শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০৭ মার্চ, ২০২০ আপডেট:

ঘুরে দাঁড়ানোর চেষ্টায় বিএনপি

দল ও অঙ্গসংগঠন গোছানোর কাজ এগিয়েছে, স্থানীয় সরকারসহ সব নির্বাচনেই অংশ নেওয়ার সিদ্ধান্ত, বেগম জিয়ার মুক্তি দাবিতে শান্তিপূর্ণ আন্দোলন কর্মসূচি আসছে
মাহমুদ আজহার
প্রিন্ট ভার্সন
ঘুরে দাঁড়ানোর চেষ্টায় বিএনপি

একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে পরাজয়ের পর আবার ঘুরে দাঁড়ানোর চেষ্টা করছে বিএনপি। দল ও অঙ্গসংগঠনগুলো গোছানোর কার্যক্রম অনেক দূর এগিয়েছে। ইতিবাচক ধারায় চলছে দলের সামগ্রিক কার্যক্রম। স্থানীয় সরকারসহ সব নির্বাচনেই অংশ নিচ্ছে বিএনপি। ভবিষ্যতেও অংশ নেবে তারা। দলটির শীর্ষ নেতৃত্বের আশা, শিগগিরই দলের প্রধান বেগম খালেদা জিয়া কারামুক্তি লাভ করবেন। এরপর তিনি শারীরিকভাবে সুস্থ হয়ে দলের কাউন্সিলের ডাক দেবেন। লন্ডনে অবস্থান নেওয়া বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান নিয়মিতই বিএনপি ও অঙ্গসংগঠনের নেতা-কর্মীদের সঙ্গে যোগাযোগ করছেন। জেলা বিএনপির কমিটি ছাড়াও অঙ্গসংগঠনের কমিটিগুলোর পুনর্গঠনও অনেক দূর এগিয়েছে। বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, স্থায়ী কমিটি, ভাইস চেয়ারম্যান, যুগ্ম মহাসচিব ও সাংগঠনিক পর্যায়ের নেতাদের সমন্বয়ে দলের সাংগঠনিক কার্যক্রমও এগিয়ে চলছে। তৃণমূলকে উজ্জীবিত করতে মাঠপর্যায়ে সফর করার চিন্তাভাবনাও চলছে বিএনপিতে।

এ প্রসঙ্গে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘আমরা বিগত নির্বাচনের আগে ও পরে মামলা, জুলুম নির্যাতনসহ নানামুখী সংকট কাটিয়ে উঠে ঘুরে দাঁড়ানোর চেষ্টা করছি। আমরা ইতিবাচক ধারার রাজনীতি করছি। এখন বিএনপি ও অঙ্গসংগঠনগুলোর গোছানোর প্রক্রিয়া চলছে। এরই মধ্যে বিএনপির অধিকাংশ জেলায় কমিটি গঠন করা হয়েছে। খুব শিগগিরই আমরা দল গুছিয়ে আমাদের চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তির জন্য দুর্বার আন্দোলন গড়ে তুলব। বেগম জিয়ার মুক্তি ও গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারই আমাদের সামনে সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ।’ বিএনপির নীতিনির্ধারকরা জানান, যত প্রতিকূল পরিস্থিতিরই সৃষ্টি হোক না কেন, আগামীতে সব নির্বাচনেই বিএনপি অংশ নেবে। অতীতে একাধিকবার নির্বাচন বর্জন করাকে ভুল সিদ্ধান্ত ছিল বলেও মেনে নেন তারা। নেতারা বলছেন, বিএনপি একটি উদারপন্থি গণতান্ত্রিক দল। বিএনপি রাষ্ট্র ক্ষমতায় যেতে চায় গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায়। আর গণতন্ত্রের সবচেয়ে বড় দিক হলো নির্বাচন। ভোট বর্জন করলে বিকল্প কিছু থাকে না। কিন্তু ভোটে অংশ নিলে জয় পরাজয় যাই হোক এ নিয়ে আলোচনা বা ইস্যু তৈরি করার সুযোগ থাকে। বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান থেকে শুরু করে সিনিয়র সব নেতাই এ ব্যাপারে একমত বলে জানা গেছে। এ দিকে বিএনপির সিনিয়র নেতারা জানান, বেগম জিয়ার মুক্তির জন্য আইনি লড়াইয়ে আর তারা ভরসা পাচ্ছেন না। তাই এখন রাজপথের আন্দোলন কর্মসূচির দিকে যাওয়ার নীতিগত সিদ্ধান্ত নিয়েছেন তারা। তবে আন্দোলন কর্মসূচিতে যাওয়ার আগেই দলকে গুছিয়ে ফেলতে চায় হাইকমান্ড। আগামী তিন মাসের মধ্যেই দল গোছানোর প্রক্রিয়া সম্পন্ন করার কথাও বলছেন দায়িত্বশীল নেতারা। বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদ বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, বেগম জিয়াকে মুক্ত করা আমাদের সামনে সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ। আমরা আইনি প্রক্রিয়ার সঙ্গে রাজপথে আন্দোলনের প্রস্তুতিও নিচ্ছি। এর আগেই আমরা দল ও অঙ্গসংগঠনগুলো গুছিয়ে ফেলতে চাই। আশা করছি, খুব শিগগিরই পুনর্গঠন প্রক্রিয়া শেষ হবে। এরপরই আমাদের রাজপথের কঠোর আন্দোলন কর্মসূচি আসবে। তবে এগুলো হবে ধাপে ধাপে।

দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয় সূত্র জানায়, দ্রুততম সময়ের মধ্যে অঙ্গসহযোগী সংগঠনগুলোর পূর্ণাঙ্গ কমিটি নির্দেশনা দিয়েছে বিএনপির হাইকমান্ড। লন্ডন থেকে দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের পাশাপাশি কারাগারে থাকা দলের প্রধান বেগম খালেদা জিয়াও সংশ্লিষ্টদের মাধ্যমে এ বার্তা দিয়েছেন। তাদের নির্দেশনায় অঙ্গসংগঠনের কমিটি গঠনের কাজ শুরু হয়েছে। এ দিকে দু-একটি ছাড়া প্রায় সব অঙ্গসহযোগী সংগঠনগুলোর কর্মকান্ডে ক্ষুব্ধ দলের নীতিনির্ধারকরা। বিশেষ করে সদ্য সমাপ্ত ঢাকার দুই সিটি ভোটে দু-একটি অঙ্গসংগঠন ছাড়া বাকিদের ভূমিকায় হতাশ বিএনপি। তাই কমিটি ঢেলে সাজানোর নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। আগামী দুই মাসের মধ্যেই সব অঙ্গসহযোগী সংগঠনের কমিটি গঠনে অলিখিত আলটিমেটাম দেওয়া হয়েছে। জাতীয়তাবাদী যুবদলের নির্বাহী কমিটি মেয়াদোত্তীর্ণ হওয়ার এক মাস পর সম্প্রতি আবারও ১১৪ সদস্যের আংশিক কমিটি ঘোষণা করা হয়। এর আগে ২০১৭ সালেও আংশিক কমিটি ঘোষণা করা হয়। শিগগিরই জাতীয়তাবাদী স্বেচ্ছাসেবক দলের পূর্ণাঙ্গ কমিটি ঘোষণার কথা। আগামী দুই মাসের মধ্যেই কৃষক দলের কাউন্সিলের মাধ্যমে পূর্ণাঙ্গ কমিটি গঠনের কথা জানিয়েছেন সংগঠনটির আহ্বায়ক ও বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু। জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের ৬০ সদস্যের কেন্দ্রীয় কমিটি ঘোষণা হয়েছে। বাকি ৪১ সদস্যের কমিটিও খুব দ্রুত ঘোষণা করতে সংশ্লিষ্টদের নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। আহ্বায়ক কমিটি হওয়া তাঁতী দল, মৎস্যজীবী দল, ওলামা দলসহ অন্য অঙ্গসংগঠনগুলোও দ্রুত সময়ের মধ্যেই পূর্ণাঙ্গ কমিটি গঠনের কঠোর বার্তা দেওয়া হয়েছে। তৃণমূলের নেতা-কর্মীরা বিএনপির হাইকমান্ডের কাছে দাবি করেছেন, ছাত্রদলের মতো সামনে বিএনপিসহ সব অঙ্গসংগঠনের কমিটিই যেন কাউন্সিলের মাধ্যমে নির্বাচিত হয়। যুবদল ও স্বেচ্ছাসেবক দলের আংশিক কমিটি যেহেতু আগেই ঘোষণা হয়েছে, তাই এদের দিয়েই আপাতত পূর্ণাঙ্গ কমিটি গঠন করা হচ্ছে। তবে তাদের মেয়াদ বেশি দিন থাকবে না। পরবর্তী এই দুই সংগঠনের কমিটি হবে কাউন্সিলে নির্বাচনের মাধ্যমে। বিএনপির এক ভাইস চেয়ারম্যান জানান, তারা যখন তৃণমূল সফরে যান তখন নেতা-কর্মীদের একটাই বক্তব্য যে, আপনারা কেন্দ্র থেকে চাপিয়ে দেওয়া কমিটি দেবেন না। কাউন্সিলে ভোটের মাধ্যমে নির্বাচিত কমিটি দেবেন। গত বছরের ১৮ সেপ্টেম্বর রাতে কাউন্সিলরদের প্রত্যক্ষ ভোটে বিএনপির সহযোগী সংগঠন জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের নতুন সভাপতি নির্বাচিত হয়েছেন ফজলুর রহমান খোকন এবং সাধারণ সম্পাদক হন ইকবাল হোসেন শ্যামল। এরপর ৬০ সদস্যের আংশিক কমিটি ঘোষণা করা হয়। বাকি ৪১ সদস্যের কমিটি ঘোষণা হবে শিগগিরই। ছাত্রদলের পূর্ণাঙ্গ কমিটি হবে ১০১ সদস্যের। এর আগে ছাত্রদলের রাজিব-আকরামের ‘ঢাউস’ কমিটি ছিল। দলের হাইকমান্ড এতে ক্ষুব্ধ হয়। সেখানে কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটি ছিল ৭৩৬ সদস্যের। যুবদল সূত্রে জানা যায়, কয়েক দফা আলটিমেটাম দেওয়ার পর যুবদল পাঁচ সদস্য থেকে ১১৪ সদস্যের আংশিক কমিটি ঘোষণা করেছে। যে কমিটি ঘোষণা করা হয়েছে, তাতে সাবেক ছাত্রনেতারা খুব একটা ঠাঁই পাননি। যুবদলের সাবেক কিছু নেতার পাশাপাশি ব্যবসায়ী একটি শ্রেণির ঠাঁই মিলেছে যুবদলে। তবে যুবদলের দায়িত্বপ্রাপ্ত নেতারা বলছেন, তারা একটি খসড়া কমিটি লন্ডনে পাঠিয়েছেন। সেটা কাটছাঁট হয়ে ১১৪ সদস্যের নতুন কমিটি ঘোষণা করা হয়। বাকি কমিটিও শিগগিরই ঘোষণা করা হবে। স্বেচ্ছাসেবক দল সূত্রে জানা যায়, আংশিক কমিটি দিয়ে মেয়াদ অনেক আগেই শেষ হয়েছে স্বেচ্ছাসেবক দলের। সংগঠনটির দায়িত্বপ্রাপ্ত নেতারা বলছেন, তারা একটি খসড়া পূর্ণাঙ্গ কমিটির তালিকা অনেক আগেই লন্ডনে পাঠিয়েছেন। এখনো তা অনুমোদন হয়নি। তবে শিগগিরই স্বেচ্ছাসেবক দলের পূর্ণাঙ্গ কমিটির আশাবাদ ব্যক্ত করেছেন নেতারা। তাদের মতে, যুবদলের কমিটি হয়েছে। এবার স্বেচ্ছাসেবক দলের কমিটিরও ঘোষণা আসবে। এ প্রসঙ্গে স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি শফিউল বারী বাবু ও সাধারণ সম্পাদক আবদুল কাদের ভূঁইয়া জুয়েল বাংলাদেশ প্রতিদিনকে জানান, নানাবিধ কারণে যথাসময়ে পূর্ণাঙ্গ কমিটি গঠন করা সম্ভব হয়নি। এর মধ্যে যুবদলের কমিটি হয়েছে। আমরা আশা করছি, দ্রুত সময়ের মধ্যেই স্বেচ্ছাসেবক দলের পূর্ণাঙ্গ কমিটি ঘোষণা হবে।

এই বিভাগের আরও খবর
সংসদ ও গণভোট এক দিনে, ইসিকে চিঠি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের
সংসদ ও গণভোট এক দিনে, ইসিকে চিঠি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
নিহতদের পরিবারে মাতম থামছেই না
নিহতদের পরিবারে মাতম থামছেই না
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
৪ উইকেটের অপেক্ষা
৪ উইকেটের অপেক্ষা
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয়
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয়
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
দুই সমঝোতা স্মারক সই
দুই সমঝোতা স্মারক সই
সর্বশেষ খবর
ভিকারুননিসায় রবিবারের সব পরীক্ষা স্থগিত
ভিকারুননিসায় রবিবারের সব পরীক্ষা স্থগিত

এই মাত্র | ক্যাম্পাস

বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে প্লট জালিয়াতির মামলায় যুক্তিতর্ক উপস্থাপন আজ
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে প্লট জালিয়াতির মামলায় যুক্তিতর্ক উপস্থাপন আজ

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টিভিতে আজকের কোন খেলা কোথায় দেখবেন
টিভিতে আজকের কোন খেলা কোথায় দেখবেন

১৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

২৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

টেলিকম খাত পুনর্গঠনে গেজেট প্রকাশ, মধ্যস্বত্বভোগী লাইসেন্স বাতিল
টেলিকম খাত পুনর্গঠনে গেজেট প্রকাশ, মধ্যস্বত্বভোগী লাইসেন্স বাতিল

৩০ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?
আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?

৪২ মিনিট আগে | নগর জীবন

পেরুর সাবেক প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা
পেরুর সাবেক প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা

৪৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পঞ্চগড়ে তাপমাত্রা নামল ১২ ডিগ্রিতে
পঞ্চগড়ে তাপমাত্রা নামল ১২ ডিগ্রিতে

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার ঘরের মাঠে নটিংহ্যামের কাছে বিধ্বস্ত লিভারপুল
এবার ঘরের মাঠে নটিংহ্যামের কাছে বিধ্বস্ত লিভারপুল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২৩ নভেম্বর : আজকের নামাজের সময়সূচি
২৩ নভেম্বর : আজকের নামাজের সময়সূচি

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন করে গাজায় আবারও ইসরায়েলি হামলা, নিহত অন্তত ২৪
যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন করে গাজায় আবারও ইসরায়েলি হামলা, নিহত অন্তত ২৪

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে জামাতে নফল নামাজের আয়োজন
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে জামাতে নফল নামাজের আয়োজন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্ষতিগ্রস্ত ভবনগুলোর নিরাপত্তাঝুঁকি খতিয়ে দেখতে তদন্ত কমিটি
ক্ষতিগ্রস্ত ভবনগুলোর নিরাপত্তাঝুঁকি খতিয়ে দেখতে তদন্ত কমিটি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সর্বদা পরকালের জন্য প্রস্তুত থাকার গুরুত্ব
সর্বদা পরকালের জন্য প্রস্তুত থাকার গুরুত্ব

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ফিলিস্তিনে ইসহাক (আ.)-এর স্মৃতি ও সমাধি
ফিলিস্তিনে ইসহাক (আ.)-এর স্মৃতি ও সমাধি

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রবিআহ ইবনে হারিছ (রা.) যেভাবে ইসলাম গ্রহণ করেন
রবিআহ ইবনে হারিছ (রা.) যেভাবে ইসলাম গ্রহণ করেন

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ঘরের মাঠে ম্যানসিটিকে হারাল নিউক্যাসল
ঘরের মাঠে ম্যানসিটিকে হারাল নিউক্যাসল

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুই গোলে পিছিয়ে থেকেও বায়ার্নের গোলবন্যা
দুই গোলে পিছিয়ে থেকেও বায়ার্নের গোলবন্যা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফারহানের ঝড়ো ইনিংসে উড়ে গেল শ্রীলঙ্কা
ফারহানের ঝড়ো ইনিংসে উড়ে গেল শ্রীলঙ্কা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়
কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

১৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

১৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০
ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা