শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০৭ জানুয়ারি, ২০২০

বিশেষ সাক্ষাৎকার

বিএনপির ঘরেই গণতন্ত্র নেই : ওবায়দুল কাদের

রফিকুল ইসলাম রনি
প্রিন্ট ভার্সন
বিএনপির ঘরেই গণতন্ত্র নেই : ওবায়দুল কাদের

আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন, দেশে গণতন্ত্র আছে। গণতন্ত্র নেই বিএনপির ভিতরে। তাদের ঘরে এবং দলেই গণতন্ত্র নেই। তারা কীভাবে গণতন্ত্র নিয়ে কথা বলে?

গতকাল বিকালে বঙ্গবন্ধু এভিনিউয়ে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে বাংলাদেশ প্রতিদিনের সঙ্গে একান্ত আলাপকালে তিনি এসব কথা বলেন। দীর্ঘ আলাপকালে গত এক বছরে আওয়ামী লীগ সরকারের সাফল্য, দলের সাংগঠনিক তৎপরতা, সম্মেলনের মাধ্যমে নতুন নেতৃত্বের পাশাপাশি মাঠের বিরোধী দল বিএনপি নিয়ে কথা বলেন ওবায়দুল কাদের। ওবায়দুল কাদের বলেন, আওয়ামী লীগের এক বছর আগে বিএনপির সম্মেলন হয়েছে। আওয়ামী লীগ তিন বছরের মাথায় আবারও সম্মেলন শেষ করেছে। সম্মেলনের পর গত সাড়ে চার বছরে ওয়ার্কিং কমিটির মিটিং করতে পারেনি বিএনপি। ছাত্রদলের কমিটি হয় ঘরে বসে। দুর্নীতির দায়ে দন্ডিত বেগম খালেদা জিয়া ও তাঁর সন্তান পলাতক আসামি তারেক রহমানই দলটির হর্তাকর্তা, বিধাতা। এখানে মির্জা ফখরুল ইসলাম তাঁদের ইয়েস ম্যান হিসেবে কাজ করেন। ফখরুল সাহেব কোন তন্ত্রে আছেন? সরকার গত এক বছরে গণতন্ত্রকে কবর দিয়েছে- বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের এমন বক্তব্যের সমালোচনা করে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, গণতন্ত্র হত্যাকারী দল বিএনপির মহাসচিবের মুখে গণতন্ত্রের কথা শোভা পায় না। যে দলের ভিতরে গণতন্ত্রের চর্চা নেই, তারা কীভাবে গণতন্ত্রের সবক দেয়? ঢাউস মার্কা কমিটি নিয়েও কখনো নিয়মিত মিটিং করতে পারে না। জেলা-উপজেলায় সম্মেলনে গিয়ে নেতাদের মারামারিতে পালিয়ে আসতে হয় কেন্দ্রীয় নেতাদের। আমরা দুই মাস পরপর কার্যনির্বাহী সংসদের মিটিং করি। প্রতি মাসে সম্পাদকম-লীর সভা করি। উপদেষ্টাদের নিয়েও যৌথ সভা করা হয়। তাঁরা কি বৈঠক করেন? উপদেষ্টাদের নিয়ে কি বৈঠকে বসেন? তাঁরা সহযোগী সংগঠনের কমিটি দেন ঘরে বসে। আর আমরা সম্মেলনের মাধ্যমে নতুন নেতৃত্ব নির্বাচন করি। তিনি বলেন, বিএনপি দেশের গণতন্ত্রকে হত্যা করেছে। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট হত্যাকান্ডের পর খুনি ফারুক নিজেই সাক্ষাৎকার দিয়েছে জিয়াউর রহমান বঙ্গবন্ধু হত্যাকান্ডে জড়িত ছিলেন। জিয়া খুনিদের পুরস্কৃত করেছেন। এর ধারাবাহিকতায় তাঁর স্ত্রী খালেদা জিয়াও খুনিদের পুরস্কার দিয়ে বিরোধী দলের চেয়ারে বসিয়েছিলেন। দেশদ্রোহীদের রাজনীতি করার সুযোগ দিয়েছেন। তার পরও আমরা বিএনপিকে সঙ্গে নিয়ে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারে আন্দোলন করেছি। বিরোধী দলকে বিশেষ করে আওয়ামী লীগকে নেতৃত্বশূন্য করতে ২০০৪ সালে আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনাকে প্রাইম টার্গেট করে গ্রেনেড হামলা চালানো হয়। আল্লাহর রহমতে বঙ্গবন্ধুকন্যা সেদিন বেঁচে গেলেও ২৪ জন দলীয় নেতা-কর্মী প্রাণ হারান। তখনই তো বিএনপির সঙ্গে আমাদের দেয়াল ওঠে। এর পরও বিএনপি নেত্রীর ছোট সন্তান যখন মারা যান, তখন প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার বাড়িতে যান সান্ত্বনা দিতে। সেই বাসায় ঢুকতে দেওয়া হয়নি প্রধানমন্ত্রীকে। গেট থেকে বিদায় করে দেওয়া হয়। তার পরও নির্বাচন করার স্বার্থে ২০১৪ সালে বিএনপি নেত্রীকে গণভবনে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছিল। তিনি যাননি, বরং প্রধানমন্ত্রীকে অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করেন। এটা দেশবাসী ইতিমধ্যে শুনেছেন। এর পরও বিএনপিকে নিয়ে আমরা একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে সংলাপ করেছিলাম।

বর্তমান সরকার ফ্যাসিবাদী সরকার- বিএনপি মহাসচিবের এমন অভিযোগ প্রসঙ্গে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, ফ্যাসিবাদী সরকার কাকে বলে, কত প্রকার ও কী কী সেগুলো সব ছিল বিএনপি সরকার আমলে। তারা রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায় থেকে সন্ত্রাস, জঙ্গিবাদ সৃষ্টি করেছিল। সে কারণে বিএনপিকে আন্তর্জাতিকভাবেও সন্ত্রাসী দল হিসেবে কানাডার ফেডারেল কোর্ট রায় দিয়েছে। মানি লন্ডারিংয়ের জন্য বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান, বর্তমানে ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানও দন্ডিত হয়েছেন। খালেদা জিয়ার আরেক সন্তান আরাফাত রহমান কোকোর পাচারকৃত অর্থ আমরা ফেরত নিয়ে এসেছি। এগুলো বিদেশি গোয়েন্দা সংস্থার তদন্তে ধরা পড়েছে। কাজেই সন্ত্রাস, জঙ্গিবাদ, মানি লন্ডারিংয়ে বিএনপি চ্যাম্পিয়ন। তাদের মুখে এ সরকারকে ফ্যাসিবাদী সরকার বলা বেমানান। তার পরও আমরা একটি শক্তিশালী বিরোধী দল চাই। বিএনপির প্রতি আহ্বান থাকবে- গণতন্ত্রের পথে আসুন। গণতান্ত্রিক রাজনীতি করে সরকারের খারাপ দিক সমালোচনা করুন। ভালো কাজের প্রশংসা করুন। গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রে শক্তিশালী বিরোধী দল প্রয়োজন।

সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেন, আওয়ামী লীগ দেশের জনগণের মন জয় করতে পেরেছে বলেই আমরা টানা তৃতীয়বার সরকার গঠন করেছি। জনসমর্থন আছে বলেই উন্নয়ন কর্মযজ্ঞ চলমান রয়েছে। নিজস্ব অর্থায়নে স্বপ্নের পদ্মা সেতু আজকে দৃশ্যমান। এগিয়ে চলেছে মেট্রোরেলের কাজ। আর্থ-সামাজিক উন্নয়ন, তথ্যপ্রযুক্তির বিকাশ, রোহিঙ্গা সংকটে মানবতা প্রদর্শনসহ নানা ইস্যুতে সফলতার কারণে বছরজুড়ে বিশ্বে ব্যাপকভাবে আলোচিত হয়েছে বাংলাদেশ। তিনি বলেন, সবচাইতে বড় কথা হলো, গত ১০ বছরে আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন সরকার বাংলাদেশকে যে উন্নয়নের মহাসড়কে তুলেছে সেখান থেকে গত এক বছরে একচুলও আমরা বিচ্যুত হইনি। দুর্নীতির বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স দেখিয়েছি। নিজ দল থেকেই শুদ্ধি অভিযান শুরু করেছি। তিনি বলেন, সরকারের ধারাবাহিকতা ছিল বলেই চলতি অর্থবছরে বাংলাদেশের ইতিহাসে সবচেয়ে বড় বাজেট ঘোষণা করা হয়েছে। চলতি অর্থবছরে আমাদের মোট বাজেট ৫ লাখ ২৩ হাজার ১৯০ কোটি টাকা; যা ২০০৬ সালে ছিল মাত্র ৬১ কোটি টাকা। জাতীয় প্রবৃদ্ধি বেড়েছে ৮ দশমিক ১৫ শতাংশে। মানুষের মাথাপিছু আয় প্রায় ২ হাজার ডলার। রেমিট্যান্স আয় বেড়েছে ১৬ দশমিক ৪২ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। বিদ্যুৎ উৎপাদন ক্ষমতা বেড়েছে ২২ হাজার ৫৬২ মেগাওয়াট; যা ২০০৬ সালে ছিল মাত্র ৩ হাজার ২০০ মেগাওয়াট। ৯৫ শতাংশ মানুষ আজকে বিদ্যুৎ পাচ্ছে। শিক্ষার হার বেড়েছে। দারিদ্র্য আজকে এ বছরে ২২ থেকে ১৯ শতাংশে। হতদরিদ্র ১০ শতাংশ নেমে এসেছে। এটা শেখ হাসিনার ম্যাজিক লিডারশিপ।

বিশ্বসভা বাংলাদেশকে বিশেষ মর্যাদা দেয়। এখন আমাদের স্যাটেলাইট মহাকাশে।

আগামী দিনে কী চ্যালেঞ্জ আছে- জানতে চাইলে তিনি বলেন, বিগত সময়ে আমাদের যেমন সাফল্য আছে, সামনে তেমন চ্যালেঞ্জও আছে। জঙ্গিবাদ-সাম্প্রদায়িকতার বিরুদ্ধে আমাদের লড়তে হচ্ছে। তারা নিষ্ক্রিয় হচ্ছে। তবে তারা তলে তলে বড় ধরনের হামলার পরিকল্পনা করছে বলে মাঝেমধ্যে প্রতীয়মান হয়। আপাতত দুর্বল মনে হলেও তারা তলে তলে সক্রিয় হওয়ার চেষ্টা করছে। এটা বড় চ্যালেঞ্জ আমাদের সামনে।

সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেন, আগামী চার বছরে মেগা প্রজেক্টগুলো শেষ করব। এর মধ্যে স্বপ্নের পদ্মা সেতু, মেট্রোরেল, এলিভেটেড এক্সপ্রেস সড়ক, উড়ালসড়কসহ সরকারের উন্নয়নের মহাপরিকল্পনাগুলো বাস্তবায়ন করব। এ ছাড়া প্রতিটি পরিবারে বেকার তরুণদের কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করব। উন্নয়নের চাকার সঙ্গে তরুণদের সম্পৃক্ত করতে না পারলে, তারুণ্যকে কাজে লাগাতে না পারলে সার্বিক উন্নয়ন সম্ভব হবে না। হতাশ তরুণ সমাজ নানা অপকর্মে জড়িয়ে যায়, মাদক-সন্ত্রাসের দিকে ঝুঁকে পড়ে। সে কারণে বেকার তরুণদের কর্মসংস্থান করাই আমাদের সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ।

দুর্নীতির বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স নীতি জানিয়ে সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেন, আমরা দুর্নীতিকে আশ্রয়-প্রশ্রয় দিই না। আমাদের আমলে কোনো হাওয়া ভবন-খাওয়া ভবন সৃষ্টি হয়নি। বিএনপি আমলে সরকারের ভিতরে আরেকটি সরকার গঠন করে কমিশন বাণিজ্য করা হতো। কমিশনের সেই অর্থ বিদেশে পাচার করা হতো। বরং আওয়ামী লীগ নিজ দলের ভিতরে শুদ্ধি অভিযান শুরু করেছে। নিজ দলের অনেক নেতাকে গ্রেফতার করা হয়েছে। কাউকে কাউকে সংগঠনের পদ থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে। বিএনপি আমলে কি এমন রেকর্ড কেউ দেখাতে পারবেন? বরং তারা দুর্নীতিকেই নীতি হিসেবে গ্রহণ করেছিল। যে কারণে তাদের আমলে কোনো উন্নয়ন হয়নি। আমরা দেশের উন্নয়ন করেছি বলেই টানা তৃতীয় মেয়াদে ক্ষমতায় এসেছি।

সিটি নির্বাচন নিয়ে বিএনপি মহাসচিবের অভিযোগ প্রসঙ্গে ওবায়দুল কাদের বলেন, ঢাকা সিটি করপোরেশন নির্বাচনে পরাজয়ের আঁচ পেয়ে বিএনপি নেতারা আবোল-তাবোল বকছেন। বিএনপি আসলে নির্বাচনের আগেই হেরে গেছে, যে কারণে তাদের মুখে মুখে পরাজয়ের সুর।

এই বিভাগের আরও খবর
দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়
দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
তত্ত্বাবধায়কে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে
তত্ত্বাবধায়কে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
সর্বশেষ খবর
ভূমিকম্প: সিদ্ধিরগঞ্জে আদমজী ইপিজেডে ৭ শ্রমিক অসুস্থ
ভূমিকম্প: সিদ্ধিরগঞ্জে আদমজী ইপিজেডে ৭ শ্রমিক অসুস্থ

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

নওগাঁয় অপরাধ দমনে অভিযান, গ্রেফতার ২৩
নওগাঁয় অপরাধ দমনে অভিযান, গ্রেফতার ২৩

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টঙ্গীতে ভূমিকম্প আতঙ্কে শতাধিক শ্রমিক আহত
টঙ্গীতে ভূমিকম্প আতঙ্কে শতাধিক শ্রমিক আহত

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সশস্ত্র বাহিনী দিবস উদযাপিত হচ্ছে
সশস্ত্র বাহিনী দিবস উদযাপিত হচ্ছে

৩৪ মিনিট আগে | জাতীয়

তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকীতে অসহায় মানুষদের নিয়ে ফল উৎসব
তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকীতে অসহায় মানুষদের নিয়ে ফল উৎসব

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাছের বাজারে চড়া দাম, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি
মাছের বাজারে চড়া দাম, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্প : কুমিল্লায় ৮০ নারী শ্রমিক হাসপাতালে
ভূমিকম্প : কুমিল্লায় ৮০ নারী শ্রমিক হাসপাতালে

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিনে এতিম শিক্ষার্থীর মাঝে কোরআন বিতরণ
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিনে এতিম শিক্ষার্থীর মাঝে কোরআন বিতরণ

৫৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

ফলোঅন না করিয়ে ফের ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
ফলোঅন না করিয়ে ফের ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কাল ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
কাল ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘লোকজন হয়তো জিজ্ঞেস করবে, শাহরুখ খান কে’
‘লোকজন হয়তো জিজ্ঞেস করবে, শাহরুখ খান কে’

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নালিতাবাড়ীতে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে মাদকবিরোধী কর্মসূচি ও আলোচনা সভা
নালিতাবাড়ীতে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে মাদকবিরোধী কর্মসূচি ও আলোচনা সভা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

অগ্নিকাণ্ডে জলবায়ু সম্মেলন স্থগিত, ফের শুরু কখন?
অগ্নিকাণ্ডে জলবায়ু সম্মেলন স্থগিত, ফের শুরু কখন?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কম্বোডিয়ায় সেতু থেকে বাস নদীতে, নিহত ১৬
কম্বোডিয়ায় সেতু থেকে বাস নদীতে, নিহত ১৬

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাগরে লঘুচাপের আভাস
সাগরে লঘুচাপের আভাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফয়সালাবাদে ভয়াবহ বিস্ফোরণে নিহত ১৬
ফয়সালাবাদে ভয়াবহ বিস্ফোরণে নিহত ১৬

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মেসির ম্যাচ দিয়েই খুলছে ইন্টার মায়ামির স্বপ্নের স্টেডিয়াম
মেসির ম্যাচ দিয়েই খুলছে ইন্টার মায়ামির স্বপ্নের স্টেডিয়াম

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেরপুরে শীতের সবজির দাম চড়া
শেরপুরে শীতের সবজির দাম চড়া

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিস ইউনিভার্স হলেন মেক্সিকান সুন্দরী ফাতিমা বশ
মিস ইউনিভার্স হলেন মেক্সিকান সুন্দরী ফাতিমা বশ

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুমারখালীতে গ্রামীণ ব্যাংকে পেট্রল ঢেলে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা
কুমারখালীতে গ্রামীণ ব্যাংকে পেট্রল ঢেলে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু
২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় এসআর হেলথ কমপ্লেক্সের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন
বগুড়ায় এসআর হেলথ কমপ্লেক্সের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক
সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ
আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?

২০ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ
তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা
লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’
‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিস ইউনিভার্সে এখন পর্যন্ত বিতর্কিত যা যা ঘটল
মিস ইউনিভার্সে এখন পর্যন্ত বিতর্কিত যা যা ঘটল

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প
ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প

পূর্ব-পশ্চিম

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র

পেছনের পৃষ্ঠা

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক
হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক

মাঠে ময়দানে

মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি
মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা
কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা

শোবিজ

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের

প্রথম পৃষ্ঠা