শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০২ এপ্রিল, ২০২০ আপডেট:

ভয় সামনের দিনগুলো নিয়ে

মানিক মুনতাসির ও আলী রিয়াজ
প্রিন্ট ভার্সন
ভয় সামনের দিনগুলো নিয়ে

প্রাণঘাতী করোনাভাইরাসের প্রভাবে সারা বিশ্বের মানুষের জীবন ও জীবিকা হুমকির মুখে পড়েছে। বন্ধ হয়ে গেছে প্রায় সব ধরনের ব্যবসা-বাণিজ্য। সংক্রমণ ঠেকাতে বন্ধ রাখা হয়েছে সব ধরনের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, অফিস-আদালত, দোকানপাট। বাংলাদেশে সবচেয়ে বেশি ক্ষতির মুখে পড়েছে শ্রমজীবী মানুষ। আর জীবন-জীবিকার কোনো হিসাবই মেলাতে পারছে না নিম্ন ও মধ্যবিত্তরা। এ পরিস্থিতি দীর্ঘায়িত হলে দেশের অন্তত সাড়ে ৩ কোটি মানুষ খাদ্য সংকটে পড়বে; যা সামাজিক সংকট তৈরি করবে। ফলে সামনের সম্ভাব্য সংকট মোকাবিলার জন্য এখনই ভাবতে হবে এবং যুগোপযোগী সিদ্ধান্ত নিতে হবে। তবে বর্তমানে দেশে যে পরিমাণ খাদ্য মজুদ রয়েছে তাতে অন্তত আগামী এক বছর খাদ্যের কোনো সংকট হবে না। কিন্তু যারা দিন আনে দিন খায় তারা কাজ করতে না পারায় সংকটে পড়েছে। তাদের খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিতে সবচেয়ে বেশি তাগিদ দিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা। কেননা দেশের সব মানুষের খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে না পারলে যে সামাজিক সংকট তৈরি হবে তা বিভিন্ন খাতে নেতিবাচক প্রভাব ফেলবে বলে তারা মনে করেন। এর পাশাপাশি গ্রামের কৃষক, ক্ষুদ্র-মাঝারি শিল্পের উদ্যোক্তা, ছোট ছোট দোকানদার, ব্যবসায়ী এদের সুরক্ষার ব্যাপারে সংকটকালীন তহবিল বা রি-ফাইন্যান্সিং ফান্ড গঠনেরও পরামর্শ দিয়েছেন অর্থনীতিবিদরা।

 

সংকটকালীন তহবিল গঠন করা জরুরি

-ড. আতিউর রহমান

বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর ও বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদ ড. আতিউর রহমান বলেছেন, এখনকার সংকটটাকে নিয়ে সবচেয়ে বেশি ভাবতে হবে। আগে মানুষের জীবন বাঁচাতে হবে। এজন্য প্রয়োজন খাদ্য ও স্বাস্থ্যের সুরক্ষা। এজন্য সরকারের উচিত হবে ছোট-বড় ব্যবসায়ী, কৃষক, দিনমজুর, অপ্রাতিষ্ঠানিক শ্রমিক, প্রাতিষ্ঠানিক শ্রমিক, চাকরিজীবীসহ সব শ্রেণির মানুষকে সহায়তা দিতে দ্রুততম সময়ের মধ্যে সংকটকালীন তহবিল গঠন করা। আমেরিকা ইতিমধ্যে সে কাজটিই করেছে। প্রয়োজনে বাংলাদেশ ব্যাংকের মাধ্যমে একটি রি-ফাইন্যান্সিং ফান্ড গঠন করে সেখান থেকে মানুষকে সহায়তা করা যেতে পারে। রি-ফাইন্যান্সিং তহবিল গঠনের জন্য সরকার চাইলে বন্ড ইস্যু করতে পারে। বাংলাদেশ প্রতিদিনের সঙ্গে আলাপকালে সাবেক এই গভর্নর বলেন, এখন সবচেয়ে বেশি সংকটে রয়েছে নগরের নিম্ন আয়ের মানুষ। নগরের শ্রমিক। নগরের দিনমজুর। কারণ ফ্ল্যাটবন্দী জীবনে মানুষ একে অন্যের খোঁজ নেওয়ার সুযোগ পায় না। তবে গ্রামের অবস্থা ভিন্ন। গ্রামে একে অন্যের সুখে-দুঃখে পাশে দাঁড়ায়। যে কোনো ধরনের সংকটে গ্রামের মানুষ একে অন্যের পাশে ছুটে যায়। ফলে এই শ্রেণির মানুষের পাশে দাঁড়াতে হবে। সংকটকালীন খাদ্য ও স্বাস্থ্যসেবার জন্য তাদের পাশে দাঁড়াতে হবে।

ড. আতিউর রহমান বলেন, নিম্নমধ্যবিত্ত কিংবা মধ্যবিত্তরা এখনো জমানো খাবার খেতে পারছে। জমানো অর্থ খরচ করতে পারছে। আর কদিন পর তারাও সংকটে পড়বে। তাদের জন্যও এখনই ভাবতে হবে। সামনের দিনের জন্য সিদ্ধান্ত এখনই নিতে হবে। সামাজিক সংকট একবার তৈরি হলে সেটা কাটাতে অনেক সময়ের প্রয়োজন হয়। আর সামাজিক সংকট যে কোনো দেশের বিভিন্ন খাতে নেতিবাচক প্রভাব বিস্তার করে। ফলে সামনের দিনগুলোয় যেন কোনোভাবেই সামাজিক সংকট তৈরি না হয় সেদিকে নজর দিতে হবে। এজন্য সবার স্বাস্থ্য সুরক্ষা নিশ্চিত করতে হবে। যত বেশি বেশি সম্ভব করোনা টেস্ট করতে হবে। যারা ইতিমধ্যে করোনাভাইরাসের উপসর্গে ভুগছেন তাদের টেস্টকে অগ্রাধিকার দিতে হবে। কেউ যেন বিনা চিকিৎসায় মারা না যায় তা নিশ্চিত করতে হবে। এ ক্ষেত্রে শুধু সরকারের একার নয়, বিভিন্ন ধনাঢ্যশালী, বণিক শ্রেণিসহ হাসপাতালের মালিকদেরও দায়িত্ব নিয়ে এগিয়ে আসতে হবে। ইতিমধ্যে বসুন্ধরা গ্রুপের মতো যারা এগিয়ে এসেছেন তাদের মতো অন্য ব্যবসায়ীদের গ্রুপগুলোকেও সংকট মোকাবিলায় এগিয়ে আসতে হবে। তিনি বলেন, আমাদের রপ্তানি খাতের সবচেয়ে বড় নিয়ামক গার্মেন্টস খাতের জন্য ইতিমধ্যে সহায়তা প্যাকেজ ঘোষণা করা হয়েছে। ফলে পরিস্থিতির উন্নতি হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে অন্য দেশে করোনা মোকাবিলার জন্য যেসব পণ্য যেমন পিপিই কিংবা হ্যান্ডস গ্লাভস ও স্যানিটাইজার এসব পণ্য উৎপাদনে মনোযোগ দিতে হবে। কেননা করোনাকালীন অবস্থায় যেহেতু আমাদের পোশাক খাতের ব্যাপক ক্ষতি হচ্ছে সেটা পুষিয়ে নিতে বিকল্প পণ্য উৎপাদনে মনোযোগ দিতে হবে। এ ক্ষেত্রে চীন অনেকটাই সামলে নিয়েছে। তারা আবার নতুন করে উৎপাদনে যেতে শুরু করছে। সেখান থেকেও কাঁচামাল আমদানি শুরু করা সম্ভব হবে। তবে এখন সবচেয়ে বড় সংকট হচ্ছে মানুষের বাঁচা-মরার সংকট। তাই সবার আগে মানুষকে বাঁচাতে হবে। এই অর্থনীতিবিদ বলেন, ছোট ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী, এসএমই খাতের ব্যবসায়ী, কৃষক যারা গরু পালন করেন, মাছ চাষ করেন। অর্থাৎ খামার বা ছোট শিল্পভিত্তিক কৃষিকাজে যারা জড়িত তাদের জন্য একটি তহবিল গঠন করা যেতে পারে। এ ছাড়া এ খাতের উদ্যোক্তাদের নেওয়া ব্যাংক ঋণের সুদ কমিয়ে দেওয়া যেতে পারে। বড় শিল্পের মালিকরা তো পার পেয়ে যাবেন। তারা সরকারের সহায়তাও পাবেন। তবে এই ছোটদের ইগনোর বা উপেক্ষা করা যাবে না। এদের কথাই আগে ভাবতে হবে। একই সঙ্গে ভোক্তা ঋণ, যেমন কেউ হয়তো ব্যাংক থেকে ঋণ নিয়ে একটি বাড়ি বানিয়েছেন কেউ আবার একটা জমি কিনেছেন সেখানে কারখানা করবেন। আবার কেউ অন্য কোনো অ্যাসেট বা সম্পত্তি কিনেছেন। এদের ব্যাপারেও সরকারের সহায়তা থাকা দরকার। কেননা এটা এমন একটা সমস্যা যা সব শ্রেণির মানুষকে চরম সংকটে ফেলেছে। ফলে এখান থেকে বের হতে হলে সরবার জন্যই কিছু না কিছু করতে হবে। এই সময়ে মানুষের হাতে টাকাপয়সা কম সঞ্চারিত হচ্ছে। কেননা শুধু খাবার কিংবা স্বাস্থ্যসেবার বাইরে কেউ কোনো কেনাকাটা করছে না। ফলে সামনের দিনগুলোয় মূল্যস্ফীতির চাপ কম থাকবে। ফলে সরকার এ সময় মানুষের হাতে বিভিন্ন পন্থায় টাকা আসার সুযোগ করে দিলে কিংবা নীতিসহায়তা দিলে মূল্যস্ফীতির চাপ বাড়ারও তেমন কোনো আশঙ্কা থাকবে না বলে তিনি মনে করেন। ড. আতিউর বলেন, আগামী দিনের সংকট বলতে সারা বিশ্ব কিন্তু একটা মহামন্দার দিকে ঢুকে গেছে। চীনের সংকট হয়তো অনেকটাই কেটে গেছে। কিন্তু অন্য সব দেশ এখন মানুষকে বাঁচাতে যুদ্ধ করছে। এ অবস্থায় আমাদের পোশাক খাতের সবচেয়ে বড় মার্কেট ইউরোপ-আমেরিকা ব্যাপকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত। তারা দিশাহারা হয়ে পড়েছে। ফলে তাদের অর্ডারগুলো বাতিল হয়ে যাচ্ছে। এজন্য আগামী তিন মাস যেন কোনো খাতের কোনো একজন কর্মীরও চাকরি না যায় সে ব্যবস্থা গড়ে তুলতে হবে। এজন্যই সরকারের উচিত হবে একটি সংকটকালীন তহবিল গঠন করে সবাইকে সহায়তা করা।

 

চরম দুর্দশায় নিম্নবিত্ত ও মধ্যবিত্তরা

-খোন্দকার ইব্রাহিম খালেদ

বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক ডেপুটি গভর্নর খোন্দকার ইব্রাহিম খালেদ বলেছেন, নিম্নবিত্ত ও মধ্যবিত্তরা চরম দুর্দশার মধ্যে পড়েছে। বিশেষ করে আর্থিক ও স্বাস্থ্য খাতে আমাদের দুর্বলতা চরমভাবে প্রকাশ পেয়েছে। করোনাভাইরাসের এই সংকটে রাষ্ট্রের আর্থিক খাতের করুণ চিত্র আমরা দেখতে পাচ্ছি। নিম্নবিত্ত মানুষ কীভাবে টিকে থাকবে রাষ্ট্র এ চিন্তা এত দিন করেনি। যুক্তরাষ্ট্র বা ইউরোপের দেশগুলো হয়তো সামাল দিতে পারবে। কিন্তু আমাদের দেশের সরকারের সামাল দেওয়া কঠিন হবে। সরকারের ভুল ট্যাক্সেশন নীতির কারণেই এ দুর্দশার সৃষ্টি হয়েছে। বাংলাদেশ প্রতিদিনের সঙ্গে আলাপকালে ইব্রাহিম খালেদ বলেন, করোনা পরিস্থিতির পরে দেশের অর্থনীতি কঠিন সংকটের মধ্যে পড়বে। বর্তমান পরিস্থিতিতে নিম্ন আয়ের মানুষ ছাড়াও যারা বিভিন্ন বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে কর্মরত তারাও সংকটের মধ্যে রয়েছে। প্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকলে তারা কেউ বেতন পাবে না। এদের নিয়ে রাষ্ট্রের এত দিন কোনো চিন্তা ছিল না। স্বাস্থ্য খাতের যে করুণ চিত্র আমরা দেখছি সেটা খুবই বেদনাদায়ক। তিনি বলেন, এ সংকট মুহূর্ত কেটে যাওয়ার পর বাংলাদেশের অর্থনীতি নিয়ে সরকারকে নতুন নীতি নিতে হবে। বাংলাদেশে প্রান্তিক মানুষ থেকেই কর আদায় বেশি করা হচ্ছে। স্বাস্থ্য, শিক্ষা খাতে বরাদ্দ খুবই অপ্রতুল। নিম্ন আয়ের মানুষের কাছ থেকে কর নিয়ে খরচ করা হয়েছে কর্মকর্তাদের বেতন ও অপ্রয়োজনীয় বহু প্রকল্পে। যার সুবিধা সাধারণ মানুষ পায় না। যদি পেত এখন আমরা এ সংকট দেখতাম না। আমাদের মতো দেশে মাত্র আড়াই লাখ টাকার ওপরে কর দিতে হয়। এটা হওয়া উচিত ছিল কমপক্ষে পাঁচ লাখ টাকা। ক্ষুদ্র ব্যবসা যারা করেন তারা কীভাবে অর্থ জমাবেন। তাদেরকে সক্ষম করে তুলতে আয় বৈষম্য কমানোর কঠোর নীতি নিতে হবে। রপ্তানি বাণিজ্য নিয়ে যে ধরনের নীতি আছে পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে সেটা নিয়েও বাস্তবসম্মত পদক্ষেপ নিতে হবে। স্বাস্থ্য ও শিক্ষা খাতে বরাদ্দ প্রচুর বৃদ্ধি করতে হবে এবং তা দ্রুততার সঙ্গে। যাতে মানুষ সরাসরি সুফল পায়।

 

খাদ্য নিরাপত্তা দিতে না পারলে সামাজিক সংকট

-ড. নাজনীন আহমেদ

অর্থনীতিবিদ ও বাংলাদেশ উন্নয়ন গবেষণা প্রতিষ্ঠানের (বিআইডিএস) সিনিয়র রিসার্চ ফেলো ড. নাজনীন আহমেদ বলেন, এ দুর্যোগ সবকিছুকেই প্রভাবিত করবে। সব খাতই কমবেশি ক্ষতিগ্রস্ত হবে। এ মুহূর্তে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হচ্ছে মানুষের জীবন রক্ষা করা। কেননা সারা বিশ্বের মানুষ আজ বিপন্ন। তবে এটার জন্য সবার আগে মানুষের খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে। পাশাপাশি স্বাস্থ্যের সুরক্ষা দিতে হবে। দুর্যোগকালীন কিংবা এ দুর্যোগ-পরবর্তী সময়ে মানুষের খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে না পারলে সামাজিক সংকট বাড়বে। আর সামাজিক সংকট মনুষ্য সমাজে বিভিন্ন ধরনের নেতিবাচক প্রভাব ফেলবে। বাংলাদেশ প্রতিদিনকে তিনি বলেন, এ মুহূর্তে প্রাতিষ্ঠানিক, অপ্রাতিষ্ঠানিক শ্রমিক, দিনমজুর, ছোট ছোট ব্যবসায়ীদের জন্য সহায়তা তহবিল গঠন করতে হবে। শুধু বড় গার্মেন্টস মালিকদের সহায়তা না দিয়ে ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পের উদ্যোক্তা, অপ্রাতিষ্ঠানিক খাতের শ্রমিক, ছোটখাট দোকানদারদের সহায়তা দেওয়াটা বেশি জরুরি। যারা বড় ব্যবসায়ী তাদের তো নিজেদেরই তহবিল রয়েছে। তাদের জন্যই আবার সহায়তা প্যাকেজ ঘোষণা করা হয়েছে। এটা বোধহয় ঠিক হয়নি। বড় ব্যবসায়ীদের উচিত ছোটদের পাশে দাঁড়ানো। বিশেষ করে তৈরি পোশাক খাতের দুই সংগঠন বিজিএমইএ, বিকেএমইএর উচিত নিজেরাই একটি তহবিল গঠন করা। যা দিয়ে তারা অপেক্ষাকৃত দুর্বল ব্যবসায়ীদের পাশে দাঁড়াবে। তাদের শ্রমিকদের বেতন-ভাতা দেবে। অথচ সরকার এই বড় ব্যবসায়ীদেরই সহায়তা দিচ্ছে। ড. নাজনীন আহমেদ বলেন, কৃষি ও অপ্রাতিষ্ঠানিক খাতে প্রায় ৩ কোটি শ্রমিক রয়েছে তাদের পাশে দাঁড়াতে হবে। শুধু রপ্তানিকারকদের জন্য সহায়তা তহবিল ঘোষণা করা হয়েছে সেটা ঠিক হয়নি। কারণ এটা তো শুধু তাদের জন্য সমস্যা তেমন নয়। ২০০৮-০৯ সালে যে আর্থিক সংকট ছিল সেটা ছিল রপ্তানিকারকদের সংকট কিন্তু এবারের সংকটটা ভিন্ন। চলমান এ সংকটের প্রভাব সবার ওপরই পড়ছে। বরং নিম্ন আয় এবং দিনমজুর শ্রেণির মানুষের ওপর প্রভাবটা আরও বেশি। তারাই বেশি ক্ষতির মুখে পড়েছেন। ফলে সহায়তা তহবিল হতে হবে সর্বজনীন। তিনি বলেন, করোনা-পরবর্তী সামাজিক সংকট কাটাতে সামনের দিনের জন্য জাতীয় বাজেটে সামাজিক নিরাপত্তা খাতের বরাদ্দ বাড়াতে হবে। সামাজিক সুরক্ষা খাতে যত বেশিসংখ্যক মানুষকে যুক্ত করা যাবে সংকটের প্রভাব তত কম হবে বলে তিনি মনে করেন।

এই বিভাগের আরও খবর
সংসদ ও গণভোট এক দিনে, ইসিকে চিঠি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের
সংসদ ও গণভোট এক দিনে, ইসিকে চিঠি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
নিহতদের পরিবারে মাতম থামছেই না
নিহতদের পরিবারে মাতম থামছেই না
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
৪ উইকেটের অপেক্ষা
৪ উইকেটের অপেক্ষা
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয়
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয়
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
দুই সমঝোতা স্মারক সই
দুই সমঝোতা স্মারক সই
সর্বশেষ খবর
মুন্সীগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযানে আটক ৫
মুন্সীগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযানে আটক ৫

৩ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

ভারতীয় নাগরিক সখিনার জামিন, কারামুক্তিতে বাধা নেই
ভারতীয় নাগরিক সখিনার জামিন, কারামুক্তিতে বাধা নেই

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

নর্দান ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ-এর নতুন ভাইস চ্যান্সেলর অধ্যাপক ড. মো. মিজানুর রহমান
নর্দান ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ-এর নতুন ভাইস চ্যান্সেলর অধ্যাপক ড. মো. মিজানুর রহমান

১৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

যুবকের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
যুবকের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পুণ্ড্র ইউনিভার্সিটিতে বিবিএ কার্নিভাল-৩ অনুষ্ঠিত
পুণ্ড্র ইউনিভার্সিটিতে বিবিএ কার্নিভাল-৩ অনুষ্ঠিত

২৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নভেম্বরের ২২ দিনে রেমিট্যান্স এলো ২১৩ কোটি ডলার
নভেম্বরের ২২ দিনে রেমিট্যান্স এলো ২১৩ কোটি ডলার

২৭ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ফ্যাসিজম সহ্য করা হবে না, নিজেরাও ফ্যাসিষ্ট হবো না: তানিয়া রব
ফ্যাসিজম সহ্য করা হবে না, নিজেরাও ফ্যাসিষ্ট হবো না: তানিয়া রব

৩১ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

নারায়ণগঞ্জে তিতাসের পাইপলাইনে ফাটল, গ্যাস সরবরাহ ব্যাহত
নারায়ণগঞ্জে তিতাসের পাইপলাইনে ফাটল, গ্যাস সরবরাহ ব্যাহত

৪১ মিনিট আগে | নগর জীবন

দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে ভারতের ওয়ানডে দল ঘোষণা
দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে ভারতের ওয়ানডে দল ঘোষণা

৪১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেট সীমান্তে সাড়ে ৫ কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ
সিলেট সীমান্তে সাড়ে ৫ কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ

৪৯ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

খাগড়াছড়িতে নবাগত জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়
খাগড়াছড়িতে নবাগত জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পাসপোর্ট করতে এসে রোহিঙ্গা তরুণীসহ আটক ২
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পাসপোর্ট করতে এসে রোহিঙ্গা তরুণীসহ আটক ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাত কলেজে ক্লাস শুরুর তারিখ জানাল কর্তৃপক্ষ
সাত কলেজে ক্লাস শুরুর তারিখ জানাল কর্তৃপক্ষ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কলাপাড়ায় মহিলা দলের সম্মেলন
কলাপাড়ায় মহিলা দলের সম্মেলন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষা শুধু সনদ নয়, এটি জাতি গঠনের শক্তিশালী হাতিয়ার: ড. ওবায়দুল ইসলাম
শিক্ষা শুধু সনদ নয়, এটি জাতি গঠনের শক্তিশালী হাতিয়ার: ড. ওবায়দুল ইসলাম

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আইসিসিবিতে চার দিনব্যাপী সিরামিক এক্সপো
আইসিসিবিতে চার দিনব্যাপী সিরামিক এক্সপো

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বন্ধ কারখানা চালুর দাবিতে শ্রমিকদের মানববন্ধন
বন্ধ কারখানা চালুর দাবিতে শ্রমিকদের মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৮১ দেশি পর্যবেক্ষকের সঙ্গে ইসির সংলাপ ২৫ নভেম্বর
৮১ দেশি পর্যবেক্ষকের সঙ্গে ইসির সংলাপ ২৫ নভেম্বর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ফ্যামিলি ম্যান থ্রি’: মনোজ নয়, জয়দীপের সিজন?
‘ফ্যামিলি ম্যান থ্রি’: মনোজ নয়, জয়দীপের সিজন?

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টিকটক ইউজারদের জন্য চালু হলো টাইম অ্যান্ড ওয়েল-বিয়িং ফিচার
টিকটক ইউজারদের জন্য চালু হলো টাইম অ্যান্ড ওয়েল-বিয়িং ফিচার

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

পটুয়াখালীতে হত্যা মামলার আসামিদের গ্রেপ্তার দাবিতে মানববন্ধন
পটুয়াখালীতে হত্যা মামলার আসামিদের গ্রেপ্তার দাবিতে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের কাল ব্রুনাই চ্যালেঞ্জ
বাংলাদেশের কাল ব্রুনাই চ্যালেঞ্জ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে বাড়ির উঠানের গর্তে মিলল নিখোঁজ বৃদ্ধের লাশ
চট্টগ্রামে বাড়ির উঠানের গর্তে মিলল নিখোঁজ বৃদ্ধের লাশ

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পুঁজিবাজারে সূচকের উত্থান
পুঁজিবাজারে সূচকের উত্থান

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দুমকীতে অবৈধ ইটভাটা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন
দুমকীতে অবৈধ ইটভাটা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ইমাম-মুয়াজ্জিনদের ভাতা দেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে : তারেক রহমান
বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ইমাম-মুয়াজ্জিনদের ভাতা দেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে : তারেক রহমান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁপাইনবাবগঞ্জে ধর্ষণের ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে, গ্রেফতার ২
চাঁপাইনবাবগঞ্জে ধর্ষণের ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে, গ্রেফতার ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোট দিতে চারদিনে ১৫ হাজারের বেশি প্রবাসীর নিবন্ধন
ভোট দিতে চারদিনে ১৫ হাজারের বেশি প্রবাসীর নিবন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মহাসড়কের পাশ থেকে কাপড়ে মোড়ানো নবজাতক উদ্ধার
মহাসড়কের পাশ থেকে কাপড়ে মোড়ানো নবজাতক উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ
ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ

খবর

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়
বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়

মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা