শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১২ জানুয়ারি, ২০২০ আপডেট:

প্রচারে এমপিরা নন : সিইসি

ভোট চাওয়া ছাড়া সবই পারবেন : তোফায়েল
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
প্রচারে এমপিরা নন : সিইসি

আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা পরিষদ সদস্য তোফায়েল আহমেদ বলেছেন, ভোট চাওয়া ছাড়া এমপিরা সব করতে পারবে। তবে পথসভা হবে আমরা যাব না। বাড়ি বাড়ি যেয়ে প্রচার, হয়তো সেটা আমরা করব না। কিন্তু আমরা নির্বাচনী অফিসে বসে পরিকল্পনা করতে পারি। এতে কোনো বাধা নাই।

এদিকে প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কে এম নূরুল হুদা বলেছেন, এমপিরা নির্বাচনের প্রচারণা, নির্বাচনী কার্যক্রমে অংশ নিতে পারবেন না। গতকাল আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে আওয়ামী লীগের প্রতিনিধি দলের সঙ্গে নির্বাচন কমিশনের বৈঠকে শেষে তারা সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন। বৈঠকে আওয়ামী লীগের প্রতিনিধি দলে ছিলেন সভাপতিম-লীর সদস্য শেখ ফজলুল করিম সেলিম, যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক মাহবুব-উল আলম হানিফ, সাংগঠনিক সম্পাদক মির্জা আজম। সিইসি কে এম নূরুল হুদার সঙ্গে ছিলেন নির্বাচন কমিশনার মাহবুব তালুকদার, মো. রফিকুল ইসলাম, বেগম কবিতা খানম, শাহাদাত হোসেন চৌধুরী ও উত্তর সিটির রিটার্নিং কর্মকর্তা আবুল কাসেম।

বৈঠক শেষে তোফায়েল আহমেদ বলেন, নির্বাচন কমিশনের সঙ্গে সুন্দর, গঠনমূলক ও ফলপ্রসূ আলোচনা হয়েছে। নির্বাচন কমিশনও আইনের বাইরে যাবে না। আমরাও সিদ্ধান্ত নিয়েছি আইনের পরিপন্থী কিছু করব না। উত্তর-দক্ষিণ সিটিতে অবাধ-নিরপেক্ষ, গ্রহণযোগ্য, স্বচ্ছ নির্বাচন হবে। এ ব্যাপারে নির্বাচন কমিশনকে আমরা সর্বাত্মক সহযোগিতা করব। যেহেতু আমরা ক্ষমতাসীন রাজনৈতিক দল, এমন কোনো কাজ করব না, যাতে নির্বাচন প্রশ্নবিদ্ধ হতে পারে। তিনি বলেন, নির্বাচনে আমাদের নেতা-কর্মীরা ঘরে ঘরে যাবে একাধিকবার। গ্যারান্টি দিতে পারিÑএ নির্বাচনে ভোটাররা ভোট কেন্দ্রে গিয়ে ভোট দিতে পারবে। একটা অবাধ-নিরপেক্ষ, গ্রহণযোগ্য, স্বচ্ছ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে।

নির্বাচনী আচরণবিধির বিষয়ে তিনি বলেন, ‘সরকারি সুবিধাভোগী অতি গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি অর্থÑপ্রধানমন্ত্রী, সংসদের স্পিকার, সরকারের মন্ত্রী, চিফ হুইপ, ডেপুটি স্পিকার, বিরোধীদলীয় নেতা, সংসদ উপনেতা, বিরোধীদলীয় উপনেতা, প্রতিমন্ত্রী, হুইপ, উপমন্ত্রী বা তাদের সমপদমর্যাদার কোনো ব্যক্তি, সংসদ সদস্য এবং সিটি করপোরেশনের মেয়র। এই যে কথাটা আমরা তুলে ধরেছি এবং তারা আমাদের সঙ্গে একমত পোষণ করেছেন। জাতীয় সংসদের সদস্যরা কিন্তু সুবিধাভোগী না এবং অতি গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিÑ যদিও আমিও নিজে ব্যক্তিগতভাবে গুরুত্বপূর্ণ না।’

তোফায়েল আহমেদ বলেন, ‘সুবিধাভোগী বলতে বোঝায় অফিস অব প্রফিট। আমরা এমপিরা তা পাই না। মন্ত্রীরা পায়। হুইপরা পায়। প্রধানমন্ত্রী, স্পিকার তারা তো পায়ই। এটাকে কমিশন পরিবর্তন করার উদ্যোগ নিয়েছিলেন। কিন্তু সম্ভব হয়নি। আমরাও বলেছি, ঠিক আছে, এটা পরিবর্তন করতে বলব না। তিনি আরও বলেন, নির্বাচনী এলাকায় আমরা ‘মুজিব বর্ষ’ পালন করতে পারব। তাদের অনুরোধÑ আমাদের মতো যারা এমপি, তারা যেন ভোট না চাই। আমার সঙ্গে যে এমপি নয়, সে কিন্তু ভোট চাইতে পারবে। এ জন্য আমাদের আলোচনা খুব ক্লিয়ার হয়েছে। খুব ফলপ্রসূ হয়েছে। তিনি বলেন, ‘আমরা মেনে গেলাম, যে আমরা এমপিরা ভোট চাইব না। কিন্তু মাহবুব তালুকদার যে বলেছেন, আমরা ঘরে বসেও কোনো কিছুই করতে পারব না, এটা কিন্তু ঠিক না। আমার বাসায় লোক আসবে, আমি কেন কথা বলতে পারব না। মিলাদ মাহফিলে তো কোনো বাধা নাই। কর্মীদের দিকনির্দেশনা- এগুলো ঘরের মধ্যে বসে এমপিরা করতে পারবে।’

এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘আমাকে শেখ সেলিম, হানিফ, মির্জা আজম সাহেবকে নির্বাচনী সমন্বয়কের দায়িত্ব দিয়েছে। আমরা অফিসে বসে পরিকল্পনা করতে পারি। এতে কোনো বাধা নাই। এমপিরা নির্বাচন সংক্রান্ত ব্যাপারে কোনো প্রচারে যেতে পারব না। এটা আমরা মেনে নিয়েছি।’ তিনি বলেন, ‘সিইসিসহ পাঁচজনের চারজন, আমি যে বক্তব্য দিলাম এর সঙ্গে তারা একমত পোষণ করেছেন। এটা বাস্তবসম্মত। আর মাহবুব তালুকদার বলেছেন, আমি অন্য কমিশনারদের সঙ্গে দ্বিমত পোষণ করি।’

এমপিরা প্রচারে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কে এম নূরুল হুদা বলেছেন, এমপিরা সব কিছুই করতে পারবেন, কেবল মাত্র নির্বাচনের ব্যাপারে তাদের কোনো সম্পৃক্ততা, নির্বাচনের প্রচারণা, নির্বাচনী কার্যক্রম তারা করতে পারবেন না। তিনি বলেন, এমপিদের নির্বাচনের বাইরে যে কাজ, সেখান থেকে তাঁদের নিষ্ক্রিয় করার কোনো সুযোগ আমাদের নেই।

গতকাল আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে আওয়ামী লীগ প্রতিনিধিদের সঙ্গে বৈঠক শেষে তিনি সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন। এক প্রশ্নে সিইসি বলেন, নির্বাচন সংক্রান্ত কোনো সমন্বয় সংসদ সদস্যরা করতে পারবেন না। নির্বাচন সংক্রান্ত কোনো কাজ তারা ঘরোয়া বা বাইরে হোক, করতে পারবেন না। এটাই আাচরণবিধিতে বলা হয়েছে। এটা তাঁদের আমরা বুঝিয়ে বলেছি। অবশ্য সিইসি এটাও বলেছেন, ‘তবে ঘরে বসে কী করবেন, সেটা আমি কী করে বলব?’ তিনি বলেন, ‘সমন্বয়কের কমিটিতে কে আছে, অফিশিয়ালি তেমন কিছু পাইনি। পেলে তাদের নিষেধ করব সমন্বয়কারী হিসেবে তারা দায়িত্ব পালন করতে পারবেন না।’ প্রার্থীর সঙ্গে প্রচারে এমপিরা থাকতে পারবেন কি না প্রশ্নে নূরুল হুদা বলেন, ‘প্রার্থীর সঙ্গে এমপিরা থাকতে পারবেন কি না, আইনে এমন ডিটেইলস বাধা-নিষেধ নেই। এখন তারা পার্টির লোক হিসেবে একই সঙ্গে যদি কোনো এলাকায় রাজনৈতিক কর্মসূচিতে থেকে থাকে, সেখানে যেতে পারবেন। রাজনৈতিক কর্মকা- যেমন মুজিব বর্ষ পালন হচ্ছে, সেখানে তো যে কোনো সভা-সমাবেশের আয়োজন হতে পারে, সেখানে তো সবাই যেতে পারবে। শুধু ভোট চাইতে পারবেন না।’ সিইসি বলেন, আওয়ামী লীগের এই প্রতিনিধি দলটি কোনো প্রার্থী বা দলের বিষয়ে আলোচনা করতে আসেনি। তাঁরা নির্বাচনী আচরণবিধির ব্যাখ্যা জানতে এসেছিলেন।

এমপিদের প্রচারে নিষেধাজ্ঞা আইন বাতিল চায় ১৪ দল : ৩০ জানুয়ারি ঢাকা উত্তর ও দক্ষিণ সিটি করপোরেশন নির্বাচনে সংসদ সদস্যদের প্রচারে নিষেধাজ্ঞা আইন বাতিল করার দাবি জানিয়েছে আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন ১৪-দলীয় জোট। গতকাল দুপুরে আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য ১৪ দলের মুখপাত্র মোহাম্মদ নাসিমের ধানমন্ডির বাসভবনে অনুষ্ঠিত জোটের এক বিশেষ সভা শেষে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে নেতৃবৃন্দ এ দাবি জানান। সংবাদ সম্মেলনে আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা পরিষদ সদস্য সাবেক মন্ত্রী আমির হোসেন আমু বলেন, নির্বাচন কমিশন থেকে বলা হয়েছে সংসদ সদস্যরা সিটি নির্বাচনে প্রচার চালাতে পারবেন না। একজন কাউন্সিলর প্রার্থী যিনি সংসদ নির্বাচনের সময় এমপির পক্ষে কাজ করেছেন, এখন সেই এমপি তার নির্বাচনে রিটার্ন দিতে পারবেন না, এটা অত্যন্ত দুঃখজনক। এটা নাগরিক অধিকার খর্বের জন্য করা হয়েছে। সাবেক মন্ত্রীরা প্রচার চালাতে পারলে বর্তমান এমপিরা পারবেন না কেন? এটা লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড হলো কীভাবে? এ আইন বাতিলের বিবেচনা করা উচিত। স্থানীয় হলেও একে অরাজনৈতিক নির্বাচন বলার সুযোগ নেই। সভাপতির বক্তৃতায় মোহাম্মদ নাসিম বলেন, নির্বাচন কমিশনের আইন অনুযায়ী এমপিরা প্রচারে যেতে পারবেন না। নির্বাচন কমিশন এটা বলায় আমরা দুঃখ পেয়েছি।

আমরা মনে করি সংসদে এ আইনটি পরিবর্তন করা দরকার। বিএনপি নেতারা টপ টু বটম নির্বাচনের প্রচারে নামতে পারবেন, আমরা পারব না, এটা দুঃখজনক। তার পরও যেহেতু নির্বাচন কমিশনের আইন আছে আমরা তা মেনেই চলছি। এ সিটি নির্বাচন হচ্ছে মুক্তিযুদ্ধের পক্ষশক্তির সঙ্গে মুক্তিযুদ্ধের বিরোধী শক্তির লড়াই। এ নির্বাচন আওয়ামী লীগ ও ১৪ দলের জন্য একটি চ্যালেঞ্জের।

বৈঠকে অন্যান্যের মধ্যে জাসদ সভাপতি হাসানুল হক ইনু, সাম্যবাদী দলের সাধারণ সম্পাদক দিলীপ বড়ুয়া, বাংলাদেশ জাসদের সাধারণ সম্পাদক নাজমুল হক প্রধান, গণআজাদী লীগের সভাপতি এস কে শিকদার, গণতন্ত্রী পার্টির ডা. অধ্যাপক শহীদুল্লাহ সিকদার, ডা. শাহাদাত হোসেন, বাসদের রেজাউর রশীদ খান, ঢাকা মহানগরী দক্ষিণ আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক শাহে আলম মুরাদ প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

এই বিভাগের আরও খবর
নভেম্বরে গণভোট চেয়ে জামায়াতসহ আট দল ইসিতে
নভেম্বরে গণভোট চেয়ে জামায়াতসহ আট দল ইসিতে
বেকার বৃদ্ধি ও নারী শ্রমিক কমায় উদ্বেগ আইএমএফের
বেকার বৃদ্ধি ও নারী শ্রমিক কমায় উদ্বেগ আইএমএফের
প্রতীক তালিকায় কলি, শাপলাই চায় এনসিপি
প্রতীক তালিকায় কলি, শাপলাই চায় এনসিপি
প্রতারণার কাঠগড়ায় সরকার : মান্না
প্রতারণার কাঠগড়ায় সরকার : মান্না
ফেব্রুয়ারিতে সংসদ নির্বাচন আলোচনায় নেই গণভোট
ফেব্রুয়ারিতে সংসদ নির্বাচন আলোচনায় নেই গণভোট
গণ অভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষা বিচার ও সংস্কার
গণ অভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষা বিচার ও সংস্কার
জাতীয় নির্বাচনে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার
জাতীয় নির্বাচনে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার
গণভোট আগে বা পরে অর্জন একই
গণভোট আগে বা পরে অর্জন একই
কী কথা হলো ট্রাম্প-শি জিনপিং
কী কথা হলো ট্রাম্প-শি জিনপিং
একবিংশ শতাব্দীর চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন
একবিংশ শতাব্দীর চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন
থামছেই না ইসরায়েল
থামছেই না ইসরায়েল
বিএনপির লক্ষ্য গণমুখী বাংলাদেশ গড়া
বিএনপির লক্ষ্য গণমুখী বাংলাদেশ গড়া
সর্বশেষ খবর
অধ্যাপক আলী রীয়াজের নতুন বই প্রকাশিত
অধ্যাপক আলী রীয়াজের নতুন বই প্রকাশিত

১ সেকেন্ড আগে | নগর জীবন

পাওয়ার প্লেতে বাংলাদেশ ১ উইকেটে ৪০
পাওয়ার প্লেতে বাংলাদেশ ১ উইকেটে ৪০

৫৪ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

মন্ত্রী হিসেবে শপথ নিলেন সাবেক ক্রিকেটার আজহার
মন্ত্রী হিসেবে শপথ নিলেন সাবেক ক্রিকেটার আজহার

১২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুরনো গবেষণায় মিলল নতুন অ্যান্টিবায়োটিকের সম্ভাবনা
পুরনো গবেষণায় মিলল নতুন অ্যান্টিবায়োটিকের সম্ভাবনা

২৫ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

সিলেটে বাসার ছাদ থেকে আওয়ামী লীগ নেতার মরদেহ উদ্ধার
সিলেটে বাসার ছাদ থেকে আওয়ামী লীগ নেতার মরদেহ উদ্ধার

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জে ডাকাতির আসামি পিটুনিতে নিহত
সিরাজগঞ্জে ডাকাতির আসামি পিটুনিতে নিহত

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধনের শেষ দিন আজ, ইসি ওয়েবসাইটে ত্রুটিতে ভোগান্তি
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধনের শেষ দিন আজ, ইসি ওয়েবসাইটে ত্রুটিতে ভোগান্তি

৪৮ মিনিট আগে | পরবাস

ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ৫০৬
ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ৫০৬

৪৮ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

হোয়াইটওয়াশ এড়ানোর ম্যাচে টাইগার একাদশে ৪ পরিবর্তন
হোয়াইটওয়াশ এড়ানোর ম্যাচে টাইগার একাদশে ৪ পরিবর্তন

৫০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ঝটিকা মিছিলের অর্থদাতারা আইনের আওতায় আসবে: পুলিশ
ঝটিকা মিছিলের অর্থদাতারা আইনের আওতায় আসবে: পুলিশ

৫০ মিনিট আগে | নগর জীবন

জয়পুরহাটে ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্পে চিকিৎসা পেলেন শতাধিক রোগী
জয়পুরহাটে ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্পে চিকিৎসা পেলেন শতাধিক রোগী

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টস জিতে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
টস জিতে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আবার কেন বিশ্বজুড়ে পারমাণবিক পরীক্ষার তোড়জোড়?
আবার কেন বিশ্বজুড়ে পারমাণবিক পরীক্ষার তোড়জোড়?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন ফেব্রুয়ারিতেই, তফসিল ডিসেম্বরে : ইসি আনোয়ারুল
নির্বাচন ফেব্রুয়ারিতেই, তফসিল ডিসেম্বরে : ইসি আনোয়ারুল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাসে নারীকে হেনস্তা করা সেই হেলপার গ্রেফতার
বাসে নারীকে হেনস্তা করা সেই হেলপার গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাসিনার সাবেক পিয়ন জাহাঙ্গীরের বিরুদ্ধে ১০০ কোটি টাকার অর্থপাচার মামলা
হাসিনার সাবেক পিয়ন জাহাঙ্গীরের বিরুদ্ধে ১০০ কোটি টাকার অর্থপাচার মামলা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্যাটরিনা কাইফের ছবি ভাইরাল, ক্ষুব্ধ পরিবার
ক্যাটরিনা কাইফের ছবি ভাইরাল, ক্ষুব্ধ পরিবার

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভদ্র নয়, রুক্ষ কথাতে ভালো ফল দেয় চ্যাটজিপিটি!
ভদ্র নয়, রুক্ষ কথাতে ভালো ফল দেয় চ্যাটজিপিটি!

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

হাওরে মিলল নিখোঁজ কৃষকের মরদেহ
হাওরে মিলল নিখোঁজ কৃষকের মরদেহ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুলিশ একাডেমি থেকে পালালেন ডিআইজি এহসানুল্লাহ!
পুলিশ একাডেমি থেকে পালালেন ডিআইজি এহসানুল্লাহ!

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দিনাজপুরে বিজিবির অভিযানে মাদক উদ্ধার
দিনাজপুরে বিজিবির অভিযানে মাদক উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের সশস্ত্র বাহিনীর উপ-প্রধান নিয়োগ দিলেন খামেনি
ইরানের সশস্ত্র বাহিনীর উপ-প্রধান নিয়োগ দিলেন খামেনি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ১ কোটি ৬২ লাখ টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ১ কোটি ৬২ লাখ টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষার্থীদের কল্যাণে জবি ছাত্রদলের মাসব্যাপী কর্মসূচি
শিক্ষার্থীদের কল্যাণে জবি ছাত্রদলের মাসব্যাপী কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডাসারে শহিদ স্মৃতি মহাবিদ্যালয়ের সুবর্ণ জয়ন্তী উদযাপন
ডাসারে শহিদ স্মৃতি মহাবিদ্যালয়ের সুবর্ণ জয়ন্তী উদযাপন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশেষ শর্তে ভারতকে আবারও দুর্লভ খনিজ দিচ্ছে চীন
বিশেষ শর্তে ভারতকে আবারও দুর্লভ খনিজ দিচ্ছে চীন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপ্লবীর রক্তে রঞ্জিত চট্টগ্রামে লিখিত হয়েছে বৈষম্য মুক্তির মহাকাব্য: চসিক মেয়র
বিপ্লবীর রক্তে রঞ্জিত চট্টগ্রামে লিখিত হয়েছে বৈষম্য মুক্তির মহাকাব্য: চসিক মেয়র

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মধ্যরাত থেকে শুরু হচ্ছে জাটকা ইলিশ শিকারে নিষেধাজ্ঞা
মধ্যরাত থেকে শুরু হচ্ছে জাটকা ইলিশ শিকারে নিষেধাজ্ঞা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোবিন্দগঞ্জে চাল চুরির সময় যুবক আটক
গোবিন্দগঞ্জে চাল চুরির সময় যুবক আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উষ্ণায়নে কোণঠাসা মাউন্টেন ড্রাগন
উষ্ণায়নে কোণঠাসা মাউন্টেন ড্রাগন

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সর্বাধিক পঠিত
বাড্ডায় মেট্রো লাইন স্থানান্তর শুরু, বিকল্প সড়ক ব্যবহারের পরামর্শ
বাড্ডায় মেট্রো লাইন স্থানান্তর শুরু, বিকল্প সড়ক ব্যবহারের পরামর্শ

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রয়োজন হলে আবারও প্রতীকের তালিকা সংশোধন করা হবে : ইসি সচিব
প্রয়োজন হলে আবারও প্রতীকের তালিকা সংশোধন করা হবে : ইসি সচিব

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শাপলা যদি দিতেই চান একটু ফুটাইয়া দিলে ক্ষতি কী?’
‘শাপলা যদি দিতেই চান একটু ফুটাইয়া দিলে ক্ষতি কী?’

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চাকরির শেষ কর্মদিবসে বিদ্যালয়েই মারা গেলেন প্রধান শিক্ষক
চাকরির শেষ কর্মদিবসে বিদ্যালয়েই মারা গেলেন প্রধান শিক্ষক

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রান তাড়ার বিশ্ব রেকর্ড গড়ে ফাইনালে ভারত
রান তাড়ার বিশ্ব রেকর্ড গড়ে ফাইনালে ভারত

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কাশ্মীরে আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর নির্মাণের ঘোষণা পাকিস্তানের
কাশ্মীরে আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর নির্মাণের ঘোষণা পাকিস্তানের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞার কারণ জানতে চেয়ে সদুত্তর পাইনি : এহসানুল হক মিলন
বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞার কারণ জানতে চেয়ে সদুত্তর পাইনি : এহসানুল হক মিলন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহাকাশ মিশনে যাচ্ছেন প্রথম পাকিস্তানি নভোচারী
মহাকাশ মিশনে যাচ্ছেন প্রথম পাকিস্তানি নভোচারী

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিজেদের সেনাদের মৃত্যুদণ্ড দিচ্ছে রুশ কমান্ডাররা
নিজেদের সেনাদের মৃত্যুদণ্ড দিচ্ছে রুশ কমান্ডাররা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাপলা কলি দিয়ে বুঝিয়েছে এনসিপি বাচ্চাদের দল: সামান্তা শারমিন
শাপলা কলি দিয়ে বুঝিয়েছে এনসিপি বাচ্চাদের দল: সামান্তা শারমিন

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেডিকেল ও ডেন্টালে ভর্তির নীতিমালা প্রকাশ
মেডিকেল ও ডেন্টালে ভর্তির নীতিমালা প্রকাশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরানো হলো ডিএসসিসির প্রশাসক ও ঢাকা ওয়াসার এমডিকে
সরানো হলো ডিএসসিসির প্রশাসক ও ঢাকা ওয়াসার এমডিকে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জনপ্রশাসনবিষয়ক কমিটি বাতিল
জনপ্রশাসনবিষয়ক কমিটি বাতিল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের চাবাহার বন্দর নিয়ে মার্কিন নিষেধাজ্ঞায় ছাড় পেল ভারত
ইরানের চাবাহার বন্দর নিয়ে মার্কিন নিষেধাজ্ঞায় ছাড় পেল ভারত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৫ নভেম্বর থেকে মহানগর ও বিশেষায়িত পুলিশ ইউনিটে নতুন পোশাক
১৫ নভেম্বর থেকে মহানগর ও বিশেষায়িত পুলিশ ইউনিটে নতুন পোশাক

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের পারমাণবিক পরীক্ষার নির্দেশ নিয়ে যা বলল ইরান
ট্রাম্পের পারমাণবিক পরীক্ষার নির্দেশ নিয়ে যা বলল ইরান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০ বছরের প্রতিরক্ষা চুক্তি সই করল যুক্তরাষ্ট্র-ভারত
১০ বছরের প্রতিরক্ষা চুক্তি সই করল যুক্তরাষ্ট্র-ভারত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তফসিলের পর প্রশাসন-পুলিশে রদবদলের উদ্যোগ নেবে ইসি
তফসিলের পর প্রশাসন-পুলিশে রদবদলের উদ্যোগ নেবে ইসি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল, গ্রেফতার ২৯
রাজধানীতে আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল, গ্রেফতার ২৯

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নির্বাচন বানচাল করার জন্য একটি মহল কাজ করছে : মির্জা ফখরুল
জাতীয় নির্বাচন বানচাল করার জন্য একটি মহল কাজ করছে : মির্জা ফখরুল

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুদ্ধবিরতি বজায় রাখতে রাজি হয়েছে পাকিস্তান-আফগানিস্তান : তুরস্ক
যুদ্ধবিরতি বজায় রাখতে রাজি হয়েছে পাকিস্তান-আফগানিস্তান : তুরস্ক

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুম-খুনের অভিযোগ : সিআইডির এডিশনাল এসপি মশিউর কারাগারে
গুম-খুনের অভিযোগ : সিআইডির এডিশনাল এসপি মশিউর কারাগারে

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০ জেলায় ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস
২০ জেলায় ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুদানের এল ফাশেরে ১৪ হাজারের বেশি বেসামরিক নিহত
সুদানের এল ফাশেরে ১৪ হাজারের বেশি বেসামরিক নিহত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাণিজ্য-মানচিত্র বদলে দেয়া রেলপথ বানাচ্ছে ইরান-রাশিয়া
বাণিজ্য-মানচিত্র বদলে দেয়া রেলপথ বানাচ্ছে ইরান-রাশিয়া

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশ একাডেমি থেকে পালালেন ডিআইজি এহসানুল্লাহ!
পুলিশ একাডেমি থেকে পালালেন ডিআইজি এহসানুল্লাহ!

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কারাগারে সাবেক পুলিশ কমিশনার সাইফুল
কারাগারে সাবেক পুলিশ কমিশনার সাইফুল

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিন বিভাগে অতিভারি বর্ষণের আভাস
তিন বিভাগে অতিভারি বর্ষণের আভাস

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওমরাহ ভিসা নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত সৌদির
ওমরাহ ভিসা নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত সৌদির

৮ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভাঙ্গায় এবার তিনি দিলেন এক টাকা কেজি গরুর মাংস!
ভাঙ্গায় এবার তিনি দিলেন এক টাকা কেজি গরুর মাংস!

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিশ্ব তাকিয়ে আছে ড. ইউনূসের দিকে
বিশ্ব তাকিয়ে আছে ড. ইউনূসের দিকে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাঙছে সঞ্চয়পত্র কমছে কেনা
ভাঙছে সঞ্চয়পত্র কমছে কেনা

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রতি কেজি আলু উৎপাদনে কৃষকের ক্ষতি ২০ টাকা
প্রতি কেজি আলু উৎপাদনে কৃষকের ক্ষতি ২০ টাকা

নগর জীবন

বিএনপিসহ তিন দলের একক প্রার্থী মাঠে সব পক্ষের সরব উপস্থিতি
বিএনপিসহ তিন দলের একক প্রার্থী মাঠে সব পক্ষের সরব উপস্থিতি

নগর জীবন

হাসিনা পালানোর খবর শুনেও এলোপাতাড়ি গুলি করে পুলিশ
হাসিনা পালানোর খবর শুনেও এলোপাতাড়ি গুলি করে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

এক বছরে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড
এক বছরে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা কিংস-কুয়েত এসসি মুখোমুখি আজ
বসুন্ধরা কিংস-কুয়েত এসসি মুখোমুখি আজ

মাঠে ময়দানে

একবিংশ শতাব্দীর চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন
একবিংশ শতাব্দীর চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের ‘রেডিমেড’ প্রতিপক্ষ নেপাল
বাংলাদেশের ‘রেডিমেড’ প্রতিপক্ষ নেপাল

মাঠে ময়দানে

চ্যালেঞ্জটা নিতে পারলেন না লিটনরা!
চ্যালেঞ্জটা নিতে পারলেন না লিটনরা!

মাঠে ময়দানে

তমালের সত্য ঘটনায় আরশ-উর্বী
তমালের সত্য ঘটনায় আরশ-উর্বী

শোবিজ

জুলাই সনদের আইনি ভিত্তির জন্য গণভোট দরকার
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তির জন্য গণভোট দরকার

নগর জীবন

মোজাম্মেল হক ও খোকন দম্পতির আয়কর নথি জব্দের আদেশ
মোজাম্মেল হক ও খোকন দম্পতির আয়কর নথি জব্দের আদেশ

নগর জীবন

নজরুল ইসলাম মজুমদারকে জেলগেটে জিজ্ঞাসাবাদ করবে দুদক
নজরুল ইসলাম মজুমদারকে জেলগেটে জিজ্ঞাসাবাদ করবে দুদক

নগর জীবন

বেরোবির ছাত্র সংসদ নির্বাচনে তোড়জোড় শুরু
বেরোবির ছাত্র সংসদ নির্বাচনে তোড়জোড় শুরু

নগর জীবন

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে

কী কথা হলো ট্রাম্প-শি জিনপিং
কী কথা হলো ট্রাম্প-শি জিনপিং

প্রথম পৃষ্ঠা

বদলে যাওয়া বাঁধন
বদলে যাওয়া বাঁধন

শোবিজ

মুক্তিযুদ্ধ আর বিরোধীদের একসঙ্গে মেলানো যাবে না
মুক্তিযুদ্ধ আর বিরোধীদের একসঙ্গে মেলানো যাবে না

নগর জীবন

নব্বইয়ের দশকের রোমান্টিক জুটি নাঈম-শাবনাজ
নব্বইয়ের দশকের রোমান্টিক জুটি নাঈম-শাবনাজ

শোবিজ

আদালতের সেরেস্তাদার রিমান্ডে
আদালতের সেরেস্তাদার রিমান্ডে

নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে সংসদ নির্বাচন আলোচনায় নেই গণভোট
ফেব্রুয়ারিতে সংসদ নির্বাচন আলোচনায় নেই গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

চাকরি ছাড়ায় হুমকির অভিযোগ
চাকরি ছাড়ায় হুমকির অভিযোগ

দেশগ্রাম

ক্ষমা চাইলেন নিজের আচরণের জন্য
ক্ষমা চাইলেন নিজের আচরণের জন্য

মাঠে ময়দানে

বিএনপি ‘না’ ভোটে গেলে গণভোট অর্থহীন হবে
বিএনপি ‘না’ ভোটে গেলে গণভোট অর্থহীন হবে

নগর জীবন

সিলেটে অনলাইন জুয়া খেলার সময় ১৫ জন গ্রেপ্তার
সিলেটে অনলাইন জুয়া খেলার সময় ১৫ জন গ্রেপ্তার

নগর জীবন

এশিয়ান আর্চারি চ্যাম্পিয়নশিপ
এশিয়ান আর্চারি চ্যাম্পিয়নশিপ

মাঠে ময়দানে

টিভিতে
টিভিতে

মাঠে ময়দানে

হেমন্তে গাঁয়ের রূপ
হেমন্তে গাঁয়ের রূপ

ডাংগুলি