শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০৭ জানুয়ারি, ২০২০

বিশেষ সাক্ষাৎকার

বিএনপির ঘরেই গণতন্ত্র নেই : ওবায়দুল কাদের

রফিকুল ইসলাম রনি
প্রিন্ট ভার্সন
বিএনপির ঘরেই গণতন্ত্র নেই : ওবায়দুল কাদের

আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন, দেশে গণতন্ত্র আছে। গণতন্ত্র নেই বিএনপির ভিতরে। তাদের ঘরে এবং দলেই গণতন্ত্র নেই। তারা কীভাবে গণতন্ত্র নিয়ে কথা বলে?

গতকাল বিকালে বঙ্গবন্ধু এভিনিউয়ে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে বাংলাদেশ প্রতিদিনের সঙ্গে একান্ত আলাপকালে তিনি এসব কথা বলেন। দীর্ঘ আলাপকালে গত এক বছরে আওয়ামী লীগ সরকারের সাফল্য, দলের সাংগঠনিক তৎপরতা, সম্মেলনের মাধ্যমে নতুন নেতৃত্বের পাশাপাশি মাঠের বিরোধী দল বিএনপি নিয়ে কথা বলেন ওবায়দুল কাদের। ওবায়দুল কাদের বলেন, আওয়ামী লীগের এক বছর আগে বিএনপির সম্মেলন হয়েছে। আওয়ামী লীগ তিন বছরের মাথায় আবারও সম্মেলন শেষ করেছে। সম্মেলনের পর গত সাড়ে চার বছরে ওয়ার্কিং কমিটির মিটিং করতে পারেনি বিএনপি। ছাত্রদলের কমিটি হয় ঘরে বসে। দুর্নীতির দায়ে দন্ডিত বেগম খালেদা জিয়া ও তাঁর সন্তান পলাতক আসামি তারেক রহমানই দলটির হর্তাকর্তা, বিধাতা। এখানে মির্জা ফখরুল ইসলাম তাঁদের ইয়েস ম্যান হিসেবে কাজ করেন। ফখরুল সাহেব কোন তন্ত্রে আছেন? সরকার গত এক বছরে গণতন্ত্রকে কবর দিয়েছে- বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের এমন বক্তব্যের সমালোচনা করে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, গণতন্ত্র হত্যাকারী দল বিএনপির মহাসচিবের মুখে গণতন্ত্রের কথা শোভা পায় না। যে দলের ভিতরে গণতন্ত্রের চর্চা নেই, তারা কীভাবে গণতন্ত্রের সবক দেয়? ঢাউস মার্কা কমিটি নিয়েও কখনো নিয়মিত মিটিং করতে পারে না। জেলা-উপজেলায় সম্মেলনে গিয়ে নেতাদের মারামারিতে পালিয়ে আসতে হয় কেন্দ্রীয় নেতাদের। আমরা দুই মাস পরপর কার্যনির্বাহী সংসদের মিটিং করি। প্রতি মাসে সম্পাদকম-লীর সভা করি। উপদেষ্টাদের নিয়েও যৌথ সভা করা হয়। তাঁরা কি বৈঠক করেন? উপদেষ্টাদের নিয়ে কি বৈঠকে বসেন? তাঁরা সহযোগী সংগঠনের কমিটি দেন ঘরে বসে। আর আমরা সম্মেলনের মাধ্যমে নতুন নেতৃত্ব নির্বাচন করি। তিনি বলেন, বিএনপি দেশের গণতন্ত্রকে হত্যা করেছে। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট হত্যাকান্ডের পর খুনি ফারুক নিজেই সাক্ষাৎকার দিয়েছে জিয়াউর রহমান বঙ্গবন্ধু হত্যাকান্ডে জড়িত ছিলেন। জিয়া খুনিদের পুরস্কৃত করেছেন। এর ধারাবাহিকতায় তাঁর স্ত্রী খালেদা জিয়াও খুনিদের পুরস্কার দিয়ে বিরোধী দলের চেয়ারে বসিয়েছিলেন। দেশদ্রোহীদের রাজনীতি করার সুযোগ দিয়েছেন। তার পরও আমরা বিএনপিকে সঙ্গে নিয়ে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারে আন্দোলন করেছি। বিরোধী দলকে বিশেষ করে আওয়ামী লীগকে নেতৃত্বশূন্য করতে ২০০৪ সালে আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনাকে প্রাইম টার্গেট করে গ্রেনেড হামলা চালানো হয়। আল্লাহর রহমতে বঙ্গবন্ধুকন্যা সেদিন বেঁচে গেলেও ২৪ জন দলীয় নেতা-কর্মী প্রাণ হারান। তখনই তো বিএনপির সঙ্গে আমাদের দেয়াল ওঠে। এর পরও বিএনপি নেত্রীর ছোট সন্তান যখন মারা যান, তখন প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার বাড়িতে যান সান্ত্বনা দিতে। সেই বাসায় ঢুকতে দেওয়া হয়নি প্রধানমন্ত্রীকে। গেট থেকে বিদায় করে দেওয়া হয়। তার পরও নির্বাচন করার স্বার্থে ২০১৪ সালে বিএনপি নেত্রীকে গণভবনে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছিল। তিনি যাননি, বরং প্রধানমন্ত্রীকে অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করেন। এটা দেশবাসী ইতিমধ্যে শুনেছেন। এর পরও বিএনপিকে নিয়ে আমরা একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে সংলাপ করেছিলাম।

বর্তমান সরকার ফ্যাসিবাদী সরকার- বিএনপি মহাসচিবের এমন অভিযোগ প্রসঙ্গে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, ফ্যাসিবাদী সরকার কাকে বলে, কত প্রকার ও কী কী সেগুলো সব ছিল বিএনপি সরকার আমলে। তারা রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায় থেকে সন্ত্রাস, জঙ্গিবাদ সৃষ্টি করেছিল। সে কারণে বিএনপিকে আন্তর্জাতিকভাবেও সন্ত্রাসী দল হিসেবে কানাডার ফেডারেল কোর্ট রায় দিয়েছে। মানি লন্ডারিংয়ের জন্য বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান, বর্তমানে ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানও দন্ডিত হয়েছেন। খালেদা জিয়ার আরেক সন্তান আরাফাত রহমান কোকোর পাচারকৃত অর্থ আমরা ফেরত নিয়ে এসেছি। এগুলো বিদেশি গোয়েন্দা সংস্থার তদন্তে ধরা পড়েছে। কাজেই সন্ত্রাস, জঙ্গিবাদ, মানি লন্ডারিংয়ে বিএনপি চ্যাম্পিয়ন। তাদের মুখে এ সরকারকে ফ্যাসিবাদী সরকার বলা বেমানান। তার পরও আমরা একটি শক্তিশালী বিরোধী দল চাই। বিএনপির প্রতি আহ্বান থাকবে- গণতন্ত্রের পথে আসুন। গণতান্ত্রিক রাজনীতি করে সরকারের খারাপ দিক সমালোচনা করুন। ভালো কাজের প্রশংসা করুন। গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রে শক্তিশালী বিরোধী দল প্রয়োজন।

সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেন, আওয়ামী লীগ দেশের জনগণের মন জয় করতে পেরেছে বলেই আমরা টানা তৃতীয়বার সরকার গঠন করেছি। জনসমর্থন আছে বলেই উন্নয়ন কর্মযজ্ঞ চলমান রয়েছে। নিজস্ব অর্থায়নে স্বপ্নের পদ্মা সেতু আজকে দৃশ্যমান। এগিয়ে চলেছে মেট্রোরেলের কাজ। আর্থ-সামাজিক উন্নয়ন, তথ্যপ্রযুক্তির বিকাশ, রোহিঙ্গা সংকটে মানবতা প্রদর্শনসহ নানা ইস্যুতে সফলতার কারণে বছরজুড়ে বিশ্বে ব্যাপকভাবে আলোচিত হয়েছে বাংলাদেশ। তিনি বলেন, সবচাইতে বড় কথা হলো, গত ১০ বছরে আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন সরকার বাংলাদেশকে যে উন্নয়নের মহাসড়কে তুলেছে সেখান থেকে গত এক বছরে একচুলও আমরা বিচ্যুত হইনি। দুর্নীতির বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স দেখিয়েছি। নিজ দল থেকেই শুদ্ধি অভিযান শুরু করেছি। তিনি বলেন, সরকারের ধারাবাহিকতা ছিল বলেই চলতি অর্থবছরে বাংলাদেশের ইতিহাসে সবচেয়ে বড় বাজেট ঘোষণা করা হয়েছে। চলতি অর্থবছরে আমাদের মোট বাজেট ৫ লাখ ২৩ হাজার ১৯০ কোটি টাকা; যা ২০০৬ সালে ছিল মাত্র ৬১ কোটি টাকা। জাতীয় প্রবৃদ্ধি বেড়েছে ৮ দশমিক ১৫ শতাংশে। মানুষের মাথাপিছু আয় প্রায় ২ হাজার ডলার। রেমিট্যান্স আয় বেড়েছে ১৬ দশমিক ৪২ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। বিদ্যুৎ উৎপাদন ক্ষমতা বেড়েছে ২২ হাজার ৫৬২ মেগাওয়াট; যা ২০০৬ সালে ছিল মাত্র ৩ হাজার ২০০ মেগাওয়াট। ৯৫ শতাংশ মানুষ আজকে বিদ্যুৎ পাচ্ছে। শিক্ষার হার বেড়েছে। দারিদ্র্য আজকে এ বছরে ২২ থেকে ১৯ শতাংশে। হতদরিদ্র ১০ শতাংশ নেমে এসেছে। এটা শেখ হাসিনার ম্যাজিক লিডারশিপ।

বিশ্বসভা বাংলাদেশকে বিশেষ মর্যাদা দেয়। এখন আমাদের স্যাটেলাইট মহাকাশে।

আগামী দিনে কী চ্যালেঞ্জ আছে- জানতে চাইলে তিনি বলেন, বিগত সময়ে আমাদের যেমন সাফল্য আছে, সামনে তেমন চ্যালেঞ্জও আছে। জঙ্গিবাদ-সাম্প্রদায়িকতার বিরুদ্ধে আমাদের লড়তে হচ্ছে। তারা নিষ্ক্রিয় হচ্ছে। তবে তারা তলে তলে বড় ধরনের হামলার পরিকল্পনা করছে বলে মাঝেমধ্যে প্রতীয়মান হয়। আপাতত দুর্বল মনে হলেও তারা তলে তলে সক্রিয় হওয়ার চেষ্টা করছে। এটা বড় চ্যালেঞ্জ আমাদের সামনে।

সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেন, আগামী চার বছরে মেগা প্রজেক্টগুলো শেষ করব। এর মধ্যে স্বপ্নের পদ্মা সেতু, মেট্রোরেল, এলিভেটেড এক্সপ্রেস সড়ক, উড়ালসড়কসহ সরকারের উন্নয়নের মহাপরিকল্পনাগুলো বাস্তবায়ন করব। এ ছাড়া প্রতিটি পরিবারে বেকার তরুণদের কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করব। উন্নয়নের চাকার সঙ্গে তরুণদের সম্পৃক্ত করতে না পারলে, তারুণ্যকে কাজে লাগাতে না পারলে সার্বিক উন্নয়ন সম্ভব হবে না। হতাশ তরুণ সমাজ নানা অপকর্মে জড়িয়ে যায়, মাদক-সন্ত্রাসের দিকে ঝুঁকে পড়ে। সে কারণে বেকার তরুণদের কর্মসংস্থান করাই আমাদের সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ।

দুর্নীতির বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স নীতি জানিয়ে সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেন, আমরা দুর্নীতিকে আশ্রয়-প্রশ্রয় দিই না। আমাদের আমলে কোনো হাওয়া ভবন-খাওয়া ভবন সৃষ্টি হয়নি। বিএনপি আমলে সরকারের ভিতরে আরেকটি সরকার গঠন করে কমিশন বাণিজ্য করা হতো। কমিশনের সেই অর্থ বিদেশে পাচার করা হতো। বরং আওয়ামী লীগ নিজ দলের ভিতরে শুদ্ধি অভিযান শুরু করেছে। নিজ দলের অনেক নেতাকে গ্রেফতার করা হয়েছে। কাউকে কাউকে সংগঠনের পদ থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে। বিএনপি আমলে কি এমন রেকর্ড কেউ দেখাতে পারবেন? বরং তারা দুর্নীতিকেই নীতি হিসেবে গ্রহণ করেছিল। যে কারণে তাদের আমলে কোনো উন্নয়ন হয়নি। আমরা দেশের উন্নয়ন করেছি বলেই টানা তৃতীয় মেয়াদে ক্ষমতায় এসেছি।

সিটি নির্বাচন নিয়ে বিএনপি মহাসচিবের অভিযোগ প্রসঙ্গে ওবায়দুল কাদের বলেন, ঢাকা সিটি করপোরেশন নির্বাচনে পরাজয়ের আঁচ পেয়ে বিএনপি নেতারা আবোল-তাবোল বকছেন। বিএনপি আসলে নির্বাচনের আগেই হেরে গেছে, যে কারণে তাদের মুখে মুখে পরাজয়ের সুর।

এই বিভাগের আরও খবর
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
রাজসাক্ষী মামুনের পাঁচ বছর জেল
রাজসাক্ষী মামুনের পাঁচ বছর জেল
বাংলাদেশে আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
বাংলাদেশে আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না
ব্যাংকলুটের টাকায় নাশকতা
ব্যাংকলুটের টাকায় নাশকতা
আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন
বাংলাদেশের সঙ্গে গঠনমূলক যোগাযোগ রাখবে ভারত
বাংলাদেশের সঙ্গে গঠনমূলক যোগাযোগ রাখবে ভারত
আমাদের সংগ্রাম গণতন্ত্র ও স্বাধীনতার পক্ষে
আমাদের সংগ্রাম গণতন্ত্র ও স্বাধীনতার পক্ষে
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস
রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস
সর্বশেষ খবর
এমবিবিএস ডাক্তারের টেবিলের ড্রয়ারে মিলল ইয়াবা
এমবিবিএস ডাক্তারের টেবিলের ড্রয়ারে মিলল ইয়াবা

এই মাত্র | নগর জীবন

লালমনিরহাটে বিজিবির অভিযানে বিপুল পরিমাণ মাদক জব্দ
লালমনিরহাটে বিজিবির অভিযানে বিপুল পরিমাণ মাদক জব্দ

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্যহাতির মৃত্যু
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্যহাতির মৃত্যু

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লামায় পরিবেশ অধিদফতরের অভিযানে বাধা: ১১ জনের বিরুদ্ধে মামলা
লামায় পরিবেশ অধিদফতরের অভিযানে বাধা: ১১ জনের বিরুদ্ধে মামলা

১৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

১৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

চাঁদপুরে হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার ১
চাঁদপুরে হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার ১

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লালমনিরহাটে বিজিবির অভিযানে বিপুল পরিমাণ মাদক জব্দ
লালমনিরহাটে বিজিবির অভিযানে বিপুল পরিমাণ মাদক জব্দ

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার তথ্য ও অর্থনীতি নিয়ে গুগল প্রধানের সতর্কতা
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার তথ্য ও অর্থনীতি নিয়ে গুগল প্রধানের সতর্কতা

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলালিংকের নতুন সিএমও কাজী মাহবুব হাসান
বাংলালিংকের নতুন সিএমও কাজী মাহবুব হাসান

২০ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় অতিরিক্ত ভাড়া আদায় বন্ধে অভিযান
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় অতিরিক্ত ভাড়া আদায় বন্ধে অভিযান

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খুলনার নতুন জেলা প্রশাসক জামশেদ খোন্দকারের যোগদান
খুলনার নতুন জেলা প্রশাসক জামশেদ খোন্দকারের যোগদান

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতীয়দের জন্য ভিসামুক্ত প্রবেশ স্থগিত করল ইরান
ভারতীয়দের জন্য ভিসামুক্ত প্রবেশ স্থগিত করল ইরান

৩২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষকের শূন্যপদের চাহিদা চেয়ে এনটিআরসিএর বিজ্ঞপ্তি
শিক্ষকের শূন্যপদের চাহিদা চেয়ে এনটিআরসিএর বিজ্ঞপ্তি

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

মুকুটসহ যা যা পান একজন মিস ইউনিভার্স
মুকুটসহ যা যা পান একজন মিস ইউনিভার্স

৩৬ মিনিট আগে | শোবিজ

নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্রের অংশ হিসেবে কিবরিয়াকে হত্যা : নয়ন
নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্রের অংশ হিসেবে কিবরিয়াকে হত্যা : নয়ন

৩৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

রাজধানীতে ১০ মাসে ১৯৮ হত্যাকাণ্ড: ডিএমপি
রাজধানীতে ১০ মাসে ১৯৮ হত্যাকাণ্ড: ডিএমপি

৩৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লালমনিরহাটে সাংবাদিকদের সংগঠন ‘প্রেস ফাইভ’-এর আত্মপ্রকাশ
লালমনিরহাটে সাংবাদিকদের সংগঠন ‘প্রেস ফাইভ’-এর আত্মপ্রকাশ

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্ত্রীসহ মহীউদ্দীন খান আলমগীরের ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধের আদেশ
স্ত্রীসহ মহীউদ্দীন খান আলমগীরের ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধের আদেশ

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

নায়িকাকে জড়িয়ে ধরায় কারাদণ্ড
নায়িকাকে জড়িয়ে ধরায় কারাদণ্ড

৪৫ মিনিট আগে | শোবিজ

পাকিস্তানে নিরাপত্তা বাহিনীর অভিযানে নিহত ১৫
পাকিস্তানে নিরাপত্তা বাহিনীর অভিযানে নিহত ১৫

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধানমন্ডি ৩২ নম্বর শান্ত, কড়া পাহারায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বর শান্ত, কড়া পাহারায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১৩৯৫ মামলা
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১৩৯৫ মামলা

৪৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

পাচারের অভিযোগ, ভারতীয় নাগরিকদের ভিসামুক্ত প্রবেশ বন্ধ করল ইরান
পাচারের অভিযোগ, ভারতীয় নাগরিকদের ভিসামুক্ত প্রবেশ বন্ধ করল ইরান

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রশক্তির ‘ঐক্যবদ্ধ জবিয়ান’ প্যানেল ঘোষণা, কে কোন পদে লড়ছেন
ছাত্রশক্তির ‘ঐক্যবদ্ধ জবিয়ান’ প্যানেল ঘোষণা, কে কোন পদে লড়ছেন

৫২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মেলবোর্নে আন্তর্জাতিক বাণিজ্য প্রদর্শনীতে ১২ বাংলাদেশি প্রতিষ্ঠান
মেলবোর্নে আন্তর্জাতিক বাণিজ্য প্রদর্শনীতে ১২ বাংলাদেশি প্রতিষ্ঠান

৫৮ মিনিট আগে | পরবাস

গোপালগঞ্জে বিষ প্রয়োগে পেঁয়াজের এক বিঘা বীজতলা নষ্টের অভিযোগ
গোপালগঞ্জে বিষ প্রয়োগে পেঁয়াজের এক বিঘা বীজতলা নষ্টের অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে অস্ত্র-মাদকসহ একটি চক্রের সবাই গ্রেফতার: ডিবি
রাজধানীতে অস্ত্র-মাদকসহ একটি চক্রের সবাই গ্রেফতার: ডিবি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নোয়াখালীতে নতুন জেলা প্রশাসক শফিকুল ইসলামের দায়িত্ব গ্রহণ
নোয়াখালীতে নতুন জেলা প্রশাসক শফিকুল ইসলামের দায়িত্ব গ্রহণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা
বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ
রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৬ বিশ্বকাপের টিকেট নিশ্চিত করল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপের টিকেট নিশ্চিত করল যারা

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে টিএসসিতে মিষ্টি বিতরণ
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে টিএসসিতে মিষ্টি বিতরণ

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কবে আসছে এফ-৪৭?
কবে আসছে এফ-৪৭?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!
সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাতে বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠক
রাতে বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠক

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেখ হাসিনার রায়কে ‘তাৎপর্যপূর্ণ অগ্রগতি’ বললেন আ স ম রব
শেখ হাসিনার রায়কে ‘তাৎপর্যপূর্ণ অগ্রগতি’ বললেন আ স ম রব

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উইঘুর যোদ্ধাদের চীনের কাছে হস্তান্তর করবে সিরিয়া
উইঘুর যোদ্ধাদের চীনের কাছে হস্তান্তর করবে সিরিয়া

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ
প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প
প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প

শিল্প বাণিজ্য

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে

উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা
উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা

মাঠে ময়দানে