শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২৯ ফেব্রুয়ারি, ২০২০ আপডেট:

অভিযোগের পাহাড় পাপিয়ার বিরুদ্ধে

সাখাওয়াত কাওসার
প্রিন্ট ভার্সন
অভিযোগের পাহাড় পাপিয়ার বিরুদ্ধে

গত বছর সেপ্টেম্বরের শেষের দিকে ব্যবসায়িক কাজে নরসিংদীর বাগদী এলাকায় গিয়েছিলেন তপন তালুকদার টুকু নামে এক ব্যবসায়ী। সঙ্গে ছিলেন আরও তিনজন। সারা দিন কাজ সেরে বিকাল সাড়ে ৪টার দিকে ঢাকায় ফেরার প্রস্তুতি নিয়েছিলেন। চলে এসেছিলেন নরসিংদী রেলওয়ে স্টেশন পর্যন্ত। হঠাৎ একটি ফোন। অন্য প্রান্ত থেকে এক নারীর কণ্ঠ। ব্যবসার প্রস্তাব। লোভ সামলাতে পারেননি তিনি। ফোনে দেওয়া ঠিকানা অনুযায়ী লাভের আশায় ওই সময় তিনি ঢাকায় না এসে চলে যান বাগদীর দোতলা একটি বাড়িতে। গিয়ে দেখেন আগে যে বাড়িটিতে তিনি গিয়েছিলেন তার পাশেই ওই বাড়ি। ড্রইং রুমে বসতেই আসেন এক নারী। পরিচয়ের পর তিনি অন্য রুমে চলে যান। ঠিক ওই সময় টুকুদের কাছে এসে সোফায় বসেন চারজন সুন্দরী নারী। পর্যায়ক্রমে ওই নারীরা তাদের কাছে ঘেঁষার চেষ্টা করেন। কিছু সময় পর সামনে আসেন এক ব্যক্তি। অভিযোগ, টুকুরা ওই নারীদের সঙ্গে খারাপ আচরণ করেছেন। বলা হয়, এগুলো ভিডিও করে রাখা হয়েছে। তাদের কোনোভাবেই যেতে দেওয়া হবে না। পুলিশ আসছে। হতবিহ্বল হয়ে পড়েন টুকুসহ চারজন। একপর্যায়ে তাদের কাছে ১০ লাখ টাকা দাবি করে পাপিয়া গ্যাং। নইলে থানায় শ্লীলতাহানির মামলা। কোনো উপায় না পেয়ে টুকুরা তাদের সঙ্গে থাকা ২০ হাজার টাকা দিয়ে দেন। তবে কয়েক ঘণ্টা পেরিয়ে গেলেও পুলিশ আসেনি। শুরু হয় আমানুষিক নির্যাতন। টানা দুই দিন নির্যাতন শেষে ব্যাংকের মাধ্যমে ২ লাখ ৬০ হাজার টাকা পরিশোধের পর মুক্তি মেলে ভুক্তভোগী টুকুদের। এ তো গেল মাত্র একটি ঘটনা। এই ভুক্তভোগী টুকু অভিযোগ করতেও গিয়েছিলেন রাজধানীর বিমানবন্দর থানায়। তবে থানা কর্তৃপক্ষ ঘটনার স্থান নরসিংদী হওয়ায় ওই অভিযোগ গ্রহণ করেনি। পরামর্শ দিয়েছে নরসিংদীতে যোগাযোগ করতে। এমন অসংখ্য ভুক্তভোগী রয়েছেন যারা যুব মহিলা লীগের সদ্যবহিষ্কৃত নেত্রী শামীমা নূর পাপিয়া গ্যাংয়ের শিকার হয়েছেন। তাদের মৌখিক ও লিখিত অভিযোগের সংখ্যা রীতিমতো পাহাড়সম বলে নিশ্চিত করেছেন সংশ্লিষ্ট সূত্র। এরই মধ্যে তাদের অনেকেই আইন প্রয়োগকারী সংস্থাকে অবহিত করেছেন। তবে তাদের বেশির ভাগই সামাজিক মর্যাদা ক্ষুণ হওয়ার আশঙ্কায় লিখিত অভিযোগ জমা দেননি। গত বৃহস্পতিবার ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের অতিরিক্ত কমিশনার (ডিবি) আবদুল বাতেন এক সংবাদ সম্মেলনে বলেছেন, পাপিয়ার বিরুদ্ধে যে কোনো ভুক্তভোগী অভিযোগ করতে পারেন। অভিযোগ পেলে বিষয়টি খতিয়ে দেখে জড়িত প্রমাণ পেলে পাপিয়া দম্পতির বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে। তদন্তসংশ্লিষ্ট সূত্রে আরও একটি অভিযোগের বিষয়ে জানা গেছে, নরসিংদীতেই গ্রামের বাড়ি এক ব্যবসায়ীর। পরিবার নিয়ে বসবাস করেন রাজধানীর একটি অভিজাত এলাকায়। পাপিয়া তার পূর্বপরিচিত। তখনো তিনি পাপিয়ার অন্য চরিত্র সম্পর্কে অবহিত না থাকায় তার আমন্ত্রণে সরল বিশ্বাসেই গিয়েছিলেন বাগদীর বাসায়। ড্রইং রুমে চলছিল গল্প-আড্ডা। কিছু সময় পর পাপিয়া অন্য কক্ষে যাওয়ার পরই সেখানে আসেন দুই সুন্দরী যুবতী। হঠাৎ করেই চলে যায় বিদ্যুৎ। দুই যুবতী তার কাছে এসে তাকে জোর করে জড়িয়ে ধরেন। জোর করেও ওই ব্যক্তি তাদের সরাতে পারছিলেন না। কিছু সময়ের মধ্যেই বিদ্যুৎ চলে আসায় দেখেন এক ব্যক্তি তাদের ছবি ওঠাচ্ছে। ঘটনাস্থলে আবারও পাপিয়ার আগমন। সঙ্গে তার স্বামী মফিজুর রহমানব চৌধুরী ওরফে মতি সুমন। ইন্টারনেটে ভিডিও ছড়িয়ে দেওয়ার ভয় দেখিয়ে তার কাছ থেকে হাতিয়ে নেন ৫ লাখ টাকা। পরে বিভিন্ন সময় তাকে জিম্মি করে হাতিয়ে নেন বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধা। তদন্তসংশ্লিষ্ট এক কর্মকর্তা বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘পাপিয়ার শিকার এমন অনেকের বিষয়েই আমরা জানতে পেরেছি। আমরা পর্যায়ক্রমে তাদের সঙ্গে কথা বলব। আসলেই কি তারা ব্ল্যাকমেইলিংয়ের শিকার হয়েছেন, নাকি স্বেচ্ছায় পাপিয়ার ডেরায় গিয়েছিলেন।’

জানা গছে, মফিজুর দম্পতির প্রতারণার শিকার ব্যবসায়ী, সাধারণ মানুষ ও অনৈতিক কাজে বাধ্য হওয়া মেয়েরা ‘মুখ খুলতে’ শুরু করেছেন। র‌্যাবের হাতে গ্রেফতারের পর পাপিয়া দম্পতির প্রতারণার শিকার মেয়েরা পাপিয়ার বিরুদ্ধে লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন। কীভাবে তাদের এই পথে এনেছেন পাপিয়া, সবিস্তারে তার বর্ণনা করেছেন।

ব্যবসায়ী টুকুর অভিযোগের বিষয়টি স্বীকার করে গতকাল বিকালে বিমানবন্দর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) বি এম ফরমান আলী বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘ঘটনা শোনার পর পাপিয়া ও তার স্বামীকে টুকুর মুখোমুখি করা হয়েছিল। তারা প্রতারণার বিষয়টি স্বীকার করেছেন। তবে ঘটনা যেখানে ঘটেছে সেই নরসিংদী এলাকায় মামলা করার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে টুকুকে। এ ছাড়া মামলা এখন গোয়েন্দা পুলিশের কাছে। প্রয়োজনে টুকু গোয়েন্দা পুলিশের সঙ্গে যোগাযোগ করতে পারেন।’

এদিকে গতকাল ভুক্তভোগী টুকু বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘ওই দুঃসহ স্মৃতি মনে হলে এখনো শিউরে উঠি। টানা দুই দিন আমি এবং আমার সঙ্গের আরও তিনজনের ওপর চলে স্টিমরোলার। কয়েক দফায় আমি জ্ঞান হারিয়ে ফেলি। জোর করে আমার সঙ্গে ওই মেয়েদের অশ্লীল ভিডিও ধারণ করে পাপিয়া। তার সহযোগী সাব্বিরের নেতৃত্বে চলে নির্যাতন। পাপিয়া ও তার স্বামী আমাকে হুমকি দিয়ে বলেন, এখান থেকে পার পেতে হলে আপনাকে ১০ লাখ টাকা দিতে হবে। নইলে এ ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল করে দেব। ইন্টারনেটে ছড়িয়ে দেব। আপনার নামে মানব পাচারের মামলা দেওয়া হবে। মানসম্মানের ভয়ে আমি তৎক্ষণাৎ ২০ হাজার টাকা দেওয়ার পরও তাদের মন গলেনি। বারবার মারধর করে। বাড়ির ছাদে আটকে রাখে।’ তিনি আরও বলেন, ‘ঘটনার শুরু শুক্রবার। রবিবার দুপুরে সোনালী ব্যাংকের মাধ্যমে ২ লাখ ৬০ হাজার টাকা আনিয়ে দিলে ওইদিন বিকালে তারা আমাদের ছেড়ে দেয়।’

পাপিয়ার নেটওয়ার্কের খোঁজে সিলেটে পুলিশ-গোয়েন্দা : নিজস্ব প্রতিবেদক সিলেট জানান, যুব মহিলা লীগের বহিষ্কৃত নেত্রী শামীমা নূর পাপিয়ার ‘পাপের নেটওয়ার্কের’ খোঁজে নেমেছে সিলেটের পুলিশ ও গোয়েন্দারা। পাপিয়ার অস্ত্র ব্যবসার সঙ্গে সিলেটের কারা জড়িত ছিল তা খুঁজে বের করতে সিলেটজুড়ে কাজ করছে পুলিশ ও গোয়েন্দাদের বিশেষ টিম। গ্রেফতারের পর সিলেটের কানাইঘাট সীমান্ত দিয়ে অস্ত্র এনে ব্যবসার কথাও জানিয়েছিল পাপিয়া। সিলেটের এক বড় ব্যবসায়ীর সঙ্গে তার দহরমমহরম থাকার কথাও জানিয়েছিল তদন্ত সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের কাছে।

গ্রেফতারের পর প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে পাপিয়া জানিয়েছে সে অস্ত্র ব্যবসার সঙ্গেও জড়িত। এ ব্যাপারে সে দিয়েছে চাঞ্চল্যকর নানা তথ্য। তার অপকর্মের অন্যতম সহযোগী রাকিব ও সুমনকে দিয়ে সিলেটের কানাইঘাট সীমান্ত দিয়ে ভারত থেকে অস্ত্র আনাত বলেও জানিয়েছে পাপিয়া। ভারত থেকে আনা অস্ত্রের মধ্যে ছিল রিভলবার, একে-২২ ও কাটা রাইফেল। পরে ওই অস্ত্র পৌঁছে দেওয়া হতো ঢাকার একাধিক ডিলারের কাছে। ডিলারের মাধ্যমেই বিক্রি হতো এই অস্ত্র। অস্ত্র কেনাবেচার পুরো কাজটাই দেখভাল করতেন পাপিয়া নিজেই।

পাপিয়ার কাছ থেকে অস্ত্র ব্যবসার এই তথ্য পাওয়ার পর মাঠে নেমেছে সিলেটের পুলিশ ও গোয়েন্দারা। কানাইঘাটের কোন সীমান্ত দিয়ে কাদের মাধ্যমে পাপিয়ার নেটওয়ার্ক অস্ত্র আনত তার সন্ধানে নেমেছে তারা। এতদিন আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীদের কাছে তথ্য ছিল সিলেটের গোয়াইনঘাট সীমান্ত দিয়ে অস্ত্র আসার। কয়েকবার সফল অপারেশন চালিয়ে কয়েকজন অস্ত্র ব্যবসায়ীকেও ধরেছিল তারা। কিন্তু কানাইঘাট সীমান্ত দিয়ে অস্ত্র আসার তথ্যটি তাদের কাছে একেবারেই নতুন। তাই অস্ত্র ব্যবসার তথ্য উদঘাটনে সীমান্ত এলাকায় বাড়ানো হয়েছে গোয়েন্দা নজরদারি।

এ ছাড়া পাপিয়া জানিয়েছে সিলেটের এক প্রভাবশালী ব্যবসায়ীর সঙ্গে পরিচয়ের সূত্র ধরেই সে অস্ত্র ব্যবসায় জড়িয়েছিল। ওই ব্যবসায়ীরও পরিচয় শনাক্তে কাজ করছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। পাপিয়ার সহযোগী রাকিব ও সুমন সিলেট আসলে কোথায় উঠত, কাদের সঙ্গে সম্পর্ক ছিল এসব তথ্যের সন্ধান বের করতে তৎপরতা চালিয়ে যাচ্ছে পুলিশ ও গোয়েন্দারা। এক্ষেত্রে সিলেটের চিহ্নিত ও পুরনো অস্ত্র ব্যবসায়ী ও চোরাকারবারিদের দিকে বিশেষ নজর রাখছে তারা।

এ ব্যাপারে সিলেট রেঞ্জের ডিআইজি কামরুল আহসান বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘পাপিয়া কানাইঘাট সীমান্ত দিয়ে অস্ত্র আনার যে তথ্য দিয়েছে সেটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কারণ এর আগে কখনো এই সীমান্ত দিয়ে অস্ত্র আসার খবর মিলেনি। পুলিশ গুরুত্ব দিয়ে এ বিষয়টি তদন্ত করছে। সিলেটে পাপিয়ার কোনো নেটওয়ার্ক ছিল কিনা এ বিষয়টি খতিয়ে দেখা হচ্ছে।’

এই বিভাগের আরও খবর
সংসদ ও গণভোট এক দিনে, ইসিকে চিঠি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের
সংসদ ও গণভোট এক দিনে, ইসিকে চিঠি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
নিহতদের পরিবারে মাতম থামছেই না
নিহতদের পরিবারে মাতম থামছেই না
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
৪ উইকেটের অপেক্ষা
৪ উইকেটের অপেক্ষা
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয়
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয়
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
দুই সমঝোতা স্মারক সই
দুই সমঝোতা স্মারক সই
সর্বশেষ খবর
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

এবার ঘরের মাঠে নটিংহ্যামের কাছে বিধ্বস্ত লিভারপুল
এবার ঘরের মাঠে নটিংহ্যামের কাছে বিধ্বস্ত লিভারপুল

১৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

২৩ নভেম্বর : আজকের নামাজের সময়সূচি
২৩ নভেম্বর : আজকের নামাজের সময়সূচি

১৭ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন করে গাজায় আবারও ইসরায়েলি হামলা, নিহত অন্তত ২৪
যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন করে গাজায় আবারও ইসরায়েলি হামলা, নিহত অন্তত ২৪

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান

২৭ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে জামাতে নফল নামাজের আয়োজন
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে জামাতে নফল নামাজের আয়োজন

৩৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

৩৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)

৪৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ক্ষতিগ্রস্ত ভবনগুলোর নিরাপত্তাঝুঁকি খতিয়ে দেখতে তদন্ত কমিটি
ক্ষতিগ্রস্ত ভবনগুলোর নিরাপত্তাঝুঁকি খতিয়ে দেখতে তদন্ত কমিটি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সর্বদা পরকালের জন্য প্রস্তুত থাকার গুরুত্ব
সর্বদা পরকালের জন্য প্রস্তুত থাকার গুরুত্ব

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ফিলিস্তিনে ইসহাক (আ.)-এর স্মৃতি ও সমাধি
ফিলিস্তিনে ইসহাক (আ.)-এর স্মৃতি ও সমাধি

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রবিআহ ইবনে হারিছ (রা.) যেভাবে ইসলাম গ্রহণ করেন
রবিআহ ইবনে হারিছ (রা.) যেভাবে ইসলাম গ্রহণ করেন

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ঘরের মাঠে ম্যানসিটিকে হারাল নিউক্যাসল
ঘরের মাঠে ম্যানসিটিকে হারাল নিউক্যাসল

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুই গোলে পিছিয়ে থেকেও বায়ার্নের গোলবন্যা
দুই গোলে পিছিয়ে থেকেও বায়ার্নের গোলবন্যা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফারহানের ঝড়ো ইনিংসে উড়ে গেল শ্রীলঙ্কা
ফারহানের ঝড়ো ইনিংসে উড়ে গেল শ্রীলঙ্কা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়
কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা
ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ
উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ
বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত
মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা
আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের
টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

১৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

১৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০
ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা

হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা