্শনসহ নানা ইস্যুতে সফলতার কারণে বছরজুড়ে বিশ্বে ব্যাপকভাবে আলোচিত হয়েছে বাংলাদেশ। তিনি বলেন, সবচাইতে বড় কথা হলো, গত ১০ বছরে আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন সরকার বাংলাদেশকে যে উন্নয়নের মহাসড়কে তুলেছে সেখান থেকে গত এক বছরে একচুলও আমরা বিচ্যুত হইনি। দুর্নীতির বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স দেখিয়েছি। নিজ দল থেকেই শুদ্ধি অভিযান শুরু করেছি। তিনি বলেন, সরকারের ধারাবাহিকতা ছিল বলেই চলতি অর্থবছরে বাংলাদেশের ইতিহাসে সবচেয়ে বড় বাজেট ঘোষণা করা হয়েছে। চলতি অর্থবছরে আমাদের মোট বাজেট ৫ লাখ ২৩ হাজার ১৯০ কোটি টাকা; যা ২০০৬ সালে ছিল মাত্র ৬১ কোটি টাকা। জাতীয় প্রবৃদ্ধি বেড়েছে ৮ দশমিক ১৫ শতাংশে। মানুষের মাথাপিছু আয় প্রায় ২ হাজার ডলার। রেমিট্যান্স আয় বেড়েছে ১৬ দশমিক ৪২ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। বিদ্যুৎ উৎপাদন ক্ষমতা বেড়েছে ২২ হাজার ৫৬২ মেগাওয়াট; যা ২০০৬ সালে ছিল মাত্র ৩ হাজার ২০০ মেগাওয়াট। ৯৫ শতাংশ মানুষ আজকে বিদ্যুৎ পাচ্ছে। শিক্ষার হার বেড়েছে। দারিদ্র্য আজকে এ বছরে ২২ থেকে ১৯ শতাংশে। হতদরিদ্র ১০ শতাংশ নেমে এসেছে। এটা শেখ হাসিনার ম্যাজিক লিডারশিপ।

বিশ্বসভা বাংলাদেশকে বিশেষ মর্যাদা দেয়। এখন আমাদের স্যাটেলাইট মহাকাশে।

আগামী দিনে কী চ্যালেঞ্জ আছে- জানতে চাইলে তিনি বলেন, বিগত সময়ে আমাদের যেমন সাফল্য আছে, সামনে তেমন চ্যালেঞ্জও আছে। জঙ্গিবাদ-সাম্প্রদায়িকতার বিরুদ্ধে আমাদের লড়তে হচ্ছে। তারা নিষ্ক্রিয় হচ্ছে। তবে তারা তলে তলে বড় ধরনের হামলার পরিকল্পনা করছে বলে মাঝেমধ্যে প্রতীয়মান হয়। আপাতত দুর্বল মনে হলেও তারা তলে তলে সক্রিয় হওয়ার চেষ্টা করছে। এটা বড় চ্যালেঞ্জ আমাদের সামনে।

সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেন, আগামী চার বছরে মেগা প্রজেক্টগুলো শেষ করব। এর মধ্যে স্বপ্নের পদ্মা সেতু, মেট্রোরেল, এলিভেটেড এক্সপ্রেস সড়ক, উড়ালসড়কসহ সরকারের উন্নয়নের মহাপরিকল্পনাগুলো বাস্তবায়ন করব। এ ছাড়া প্রতিটি পরিবারে বেকার তরুণদের কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করব। উন্নয়নের চাকার সঙ্গে তরুণদের সম্পৃক্ত করতে না পারলে, তারুণ্যকে কাজে লাগাতে না পারলে সার্বিক উন্নয়ন সম্ভব হবে না। হতাশ তরুণ সমাজ নানা অপকর্মে জড়িয়ে যায়, মাদক-সন্ত্রাসের দিকে ঝুঁকে পড়ে। সে কারণে বেকার তরুণদের কর্মসংস্থান করাই আমাদের সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ।

দুর্নীতির বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স নীতি জানিয়ে সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেন, আমরা দুর্নীতিকে আশ্রয়-প্রশ্রয় দিই না। আমাদের আমলে কোনো হাওয়া ভবন-খাওয়া ভবন সৃষ্টি হয়নি। বিএনপি আমলে সরকারের ভিতরে আরেকটি সরকার গঠন করে কমিশন বাণিজ্য করা হতো। কমিশনের সেই অর্থ বিদেশে পাচার করা হতো। বরং আওয়ামী লীগ নিজ দলের ভিতরে শুদ্ধি অভিযান শুরু করেছে। নিজ দলের অনেক নেতাকে গ্রেফতার করা হয়েছে। কাউকে কাউকে সংগঠনের পদ থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে। বিএনপি আমলে কি এমন রেকর্ড কেউ দেখাতে পারবেন? বরং তারা দুর্নীতিকেই নীতি হিসেবে গ্রহণ করেছিল। যে কারণে তাদের আমলে কোনো উন্নয়ন হয়নি। আমরা দেশের উন্নয়ন করেছি বলেই টানা তৃতীয় মেয়াদে ক্ষমতায় এসেছি।

সিটি নির্বাচন নিয়ে বিএনপি মহাসচিবের অভিযোগ প্রসঙ্গে ওবায়দুল কাদের বলেন, ঢাকা সিটি করপোরেশন নির্বাচনে পরাজয়ের আঁচ পেয়ে বিএনপি নেতারা আবোল-তাবোল বকছেন। বিএনপি আসলে নির্বাচনের আগেই হেরে গেছে, যে কারণে তাদের মুখে মুখে পরাজয়ের সুর।

এই বিভাগের আরও খবর
লিটনদের পাত্তাই দিল না শ্রীলঙ্কা
লিটনদের পাত্তাই দিল না শ্রীলঙ্কা
স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা
স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা
ঢাকায় জাতিসংঘ মানবাধিকার মিশন খসড়া অনুমোদন
ঢাকায় জাতিসংঘ মানবাধিকার মিশন খসড়া অনুমোদন
শুল্ক প্রত্যাহারে এখনো আশাবাদী বাংলাদেশ
শুল্ক প্রত্যাহারে এখনো আশাবাদী বাংলাদেশ
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়
এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়
রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল
রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল
প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য
প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি
ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি
ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি
দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী
দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী
জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী
জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী
সর্বশেষ খবর
সিরাজদীখানে জমির বিরোধে ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা
সিরাজদীখানে জমির বিরোধে ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস না পেয়ে বগুড়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস না পেয়ে বগুড়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টানা বৃষ্টির প্রভাব রাজধানীর বাজারে
টানা বৃষ্টির প্রভাব রাজধানীর বাজারে

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এসএসসিতে অকৃতকার্য হওয়ায় গেন্ডারিয়ায় শিক্ষার্থীর 'আত্মহত্যা'
এসএসসিতে অকৃতকার্য হওয়ায় গেন্ডারিয়ায় শিক্ষার্থীর 'আত্মহত্যা'

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেই আলফি পাস করেছে
সেই আলফি পাস করেছে

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেরাটনে কোস্টাল কার্নিভাল
শেরাটনে কোস্টাল কার্নিভাল

৫ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ফ্যাসিবাদবিরোধীদের ঐক্য অটুট রাখার আহ্বান মামুনুল হকের
ফ্যাসিবাদবিরোধীদের ঐক্য অটুট রাখার আহ্বান মামুনুল হকের

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার
দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাকে মারধর করায় যুবককে পিটিয়ে হত্যা করল স্বজনরা
মাকে মারধর করায় যুবককে পিটিয়ে হত্যা করল স্বজনরা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চমেক শিক্ষার্থীদের দুই দফা দাবি
চমেক শিক্ষার্থীদের দুই দফা দাবি

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশকে ৭ উইকেটে হারাল শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে ৭ উইকেটে হারাল শ্রীলঙ্কা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেরপুর কারাগার থেকে পালিয়ে আসা হাজতি নারায়ণগঞ্জে গ্রেফতার
শেরপুর কারাগার থেকে পালিয়ে আসা হাজতি নারায়ণগঞ্জে গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুকসুদপুরে দাখিল পরীক্ষায় অকৃতকার্য হওয়ায় আত্মহত্যা
মুকসুদপুরে দাখিল পরীক্ষায় অকৃতকার্য হওয়ায় আত্মহত্যা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুশইনের মাধ্যমে মানবাধিকার লঙ্ঘন হচ্ছে : বিজিবি মহাপরিচালক
পুশইনের মাধ্যমে মানবাধিকার লঙ্ঘন হচ্ছে : বিজিবি মহাপরিচালক

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা খাতে আরও বিনিয়োগে জেলেনস্কির আহ্বান
ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা খাতে আরও বিনিয়োগে জেলেনস্কির আহ্বান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার
১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁপাইনবাবগঞ্জে ৭ শিক্ষকের ৫ পরীক্ষার্থী, পাস করেছে মাত্র একজন
চাঁপাইনবাবগঞ্জে ৭ শিক্ষকের ৫ পরীক্ষার্থী, পাস করেছে মাত্র একজন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশে আরও ১৪ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ১৪ জনের করোনা শনাক্ত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পটুয়াখালীর চারটি স্কুলে এসএসসি পরীক্ষায় পাস শূন্য
পটুয়াখালীর চারটি স্কুলে এসএসসি পরীক্ষায় পাস শূন্য

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপির সাবেক সেক্রেটারিসহ অর্ধশতাধিক নেতাকর্মী খালাস
বিএনপির সাবেক সেক্রেটারিসহ অর্ধশতাধিক নেতাকর্মী খালাস

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের
আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাঝআকাশে দুই প্রশিক্ষণ প্লেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ, ভারতীয় পাইলটসহ নিহত ২
মাঝআকাশে দুই প্রশিক্ষণ প্লেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ, ভারতীয় পাইলটসহ নিহত ২

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেনাপোল দিয়ে উপহারের আম গেল ভারতে
বেনাপোল দিয়ে উপহারের আম গেল ভারতে

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়ালালামপুরে রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বিরল বৈঠক
কুয়ালালামপুরে রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বিরল বৈঠক

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একই স্কুলের ৩২০ জনের সবাই পেল জিপিএ-৫
একই স্কুলের ৩২০ জনের সবাই পেল জিপিএ-৫

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোংলা বন্দরে গত অর্থবছরে সকল লক্ষমাত্রায়ই সাফল্য
মোংলা বন্দরে গত অর্থবছরে সকল লক্ষমাত্রায়ই সাফল্য

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কুলাউড়ায় বর্জ্য অপসারণে পৌরসভা-ব্যবসায়ীদের সভা
কুলাউড়ায় বর্জ্য অপসারণে পৌরসভা-ব্যবসায়ীদের সভা

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

খুবিতে ‘ট্রান্সফরমেটিভ রিসার্চ’ 
বিষয়ক জাতীয় সম্মেলন অনুষ্ঠিত
খুবিতে ‘ট্রান্সফরমেটিভ রিসার্চ’  বিষয়ক জাতীয় সম্মেলন অনুষ্ঠিত

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চিকিৎসা শেষে দেশে ফিরলেন আ স ম রব
চিকিৎসা শেষে দেশে ফিরলেন আ স ম রব

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ: পাসের হার ৬৮.৪৫, যেভাবে জানবেন ফলাফল
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ: পাসের হার ৬৮.৪৫, যেভাবে জানবেন ফলাফল

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরও একটি জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথি
আরও একটি জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৮.৪৫
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৮.৪৫

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই গণহত্যার দায় স্বীকার, রাজসাক্ষী হলেন সাবেক আইজিপি চৌধুরী মামুন
জুলাই গণহত্যার দায় স্বীকার, রাজসাক্ষী হলেন সাবেক আইজিপি চৌধুরী মামুন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই সপ্তাহ তেল ছাড়া খাবার খেলেই শরীরে দেখা দেবে যেসব পরিবর্তন
দুই সপ্তাহ তেল ছাড়া খাবার খেলেই শরীরে দেখা দেবে যেসব পরিবর্তন

১৮ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বন্যায় তিন বোর্ডের এইচএসসি পরীক্ষা স্থগিত
বন্যায় তিন বোর্ডের এইচএসসি পরীক্ষা স্থগিত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরিচালকের সঙ্গে পরকীয়া, অন্তঃসত্ত্বা ও ৭৫ লাখ দাবি: ‘বাহুবলীর রাজমাতার’ পুরনো বিতর্ক ফের চর্চায়
পরিচালকের সঙ্গে পরকীয়া, অন্তঃসত্ত্বা ও ৭৫ লাখ দাবি: ‘বাহুবলীর রাজমাতার’ পুরনো বিতর্ক ফের চর্চায়

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য
এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সেপটিক ট্যাংক থেকে ৪ তরুণের মরদেহ উদ্ধার
সেপটিক ট্যাংক থেকে ৪ তরুণের মরদেহ উদ্ধার

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে
কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলি সামরিক বহরে কাসাম বিগ্রেডের হামলা
ইসরায়েলি সামরিক বহরে কাসাম বিগ্রেডের হামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝাড়খণ্ডে ট্রেন থেমে রইল দুই ঘণ্টা; রেললাইনে সন্তান জন্ম দিল মা হাতি!
ঝাড়খণ্ডে ট্রেন থেমে রইল দুই ঘণ্টা; রেললাইনে সন্তান জন্ম দিল মা হাতি!

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৭ কিমি যানজটে চরম ভোগান্তি
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৭ কিমি যানজটে চরম ভোগান্তি

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড
পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসরায়েলবিরোধী মন্তব্যে জাতিসংঘ দূতের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা
ইসরায়েলবিরোধী মন্তব্যে জাতিসংঘ দূতের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হোয়াটসঅ্যাপকে টক্কর দিতে আসছে বিটচ্যাট, চলবে ইন্টারনেট ছাড়াই
হোয়াটসঅ্যাপকে টক্কর দিতে আসছে বিটচ্যাট, চলবে ইন্টারনেট ছাড়াই

২১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

পাসের হারে শীর্ষে রাজশাহী, পিছিয়ে বরিশাল
পাসের হারে শীর্ষে রাজশাহী, পিছিয়ে বরিশাল

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার
১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুপুরের মধ্যে ঝড় হতে পারে যে সাত অঞ্চলে
দুপুরের মধ্যে ঝড় হতে পারে যে সাত অঞ্চলে

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস
ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ১০ বন্দিকে মুক্তি দিতে রাজি হামাস
ইসরায়েলের ১০ বন্দিকে মুক্তি দিতে রাজি হামাস

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর
ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩
লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল
নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় আধুনিক ‘বন্দিশিবির’ গড়ার পরিকল্পনা ইসরায়েলের
গাজায় আধুনিক ‘বন্দিশিবির’ গড়ার পরিকল্পনা ইসরায়েলের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেসির রেকর্ড গড়া রাতে জয় পেল ইন্টার মায়ামি
মেসির রেকর্ড গড়া রাতে জয় পেল ইন্টার মায়ামি

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পিআর পদ্ধতি সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রতিবন্ধকতা : নাসির উদ্দিন
পিআর পদ্ধতি সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রতিবন্ধকতা : নাসির উদ্দিন

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মতিঝিল আইডিয়ালে পাসের হার ৯৭.৯৫ শতাংশ
মতিঝিল আইডিয়ালে পাসের হার ৯৭.৯৫ শতাংশ

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার
দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা
পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়িকাদের অন্য পেশা
নায়িকাদের অন্য পেশা

শোবিজ

তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম
তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল
রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল

প্রথম পৃষ্ঠা

সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের
তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে
ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু
মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল

পেছনের পৃষ্ঠা

নেপালের তিন দরবার স্কয়ার
নেপালের তিন দরবার স্কয়ার

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি

প্রথম পৃষ্ঠা

এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়
এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন
বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন

প্রথম পৃষ্ঠা

চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ
চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ

পেছনের পৃষ্ঠা

আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত
আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ

সম্পাদকীয়

দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী
দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী
জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য
প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা
ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি
ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

শুল্ক প্রত্যাহারে এখনো আশাবাদী বাংলাদেশ
শুল্ক প্রত্যাহারে এখনো আশাবাদী বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন

সম্পাদকীয়

নির্বাচনের প্রস্তুতি
নির্বাচনের প্রস্তুতি

সম্পাদকীয়

পালিয়ে গেছে দস্যি ছেলে
পালিয়ে গেছে দস্যি ছেলে

ডাংগুলি