শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৯ এপ্রিল, ২০২০ আপডেট:

এক মাসে ২০০ ছাড়াল আক্রান্ত

নতুন তিনজনসহ মৃত্যু বেড়ে ২০, আরও ৫৪ জন শনাক্ত, সবচেয়ে বেশি সংক্রমণ ঢাকায়, অধিকাংশই মানেননি সামাজিক দূরত্ব
মির্জা মেহেদী তমাল
প্রিন্ট ভার্সন
এক মাসে ২০০ ছাড়াল আক্রান্ত

চীনের উহানে যে মূর্তিমান আতঙ্কের সঙ্গে মানুষের প্রথম দেখা, আজ গ্রহজুড়ে সেই আতঙ্ক করোনাভাইরাসের সঙ্গে যুদ্ধে লকডাউনে ঘরবন্দী মানুষ। কিন্তু কোনোভাবেই মহামারী আকারে ছড়িয়ে পড়া করোনাভাইরাসের রাশ টেনে ধরা যাচ্ছে না। মৃত্যুর মিছিল লম্বা হচ্ছে। মৃত্যুপুরীতে পরিণত হচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, ইতালি, স্পেন, ফ্রান্সসহ অসংখ্য দেশ। বাংলাদেশও ভয়াবহ এ ভাইরাসের ছোবলের বাইরে নয়। গত ৮ মার্চ সর্বপ্রথম বাংলাদেশে করোনাভাইরাস আক্রান্ত তিন রোগীর সন্ধান পাওয়া যায়। ঠিক এক মাস পর বাংলাদেশে রোগীর সংখ্যা ছাড়াল ২০০। আক্রান্তের অধিকাংশই মানেননি সামাজিক দূরত্ব। বর্তমানে আক্রান্তের সংখ্যা ২১৮। মৃত্যু হয়েছে ২০ জনের। বিশেষজ্ঞদের মতে, এখন প্রাণঘাতী ভাইরাস সংক্রমণ পরিস্থিতির ক্রান্তিকাল। দেশ সংক্রমণের তৃতীয় স্তর থেকে চতুর্থ স্তরের দিকে ধাবিত হচ্ছে। ইতিমধ্যে ২১ জেলায় এ ভাইরাস ছড়িয়ে পড়েছে। সবচেয়ে বেশি আক্রান্তের সংখ্যা এখন রাজধানী ঢাকা। এর পরের স্থানটি হলো নারায়ণগঞ্জ। সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণে সামাজিক দূরত্ব কার্যকরে দেশে চলছে সাধারণ ছুটি আর জেলায় জেলায় লকডাউন। গতকালও কক্সবাজার, নরসিংদী জেলা লকডাউন করা হয়েছে। এর আগে ঢাকার প্রতিটি প্রবেশদ্বার বন্ধ করে দেওয়া হয়। লকডাউন করে দেওয়া হয়েছে আরও বেশ কয়েকটি জেলা। সামাজিক দূরত্ব কার্যকর ও সচেতনতা বৃদ্ধিতে সেনাবাহিনী, র‌্যাব, পুলিশসহ বিভিন্ন সংস্থা দেশজুড়ে কাজ করছে। এর পরও সামাজিক দূরত্বের ধার ধারছে না অনেকেই। এতে আক্রান্তের সংখ্যা বাড়ছে।

পরিস্থিতি আরও স্পষ্ট হয় রাষ্ট্রের সর্বোচ্চ পর্যায় থেকে বক্তব্য আসার পর। বার্তা সংস্থা বাসস জানায়, গত মঙ্গলবার সকালে চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগীয় পর্যায়ের কর্মকর্তাদের সঙ্গে ভিডিও কনফারেন্সে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, করোনাভাইরাস বিশ্বব্যাপী প্রলয় সৃষ্টি করেছে। তিনি বলেন, ‘সারা বিশ্বে যেভাবে করোনা রোগী বৃদ্ধি পেয়েছে, বৃদ্ধি পাওয়ার একটা ট্রেন্ড (প্রবণতা) আছে। তাতে আমাদের সময়টা এসে গেছে, এপ্রিল মাসটা। এই সময়টা আমাদের খুব সাবধানে থাকতে হবে।’

গতকাল এক ভিডিও কনফারেন্সে করোনা মোকাবিলায় চীনা বিশেষজ্ঞের কাছে বাংলাদেশের চিত্র তুলে ধরেন স্বাস্থ্য অধিদফতরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. আবুল কালাম আজাদ। তিনি বলেন, বিদেশফেরত ব্যক্তিরা দেশে ফিরে তাদের নিজেদের শহরে ছড়িয়ে পড়েছেন। সবার তথ্য নেই আমাদের কাছে। মৃত্যুহারও তুলনামূলক বেশি। তার মানে রোগী শনাক্তে টেস্ট পর্যাপ্ত হচ্ছে না। করোনার উপসর্গ থেকে মারা যাওয়া নমুনা সংগ্রহ করে ফলাফল দেখা গেছে তারা অধিকাংশই করোনা পজিটিভ ছিলেন। শনাক্তের আগেই মারা যাচ্ছেন অনেকে। জানা গেছে, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা করোনাভাইরাসের সংক্রমণ ও এর ব্যাপকতার ওপর ভিত্তি করে বিশ্বের দেশগুলোকে চারটি স্তরে ভাগ করেছে। একজনেরও সংক্রমণ শনাক্ত না হওয়া দেশ স্তর-১-এ। বিদেশ থেকে আসা ব্যক্তি শনাক্ত হওয়া ও তাদের মাধ্যমে দু-এক জনের সংক্রমণ; স্তর-২। নির্দিষ্ট কিছু এলাকায় সংক্রমণ সীমিত থাকলে তা স্তর-৩। আর স্তর-৪ হলো সংক্রমণ জনগোষ্ঠীর মধ্যে ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে পড়া। ৮ মার্চ বাংলাদেশ প্রথম ঘোষণা করে, দেশে কভিড-১৯ আক্রান্ত ব্যক্তি আছে। এ ঘোষণার মধ্য দিয়ে বাংলাদেশ সংক্রমণ পরিস্থিতির দ্বিতীয় স্তরে পৌঁছায়। সংক্রমিত ব্যক্তিরা ছিলেন বিদেশফেরত। এটাকে স্থানীয় সংক্রমণ বলা হয়। এই বিদেশফেরত ব্যক্তিদের মাধ্যমে বেশকিছু মানুষ সংক্রমিত হচ্ছে এমন বলতে থাকে আইইডিসিআর। কিন্তু দুই সপ্তাহ আগে রাজধানীর টোলারবাগে একটি সংক্রমণের ইতিহাসে দেখা যায়, সংক্রমিত ব্যক্তির বিদেশ ভ্রমণ বা বিদেশফেরত ব্যক্তির সংস্পর্শে আসার ইতিহাস নেই। তখনই প্রশ্ন উঠেছিল, সংক্রমণ কি তাহলে সমাজে ছড়িয়ে পড়েছে? এরই মধ্যে ৫ এপ্রিল সংক্রমণের তৃতীয় স্তরে প্রবেশ করে বাংলাদেশ- এমন বক্তব্য দেন আইইডিসিআরের পরিচালক মীরজাদী সেব্রিনা ফ্লোরা। তিনি বলেন, রাজধানীর টোলারবাগ ও বাসাবো, নারায়ণগঞ্জ, মাদারীপুর (শিবচর) ও গাইবান্ধা (সাদুল্লাপুর)-এ পাঁচ এলাকায় গুচ্ছ আকারে সংক্রমণ ছড়িয়ে পড়েছে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, বর্তমান পরিস্থিতিতে নগরবাসী নিজেকে ঘরে আবদ্ধ রেখে পরিবারের সদস্য, সর্বোপরি সমাজকে করোনাভাইরাসের সংক্রমণ থেকে রক্ষা করতে পারে।

করোনার ভয়ঙ্কর থাবায় রাজধানী ঢাকা : করোনাভাইরাসের ভয়ঙ্কর থাবার কবলে পড়েছে রাজধানী ঢাকা। গত ৮ মার্চ থেকে গতকাল পর্যন্ত এক মাসে দেশে মোট ২১৮ জন করোনাভাইরাস রোগী শনাক্ত হয়। তার মধ্যে সর্বোচ্চ ১২৪ জনই রাজধানী ঢাকার। এ ছাড়া মৃত ২০ রোগীর সিংহভাগই রাজধানী ঢাকার বাসিন্দা। গতকাল পর্যন্ত রাজধানীর ৫২ এলাকায় করোনাভাইরাসের সংক্রমণ ঘটে। এসব এলাকার কয়েক হাজার ঘরবাড়ি ইতিমধ্যে লকডাউন করা হয়েছে। করোনাভাইরাস ক্রমেই রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় ছড়িয়ে পড়ায় রাজধানীর লাখ লাখ বাসিন্দা চরম আতঙ্কে দিন কাটাচ্ছেন। করোনাভাইরাসের সংক্রমণ রোধে সরকারি ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে সাধারণ ছুটি ঘোষণা করা হয়েছে। বন্ধ আছে স্কুল-কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়সহ সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। শপিং মলসহ মার্কেটও বন্ধ। সংক্রমণের আশঙ্কায় মসজিদে প্রতি ওয়াক্তের নামাজে সর্বোচ্চ ৫ ও শুক্রবার জুমার নামাজে ১০ জনের বেশি নিয়ে জামাত করা যাবে না বলে নির্দেশনা জারি করা হয়েছে। সরকারি নানা উদ্যোগের পরও থেমে নেই সংক্রমণ। সরকারের শীর্ষ পর্যায় থেকে শুরু করে রোগতত্ত্ববিদ ও স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা রাজধানীসহ সারা দেশের মানুষকে অত্যাবশ্যক প্রয়োজন ছাড়া ঘরের বাইরে বের হতে নিষেধ করছেন। তবু অনেকে নানা অজুহাতে ঘরের বাইরে বের হচ্ছেন। এত কিছুর পরও সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখছেন না অনেকেই।

সচেতনতা তৈরি, চিকিৎসাসেবা প্রদান ও লকডাউন কার্যকরের পাশাপাশি দুস্থ ও অসহায়দের খাদ্য ও প্রয়োজনীয় উপকরণও সরবরাহ করছে সেনাবাহিনী গত ২৫ মার্চ থেকে। রাজধানী ঢাকা থেকে শুরু করে বগুড়া, চাঁপাইনবাবগঞ্জ, পঞ্চগড়, সাভার, লালমনিরহাটসহ দেশের প্রতিটি এলাকাতেই দুর্দশাগ্রস্ত মানুষের পাশে এসে দাঁড়াচ্ছেন সেনা সদস্যরা। দেশপ্রেম আর মানবিক বোধ থেকেই মানুষের দ্বারে দ্বারে গিয়ে নিজেরা বিনামূল্যে ওষুধ ও স্বাস্থ্যসেবা প্রদান করছেন। সেই সঙ্গে রোদ, বৃষ্টি ও ঝড় উপেক্ষা করে সড়কে সড়কে টহল দিয়ে সাধারণ মানুষকে যেমন সতর্ক করছেন, তেমনি ‘সঙ্গনিরোধ’ নিশ্চিতেও তেড়েফুঁড়ে না ছুটে ইতিবাচক পদক্ষেপে জয় করেছেন দেশের মানুষের হৃদয়।

এক দিনে আক্রান্ত ৫৪ জন, মৃত ৩ : এক দিনেই ৫৪ জনের মধ্যে নভেল করোনাভাইরাসের সংক্রমণ ধরা পড়ায় দেশে আক্রান্তের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ২১৮-এ। আক্রান্তের মধ্যে গত ২৪ ঘণ্টায় আরও তিনজনের মৃত্যু হয়েছে। দেশে কভিড-১৯-এ মৃতের সংখ্যা বেড়ে হয়েছে ২০। আক্রান্তের মধ্যে ২০ জন কিশোর ও তরুণ।

এক মাস আগে দেশে প্রথম করোনা সংক্রমণ শনাক্ত হওয়ার পর এক দিনে আক্রান্তের এটাই সর্বোচ্চ সংখ্যা। আক্রান্তের মধ্যে মোট ৩৩ জন এ পর্যন্ত সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরে গেছেন। গতকাল স্বাস্থ্য অধিদফতরের স্বাস্থ্য বুলেটিনে দেশে করোনাভাইরাস পরিস্থিতির তথ্য তুলে ধরেন আইইডিসিআরের পরিচালক অধ্যাপক ডা. মীরজাদী সেব্রিনা ফ্লোরা। স্বাস্থ্য অধিদফতরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. সানিয়া তাহমিনাও উপস্থিত ছিলেন এ সময়।

ডা. মীরজাদী সেব্রিনা ফ্লোরা জানান, গত ২৪ ঘণ্টায় সারা দেশে ৯৮৮টি নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে। এর মধ্যে ঢাকায় ৫৬৩ ও ঢাকার বাইরে ৪২৫টি নমুনার পরীক্ষা হয়েছে। এখন পর্যন্ত মোট নমুনা পরীক্ষা হয়েছে ৫ হাজার ১৬৪টি।

নতুন আক্রান্তের মধ্যে পাঁচজন ১১-২০ বছর বয়সী, ২১-৩০ বছরের ১৫ জন, ৩১-৪০ বছরের ১০ জন, ৪১-৫০ বছরের ৭ জন, ৫১-৬০ বছরের ৭ জন। এ ছাড়া আরও ১০ জন আক্রান্ত হয়েছেন, যাদের বয়স ৬০-এর ওপরে। আক্রান্তের মধ্যে ৩৩ জন পুরুষ, ২১ জন নারী। নতুন রোগীর মধ্যে ৩৯ জনই রাজধানী ঢাকার বাসিন্দা, একজন ঢাকার অদূরে এবং বাকিরা অন্যান্য জেলার।

অধ্যাপক ডা. সানিয়া তাহমিনা বলেন, দেশে বর্তমানে ১৬ জায়গায় করোনা শনাক্তকরণ টেস্ট করা হচ্ছে। এজন্য পর্যাপ্ত কিট সরবরাহ ও মজুদ রয়েছে। ২১ হাজার কিট বিতরণ হয়েছে এবং ৭১ হাজার কিট এখনো মজুদ রয়েছে। এ পর্যন্ত ব্যক্তিগত সুরক্ষা সরঞ্জাম স্বাস্থ্য অধিদফতরে এসেছে ৬ লাখ ৯১ হাজার ২৯২টি, সরবরাহ করা হয়েছে ৪ লাখ ৭০ হাজার ৭৭৪টি। বর্তমানে মজুদ রয়েছে ২ লাখ ২০ হাজার ৫১৮টি। করোনার আক্রমণ ঠেকাতে বর্তমানে হোম কেয়ারেন্টাইনে রয়েছেন ৭৩৭ জন, প্রাতিষ্ঠানিক কোয়ারেন্টাইনে রয়েছেন ১৩৯ জন। এ ছাড়া গত ২৪ ঘণ্টায় আইসোলেশনে নেওয়া হয়েছে ১৬ জনকে।

এই বিভাগের আরও খবর
ন্যায়বিচারই জাতীয় অগ্রগতির সবচেয়ে শক্তিশালী নিয়ামক
ন্যায়বিচারই জাতীয় অগ্রগতির সবচেয়ে শক্তিশালী নিয়ামক
সিরিজ আগুন ভোট বানচালের চেষ্টা হতে পারে
সিরিজ আগুন ভোট বানচালের চেষ্টা হতে পারে
আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না
আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না
দলগুলোর মতপার্থক্য আছে, দূরত্ব নেই
দলগুলোর মতপার্থক্য আছে, দূরত্ব নেই
পিআর পদ্ধতির দাবি জামায়াতের রাজনৈতিক প্রতারণা
পিআর পদ্ধতির দাবি জামায়াতের রাজনৈতিক প্রতারণা
জামায়াতসহ আট দলের সমাবেশ ও মিছিল আজ
জামায়াতসহ আট দলের সমাবেশ ও মিছিল আজ
এখনো ঠিক হয়নি ফ্লাইট শিডিউল
এখনো ঠিক হয়নি ফ্লাইট শিডিউল
অভ্যুত্থানের বিপরীতে বিএনপিকে দাঁড় করানোর অপচেষ্টা
অভ্যুত্থানের বিপরীতে বিএনপিকে দাঁড় করানোর অপচেষ্টা
ছাত্রদল নেতার রক্তাক্ত লাশ
ছাত্রদল নেতার রক্তাক্ত লাশ
শিক্ষকদের ভুখামিছিলে পুলিশের বাধা
শিক্ষকদের ভুখামিছিলে পুলিশের বাধা
সম্পদের পাহাড় যুক্তরাষ্ট্রে
সম্পদের পাহাড় যুক্তরাষ্ট্রে
দিনভর অচলাবস্থা চট্টগ্রাম বন্দরে
দিনভর অচলাবস্থা চট্টগ্রাম বন্দরে
সর্বশেষ খবর
পাওয়ার ব্যাংক থেকে ইন্ডিগোর বিমানে আগুন!
পাওয়ার ব্যাংক থেকে ইন্ডিগোর বিমানে আগুন!

এই মাত্র | পাঁচফোড়ন

আধুনিক বিশ্বের চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় সিরাতচর্চা
আধুনিক বিশ্বের চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় সিরাতচর্চা

২৬ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

জমি নিয়ে চাচাতো ভাইদের সংঘর্ষে আহত ৫০ জন
জমি নিয়ে চাচাতো ভাইদের সংঘর্ষে আহত ৫০ জন

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লিভারপুলের ঘরের মাঠে ইউনাইটেডের দুর্দান্ত জয়
লিভারপুলের ঘরের মাঠে ইউনাইটেডের দুর্দান্ত জয়

৪৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তান-আফগানিস্তান যুদ্ধবিরতি টিকবে কতো দিন?
পাকিস্তান-আফগানিস্তান যুদ্ধবিরতি টিকবে কতো দিন?

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেরোবি বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে বক্তৃতা প্রতিযোগিতা
বেরোবি বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে বক্তৃতা প্রতিযোগিতা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ফকিরাপুলে সৎ ভাইয়ের ছুরিকাঘাতে অটোরিকশা চালক নিহত
ফকিরাপুলে সৎ ভাইয়ের ছুরিকাঘাতে অটোরিকশা চালক নিহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জুবায়েদ হত্যার বিচার দাবিতে বংশাল থানার সামনে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
জুবায়েদ হত্যার বিচার দাবিতে বংশাল থানার সামনে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাগরে লঘুচাপের আশঙ্কা, হতে পারে নিম্নচাপ
সাগরে লঘুচাপের আশঙ্কা, হতে পারে নিম্নচাপ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্রদল নেতা জুবায়েদ হত্যার ঘটনায় তার ছাত্রী আটক
ছাত্রদল নেতা জুবায়েদ হত্যার ঘটনায় তার ছাত্রী আটক

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হত্যাযজ্ঞে যুক্ত ১৭ ইসরায়েলি বিজ্ঞানীর তথ্য ফাঁস
হত্যাযজ্ঞে যুক্ত ১৭ ইসরায়েলি বিজ্ঞানীর তথ্য ফাঁস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেকৃবি উপাচার্য ও নিপসম অধ্যাপকের বিরুদ্ধে গবেষণাপত্র নকলের অভিযোগ
শেকৃবি উপাচার্য ও নিপসম অধ্যাপকের বিরুদ্ধে গবেষণাপত্র নকলের অভিযোগ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জবি ছাত্রদল নেতা হত্যার বিচার দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল ও সড়ক অবরোধ
জবি ছাত্রদল নেতা হত্যার বিচার দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল ও সড়ক অবরোধ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হামাস জয়ী নাকি পরাজিত?
হামাস জয়ী নাকি পরাজিত?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোমাঞ্চকর জয়ে ভারতকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ইংল্যান্ড
রোমাঞ্চকর জয়ে ভারতকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ইংল্যান্ড

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ল্যুভর জাদুঘরে চুরি: কি কি ঘটলো আসলে?
ল্যুভর জাদুঘরে চুরি: কি কি ঘটলো আসলে?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেরানীগঞ্জে গলায় ফাঁস দিয়ে নারীর আত্মহত্যা
কেরানীগঞ্জে গলায় ফাঁস দিয়ে নারীর আত্মহত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনসিপিকে কেন শাপলা দেওয়া যাবে না, ব্যাখ্যা দিলেন নীলা ইসরাফিল
এনসিপিকে কেন শাপলা দেওয়া যাবে না, ব্যাখ্যা দিলেন নীলা ইসরাফিল

৩ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

রূপনগরে আগুনে নিহত ১৪ জনের মরদেহ হস্তান্তর
রূপনগরে আগুনে নিহত ১৪ জনের মরদেহ হস্তান্তর

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাশিয়ার গ্যাস প্লান্টে ইউক্রেনের বড় হামলা
রাশিয়ার গ্যাস প্লান্টে ইউক্রেনের বড় হামলা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় ব্যাপক বিমান হামলার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল
গাজায় ব্যাপক বিমান হামলার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিকিৎসাবিজ্ঞানে যুগান্তকারী সাফল্য পেল কানাডা-চীনের বিজ্ঞানীরা
চিকিৎসাবিজ্ঞানে যুগান্তকারী সাফল্য পেল কানাডা-চীনের বিজ্ঞানীরা

৩ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

৪৯তম বিসিএস প্রিলিমিনারি পরীক্ষার ফল প্রকাশ
৪৯তম বিসিএস প্রিলিমিনারি পরীক্ষার ফল প্রকাশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেক্সিকোর গুহায় দুই হাজার বছর আগের শিশু ও টিয়াপাখির মমি আবিষ্কার
মেক্সিকোর গুহায় দুই হাজার বছর আগের শিশু ও টিয়াপাখির মমি আবিষ্কার

৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

মোংলায় খালে ভেসে এলো মৃত কুমির, গলায় রশি ও আঘাতের চিহ্ন
মোংলায় খালে ভেসে এলো মৃত কুমির, গলায় রশি ও আঘাতের চিহ্ন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীর মতিঝিলে ভাইয়ের ছুরিকাঘাতে ভাই খুন
রাজধানীর মতিঝিলে ভাইয়ের ছুরিকাঘাতে ভাই খুন

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কুমারখালীতে সাহিত্য আড্ডা
কুমারখালীতে সাহিত্য আড্ডা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বান্দরবানে মদসহ গ্রেফতার ১
বান্দরবানে মদসহ গ্রেফতার ১

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুলিশের সব ইউনিটকে সর্বোচ্চ সতর্ক থাকার নির্দেশ
পুলিশের সব ইউনিটকে সর্বোচ্চ সতর্ক থাকার নির্দেশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজীপুরের কৃষি জমিতে বালু ভরাট, সাড়ে ৩ লাখ টাকা জরিমানা
গাজীপুরের কৃষি জমিতে বালু ভরাট, সাড়ে ৩ লাখ টাকা জরিমানা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
গ্রহণযোগ্যতা হারিয়েছে বাংলাদেশি পাসপোর্ট
গ্রহণযোগ্যতা হারিয়েছে বাংলাদেশি পাসপোর্ট

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়িভাড়া সর্বনিম্ন ২০০০ টাকা নির্ধারণ
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়িভাড়া সর্বনিম্ন ২০০০ টাকা নির্ধারণ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন পদক্ষেপ, লাহোরে নাটকীয়ভাবে কমল ৭০ শতাংশ বায়ুদূষণ
নতুন পদক্ষেপ, লাহোরে নাটকীয়ভাবে কমল ৭০ শতাংশ বায়ুদূষণ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে আবারও পরমাণু বোমার হুঁশিয়ারি দিলেন পাকিস্তান সেনাপ্রধান
ভারতকে আবারও পরমাণু বোমার হুঁশিয়ারি দিলেন পাকিস্তান সেনাপ্রধান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাপলা প্রতীক দেওয়া সম্ভব নয় : ইসি আনোয়ারুল
শাপলা প্রতীক দেওয়া সম্ভব নয় : ইসি আনোয়ারুল

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লেস্টারে ফিরে হামজার ঝলক
লেস্টারে ফিরে হামজার ঝলক

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাষ্ট্র ও সংবিধান থেকে নজর সরাতে পিআর আন্দোলন: নাহিদ ইসলাম
রাষ্ট্র ও সংবিধান থেকে নজর সরাতে পিআর আন্দোলন: নাহিদ ইসলাম

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জুলাই যোদ্ধাদের নিয়ে বক্তব্য এনসিপি আংশিক কাট করেছে : সালাহউদ্দিন
জুলাই যোদ্ধাদের নিয়ে বক্তব্য এনসিপি আংশিক কাট করেছে : সালাহউদ্দিন

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রতিদিন একটি শসা খেলে মিলবে যে উপকার
প্রতিদিন একটি শসা খেলে মিলবে যে উপকার

১৯ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

স্টার্কের ১৭৬.৫ কিমি গতির ডেলিভারি: বিশ্বরেকর্ড না কি প্রযুক্তিগত ত্রুটি?
স্টার্কের ১৭৬.৫ কিমি গতির ডেলিভারি: বিশ্বরেকর্ড না কি প্রযুক্তিগত ত্রুটি?

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আন্দোলন অব্যাহত রাখার ঘোষণা শিক্ষকদের
আন্দোলন অব্যাহত রাখার ঘোষণা শিক্ষকদের

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কানাডা কি সত্যিই হারিয়ে যাচ্ছে?
কানাডা কি সত্যিই হারিয়ে যাচ্ছে?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পবিরোধী ‘নো কিংস’ আন্দোলনে জনতার ঢল, উত্তাল যুক্তরাষ্ট্র
ট্রাম্পবিরোধী ‘নো কিংস’ আন্দোলনে জনতার ঢল, উত্তাল যুক্তরাষ্ট্র

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘হত্যাযজ্ঞ ও ধ্বংসের স্থপতি’ ইসরায়েলের ১৭ বিজ্ঞানীর তথ্য ফাঁস
‘হত্যাযজ্ঞ ও ধ্বংসের স্থপতি’ ইসরায়েলের ১৭ বিজ্ঞানীর তথ্য ফাঁস

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে হামলা মানেই যুক্তরাষ্ট্রে হামলা: নতুন প্রতিরক্ষা চুক্তির পথে রিয়াদ
সৌদিতে হামলা মানেই যুক্তরাষ্ট্রে হামলা: নতুন প্রতিরক্ষা চুক্তির পথে রিয়াদ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতিতে সম্মত পাকিস্তান-আফগানিস্তান
যুদ্ধবিরতিতে সম্মত পাকিস্তান-আফগানিস্তান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগুনে ক্ষতিগ্রস্তদের তিন দিন অতিরিক্ত ফ্লাইটের চার্জ মওকুফ
আগুনে ক্ষতিগ্রস্তদের তিন দিন অতিরিক্ত ফ্লাইটের চার্জ মওকুফ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'‌সন্ধ্যা কাটে না, অথচ দিব্যি বছর ঘুরে বছর আসে'‌
'‌সন্ধ্যা কাটে না, অথচ দিব্যি বছর ঘুরে বছর আসে'‌

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আর্থিকভাবে স্বাবলম্বী স্ত্রী ভরণপোষণ চাইতে পারবেন না
আর্থিকভাবে স্বাবলম্বী স্ত্রী ভরণপোষণ চাইতে পারবেন না

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারিনার সাথে দাম্পত্যে সুখী সাইফ, তবু অমৃতার স্মৃতিতে বারবার ফিরে যান
কারিনার সাথে দাম্পত্যে সুখী সাইফ, তবু অমৃতার স্মৃতিতে বারবার ফিরে যান

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জুলাই জাতীয় সনদে স্বাক্ষর করেছে গণফোরাম
জুলাই জাতীয় সনদে স্বাক্ষর করেছে গণফোরাম

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুরান ঢাকায় ছুরিকাঘাতে জবি ছাত্রদল নেতা খুন
পুরান ঢাকায় ছুরিকাঘাতে জবি ছাত্রদল নেতা খুন

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজায় ব্যাপক বিমান হামলার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল
গাজায় ব্যাপক বিমান হামলার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আন্দোলনরত শিক্ষকদের ক্লাসে ফিরে যাওয়ার আহ্বান শিক্ষা উপদেষ্টার
আন্দোলনরত শিক্ষকদের ক্লাসে ফিরে যাওয়ার আহ্বান শিক্ষা উপদেষ্টার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপিকে কেন শাপলা দেওয়া যাবে না, ব্যাখ্যা দিলেন নীলা ইসরাফিল
এনসিপিকে কেন শাপলা দেওয়া যাবে না, ব্যাখ্যা দিলেন নীলা ইসরাফিল

৩ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

যাত্রীচাপ সামলাতে সময় বাড়ল মেট্রোরেল চলাচলের
যাত্রীচাপ সামলাতে সময় বাড়ল মেট্রোরেল চলাচলের

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাকিস্তানের ত্রিদেশীয় সিরিজে আফগানিস্তানের বদলে জিম্বাবুয়ে
পাকিস্তানের ত্রিদেশীয় সিরিজে আফগানিস্তানের বদলে জিম্বাবুয়ে

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অস্ট্রেলিয়ায় বিলাসবহুল হোটেলের পুলে কুমির
অস্ট্রেলিয়ায় বিলাসবহুল হোটেলের পুলে কুমির

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিচ নিয়ে মুশফিকের রহস্যময় পোস্ট
পিচ নিয়ে মুশফিকের রহস্যময় পোস্ট

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামলা-হেনস্তায় মনোবল হারাচ্ছে পুলিশ বাহিনী
হামলা-হেনস্তায় মনোবল হারাচ্ছে পুলিশ বাহিনী

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
স্থানীয় মেম্বার বললেন টাকা লাগবে না, শুটিং করুন
স্থানীয় মেম্বার বললেন টাকা লাগবে না, শুটিং করুন

শোবিজ

নাসুমে বাড়ল স্পিন শক্তি
নাসুমে বাড়ল স্পিন শক্তি

মাঠে ময়দানে

কে এই বীরা বেদী
কে এই বীরা বেদী

শোবিজ

প্যারিস রোডে ভ্রাম্যমাণ বইয়ের দোকান
প্যারিস রোডে ভ্রাম্যমাণ বইয়ের দোকান

প্রাণের ক্যাম্পাস

কোন ভিত্তিতে জাতীয় নির্বাচন
কোন ভিত্তিতে জাতীয় নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

গোল্ডেন বুট নিশ্চিত করেছেন লিওনেল মেসি
গোল্ডেন বুট নিশ্চিত করেছেন লিওনেল মেসি

মাঠে ময়দানে

আমি, পাপিয়া এবং সেই রাজনীতি
আমি, পাপিয়া এবং সেই রাজনীতি

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ইলিয়াস কাঞ্চনের আলোচিত তিন নায়িকা
ইলিয়াস কাঞ্চনের আলোচিত তিন নায়িকা

শোবিজ

আইয়ুব বাচ্চুকে নিয়ে নয়া উদ্যোগ
আইয়ুব বাচ্চুকে নিয়ে নয়া উদ্যোগ

শোবিজ

নিগারদের সামনে আজ শ্রীলঙ্কা
নিগারদের সামনে আজ শ্রীলঙ্কা

মাঠে ময়দানে

সাস্টের আন্তর্জাতিক সম্মেলনে গেস্ট অব অনার প্রফেসর ড. মোহাম্মদ আবদুর রব
সাস্টের আন্তর্জাতিক সম্মেলনে গেস্ট অব অনার প্রফেসর ড. মোহাম্মদ আবদুর রব

প্রাণের ক্যাম্পাস

দক্ষিণ কোরিয়ায় আইএইউপির ৬০তম বার্ষিক সভা
দক্ষিণ কোরিয়ায় আইএইউপির ৬০তম বার্ষিক সভা

প্রাণের ক্যাম্পাস

মাইলফলকের ম্যাচে নাইটের সেঞ্চুরি
মাইলফলকের ম্যাচে নাইটের সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

দেশের সবচেয়ে উঁচু শহীদ মিনার
দেশের সবচেয়ে উঁচু শহীদ মিনার

প্রাণের ক্যাম্পাস

বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব করবে ‘ইকো জেনেসিস’
বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব করবে ‘ইকো জেনেসিস’

প্রাণের ক্যাম্পাস

দেশজুড়ে জ্ঞানের উদ্দীপনা
দেশজুড়ে জ্ঞানের উদ্দীপনা

প্রাণের ক্যাম্পাস

প্রাণের ক্যাম্পাসে আপনিও লিখুন
প্রাণের ক্যাম্পাসে আপনিও লিখুন

প্রাণের ক্যাম্পাস

মার্শের ব্যাটে সিরিজে এগিয়ে গেল অস্ট্রেলিয়া
মার্শের ব্যাটে সিরিজে এগিয়ে গেল অস্ট্রেলিয়া

মাঠে ময়দানে

সম্পদের পাহাড় যুক্তরাষ্ট্রে
সম্পদের পাহাড় যুক্তরাষ্ট্রে

প্রথম পৃষ্ঠা

মিরপুরের কালো উইকেট
মিরপুরের কালো উইকেট

মাঠে ময়দানে

সাবিলার নবযাত্রা
সাবিলার নবযাত্রা

শোবিজ

শাশ্বত একাদশ চিত্র প্রদর্শনী
শাশ্বত একাদশ চিত্র প্রদর্শনী

প্রাণের ক্যাম্পাস

আবাহনীকে হারাল ব্রাদার্স
আবাহনীকে হারাল ব্রাদার্স

মাঠে ময়দানে

ব্যবসায়ীদের মাথায় হাত
ব্যবসায়ীদের মাথায় হাত

প্রথম পৃষ্ঠা

গণমাধ্যমকর্মীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
গণমাধ্যমকর্মীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজ শুভ দীপাবলি
আজ শুভ দীপাবলি

পেছনের পৃষ্ঠা

মাইক ভাড়া করে গালাগাল
মাইক ভাড়া করে গালাগাল

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রেমিককে হত্যাচেষ্টায় কারাগারে
প্রেমিককে হত্যাচেষ্টায় কারাগারে

দেশগ্রাম

হোটেলে নাশতা খেয়ে ছয়জন অসুস্থ
হোটেলে নাশতা খেয়ে ছয়জন অসুস্থ

দেশগ্রাম