শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০২ এপ্রিল, ২০২০ আপডেট:

ভয় সামনের দিনগুলো নিয়ে

মানিক মুনতাসির ও আলী রিয়াজ
প্রিন্ট ভার্সন
ভয় সামনের দিনগুলো নিয়ে

প্রাণঘাতী করোনাভাইরাসের প্রভাবে সারা বিশ্বের মানুষের জীবন ও জীবিকা হুমকির মুখে পড়েছে। বন্ধ হয়ে গেছে প্রায় সব ধরনের ব্যবসা-বাণিজ্য। সংক্রমণ ঠেকাতে বন্ধ রাখা হয়েছে সব ধরনের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, অফিস-আদালত, দোকানপাট। বাংলাদেশে সবচেয়ে বেশি ক্ষতির মুখে পড়েছে শ্রমজীবী মানুষ। আর জীবন-জীবিকার কোনো হিসাবই মেলাতে পারছে না নিম্ন ও মধ্যবিত্তরা। এ পরিস্থিতি দীর্ঘায়িত হলে দেশের অন্তত সাড়ে ৩ কোটি মানুষ খাদ্য সংকটে পড়বে; যা সামাজিক সংকট তৈরি করবে। ফলে সামনের সম্ভাব্য সংকট মোকাবিলার জন্য এখনই ভাবতে হবে এবং যুগোপযোগী সিদ্ধান্ত নিতে হবে। তবে বর্তমানে দেশে যে পরিমাণ খাদ্য মজুদ রয়েছে তাতে অন্তত আগামী এক বছর খাদ্যের কোনো সংকট হবে না। কিন্তু যারা দিন আনে দিন খায় তারা কাজ করতে না পারায় সংকটে পড়েছে। তাদের খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিতে সবচেয়ে বেশি তাগিদ দিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা। কেননা দেশের সব মানুষের খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে না পারলে যে সামাজিক সংকট তৈরি হবে তা বিভিন্ন খাতে নেতিবাচক প্রভাব ফেলবে বলে তারা মনে করেন। এর পাশাপাশি গ্রামের কৃষক, ক্ষুদ্র-মাঝারি শিল্পের উদ্যোক্তা, ছোট ছোট দোকানদার, ব্যবসায়ী এদের সুরক্ষার ব্যাপারে সংকটকালীন তহবিল বা রি-ফাইন্যান্সিং ফান্ড গঠনেরও পরামর্শ দিয়েছেন অর্থনীতিবিদরা।

 

সংকটকালীন তহবিল গঠন করা জরুরি

-ড. আতিউর রহমান

বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর ও বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদ ড. আতিউর রহমান বলেছেন, এখনকার সংকটটাকে নিয়ে সবচেয়ে বেশি ভাবতে হবে। আগে মানুষের জীবন বাঁচাতে হবে। এজন্য প্রয়োজন খাদ্য ও স্বাস্থ্যের সুরক্ষা। এজন্য সরকারের উচিত হবে ছোট-বড় ব্যবসায়ী, কৃষক, দিনমজুর, অপ্রাতিষ্ঠানিক শ্রমিক, প্রাতিষ্ঠানিক শ্রমিক, চাকরিজীবীসহ সব শ্রেণির মানুষকে সহায়তা দিতে দ্রুততম সময়ের মধ্যে সংকটকালীন তহবিল গঠন করা। আমেরিকা ইতিমধ্যে সে কাজটিই করেছে। প্রয়োজনে বাংলাদেশ ব্যাংকের মাধ্যমে একটি রি-ফাইন্যান্সিং ফান্ড গঠন করে সেখান থেকে মানুষকে সহায়তা করা যেতে পারে। রি-ফাইন্যান্সিং তহবিল গঠনের জন্য সরকার চাইলে বন্ড ইস্যু করতে পারে। বাংলাদেশ প্রতিদিনের সঙ্গে আলাপকালে সাবেক এই গভর্নর বলেন, এখন সবচেয়ে বেশি সংকটে রয়েছে নগরের নিম্ন আয়ের মানুষ। নগরের শ্রমিক। নগরের দিনমজুর। কারণ ফ্ল্যাটবন্দী জীবনে মানুষ একে অন্যের খোঁজ নেওয়ার সুযোগ পায় না। তবে গ্রামের অবস্থা ভিন্ন। গ্রামে একে অন্যের সুখে-দুঃখে পাশে দাঁড়ায়। যে কোনো ধরনের সংকটে গ্রামের মানুষ একে অন্যের পাশে ছুটে যায়। ফলে এই শ্রেণির মানুষের পাশে দাঁড়াতে হবে। সংকটকালীন খাদ্য ও স্বাস্থ্যসেবার জন্য তাদের পাশে দাঁড়াতে হবে।

ড. আতিউর রহমান বলেন, নিম্নমধ্যবিত্ত কিংবা মধ্যবিত্তরা এখনো জমানো খাবার খেতে পারছে। জমানো অর্থ খরচ করতে পারছে। আর কদিন পর তারাও সংকটে পড়বে। তাদের জন্যও এখনই ভাবতে হবে। সামনের দিনের জন্য সিদ্ধান্ত এখনই নিতে হবে। সামাজিক সংকট একবার তৈরি হলে সেটা কাটাতে অনেক সময়ের প্রয়োজন হয়। আর সামাজিক সংকট যে কোনো দেশের বিভিন্ন খাতে নেতিবাচক প্রভাব বিস্তার করে। ফলে সামনের দিনগুলোয় যেন কোনোভাবেই সামাজিক সংকট তৈরি না হয় সেদিকে নজর দিতে হবে। এজন্য সবার স্বাস্থ্য সুরক্ষা নিশ্চিত করতে হবে। যত বেশি বেশি সম্ভব করোনা টেস্ট করতে হবে। যারা ইতিমধ্যে করোনাভাইরাসের উপসর্গে ভুগছেন তাদের টেস্টকে অগ্রাধিকার দিতে হবে। কেউ যেন বিনা চিকিৎসায় মারা না যায় তা নিশ্চিত করতে হবে। এ ক্ষেত্রে শুধু সরকারের একার নয়, বিভিন্ন ধনাঢ্যশালী, বণিক শ্রেণিসহ হাসপাতালের মালিকদেরও দায়িত্ব নিয়ে এগিয়ে আসতে হবে। ইতিমধ্যে বসুন্ধরা গ্রুপের মতো যারা এগিয়ে এসেছেন তাদের মতো অন্য ব্যবসায়ীদের গ্রুপগুলোকেও সংকট মোকাবিলায় এগিয়ে আসতে হবে। তিনি বলেন, আমাদের রপ্তানি খাতের সবচেয়ে বড় নিয়ামক গার্মেন্টস খাতের জন্য ইতিমধ্যে সহায়তা প্যাকেজ ঘোষণা করা হয়েছে। ফলে পরিস্থিতির উন্নতি হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে অন্য দেশে করোনা মোকাবিলার জন্য যেসব পণ্য যেমন পিপিই কিংবা হ্যান্ডস গ্লাভস ও স্যানিটাইজার এসব পণ্য উৎপাদনে মনোযোগ দিতে হবে। কেননা করোনাকালীন অবস্থায় যেহেতু আমাদের পোশাক খাতের ব্যাপক ক্ষতি হচ্ছে সেটা পুষিয়ে নিতে বিকল্প পণ্য উৎপাদনে মনোযোগ দিতে হবে। এ ক্ষেত্রে চীন অনেকটাই সামলে নিয়েছে। তারা আবার নতুন করে উৎপাদনে যেতে শুরু করছে। সেখান থেকেও কাঁচামাল আমদানি শুরু করা সম্ভব হবে। তবে এখন সবচেয়ে বড় সংকট হচ্ছে মানুষের বাঁচা-মরার সংকট। তাই সবার আগে মানুষকে বাঁচাতে হবে। এই অর্থনীতিবিদ বলেন, ছোট ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী, এসএমই খাতের ব্যবসায়ী, কৃষক যারা গরু পালন করেন, মাছ চাষ করেন। অর্থাৎ খামার বা ছোট শিল্পভিত্তিক কৃষিকাজে যারা জড়িত তাদের জন্য একটি তহবিল গঠন করা যেতে পারে। এ ছাড়া এ খাতের উদ্যোক্তাদের নেওয়া ব্যাংক ঋণের সুদ কমিয়ে দেওয়া যেতে পারে। বড় শিল্পের মালিকরা তো পার পেয়ে যাবেন। তারা সরকারের সহায়তাও পাবেন। তবে এই ছোটদের ইগনোর বা উপেক্ষা করা যাবে না। এদের কথাই আগে ভাবতে হবে। একই সঙ্গে ভোক্তা ঋণ, যেমন কেউ হয়তো ব্যাংক থেকে ঋণ নিয়ে একটি বাড়ি বানিয়েছেন কেউ আবার একটা জমি কিনেছেন সেখানে কারখানা করবেন। আবার কেউ অন্য কোনো অ্যাসেট বা সম্পত্তি কিনেছেন। এদের ব্যাপারেও সরকারের সহায়তা থাকা দরকার। কেননা এটা এমন একটা সমস্যা যা সব শ্রেণির মানুষকে চরম সংকটে ফেলেছে। ফলে এখান থেকে বের হতে হলে সরবার জন্যই কিছু না কিছু করতে হবে। এই সময়ে মানুষের হাতে টাকাপয়সা কম সঞ্চারিত হচ্ছে। কেননা শুধু খাবার কিংবা স্বাস্থ্যসেবার বাইরে কেউ কোনো কেনাকাটা করছে না। ফলে সামনের দিনগুলোয় মূল্যস্ফীতির চাপ কম থাকবে। ফলে সরকার এ সময় মানুষের হাতে বিভিন্ন পন্থায় টাকা আসার সুযোগ করে দিলে কিংবা নীতিসহায়তা দিলে মূল্যস্ফীতির চাপ বাড়ারও তেমন কোনো আশঙ্কা থাকবে না বলে তিনি মনে করেন। ড. আতিউর বলেন, আগামী দিনের সংকট বলতে সারা বিশ্ব কিন্তু একটা মহামন্দার দিকে ঢুকে গেছে। চীনের সংকট হয়তো অনেকটাই কেটে গেছে। কিন্তু অন্য সব দেশ এখন মানুষকে বাঁচাতে যুদ্ধ করছে। এ অবস্থায় আমাদের পোশাক খাতের সবচেয়ে বড় মার্কেট ইউরোপ-আমেরিকা ব্যাপকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত। তারা দিশাহারা হয়ে পড়েছে। ফলে তাদের অর্ডারগুলো বাতিল হয়ে যাচ্ছে। এজন্য আগামী তিন মাস যেন কোনো খাতের কোনো একজন কর্মীরও চাকরি না যায় সে ব্যবস্থা গড়ে তুলতে হবে। এজন্যই সরকারের উচিত হবে একটি সংকটকালীন তহবিল গঠন করে সবাইকে সহায়তা করা।

 

চরম দুর্দশায় নিম্নবিত্ত ও মধ্যবিত্তরা

-খোন্দকার ইব্রাহিম খালেদ

বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক ডেপুটি গভর্নর খোন্দকার ইব্রাহিম খালেদ বলেছেন, নিম্নবিত্ত ও মধ্যবিত্তরা চরম দুর্দশার মধ্যে পড়েছে। বিশেষ করে আর্থিক ও স্বাস্থ্য খাতে আমাদের দুর্বলতা চরমভাবে প্রকাশ পেয়েছে। করোনাভাইরাসের এই সংকটে রাষ্ট্রের আর্থিক খাতের করুণ চিত্র আমরা দেখতে পাচ্ছি। নিম্নবিত্ত মানুষ কীভাবে টিকে থাকবে রাষ্ট্র এ চিন্তা এত দিন করেনি। যুক্তরাষ্ট্র বা ইউরোপের দেশগুলো হয়তো সামাল দিতে পারবে। কিন্তু আমাদের দেশের সরকারের সামাল দেওয়া কঠিন হবে। সরকারের ভুল ট্যাক্সেশন নীতির কারণেই এ দুর্দশার সৃষ্টি হয়েছে। বাংলাদেশ প্রতিদিনের সঙ্গে আলাপকালে ইব্রাহিম খালেদ বলেন, করোনা পরিস্থিতির পরে দেশের অর্থনীতি কঠিন সংকটের মধ্যে পড়বে। বর্তমান পরিস্থিতিতে নিম্ন আয়ের মানুষ ছাড়াও যারা বিভিন্ন বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে কর্মরত তারাও সংকটের মধ্যে রয়েছে। প্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকলে তারা কেউ বেতন পাবে না। এদের নিয়ে রাষ্ট্রের এত দিন কোনো চিন্তা ছিল না। স্বাস্থ্য খাতের যে করুণ চিত্র আমরা দেখছি সেটা খুবই বেদনাদায়ক। তিনি বলেন, এ সংকট মুহূর্ত কেটে যাওয়ার পর বাংলাদেশের অর্থনীতি নিয়ে সরকারকে নতুন নীতি নিতে হবে। বাংলাদেশে প্রান্তিক মানুষ থেকেই কর আদায় বেশি করা হচ্ছে। স্বাস্থ্য, শিক্ষা খাতে বরাদ্দ খুবই অপ্রতুল। নিম্ন আয়ের মানুষের কাছ থেকে কর নিয়ে খরচ করা হয়েছে কর্মকর্তাদের বেতন ও অপ্রয়োজনীয় বহু প্রকল্পে। যার সুবিধা সাধারণ মানুষ পায় না। যদি পেত এখন আমরা এ সংকট দেখতাম না। আমাদের মতো দেশে মাত্র আড়াই লাখ টাকার ওপরে কর দিতে হয়। এটা হওয়া উচিত ছিল কমপক্ষে পাঁচ লাখ টাকা। ক্ষুদ্র ব্যবসা যারা করেন তারা কীভাবে অর্থ জমাবেন। তাদেরকে সক্ষম করে তুলতে আয় বৈষম্য কমানোর কঠোর নীতি নিতে হবে। রপ্তানি বাণিজ্য নিয়ে যে ধরনের নীতি আছে পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে সেটা নিয়েও বাস্তবসম্মত পদক্ষেপ নিতে হবে। স্বাস্থ্য ও শিক্ষা খাতে বরাদ্দ প্রচুর বৃদ্ধি করতে হবে এবং তা দ্রুততার সঙ্গে। যাতে মানুষ সরাসরি সুফল পায়।

 

খাদ্য নিরাপত্তা দিতে না পারলে সামাজিক সংকট

-ড. নাজনীন আহমেদ

অর্থনীতিবিদ ও বাংলাদেশ উন্নয়ন গবেষণা প্রতিষ্ঠানের (বিআইডিএস) সিনিয়র রিসার্চ ফেলো ড. নাজনীন আহমেদ বলেন, এ দুর্যোগ সবকিছুকেই প্রভাবিত করবে। সব খাতই কমবেশি ক্ষতিগ্রস্ত হবে। এ মুহূর্তে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হচ্ছে মানুষের জীবন রক্ষা করা। কেননা সারা বিশ্বের মানুষ আজ বিপন্ন। তবে এটার জন্য সবার আগে মানুষের খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে। পাশাপাশি স্বাস্থ্যের সুরক্ষা দিতে হবে। দুর্যোগকালীন কিংবা এ দুর্যোগ-পরবর্তী সময়ে মানুষের খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে না পারলে সামাজিক সংকট বাড়বে। আর সামাজিক সংকট মনুষ্য সমাজে বিভিন্ন ধরনের নেতিবাচক প্রভাব ফেলবে। বাংলাদেশ প্রতিদিনকে তিনি বলেন, এ মুহূর্তে প্রাতিষ্ঠানিক, অপ্রাতিষ্ঠানিক শ্রমিক, দিনমজুর, ছোট ছোট ব্যবসায়ীদের জন্য সহায়তা তহবিল গঠন করতে হবে। শুধু বড় গার্মেন্টস মালিকদের সহায়তা না দিয়ে ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পের উদ্যোক্তা, অপ্রাতিষ্ঠানিক খাতের শ্রমিক, ছোটখাট দোকানদারদের সহায়তা দেওয়াটা বেশি জরুরি। যারা বড় ব্যবসায়ী তাদের তো নিজেদেরই তহবিল রয়েছে। তাদের জন্যই আবার সহায়তা প্যাকেজ ঘোষণা করা হয়েছে। এটা বোধহয় ঠিক হয়নি। বড় ব্যবসায়ীদের উচিত ছোটদের পাশে দাঁড়ানো। বিশেষ করে তৈরি পোশাক খাতের দুই সংগঠন বিজিএমইএ, বিকেএমইএর উচিত নিজেরাই একটি তহবিল গঠন করা। যা দিয়ে তারা অপেক্ষাকৃত দুর্বল ব্যবসায়ীদের পাশে দাঁড়াবে। তাদের শ্রমিকদের বেতন-ভাতা দেবে। অথচ সরকার এই বড় ব্যবসায়ীদেরই সহায়তা দিচ্ছে। ড. নাজনীন আহমেদ বলেন, কৃষি ও অপ্রাতিষ্ঠানিক খাতে প্রায় ৩ কোটি শ্রমিক রয়েছে তাদের পাশে দাঁড়াতে হবে। শুধু রপ্তানিকারকদের জন্য সহায়তা তহবিল ঘোষণা করা হয়েছে সেটা ঠিক হয়নি। কারণ এটা তো শুধু তাদের জন্য সমস্যা তেমন নয়। ২০০৮-০৯ সালে যে আর্থিক সংকট ছিল সেটা ছিল রপ্তানিকারকদের সংকট কিন্তু এবারের সংকটটা ভিন্ন। চলমান এ সংকটের প্রভাব সবার ওপরই পড়ছে। বরং নিম্ন আয় এবং দিনমজুর শ্রেণির মানুষের ওপর প্রভাবটা আরও বেশি। তারাই বেশি ক্ষতির মুখে পড়েছেন। ফলে সহায়তা তহবিল হতে হবে সর্বজনীন। তিনি বলেন, করোনা-পরবর্তী সামাজিক সংকট কাটাতে সামনের দিনের জন্য জাতীয় বাজেটে সামাজিক নিরাপত্তা খাতের বরাদ্দ বাড়াতে হবে। সামাজিক সুরক্ষা খাতে যত বেশিসংখ্যক মানুষকে যুক্ত করা যাবে সংকটের প্রভাব তত কম হবে বলে তিনি মনে করেন।

এই বিভাগের আরও খবর
স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
চুক্তি বাতিল দাবিতে বাম গণতান্ত্রিক জোটের বিক্ষোভ
চুক্তি বাতিল দাবিতে বাম গণতান্ত্রিক জোটের বিক্ষোভ
ঢাকায় ব্যস্ত ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
ঢাকায় ব্যস্ত ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া
এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া
আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়
আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়
প্রার্থীদের বিদেশের সম্পদ বিবরণীও দিতে হবে
প্রার্থীদের বিদেশের সম্পদ বিবরণীও দিতে হবে
ভোটের আগে আইনশৃঙ্খলা অবনতির আশঙ্কা নেই
ভোটের আগে আইনশৃঙ্খলা অবনতির আশঙ্কা নেই
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
ইমামদের এই সমাজের দায়িত্ব নিতে হবে
ইমামদের এই সমাজের দায়িত্ব নিতে হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
আনুষ্ঠানিক অভিযোগ গঠন শুনানি ৩ ও ৭ ডিসেম্বর
আনুষ্ঠানিক অভিযোগ গঠন শুনানি ৩ ও ৭ ডিসেম্বর
সর্বশেষ খবর
ঘরে বসে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ চালু হচ্ছে মঙ্গলবার
ঘরে বসে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ চালু হচ্ছে মঙ্গলবার

২ মিনিট আগে | জাতীয়

দুইবার ঘুরে দাঁড়িয়েও জয় পেল না রিয়াল মাদ্রিদ
দুইবার ঘুরে দাঁড়িয়েও জয় পেল না রিয়াল মাদ্রিদ

২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বরগুনায় বিশ্ব অ্যান্টিমাইক্রোবিয়াল সচেতনতা সপ্তাহ পালিত
বরগুনায় বিশ্ব অ্যান্টিমাইক্রোবিয়াল সচেতনতা সপ্তাহ পালিত

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আসন্ন নির্বাচনে কমনওয়েলথের সহায়তা চাইলেন প্রধান উপদেষ্টা
আসন্ন নির্বাচনে কমনওয়েলথের সহায়তা চাইলেন প্রধান উপদেষ্টা

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

শিশুদের জন্য সামাজিক মাধ্যম নিষিদ্ধ করছে মালয়েশিয়া
শিশুদের জন্য সামাজিক মাধ্যম নিষিদ্ধ করছে মালয়েশিয়া

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবশেষে চলেই গেলেন কিংবদন্তী অভিনেতা ধর্মেন্দ্র, ভারতীয় গণমাধ্যমের দাবি
অবশেষে চলেই গেলেন কিংবদন্তী অভিনেতা ধর্মেন্দ্র, ভারতীয় গণমাধ্যমের দাবি

২৪ মিনিট আগে | শোবিজ

‘বিচারহীনতার সংস্কৃতি থেকে মুক্তি পেতে গণঅভ্যুত্থান সংঘটিত হয়েছে’
‘বিচারহীনতার সংস্কৃতি থেকে মুক্তি পেতে গণঅভ্যুত্থান সংঘটিত হয়েছে’

২৮ মিনিট আগে | জাতীয়

প্রধান উপদেষ্টা সুষ্ঠু নির্বাচন করতে পারবেন, বিশ্বাস বিএনপির: রিজভী
প্রধান উপদেষ্টা সুষ্ঠু নির্বাচন করতে পারবেন, বিশ্বাস বিএনপির: রিজভী

২৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

চোট নিয়েই শুটিংয়ে ফিরলেন শ্রদ্ধা
চোট নিয়েই শুটিংয়ে ফিরলেন শ্রদ্ধা

২৯ মিনিট আগে | শোবিজ

মোহাম্মদপুরে অপহরণ ও নির্যাতনের মামলায় গ্রেপ্তার ৯
মোহাম্মদপুরে অপহরণ ও নির্যাতনের মামলায় গ্রেপ্তার ৯

৩৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

অবিশ্বাস্য রেকর্ডটি শুধুই মেসির
অবিশ্বাস্য রেকর্ডটি শুধুই মেসির

৪০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সাময়িক বন্ধ হচ্ছে এনআইডি সংশোধন কার্যক্রম
সাময়িক বন্ধ হচ্ছে এনআইডি সংশোধন কার্যক্রম

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

ঝিনাইদহে উদ্ধারকৃত ১৬ ককটেল ধ্বংস করল বোম্ব ডিসপোজাল ইউনিট
ঝিনাইদহে উদ্ধারকৃত ১৬ ককটেল ধ্বংস করল বোম্ব ডিসপোজাল ইউনিট

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভেনেজুয়েলায় সামরিক পদক্ষেপের বিরোধিতা করেন বেশিরভাগ আমেরিকান: জরিপ
ভেনেজুয়েলায় সামরিক পদক্ষেপের বিরোধিতা করেন বেশিরভাগ আমেরিকান: জরিপ

৫৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবির নারীসহ চার শিক্ষার্থীকে মারধর
জবির নারীসহ চার শিক্ষার্থীকে মারধর

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মেহেরপুরে অস্ত্রসহ যুবদল নেতা আটক
মেহেরপুরে অস্ত্রসহ যুবদল নেতা আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘আওয়ামী লীগের ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন ছিল সবার সঙ্গে প্রতারণা’
‘আওয়ামী লীগের ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন ছিল সবার সঙ্গে প্রতারণা’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোমনায় বসুন্ধরা ফাউন্ডেশনের ৮০তম সুদ ও সার্ভিস চার্জমুক্ত ক্ষুদ্রঋণ বিতরণ
হোমনায় বসুন্ধরা ফাউন্ডেশনের ৮০তম সুদ ও সার্ভিস চার্জমুক্ত ক্ষুদ্রঋণ বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

দুই বছরের বিরতি শেষে পর্দায় ফিরছেন বিদ্যা সিনহা মিম
দুই বছরের বিরতি শেষে পর্দায় ফিরছেন বিদ্যা সিনহা মিম

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অভিনেত্রীর জন্য পাত্র চেয়ে শহরজুড়ে পোস্টার!
অভিনেত্রীর জন্য পাত্র চেয়ে শহরজুড়ে পোস্টার!

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘গণতন্ত্রের চর্চা হোক ক্লাসরুম থেকে’ স্লোগানে চবি রাজনীতি বিজ্ঞান বিভাগে সিআর নির্বাচন
‘গণতন্ত্রের চর্চা হোক ক্লাসরুম থেকে’ স্লোগানে চবি রাজনীতি বিজ্ঞান বিভাগে সিআর নির্বাচন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নির্বাচন ও গণভোটের বাজেট নিয়ে কোনো সমস্যা হবে না: অর্থ উপদেষ্টা
নির্বাচন ও গণভোটের বাজেট নিয়ে কোনো সমস্যা হবে না: অর্থ উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রংপুরে মাদকবিরোধী অভিযানে গ্রেপ্তার ৭
রংপুরে মাদকবিরোধী অভিযানে গ্রেপ্তার ৭

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় বন্যা: শাহ আলমের আশেপাশে বেশ কয়েকটি সড়ক বন্ধ, ভ্রমণে ঝুঁকি
মালয়েশিয়ায় বন্যা: শাহ আলমের আশেপাশে বেশ কয়েকটি সড়ক বন্ধ, ভ্রমণে ঝুঁকি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের সবচেয়ে জনবহুল রাজধানী জাকার্তা: জাতিসংঘের প্রতিবেদন
বিশ্বের সবচেয়ে জনবহুল রাজধানী জাকার্তা: জাতিসংঘের প্রতিবেদন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে ট্রেনে কাটা পড়ে অজ্ঞাত ব্যক্তির মৃত্যু
যশোরে ট্রেনে কাটা পড়ে অজ্ঞাত ব্যক্তির মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্প সচেতনতায় বসুন্ধরা শুভসংঘের লিফলেট বিতরণ
ভূমিকম্প সচেতনতায় বসুন্ধরা শুভসংঘের লিফলেট বিতরণ

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের সহায়তায় গাইলেন বাপ্পা মজুমদার ও কোনাল
সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের সহায়তায় গাইলেন বাপ্পা মজুমদার ও কোনাল

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নবীনগরে শিক্ষার্থীদের সচেতনতায় বসুন্ধরা শুভসংঘের আলোচনা সভা
নবীনগরে শিক্ষার্থীদের সচেতনতায় বসুন্ধরা শুভসংঘের আলোচনা সভা

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সর্বাধিক পঠিত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়
সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথমবারের মতো ভাড়াটিয়া-বাড়িমালিকদের নিয়ে বসছে ডিএনসিসি
প্রথমবারের মতো ভাড়াটিয়া-বাড়িমালিকদের নিয়ে বসছে ডিএনসিসি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কানাডা সহজ করেছে নাগরিকত্ব পাওয়ার নিয়ম
কানাডা সহজ করেছে নাগরিকত্ব পাওয়ার নিয়ম

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা
ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক
খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অল্প সময়ের মধ্যে চার ভূমিকম্প কী ইঙ্গিত দিচ্ছে
অল্প সময়ের মধ্যে চার ভূমিকম্প কী ইঙ্গিত দিচ্ছে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা
বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?
ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিটরুটের ১০ উপকারিতা
বিটরুটের ১০ উপকারিতা

২৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নিকট ভবিষ্যতে বড় ধরনের ভূমিকম্পের আশঙ্কা রয়েছে
নিকট ভবিষ্যতে বড় ধরনের ভূমিকম্পের আশঙ্কা রয়েছে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামিন পেলেন ঢাবি শিক্ষক হাফিজুর রহমান কার্জন
জামিন পেলেন ঢাবি শিক্ষক হাফিজুর রহমান কার্জন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

১৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার
ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার

১৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ইমাম-মুয়াজ্জিনদের ভাতা দেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে : তারেক রহমান
বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ইমাম-মুয়াজ্জিনদের ভাতা দেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে : তারেক রহমান

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি আরব ও ইরাকে ভূমিকম্প
সৌদি আরব ও ইরাকে ভূমিকম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ

প্রথম পৃষ্ঠা

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে
ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া
এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’
সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’

শোবিজ

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়
আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

কুমিল্লায় ডেঙ্গুতে মারা গেলেন চিকিৎসক
কুমিল্লায় ডেঙ্গুতে মারা গেলেন চিকিৎসক

পেছনের পৃষ্ঠা

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ
ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ

শোবিজ