শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৪ ফেব্রুয়ারি, ২০২০ আপডেট:

সেই বাইজিরা এখন রাজনীতির হেরেমে

পীর হাবিবুর রহমান
প্রিন্ট ভার্সন
সেই বাইজিরা এখন রাজনীতির হেরেমে

এককালে মুঘল হেরেম থেকে রংমহল ও চলচ্চিত্রে বাইজিদের দেখা মিলত। অর্থ-উপঢৌকনের বিনিময়ে তারা নেচে-গেয়ে মনোরঞ্জনে ভাসাতেন বিত্ত ও ক্ষমতাশালী এবং তাদের মেহমানদের। এদের রূপ-যৌবনও ছিল চোখ ধাঁধানো। রূপ-যৌবন সংগীতের সুর ও নাচের মূর্ছনায় অনেকের জীবনকেও তারা তছনছ করে দিতেন। এ নিয়ে অনেক মিথ আছে, ইতিহাস আছে।

বাইজি হিন্দি শব্দ বাই-এর সঙ্গে জি যুক্ত হয়ে বাইজি কথাটি প্রচলিত হয়েছে। বাইজি অর্থ পেশাদার নর্তকী ও গায়িকা। তারা নিজ গৃহে আসর বসিয়ে অথবা বিভিন্ন উৎসব-অনুষ্ঠানে, মাহফিল দরবারে আমন্ত্রিত হয়ে পারিশ্রমিকের বিনিময়ে নৃত্যগীত পরিবেশন করেন। আগেকার দিনে নবাব, নৃপতি, রাজা, মহারাজা, জমিদার, আমলাবর্গের পৃষ্ঠপোষকতায় তাদের ঘরোয়া অনুষ্ঠানে, আসরে, রংমহলে, বাগানবাড়িতে, প্রমোদবিহারে বাইজিরা নাচ-গান করতেন।

মুঘল শাসন ও জমিদারি প্রথা সেই কবে বিলুপ্ত হয়ে গেলেও একালের গণতান্ত্রিক সমাজে বিভিন্ন শহরে নব্য বাইজিদের মুজরা বসছে তাদের বাগানবাড়ি থেকে গোপন ফ্ল্যাট এমনকি ঢাকার পাঁচ তারকা হোটেলেও। সমাজের অন্দরমহল থেকে সর্বত্র যে আলোচনা এতদিন প্রকাশ্যে চাউর হচ্ছিল র‌্যাবের অভিযানে যুব মহিলা লীগের নরসিংদী জেলা শাখার সাধারণ সম্পাদিকা শামীমা নূর পাপিয়া ওরফে পিউ আটকের পর তার একটি আলামত দৃশ্যমান হয়েছে। উন্মোচিত হয়েছে একালের রাজনীতি, সমাজ ও ক্ষমতাকে বাইজির সর্দারনির রূপে আবির্ভূত রাজনৈতিক দলের পদ-পদবিধারী চরিত্রহীনরা বেশ্যা ও দালালদের মাধ্যমে বিত্ত ও ক্ষমতাশালীদের মনোরঞ্জনের আসর বসিয়ে ব্ল্যাকমেইলই করছে না, নানা তদবিরে নিজেদের তকদিরই বদলে নিচ্ছে না, অঢেল অর্থ-সম্পদের মালিক হচ্ছে। রাজনৈতিক ক্ষমতাবান, প্রশাসনিক ক্ষমতাধর ও কাঁচা টাকার মালিকদের আসরে এ কালের বার বনিতাদের দিয়ে যৌন-বাণিজ্যের মাধ্যমে পর্দার অন্তরালে নানা কাজ বাগিয়ে নিচ্ছে। যুব মহিলা লীগ নেত্রী পাপিয়া পিউ পাঁচ তারকা হোটেলগুলোকে বেশ্যালয় বানিয়ে সুনামই নষ্ট করেননি, যৌন-বাণিজ্যের সম্রাজ্ঞী হয়ে ক্ষমতার ছায়ায় অবৈধ কুৎসিত পথে রাতারাতি অর্থ-সম্পদ গড়ে তোলার অন্ধকার পথ তৈরি করেছিলেন। শেষ রক্ষা হয়নি। একটি গোয়েন্দা সংস্থা যাবতীয় কীর্তিকান্ড নিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে রিপোর্ট দিয়েছিল। এখানেও এই ধরনের অনৈতিক অপরাধের রমরমা বাণিজ্যের বিরুদ্ধে বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনাকেই তাঁর আদর্শিক মূল্যবোধের জায়গা থেকে কঠোর ভূমিকা নিতে হয়। তিনি ব্যবস্থা গ্রহণের নির্দেশ দিলে তারা নজরবন্দির মধ্যে নিয়ে আসে। অপরাধীরা টের পেয়ে দেশ ছেড়ে পালাতে গেলে অবশেষে র‌্যাবের জালে বিমানবন্দরে আটক হয়। এক মাসে একটি পাঁচ তারকা হোটেলে এই নষ্ট নারী সমাজের প্রতাপশালী নষ্ট পুরুষদের মনোরঞ্জনে প্রেসিডেন্ট স্যুটে আসর বসিয়ে বারের বিলই দিয়েছে ৮৭ লাখ টাকা। তিন মাসে অনেক। মূলবোধহীন অবক্ষয়ে পতিত ক্ষমতার অপব্যবহারের সুযোগে এই ধরনের যৌন-বাণিজ্যের একটি ঘটনা উন্মোচিত হলেও অসংখ্য ঘটনা এই ঢাকা নগরীর বিভিন্ন হোটেলে, গেস্ট হাউসে, ভাড়া করে রাখা ফ্ল্যাটে, লুটের টাকায় গড়ে তোলা বাগানবাড়িতেই নয়, ঢাকার বাইরেও বিভিন্ন শহরে ঘটে যাচ্ছে। অনৈতিক বেআইনি অশ্লীল এই যৌন-বাণিজ্য ও মনোরঞ্জনের আসরে সমাজের বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার ক্ষমতাধররা যাচ্ছেন। দুর্নীতির পথে সীমাহীন কালো টাকা চারদিকে যত উড়ছে, বাইজি ও বেশ্যাদের মুজরার আসর ততই প্রসারিত হচ্ছে। আর ক্ষমতা ও বিত্তবানরা, প্রভাবশালীরা খদ্দের হয়ে সেখানে যাচ্ছেন। ভোগের অন্ধকারে শরীর মন কলুষিত করে আয়োজকদের বাণিজ্যকে রমরমা করে দিচ্ছেন। যুব মহিলা লীগের একজন পিউ আটক হয়েছেন। যুব মহিলা লীগ ও অন্যান্য সংগঠনে বা সংগঠনের বাইরে থেকে এই ধরনের যৌন বাজিকরের সংখ্যা আসলে কতটা আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ও গোয়েন্দা সংস্থা অভিযান অব্যাহত রাখলে নিশ্চয় উঠে আসবে পৃকত চিত্র। একজন বেশ্যা ক্ষিদের জ্বালায় শরীর বিক্রি করে থাকে। কিন্তু রাজনীতির নামে যারা এই ধরনের যৌন-বাণিজ্যের পথে হাঁটছেন, শরীর দিচ্ছেন শয্যায় শয্যায় অর্থবিত্ত ও ক্ষমতার লোভে, তারা আরও বেশি অপরাধী। এদের জন্য মনোরঞ্জনের লোভে যারা এসব আসরে গিয়ে সস্তা খদ্দের হয়ে ক্ষমতার অপব্যবহার করে বিভিন্ন ফাইল ছেড়ে দিচ্ছেন, বাইজি ও বেশ্যার দালাল ও বার বনিতাদের কাজ করে দিচ্ছেন তারা জনগণের সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতাই করছেন না, চরিত্রকে কলঙ্কিত করছেন। এদের কেউ রাজনৈতিকভাবে ক্ষমতাবান কেউ বা প্রশাসনিকভাবে ক্ষমতাবান কেউ বা অর্থবান। কেবল বেশ্যাকে আটক করলেই হবে না, তার দালাল এবং খদ্দেররা যত ক্ষমতাবানই হোক তাদেরকেও আটক করা প্রয়োজন। না হয় এই কলুষিত অন্ধকার পথ থেকে রাজনীতি, প্রশাসন ও সমাজকে আলোর পথে ফিরিয়ে আনা যাবে না। মন্ত্রীদের বাড়ি বাড়ি, অফিসে অফিসে, সচিবালয়ে কর্মকর্তাদের দুয়ারে দুয়ারে সকাল-সন্ধ্যা দলীয় পদ-পদবি পরিচয়ে একদল নারী কেন ছুটছে? দীর্ঘদিন ধরে এই প্রশ্ন সমাজে উঠছে। ক্ষমতার ছায়ায় থেকে সারা দেশে কারা নানা পদ-পদবি ও ক্ষমতা এবং অর্থবিত্তের মালিক হচ্ছে এই প্রশ্ন জোরালো হচ্ছে। উত্তর মিলছে না। মানুষের মুখে মুখে একেকটি চরিত্র নিয়ে কত কথা উড়ে। কিন্তু মানুষ অসহায়। অতীতের কোনো কালে এই ধরনের আগ্রাসী রাজনৈতিক বাণিজ্যে একদল অসৎ পুরুষের সঙ্গে এমন করে একদল লোভী অসৎ নারী পাল্লা দিয়ে ছুটেনি। ক্ষমতাবানরা দেখেছেন বিএনপি-জামায়াত শাসনামলের পর অনেক মন্ত্রী, আমলা নেতা ও ক্ষমতাধরদের রংমহলের কীর্তিকলাপ উন্মোচিত হয়েছে। একালের ক্ষমতাবানরা যারা এই ধরনের অপরাধের সঙ্গে জড়িয়ে যাচ্ছেন, ব্ল্যাকমেইল হচ্ছেন, তারা বুঝছেন না, তাদের আমলনামার ভিডিও ফুটেজ পর্যন্ত কত জায়গায় থেকে যাচ্ছে। ক্ষমতা হারালে প্রকাশ হতে বিলম্ব হবে না। একসময় আদর্শ ও নৈতিক চরিত্রের দৃঢ়তা ছিল সবার অহংকার। রাজনীতি ও সমাজ ছিল আদর্শিক মূল্যবোধের ওপর দাঁড়ানো। দিনে দিনে মূল্যবোধের অবক্ষয়ে সমাজ এতটাই অন্ধকারে ভেসে যাচ্ছে যে, যৌন বিকৃত দাম্ভিক নষ্ট পুরুষরা যেমন সমাজে বসে দম্ভের সঙ্গে বলছেন, কে কতজন বেশ্যা, মডেল ও নায়িকার শয্যায় গেছেন, কার কতজন মনোরঞ্জনের সঙ্গিনী রয়েছেন, তেমনি একদল মানষিক বিকারগ্রস্ত নষ্ট নারীও বলতে কার্পণ্য করছেন না, কোন ক্ষমতাবানের সঙ্গে তার কতদূর গড়িয়েছে সম্পর্ক। কারা চেয়েছেন তাকে শয্যায়। নষ্টদের হাতে সবকিছু চলে যাওয়ায় অসৎ দাপুটেরা ভুলে যাচ্ছে, কী নিয়ে অহংকার করা গৌরবের আর কী নিয়ে আত্মঅহংকারে ভোগা বা দম্ভ করা লজ্জা ও গ্লানির। একটা অস্থির ও অশান্ত সময় অতিক্রম করছি আমরা। হুমায়ুন আজাদ একজন বিখ্যাত লেখককে নিয়ে বলেছিলেন, তিনি জানেন না, কার সঙ্গে পর্দায় আর কার সঙ্গে শয্যায় যেতে হয়। ঠিক তেমনি একালের অনেক ক্ষমতাবান বুঝতে পারছেন না তাদের গানের জলসায় কাদের ডাকতে হয়, আর কাদের ডাকতে হয় না। রাতের আড্ডায় কাদের সঙ্গে বসতে হয় আর কাদের সঙ্গে বসতে হয় না। কাদের সঙ্গে সেলফি তুলতে হয় আর কাদের সঙ্গে সেলফি তুলতে হয় না। অনেকেরই মাথা খারাপ হয়ে যায়, ঘুম ভাঙার পর। সুন্দরী নারীভক্তদের মুখোদর্শন না হলে, সেলফি না উঠালে। গণমুখী আওয়ামী লীগের মতো ত্যাগী কর্মীদের সংগঠনে জেল-জুলুম নির্যাতন সয়ে আসা হাজার হাজার কর্মী ক্ষমতার ১১ বছরে সরকারি আনুকূল্য থেকে, সহযোগিতা থেকে বঞ্চিত। মহাদুর্দিনের পথের সাথীদের ভুলে গিয়ে অনেক ক্ষমতাবানের দরজায় ঘুর ঘুর করে তদবিরবাজ আর বেশ্যার দালাল। হাইব্রিড, বিতর্কিত দুর্নীতিবাজরা নিয়ে যায় দলের পদবি। পাপিয়া পিউদের মতো নষ্ট নারী আটক হলে জানা যায় কতটা অপরাধী। যে নারী ও পুরুষ ক্ষমতার ছায়ায় থেকে ক্ষমতাবানদের সহযোগিতায় অসৎ মতলব হাসিল করে অঢেল অর্থ-সম্পদ বাগিয়ে নিয়েছে তাদের খবর আর জানা যায় না। এমনিতেই তরুণ প্রজন্ম রাজনীতির প্রতি আকর্ষণ হারিয়ে ফেলেছে। রাজনীতিবিদদের প্রতি, প্রশাসনের কর্মকর্তাদের প্রতি মানুষ হারাচ্ছে শ্রদ্ধা-সম্মান। এই অবস্থা চললে ভালো সৎ মানুষদের যে আকাল চলছে রাজনীতিতে সমাজের নানা শ্রেণি-পেশায় তার দুর্ভিক্ষ দেখা দেবে। আর ভদ্র ঘরের রুচিশীল শিক্ষিত স্ত্রী কন্যাদের রাজনীতির পথে পা বাড়াতে দেবে না পরিবার। এ দেশের শিল্প সাহিত্য ও রাজনীতির আঁতুড়ঘর মধ্যবিত্ত শ্রেণি যেটি সমাজের ভারসাম্য রক্ষা করে মূল্যবোধের ওপর তার একটি অংশ এমনিতেই ভেঙে ভেসে যাচ্ছে লোভের পথে। গরিব বা অর্থবিত্তহীন থাকা একসময় ছিল আদর্শিক সমাজে মানুষের অহংকার। সেখানে আজ অসৎ দুর্নীতিবাজ লুটেরা চরিত্রহীনদের কালো টাকা হয়ে উঠছে দম্ভের হুঙ্কার। এতে সমাজ জীবনে চরম অস্থিরতাই নয়, মানুষের মধ্যেও দেখা দিয়েছে ক্ষোভ ও হতাশা। আইনের খড়গ ও অপরাধীদের বিরুদ্ধে রাজনৈতিক দলীয় এবং প্রশাসনিক কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণই এই পরিস্থিতি থেকে উদ্ধার বা অন্ধকার অবক্ষয়ের পথে ভেসে যাওয়া রুখে দিতে পারে। আমাদের গোয়েন্দা সংস্থা ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধে সফল হয়েছে। মাদকের বিরুদ্ধে সফলতা অর্জন করেছে। দুর্নীতি ও বেআইনি পাপাচারের বিরুদ্ধে দক্ষতার সঙ্গে সফলতা অর্জন করবে- এটা মানুষের বিশ্বাস। আর মানুষের আরও আস্থা ও বিশ্বাসের একমাত্র জায়গা বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা। অসৎ সুবিধাবাদী, দুর্নীতিবাজ, চরিত্রহীনরা সংখ্যায় কম হলেও ক্ষমতাবানদের আশ্রয়ে শক্তিশালী সিন্ডিকেটের ওপর থাকে। কিন্তু সংখ্যাগরিষ্ঠ জনগণ উত্তম। অপরাধীদের দিকে আঙ্গুল তুললে সবাই সমবেতভাবে পাল্টা নানামুখী আক্রমণ করে। কিন্তু ক্ষমতার ছাতা সরিয়ে নিলেই ওরা অসহায় নিঃস্ব অপরাধীমাত্র। অপরাধীদের আশ্রয়-প্রশ্রয় দিয়ে আর যাই হোক আইনের শাসন, সুশাসন ও আদর্শিক রাজনীতি ও সমাজ প্রতিষ্ঠা করা সম্ভব নয়। যুব মহিলা লীগসহ যেসব সংগঠনের একদল নেতা-কর্মী সরকার ও দলের ভাবমূর্তি নষ্ট করছে তাদের কথা বিবেচনায় নিয়ে এসব সংগঠনের কমিটি বিলুপ্ত করে অপরাধীদের চিহ্নিত করে ব্যবস্থা গ্রহণ এখন সময়ের দাবি। দুষ্টু গরুর চেয়ে শূন্য গোয়াল অনেক ভালো। এত বড় দলের হাজার হাজার আদর্শবাদী নির্লোভ নেতা-কর্মী যেখানে রয়েছে সেখানে নষ্ট বিতর্কিতদের ছুড়ে ফেলে দিয়ে মান-মর্যাদা দলের যারা রাখবে তাদের নেতৃত্বে তুলে এনে দলকে সাজানো অনিবার্য হয়ে পড়েছে। চলমান সমাজ ও রাজনীতি দম বন্ধ পরিস্থিতি তৈরি করেছে। অনেকের জন্য বসবাস অনুপযোগী হয়ে পড়েছে। পাঁচ তারকা হোটেলে বিদেশিরা আসেন। দেশের সম্মানিত মানুষেরা পেশাগত কাজে নিয়মিত যাতায়াত করেন। অনেকে পরিবার পরিজন নিয়ে খেতেও যান। পারিবারিক অনুষ্ঠান আয়োজন করেন। এসব হোটেলের ভিতরে যদি একালের বাইজি ও বেশ্যাদের নিয়ে প্রভাবশালীদের মনোরঞ্জনের আসন বসে, যৌন-বাণিজ্য ঘটে যায় তাহলে দেশের ইমেজের জন্য ক্ষতিকর। সব অপরাধীদের আইনের আওতায়, বিচারের কাঠগড়ায় দাঁড় করাতে না পারলে পিউদের সিন্ডিকেট আরও বেপরোয়া হয়ে উঠবে। এদের রুখতেই হবে।

লেখক : নির্বাহী সম্পাদক-বাংলাদেশ প্রতিদিন

এই বিভাগের আরও খবর
দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়
দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
তত্ত্বাবধায়কে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে
তত্ত্বাবধায়কে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
সর্বশেষ খবর
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-বিভাগের প্রধানদের সঙ্গে ইসির সভা ৩০ নভেম্বর
বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-বিভাগের প্রধানদের সঙ্গে ইসির সভা ৩০ নভেম্বর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসির ৯ কর্মকর্তাকে বদলি-পদায়ন
ইসির ৯ কর্মকর্তাকে বদলি-পদায়ন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতির গর্বিত প্রতিষ্ঠান সশস্ত্র বাহিনী: তারেক রহমান
জাতির গর্বিত প্রতিষ্ঠান সশস্ত্র বাহিনী: তারেক রহমান

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতিসংঘের কপ-৩০ জলবায়ু সম্মেলন ভেন‍্যুতে ভয়াবহ আগুন
জাতিসংঘের কপ-৩০ জলবায়ু সম্মেলন ভেন‍্যুতে ভয়াবহ আগুন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশে কর্মী পাঠাতে সমন্বিত প্ল্যাটফর্ম ওইপি চালু
বিদেশে কর্মী পাঠাতে সমন্বিত প্ল্যাটফর্ম ওইপি চালু

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অস্ট্রেলিয়ায় কার্যকর হতে যাচ্ছে শিশুদের ফেসবুক-টিকটক ব্যবহার বন্ধের আইন
অস্ট্রেলিয়ায় কার্যকর হতে যাচ্ছে শিশুদের ফেসবুক-টিকটক ব্যবহার বন্ধের আইন

৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মুন্সীগঞ্জে নির্যাতনের শিকার শিশু জুবায়েরের মৃত্যু
মুন্সীগঞ্জে নির্যাতনের শিকার শিশু জুবায়েরের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

রাজনীতির নামে ধর্মকে পুঁজি করার চেষ্টা করবেন না: খোকন তালুকদার
রাজনীতির নামে ধর্মকে পুঁজি করার চেষ্টা করবেন না: খোকন তালুকদার

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তারেক রহমানের জন্মদিনে মালয়েশিয়ায় দোয়া মাহফিল
তারেক রহমানের জন্মদিনে মালয়েশিয়ায় দোয়া মাহফিল

৫ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নাশকতাকারীদের ঢাকায় অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হবে: ডিএমপি কমিশনার
নাশকতাকারীদের ঢাকায় অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হবে: ডিএমপি কমিশনার

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে কুমিল্লায় দোয়া ও খাবার বিতরণ
তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে কুমিল্লায় দোয়া ও খাবার বিতরণ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হারপিকের উদ্যোগে বিশ্ব টয়লেট দিবস উদযাপন
হারপিকের উদ্যোগে বিশ্ব টয়লেট দিবস উদযাপন

৬ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

নেত্রকোনায় ধানকাটার মেশিনে কাটা পড়ে শিশুর মৃত্যু
নেত্রকোনায় ধানকাটার মেশিনে কাটা পড়ে শিশুর মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় ১৭৪ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার
মালয়েশিয়ায় ১৭৪ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার

৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা
নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না
সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না

৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ
রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার
ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির
চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক
তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল
তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু
তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত
শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ
মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা

২১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?

১১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ
আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়
দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়

প্রথম পৃষ্ঠা

পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি
পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

নিখোঁজ শিশুর লাশ মিলল বাগানে
নিখোঁজ শিশুর লাশ মিলল বাগানে

দেশগ্রাম

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

শূন্যতা-পূর্ণতা
শূন্যতা-পূর্ণতা

সাহিত্য