শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৪ ফেব্রুয়ারি, ২০২০ আপডেট:

সেই বাইজিরা এখন রাজনীতির হেরেমে

পীর হাবিবুর রহমান
প্রিন্ট ভার্সন
সেই বাইজিরা এখন রাজনীতির হেরেমে

এককালে মুঘল হেরেম থেকে রংমহল ও চলচ্চিত্রে বাইজিদের দেখা মিলত। অর্থ-উপঢৌকনের বিনিময়ে তারা নেচে-গেয়ে মনোরঞ্জনে ভাসাতেন বিত্ত ও ক্ষমতাশালী এবং তাদের মেহমানদের। এদের রূপ-যৌবনও ছিল চোখ ধাঁধানো। রূপ-যৌবন সংগীতের সুর ও নাচের মূর্ছনায় অনেকের জীবনকেও তারা তছনছ করে দিতেন। এ নিয়ে অনেক মিথ আছে, ইতিহাস আছে।

বাইজি হিন্দি শব্দ বাই-এর সঙ্গে জি যুক্ত হয়ে বাইজি কথাটি প্রচলিত হয়েছে। বাইজি অর্থ পেশাদার নর্তকী ও গায়িকা। তারা নিজ গৃহে আসর বসিয়ে অথবা বিভিন্ন উৎসব-অনুষ্ঠানে, মাহফিল দরবারে আমন্ত্রিত হয়ে পারিশ্রমিকের বিনিময়ে নৃত্যগীত পরিবেশন করেন। আগেকার দিনে নবাব, নৃপতি, রাজা, মহারাজা, জমিদার, আমলাবর্গের পৃষ্ঠপোষকতায় তাদের ঘরোয়া অনুষ্ঠানে, আসরে, রংমহলে, বাগানবাড়িতে, প্রমোদবিহারে বাইজিরা নাচ-গান করতেন।

মুঘল শাসন ও জমিদারি প্রথা সেই কবে বিলুপ্ত হয়ে গেলেও একালের গণতান্ত্রিক সমাজে বিভিন্ন শহরে নব্য বাইজিদের মুজরা বসছে তাদের বাগানবাড়ি থেকে গোপন ফ্ল্যাট এমনকি ঢাকার পাঁচ তারকা হোটেলেও। সমাজের অন্দরমহল থেকে সর্বত্র যে আলোচনা এতদিন প্রকাশ্যে চাউর হচ্ছিল র‌্যাবের অভিযানে যুব মহিলা লীগের নরসিংদী জেলা শাখার সাধারণ সম্পাদিকা শামীমা নূর পাপিয়া ওরফে পিউ আটকের পর তার একটি আলামত দৃশ্যমান হয়েছে। উন্মোচিত হয়েছে একালের রাজনীতি, সমাজ ও ক্ষমতাকে বাইজির সর্দারনির রূপে আবির্ভূত রাজনৈতিক দলের পদ-পদবিধারী চরিত্রহীনরা বেশ্যা ও দালালদের মাধ্যমে বিত্ত ও ক্ষমতাশালীদের মনোরঞ্জনের আসর বসিয়ে ব্ল্যাকমেইলই করছে না, নানা তদবিরে নিজেদের তকদিরই বদলে নিচ্ছে না, অঢেল অর্থ-সম্পদের মালিক হচ্ছে। রাজনৈতিক ক্ষমতাবান, প্রশাসনিক ক্ষমতাধর ও কাঁচা টাকার মালিকদের আসরে এ কালের বার বনিতাদের দিয়ে যৌন-বাণিজ্যের মাধ্যমে পর্দার অন্তরালে নানা কাজ বাগিয়ে নিচ্ছে। যুব মহিলা লীগ নেত্রী পাপিয়া পিউ পাঁচ তারকা হোটেলগুলোকে বেশ্যালয় বানিয়ে সুনামই নষ্ট করেননি, যৌন-বাণিজ্যের সম্রাজ্ঞী হয়ে ক্ষমতার ছায়ায় অবৈধ কুৎসিত পথে রাতারাতি অর্থ-সম্পদ গড়ে তোলার অন্ধকার পথ তৈরি করেছিলেন। শেষ রক্ষা হয়নি। একটি গোয়েন্দা সংস্থা যাবতীয় কীর্তিকান্ড নিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে রিপোর্ট দিয়েছিল। এখানেও এই ধরনের অনৈতিক অপরাধের রমরমা বাণিজ্যের বিরুদ্ধে বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনাকেই তাঁর আদর্শিক মূল্যবোধের জায়গা থেকে কঠোর ভূমিকা নিতে হয়। তিনি ব্যবস্থা গ্রহণের নির্দেশ দিলে তারা নজরবন্দির মধ্যে নিয়ে আসে। অপরাধীরা টের পেয়ে দেশ ছেড়ে পালাতে গেলে অবশেষে র‌্যাবের জালে বিমানবন্দরে আটক হয়। এক মাসে একটি পাঁচ তারকা হোটেলে এই নষ্ট নারী সমাজের প্রতাপশালী নষ্ট পুরুষদের মনোরঞ্জনে প্রেসিডেন্ট স্যুটে আসর বসিয়ে বারের বিলই দিয়েছে ৮৭ লাখ টাকা। তিন মাসে অনেক। মূলবোধহীন অবক্ষয়ে পতিত ক্ষমতার অপব্যবহারের সুযোগে এই ধরনের যৌন-বাণিজ্যের একটি ঘটনা উন্মোচিত হলেও অসংখ্য ঘটনা এই ঢাকা নগরীর বিভিন্ন হোটেলে, গেস্ট হাউসে, ভাড়া করে রাখা ফ্ল্যাটে, লুটের টাকায় গড়ে তোলা বাগানবাড়িতেই নয়, ঢাকার বাইরেও বিভিন্ন শহরে ঘটে যাচ্ছে। অনৈতিক বেআইনি অশ্লীল এই যৌন-বাণিজ্য ও মনোরঞ্জনের আসরে সমাজের বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার ক্ষমতাধররা যাচ্ছেন। দুর্নীতির পথে সীমাহীন কালো টাকা চারদিকে যত উড়ছে, বাইজি ও বেশ্যাদের মুজরার আসর ততই প্রসারিত হচ্ছে। আর ক্ষমতা ও বিত্তবানরা, প্রভাবশালীরা খদ্দের হয়ে সেখানে যাচ্ছেন। ভোগের অন্ধকারে শরীর মন কলুষিত করে আয়োজকদের বাণিজ্যকে রমরমা করে দিচ্ছেন। যুব মহিলা লীগের একজন পিউ আটক হয়েছেন। যুব মহিলা লীগ ও অন্যান্য সংগঠনে বা সংগঠনের বাইরে থেকে এই ধরনের যৌন বাজিকরের সংখ্যা আসলে কতটা আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ও গোয়েন্দা সংস্থা অভিযান অব্যাহত রাখলে নিশ্চয় উঠে আসবে পৃকত চিত্র। একজন বেশ্যা ক্ষিদের জ্বালায় শরীর বিক্রি করে থাকে। কিন্তু রাজনীতির নামে যারা এই ধরনের যৌন-বাণিজ্যের পথে হাঁটছেন, শরীর দিচ্ছেন শয্যায় শয্যায় অর্থবিত্ত ও ক্ষমতার লোভে, তারা আরও বেশি অপরাধী। এদের জন্য মনোরঞ্জনের লোভে যারা এসব আসরে গিয়ে সস্তা খদ্দের হয়ে ক্ষমতার অপব্যবহার করে বিভিন্ন ফাইল ছেড়ে দিচ্ছেন, বাইজি ও বেশ্যার দালাল ও বার বনিতাদের কাজ করে দিচ্ছেন তারা জনগণের সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতাই করছেন না, চরিত্রকে কলঙ্কিত করছেন। এদের কেউ রাজনৈতিকভাবে ক্ষমতাবান কেউ বা প্রশাসনিকভাবে ক্ষমতাবান কেউ বা অর্থবান। কেবল বেশ্যাকে আটক করলেই হবে না, তার দালাল এবং খদ্দেররা যত ক্ষমতাবানই হোক তাদেরকেও আটক করা প্রয়োজন। না হয় এই কলুষিত অন্ধকার পথ থেকে রাজনীতি, প্রশাসন ও সমাজকে আলোর পথে ফিরিয়ে আনা যাবে না। মন্ত্রীদের বাড়ি বাড়ি, অফিসে অফিসে, সচিবালয়ে কর্মকর্তাদের দুয়ারে দুয়ারে সকাল-সন্ধ্যা দলীয় পদ-পদবি পরিচয়ে একদল নারী কেন ছুটছে? দীর্ঘদিন ধরে এই প্রশ্ন সমাজে উঠছে। ক্ষমতার ছায়ায় থেকে সারা দেশে কারা নানা পদ-পদবি ও ক্ষমতা এবং অর্থবিত্তের মালিক হচ্ছে এই প্রশ্ন জোরালো হচ্ছে। উত্তর মিলছে না। মানুষের মুখে মুখে একেকটি চরিত্র নিয়ে কত কথা উড়ে। কিন্তু মানুষ অসহায়। অতীতের কোনো কালে এই ধরনের আগ্রাসী রাজনৈতিক বাণিজ্যে একদল অসৎ পুরুষের সঙ্গে এমন করে একদল লোভী অসৎ নারী পাল্লা দিয়ে ছুটেনি। ক্ষমতাবানরা দেখেছেন বিএনপি-জামায়াত শাসনামলের পর অনেক মন্ত্রী, আমলা নেতা ও ক্ষমতাধরদের রংমহলের কীর্তিকলাপ উন্মোচিত হয়েছে। একালের ক্ষমতাবানরা যারা এই ধরনের অপরাধের সঙ্গে জড়িয়ে যাচ্ছেন, ব্ল্যাকমেইল হচ্ছেন, তারা বুঝছেন না, তাদের আমলনামার ভিডিও ফুটেজ পর্যন্ত কত জায়গায় থেকে যাচ্ছে। ক্ষমতা হারালে প্রকাশ হতে বিলম্ব হবে না। একসময় আদর্শ ও নৈতিক চরিত্রের দৃঢ়তা ছিল সবার অহংকার। রাজনীতি ও সমাজ ছিল আদর্শিক মূল্যবোধের ওপর দাঁড়ানো। দিনে দিনে মূল্যবোধের অবক্ষয়ে সমাজ এতটাই অন্ধকারে ভেসে যাচ্ছে যে, যৌন বিকৃত দাম্ভিক নষ্ট পুরুষরা যেমন সমাজে বসে দম্ভের সঙ্গে বলছেন, কে কতজন বেশ্যা, মডেল ও নায়িকার শয্যায় গেছেন, কার কতজন মনোরঞ্জনের সঙ্গিনী রয়েছেন, তেমনি একদল মানষিক বিকারগ্রস্ত নষ্ট নারীও বলতে কার্পণ্য করছেন না, কোন ক্ষমতাবানের সঙ্গে তার কতদূর গড়িয়েছে সম্পর্ক। কারা চেয়েছেন তাকে শয্যায়। নষ্টদের হাতে সবকিছু চলে যাওয়ায় অসৎ দাপুটেরা ভুলে যাচ্ছে, কী নিয়ে অহংকার করা গৌরবের আর কী নিয়ে আত্মঅহংকারে ভোগা বা দম্ভ করা লজ্জা ও গ্লানির। একটা অস্থির ও অশান্ত সময় অতিক্রম করছি আমরা। হুমায়ুন আজাদ একজন বিখ্যাত লেখককে নিয়ে বলেছিলেন, তিনি জানেন না, কার সঙ্গে পর্দায় আর কার সঙ্গে শয্যায় যেতে হয়। ঠিক তেমনি একালের অনেক ক্ষমতাবান বুঝতে পারছেন না তাদের গানের জলসায় কাদের ডাকতে হয়, আর কাদের ডাকতে হয় না। রাতের আড্ডায় কাদের সঙ্গে বসতে হয় আর কাদের সঙ্গে বসতে হয় না। কাদের সঙ্গে সেলফি তুলতে হয় আর কাদের সঙ্গে সেলফি তুলতে হয় না। অনেকেরই মাথা খারাপ হয়ে যায়, ঘুম ভাঙার পর। সুন্দরী নারীভক্তদের মুখোদর্শন না হলে, সেলফি না উঠালে। গণমুখী আওয়ামী লীগের মতো ত্যাগী কর্মীদের সংগঠনে জেল-জুলুম নির্যাতন সয়ে আসা হাজার হাজার কর্মী ক্ষমতার ১১ বছরে সরকারি আনুকূল্য থেকে, সহযোগিতা থেকে বঞ্চিত। মহাদুর্দিনের পথের সাথীদের ভুলে গিয়ে অনেক ক্ষমতাবানের দরজায় ঘুর ঘুর করে তদবিরবাজ আর বেশ্যার দালাল। হাইব্রিড, বিতর্কিত দুর্নীতিবাজরা নিয়ে যায় দলের পদবি। পাপিয়া পিউদের মতো নষ্ট নারী আটক হলে জানা যায় কতটা অপরাধী। যে নারী ও পুরুষ ক্ষমতার ছায়ায় থেকে ক্ষমতাবানদের সহযোগিতায় অসৎ মতলব হাসিল করে অঢেল অর্থ-সম্পদ বাগিয়ে নিয়েছে তাদের খবর আর জানা যায় না। এমনিতেই তরুণ প্রজন্ম রাজনীতির প্রতি আকর্ষণ হারিয়ে ফেলেছে। রাজনীতিবিদদের প্রতি, প্রশাসনের কর্মকর্তাদের প্রতি মানুষ হারাচ্ছে শ্রদ্ধা-সম্মান। এই অবস্থা চললে ভালো সৎ মানুষদের যে আকাল চলছে রাজনীতিতে সমাজের নানা শ্রেণি-পেশায় তার দুর্ভিক্ষ দেখা দেবে। আর ভদ্র ঘরের রুচিশীল শিক্ষিত স্ত্রী কন্যাদের রাজনীতির পথে পা বাড়াতে দেবে না পরিবার। এ দেশের শিল্প সাহিত্য ও রাজনীতির আঁতুড়ঘর মধ্যবিত্ত শ্রেণি যেটি সমাজের ভারসাম্য রক্ষা করে মূল্যবোধের ওপর তার একটি অংশ এমনিতেই ভেঙে ভেসে যাচ্ছে লোভের পথে। গরিব বা অর্থবিত্তহীন থাকা একসময় ছিল আদর্শিক সমাজে মানুষের অহংকার। সেখানে আজ অসৎ দুর্নীতিবাজ লুটেরা চরিত্রহীনদের কালো টাকা হয়ে উঠছে দম্ভের হুঙ্কার। এতে সমাজ জীবনে চরম অস্থিরতাই নয়, মানুষের মধ্যেও দেখা দিয়েছে ক্ষোভ ও হতাশা। আইনের খড়গ ও অপরাধীদের বিরুদ্ধে রাজনৈতিক দলীয় এবং প্রশাসনিক কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণই এই পরিস্থিতি থেকে উদ্ধার বা অন্ধকার অবক্ষয়ের পথে ভেসে যাওয়া রুখে দিতে পারে। আমাদের গোয়েন্দা সংস্থা ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধে সফল হয়েছে। মাদকের বিরুদ্ধে সফলতা অর্জন করেছে। দুর্নীতি ও বেআইনি পাপাচারের বিরুদ্ধে দক্ষতার সঙ্গে সফলতা অর্জন করবে- এটা মানুষের বিশ্বাস। আর মানুষের আরও আস্থা ও বিশ্বাসের একমাত্র জায়গা বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা। অসৎ সুবিধাবাদী, দুর্নীতিবাজ, চরিত্রহীনরা সংখ্যায় কম হলেও ক্ষমতাবানদের আশ্রয়ে শক্তিশালী সিন্ডিকেটের ওপর থাকে। কিন্তু সংখ্যাগরিষ্ঠ জনগণ উত্তম। অপরাধীদের দিকে আঙ্গুল তুললে সবাই সমবেতভাবে পাল্টা নানামুখী আক্রমণ করে। কিন্তু ক্ষমতার ছাতা সরিয়ে নিলেই ওরা অসহায় নিঃস্ব অপরাধীমাত্র। অপরাধীদের আশ্রয়-প্রশ্রয় দিয়ে আর যাই হোক আইনের শাসন, সুশাসন ও আদর্শিক রাজনীতি ও সমাজ প্রতিষ্ঠা করা সম্ভব নয়। যুব মহিলা লীগসহ যেসব সংগঠনের একদল নেতা-কর্মী সরকার ও দলের ভাবমূর্তি নষ্ট করছে তাদের কথা বিবেচনায় নিয়ে এসব সংগঠনের কমিটি বিলুপ্ত করে অপরাধীদের চিহ্নিত করে ব্যবস্থা গ্রহণ এখন সময়ের দাবি। দুষ্টু গরুর চেয়ে শূন্য গোয়াল অনেক ভালো। এত বড় দলের হাজার হাজার আদর্শবাদী নির্লোভ নেতা-কর্মী যেখানে রয়েছে সেখানে নষ্ট বিতর্কিতদের ছুড়ে ফেলে দিয়ে মান-মর্যাদা দলের যারা রাখবে তাদের নেতৃত্বে তুলে এনে দলকে সাজানো অনিবার্য হয়ে পড়েছে। চলমান সমাজ ও রাজনীতি দম বন্ধ পরিস্থিতি তৈরি করেছে। অনেকের জন্য বসবাস অনুপযোগী হয়ে পড়েছে। পাঁচ তারকা হোটেলে বিদেশিরা আসেন। দেশের সম্মানিত মানুষেরা পেশাগত কাজে নিয়মিত যাতায়াত করেন। অনেকে পরিবার পরিজন নিয়ে খেতেও যান। পারিবারিক অনুষ্ঠান আয়োজন করেন। এসব হোটেলের ভিতরে যদি একালের বাইজি ও বেশ্যাদের নিয়ে প্রভাবশালীদের মনোরঞ্জনের আসন বসে, যৌন-বাণিজ্য ঘটে যায় তাহলে দেশের ইমেজের জন্য ক্ষতিকর। সব অপরাধীদের আইনের আওতায়, বিচারের কাঠগড়ায় দাঁড় করাতে না পারলে পিউদের সিন্ডিকেট আরও বেপরোয়া হয়ে উঠবে। এদের রুখতেই হবে।

লেখক : নির্বাহী সম্পাদক-বাংলাদেশ প্রতিদিন

এই বিভাগের আরও খবর
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস
জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস
এনসিপিসহ দুই দলকে নিবন্ধন দিয়ে প্রজ্ঞাপন
এনসিপিসহ দুই দলকে নিবন্ধন দিয়ে প্রজ্ঞাপন
সশস্ত্র বাহিনী দিবসে নানান কর্মসূচি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসে নানান কর্মসূচি
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
মুশফিকের ১০০তম টেস্ট আজ
মুশফিকের ১০০তম টেস্ট আজ
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বিশ্বব্যাংক প্রতিনিধিদের বৈঠক
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বিশ্বব্যাংক প্রতিনিধিদের বৈঠক
ভোটের আগে কেনা হবে বডি ওর্ন ক্যামেরা
ভোটের আগে কেনা হবে বডি ওর্ন ক্যামেরা
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
সর্বশেষ খবর
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমাদের ফুটবলাররা তরুণদের অনুপ্রেরণা : তারেক রহমান
আমাদের ফুটবলাররা তরুণদের অনুপ্রেরণা : তারেক রহমান

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতকে হারানোয় বাংলাদেশ দলকে মির্জা ফখরুলের অভিনন্দন
ভারতকে হারানোয় বাংলাদেশ দলকে মির্জা ফখরুলের অভিনন্দন

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আগারগাঁওয়ে পার্কিং করা গাড়িতে আগুন
আগারগাঁওয়ে পার্কিং করা গাড়িতে আগুন

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি কমেছে ১৭ শতাংশ, বেশি ক্ষতি ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি কমেছে ১৭ শতাংশ, বেশি ক্ষতি ভারতের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা
দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের আমন্ত্রণে রোনালদো, একই দিনে আসছেন সৌদি যুবরাজ
ট্রাম্পের আমন্ত্রণে রোনালদো, একই দিনে আসছেন সৌদি যুবরাজ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নড়াইলে চোর সন্দেহে যুবককে গাছে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা
নড়াইলে চোর সন্দেহে যুবককে গাছে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা
যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন
জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান
জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন
ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার
ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স
হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ
শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ
বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’
‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স
হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ
২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস
তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন
মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার
কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?
ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?
২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই পিয়ন জাহাঙ্গীরের স্ত্রীর আয়কর নথি জব্দের আদেশ
সেই পিয়ন জাহাঙ্গীরের স্ত্রীর আয়কর নথি জব্দের আদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস
জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়ার সাবেক ডিসির বিরুদ্ধে মামলা
বগুড়ার সাবেক ডিসির বিরুদ্ধে মামলা

নগর জীবন

অভ্যন্তরীণ কোন্দলেই খুন যুবদল নেতা
অভ্যন্তরীণ কোন্দলেই খুন যুবদল নেতা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

ভোটের আগে কেনা হবে বডি ওর্ন ক্যামেরা
ভোটের আগে কেনা হবে বডি ওর্ন ক্যামেরা

প্রথম পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী দিবসে নানান কর্মসূচি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসে নানান কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা