শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০২ এপ্রিল, ২০২০ আপডেট:

ভয় সামনের দিনগুলো নিয়ে

মানিক মুনতাসির ও আলী রিয়াজ
প্রিন্ট ভার্সন
ভয় সামনের দিনগুলো নিয়ে

প্রাণঘাতী করোনাভাইরাসের প্রভাবে সারা বিশ্বের মানুষের জীবন ও জীবিকা হুমকির মুখে পড়েছে। বন্ধ হয়ে গেছে প্রায় সব ধরনের ব্যবসা-বাণিজ্য। সংক্রমণ ঠেকাতে বন্ধ রাখা হয়েছে সব ধরনের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, অফিস-আদালত, দোকানপাট। বাংলাদেশে সবচেয়ে বেশি ক্ষতির মুখে পড়েছে শ্রমজীবী মানুষ। আর জীবন-জীবিকার কোনো হিসাবই মেলাতে পারছে না নিম্ন ও মধ্যবিত্তরা। এ পরিস্থিতি দীর্ঘায়িত হলে দেশের অন্তত সাড়ে ৩ কোটি মানুষ খাদ্য সংকটে পড়বে; যা সামাজিক সংকট তৈরি করবে। ফলে সামনের সম্ভাব্য সংকট মোকাবিলার জন্য এখনই ভাবতে হবে এবং যুগোপযোগী সিদ্ধান্ত নিতে হবে। তবে বর্তমানে দেশে যে পরিমাণ খাদ্য মজুদ রয়েছে তাতে অন্তত আগামী এক বছর খাদ্যের কোনো সংকট হবে না। কিন্তু যারা দিন আনে দিন খায় তারা কাজ করতে না পারায় সংকটে পড়েছে। তাদের খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিতে সবচেয়ে বেশি তাগিদ দিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা। কেননা দেশের সব মানুষের খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে না পারলে যে সামাজিক সংকট তৈরি হবে তা বিভিন্ন খাতে নেতিবাচক প্রভাব ফেলবে বলে তারা মনে করেন। এর পাশাপাশি গ্রামের কৃষক, ক্ষুদ্র-মাঝারি শিল্পের উদ্যোক্তা, ছোট ছোট দোকানদার, ব্যবসায়ী এদের সুরক্ষার ব্যাপারে সংকটকালীন তহবিল বা রি-ফাইন্যান্সিং ফান্ড গঠনেরও পরামর্শ দিয়েছেন অর্থনীতিবিদরা।

 

সংকটকালীন তহবিল গঠন করা জরুরি

-ড. আতিউর রহমান

বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর ও বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদ ড. আতিউর রহমান বলেছেন, এখনকার সংকটটাকে নিয়ে সবচেয়ে বেশি ভাবতে হবে। আগে মানুষের জীবন বাঁচাতে হবে। এজন্য প্রয়োজন খাদ্য ও স্বাস্থ্যের সুরক্ষা। এজন্য সরকারের উচিত হবে ছোট-বড় ব্যবসায়ী, কৃষক, দিনমজুর, অপ্রাতিষ্ঠানিক শ্রমিক, প্রাতিষ্ঠানিক শ্রমিক, চাকরিজীবীসহ সব শ্রেণির মানুষকে সহায়তা দিতে দ্রুততম সময়ের মধ্যে সংকটকালীন তহবিল গঠন করা। আমেরিকা ইতিমধ্যে সে কাজটিই করেছে। প্রয়োজনে বাংলাদেশ ব্যাংকের মাধ্যমে একটি রি-ফাইন্যান্সিং ফান্ড গঠন করে সেখান থেকে মানুষকে সহায়তা করা যেতে পারে। রি-ফাইন্যান্সিং তহবিল গঠনের জন্য সরকার চাইলে বন্ড ইস্যু করতে পারে। বাংলাদেশ প্রতিদিনের সঙ্গে আলাপকালে সাবেক এই গভর্নর বলেন, এখন সবচেয়ে বেশি সংকটে রয়েছে নগরের নিম্ন আয়ের মানুষ। নগরের শ্রমিক। নগরের দিনমজুর। কারণ ফ্ল্যাটবন্দী জীবনে মানুষ একে অন্যের খোঁজ নেওয়ার সুযোগ পায় না। তবে গ্রামের অবস্থা ভিন্ন। গ্রামে একে অন্যের সুখে-দুঃখে পাশে দাঁড়ায়। যে কোনো ধরনের সংকটে গ্রামের মানুষ একে অন্যের পাশে ছুটে যায়। ফলে এই শ্রেণির মানুষের পাশে দাঁড়াতে হবে। সংকটকালীন খাদ্য ও স্বাস্থ্যসেবার জন্য তাদের পাশে দাঁড়াতে হবে।

ড. আতিউর রহমান বলেন, নিম্নমধ্যবিত্ত কিংবা মধ্যবিত্তরা এখনো জমানো খাবার খেতে পারছে। জমানো অর্থ খরচ করতে পারছে। আর কদিন পর তারাও সংকটে পড়বে। তাদের জন্যও এখনই ভাবতে হবে। সামনের দিনের জন্য সিদ্ধান্ত এখনই নিতে হবে। সামাজিক সংকট একবার তৈরি হলে সেটা কাটাতে অনেক সময়ের প্রয়োজন হয়। আর সামাজিক সংকট যে কোনো দেশের বিভিন্ন খাতে নেতিবাচক প্রভাব বিস্তার করে। ফলে সামনের দিনগুলোয় যেন কোনোভাবেই সামাজিক সংকট তৈরি না হয় সেদিকে নজর দিতে হবে। এজন্য সবার স্বাস্থ্য সুরক্ষা নিশ্চিত করতে হবে। যত বেশি বেশি সম্ভব করোনা টেস্ট করতে হবে। যারা ইতিমধ্যে করোনাভাইরাসের উপসর্গে ভুগছেন তাদের টেস্টকে অগ্রাধিকার দিতে হবে। কেউ যেন বিনা চিকিৎসায় মারা না যায় তা নিশ্চিত করতে হবে। এ ক্ষেত্রে শুধু সরকারের একার নয়, বিভিন্ন ধনাঢ্যশালী, বণিক শ্রেণিসহ হাসপাতালের মালিকদেরও দায়িত্ব নিয়ে এগিয়ে আসতে হবে। ইতিমধ্যে বসুন্ধরা গ্রুপের মতো যারা এগিয়ে এসেছেন তাদের মতো অন্য ব্যবসায়ীদের গ্রুপগুলোকেও সংকট মোকাবিলায় এগিয়ে আসতে হবে। তিনি বলেন, আমাদের রপ্তানি খাতের সবচেয়ে বড় নিয়ামক গার্মেন্টস খাতের জন্য ইতিমধ্যে সহায়তা প্যাকেজ ঘোষণা করা হয়েছে। ফলে পরিস্থিতির উন্নতি হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে অন্য দেশে করোনা মোকাবিলার জন্য যেসব পণ্য যেমন পিপিই কিংবা হ্যান্ডস গ্লাভস ও স্যানিটাইজার এসব পণ্য উৎপাদনে মনোযোগ দিতে হবে। কেননা করোনাকালীন অবস্থায় যেহেতু আমাদের পোশাক খাতের ব্যাপক ক্ষতি হচ্ছে সেটা পুষিয়ে নিতে বিকল্প পণ্য উৎপাদনে মনোযোগ দিতে হবে। এ ক্ষেত্রে চীন অনেকটাই সামলে নিয়েছে। তারা আবার নতুন করে উৎপাদনে যেতে শুরু করছে। সেখান থেকেও কাঁচামাল আমদানি শুরু করা সম্ভব হবে। তবে এখন সবচেয়ে বড় সংকট হচ্ছে মানুষের বাঁচা-মরার সংকট। তাই সবার আগে মানুষকে বাঁচাতে হবে। এই অর্থনীতিবিদ বলেন, ছোট ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী, এসএমই খাতের ব্যবসায়ী, কৃষক যারা গরু পালন করেন, মাছ চাষ করেন। অর্থাৎ খামার বা ছোট শিল্পভিত্তিক কৃষিকাজে যারা জড়িত তাদের জন্য একটি তহবিল গঠন করা যেতে পারে। এ ছাড়া এ খাতের উদ্যোক্তাদের নেওয়া ব্যাংক ঋণের সুদ কমিয়ে দেওয়া যেতে পারে। বড় শিল্পের মালিকরা তো পার পেয়ে যাবেন। তারা সরকারের সহায়তাও পাবেন। তবে এই ছোটদের ইগনোর বা উপেক্ষা করা যাবে না। এদের কথাই আগে ভাবতে হবে। একই সঙ্গে ভোক্তা ঋণ, যেমন কেউ হয়তো ব্যাংক থেকে ঋণ নিয়ে একটি বাড়ি বানিয়েছেন কেউ আবার একটা জমি কিনেছেন সেখানে কারখানা করবেন। আবার কেউ অন্য কোনো অ্যাসেট বা সম্পত্তি কিনেছেন। এদের ব্যাপারেও সরকারের সহায়তা থাকা দরকার। কেননা এটা এমন একটা সমস্যা যা সব শ্রেণির মানুষকে চরম সংকটে ফেলেছে। ফলে এখান থেকে বের হতে হলে সরবার জন্যই কিছু না কিছু করতে হবে। এই সময়ে মানুষের হাতে টাকাপয়সা কম সঞ্চারিত হচ্ছে। কেননা শুধু খাবার কিংবা স্বাস্থ্যসেবার বাইরে কেউ কোনো কেনাকাটা করছে না। ফলে সামনের দিনগুলোয় মূল্যস্ফীতির চাপ কম থাকবে। ফলে সরকার এ সময় মানুষের হাতে বিভিন্ন পন্থায় টাকা আসার সুযোগ করে দিলে কিংবা নীতিসহায়তা দিলে মূল্যস্ফীতির চাপ বাড়ারও তেমন কোনো আশঙ্কা থাকবে না বলে তিনি মনে করেন। ড. আতিউর বলেন, আগামী দিনের সংকট বলতে সারা বিশ্ব কিন্তু একটা মহামন্দার দিকে ঢুকে গেছে। চীনের সংকট হয়তো অনেকটাই কেটে গেছে। কিন্তু অন্য সব দেশ এখন মানুষকে বাঁচাতে যুদ্ধ করছে। এ অবস্থায় আমাদের পোশাক খাতের সবচেয়ে বড় মার্কেট ইউরোপ-আমেরিকা ব্যাপকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত। তারা দিশাহারা হয়ে পড়েছে। ফলে তাদের অর্ডারগুলো বাতিল হয়ে যাচ্ছে। এজন্য আগামী তিন মাস যেন কোনো খাতের কোনো একজন কর্মীরও চাকরি না যায় সে ব্যবস্থা গড়ে তুলতে হবে। এজন্যই সরকারের উচিত হবে একটি সংকটকালীন তহবিল গঠন করে সবাইকে সহায়তা করা।

 

চরম দুর্দশায় নিম্নবিত্ত ও মধ্যবিত্তরা

-খোন্দকার ইব্রাহিম খালেদ

বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক ডেপুটি গভর্নর খোন্দকার ইব্রাহিম খালেদ বলেছেন, নিম্নবিত্ত ও মধ্যবিত্তরা চরম দুর্দশার মধ্যে পড়েছে। বিশেষ করে আর্থিক ও স্বাস্থ্য খাতে আমাদের দুর্বলতা চরমভাবে প্রকাশ পেয়েছে। করোনাভাইরাসের এই সংকটে রাষ্ট্রের আর্থিক খাতের করুণ চিত্র আমরা দেখতে পাচ্ছি। নিম্নবিত্ত মানুষ কীভাবে টিকে থাকবে রাষ্ট্র এ চিন্তা এত দিন করেনি। যুক্তরাষ্ট্র বা ইউরোপের দেশগুলো হয়তো সামাল দিতে পারবে। কিন্তু আমাদের দেশের সরকারের সামাল দেওয়া কঠিন হবে। সরকারের ভুল ট্যাক্সেশন নীতির কারণেই এ দুর্দশার সৃষ্টি হয়েছে। বাংলাদেশ প্রতিদিনের সঙ্গে আলাপকালে ইব্রাহিম খালেদ বলেন, করোনা পরিস্থিতির পরে দেশের অর্থনীতি কঠিন সংকটের মধ্যে পড়বে। বর্তমান পরিস্থিতিতে নিম্ন আয়ের মানুষ ছাড়াও যারা বিভিন্ন বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে কর্মরত তারাও সংকটের মধ্যে রয়েছে। প্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকলে তারা কেউ বেতন পাবে না। এদের নিয়ে রাষ্ট্রের এত দিন কোনো চিন্তা ছিল না। স্বাস্থ্য খাতের যে করুণ চিত্র আমরা দেখছি সেটা খুবই বেদনাদায়ক। তিনি বলেন, এ সংকট মুহূর্ত কেটে যাওয়ার পর বাংলাদেশের অর্থনীতি নিয়ে সরকারকে নতুন নীতি নিতে হবে। বাংলাদেশে প্রান্তিক মানুষ থেকেই কর আদায় বেশি করা হচ্ছে। স্বাস্থ্য, শিক্ষা খাতে বরাদ্দ খুবই অপ্রতুল। নিম্ন আয়ের মানুষের কাছ থেকে কর নিয়ে খরচ করা হয়েছে কর্মকর্তাদের বেতন ও অপ্রয়োজনীয় বহু প্রকল্পে। যার সুবিধা সাধারণ মানুষ পায় না। যদি পেত এখন আমরা এ সংকট দেখতাম না। আমাদের মতো দেশে মাত্র আড়াই লাখ টাকার ওপরে কর দিতে হয়। এটা হওয়া উচিত ছিল কমপক্ষে পাঁচ লাখ টাকা। ক্ষুদ্র ব্যবসা যারা করেন তারা কীভাবে অর্থ জমাবেন। তাদেরকে সক্ষম করে তুলতে আয় বৈষম্য কমানোর কঠোর নীতি নিতে হবে। রপ্তানি বাণিজ্য নিয়ে যে ধরনের নীতি আছে পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে সেটা নিয়েও বাস্তবসম্মত পদক্ষেপ নিতে হবে। স্বাস্থ্য ও শিক্ষা খাতে বরাদ্দ প্রচুর বৃদ্ধি করতে হবে এবং তা দ্রুততার সঙ্গে। যাতে মানুষ সরাসরি সুফল পায়।

 

খাদ্য নিরাপত্তা দিতে না পারলে সামাজিক সংকট

-ড. নাজনীন আহমেদ

অর্থনীতিবিদ ও বাংলাদেশ উন্নয়ন গবেষণা প্রতিষ্ঠানের (বিআইডিএস) সিনিয়র রিসার্চ ফেলো ড. নাজনীন আহমেদ বলেন, এ দুর্যোগ সবকিছুকেই প্রভাবিত করবে। সব খাতই কমবেশি ক্ষতিগ্রস্ত হবে। এ মুহূর্তে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হচ্ছে মানুষের জীবন রক্ষা করা। কেননা সারা বিশ্বের মানুষ আজ বিপন্ন। তবে এটার জন্য সবার আগে মানুষের খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে। পাশাপাশি স্বাস্থ্যের সুরক্ষা দিতে হবে। দুর্যোগকালীন কিংবা এ দুর্যোগ-পরবর্তী সময়ে মানুষের খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে না পারলে সামাজিক সংকট বাড়বে। আর সামাজিক সংকট মনুষ্য সমাজে বিভিন্ন ধরনের নেতিবাচক প্রভাব ফেলবে। বাংলাদেশ প্রতিদিনকে তিনি বলেন, এ মুহূর্তে প্রাতিষ্ঠানিক, অপ্রাতিষ্ঠানিক শ্রমিক, দিনমজুর, ছোট ছোট ব্যবসায়ীদের জন্য সহায়তা তহবিল গঠন করতে হবে। শুধু বড় গার্মেন্টস মালিকদের সহায়তা না দিয়ে ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পের উদ্যোক্তা, অপ্রাতিষ্ঠানিক খাতের শ্রমিক, ছোটখাট দোকানদারদের সহায়তা দেওয়াটা বেশি জরুরি। যারা বড় ব্যবসায়ী তাদের তো নিজেদেরই তহবিল রয়েছে। তাদের জন্যই আবার সহায়তা প্যাকেজ ঘোষণা করা হয়েছে। এটা বোধহয় ঠিক হয়নি। বড় ব্যবসায়ীদের উচিত ছোটদের পাশে দাঁড়ানো। বিশেষ করে তৈরি পোশাক খাতের দুই সংগঠন বিজিএমইএ, বিকেএমইএর উচিত নিজেরাই একটি তহবিল গঠন করা। যা দিয়ে তারা অপেক্ষাকৃত দুর্বল ব্যবসায়ীদের পাশে দাঁড়াবে। তাদের শ্রমিকদের বেতন-ভাতা দেবে। অথচ সরকার এই বড় ব্যবসায়ীদেরই সহায়তা দিচ্ছে। ড. নাজনীন আহমেদ বলেন, কৃষি ও অপ্রাতিষ্ঠানিক খাতে প্রায় ৩ কোটি শ্রমিক রয়েছে তাদের পাশে দাঁড়াতে হবে। শুধু রপ্তানিকারকদের জন্য সহায়তা তহবিল ঘোষণা করা হয়েছে সেটা ঠিক হয়নি। কারণ এটা তো শুধু তাদের জন্য সমস্যা তেমন নয়। ২০০৮-০৯ সালে যে আর্থিক সংকট ছিল সেটা ছিল রপ্তানিকারকদের সংকট কিন্তু এবারের সংকটটা ভিন্ন। চলমান এ সংকটের প্রভাব সবার ওপরই পড়ছে। বরং নিম্ন আয় এবং দিনমজুর শ্রেণির মানুষের ওপর প্রভাবটা আরও বেশি। তারাই বেশি ক্ষতির মুখে পড়েছেন। ফলে সহায়তা তহবিল হতে হবে সর্বজনীন। তিনি বলেন, করোনা-পরবর্তী সামাজিক সংকট কাটাতে সামনের দিনের জন্য জাতীয় বাজেটে সামাজিক নিরাপত্তা খাতের বরাদ্দ বাড়াতে হবে। সামাজিক সুরক্ষা খাতে যত বেশিসংখ্যক মানুষকে যুক্ত করা যাবে সংকটের প্রভাব তত কম হবে বলে তিনি মনে করেন।

এই বিভাগের আরও খবর
নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী
নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী
বাংলাদেশ-কাতার সশস্ত্র বাহিনীর চুক্তি স্বাক্ষর
বাংলাদেশ-কাতার সশস্ত্র বাহিনীর চুক্তি স্বাক্ষর
প্রতি ১০ শিশুর ৪ জনের রক্তে সিসার মাত্রা উদ্বেগজনক
প্রতি ১০ শিশুর ৪ জনের রক্তে সিসার মাত্রা উদ্বেগজনক
নারী কাবাডি বিশ্বকাপের ট্রফি উন্মোচন
নারী কাবাডি বিশ্বকাপের ট্রফি উন্মোচন
নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে
নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য নয়
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য নয়
অর্থনৈতিক পরিস্থিতির উন্নতি
অর্থনৈতিক পরিস্থিতির উন্নতি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
গণতন্ত্রের লড়াইয়ে ভাসানী পথপ্রদর্শক
গণতন্ত্রের লড়াইয়ে ভাসানী পথপ্রদর্শক
ইসিকে শক্ত থাকার পরামর্শ দলগুলোর
ইসিকে শক্ত থাকার পরামর্শ দলগুলোর
সরকারকে নিরপেক্ষতার আহ্বান আট দলের
সরকারকে নিরপেক্ষতার আহ্বান আট দলের
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
সর্বশেষ খবর
যে বনে এলিয়েন নামে!
যে বনে এলিয়েন নামে!

এই মাত্র | বিজ্ঞান

১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি,
মুখোমুখি ভারত-চীন
১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি, মুখোমুখি ভারত-চীন

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাড়ি-নিয়ে ঝগড়া, বিয়ের এক ঘণ্টা আগে হবু স্ত্রীকে হত্যা!
শাড়ি-নিয়ে ঝগড়া, বিয়ের এক ঘণ্টা আগে হবু স্ত্রীকে হত্যা!

৩৪ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় থাকা দেশের নাগরিকরা গ্রিন কার্ডও পাবে না?
ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় থাকা দেশের নাগরিকরা গ্রিন কার্ডও পাবে না?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?
কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তোলগা আকাশ প্রতিরক্ষার সফল পরীক্ষা চালাল তুরস্ক
তোলগা আকাশ প্রতিরক্ষার সফল পরীক্ষা চালাল তুরস্ক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দারুণ জয়ে বাছাইপর্ব শেষ করল ফ্রান্স
দারুণ জয়ে বাছাইপর্ব শেষ করল ফ্রান্স

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কেইনের জোড়া গোলে শেষ ম্যাচেও জয় ইংল্যান্ডের
কেইনের জোড়া গোলে শেষ ম্যাচেও জয় ইংল্যান্ডের

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইস্তিগফার পাপ মোচন ও আত্মশুদ্ধির মাধ্যম
ইস্তিগফার পাপ মোচন ও আত্মশুদ্ধির মাধ্যম

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যুক্তরাজ্যে স্থায়ী বসবাসের সুযোগ পেতে থাকতে হবে ২০ বছর!
যুক্তরাজ্যে স্থায়ী বসবাসের সুযোগ পেতে থাকতে হবে ২০ বছর!

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেরানীগঞ্জে ডাম্পিং এলাকায় অগ্নিসংযোগ
কেরানীগঞ্জে ডাম্পিং এলাকায় অগ্নিসংযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেসির চোখ এখনও বিশ্বকাপে!
মেসির চোখ এখনও বিশ্বকাপে!

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ধামরাইয়ে পার্কিং করা বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন
ধামরাইয়ে পার্কিং করা বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জবি ছাত্রদলের যুগ্ম আহ্বায়ক হলেন সেই কারানির্যাতিত খাদিজা
জবি ছাত্রদলের যুগ্ম আহ্বায়ক হলেন সেই কারানির্যাতিত খাদিজা

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ
রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টঙ্গীতে সাউন্ড গ্রেনেড বিস্ফোরণ
টঙ্গীতে সাউন্ড গ্রেনেড বিস্ফোরণ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তুরস্ক গাজার দায়িত্ব নিতে প্রস্তুত: হাকান ফিদান
তুরস্ক গাজার দায়িত্ব নিতে প্রস্তুত: হাকান ফিদান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উপদেষ্টা রিজওয়ানার বাসার সামনে ককটেল বিস্ফোরণ
উপদেষ্টা রিজওয়ানার বাসার সামনে ককটেল বিস্ফোরণ

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে হস্তক্ষেপ করার অভিযোগ মোদি প্রশাসনের বিরুদ্ধে!
বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে হস্তক্ষেপ করার অভিযোগ মোদি প্রশাসনের বিরুদ্ধে!

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খুলনায় যুবককে গুলি করে ও কুপিয়ে হত্যা
খুলনায় যুবককে গুলি করে ও কুপিয়ে হত্যা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে আওয়ামী লীগের ৫৭ জনের বিরুদ্ধে নাশকতার মামলা
সিদ্ধিরগঞ্জে আওয়ামী লীগের ৫৭ জনের বিরুদ্ধে নাশকতার মামলা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মধ্য বাড্ডায় বাসে আগুন, ককটেল বিস্ফোরণ
মধ্য বাড্ডায় বাসে আগুন, ককটেল বিস্ফোরণ

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকায় ১৪তম কমিউনিকেশন সামিট  অনুষ্ঠিত
ঢাকায় ১৪তম কমিউনিকেশন সামিট  অনুষ্ঠিত

৫ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

শার্লটে ট্রাম্পের অবৈধ অভিবাসী বিরোধী অভিযান, জনমনে আতঙ্ক
শার্লটে ট্রাম্পের অবৈধ অভিবাসী বিরোধী অভিযান, জনমনে আতঙ্ক

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিইউপিতে প্রাইম ব্যাংকের আর্থিক অন্তর্ভুক্তি বিষয়ক সেমিনার অনুষ্ঠিত
বিইউপিতে প্রাইম ব্যাংকের আর্থিক অন্তর্ভুক্তি বিষয়ক সেমিনার অনুষ্ঠিত

৫ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

বাংলাদেশ পেনাং রোডশোর মাধ্যমে দক্ষিণ-দক্ষিণ সেমিকন্ডাক্টর সেতুবন্ধন গড়ে তুলছে
বাংলাদেশ পেনাং রোডশোর মাধ্যমে দক্ষিণ-দক্ষিণ সেমিকন্ডাক্টর সেতুবন্ধন গড়ে তুলছে

৬ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আর্মেনিয়াকে ৯ গোলে উড়িয়ে বিশ্বকাপে পর্তুগাল, নেভেস ও ফার্নান্দেসের হ্যাটট্রিক
আর্মেনিয়াকে ৯ গোলে উড়িয়ে বিশ্বকাপে পর্তুগাল, নেভেস ও ফার্নান্দেসের হ্যাটট্রিক

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিআরটিএ শিশু ও তরুণদের রক্ষায় কাজ করছে: চেয়ারম্যান
বিআরটিএ শিশু ও তরুণদের রক্ষায় কাজ করছে: চেয়ারম্যান

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কমওয়ার্ড’র সেরার স্বীকৃতি পেল মাস্টহেড পিআর
কমওয়ার্ড’র সেরার স্বীকৃতি পেল মাস্টহেড পিআর

৬ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

সর্বাধিক পঠিত
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন
আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা
মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার
স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড
আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর
রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী
কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী
'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা
বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর
পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি
রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি
স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি
অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন
প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন

২০ ঘণ্টা আগে | পরবাস

আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!
আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি
ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন
সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি
অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি

১২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান
হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে

২০ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি
শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু
২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি
গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১২৪ রানের ছোট লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ ভারত, ঘরের মাঠেই লজ্জার হার
১২৪ রানের ছোট লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ ভারত, ঘরের মাঠেই লজ্জার হার

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সোমবার সারা দেশে যানবাহন চলবে : পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশন
সোমবার সারা দেশে যানবাহন চলবে : পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনা বিনিয়োগে বৈশ্বিক রপ্তানিকেন্দ্র হওয়ার বিশাল সম্ভাবনা বাংলাদেশের
চীনা বিনিয়োগে বৈশ্বিক রপ্তানিকেন্দ্র হওয়ার বিশাল সম্ভাবনা বাংলাদেশের

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ

সম্পাদকীয়

শেখ হাসিনার রায় আজ
শেখ হাসিনার রায় আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

অপেক্ষা ৬৩ আসনে
অপেক্ষা ৬৩ আসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের আগে পদোন্নতি নয়
ভোটের আগে পদোন্নতি নয়

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা
সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা

প্রথম পৃষ্ঠা

কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী
কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি
সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি

নগর জীবন

ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত
ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত

মাঠে ময়দানে

এবার নতুন শাকিব খান
এবার নতুন শাকিব খান

শোবিজ

হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!
হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!

মাঠে ময়দানে

দেখা মিলল বকফুলের
দেখা মিলল বকফুলের

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি
নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার
এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার

মাঠে ময়দানে

দর্শক মাতালেন কনা
দর্শক মাতালেন কনা

শোবিজ

রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি
রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি

শোবিজ

নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ
নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-কাতার সশস্ত্র বাহিনীর চুক্তি স্বাক্ষর
বাংলাদেশ-কাতার সশস্ত্র বাহিনীর চুক্তি স্বাক্ষর

প্রথম পৃষ্ঠা

দলবদ্ধ ধর্ষণে গ্রেপ্তার
দলবদ্ধ ধর্ষণে গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

লিবিয়া উপকূলে ফের নৌকাডুবি
লিবিয়া উপকূলে ফের নৌকাডুবি

পেছনের পৃষ্ঠা

নগদ-ডিআরইউ সেরা রিপোর্টিং পুরস্কার জিতলেন ডেইলি সানের তিন সাংবাদিক
নগদ-ডিআরইউ সেরা রিপোর্টিং পুরস্কার জিতলেন ডেইলি সানের তিন সাংবাদিক

নগর জীবন

গ্যাস সংকটে নাকাল দেশ
গ্যাস সংকটে নাকাল দেশ

নগর জীবন

বকেয়া ৫ হাজার কোটি টাকা
বকেয়া ৫ হাজার কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

সারা দেশে সব ধরনের যানবাহন চলবে
সারা দেশে সব ধরনের যানবাহন চলবে

নগর জীবন

তিন মাসে পাঁচ বার চুরি
তিন মাসে পাঁচ বার চুরি

দেশগ্রাম

তথ্যনির্ভর বাংলাদেশ গঠনে ঠাকুরগাঁওয়ে আলোচনা সভা
তথ্যনির্ভর বাংলাদেশ গঠনে ঠাকুরগাঁওয়ে আলোচনা সভা

দেশগ্রাম

বার অ্যাসোসিয়েশনের বিক্ষোভ
বার অ্যাসোসিয়েশনের বিক্ষোভ

দেশগ্রাম

শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা
শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা

শোবিজ