শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২৩ মে, ২০২০ আপডেট:

এ ঈদে নেই মৌসুমি রাজনীতিবিদরা

স্যুটেট-বুটেট হাইব্রিডরা গা-ঢাকা, দুঃসময়ে ছাত্রলীগ-যুবলীগের রাজনীতি করে আসারা সাধ্যমতো চেষ্টা করছেন জনগণের পাশে দাঁড়াতে
রফিকুল ইসলাম রনি
প্রিন্ট ভার্সন
এ ঈদে নেই মৌসুমি রাজনীতিবিদরা

একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বরগুনা-১ আসনে নৌকা প্রতীকের মনোনয়ন পেতে আওয়ামী লীগের মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেছিলেন ৫২ জন। এটি ছিল বিগত সংসদ নির্বাচনে কোনো আসন থেকে সর্বোচ্চসংখ্যক মনোনয়নপ্রত্যাশী। সংসদ নির্বাচনের আগে এসব মনোনয়নপ্রত্যাশী নিজ নিজ এলাকায় বিশাল জনদরদি, সমাজসেবক সেজে গরিব-দুঃখীদের মাঝে ত্রাণ, মসজিদ-মাদ্রাসায় নগদ টাকা বিতরণ করেছেন। কেউ কেউ লাখ-কোটি টাকা খরচ করে শোডাউন করেছেন নিজের জনপ্রিয়তা দেখাতে। চলতি বছরের মার্চ থেকে শুরু হওয়া করোনাভাইরাস ও সদ্য আঘাত হানা প্রলয়ঙ্করী ঘূর্ণিঝড়ে মানুষ যখন কর্মহীন, ঘরহারা, অসহায় হয়ে পড়েছেন তখন দু-একজন ছাড়া জনগণের পাশে নেই সেই মনোনয়নপ্রত্যাশী নেতারা। 

একই অবস্থা বরগুনা-২ আসনেও। এ আসনেও নৌকা পেতে মনোনয়ন ফরম তুলেছিলেন ৩২ জন। কুড়িগ্রাম-৪ আসনে নৌকার টিকিট বিক্রি হয়েছিল ৩০টি। এ আসনে বর্তমান এমপি ও মনোনয়নপ্রত্যাশীদের দু-একজন ছাড়া সবাই ‘সেফ আইসোলেশনে’। শুধু বরগুনা বা কুড়িগ্রামই নয়, এমন চিত্রই প্রায় ৬৪ জেলায়। একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ৩০০ আসনে এমপি হতে নৌকার টিকিট কিনেছিলেন ৪ হাজার ২৩ জন। একইভাবে সংরক্ষিত নারী আসনে দলীয় মনোনয়ন পেতে ৪৩ আসনের বিপরীতে নায়িকা, গায়িকাসহ ১ হাজার ৫১০ জন মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করেছিলেন। আর পাঁচ ধাপে উপজেলা নির্বাচনে ৪৯২ উপজেলায় প্রায় ৫ হাজার নেতা নৌকার টিকিট কিনেছিলেন চেয়ারম্যান হতে। আবার আওয়ামী লীগের সহ-সম্পাদক কিংবা বিভিন্ন উপ-কমিটির সদস্য পদধারী ‘কেন্দ্রীয়’ নেতার পরিচয়ে এলাকায় গিয়ে দাপট দেখাতেন এমন নেতার সংখ্যাও ৫ হাজারের বেশি। প্রাণঘাতী করোনাভাইরাস ও সদ্য আঘাত হানা প্রলয়ঙ্করী ঘূর্ণিঝড়ে ক্ষতিগ্রস্ত মানুষের পাশে নেই এসব মৌসুমি নেতা।

সূত্রমতে, বরগুনা-১ আসনের সংসদ সদস্য ধীরেন্দ্র দেবনাথ শম্ভুকে বাদ দিয়ে অন্য যে কাউকে মনোনয়ন দিতে একজোট হয়েছিলেন প্রায় ৫০ জন নেতা। কিন্তু চলমান প্রাণঘাতী করোনাভাইরাস ও প্রলয়ঙ্করী ঘূর্ণিঝড় আম্ফানের এই দুর্যোগের ঈদেও ত্রাণ বিতরণ তো দূরের কথা, টেলিফোনেও খোঁজখবর নেননি অধিকাংশ নেতা। বর্তমান এমপি ধীরেন্দ্রনাথ শম্ভু এলাকায় আছেন। সাধ্যমতো ত্রাণ কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছেন। অন্যদিকে আরও ৫১ মনোনয়নপ্রত্যাশীর মধ্যে দৃশ্যমান মাঠে কাজ করছেন জেলা আওয়ামী লীগের সদস্য মশিউর রহমান সিহাব। করোনার শুরু থেকে তিনি এ পর্যন্ত ৪০ হাজার মানুষকে খাদ্য সহায়তা, ইমাম ও শিক্ষকদের জন্য সহায়তা দিয়েছেন। এ ছাড়া নির্বাচনী এলাকার ৬টি স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে পিপিই, এন-নাইটি ফাইভ মাস্ক বিতরণ করেছেন। বরগুনা-২ আসনে এমপি হাচানুর রহমান রিমনের পাশাপাশি ৩২ মনোনয়নপ্রত্যাশীর মধ্যে সবচেয়ে বেশি সক্রিয় রয়েছেন জেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক গোলাম সরোয়ার টুকু। একইভাবে নেত্রকোনা-১ আসনে নৌকা পেতে ২৬ জন মনোনয়নপ্রত্যাশী দলের মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেছিলেন। হাতেগোনা দু-একজন ছাড়া সবাই গা-ঢাকা দিয়েছেন। একই অবস্থা ফরিদপুর-১ আসনে। এখানে নৌকা পেতে মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করেছিলেন ১৫ জন। বর্তমান এমপি ছাড়াও এখানে ব্যক্তিগত উদ্যোগে ত্রাণ বিতরণ করেছেন সাবেক এমপি ও আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য আবদুর রহমান, সাবেক এমপি কাজী সিরাজ ও ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি লিয়াকত সিকদার। আরও একজনের ত্রাণ তৎপরতার খবর পাওয়া গেছে। বাকিদের খবর নেই। শুধু একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনেই নয়, সদ্য অনুষ্ঠিত গাইবান্ধা-৩ উপনির্বাচনে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন পেতে ২৫ জন দলের মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেছিলেন। কিন্তু সেখানে মনোনয়ন পান কৃষক লীগের সাধারণ সম্পাদক উম্মে কুলসুম স্মৃতি। করোনার সংকট শুরু হওয়ার পর থেকেই মাঠ ছাড়া অধিকাংশ মনোনয়নপ্রত্যাশী। ব্যক্তিগত ও সরকারিভাবে ত্রাণ বিতরণ করছেন উম্মে কুলসুম স্মৃতি।

দলীয় সূত্রমতে, সরাসরি সংসদ নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করা ছাড়াও সংরক্ষিত নারী আসনে দলের মনোনয়ন পেতে নায়িকা-গায়িকাসহ ১ হাজার ৫১০ জন নারী নেত্রী দলের মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেছিলেন। এর মধ্যে ৪৩ জন দলের মনোনয়ন পেয়ে বর্তমানে সংসদে প্রতিনিধিত্ব করছেন। অনেকের কাজই দৃশ্যমান নয়। আর যেসব নায়িকা-গায়িকা নৌকা পেতে হুমড়ি খেয়ে পড়েছিলেন তাদের মধ্যে একজনকে কিছু ত্রাণ দিতে দেখা গেছে। তবে যারা ছাত্রলীগের বিভিন্ন রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত ছিলেন বা যুব মহিলা লীগের রাজনীতি করছেন তারা চরম ঝুঁকি নিয়েও এলাকায় কাজ করে যাচ্ছেন। নিজেদের সাধ্য অনুযায়ী এলাকাবাসীর পাশে থাকার চেষ্টা করছেন।

অন্যদিকে ব্যবসায়ী ও শিল্পপতি এমপি-মন্ত্রীর চেয়ে মাঠের রাজনীতিতে পোড় খাওয়ারাই এলাকায় জনগণের পাশে দাঁড়িয়েছেন। এ ছাড়া এমপি হয়ে যারা রাতারাতি টাকা বানিয়েছেন, আঙ্গুল ফুলে কলাগাছ হয়েছেন, তারাও জনগণের বিপদে পাশে নেই। গা-ঢাকা দিয়েছেন স্যুটেট-বুটেট পরিহিত হঠাৎ গজিয়ে ওঠা নেতারা। যাদের দেখা মিলত সচিবালয়, রাজধানীর নামিদামি তারকা হোটেলে কিংবা বিভিন্ন সভা-সেমিনারে।

দলীয় সূত্র জানায়, মার্চ মাসে দেশে করোনাভাইরাস দেখা দেওয়ার পর থেকে সামাজিক দূরত্ব বজায় রেখে অসহায়-গরিব মানুষের পাশে দাঁড়াতে নির্দেশ দেন আওয়ামী লীগ সভানেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এ জন্য ওয়ার্ডভিত্তিক কমিটি গঠনের নির্দেশ দেন তিনি। করোনার শুরু থেকেই প্রায় অর্ধশত এমপি নিজ এলাকায় অবস্থান করে জনগণের পাশে দাঁড়িয়েছেন। আবার কেউ কেউ ‘সেফ আইসোলেনের নামে’ নিজেকে ঘরে বন্দী করে রেখেছেন। আবার দলীয় উপজেলা চেয়ারম্যান ও পৌর মেয়ররা কিছু কিছু এলাকায় ব্যাপকভাবে কাজ করলেও এসব জায়গায় মনোনয়নপ্রত্যাশীরা গা-ঢাকা দিয়েছেন। তাদের কেউ নির্বাচনের আগে লক্ষ-কোটি টাকা খরচ করলেও এখন লাপাত্তা।

গত রবিবার সিরাজগঞ্জের কাজীপুরে নিজস্ব অর্থায়নে ত্রাণ বিতরণকালে ভিডিও কনফারেন্সে যুক্ত হয়ে আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য ও সাবেক স্বাস্থ্যমন্ত্রী মোহাম্মদ নাসিম বলেছেন, একটি গোষ্ঠী আছে, যারা নির্বাচন এলে অতিথি পাখির মতো এলাকায় উড়ে আসেন। নির্বাচন শেষে আবার উড়ে চলে যান। কোনো দুর্যোগে তাদের জনগণের পাশে দেখা যায় না।

এই বিভাগের আরও খবর
সংসদ ও গণভোট এক দিনে, ইসিকে চিঠি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের
সংসদ ও গণভোট এক দিনে, ইসিকে চিঠি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
নিহতদের পরিবারে মাতম থামছেই না
নিহতদের পরিবারে মাতম থামছেই না
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
৪ উইকেটের অপেক্ষা
৪ উইকেটের অপেক্ষা
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয়
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয়
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
দুই সমঝোতা স্মারক সই
দুই সমঝোতা স্মারক সই
সর্বশেষ খবর
ফিলিস্তিনে ইসহাক (আ.)-এর স্মৃতি ও সমাধি
ফিলিস্তিনে ইসহাক (আ.)-এর স্মৃতি ও সমাধি

২৫ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

রবিআহ ইবনে হারিছ (রা.) যেভাবে ইসলাম গ্রহণ করেন
রবিআহ ইবনে হারিছ (রা.) যেভাবে ইসলাম গ্রহণ করেন

৪৮ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ঘরের মাঠে ম্যানসিটিকে হারাল নিউক্যাসল
ঘরের মাঠে ম্যানসিটিকে হারাল নিউক্যাসল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুই গোলে পিছিয়ে থেকেও বায়ার্নের গোলবন্যা
দুই গোলে পিছিয়ে থেকেও বায়ার্নের গোলবন্যা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফারহানের ঝড়ো ইনিংসে উড়ে গেল শ্রীলঙ্কা
ফারহানের ঝড়ো ইনিংসে উড়ে গেল শ্রীলঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়
কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা
ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ
উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ
বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত
মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা
আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের
টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত
মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’
‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা
তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’
‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

১৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

১৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি

পেছনের পৃষ্ঠা