শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৪ ফেব্রুয়ারি, ২০২০ আপডেট:

সেই বাইজিরা এখন রাজনীতির হেরেমে

পীর হাবিবুর রহমান
প্রিন্ট ভার্সন
সেই বাইজিরা এখন রাজনীতির হেরেমে

এককালে মুঘল হেরেম থেকে রংমহল ও চলচ্চিত্রে বাইজিদের দেখা মিলত। অর্থ-উপঢৌকনের বিনিময়ে তারা নেচে-গেয়ে মনোরঞ্জনে ভাসাতেন বিত্ত ও ক্ষমতাশালী এবং তাদের মেহমানদের। এদের রূপ-যৌবনও ছিল চোখ ধাঁধানো। রূপ-যৌবন সংগীতের সুর ও নাচের মূর্ছনায় অনেকের জীবনকেও তারা তছনছ করে দিতেন। এ নিয়ে অনেক মিথ আছে, ইতিহাস আছে।

বাইজি হিন্দি শব্দ বাই-এর সঙ্গে জি যুক্ত হয়ে বাইজি কথাটি প্রচলিত হয়েছে। বাইজি অর্থ পেশাদার নর্তকী ও গায়িকা। তারা নিজ গৃহে আসর বসিয়ে অথবা বিভিন্ন উৎসব-অনুষ্ঠানে, মাহফিল দরবারে আমন্ত্রিত হয়ে পারিশ্রমিকের বিনিময়ে নৃত্যগীত পরিবেশন করেন। আগেকার দিনে নবাব, নৃপতি, রাজা, মহারাজা, জমিদার, আমলাবর্গের পৃষ্ঠপোষকতায় তাদের ঘরোয়া অনুষ্ঠানে, আসরে, রংমহলে, বাগানবাড়িতে, প্রমোদবিহারে বাইজিরা নাচ-গান করতেন।

মুঘল শাসন ও জমিদারি প্রথা সেই কবে বিলুপ্ত হয়ে গেলেও একালের গণতান্ত্রিক সমাজে বিভিন্ন শহরে নব্য বাইজিদের মুজরা বসছে তাদের বাগানবাড়ি থেকে গোপন ফ্ল্যাট এমনকি ঢাকার পাঁচ তারকা হোটেলেও। সমাজের অন্দরমহল থেকে সর্বত্র যে আলোচনা এতদিন প্রকাশ্যে চাউর হচ্ছিল র‌্যাবের অভিযানে যুব মহিলা লীগের নরসিংদী জেলা শাখার সাধারণ সম্পাদিকা শামীমা নূর পাপিয়া ওরফে পিউ আটকের পর তার একটি আলামত দৃশ্যমান হয়েছে। উন্মোচিত হয়েছে একালের রাজনীতি, সমাজ ও ক্ষমতাকে বাইজির সর্দারনির রূপে আবির্ভূত রাজনৈতিক দলের পদ-পদবিধারী চরিত্রহীনরা বেশ্যা ও দালালদের মাধ্যমে বিত্ত ও ক্ষমতাশালীদের মনোরঞ্জনের আসর বসিয়ে ব্ল্যাকমেইলই করছে না, নানা তদবিরে নিজেদের তকদিরই বদলে নিচ্ছে না, অঢেল অর্থ-সম্পদের মালিক হচ্ছে। রাজনৈতিক ক্ষমতাবান, প্রশাসনিক ক্ষমতাধর ও কাঁচা টাকার মালিকদের আসরে এ কালের বার বনিতাদের দিয়ে যৌন-বাণিজ্যের মাধ্যমে পর্দার অন্তরালে নানা কাজ বাগিয়ে নিচ্ছে। যুব মহিলা লীগ নেত্রী পাপিয়া পিউ পাঁচ তারকা হোটেলগুলোকে বেশ্যালয় বানিয়ে সুনামই নষ্ট করেননি, যৌন-বাণিজ্যের সম্রাজ্ঞী হয়ে ক্ষমতার ছায়ায় অবৈধ কুৎসিত পথে রাতারাতি অর্থ-সম্পদ গড়ে তোলার অন্ধকার পথ তৈরি করেছিলেন। শেষ রক্ষা হয়নি। একটি গোয়েন্দা সংস্থা যাবতীয় কীর্তিকান্ড নিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে রিপোর্ট দিয়েছিল। এখানেও এই ধরনের অনৈতিক অপরাধের রমরমা বাণিজ্যের বিরুদ্ধে বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনাকেই তাঁর আদর্শিক মূল্যবোধের জায়গা থেকে কঠোর ভূমিকা নিতে হয়। তিনি ব্যবস্থা গ্রহণের নির্দেশ দিলে তারা নজরবন্দির মধ্যে নিয়ে আসে। অপরাধীরা টের পেয়ে দেশ ছেড়ে পালাতে গেলে অবশেষে র‌্যাবের জালে বিমানবন্দরে আটক হয়। এক মাসে একটি পাঁচ তারকা হোটেলে এই নষ্ট নারী সমাজের প্রতাপশালী নষ্ট পুরুষদের মনোরঞ্জনে প্রেসিডেন্ট স্যুটে আসর বসিয়ে বারের বিলই দিয়েছে ৮৭ লাখ টাকা। তিন মাসে অনেক। মূলবোধহীন অবক্ষয়ে পতিত ক্ষমতার অপব্যবহারের সুযোগে এই ধরনের যৌন-বাণিজ্যের একটি ঘটনা উন্মোচিত হলেও অসংখ্য ঘটনা এই ঢাকা নগরীর বিভিন্ন হোটেলে, গেস্ট হাউসে, ভাড়া করে রাখা ফ্ল্যাটে, লুটের টাকায় গড়ে তোলা বাগানবাড়িতেই নয়, ঢাকার বাইরেও বিভিন্ন শহরে ঘটে যাচ্ছে। অনৈতিক বেআইনি অশ্লীল এই যৌন-বাণিজ্য ও মনোরঞ্জনের আসরে সমাজের বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার ক্ষমতাধররা যাচ্ছেন। দুর্নীতির পথে সীমাহীন কালো টাকা চারদিকে যত উড়ছে, বাইজি ও বেশ্যাদের মুজরার আসর ততই প্রসারিত হচ্ছে। আর ক্ষমতা ও বিত্তবানরা, প্রভাবশালীরা খদ্দের হয়ে সেখানে যাচ্ছেন। ভোগের অন্ধকারে শরীর মন কলুষিত করে আয়োজকদের বাণিজ্যকে রমরমা করে দিচ্ছেন। যুব মহিলা লীগের একজন পিউ আটক হয়েছেন। যুব মহিলা লীগ ও অন্যান্য সংগঠনে বা সংগঠনের বাইরে থেকে এই ধরনের যৌন বাজিকরের সংখ্যা আসলে কতটা আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ও গোয়েন্দা সংস্থা অভিযান অব্যাহত রাখলে নিশ্চয় উঠে আসবে পৃকত চিত্র। একজন বেশ্যা ক্ষিদের জ্বালায় শরীর বিক্রি করে থাকে। কিন্তু রাজনীতির নামে যারা এই ধরনের যৌন-বাণিজ্যের পথে হাঁটছেন, শরীর দিচ্ছেন শয্যায় শয্যায় অর্থবিত্ত ও ক্ষমতার লোভে, তারা আরও বেশি অপরাধী। এদের জন্য মনোরঞ্জনের লোভে যারা এসব আসরে গিয়ে সস্তা খদ্দের হয়ে ক্ষমতার অপব্যবহার করে বিভিন্ন ফাইল ছেড়ে দিচ্ছেন, বাইজি ও বেশ্যার দালাল ও বার বনিতাদের কাজ করে দিচ্ছেন তারা জনগণের সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতাই করছেন না, চরিত্রকে কলঙ্কিত করছেন। এদের কেউ রাজনৈতিকভাবে ক্ষমতাবান কেউ বা প্রশাসনিকভাবে ক্ষমতাবান কেউ বা অর্থবান। কেবল বেশ্যাকে আটক করলেই হবে না, তার দালাল এবং খদ্দেররা যত ক্ষমতাবানই হোক তাদেরকেও আটক করা প্রয়োজন। না হয় এই কলুষিত অন্ধকার পথ থেকে রাজনীতি, প্রশাসন ও সমাজকে আলোর পথে ফিরিয়ে আনা যাবে না। মন্ত্রীদের বাড়ি বাড়ি, অফিসে অফিসে, সচিবালয়ে কর্মকর্তাদের দুয়ারে দুয়ারে সকাল-সন্ধ্যা দলীয় পদ-পদবি পরিচয়ে একদল নারী কেন ছুটছে? দীর্ঘদিন ধরে এই প্রশ্ন সমাজে উঠছে। ক্ষমতার ছায়ায় থেকে সারা দেশে কারা নানা পদ-পদবি ও ক্ষমতা এবং অর্থবিত্তের মালিক হচ্ছে এই প্রশ্ন জোরালো হচ্ছে। উত্তর মিলছে না। মানুষের মুখে মুখে একেকটি চরিত্র নিয়ে কত কথা উড়ে। কিন্তু মানুষ অসহায়। অতীতের কোনো কালে এই ধরনের আগ্রাসী রাজনৈতিক বাণিজ্যে একদল অসৎ পুরুষের সঙ্গে এমন করে একদল লোভী অসৎ নারী পাল্লা দিয়ে ছুটেনি। ক্ষমতাবানরা দেখেছেন বিএনপি-জামায়াত শাসনামলের পর অনেক মন্ত্রী, আমলা নেতা ও ক্ষমতাধরদের রংমহলের কীর্তিকলাপ উন্মোচিত হয়েছে। একালের ক্ষমতাবানরা যারা এই ধরনের অপরাধের সঙ্গে জড়িয়ে যাচ্ছেন, ব্ল্যাকমেইল হচ্ছেন, তারা বুঝছেন না, তাদের আমলনামার ভিডিও ফুটেজ পর্যন্ত কত জায়গায় থেকে যাচ্ছে। ক্ষমতা হারালে প্রকাশ হতে বিলম্ব হবে না। একসময় আদর্শ ও নৈতিক চরিত্রের দৃঢ়তা ছিল সবার অহংকার। রাজনীতি ও সমাজ ছিল আদর্শিক মূল্যবোধের ওপর দাঁড়ানো। দিনে দিনে মূল্যবোধের অবক্ষয়ে সমাজ এতটাই অন্ধকারে ভেসে যাচ্ছে যে, যৌন বিকৃত দাম্ভিক নষ্ট পুরুষরা যেমন সমাজে বসে দম্ভের সঙ্গে বলছেন, কে কতজন বেশ্যা, মডেল ও নায়িকার শয্যায় গেছেন, কার কতজন মনোরঞ্জনের সঙ্গিনী রয়েছেন, তেমনি একদল মানষিক বিকারগ্রস্ত নষ্ট নারীও বলতে কার্পণ্য করছেন না, কোন ক্ষমতাবানের সঙ্গে তার কতদূর গড়িয়েছে সম্পর্ক। কারা চেয়েছেন তাকে শয্যায়। নষ্টদের হাতে সবকিছু চলে যাওয়ায় অসৎ দাপুটেরা ভুলে যাচ্ছে, কী নিয়ে অহংকার করা গৌরবের আর কী নিয়ে আত্মঅহংকারে ভোগা বা দম্ভ করা লজ্জা ও গ্লানির। একটা অস্থির ও অশান্ত সময় অতিক্রম করছি আমরা। হুমায়ুন আজাদ একজন বিখ্যাত লেখককে নিয়ে বলেছিলেন, তিনি জানেন না, কার সঙ্গে পর্দায় আর কার সঙ্গে শয্যায় যেতে হয়। ঠিক তেমনি একালের অনেক ক্ষমতাবান বুঝতে পারছেন না তাদের গানের জলসায় কাদের ডাকতে হয়, আর কাদের ডাকতে হয় না। রাতের আড্ডায় কাদের সঙ্গে বসতে হয় আর কাদের সঙ্গে বসতে হয় না। কাদের সঙ্গে সেলফি তুলতে হয় আর কাদের সঙ্গে সেলফি তুলতে হয় না। অনেকেরই মাথা খারাপ হয়ে যায়, ঘুম ভাঙার পর। সুন্দরী নারীভক্তদের মুখোদর্শন না হলে, সেলফি না উঠালে। গণমুখী আওয়ামী লীগের মতো ত্যাগী কর্মীদের সংগঠনে জেল-জুলুম নির্যাতন সয়ে আসা হাজার হাজার কর্মী ক্ষমতার ১১ বছরে সরকারি আনুকূল্য থেকে, সহযোগিতা থেকে বঞ্চিত। মহাদুর্দিনের পথের সাথীদের ভুলে গিয়ে অনেক ক্ষমতাবানের দরজায় ঘুর ঘুর করে তদবিরবাজ আর বেশ্যার দালাল। হাইব্রিড, বিতর্কিত দুর্নীতিবাজরা নিয়ে যায় দলের পদবি। পাপিয়া পিউদের মতো নষ্ট নারী আটক হলে জানা যায় কতটা অপরাধী। যে নারী ও পুরুষ ক্ষমতার ছায়ায় থেকে ক্ষমতাবানদের সহযোগিতায় অসৎ মতলব হাসিল করে অঢেল অর্থ-সম্পদ বাগিয়ে নিয়েছে তাদের খবর আর জানা যায় না। এমনিতেই তরুণ প্রজন্ম রাজনীতির প্রতি আকর্ষণ হারিয়ে ফেলেছে। রাজনীতিবিদদের প্রতি, প্রশাসনের কর্মকর্তাদের প্রতি মানুষ হারাচ্ছে শ্রদ্ধা-সম্মান। এই অবস্থা চললে ভালো সৎ মানুষদের যে আকাল চলছে রাজনীতিতে সমাজের নানা শ্রেণি-পেশায় তার দুর্ভিক্ষ দেখা দেবে। আর ভদ্র ঘরের রুচিশীল শিক্ষিত স্ত্রী কন্যাদের রাজনীতির পথে পা বাড়াতে দেবে না পরিবার। এ দেশের শিল্প সাহিত্য ও রাজনীতির আঁতুড়ঘর মধ্যবিত্ত শ্রেণি যেটি সমাজের ভারসাম্য রক্ষা করে মূল্যবোধের ওপর তার একটি অংশ এমনিতেই ভেঙে ভেসে যাচ্ছে লোভের পথে। গরিব বা অর্থবিত্তহীন থাকা একসময় ছিল আদর্শিক সমাজে মানুষের অহংকার। সেখানে আজ অসৎ দুর্নীতিবাজ লুটেরা চরিত্রহীনদের কালো টাকা হয়ে উঠছে দম্ভের হুঙ্কার। এতে সমাজ জীবনে চরম অস্থিরতাই নয়, মানুষের মধ্যেও দেখা দিয়েছে ক্ষোভ ও হতাশা। আইনের খড়গ ও অপরাধীদের বিরুদ্ধে রাজনৈতিক দলীয় এবং প্রশাসনিক কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণই এই পরিস্থিতি থেকে উদ্ধার বা অন্ধকার অবক্ষয়ের পথে ভেসে যাওয়া রুখে দিতে পারে। আমাদের গোয়েন্দা সংস্থা ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধে সফল হয়েছে। মাদকের বিরুদ্ধে সফলতা অর্জন করেছে। দুর্নীতি ও বেআইনি পাপাচারের বিরুদ্ধে দক্ষতার সঙ্গে সফলতা অর্জন করবে- এটা মানুষের বিশ্বাস। আর মানুষের আরও আস্থা ও বিশ্বাসের একমাত্র জায়গা বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা। অসৎ সুবিধাবাদী, দুর্নীতিবাজ, চরিত্রহীনরা সংখ্যায় কম হলেও ক্ষমতাবানদের আশ্রয়ে শক্তিশালী সিন্ডিকেটের ওপর থাকে। কিন্তু সংখ্যাগরিষ্ঠ জনগণ উত্তম। অপরাধীদের দিকে আঙ্গুল তুললে সবাই সমবেতভাবে পাল্টা নানামুখী আক্রমণ করে। কিন্তু ক্ষমতার ছাতা সরিয়ে নিলেই ওরা অসহায় নিঃস্ব অপরাধীমাত্র। অপরাধীদের আশ্রয়-প্রশ্রয় দিয়ে আর যাই হোক আইনের শাসন, সুশাসন ও আদর্শিক রাজনীতি ও সমাজ প্রতিষ্ঠা করা সম্ভব নয়। যুব মহিলা লীগসহ যেসব সংগঠনের একদল নেতা-কর্মী সরকার ও দলের ভাবমূর্তি নষ্ট করছে তাদের কথা বিবেচনায় নিয়ে এসব সংগঠনের কমিটি বিলুপ্ত করে অপরাধীদের চিহ্নিত করে ব্যবস্থা গ্রহণ এখন সময়ের দাবি। দুষ্টু গরুর চেয়ে শূন্য গোয়াল অনেক ভালো। এত বড় দলের হাজার হাজার আদর্শবাদী নির্লোভ নেতা-কর্মী যেখানে রয়েছে সেখানে নষ্ট বিতর্কিতদের ছুড়ে ফেলে দিয়ে মান-মর্যাদা দলের যারা রাখবে তাদের নেতৃত্বে তুলে এনে দলকে সাজানো অনিবার্য হয়ে পড়েছে। চলমান সমাজ ও রাজনীতি দম বন্ধ পরিস্থিতি তৈরি করেছে। অনেকের জন্য বসবাস অনুপযোগী হয়ে পড়েছে। পাঁচ তারকা হোটেলে বিদেশিরা আসেন। দেশের সম্মানিত মানুষেরা পেশাগত কাজে নিয়মিত যাতায়াত করেন। অনেকে পরিবার পরিজন নিয়ে খেতেও যান। পারিবারিক অনুষ্ঠান আয়োজন করেন। এসব হোটেলের ভিতরে যদি একালের বাইজি ও বেশ্যাদের নিয়ে প্রভাবশালীদের মনোরঞ্জনের আসন বসে, যৌন-বাণিজ্য ঘটে যায় তাহলে দেশের ইমেজের জন্য ক্ষতিকর। সব অপরাধীদের আইনের আওতায়, বিচারের কাঠগড়ায় দাঁড় করাতে না পারলে পিউদের সিন্ডিকেট আরও বেপরোয়া হয়ে উঠবে। এদের রুখতেই হবে।

লেখক : নির্বাহী সম্পাদক-বাংলাদেশ প্রতিদিন

এই বিভাগের আরও খবর
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
রাজসাক্ষী মামুনের পাঁচ বছর জেল
রাজসাক্ষী মামুনের পাঁচ বছর জেল
বাংলাদেশে আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
বাংলাদেশে আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না
ব্যাংকলুটের টাকায় নাশকতা
ব্যাংকলুটের টাকায় নাশকতা
আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন
বাংলাদেশের সঙ্গে গঠনমূলক যোগাযোগ রাখবে ভারত
বাংলাদেশের সঙ্গে গঠনমূলক যোগাযোগ রাখবে ভারত
আমাদের সংগ্রাম গণতন্ত্র ও স্বাধীনতার পক্ষে
আমাদের সংগ্রাম গণতন্ত্র ও স্বাধীনতার পক্ষে
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস
রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস
সর্বশেষ খবর
স্বল্প ব্যয়ে উন্নত ন্যানোম্যাটেরিয়াল তৈরির কার্যকর প্রযুক্তি উদ্ভাবন
স্বল্প ব্যয়ে উন্নত ন্যানোম্যাটেরিয়াল তৈরির কার্যকর প্রযুক্তি উদ্ভাবন

৪৮ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

জকসু নির্বাচনে ৩৪ পদের বিপরীতে মনোনয়ন সংগ্রহ ৩১২
জকসু নির্বাচনে ৩৪ পদের বিপরীতে মনোনয়ন সংগ্রহ ৩১২

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাষ্ট্র সফরে সৌদি যুবরাজ সালমান, এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান নিয়ে আলোচনা
যুক্তরাষ্ট্র সফরে সৌদি যুবরাজ সালমান, এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান নিয়ে আলোচনা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিকে এফ-৩৫ দিতে রাজি ট্রাম্প
সৌদিকে এফ-৩৫ দিতে রাজি ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্লাস্টিকে সামুদ্রিক প্রাণীদের সর্বনাশ!
প্লাস্টিকে সামুদ্রিক প্রাণীদের সর্বনাশ!

৩ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাগে ফেটে পড়লেই কি কমে ক্রোধ?
রাগে ফেটে পড়লেই কি কমে ক্রোধ?

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

হাসিনার পক্ষে স্ট্যাটাস, ঢাবির ডেপুটি রেজিস্টার আটক
হাসিনার পক্ষে স্ট্যাটাস, ঢাবির ডেপুটি রেজিস্টার আটক

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধানের শীষে ভোট চেয়ে কাজী আলাউদ্দিনের গণ সংযোগ
ধানের শীষে ভোট চেয়ে কাজী আলাউদ্দিনের গণ সংযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব
ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব

৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ফ্রান্সের কাছে ১০০ রাফাল চায় ইউক্রেন, এই যুদ্ধবিমানের বিশেষত্ব কী?
ফ্রান্সের কাছে ১০০ রাফাল চায় ইউক্রেন, এই যুদ্ধবিমানের বিশেষত্ব কী?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান
মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান

৭ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?
আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?

৭ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!
গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!

৭ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম
অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়
ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন
মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫
ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহাকাশে আধিপত্য বিস্তার, পরিণতি কি?
মহাকাশে আধিপত্য বিস্তার, পরিণতি কি?

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চাকরি স্থায়ীকরণ দাবি করায় বিদায়ী প্রশাসকের বিরুদ্ধে ‌‘গুলি করার হুমকি’র অভিযোগ
চাকরি স্থায়ীকরণ দাবি করায় বিদায়ী প্রশাসকের বিরুদ্ধে ‌‘গুলি করার হুমকি’র অভিযোগ

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা
আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতার মৃত্যু
স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতার মৃত্যু

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসিনার ফাঁসির রায়ে জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল
হাসিনার ফাঁসির রায়ে জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের ধাওয়া–পাল্টাধাওয়া, ককটেল বিস্ফোরণ
কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের ধাওয়া–পাল্টাধাওয়া, ককটেল বিস্ফোরণ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাহস থাকলে নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা যাচাই করুন : ফারুক
সাহস থাকলে নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা যাচাই করুন : ফারুক

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে যুবকের আত্মহত্যা
কেরানীগঞ্জে যুবকের আত্মহত্যা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় অভিবাসী নৌকাডুবি: ৩৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার
মালয়েশিয়ায় অভিবাসী নৌকাডুবি: ৩৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন
মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা
সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা
রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা
উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা

মাঠে ময়দানে

উচ্ছ্বসিত বিজরী...
উচ্ছ্বসিত বিজরী...

শোবিজ

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস
রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্তর্জাতিক মানের হয়েছে : জামায়াত
আন্তর্জাতিক মানের হয়েছে : জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন

সম্পাদকীয়