শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০৭ এপ্রিল, ২০২০

জ্বর শ্বাসকষ্ট নিয়ে আরও ১১ জনের মৃত্যু

নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
জ্বর শ্বাসকষ্ট নিয়ে আরও ১১ জনের মৃত্যু

সর্দি, জ্বর, শ্বাসকষ্ট, গলা ব্যথাসহ করোনা উপসর্গ নিয়ে দেশের বিভিন্ন স্থানে ১১ জনের মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে। ঢাকা, ফরিদপুর, গাইবান্ধা, ময়মনসিংহ, সিরাজগঞ্জ, গাজীপুর, রাজবাড়ী, চট্টগ্রাম, বরিশাল, হবিগঞ্জে এসব মৃত্যুর ঘটনায় সংশ্লিষ্ট এলাকায় আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়েছে। প্রশাসনের সহায়তায় কয়েকটি এলাকা লকডাউন করা হয়েছে। মৃতদের সংস্পর্শে আসা লোকজনকে কোয়ারেন্টাইনে থাকার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। গত রবিবার রাতে শ্বাসকষ্ট নিয়ে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে ভর্তি হন আবু হানিফ (৭০)। তাকে মেডিসিন ইউনিট ৬০১ নম্বর ওয়ার্ডে ভর্তি করা হয়। পরে শ্বাসকষ্ট দেখতে পেয়ে আইসোলেশনে রাখা হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় গতকাল সকাল সোয়া ৬টায় তিনি মারা যান। তার গ্রামের বাড়ি কুমিল্লার মুরাদনগর উপজেলার গাংগেরপুরে। তার নমুনা সংগ্রহ করে পরীক্ষার জন্য পাঠানো হয়েছে।

ফরিদপুর প্রতিনিধি জানান, ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে সর্দি, শ্বাসকষ্টের উপসর্গ নিয়ে আইসোলেশনে থাকা আবু সেক (৭০) গতকাল সকালে মারা গেছেন। তিনি মধুখালী উপজেলার জাহাঁপুর ইউনিয়নের চরমুরাদিয়া গ্রামের বাসিন্দা। ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পরিচালক ডা. মো. সাইফুর রহমান জানান, ৪ এপ্রিল সর্দি, শ্বাসকষ্ট ও জ্বর নিয়ে তিনি ভর্তি হন। সংকটাপন্ন অবস্থায় তাকে রবিবার আইসোলেশনে রাখা হয়। তিনি করোনায় আক্রান্ত ছিলেন কিনা তা পরীক্ষার জন্য নমুনা সংগ্রহ করে ঢাকায় পাঠানো হয়েছে। এদিকে আবু সেক মারা যাওয়ার পর মধুখালীর জাহাঁপুর ইউনিয়নর চরমুরাদিয়া গ্রামটি লকডাউন করেছে স্থানীয় প্রশাসন।

গাইবান্ধা প্রতিনিধি জানান, গাইবান্ধা সদরের কামারজানি ইউনিয়নের গোঘাট গ্রামে করোনা উপসর্গ নিয়ে আবদুর রাজ্জাক (৩২) নামে এক যুবকের মৃত্যু হয়েছে। গত রবিবার রাতে তার শরীর থেকে নমুনা সংগ্রহ করেছে জেলা স্বাস্থ্য বিভাগ। মৃত ব্যক্তির বাড়িসহ আশপাশের চারটি বাড়ির লোকজনকে হোম কোয়ারেন্টাইনে রাখা হয়েছে। একই সঙ্গে তার চিকিৎসা দেওয়া ডাক্তারকেও হোম কোয়ারেন্টাইনে থাকতে বলা হয়েছে।

আবদুর রাজ্জাক নারায়ণগঞ্জে চাকরি করতেন। কামারজানি ইউপি চেয়ারম্যান আবদুস সালাম জানান, রাজ্জাক আগে থেকেই হাঁপানি রোগে ভুগছিলেন। কয়েকদিন আগে তিনি চাকরিস্থল নারায়ণগঞ্জ থেকে বাড়ি আসেন। রবিবার সকালে গুরুতর অসুস্থ হয়ে পড়েন। বিকালে তার মৃত্যু হয়। তার পরিবারের ধারণা, করোনা আক্রান্ত হয়ে তার মৃত্যু হয়েছে।

হবিগঞ্জ প্রতিনিধি জানান, হবিগঞ্জের চুনারুঘাট উপজেলার পানছড়ি আশ্রয়ণ প্রকল্পে গতকাল সকালে শ্বাসকষ্টে এক বৃদ্ধের (৬০) মৃত্যু হয়েছে। তার শরীর থেকে নমুনা সংগ্রহ করে পরীক্ষার জন্য পাঠানো হয়েছে। এ ঘটনায় আশ্রয়ণ প্রকল্পটিতে জনগণের চলাচল সীমিত করা হয়েছে। চুনারুঘাট উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সত্যজিৎ রায় দাশ বলেন, উপজেলার শানখলা ইউনিয়নের এ আশ্রয়ণ কেন্দ্রটিতে ২৪২টি পরিবার বাস করেন। সকালে এক বৃদ্ধের মৃত্যুর খবর পেয়েছি। তার পরিবার জানিয়েছে, তিনি শ্বাসকষ্টজনিত রোগে ভুগছিলেন।

জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ কামরুল হাসান জানান, পানছড়িতে মারা যাওয়া বৃদ্ধ হাঁপানি রোগে ভুগছিলেন। তিনি করোনায় আক্রান্ত হয়েছিলেন কিনা তা নিশ্চিত হতে তার নমুনা সংগ্রহ করা হয়েছে।

ময়মনসিংহ প্রতিনিধি জানান, ময়মনসিংহের হালুয়াঘাটে জ্বর, সর্দি ও শ্বাসকষ্ট নিয়ে আবদুল মজিদ (৮০) নামে এক বৃদ্ধের মৃত্যু হয়েছে। রবিবার রাতে উপজেলার কৃষ্ণনগর গ্রাম থেকে করোনার উপসর্গ নিয়ে হালুয়াঘাট স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে আসার পথে তার মৃত্যু হয়। এ ঘটনায় গতকাল মৃত ব্যক্তির নমুনা সংগ্রহ করে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজের করোনা শনাক্তকরণ ল্যাবে পাঠানো হয়েছে। এ ছাড়া মৃত ব্যক্তির বাড়ি থেকে সবাইকে বের না হতে নির্দেশনা দিয়েছেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা রেজাউল করিম।

সিরাজগঞ্জ প্রতিনিধি জানান, সিরাজগঞ্জের তাড়াশে করোনাভাইরাস উপসর্গ হঁাঁচি-কাশি নিয়ে গতকাল দুপুরে শহিদুল ইসলাম নামে এক পোশাকশ্রমিকের মৃত্যু হয়েছে। তার বয়স ১৮। সে উপজেলার মাধাইনগর ইউনিয়নের সরাপপুরের আবদুস সাত্তারের ছেলে। স্থানীয়রা জানান, ১ এপিল হাঁচি-কাশি নিয়ে ঢাকা থেকে বাড়ি আসেন শহিদুল ইসলাম। এরপর তার জ্বর ও প্রচ- গলা ব্যথা শুরু হয়। আশঙ্কাজনক অবস্থায় গতকাল দুপুরে সিরাজগঞ্জের হাটিকুমরুল কেয়ার হাসপাতালে নেওয়া হলে সেখানে করোনা আতঙ্কে তাকে চিকিৎসা না দিয়ে বগুড়া শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়। বগুড়া নেওয়ার পথে তার মৃত্যু হয়। তাড়াশ উপজেলা নির্বাহী অফিসার ইফফাত জাহান জানান, করোনা উপসর্গ নিয়ে মৃত পোশাকশ্রমিকের নমুনা সংগ্রহ করা হয়েছে। পরীক্ষার পর নিশ্চিত হওয়া যাবে তিনি করোনায় আক্রান্ত ছিলেন কিনা।

চট্টগ্রাম অফিস জানায়, চট্টগ্রাম জেনারেল হাসপাতালে শ্বাসকষ্টসহ নিউমোনিয়ার কিছু উপসর্গ নিয়ে আইসোলেশনে চিকিৎসাধীন মুক্তিযোদ্ধা মো. আলীম উল্লাহ (৭১) গতকাল বিকালে মৃত্যুবরণ করেন। তা ছাড়া গত রবিবার রাতে জ্বর-শ্বাসকষ্ট ও নিউমোনিয়া নিয়ে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (চমেক) হাসপাতালে ২৪ বছর বয়সী এক যুবকের মৃত্যু হয়। করোনাভাইরাস পরীক্ষার জন্য দুজনেরই নমুনা সংগ্রহ করে ফৌজদারহাটের বিআইটিআইডি ল্যাবরেটরিতে পাঠানো হয়েছে। অন্যদিকে চট্টগ্রামের আনোয়ারা উপজেলার শিলাইগড়া গ্রামের বাসিন্দা ওই তরুণ শ্বাসকষ্ট নিয়ে গত রবিবার সন্ধ্যায় চমেক হাসপাতালে ভর্তি হন। সেদিন রাতে তিনি মারা যান। চট্টগ্রামের সিভিল সার্জন ডা. সেখ ফজলে রাব্বী বলেন, জেনারেল হাসপাতাল ও চমেক হাসপাতালে জ্বর, সর্দি, শ্বাসকষ্ট নিয়ে ভর্তি হওয়া দুজনের মৃত্যু হয়। তাদের নমুনা সংগ্রহ করে ফৌজদারহাটের বিআইটিআইডি ল্যাবরেটরিতে পাঠানো হয়েছে। সিভিল সার্জন বলেন, করোনাভাইরাস শনাক্ত হওয়ার পর খুলশীতে ওই যুবকের কর্মস্থল সুপার শপ ‘দি বাস্কেট’-এর মালিক, কমর্চারীসহ ৭০ জনকে হোম কোয়ারেন্টাইনে পাঠানো হয়েছে।

গাজীপুর প্রতিনিধি জানান, গাজীপুরের কাপাসিয়ায় হাঁপানি রোগে আক্রান্ত হয়ে ৩৫ বছর বয়সী এক নারী গতকাল সকালে তার নিজ বাড়িতে মারা গেছেন। তার নাম নিলুফা। উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. আবদুস সালাম সরকার জানান, দীর্ঘদিন ওই নারী হাঁপানি রোগে আক্রান্ত ছিলেন। সোমবার (গতকাল) সকাল সাড়ে ৮টার দিকে তিনি শ্বাসকষ্টের কারণে তাদের বাড়িতে মারা যান। করোনা আতঙ্কের কারণে স্থানীয় প্রশাসন, পুলিশ ও স্বাস্থ্য বিভাগের লোকজনের উপস্থিতিতে মৃত নারী, তার স্বামী ও দুই সন্তান এবং স্বামীর ভাইয়ের নমুনা সংগ্রহ করা হয়েছে।

কাপাসিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোসা. ইসমত আরা জানান, মৃতের স্বামী, দুই সন্তান ও স্বামীর ভাইকে হোম কোয়ারেন্টাইনে থাকতে বলা হয়েছে।

রাজবাড়ী প্রতিনিধি জানান, রাজবাড়ীর পাংশা উপজেলার বাহাদুরপুর ইউনিয়নের সেনগ্রাম গ্রামে করোনাভাইরাসের উপসর্গ নিয়ে গতকাল দুপুরে রুহুল আমিন (৩৫) নামে এক যুবক মারা গেছেন। মৃতের পরিবারের সদস্যরা জানান, রুহুল আমিন ঢাকায় ট্রাকচালক ছিলেন। সম্প্রতি তিনি ঢাকা থেকে জ্বর, কাশি, শরীর ব্যথা ও ডায়রিয়া নিয়ে বাড়ি এসে আত্মগোপনে থাকেন। গতকাল দুপুরে হঠাৎ শারীরিক অবস্থার অবনতি হলে কুষ্টিয়া হাসপাতালে নেওয়ার পথে রুহুল আমিন মৃত্যুবরণ করেন।

রাজবাড়ীর সিভিল সার্জন ডা. মো. নুরুল ইসলাম বলেন, ধারণা করা হচ্ছে, তিনি করোনার কারণে মৃত্যুবরণ করতে পারেন। তার নমুনা সংগ্রহ করা হয়েছে।

নিজস্ব প্রতিবেদক, বরিশাল জানান, বরিশাল শেরেবাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের করোনা ওয়ার্ডে গতকাল বিকালে করোনা সন্দেহে এক রোগীর ভর্তির পরই মৃত্যু হয়েছে। পঞ্চাশোর্ধ্ব ওই ব্যক্তি নগরের উপকণ্ঠ তালতলী রাড়িমহলের বাসিন্দা। শেরেবাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পরিচালক ডা. মো. বাকির হোসেন জানান, ওই ব্যক্তি দু-তিন দিন আগে গলা ব্যাথা ও কাশি নিয়ে মেডিকেলের নাক-কান-গলা বহির্বিভাগে ডাক্তার দেখিয়েছিলেন। এরপর বাসায় গিয়ে তিনি আরও অসুস্থ হয়ে পড়েন। গতকাল বিকালে জ্বর, গলা ব্যাথা ও কাশি নিয়ে জরুরি বিভাগে এলে তাকে করোনা ওয়ার্ডে পাঠানো হয়। কিছুক্ষণ পর বিকাল ৫টায় তার মৃত্যু হয়। তার রক্তের নমুনা সংগ্রহ করে রাখা হয়েছে। আজ ওই নমুনা বিশেষ ব্যবস্থায় ঢাকার আইইডিসিআরে পাঠানো হবে। করোনা ওয়ার্ডে সন্দেহভাজন রোগী মৃত্যুর খবর জেলা প্রশাসনকে জানিয়ে সতর্কতার জন্য ওই বাড়ি লকডাউনের অনুরোধ করা হয়েছে বলে পরিচালক জানান।

নাটোর প্রতিনিধি জানান, নাটোরের সিংড়ায় করোনা উপসর্গ নিয়ে ঢাকা ও নারায়ণগঞ্জ থেকে আসা ছয়টি পরিবারকে স্থানীয়ভাবে লকডাউন করে রাখা হয়েছে। তাদের নমুনা সংগ্রহ করা হয়েছে বলে জানান উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডা. আমিনুল ইসলাম। ঢাকা ও নারায়ণগঞ্জে গার্মেন্টে কারখানা ও রিকশা চালানোর কাজে নিয়োজিত ছয় ব্যক্তি করোনা উপসর্গ নিয়ে উপজেলার চামাড়ী, হাতিয়ান্দহ ইউনিয়নের মহিষমারি, বাহাদুরপুর ও নারায়ণপুরে নিজেদের গ্রামে ফিরে আসেন। আসার পরই ইউনিয়ন পরিষদ থেকে তাদের কোয়ারেন্টাইনে রাখা হয়। কিন্তু অবস্থার উন্নতি না হলে গতকাল তাদের বাড়ির চারদিকে বাঁশের বেড়া দিয়ে বন্ধ করে দেওয়া হয়। ওই ছয় পরিবারে অন্তত ২১ জন সদস্য রয়েছেন বলে জানান চামাড়ী ইউপি চেয়ারম্যান রশিদুল ইসলাম।

এই বিভাগের আরও খবর
সংসদ ও গণভোট এক দিনে, ইসিকে চিঠি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের
সংসদ ও গণভোট এক দিনে, ইসিকে চিঠি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
নিহতদের পরিবারে মাতম থামছেই না
নিহতদের পরিবারে মাতম থামছেই না
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
৪ উইকেটের অপেক্ষা
৪ উইকেটের অপেক্ষা
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয়
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয়
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
দুই সমঝোতা স্মারক সই
দুই সমঝোতা স্মারক সই
সর্বশেষ খবর
সাগরে সুস্পষ্ট লঘুচাপ
সাগরে সুস্পষ্ট লঘুচাপ

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

বিসিএস পরীক্ষা পেছানোর দাবিতে ট্রেন আটকে রাখল শিক্ষার্থীরা
বিসিএস পরীক্ষা পেছানোর দাবিতে ট্রেন আটকে রাখল শিক্ষার্থীরা

১১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

আইএল টি-টোয়েন্টিতে খেলবেন তাসকিন-মোস্তাফিজ
আইএল টি-টোয়েন্টিতে খেলবেন তাসকিন-মোস্তাফিজ

১৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁদপুরের রাজরাজেশ্বরে ধানের শীষের উঠান বৈঠক
চাঁদপুরের রাজরাজেশ্বরে ধানের শীষের উঠান বৈঠক

২০ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

সব ধরনের কাউন্টার সেবা বন্ধ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক
সব ধরনের কাউন্টার সেবা বন্ধ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক

২০ মিনিট আগে | অর্থনীতি

শীতের দিনেও ব্যায়াম, যা খেয়াল রাখা জরুরি
শীতের দিনেও ব্যায়াম, যা খেয়াল রাখা জরুরি

২৫ মিনিট আগে | জীবন ধারা

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

২৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আওয়ামী লীগের হাতে গণতন্ত্র কোনোদিন নিরাপদ ছিল না: ড. মঈন খান
আওয়ামী লীগের হাতে গণতন্ত্র কোনোদিন নিরাপদ ছিল না: ড. মঈন খান

২৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে এনসিপি নেতাদের সাক্ষাৎ
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে এনসিপি নেতাদের সাক্ষাৎ

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

জলবায়ু সম্মেলনে শীথিল হলো জীবাশ্ম জ্বালানি শর্ত
জলবায়ু সম্মেলনে শীথিল হলো জীবাশ্ম জ্বালানি শর্ত

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিইসির সঙ্গে বৈঠকে কমনওয়েলথ মহাসচিব
সিইসির সঙ্গে বৈঠকে কমনওয়েলথ মহাসচিব

৩১ মিনিট আগে | জাতীয়

হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার
হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার

৩৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মুখে বলিরেখা সমস্যার প্রাকৃতিক সমাধান
মুখে বলিরেখা সমস্যার প্রাকৃতিক সমাধান

৩৮ মিনিট আগে | জীবন ধারা

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

৪৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কুমিল্লায় তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে দোয়া মাহফিল
কুমিল্লায় তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে দোয়া মাহফিল

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটিই থামিয়েছি: ট্রাম্প
শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটিই থামিয়েছি: ট্রাম্প

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ভিয়েতনামে বৃষ্টি ও ভূমিধসে ৯০ মৃত্যু, নিখোঁজ ১২
ভিয়েতনামে বৃষ্টি ও ভূমিধসে ৯০ মৃত্যু, নিখোঁজ ১২

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আলোকিত মানুষ একটি সমাজকে এগিয়ে নিতে পারেন’
‘আলোকিত মানুষ একটি সমাজকে এগিয়ে নিতে পারেন’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচনী হলফনামায় বিদেশি সম্পদের বিবরণীও বাধ্যতামূলক: দুদক চেয়ারম্যান
নির্বাচনী হলফনামায় বিদেশি সম্পদের বিবরণীও বাধ্যতামূলক: দুদক চেয়ারম্যান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতীয় খাসিয়াদের গুলিতে প্রাণ গেল সিলেটের যুবকের
ভারতীয় খাসিয়াদের গুলিতে প্রাণ গেল সিলেটের যুবকের

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে জেনেভায় বসছে যুক্তরাষ্ট্রের শান্তি বৈঠক
ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে জেনেভায় বসছে যুক্তরাষ্ট্রের শান্তি বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

টেস্টে নতুন উচ্চতায় তাইজুল
টেস্টে নতুন উচ্চতায় তাইজুল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মার্কিন সতর্কবার্তার পর ভেনেজুয়েলায় ফ্লাইট বাতিল ৬টি বিমান সংস্থার
মার্কিন সতর্কবার্তার পর ভেনেজুয়েলায় ফ্লাইট বাতিল ৬টি বিমান সংস্থার

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রস্তাব নিয়ে জেলেনস্কির ওপর ট্রাম্পের চাপ, কী বলছে মিত্ররা?
প্রস্তাব নিয়ে জেলেনস্কির ওপর ট্রাম্পের চাপ, কী বলছে মিত্ররা?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুমিন যখন লজ্জিত হয়
মুমিন যখন লজ্জিত হয়

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নতুন চমক নিয়ে ফিরছেন মিম
নতুন চমক নিয়ে ফিরছেন মিম

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

১৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

২০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ
ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ

খবর

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়
বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়

মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা