শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৯ মার্চ, ২০২০ আপডেট:

হাসপাতালে ডাক্তার নেই

সাধারণ রোগীরা সেবা না পেয়ে ফিরে যাচ্ছেন, এখনো পিপিই মূল সংকট সারা দেশে
মাহবুব মমতাজী ও জয়শ্রী ভাদুড়ী
প্রিন্ট ভার্সন
হাসপাতালে ডাক্তার নেই

করোনার ভয়ে বিভিন্ন বেসরকারি হাসপাতালে রোগী দেখা বন্ধ করে দিয়েছেন ডাক্তাররা। এ পরিস্থিতিতে চরম ভোগান্তিতে পড়েছেন অন্যান্য রোগী। তারা চিকিৎসা না পেয়ে ফিরে যাচ্ছেন বাড়িতে। এদিকে সার্জিক্যাল মাস্ক চেয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে লিখেছেন ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের এক চিকিৎসক। এ ছাড়া ব্যক্তিগত সুরক্ষা সরঞ্জাম (পিপিই) না পাওয়ায় সেবা দিতে আতঙ্কে থাকছেন চিকিৎসকরা। তারা পিপিই না পেলেও দেশের বিভিন্ন জেলা, উপজেলা প্রশাসনের কর্মকর্তা, সরকারি-বেসরকারি ব্যাংকের কর্মকর্তাদের পিপিই পরে ফটোসেশনের হিড়িক পড়ে গেছে।

সরেজমিন বেসরকারি হাসপাতাল : বেসরকারি হাসপাতালগুলোর মধ্যে সালাউদ্দিন স্পেশালাইজড হাসপাতাল অন্যতম। গতকাল বেলা সোয়া ৩টায় টিকাটুলী হাটখোলা রোডে এ হাসপাতালে চোখের ডাক্তার দেখাতে যান ওয়াদুদ মিয়া (৫৫) নামে এক ব্যক্তি। রিসিপশনে সিরিয়াল দিতে গেলে ডাক্তার নাই বলে তাকে জানানো হয়। সে সময় ওই নারী জানান, ডাক্তার দেখাতে সিরিয়াল নেওয়া শুরু হবে ৪ এপ্রিলের পর। আর চোখের ডাক্তার দেখানোর জন্য ওই ব্যক্তিকে ১ এপ্রিল তাদের সঙ্গে যোগাযোগ করতে বলা হয়।

খোঁজ নিয়ে জানা যায়, গত সোমবার থেকেই এ হাসপাতালে ব্যক্তিগতভাবে রোগী দেখা বন্ধ করে দেন ডাক্তাররা। অথচ নিয়মিতভাবে শিডিউলভেদে অন্তত ৭০ জন ডাক্তার রোগী দেখতেন এখানে। এদের মধ্যে ছিলেন- মেডিসিন বিভাগের তিনজন, হৃদরোগ বিভাগের তিনজন, নিউরো মেডিসিন বিভাগের দুজন, মেডিসিন ও লিভার বিভাগের চারজন, কিডনি রোগ বিভাগের একজন, ডায়াবেটিস ও হরমোন বিভাগের একজন, শিশুরোগ বিভাগের সাতজন, অনকোলজি বিভাগের একজন, বক্ষ ব্যাধি বিভাগের দুজন, চর্ম ও যৌন রোগ বিভাগের তিনজন, মানসিক ও ¯œায়ুরোগ বিভাগের একজন, সার্জারি বিভাগের দুজন, ইউরোলজি বিভাগের একজন, শিশু সার্জারি বিভাগের একজন, অর্থোপেডিকস বিভাগের তিনজন, নিউরো সার্জারি বিভাগের একজন, নাক, কান ও গলা বিভাগের তিনজন, গাইনি ও প্রসূতি বিদ্যা বিভাগের আটজন, চক্ষু বিভাগের নয়জন, দন্ত রোগ বিভাগের তিনজন, ফিজিক্যাল মেডিসিন বিভাগের একজন, প্যাথোলজি বিভাগের দুজন, রেডিওলজি ও ইমেজিং বিভাগের একজন, আল্ট্রাসনোগ্রাফি বিভাগের পাঁচজন, ফিজিওথেরাপি বিভাগের একজন এবং নিউট্রিশন বিভাগের একজন ডাক্তার। নাম প্রকাশ্যে অনিচ্ছুক এক কর্মচারী এ প্রতিবেদককে জানান, যেসব ডাক্তার এখানে প্রতিদিন রোগী দেখতেন তারা এখন করোনার ভয়ে বাসাতেই অবস্থান করছেন। এ বিষয়ে জানতে চাইলে হাসপাতালের অ্যাসিস্ট্যান্ট ম্যানেজার শাহ মো. মুহিউদ্দিন আজাদ বলেন, আমাদের রোগী দেখা বন্ধ নেই। রোগী আসলে আমরা ডাক্তার দেখানোর ব্যবস্থা করি। তবে জ্বর, সর্দি আর কাশি নিয়ে কেউ এলে তাদের ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে কিংবা মহাখালীতে পাঠিয়ে দিই। এখন সারা দিনে জরুরি রোগী মাত্র ৫-৭ জন আসেন।

শুধু এই হাসপাতালেই নয়, পুরান ঢাকার দয়াগঞ্জ মোড়ে অবস্থিত ল্যাবএইড ডায়াগনস্টিক সেন্টার ও হাসপাতালেও দেখা গেছে একই চিত্র। গুলশানের শাহাবুদ্দিন মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে দেখা যায়, এখানেও ডাক্তাররা রোগী দেখা কমিয়ে দিয়েছেন। ৩-৪ জন ডাক্তার আসেন এক দিন পর পর। করোনাভাইরাস আক্রান্ত রোগীদের সেবা দিতে গিয়ে আক্রান্ত হচ্ছেন চিকিৎসকরা। এর মধ্যেই দেশে দুজন চিকিৎসক করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন। পর্যাপ্ত ব্যক্তিগত সুরক্ষা সরঞ্জাম (পিপিই) না থাকায় আক্রান্ত হচ্ছেন চিকিৎসকরা। তাই জ্বর, সর্দি, কাশির রোগী এলে চিকিৎসা দিতে ভয়ে পাচ্ছেন চিকিৎসকরা।

স্বাস্থ্য অধিদফতর সূত্রে জানা যায়, এ পর্যন্ত অধিদফতরে পিপিই এসেছে ৩ লাখ ৫০ হাজার। এর মধ্যে বিতরণ করা হয়েছে ২ লাখ ৮৫ হাজার। মজুদ রয়েছে ৬৫ হাজার। আরও এক লাখ পিপিই খুব শিগগিরই স্বাস্থ্য অধিদফতরে পৌঁছাবে বলে জানা গেছে। কিন্তু রাজধানীসহ দেশের জেলা-উপজেলার হাসপাতালগুলোতে পর্যাপ্ত পিপিই পাচ্ছেন না চিকিৎসকরা। অনেক জেলার হাসপাতালে এখনো পিপিই পৌঁছায়নি। অথচ পিপিই পরে ছবি তুলে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে দিতে দেখা গেছে উপজেলা প্রশাসনের কর্মকর্তাদের। সরকারি-বেসরকারি বিভিন্ন ব্যাংকের কর্মকর্তাদের পিপিই পরে ছবি তুলে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে দিতে দেখা গেছে। অথচ পিপিই কার জন্য প্রয়োজন এ বিষয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার নির্দেশনা রয়েছে। গত ১৫ মার্চ বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা এবং জাতীয় রোগতত্ত্ব, রোগ নিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা প্রতিষ্ঠানের (আইইডিসিআর) সহযোগিতায় ‘করোনাভাইরাস নিয়ন্ত্রণের লক্ষ্যে ব্যক্তিগত সুরক্ষা উপকরণের (পিপিই) যুক্তিসঙ্গত ব্যবহার’-এই মর্মে একটি নির্দেশনা প্রচার করে স্বাস্থ্য অধিদফতর। ওই নির্দেশনায় বলা হয়, বিশ্বব্যাপী পিপিই তথা স্বাস্থ্যসেবাদাতাদের ব্যক্তিগত সুরক্ষা সরঞ্জামে ঘাটতি রয়েছে এবং এই পরিস্থিতিতে জরুরি ভিত্তিতে দেশের স্বাস্থ্যসেবাদাতাসহ সংশ্লিষ্ট সবার নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে সঠিক নিয়মে যৌক্তিকভাবে সামগ্রীগুলো ব্যবহার করতে হবে। অথচ সরকারি কর্মকর্তারাই এই নির্দেশনা মানছেন না।

সোনারগাঁ উপজেলা প্রশাসন, সিলেটের কোম্পানীগঞ্জ উপজেলা প্রশাসনের কর্মকর্তাদের পিপিই পরে ফটোসেশনের ছবি এখন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভাইরাল। প্রশাসনের কর্মকর্তাদের পিপিই পরে এমন ফটোসেশনের যৌক্তিকতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে।

বাংলাদেশ মেডিকেল অ্যাসোসিয়েশন (বিএমএ) সভাপতি ডা. মোস্তফা জালাল মহিউদ্দিন বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, জেলা প্রশাসক, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাদের পিপিই কেন প্রয়োজন? যারা সরাসরি করোনাভাইরাস আক্রান্ত রোগীদের সেবা দেবে সেসব চিকিৎসক, নার্স, আয়া, ওয়ার্ডবয়কে সুরক্ষার জন্য পিপিই দিতে হবে। এটা কোনো ফটোসেশনের সামগ্রী নয়। স্বাস্থ্য অধিদফতর থেকে হাসপাতালগুলোতে প্রয়োজন অনুযায়ী পিপিই সরবরাহের চেষ্টা চলছে। কিন্তু এই জরুরি সামগ্রীর যথেচ্ছ ব্যবহার হলে স্বাস্থ্যসেবা কর্মীরা ঝুঁকিতে পড়বেন।

মাস্ক চেয়ে চিকিৎসকের স্ট্যাটাস : ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের চিকিৎসক বিমল কুমার সাহা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে লিখেছেন, ‘আমি একজন চিকিৎসক। ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে কর্মরত আছি। আমার কিছু সার্জিক্যাল মাস্ক দরকার। প্লিজ হেল্প করেন।’

গতকাল বেলা ২টা ৪৯ মিনিটে ‘ময়মনসিংহ হেল্পলাইন’ নামের একটি ফেসবুক গ্রুপে নিজের মোবাইল নম্বর দিয়ে এমন পোস্ট দেন এই চিকিৎসক। তিনি সার্জারি বিভাগের মেডিকেল অফিসার। চিকিৎসকের দেওয়া এমন পোস্ট মাত্র এক ঘণ্টার মধ্যেই ভাইরাল হয়ে যায়। অনেকেই এমন স্ট্যাটাসে চিকিৎসকের অসহায়ত্বের সঙ্গে একমত প্রকাশ করেন। আবার অনেকেই সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দেন।

এই বিভাগের আরও খবর
জুলাইবিরোধী ৩০ শিক্ষক-কর্মকর্তা বরখাস্ত
জুলাইবিরোধী ৩০ শিক্ষক-কর্মকর্তা বরখাস্ত
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি
টাকা দিয়ে মিছিল করাচ্ছে আওয়ামী লীগ
টাকা দিয়ে মিছিল করাচ্ছে আওয়ামী লীগ
অস্থিরতার আশঙ্কা পোশাক খাতে
অস্থিরতার আশঙ্কা পোশাক খাতে
সংকোচনমুখী মুদ্রানীতি বিপর্যয়ে বেসরকারি খাত
সংকোচনমুখী মুদ্রানীতি বিপর্যয়ে বেসরকারি খাত
সরকার অনেক কিছু জোর করে গেলাচ্ছে
সরকার অনেক কিছু জোর করে গেলাচ্ছে
এ ধরনের আচরণ অপ্রত্যাশিত
এ ধরনের আচরণ অপ্রত্যাশিত
ডিসেম্বরের প্রথম ভাগে নির্বাচনের তফসিল
ডিসেম্বরের প্রথম ভাগে নির্বাচনের তফসিল
আত্মনির্ভরশীল বাংলাদেশ গড়ে তোলা সম্ভব
আত্মনির্ভরশীল বাংলাদেশ গড়ে তোলা সম্ভব
সরকারকে নিরপেক্ষ ভূমিকা পালন করতে হবে
সরকারকে নিরপেক্ষ ভূমিকা পালন করতে হবে
নির্বাচন ১৫ ফেব্রুয়ারির আগেই হবে
নির্বাচন ১৫ ফেব্রুয়ারির আগেই হবে
বাসার ছাদে আওয়ামী লীগ নেতা খুন
বাসার ছাদে আওয়ামী লীগ নেতা খুন
সর্বশেষ খবর
সূর্যের কাছাকাছি এসে এই ধূমকেতুর উজ্জ্বলতা বেড়েছে কয়েকগুণ
সূর্যের কাছাকাছি এসে এই ধূমকেতুর উজ্জ্বলতা বেড়েছে কয়েকগুণ

৮ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে তিন বাহিনী প্রধানের সাক্ষাৎ, নির্বাচন প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে তিন বাহিনী প্রধানের সাক্ষাৎ, নির্বাচন প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

গাজীপুরে রেস্তোরাঁয় আগুন
গাজীপুরে রেস্তোরাঁয় আগুন

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জাকেরকে নিয়ে মুখ খুললেন ফাহিম, জানালেন ব্যর্থতার কারণ
জাকেরকে নিয়ে মুখ খুললেন ফাহিম, জানালেন ব্যর্থতার কারণ

২২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

স্বর্ণের দাম বেড়েছে
স্বর্ণের দাম বেড়েছে

২৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

টানা ডেস্কে কাজ করলে হাতব্যথা? জেনে নিন সহজ সমাধান
টানা ডেস্কে কাজ করলে হাতব্যথা? জেনে নিন সহজ সমাধান

২৪ মিনিট আগে | জীবন ধারা

আগামী নির্বাচনের বড় শক্তি তরুণ সমাজ : ইসরাফিল খসরু
আগামী নির্বাচনের বড় শক্তি তরুণ সমাজ : ইসরাফিল খসরু

২৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে ইসলামী আন্দোলনের নেতা গ্রেফতার, মুক্তির দাবিতে থানার সামনে বিক্ষোভ
চট্টগ্রামে ইসলামী আন্দোলনের নেতা গ্রেফতার, মুক্তির দাবিতে থানার সামনে বিক্ষোভ

৩৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সিলেটে আওয়ামী লীগ নেতা খুনের ঘটনায় ছেলে আটক
সিলেটে আওয়ামী লীগ নেতা খুনের ঘটনায় ছেলে আটক

৪০ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

বগুড়ায় জমি নিয়ে বিরোধে হামলা, স্বামী-স্ত্রী আহত
বগুড়ায় জমি নিয়ে বিরোধে হামলা, স্বামী-স্ত্রী আহত

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পুতিন আনলেন নতুন পারমাণবিক টর্পেডো ‘পসাইডন’, আতঙ্কে ইউরোপ
পুতিন আনলেন নতুন পারমাণবিক টর্পেডো ‘পসাইডন’, আতঙ্কে ইউরোপ

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ল্যুভরের পর এবার ফ্রান্সে সোনার কারখানায় দুঃসাহসিক চুরি
ল্যুভরের পর এবার ফ্রান্সে সোনার কারখানায় দুঃসাহসিক চুরি

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিশুকে ধর্ষণচেষ্টার অভিযোগে বৃদ্ধ গ্রেপ্তার
শিশুকে ধর্ষণচেষ্টার অভিযোগে বৃদ্ধ গ্রেপ্তার

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শান্তই থাকছেন টেস্ট অধিনায়ক
শান্তই থাকছেন টেস্ট অধিনায়ক

৫৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ
সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ

৫৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘তারেক রহমান ঘোষিত ৩১ দফাই আধুনিক বাংলাদেশ বিনির্মাণের রূপরেখা’
‘তারেক রহমান ঘোষিত ৩১ দফাই আধুনিক বাংলাদেশ বিনির্মাণের রূপরেখা’

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাজধানীতে ৬ ঘণ্টায় ৩২ মিলিমিটার বৃষ্টি
রাজধানীতে ৬ ঘণ্টায় ৩২ মিলিমিটার বৃষ্টি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মিডিয়া ও তৃণমূলের সঙ্গে সম্পর্ক বাড়াতে বিএনপির ৭ টিম গঠন
মিডিয়া ও তৃণমূলের সঙ্গে সম্পর্ক বাড়াতে বিএনপির ৭ টিম গঠন

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বগুড়ায় সাংবাদিকদের মানববন্ধন
বগুড়ায় সাংবাদিকদের মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অবৈধ অনুপ্রবেশের দায়ে ভারতে গ্রেফতার ৪৫ বাংলাদেশি
অবৈধ অনুপ্রবেশের দায়ে ভারতে গ্রেফতার ৪৫ বাংলাদেশি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ধানের শীষের প্রার্থীদের বিজয়ী করতে নির্বাচনী প্রচারণায় ঝাঁপিয়ে পড়তে হবে’
‘ধানের শীষের প্রার্থীদের বিজয়ী করতে নির্বাচনী প্রচারণায় ঝাঁপিয়ে পড়তে হবে’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে সোনারগাঁয়ে নারীদের উঠান বৈঠক
বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে সোনারগাঁয়ে নারীদের উঠান বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় গাঁজাসহ গ্রেফতার ২
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় গাঁজাসহ গ্রেফতার ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হোটেলে রুম না পেয়ে থাকতে চাইলেন মান্নাতে, ভক্তকে শাহরুখের জবাব
হোটেলে রুম না পেয়ে থাকতে চাইলেন মান্নাতে, ভক্তকে শাহরুখের জবাব

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এমআরআই করতে হবে সোহান-শরিফুলের
এমআরআই করতে হবে সোহান-শরিফুলের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাবিতে বর্ণাঢ্য আয়োজনে নবীনবরণ অনুষ্ঠিত
জাবিতে বর্ণাঢ্য আয়োজনে নবীনবরণ অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিশ্বকাপ জিতলে কত টাকা পাবেন ভারতের মেয়েরা
বিশ্বকাপ জিতলে কত টাকা পাবেন ভারতের মেয়েরা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকায় জলাবদ্ধতা, যান চলাচলে ধীরগতি
ঢাকায় জলাবদ্ধতা, যান চলাচলে ধীরগতি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বড় ভাইয়ের হাতে ছোট ভাই খুন
বড় ভাইয়ের হাতে ছোট ভাই খুন

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
সুদানে রাস্তায় শত শত লাশ, কবর দেওয়ার কেউ নেই
সুদানে রাস্তায় শত শত লাশ, কবর দেওয়ার কেউ নেই

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন বাংলাদেশ-নেপাল- শ্রীলঙ্কায় সরকার পতন, যা বললেন অজিত দোভাল
কেন বাংলাদেশ-নেপাল- শ্রীলঙ্কায় সরকার পতন, যা বললেন অজিত দোভাল

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুরি বা নকল ফোন আর চলবে না দেশের নেটওয়ার্কে
চুরি বা নকল ফোন আর চলবে না দেশের নেটওয়ার্কে

২৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আজ থেকে বন্ধ হচ্ছে অর্ধকোটি মোবাইল সিম
আজ থেকে বন্ধ হচ্ছে অর্ধকোটি মোবাইল সিম

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফুলকোর্ট সভা ডেকেছেন প্রধান বিচারপতি
ফুলকোর্ট সভা ডেকেছেন প্রধান বিচারপতি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মার্কিন আগ্রাসন ঠেকাতে রাশিয়া–চীন–ইরানের দ্বারে মাদুরো
মার্কিন আগ্রাসন ঠেকাতে রাশিয়া–চীন–ইরানের দ্বারে মাদুরো

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুদানে তিন দিনে দেড় হাজার মানুষকে হত্যা
সুদানে তিন দিনে দেড় হাজার মানুষকে হত্যা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনি বন্দিকে নির্যাতনের ভিডিও ফাঁস, শীর্ষ ইসরায়েলি জেনারেলের পদত্যাগ
ফিলিস্তিনি বন্দিকে নির্যাতনের ভিডিও ফাঁস, শীর্ষ ইসরায়েলি জেনারেলের পদত্যাগ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজকের স্বর্ণের বাজারদর
আজকের স্বর্ণের বাজারদর

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দ্বার খুললেও সেন্টমার্টিন যায়নি পর্যটকবাহী জাহাজ, হতাশ পর্যটকরা
দ্বার খুললেও সেন্টমার্টিন যায়নি পর্যটকবাহী জাহাজ, হতাশ পর্যটকরা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৯৮ শতাংশ ভোটে তানজানিয়ার প্রেসিডেন্ট সামিয়া হাসান
৯৮ শতাংশ ভোটে তানজানিয়ার প্রেসিডেন্ট সামিয়া হাসান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক দেশ দুই ব্যবস্থা মানবে না তাইওয়ান
এক দেশ দুই ব্যবস্থা মানবে না তাইওয়ান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হিন্দুদের কিছু হবার আগে আমি ঢাল হয়ে দাঁড়াবো: টুকু
হিন্দুদের কিছু হবার আগে আমি ঢাল হয়ে দাঁড়াবো: টুকু

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গণভোট ছাড়া জাতীয় নির্বাচন হবে অর্থহীন: জামায়াত আমির
গণভোট ছাড়া জাতীয় নির্বাচন হবে অর্থহীন: জামায়াত আমির

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ নিয়ে যা বলল চীন-রাশিয়া
ট্রাম্পের পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ নিয়ে যা বলল চীন-রাশিয়া

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাগরে ফের লঘুচাপের আশঙ্কা, ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস
সাগরে ফের লঘুচাপের আশঙ্কা, ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তুরস্কে হোটেলে ৭৮ জনের মৃত্যু: মালিক-ডেপুটি মেয়রসহ ১১ জনের যাবজ্জীবন
তুরস্কে হোটেলে ৭৮ জনের মৃত্যু: মালিক-ডেপুটি মেয়রসহ ১১ জনের যাবজ্জীবন

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনের সহায়তায় ক্ষেপণাস্ত্র কর্মসূচি জোরদার করছে ইরান, দাবি রিপোর্টে
চীনের সহায়তায় ক্ষেপণাস্ত্র কর্মসূচি জোরদার করছে ইরান, দাবি রিপোর্টে

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটে বাসদের কার্যালয় থেকে ২২ নেতাকর্মী আটক
সিলেটে বাসদের কার্যালয় থেকে ২২ নেতাকর্মী আটক

৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

প্রেজেন্টেশন বানিয়ে দেবে গুগলের জেমিনাই
প্রেজেন্টেশন বানিয়ে দেবে গুগলের জেমিনাই

২২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ইউক্রেইনকে টমাহক ক্ষেপণাস্ত্র পাঠানোর সবুজ সংকেত দিল পেন্টাগন
ইউক্রেইনকে টমাহক ক্ষেপণাস্ত্র পাঠানোর সবুজ সংকেত দিল পেন্টাগন

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকায় ঝুম বৃষ্টি
ঢাকায় ঝুম বৃষ্টি

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভেনেজুয়েলায় হামলা নিয়ে ট্রাম্পের সুর বদল
ভেনেজুয়েলায় হামলা নিয়ে ট্রাম্পের সুর বদল

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের আগে ইসলামকে রাজনৈতিক ফায়দা লাভে ব্যবহারের চেষ্টা : সালাহউদ্দিন
নির্বাচনের আগে ইসলামকে রাজনৈতিক ফায়দা লাভে ব্যবহারের চেষ্টা : সালাহউদ্দিন

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বহুরূপীদের খপ্পরে পড়েছে দেশ : আলাল
বহুরূপীদের খপ্পরে পড়েছে দেশ : আলাল

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সংকট থেকে উত্তরণের পথ সরকারকেই খুঁজে বের করতে হবে : মির্জা ফখরুল
সংকট থেকে উত্তরণের পথ সরকারকেই খুঁজে বের করতে হবে : মির্জা ফখরুল

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২০০৭ সালের পর জন্ম নিলে সারাজীবন ধূমপান নিষেধ!
২০০৭ সালের পর জন্ম নিলে সারাজীবন ধূমপান নিষেধ!

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষ কর্মীদের জন্য নতুন ভিসা চালু করছে পর্তুগাল
দক্ষ কর্মীদের জন্য নতুন ভিসা চালু করছে পর্তুগাল

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণভোট নয়, সুষ্ঠু নির্বাচনই দেশের একমাত্র প্রয়োজন: তৃপ্তি
গণভোট নয়, সুষ্ঠু নির্বাচনই দেশের একমাত্র প্রয়োজন: তৃপ্তি

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতীয় নির্বাচনের আগে গণভোটের কোনো সুযোগ নেই : মির্জা ফখরুল
জাতীয় নির্বাচনের আগে গণভোটের কোনো সুযোগ নেই : মির্জা ফখরুল

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
সরকারের বিরুদ্ধে সবাই
সরকারের বিরুদ্ধে সবাই

প্রথম পৃষ্ঠা

সামিরা আমাকে চুড়ি পরিয়ে দিয়েছিল - শাবনূর
সামিরা আমাকে চুড়ি পরিয়ে দিয়েছিল - শাবনূর

শোবিজ

রোহিঙ্গা শিবিরে নতুন ফাঁদ
রোহিঙ্গা শিবিরে নতুন ফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইলিশের দাম আকাশছোঁয়া
ইলিশের দাম আকাশছোঁয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

মানব পাচারের রুট নেপাল
মানব পাচারের রুট নেপাল

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অবৈধ দোকানের দখলে গুলিস্তান
অবৈধ দোকানের দখলে গুলিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা

জাতীয় নারী দাবায় নোশিনের হ্যাটট্রিক
জাতীয় নারী দাবায় নোশিনের হ্যাটট্রিক

মাঠে ময়দানে

দিনে বিক্রি কোটি টাকার সুপারি
দিনে বিক্রি কোটি টাকার সুপারি

শনিবারের সকাল

মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন
মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন

নগর জীবন

হোয়াইটওয়াশও এড়াতে পারলেন না লিটনরা
হোয়াইটওয়াশও এড়াতে পারলেন না লিটনরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন ১৫ ফেব্রুয়ারির আগেই হবে
নির্বাচন ১৫ ফেব্রুয়ারির আগেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

নভেম্বরে গণভোট দিয়েই ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন
নভেম্বরে গণভোট দিয়েই ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন

পেছনের পৃষ্ঠা

অমিত-রেখার প্রেম কেন ভেঙেছিল...
অমিত-রেখার প্রেম কেন ভেঙেছিল...

শোবিজ

বাড়ছে অজ্ঞাত লাশের সংখ্যা
বাড়ছে অজ্ঞাত লাশের সংখ্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরায় শহীদ আবু সাঈদ-মীর মুগ্ধ প্রীতি ফুটবল ম্যাচ
বসুন্ধরায় শহীদ আবু সাঈদ-মীর মুগ্ধ প্রীতি ফুটবল ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

কমছে সবজির দাম ফিরছে স্বস্তি
কমছে সবজির দাম ফিরছে স্বস্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়ন চান ছয় নেতা, জামায়াত ও অন্যদের একক
বিএনপির মনোনয়ন চান ছয় নেতা, জামায়াত ও অন্যদের একক

নগর জীবন

বাসার ছাদে আওয়ামী লীগ নেতা খুন
বাসার ছাদে আওয়ামী লীগ নেতা খুন

প্রথম পৃষ্ঠা

যেনতেন নির্বাচন হলে ফ্যাসিস্ট ফিরবে
যেনতেন নির্বাচন হলে ফ্যাসিস্ট ফিরবে

নগর জীবন

আত্মনির্ভরশীল বাংলাদেশ গড়ে তোলা সম্ভব
আত্মনির্ভরশীল বাংলাদেশ গড়ে তোলা সম্ভব

প্রথম পৃষ্ঠা

অব্যবস্থাপনায় জলুস হারাচ্ছে কক্সবাজার
অব্যবস্থাপনায় জলুস হারাচ্ছে কক্সবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

উম্মতে মোহাম্মদীর চারিত্রিক মাধুর্য
উম্মতে মোহাম্মদীর চারিত্রিক মাধুর্য

সম্পাদকীয়

সরকার অনেক কিছু জোর করে গেলাচ্ছে
সরকার অনেক কিছু জোর করে গেলাচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

কর্ণফুলী টানেল এখন গলার কাঁটা
কর্ণফুলী টানেল এখন গলার কাঁটা

নগর জীবন

জাতির সঙ্গে প্রতারণাকে আমরা ‘না’ বলেছি
জাতির সঙ্গে প্রতারণাকে আমরা ‘না’ বলেছি

নগর জীবন

জামালদের ভারত ম্যাচের প্রস্তুতি
জামালদের ভারত ম্যাচের প্রস্তুতি

মাঠে ময়দানে

টাকা দিয়ে মিছিল করাচ্ছে আওয়ামী লীগ
টাকা দিয়ে মিছিল করাচ্ছে আওয়ামী লীগ

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

এ ধরনের আচরণ অপ্রত্যাশিত
এ ধরনের আচরণ অপ্রত্যাশিত

প্রথম পৃষ্ঠা