শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৪ ফেব্রুয়ারি, ২০২০ আপডেট:

সেই বাইজিরা এখন রাজনীতির হেরেমে

পীর হাবিবুর রহমান
প্রিন্ট ভার্সন
সেই বাইজিরা এখন রাজনীতির হেরেমে

এককালে মুঘল হেরেম থেকে রংমহল ও চলচ্চিত্রে বাইজিদের দেখা মিলত। অর্থ-উপঢৌকনের বিনিময়ে তারা নেচে-গেয়ে মনোরঞ্জনে ভাসাতেন বিত্ত ও ক্ষমতাশালী এবং তাদের মেহমানদের। এদের রূপ-যৌবনও ছিল চোখ ধাঁধানো। রূপ-যৌবন সংগীতের সুর ও নাচের মূর্ছনায় অনেকের জীবনকেও তারা তছনছ করে দিতেন। এ নিয়ে অনেক মিথ আছে, ইতিহাস আছে।

বাইজি হিন্দি শব্দ বাই-এর সঙ্গে জি যুক্ত হয়ে বাইজি কথাটি প্রচলিত হয়েছে। বাইজি অর্থ পেশাদার নর্তকী ও গায়িকা। তারা নিজ গৃহে আসর বসিয়ে অথবা বিভিন্ন উৎসব-অনুষ্ঠানে, মাহফিল দরবারে আমন্ত্রিত হয়ে পারিশ্রমিকের বিনিময়ে নৃত্যগীত পরিবেশন করেন। আগেকার দিনে নবাব, নৃপতি, রাজা, মহারাজা, জমিদার, আমলাবর্গের পৃষ্ঠপোষকতায় তাদের ঘরোয়া অনুষ্ঠানে, আসরে, রংমহলে, বাগানবাড়িতে, প্রমোদবিহারে বাইজিরা নাচ-গান করতেন।

মুঘল শাসন ও জমিদারি প্রথা সেই কবে বিলুপ্ত হয়ে গেলেও একালের গণতান্ত্রিক সমাজে বিভিন্ন শহরে নব্য বাইজিদের মুজরা বসছে তাদের বাগানবাড়ি থেকে গোপন ফ্ল্যাট এমনকি ঢাকার পাঁচ তারকা হোটেলেও। সমাজের অন্দরমহল থেকে সর্বত্র যে আলোচনা এতদিন প্রকাশ্যে চাউর হচ্ছিল র‌্যাবের অভিযানে যুব মহিলা লীগের নরসিংদী জেলা শাখার সাধারণ সম্পাদিকা শামীমা নূর পাপিয়া ওরফে পিউ আটকের পর তার একটি আলামত দৃশ্যমান হয়েছে। উন্মোচিত হয়েছে একালের রাজনীতি, সমাজ ও ক্ষমতাকে বাইজির সর্দারনির রূপে আবির্ভূত রাজনৈতিক দলের পদ-পদবিধারী চরিত্রহীনরা বেশ্যা ও দালালদের মাধ্যমে বিত্ত ও ক্ষমতাশালীদের মনোরঞ্জনের আসর বসিয়ে ব্ল্যাকমেইলই করছে না, নানা তদবিরে নিজেদের তকদিরই বদলে নিচ্ছে না, অঢেল অর্থ-সম্পদের মালিক হচ্ছে। রাজনৈতিক ক্ষমতাবান, প্রশাসনিক ক্ষমতাধর ও কাঁচা টাকার মালিকদের আসরে এ কালের বার বনিতাদের দিয়ে যৌন-বাণিজ্যের মাধ্যমে পর্দার অন্তরালে নানা কাজ বাগিয়ে নিচ্ছে। যুব মহিলা লীগ নেত্রী পাপিয়া পিউ পাঁচ তারকা হোটেলগুলোকে বেশ্যালয় বানিয়ে সুনামই নষ্ট করেননি, যৌন-বাণিজ্যের সম্রাজ্ঞী হয়ে ক্ষমতার ছায়ায় অবৈধ কুৎসিত পথে রাতারাতি অর্থ-সম্পদ গড়ে তোলার অন্ধকার পথ তৈরি করেছিলেন। শেষ রক্ষা হয়নি। একটি গোয়েন্দা সংস্থা যাবতীয় কীর্তিকান্ড নিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে রিপোর্ট দিয়েছিল। এখানেও এই ধরনের অনৈতিক অপরাধের রমরমা বাণিজ্যের বিরুদ্ধে বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনাকেই তাঁর আদর্শিক মূল্যবোধের জায়গা থেকে কঠোর ভূমিকা নিতে হয়। তিনি ব্যবস্থা গ্রহণের নির্দেশ দিলে তারা নজরবন্দির মধ্যে নিয়ে আসে। অপরাধীরা টের পেয়ে দেশ ছেড়ে পালাতে গেলে অবশেষে র‌্যাবের জালে বিমানবন্দরে আটক হয়। এক মাসে একটি পাঁচ তারকা হোটেলে এই নষ্ট নারী সমাজের প্রতাপশালী নষ্ট পুরুষদের মনোরঞ্জনে প্রেসিডেন্ট স্যুটে আসর বসিয়ে বারের বিলই দিয়েছে ৮৭ লাখ টাকা। তিন মাসে অনেক। মূলবোধহীন অবক্ষয়ে পতিত ক্ষমতার অপব্যবহারের সুযোগে এই ধরনের যৌন-বাণিজ্যের একটি ঘটনা উন্মোচিত হলেও অসংখ্য ঘটনা এই ঢাকা নগরীর বিভিন্ন হোটেলে, গেস্ট হাউসে, ভাড়া করে রাখা ফ্ল্যাটে, লুটের টাকায় গড়ে তোলা বাগানবাড়িতেই নয়, ঢাকার বাইরেও বিভিন্ন শহরে ঘটে যাচ্ছে। অনৈতিক বেআইনি অশ্লীল এই যৌন-বাণিজ্য ও মনোরঞ্জনের আসরে সমাজের বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার ক্ষমতাধররা যাচ্ছেন। দুর্নীতির পথে সীমাহীন কালো টাকা চারদিকে যত উড়ছে, বাইজি ও বেশ্যাদের মুজরার আসর ততই প্রসারিত হচ্ছে। আর ক্ষমতা ও বিত্তবানরা, প্রভাবশালীরা খদ্দের হয়ে সেখানে যাচ্ছেন। ভোগের অন্ধকারে শরীর মন কলুষিত করে আয়োজকদের বাণিজ্যকে রমরমা করে দিচ্ছেন। যুব মহিলা লীগের একজন পিউ আটক হয়েছেন। যুব মহিলা লীগ ও অন্যান্য সংগঠনে বা সংগঠনের বাইরে থেকে এই ধরনের যৌন বাজিকরের সংখ্যা আসলে কতটা আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ও গোয়েন্দা সংস্থা অভিযান অব্যাহত রাখলে নিশ্চয় উঠে আসবে পৃকত চিত্র। একজন বেশ্যা ক্ষিদের জ্বালায় শরীর বিক্রি করে থাকে। কিন্তু রাজনীতির নামে যারা এই ধরনের যৌন-বাণিজ্যের পথে হাঁটছেন, শরীর দিচ্ছেন শয্যায় শয্যায় অর্থবিত্ত ও ক্ষমতার লোভে, তারা আরও বেশি অপরাধী। এদের জন্য মনোরঞ্জনের লোভে যারা এসব আসরে গিয়ে সস্তা খদ্দের হয়ে ক্ষমতার অপব্যবহার করে বিভিন্ন ফাইল ছেড়ে দিচ্ছেন, বাইজি ও বেশ্যার দালাল ও বার বনিতাদের কাজ করে দিচ্ছেন তারা জনগণের সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতাই করছেন না, চরিত্রকে কলঙ্কিত করছেন। এদের কেউ রাজনৈতিকভাবে ক্ষমতাবান কেউ বা প্রশাসনিকভাবে ক্ষমতাবান কেউ বা অর্থবান। কেবল বেশ্যাকে আটক করলেই হবে না, তার দালাল এবং খদ্দেররা যত ক্ষমতাবানই হোক তাদেরকেও আটক করা প্রয়োজন। না হয় এই কলুষিত অন্ধকার পথ থেকে রাজনীতি, প্রশাসন ও সমাজকে আলোর পথে ফিরিয়ে আনা যাবে না। মন্ত্রীদের বাড়ি বাড়ি, অফিসে অফিসে, সচিবালয়ে কর্মকর্তাদের দুয়ারে দুয়ারে সকাল-সন্ধ্যা দলীয় পদ-পদবি পরিচয়ে একদল নারী কেন ছুটছে? দীর্ঘদিন ধরে এই প্রশ্ন সমাজে উঠছে। ক্ষমতার ছায়ায় থেকে সারা দেশে কারা নানা পদ-পদবি ও ক্ষমতা এবং অর্থবিত্তের মালিক হচ্ছে এই প্রশ্ন জোরালো হচ্ছে। উত্তর মিলছে না। মানুষের মুখে মুখে একেকটি চরিত্র নিয়ে কত কথা উড়ে। কিন্তু মানুষ অসহায়। অতীতের কোনো কালে এই ধরনের আগ্রাসী রাজনৈতিক বাণিজ্যে একদল অসৎ পুরুষের সঙ্গে এমন করে একদল লোভী অসৎ নারী পাল্লা দিয়ে ছুটেনি। ক্ষমতাবানরা দেখেছেন বিএনপি-জামায়াত শাসনামলের পর অনেক মন্ত্রী, আমলা নেতা ও ক্ষমতাধরদের রংমহলের কীর্তিকলাপ উন্মোচিত হয়েছে। একালের ক্ষমতাবানরা যারা এই ধরনের অপরাধের সঙ্গে জড়িয়ে যাচ্ছেন, ব্ল্যাকমেইল হচ্ছেন, তারা বুঝছেন না, তাদের আমলনামার ভিডিও ফুটেজ পর্যন্ত কত জায়গায় থেকে যাচ্ছে। ক্ষমতা হারালে প্রকাশ হতে বিলম্ব হবে না। একসময় আদর্শ ও নৈতিক চরিত্রের দৃঢ়তা ছিল সবার অহংকার। রাজনীতি ও সমাজ ছিল আদর্শিক মূল্যবোধের ওপর দাঁড়ানো। দিনে দিনে মূল্যবোধের অবক্ষয়ে সমাজ এতটাই অন্ধকারে ভেসে যাচ্ছে যে, যৌন বিকৃত দাম্ভিক নষ্ট পুরুষরা যেমন সমাজে বসে দম্ভের সঙ্গে বলছেন, কে কতজন বেশ্যা, মডেল ও নায়িকার শয্যায় গেছেন, কার কতজন মনোরঞ্জনের সঙ্গিনী রয়েছেন, তেমনি একদল মানষিক বিকারগ্রস্ত নষ্ট নারীও বলতে কার্পণ্য করছেন না, কোন ক্ষমতাবানের সঙ্গে তার কতদূর গড়িয়েছে সম্পর্ক। কারা চেয়েছেন তাকে শয্যায়। নষ্টদের হাতে সবকিছু চলে যাওয়ায় অসৎ দাপুটেরা ভুলে যাচ্ছে, কী নিয়ে অহংকার করা গৌরবের আর কী নিয়ে আত্মঅহংকারে ভোগা বা দম্ভ করা লজ্জা ও গ্লানির। একটা অস্থির ও অশান্ত সময় অতিক্রম করছি আমরা। হুমায়ুন আজাদ একজন বিখ্যাত লেখককে নিয়ে বলেছিলেন, তিনি জানেন না, কার সঙ্গে পর্দায় আর কার সঙ্গে শয্যায় যেতে হয়। ঠিক তেমনি একালের অনেক ক্ষমতাবান বুঝতে পারছেন না তাদের গানের জলসায় কাদের ডাকতে হয়, আর কাদের ডাকতে হয় না। রাতের আড্ডায় কাদের সঙ্গে বসতে হয় আর কাদের সঙ্গে বসতে হয় না। কাদের সঙ্গে সেলফি তুলতে হয় আর কাদের সঙ্গে সেলফি তুলতে হয় না। অনেকেরই মাথা খারাপ হয়ে যায়, ঘুম ভাঙার পর। সুন্দরী নারীভক্তদের মুখোদর্শন না হলে, সেলফি না উঠালে। গণমুখী আওয়ামী লীগের মতো ত্যাগী কর্মীদের সংগঠনে জেল-জুলুম নির্যাতন সয়ে আসা হাজার হাজার কর্মী ক্ষমতার ১১ বছরে সরকারি আনুকূল্য থেকে, সহযোগিতা থেকে বঞ্চিত। মহাদুর্দিনের পথের সাথীদের ভুলে গিয়ে অনেক ক্ষমতাবানের দরজায় ঘুর ঘুর করে তদবিরবাজ আর বেশ্যার দালাল। হাইব্রিড, বিতর্কিত দুর্নীতিবাজরা নিয়ে যায় দলের পদবি। পাপিয়া পিউদের মতো নষ্ট নারী আটক হলে জানা যায় কতটা অপরাধী। যে নারী ও পুরুষ ক্ষমতার ছায়ায় থেকে ক্ষমতাবানদের সহযোগিতায় অসৎ মতলব হাসিল করে অঢেল অর্থ-সম্পদ বাগিয়ে নিয়েছে তাদের খবর আর জানা যায় না। এমনিতেই তরুণ প্রজন্ম রাজনীতির প্রতি আকর্ষণ হারিয়ে ফেলেছে। রাজনীতিবিদদের প্রতি, প্রশাসনের কর্মকর্তাদের প্রতি মানুষ হারাচ্ছে শ্রদ্ধা-সম্মান। এই অবস্থা চললে ভালো সৎ মানুষদের যে আকাল চলছে রাজনীতিতে সমাজের নানা শ্রেণি-পেশায় তার দুর্ভিক্ষ দেখা দেবে। আর ভদ্র ঘরের রুচিশীল শিক্ষিত স্ত্রী কন্যাদের রাজনীতির পথে পা বাড়াতে দেবে না পরিবার। এ দেশের শিল্প সাহিত্য ও রাজনীতির আঁতুড়ঘর মধ্যবিত্ত শ্রেণি যেটি সমাজের ভারসাম্য রক্ষা করে মূল্যবোধের ওপর তার একটি অংশ এমনিতেই ভেঙে ভেসে যাচ্ছে লোভের পথে। গরিব বা অর্থবিত্তহীন থাকা একসময় ছিল আদর্শিক সমাজে মানুষের অহংকার। সেখানে আজ অসৎ দুর্নীতিবাজ লুটেরা চরিত্রহীনদের কালো টাকা হয়ে উঠছে দম্ভের হুঙ্কার। এতে সমাজ জীবনে চরম অস্থিরতাই নয়, মানুষের মধ্যেও দেখা দিয়েছে ক্ষোভ ও হতাশা। আইনের খড়গ ও অপরাধীদের বিরুদ্ধে রাজনৈতিক দলীয় এবং প্রশাসনিক কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণই এই পরিস্থিতি থেকে উদ্ধার বা অন্ধকার অবক্ষয়ের পথে ভেসে যাওয়া রুখে দিতে পারে। আমাদের গোয়েন্দা সংস্থা ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধে সফল হয়েছে। মাদকের বিরুদ্ধে সফলতা অর্জন করেছে। দুর্নীতি ও বেআইনি পাপাচারের বিরুদ্ধে দক্ষতার সঙ্গে সফলতা অর্জন করবে- এটা মানুষের বিশ্বাস। আর মানুষের আরও আস্থা ও বিশ্বাসের একমাত্র জায়গা বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা। অসৎ সুবিধাবাদী, দুর্নীতিবাজ, চরিত্রহীনরা সংখ্যায় কম হলেও ক্ষমতাবানদের আশ্রয়ে শক্তিশালী সিন্ডিকেটের ওপর থাকে। কিন্তু সংখ্যাগরিষ্ঠ জনগণ উত্তম। অপরাধীদের দিকে আঙ্গুল তুললে সবাই সমবেতভাবে পাল্টা নানামুখী আক্রমণ করে। কিন্তু ক্ষমতার ছাতা সরিয়ে নিলেই ওরা অসহায় নিঃস্ব অপরাধীমাত্র। অপরাধীদের আশ্রয়-প্রশ্রয় দিয়ে আর যাই হোক আইনের শাসন, সুশাসন ও আদর্শিক রাজনীতি ও সমাজ প্রতিষ্ঠা করা সম্ভব নয়। যুব মহিলা লীগসহ যেসব সংগঠনের একদল নেতা-কর্মী সরকার ও দলের ভাবমূর্তি নষ্ট করছে তাদের কথা বিবেচনায় নিয়ে এসব সংগঠনের কমিটি বিলুপ্ত করে অপরাধীদের চিহ্নিত করে ব্যবস্থা গ্রহণ এখন সময়ের দাবি। দুষ্টু গরুর চেয়ে শূন্য গোয়াল অনেক ভালো। এত বড় দলের হাজার হাজার আদর্শবাদী নির্লোভ নেতা-কর্মী যেখানে রয়েছে সেখানে নষ্ট বিতর্কিতদের ছুড়ে ফেলে দিয়ে মান-মর্যাদা দলের যারা রাখবে তাদের নেতৃত্বে তুলে এনে দলকে সাজানো অনিবার্য হয়ে পড়েছে। চলমান সমাজ ও রাজনীতি দম বন্ধ পরিস্থিতি তৈরি করেছে। অনেকের জন্য বসবাস অনুপযোগী হয়ে পড়েছে। পাঁচ তারকা হোটেলে বিদেশিরা আসেন। দেশের সম্মানিত মানুষেরা পেশাগত কাজে নিয়মিত যাতায়াত করেন। অনেকে পরিবার পরিজন নিয়ে খেতেও যান। পারিবারিক অনুষ্ঠান আয়োজন করেন। এসব হোটেলের ভিতরে যদি একালের বাইজি ও বেশ্যাদের নিয়ে প্রভাবশালীদের মনোরঞ্জনের আসন বসে, যৌন-বাণিজ্য ঘটে যায় তাহলে দেশের ইমেজের জন্য ক্ষতিকর। সব অপরাধীদের আইনের আওতায়, বিচারের কাঠগড়ায় দাঁড় করাতে না পারলে পিউদের সিন্ডিকেট আরও বেপরোয়া হয়ে উঠবে। এদের রুখতেই হবে।

লেখক : নির্বাহী সম্পাদক-বাংলাদেশ প্রতিদিন

এই বিভাগের আরও খবর
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় - চীন
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় - চীন
আন্দোলনে নামার হুঁশিয়ারি মোবাইল ব্যবসায়ীদের
আন্দোলনে নামার হুঁশিয়ারি মোবাইল ব্যবসায়ীদের
তত্ত্বাবধায়ক ফেরা প্রশ্নে আপিলের রায় আজ
তত্ত্বাবধায়ক ফেরা প্রশ্নে আপিলের রায় আজ
সেঞ্চুরিতে শততম টেস্ট রাঙানোর অপেক্ষা
সেঞ্চুরিতে শততম টেস্ট রাঙানোর অপেক্ষা
নারীদের পেছনে রেখে আমরা এগোতে পারব না
নারীদের পেছনে রেখে আমরা এগোতে পারব না
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
ট্রানজিশনাল পিরিয়ডে আছি আমরা
ট্রানজিশনাল পিরিয়ডে আছি আমরা
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
চ্যালেঞ্জ গণভোট আয়োজন
চ্যালেঞ্জ গণভোট আয়োজন
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানিতে রাজনীতিতে উদ্বেগ বাড়ছে
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানিতে রাজনীতিতে উদ্বেগ বাড়ছে
সর্বশেষ খবর
ভারতের অন্ধ্রপ্রদেশে ‘বন্দুকযুদ্ধে’ সাত মাওবাদী নিহত
ভারতের অন্ধ্রপ্রদেশে ‘বন্দুকযুদ্ধে’ সাত মাওবাদী নিহত

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হেরেও সেমিফাইনালে বাংলাদেশ
হেরেও সেমিফাইনালে বাংলাদেশ

৪৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

‘সবাইকে সাথে নিয়ে আগামীর শ্রীপুর গড়ে তুলবো’
‘সবাইকে সাথে নিয়ে আগামীর শ্রীপুর গড়ে তুলবো’

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ল্যুভরে বসছে আরও ১০০ ক্যামেরা
ল্যুভরে বসছে আরও ১০০ ক্যামেরা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ
রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত
রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা
বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান
তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২
নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা
দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত
গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার
কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা
প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে
বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব
কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস
বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল
৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ
ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু
রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু

৯ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

স্বর্ণের দাম বেড়েছে
স্বর্ণের দাম বেড়েছে

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ
বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ
টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

২০ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি
নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

১৮ ঘণ্টা আগে | টক শো

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড
জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বলিভিয়ার ছোট পুকুরে বিরল মাছের সন্ধান
বলিভিয়ার ছোট পুকুরে বিরল মাছের সন্ধান

২১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন
গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে
দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে

মাঠে ময়দানে

গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল
গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল

পেছনের পৃষ্ঠা

অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ
অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ

শোবিজ

ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সতর্ক পাকিস্তান -খাজা আসিফ
ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সতর্ক পাকিস্তান -খাজা আসিফ

পূর্ব-পশ্চিম