শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০৭ জানুয়ারি, ২০২০

বিশেষ সাক্ষাৎকার

বিএনপির ঘরেই গণতন্ত্র নেই : ওবায়দুল কাদের

রফিকুল ইসলাম রনি
প্রিন্ট ভার্সন
বিএনপির ঘরেই গণতন্ত্র নেই : ওবায়দুল কাদের

আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন, দেশে গণতন্ত্র আছে। গণতন্ত্র নেই বিএনপির ভিতরে। তাদের ঘরে এবং দলেই গণতন্ত্র নেই। তারা কীভাবে গণতন্ত্র নিয়ে কথা বলে?

গতকাল বিকালে বঙ্গবন্ধু এভিনিউয়ে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে বাংলাদেশ প্রতিদিনের সঙ্গে একান্ত আলাপকালে তিনি এসব কথা বলেন। দীর্ঘ আলাপকালে গত এক বছরে আওয়ামী লীগ সরকারের সাফল্য, দলের সাংগঠনিক তৎপরতা, সম্মেলনের মাধ্যমে নতুন নেতৃত্বের পাশাপাশি মাঠের বিরোধী দল বিএনপি নিয়ে কথা বলেন ওবায়দুল কাদের। ওবায়দুল কাদের বলেন, আওয়ামী লীগের এক বছর আগে বিএনপির সম্মেলন হয়েছে। আওয়ামী লীগ তিন বছরের মাথায় আবারও সম্মেলন শেষ করেছে। সম্মেলনের পর গত সাড়ে চার বছরে ওয়ার্কিং কমিটির মিটিং করতে পারেনি বিএনপি। ছাত্রদলের কমিটি হয় ঘরে বসে। দুর্নীতির দায়ে দন্ডিত বেগম খালেদা জিয়া ও তাঁর সন্তান পলাতক আসামি তারেক রহমানই দলটির হর্তাকর্তা, বিধাতা। এখানে মির্জা ফখরুল ইসলাম তাঁদের ইয়েস ম্যান হিসেবে কাজ করেন। ফখরুল সাহেব কোন তন্ত্রে আছেন? সরকার গত এক বছরে গণতন্ত্রকে কবর দিয়েছে- বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের এমন বক্তব্যের সমালোচনা করে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, গণতন্ত্র হত্যাকারী দল বিএনপির মহাসচিবের মুখে গণতন্ত্রের কথা শোভা পায় না। যে দলের ভিতরে গণতন্ত্রের চর্চা নেই, তারা কীভাবে গণতন্ত্রের সবক দেয়? ঢাউস মার্কা কমিটি নিয়েও কখনো নিয়মিত মিটিং করতে পারে না। জেলা-উপজেলায় সম্মেলনে গিয়ে নেতাদের মারামারিতে পালিয়ে আসতে হয় কেন্দ্রীয় নেতাদের। আমরা দুই মাস পরপর কার্যনির্বাহী সংসদের মিটিং করি। প্রতি মাসে সম্পাদকম-লীর সভা করি। উপদেষ্টাদের নিয়েও যৌথ সভা করা হয়। তাঁরা কি বৈঠক করেন? উপদেষ্টাদের নিয়ে কি বৈঠকে বসেন? তাঁরা সহযোগী সংগঠনের কমিটি দেন ঘরে বসে। আর আমরা সম্মেলনের মাধ্যমে নতুন নেতৃত্ব নির্বাচন করি। তিনি বলেন, বিএনপি দেশের গণতন্ত্রকে হত্যা করেছে। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট হত্যাকান্ডের পর খুনি ফারুক নিজেই সাক্ষাৎকার দিয়েছে জিয়াউর রহমান বঙ্গবন্ধু হত্যাকান্ডে জড়িত ছিলেন। জিয়া খুনিদের পুরস্কৃত করেছেন। এর ধারাবাহিকতায় তাঁর স্ত্রী খালেদা জিয়াও খুনিদের পুরস্কার দিয়ে বিরোধী দলের চেয়ারে বসিয়েছিলেন। দেশদ্রোহীদের রাজনীতি করার সুযোগ দিয়েছেন। তার পরও আমরা বিএনপিকে সঙ্গে নিয়ে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারে আন্দোলন করেছি। বিরোধী দলকে বিশেষ করে আওয়ামী লীগকে নেতৃত্বশূন্য করতে ২০০৪ সালে আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনাকে প্রাইম টার্গেট করে গ্রেনেড হামলা চালানো হয়। আল্লাহর রহমতে বঙ্গবন্ধুকন্যা সেদিন বেঁচে গেলেও ২৪ জন দলীয় নেতা-কর্মী প্রাণ হারান। তখনই তো বিএনপির সঙ্গে আমাদের দেয়াল ওঠে। এর পরও বিএনপি নেত্রীর ছোট সন্তান যখন মারা যান, তখন প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার বাড়িতে যান সান্ত্বনা দিতে। সেই বাসায় ঢুকতে দেওয়া হয়নি প্রধানমন্ত্রীকে। গেট থেকে বিদায় করে দেওয়া হয়। তার পরও নির্বাচন করার স্বার্থে ২০১৪ সালে বিএনপি নেত্রীকে গণভবনে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছিল। তিনি যাননি, বরং প্রধানমন্ত্রীকে অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করেন। এটা দেশবাসী ইতিমধ্যে শুনেছেন। এর পরও বিএনপিকে নিয়ে আমরা একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে সংলাপ করেছিলাম।

বর্তমান সরকার ফ্যাসিবাদী সরকার- বিএনপি মহাসচিবের এমন অভিযোগ প্রসঙ্গে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, ফ্যাসিবাদী সরকার কাকে বলে, কত প্রকার ও কী কী সেগুলো সব ছিল বিএনপি সরকার আমলে। তারা রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায় থেকে সন্ত্রাস, জঙ্গিবাদ সৃষ্টি করেছিল। সে কারণে বিএনপিকে আন্তর্জাতিকভাবেও সন্ত্রাসী দল হিসেবে কানাডার ফেডারেল কোর্ট রায় দিয়েছে। মানি লন্ডারিংয়ের জন্য বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান, বর্তমানে ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানও দন্ডিত হয়েছেন। খালেদা জিয়ার আরেক সন্তান আরাফাত রহমান কোকোর পাচারকৃত অর্থ আমরা ফেরত নিয়ে এসেছি। এগুলো বিদেশি গোয়েন্দা সংস্থার তদন্তে ধরা পড়েছে। কাজেই সন্ত্রাস, জঙ্গিবাদ, মানি লন্ডারিংয়ে বিএনপি চ্যাম্পিয়ন। তাদের মুখে এ সরকারকে ফ্যাসিবাদী সরকার বলা বেমানান। তার পরও আমরা একটি শক্তিশালী বিরোধী দল চাই। বিএনপির প্রতি আহ্বান থাকবে- গণতন্ত্রের পথে আসুন। গণতান্ত্রিক রাজনীতি করে সরকারের খারাপ দিক সমালোচনা করুন। ভালো কাজের প্রশংসা করুন। গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রে শক্তিশালী বিরোধী দল প্রয়োজন।

সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেন, আওয়ামী লীগ দেশের জনগণের মন জয় করতে পেরেছে বলেই আমরা টানা তৃতীয়বার সরকার গঠন করেছি। জনসমর্থন আছে বলেই উন্নয়ন কর্মযজ্ঞ চলমান রয়েছে। নিজস্ব অর্থায়নে স্বপ্নের পদ্মা সেতু আজকে দৃশ্যমান। এগিয়ে চলেছে মেট্রোরেলের কাজ। আর্থ-সামাজিক উন্নয়ন, তথ্যপ্রযুক্তির বিকাশ, রোহিঙ্গা সংকটে মানবতা প্রদর্শনসহ নানা ইস্যুতে সফলতার কারণে বছরজুড়ে বিশ্বে ব্যাপকভাবে আলোচিত হয়েছে বাংলাদেশ। তিনি বলেন, সবচাইতে বড় কথা হলো, গত ১০ বছরে আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন সরকার বাংলাদেশকে যে উন্নয়নের মহাসড়কে তুলেছে সেখান থেকে গত এক বছরে একচুলও আমরা বিচ্যুত হইনি। দুর্নীতির বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স দেখিয়েছি। নিজ দল থেকেই শুদ্ধি অভিযান শুরু করেছি। তিনি বলেন, সরকারের ধারাবাহিকতা ছিল বলেই চলতি অর্থবছরে বাংলাদেশের ইতিহাসে সবচেয়ে বড় বাজেট ঘোষণা করা হয়েছে। চলতি অর্থবছরে আমাদের মোট বাজেট ৫ লাখ ২৩ হাজার ১৯০ কোটি টাকা; যা ২০০৬ সালে ছিল মাত্র ৬১ কোটি টাকা। জাতীয় প্রবৃদ্ধি বেড়েছে ৮ দশমিক ১৫ শতাংশে। মানুষের মাথাপিছু আয় প্রায় ২ হাজার ডলার। রেমিট্যান্স আয় বেড়েছে ১৬ দশমিক ৪২ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। বিদ্যুৎ উৎপাদন ক্ষমতা বেড়েছে ২২ হাজার ৫৬২ মেগাওয়াট; যা ২০০৬ সালে ছিল মাত্র ৩ হাজার ২০০ মেগাওয়াট। ৯৫ শতাংশ মানুষ আজকে বিদ্যুৎ পাচ্ছে। শিক্ষার হার বেড়েছে। দারিদ্র্য আজকে এ বছরে ২২ থেকে ১৯ শতাংশে। হতদরিদ্র ১০ শতাংশ নেমে এসেছে। এটা শেখ হাসিনার ম্যাজিক লিডারশিপ।

বিশ্বসভা বাংলাদেশকে বিশেষ মর্যাদা দেয়। এখন আমাদের স্যাটেলাইট মহাকাশে।

আগামী দিনে কী চ্যালেঞ্জ আছে- জানতে চাইলে তিনি বলেন, বিগত সময়ে আমাদের যেমন সাফল্য আছে, সামনে তেমন চ্যালেঞ্জও আছে। জঙ্গিবাদ-সাম্প্রদায়িকতার বিরুদ্ধে আমাদের লড়তে হচ্ছে। তারা নিষ্ক্রিয় হচ্ছে। তবে তারা তলে তলে বড় ধরনের হামলার পরিকল্পনা করছে বলে মাঝেমধ্যে প্রতীয়মান হয়। আপাতত দুর্বল মনে হলেও তারা তলে তলে সক্রিয় হওয়ার চেষ্টা করছে। এটা বড় চ্যালেঞ্জ আমাদের সামনে।

সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেন, আগামী চার বছরে মেগা প্রজেক্টগুলো শেষ করব। এর মধ্যে স্বপ্নের পদ্মা সেতু, মেট্রোরেল, এলিভেটেড এক্সপ্রেস সড়ক, উড়ালসড়কসহ সরকারের উন্নয়নের মহাপরিকল্পনাগুলো বাস্তবায়ন করব। এ ছাড়া প্রতিটি পরিবারে বেকার তরুণদের কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করব। উন্নয়নের চাকার সঙ্গে তরুণদের সম্পৃক্ত করতে না পারলে, তারুণ্যকে কাজে লাগাতে না পারলে সার্বিক উন্নয়ন সম্ভব হবে না। হতাশ তরুণ সমাজ নানা অপকর্মে জড়িয়ে যায়, মাদক-সন্ত্রাসের দিকে ঝুঁকে পড়ে। সে কারণে বেকার তরুণদের কর্মসংস্থান করাই আমাদের সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ।

দুর্নীতির বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স নীতি জানিয়ে সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেন, আমরা দুর্নীতিকে আশ্রয়-প্রশ্রয় দিই না। আমাদের আমলে কোনো হাওয়া ভবন-খাওয়া ভবন সৃষ্টি হয়নি। বিএনপি আমলে সরকারের ভিতরে আরেকটি সরকার গঠন করে কমিশন বাণিজ্য করা হতো। কমিশনের সেই অর্থ বিদেশে পাচার করা হতো। বরং আওয়ামী লীগ নিজ দলের ভিতরে শুদ্ধি অভিযান শুরু করেছে। নিজ দলের অনেক নেতাকে গ্রেফতার করা হয়েছে। কাউকে কাউকে সংগঠনের পদ থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে। বিএনপি আমলে কি এমন রেকর্ড কেউ দেখাতে পারবেন? বরং তারা দুর্নীতিকেই নীতি হিসেবে গ্রহণ করেছিল। যে কারণে তাদের আমলে কোনো উন্নয়ন হয়নি। আমরা দেশের উন্নয়ন করেছি বলেই টানা তৃতীয় মেয়াদে ক্ষমতায় এসেছি।

সিটি নির্বাচন নিয়ে বিএনপি মহাসচিবের অভিযোগ প্রসঙ্গে ওবায়দুল কাদের বলেন, ঢাকা সিটি করপোরেশন নির্বাচনে পরাজয়ের আঁচ পেয়ে বিএনপি নেতারা আবোল-তাবোল বকছেন। বিএনপি আসলে নির্বাচনের আগেই হেরে গেছে, যে কারণে তাদের মুখে মুখে পরাজয়ের সুর।

এই বিভাগের আরও খবর
মিরপুর টেস্টে চালকের আসনে বাংলাদেশ
মিরপুর টেস্টে চালকের আসনে বাংলাদেশ
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ডিবি হেফাজতে আসামির মৃত্যু তদন্ত কমিটি
ডিবি হেফাজতে আসামির মৃত্যু তদন্ত কমিটি
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
পুরোনো ভবনগুলো কোড মানেনি
পুরোনো ভবনগুলো কোড মানেনি
ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে থাকবে বিএনপি
ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে থাকবে বিএনপি
১৪ বছর ধরে বিকল অগ্রিম সংকেত দেওয়া যন্ত্র
১৪ বছর ধরে বিকল অগ্রিম সংকেত দেওয়া যন্ত্র
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
সর্বশেষ খবর
নতুন আন্তর্জাতিক টুর্নামেন্ট চালুর ঘোষণা ফিফার
নতুন আন্তর্জাতিক টুর্নামেন্ট চালুর ঘোষণা ফিফার

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বাণিজ্য উপদেষ্টার সাক্ষাৎ
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বাণিজ্য উপদেষ্টার সাক্ষাৎ

৪৭ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

দিনাজপুরে বাসচাপায় অটোরিকশার ৪ যাত্রী নিহত
দিনাজপুরে বাসচাপায় অটোরিকশার ৪ যাত্রী নিহত

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভিয়েতনামে বন্যায় ৫৫ জনের প্রাণহানি
ভিয়েতনামে বন্যায় ৫৫ জনের প্রাণহানি

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বোলিং পিচে হেডের ঝড়, ইতিহাস গড়ে সেঞ্চুরি
বোলিং পিচে হেডের ঝড়, ইতিহাস গড়ে সেঞ্চুরি

২০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বরগুনায় ৪ ভুয়া চিকিৎসক আটক
বরগুনায় ৪ ভুয়া চিকিৎসক আটক

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সন্ধ্যা পর্যন্ত যেমন থাকবে ঢাকার আবহাওয়া
সন্ধ্যা পর্যন্ত যেমন থাকবে ঢাকার আবহাওয়া

২৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

২৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সুদানে গণহত্যা: আরএসএফের শীর্ষ নেতার ওপর নিষেধাজ্ঞা
সুদানে গণহত্যা: আরএসএফের শীর্ষ নেতার ওপর নিষেধাজ্ঞা

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার আবহাওয়া সন্ধ্যা পর্যন্ত যেমন থাকবে
ঢাকার আবহাওয়া সন্ধ্যা পর্যন্ত যেমন থাকবে

২৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

সিরাজগঞ্জে অসুস্থ দলীয় কর্মীর পাশে দাঁড়ালেন বিএনপি নেতা
সিরাজগঞ্জে অসুস্থ দলীয় কর্মীর পাশে দাঁড়ালেন বিএনপি নেতা

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মোংলায় আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারকে তারেক রহমানের পক্ষ থেকে সহায়তা
মোংলায় আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারকে তারেক রহমানের পক্ষ থেকে সহায়তা

৩৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

ইমদাদুল হক মিলনের সাথে শুভসংঘ ঢাবি শাখার সৌজন্য সাক্ষাৎ
ইমদাদুল হক মিলনের সাথে শুভসংঘ ঢাবি শাখার সৌজন্য সাক্ষাৎ

৩৬ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

টেক্টরকে ফিরিয়ে জয়ের আরও কাছে বাংলাদেশ
টেক্টরকে ফিরিয়ে জয়ের আরও কাছে বাংলাদেশ

৩৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মৎস্য রপ্তানির নীতিমালা ও প্রস্তুতিতে সরকার কাজ করবে : মৎস্য উপদেষ্টা
মৎস্য রপ্তানির নীতিমালা ও প্রস্তুতিতে সরকার কাজ করবে : মৎস্য উপদেষ্টা

৪৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয় : প্রধান বিচারপতি
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয় : প্রধান বিচারপতি

৪৬ মিনিট আগে | জাতীয়

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

৫৫ মিনিট আগে | শোবিজ

শান্তি পরিকল্পনা ঘিরে মার্কিন সমর্থন হারানোর ঝুঁকি, জেলেনস্কির সতর্কবার্তা
শান্তি পরিকল্পনা ঘিরে মার্কিন সমর্থন হারানোর ঝুঁকি, জেলেনস্কির সতর্কবার্তা

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল বাইপালে নয়, নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
ফের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল বাইপালে নয়, নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে জামায়াত প্রার্থীর গণসংযোগ
লক্ষ্মীপুরে জামায়াত প্রার্থীর গণসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আ.লীগকে আর রাজনীতি করতে দেওয়া হবে না : ইশরাক
আ.লীগকে আর রাজনীতি করতে দেওয়া হবে না : ইশরাক

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঘূর্ণিঝড়ের পর জ্যামাইকায় ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণে ৬ মৃত্যু
ঘূর্ণিঝড়ের পর জ্যামাইকায় ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণে ৬ মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ২২
রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ২২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীতে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে সাবেক ছাত্রদল সভাপতির মৃত্যু
নোয়াখালীতে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে সাবেক ছাত্রদল সভাপতির মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

র‌্যাবের জালে ৩ জন, ৯১ কেজি গাঁজা উদ্ধার
র‌্যাবের জালে ৩ জন, ৯১ কেজি গাঁজা উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

দক্ষিণ আফ্রিকায় জি-২০ শীর্ষ সম্মেলন: বয়কট যুক্তরাষ্ট্রের, তবে থাকছে চমক
দক্ষিণ আফ্রিকায় জি-২০ শীর্ষ সম্মেলন: বয়কট যুক্তরাষ্ট্রের, তবে থাকছে চমক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে ট্রেনে কাটা পড়ে যুবকের মৃত্যু
যশোরে ট্রেনে কাটা পড়ে যুবকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গুগলের বিজ্ঞাপন ব্যবসা ভেঙে দিতে যুক্তরাষ্ট্রের আবেদন
গুগলের বিজ্ঞাপন ব্যবসা ভেঙে দিতে যুক্তরাষ্ট্রের আবেদন

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

প্রাকৃতিকের সাথে কৃত্রিম মাছ চাষও বাড়াতে হবে: মৎস্য উপদেষ্টা
প্রাকৃতিকের সাথে কৃত্রিম মাছ চাষও বাড়াতে হবে: মৎস্য উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আশুলিয়ার বাইপাইলে ভূকম্পন অনুভূত
আশুলিয়ার বাইপাইলে ভূকম্পন অনুভূত

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

১৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুবাই এয়ার শোতে ভেঙে পড়ল ভারতের তেজস, পাইলট নিহত
দুবাই এয়ার শোতে ভেঙে পড়ল ভারতের তেজস, পাইলট নিহত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা
যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা

২০ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

১৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পুরস্কার নিতে ভেনেজুয়েলা ছাড়লে পলাতক হবেন মাচাদো
পুরস্কার নিতে ভেনেজুয়েলা ছাড়লে পলাতক হবেন মাচাদো

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

নগর জীবন

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

মাঠে ময়দানে