শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৪ ফেব্রুয়ারি, ২০২০ আপডেট:

সেই বাইজিরা এখন রাজনীতির হেরেমে

পীর হাবিবুর রহমান
প্রিন্ট ভার্সন
সেই বাইজিরা এখন রাজনীতির হেরেমে

এককালে মুঘল হেরেম থেকে রংমহল ও চলচ্চিত্রে বাইজিদের দেখা মিলত। অর্থ-উপঢৌকনের বিনিময়ে তারা নেচে-গেয়ে মনোরঞ্জনে ভাসাতেন বিত্ত ও ক্ষমতাশালী এবং তাদের মেহমানদের। এদের রূপ-যৌবনও ছিল চোখ ধাঁধানো। রূপ-যৌবন সংগীতের সুর ও নাচের মূর্ছনায় অনেকের জীবনকেও তারা তছনছ করে দিতেন। এ নিয়ে অনেক মিথ আছে, ইতিহাস আছে।

বাইজি হিন্দি শব্দ বাই-এর সঙ্গে জি যুক্ত হয়ে বাইজি কথাটি প্রচলিত হয়েছে। বাইজি অর্থ পেশাদার নর্তকী ও গায়িকা। তারা নিজ গৃহে আসর বসিয়ে অথবা বিভিন্ন উৎসব-অনুষ্ঠানে, মাহফিল দরবারে আমন্ত্রিত হয়ে পারিশ্রমিকের বিনিময়ে নৃত্যগীত পরিবেশন করেন। আগেকার দিনে নবাব, নৃপতি, রাজা, মহারাজা, জমিদার, আমলাবর্গের পৃষ্ঠপোষকতায় তাদের ঘরোয়া অনুষ্ঠানে, আসরে, রংমহলে, বাগানবাড়িতে, প্রমোদবিহারে বাইজিরা নাচ-গান করতেন।

মুঘল শাসন ও জমিদারি প্রথা সেই কবে বিলুপ্ত হয়ে গেলেও একালের গণতান্ত্রিক সমাজে বিভিন্ন শহরে নব্য বাইজিদের মুজরা বসছে তাদের বাগানবাড়ি থেকে গোপন ফ্ল্যাট এমনকি ঢাকার পাঁচ তারকা হোটেলেও। সমাজের অন্দরমহল থেকে সর্বত্র যে আলোচনা এতদিন প্রকাশ্যে চাউর হচ্ছিল র‌্যাবের অভিযানে যুব মহিলা লীগের নরসিংদী জেলা শাখার সাধারণ সম্পাদিকা শামীমা নূর পাপিয়া ওরফে পিউ আটকের পর তার একটি আলামত দৃশ্যমান হয়েছে। উন্মোচিত হয়েছে একালের রাজনীতি, সমাজ ও ক্ষমতাকে বাইজির সর্দারনির রূপে আবির্ভূত রাজনৈতিক দলের পদ-পদবিধারী চরিত্রহীনরা বেশ্যা ও দালালদের মাধ্যমে বিত্ত ও ক্ষমতাশালীদের মনোরঞ্জনের আসর বসিয়ে ব্ল্যাকমেইলই করছে না, নানা তদবিরে নিজেদের তকদিরই বদলে নিচ্ছে না, অঢেল অর্থ-সম্পদের মালিক হচ্ছে। রাজনৈতিক ক্ষমতাবান, প্রশাসনিক ক্ষমতাধর ও কাঁচা টাকার মালিকদের আসরে এ কালের বার বনিতাদের দিয়ে যৌন-বাণিজ্যের মাধ্যমে পর্দার অন্তরালে নানা কাজ বাগিয়ে নিচ্ছে। যুব মহিলা লীগ নেত্রী পাপিয়া পিউ পাঁচ তারকা হোটেলগুলোকে বেশ্যালয় বানিয়ে সুনামই নষ্ট করেননি, যৌন-বাণিজ্যের সম্রাজ্ঞী হয়ে ক্ষমতার ছায়ায় অবৈধ কুৎসিত পথে রাতারাতি অর্থ-সম্পদ গড়ে তোলার অন্ধকার পথ তৈরি করেছিলেন। শেষ রক্ষা হয়নি। একটি গোয়েন্দা সংস্থা যাবতীয় কীর্তিকান্ড নিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে রিপোর্ট দিয়েছিল। এখানেও এই ধরনের অনৈতিক অপরাধের রমরমা বাণিজ্যের বিরুদ্ধে বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনাকেই তাঁর আদর্শিক মূল্যবোধের জায়গা থেকে কঠোর ভূমিকা নিতে হয়। তিনি ব্যবস্থা গ্রহণের নির্দেশ দিলে তারা নজরবন্দির মধ্যে নিয়ে আসে। অপরাধীরা টের পেয়ে দেশ ছেড়ে পালাতে গেলে অবশেষে র‌্যাবের জালে বিমানবন্দরে আটক হয়। এক মাসে একটি পাঁচ তারকা হোটেলে এই নষ্ট নারী সমাজের প্রতাপশালী নষ্ট পুরুষদের মনোরঞ্জনে প্রেসিডেন্ট স্যুটে আসর বসিয়ে বারের বিলই দিয়েছে ৮৭ লাখ টাকা। তিন মাসে অনেক। মূলবোধহীন অবক্ষয়ে পতিত ক্ষমতার অপব্যবহারের সুযোগে এই ধরনের যৌন-বাণিজ্যের একটি ঘটনা উন্মোচিত হলেও অসংখ্য ঘটনা এই ঢাকা নগরীর বিভিন্ন হোটেলে, গেস্ট হাউসে, ভাড়া করে রাখা ফ্ল্যাটে, লুটের টাকায় গড়ে তোলা বাগানবাড়িতেই নয়, ঢাকার বাইরেও বিভিন্ন শহরে ঘটে যাচ্ছে। অনৈতিক বেআইনি অশ্লীল এই যৌন-বাণিজ্য ও মনোরঞ্জনের আসরে সমাজের বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার ক্ষমতাধররা যাচ্ছেন। দুর্নীতির পথে সীমাহীন কালো টাকা চারদিকে যত উড়ছে, বাইজি ও বেশ্যাদের মুজরার আসর ততই প্রসারিত হচ্ছে। আর ক্ষমতা ও বিত্তবানরা, প্রভাবশালীরা খদ্দের হয়ে সেখানে যাচ্ছেন। ভোগের অন্ধকারে শরীর মন কলুষিত করে আয়োজকদের বাণিজ্যকে রমরমা করে দিচ্ছেন। যুব মহিলা লীগের একজন পিউ আটক হয়েছেন। যুব মহিলা লীগ ও অন্যান্য সংগঠনে বা সংগঠনের বাইরে থেকে এই ধরনের যৌন বাজিকরের সংখ্যা আসলে কতটা আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ও গোয়েন্দা সংস্থা অভিযান অব্যাহত রাখলে নিশ্চয় উঠে আসবে পৃকত চিত্র। একজন বেশ্যা ক্ষিদের জ্বালায় শরীর বিক্রি করে থাকে। কিন্তু রাজনীতির নামে যারা এই ধরনের যৌন-বাণিজ্যের পথে হাঁটছেন, শরীর দিচ্ছেন শয্যায় শয্যায় অর্থবিত্ত ও ক্ষমতার লোভে, তারা আরও বেশি অপরাধী। এদের জন্য মনোরঞ্জনের লোভে যারা এসব আসরে গিয়ে সস্তা খদ্দের হয়ে ক্ষমতার অপব্যবহার করে বিভিন্ন ফাইল ছেড়ে দিচ্ছেন, বাইজি ও বেশ্যার দালাল ও বার বনিতাদের কাজ করে দিচ্ছেন তারা জনগণের সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতাই করছেন না, চরিত্রকে কলঙ্কিত করছেন। এদের কেউ রাজনৈতিকভাবে ক্ষমতাবান কেউ বা প্রশাসনিকভাবে ক্ষমতাবান কেউ বা অর্থবান। কেবল বেশ্যাকে আটক করলেই হবে না, তার দালাল এবং খদ্দেররা যত ক্ষমতাবানই হোক তাদেরকেও আটক করা প্রয়োজন। না হয় এই কলুষিত অন্ধকার পথ থেকে রাজনীতি, প্রশাসন ও সমাজকে আলোর পথে ফিরিয়ে আনা যাবে না। মন্ত্রীদের বাড়ি বাড়ি, অফিসে অফিসে, সচিবালয়ে কর্মকর্তাদের দুয়ারে দুয়ারে সকাল-সন্ধ্যা দলীয় পদ-পদবি পরিচয়ে একদল নারী কেন ছুটছে? দীর্ঘদিন ধরে এই প্রশ্ন সমাজে উঠছে। ক্ষমতার ছায়ায় থেকে সারা দেশে কারা নানা পদ-পদবি ও ক্ষমতা এবং অর্থবিত্তের মালিক হচ্ছে এই প্রশ্ন জোরালো হচ্ছে। উত্তর মিলছে না। মানুষের মুখে মুখে একেকটি চরিত্র নিয়ে কত কথা উড়ে। কিন্তু মানুষ অসহায়। অতীতের কোনো কালে এই ধরনের আগ্রাসী রাজনৈতিক বাণিজ্যে একদল অসৎ পুরুষের সঙ্গে এমন করে একদল লোভী অসৎ নারী পাল্লা দিয়ে ছুটেনি। ক্ষমতাবানরা দেখেছেন বিএনপি-জামায়াত শাসনামলের পর অনেক মন্ত্রী, আমলা নেতা ও ক্ষমতাধরদের রংমহলের কীর্তিকলাপ উন্মোচিত হয়েছে। একালের ক্ষমতাবানরা যারা এই ধরনের অপরাধের সঙ্গে জড়িয়ে যাচ্ছেন, ব্ল্যাকমেইল হচ্ছেন, তারা বুঝছেন না, তাদের আমলনামার ভিডিও ফুটেজ পর্যন্ত কত জায়গায় থেকে যাচ্ছে। ক্ষমতা হারালে প্রকাশ হতে বিলম্ব হবে না। একসময় আদর্শ ও নৈতিক চরিত্রের দৃঢ়তা ছিল সবার অহংকার। রাজনীতি ও সমাজ ছিল আদর্শিক মূল্যবোধের ওপর দাঁড়ানো। দিনে দিনে মূল্যবোধের অবক্ষয়ে সমাজ এতটাই অন্ধকারে ভেসে যাচ্ছে যে, যৌন বিকৃত দাম্ভিক নষ্ট পুরুষরা যেমন সমাজে বসে দম্ভের সঙ্গে বলছেন, কে কতজন বেশ্যা, মডেল ও নায়িকার শয্যায় গেছেন, কার কতজন মনোরঞ্জনের সঙ্গিনী রয়েছেন, তেমনি একদল মানষিক বিকারগ্রস্ত নষ্ট নারীও বলতে কার্পণ্য করছেন না, কোন ক্ষমতাবানের সঙ্গে তার কতদূর গড়িয়েছে সম্পর্ক। কারা চেয়েছেন তাকে শয্যায়। নষ্টদের হাতে সবকিছু চলে যাওয়ায় অসৎ দাপুটেরা ভুলে যাচ্ছে, কী নিয়ে অহংকার করা গৌরবের আর কী নিয়ে আত্মঅহংকারে ভোগা বা দম্ভ করা লজ্জা ও গ্লানির। একটা অস্থির ও অশান্ত সময় অতিক্রম করছি আমরা। হুমায়ুন আজাদ একজন বিখ্যাত লেখককে নিয়ে বলেছিলেন, তিনি জানেন না, কার সঙ্গে পর্দায় আর কার সঙ্গে শয্যায় যেতে হয়। ঠিক তেমনি একালের অনেক ক্ষমতাবান বুঝতে পারছেন না তাদের গানের জলসায় কাদের ডাকতে হয়, আর কাদের ডাকতে হয় না। রাতের আড্ডায় কাদের সঙ্গে বসতে হয় আর কাদের সঙ্গে বসতে হয় না। কাদের সঙ্গে সেলফি তুলতে হয় আর কাদের সঙ্গে সেলফি তুলতে হয় না। অনেকেরই মাথা খারাপ হয়ে যায়, ঘুম ভাঙার পর। সুন্দরী নারীভক্তদের মুখোদর্শন না হলে, সেলফি না উঠালে। গণমুখী আওয়ামী লীগের মতো ত্যাগী কর্মীদের সংগঠনে জেল-জুলুম নির্যাতন সয়ে আসা হাজার হাজার কর্মী ক্ষমতার ১১ বছরে সরকারি আনুকূল্য থেকে, সহযোগিতা থেকে বঞ্চিত। মহাদুর্দিনের পথের সাথীদের ভুলে গিয়ে অনেক ক্ষমতাবানের দরজায় ঘুর ঘুর করে তদবিরবাজ আর বেশ্যার দালাল। হাইব্রিড, বিতর্কিত দুর্নীতিবাজরা নিয়ে যায় দলের পদবি। পাপিয়া পিউদের মতো নষ্ট নারী আটক হলে জানা যায় কতটা অপরাধী। যে নারী ও পুরুষ ক্ষমতার ছায়ায় থেকে ক্ষমতাবানদের সহযোগিতায় অসৎ মতলব হাসিল করে অঢেল অর্থ-সম্পদ বাগিয়ে নিয়েছে তাদের খবর আর জানা যায় না। এমনিতেই তরুণ প্রজন্ম রাজনীতির প্রতি আকর্ষণ হারিয়ে ফেলেছে। রাজনীতিবিদদের প্রতি, প্রশাসনের কর্মকর্তাদের প্রতি মানুষ হারাচ্ছে শ্রদ্ধা-সম্মান। এই অবস্থা চললে ভালো সৎ মানুষদের যে আকাল চলছে রাজনীতিতে সমাজের নানা শ্রেণি-পেশায় তার দুর্ভিক্ষ দেখা দেবে। আর ভদ্র ঘরের রুচিশীল শিক্ষিত স্ত্রী কন্যাদের রাজনীতির পথে পা বাড়াতে দেবে না পরিবার। এ দেশের শিল্প সাহিত্য ও রাজনীতির আঁতুড়ঘর মধ্যবিত্ত শ্রেণি যেটি সমাজের ভারসাম্য রক্ষা করে মূল্যবোধের ওপর তার একটি অংশ এমনিতেই ভেঙে ভেসে যাচ্ছে লোভের পথে। গরিব বা অর্থবিত্তহীন থাকা একসময় ছিল আদর্শিক সমাজে মানুষের অহংকার। সেখানে আজ অসৎ দুর্নীতিবাজ লুটেরা চরিত্রহীনদের কালো টাকা হয়ে উঠছে দম্ভের হুঙ্কার। এতে সমাজ জীবনে চরম অস্থিরতাই নয়, মানুষের মধ্যেও দেখা দিয়েছে ক্ষোভ ও হতাশা। আইনের খড়গ ও অপরাধীদের বিরুদ্ধে রাজনৈতিক দলীয় এবং প্রশাসনিক কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণই এই পরিস্থিতি থেকে উদ্ধার বা অন্ধকার অবক্ষয়ের পথে ভেসে যাওয়া রুখে দিতে পারে। আমাদের গোয়েন্দা সংস্থা ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধে সফল হয়েছে। মাদকের বিরুদ্ধে সফলতা অর্জন করেছে। দুর্নীতি ও বেআইনি পাপাচারের বিরুদ্ধে দক্ষতার সঙ্গে সফলতা অর্জন করবে- এটা মানুষের বিশ্বাস। আর মানুষের আরও আস্থা ও বিশ্বাসের একমাত্র জায়গা বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা। অসৎ সুবিধাবাদী, দুর্নীতিবাজ, চরিত্রহীনরা সংখ্যায় কম হলেও ক্ষমতাবানদের আশ্রয়ে শক্তিশালী সিন্ডিকেটের ওপর থাকে। কিন্তু সংখ্যাগরিষ্ঠ জনগণ উত্তম। অপরাধীদের দিকে আঙ্গুল তুললে সবাই সমবেতভাবে পাল্টা নানামুখী আক্রমণ করে। কিন্তু ক্ষমতার ছাতা সরিয়ে নিলেই ওরা অসহায় নিঃস্ব অপরাধীমাত্র। অপরাধীদের আশ্রয়-প্রশ্রয় দিয়ে আর যাই হোক আইনের শাসন, সুশাসন ও আদর্শিক রাজনীতি ও সমাজ প্রতিষ্ঠা করা সম্ভব নয়। যুব মহিলা লীগসহ যেসব সংগঠনের একদল নেতা-কর্মী সরকার ও দলের ভাবমূর্তি নষ্ট করছে তাদের কথা বিবেচনায় নিয়ে এসব সংগঠনের কমিটি বিলুপ্ত করে অপরাধীদের চিহ্নিত করে ব্যবস্থা গ্রহণ এখন সময়ের দাবি। দুষ্টু গরুর চেয়ে শূন্য গোয়াল অনেক ভালো। এত বড় দলের হাজার হাজার আদর্শবাদী নির্লোভ নেতা-কর্মী যেখানে রয়েছে সেখানে নষ্ট বিতর্কিতদের ছুড়ে ফেলে দিয়ে মান-মর্যাদা দলের যারা রাখবে তাদের নেতৃত্বে তুলে এনে দলকে সাজানো অনিবার্য হয়ে পড়েছে। চলমান সমাজ ও রাজনীতি দম বন্ধ পরিস্থিতি তৈরি করেছে। অনেকের জন্য বসবাস অনুপযোগী হয়ে পড়েছে। পাঁচ তারকা হোটেলে বিদেশিরা আসেন। দেশের সম্মানিত মানুষেরা পেশাগত কাজে নিয়মিত যাতায়াত করেন। অনেকে পরিবার পরিজন নিয়ে খেতেও যান। পারিবারিক অনুষ্ঠান আয়োজন করেন। এসব হোটেলের ভিতরে যদি একালের বাইজি ও বেশ্যাদের নিয়ে প্রভাবশালীদের মনোরঞ্জনের আসন বসে, যৌন-বাণিজ্য ঘটে যায় তাহলে দেশের ইমেজের জন্য ক্ষতিকর। সব অপরাধীদের আইনের আওতায়, বিচারের কাঠগড়ায় দাঁড় করাতে না পারলে পিউদের সিন্ডিকেট আরও বেপরোয়া হয়ে উঠবে। এদের রুখতেই হবে।

লেখক : নির্বাহী সম্পাদক-বাংলাদেশ প্রতিদিন

এই বিভাগের আরও খবর
নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী
নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী
বাংলাদেশ-কাতার সশস্ত্র বাহিনীর চুক্তি স্বাক্ষর
বাংলাদেশ-কাতার সশস্ত্র বাহিনীর চুক্তি স্বাক্ষর
প্রতি ১০ শিশুর ৪ জনের রক্তে সিসার মাত্রা উদ্বেগজনক
প্রতি ১০ শিশুর ৪ জনের রক্তে সিসার মাত্রা উদ্বেগজনক
নারী কাবাডি বিশ্বকাপের ট্রফি উন্মোচন
নারী কাবাডি বিশ্বকাপের ট্রফি উন্মোচন
নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে
নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য নয়
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য নয়
অর্থনৈতিক পরিস্থিতির উন্নতি
অর্থনৈতিক পরিস্থিতির উন্নতি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
গণতন্ত্রের লড়াইয়ে ভাসানী পথপ্রদর্শক
গণতন্ত্রের লড়াইয়ে ভাসানী পথপ্রদর্শক
ইসিকে শক্ত থাকার পরামর্শ দলগুলোর
ইসিকে শক্ত থাকার পরামর্শ দলগুলোর
সরকারকে নিরপেক্ষতার আহ্বান আট দলের
সরকারকে নিরপেক্ষতার আহ্বান আট দলের
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
সর্বশেষ খবর
কবে আসছে এফ-৪৭?
কবে আসছে এফ-৪৭?

৩১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অপহরণের ৫ দিনেও উদ্ধার হয়নি দশম শ্রেণির ছাত্রী
অপহরণের ৫ দিনেও উদ্ধার হয়নি দশম শ্রেণির ছাত্রী

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ-ভারত ম্যাচ দেখতে বিসিবি সভাপতিকে আমন্ত্রণ জানাল বাফুফে
বাংলাদেশ-ভারত ম্যাচ দেখতে বিসিবি সভাপতিকে আমন্ত্রণ জানাল বাফুফে

৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ
রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার রায়ে নারায়ণগঞ্জে মিষ্টি বিতরণ
শেখ হাসিনার রায়ে নারায়ণগঞ্জে মিষ্টি বিতরণ

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফুলবাড়ী উপজেলা বিএনপির সভাপতির পদ ফিরে পেলেন খুরশিদ আলম মতি
ফুলবাড়ী উপজেলা বিএনপির সভাপতির পদ ফিরে পেলেন খুরশিদ আলম মতি

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মোংলায় জলবায়ু পরিবর্তন ও দুর্যোগ ঝুঁকি হ্রাসকরণ বিষয়ক সমন্বয় সভা
মোংলায় জলবায়ু পরিবর্তন ও দুর্যোগ ঝুঁকি হ্রাসকরণ বিষয়ক সমন্বয় সভা

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মশা নিধনে চসিকের বিশেষ ক্র্যাশ প্রোগ্রাম
মশা নিধনে চসিকের বিশেষ ক্র্যাশ প্রোগ্রাম

২৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে রাবিতে মিষ্টি বিতরণ
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে রাবিতে মিষ্টি বিতরণ

২৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

উগান্ডাকে হারিয়ে বিশ্বকাপে শুভসূচনা বাংলাদেশের
উগান্ডাকে হারিয়ে বিশ্বকাপে শুভসূচনা বাংলাদেশের

২৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সীমান্ত সংঘাত এড়াতে আলোচনার প্রস্তাব দক্ষিণ কোরিয়ার
সীমান্ত সংঘাত এড়াতে আলোচনার প্রস্তাব দক্ষিণ কোরিয়ার

২৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার রায়কে ‘তাৎপর্যপূর্ণ অগ্রগতি’ বললেন আ স ম রব
শেখ হাসিনার রায়কে ‘তাৎপর্যপূর্ণ অগ্রগতি’ বললেন আ স ম রব

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড রায়ে বগুড়ায় আনন্দ মিছিল ও মিষ্টি বিতরণ
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড রায়ে বগুড়ায় আনন্দ মিছিল ও মিষ্টি বিতরণ

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রূপগঞ্জে ৩ ককটেলসহ যুবলীগ নেতা গ্রেফতার
রূপগঞ্জে ৩ ককটেলসহ যুবলীগ নেতা গ্রেফতার

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আকাশ প্রতিরক্ষা ও যুদ্ধবিমান চুক্তি চূড়ান্ত করতে ফ্রান্সে জেলেনস্কি
আকাশ প্রতিরক্ষা ও যুদ্ধবিমান চুক্তি চূড়ান্ত করতে ফ্রান্সে জেলেনস্কি

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অস্ট্রেলিয়ায় বিএনপির জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উদযাপন
অস্ট্রেলিয়ায় বিএনপির জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উদযাপন

৩৮ মিনিট আগে | পরবাস

গুম-খুনের বিরুদ্ধে আজকের রায় দৃষ্টান্ত হয়ে থাকবে : খেলাফত মজলিস
গুম-খুনের বিরুদ্ধে আজকের রায় দৃষ্টান্ত হয়ে থাকবে : খেলাফত মজলিস

৩৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

পটুয়াখালী কারাগারে সাবেক ইউপি চেয়ারম্যানের মৃত্যু
পটুয়াখালী কারাগারে সাবেক ইউপি চেয়ারম্যানের মৃত্যু

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা
বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

লালদিয়ায় ডেনমার্কের বিনিয়োগ বাংলাদেশের জন্য নতুন যুগের সূচনা: প্রধান উপদেষ্টা
লালদিয়ায় ডেনমার্কের বিনিয়োগ বাংলাদেশের জন্য নতুন যুগের সূচনা: প্রধান উপদেষ্টা

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

কান্নার শব্দ শুনে বাথরুম থেকে নবজাতক উদ্ধার
কান্নার শব্দ শুনে বাথরুম থেকে নবজাতক উদ্ধার

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে নোয়াখালীতে মিষ্টি বিতরণ
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে নোয়াখালীতে মিষ্টি বিতরণ

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নাসির সিন্টেক্স মোটরস বাজারে আনছে টু-হুইলার
নাসির সিন্টেক্স মোটরস বাজারে আনছে টু-হুইলার

৫৫ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

নাশকতা ঠেকাতে ঢাকা-মাওয়া মহাসড়কে বিএনপির অবস্থান
নাশকতা ঠেকাতে ঢাকা-মাওয়া মহাসড়কে বিএনপির অবস্থান

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দল হিসেবে আওয়ামী লীগের বিচারও শুরু করতে হবে: নাহিদ ইসলাম
দল হিসেবে আওয়ামী লীগের বিচারও শুরু করতে হবে: নাহিদ ইসলাম

৫৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় নিহত ১
মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় নিহত ১

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতের চা, মশলা, আমসহ কয়েকটি পণ্যে শুল্ক প্রত্যাহার করলেন ট্রাম্প
ভারতের চা, মশলা, আমসহ কয়েকটি পণ্যে শুল্ক প্রত্যাহার করলেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুশফিককে শততম টেস্ট রাঙাতে দিতে চায় না আয়ারল্যান্ড
মুশফিককে শততম টেস্ট রাঙাতে দিতে চায় না আয়ারল্যান্ড

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে দেনার দায়ে বাড়ি নিলামে উঠার হার ১৯% বেড়েছে
যুক্তরাষ্ট্রে দেনার দায়ে বাড়ি নিলামে উঠার হার ১৯% বেড়েছে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি,
মুখোমুখি ভারত-চীন
১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি, মুখোমুখি ভারত-চীন

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ
রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?
কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন
মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা
রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় গণবিয়ে আয়োজন করছে আরব আমিরাত
গাজায় গণবিয়ে আয়োজন করছে আরব আমিরাত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
শেখ হাসিনার রায় আজ
শেখ হাসিনার রায় আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ

সম্পাদকীয়

ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

অপেক্ষা ৬৩ আসনে
অপেক্ষা ৬৩ আসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের আগে পদোন্নতি নয়
ভোটের আগে পদোন্নতি নয়

পেছনের পৃষ্ঠা

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী
কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দেখা মিলল বকফুলের
দেখা মিলল বকফুলের

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি
নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা
সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা

প্রথম পৃষ্ঠা

লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ
লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার নতুন শাকিব খান
এবার নতুন শাকিব খান

শোবিজ

ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত
ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত

মাঠে ময়দানে

সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি
সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি

নগর জীবন

রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি
রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি

শোবিজ

নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ
নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

কার অপেক্ষায় মাহি?
কার অপেক্ষায় মাহি?

শোবিজ

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!
হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!

মাঠে ময়দানে

নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী
নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে
নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের
ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের

পেছনের পৃষ্ঠা

এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার
এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার

মাঠে ময়দানে

৯৩ রানে অলআউট ভারত
৯৩ রানে অলআউট ভারত

মাঠে ময়দানে

১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট
১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট

মাঠে ময়দানে

দর্শক মাতালেন কনা
দর্শক মাতালেন কনা

শোবিজ

সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল
সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল

মাঠে ময়দানে

শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা
শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা

শোবিজ

বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন
বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে